শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বিশ্বজুড়ে মুসলিম শরণার্থী

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে মুসলিম শরণার্থী

২৬ লাখ আফগান শরণার্থীর দুর্দশা

১৯৭৯ সালে সোভিয়েত আগ্রাসনের পর থেকেই আফগান অঞ্চলে মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করে। শরণার্থীর জীবন তখন থেকেই আফগানবাসীর। ১৯৮৯ এর পর যুদ্ধ থামলেও এ শরণার্থীরা গৃহহীন থেকে যায়। ১৯৯২ সালের পর আফগানিস্তানে ‘মুজাহিদীন’ গোষ্ঠী শহর দখল করা নিয়ে সংঘর্ষে জড়ালে সাধারণ মানুষ শরণার্থীর জীবন বেছে নিতে বাধ্য হয়। ঘর ছেড়ে দেশ ছেড়ে পাকিস্তান ও ইরানে পাড়ি জমায় আফগান শরণার্থীরা। বছরের পর বছর বেকারত্ব, নিরাপত্তাহীনতা ও রাজনৈতিক সংঘাত সংকট থেকেই আফগানিস্তান অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। জঙ্গিগোষ্ঠী আফগানিস্তানে নিজেদের সুগঠিত করলে পশ্চিমা বিশ্বে তাদের নির্মূলে সামরিক শক্তি প্রয়োগ করে। যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১ হামলার পরই মূলত এ অঞ্চলে মার্কিন আগ্রাসন নতুন রূপ নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তানের জনগণের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। ইউএনের দাবি, প্রতিদিন আফগানিস্তান ছাড়ছে ১ হাজার মানুষ। মার্কিন বাহিনী এখন আর নেই। কিন্তু তালেবানদের ভয়েও অনেক আফগান দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে, এখনো প্রায় ২৬ লাখের বেশি আফগান নাগরিক পাকিস্তান, ইরান ও তুরস্কের শরণার্থী শিবিরে জীবনযাপন করছে। বর্তমান সহিংসতার কারণে যাদের অনেকেই দেশে ফেরার ক্ষেত্রে খুব একটা আগ্রহী নয়। এদিকে দেশ ছাড়তে আফগানদের হুড়োহুড়ি তালেবানদের ফিরে আসাকে মহিমান্বিত করছে না কোনো মহলেই। সাধারণ জনগণের বাইরেও দেশটিতে অনেক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায় আছে যারা তালেবানদের শাসন মেনে নিচ্ছে না। দেশটির ভিতরের পুরো প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে। সব মিলিয়ে দেশের ভিতরে ও বাইরে কোনো ফ্রন্টেই নিরঙ্কুশ সুবিধাজনক অবস্থানে নেই তালেবান। সেখানকার ৫৩ শতাংশ মানুষই দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। বেকারত্বের হার ৪০ শতাংশ। এ অবস্থায় সেখানে আবারও তালেবানদের শাসন শুরু হতে যাচ্ছে।

 

আফ্রিকায় ভয়াবহ শরণার্থী সমস্যা

আফ্রিকার লেক চাঁদ বেসিন অঞ্চল। এখানকার বেশির ভাগ মানুষই কৃষক। কেউ কেউ মাছ ধরে। কাঠের কাজ করে। আধুনিক দুনিয়ার রাজনীতি, সন্ত্রাসবাদের হুমকি এসব নিয়ে তারা মাথা ঘামায় না। কিন্তু এ সাধারণ, দরিদ্র মানুষগুলোকে বেছে নিতে হয়েছে শরণার্থীর করুণ জীবন। আফ্রিকার লেক চাঁদ বেসিন অঞ্চল থেকে প্রায় ২০ লাখ মানুষ শরণার্থী হয়ে দুঃসহ জীবনযাপন করছে। খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে তা ২৬ লাখ ছুঁয়ে যায়। উত্তর আফ্রিকার দেশ ইরিত্রিয়ার ৪ লাখ ৮৬ হাজার ২০০ মানুষ শরণার্থীর জীবন মেনে নিয়েছিল ২০১৭ সালে। ইরিত্রিয়ার চার লাখ ৮৬ হাজার ২০০ মানুষ শরণার্থীর জীবন মেনে নিয়েছিল ২০১৭ সালে। ২০১৮ সালে সংখ্যাটি ৫ লাখ ৭ হাজার ৩০০ হয়েছে। এই সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছেই। ক্যামেরুন, চাঁদ, নাইজার ও নাইজেরিয়ার এ শরণার্থীদের অবস্থা করুণ। খাদ্য ও চিকিৎসাসেবার সংকট এখানে মানবিক বিপর্যয় তৈরি করেছে। অর্ধ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের শিকার হয়েছে। ৬০ লাখ মানুষ রয়েছে ভয়াবহ খাদ্য ঝুঁকিতে। বিশ্বের ধনী দেশগুলোর কাছে আর্থিক সহায়তা চেয়েও সমস্যার আশানুরূপ সমাধান ঘটেনি এ অঞ্চলে। বরং শরণার্থীদের সংকট দিন দিন বেড়েই চলেছে। উত্তর-পূর্ব নাইজেরিয়ায় সন্ত্রাসী সংগঠন বোকো হারামের হত্যাযজ্ঞ, লুটপাট প্রবল আকার ধারণ করে ২০০৯ সালে। তখন থেকেই ওই অঞ্চলের মানুষ ঘর ও দেশ ছেড়ে পালাতে শুরু করে। জীবন বাঁচাতে দেশ ছাড়লেও খাদ্য ও পানির সংকটে পড়ে। বোকো হারাম এ অঞ্চলে শরণার্থীদের দেশ থেকে দেশে ছড়িয়ে দিতে বাধ্য করে। শুধু তাই নয়, অনেককেই তারা সন্ত্রাসী সংগঠনে যোগ দিতে বাধ্য করে।

 

ইয়েমেনে সংকট চরমে

ইয়েমেনে চলছে শিয়া ও সুন্নির ক্ষমতা দখলের লড়াই। সেখানেও ইরান ও সৌদি জোটের সশস্ত্র বিরোধ সুস্পষ্ট। লাখ লাখ সিরিয়ান নাগরিক হয়ে পড়েছে গৃহহীন। আর এই সংখ্যার ৮০ ভাগই মহিলা এবং শিশু। জাতিসংঘের ভাষ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ইয়েমেন। সেখানকার জনসংখ্যার ৮০ ভাগেরই সহায়তা বা সুরক্ষা প্রয়োজন। প্রায় ছয় বছর আগে ইয়েমেনে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র ইয়েমেনে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে। সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন বন্ধ হলে ইয়েমেনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ বন্ধ হবে না, তবে এই সিদ্ধান্ত রিয়াদ এবং আবুধাবির নেতাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ একটি বার্তা দেবে। ইয়েমেনিদের পাশাপাশি পশ্চিমা কূটনীতিকরাও যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। ২০১৫ সালে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের অভিযানে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এর একটি কারণ ছিল, ইরানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তির কারণে সৃষ্ট সৌদি আরবের ক্ষোভ সামাল দেওয়া।

 

সিরিয়ার ৬০ লাখ শরণার্থীর হাহাকার

নাটকীয়ভাবে সিরিয়া সংকটের শুরু হয়। ২০১১ সালের মার্চ থেকেই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হলে সিরিয়ায় মানবিক বিপর্যয় নেমে আসে। সে বছরই প্রায় ১০ লাখ মানুষ সিরিয়া ছেড়ে পালিয়ে যায় পার্শ্ববর্তী দেশে। পরের ছয় মাসে আরও ১০ লাখ মানুষ শরণার্থীর জীবন বেছে নিতে বাধ্য হয়। এরপর এত বছর পেরিয়ে গেছে। সিরিয়া সংকটের সমাধান হয়নি। এরই মধ্যে সিরিয়া ছেড়েছে ৬০ লাখেরও বেশি মানুষ। সিরিয়া শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে তুরস্ক। এরই মধ্যে তুরস্কে ২৫ লাখ সিরিয়ান শরণার্থী আশ্রয় পেয়েছে। সিরিয়ান শরণার্থীরা সারা বিশ্বে আশ্রয় নিয়েছে। নিবন্ধনকৃত সিরিয়ান শরণার্থীরা তুরস্ক, লেবানন, জর্ডান, জার্মানি, সৌদি আরব, ইরাক, কুয়েত, ইজিপ্ট, সুইডেন, হাঙ্গেরি, কানাডা, ক্রোয়েশিয়া, গ্রিস, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, সার্বিয়া, সিঙ্গাপুরসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছে। বিশ্বজুড়ে শরণার্থী ছড়িয়ে পড়ার এমন ঘটনা ইতিহাসে এত বড় পরিসরে আর ঘটেনি। এ ছাড়া প্রথম দুটি বিশ্বযুদ্ধের পর এত অল্প সময়ের ব্যবধানে এত মানুষকে দেশ ছেড়ে শরণার্থীর জীবন বেছে নিতেও হয়নি। বর্তমান বিশ্বে শরণার্থী সমস্যার সবচেয়ে দুঃখজনক চিত্র এটি। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের ফলে এই শরণার্থীদের মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। উন্নত দেশগুলো যে  অর্থ ও ত্রাণ সহায়তা করছে তা খুব সামান্য। যে কারণে সিরিয়ান শরণার্থীদের দুর্দশা চরমে পৌঁছেছে। আন্তর্জাতিকভাবেও রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট তৈরি করেছে সিরিয়ান শরণার্থীরা। সিরিয়ার শরণার্থীদের শিশু ও নারীরা পড়েছে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। ইউরোপের কয়েকটি দেশ সিরিয়া শরণার্থীদের জন্য মানবতার হাত বাড়িয়ে দিলেও আর্থিকভাবে সচ্ছল, উন্নত ও সামরিক শক্তিধর দেশগুলো সিরিয়া শরণার্থীদের ব্যাপারে নিয়েছে কৌশলী ভূমিকা। তাদের আশ্রয় দিতে চাচ্ছে না সব সময় মানবতার বুলি আওড়ানো বেশির ভাগ দেশের রাষ্ট্রনেতারা।

 

নজিরবিহীন রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা। মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের আশ্রয় দিয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে চীনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের ত্রিপক্ষীয় আলোচনায় রোহিঙ্গাদের ফেরানোর প্রক্রিয়ায় আশার আলো দেখা গেলেও ফেব্রুয়ারিতে দেশটিতে ক্ষমতার পটপরিবর্তনে সেটি থমকে যায়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির টালমাটাল অবস্থা এবং করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে সেই আলোচনাও আর সামনে এগোয়নি। রোহিঙ্গারা নির্যাতিত ও বাস্তুচ্যুত জনগণ। মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের এখানে আশ্রয় দিয়েছে। বাংলাদেশ সরকার প্রত্যাবাসনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সক্রিয় ভূমিকা চাইছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে অল্প কয়েক দিনে প্রাণভয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয় লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী। আগে থেকে কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাসহ মোট শরণার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১১ লাখের বেশি। ফলে কুতুপালং পরিণত হয় বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবিরে। রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর এই নির্যাতনকে তখন ‘জাতিগত নিধনের ধ্রæপদী’ উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করেছিল জাতিসংঘ। বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদের ঝড় ওঠার মধ্যে অনেকে একে ‘জেনোসাইড’ হিসেবে অভিহিত করেছিলেন।

 

আমেরিকার আগ্রাসনে ইরাকে শরণার্থী হয় অগণিত মানুষ

২০০৩ সালের ২০ মার্চ, একনায়ক সাদ্দাম হোসেনের ইরাকে আগ্রাসন চালায় যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে পরিচালিত বাহিনী। অভিযোগ ছিল, দেশটিতে বিধ্বংসী রাসায়নিক অস্ত্র আছে। তখন মার্কিন প্রশাসন জানায়, এসব বিধ্বংসী অস্ত্র ইরাকের জনগণ ও মিত্র রাষ্ট্রগুলোর জন্য হুমকি। তৎকালীন বুশ-ব্লেয়াররা জাতিসংঘকে উপেক্ষা করে এই আগ্রাসন চালায়। আর মাত্র ২০ দিনে বাগদাদ দখল করে ইরাক বিজয় ও যুদ্ধ অবসানের ঘোষণা দিয়েছিল তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। আগ্রাসনে ২০০৩ সালে সাদ্দাম হোসেনের শাসনের পতন হয়।

জাতিসঙ্ঘের একটি হিসাবে বলা হয়েছে, ইরাক থেকে সে সময়ে প্রতি মাসে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ পালিয়ে যায়। এদের অধিকাংশই সিরিয়া আর জর্দানে আশ্রয় নেয়। জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইরাক থেকে শরণার্থীর এই ঢলকে ওই এলাকার জন্য একটি মানবিক সংকট ও হুমকি বলে আখ্যা দেয়।

 

লিবিয়ায় লাখ শরণার্থীর মানবেতর জীবন

আরব বসন্তের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে লিবিয়ায় গণঅভ্যুত্থান শুরু হয়। দেশটির একাংশ সরাসরি বিদ্রোহে নামে সরকারপ্রধান মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে। তাদের সহায়তা করতে হাজির হয় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা ন্যাটো জোট। ২০১১ সালের অক্টোবরে গাদ্দাফির স্বৈরাচার সরকারকে ফেলে দেওয়া হলো। এরপর থেকেই দেশটিতে গৃহযুদ্ধ চলছে। এর মধ্য দিয়ে ৯ লাখ মানুষ হয়ে পড়েছে গৃহহীন। ২০১৫ সালে গঠিত লিবিয়ার জাতিসংঘ-সমর্থিত ত্রিপোলিভিত্তিক সরকার (জিএনএ) দেশটিতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করছে। বর্তমানে ত্রিপোলিতে অবস্থিত জিএনএর দখলে আছে সমুদ্র-তীরবর্তী ত্রিপোলি, মিসরাতার মতো জনবহুল শহর। অন্যদিকে হাফতারের এলএনএর নিয়ন্ত্রণে আছে পূর্ব ও দক্ষিণের বিস্তীর্ণ জনবিরল অঞ্চল ও সির্ত, তর্বুক, ডের্না এবং বেনগাজির মতো বড় শহর। শুধু ২০১৯ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ২ লাখ লোক গৃহহীন হয়ে পড়ে।

 

বিভিন্ন দেশে সোমালিয়ার লাখ মানুষ

আফ্রিকা মহাদেশের সোমালিয়া যেন এক অভিশাপের নাম। লড়াই শুধু দরিদ্রতা ও ক্ষুধার বিপরীতে নয়, সঙ্গে রয়েছে সন্ত্রাসবাদ ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাও। দেশটিতে শিশুমৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। রয়েছে শিশুদের দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার ও শিশুদের যুদ্ধে পাঠানোর মতো ঘৃণিত অভিযোগ; যা পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে ভয়ঙ্কর জঙ্গি গোষ্ঠী আল শাবাব। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল শাবাবের উত্থান হয় এবং তারা ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে সোমালিয়াকে। এমনিতেই দেশটি খরা, দুর্ভিক্ষে জর্জরিত। তার ওপর জঙ্গি গোষ্ঠীর নারকীয় হামলা দেশে গৃহযুদ্ধ তৈরি করেছে। সরকারবিরোধী যুদ্ধে শাবাবের জঙ্গিরা শিশুদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। এদের কবল থেকে পালিয়ে আসা এক শিশুযোদ্ধা জানায়, সে ১০০ সহপাঠীর সঙ্গে যুদ্ধে যায়। সবাই মারা যায়। অপহরণের পর জঙ্গি প্রশিক্ষণের অভিযোগ এদের বিরুদ্ধে। আফ্রিকান হিউম্যান রাইটস জানায়, ‘অপহরণ করা শিশুদের বন্দী করে রাখা হয় এবং পরবর্তীতে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে পাঠানো হয়।’ ফলে দেশটি থেকে প্রতি বছরই অগণিত মানুষ পাড়ি জমায় অন্যান্য দেশে। দীর্ঘ গৃহযুদ্ধ এবং তীব্র খরায় দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে দেশটি ঘন ঘন। এটি যেন তাদের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। প্রায়ই খবরের শিরোনাম আসে যে, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে অনাহারে, অপুষ্টিতে প্রতিদিন মরছে শিশু, নারী, পুরুষ। এ অবস্থা থেকে বাঁচতে হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে যায় পার্শ্ববর্তী দেশ কেনিয়া এবং ইথিওপিয়ায়। কিন্তু তাতেও পরিত্রাণ মিলছে না। সেখানকার শরণার্থী শিবিরের অবস্থা আরও করুণ। খাদ্য-পানি ও প্রয়োজনীয় ওষুধের চরম সংকট। ২৬ লাখ মানুষ সোমালিয়ায় নিজেদের বাড়িঘর হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। ৮ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে বিশ্বের নানা জায়গায়।

১৯৯১ সালে প্রেসিডেন্ট বারির ক্ষমতাচ্যুতির মধ্য দিয়ে সোমালিয়ায় রাজনৈতিক সহিংসতা শুরু হয়। উত্তরাঞ্চল এবং দক্ষিণাঞ্চল বাহিনীর হাতে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হলে আলি মাদি মুহাম্মদকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়। তবে তাঁকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশটির অনেক পক্ষই মেনে নিতে পারেনি। এদিকে বারি তখনো নিজেকে সে দেশের বৈধ প্রেসিডেন্ট হিসেবে দাবি করে আসছিলেন। তাঁর সশস্ত্র সমর্থকরা দক্ষিণাঞ্চলে আশ্রয় নিয়ে সহিংসতা শুরু করে। এ সময় এ অঞ্চলের কিছু এলাকায় ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে। সেখান থেকে গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে দেশটি। সেই থেকে এই দেশের মানুষ যাপন করছে এক বিভিষীকাময় জীবন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন