শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

বিশ্বের প্রাচীন যত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের প্রাচীন যত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

সবচেয়ে প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান কঙ্গো গুমি কোম্পানি লি.

বয়স : ১৪৪৩ বছর

৫৭৮ খ্রিস্টাব্দ, শিগেমিৎসু কঙ্গো নামের এক কোরিয়ান অভিবাসী জাপানে পাড়ি জমান। তখন দেশটিতে বৌদ্ধ ধর্মের উত্থান ঘটে। শিতেনো-জি বৌদ্ধমন্দির নির্মাণের জন্য রাজকুমার শোটোকুর কাছ থেকে দায়িত্ব পান এই অভিবাসী। তার হাত ধরে ওসাকার বুকে নির্মিত হয় জাপানের প্রথম ও প্রাচীনতম বৌদ্ধমন্দির। মন্দির নির্মাণের পাশাপাশি এই কাজকে পারিবারিক ব্যবসায় পরিণত করার কথা ভাবলেন শিগেমিৎসু। তখন প্রতিষ্ঠিত হলো ‘কঙ্গো গুমি কোম্পানি লিমিটেড’। যা জাপানের ইতিহাসে কনস্ট্রাকশন বা ভবন নির্মাণকারী প্রাচীন প্রতিষ্ঠান। এরপর ঘটে গেছে নানা ঘটনা। কিন্তু থামেনি প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি ২০০৪ সালের শেষ দিকে প্রতিষ্ঠানটির আয় ৬০ মিলিয়ন ডলায় ছাড়িয়েছিল। তবে ২০০৬ সালে দেনায় পড়ে এটি তাকামাতসু কনস্ট্রাকশন গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে রূপ নেয়। সংকটের আগে এর শতাধিক কর্মী ছিল ও বার্ষিক বাজেট ছিল প্রায় ৭০ মিলিয়ন ডলার।  প্রতিষ্ঠানটি আজও জাপানে নির্মাণ ও সংস্কারের কাজ করে আসছে।

 

প্রাচীনতম হোটেল নিশহিয়ামা অনসেন কেইউনকান

বয়স : ১৩১৬ বছর

ধারাবাহিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১১ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড বুক রেকর্ড গড়ে জাপানের প্রাচীনতম হোটেল নিশহিয়ামা অনসেন কেইউনকান। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান। ৭০৫ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হোটেলটি জাপানের হায়াকাওয়া শহরে অবস্থিত একটি হট স্প্রিং হোটেল। একই পরিবারের ৫২ প্রজন্ম ১৩০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করে আসছে। জানা গেছে, আমেরিকান সংবিধান স্বাক্ষর হওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১ হাজার ৮৩ বছর ধরে ব্যবসা করে আসছে। এখানকার বিখ্যাত অতিথিদের মধ্যে সামুরাইদের পাশাপাশি টোকুগাওয়া আইয়াসু, ক্রমবর্ধমান সূর্য ভূমি প্রথম শোগুন এবং ৪৬তম সম্রাট কৌকেনও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।

হোটেলটির কক্ষ সংখ্যা ৩৭টি এবং এখানে প্রাকৃতিকভাবে গরম পানির ৬টি ঝরনা রয়েছে। হোটেলটি আকাইশি পর্বতমালার গা ঘেঁষে অবস্থিত এবং এর গরম পানির উৎস পার্শ্ববর্তী হাকুহো স্প্রিংস।  তাই এর পানি প্রাকৃতিকভাবেই গরম।

 

স্বপ্নে দেবতারা এসে বলেছিল বিখ্যাত কোমানের কথা

বয়স : ১৩১৩ বছর

জাপানে হোটেলটি ‘সেনেন ন ইয়ো কোমান’ নামে পরিচিত। এটি বিশ্বের তৃতীয় প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান এবং জাপানের ঐতিহ্যবাহী হোটেল। ৭০৭ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি জাপানের হায়োগো প্রদেশের বিখ্যাত রিসোর্ট শহর কিনোসাকি ওনসেনে অবস্থিত। জাপানের জনপ্রিয় হট স্প্রিং হোটেলগুলোর একটি এই ‘সেনেন ন ইয়ো কোমান’ এবং এর প্রতিষ্ঠাতা গনোকামি হিউক। স্থাপনাটি সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি। ২০১৩ সালে হোটেলটি ১৩০০ বছর পূর্ণ করেছে। হোটেল তৈরির পেছনে রয়েছে এক আধ্যাত্মিক ঘটনা। জনশ্রুতি আছে, গনোকামি চার দেবতাকে স্বপ্ন দেখে হোটেল ব্যবসায় শুরুর অনুপ্রেরণা পান। একেকবার একেকজন দেবতা এসে তাকে স্বপে দেখা দেয়। যুবক বয়স থেকেই গনোকামি ছিলেন চিন্তাশীল। এক সময় তিনি আধ্যাত্মিক চর্চায় জড়িয়ে পড়েন। স্বপ্নে দেবতারা নাকি বলেছিলেন, পরিবারকে বংশপরম্পরায় রক্ষার জন্য তাকে অবশ্যই এই জায়গায় থাকতে হবে। গনোকামি হোটেল নির্মাণ করেন এবং হোটেলের ভিতরে রাখেন দেবতাদের উদ্দেশ্যে তৈরি একটি মন্দির। বংশপরম্পরায় আজও ঐতিহাসিক হোটেলটি পরিচালিত হয়ে আসছে।

 

হোশি রিওকান হোটেল

বয়স : ১৩০৩ বছর

হোশি রিওকান হলো জাপানের আরেকটি ঐতিহাসিক হোটেল, যা দেশটির ইশিকাওয়া প্রদেশের কোমাৎসু অঞ্চলের আওয়াজু অনসেনে অবস্থিত। ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠানটি ৭১৮ খিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। ২০১৮ সালে জাপানের বিখ্যাত হোটেলটি ১৩০০ বছর পূর্ণ করেছে। এটি বিশ্বের তৃতীয় এবং প্রাচীনতম হোটেল হিসেবে আজও সগৌরবে টিকে আছে। এটি জাপানে ‘স্পা হোটেল’ হিসেবেও বেশ জনপ্রিয়। হোটেলটি কেবল পুরনোই নয়, এর উৎসও ঐশ্বরিক। জনশ্রুতি অনুসারে, হাকুসান পর্বতের দেবতা একজন বৌদ্ধ পুরোহিতের সঙ্গে দেখা করেন। দেবতা পুরোহিতকে কাছের কোনো গ্রামে ভূগর্ভস্থ গরম পানির ঝরনার সঙ্গে একটি বাড়ি নির্মাণ করতে বলেন। পুরোহিত সেই ঝরনার উৎস খুঁজে পেলেন এবং তার শিষ্য গ্যারিও স্যাসকিরিকে অনুরোধ করেন, সেখানে বসবাসের। আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান তৈরির কথাও বলেন সেই আধাতিক গুরু। জাপানে তার পরিবার হোশি নামে পরিচিত। সেই থেকে কোমাৎসু অঞ্চলে অবস্থিত হোশি রিওকান হোটেলটি একই পরিবারের মালিকানায় ৪৬ প্রজন্ম ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে।

 

গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ

বয়স : ১২৫০ বছর

বিখ্যাত প্রতিষ্ঠাটির বয়স ১২৪৭ বছর এবং এর প্রতিষ্ঠাকাল ৭৭১ খ্রিস্টাব্দ। এটি জাপানের প্রাচীনতম পেপার শিল্প (কাগজ তৈরি করা) প্রতিষ্ঠান। যার নাম গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ। এক হাজারের বেশি সময় ধরে অন্যান্য নানা প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এখনো চালু রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রাচীন পদ্ধতিতে কাগজ উৎপাদনের জন্য প্রতিষ্ঠানটি ছিল বেশ দক্ষ। কালের বিবর্তনে তারা অনেক পরে আধুনিক পদ্ধতিতে কাগজ উৎপাদন শুরু করে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির অফিস কিয়োটো ইম্পেরিয়াল প্রাসাদ এবং নিজো ক্যাসেলের মধ্যে রয়েছে। শুরুটা কাগজ উৎপাদন দিয়ে হলেও পরে প্রতিষ্ঠানটি প্রকাশনা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। প্রতিষ্ঠানটি সুনামের সঙ্গে প্রিন্টিং ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত নানা ধরনের বড় বড় কাজ করে আসছে। তারা কাগজ উৎপাদনের পাশাপাশি বিয়ের মতো বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কার্ড তৈরি করে থাকে। এ ছাড়া মিজুহিকি নামক বিশেষ কাগজ দিয়ে উপহারের মোড়ক তৈরির জন্যও খ্যাত। প্রতিষ্ঠার পর থেকে শত শত বছর ধরে সমগ্র জাপানজুড়ে কাগজের চাহিদা পূরণ করে আসছে বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ। 

 

রেস্তোরাঁ ব্যবসার প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার

বয়স : ১২১৮ বছর

নাম সেন্ট পিটার স্টিফস্কেলার, যা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন রেস্তোরাঁ। প্রতিষ্ঠানটিকে ইউরোপের প্রাচীনতম রেস্তোরাঁ বলেও মনে করা হয়। এটি বিশ্বের ষষ্ঠতম প্রাচীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম প্রতিষ্ঠান, যা জাপানের বাইরে অবস্থিত। অস্ট্রিয়ার সালজবুর্গ শহরে স্টিফস্কেলার সেন্ট পিটার রেস্তোরাঁটি অবস্থিত। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ৮০৩ খ্রিস্টাব্দে। সেই হিসাবে রেস্তোরাঁটির বয়স ১১৯৭ বছর। ঐতিহাসিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির আশপাশে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। যার সুবাদে বিশ্বের নানা জায়গা থেকে এখানে বেড়াতে আসেন পর্যটকরা। ইতিহাসখ্যাত অনেক ব্যক্তিবর্গের পায়ের ছাপ পড়েছে এই স্টিফস্কেলার সেন্ট পিটার হোটেলে। রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের দাবি, গত কয়েক শতাব্দীতে এখানে ক্রিস্টোফার কলম্বাস এবং উলফগ্যাং অ্যামাদিউস মোজার্টসহ বেশ কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তি এসেছিলেন। জানা গেছে, কয়েক  শতাব্দী আগে নেপোলিয়নের আক্রমণের জন্য কর্তৃপক্ষ রেস্তোরাঁটি বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তাই এটি ধারাবাহিকভাবে পরিচালিত রেস্তোরাঁ নয়।

 

জার্মানির নানা ঘটনার সাক্ষী স্টাফেল্টার হাফ ওয়াইনারি

বয়স : ১১৫৯ বছর

স্টাফেল্টার হাফ ওয়াইনারি জার্মানির ছোট্ট ক্রিভ শহরে বংশপরম্পরায় পরিচালিত গেস্ট হাউস এবং ওয়াইন শপ। যা দেশটির রাইনল্যান্ড প্যালাটিনেটের বার্নকাস্টেল-উইটলিচ প্রদেশে অবস্থিত। বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাকাল ৮৬২ খ্রিস্টাব্দ। ১৯৬০ সালে বর্তমান গেস্ট হাউসটি নির্মাণ করা হয়েছিল। যেখানে আছে বিশাল ৪টি কক্ষ এবং একটি অ্যাপার্টমেন্ট। এগুলো পরিচালনা করছেন গার্ড ক্লিনের স্ত্রী এবং জেন ক্লেইনের মা হিলডেগুন্ডে ক্লেইন। গেস্ট হাউসটি নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীন প্রতিষ্ঠানটিতে এক সময় রোমান সৈন্যরা মদ কিনতে আসতেন। সেই রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়েছে ঠিকই, তবে প্রতিষ্ঠানটি এখনো টিকে আছে ছোট্ট ক্রিভ শহরে। ধারণা করা হয়, এটি মদের জন্য বিখ্যাত। সেই থেকে আজও এটি গেস্ট হাউস এবং ওয়াইন তৈরির প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। প্রায় ৭ হেক্টর জমিতে স্টাফেল্টার কর্তৃপক্ষ আঙ্গুরের চাষ করে থাকে। আর তা থেকে তৈরি করা হয় ওয়াইন। হিটলারের উত্থান-পতন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধসহ নানা ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী এই গেস্ট হাউস।

 

বছরে বিলিয়ন মুদ্রা তৈরি করে রয়্যাল মিন্ট

বয়স : ১১৩৫ বছর

যুক্তরাজ্যের ‘রয়্যাল মিন্ট’কে কে না চেনে! এটি দেশটির প্রাচীন মুদ্রা (টাকা) তৈরির কারখানা। ৮৮৬ খিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। যা যুক্তরাজ্যে অবস্থিত সবচেয়ে পুরনো টাঁকশাল। বর্তমানে এখান থেকে বছরে ৫ বিলিয়ন মুদ্রা তৈরি হয়ে থাকে। দেশটির প্রচলিত নোটে রয়েছে প্রাচীন সেই টাঁকশালের ছবি।

দেশটির সরকার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটি এক হাজার বছরের বেশি সময় ধরে মুদ্রা তৈরি করে আসছে। অসংখ্য ব্রিটিশ নাগরিকের কর্মসংস্থানের স্থান এটি। এর প্রধান কাজ- দেশের মুদ্রা ব্যবস্থার জন্য ধাতব মুদ্রা তৈরি করা। বর্তমানে পর্যটকদের জন্য ভবনটি উন্মুক্ত করা হয়েছে। অনেকে এটাকে জাদুঘর হিসেবেই চেনেন। এখানে গেলে মিলবে কীভাবে বছরের পর বছর পরিবর্তিত ব্রিটিশ পাউন্ড বর্তমান অবস্থানে এসেছে। জনসাধারণের জানার ব্যবস্থা রয়েছে মুদ্রা তৈরির পদ্ধতি সম্পর্কে। হাজার বছর ধরে নানা সদর দফতরের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে রয়্যাল মিন্ট। মুদ্রার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি মেডেলও তৈরি করে থাকে।

 

জাপানের নাকামুরা শাজি

বয়স : ১০৫১ বছর

জাপানে জনপ্রিয় ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নাকামুরা শাজি। দেশটির ভারী স্থাপনা নির্মাণ এবং ঠিকাদারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান এটি। ৯৭০ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। নানা চড়াই-উতরাই পেরোনো প্রাচীন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম নাকামুরা শাজি। অনেক আগে থেকেই ভবন নির্মাণের জন্য সুনাম অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যা আজও সগৌরবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। সমগ্র জাপানজুড়ে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির নির্মিত বিখ্যাত সব মন্দির ও স্থাপনা। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করেছে অসংখ্য দৃষ্টিনন্দন বাড়িঘর। এক হাজার বছরের বেশি সময় ধরে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির নির্মিত বাড়িঘরগুলো তৈরি করা হয় ভূমিকম্প প্রতিরোধী ব্যবস্থায়। প্রতিষ্ঠানটির বয়স হাজার বছর পেরোলেও এটিই বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নয়। তবে বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি কয়েক বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জাপানের বিখ্যাত ‘নাকামুরা শাজি’ ভবন নির্মাণ শিল্পে এখন সবচেয়ে পুরনো প্রতিষ্ঠান।

 

শুমিয়া শিনবাতসুগুতেন

বয়স : ৯৯৭ বছর

এটি জাপানের ধর্মীয় পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। যার নাম শুমিয়া শিনবাতসুগুতেন। জানা গেছে, ১০২৪ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরু থেকেই বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীদের ধর্মীয় পণ্য তৈরিতে এর জগৎখ্যাত সুনাম আজও অক্ষুণ্ণ রয়েছে। এক হাজার বছর ধরেই প্রতিষ্ঠানটি ধর্মীয় পণ্য তৈরি করে আসছে বলে এটি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র এবং কল্যাণের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত একটি প্রতিষ্ঠান। ধারণা করা হয়, খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ থেকে ৫০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে গৌতম বুদ্ধ জীবিত ছিলেন। সেই প্রাচীন বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের ব্যবহার্য নানা পোশাক ও অন্যান্য দ্রব্য তৈরির কাজ করত প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা। সেই থেকে আজ অবধি বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে বৌদ্ধ ধর্মীয় পোশাক, সাজসজ্জা ইত্যাদি উৎপাদন করে চলেছে প্রতিষ্ঠানটি। হাজার বছর আগের সন্ন্যাসীরা যেসব পণ্য কিনেছিলেন ঠিক তাদের মতোই পণ্য কিনতে পারেন এখান থেকে। যেমন রয়েছে বৌদ্ধ ধর্মীয় পূজার বেদি, কুঠি ও অন্যান্য ধর্মীয় সাজসজ্জা।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৩৬ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা