শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২১

দৃষ্টিনন্দন এয়ারপোর্ট রানওয়ে

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন এয়ারপোর্ট রানওয়ে

আকাশপথে নিরাপদ ও দ্রুত ভ্রমণ, মালামাল পরিবহনে বিমানের ব্যবহার বাড়ছে। কোটি কোটি যাত্রীর কথা বিবেচনা করে দেশে দেশে উন্নত করা হচ্ছে বিমানবন্দরগুলো। কার্গো সার্ভিসের পাশাপাশি বরাবর গুরুত্ব পাচ্ছে যাত্রী সুবিধা ও নিরাপত্তা। সেই সঙ্গে প্রয়োজনের পাশাপাশি মানুষের মনের খোরাকও গুরুত্বপূর্ণ। আর এদিক দিয়ে প্রতিটি বিমানবন্দরকেই সবাই চান সুন্দর ও ব্যতিক্রম করে উপস্থাপন করতে।  দৃষ্টিনন্দন কিছু এয়ারপোর্ট রানওয়ে নিয়ে আজকের রকমারি...

 

মাহো সমুদ্রসৈকতে রাজকুমারী জুলিয়ানার রানওয়ে

রাজকুমারী জুলিয়ানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি বিশ্বের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন রানওয়ের জন্য বিখ্যাত। ৮৭ বর্গকিলোমিটারের নেদারল্যান্ডসের সেন্ট মার্টিন দ্বীপটিতে অবস্থিত এই জুলিয়ানা এয়ারপোর্ট। এই রানওয়েটি দেখার জন্য দর্শনার্থীর ভিড় এখানে সব সময়। প্রিন্সেস জুলিয়ানা বিমানবন্দরটি দ্বীপের ডাচ প্রান্তে অবস্থিত। ২০১৫ সালে এই বিমানবন্দরটি থেকে ১৮ লাখের বেশি যাত্রী এবং ৬০ হাজার বিমান চলাচল করেছিল। বিমানবন্দরটি নেদারল্যান্ডসের রানী জুলিয়ানের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। বিমানবন্দরের রানওয়ের একদিকে উঁচু পাহাড় এবং অন্য প্রান্তে বিখ্যাত মাহো সমুদ্রসৈকত। এই সৈকতের কারণে বিমানবন্দরের রানওয়েটিকে অসম্ভব সুন্দর লাগে। তবে বিমানবন্দরটিতে বিমান নামার সময় এবং ওঠার আগে মাহো সমুদ্রসৈকতের দিকে বিমানের ইঞ্জিন থেকে নির্গত দমকা হাওয়ার জন্য সৈকতে মানুষের পক্ষে দাঁড়িয়ে থাকা খুব কঠিন এবং ভ্রমণকারীরা এ বিষয়টি উপভোগ করেন। যেন মনে হয় বাতাসের তোড়ে সব উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সব সুন্দরেরই কিছু অসুন্দর দিক রয়েছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই জেট ব্লাস্টের দমকা হাওয়ায় পড়ে গিয়ে কংক্রিটের বাঁধে ধাক্কা লাগার ফলে ১২ জুলাই ২০১৭ সালে নিউজিল্যান্ডের একজন মহিলা পর্যটকের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে।  এরপর থেকে কর্তৃপক্ষ খুবই সাবধানতা অবলম্বন করছে নিয়মিতই।

 

বালুকাময় রানওয়ের জন্য বিখ্যাত 

ব্যারা বিমানবন্দর, স্কটল্যান্ড

দৃষ্টিনন্দন রানওয়ের জন্য বিখ্যাত এই ব্যারা বিমানবন্দর। ব্যারা বিমানবন্দর হলো স্কটল্যান্ডের একটি ছোট রানওয়ে বিশিষ্ট বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটি স্কটল্যন্ডের ব্যারা দ্বীপে অবস্থিত। এই বিমানবন্দরে তিনটি বালুকাময় রানওয়ে রয়েছে। এটি বিশ্বের একমাত্র চালু বিমানবন্দর যেটি রানওয়ে হিসেবে সমুদ্রসৈকতকে ব্যবহার করে। এই বিমানবন্দর থেকে স্কটল্যান্ডের বিভিন্ন দ্বীপে বিমান চলাচল করে। বিমানবন্দরটি থেকে একটি সরাসরি বিমান সংযোগ রয়েছে গ্লাসগো বিমানবন্দরের সঙ্গে। ব্যারা বিমানবন্দরটি প্রতি বছর ১০ লাখের ওপরে যাত্রী পরিবহন করেছে এবং এই একই সময় বিমানবন্দরটিতে ১ হাজারটি বিমান চলাচল করেছে। বিমানবন্দরটি পরিচালনা করে  হাইল্যান্ডস অ্যান্ড আইসল্যান্ডস এয়ারপোর্ট লিমিটেড।

 

রানওয়ের চার পাশে পানি বেষ্টিত সৌন্দর্য

হামাদ বিমানবন্দর, কাতার

হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। এর রানওয়েটি অসম্ভব দৃষ্টিনন্দন। ওপর থেকে বিমানে করে রানওয়েতে নামার সময় এ সৌন্দর্য আরও ফুটে ওঠে। কাতারের দোহা শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের অবস্থান। বিমানবন্দরটি তৈরির পরিকল্পনা করা হয় ২০০৩ সালে। ২০০৬ সাল থেকে এই বিমানবন্দরের কাজ শুরু হয়। ২০১৪ সাল থেকে এর যাত্রা শুরু হয়। বছরে প্রায় ৩০ মিলিয়ন যাত্রী এই বিমানবন্দরটি ব্যবহার করে থাকে। এটি স্থাপত্যের দিক থেকে অন্যতম সেরা। এটিকে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল বিমানবন্দর হিসেবেও ভাবা হয়। ২০১৮ সালে এটি মধ্যপ্রাচ্যের সেরা বিমানবন্দর হিসেবে নির্বাচিত হয়। এতে দুটি টার্মিনাল এবং দুটি রানওয়ে রয়েছে। রানওয়ের চার পাশে পানিবেষ্টিত হওয়ায়  এর সৌন্দর্য বেড়ে যায় বহুগুণ।

 

রানওয়ের পাশে রয়েছে গলফ কোর্সও

ইনচেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এমনিতেই বিখ্যাত। এই বিমানবন্দরের রানওয়ের পাশে রয়েছে গলফকোর্সও। রয়েছে আউস স্কেটিংয়েরও সুব্যবস্থা। দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর এই ইনচেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। প্রতি বছর ৪১.৭ মিলিয়ন যাত্রী এই বিমানবন্দর ব্যবহার করে থাকেন। দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী ঘেঁষেই একটি দ্বীপে বিমানবন্দরটি নির্মিত হয়। ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করা এই বিমানবন্দরটি বিশ্বের ২৪তম ব্যস্ত বিমানবন্দর। যাত্রীসেবা প্রদানে ইনচেন বিমানবন্দরে সর্বাধুনিক বিনোদন ব্যবস্থা করেছে। এখানে রয়েছে যাত্রীদের জন্য আলাদা ঘুমানোর কক্ষ। রানওয়ের পাশে ছোটখাটো গলফ কোর্স থাকায় সময় কাটাতে চলে যেতে পারেন সেখানে।  স্পা সেন্টারে শরীর ম্যাসাজ করাতে পারেন, ঘুমিয়ে নিতে পারেন সেখানেই।

 

কৃত্রিম দ্বীপের দৃষ্টিনন্দন রানওয়ে

সেন্ট্রাল জাপান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর জাপানের কৃত্রিম দ্বীপ ‘সি বে’ তে অবস্থিত। এখানেই গড়ে তোলা হয়েছে জাপানের দৃষ্টিনন্দন রানওয়েটি। চারদিকে পানিবেষ্টিত হওয়ায় দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন অসীম জলরাশির মধ্য থেকে বিমান ওপরে উঠে যাচ্ছে। অন্যদিকে বিশ্বের সেরা বিমানবন্দরের তালিকায় এর নাম রয়েছে। স্থানীয়রা চুবু এয়ারপোর্ট নামেই চেনেন এটিকে। বছরে প্রায় ৯.৮ মিলিয়ন যাত্রী এই বিমানবন্দর ব্যবহার করেন। জাপান এয়ারলাইনস ও এএনএ-এর ঘর এটি। এই বিমানবন্দরে রয়েছে ১ হাজার ফুট দীর্ঘ স্কাইডেক। এখানে দাঁড়িয়ে যাত্রীরা নাগোয়া পোর্টের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। জাপানের ঐতিহ্যবাহী বাথহাউসও রয়েছে এখানে।  উঁচু ছাদে দাঁড়িয়ে সমুদ্রে সূর্যাস্তের রূপ দেখতে অনেকেই ছুটে আসেন।

 

দর্শনার্থীর ভিড় থাকে জুরিখের রানওয়েতে

জুরিখ বিমানবন্দর

জুরিখ বিমানবন্দর বিশ্বের সেরা বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে একটি। ভিআইপিদের বিশেষ সেবা প্রদানে এগিয়ে থাকা বিমানবন্দরের কথা উঠলে জুরিখ বিমানবন্দরকে এগিয়ে রাখতে হবে। তবে আরও একটি কারণ হলো এর দৃষ্টিনন্দন বিমানবন্দর। সাধারণ যাত্রীরাও প্রথম ভ্রমণে ধাক্কা খেতে পারেন। কারণ ওপর থেকে দেখলে মনে হয় মনোপলি খেলার বোর্ড। আশপাশে বনায়ন করা হয়েছে। এতে এর সৌন্দর্য বেড়ে গেছে আরও কয়েক গুণ। সুইজারল্যান্ডের সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর এটি। প্রতি বছর ২৪.৯ মিলিয়ন যাত্রী এই বিমানবন্দর ব্যবহার করেন। সুইস ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের ঘর বলে খ্যাত এই বিমানবন্দরের ভিতরেই পাঁচ তারকা হোটেলের মতো প্রায় সব সুবিধাই ভোগ করতে পারেন যাত্রীরা। সাইকেল চালিয়ে ঘুরে আসতে পারেন গোটা বিমানবন্দর। চাইলে স্কেটিংও করতে পারেন।

 

রাতে সৌন্দর্য বেড়ে যায় অনেক গুণ

বেইজিং দাক্সিং বিমানবন্দর

বেইজিং দাক্সিং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর যা বেইজিং নতুন বিমানবন্দর নামেও পরিচিত। রাতে এই বিমানবন্দরের রানওয়ের লাইটিং ব্যবস্থা এতটাই মনোমুগ্ধকর যে, দূর থেকে দেখলে মনে হয় অপার্থিব কোনো জায়গা। ২০২১ সালের মধ্যেই এই মেগা প্রজেক্টের আওতায় প্রায় ৪৫ মিলিয়ন যাত্রী আনা-নেওয়ার কাজ করবে এই বিমানবন্দর এবং ভবিষ্যতে তা বৃদ্ধি পেয়ে ১০০ মিলিয়নেও পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় টার্মিনালসমৃদ্ধ এই বিমানবন্দর বছরে প্রায় ৪ মিলিয়ন কার্গো পণ্য পরিবহনে সক্ষম হবে। ২০১৯ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ছিল গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭০ বছর পূর্তি।  সেই উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি শি জিন পিং বেইজিংয়ে এই বিমানবন্দরটির উদ্বোধন করেন। এই বিমানবন্দরটি উপভোগ করতে অনেকেই আসেন এর রানওয়েতে।

 

স্থাপত্যশৈলীতে  অনন্য জার্মানির মিউনিখ

মিউনিখ বিমানবন্দর

স্থাপত্যশৈলীতে অনন্য জার্মানির মিউনিখ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দরের রানওয়েটিও অসম্ভব সুন্দর আর দৃষ্টিনন্দন। জার্মানির প্রধান বিমানবন্দরের এটি দ্বিতীয়। বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকাতেও থাকবে এই বিমানবন্দরের নাম। যাত্রীসেবা প্রদানে সেরার তালিকায়ও এটি ওপরের দিকেই রয়েছে। আবার বিশ্বের বিলাসবহুল বিমানবন্দরের তালিকায় এর নাম খুঁজে নিতে কষ্ট হয় না। ইউরোপের সপ্তম ব্যস্ত বিমানবন্দরটি প্রতি বছর ব্যবহার করেন ৩৮.৭ মিলিয়ন মানুষ। বিমান রানওয়েতে নামার সময় যাত্রীরা বিমানবন্দরটির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।  মিউনিখ বিমানবন্দরের চমৎকার একটি দিক হলো- এই বিমানবন্দরের সঙ্গে গোটা শহরের যোগাযোগ রয়েছে।

 

রয়েছে দৃষ্টিনন্দন রানওয়ে

ও’হেয়ার ইন্টারন্যাশনাল

শিকাগো ও’হেয়ার ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টও বিখ্যাত তার রানওয়ের জন্য। বিশাল এলাকাজুড়ে এই বিমানবন্দরের রানওয়েগুলো অবস্থিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের প্রকৃত নাম ও’হেয়ার ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বিমান বাহিনীর এয়ারফিল্ড হিসেবে প্রথমে এর যাত্রা শুরু হয়। সে সময় মার্কিন নৌবাহিনীর প্রথম মেডেল অব অনার পাওয়া সৈনিক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার এডওয়ার্ড হেনরি ও’হেয়ারের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। আটটি রানওয়ে বিশিষ্ট এয়ারপোর্টটি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান বিমানবন্দর। প্রতি বছর প্রায় ৮ কোটি থেকে ৯ কোটি যাত্রী বিমানবন্দরটি ব্যবহার করেছেন।

 

সাগরের বুকে রানওয়ে

হানেদা বিমানবন্দর

অনন্য দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা টোকিও হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশ্বের চতুর্থ ব্যস্ত বিমানবন্দরও এটি। এর রানওয়েটি সম্পূর্ণ সাগরের ওপরে। চারপাশে পানিবেষ্টিত হওয়ায় দেখতে অত্যন্ত নয়নাভিরাম। ব্যবসায়ীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বিমানবন্দরটি প্রতি বছর ৬৮.৯ মিলিয়ন যাত্রী ব্যবহার করে। জাপানের ব্যবসা ও পর্যটনশিল্পের উন্নয়নে হানেদা বিমানবন্দরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এই বিমানবন্দর দ্রুততম সময়ে যাত্রীদের নিরাপত্তা বেষ্টনী, ইমিগ্রেশন ও লাগেজ চেকিং শেষ করায় যাত্রীবান্ধব বলে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। যাত্রীসেবা প্রদানে বিমানবন্দরে কর্মরত কর্মীদের আচরণ যে কাউকে মুগ্ধ করবে। তারা সাহায্যপরায়ণ ও নিবেদিত।  পরিচ্ছন্ন ও ছিমছাম বিমানবন্দর হিসেবেও এর সুনাম রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা