শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ জুন, ২০২৩ আপডেট:

বিশ্বের দীর্ঘতম যত সেতু

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের দীর্ঘতম যত সেতু

বিশ্বজুড়ে এমন অসাধারণ সেতু রয়েছে; যা স্থাপত্যশৈলীতে অনন্য। সেতুগুলো প্রকৌশলীদের মহান কৃতিত্বের প্রতীক, যা সাধারণের জীবনকে করেছে সহজ। নির্মাণকৌশলে এগুলোর একেকটি ছাড়িয়ে গেছে অন্যটিকে। দৃষ্টিনন্দন সেতুগুলো বিস্মিত করে সবাইকে। দীর্ঘতম এই সেতুগুলো নিয়েও সাধারণে আগ্রহের কমতি নেই। এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ রাষ্ট্র চীনেও দীর্ঘতম সেতুর সংখ্যা কম নয়। আছে যুক্তরাষ্ট্র এবং থাইল্যান্ডেও। প্রমত্ত পদ্মার বুকে নির্মিত পদ্মা সেতুও রয়েছে এ তালিকায়। বিশ্বের দীর্ঘতম কয়েকটি সেতু নিয়ে আজকের রকমারি...

 

বছর পেরিয়ে গর্বের পদ্মা সেতু

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগের গল্পে ভালোভাবে জড়িয়ে পদ্মা সেতু। যা আজকের বাংলাদেশের মানুষের গর্বের প্রতীক। গেল বছরের এই দিনে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হয়েছিল প্রমত্তা পদ্মার ওপর নির্মিত এই সেতু। যার নির্মাণশৈলী বা কৌশল পেয়েছে বিশ্ব স্বীকৃতি। রাজধানী ঢাকা থেকে ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত পদ্মা সেতু। যা দেশের সবচেয়ে বড় সেতু। মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলাকে এক করেছে প্রমত্ত পদ্মা। এর উত্তর প্রান্তে মাওয়া, লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ এবং দক্ষিণ প্রান্তে জাজিরা, শরীয়তপুর, শিবচর ও মাদারীপুর। এর দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার, প্রস্থ ৭২ ফুট। এতে আছে চার লেনের সড়ক। মাঝখানে রোড ডিভাইডার। সেতুর ভায়াডাক্ট ৩ দশমিক ১৮ কিলোমিটার এবং ভায়াডাক্ট পিলার রয়েছে ৮১টি। মোট পিলার ৪২টি, আর মোট পাইলিং ২৮৬টি। পানির স্তর থেকে ৬০ ফুট উচ্চতার সেতুটি নির্মাণে কাজ করেছে প্রায় ৪ হাজার মানুষ। তবে নানা প্রতিবন্ধকতায় ঠাসা ছিল স্বপ্নের সেতুর প্রারম্ভিক যাত্রা। ১৯৯৮-১৯৯৯ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সর্বপ্রথম পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রাক সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়। এরপর ২০০১ সালে জাপানিদের সহায়তায় সম্ভাব্যতা যাচাই, ২০০৪ সালে জাপানের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা জাইকার সুপারিশ মেনে মাওয়া-জাজিরার মধ্যে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্মা সেতুর নকশা প্রণয়ন, ২০০৯ সালে সেতুর নকশা প্রণয়নে পরামর্শক নিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদন এবং নকশা প্রণয়নে পরামর্শক নিয়োগ দেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ২০১০ সালে পরামর্শক সেতুর প্রাথমিক নকশা সম্পন্ন করে। ২০০৭ সালে ১০ হাজার ১৬১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প অনুমোদন পায়। পরে নকশা পরিবর্তন হয়ে দৈর্ঘ্য বেড়ে যাওয়ায় নির্মাণ ব্যয়ও বাড়ে। ২০১১ সালে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণসহায়তার অনুমোদন দেয়। একই প্রকল্পে ২০১১ সালে যথাক্রমে জাইকা ও আইডিবি এবং এডিবির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের ঋণচুক্তি সই হয়। সবশেষ প্রকল্পের মোট ব্যয় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকায় দাঁড়িয়েছে। যার পুরো অর্থই ছিল সরকারি অর্থায়ন। নির্মীয়মাণ এই সেতু নিয়ে দেশ-বিদেশে জল ঘোলা কম হয়নি। তবুও লক্ষ্যে স্থির, বিপদে অবিচল থাকলে পাহাড়সম বাধাও যে ডিঙানো যায়, তার বড় নজির স্বগৌরবে দাঁড়িয়ে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।

 

ড্যানইয়াং-কুনশান গ্র্যান্ড ব্রিজ

লাখ ৬৪ হাজার ৮০০ মিটার

প্রায় ১৬০.৪ কিলোমিটার (১০২.৪ মাইল) সেতুটি পৃথিবীর দীর্ঘতম সেতু। এটি একটি রেল ফ্লাইওভার, যা সাধারণত চীনের রাজধানী বেইজিং থেকে সাংহাইয়ের হাইস্পিড রেলওয়ের একটি অংশ। এর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালে। শেষ হয় ২০১০ সালে। ২০১১ সালে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। তখন থেকে সেতুটি বিশ্বের দীর্ঘতম সেতুর রেকর্ড ধরে রেখেছে। বিশ্বের চারটি রেলওয়ে সেতুর মধ্যে এটি অন্যতম, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড বুকে বিশ্বের দীর্ঘতম সেতুর তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। সেতুটি নির্মাণে ৮.৫ বিলিয়ন থেকে ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করতে হয়েছে।

বিস্ময়কর তথ্য : দীর্ঘতম ড্যানইয়াং-কুনশান সেতুটি মূলত ধানি জমি, খাল, নদী এবং হৃদের ওপর দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। সেতুটি সেসব অঞ্চলের ওপর দিয়ে নির্মিত হয়েছে, যা ভ্রমণকারীদের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগে সাহায্য করে। এটি মূলত একটি রেলওয়ে সেতু হিসেবে তৈরি, যা স্থানীয়দের কাছে আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

 

চাংহুয়া-কোয়াশিউং ব্রিজ

লাখ ৫৭ হাজার ৩১৭ মিটার

তাইওয়ানের দীর্ঘতম সেতুটি পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলওয়ে ফ্লাইভার। যা তাইওয়ান হাইস্পিড রেলওয়ে নেটওয়ার্কের একটি অংশ। দীর্ঘতম এই সেতুটি মূলত তাইওয়ানের হাইস্পিড রেল পরিসেবায় নিয়োজিত। সড়কপথের পাশাপাশি তাইওয়ানের দ্রুতগতির রেলপথ এই সেতুর সঙ্গে সংযুক্ত। এর দৈর্ঘ্য ১৫৭.৩১ কিলোমিটার (৯৭.৭ মাইল) এলাকাজুড়ে বিস্তৃত, যা ২০০৭ সালে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছিল। আন্তর্জাতিক এক জরিপে উঠে এসেছে, ২০১২ সাল নাগাদ ২০০ মিলিয়ন মানুষ পারাপারের জন্য চাংহুয়া-কোয়াশিউং সেতুটি ব্যবহার করেছে। ভূমিকম্পের সময়ও যেন ট্রেন সাবধানে যাতায়াত করতে পারে, সে লক্ষ্য সেতুর নকশা করা হয়েছে।

বিস্ময়কর তথ্য : সেতুটি বিশ্বের ভূমিকম্প প্রতিরোধী সেতুগুলোর একটি, যা ভূমিকম্পের সময় ট্রেনগুলোকে নিরাপদে থামতে সহায়তা করবে। এর নকশা এমনভাবে করা যে, ভূমিকম্পের কারণে সেতুর ক্ষতি হলেও তা যেন খুব দ্রুত মেরামত করা সম্ভব।

 

তিয়ানজিন গ্র্যান্ড ব্রিজ

লাখ ১৩ হাজার ৭০০ মিটার

১ লাখ ১৩ হাজার ৭০০ মিটার দৈর্ঘ্যরে সেতুটি (৭০ মাইলেরও বেশি) পৃথিবীর অন্যতম দীর্ঘতম সেতু। দীর্ঘতম সেতুর তালিকায় যার অবস্থান তৃতীয়। ভৌগোলিকভাবে এটি চীনের হুবেই প্রদেশের তিয়ানজিন শহরের কাছাকাছি। এটিও বেইজিং-সাংহাই হাইস্পিড রেলওয়ে সেতু। যা ল্যাংফাং থেকে কিংজিয়ানকে একত্রিত করেছে। দীর্ঘ চার বছর হাজার হাজার শ্রমিকের প্রচেষ্টায় এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১০ সালে। ২০১১ সালে দীর্ঘতম সেতু হিসেবে এটি গিনেস ওয়ার্ল্ড বুক রেকর্ডে জায়গা করে নেয়।

বিস্ময়কর তথ্য : এটি তালিকার সুন্দর সেতু না হলেও এর গঠন অনন্য। এটি বক্স গার্ডারের মাধ্যমে নির্মিত, যার প্রতিটি ১০০ ফুটেরও বেশি লম্বা এবং প্রতিটির ওজন প্রায় ৮৬০ টন। এই গার্ডারগুলোকে সেতুর মূল রুটে বসানোর জন্য বিশেষ ক্রেন ব্যবহার করা হয়েছিল।

 

ক্যান্ডি গ্র্যান্ড ব্রিজ

লাখ ১৫ হাজার ৯০০ মিটার

দীর্ঘতম সেতুটি দানিয়ান-কুনশানের মতো বেইজিং সাংহাই হাইস্পিড রেলওয়ের একটি অংশ। যার অবস্থান চীনের রাজধানী শহর বেইজিংয়ে। সেতুটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১০৫.৮১ কিলোমিটার (১ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ মিটার)। এটি চীনে অবস্থিত সেতুটি বেইজিং ও সাংহাইকে সংযুক্ত করেছে। ভূমিকম্পে অটলভাবে দাঁড়িয়ে থাকার সক্ষমতার লক্ষ্য নিয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়, যা শেষ হয় ২০১০ সালে। তখনকার সময়ে এটিই ছিল সবচেয়ে দীর্ঘ রেলসেতু। ৬৬ মাইল দৈর্ঘ্যরে এই দীর্ঘতম সেতুটিতে মোট ৩০৯২টি জেটি বা পিলারের পর নির্মিত হয়েছে।

বিস্ময়কর তথ্য : চীনের দীর্ঘতম রেললাইনের এই সেতুটি হংকং, ম্যাকাও এবং চীনের মূল ভূখণ্ডজুড়ে যাত্রীদের ভ্রমণের ৩ ঘণ্টারও বেশি সময়কে নামিয়ে নিয়ে এসেছে মাত্র ৩০ মিনিটে।

 

ইউনান ইউহে গ্র্যান্ড ব্রিজ

৭৯ হাজার ৭৩২ মিটার

চীনের আরেকটি দীর্ঘতম রেলওয়ে সেতু; যা পৃথিবীর পঞ্চম দীর্ঘতম সেতু। ৭৯.৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুটি জাংঝো-জিয়ান হাইস্পিড রেলওয়ের একটি অংশ। এর দৈর্ঘ্য ৫০ মাইল। তবে সেতুটি বিশ্বের অন্যতম অস্বাভাবিক সেতু, কারণ- এটি লিং, লুওফু, শি এবং শি ডিসহ আরও কয়েকটি নদীর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ওয়েই নদী অতিক্রম করেছে। ২০০৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় এবং ২০১০ সালে জনসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এক সময় এটি ছিল পৃথিবীর দীর্ঘতম সেতু।

বিস্ময়কর তথ্য : ইউনান ইউহে গ্র্যান্ড ব্রিজটি বৈশ্বিক প্রকৌশল শিল্পের আরেকটি বড় কীর্তি। এর নির্মাণে ১০ হাজারের বেশি শ্রমিক জড়িত ছিলেন। এর নির্মাণ সম্পন্ন করতে প্রায় ২.৩ মিলিয়ন ঘনমিটার কংক্রিট এবং ৪৫ হাজার টনের বেশি ইস্পাত প্রয়োজন হয়েছিল।

 

ব্যাং না এক্সপ্রেসওয়ে

৫৪ হাজার মিটার

৩৪ মাইল (৫৪ হাজার মিটার) দীর্ঘ সেতুটি থাইল্যান্ডের দীর্ঘতম সেতু। একে বুরাফি ওয়েট এক্সপ্রেসওয়ে বলা হয়ে থাকে। ৫৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়েটিতে মোট ছয়টি লেন রয়েছে। সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে ২০০০ সালে। মাত্র চার বছর অর্থাৎ ২০০৪ সাল পর্যন্ত সেতুটি বিশ্বের দীর্ঘতম সেতুর তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছিল। তালিকায় সেতুর মধ্যে এটি একমাত্র সেতু, যা খুবই কম নদীপথের ওপর নির্মিত হয়েছে। এটি শুধু অল্প দূরত্বের জন্য ব্যাং পাকং নদী অতিক্রম করে।

বিস্ময়কর তথ্য : প্রয়োজন পূরণের জন্য নির্মিত সেতুটি নির্মাণে ১৮ লাখ কিউবিক মিটার কংক্রিট লেগেছিল। তবে দীর্ঘতম এই হাইওয়ে-ওভার হাইওয়ে নকশায় রয়েছে বৈচিত্র্যতা, যা একে করেছে অনন্য।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কল নিষিদ্ধ
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কল নিষিদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ
ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

প্রথম পৃষ্ঠা

একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু অজ্ঞাত নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু অজ্ঞাত নারীর

দেশগ্রাম

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়

সম্পাদকীয়

১ হাজার ৩২২ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস
১ হাজার ৩২২ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস

দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ফুল ও স্মৃতির ভিড়ে মাহফুজা খানমের বিদায়
ফুল ও স্মৃতির ভিড়ে মাহফুজা খানমের বিদায়

নগর জীবন

হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার
হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ
তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ

নগর জীবন

রূপালী ব্যাংকের উপশাখার উদ্বোধন
রূপালী ব্যাংকের উপশাখার উদ্বোধন

নগর জীবন

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও

প্রথম পৃষ্ঠা