শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১

মহাকাশে যা কিছু প্রথম

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশে যা কিছু প্রথম

অসীম শূন্যতার এক নাম মহাকাশ। তাই এর অপর নাম মহাশূন্য। এটা কি আসলে বিশাল বড় একটা শূন্য নাকি অন্য কিছু! বিস্ময়কর এই অসীমের বুকেই মানুষের বসবাস। আরও রয়েছে গ্রহ, নক্ষত্র, নীহারিকা কত কি! সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ যেতে চেয়েছে চাঁদে, হাতছানি দিয়ে ডেকেছে অচেনা-অজানা ছায়াপথ। মহাকাশে অভিযানের দীর্ঘ পরিক্রমায় একের পর এক নানা দুঃসাহসিক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো। সাফল্য এলেও মহাকাশে অভিযান চালাতে গিয়ে বারবারই জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। থেমে নেই বিজ্ঞানীরা। সব বাধাবিপত্তি পেরিয়ে ধীরে ধীরে মহাকাশ জয়ের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। অজানাকে জানার দুর্নিবার আকর্ষণে এ পর্যন্ত ৫৩৪ জন মহাকাশচারী পা বাড়িয়েছেন মহাশূন্যে...

 

প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিন

মাত্র ১০৯ মিনিটের মধ্যে একজন অপরিচিত বিমানসেনা থেকে বীর বনে গেলেন ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন

সোভিয়েত বৈমানিক এবং মহাকাশচারী ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন সর্বপ্রথম ব্যক্তি যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ভোস্টক নভোযানে করে ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন। কৈশোরেই গ্যাগারিন মহাকাশ এবং গ্রহ সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং তার মহাকাশ যাত্রা নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। গ্যাগারিন লম্বা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি ছিলেন, যা ছোট ভোস্টক ককপিটে তার জন্য সুবিধাজনক ছিল। মহাকাশে একাকী গ্যাগারিনের ১০৮ মিনিটের কক্ষপথ ভ্রমণ ছিল চরম দুর্দশাপূর্ণ। তার তৃতীয় প্রজন্মের ‘ভোস্টক-১’ রকেটের নেভিগেশনাল নিয়ন্ত্রণ পর্যন্ত ছিল না। চরম সাহসের সঙ্গে তিনি সেই পরিস্থিতির মোকাবিলা করেন। মহাকাশ ভ্রমণের জন্য ২৭ বছর বয়সেই গ্যাগারিন আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের নায়কে পরিণত হন এবং দেশে-বিদেশে বহু পুরস্কার এবং পদক লাভ করেন। মাত্র ১০৮ মিনিটের ভ্রমণে একজন অপরিচিত বিমানসেনা থেকে বীর বনে যান ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন। এ অভিযান মহাকাশ জয়ের দুয়ার খুলে দিল। এর পর আর মানবজাতিকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। আমেরিকা চাঁদে অভিযান পরিচালনা করল। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, চীনও মহাকাশে মানুষ পাঠাল। ২০১২ সালে পালিত হলো প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযাত্রার ৫০ বছর পূর্তি। ভোস্টক-১ এ পা দিয়ে গ্যাগারিন সৃষ্টি করলেন ইতিহাস, গ্যাগারিন হলেন প্রথম মানব যিনি মহাশূন্য থেকে আমাদের এই অনিন্দ্য সুন্দর পৃথিবী দেখেছিলেন। গ্যাগারিন ১৯৬৮ সালে একটি  মিগ ১৫ প্রশিক্ষণ বিমান চালানোর সময় বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন।

 

প্রথম নারী

ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা

১৯৬৩ সালের ১৬ জুন পৃথিবীর মহাকাশজয়ী নারী হিসেবে প্রথম নাম লেখান ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা। তেরেসকোভার জন্ম ১৯৩৭ সালের ৬ মার্চ, রাশিয়ার ছোট্ট একটি গ্রাম মাসলেননিকোভায়। ইউরি গ্যাগারিন নামের ২৭ বছর বয়সী এক যুবক মহাকাশ জয় করেছেন। পৃথিবীর বাইরে মহাশূন্যে এক ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ভেসেছেন তিনি। খবরটা শুনে রাশিয়ার মাসলেননিকোভা গ্রামের এক মা তার মেয়েকে বললেন, ছেলেরা তো মহাকাশের অভিজ্ঞতা নিয়ে এলো, এবার নিশ্চয়ই মেয়েরা যাবে। মায়ের কথা কানে এসে বিঁধল মেয়েটির। ঠিক কানে নয়, যেন বুকে এসেই বিঁধল। তারপর গিয়ে মিশল স্বপ্নে। ধ্যান- জ্ঞানই যেন তার হয়েছিল সেই মহাকাশে যাওয়া। কোনো একদিন একটি মেয়ে যদি আকাশ জয় করে, তবে সেই মেয়েটি হব আমি, এমনি এক স্বপ্ন বাসা বাঁধল তার মনে। এরই মধ্যে রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা থেকে ঘোষণা হলো, বিশ্বের প্রথম নারী হিসেবে একজনকে মহাকাশ ভ্রমণে পাঠানো হবে। এ জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করা হলো। চার শতাধিক আবেদনকারীর মধ্যে মেধা ও যোগ্যতার বিচারে মহাকাশ ভ্রমণকারী হিসেবে নির্বাচিত হলেন ভ্যালেন্তিনা। আর সুযোগ পেলেন প্রথম নারী এবং প্রথম বেসামরিক হিসেবে মহাশূন্য ভ্রমণের। হলেন মহাকাশ অভিযানে প্রথম সফল নারী নভোচারী।

প্রতিনিধি লাইকা

পৃথিবীর কক্ষপথে প্রথম পরিভ্রমণ করেছিল রাশিয়ার একটি বেওয়ারিশ মাদি কুকুর। তার নাম রাখা হয়েছিল লাইকা। খুবই শান্ত স্বভাবের ছিল লাইকা। আদুরে চেহারার পাশাপাশি তার বুদ্ধিমত্তা নিয়েও সবাই খুব মুগ্ধ ছিল। তার চোখের রং ছিল কালো। ১৯৫৭ সালের নভেম্বর মাসের ৩ তারিখ লাইকাকে মহাশূন্যে পাঠানো হয়। চারবার পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেছিল কুকুরটি। এ সময় প্রচুর তাপ উৎপন্ন হতে থাকে স্পেসক্রাফট স্পুটনিক-২ এ। ১০ ঘণ্টা পর প্রচন্ড তাপে লাইকা অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করে মহাকাশযানের ভিতর।

 

দুবার চাঁদে যান

জন ওয়াটস ইয়ং

পৃথিবীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত মাত্র ১২ ব্যক্তি চাঁদের মাটিতে পদার্পণ করেছিলেন। এদের মধ্যে মাত্র তিনজন দুবার করে চাঁদে গিয়েছিলেন। জন ওয়াটস ইয়ং ছিলেন সেই তিনজনের একজন। জন ওয়াটস ইয়ং ১৯৩০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে জন্মগ্রহণ করেন। আজীবন অসম্ভব বিনয়ী এই মানুষটি নিজের অনন্য সাফল্যে কোনো রকম অহংকারবোধ করেননি। তিনি নিজের ভূমিকাকে কখনো বড় করে দেখতেন না। ওরল্যান্ডো সেন্টিনেলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি সৌভাগ্যবান যে, আমি সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে ছিলাম এবং এটা করার সুযোগ পেয়েছিলাম। এটা অসাধারণ কোনো ব্যাপার নয়, আমি নিশ্চিত, যে কেউ এটা করতে পারতেন। তাঁকে শুধু চেষ্টা করে যেতে হবে।’ অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার জন ইয়ং ১৯৬২ সালে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসায় যোগদান করেন। জন ইয়ং মোট দুইবার চাঁদে গেলেও চাঁদের মাটিতে নেমেছিলেন একবার। ১৯৬৫ সালে তিনি সর্বপ্রথম ‘জেমিনি-৩’ নামক মহাকাশযানে করে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। চন্দ্র বিজয়ী মার্কিন নভোযাত্রী জন ওয়াটস ইয়ং ৮৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।

 

ব্যর্থ অভিযান

স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জার দুর্ঘটনাটিকে মহাকাশে ব্যর্থ অভিযানগুলোর মধ্যে অন্যতম ভাবা হয়ে থাকে। এ মহাকাশযানটির দুর্ঘটনা সংঘটিত হয় ১৯৮৬ সালের ২৮ জানুয়ারি। সেদিন উড্ডয়নের পর মাত্র ৭৩ সেকেন্ডের মাথায় যান্ত্রিক সমস্যার কারণে স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জার ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিল। দুঃখের বিষয় হচ্ছে এর আরোহী সাতজন মহাকাশচারী মারা যান। মহাকাশযানটির ধ্বংসাবশেষ পতিত হয় আটলান্টিক মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূলের কাছে। দুর্ঘটনটি ঘটে আঞ্চলিক সময় সকাল ১১টা ৩৯ মিনিটে।

 

প্রথম কল্পকাহিনি সত্যি ঘটেছিল

কালজয়ী কথাসাহিত্যিক জুল ভার্নকে চেনেন না এমন মানুষ খুব কমই রয়েছেন পৃথিবীতে। তাঁর লেখা অন্য একটি ছোট কল্পকাহিনি বইও পরবর্তী সময়ে সত্যি হয়ে যায়। সায়েন্স ফিকশন গল্পটির নাম ‘ফ্রম দ্য আর্থ টু দ্য মুন’। গল্পটিতে মানুষের প্রথম চন্দ্র অভিযানের বিষয়ে অবতারণা করা হয়। এরও প্রায় এক শতাব্দী পরে ১৯৬৯ সালে জুল ভার্নের কল্পনায় দেখা ভবিষ্যৎ বাস্তবে রূপ নেয়। মানুষের পা প্রথমবারের মতো পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে পৌঁছে। অ্যাপোলোর অভিযাত্রীর সংখ্যার সঙ্গে হুবহু মিলে যায় জুল ভার্নের গল্পের অভিযাত্রীর সংখ্যা। দুটি রকেটই ফ্লোরিডা থেকে পৃথিবী ত্যাগ করে। আরও অদ্ভুত আর বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, জুল ভার্নের কল্পনার রকেটে অভিযাত্রীরা মহাশূন্যে ওজনহীন অনুভূতির মধ্য দিয়ে যায়। যা সত্যিই বিস্ময়কর বিজ্ঞানীদের কাছে।

 

মঙ্গলের প্রথম অভিযাত্রী

মঙ্গলগ্রহে অভিযানের প্রথম মানুষ হতে যাচ্ছে অ্যালিসা। ২০১৫ সালেই অ্যালিসা আনুষ্ঠানিকভাবে নাসার কাছ থেকে খুদে নভোচারী হওয়ার আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেন। আমাদের প্রতিবেশী মঙ্গলগ্রহে প্রথম মানব হিসেবে পা ফেলবেন এই অনুসন্ধিৎসু নারী। স্পেসএক্স এবং মার্সওয়ান মঙ্গলগ্রহে মানুষ পাঠানোর জন্য বেশ কয়েক বছর ধরেই উঠেপড়ে লাগে।  তাঁরা তাঁদের সামনের দুই বা তিনটি মহাকাশ মিশনেও অ্যালিসাকে প্রথম খুদে নভোচারী করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন যা অনেকটা মঙ্গল মিশনের পূর্বপ্রস্তুতি। অ্যালিসা পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় যদিও কাটেনি বিজ্ঞানীদের। তারা দিন-রাত গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন যেন মঙ্গলে সফল অবতরণের পর অ্যালিসা নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসেন।

অ্যালিসা কারসনের জন্ম ২০০১ সালের ১০ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা রাজ্যের হ্যামন্ডে। ছোটবেলা থেকেই অ্যানিমেটেড কার্টুন দেখতে ভালোবাসতেন অ্যালিসা। তাঁর খুব প্রিয় একটি কার্টুন সিরিজের একটি পর্বে পাঁচ বন্ধু মিলে কল্পনার মাধ্যমে মঙ্গলে ঘুরতে যাওয়ার কাহিনি অনুপ্রাণিত করে অ্যালিসাকে। তারপর থেকে ছোট্ট অ্যালিসার মনে লালগ্রহ জয়ের স্বপ্ন জাগে, মেয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে দুঃসাহসিক অভিযানের জন্য অনুপ্রেরণা দেন অ্যালিসার বাবা বের্ট কারসন। অ্যালিসার বয়স যখন ৭ তখন তার বাবা তাঁকে আলাবামার হান্টসভিলেতে একটি স্পেস ক্যাম্পে নিয়ে যান। অ্যালিসা ১২ বছর বয়সেই আমেরিকার নয়টি অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত নাসার ১৪টি ভিজিটরস সেন্টার পরিদর্শন করেন। ২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৮ বার স্পেসক্যাম্প পরিদর্শন করার সুযোগ পান তিনি। মিশন মার্সের জন্য ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে অ্যালিসা প্রথম ডাক পেয়েছিলেন ওয়াশিংটন ডিসির নাসা টিভির এমইআর ১০ প্যানেলে। পরে তিনি একটি ডেনমার্ক কোম্পানির অগ্রদূত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

 

অ্যাপোলোর চন্দ্রাভিযান

অ্যাপোলো-১৩ ছিল চাঁদের অভিমুখে চালানো মনুষ্যবাহী সপ্তম যান। আমেরিকান স্পেস প্রোগ্রামের আওতায় দীর্ঘদিন ধরেই পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চন্দ্রজয়ের প্রচেষ্টা চলছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের ১১ এপ্রিল চন্দ্রাভিমুখে যাত্রা শুরু করে অ্যাপোলো-১৩। কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে যাত্রা শুরু করা এ যানে মোট তিনজন আরোহী ছিলেন। কিন্তু অ্যাপোলো ১৩-তে রাখা একটি অক্সিজেন ট্যাংক মাঝপথে বিস্ফোরিত হলে পুরো অভিযানটি ব্যর্থ হয়ে পড়ে। আশ্চর্যজনকভাবে সংশ্লিষ্টরা মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে এসেছিলেন। এর পরই অ্যাপোলো-১১ মানব সভ্যতার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চাঁদের বুকে অবতরণ করে। আর পৃথিবীর প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নিল আর্মস্ট্রং।

 

মহাশূন্যে রেকর্ড

সবচেয়ে বেশি সময় মহাশূন্যে অবস্থান করে রেকর্ড করেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সুনিতা উইলিয়ামস। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানী সুনিতা উইলিয়ামস ২০০৬ সালের ৯ ডিসেম্বর মহাকাশযান ডিসকভারিতে চড়ে মহাশূন্যে গমন করেন এবং ১৬৭ দিন সেখানে অবস্থান করেন। এর আগে আর কোনো নারী নভোচারী এত দিন মহাশূন্যে অবস্থান করেননি। ২০০৭ সালের ২২ জুন তিনি পৃথিবীতে ফিরে আসেন। তিনি ফিরে আসার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন বলে নানা রকম খবর নানা জায়গায় প্রকাশিত হয়েছে। যদিও এর কোনো সত্যতা এখনো পাওয়া যায়নি। গুগল ওয়েবসাইটে সুনিতা উইলিয়ামস লিখে সার্চ দিলেই এ জাতীয় অনেক খবর চোখে পড়বে। ১৯৮৭ সালে সুনিতা মার্কিন নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। ১৯৯৮ সালে নেভাল অফিসার হিসেবে নাসায় যোগদান করেন। ২০০৭ সালের জুন মাসে মহাশূন্য থেকে ফিরে আসার পর সুনিতা ভারত সফর করেন এবং সেখানে তাকে বীরোচিত সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, সোনিয়া গান্ধীসহ জনপ্রিয় নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

 

বিশ্বের প্রথম স্যাটেলাইট

বিশ্বের প্রথম স্যাটেলাইটটির নাম স্পুটনিক-১ স্যাটেলাইট। ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর সোভিয়েট ইউনিয়ন থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। ১৮৩ পাউন্ড ওজনের এই স্যাটেলাইটটি ৯৮ মিনিট সময় নিত পুরো পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করতে। এটিই ছিল বিশ্বের সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক ও বৈজ্ঞানিক ও তথ্যপ্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রথম পদক্ষেপ। এই স্যাটেলাইটটির প্রধান ডিজাইনার ছিলেন সার্গেই করলেভ। তারও বেশ কয়েক বছর আগে ১৯৫২ সালে কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরির কাজ শুরু হয়। যখন সায়েন্টিফিক ইউনিয়নের ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল জুলাইয়ের ১ তারিখকে, ১৯৫৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর এবং ১৯৫৮ সালকে আন্তর্জাতিক ভূ-প্রকৃতিবিদ্যার বছর হিসেবে ঘোষণা করে। দ্বিতীয় কৃত্রিম উপগ্রহটির নাম ছিল স্পুটনিক-২। সেটিও একই বছরের ২ নভেম্বরে উৎক্ষেপণ করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উৎক্ষেপণ করা প্রথম উপগ্রহটির নাম ছিল এক্সপ্লোরার-১।

 

প্রথম ভারতীয় রাকেশ

মহাকাশ জয়ে ভারতীয়দের অবদানও কম নয়। রাকেশ শর্মার হাতে শুরু ভারতীয়দের মহাকাশ যাত্রা। ৩৫তম ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমির সাবেক ছাত্র রাকেশ শর্মা প্রথম ভারতীয় নাগরিক হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। রাকেশ শর্মাকে বলা হয় হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন। তাঁর জন্ম ১৩ জানুয়ারি ১৯৪৯ সালে। একজন ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের পাইলট যিনি সারা বিশ্বের আকাশ ভ্রমণ করেছেন। ইন্টারকসমস কার্যক্রমের অঙ্গ হিসেবে সোয়ুজ টি-১১ উৎক্ষেপণ করা হয় ১৯৮৪ সালের ২ এপ্রিল। তিনি হায়দরাবাদের সেন্ট জর্জেস গ্রামার স্কুলে অধ্যয়ন করেন। নিজাম কলেজ থেকে তিনি স্নাতক হন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি এয়ার ফোর্সের একজন ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। পরে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমিতে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের জুলাইয়ে ভর্তি হন একজন এয়ার ফোর্সের কর্মী হিসেবে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের পাইলট নিযুক্ত হন। ১৯৭১ থেকে আরম্ভ করে তিনি নানা ধরনের এয়ারক্রাফটে মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

 

প্রথম পর্যটক আনুশেহ

মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত মানুষ যাতায়াত করবে- সেদিন আর বেশি দূরে নয়। শুরুটা করেন আনুশেহ আনসারি। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরেই মহাকাশে পাড়ি জমিয়েছিলেন আনুশেহ। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় মহাকাশযাত্রা। ১২ সেপ্টেম্বর প্রায় দুই কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর- এই ১৭ দিনের মহাকাশ যাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটির নাম, ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’। ইরানে জন্ম নিলেও নিজের পরিবারের সঙ্গে ১৯৮৪ সালেই যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান আনুশেহ। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৮ বছর। আনুশেহ একজন প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন আনুশেহ।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
সর্বশেষ খবর
হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যের অহংকার ‘কালিদহ সাগর’
হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যের অহংকার ‘কালিদহ সাগর’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদ হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম উদ্বোধন
মোহাম্মদ হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম উদ্বোধন

৮ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাসে গ্যাসের গন্ধ, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তিতাসের
ঢাকার বাতাসে গ্যাসের গন্ধ, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তিতাসের

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়
ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভাইরাল কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সেই নিয়োগ সাময়িক স্থগিত
ভাইরাল কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সেই নিয়োগ সাময়িক স্থগিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারদিকে অদৃশ্য শক্তি ও ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: দুদু
চারদিকে অদৃশ্য শক্তি ও ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: দুদু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে পাচারকালে পৌনে ২ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ১
ভারতে পাচারকালে পৌনে ২ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিকে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিকে চিঠি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে শিক্ষকদের সঙ্গে অধ্যক্ষের মতবিনিময় সভা
টঙ্গীতে শিক্ষকদের সঙ্গে অধ্যক্ষের মতবিনিময় সভা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদি সফরে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে উদ্যোগী পাকিস্তান
সৌদি সফরে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে উদ্যোগী পাকিস্তান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার নদীতে ডুবে বাংলাদেশি-কানাডিয়ান বিজ্ঞানীর মৃত্যু
ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার নদীতে ডুবে বাংলাদেশি-কানাডিয়ান বিজ্ঞানীর মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

সাত মাস পর ফিরে ডাক মারলেন উইলিয়ামসন
সাত মাস পর ফিরে ডাক মারলেন উইলিয়ামসন

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নাটোরে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক
সিইসির সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কুড়ির সেরা দশের লড়াই শেষ হচ্ছে বুধবার
নতুন কুড়ির সেরা দশের লড়াই শেষ হচ্ছে বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিক
নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবিকে না, টেস্টে অধিনায়কত্বে ফিরছেন না শান্ত
বিসিবিকে না, টেস্টে অধিনায়কত্বে ফিরছেন না শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে অগ্নিনির্বাপনে সচেতনতা সভা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে অগ্নিনির্বাপনে সচেতনতা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে নওগাঁর গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে নওগাঁর গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?
বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে
৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার
কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ
নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’
‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম