শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১

মহাকাশে যা কিছু প্রথম

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশে যা কিছু প্রথম

অসীম শূন্যতার এক নাম মহাকাশ। তাই এর অপর নাম মহাশূন্য। এটা কি আসলে বিশাল বড় একটা শূন্য নাকি অন্য কিছু! বিস্ময়কর এই অসীমের বুকেই মানুষের বসবাস। আরও রয়েছে গ্রহ, নক্ষত্র, নীহারিকা কত কি! সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ যেতে চেয়েছে চাঁদে, হাতছানি দিয়ে ডেকেছে অচেনা-অজানা ছায়াপথ। মহাকাশে অভিযানের দীর্ঘ পরিক্রমায় একের পর এক নানা দুঃসাহসিক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো। সাফল্য এলেও মহাকাশে অভিযান চালাতে গিয়ে বারবারই জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। থেমে নেই বিজ্ঞানীরা। সব বাধাবিপত্তি পেরিয়ে ধীরে ধীরে মহাকাশ জয়ের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। অজানাকে জানার দুর্নিবার আকর্ষণে এ পর্যন্ত ৫৩৪ জন মহাকাশচারী পা বাড়িয়েছেন মহাশূন্যে...

 

প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিন

মাত্র ১০৯ মিনিটের মধ্যে একজন অপরিচিত বিমানসেনা থেকে বীর বনে গেলেন ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন

সোভিয়েত বৈমানিক এবং মহাকাশচারী ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন সর্বপ্রথম ব্যক্তি যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ভোস্টক নভোযানে করে ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন। কৈশোরেই গ্যাগারিন মহাকাশ এবং গ্রহ সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং তার মহাকাশ যাত্রা নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। গ্যাগারিন লম্বা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি ছিলেন, যা ছোট ভোস্টক ককপিটে তার জন্য সুবিধাজনক ছিল। মহাকাশে একাকী গ্যাগারিনের ১০৮ মিনিটের কক্ষপথ ভ্রমণ ছিল চরম দুর্দশাপূর্ণ। তার তৃতীয় প্রজন্মের ‘ভোস্টক-১’ রকেটের নেভিগেশনাল নিয়ন্ত্রণ পর্যন্ত ছিল না। চরম সাহসের সঙ্গে তিনি সেই পরিস্থিতির মোকাবিলা করেন। মহাকাশ ভ্রমণের জন্য ২৭ বছর বয়সেই গ্যাগারিন আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের নায়কে পরিণত হন এবং দেশে-বিদেশে বহু পুরস্কার এবং পদক লাভ করেন। মাত্র ১০৮ মিনিটের ভ্রমণে একজন অপরিচিত বিমানসেনা থেকে বীর বনে যান ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন। এ অভিযান মহাকাশ জয়ের দুয়ার খুলে দিল। এর পর আর মানবজাতিকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। আমেরিকা চাঁদে অভিযান পরিচালনা করল। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, চীনও মহাকাশে মানুষ পাঠাল। ২০১২ সালে পালিত হলো প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযাত্রার ৫০ বছর পূর্তি। ভোস্টক-১ এ পা দিয়ে গ্যাগারিন সৃষ্টি করলেন ইতিহাস, গ্যাগারিন হলেন প্রথম মানব যিনি মহাশূন্য থেকে আমাদের এই অনিন্দ্য সুন্দর পৃথিবী দেখেছিলেন। গ্যাগারিন ১৯৬৮ সালে একটি  মিগ ১৫ প্রশিক্ষণ বিমান চালানোর সময় বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন।

 

প্রথম নারী

ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা

১৯৬৩ সালের ১৬ জুন পৃথিবীর মহাকাশজয়ী নারী হিসেবে প্রথম নাম লেখান ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা। তেরেসকোভার জন্ম ১৯৩৭ সালের ৬ মার্চ, রাশিয়ার ছোট্ট একটি গ্রাম মাসলেননিকোভায়। ইউরি গ্যাগারিন নামের ২৭ বছর বয়সী এক যুবক মহাকাশ জয় করেছেন। পৃথিবীর বাইরে মহাশূন্যে এক ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ভেসেছেন তিনি। খবরটা শুনে রাশিয়ার মাসলেননিকোভা গ্রামের এক মা তার মেয়েকে বললেন, ছেলেরা তো মহাকাশের অভিজ্ঞতা নিয়ে এলো, এবার নিশ্চয়ই মেয়েরা যাবে। মায়ের কথা কানে এসে বিঁধল মেয়েটির। ঠিক কানে নয়, যেন বুকে এসেই বিঁধল। তারপর গিয়ে মিশল স্বপ্নে। ধ্যান- জ্ঞানই যেন তার হয়েছিল সেই মহাকাশে যাওয়া। কোনো একদিন একটি মেয়ে যদি আকাশ জয় করে, তবে সেই মেয়েটি হব আমি, এমনি এক স্বপ্ন বাসা বাঁধল তার মনে। এরই মধ্যে রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা থেকে ঘোষণা হলো, বিশ্বের প্রথম নারী হিসেবে একজনকে মহাকাশ ভ্রমণে পাঠানো হবে। এ জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করা হলো। চার শতাধিক আবেদনকারীর মধ্যে মেধা ও যোগ্যতার বিচারে মহাকাশ ভ্রমণকারী হিসেবে নির্বাচিত হলেন ভ্যালেন্তিনা। আর সুযোগ পেলেন প্রথম নারী এবং প্রথম বেসামরিক হিসেবে মহাশূন্য ভ্রমণের। হলেন মহাকাশ অভিযানে প্রথম সফল নারী নভোচারী।

প্রতিনিধি লাইকা

পৃথিবীর কক্ষপথে প্রথম পরিভ্রমণ করেছিল রাশিয়ার একটি বেওয়ারিশ মাদি কুকুর। তার নাম রাখা হয়েছিল লাইকা। খুবই শান্ত স্বভাবের ছিল লাইকা। আদুরে চেহারার পাশাপাশি তার বুদ্ধিমত্তা নিয়েও সবাই খুব মুগ্ধ ছিল। তার চোখের রং ছিল কালো। ১৯৫৭ সালের নভেম্বর মাসের ৩ তারিখ লাইকাকে মহাশূন্যে পাঠানো হয়। চারবার পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেছিল কুকুরটি। এ সময় প্রচুর তাপ উৎপন্ন হতে থাকে স্পেসক্রাফট স্পুটনিক-২ এ। ১০ ঘণ্টা পর প্রচন্ড তাপে লাইকা অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করে মহাকাশযানের ভিতর।

 

দুবার চাঁদে যান

জন ওয়াটস ইয়ং

পৃথিবীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত মাত্র ১২ ব্যক্তি চাঁদের মাটিতে পদার্পণ করেছিলেন। এদের মধ্যে মাত্র তিনজন দুবার করে চাঁদে গিয়েছিলেন। জন ওয়াটস ইয়ং ছিলেন সেই তিনজনের একজন। জন ওয়াটস ইয়ং ১৯৩০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে জন্মগ্রহণ করেন। আজীবন অসম্ভব বিনয়ী এই মানুষটি নিজের অনন্য সাফল্যে কোনো রকম অহংকারবোধ করেননি। তিনি নিজের ভূমিকাকে কখনো বড় করে দেখতেন না। ওরল্যান্ডো সেন্টিনেলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি সৌভাগ্যবান যে, আমি সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে ছিলাম এবং এটা করার সুযোগ পেয়েছিলাম। এটা অসাধারণ কোনো ব্যাপার নয়, আমি নিশ্চিত, যে কেউ এটা করতে পারতেন। তাঁকে শুধু চেষ্টা করে যেতে হবে।’ অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার জন ইয়ং ১৯৬২ সালে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসায় যোগদান করেন। জন ইয়ং মোট দুইবার চাঁদে গেলেও চাঁদের মাটিতে নেমেছিলেন একবার। ১৯৬৫ সালে তিনি সর্বপ্রথম ‘জেমিনি-৩’ নামক মহাকাশযানে করে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। চন্দ্র বিজয়ী মার্কিন নভোযাত্রী জন ওয়াটস ইয়ং ৮৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।

 

ব্যর্থ অভিযান

স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জার দুর্ঘটনাটিকে মহাকাশে ব্যর্থ অভিযানগুলোর মধ্যে অন্যতম ভাবা হয়ে থাকে। এ মহাকাশযানটির দুর্ঘটনা সংঘটিত হয় ১৯৮৬ সালের ২৮ জানুয়ারি। সেদিন উড্ডয়নের পর মাত্র ৭৩ সেকেন্ডের মাথায় যান্ত্রিক সমস্যার কারণে স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জার ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিল। দুঃখের বিষয় হচ্ছে এর আরোহী সাতজন মহাকাশচারী মারা যান। মহাকাশযানটির ধ্বংসাবশেষ পতিত হয় আটলান্টিক মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূলের কাছে। দুর্ঘটনটি ঘটে আঞ্চলিক সময় সকাল ১১টা ৩৯ মিনিটে।

 

প্রথম কল্পকাহিনি সত্যি ঘটেছিল

কালজয়ী কথাসাহিত্যিক জুল ভার্নকে চেনেন না এমন মানুষ খুব কমই রয়েছেন পৃথিবীতে। তাঁর লেখা অন্য একটি ছোট কল্পকাহিনি বইও পরবর্তী সময়ে সত্যি হয়ে যায়। সায়েন্স ফিকশন গল্পটির নাম ‘ফ্রম দ্য আর্থ টু দ্য মুন’। গল্পটিতে মানুষের প্রথম চন্দ্র অভিযানের বিষয়ে অবতারণা করা হয়। এরও প্রায় এক শতাব্দী পরে ১৯৬৯ সালে জুল ভার্নের কল্পনায় দেখা ভবিষ্যৎ বাস্তবে রূপ নেয়। মানুষের পা প্রথমবারের মতো পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে পৌঁছে। অ্যাপোলোর অভিযাত্রীর সংখ্যার সঙ্গে হুবহু মিলে যায় জুল ভার্নের গল্পের অভিযাত্রীর সংখ্যা। দুটি রকেটই ফ্লোরিডা থেকে পৃথিবী ত্যাগ করে। আরও অদ্ভুত আর বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, জুল ভার্নের কল্পনার রকেটে অভিযাত্রীরা মহাশূন্যে ওজনহীন অনুভূতির মধ্য দিয়ে যায়। যা সত্যিই বিস্ময়কর বিজ্ঞানীদের কাছে।

 

মঙ্গলের প্রথম অভিযাত্রী

মঙ্গলগ্রহে অভিযানের প্রথম মানুষ হতে যাচ্ছে অ্যালিসা। ২০১৫ সালেই অ্যালিসা আনুষ্ঠানিকভাবে নাসার কাছ থেকে খুদে নভোচারী হওয়ার আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেন। আমাদের প্রতিবেশী মঙ্গলগ্রহে প্রথম মানব হিসেবে পা ফেলবেন এই অনুসন্ধিৎসু নারী। স্পেসএক্স এবং মার্সওয়ান মঙ্গলগ্রহে মানুষ পাঠানোর জন্য বেশ কয়েক বছর ধরেই উঠেপড়ে লাগে।  তাঁরা তাঁদের সামনের দুই বা তিনটি মহাকাশ মিশনেও অ্যালিসাকে প্রথম খুদে নভোচারী করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন যা অনেকটা মঙ্গল মিশনের পূর্বপ্রস্তুতি। অ্যালিসা পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় যদিও কাটেনি বিজ্ঞানীদের। তারা দিন-রাত গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন যেন মঙ্গলে সফল অবতরণের পর অ্যালিসা নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসেন।

অ্যালিসা কারসনের জন্ম ২০০১ সালের ১০ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা রাজ্যের হ্যামন্ডে। ছোটবেলা থেকেই অ্যানিমেটেড কার্টুন দেখতে ভালোবাসতেন অ্যালিসা। তাঁর খুব প্রিয় একটি কার্টুন সিরিজের একটি পর্বে পাঁচ বন্ধু মিলে কল্পনার মাধ্যমে মঙ্গলে ঘুরতে যাওয়ার কাহিনি অনুপ্রাণিত করে অ্যালিসাকে। তারপর থেকে ছোট্ট অ্যালিসার মনে লালগ্রহ জয়ের স্বপ্ন জাগে, মেয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে দুঃসাহসিক অভিযানের জন্য অনুপ্রেরণা দেন অ্যালিসার বাবা বের্ট কারসন। অ্যালিসার বয়স যখন ৭ তখন তার বাবা তাঁকে আলাবামার হান্টসভিলেতে একটি স্পেস ক্যাম্পে নিয়ে যান। অ্যালিসা ১২ বছর বয়সেই আমেরিকার নয়টি অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত নাসার ১৪টি ভিজিটরস সেন্টার পরিদর্শন করেন। ২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৮ বার স্পেসক্যাম্প পরিদর্শন করার সুযোগ পান তিনি। মিশন মার্সের জন্য ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে অ্যালিসা প্রথম ডাক পেয়েছিলেন ওয়াশিংটন ডিসির নাসা টিভির এমইআর ১০ প্যানেলে। পরে তিনি একটি ডেনমার্ক কোম্পানির অগ্রদূত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

 

অ্যাপোলোর চন্দ্রাভিযান

অ্যাপোলো-১৩ ছিল চাঁদের অভিমুখে চালানো মনুষ্যবাহী সপ্তম যান। আমেরিকান স্পেস প্রোগ্রামের আওতায় দীর্ঘদিন ধরেই পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চন্দ্রজয়ের প্রচেষ্টা চলছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের ১১ এপ্রিল চন্দ্রাভিমুখে যাত্রা শুরু করে অ্যাপোলো-১৩। কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে যাত্রা শুরু করা এ যানে মোট তিনজন আরোহী ছিলেন। কিন্তু অ্যাপোলো ১৩-তে রাখা একটি অক্সিজেন ট্যাংক মাঝপথে বিস্ফোরিত হলে পুরো অভিযানটি ব্যর্থ হয়ে পড়ে। আশ্চর্যজনকভাবে সংশ্লিষ্টরা মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে এসেছিলেন। এর পরই অ্যাপোলো-১১ মানব সভ্যতার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চাঁদের বুকে অবতরণ করে। আর পৃথিবীর প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নিল আর্মস্ট্রং।

 

মহাশূন্যে রেকর্ড

সবচেয়ে বেশি সময় মহাশূন্যে অবস্থান করে রেকর্ড করেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সুনিতা উইলিয়ামস। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানী সুনিতা উইলিয়ামস ২০০৬ সালের ৯ ডিসেম্বর মহাকাশযান ডিসকভারিতে চড়ে মহাশূন্যে গমন করেন এবং ১৬৭ দিন সেখানে অবস্থান করেন। এর আগে আর কোনো নারী নভোচারী এত দিন মহাশূন্যে অবস্থান করেননি। ২০০৭ সালের ২২ জুন তিনি পৃথিবীতে ফিরে আসেন। তিনি ফিরে আসার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন বলে নানা রকম খবর নানা জায়গায় প্রকাশিত হয়েছে। যদিও এর কোনো সত্যতা এখনো পাওয়া যায়নি। গুগল ওয়েবসাইটে সুনিতা উইলিয়ামস লিখে সার্চ দিলেই এ জাতীয় অনেক খবর চোখে পড়বে। ১৯৮৭ সালে সুনিতা মার্কিন নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। ১৯৯৮ সালে নেভাল অফিসার হিসেবে নাসায় যোগদান করেন। ২০০৭ সালের জুন মাসে মহাশূন্য থেকে ফিরে আসার পর সুনিতা ভারত সফর করেন এবং সেখানে তাকে বীরোচিত সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, সোনিয়া গান্ধীসহ জনপ্রিয় নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

 

বিশ্বের প্রথম স্যাটেলাইট

বিশ্বের প্রথম স্যাটেলাইটটির নাম স্পুটনিক-১ স্যাটেলাইট। ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর সোভিয়েট ইউনিয়ন থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। ১৮৩ পাউন্ড ওজনের এই স্যাটেলাইটটি ৯৮ মিনিট সময় নিত পুরো পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করতে। এটিই ছিল বিশ্বের সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক ও বৈজ্ঞানিক ও তথ্যপ্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রথম পদক্ষেপ। এই স্যাটেলাইটটির প্রধান ডিজাইনার ছিলেন সার্গেই করলেভ। তারও বেশ কয়েক বছর আগে ১৯৫২ সালে কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরির কাজ শুরু হয়। যখন সায়েন্টিফিক ইউনিয়নের ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল জুলাইয়ের ১ তারিখকে, ১৯৫৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর এবং ১৯৫৮ সালকে আন্তর্জাতিক ভূ-প্রকৃতিবিদ্যার বছর হিসেবে ঘোষণা করে। দ্বিতীয় কৃত্রিম উপগ্রহটির নাম ছিল স্পুটনিক-২। সেটিও একই বছরের ২ নভেম্বরে উৎক্ষেপণ করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উৎক্ষেপণ করা প্রথম উপগ্রহটির নাম ছিল এক্সপ্লোরার-১।

 

প্রথম ভারতীয় রাকেশ

মহাকাশ জয়ে ভারতীয়দের অবদানও কম নয়। রাকেশ শর্মার হাতে শুরু ভারতীয়দের মহাকাশ যাত্রা। ৩৫তম ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমির সাবেক ছাত্র রাকেশ শর্মা প্রথম ভারতীয় নাগরিক হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। রাকেশ শর্মাকে বলা হয় হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন। তাঁর জন্ম ১৩ জানুয়ারি ১৯৪৯ সালে। একজন ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের পাইলট যিনি সারা বিশ্বের আকাশ ভ্রমণ করেছেন। ইন্টারকসমস কার্যক্রমের অঙ্গ হিসেবে সোয়ুজ টি-১১ উৎক্ষেপণ করা হয় ১৯৮৪ সালের ২ এপ্রিল। তিনি হায়দরাবাদের সেন্ট জর্জেস গ্রামার স্কুলে অধ্যয়ন করেন। নিজাম কলেজ থেকে তিনি স্নাতক হন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি এয়ার ফোর্সের একজন ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। পরে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমিতে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের জুলাইয়ে ভর্তি হন একজন এয়ার ফোর্সের কর্মী হিসেবে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের পাইলট নিযুক্ত হন। ১৯৭১ থেকে আরম্ভ করে তিনি নানা ধরনের এয়ারক্রাফটে মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

 

প্রথম পর্যটক আনুশেহ

মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত মানুষ যাতায়াত করবে- সেদিন আর বেশি দূরে নয়। শুরুটা করেন আনুশেহ আনসারি। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরেই মহাকাশে পাড়ি জমিয়েছিলেন আনুশেহ। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় মহাকাশযাত্রা। ১২ সেপ্টেম্বর প্রায় দুই কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর- এই ১৭ দিনের মহাকাশ যাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটির নাম, ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’। ইরানে জন্ম নিলেও নিজের পরিবারের সঙ্গে ১৯৮৪ সালেই যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান আনুশেহ। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৮ বছর। আনুশেহ একজন প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন আনুশেহ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

এই মাত্র | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা