শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বিশ্বজুড়ে মুসলিম শরণার্থী

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে মুসলিম শরণার্থী

২৬ লাখ আফগান শরণার্থীর দুর্দশা

১৯৭৯ সালে সোভিয়েত আগ্রাসনের পর থেকেই আফগান অঞ্চলে মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করে। শরণার্থীর জীবন তখন থেকেই আফগানবাসীর। ১৯৮৯ এর পর যুদ্ধ থামলেও এ শরণার্থীরা গৃহহীন থেকে যায়। ১৯৯২ সালের পর আফগানিস্তানে ‘মুজাহিদীন’ গোষ্ঠী শহর দখল করা নিয়ে সংঘর্ষে জড়ালে সাধারণ মানুষ শরণার্থীর জীবন বেছে নিতে বাধ্য হয়। ঘর ছেড়ে দেশ ছেড়ে পাকিস্তান ও ইরানে পাড়ি জমায় আফগান শরণার্থীরা। বছরের পর বছর বেকারত্ব, নিরাপত্তাহীনতা ও রাজনৈতিক সংঘাত সংকট থেকেই আফগানিস্তান অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। জঙ্গিগোষ্ঠী আফগানিস্তানে নিজেদের সুগঠিত করলে পশ্চিমা বিশ্বে তাদের নির্মূলে সামরিক শক্তি প্রয়োগ করে। যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১ হামলার পরই মূলত এ অঞ্চলে মার্কিন আগ্রাসন নতুন রূপ নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তানের জনগণের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। ইউএনের দাবি, প্রতিদিন আফগানিস্তান ছাড়ছে ১ হাজার মানুষ। মার্কিন বাহিনী এখন আর নেই। কিন্তু তালেবানদের ভয়েও অনেক আফগান দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে, এখনো প্রায় ২৬ লাখের বেশি আফগান নাগরিক পাকিস্তান, ইরান ও তুরস্কের শরণার্থী শিবিরে জীবনযাপন করছে। বর্তমান সহিংসতার কারণে যাদের অনেকেই দেশে ফেরার ক্ষেত্রে খুব একটা আগ্রহী নয়। এদিকে দেশ ছাড়তে আফগানদের হুড়োহুড়ি তালেবানদের ফিরে আসাকে মহিমান্বিত করছে না কোনো মহলেই। সাধারণ জনগণের বাইরেও দেশটিতে অনেক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায় আছে যারা তালেবানদের শাসন মেনে নিচ্ছে না। দেশটির ভিতরের পুরো প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে। সব মিলিয়ে দেশের ভিতরে ও বাইরে কোনো ফ্রন্টেই নিরঙ্কুশ সুবিধাজনক অবস্থানে নেই তালেবান। সেখানকার ৫৩ শতাংশ মানুষই দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। বেকারত্বের হার ৪০ শতাংশ। এ অবস্থায় সেখানে আবারও তালেবানদের শাসন শুরু হতে যাচ্ছে।

 

আফ্রিকায় ভয়াবহ শরণার্থী সমস্যা

আফ্রিকার লেক চাঁদ বেসিন অঞ্চল। এখানকার বেশির ভাগ মানুষই কৃষক। কেউ কেউ মাছ ধরে। কাঠের কাজ করে। আধুনিক দুনিয়ার রাজনীতি, সন্ত্রাসবাদের হুমকি এসব নিয়ে তারা মাথা ঘামায় না। কিন্তু এ সাধারণ, দরিদ্র মানুষগুলোকে বেছে নিতে হয়েছে শরণার্থীর করুণ জীবন। আফ্রিকার লেক চাঁদ বেসিন অঞ্চল থেকে প্রায় ২০ লাখ মানুষ শরণার্থী হয়ে দুঃসহ জীবনযাপন করছে। খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে তা ২৬ লাখ ছুঁয়ে যায়। উত্তর আফ্রিকার দেশ ইরিত্রিয়ার ৪ লাখ ৮৬ হাজার ২০০ মানুষ শরণার্থীর জীবন মেনে নিয়েছিল ২০১৭ সালে। ইরিত্রিয়ার চার লাখ ৮৬ হাজার ২০০ মানুষ শরণার্থীর জীবন মেনে নিয়েছিল ২০১৭ সালে। ২০১৮ সালে সংখ্যাটি ৫ লাখ ৭ হাজার ৩০০ হয়েছে। এই সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছেই। ক্যামেরুন, চাঁদ, নাইজার ও নাইজেরিয়ার এ শরণার্থীদের অবস্থা করুণ। খাদ্য ও চিকিৎসাসেবার সংকট এখানে মানবিক বিপর্যয় তৈরি করেছে। অর্ধ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের শিকার হয়েছে। ৬০ লাখ মানুষ রয়েছে ভয়াবহ খাদ্য ঝুঁকিতে। বিশ্বের ধনী দেশগুলোর কাছে আর্থিক সহায়তা চেয়েও সমস্যার আশানুরূপ সমাধান ঘটেনি এ অঞ্চলে। বরং শরণার্থীদের সংকট দিন দিন বেড়েই চলেছে। উত্তর-পূর্ব নাইজেরিয়ায় সন্ত্রাসী সংগঠন বোকো হারামের হত্যাযজ্ঞ, লুটপাট প্রবল আকার ধারণ করে ২০০৯ সালে। তখন থেকেই ওই অঞ্চলের মানুষ ঘর ও দেশ ছেড়ে পালাতে শুরু করে। জীবন বাঁচাতে দেশ ছাড়লেও খাদ্য ও পানির সংকটে পড়ে। বোকো হারাম এ অঞ্চলে শরণার্থীদের দেশ থেকে দেশে ছড়িয়ে দিতে বাধ্য করে। শুধু তাই নয়, অনেককেই তারা সন্ত্রাসী সংগঠনে যোগ দিতে বাধ্য করে।

 

ইয়েমেনে সংকট চরমে

ইয়েমেনে চলছে শিয়া ও সুন্নির ক্ষমতা দখলের লড়াই। সেখানেও ইরান ও সৌদি জোটের সশস্ত্র বিরোধ সুস্পষ্ট। লাখ লাখ সিরিয়ান নাগরিক হয়ে পড়েছে গৃহহীন। আর এই সংখ্যার ৮০ ভাগই মহিলা এবং শিশু। জাতিসংঘের ভাষ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ইয়েমেন। সেখানকার জনসংখ্যার ৮০ ভাগেরই সহায়তা বা সুরক্ষা প্রয়োজন। প্রায় ছয় বছর আগে ইয়েমেনে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র ইয়েমেনে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে। সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন বন্ধ হলে ইয়েমেনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ বন্ধ হবে না, তবে এই সিদ্ধান্ত রিয়াদ এবং আবুধাবির নেতাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ একটি বার্তা দেবে। ইয়েমেনিদের পাশাপাশি পশ্চিমা কূটনীতিকরাও যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। ২০১৫ সালে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের অভিযানে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এর একটি কারণ ছিল, ইরানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তির কারণে সৃষ্ট সৌদি আরবের ক্ষোভ সামাল দেওয়া।

 

সিরিয়ার ৬০ লাখ শরণার্থীর হাহাকার

নাটকীয়ভাবে সিরিয়া সংকটের শুরু হয়। ২০১১ সালের মার্চ থেকেই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হলে সিরিয়ায় মানবিক বিপর্যয় নেমে আসে। সে বছরই প্রায় ১০ লাখ মানুষ সিরিয়া ছেড়ে পালিয়ে যায় পার্শ্ববর্তী দেশে। পরের ছয় মাসে আরও ১০ লাখ মানুষ শরণার্থীর জীবন বেছে নিতে বাধ্য হয়। এরপর এত বছর পেরিয়ে গেছে। সিরিয়া সংকটের সমাধান হয়নি। এরই মধ্যে সিরিয়া ছেড়েছে ৬০ লাখেরও বেশি মানুষ। সিরিয়া শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে তুরস্ক। এরই মধ্যে তুরস্কে ২৫ লাখ সিরিয়ান শরণার্থী আশ্রয় পেয়েছে। সিরিয়ান শরণার্থীরা সারা বিশ্বে আশ্রয় নিয়েছে। নিবন্ধনকৃত সিরিয়ান শরণার্থীরা তুরস্ক, লেবানন, জর্ডান, জার্মানি, সৌদি আরব, ইরাক, কুয়েত, ইজিপ্ট, সুইডেন, হাঙ্গেরি, কানাডা, ক্রোয়েশিয়া, গ্রিস, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, সার্বিয়া, সিঙ্গাপুরসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছে। বিশ্বজুড়ে শরণার্থী ছড়িয়ে পড়ার এমন ঘটনা ইতিহাসে এত বড় পরিসরে আর ঘটেনি। এ ছাড়া প্রথম দুটি বিশ্বযুদ্ধের পর এত অল্প সময়ের ব্যবধানে এত মানুষকে দেশ ছেড়ে শরণার্থীর জীবন বেছে নিতেও হয়নি। বর্তমান বিশ্বে শরণার্থী সমস্যার সবচেয়ে দুঃখজনক চিত্র এটি। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের ফলে এই শরণার্থীদের মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। উন্নত দেশগুলো যে  অর্থ ও ত্রাণ সহায়তা করছে তা খুব সামান্য। যে কারণে সিরিয়ান শরণার্থীদের দুর্দশা চরমে পৌঁছেছে। আন্তর্জাতিকভাবেও রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট তৈরি করেছে সিরিয়ান শরণার্থীরা। সিরিয়ার শরণার্থীদের শিশু ও নারীরা পড়েছে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। ইউরোপের কয়েকটি দেশ সিরিয়া শরণার্থীদের জন্য মানবতার হাত বাড়িয়ে দিলেও আর্থিকভাবে সচ্ছল, উন্নত ও সামরিক শক্তিধর দেশগুলো সিরিয়া শরণার্থীদের ব্যাপারে নিয়েছে কৌশলী ভূমিকা। তাদের আশ্রয় দিতে চাচ্ছে না সব সময় মানবতার বুলি আওড়ানো বেশির ভাগ দেশের রাষ্ট্রনেতারা।

 

নজিরবিহীন রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা। মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের আশ্রয় দিয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে চীনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের ত্রিপক্ষীয় আলোচনায় রোহিঙ্গাদের ফেরানোর প্রক্রিয়ায় আশার আলো দেখা গেলেও ফেব্রুয়ারিতে দেশটিতে ক্ষমতার পটপরিবর্তনে সেটি থমকে যায়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির টালমাটাল অবস্থা এবং করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে সেই আলোচনাও আর সামনে এগোয়নি। রোহিঙ্গারা নির্যাতিত ও বাস্তুচ্যুত জনগণ। মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের এখানে আশ্রয় দিয়েছে। বাংলাদেশ সরকার প্রত্যাবাসনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সক্রিয় ভূমিকা চাইছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে অল্প কয়েক দিনে প্রাণভয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয় লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী। আগে থেকে কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাসহ মোট শরণার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১১ লাখের বেশি। ফলে কুতুপালং পরিণত হয় বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবিরে। রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর এই নির্যাতনকে তখন ‘জাতিগত নিধনের ধ্রæপদী’ উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করেছিল জাতিসংঘ। বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদের ঝড় ওঠার মধ্যে অনেকে একে ‘জেনোসাইড’ হিসেবে অভিহিত করেছিলেন।

 

আমেরিকার আগ্রাসনে ইরাকে শরণার্থী হয় অগণিত মানুষ

২০০৩ সালের ২০ মার্চ, একনায়ক সাদ্দাম হোসেনের ইরাকে আগ্রাসন চালায় যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে পরিচালিত বাহিনী। অভিযোগ ছিল, দেশটিতে বিধ্বংসী রাসায়নিক অস্ত্র আছে। তখন মার্কিন প্রশাসন জানায়, এসব বিধ্বংসী অস্ত্র ইরাকের জনগণ ও মিত্র রাষ্ট্রগুলোর জন্য হুমকি। তৎকালীন বুশ-ব্লেয়াররা জাতিসংঘকে উপেক্ষা করে এই আগ্রাসন চালায়। আর মাত্র ২০ দিনে বাগদাদ দখল করে ইরাক বিজয় ও যুদ্ধ অবসানের ঘোষণা দিয়েছিল তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। আগ্রাসনে ২০০৩ সালে সাদ্দাম হোসেনের শাসনের পতন হয়।

জাতিসঙ্ঘের একটি হিসাবে বলা হয়েছে, ইরাক থেকে সে সময়ে প্রতি মাসে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ পালিয়ে যায়। এদের অধিকাংশই সিরিয়া আর জর্দানে আশ্রয় নেয়। জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইরাক থেকে শরণার্থীর এই ঢলকে ওই এলাকার জন্য একটি মানবিক সংকট ও হুমকি বলে আখ্যা দেয়।

 

লিবিয়ায় লাখ শরণার্থীর মানবেতর জীবন

আরব বসন্তের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে লিবিয়ায় গণঅভ্যুত্থান শুরু হয়। দেশটির একাংশ সরাসরি বিদ্রোহে নামে সরকারপ্রধান মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে। তাদের সহায়তা করতে হাজির হয় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা ন্যাটো জোট। ২০১১ সালের অক্টোবরে গাদ্দাফির স্বৈরাচার সরকারকে ফেলে দেওয়া হলো। এরপর থেকেই দেশটিতে গৃহযুদ্ধ চলছে। এর মধ্য দিয়ে ৯ লাখ মানুষ হয়ে পড়েছে গৃহহীন। ২০১৫ সালে গঠিত লিবিয়ার জাতিসংঘ-সমর্থিত ত্রিপোলিভিত্তিক সরকার (জিএনএ) দেশটিতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করছে। বর্তমানে ত্রিপোলিতে অবস্থিত জিএনএর দখলে আছে সমুদ্র-তীরবর্তী ত্রিপোলি, মিসরাতার মতো জনবহুল শহর। অন্যদিকে হাফতারের এলএনএর নিয়ন্ত্রণে আছে পূর্ব ও দক্ষিণের বিস্তীর্ণ জনবিরল অঞ্চল ও সির্ত, তর্বুক, ডের্না এবং বেনগাজির মতো বড় শহর। শুধু ২০১৯ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ২ লাখ লোক গৃহহীন হয়ে পড়ে।

 

বিভিন্ন দেশে সোমালিয়ার লাখ মানুষ

আফ্রিকা মহাদেশের সোমালিয়া যেন এক অভিশাপের নাম। লড়াই শুধু দরিদ্রতা ও ক্ষুধার বিপরীতে নয়, সঙ্গে রয়েছে সন্ত্রাসবাদ ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাও। দেশটিতে শিশুমৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। রয়েছে শিশুদের দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার ও শিশুদের যুদ্ধে পাঠানোর মতো ঘৃণিত অভিযোগ; যা পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে ভয়ঙ্কর জঙ্গি গোষ্ঠী আল শাবাব। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল শাবাবের উত্থান হয় এবং তারা ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে সোমালিয়াকে। এমনিতেই দেশটি খরা, দুর্ভিক্ষে জর্জরিত। তার ওপর জঙ্গি গোষ্ঠীর নারকীয় হামলা দেশে গৃহযুদ্ধ তৈরি করেছে। সরকারবিরোধী যুদ্ধে শাবাবের জঙ্গিরা শিশুদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। এদের কবল থেকে পালিয়ে আসা এক শিশুযোদ্ধা জানায়, সে ১০০ সহপাঠীর সঙ্গে যুদ্ধে যায়। সবাই মারা যায়। অপহরণের পর জঙ্গি প্রশিক্ষণের অভিযোগ এদের বিরুদ্ধে। আফ্রিকান হিউম্যান রাইটস জানায়, ‘অপহরণ করা শিশুদের বন্দী করে রাখা হয় এবং পরবর্তীতে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে পাঠানো হয়।’ ফলে দেশটি থেকে প্রতি বছরই অগণিত মানুষ পাড়ি জমায় অন্যান্য দেশে। দীর্ঘ গৃহযুদ্ধ এবং তীব্র খরায় দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে দেশটি ঘন ঘন। এটি যেন তাদের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। প্রায়ই খবরের শিরোনাম আসে যে, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে অনাহারে, অপুষ্টিতে প্রতিদিন মরছে শিশু, নারী, পুরুষ। এ অবস্থা থেকে বাঁচতে হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে যায় পার্শ্ববর্তী দেশ কেনিয়া এবং ইথিওপিয়ায়। কিন্তু তাতেও পরিত্রাণ মিলছে না। সেখানকার শরণার্থী শিবিরের অবস্থা আরও করুণ। খাদ্য-পানি ও প্রয়োজনীয় ওষুধের চরম সংকট। ২৬ লাখ মানুষ সোমালিয়ায় নিজেদের বাড়িঘর হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। ৮ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে বিশ্বের নানা জায়গায়।

১৯৯১ সালে প্রেসিডেন্ট বারির ক্ষমতাচ্যুতির মধ্য দিয়ে সোমালিয়ায় রাজনৈতিক সহিংসতা শুরু হয়। উত্তরাঞ্চল এবং দক্ষিণাঞ্চল বাহিনীর হাতে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হলে আলি মাদি মুহাম্মদকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়। তবে তাঁকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশটির অনেক পক্ষই মেনে নিতে পারেনি। এদিকে বারি তখনো নিজেকে সে দেশের বৈধ প্রেসিডেন্ট হিসেবে দাবি করে আসছিলেন। তাঁর সশস্ত্র সমর্থকরা দক্ষিণাঞ্চলে আশ্রয় নিয়ে সহিংসতা শুরু করে। এ সময় এ অঞ্চলের কিছু এলাকায় ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে। সেখান থেকে গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে দেশটি। সেই থেকে এই দেশের মানুষ যাপন করছে এক বিভিষীকাময় জীবন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা