শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি

বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি কিংবা স্থাপত্যশিল্পের অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। কোথাও কোথাও তো আবার গড়ে উঠেছে ভাসমান নগরীও। এসব ভাসমান স্থাপত্য দেখতে ভাসমান বাড়ির চেয়ে চলতে ফিরতে পারা ভেলাই বেশি মনে হবে। এসব স্থাপত্যের নকশা, পাশাপাশি অন্যান্য চারুকলা ও কারুশিল্প  বরাবরই যে কোনো স্থাপত্যশিল্পকে আকর্ষণীয় করে তোলে। আর এমন অসাধারণ নকশা আর চাকচিক্যময় স্থাপনা সহজেই জয় করে নিতে পারে যে কারও মন।

 

ফুজিয়ান, চীন

সমুদ্রে ভাসমান বাড়ি

সমুদ্রে ভাসছে আস্ত বাড়ি। চীনের ফুজিয়ান প্রদেশের উপকূলে এ রকম এক ভাসমান বাড়ি নির্মাণ করেছেন এক চীনা উদ্যোক্তা। ৬০০ বর্গফুটের এ বাড়ি নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে মাত্র ৪ লাখ ইউয়ান (প্রায় ৫১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা)। গল্পটি একজন তরুণ উদ্যোক্তার; যার ডাকনাম কোস্টলাইন। ২০১৮ সালের এক রাতে তিনি বন্ধু ডং জিনমিংয়ের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়ে গল্পের ছলেই বলে ফেলেন, সমুদ্রে ভাসমান বাড়ি বানালে কেমন হতো? একদিকে ইচ্ছামতো মাছ ধরা, অন্যদিকে পানাহার- কত আনন্দই না হতো! ইচ্ছামতো সারা দিন মাছ ধরা আর উৎসবে মেতে থাকা! যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। সে রাতেই তারা ভাসমান বাড়ি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব। ভবনটির কাঠামোতে কোস্টলাইন চেয়েছিলেন যতটা সম্ভব কাচ ব্যবহার করতে, যেন সমুদ্রের নীল পানির মাঝে কাচের নকশাকৃত এই বাড়ি অপরূপ দেখায়। মজবুত ও টেকসই করার জন্য তাকে বাহ্যিক সৌন্দর্য বাদ দিয়ে শেষে ইস্পাত ব্যবহার করতে হয়েছে। বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করতে তাদের প্রায় এক বছর লেগে যায়। প্রথমে তারা কাছাকাছি একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঙ্গে সংযুক্ত করে। বাড়িটি ১৬টি ধাতব নোঙরে বাঁধা, যার প্রতিটির ওজন প্রায় ১ টন করে। যদি মালিকরা কখনো এটা সরাতে চান, তাহলে নোঙর তুলে ফেলতে হবে এবং একটি পাওয়ারবোটের সাহায্যে বাড়িটিকে নতুন জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। কূল থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দূরে শান্ত উপসাগরে অবস্থিত এই বাড়ির নাম দেওয়া হয়েছে হায়িক্সি। এর ৩৬০ ডিগ্রি কোণে রয়েছে সমুদ্রের পানি।

 

লিওন, ফ্রান্স

দ্য লিলিও কালচারাল স্পেস

স্থাপনাটি মানুষের বসবাসের জন্য নয়, বরং এটি শিল্পের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। এটি ইউরোপের প্রথম ভাসমান একটি থিয়েটার। স্থাপত্যশিল্পটি ফ্রান্সের লিওন শহরের সাংস্কৃতিক স্থান হিসেবে পরিচিত। এই তো সম্প্রতি বিখ্যাত ভবনটির নির্মাণ শেষ হয়েছে। লিলিও কালচারাল স্পেসটি ফ্রান্সের লিওন নগরীর রোন নদীর তীরে অবস্থিত। ৩৯ মিটার লম্বা ভাসমান থিয়েটারে ৩২২ জন একসঙ্গে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারবে। সম্পূর্ণ ভবনটি পোক্ত কাঠের তৈরি; এবং দুটি কক্ষ রয়েছে এই শিল্পকলা ভবনে। কাঠের তৈরি নির্মিত ছাদের তৈরি পরিবেষ্টিত উষ্ণতা থিয়েটারে নিখুঁত পরিবেশ তৈরি করে। ডাচ আর্কিটেকচার ফার্ম ওয়াটার স্টুডিও কর্তৃক প্রকল্পটির নকশা এবং নির্মাণ বাস্তবায়ন হয়েছিল, যা বিশ্বব্যাপী ভাসমান অবকাঠামো শিল্পের মধ্যে অনন্য এক উদাহরণ হয়ে উঠেছে।

 

যুক্তরাষ্ট্র

পোর্টল্যান্ডের বাড়ি

যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্টেট পোর্টল্যান্ড। এখানে শুরুর দিকে স্থলভাগেই বসবাস করত মানুষ। কিন্তু দু-একটি ভাসমান বাড়ি নির্মাণের পর পুরো দৃশ্যই বদলে যায়। রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলো মানুষের আগ্রহ দেখে ভাসমান বাড়ি নির্মাণ ও বিক্রির জন্য প্রচারণা চালায়। তাতেই অভূতপূর্ব সাড়া মেলে। পোর্টল্যান্ডে যতগুলো ভাসমান বাড়ি রয়েছে তার মধ্যে দ্বিতল বাড়ি সবার নজর কাড়ে। এটি নির্মিত হয়েছে পানির নিচে ভিত্তি দিয়ে। বেসমেন্ট বসানোর পর পানির ওপর দোতলা বাড়ি নির্মাণ করা হয়। বাড়িটিতে আধুনিক একটি ডুপ্লেক্স বাড়ির প্রায় সব আয়োজন রয়েছে। ঘরের ভিতরে মিনি সিনেপ্লেক্সসহ ব্যায়ামাগার রয়েছে। রয়েছে ড্রয়িং রুমের ভিতর ছোট্ট একটি ফাঁকা জায়গা, যেখানে লেকের পানি বয়ে চলেছে।  অনেকেই স্বচ্ছ পানির ওপর নির্মিত বাড়িটি কেনার আগ্রহ দেখালেও তা বিক্রি হয়নি।

 

আরব আমিরাত

দুবাইয়ে বিলাসবহুল রিসোর্ট

দামি হোটেলে যারা রাত কাটান  বা কোনো কাজে থামতে হয়, তাদের জন্য রীতিমতো বড় একটি চমক মানুষের তৈরি দ্বীপ ‘দ্য ওয়ার্ল্ড’। এটি দুবাইয়ের উপকূল থেকে মাত্র দুই মাইল দূরে অবস্থিত। এ দ্বীপে আরব উপসাগরের দৃশ্যসহ বিলাসবহুল ভাসমান ভিলাগুলোই আগত অতিথিদের মূল আকর্ষণ। বাড়িগুলোকে ‘ইউরোপের হৃদয়’ বলা হয়। অনেকটা ক্লাস্টার দ্বীপের মতো দেখতে এখানকার আবাসন; যা দৃশ্যত ইউরোপের দেশগুলো অনুকরণ করে নির্মাণ করা হয়েছে। মাত্র তিন তলাবিশিষ্ট ফ্লোটিং সি হর্স ভিলাগুলোর আংশিক রয়েছে পানির নিচে। একাধিক ডেকসহ এই ভিলায় রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম। সৌর বিদ্যুতে আচ্ছাদিত গোটা ভিলা। মেঝে থেকে ছাদ; পুরোটাই যেন জানালা। যেখানে দৃশ্যত ফুটে উঠেছে সমুদ্রের পুরো পরিবেশ। জানালার বাইরে সামুদ্রিক প্রাণের প্রাচুর্যসহ প্রবালের দেখা মেলে। সব ভিলাই দ্বীপগুলোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।

 

নরওয়ে

বিলাসবহুল রিসোর্ট

ফ্লোটিং বার্গেন হাউস; বিলাসবহুল বাড়িটি উত্তর নরওয়েতে অবস্থিত। আশ্চর্যজনক এ ভাসমান বাড়িটি পরিবেশের কারণে নরওয়ে তো বটেই, বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সৈকত ও পাহাড়ের কোলঘেঁষে অবস্থান হওয়ায় বরাবরই এটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিন সকালে ঢেউয়ের গর্জন আর পাহাড়ি পরিবেশের দৃশ্য এখানে পর্যটকদের টানে। ভাসমান দোতলা বাড়িটির বিশাল ট্যারেস, ছয়টি বেডরুম এবং তিনটি বাথরুম রয়েছে। শতভাগ সৌরশক্তিচালিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থার পাশাপাশি অতিথিদের জন্য রয়েছে ওয়াইফাই সুবিধা।

 

ইতালি

ওয়াটার নেস্ট-১০০

ইতালিয়ান স্থপতি জিয়ানকার্লো জেমা পানির ওপর বাড়ি তৈরির যে নকশাগুলো করেছেন তন্মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ‘ওয়াটার নেস্ট-১০০’। এ ধরনের বাড়ি মিলবে হ্রদ বা নদীর ওপর। যেখানে ব্যবহার করা হয়েছে সৌরবিদ্যুৎ। এই বাড়িতে রয়েছে দুটি বেডরুম, লিভিং রুম, রান্নাঘর, বাথরুম ও বারান্দা। এ বাড়িতে চার সদস্যের একটি পরিবার বেশ আয়েশেই থাকতে পারে। বিশাল গোলাকার এ বাড়ির মডেলটির ব্যাসার্ধ ৩৯ ফুট। বারান্দাসহ ১ হাজার ৭৬ বর্গফুটের বাড়িটি ১৩ ফুট উঁচু। স্থপতি জেমার ভাসমান এ বাড়িটি আসলে জলজ পাখির বাসার আদলেই নকশা করেছেন। লন্ডনভিত্তিক ইকোফ্লোলাইফ কোম্পানি এ ধরনের বাড়ি নির্মাণ এবং বিক্রির কাজ করে থাকে।

 

ফ্রান্স

দিমিত্রর ভাসমান বাড়ি

প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে যাদের ইচ্ছা হয়, তাদের জন্য সিঙ্গাপুরভিত্তিক স্থপতি দিমিত্র মালসিউর ভাসমান এ বাড়িটির নকশা করেছেন। সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি বাড়িটির চারপাশজুড়ে আছে কাচের জানালা। যার মাধ্যমে সমুদ্রের সম্পূর্ণ দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এমনকি চাইলে সামুদ্রিক মাছকে সঙ্গী করে ডিনারটাও সেরে ফেলতে পারবেন। এই রিসোর্টটি তৈরি হয়েছে ফ্রান্সে। যার চারপাশে রয়েছে মাছ ও পানি। আছে প্রবাল প্রাচীরের সমারোহ। সমুদ্রপ্রেমীদের কাছে এর চেয়ে ভালো বিস্ময় আর নেই। মাথার ওপর ছায়ার জন্য নিপুণভাবে স্থাপন করা ওভারহ্যাং; যা পুরো বাড়ির পরিধিকে ঘিরে রেখেছে। ভিতরের প্রতিটি রুম ওপর থেকে খোলা রয়েছে। ফলে দিন-রাত আকাশের রূপ বদলের দেখা মিলবে বাড়িটি থেকে।

 

বাজিনা বাস্তা, সার্বিয়া

নদীর ওপর ভাসমান বাড়ি

বাজিনা বাস্তা নগরীর বাইরে এক কথায় লোকালয় থেকে খানিকটা দূরে খরস্রোতা দ্রিনা নদীর ওপর পাথুরে টিলায় ১৯৬৯ সালে গড়ে ওঠে অদ্ভুত একটি বাড়ি। ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই  বিখ্যাত, নামহীন বাড়িটি নদীর মাঝখানে একটি পাথরের ওপরে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। তবে এক সময় এখানে কোনো বসতি ছিল না। কালের পরিক্রমায় নদীটির আশপাশে গড়ে ওঠে মানুষের বসতি। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর শেষে সেই নদীর ওপরই ঘর বানানো শুরু করে তারা। সার্বিয়ার ১৬০ কিলোমিটার পশ্চিমে নদীর ওপর রয়েছে বেশ কিছু পাথরের স্তম্ভ। যার ওপর বাড়ি তৈরি করতে পারলে তা হবে বসবাসের জন্য আদর্শ; এমন ভাবনা থেকেই প্রথম তৈরি হয়েছিল বাড়িটি। পানির উচ্চতা বেড়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বাড়িটি সুরক্ষিত থাকে। তাই তো এমন নদীর মাঝে রাত কাটাতে চান পর্যটকরা।

 

নেদারল্যান্ডস

আমস্টারডামের ভাসমান শহর

নেদারল্যান্ডসের দুই-তৃতীয়াংশ ভূমি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা থেকে নিচে। সে কারণে প্রচুর নদ-নদী ছড়িয়ে আছে এই দেশে। এখানে জনপদ গড়ে উঠতে পারে একসময় এটি কল্পনায়ও ছিল না কারও। বন্যার পানি তলিয়ে দিত অঞ্চলটিকে। সব মিলিয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জই ছিল এখানে শহর স্থাপন। কিন্তু আধুনিক স্থাপত্যবিদদের নকশায় সেখানে গড়ে উঠেছে একটি আধুনিক শহর। ডাচ ফার্ম!২৯ এর নকশার কল্যাণে পরবর্তীতে গড়ে ওঠে ভাসমান এক শহর। প্রথমেই বাঁধ দেওয়া হয় শহরের চারপাশে। একেবারেই প্রাচীন বাঁধ দেওয়ার কৌশলই সে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তারপর পানির ওপর বাড়ি বানানোর দিকে ঝোঁকেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। পানির নিচে ভিত্তি স্থাপন করা হয় বাড়িগুলোর। তারপর সম্পূর্ণ বাড়ি। এখানকার বেশির ভাগ বাড়িই একতলা। ধীরে ধীরে এটি এতটাই নান্দনিক হয়ে ওঠে যে, শহরটি ভ্রমণে লাখো মানুষের ঢল নামে। এখানকার সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা অ্যামস্টেল নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। মূলত রাজধানী শহরটি নদীর মোহনায় যুক্ত হয়েছে। আর নর্থ সি ক্যানেলের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে উত্তর সাগরে। আমস্টারডামে পর্যটকদের প্রথম পছন্দ ক্যানেল ক্রুজ। ক্রুজ পুরো শহরের ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া চওড়া ক্যানেল। এটি দিয়ে পুরো শহরে চলাচল করা যায়।

 

অস্ট্রেলিয়া

দ্য লিলিপ্যাড

সিডনি থেকে মাত্র ঘণ্টাখানেক দূরত্বে উত্তর দিকের লিলিপ্যাড পাম সৈকত পর্যটকদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয় একটি বাড়ি। যেখানে রয়েছে শতভাগ সৌরশক্তিচালিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। ফলে অতিথিদের থাকা-খাওয়া নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। সৌরচালিত বিদ্যুতের মাধ্যমে পুরো বাড়িটি অদ্ভুত এক উষ্ণ আবহ তৈরি করে। পানির ওপর নির্জনতা, দূরে পাহাড় আর সৈকতের মোহ টানে পর্যটকদের। স্থপতি চক আন্ডারসনের দীর্ঘ ১৩ মাসের প্রচেষ্টায় পানির ওপর নির্মিত হয়েছে লিলিপ্যাড। মনোরম পরিবেশ একে পর্যটকদের কাছে করেছে আরও বেশি জনপ্রিয়।

 

সুইডেন

ভাসমান ভিলা ডব্লিউ

সুন্দর এ ভাসমান বাড়িটি সুইডেনের স্টকহোমের কাছে অবস্থিত। মেরিনস্ট্যাডেনেন দর্শনীয় ভাসমান বাড়িটি নির্মাণে সহযোগিতা করেছিল সুইডেনের প্রতিষ্ঠান ব্লুয়েট লিমিটেড এবং মেরিনটেক গ্রুপ। পুরো বাড়িটিই তৈরি করা হয়েছে উন্নত এবং টেকসই কাঠ দিয়ে। ভাসমান বাড়িটি নির্মাণে কাঠগুলো এমন প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয়েছে; যা জলবায়ু পরিবর্তনে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। ফলে বাড়িগুলো অত্যন্ত টেকসই, শক্ত এবং স্থিতিশীল। ‘ভিলা ডব্লিউ’-এর পাশে পাহাড়ি পরিবেশ এবং নদীর জলস্রোতের অভিপ্রায়ে বাড়িটি নির্মিত হয়েছিল। সহজ এবং হালকা ওজনের কারণে ভাসমান বাড়িগুলো বেশ জনপ্রিয়তা পায়।

 

স্পেন

বিলবাও ভাসমান মিউজিয়াম

গুগেনহেইম মিউজিয়াম; আমেরিকান স্থপতি ফ্রাঙ্ক গেহরির নকশা করা বিশ্ব স্থাপত্যের এক অনন্য উদাহরণ ভাসমান মিউজিয়াম। স্পেনের বিলবাও নগরীর পানির ওপর নির্মিত মিউজিয়ামটি তার অদ্ভুত নকশার জন্য বেশি জনপ্রিয়। ১৯৯৭ সালে আজব নকশার ভবনটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছিল স্পেন সরকার। ভবনটির আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার পেছনে রয়েছে এর অদ্ভুত নকশা। মূলত গুগেনহাইম মিউজিয়াম বেশ কয়েকটি আন্তঃসংযোগের নকশাকে জটিল করেছে। লেকের পারে পুরো ভবনটি টাইটানিয়াম, চুনাপাথর এবং কাচে আবৃত। এই মিউজিয়ামটি নেভারিয়ন নদীর পাশে অবস্থিত, যা ভবনটিকে আরও বেশি দৃষ্টিনন্দন করে তুলেছে। এই মিউজিয়ামে সমসাময়িক শিল্পীদের অসংখ্য শিল্পকর্ম রয়েছে।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

এই মাত্র | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৩১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা