শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০২২

পর্বত কাহিনি

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পর্বত কাহিনি

তিব্বতিরা বলে গডেস মাদার অব দ্য ওয়ার্ল্ড

মাউন্ট এভারেস্ট রয়েছে নেপাল ও চীনের সীমান্তবর্তী এলাকায়। এর অপর নাম ‘চোমোলুংমা’, তিব্বতি ভাষায় যার অর্থ ‘গডেস মাদার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’। ১৯৫৩ সালের ২৯ মে প্রথম নেপালি শেরপা তেনজিং নোরগে এবং নিউজিল্যান্ডের নাগরিক এডমন্ড হিলারি মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেন। সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন সামিটের সময় মারা যান। ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ হিমালয়ে চড়ার চেষ্টা করেছেন। দ্য গার্ডিয়ানের তথ্য অনুযায়ী, ১৯২২ সাল থেকে সংরক্ষিত রেকর্ড থেকে দেখা যায়, এই দুঃসাহসিক অভিযানে ৩০০ এরও বেশি অভিযাত্রী প্রাণ হারিয়েছেন। এভারেস্টের উচ্চতা নিয়ে দ্বিমত ছিল নেপাল ও চীনের। অবশেষে বিশ্বের উচ্চতম পাহাড়ের উচ্চতা নিয়ে সহমত হয় দেশ দুটি। মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা ৮৮৪৮.৬ মিটার বা ২৯০৩.৬৯ ফুট। প্রথমে নেপালের সমীক্ষকরা পাহাড়ের ওপর ওঠেন ২০১৯ সালের মে মাসে। ঠিক এক বছর বাদে চীনের বিশেষজ্ঞরা পাহাড়ে আসেন উচ্চতা মাপতে। ২০১৫ সালের ভূমিকম্পের পর অনেকে মনে করেছিলেন যে, এভারেস্টের উচ্চতা হয়তো কমে গেছে। সেই সন্দেহ নিরসন করার জন্যই উচ্চতা মাপার সিদ্ধান্ত নেয় নেপাল। এভারেস্ট নিয়ে অদ্ভুত সব তথ্য আছে।

>> নেপালিরা একে ‘সাগরমাথা’ বা ‘গডেস অব দ্য স্কাই’ নামে ডাকে। আবার তিব্বতিরা ডাকে ‘চোমোলুংমা’ বা ‘মাদার গডেস অব দ্য ইউনিভার্স’ নামে।

>> ২০১১ সালে পর্বতারোহী কেন্টন কুল প্রথমবার শৃঙ্গ থেকে ট্যুইট করেছিলেন। 

>> গুগলের মানচিত্রে মাউন্ট এভারেস্টের ছবি দেওয়ার জন্য ১২ দিন ধরে ছবি তুলেছিলেন গুগলের একটা দল।

>> এভারেস্টের শৃঙ্গে চড়তে গেলে আপনাকে ‘মাউন্টেন স্পাইডারের’ কবলে পড়তেই হবে। কোনোভাবেই এদের হাত থেকে এড়িয়ে যেতে পারবেন না। ৬,৭০০ মিটার ওপরেও এই মাকড়সাগুলোকে দেখা যায়।

>> ১৮৮৭ সালে ব্রিটিশ সার্ভেয়ার অব ইন্ডিয়া অ্যান্ড্রু ওয়া মাউন্ট এভারেস্টের নামকরণ করেছিলেন।

>> এভারেস্টের ৮,০০০ মিটার ওপর থেকে তাকে ‘ডেথ জোন’ বলা হয়। ওই জায়গায় বেশির ভাগ মানুষ ফ্রস্টবাইট, সঠিক গাইডেন্স না থাকা, পাহাড়ে অসুস্থতা, অক্সিজেনের অভাব প্রভৃতি কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এমনকি এর ফলে মৃত্যুও ঘটে।


সবচেয়ে ভয়ংকর পর্বতশৃঙ্গ

নাম তার কে-টু। হিমালয় পর্বতমালার কারাকোরাম পর্বত রেঞ্জভুক্ত এই পর্বতশৃঙ্গটি পাকিস্তানের গিলগিট-বালতিস্তান ও চীনের জিংজিয়ানের তাক্সকোরগান সীমান্তে অবস্থিত। এটির উচ্চতা ৮ হাজার ৬১১ মিটার। মাউন্ট এভারেস্টের তুলনায় কে-টু মাত্র ২৩৭ মিটার বা ৭৭৮ ফুট ছোট। এই পর্বতশৃঙ্গে আরোহণ করা অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় একে অনেকে জংলি পর্বত বলে পরিচয় দেয়। এ পর্বতে উঠতে গিয়ে বারবার ফিরে আসতে হয়েছে পর্বতারোহীদের। মার্কিন পর্বতারোহী জর্জ বেল ১৯৫৩ সালে পর্বত চূড়ায় ওঠার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। তিনি জানান, মনে হবে পর্বতশৃঙ্গ আপনাকে হত্যার চেষ্টা করছে। কারণ সেখানকার পরিবেশ ও আবহাওয়া মৃত্যুঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কে-টু পর্বতশৃঙ্গের সবচেয়ে কুখ্যাত স্থান হলো ‘বাটলনেক’ বা বরফপ্রপাত। ২০০৮ সালে এক তুষারধসে ‘বাটলনেকে’ ১১ জন পর্বতারোহী নিহত হন। ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি এক স্প্যানিশ পর্বতারোহী পর্বত থেকে নামার সময় পড়ে গিয়ে মারা যান। আবহাওয়ার নিষ্ঠুরতার কারণেই বেশির ভাগ মানুষ কে-টু পর্বতশৃঙ্গে ওঠার সাহস করেন না। সেখানে তুষারপাত ও ঝড় ঘন ঘন হয়। যা পর্বতে ওঠার ক্ষেত্রে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। কে-টু তে মৃত্যুর হার প্রায় ৩০ শতাংশ। এই পর্বতশৃঙ্গে প্রথম ১৯০২ সালে আরোহণের চেষ্টা করেন একটি অ্যাংলো-সুইস অভিযাত্রী দল এবং তাঁরা শৃঙ্গের উত্তর-পূর্ব ধার বরাবর ১৮ হাজার ৬০০ ফুট বা ৫ হাজার ৬৭০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত আরোহণে সমর্থ হন। অন্য অসফল প্রচেষ্টাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ১৯০৯ সালে লুইগি আমেদিও, ডিউক অব আবুরাজ্জির অভিযান এবং তাঁরা প্রায় ২০ হাজার ফুট বা ৬ হাজার ১০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত আরোহণ করেন। এরপর ১৯৩৮ সালে একটি আমেরিকান অভিযাত্রী দল চার্লস হাউস্টনের নেতৃত্বে প্রায় ২৬ হাজার ফুট বা ৭ হাজার ৯২৫ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত আরোহণ করেন। সম্প্রতি পর্বতারোহী ওয়াসফিয়া নাজরীন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কে-টুর চূড়ায় পা রেখেছেন।


তুষারের পাঁচ ঐশ্বর্য আছে কাঞ্চনজঙ্ঘার

স্থানীয় শব্দ ‘কাং চেং জেং গা’ থেকে এসেছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। এই শব্দগুচ্ছের অর্থ তেনজিং নোরগে তাঁর বই ম্যান অব এভারেস্টে লিখেছেন, ‘তুষারের পাঁচ ধনদৌলত’। পাঁচটি পর্বত চূড়ার কারণে একে ‘তুষারের পাঁচ ঐশ্বর্য’ বলা হয়। এ ধনদৌলত ঈশ্বরের পাঁচ ভান্ডারের প্রতিনিধিত্ব করে- সোনা, রূপা, রত্ন, শস্য এবং পবিত্র পুস্তক। সিকিম ও দার্জিলিংয়ের স্থানীয়রা এই পর্বতকে পবিত্র বলে মনে করায় এর পূজা করে। সর্বোচ্চ উচ্চতার এই দৈত্যাকার পর্বতের দেখা পেতে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ভিড় জমান সেখানে।  এটির পাঁচ চূড়া আছে তাদের চারটির উচ্চতা ৮,৪৫০ মিটারের ওপরে।

কাঞ্চনজঙ্ঘা ভারতের অন্যতম এক সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। ১৮৫২ সালের আগে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু শৃঙ্গ বলেই ধারণা করা হতো কাঞ্চনজঙ্ঘাকে। এখন এটি বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বত। এর উচ্চতা ৮,৫৮৬ মিটার বা ২৪,১৬৯ ফুট। কাঞ্চনজঙ্ঘা ভারতের সিকিম ও নেপালজুড়ে অবস্থিত। ১৯৫৫ সালের ২৫ মে ব্রিটিশ পর্বতারোহী দলের সদস্য জোয়ে ব্রাউন এবং জর্জ ব্যান্ড কাঞ্চনজঙ্ঘায় আরোহণ করেন। তাদের সিকিমের ধর্মগুরুর বিশেষ অনুমতি নিতে হয়েছিল। তারা চুক্তি করেছিলেন যে, তারা এ পর্বতের কোনো মর্যাদাহানি করবে না। এই দলের অন্য সদস্য হোন- জন এঞ্জেলো জেকসন এবং টম মেকিনন। ১৯৮৬ সালের ১১ জানুয়ারি, জের্জি কুকুচজকা এবং ক্রিজটোভ উয়িলিকি প্রথম শীতকালে কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়ায় উঠতে সক্ষম হোন। কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্যটকদের কাছে অন্যতম জনপ্রিয় একটি আকর্ষণ। আবহাওয়া ভালো থাকলে এ পর্বতের চূড়া পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও থেকেও দেখা যায়।


অনেকে বলে এভারেস্টের ছোটভাই লোৎসে

হিমালয়ে অবস্থিত আট কিলোমিটারেরও বেশি উচ্চতার পর্বত লোৎসে। চীন ও নেপালের সীমান্তে  থাকা এ পর্বত এভারেস্টের বেশ কাছে। এভারেস্ট থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরের এ পর্বত পর্যটকদের চোখ এড়ায় না। লোৎসেতে তিনটি চূড়া রয়েছে। যার প্রতিটির উচ্চতা আট কিলোমিটারের বেশি।  এই পর্বতটিকে উচ্চতম, সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং আরোহণ করা কঠিন চূড়াগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

লোৎসে পর্বতের উচ্চতা ৮ হাজার ৫১৬ মিটার। পৃথিবীর চতুর্থ উঁচু পর্বত এটি। পর্বতের অবস্থান ভালোমতো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে চীন, নেপাল এবং তিব্বত পর্যন্ত এর বিস্তৃতি। যারা লোৎসে আরোহণ করতে চান তাদের অনেকেই ক্ষেপাটে মনে করেন। এর দুর্গম পথ ও আবহাওয়ার প্রতিকূলতার কারণে জীবন বাজি রেখে এর চূড়ায় অভিযান চালাতে হয় পর্বতারোহীদের। লোৎসে পর্বতে তুলনামূলক কম পর্যটক ও পর্বতারোহী গিয়ে থাকেন। পর্বতটি জয়ের ব্যাপারে অভিযানের সংখ্যা কম নয়। ১৯৫৫ সালে প্রথম এ পর্বত জয়ের জন্য অভিযান পরিচালিত হয়। সেটি সফল হয়নি। এর পরের বছর ১৮ মে প্রথম একদল সুইস অভিযাত্রী এর শীর্ষে আরোহণ করত সক্ষম হন। মাউন্ট এভারেস্টে যাওয়ার পথ ধরেই লোৎসে পর্বতে আরোহণ করতে হয়। এ পর্বতে ওঠার জন্য পর্বতারোহীদের জন্য দুটি পথ রয়েছে।  একটি উত্তরে অন্যটি দক্ষিণে।


দুর্গম মাকালুর গল্প

পরিসংখ্যান দিয়ে শুরু করা যাক। উইকিপিডিয়ার হিসাব বলছে, এই পর্বতে ২৩৪ জন আরোহণ করেছেন এবং ২৬ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। বলা হচ্ছে, পৃথিবীর পঞ্চম শীর্ষ পর্বত মাকালুর কথা। বিশ্বের অন্যতম দুর্গত পর্বত এটি। উচ্চতায় হিমালয়ের যে চারটি ৮ হাজার মিটার ছাড়ানো পর্বত রয়েছে তার একটি মাকালু। এ পর্বতটি রয়েছে চীন এবং নেপালের সীমারেখায়। মাউন্ট এভারেস্ট থেকে প্রায় ১৪ মাইল পূর্বদিকে এ পর্বত তিব্বতিদের কাছে বেশ পবিত্র। পর্বতমালার দিকে তাকালে মাকালু অনেকটাই বিচ্ছিন্ন একটি পর্বত বলে মনে হয়। বিশেষ করে এর চূড়ার আকৃতি সবার নজর কাড়ে। চৌকোণা পিরামিডের মতো দেখতে এটি। মাকালুর সর্বোচ্চ উচ্চতা ৮ হাজার ৪৮৫ মিটার। ১৯৫৫ সালে সর্বপ্রথম একদল ফরাসি অভিযাত্রী এ পর্বতের শীর্ষে আরোহণ করেন। ১৫ জুলাই প্রথম দিন দুজন মাকালুর চূড়ার পৌঁছান। পরের দিন আরও চারজন চূড়ায় পা রাখতে সক্ষম হন। জেন ফ্যাঙ্কোর এই অভিযানের পর বিশ্বজুড়ে মাকালুর কথা ছড়িয়ে পড়ে। তখন থেকেই আরোহণের জন্য এটি বিশ্বের অন্যতম কঠিন পর্বত হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। সে সময় পর্বতারোহণ ছিল কঠিন। প্রায় ১০ জনের একটি দল সেই ঐতিহাসিক পর্বতাভিযানে ছিলেন। মাত্র কয়েক বছর আগে মাকালু অভিযানে গিয়ে নিখোঁজ হন এক ভারতীয় বাঙালি পর্বতারোহী। সামিট সেরে ক্যাম্প ফোরে ফেরার পথে নিখোঁজ হয়ে যান হাওড়ার নিশ্চিন্দার বেলানগরের বাসিন্দা দীপঙ্কর ঘোষ। ওই একই জায়গায় মৃত্যু হয় আরেক পর্বতারোহীর।  ক্যাম্পে ফ্রস্টবাইটে মৃত্যু হয়েছে নারায়ণ সিংয়ের।


চো ইউ কাহিনি

বিড়ালের চোখের মণির মতো জ্বলজ্বল করছে এ পর্বতের চূড়া। দূর থেকে দেখলে ভিরমি খেতে হয় পর্যটকদের। রোদ ও আলো-ছায়ার খেলায় অনেকে নীলকান্তমণির বিশেষণ দিয়েছেন এ পর্বতকে। চো ইউ শব্দের মানে ‘বৈদূর্য দেবতা’। চো ইউ পৃথিবীর ষষ্ঠ উচ্চতম পর্বত। এর সর্বোচ্চ উচ্চতা ৮ হাজার ২০১ মিটার। হিমালয় পর্বতমালার চতুর্থ আট হাজারি ক্লাবের পর্বত এটি। আট হাজারি ক্লাবের পর্বতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহজতম পর্বত বলা হয় একে। তবে এ কথা শুধু পেশাদার পর্বতারোহীদের জন্য। এখানে রয়েছে পিচ্ছিল বরফ। পর্বতারোহীরা এ পর্বতকে ভেজা পর্বত বলেও ডাকেন। তবে অপেক্ষাকৃত সহজ ঢাল পথ থাকায় পর্বতারোহীরা কিছুটা হলেও সুবিধা পান। নাগপা লা পাস থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে এ পাহাড়টি ১৯৫৪ সালের ১৯ অক্টোবর  সর্বপ্রথম একদল  অস্ট্রেলীয় অভিযাত্রী এর শীর্ষে আরোহণ করতে সক্ষম হোন। ২০১১ সালে এক ডাচ পর্বতারোহী এই পর্বতাভিযানে এসে প্রাণ হারান।


শ্বেত পর্বত

বরফের মতো শুভ্র, সাদা পর্বত। স্থানীয়দের ভাষায় চোখ ধাঁধানো শুভ্রতা। এসব কারণে ধবলগিরি পর্বতকে শ্বেত পর্বত বলেন বাঙালিরা। ধবলগিরি বিশ্বের সপ্তম উঁচু পর্বত। নেপালের এ পর্বতের চূড়ার উচ্চতা ৮ হাজার ১৬৭ মিটার। ১৯৬০ সালে একদল ইউরোপীয় অভিযাত্রী প্রথম এর শীর্ষে আরোহণ করে। অন্নপূর্ণা বেল্টে পর্বতারোহীদের খুব পছন্দের একটি পর্বত এটি। ১৯৯৯ সালে এক ব্রিটিশ পর্বতারোহী এখানে প্রাণ হারান। সে বছরই এক স্লোভেনিয়ান পর্বতারোহী একাই এ  পর্বতে রওনা করেছিলেন। তিনিও সফল হননি।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা