শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

নিঃস্ব হয়ে যাওয়া ধনকুবের

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
নিঃস্ব হয়ে যাওয়া ধনকুবের

তারা সবাই ছিলেন এক সময়ের শীর্ষ ধনকুবের। অল্প সময়ে বহু অর্থকড়ির মালিক হয়েছিলেন। কেউ জালিয়াতির মাধ্যমে ধনকুবের হয়েছেন, কেউ বা অবৈধ পথে। কেউ কেবল সম্পদের সঠিক ব্যবস্থাপনা করতে পারেননি বলেই সব হারিয়েছেন।  অনেকেই আবার নানা বিতর্কে জড়িয়ে বরণ করেছেন কারাভোগ। সম্পদ হারিয়ে অনেকে আবার পথেও বসেছেন। অল্প সময়ের ব্যবধানে ধনকুবের থেকে নিঃস্ব হয়ে যাওয়ার নজির রয়েছে অনেকের। এমন সব ধনীর নিঃস্ব হওয়ার গল্প নিয়ে আমাদের আজকের আয়োজন।

 

আইক বাতিস্তা

‘অয়েল ব্যারন’ নামে পরিচিত ছিলেন আইক বাতিস্তা। কারণ বাতিস্তার বাবা ছিলেন ব্রাজিলের পূর্ববর্তী দুই সরকারের আমলে খনি ও জ্বালানি মন্ত্রী। সেই সুবাদে তার পরিবার বরাবরই তেল ও গ্যাস ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। ২০১২ সালে বিশ্বের সপ্তম শীর্ষ ধনকুবের ছিলেন তিনি। ধারণা করা হয়, সে সময় তার মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। একই বছরে ব্রাজিলে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে বাতিস্তার আর্থিক সমস্যা প্রকট হতে থাকে। বছর না পেরোতেই বাতিস্তার ব্যবসায় ধস নামে। ২০১৩ সালে নিজের অয়েল কোম্পানি ‘ওজিএক্স’- এর মাধ্যমে তেল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে না পারায় অর্থ হারাতে থাকেন। তবে এতে বাতিস্তার একার দোষ নয়। মূল্যবান ধাতু শিল্পে মন্দা, নিম্নমানের সম্পদ এবং দুর্বল সিদ্ধান্তের কারণে ভুক্তভোগী হয়েছেন তিনি। সে বছর ১৯ বিলিয়ন ডলার খুইয়েছিলেন তিনি। গ্যাস-সংক্রান্ত ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য ভেঙে পড়ায় ব্যাংককে বড় অঙ্কের দেনাও শোধ করতে হয় তাকে। শেষমেষ নিঃস্ব বনে যান বাতিস্তা। ২০১৭ সালে তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং এবং দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়। বাতিস্তার পতনের সবচেয়ে বড় কারণ- রিও ডি জেনেইরোর গভর্নরকে ঘুষ দেওয়ার অপরাধে ৩০ বছর জেলে কাটানো।

 

এলভিস প্রিসলি

এলভিস প্রিসলি ছিলেন জনপ্রিয় গায়ক এবং অভিনেতা। তিনি ছিলেন বহুল বিক্রীত অ্যালবামের সংগীতশিল্পীদের অন্যতম। তাকে বলা হয় বিংশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ঠ সাংস্কৃতিক শক্তি। তাকে ‘কিং অব রক অ্যান্ড রোল’ বা  সহজভাবে ‘দ্য কিং’ নামে অভিহিত করা হয়। তার সংগীতে ভীষণভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন মাইকেল জ্যাকসন, প্রিন্স এবং বিটলসসহ অসংখ্য সংগীতশিল্পী। নিজের চোখ ধাঁধানো ক্যারিয়ারে এলভিস প্রিসলি প্রচুর টাকা আয় করেছেন। কিন্তু তিনি জানতেন না কীভাবে এই টাকা পরিমিত উপায়ে ব্যয় করতে হবে। বিলাসী লাইফস্টাইল ও বন্ধুদের খাওয়ানোর পেছনে প্রচুর খরচ করতেন এই তারকা। যে হোটেলে থাকতেন, সেই হোটেল কক্ষ নিজের বাড়ির মতোই সাজানোর জন্য টাকা দিতেন তিনি! তিনি জীবনের শেষ দিকে এসে মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছিলেন বলে জানা যায়। অনেকেই মাদকদ্রব্যকেই তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে অভিহিত করেন। এ ছাড়াও তিনি প্রচুর জাঙ্কফুড খেতেন। এদিকে তার ব্যক্তিগত জীবনও তেমন সুখকর ছিল না। স্ত্রী প্রিসিলার সঙ্গে নানা মনোমালিন্য লেগেই থাকত। ১৯৭৩ সালে এই দম্পতির বিচ্ছেদ ঘটে। জনপ্রিয় ‘দ্য কিং’ ১৯৭৭ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তৎকালীন গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মৃত্যুর সময় তিনি প্রায় সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছিলেন।

 

শন কুইন

আয়ারল্যান্ডের ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন শন কুইন। দেশটির অসংখ্য লাভজনক ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছিলেন এই আইরিশ ব্যবসায়ী। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, ২০০৮ সালে তিনি আর্থিক সংকটে পড়েন। ২০১১ সালে একেবারে নিঃস্ব হয়ে যান এই আইরিশ ব্যবসায়ী। শন কুইন অ্যাংলো আইরিশ ব্যাংকে ২৫% অংশীদারিত্বের অধিকারী ছিলেন। ২০০৮ সালে সানডে টাইমসের ধনী তালিকায় বলা হয়েছিল- শন কুইনের আনুমানিক মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৩.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৮ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিনের তালিকায় আয়ারল্যান্ডের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। সে সময় বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় ১৬৪তম স্থানে ছিলেন তিনি। তবে সে বছর শেয়ার কেনার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ব্যক্তিকে অনৈতিকভাবে অর্থনৈতিক সহায়তা দেওয়ার কারণে ব্যাংকটির অর্থ স্থানান্তর বন্ধ হয়ে যায়। সংকটকালে করদাতাদের অর্থ নিয়ে ব্যাংকটিকে জামিন দিতে হয়েছিল। যা পরবর্তীতে আইরিশ সরকার দখল করে নেয়। নিরুপায় শন তখন আর্থিক সংকটে পড়েন। সে সময় শন দাবি করেছিলেন, তার মোট সম্পদের পরিমাণ ৫০ হাজার পাউন্ডের কম (২.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার)। এ ছাড়া ২০১২ সালে আদালত অবমাননার অভিযোগে তাকে ‘নয় সপ্তাহে’র কারাভোগ করতে হয়।

 

অ্যালেন স্ট্যানফোর্ড

অ্যালেন স্ট্যানফোর্ড ছিলেন মার্কিন অর্থলগ্নিকারী ও পেশাদার ক্রীড়ার পৃষ্ঠপোষক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড ফাইন্যান্সিয়াল গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। ব্যক্তিগত বিমান, ইয়টের মালিক স্ট্যানফোর্ডের সম্পদের পরিমাণ ছিল ২.২ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু ২০০৯ সালে ইতিহাসের দ্বিতীয় বৃহত্তম পঞ্জি স্কিমের মাধ্যমে এ বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছিলেন স্ট্যানফোর্ড। ফলে ১৮ হাজারের বেশি বিনিয়োগকারীর প্রায় ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ক্ষতি হয়েছিল, যারা আজও ক্ষতিপূরণ পাননি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বিনিয়োগকারীদের অনেকে অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি ছিলেন। যাদের নিরাপদ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। ২০১২ সালে সর্বমোট ১৩টি অপরাধের জন্য তিনি দোষী সাব্যস্ত হন। একই বছর বিশাল এই অর্থ কেলেঙ্কারির জন্য আদালত তাকে ১১০ বছরের কারাদন্ডাদেশ দেয়। বর্তমানে সব সম্পদ হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে কারাগারে আছেন এ ধনকুবের।

 

বিজয় মালিয়া

নব্বই দশকে ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনী ব্যক্তি ছিলেন বিজয় মালিয়া। বিজয়ের বাবাও ছিলেন একজন ভারতীয় ব্যবসায়ী। বিজয় ভারতীয় পানীয় (অ্যালকোহল) ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। পাশাপাশি তৎকালীন এয়ার কোম্পানি কিংফিশার এয়ারলাইনসের মালিকও ছিলেন তিনি। এমনকি ভারতের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ক্রিকেট দলের সাবেক ফ্রাঞ্চাইজিও ছিলেন তিনি। সে সময় তার মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন বিজয়। বলা হয় বিলাসী জীবনের কারণে ধনী ব্যবসায়ী থেকে নিঃস্ব হন বিজয়। ২০১২ সালে কিংশিফার এয়ারলাইনস ব্যবসাকে সচল রাখতে ব্যাংক থেকে বেশ কয়েকটি ঋণ নিয়েছিলেন। মালিয়া বেশ কয়েকবার প্রয়োজনীয় অর্থ প্রদানে ব্যর্থ হন। ফলে তার বিমান পরিবহন সংস্থা এক বিলিয়ন ডলারের বেশি দেনার মুখে পড়ে। ভারতের বিভিন্ন ব্যাংকে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। পাশাপাশি ব্যাংক জালিয়াতি ও অর্থ পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত হন তিনি। এসব কেলেঙ্কারির পর ভারত ত্যাগ করেন বিজয়। পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিজয় মালিয়া রয়েছেন লন্ডনে। সেখান থেকেই নিজের ‘একস্ট্রাডিশন’ মামলা লড়ছেন সাবেক এ ধনকুবের।

 

প্যাট্রিসিয়া ক্লাজ

আমেরিকার ধনী ব্যবসায়ী জন ওয়ের্নার ক্লাজ। এক সময় আমেরিকার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিই  ছিলেন তিনি। মানবসেবার তো বটেই, সেই সঙ্গে তার ছিল বিয়ে করার বাতিক! চারটি বিয়ে করেছিলেন এই ব্যবসায়ী ভদ্রলোক এবং তৃতীয় স্ত্রীই হলেন এই প্যাট্রিসিয়া। জন ক্লাজের সঙ্গে নয় বছরের বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন প্যাট্রিসিয়া। এই বিয়েই তাকে আলবেমারলে কাউন্টিতে নিয়ে আসে। যদিও ১৯৯০ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয় এবং ভার্জিনিয়ার চারলটসভিলে সাবেক স্বামীর আলবেমারলে এস্টেট নিজের কাছে রেখেন দেন প্যাট্রিসিয়া। ৪৫টি কক্ষবিশিষ্ট এই এস্টেটে ধনাঢ্য ব্যক্তিরা পার্টি করতেন। ওয়ের্নারের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন স্বামীর সঙ্গে ১৯৯৯ সালে সেখানে ‘ক্লাজ এস্টেট ওয়াইনারি’ খোলেন প্যাট্রিসিয়া। উদ্দেশ্য ছিল এখানে বিশ্বের সেরা ভিন্টেজ মদ বানানো। এই প্রকল্প শুরুর জন্য টাকাও ভালোই পুঁজি ছিল তাদের। কিন্তু দেখা গেল, যা পুঁজি ছিল দরকার তার চেয়ে অনেক বেশি। তখন ৬৫ মিলিয়ন ডলার ঋণ নেন প্যাট্রিসিয়া কিন্তু সেগুলো পরিশোধে ব্যর্থ হন। ২০০৮ সালে অর্থনৈতিক মন্দার সময় এস্টেট বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন তিনি। সেই এস্টেট কিনে নেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এখন এটি ট্রাম্প ওয়াইনারি নামে পরিচিত। নিজেকে দেউলিয়া থেকে বাঁচাতে তাকে তার সমস্ত গয়না এবং অন্যান্য জিনিসপত্র নিলাম করতে হয়েছিল। কথায় আছে, ধনী হওয়া সম্ভব কিন্তু তা ধরে রাখা কঠিন। প্যাট্রিসিয়া যেন সেই ফাঁদেই পা দিয়েছিলেন।

 

বার্নার্ড ম্যাডফ

বার্নার্ড এল. ম্যাডফকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় পঞ্জি স্কিম চালানো বিনিয়োগকারী বলে মনে করা হয়। ম্যাডফ ইনভেস্টমেন্ট সিকিউরিটিজের অংশ হিসেবে একজন আর্থিক পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে বিপুল ধনসম্পদের মালিক হন। ১৯৬০ সালে তিনি ইনভেস্টমেন্ট সিকিউরিটিজের ব্যবসা শুরু করেছিলেন। প্রায় দুই দশক ধরে একটি পঞ্জি স্কিম পরিচালনা করেছিলেন ম্যাডফ। এমনকি NASDAQ (স্টক এক্সচেঞ্জ)-এর চেয়ারম্যান হিসেবেও কাজ করেছিলেন ম্যাডফ। তার ব্যবসার দুটি মৌলিক ইউনিট ছিল- একটি স্টক ব্রোকারেজ এবং অন্যটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ব্যবসা। পঞ্জি স্কিমটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ব্যবসার কেন্দ্রীভূত ছিল। ম্যাডফ তার স্টক ব্রোকারেজ ব্যবসায় স্বচ্ছতা রাখলেও তার সম্পদ ব্যবস্থাপনা ব্যবসায় তিনি ছিলেন লো প্রোফাইল এবং একচেটিয়া ব্যবসার চেষ্টা করেছিলেন। ২০০৯ সালে তার বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে জালিয়াতি করার অভিযোগ প্রমাণিত হয়। আদালত তাকে কারাভোগের নির্দেশ দেন। ম্যাডফ কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। কারাগারে তার চিকিৎসা চললেও তিনি জামিনের জন্য আবেদন করেছিলেন। কিন্তু আদালত তা প্রত্যাখ্যান করে। ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে কারাভোগ করা অবস্থায় মারা যান তিনি।

 

বিয়রগলফার গডম্যান্ডসন

বিয়রগলফার গডম্যান্ডসন একসময় আইসল্যান্ডের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সকার খেলোয়াড়ও। সেখান থেকে উপার্জিত অর্থ তিনি বিনিয়োগ করেন বেভারেজ ব্যবসায়। এরপর তার মাধ্যমে ৩.৫ বিলিয়ন ডলার সম্পদ গড়ে তোলেন তিনি। বিলিয়নিয়ার হওয়ার পর ইংলিশ সকার ক্লাব ওয়েস্টহ্যাম ইউনাইটেড ও আইসল্যান্ডের ব্যাংক ল্যান্ডসব্যাংকি ক্রয় করেন গডম্যান্ডসন। এমনকি আইসল্যান্ডের ল্যান্ডসব্যাঙ্কি নামের একটি ব্যাংকে একটি বড় অংশীদার ছিলেন তিনি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ২০০৮ সালে আইসল্যান্ডের ব্যাংকিং সংকটের অন্যতম ভুক্তভোগী হতে হয় তাকে। সে বছর আইসল্যান্ডের আর্থিক সংকটের সময় তার ব্যাংক ভেঙে পড়ে। পরবর্তীতে সরকার তার সম্পদ জব্দ করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়। গডম্যান্ডসন সে সময় নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেন। এ ছাড়াও তাকে তার মালিকানাধীন প্রিমিয়ার লিগ সকার দল (ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব) বিক্রি করতে হয়েছিল। ফোর্বস ম্যাগাজিনের তালিকায় তিনি ধনকুবের থেকে শূন্যে নেমে আসেন। মুহূর্তেই মোট সম্পদের মূল্য ১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হারিয়ে পথে বসেন। এক সময়ের ধনী ব্যক্তি নিঃস্ব হয়ে পড়েন অল্প সময়েই।

 

ভিভ নিকোলসন

অনলাইন জুয়া খেলা আসার আগে ব্রিটেনের মানুষ ‘ফুটবল পুল’ নামক একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ফুটবল ম্যাচের ওপর বাজি ধরতেন। পরদিন শনিবার যেসব ম্যাচ হবে, সেগুলোর ৮টির স্কোর যদি আগে থেকে বলতে পারেন, তাহলে প্রচুর টাকা লটারিতে জেতার সুযোগ ছিল। মাত্র ১৬ বছর বয়সেই গর্ভবতী হয়েছিলেন ভিভ। ১৯৬১ সালে ভিভের দ্বিতীয় স্বামী কেইথ যখন ফুটবল পুল জেতেন, তখন তিনি চার সন্তানের জননী। লটারির পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ ৫২ হাজার ৩১৯ মার্কিন ডলার (আজকের দিনে যা ৩ মিলিয়নের কাছাকাছি) জিতেছিলেন কেইথ। কেইথ দম্পতি বিখ্যাত হয়েছিলেন তৎকালীন পত্র-পত্রিকা এবং টেলিভিশন মিডিয়ার কারণে। লটারি জেতার পর যখন তাদের প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘এত টাকা দিয়ে কী করবেন? তখন তাদের উত্তর ছিল- ‘শুধু খরচ করব, খরচ করব আর অনেক খরচ করব!’ আসলে করেছিলেনও তাই। লটারির শেষ পয়সাটি পর্যন্ত তারা শেষ করেছিলেন। ভিভ ও কেইথ দম্পতি বহুকাল সংবাদপত্রের শিরোনাম হয়েছিলেন। কারণ বিশাল অর্থ অর্জন, দিশাহারা ব্যয় এবং উচ্ছৃঙ্খল জীবন। পরবর্তীতে   ভিভ জানিয়েছিলেন, এত টাকা একসঙ্গে পেয়ে দিশা হারিয়ে ফেলেছিলেন তারা। যদিও এই টাকা তাদের আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল।

 

জসলিন ওয়াইল্ডেনস্টেন

জসলিন ওয়াইল্ডেনস্টেন তার চেহারার জন্য ‘ক্যাটওম্যান’ হিসেবে বিখ্যাত ছিলেন। প্রয়াত বিলিয়নিয়ার আর্ট ডিলার অ্যালেক ওয়াইল্ডেনস্টেনের সঙ্গে ১৯৯৯ সালে বহুল আলোচিত বিচ্ছেদের সুবাদে ২.৫ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মালিক হয়ে যান জসলিন ওয়াইল্ডেনস্টেন। যদিও সে বিচ্ছেদ তেমন সুখকর ছিল না। জসলিন তার স্বামীকে নিউইয়র্কের বাড়িতে ১৯ বছর বয়সী এক রাশিয়ান মডেলের সঙ্গে তার শয়নকক্ষে পেয়েছিলেন। সে সময় তিনি তাকে বন্দুক দিয়ে হুমকি দিয়েছিলেন। যে যাই হোক আলোচিত ওই বিচ্ছেদ তাকে ধনাঢ্য ব্যক্তির খেতাব এনে দেয়। এ ছাড়াও জসলিন ছিলেন আমেরিকার একজন বড় মাপের সমাজকর্মী। তবে এ সম্পদ বেশিদিন আগলে রাখতে পারেননি জসলিন। বলা হয়, উচ্চাভিলাসী জীবনযাপনের জন্য দ্রুত নিজের সম্পদ হারাতে থাকেন জসলিন। ফক্স নিউজের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, প্রতি মাসে কেনাকাটায় ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ফোনের বিলের জন্য ৫ হাজার মার্কিন ডলার খরচ করতেন। ২০১৮ সালে ফক্স নিউজ জানায়, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার দেনার দায়ে নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেন। জসলিন দাবি করেন, তার ব্যাংক হিসাব শূন্যের কোটায়। নিজের দেউলিয়ার ঘটনায় নিজেই অবাক হয়ে গিয়েছিলেন বলে স্বীকার করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১৬ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

২৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা