শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১

বিশ্বের প্রাচীন যত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের প্রাচীন যত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

সবচেয়ে প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান কঙ্গো গুমি কোম্পানি লি.

বয়স : ১৪৪৩ বছর

৫৭৮ খ্রিস্টাব্দ, শিগেমিৎসু কঙ্গো নামের এক কোরিয়ান অভিবাসী জাপানে পাড়ি জমান। তখন দেশটিতে বৌদ্ধ ধর্মের উত্থান ঘটে। শিতেনো-জি বৌদ্ধমন্দির নির্মাণের জন্য রাজকুমার শোটোকুর কাছ থেকে দায়িত্ব পান এই অভিবাসী। তার হাত ধরে ওসাকার বুকে নির্মিত হয় জাপানের প্রথম ও প্রাচীনতম বৌদ্ধমন্দির। মন্দির নির্মাণের পাশাপাশি এই কাজকে পারিবারিক ব্যবসায় পরিণত করার কথা ভাবলেন শিগেমিৎসু। তখন প্রতিষ্ঠিত হলো ‘কঙ্গো গুমি কোম্পানি লিমিটেড’। যা জাপানের ইতিহাসে কনস্ট্রাকশন বা ভবন নির্মাণকারী প্রাচীন প্রতিষ্ঠান। এরপর ঘটে গেছে নানা ঘটনা। কিন্তু থামেনি প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি ২০০৪ সালের শেষ দিকে প্রতিষ্ঠানটির আয় ৬০ মিলিয়ন ডলায় ছাড়িয়েছিল। তবে ২০০৬ সালে দেনায় পড়ে এটি তাকামাতসু কনস্ট্রাকশন গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে রূপ নেয়। সংকটের আগে এর শতাধিক কর্মী ছিল ও বার্ষিক বাজেট ছিল প্রায় ৭০ মিলিয়ন ডলার।  প্রতিষ্ঠানটি আজও জাপানে নির্মাণ ও সংস্কারের কাজ করে আসছে।

 

প্রাচীনতম হোটেল নিশহিয়ামা অনসেন কেইউনকান

বয়স : ১৩১৬ বছর

ধারাবাহিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১১ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড বুক রেকর্ড গড়ে জাপানের প্রাচীনতম হোটেল নিশহিয়ামা অনসেন কেইউনকান। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান। ৭০৫ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হোটেলটি জাপানের হায়াকাওয়া শহরে অবস্থিত একটি হট স্প্রিং হোটেল। একই পরিবারের ৫২ প্রজন্ম ১৩০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করে আসছে। জানা গেছে, আমেরিকান সংবিধান স্বাক্ষর হওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১ হাজার ৮৩ বছর ধরে ব্যবসা করে আসছে। এখানকার বিখ্যাত অতিথিদের মধ্যে সামুরাইদের পাশাপাশি টোকুগাওয়া আইয়াসু, ক্রমবর্ধমান সূর্য ভূমি প্রথম শোগুন এবং ৪৬তম সম্রাট কৌকেনও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।

হোটেলটির কক্ষ সংখ্যা ৩৭টি এবং এখানে প্রাকৃতিকভাবে গরম পানির ৬টি ঝরনা রয়েছে। হোটেলটি আকাইশি পর্বতমালার গা ঘেঁষে অবস্থিত এবং এর গরম পানির উৎস পার্শ্ববর্তী হাকুহো স্প্রিংস।  তাই এর পানি প্রাকৃতিকভাবেই গরম।

 

স্বপ্নে দেবতারা এসে বলেছিল বিখ্যাত কোমানের কথা

বয়স : ১৩১৩ বছর

জাপানে হোটেলটি ‘সেনেন ন ইয়ো কোমান’ নামে পরিচিত। এটি বিশ্বের তৃতীয় প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান এবং জাপানের ঐতিহ্যবাহী হোটেল। ৭০৭ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি জাপানের হায়োগো প্রদেশের বিখ্যাত রিসোর্ট শহর কিনোসাকি ওনসেনে অবস্থিত। জাপানের জনপ্রিয় হট স্প্রিং হোটেলগুলোর একটি এই ‘সেনেন ন ইয়ো কোমান’ এবং এর প্রতিষ্ঠাতা গনোকামি হিউক। স্থাপনাটি সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি। ২০১৩ সালে হোটেলটি ১৩০০ বছর পূর্ণ করেছে। হোটেল তৈরির পেছনে রয়েছে এক আধ্যাত্মিক ঘটনা। জনশ্রুতি আছে, গনোকামি চার দেবতাকে স্বপ্ন দেখে হোটেল ব্যবসায় শুরুর অনুপ্রেরণা পান। একেকবার একেকজন দেবতা এসে তাকে স্বপে দেখা দেয়। যুবক বয়স থেকেই গনোকামি ছিলেন চিন্তাশীল। এক সময় তিনি আধ্যাত্মিক চর্চায় জড়িয়ে পড়েন। স্বপ্নে দেবতারা নাকি বলেছিলেন, পরিবারকে বংশপরম্পরায় রক্ষার জন্য তাকে অবশ্যই এই জায়গায় থাকতে হবে। গনোকামি হোটেল নির্মাণ করেন এবং হোটেলের ভিতরে রাখেন দেবতাদের উদ্দেশ্যে তৈরি একটি মন্দির। বংশপরম্পরায় আজও ঐতিহাসিক হোটেলটি পরিচালিত হয়ে আসছে।

 

হোশি রিওকান হোটেল

বয়স : ১৩০৩ বছর

হোশি রিওকান হলো জাপানের আরেকটি ঐতিহাসিক হোটেল, যা দেশটির ইশিকাওয়া প্রদেশের কোমাৎসু অঞ্চলের আওয়াজু অনসেনে অবস্থিত। ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠানটি ৭১৮ খিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। ২০১৮ সালে জাপানের বিখ্যাত হোটেলটি ১৩০০ বছর পূর্ণ করেছে। এটি বিশ্বের তৃতীয় এবং প্রাচীনতম হোটেল হিসেবে আজও সগৌরবে টিকে আছে। এটি জাপানে ‘স্পা হোটেল’ হিসেবেও বেশ জনপ্রিয়। হোটেলটি কেবল পুরনোই নয়, এর উৎসও ঐশ্বরিক। জনশ্রুতি অনুসারে, হাকুসান পর্বতের দেবতা একজন বৌদ্ধ পুরোহিতের সঙ্গে দেখা করেন। দেবতা পুরোহিতকে কাছের কোনো গ্রামে ভূগর্ভস্থ গরম পানির ঝরনার সঙ্গে একটি বাড়ি নির্মাণ করতে বলেন। পুরোহিত সেই ঝরনার উৎস খুঁজে পেলেন এবং তার শিষ্য গ্যারিও স্যাসকিরিকে অনুরোধ করেন, সেখানে বসবাসের। আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান তৈরির কথাও বলেন সেই আধাতিক গুরু। জাপানে তার পরিবার হোশি নামে পরিচিত। সেই থেকে কোমাৎসু অঞ্চলে অবস্থিত হোশি রিওকান হোটেলটি একই পরিবারের মালিকানায় ৪৬ প্রজন্ম ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে।

 

গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ

বয়স : ১২৫০ বছর

বিখ্যাত প্রতিষ্ঠাটির বয়স ১২৪৭ বছর এবং এর প্রতিষ্ঠাকাল ৭৭১ খ্রিস্টাব্দ। এটি জাপানের প্রাচীনতম পেপার শিল্প (কাগজ তৈরি করা) প্রতিষ্ঠান। যার নাম গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ। এক হাজারের বেশি সময় ধরে অন্যান্য নানা প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এখনো চালু রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রাচীন পদ্ধতিতে কাগজ উৎপাদনের জন্য প্রতিষ্ঠানটি ছিল বেশ দক্ষ। কালের বিবর্তনে তারা অনেক পরে আধুনিক পদ্ধতিতে কাগজ উৎপাদন শুরু করে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির অফিস কিয়োটো ইম্পেরিয়াল প্রাসাদ এবং নিজো ক্যাসেলের মধ্যে রয়েছে। শুরুটা কাগজ উৎপাদন দিয়ে হলেও পরে প্রতিষ্ঠানটি প্রকাশনা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। প্রতিষ্ঠানটি সুনামের সঙ্গে প্রিন্টিং ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত নানা ধরনের বড় বড় কাজ করে আসছে। তারা কাগজ উৎপাদনের পাশাপাশি বিয়ের মতো বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কার্ড তৈরি করে থাকে। এ ছাড়া মিজুহিকি নামক বিশেষ কাগজ দিয়ে উপহারের মোড়ক তৈরির জন্যও খ্যাত। প্রতিষ্ঠার পর থেকে শত শত বছর ধরে সমগ্র জাপানজুড়ে কাগজের চাহিদা পূরণ করে আসছে বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান গেন্ডা শিগিও পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ। 

 

রেস্তোরাঁ ব্যবসার প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার

বয়স : ১২১৮ বছর

নাম সেন্ট পিটার স্টিফস্কেলার, যা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন রেস্তোরাঁ। প্রতিষ্ঠানটিকে ইউরোপের প্রাচীনতম রেস্তোরাঁ বলেও মনে করা হয়। এটি বিশ্বের ষষ্ঠতম প্রাচীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম প্রতিষ্ঠান, যা জাপানের বাইরে অবস্থিত। অস্ট্রিয়ার সালজবুর্গ শহরে স্টিফস্কেলার সেন্ট পিটার রেস্তোরাঁটি অবস্থিত। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ৮০৩ খ্রিস্টাব্দে। সেই হিসাবে রেস্তোরাঁটির বয়স ১১৯৭ বছর। ঐতিহাসিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির আশপাশে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। যার সুবাদে বিশ্বের নানা জায়গা থেকে এখানে বেড়াতে আসেন পর্যটকরা। ইতিহাসখ্যাত অনেক ব্যক্তিবর্গের পায়ের ছাপ পড়েছে এই স্টিফস্কেলার সেন্ট পিটার হোটেলে। রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের দাবি, গত কয়েক শতাব্দীতে এখানে ক্রিস্টোফার কলম্বাস এবং উলফগ্যাং অ্যামাদিউস মোজার্টসহ বেশ কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তি এসেছিলেন। জানা গেছে, কয়েক  শতাব্দী আগে নেপোলিয়নের আক্রমণের জন্য কর্তৃপক্ষ রেস্তোরাঁটি বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তাই এটি ধারাবাহিকভাবে পরিচালিত রেস্তোরাঁ নয়।

 

জার্মানির নানা ঘটনার সাক্ষী স্টাফেল্টার হাফ ওয়াইনারি

বয়স : ১১৫৯ বছর

স্টাফেল্টার হাফ ওয়াইনারি জার্মানির ছোট্ট ক্রিভ শহরে বংশপরম্পরায় পরিচালিত গেস্ট হাউস এবং ওয়াইন শপ। যা দেশটির রাইনল্যান্ড প্যালাটিনেটের বার্নকাস্টেল-উইটলিচ প্রদেশে অবস্থিত। বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাকাল ৮৬২ খ্রিস্টাব্দ। ১৯৬০ সালে বর্তমান গেস্ট হাউসটি নির্মাণ করা হয়েছিল। যেখানে আছে বিশাল ৪টি কক্ষ এবং একটি অ্যাপার্টমেন্ট। এগুলো পরিচালনা করছেন গার্ড ক্লিনের স্ত্রী এবং জেন ক্লেইনের মা হিলডেগুন্ডে ক্লেইন। গেস্ট হাউসটি নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীন প্রতিষ্ঠানটিতে এক সময় রোমান সৈন্যরা মদ কিনতে আসতেন। সেই রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়েছে ঠিকই, তবে প্রতিষ্ঠানটি এখনো টিকে আছে ছোট্ট ক্রিভ শহরে। ধারণা করা হয়, এটি মদের জন্য বিখ্যাত। সেই থেকে আজও এটি গেস্ট হাউস এবং ওয়াইন তৈরির প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। প্রায় ৭ হেক্টর জমিতে স্টাফেল্টার কর্তৃপক্ষ আঙ্গুরের চাষ করে থাকে। আর তা থেকে তৈরি করা হয় ওয়াইন। হিটলারের উত্থান-পতন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধসহ নানা ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী এই গেস্ট হাউস।

 

বছরে বিলিয়ন মুদ্রা তৈরি করে রয়্যাল মিন্ট

বয়স : ১১৩৫ বছর

যুক্তরাজ্যের ‘রয়্যাল মিন্ট’কে কে না চেনে! এটি দেশটির প্রাচীন মুদ্রা (টাকা) তৈরির কারখানা। ৮৮৬ খিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। যা যুক্তরাজ্যে অবস্থিত সবচেয়ে পুরনো টাঁকশাল। বর্তমানে এখান থেকে বছরে ৫ বিলিয়ন মুদ্রা তৈরি হয়ে থাকে। দেশটির প্রচলিত নোটে রয়েছে প্রাচীন সেই টাঁকশালের ছবি।

দেশটির সরকার পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটি এক হাজার বছরের বেশি সময় ধরে মুদ্রা তৈরি করে আসছে। অসংখ্য ব্রিটিশ নাগরিকের কর্মসংস্থানের স্থান এটি। এর প্রধান কাজ- দেশের মুদ্রা ব্যবস্থার জন্য ধাতব মুদ্রা তৈরি করা। বর্তমানে পর্যটকদের জন্য ভবনটি উন্মুক্ত করা হয়েছে। অনেকে এটাকে জাদুঘর হিসেবেই চেনেন। এখানে গেলে মিলবে কীভাবে বছরের পর বছর পরিবর্তিত ব্রিটিশ পাউন্ড বর্তমান অবস্থানে এসেছে। জনসাধারণের জানার ব্যবস্থা রয়েছে মুদ্রা তৈরির পদ্ধতি সম্পর্কে। হাজার বছর ধরে নানা সদর দফতরের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে রয়্যাল মিন্ট। মুদ্রার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি মেডেলও তৈরি করে থাকে।

 

জাপানের নাকামুরা শাজি

বয়স : ১০৫১ বছর

জাপানে জনপ্রিয় ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নাকামুরা শাজি। দেশটির ভারী স্থাপনা নির্মাণ এবং ঠিকাদারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান এটি। ৯৭০ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। নানা চড়াই-উতরাই পেরোনো প্রাচীন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম নাকামুরা শাজি। অনেক আগে থেকেই ভবন নির্মাণের জন্য সুনাম অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যা আজও সগৌরবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। সমগ্র জাপানজুড়ে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির নির্মিত বিখ্যাত সব মন্দির ও স্থাপনা। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করেছে অসংখ্য দৃষ্টিনন্দন বাড়িঘর। এক হাজার বছরের বেশি সময় ধরে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির নির্মিত বাড়িঘরগুলো তৈরি করা হয় ভূমিকম্প প্রতিরোধী ব্যবস্থায়। প্রতিষ্ঠানটির বয়স হাজার বছর পেরোলেও এটিই বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নয়। তবে বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো ভবন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি কয়েক বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জাপানের বিখ্যাত ‘নাকামুরা শাজি’ ভবন নির্মাণ শিল্পে এখন সবচেয়ে পুরনো প্রতিষ্ঠান।

 

শুমিয়া শিনবাতসুগুতেন

বয়স : ৯৯৭ বছর

এটি জাপানের ধর্মীয় পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। যার নাম শুমিয়া শিনবাতসুগুতেন। জানা গেছে, ১০২৪ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরু থেকেই বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীদের ধর্মীয় পণ্য তৈরিতে এর জগৎখ্যাত সুনাম আজও অক্ষুণ্ণ রয়েছে। এক হাজার বছর ধরেই প্রতিষ্ঠানটি ধর্মীয় পণ্য তৈরি করে আসছে বলে এটি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র এবং কল্যাণের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত একটি প্রতিষ্ঠান। ধারণা করা হয়, খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ থেকে ৫০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে গৌতম বুদ্ধ জীবিত ছিলেন। সেই প্রাচীন বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের ব্যবহার্য নানা পোশাক ও অন্যান্য দ্রব্য তৈরির কাজ করত প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা। সেই থেকে আজ অবধি বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে বৌদ্ধ ধর্মীয় পোশাক, সাজসজ্জা ইত্যাদি উৎপাদন করে চলেছে প্রতিষ্ঠানটি। হাজার বছর আগের সন্ন্যাসীরা যেসব পণ্য কিনেছিলেন ঠিক তাদের মতোই পণ্য কিনতে পারেন এখান থেকে। যেমন রয়েছে বৌদ্ধ ধর্মীয় পূজার বেদি, কুঠি ও অন্যান্য ধর্মীয় সাজসজ্জা।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা