শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১

মহাকাশে যা কিছু প্রথম

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশে যা কিছু প্রথম

অসীম শূন্যতার এক নাম মহাকাশ। তাই এর অপর নাম মহাশূন্য। এটা কি আসলে বিশাল বড় একটা শূন্য নাকি অন্য কিছু! বিস্ময়কর এই অসীমের বুকেই মানুষের বসবাস। আরও রয়েছে গ্রহ, নক্ষত্র, নীহারিকা কত কি! সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ যেতে চেয়েছে চাঁদে, হাতছানি দিয়ে ডেকেছে অচেনা-অজানা ছায়াপথ। মহাকাশে অভিযানের দীর্ঘ পরিক্রমায় একের পর এক নানা দুঃসাহসিক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো। সাফল্য এলেও মহাকাশে অভিযান চালাতে গিয়ে বারবারই জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। থেমে নেই বিজ্ঞানীরা। সব বাধাবিপত্তি পেরিয়ে ধীরে ধীরে মহাকাশ জয়ের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। অজানাকে জানার দুর্নিবার আকর্ষণে এ পর্যন্ত ৫৩৪ জন মহাকাশচারী পা বাড়িয়েছেন মহাশূন্যে...

 

প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিন

মাত্র ১০৯ মিনিটের মধ্যে একজন অপরিচিত বিমানসেনা থেকে বীর বনে গেলেন ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন

সোভিয়েত বৈমানিক এবং মহাকাশচারী ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন সর্বপ্রথম ব্যক্তি যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ভোস্টক নভোযানে করে ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন। কৈশোরেই গ্যাগারিন মহাকাশ এবং গ্রহ সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং তার মহাকাশ যাত্রা নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। গ্যাগারিন লম্বা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি ছিলেন, যা ছোট ভোস্টক ককপিটে তার জন্য সুবিধাজনক ছিল। মহাকাশে একাকী গ্যাগারিনের ১০৮ মিনিটের কক্ষপথ ভ্রমণ ছিল চরম দুর্দশাপূর্ণ। তার তৃতীয় প্রজন্মের ‘ভোস্টক-১’ রকেটের নেভিগেশনাল নিয়ন্ত্রণ পর্যন্ত ছিল না। চরম সাহসের সঙ্গে তিনি সেই পরিস্থিতির মোকাবিলা করেন। মহাকাশ ভ্রমণের জন্য ২৭ বছর বয়সেই গ্যাগারিন আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের নায়কে পরিণত হন এবং দেশে-বিদেশে বহু পুরস্কার এবং পদক লাভ করেন। মাত্র ১০৮ মিনিটের ভ্রমণে একজন অপরিচিত বিমানসেনা থেকে বীর বনে যান ইউরি আলেক্সিভিচ গ্যাগারিন। এ অভিযান মহাকাশ জয়ের দুয়ার খুলে দিল। এর পর আর মানবজাতিকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। আমেরিকা চাঁদে অভিযান পরিচালনা করল। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, চীনও মহাকাশে মানুষ পাঠাল। ২০১২ সালে পালিত হলো প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযাত্রার ৫০ বছর পূর্তি। ভোস্টক-১ এ পা দিয়ে গ্যাগারিন সৃষ্টি করলেন ইতিহাস, গ্যাগারিন হলেন প্রথম মানব যিনি মহাশূন্য থেকে আমাদের এই অনিন্দ্য সুন্দর পৃথিবী দেখেছিলেন। গ্যাগারিন ১৯৬৮ সালে একটি  মিগ ১৫ প্রশিক্ষণ বিমান চালানোর সময় বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন।

 

প্রথম নারী

ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা

১৯৬৩ সালের ১৬ জুন পৃথিবীর মহাকাশজয়ী নারী হিসেবে প্রথম নাম লেখান ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা। তেরেসকোভার জন্ম ১৯৩৭ সালের ৬ মার্চ, রাশিয়ার ছোট্ট একটি গ্রাম মাসলেননিকোভায়। ইউরি গ্যাগারিন নামের ২৭ বছর বয়সী এক যুবক মহাকাশ জয় করেছেন। পৃথিবীর বাইরে মহাশূন্যে এক ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ভেসেছেন তিনি। খবরটা শুনে রাশিয়ার মাসলেননিকোভা গ্রামের এক মা তার মেয়েকে বললেন, ছেলেরা তো মহাকাশের অভিজ্ঞতা নিয়ে এলো, এবার নিশ্চয়ই মেয়েরা যাবে। মায়ের কথা কানে এসে বিঁধল মেয়েটির। ঠিক কানে নয়, যেন বুকে এসেই বিঁধল। তারপর গিয়ে মিশল স্বপ্নে। ধ্যান- জ্ঞানই যেন তার হয়েছিল সেই মহাকাশে যাওয়া। কোনো একদিন একটি মেয়ে যদি আকাশ জয় করে, তবে সেই মেয়েটি হব আমি, এমনি এক স্বপ্ন বাসা বাঁধল তার মনে। এরই মধ্যে রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা থেকে ঘোষণা হলো, বিশ্বের প্রথম নারী হিসেবে একজনকে মহাকাশ ভ্রমণে পাঠানো হবে। এ জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করা হলো। চার শতাধিক আবেদনকারীর মধ্যে মেধা ও যোগ্যতার বিচারে মহাকাশ ভ্রমণকারী হিসেবে নির্বাচিত হলেন ভ্যালেন্তিনা। আর সুযোগ পেলেন প্রথম নারী এবং প্রথম বেসামরিক হিসেবে মহাশূন্য ভ্রমণের। হলেন মহাকাশ অভিযানে প্রথম সফল নারী নভোচারী।

প্রতিনিধি লাইকা

পৃথিবীর কক্ষপথে প্রথম পরিভ্রমণ করেছিল রাশিয়ার একটি বেওয়ারিশ মাদি কুকুর। তার নাম রাখা হয়েছিল লাইকা। খুবই শান্ত স্বভাবের ছিল লাইকা। আদুরে চেহারার পাশাপাশি তার বুদ্ধিমত্তা নিয়েও সবাই খুব মুগ্ধ ছিল। তার চোখের রং ছিল কালো। ১৯৫৭ সালের নভেম্বর মাসের ৩ তারিখ লাইকাকে মহাশূন্যে পাঠানো হয়। চারবার পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেছিল কুকুরটি। এ সময় প্রচুর তাপ উৎপন্ন হতে থাকে স্পেসক্রাফট স্পুটনিক-২ এ। ১০ ঘণ্টা পর প্রচন্ড তাপে লাইকা অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করে মহাকাশযানের ভিতর।

 

দুবার চাঁদে যান

জন ওয়াটস ইয়ং

পৃথিবীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত মাত্র ১২ ব্যক্তি চাঁদের মাটিতে পদার্পণ করেছিলেন। এদের মধ্যে মাত্র তিনজন দুবার করে চাঁদে গিয়েছিলেন। জন ওয়াটস ইয়ং ছিলেন সেই তিনজনের একজন। জন ওয়াটস ইয়ং ১৯৩০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে জন্মগ্রহণ করেন। আজীবন অসম্ভব বিনয়ী এই মানুষটি নিজের অনন্য সাফল্যে কোনো রকম অহংকারবোধ করেননি। তিনি নিজের ভূমিকাকে কখনো বড় করে দেখতেন না। ওরল্যান্ডো সেন্টিনেলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি সৌভাগ্যবান যে, আমি সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে ছিলাম এবং এটা করার সুযোগ পেয়েছিলাম। এটা অসাধারণ কোনো ব্যাপার নয়, আমি নিশ্চিত, যে কেউ এটা করতে পারতেন। তাঁকে শুধু চেষ্টা করে যেতে হবে।’ অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার জন ইয়ং ১৯৬২ সালে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসায় যোগদান করেন। জন ইয়ং মোট দুইবার চাঁদে গেলেও চাঁদের মাটিতে নেমেছিলেন একবার। ১৯৬৫ সালে তিনি সর্বপ্রথম ‘জেমিনি-৩’ নামক মহাকাশযানে করে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। চন্দ্র বিজয়ী মার্কিন নভোযাত্রী জন ওয়াটস ইয়ং ৮৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।

 

ব্যর্থ অভিযান

স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জার দুর্ঘটনাটিকে মহাকাশে ব্যর্থ অভিযানগুলোর মধ্যে অন্যতম ভাবা হয়ে থাকে। এ মহাকাশযানটির দুর্ঘটনা সংঘটিত হয় ১৯৮৬ সালের ২৮ জানুয়ারি। সেদিন উড্ডয়নের পর মাত্র ৭৩ সেকেন্ডের মাথায় যান্ত্রিক সমস্যার কারণে স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জার ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিল। দুঃখের বিষয় হচ্ছে এর আরোহী সাতজন মহাকাশচারী মারা যান। মহাকাশযানটির ধ্বংসাবশেষ পতিত হয় আটলান্টিক মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূলের কাছে। দুর্ঘটনটি ঘটে আঞ্চলিক সময় সকাল ১১টা ৩৯ মিনিটে।

 

প্রথম কল্পকাহিনি সত্যি ঘটেছিল

কালজয়ী কথাসাহিত্যিক জুল ভার্নকে চেনেন না এমন মানুষ খুব কমই রয়েছেন পৃথিবীতে। তাঁর লেখা অন্য একটি ছোট কল্পকাহিনি বইও পরবর্তী সময়ে সত্যি হয়ে যায়। সায়েন্স ফিকশন গল্পটির নাম ‘ফ্রম দ্য আর্থ টু দ্য মুন’। গল্পটিতে মানুষের প্রথম চন্দ্র অভিযানের বিষয়ে অবতারণা করা হয়। এরও প্রায় এক শতাব্দী পরে ১৯৬৯ সালে জুল ভার্নের কল্পনায় দেখা ভবিষ্যৎ বাস্তবে রূপ নেয়। মানুষের পা প্রথমবারের মতো পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে পৌঁছে। অ্যাপোলোর অভিযাত্রীর সংখ্যার সঙ্গে হুবহু মিলে যায় জুল ভার্নের গল্পের অভিযাত্রীর সংখ্যা। দুটি রকেটই ফ্লোরিডা থেকে পৃথিবী ত্যাগ করে। আরও অদ্ভুত আর বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, জুল ভার্নের কল্পনার রকেটে অভিযাত্রীরা মহাশূন্যে ওজনহীন অনুভূতির মধ্য দিয়ে যায়। যা সত্যিই বিস্ময়কর বিজ্ঞানীদের কাছে।

 

মঙ্গলের প্রথম অভিযাত্রী

মঙ্গলগ্রহে অভিযানের প্রথম মানুষ হতে যাচ্ছে অ্যালিসা। ২০১৫ সালেই অ্যালিসা আনুষ্ঠানিকভাবে নাসার কাছ থেকে খুদে নভোচারী হওয়ার আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেন। আমাদের প্রতিবেশী মঙ্গলগ্রহে প্রথম মানব হিসেবে পা ফেলবেন এই অনুসন্ধিৎসু নারী। স্পেসএক্স এবং মার্সওয়ান মঙ্গলগ্রহে মানুষ পাঠানোর জন্য বেশ কয়েক বছর ধরেই উঠেপড়ে লাগে।  তাঁরা তাঁদের সামনের দুই বা তিনটি মহাকাশ মিশনেও অ্যালিসাকে প্রথম খুদে নভোচারী করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন যা অনেকটা মঙ্গল মিশনের পূর্বপ্রস্তুতি। অ্যালিসা পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় যদিও কাটেনি বিজ্ঞানীদের। তারা দিন-রাত গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন যেন মঙ্গলে সফল অবতরণের পর অ্যালিসা নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসেন।

অ্যালিসা কারসনের জন্ম ২০০১ সালের ১০ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা রাজ্যের হ্যামন্ডে। ছোটবেলা থেকেই অ্যানিমেটেড কার্টুন দেখতে ভালোবাসতেন অ্যালিসা। তাঁর খুব প্রিয় একটি কার্টুন সিরিজের একটি পর্বে পাঁচ বন্ধু মিলে কল্পনার মাধ্যমে মঙ্গলে ঘুরতে যাওয়ার কাহিনি অনুপ্রাণিত করে অ্যালিসাকে। তারপর থেকে ছোট্ট অ্যালিসার মনে লালগ্রহ জয়ের স্বপ্ন জাগে, মেয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে দুঃসাহসিক অভিযানের জন্য অনুপ্রেরণা দেন অ্যালিসার বাবা বের্ট কারসন। অ্যালিসার বয়স যখন ৭ তখন তার বাবা তাঁকে আলাবামার হান্টসভিলেতে একটি স্পেস ক্যাম্পে নিয়ে যান। অ্যালিসা ১২ বছর বয়সেই আমেরিকার নয়টি অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত নাসার ১৪টি ভিজিটরস সেন্টার পরিদর্শন করেন। ২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৮ বার স্পেসক্যাম্প পরিদর্শন করার সুযোগ পান তিনি। মিশন মার্সের জন্য ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে অ্যালিসা প্রথম ডাক পেয়েছিলেন ওয়াশিংটন ডিসির নাসা টিভির এমইআর ১০ প্যানেলে। পরে তিনি একটি ডেনমার্ক কোম্পানির অগ্রদূত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

 

অ্যাপোলোর চন্দ্রাভিযান

অ্যাপোলো-১৩ ছিল চাঁদের অভিমুখে চালানো মনুষ্যবাহী সপ্তম যান। আমেরিকান স্পেস প্রোগ্রামের আওতায় দীর্ঘদিন ধরেই পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চন্দ্রজয়ের প্রচেষ্টা চলছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের ১১ এপ্রিল চন্দ্রাভিমুখে যাত্রা শুরু করে অ্যাপোলো-১৩। কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে যাত্রা শুরু করা এ যানে মোট তিনজন আরোহী ছিলেন। কিন্তু অ্যাপোলো ১৩-তে রাখা একটি অক্সিজেন ট্যাংক মাঝপথে বিস্ফোরিত হলে পুরো অভিযানটি ব্যর্থ হয়ে পড়ে। আশ্চর্যজনকভাবে সংশ্লিষ্টরা মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে এসেছিলেন। এর পরই অ্যাপোলো-১১ মানব সভ্যতার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চাঁদের বুকে অবতরণ করে। আর পৃথিবীর প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নিল আর্মস্ট্রং।

 

মহাশূন্যে রেকর্ড

সবচেয়ে বেশি সময় মহাশূন্যে অবস্থান করে রেকর্ড করেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সুনিতা উইলিয়ামস। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানী সুনিতা উইলিয়ামস ২০০৬ সালের ৯ ডিসেম্বর মহাকাশযান ডিসকভারিতে চড়ে মহাশূন্যে গমন করেন এবং ১৬৭ দিন সেখানে অবস্থান করেন। এর আগে আর কোনো নারী নভোচারী এত দিন মহাশূন্যে অবস্থান করেননি। ২০০৭ সালের ২২ জুন তিনি পৃথিবীতে ফিরে আসেন। তিনি ফিরে আসার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন বলে নানা রকম খবর নানা জায়গায় প্রকাশিত হয়েছে। যদিও এর কোনো সত্যতা এখনো পাওয়া যায়নি। গুগল ওয়েবসাইটে সুনিতা উইলিয়ামস লিখে সার্চ দিলেই এ জাতীয় অনেক খবর চোখে পড়বে। ১৯৮৭ সালে সুনিতা মার্কিন নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। ১৯৯৮ সালে নেভাল অফিসার হিসেবে নাসায় যোগদান করেন। ২০০৭ সালের জুন মাসে মহাশূন্য থেকে ফিরে আসার পর সুনিতা ভারত সফর করেন এবং সেখানে তাকে বীরোচিত সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, সোনিয়া গান্ধীসহ জনপ্রিয় নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

 

বিশ্বের প্রথম স্যাটেলাইট

বিশ্বের প্রথম স্যাটেলাইটটির নাম স্পুটনিক-১ স্যাটেলাইট। ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর সোভিয়েট ইউনিয়ন থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। ১৮৩ পাউন্ড ওজনের এই স্যাটেলাইটটি ৯৮ মিনিট সময় নিত পুরো পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করতে। এটিই ছিল বিশ্বের সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক ও বৈজ্ঞানিক ও তথ্যপ্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রথম পদক্ষেপ। এই স্যাটেলাইটটির প্রধান ডিজাইনার ছিলেন সার্গেই করলেভ। তারও বেশ কয়েক বছর আগে ১৯৫২ সালে কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরির কাজ শুরু হয়। যখন সায়েন্টিফিক ইউনিয়নের ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল জুলাইয়ের ১ তারিখকে, ১৯৫৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর এবং ১৯৫৮ সালকে আন্তর্জাতিক ভূ-প্রকৃতিবিদ্যার বছর হিসেবে ঘোষণা করে। দ্বিতীয় কৃত্রিম উপগ্রহটির নাম ছিল স্পুটনিক-২। সেটিও একই বছরের ২ নভেম্বরে উৎক্ষেপণ করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উৎক্ষেপণ করা প্রথম উপগ্রহটির নাম ছিল এক্সপ্লোরার-১।

 

প্রথম ভারতীয় রাকেশ

মহাকাশ জয়ে ভারতীয়দের অবদানও কম নয়। রাকেশ শর্মার হাতে শুরু ভারতীয়দের মহাকাশ যাত্রা। ৩৫তম ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমির সাবেক ছাত্র রাকেশ শর্মা প্রথম ভারতীয় নাগরিক হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। রাকেশ শর্মাকে বলা হয় হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন। তাঁর জন্ম ১৩ জানুয়ারি ১৯৪৯ সালে। একজন ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের পাইলট যিনি সারা বিশ্বের আকাশ ভ্রমণ করেছেন। ইন্টারকসমস কার্যক্রমের অঙ্গ হিসেবে সোয়ুজ টি-১১ উৎক্ষেপণ করা হয় ১৯৮৪ সালের ২ এপ্রিল। তিনি হায়দরাবাদের সেন্ট জর্জেস গ্রামার স্কুলে অধ্যয়ন করেন। নিজাম কলেজ থেকে তিনি স্নাতক হন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি এয়ার ফোর্সের একজন ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। পরে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমিতে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের জুলাইয়ে ভর্তি হন একজন এয়ার ফোর্সের কর্মী হিসেবে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের পাইলট নিযুক্ত হন। ১৯৭১ থেকে আরম্ভ করে তিনি নানা ধরনের এয়ারক্রাফটে মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

 

প্রথম পর্যটক আনুশেহ

মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত মানুষ যাতায়াত করবে- সেদিন আর বেশি দূরে নয়। শুরুটা করেন আনুশেহ আনসারি। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরেই মহাকাশে পাড়ি জমিয়েছিলেন আনুশেহ। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় মহাকাশযাত্রা। ১২ সেপ্টেম্বর প্রায় দুই কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর- এই ১৭ দিনের মহাকাশ যাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটির নাম, ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’। ইরানে জন্ম নিলেও নিজের পরিবারের সঙ্গে ১৯৮৪ সালেই যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান আনুশেহ। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৮ বছর। আনুশেহ একজন প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন আনুশেহ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা