শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

বিশ্বের প্রাচীন যত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের প্রাচীন যত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

সবচেয়ে প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান কঙ্গো গুমি কোম্পানি লি.

বয়স : ১৪৪৩ বছর

৫৭৮ খ্রিস্টাব্দ, শিগেমিৎসু কঙ্গো নামের এক কোরিয়ান অভিবাসী জাপানে পাড়ি জমান। তখন দেশটিতে বৌদ্ধ ধর্মের উত্থান ঘটে। শিতেনো-জি বৌদ্ধমন্দির নির্মাণের জন্য রাজকুমার শোটোকুর কাছ থেকে দায়িত্ব পান এই অভিবাসী। তার হাত ধরে ওসাকার বুকে নির্মিত হয় জাপানের প্রথম ও প্রাচীনতম বৌদ্ধমন্দির। মন্দির নির্মাণের পাশাপাশি এই কাজকে পারিবারিক ব্যবসায় পরিণত করার কথা ভাবলেন শিগেমিৎসু। তখন প্রতিষ্ঠিত হলো ‘কঙ্গো গুমি কোম্পানি লিমিটেড’। যা জাপানের ইতিহাসে কনস্ট্রাকশন বা ভবন নির্মাণকারী প্রাচীন প্রতিষ্ঠান। এরপর ঘটে গেছে নানা ঘটনা। কিন্তু থামেনি প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি ২০০৪ সালের শেষ দিকে প্রতিষ্ঠানটির আয় ৬০ মিলিয়ন ডলায় ছাড়িয়েছিল। তবে ২০০৬ সালে দেনায় পড়ে এটি তাকামাতসু কনস্ট্রাকশন গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে রূপ নেয়। সংকটের আগে এর শতাধিক কর্মী ছিল ও বার্ষিক বাজেট ছিল প্রায় ৭০ মিলিয়ন ডলার।  প্রতিষ্ঠানটি আজও জাপানে নির্মাণ ও সংস্কারের কাজ করে আসছে।

 

প্রাচীনতম হোটেল নিশহিয়ামা অনসেন কেইউনকান

বয়স : ১৩১৬ বছর

ধারাবাহিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১১ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড বুক রেকর্ড গড়ে জাপানের প্রাচীনতম হোটেল নিশহিয়ামা অনসেন কেইউনকান। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান। ৭০৫ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হোটেলটি জাপানের হায়াকাওয়া শহরে অবস্থিত একটি হট স্প্রিং হোটেল। একই পরিবারের ৫২ প্রজন্ম ১৩০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করে আসছে। জানা গেছে, আমেরিকান সংবিধান স্বাক্ষর হওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১ হাজার ৮৩ বছর ধরে ব্যবসা করে আসছে। এখানকার বিখ্যাত অতিথিদের মধ্যে সামুরাইদের পাশাপাশি টোকুগাওয়া আইয়াসু, ক্রমবর্ধমান সূর্য ভূমি প্রথম শোগুন এবং ৪৬তম সম্রাট কৌকেনও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।

হোটেলটির কক্ষ সংখ্যা ৩৭টি এবং এখানে প্রাকৃতিকভাবে গরম পানির ৬টি ঝরনা রয়েছে। হোটেলটি আকাইশি পর্বতমালার গা ঘেঁষে অবস্থিত এবং এর গরম পানির উৎস পার্শ্ববর্তী হাকুহো স্প্রিংস।  তাই এর পানি প্রাকৃতিকভাবেই গরম।

 

স্বপ্নে দেবতারা এসে বলেছিল বিখ্যাত কোমানের কথা

বয়স : ১৩১৩ বছর

জাপানে হোটেলটি ‘সেনেন ন ইয়ো কোমান’ নামে পরিচিত। এটি বিশ্বের তৃতীয় প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান এবং জাপানের ঐতিহ্যবাহী হোটেল। ৭০৭ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি জাপানের হায়োগো প্রদেশের বিখ্যাত রিসোর্ট শহর কিনোসাকি ওনসেনে অবস্থিত। জাপানের জনপ্রিয় হট স্প্রিং হোটেলগুলোর একটি এই ‘সেনেন ন ইয়ো কোমান’ এবং এর প্রতিষ্ঠাতা গনোকামি হিউক। স্থাপনাটি সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি। ২০১৩ সালে হোটেলটি ১৩০০ বছর পূর্ণ করেছে। হোটেল তৈরির পেছনে রয়েছে এক আধ্যাত্মিক ঘটনা। জনশ্রুতি আছে, গনোকামি চার দেবতাকে স্বপ্ন দেখে হোটেল ব্যবসায় শুরুর অনুপ্রেরণা পান। একেকবার একেকজন দেবতা এসে তাকে স্বপে দেখা দেয়। যুবক বয়স থেকেই গনোকামি ছিলেন চিন্তাশীল। এক সময় তিনি আধ্যাত্মিক চর্চায় জড়িয়ে পড়েন। স্বপ্নে দেবতারা নাকি বলেছিলেন, পরিবারকে বংশপরম্পরায় রক্ষার জন্য তাকে অবশ্যই এই জায়গায় থাকতে হবে। গনোকামি হোটেল নির্মাণ করেন এবং হোটেলের ভিতরে রাখেন দেবতাদের উদ্দেশ্যে তৈরি একটি মন্দির। বংশপরম্পরায় আজও ঐতিহাসিক হোটেলটি পরিচালিত হয়ে আসছে।

 

হোশি রিওকান হোটেল

বয়স : ১৩০৩ বছর

হোশি রিওকান হলো জাপানের আরেকটি ঐতিহাসিক হোটেল, যা দেশটির ইশিকাওয়া প্রদেশের কোমাৎসু অঞ্চলের আওয়াজু অনসেনে অবস্থিত। ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠানটি ৭১৮ খিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। ২০১৮ সালে জাপানের বিখ্যাত হোটেলটি ১৩০০ বছর পূর্ণ করেছে। এটি বিশ্বের তৃতীয় এবং প্রাচীনতম হোটেল হিসেবে আজও সগৌরবে টিকে আছে। এটি জাপানে ‘স্পা হোটেল’ হিসেবেও বেশ জনপ্রিয়। হোটেলটি কেবল পুরনোই নয়, এর উৎসও ঐশ্বরিক। জনশ্রুতি অনুসারে, হাকুসান পর্বতের দেবতা একজন বৌদ্ধ পুরোহিতের সঙ্গে দেখা করেন। দেবতা পুরোহিতকে কাছের কোনো গ্রামে ভূগর্ভস্থ গরম পানির ঝরনার সঙ্গে একটি বাড়ি নির্মাণ করতে বলেন। পুরোহিত সেই ঝরনার উৎস খুঁজে পেলেন এবং তার শিষ্য গ্যারিও স্যাসকিরিকে অনুরোধ করেন, সেখানে বসবাসের। আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান তৈরির কথাও বলেন সেই আধাতিক গুরু। জাপানে তার পরিবার হোশি নামে পরিচিত। সেই থেকে কোমাৎসু অঞ্চলে অবস্থিত হোশি রিওকান হোটেলটি একই পরিবারের মালিকানায় ৪৬ প্রজন্ম ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে।

 

গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ

বয়স : ১২৫০ বছর

বিখ্যাত প্রতিষ্ঠাটির বয়স ১২৪৭ বছর এবং এর প্রতিষ্ঠাকাল ৭৭১ খ্রিস্টাব্দ। এটি জাপানের প্রাচীনতম পেপার শিল্প (কাগজ তৈরি করা) প্রতিষ্ঠান। যার নাম গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ। এক হাজারের বেশি সময় ধরে অন্যান্য নানা প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এখনো চালু রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রাচীন পদ্ধতিতে কাগজ উৎপাদনের জন্য প্রতিষ্ঠানটি ছিল বেশ দক্ষ। কালের বিবর্তনে তারা অনেক পরে আধুনিক পদ্ধতিতে কাগজ উৎপাদন শুরু করে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির অফিস কিয়োটো ইম্পেরিয়াল প্রাসাদ এবং নিজো ক্যাসেলের মধ্যে রয়েছে। শুরুটা কাগজ উৎপাদন দিয়ে হলেও পরে প্রতিষ্ঠানটি প্রকাশনা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। প্রতিষ্ঠানটি সুনামের সঙ্গে প্রিন্টিং ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত নানা ধরনের বড় বড় কাজ করে আসছে। তারা কাগজ উৎপাদনের পাশাপাশি বিয়ের মতো বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কার্ড তৈরি করে থাকে। এ ছাড়া মিজুহিকি নামক বিশেষ কাগজ দিয়ে উপহারের মোড়ক তৈরির জন্যও খ্যাত। প্রতিষ্ঠার পর থেকে শত শত বছর ধরে সমগ্র জাপানজুড়ে কাগজের চাহিদা পূরণ করে আসছে বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ। 

 

রেস্তোরাঁ ব্যবসার প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার

বয়স : ১২১৮ বছর

নাম সেন্ট পিটার স্টিফস্কেলার, যা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন রেস্তোরাঁ। প্রতিষ্ঠানটিকে ইউরোপের প্রাচীনতম রেস্তোরাঁ বলেও মনে করা হয়। এটি বিশ্বের ষষ্ঠতম প্রাচীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম প্রতিষ্ঠান, যা জাপানের বাইরে অবস্থিত। অস্ট্রিয়ার সালজবুর্গ শহরে স্টিফস্কেলার সেন্ট পিটার রেস্তোরাঁটি অবস্থিত। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ৮০৩ খ্রিস্টাব্দে। সেই হিসাবে রেস্তোরাঁটির বয়স ১১৯৭ বছর। ঐতিহাসিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির আশপাশে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। যার সুবাদে বিশ্বের নানা জায়গা থেকে এখানে বেড়াতে আসেন পর্যটকরা। ইতিহাসখ্যাত অনেক ব্যক্তিবর্গের পায়ের ছাপ পড়েছে এই স্টিফস্কেলার সেন্ট পিটার হোটেলে। রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের দাবি, গত কয়েক শতাব্দীতে এখানে ক্রিস্টোফার কলম্বাস এবং উলফগ্যাং অ্যামাদিউস মোজার্টসহ বেশ কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তি এসেছিলেন। জানা গেছে, কয়েক  শতাব্দী আগে নেপোলিয়নের আক্রমণের জন্য কর্তৃপক্ষ রেস্তোরাঁটি বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তাই এটি ধারাবাহিকভাবে পরিচালিত রেস্তোরাঁ নয়।

 

জার্মানির নানা ঘটনার সাক্ষী স্টাফেল্টার হাফ ওয়াইনারি

বয়স : ১১৫৯ বছর

স্টাফেল্টার হাফ ওয়াইনারি জার্মানির ছোট্ট ক্রিভ শহরে বংশপরম্পরায় পরিচালিত গেস্ট হাউস এবং ওয়াইন শপ। যা দেশটির রাইনল্যান্ড প্যালাটিনেটের বার্নকাস্টেল-উইটলিচ প্রদেশে অবস্থিত। বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাকাল ৮৬২ খ্রিস্টাব্দ। ১৯৬০ সালে বর্তমান গেস্ট হাউসটি নির্মাণ করা হয়েছিল। যেখানে আছে বিশাল ৪টি কক্ষ এবং একটি অ্যাপার্টমেন্ট। এগুলো পরিচালনা করছেন গার্ড ক্লিনের স্ত্রী এবং জেন ক্লেইনের মা হিলডেগুন্ডে ক্লেইন। গেস্ট হাউসটি নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীন প্রতিষ্ঠানটিতে এক সময় রোমান সৈন্যরা মদ কিনতে আসতেন। সেই রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়েছে ঠিকই, তবে প্রতিষ্ঠানটি এখনো টিকে আছে ছোট্ট ক্রিভ শহরে। ধারণা করা হয়, এটি মদের জন্য বিখ্যাত। সেই থেকে আজও এটি গেস্ট হাউস এবং ওয়াইন তৈরির প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। প্রায় ৭ হেক্টর জমিতে স্টাফেল্টার কর্তৃপক্ষ আঙ্গুরের চাষ করে থাকে। আর তা থেকে তৈরি করা হয় ওয়াইন। হিটলারের উত্থান-পতন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধসহ নানা ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী এই গেস্ট হাউস।

 

বছরে বিলিয়ন মুদ্রা তৈরি করে রয়্যাল মিন্ট

বয়স : ১১৩৫ বছর

যুক্তরাজ্যের ‘রয়্যাল মিন্ট’কে কে না চেনে! এটি দেশটির প্রাচীন মুদ্রা (টাকা) তৈরির কারখানা। ৮৮৬ খিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। যা যুক্তরাজ্যে অবস্থিত সবচেয়ে পুরনো টাঁকশাল। বর্তমানে এখান থেকে বছরে ৫ বিলিয়ন মুদ্রা তৈরি হয়ে থাকে। দেশটির প্রচলিত নোটে রয়েছে প্রাচীন সেই টাঁকশালের ছবি।

দেশটির সরকার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটি এক হাজার বছরের বেশি সময় ধরে মুদ্রা তৈরি করে আসছে। অসংখ্য ব্রিটিশ নাগরিকের কর্মসংস্থানের স্থান এটি। এর প্রধান কাজ- দেশের মুদ্রা ব্যবস্থার জন্য ধাতব মুদ্রা তৈরি করা। বর্তমানে পর্যটকদের জন্য ভবনটি উন্মুক্ত করা হয়েছে। অনেকে এটাকে জাদুঘর হিসেবেই চেনেন। এখানে গেলে মিলবে কীভাবে বছরের পর বছর পরিবর্তিত ব্রিটিশ পাউন্ড বর্তমান অবস্থানে এসেছে। জনসাধারণের জানার ব্যবস্থা রয়েছে মুদ্রা তৈরির পদ্ধতি সম্পর্কে। হাজার বছর ধরে নানা সদর দফতরের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে রয়্যাল মিন্ট। মুদ্রার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি মেডেলও তৈরি করে থাকে।

 

জাপানের নাকামুরা শাজি

বয়স : ১০৫১ বছর

জাপানে জনপ্রিয় ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নাকামুরা শাজি। দেশটির ভারী স্থাপনা নির্মাণ এবং ঠিকাদারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান এটি। ৯৭০ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। নানা চড়াই-উতরাই পেরোনো প্রাচীন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম নাকামুরা শাজি। অনেক আগে থেকেই ভবন নির্মাণের জন্য সুনাম অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যা আজও সগৌরবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। সমগ্র জাপানজুড়ে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির নির্মিত বিখ্যাত সব মন্দির ও স্থাপনা। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করেছে অসংখ্য দৃষ্টিনন্দন বাড়িঘর। এক হাজার বছরের বেশি সময় ধরে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির নির্মিত বাড়িঘরগুলো তৈরি করা হয় ভূমিকম্প প্রতিরোধী ব্যবস্থায়। প্রতিষ্ঠানটির বয়স হাজার বছর পেরোলেও এটিই বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নয়। তবে বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি কয়েক বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জাপানের বিখ্যাত ‘নাকামুরা শাজি’ ভবন নির্মাণ শিল্পে এখন সবচেয়ে পুরনো প্রতিষ্ঠান।

 

শুমিয়া শিনবাতসুগুতেন

বয়স : ৯৯৭ বছর

এটি জাপানের ধর্মীয় পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। যার নাম শুমিয়া শিনবাতসুগুতেন। জানা গেছে, ১০২৪ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরু থেকেই বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীদের ধর্মীয় পণ্য তৈরিতে এর জগৎখ্যাত সুনাম আজও অক্ষুণ্ণ রয়েছে। এক হাজার বছর ধরেই প্রতিষ্ঠানটি ধর্মীয় পণ্য তৈরি করে আসছে বলে এটি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র এবং কল্যাণের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত একটি প্রতিষ্ঠান। ধারণা করা হয়, খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ থেকে ৫০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে গৌতম বুদ্ধ জীবিত ছিলেন। সেই প্রাচীন বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের ব্যবহার্য নানা পোশাক ও অন্যান্য দ্রব্য তৈরির কাজ করত প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা। সেই থেকে আজ অবধি বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে বৌদ্ধ ধর্মীয় পোশাক, সাজসজ্জা ইত্যাদি উৎপাদন করে চলেছে প্রতিষ্ঠানটি। হাজার বছর আগের সন্ন্যাসীরা যেসব পণ্য কিনেছিলেন ঠিক তাদের মতোই পণ্য কিনতে পারেন এখান থেকে। যেমন রয়েছে বৌদ্ধ ধর্মীয় পূজার বেদি, কুঠি ও অন্যান্য ধর্মীয় সাজসজ্জা।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

এই মাত্র | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা