শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বিশ্বজুড়ে মুসলিম শরণার্থী

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে মুসলিম শরণার্থী

২৬ লাখ আফগান শরণার্থীর দুর্দশা

১৯৭৯ সালে সোভিয়েত আগ্রাসনের পর থেকেই আফগান অঞ্চলে মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করে। শরণার্থীর জীবন তখন থেকেই আফগানবাসীর। ১৯৮৯ এর পর যুদ্ধ থামলেও এ শরণার্থীরা গৃহহীন থেকে যায়। ১৯৯২ সালের পর আফগানিস্তানে ‘মুজাহিদীন’ গোষ্ঠী শহর দখল করা নিয়ে সংঘর্ষে জড়ালে সাধারণ মানুষ শরণার্থীর জীবন বেছে নিতে বাধ্য হয়। ঘর ছেড়ে দেশ ছেড়ে পাকিস্তান ও ইরানে পাড়ি জমায় আফগান শরণার্থীরা। বছরের পর বছর বেকারত্ব, নিরাপত্তাহীনতা ও রাজনৈতিক সংঘাত সংকট থেকেই আফগানিস্তান অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। জঙ্গিগোষ্ঠী আফগানিস্তানে নিজেদের সুগঠিত করলে পশ্চিমা বিশ্বে তাদের নির্মূলে সামরিক শক্তি প্রয়োগ করে। যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১ হামলার পরই মূলত এ অঞ্চলে মার্কিন আগ্রাসন নতুন রূপ নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তানের জনগণের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। ইউএনের দাবি, প্রতিদিন আফগানিস্তান ছাড়ছে ১ হাজার মানুষ। মার্কিন বাহিনী এখন আর নেই। কিন্তু তালেবানদের ভয়েও অনেক আফগান দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে, এখনো প্রায় ২৬ লাখের বেশি আফগান নাগরিক পাকিস্তান, ইরান ও তুরস্কের শরণার্থী শিবিরে জীবনযাপন করছে। বর্তমান সহিংসতার কারণে যাদের অনেকেই দেশে ফেরার ক্ষেত্রে খুব একটা আগ্রহী নয়। এদিকে দেশ ছাড়তে আফগানদের হুড়োহুড়ি তালেবানদের ফিরে আসাকে মহিমান্বিত করছে না কোনো মহলেই। সাধারণ জনগণের বাইরেও দেশটিতে অনেক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায় আছে যারা তালেবানদের শাসন মেনে নিচ্ছে না। দেশটির ভিতরের পুরো প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে। সব মিলিয়ে দেশের ভিতরে ও বাইরে কোনো ফ্রন্টেই নিরঙ্কুশ সুবিধাজনক অবস্থানে নেই তালেবান। সেখানকার ৫৩ শতাংশ মানুষই দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। বেকারত্বের হার ৪০ শতাংশ। এ অবস্থায় সেখানে আবারও তালেবানদের শাসন শুরু হতে যাচ্ছে।

 

আফ্রিকায় ভয়াবহ শরণার্থী সমস্যা

আফ্রিকার লেক চাঁদ বেসিন অঞ্চল। এখানকার বেশির ভাগ মানুষই কৃষক। কেউ কেউ মাছ ধরে। কাঠের কাজ করে। আধুনিক দুনিয়ার রাজনীতি, সন্ত্রাসবাদের হুমকি এসব নিয়ে তারা মাথা ঘামায় না। কিন্তু এ সাধারণ, দরিদ্র মানুষগুলোকে বেছে নিতে হয়েছে শরণার্থীর করুণ জীবন। আফ্রিকার লেক চাঁদ বেসিন অঞ্চল থেকে প্রায় ২০ লাখ মানুষ শরণার্থী হয়ে দুঃসহ জীবনযাপন করছে। খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে তা ২৬ লাখ ছুঁয়ে যায়। উত্তর আফ্রিকার দেশ ইরিত্রিয়ার ৪ লাখ ৮৬ হাজার ২০০ মানুষ শরণার্থীর জীবন মেনে নিয়েছিল ২০১৭ সালে। ইরিত্রিয়ার চার লাখ ৮৬ হাজার ২০০ মানুষ শরণার্থীর জীবন মেনে নিয়েছিল ২০১৭ সালে। ২০১৮ সালে সংখ্যাটি ৫ লাখ ৭ হাজার ৩০০ হয়েছে। এই সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছেই। ক্যামেরুন, চাঁদ, নাইজার ও নাইজেরিয়ার এ শরণার্থীদের অবস্থা করুণ। খাদ্য ও চিকিৎসাসেবার সংকট এখানে মানবিক বিপর্যয় তৈরি করেছে। অর্ধ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের শিকার হয়েছে। ৬০ লাখ মানুষ রয়েছে ভয়াবহ খাদ্য ঝুঁকিতে। বিশ্বের ধনী দেশগুলোর কাছে আর্থিক সহায়তা চেয়েও সমস্যার আশানুরূপ সমাধান ঘটেনি এ অঞ্চলে। বরং শরণার্থীদের সংকট দিন দিন বেড়েই চলেছে। উত্তর-পূর্ব নাইজেরিয়ায় সন্ত্রাসী সংগঠন বোকো হারামের হত্যাযজ্ঞ, লুটপাট প্রবল আকার ধারণ করে ২০০৯ সালে। তখন থেকেই ওই অঞ্চলের মানুষ ঘর ও দেশ ছেড়ে পালাতে শুরু করে। জীবন বাঁচাতে দেশ ছাড়লেও খাদ্য ও পানির সংকটে পড়ে। বোকো হারাম এ অঞ্চলে শরণার্থীদের দেশ থেকে দেশে ছড়িয়ে দিতে বাধ্য করে। শুধু তাই নয়, অনেককেই তারা সন্ত্রাসী সংগঠনে যোগ দিতে বাধ্য করে।

 

ইয়েমেনে সংকট চরমে

ইয়েমেনে চলছে শিয়া ও সুন্নির ক্ষমতা দখলের লড়াই। সেখানেও ইরান ও সৌদি জোটের সশস্ত্র বিরোধ সুস্পষ্ট। লাখ লাখ সিরিয়ান নাগরিক হয়ে পড়েছে গৃহহীন। আর এই সংখ্যার ৮০ ভাগই মহিলা এবং শিশু। জাতিসংঘের ভাষ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ইয়েমেন। সেখানকার জনসংখ্যার ৮০ ভাগেরই সহায়তা বা সুরক্ষা প্রয়োজন। প্রায় ছয় বছর আগে ইয়েমেনে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র ইয়েমেনে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে। সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন বন্ধ হলে ইয়েমেনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ বন্ধ হবে না, তবে এই সিদ্ধান্ত রিয়াদ এবং আবুধাবির নেতাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ একটি বার্তা দেবে। ইয়েমেনিদের পাশাপাশি পশ্চিমা কূটনীতিকরাও যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। ২০১৫ সালে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের অভিযানে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এর একটি কারণ ছিল, ইরানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তির কারণে সৃষ্ট সৌদি আরবের ক্ষোভ সামাল দেওয়া।

 

সিরিয়ার ৬০ লাখ শরণার্থীর হাহাকার

নাটকীয়ভাবে সিরিয়া সংকটের শুরু হয়। ২০১১ সালের মার্চ থেকেই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হলে সিরিয়ায় মানবিক বিপর্যয় নেমে আসে। সে বছরই প্রায় ১০ লাখ মানুষ সিরিয়া ছেড়ে পালিয়ে যায় পার্শ্ববর্তী দেশে। পরের ছয় মাসে আরও ১০ লাখ মানুষ শরণার্থীর জীবন বেছে নিতে বাধ্য হয়। এরপর এত বছর পেরিয়ে গেছে। সিরিয়া সংকটের সমাধান হয়নি। এরই মধ্যে সিরিয়া ছেড়েছে ৬০ লাখেরও বেশি মানুষ। সিরিয়া শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে তুরস্ক। এরই মধ্যে তুরস্কে ২৫ লাখ সিরিয়ান শরণার্থী আশ্রয় পেয়েছে। সিরিয়ান শরণার্থীরা সারা বিশ্বে আশ্রয় নিয়েছে। নিবন্ধনকৃত সিরিয়ান শরণার্থীরা তুরস্ক, লেবানন, জর্ডান, জার্মানি, সৌদি আরব, ইরাক, কুয়েত, ইজিপ্ট, সুইডেন, হাঙ্গেরি, কানাডা, ক্রোয়েশিয়া, গ্রিস, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, সার্বিয়া, সিঙ্গাপুরসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছে। বিশ্বজুড়ে শরণার্থী ছড়িয়ে পড়ার এমন ঘটনা ইতিহাসে এত বড় পরিসরে আর ঘটেনি। এ ছাড়া প্রথম দুটি বিশ্বযুদ্ধের পর এত অল্প সময়ের ব্যবধানে এত মানুষকে দেশ ছেড়ে শরণার্থীর জীবন বেছে নিতেও হয়নি। বর্তমান বিশ্বে শরণার্থী সমস্যার সবচেয়ে দুঃখজনক চিত্র এটি। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের ফলে এই শরণার্থীদের মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। উন্নত দেশগুলো যে  অর্থ ও ত্রাণ সহায়তা করছে তা খুব সামান্য। যে কারণে সিরিয়ান শরণার্থীদের দুর্দশা চরমে পৌঁছেছে। আন্তর্জাতিকভাবেও রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট তৈরি করেছে সিরিয়ান শরণার্থীরা। সিরিয়ার শরণার্থীদের শিশু ও নারীরা পড়েছে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। ইউরোপের কয়েকটি দেশ সিরিয়া শরণার্থীদের জন্য মানবতার হাত বাড়িয়ে দিলেও আর্থিকভাবে সচ্ছল, উন্নত ও সামরিক শক্তিধর দেশগুলো সিরিয়া শরণার্থীদের ব্যাপারে নিয়েছে কৌশলী ভূমিকা। তাদের আশ্রয় দিতে চাচ্ছে না সব সময় মানবতার বুলি আওড়ানো বেশির ভাগ দেশের রাষ্ট্রনেতারা।

 

নজিরবিহীন রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা। মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের আশ্রয় দিয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে চীনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের ত্রিপক্ষীয় আলোচনায় রোহিঙ্গাদের ফেরানোর প্রক্রিয়ায় আশার আলো দেখা গেলেও ফেব্রুয়ারিতে দেশটিতে ক্ষমতার পটপরিবর্তনে সেটি থমকে যায়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির টালমাটাল অবস্থা এবং করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে সেই আলোচনাও আর সামনে এগোয়নি। রোহিঙ্গারা নির্যাতিত ও বাস্তুচ্যুত জনগণ। মানবিক কারণে বাংলাদেশ তাদের এখানে আশ্রয় দিয়েছে। বাংলাদেশ সরকার প্রত্যাবাসনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সক্রিয় ভূমিকা চাইছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে অল্প কয়েক দিনে প্রাণভয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয় লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী। আগে থেকে কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাসহ মোট শরণার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১১ লাখের বেশি। ফলে কুতুপালং পরিণত হয় বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবিরে। রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর এই নির্যাতনকে তখন ‘জাতিগত নিধনের ধ্রæপদী’ উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করেছিল জাতিসংঘ। বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদের ঝড় ওঠার মধ্যে অনেকে একে ‘জেনোসাইড’ হিসেবে অভিহিত করেছিলেন।

 

আমেরিকার আগ্রাসনে ইরাকে শরণার্থী হয় অগণিত মানুষ

২০০৩ সালের ২০ মার্চ, একনায়ক সাদ্দাম হোসেনের ইরাকে আগ্রাসন চালায় যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে পরিচালিত বাহিনী। অভিযোগ ছিল, দেশটিতে বিধ্বংসী রাসায়নিক অস্ত্র আছে। তখন মার্কিন প্রশাসন জানায়, এসব বিধ্বংসী অস্ত্র ইরাকের জনগণ ও মিত্র রাষ্ট্রগুলোর জন্য হুমকি। তৎকালীন বুশ-ব্লেয়াররা জাতিসংঘকে উপেক্ষা করে এই আগ্রাসন চালায়। আর মাত্র ২০ দিনে বাগদাদ দখল করে ইরাক বিজয় ও যুদ্ধ অবসানের ঘোষণা দিয়েছিল তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। আগ্রাসনে ২০০৩ সালে সাদ্দাম হোসেনের শাসনের পতন হয়।

জাতিসঙ্ঘের একটি হিসাবে বলা হয়েছে, ইরাক থেকে সে সময়ে প্রতি মাসে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ পালিয়ে যায়। এদের অধিকাংশই সিরিয়া আর জর্দানে আশ্রয় নেয়। জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইরাক থেকে শরণার্থীর এই ঢলকে ওই এলাকার জন্য একটি মানবিক সংকট ও হুমকি বলে আখ্যা দেয়।

 

লিবিয়ায় লাখ শরণার্থীর মানবেতর জীবন

আরব বসন্তের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে লিবিয়ায় গণঅভ্যুত্থান শুরু হয়। দেশটির একাংশ সরাসরি বিদ্রোহে নামে সরকারপ্রধান মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে। তাদের সহায়তা করতে হাজির হয় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা ন্যাটো জোট। ২০১১ সালের অক্টোবরে গাদ্দাফির স্বৈরাচার সরকারকে ফেলে দেওয়া হলো। এরপর থেকেই দেশটিতে গৃহযুদ্ধ চলছে। এর মধ্য দিয়ে ৯ লাখ মানুষ হয়ে পড়েছে গৃহহীন। ২০১৫ সালে গঠিত লিবিয়ার জাতিসংঘ-সমর্থিত ত্রিপোলিভিত্তিক সরকার (জিএনএ) দেশটিতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করছে। বর্তমানে ত্রিপোলিতে অবস্থিত জিএনএর দখলে আছে সমুদ্র-তীরবর্তী ত্রিপোলি, মিসরাতার মতো জনবহুল শহর। অন্যদিকে হাফতারের এলএনএর নিয়ন্ত্রণে আছে পূর্ব ও দক্ষিণের বিস্তীর্ণ জনবিরল অঞ্চল ও সির্ত, তর্বুক, ডের্না এবং বেনগাজির মতো বড় শহর। শুধু ২০১৯ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ২ লাখ লোক গৃহহীন হয়ে পড়ে।

 

বিভিন্ন দেশে সোমালিয়ার লাখ মানুষ

আফ্রিকা মহাদেশের সোমালিয়া যেন এক অভিশাপের নাম। লড়াই শুধু দরিদ্রতা ও ক্ষুধার বিপরীতে নয়, সঙ্গে রয়েছে সন্ত্রাসবাদ ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাও। দেশটিতে শিশুমৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। রয়েছে শিশুদের দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার ও শিশুদের যুদ্ধে পাঠানোর মতো ঘৃণিত অভিযোগ; যা পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে ভয়ঙ্কর জঙ্গি গোষ্ঠী আল শাবাব। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল শাবাবের উত্থান হয় এবং তারা ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে সোমালিয়াকে। এমনিতেই দেশটি খরা, দুর্ভিক্ষে জর্জরিত। তার ওপর জঙ্গি গোষ্ঠীর নারকীয় হামলা দেশে গৃহযুদ্ধ তৈরি করেছে। সরকারবিরোধী যুদ্ধে শাবাবের জঙ্গিরা শিশুদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। এদের কবল থেকে পালিয়ে আসা এক শিশুযোদ্ধা জানায়, সে ১০০ সহপাঠীর সঙ্গে যুদ্ধে যায়। সবাই মারা যায়। অপহরণের পর জঙ্গি প্রশিক্ষণের অভিযোগ এদের বিরুদ্ধে। আফ্রিকান হিউম্যান রাইটস জানায়, ‘অপহরণ করা শিশুদের বন্দী করে রাখা হয় এবং পরবর্তীতে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে পাঠানো হয়।’ ফলে দেশটি থেকে প্রতি বছরই অগণিত মানুষ পাড়ি জমায় অন্যান্য দেশে। দীর্ঘ গৃহযুদ্ধ এবং তীব্র খরায় দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে দেশটি ঘন ঘন। এটি যেন তাদের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। প্রায়ই খবরের শিরোনাম আসে যে, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে অনাহারে, অপুষ্টিতে প্রতিদিন মরছে শিশু, নারী, পুরুষ। এ অবস্থা থেকে বাঁচতে হাজার হাজার মানুষ পালিয়ে যায় পার্শ্ববর্তী দেশ কেনিয়া এবং ইথিওপিয়ায়। কিন্তু তাতেও পরিত্রাণ মিলছে না। সেখানকার শরণার্থী শিবিরের অবস্থা আরও করুণ। খাদ্য-পানি ও প্রয়োজনীয় ওষুধের চরম সংকট। ২৬ লাখ মানুষ সোমালিয়ায় নিজেদের বাড়িঘর হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। ৮ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে বিশ্বের নানা জায়গায়।

১৯৯১ সালে প্রেসিডেন্ট বারির ক্ষমতাচ্যুতির মধ্য দিয়ে সোমালিয়ায় রাজনৈতিক সহিংসতা শুরু হয়। উত্তরাঞ্চল এবং দক্ষিণাঞ্চল বাহিনীর হাতে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হলে আলি মাদি মুহাম্মদকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়। তবে তাঁকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশটির অনেক পক্ষই মেনে নিতে পারেনি। এদিকে বারি তখনো নিজেকে সে দেশের বৈধ প্রেসিডেন্ট হিসেবে দাবি করে আসছিলেন। তাঁর সশস্ত্র সমর্থকরা দক্ষিণাঞ্চলে আশ্রয় নিয়ে সহিংসতা শুরু করে। এ সময় এ অঞ্চলের কিছু এলাকায় ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে। সেখান থেকে গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে দেশটি। সেই থেকে এই দেশের মানুষ যাপন করছে এক বিভিষীকাময় জীবন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৮ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা