শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি

বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি কিংবা স্থাপত্যশিল্পের অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। কোথাও কোথাও তো আবার গড়ে উঠেছে ভাসমান নগরীও। এসব ভাসমান স্থাপত্য দেখতে ভাসমান বাড়ির চেয়ে চলতে ফিরতে পারা ভেলাই বেশি মনে হবে। এসব স্থাপত্যের নকশা, পাশাপাশি অন্যান্য চারুকলা ও কারুশিল্প  বরাবরই যে কোনো স্থাপত্যশিল্পকে আকর্ষণীয় করে তোলে। আর এমন অসাধারণ নকশা আর চাকচিক্যময় স্থাপনা সহজেই জয় করে নিতে পারে যে কারও মন।

 

ফুজিয়ান, চীন

সমুদ্রে ভাসমান বাড়ি

সমুদ্রে ভাসছে আস্ত বাড়ি। চীনের ফুজিয়ান প্রদেশের উপকূলে এ রকম এক ভাসমান বাড়ি নির্মাণ করেছেন এক চীনা উদ্যোক্তা। ৬০০ বর্গফুটের এ বাড়ি নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে মাত্র ৪ লাখ ইউয়ান (প্রায় ৫১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা)। গল্পটি একজন তরুণ উদ্যোক্তার; যার ডাকনাম কোস্টলাইন। ২০১৮ সালের এক রাতে তিনি বন্ধু ডং জিনমিংয়ের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়ে গল্পের ছলেই বলে ফেলেন, সমুদ্রে ভাসমান বাড়ি বানালে কেমন হতো? একদিকে ইচ্ছামতো মাছ ধরা, অন্যদিকে পানাহার- কত আনন্দই না হতো! ইচ্ছামতো সারা দিন মাছ ধরা আর উৎসবে মেতে থাকা! যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। সে রাতেই তারা ভাসমান বাড়ি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব। ভবনটির কাঠামোতে কোস্টলাইন চেয়েছিলেন যতটা সম্ভব কাচ ব্যবহার করতে, যেন সমুদ্রের নীল পানির মাঝে কাচের নকশাকৃত এই বাড়ি অপরূপ দেখায়। মজবুত ও টেকসই করার জন্য তাকে বাহ্যিক সৌন্দর্য বাদ দিয়ে শেষে ইস্পাত ব্যবহার করতে হয়েছে। বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করতে তাদের প্রায় এক বছর লেগে যায়। প্রথমে তারা কাছাকাছি একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঙ্গে সংযুক্ত করে। বাড়িটি ১৬টি ধাতব নোঙরে বাঁধা, যার প্রতিটির ওজন প্রায় ১ টন করে। যদি মালিকরা কখনো এটা সরাতে চান, তাহলে নোঙর তুলে ফেলতে হবে এবং একটি পাওয়ারবোটের সাহায্যে বাড়িটিকে নতুন জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। কূল থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দূরে শান্ত উপসাগরে অবস্থিত এই বাড়ির নাম দেওয়া হয়েছে হায়িক্সি। এর ৩৬০ ডিগ্রি কোণে রয়েছে সমুদ্রের পানি।

 

লিওন, ফ্রান্স

দ্য লিলিও কালচারাল স্পেস

স্থাপনাটি মানুষের বসবাসের জন্য নয়, বরং এটি শিল্পের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। এটি ইউরোপের প্রথম ভাসমান একটি থিয়েটার। স্থাপত্যশিল্পটি ফ্রান্সের লিওন শহরের সাংস্কৃতিক স্থান হিসেবে পরিচিত। এই তো সম্প্রতি বিখ্যাত ভবনটির নির্মাণ শেষ হয়েছে। লিলিও কালচারাল স্পেসটি ফ্রান্সের লিওন নগরীর রোন নদীর তীরে অবস্থিত। ৩৯ মিটার লম্বা ভাসমান থিয়েটারে ৩২২ জন একসঙ্গে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারবে। সম্পূর্ণ ভবনটি পোক্ত কাঠের তৈরি; এবং দুটি কক্ষ রয়েছে এই শিল্পকলা ভবনে। কাঠের তৈরি নির্মিত ছাদের তৈরি পরিবেষ্টিত উষ্ণতা থিয়েটারে নিখুঁত পরিবেশ তৈরি করে। ডাচ আর্কিটেকচার ফার্ম ওয়াটার স্টুডিও কর্তৃক প্রকল্পটির নকশা এবং নির্মাণ বাস্তবায়ন হয়েছিল, যা বিশ্বব্যাপী ভাসমান অবকাঠামো শিল্পের মধ্যে অনন্য এক উদাহরণ হয়ে উঠেছে।

 

যুক্তরাষ্ট্র

পোর্টল্যান্ডের বাড়ি

যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্টেট পোর্টল্যান্ড। এখানে শুরুর দিকে স্থলভাগেই বসবাস করত মানুষ। কিন্তু দু-একটি ভাসমান বাড়ি নির্মাণের পর পুরো দৃশ্যই বদলে যায়। রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলো মানুষের আগ্রহ দেখে ভাসমান বাড়ি নির্মাণ ও বিক্রির জন্য প্রচারণা চালায়। তাতেই অভূতপূর্ব সাড়া মেলে। পোর্টল্যান্ডে যতগুলো ভাসমান বাড়ি রয়েছে তার মধ্যে দ্বিতল বাড়ি সবার নজর কাড়ে। এটি নির্মিত হয়েছে পানির নিচে ভিত্তি দিয়ে। বেসমেন্ট বসানোর পর পানির ওপর দোতলা বাড়ি নির্মাণ করা হয়। বাড়িটিতে আধুনিক একটি ডুপ্লেক্স বাড়ির প্রায় সব আয়োজন রয়েছে। ঘরের ভিতরে মিনি সিনেপ্লেক্সসহ ব্যায়ামাগার রয়েছে। রয়েছে ড্রয়িং রুমের ভিতর ছোট্ট একটি ফাঁকা জায়গা, যেখানে লেকের পানি বয়ে চলেছে।  অনেকেই স্বচ্ছ পানির ওপর নির্মিত বাড়িটি কেনার আগ্রহ দেখালেও তা বিক্রি হয়নি।

 

আরব আমিরাত

দুবাইয়ে বিলাসবহুল রিসোর্ট

দামি হোটেলে যারা রাত কাটান  বা কোনো কাজে থামতে হয়, তাদের জন্য রীতিমতো বড় একটি চমক মানুষের তৈরি দ্বীপ ‘দ্য ওয়ার্ল্ড’। এটি দুবাইয়ের উপকূল থেকে মাত্র দুই মাইল দূরে অবস্থিত। এ দ্বীপে আরব উপসাগরের দৃশ্যসহ বিলাসবহুল ভাসমান ভিলাগুলোই আগত অতিথিদের মূল আকর্ষণ। বাড়িগুলোকে ‘ইউরোপের হৃদয়’ বলা হয়। অনেকটা ক্লাস্টার দ্বীপের মতো দেখতে এখানকার আবাসন; যা দৃশ্যত ইউরোপের দেশগুলো অনুকরণ করে নির্মাণ করা হয়েছে। মাত্র তিন তলাবিশিষ্ট ফ্লোটিং সি হর্স ভিলাগুলোর আংশিক রয়েছে পানির নিচে। একাধিক ডেকসহ এই ভিলায় রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম। সৌর বিদ্যুতে আচ্ছাদিত গোটা ভিলা। মেঝে থেকে ছাদ; পুরোটাই যেন জানালা। যেখানে দৃশ্যত ফুটে উঠেছে সমুদ্রের পুরো পরিবেশ। জানালার বাইরে সামুদ্রিক প্রাণের প্রাচুর্যসহ প্রবালের দেখা মেলে। সব ভিলাই দ্বীপগুলোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।

 

নরওয়ে

বিলাসবহুল রিসোর্ট

ফ্লোটিং বার্গেন হাউস; বিলাসবহুল বাড়িটি উত্তর নরওয়েতে অবস্থিত। আশ্চর্যজনক এ ভাসমান বাড়িটি পরিবেশের কারণে নরওয়ে তো বটেই, বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সৈকত ও পাহাড়ের কোলঘেঁষে অবস্থান হওয়ায় বরাবরই এটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিন সকালে ঢেউয়ের গর্জন আর পাহাড়ি পরিবেশের দৃশ্য এখানে পর্যটকদের টানে। ভাসমান দোতলা বাড়িটির বিশাল ট্যারেস, ছয়টি বেডরুম এবং তিনটি বাথরুম রয়েছে। শতভাগ সৌরশক্তিচালিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থার পাশাপাশি অতিথিদের জন্য রয়েছে ওয়াইফাই সুবিধা।

 

ইতালি

ওয়াটার নেস্ট-১০০

ইতালিয়ান স্থপতি জিয়ানকার্লো জেমা পানির ওপর বাড়ি তৈরির যে নকশাগুলো করেছেন তন্মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ‘ওয়াটার নেস্ট-১০০’। এ ধরনের বাড়ি মিলবে হ্রদ বা নদীর ওপর। যেখানে ব্যবহার করা হয়েছে সৌরবিদ্যুৎ। এই বাড়িতে রয়েছে দুটি বেডরুম, লিভিং রুম, রান্নাঘর, বাথরুম ও বারান্দা। এ বাড়িতে চার সদস্যের একটি পরিবার বেশ আয়েশেই থাকতে পারে। বিশাল গোলাকার এ বাড়ির মডেলটির ব্যাসার্ধ ৩৯ ফুট। বারান্দাসহ ১ হাজার ৭৬ বর্গফুটের বাড়িটি ১৩ ফুট উঁচু। স্থপতি জেমার ভাসমান এ বাড়িটি আসলে জলজ পাখির বাসার আদলেই নকশা করেছেন। লন্ডনভিত্তিক ইকোফ্লোলাইফ কোম্পানি এ ধরনের বাড়ি নির্মাণ এবং বিক্রির কাজ করে থাকে।

 

ফ্রান্স

দিমিত্রর ভাসমান বাড়ি

প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে যাদের ইচ্ছা হয়, তাদের জন্য সিঙ্গাপুরভিত্তিক স্থপতি দিমিত্র মালসিউর ভাসমান এ বাড়িটির নকশা করেছেন। সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি বাড়িটির চারপাশজুড়ে আছে কাচের জানালা। যার মাধ্যমে সমুদ্রের সম্পূর্ণ দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এমনকি চাইলে সামুদ্রিক মাছকে সঙ্গী করে ডিনারটাও সেরে ফেলতে পারবেন। এই রিসোর্টটি তৈরি হয়েছে ফ্রান্সে। যার চারপাশে রয়েছে মাছ ও পানি। আছে প্রবাল প্রাচীরের সমারোহ। সমুদ্রপ্রেমীদের কাছে এর চেয়ে ভালো বিস্ময় আর নেই। মাথার ওপর ছায়ার জন্য নিপুণভাবে স্থাপন করা ওভারহ্যাং; যা পুরো বাড়ির পরিধিকে ঘিরে রেখেছে। ভিতরের প্রতিটি রুম ওপর থেকে খোলা রয়েছে। ফলে দিন-রাত আকাশের রূপ বদলের দেখা মিলবে বাড়িটি থেকে।

 

বাজিনা বাস্তা, সার্বিয়া

নদীর ওপর ভাসমান বাড়ি

বাজিনা বাস্তা নগরীর বাইরে এক কথায় লোকালয় থেকে খানিকটা দূরে খরস্রোতা দ্রিনা নদীর ওপর পাথুরে টিলায় ১৯৬৯ সালে গড়ে ওঠে অদ্ভুত একটি বাড়ি। ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই  বিখ্যাত, নামহীন বাড়িটি নদীর মাঝখানে একটি পাথরের ওপরে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। তবে এক সময় এখানে কোনো বসতি ছিল না। কালের পরিক্রমায় নদীটির আশপাশে গড়ে ওঠে মানুষের বসতি। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর শেষে সেই নদীর ওপরই ঘর বানানো শুরু করে তারা। সার্বিয়ার ১৬০ কিলোমিটার পশ্চিমে নদীর ওপর রয়েছে বেশ কিছু পাথরের স্তম্ভ। যার ওপর বাড়ি তৈরি করতে পারলে তা হবে বসবাসের জন্য আদর্শ; এমন ভাবনা থেকেই প্রথম তৈরি হয়েছিল বাড়িটি। পানির উচ্চতা বেড়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বাড়িটি সুরক্ষিত থাকে। তাই তো এমন নদীর মাঝে রাত কাটাতে চান পর্যটকরা।

 

নেদারল্যান্ডস

আমস্টারডামের ভাসমান শহর

নেদারল্যান্ডসের দুই-তৃতীয়াংশ ভূমি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা থেকে নিচে। সে কারণে প্রচুর নদ-নদী ছড়িয়ে আছে এই দেশে। এখানে জনপদ গড়ে উঠতে পারে একসময় এটি কল্পনায়ও ছিল না কারও। বন্যার পানি তলিয়ে দিত অঞ্চলটিকে। সব মিলিয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জই ছিল এখানে শহর স্থাপন। কিন্তু আধুনিক স্থাপত্যবিদদের নকশায় সেখানে গড়ে উঠেছে একটি আধুনিক শহর। ডাচ ফার্ম!২৯ এর নকশার কল্যাণে পরবর্তীতে গড়ে ওঠে ভাসমান এক শহর। প্রথমেই বাঁধ দেওয়া হয় শহরের চারপাশে। একেবারেই প্রাচীন বাঁধ দেওয়ার কৌশলই সে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তারপর পানির ওপর বাড়ি বানানোর দিকে ঝোঁকেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। পানির নিচে ভিত্তি স্থাপন করা হয় বাড়িগুলোর। তারপর সম্পূর্ণ বাড়ি। এখানকার বেশির ভাগ বাড়িই একতলা। ধীরে ধীরে এটি এতটাই নান্দনিক হয়ে ওঠে যে, শহরটি ভ্রমণে লাখো মানুষের ঢল নামে। এখানকার সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা অ্যামস্টেল নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। মূলত রাজধানী শহরটি নদীর মোহনায় যুক্ত হয়েছে। আর নর্থ সি ক্যানেলের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে উত্তর সাগরে। আমস্টারডামে পর্যটকদের প্রথম পছন্দ ক্যানেল ক্রুজ। ক্রুজ পুরো শহরের ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া চওড়া ক্যানেল। এটি দিয়ে পুরো শহরে চলাচল করা যায়।

 

অস্ট্রেলিয়া

দ্য লিলিপ্যাড

সিডনি থেকে মাত্র ঘণ্টাখানেক দূরত্বে উত্তর দিকের লিলিপ্যাড পাম সৈকত পর্যটকদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয় একটি বাড়ি। যেখানে রয়েছে শতভাগ সৌরশক্তিচালিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। ফলে অতিথিদের থাকা-খাওয়া নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। সৌরচালিত বিদ্যুতের মাধ্যমে পুরো বাড়িটি অদ্ভুত এক উষ্ণ আবহ তৈরি করে। পানির ওপর নির্জনতা, দূরে পাহাড় আর সৈকতের মোহ টানে পর্যটকদের। স্থপতি চক আন্ডারসনের দীর্ঘ ১৩ মাসের প্রচেষ্টায় পানির ওপর নির্মিত হয়েছে লিলিপ্যাড। মনোরম পরিবেশ একে পর্যটকদের কাছে করেছে আরও বেশি জনপ্রিয়।

 

সুইডেন

ভাসমান ভিলা ডব্লিউ

সুন্দর এ ভাসমান বাড়িটি সুইডেনের স্টকহোমের কাছে অবস্থিত। মেরিনস্ট্যাডেনেন দর্শনীয় ভাসমান বাড়িটি নির্মাণে সহযোগিতা করেছিল সুইডেনের প্রতিষ্ঠান ব্লুয়েট লিমিটেড এবং মেরিনটেক গ্রুপ। পুরো বাড়িটিই তৈরি করা হয়েছে উন্নত এবং টেকসই কাঠ দিয়ে। ভাসমান বাড়িটি নির্মাণে কাঠগুলো এমন প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয়েছে; যা জলবায়ু পরিবর্তনে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। ফলে বাড়িগুলো অত্যন্ত টেকসই, শক্ত এবং স্থিতিশীল। ‘ভিলা ডব্লিউ’-এর পাশে পাহাড়ি পরিবেশ এবং নদীর জলস্রোতের অভিপ্রায়ে বাড়িটি নির্মিত হয়েছিল। সহজ এবং হালকা ওজনের কারণে ভাসমান বাড়িগুলো বেশ জনপ্রিয়তা পায়।

 

স্পেন

বিলবাও ভাসমান মিউজিয়াম

গুগেনহেইম মিউজিয়াম; আমেরিকান স্থপতি ফ্রাঙ্ক গেহরির নকশা করা বিশ্ব স্থাপত্যের এক অনন্য উদাহরণ ভাসমান মিউজিয়াম। স্পেনের বিলবাও নগরীর পানির ওপর নির্মিত মিউজিয়ামটি তার অদ্ভুত নকশার জন্য বেশি জনপ্রিয়। ১৯৯৭ সালে আজব নকশার ভবনটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছিল স্পেন সরকার। ভবনটির আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার পেছনে রয়েছে এর অদ্ভুত নকশা। মূলত গুগেনহাইম মিউজিয়াম বেশ কয়েকটি আন্তঃসংযোগের নকশাকে জটিল করেছে। লেকের পারে পুরো ভবনটি টাইটানিয়াম, চুনাপাথর এবং কাচে আবৃত। এই মিউজিয়ামটি নেভারিয়ন নদীর পাশে অবস্থিত, যা ভবনটিকে আরও বেশি দৃষ্টিনন্দন করে তুলেছে। এই মিউজিয়ামে সমসাময়িক শিল্পীদের অসংখ্য শিল্পকর্ম রয়েছে।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ

এই মাত্র | নগর জীবন

এমন সমাজ গড়তে চাই, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন থাকবে না : নবীউল্লাহ নবী
এমন সমাজ গড়তে চাই, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন থাকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের ৩১ দফা আগামীর রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল : হেলেন জেরিন খান
তারেক রহমানের ৩১ দফা আগামীর রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল : হেলেন জেরিন খান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা
অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজনীতি কোন ব্যবসার জায়গা নয়: মুশফিকুর রহমান
রাজনীতি কোন ব্যবসার জায়গা নয়: মুশফিকুর রহমান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় তুরস্ক
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় তুরস্ক

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান
বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১
দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান
বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে ৮ ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল শুরু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে ৮ ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল শুরু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফুলপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরমুখী কুতুবদিয়ার জেলেরা
সাগরমুখী কুতুবদিয়ার জেলেরা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা ও গণমিছিল
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা ও গণমিছিল

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ
সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’
‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী
অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা
আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে