শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি

বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি কিংবা স্থাপত্যশিল্পের অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। কোথাও কোথাও তো আবার গড়ে উঠেছে ভাসমান নগরীও। এসব ভাসমান স্থাপত্য দেখতে ভাসমান বাড়ির চেয়ে চলতে ফিরতে পারা ভেলাই বেশি মনে হবে। এসব স্থাপত্যের নকশা, পাশাপাশি অন্যান্য চারুকলা ও কারুশিল্প  বরাবরই যে কোনো স্থাপত্যশিল্পকে আকর্ষণীয় করে তোলে। আর এমন অসাধারণ নকশা আর চাকচিক্যময় স্থাপনা সহজেই জয় করে নিতে পারে যে কারও মন।

 

ফুজিয়ান, চীন

সমুদ্রে ভাসমান বাড়ি

সমুদ্রে ভাসছে আস্ত বাড়ি। চীনের ফুজিয়ান প্রদেশের উপকূলে এ রকম এক ভাসমান বাড়ি নির্মাণ করেছেন এক চীনা উদ্যোক্তা। ৬০০ বর্গফুটের এ বাড়ি নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে মাত্র ৪ লাখ ইউয়ান (প্রায় ৫১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা)। গল্পটি একজন তরুণ উদ্যোক্তার; যার ডাকনাম কোস্টলাইন। ২০১৮ সালের এক রাতে তিনি বন্ধু ডং জিনমিংয়ের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়ে গল্পের ছলেই বলে ফেলেন, সমুদ্রে ভাসমান বাড়ি বানালে কেমন হতো? একদিকে ইচ্ছামতো মাছ ধরা, অন্যদিকে পানাহার- কত আনন্দই না হতো! ইচ্ছামতো সারা দিন মাছ ধরা আর উৎসবে মেতে থাকা! যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। সে রাতেই তারা ভাসমান বাড়ি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব। ভবনটির কাঠামোতে কোস্টলাইন চেয়েছিলেন যতটা সম্ভব কাচ ব্যবহার করতে, যেন সমুদ্রের নীল পানির মাঝে কাচের নকশাকৃত এই বাড়ি অপরূপ দেখায়। মজবুত ও টেকসই করার জন্য তাকে বাহ্যিক সৌন্দর্য বাদ দিয়ে শেষে ইস্পাত ব্যবহার করতে হয়েছে। বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করতে তাদের প্রায় এক বছর লেগে যায়। প্রথমে তারা কাছাকাছি একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঙ্গে সংযুক্ত করে। বাড়িটি ১৬টি ধাতব নোঙরে বাঁধা, যার প্রতিটির ওজন প্রায় ১ টন করে। যদি মালিকরা কখনো এটা সরাতে চান, তাহলে নোঙর তুলে ফেলতে হবে এবং একটি পাওয়ারবোটের সাহায্যে বাড়িটিকে নতুন জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। কূল থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দূরে শান্ত উপসাগরে অবস্থিত এই বাড়ির নাম দেওয়া হয়েছে হায়িক্সি। এর ৩৬০ ডিগ্রি কোণে রয়েছে সমুদ্রের পানি।

 

লিওন, ফ্রান্স

দ্য লিলিও কালচারাল স্পেস

স্থাপনাটি মানুষের বসবাসের জন্য নয়, বরং এটি শিল্পের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। এটি ইউরোপের প্রথম ভাসমান একটি থিয়েটার। স্থাপত্যশিল্পটি ফ্রান্সের লিওন শহরের সাংস্কৃতিক স্থান হিসেবে পরিচিত। এই তো সম্প্রতি বিখ্যাত ভবনটির নির্মাণ শেষ হয়েছে। লিলিও কালচারাল স্পেসটি ফ্রান্সের লিওন নগরীর রোন নদীর তীরে অবস্থিত। ৩৯ মিটার লম্বা ভাসমান থিয়েটারে ৩২২ জন একসঙ্গে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারবে। সম্পূর্ণ ভবনটি পোক্ত কাঠের তৈরি; এবং দুটি কক্ষ রয়েছে এই শিল্পকলা ভবনে। কাঠের তৈরি নির্মিত ছাদের তৈরি পরিবেষ্টিত উষ্ণতা থিয়েটারে নিখুঁত পরিবেশ তৈরি করে। ডাচ আর্কিটেকচার ফার্ম ওয়াটার স্টুডিও কর্তৃক প্রকল্পটির নকশা এবং নির্মাণ বাস্তবায়ন হয়েছিল, যা বিশ্বব্যাপী ভাসমান অবকাঠামো শিল্পের মধ্যে অনন্য এক উদাহরণ হয়ে উঠেছে।

 

যুক্তরাষ্ট্র

পোর্টল্যান্ডের বাড়ি

যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্টেট পোর্টল্যান্ড। এখানে শুরুর দিকে স্থলভাগেই বসবাস করত মানুষ। কিন্তু দু-একটি ভাসমান বাড়ি নির্মাণের পর পুরো দৃশ্যই বদলে যায়। রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলো মানুষের আগ্রহ দেখে ভাসমান বাড়ি নির্মাণ ও বিক্রির জন্য প্রচারণা চালায়। তাতেই অভূতপূর্ব সাড়া মেলে। পোর্টল্যান্ডে যতগুলো ভাসমান বাড়ি রয়েছে তার মধ্যে দ্বিতল বাড়ি সবার নজর কাড়ে। এটি নির্মিত হয়েছে পানির নিচে ভিত্তি দিয়ে। বেসমেন্ট বসানোর পর পানির ওপর দোতলা বাড়ি নির্মাণ করা হয়। বাড়িটিতে আধুনিক একটি ডুপ্লেক্স বাড়ির প্রায় সব আয়োজন রয়েছে। ঘরের ভিতরে মিনি সিনেপ্লেক্সসহ ব্যায়ামাগার রয়েছে। রয়েছে ড্রয়িং রুমের ভিতর ছোট্ট একটি ফাঁকা জায়গা, যেখানে লেকের পানি বয়ে চলেছে।  অনেকেই স্বচ্ছ পানির ওপর নির্মিত বাড়িটি কেনার আগ্রহ দেখালেও তা বিক্রি হয়নি।

 

আরব আমিরাত

দুবাইয়ে বিলাসবহুল রিসোর্ট

দামি হোটেলে যারা রাত কাটান  বা কোনো কাজে থামতে হয়, তাদের জন্য রীতিমতো বড় একটি চমক মানুষের তৈরি দ্বীপ ‘দ্য ওয়ার্ল্ড’। এটি দুবাইয়ের উপকূল থেকে মাত্র দুই মাইল দূরে অবস্থিত। এ দ্বীপে আরব উপসাগরের দৃশ্যসহ বিলাসবহুল ভাসমান ভিলাগুলোই আগত অতিথিদের মূল আকর্ষণ। বাড়িগুলোকে ‘ইউরোপের হৃদয়’ বলা হয়। অনেকটা ক্লাস্টার দ্বীপের মতো দেখতে এখানকার আবাসন; যা দৃশ্যত ইউরোপের দেশগুলো অনুকরণ করে নির্মাণ করা হয়েছে। মাত্র তিন তলাবিশিষ্ট ফ্লোটিং সি হর্স ভিলাগুলোর আংশিক রয়েছে পানির নিচে। একাধিক ডেকসহ এই ভিলায় রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম। সৌর বিদ্যুতে আচ্ছাদিত গোটা ভিলা। মেঝে থেকে ছাদ; পুরোটাই যেন জানালা। যেখানে দৃশ্যত ফুটে উঠেছে সমুদ্রের পুরো পরিবেশ। জানালার বাইরে সামুদ্রিক প্রাণের প্রাচুর্যসহ প্রবালের দেখা মেলে। সব ভিলাই দ্বীপগুলোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।

 

নরওয়ে

বিলাসবহুল রিসোর্ট

ফ্লোটিং বার্গেন হাউস; বিলাসবহুল বাড়িটি উত্তর নরওয়েতে অবস্থিত। আশ্চর্যজনক এ ভাসমান বাড়িটি পরিবেশের কারণে নরওয়ে তো বটেই, বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সৈকত ও পাহাড়ের কোলঘেঁষে অবস্থান হওয়ায় বরাবরই এটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিন সকালে ঢেউয়ের গর্জন আর পাহাড়ি পরিবেশের দৃশ্য এখানে পর্যটকদের টানে। ভাসমান দোতলা বাড়িটির বিশাল ট্যারেস, ছয়টি বেডরুম এবং তিনটি বাথরুম রয়েছে। শতভাগ সৌরশক্তিচালিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থার পাশাপাশি অতিথিদের জন্য রয়েছে ওয়াইফাই সুবিধা।

 

ইতালি

ওয়াটার নেস্ট-১০০

ইতালিয়ান স্থপতি জিয়ানকার্লো জেমা পানির ওপর বাড়ি তৈরির যে নকশাগুলো করেছেন তন্মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ‘ওয়াটার নেস্ট-১০০’। এ ধরনের বাড়ি মিলবে হ্রদ বা নদীর ওপর। যেখানে ব্যবহার করা হয়েছে সৌরবিদ্যুৎ। এই বাড়িতে রয়েছে দুটি বেডরুম, লিভিং রুম, রান্নাঘর, বাথরুম ও বারান্দা। এ বাড়িতে চার সদস্যের একটি পরিবার বেশ আয়েশেই থাকতে পারে। বিশাল গোলাকার এ বাড়ির মডেলটির ব্যাসার্ধ ৩৯ ফুট। বারান্দাসহ ১ হাজার ৭৬ বর্গফুটের বাড়িটি ১৩ ফুট উঁচু। স্থপতি জেমার ভাসমান এ বাড়িটি আসলে জলজ পাখির বাসার আদলেই নকশা করেছেন। লন্ডনভিত্তিক ইকোফ্লোলাইফ কোম্পানি এ ধরনের বাড়ি নির্মাণ এবং বিক্রির কাজ করে থাকে।

 

ফ্রান্স

দিমিত্রর ভাসমান বাড়ি

প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে যাদের ইচ্ছা হয়, তাদের জন্য সিঙ্গাপুরভিত্তিক স্থপতি দিমিত্র মালসিউর ভাসমান এ বাড়িটির নকশা করেছেন। সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি বাড়িটির চারপাশজুড়ে আছে কাচের জানালা। যার মাধ্যমে সমুদ্রের সম্পূর্ণ দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এমনকি চাইলে সামুদ্রিক মাছকে সঙ্গী করে ডিনারটাও সেরে ফেলতে পারবেন। এই রিসোর্টটি তৈরি হয়েছে ফ্রান্সে। যার চারপাশে রয়েছে মাছ ও পানি। আছে প্রবাল প্রাচীরের সমারোহ। সমুদ্রপ্রেমীদের কাছে এর চেয়ে ভালো বিস্ময় আর নেই। মাথার ওপর ছায়ার জন্য নিপুণভাবে স্থাপন করা ওভারহ্যাং; যা পুরো বাড়ির পরিধিকে ঘিরে রেখেছে। ভিতরের প্রতিটি রুম ওপর থেকে খোলা রয়েছে। ফলে দিন-রাত আকাশের রূপ বদলের দেখা মিলবে বাড়িটি থেকে।

 

বাজিনা বাস্তা, সার্বিয়া

নদীর ওপর ভাসমান বাড়ি

বাজিনা বাস্তা নগরীর বাইরে এক কথায় লোকালয় থেকে খানিকটা দূরে খরস্রোতা দ্রিনা নদীর ওপর পাথুরে টিলায় ১৯৬৯ সালে গড়ে ওঠে অদ্ভুত একটি বাড়ি। ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই  বিখ্যাত, নামহীন বাড়িটি নদীর মাঝখানে একটি পাথরের ওপরে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। তবে এক সময় এখানে কোনো বসতি ছিল না। কালের পরিক্রমায় নদীটির আশপাশে গড়ে ওঠে মানুষের বসতি। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর শেষে সেই নদীর ওপরই ঘর বানানো শুরু করে তারা। সার্বিয়ার ১৬০ কিলোমিটার পশ্চিমে নদীর ওপর রয়েছে বেশ কিছু পাথরের স্তম্ভ। যার ওপর বাড়ি তৈরি করতে পারলে তা হবে বসবাসের জন্য আদর্শ; এমন ভাবনা থেকেই প্রথম তৈরি হয়েছিল বাড়িটি। পানির উচ্চতা বেড়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বাড়িটি সুরক্ষিত থাকে। তাই তো এমন নদীর মাঝে রাত কাটাতে চান পর্যটকরা।

 

নেদারল্যান্ডস

আমস্টারডামের ভাসমান শহর

নেদারল্যান্ডসের দুই-তৃতীয়াংশ ভূমি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা থেকে নিচে। সে কারণে প্রচুর নদ-নদী ছড়িয়ে আছে এই দেশে। এখানে জনপদ গড়ে উঠতে পারে একসময় এটি কল্পনায়ও ছিল না কারও। বন্যার পানি তলিয়ে দিত অঞ্চলটিকে। সব মিলিয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জই ছিল এখানে শহর স্থাপন। কিন্তু আধুনিক স্থাপত্যবিদদের নকশায় সেখানে গড়ে উঠেছে একটি আধুনিক শহর। ডাচ ফার্ম!২৯ এর নকশার কল্যাণে পরবর্তীতে গড়ে ওঠে ভাসমান এক শহর। প্রথমেই বাঁধ দেওয়া হয় শহরের চারপাশে। একেবারেই প্রাচীন বাঁধ দেওয়ার কৌশলই সে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তারপর পানির ওপর বাড়ি বানানোর দিকে ঝোঁকেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। পানির নিচে ভিত্তি স্থাপন করা হয় বাড়িগুলোর। তারপর সম্পূর্ণ বাড়ি। এখানকার বেশির ভাগ বাড়িই একতলা। ধীরে ধীরে এটি এতটাই নান্দনিক হয়ে ওঠে যে, শহরটি ভ্রমণে লাখো মানুষের ঢল নামে। এখানকার সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা অ্যামস্টেল নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। মূলত রাজধানী শহরটি নদীর মোহনায় যুক্ত হয়েছে। আর নর্থ সি ক্যানেলের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে উত্তর সাগরে। আমস্টারডামে পর্যটকদের প্রথম পছন্দ ক্যানেল ক্রুজ। ক্রুজ পুরো শহরের ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া চওড়া ক্যানেল। এটি দিয়ে পুরো শহরে চলাচল করা যায়।

 

অস্ট্রেলিয়া

দ্য লিলিপ্যাড

সিডনি থেকে মাত্র ঘণ্টাখানেক দূরত্বে উত্তর দিকের লিলিপ্যাড পাম সৈকত পর্যটকদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয় একটি বাড়ি। যেখানে রয়েছে শতভাগ সৌরশক্তিচালিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। ফলে অতিথিদের থাকা-খাওয়া নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। সৌরচালিত বিদ্যুতের মাধ্যমে পুরো বাড়িটি অদ্ভুত এক উষ্ণ আবহ তৈরি করে। পানির ওপর নির্জনতা, দূরে পাহাড় আর সৈকতের মোহ টানে পর্যটকদের। স্থপতি চক আন্ডারসনের দীর্ঘ ১৩ মাসের প্রচেষ্টায় পানির ওপর নির্মিত হয়েছে লিলিপ্যাড। মনোরম পরিবেশ একে পর্যটকদের কাছে করেছে আরও বেশি জনপ্রিয়।

 

সুইডেন

ভাসমান ভিলা ডব্লিউ

সুন্দর এ ভাসমান বাড়িটি সুইডেনের স্টকহোমের কাছে অবস্থিত। মেরিনস্ট্যাডেনেন দর্শনীয় ভাসমান বাড়িটি নির্মাণে সহযোগিতা করেছিল সুইডেনের প্রতিষ্ঠান ব্লুয়েট লিমিটেড এবং মেরিনটেক গ্রুপ। পুরো বাড়িটিই তৈরি করা হয়েছে উন্নত এবং টেকসই কাঠ দিয়ে। ভাসমান বাড়িটি নির্মাণে কাঠগুলো এমন প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয়েছে; যা জলবায়ু পরিবর্তনে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। ফলে বাড়িগুলো অত্যন্ত টেকসই, শক্ত এবং স্থিতিশীল। ‘ভিলা ডব্লিউ’-এর পাশে পাহাড়ি পরিবেশ এবং নদীর জলস্রোতের অভিপ্রায়ে বাড়িটি নির্মিত হয়েছিল। সহজ এবং হালকা ওজনের কারণে ভাসমান বাড়িগুলো বেশ জনপ্রিয়তা পায়।

 

স্পেন

বিলবাও ভাসমান মিউজিয়াম

গুগেনহেইম মিউজিয়াম; আমেরিকান স্থপতি ফ্রাঙ্ক গেহরির নকশা করা বিশ্ব স্থাপত্যের এক অনন্য উদাহরণ ভাসমান মিউজিয়াম। স্পেনের বিলবাও নগরীর পানির ওপর নির্মিত মিউজিয়ামটি তার অদ্ভুত নকশার জন্য বেশি জনপ্রিয়। ১৯৯৭ সালে আজব নকশার ভবনটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছিল স্পেন সরকার। ভবনটির আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার পেছনে রয়েছে এর অদ্ভুত নকশা। মূলত গুগেনহাইম মিউজিয়াম বেশ কয়েকটি আন্তঃসংযোগের নকশাকে জটিল করেছে। লেকের পারে পুরো ভবনটি টাইটানিয়াম, চুনাপাথর এবং কাচে আবৃত। এই মিউজিয়ামটি নেভারিয়ন নদীর পাশে অবস্থিত, যা ভবনটিকে আরও বেশি দৃষ্টিনন্দন করে তুলেছে। এই মিউজিয়ামে সমসাময়িক শিল্পীদের অসংখ্য শিল্পকর্ম রয়েছে।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা