শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ জুন, ২০২৩ আপডেট:

বিশ্বের দীর্ঘতম যত সেতু

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের দীর্ঘতম যত সেতু

বিশ্বজুড়ে এমন অসাধারণ সেতু রয়েছে; যা স্থাপত্যশৈলীতে অনন্য। সেতুগুলো প্রকৌশলীদের মহান কৃতিত্বের প্রতীক, যা সাধারণের জীবনকে করেছে সহজ। নির্মাণকৌশলে এগুলোর একেকটি ছাড়িয়ে গেছে অন্যটিকে। দৃষ্টিনন্দন সেতুগুলো বিস্মিত করে সবাইকে। দীর্ঘতম এই সেতুগুলো নিয়েও সাধারণে আগ্রহের কমতি নেই। এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ রাষ্ট্র চীনেও দীর্ঘতম সেতুর সংখ্যা কম নয়। আছে যুক্তরাষ্ট্র এবং থাইল্যান্ডেও। প্রমত্ত পদ্মার বুকে নির্মিত পদ্মা সেতুও রয়েছে এ তালিকায়। বিশ্বের দীর্ঘতম কয়েকটি সেতু নিয়ে আজকের রকমারি...

 

বছর পেরিয়ে গর্বের পদ্মা সেতু

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগের গল্পে ভালোভাবে জড়িয়ে পদ্মা সেতু। যা আজকের বাংলাদেশের মানুষের গর্বের প্রতীক। গেল বছরের এই দিনে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হয়েছিল প্রমত্তা পদ্মার ওপর নির্মিত এই সেতু। যার নির্মাণশৈলী বা কৌশল পেয়েছে বিশ্ব স্বীকৃতি। রাজধানী ঢাকা থেকে ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত পদ্মা সেতু। যা দেশের সবচেয়ে বড় সেতু। মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলাকে এক করেছে প্রমত্ত পদ্মা। এর উত্তর প্রান্তে মাওয়া, লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ এবং দক্ষিণ প্রান্তে জাজিরা, শরীয়তপুর, শিবচর ও মাদারীপুর। এর দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার, প্রস্থ ৭২ ফুট। এতে আছে চার লেনের সড়ক। মাঝখানে রোড ডিভাইডার। সেতুর ভায়াডাক্ট ৩ দশমিক ১৮ কিলোমিটার এবং ভায়াডাক্ট পিলার রয়েছে ৮১টি। মোট পিলার ৪২টি, আর মোট পাইলিং ২৮৬টি। পানির স্তর থেকে ৬০ ফুট উচ্চতার সেতুটি নির্মাণে কাজ করেছে প্রায় ৪ হাজার মানুষ। তবে নানা প্রতিবন্ধকতায় ঠাসা ছিল স্বপ্নের সেতুর প্রারম্ভিক যাত্রা। ১৯৯৮-১৯৯৯ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সর্বপ্রথম পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রাক সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়। এরপর ২০০১ সালে জাপানিদের সহায়তায় সম্ভাব্যতা যাচাই, ২০০৪ সালে জাপানের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা জাইকার সুপারিশ মেনে মাওয়া-জাজিরার মধ্যে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্মা সেতুর নকশা প্রণয়ন, ২০০৯ সালে সেতুর নকশা প্রণয়নে পরামর্শক নিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদন এবং নকশা প্রণয়নে পরামর্শক নিয়োগ দেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ২০১০ সালে পরামর্শক সেতুর প্রাথমিক নকশা সম্পন্ন করে। ২০০৭ সালে ১০ হাজার ১৬১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প অনুমোদন পায়। পরে নকশা পরিবর্তন হয়ে দৈর্ঘ্য বেড়ে যাওয়ায় নির্মাণ ব্যয়ও বাড়ে। ২০১১ সালে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণসহায়তার অনুমোদন দেয়। একই প্রকল্পে ২০১১ সালে যথাক্রমে জাইকা ও আইডিবি এবং এডিবির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের ঋণচুক্তি সই হয়। সবশেষ প্রকল্পের মোট ব্যয় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকায় দাঁড়িয়েছে। যার পুরো অর্থই ছিল সরকারি অর্থায়ন। নির্মীয়মাণ এই সেতু নিয়ে দেশ-বিদেশে জল ঘোলা কম হয়নি। তবুও লক্ষ্যে স্থির, বিপদে অবিচল থাকলে পাহাড়সম বাধাও যে ডিঙানো যায়, তার বড় নজির স্বগৌরবে দাঁড়িয়ে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।

 

ড্যানইয়াং-কুনশান গ্র্যান্ড ব্রিজ

লাখ ৬৪ হাজার ৮০০ মিটার

প্রায় ১৬০.৪ কিলোমিটার (১০২.৪ মাইল) সেতুটি পৃথিবীর দীর্ঘতম সেতু। এটি একটি রেল ফ্লাইওভার, যা সাধারণত চীনের রাজধানী বেইজিং থেকে সাংহাইয়ের হাইস্পিড রেলওয়ের একটি অংশ। এর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালে। শেষ হয় ২০১০ সালে। ২০১১ সালে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। তখন থেকে সেতুটি বিশ্বের দীর্ঘতম সেতুর রেকর্ড ধরে রেখেছে। বিশ্বের চারটি রেলওয়ে সেতুর মধ্যে এটি অন্যতম, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড বুকে বিশ্বের দীর্ঘতম সেতুর তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। সেতুটি নির্মাণে ৮.৫ বিলিয়ন থেকে ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করতে হয়েছে।

বিস্ময়কর তথ্য : দীর্ঘতম ড্যানইয়াং-কুনশান সেতুটি মূলত ধানি জমি, খাল, নদী এবং হৃদের ওপর দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। সেতুটি সেসব অঞ্চলের ওপর দিয়ে নির্মিত হয়েছে, যা ভ্রমণকারীদের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগে সাহায্য করে। এটি মূলত একটি রেলওয়ে সেতু হিসেবে তৈরি, যা স্থানীয়দের কাছে আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

 

চাংহুয়া-কোয়াশিউং ব্রিজ

লাখ ৫৭ হাজার ৩১৭ মিটার

তাইওয়ানের দীর্ঘতম সেতুটি পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলওয়ে ফ্লাইভার। যা তাইওয়ান হাইস্পিড রেলওয়ে নেটওয়ার্কের একটি অংশ। দীর্ঘতম এই সেতুটি মূলত তাইওয়ানের হাইস্পিড রেল পরিসেবায় নিয়োজিত। সড়কপথের পাশাপাশি তাইওয়ানের দ্রুতগতির রেলপথ এই সেতুর সঙ্গে সংযুক্ত। এর দৈর্ঘ্য ১৫৭.৩১ কিলোমিটার (৯৭.৭ মাইল) এলাকাজুড়ে বিস্তৃত, যা ২০০৭ সালে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছিল। আন্তর্জাতিক এক জরিপে উঠে এসেছে, ২০১২ সাল নাগাদ ২০০ মিলিয়ন মানুষ পারাপারের জন্য চাংহুয়া-কোয়াশিউং সেতুটি ব্যবহার করেছে। ভূমিকম্পের সময়ও যেন ট্রেন সাবধানে যাতায়াত করতে পারে, সে লক্ষ্য সেতুর নকশা করা হয়েছে।

বিস্ময়কর তথ্য : সেতুটি বিশ্বের ভূমিকম্প প্রতিরোধী সেতুগুলোর একটি, যা ভূমিকম্পের সময় ট্রেনগুলোকে নিরাপদে থামতে সহায়তা করবে। এর নকশা এমনভাবে করা যে, ভূমিকম্পের কারণে সেতুর ক্ষতি হলেও তা যেন খুব দ্রুত মেরামত করা সম্ভব।

 

তিয়ানজিন গ্র্যান্ড ব্রিজ

লাখ ১৩ হাজার ৭০০ মিটার

১ লাখ ১৩ হাজার ৭০০ মিটার দৈর্ঘ্যরে সেতুটি (৭০ মাইলেরও বেশি) পৃথিবীর অন্যতম দীর্ঘতম সেতু। দীর্ঘতম সেতুর তালিকায় যার অবস্থান তৃতীয়। ভৌগোলিকভাবে এটি চীনের হুবেই প্রদেশের তিয়ানজিন শহরের কাছাকাছি। এটিও বেইজিং-সাংহাই হাইস্পিড রেলওয়ে সেতু। যা ল্যাংফাং থেকে কিংজিয়ানকে একত্রিত করেছে। দীর্ঘ চার বছর হাজার হাজার শ্রমিকের প্রচেষ্টায় এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১০ সালে। ২০১১ সালে দীর্ঘতম সেতু হিসেবে এটি গিনেস ওয়ার্ল্ড বুক রেকর্ডে জায়গা করে নেয়।

বিস্ময়কর তথ্য : এটি তালিকার সুন্দর সেতু না হলেও এর গঠন অনন্য। এটি বক্স গার্ডারের মাধ্যমে নির্মিত, যার প্রতিটি ১০০ ফুটেরও বেশি লম্বা এবং প্রতিটির ওজন প্রায় ৮৬০ টন। এই গার্ডারগুলোকে সেতুর মূল রুটে বসানোর জন্য বিশেষ ক্রেন ব্যবহার করা হয়েছিল।

 

ক্যান্ডি গ্র্যান্ড ব্রিজ

লাখ ১৫ হাজার ৯০০ মিটার

দীর্ঘতম সেতুটি দানিয়ান-কুনশানের মতো বেইজিং সাংহাই হাইস্পিড রেলওয়ের একটি অংশ। যার অবস্থান চীনের রাজধানী শহর বেইজিংয়ে। সেতুটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১০৫.৮১ কিলোমিটার (১ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ মিটার)। এটি চীনে অবস্থিত সেতুটি বেইজিং ও সাংহাইকে সংযুক্ত করেছে। ভূমিকম্পে অটলভাবে দাঁড়িয়ে থাকার সক্ষমতার লক্ষ্য নিয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়, যা শেষ হয় ২০১০ সালে। তখনকার সময়ে এটিই ছিল সবচেয়ে দীর্ঘ রেলসেতু। ৬৬ মাইল দৈর্ঘ্যরে এই দীর্ঘতম সেতুটিতে মোট ৩০৯২টি জেটি বা পিলারের পর নির্মিত হয়েছে।

বিস্ময়কর তথ্য : চীনের দীর্ঘতম রেললাইনের এই সেতুটি হংকং, ম্যাকাও এবং চীনের মূল ভূখণ্ডজুড়ে যাত্রীদের ভ্রমণের ৩ ঘণ্টারও বেশি সময়কে নামিয়ে নিয়ে এসেছে মাত্র ৩০ মিনিটে।

 

ইউনান ইউহে গ্র্যান্ড ব্রিজ

৭৯ হাজার ৭৩২ মিটার

চীনের আরেকটি দীর্ঘতম রেলওয়ে সেতু; যা পৃথিবীর পঞ্চম দীর্ঘতম সেতু। ৭৯.৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুটি জাংঝো-জিয়ান হাইস্পিড রেলওয়ের একটি অংশ। এর দৈর্ঘ্য ৫০ মাইল। তবে সেতুটি বিশ্বের অন্যতম অস্বাভাবিক সেতু, কারণ- এটি লিং, লুওফু, শি এবং শি ডিসহ আরও কয়েকটি নদীর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ওয়েই নদী অতিক্রম করেছে। ২০০৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় এবং ২০১০ সালে জনসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এক সময় এটি ছিল পৃথিবীর দীর্ঘতম সেতু।

বিস্ময়কর তথ্য : ইউনান ইউহে গ্র্যান্ড ব্রিজটি বৈশ্বিক প্রকৌশল শিল্পের আরেকটি বড় কীর্তি। এর নির্মাণে ১০ হাজারের বেশি শ্রমিক জড়িত ছিলেন। এর নির্মাণ সম্পন্ন করতে প্রায় ২.৩ মিলিয়ন ঘনমিটার কংক্রিট এবং ৪৫ হাজার টনের বেশি ইস্পাত প্রয়োজন হয়েছিল।

 

ব্যাং না এক্সপ্রেসওয়ে

৫৪ হাজার মিটার

৩৪ মাইল (৫৪ হাজার মিটার) দীর্ঘ সেতুটি থাইল্যান্ডের দীর্ঘতম সেতু। একে বুরাফি ওয়েট এক্সপ্রেসওয়ে বলা হয়ে থাকে। ৫৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়েটিতে মোট ছয়টি লেন রয়েছে। সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে ২০০০ সালে। মাত্র চার বছর অর্থাৎ ২০০৪ সাল পর্যন্ত সেতুটি বিশ্বের দীর্ঘতম সেতুর তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছিল। তালিকায় সেতুর মধ্যে এটি একমাত্র সেতু, যা খুবই কম নদীপথের ওপর নির্মিত হয়েছে। এটি শুধু অল্প দূরত্বের জন্য ব্যাং পাকং নদী অতিক্রম করে।

বিস্ময়কর তথ্য : প্রয়োজন পূরণের জন্য নির্মিত সেতুটি নির্মাণে ১৮ লাখ কিউবিক মিটার কংক্রিট লেগেছিল। তবে দীর্ঘতম এই হাইওয়ে-ওভার হাইওয়ে নকশায় রয়েছে বৈচিত্র্যতা, যা একে করেছে অনন্য।

এই বিভাগের আরও খবর
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
সর্বশেষ খবর
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন

৪৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা