শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মে, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বের বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট

আ ব দু ল কা দে র
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট

প্রয়োজনে বা অবসর কাটাতে বিশ্বের নানা প্রান্তে বিত্তশালীদের জন্য রয়েছে বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট। এসব হোটেল ও রিসোর্টের মধ্যে কোনো কোনো স্যুট সেবার মান বা ভাড়ার দিক দিয়ে টেক্কা দিয়েছে অন্যদের। প্রযুক্তির উৎকর্ষ ও সাবেকিয়ানার ছোঁয়ায় বিলাসবহুল স্যুটগুলো নজর কাড়ে বিত্তশালীর। বিলাসবহুল, একই সঙ্গে ব্যয়বহুল হোটেলগুলো সেবার মাধ্যমে অতিথিকে দিতে পারে স্বপ্নপুরীর অনুভূতি।  বিলাসবহুল এসব হোটেল ও রিসোর্ট নিয়েই এ আয়োজন।

 

বুর্জ আল আরব, দুবাই

বর্তমান পৃথিবীর বিলাসবহুল হোটেলের মধ্যে অন্যতম বুর্জ আল আরব। স্থলভাগ থেকে ২৮০ মিটার দূরে এর অবস্থান। বিশ্বের একমাত্র সেভেন স্টার বিলাসবহুল হোটেল দুবাইয়ের বুর্জ আল আরব। দুবাইয়ের সঙ্গে যুক্ত একটি ছোট্ট কৃত্রিম দ্বীপের ওপর নির্মিত বুর্জ আল আরব। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো বিলাসবহুল এই হোটেল ভবনটি। এর বাইরের সাজসজ্জা অত্যাধুনিক স্থাপত্যের নিদর্শন সেখানে এর অভ্যন্তরের অতিথিরা বিলাসবহুল প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মিশেলে গড়া রাজকীয় অন্দরসজ্জা উপভোগ করেন। হোটেলটির ভিতের পা রাখলেই চোখ ধাঁধিয়ে যায় সোনার ছটায়। অন্দরসজ্জা, ঝাড়বাতি থেকে আসবাবপত্র- সব কিছুতেই খাঁটি সোনার উপস্থিতি। হোটেলের সাজসজ্জার মধ্যে ২২ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গাজুড়ে সোনার হাজিরা। আয়নার ফ্র্রেম থেকে টেলিভিশনের বর্ডার- সবকিছুর মুখ ঢেকেছে ২৪ ক্যারেট সোনার প্রলেপে। এ ছাড়া হোটেলটিতে ফ্লোরগুলো ৩০ ধরনের পাথর ও মার্বেলে ঢাকা। হোটেলের রয়্যাল স্যুটগুলো তৈরি হয়েছে পুরো ফ্লোরজুড়ে। এ রকম একটি স্যুটের আয়তন প্রায় ৮ হাজার ৪০০ বর্গফুট। সব থেকে ছোট স্যুটের আয়তনও ১ হাজার ৮৩০ বর্গফুট। একটা স্যুট সম্পূর্ণ ঘুরে দেখতেও সময় লাগে অন্তত ৩০ মিনিট। হোটেলের ১৮তম তলায় আছে স্পা। পারস্য উপসাগরের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে সেখানে বুঁদ হয়ে থাকা যায় স্পা-এর আরামে। পাশাপাশি হোটেলে আছে একাধিক ইন্ডোর ও আউটডোর সুইমিংপুল। মহিলা ও শিশুদের জন্য আছে আলাদা ব্যবস্থা। যুগলদের জন্য নির্দিষ্ট ইন্ডোর সুইমিং পুলে আছে চাঁদের আলোয় সাঁতার কাটার ব্যবস্থা। যদি এতেও মন না ভরে, রয়েছে হোটেলের ব্যক্তিগত সৈকত। ৬৮৯ ফুট উচ্চতার এই হোটেলের ছাদের কাছে আছে নিজস্ব হেলিপ্যাড। দুবাই বিমানবন্দর থেকে অতিথিদের হেলিকপ্টারে উড়িয়ে আনেন হোটেল কর্তৃপক্ষ। যদি কেউ সড়কপথে আসতে চায়, তা হলে পাঠিয়ে দেওয়া হয় রোলস রয়েস। বিলাসবহুল হোটেলে অবকাশ যাপনের জন্য একরাতে গুনতে হবে ২৩ হাজার ডলার বা  সাড়ে ১৯ লাখ টাকা।

 

পামস ক্যাসিনো রিসোর্ট, লাস ভেগাস

দুই বছর আগেও পামস ক্যাসিনো রিসোর্ট পৃথিবীর ব্যয়বহুল হোটেলের তালিকায় ছিল না। তবে পামস হোটেল কর্তৃপক্ষ একে নতুন করে ঢেলে সাজায়, এরপরই অতিথিদের নজর কাড়ে লাস ভেগাসের এই হোটেল স্যুটটি। গ্লাস এলিভেটরে চেপে ৯ হাজার বর্গফুটের বিশাল স্যুটে প্রবেশ করামাত্রই চোখ ধাঁধিয়ে যাবে যে কোনো অতিথির। হোটেলের প্রতিটি স্যুটে কাচে মোড়ানো সুইমিং পুল, টেরেস, ম্যাসাজ এবং ফিটনেস রুমগুলো প্রয়োজন মেটায় আগত অতিথিদের। দুটি কিং সাইজের রুম, একটি সল্ট রিল্যাক্স রুম ছাড়াও হোটেল স্যুটটিতে আছে লিভিং রুম, ডাইনিং রুম এবং পাঁচটি বাথরুম। অতিথিদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য ২৪ ঘণ্টা থাকছে হোটেল কর্তৃপক্ষের সার্ভিস। পৃথিবীর সবচেয়ে বিলাসবহুল আসবাবপত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে পুরো স্যুটটি। আছে নামিদামি চিত্রকরদের নামকরা সব চিত্রকর্ম। পোকার টেবিল, দৃষ্টিনন্দন শিল্পকর্ম এবং ব্যক্তিগত সুইমিং সুবিধা স্কাই ভিলাকে নিয়ে এসেছে বিত্তশালীদের পছন্দের তালিকায়। যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদায় লাস ভেগাসে রয়েছে পামস ক্যাসিনো রিসোর্টটি। যেখানে নামিদামি হলিউডের সেলিব্রেটি ছাড়াও রয়েছে বহু বিত্তশালীদের আনাগোনা। আর স্কাই ভিলা পামস ক্যাসিনো রিসোর্টে অতিথিদের এক রাত কাটানোর জন্য গুনতে হবে ৩৫ হাজার ডলার  বা ২৯ লাখ টাকারও বেশি।

 

গ্র্যান্ড হায়াত ক্যানস হোটেল মার্টিনেজ, ফ্রান্স

ফ্রান্সের ক্যানে অবস্থিত হোটেল মার্টিনেজ শুধু ঐতিহ্যবাহী হোটেলই নয়, ১৯২৯ সালে উদ্বোধনের পর থেকে বহু খ্যাতনামা ব্যক্তি রাত কাটিয়েছেন এখানে। হোটেল মার্টিনেজ ফ্রান্সের ক্যান উপকূল সংলগ্ন বুলেভার্ড ডি লা ক্রয়েসেটে অবস্থিত। এর সপ্তম তলায় অবস্থিত ৩০০ বর্গ ফুটের পেন্টহাউসটির চেয়ে আকারে অনেক বড় পেন্টহাউস রয়েছে ফ্রান্সে। কিন্তু এটি সেরা, কারণ এর পেন্টহাউস স্যুটে বিলাসিতার দিক থেকে কার্পণ্য করেনি মার্টিনেজ কর্তৃপক্ষ। নীল আকাশ বা হালকা হলুদ রঙের স্পর্শসহ সাদা বার্নিশের আসবাব এখানে এক মোহনীয় পরিবেশ তৈরি করে। চারটি প্রশস্ত বেডরুম, নান্দনিক লিভিং রুম, ডাইনিং রুম বা মার্বেল পাথরের বাথরুম ছাড়াও প্রতিটি স্যুটে রয়েছে বিশাল টেরেস, যেখান থেকে ক্যানের উপকূলের দৃশ্য উপভোগ করা যাবে। আগত অতিথিরা দুটি ছাদ উদ্যানে অবসরযাপন করে থাকেন, উভয়ই একটি জাকুজি এবং শতাব্দী পুরাতন জলপাই গাছের সঙ্গে সজ্জিত। এ ছাড়াও ২৪ ঘণ্টা সার্ভিসও বৈচিত্র্য এনেছে হোটেল মার্টিনেজে। হোটেলটির পেন্টহাউসের দেয়ালে রয়েছে পিকাসো, ভ্যান গগ, ম্যাটিসে, ডুফি ও স্টেলের মতো বিখ্যাত চিত্রকরের চিত্রকর্মে সজ্জিত। এখানে একরাত কাটানোর জন্য অতিথিকে গুনতে হবে ৪২ হাজার ডলার বা  প্রায় ৩৫ লাখ টাকারও বেশি।

 

হোটেল রাজ প্যালেস, জয়পুর

এশিয়ার সবচেয়ে বড় হোটেল রুম বলা চলে হোটেল রাজ প্যালেসের মহারাজা প্যাভিলিয়নকে। ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির জয়পুরে অবস্থিত। রাজপ্রাসাদ সমতুল্য হোটেলটি জয়পুরের প্রাণ। হোটেল রাজ প্যালেস মূলত আড়াই’শ বছরের পুরনো একটি রাজপ্রাসাদ। যাকে ঐতিহ্যবাহী গ্র্যান্ড হোটেলে রূপ দেওয়া হয়েছে। চারতলা বিশিষ্ট ১৬ হাজার বর্গফুটের মহারাজা প্যাভিলিয়নে আছে স্বর্ণ এবং রুপায় খচিত আসবাবপত্র, স্বর্ণের পাতা এবং কাচের তৈরি বাহারি দেয়াল, জাকুজি এবং দৃষ্টিনন্দন সুইমিং পুল। হোটেলের রাজকীয় স্যুটের নকশা আর দেয়ালের কারুকার্য বরাবরই দর্শনার্থীদের মোহিত করে। আর অভ্যর্থনা কক্ষের সুউচ্চ ছাদ এবং ঝাড়বাতির আলোকছটা সহজেই মন কাড়ে আগত অতিথির। বলাবাহুল্য, হোটেলটির দেয়ালের নান্দনিক শিল্পকর্ম বিস্মিত করে আগত দর্শনার্থীদের। ছয়টি শয়নকক্ষ ছাড়াও অতিথিরা একটি লাইব্রেরি, প্রাইভেট থিয়েটার, জ্যোতিষশালা এবং ব্যক্তিগত রন্ধনশিল্পীর রান্না উপভোগ করতে পারবেন। এমনকি স্যুটে একটি ব্যক্তিগত জাদুঘর প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে হোটেলটিতে ‘মিউজিয়াম স্যুট’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। যা বিশ্বের যে কোনো হোটেলের ক্ষেত্রে অনন্য নজির। হোটেলটি ভারত সরকার দ্বারা ‘ভারতের সেরা ঐতিহ্যবাহী হোটেল’ এবং ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ড পায় পরপর সাতবার। এমনকি এটি ‘বিশ্বের নেতৃস্থানীয় ঐতিহ্যবাহী হোটেল’ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। আর এখানে এক রাত কাটানোর জন্য জন্য গুনতে হবে ৬৫ হাজার মার্কিন ডলার বা  ৫৫ লাখ টাকা।

 

ফোর সিজন হোটেল, নিউইয়র্ক

নিউইয়র্ক শহরকে চারদিক থেকেই দেখতে চাইলে যেতে হবে সেখানকার ফোর সিজনস হোটেলে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বিলাসী এবং ব্যয়বহুল হোটেল। এর টাই ওয়ার্নার পেন্টহাউসটি নিউইয়র্ক তো বটেই বিশ্বের ব্যয়বহুল হোটেল স্যুটের একটি। ৪০০ বর্গমিটারের এই হোটেল স্যুটটির নামকরণ করা হয়েছে এর অধিপতি ধনকুবের টাই ওয়ার্নারের নামেই। ৫২তলার হোটেলটির চূড়ায় অবস্থিত পেন্টহাউসটির বিশেষত্ব হলো- এখানে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুতে নির্মিত ঝুল বারান্দা। এর কল্যাণে এই পেন্টহাউস থেকে পাওয়া যাবে নিউইয়র্ক শহরের ৩৬০ ডিগ্রি ভিউয়ের দৃশ্য। এখানে উপভোগ করা যাবে ম্যানহাটনের প্যানারোমিক ভিউ। এক বেডরুমের পেন্টহাউস হলেও চাইলে স্পা রুমটিকে দ্বিতীয় রুম হিসেবে ব্যবহার করা যাবে সহজেই। এতে আছে ব্যক্তিগত স্পাসহ একটিমাত্র শয়নকক্ষ, চারটি কাচের ঝুল বারান্দা, সুবিশাল বাথরুম, একটি ব্যক্তিগত এলিভেটর। আছে প্রায় মিলিয়ন ডলার মূল্যের ওয়ার্ডোব, যা খুব সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ওয়ার্ডোব! ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য একজন সোফারসহ একটি রোলস রয়্যালস গাড়ি থাকবে সব সময় প্রস্তুত। এ ছাড়া অতিথির সহযোগিতার জন্য থাকবে একজন গেস্ট রিলেশন ম্যানেজার। টাই ওয়ার্নার পেন্টহাউসে একরাত কাটাতে খরচ করতে হবে ৫০ হাজার ডলার বা ৪২ লাখ টাকা।

 

হোটেল প্রেসিডেন্ট উইলসন রয়্যাল পেন্টহাউস, জেনেভা

নিঃসন্দেহে এটি বিশ্বের বিলাসবহুল হোটেল স্যুট হিসেবে পরিচিত। স্ইুজারল্যান্ডের লেক জেনেভার কোলঘেঁষে নির্মিত হোটেল প্রেসিডেন্ট উইলসনের রয়্যাল পেন্টহাউসটি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল স্যুট। হোটেলটির আটতলার পুরো অংশজুড়ে তৈরি করা রয়েছে এই পেন্টহাউস। ১৮ হাজার বর্গফুটের বিলাসবহুল পেন্টহাউসটির মধ্যে রয়েছে ১২টি বেডরুম। প্রতিটি স্যুটে আছে দুটি বিশালকার বেডরুম। আছে দামি মার্বেলে বাঁধাই করা বাথরুম, ফিটনেস রুম, লাইব্রেরি, বার এবং বিশাল ডাইনিং রুম। জেনেভা লেকমুখী রয়েছে প্রতিটি বাথরুম। যেখানে আছে জাকুজি টব, দৃষ্টিনন্দন ঝরনা, স্টিম এবং ইন-মিরর টেলিভিশন। রয়্যাল পেন্টহাউস থেকে শুধু লেক জেনেভা নয়, আল্পস পর্বতমালার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও উপভোগ করা যায়। সঙ্গে মেঘাচ্ছন্ন রাতের আকাশে দূর-দূরান্তে চোখ মেলার জন্য টেলিস্কোপ তো আছেই। পেন্টহাউসটির নিরাপত্তার জন্য আছে বুলেটপ্রুফ কাচের জানালা, প্রাইভেট লিফটসহ সর্বাধুনিক ব্যবস্থা। ব্যক্তিগত রাঁধুনী ও সিকিউরিটি টিমসহ অনেক কর্মী আছে আগত অতিথির সার্বক্ষণিক প্রয়োজনে। পেন্টহাউসে বিলিয়ার্ড গেম ও পিয়ানো রয়েছে অতিথিদের সময়গুলো রঙিন করার জন্য। বিখ্যাত হলিউড তারকাসহ বিশ্বের অসংখ্য ধনকুবের রাত কাটিয়েছেন এই পেন্টহাউসে। মনোমুগ্ধকর ও নিরাপদ এমন স্থানে বসে লেকের সৌন্দর্য উপভোগ করতে অতিথিকে একরাতে খরচ করতে হবে ৮০ হাজার ডলার বা  ৬৭ লাখ টাকার বেশি।

 

দ্য হিলটপ ভিলা ফিজি

ফিজি দ্বীপপুঞ্জে ছবির মতো সুন্দর রিসোর্ট দ্য হিলটপ ভিলা। ফিজির পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত প্রায় দুই ডজন ভিলার মধ্যে এটিকে ক্রাউন ভিলা বলা হয়ে থাকে। এক টুকরো প্রাকৃতিক স্বর্গরাজ্য বলা চলে ফিজির এই দ্বীপকে। রিসোর্টটি এমনভাবে তৈরি যেন চতুর্দিক থেকে প্রকৃতি এবং সমুদ্রের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ১ লাখ ২০ হাজার বর্গফুটের বেডরুম, ২৪ ঘণ্টা রন্ধন সুবিধাসহ রয়েছে একটি ব্যক্তিগত এয়ার সার্ভিস। সেই সঙ্গে অতিথিদের গলফ খেলা, ঘোড় সওয়ার, সমুদ্র¯œানসহ রয়েছে নানা আয়োজন। রয়েছে স্পা-এর সুব্যবস্থাও। এ ছাড়াও চার একর ভূমির ওপর তৈরি এই বিশাল ভিলায় একটি পেন্টহাউসের পাশাপাশি রয়েছে সাধারণ হোটেলকক্ষও। পরিবার নিয়ে বেড়ানোর উপযোগী করে তৈরি পেন্টহাউসটি আদতে তিনটি পৃথক পেন্টহাউসের সমন্বয়। ডেলেনা, দুয়া এবং রুয়া নামক তিনটি পেন্টহাউসকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে পুরোটাই একটি একক কমপ্লেক্সের ভিতরে একটি পেন্টহাউস মনে হবে। দুটি শয়নকক্ষ, একটি লাইব্রেরি, বেশ বড় একটি সুইমিং পুল, ঝরনা ও বারান্দাসহ ডেলেনা হলো সবচেয়ে বড় পেন্টহাউস। এই ভিলায় এক রাত কাটানোর জন্য অতিথিকে গুনতে হবে ৪৫ হাজার ডলার বা ৩৮ লাখ টাকা।

 

হোটেল প্লাজা অ্যাথনি, প্যারিস

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পর্যটক পরিদর্শনকারী স্থান হিসেবে বিবেচিত ফ্রান্সের প্যারিস। সেই প্যারিসের অভিজাত হোটেলের একটি দ্য রয়্যাল স্যুট ‘হোটেল প্লাজা অ্যাথনি’। যার প্রতিটি স্যুটে রয়েছে ফরাসি বনেদি আসবাব, চোখ ধাঁধানো দামি জিনিস বা সিল্কের আধিক্য। হোটেল প্লাজা অ্যাথনির সাজানো সবকিছুই আপনাকে মনে করিয়ে দেবে ঐতিহাসিক শহরটির আভিজাত্যের কথা। ১৮ শতকের ইউরোপীয় নকশায় নির্মিত হোটেল স্যুটটির পঞ্চমতলায় রয়েছে ফরাসি আতিথেয় শিল্পের বৃহত্তম স্যুট। প্যারিসের এভিনিউ মন্টাইনে রয়েছে অভিজাত হোটেলটি, যেখান থেকে দেখা যাবে শহরটির মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। বিখ্যাত হোটেলটির প্রতিটি স্যুটে রয়েছে চারটি বেডরুম সঙ্গে যুক্ত চারটি বাথরুম, ড্রয়িংরুম, ডাইনিং, কিচেন ও স্টিমরুম, যা যে কোনো একটি পরিবারের থাকার জন্য আদর্শ। হোটেলের সুউচ্চ সিলিংয়ের দৃষ্টিনন্দন ঝাড়বাতি নজর কাড়বে যে কোনো অতিথির। হোটেল থেকে স্টেশনে যাতায়াতের ব্যবস্থাসহ পৃথিবীর দামি সব শেম্প্যান থাকছে অভিজাত হোটেলটির অতিথি সেবার তালিকায়। আর বারান্দা থেকে দেখা যাবে ঐতিহাসিক আইফেল টাওয়ারও। তবে এত কিছুর জন্য আগত অতিথিকে একরাতে গুনতে হবে ২৭ হাজার ডলার বা প্রায় ২৩ লাখ টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়