শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি

বিশ্বজুড়ে ভাসমান বাড়ি কিংবা স্থাপত্যশিল্পের অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। কোথাও কোথাও তো আবার গড়ে উঠেছে ভাসমান নগরীও। এসব ভাসমান স্থাপত্য দেখতে ভাসমান বাড়ির চেয়ে চলতে ফিরতে পারা ভেলাই বেশি মনে হবে। এসব স্থাপত্যের নকশা, পাশাপাশি অন্যান্য চারুকলা ও কারুশিল্প  বরাবরই যে কোনো স্থাপত্যশিল্পকে আকর্ষণীয় করে তোলে। আর এমন অসাধারণ নকশা আর চাকচিক্যময় স্থাপনা সহজেই জয় করে নিতে পারে যে কারও মন।

 

ফুজিয়ান, চীন

সমুদ্রে ভাসমান বাড়ি

সমুদ্রে ভাসছে আস্ত বাড়ি। চীনের ফুজিয়ান প্রদেশের উপকূলে এ রকম এক ভাসমান বাড়ি নির্মাণ করেছেন এক চীনা উদ্যোক্তা। ৬০০ বর্গফুটের এ বাড়ি নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে মাত্র ৪ লাখ ইউয়ান (প্রায় ৫১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা)। গল্পটি একজন তরুণ উদ্যোক্তার; যার ডাকনাম কোস্টলাইন। ২০১৮ সালের এক রাতে তিনি বন্ধু ডং জিনমিংয়ের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়ে গল্পের ছলেই বলে ফেলেন, সমুদ্রে ভাসমান বাড়ি বানালে কেমন হতো? একদিকে ইচ্ছামতো মাছ ধরা, অন্যদিকে পানাহার- কত আনন্দই না হতো! ইচ্ছামতো সারা দিন মাছ ধরা আর উৎসবে মেতে থাকা! যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। সে রাতেই তারা ভাসমান বাড়ি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব। ভবনটির কাঠামোতে কোস্টলাইন চেয়েছিলেন যতটা সম্ভব কাচ ব্যবহার করতে, যেন সমুদ্রের নীল পানির মাঝে কাচের নকশাকৃত এই বাড়ি অপরূপ দেখায়। মজবুত ও টেকসই করার জন্য তাকে বাহ্যিক সৌন্দর্য বাদ দিয়ে শেষে ইস্পাত ব্যবহার করতে হয়েছে। বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করতে তাদের প্রায় এক বছর লেগে যায়। প্রথমে তারা কাছাকাছি একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঙ্গে সংযুক্ত করে। বাড়িটি ১৬টি ধাতব নোঙরে বাঁধা, যার প্রতিটির ওজন প্রায় ১ টন করে। যদি মালিকরা কখনো এটা সরাতে চান, তাহলে নোঙর তুলে ফেলতে হবে এবং একটি পাওয়ারবোটের সাহায্যে বাড়িটিকে নতুন জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। কূল থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দূরে শান্ত উপসাগরে অবস্থিত এই বাড়ির নাম দেওয়া হয়েছে হায়িক্সি। এর ৩৬০ ডিগ্রি কোণে রয়েছে সমুদ্রের পানি।

 

লিওন, ফ্রান্স

দ্য লিলিও কালচারাল স্পেস

স্থাপনাটি মানুষের বসবাসের জন্য নয়, বরং এটি শিল্পের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। এটি ইউরোপের প্রথম ভাসমান একটি থিয়েটার। স্থাপত্যশিল্পটি ফ্রান্সের লিওন শহরের সাংস্কৃতিক স্থান হিসেবে পরিচিত। এই তো সম্প্রতি বিখ্যাত ভবনটির নির্মাণ শেষ হয়েছে। লিলিও কালচারাল স্পেসটি ফ্রান্সের লিওন নগরীর রোন নদীর তীরে অবস্থিত। ৩৯ মিটার লম্বা ভাসমান থিয়েটারে ৩২২ জন একসঙ্গে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারবে। সম্পূর্ণ ভবনটি পোক্ত কাঠের তৈরি; এবং দুটি কক্ষ রয়েছে এই শিল্পকলা ভবনে। কাঠের তৈরি নির্মিত ছাদের তৈরি পরিবেষ্টিত উষ্ণতা থিয়েটারে নিখুঁত পরিবেশ তৈরি করে। ডাচ আর্কিটেকচার ফার্ম ওয়াটার স্টুডিও কর্তৃক প্রকল্পটির নকশা এবং নির্মাণ বাস্তবায়ন হয়েছিল, যা বিশ্বব্যাপী ভাসমান অবকাঠামো শিল্পের মধ্যে অনন্য এক উদাহরণ হয়ে উঠেছে।

 

যুক্তরাষ্ট্র

পোর্টল্যান্ডের বাড়ি

যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্টেট পোর্টল্যান্ড। এখানে শুরুর দিকে স্থলভাগেই বসবাস করত মানুষ। কিন্তু দু-একটি ভাসমান বাড়ি নির্মাণের পর পুরো দৃশ্যই বদলে যায়। রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলো মানুষের আগ্রহ দেখে ভাসমান বাড়ি নির্মাণ ও বিক্রির জন্য প্রচারণা চালায়। তাতেই অভূতপূর্ব সাড়া মেলে। পোর্টল্যান্ডে যতগুলো ভাসমান বাড়ি রয়েছে তার মধ্যে দ্বিতল বাড়ি সবার নজর কাড়ে। এটি নির্মিত হয়েছে পানির নিচে ভিত্তি দিয়ে। বেসমেন্ট বসানোর পর পানির ওপর দোতলা বাড়ি নির্মাণ করা হয়। বাড়িটিতে আধুনিক একটি ডুপ্লেক্স বাড়ির প্রায় সব আয়োজন রয়েছে। ঘরের ভিতরে মিনি সিনেপ্লেক্সসহ ব্যায়ামাগার রয়েছে। রয়েছে ড্রয়িং রুমের ভিতর ছোট্ট একটি ফাঁকা জায়গা, যেখানে লেকের পানি বয়ে চলেছে।  অনেকেই স্বচ্ছ পানির ওপর নির্মিত বাড়িটি কেনার আগ্রহ দেখালেও তা বিক্রি হয়নি।

 

আরব আমিরাত

দুবাইয়ে বিলাসবহুল রিসোর্ট

দামি হোটেলে যারা রাত কাটান  বা কোনো কাজে থামতে হয়, তাদের জন্য রীতিমতো বড় একটি চমক মানুষের তৈরি দ্বীপ ‘দ্য ওয়ার্ল্ড’। এটি দুবাইয়ের উপকূল থেকে মাত্র দুই মাইল দূরে অবস্থিত। এ দ্বীপে আরব উপসাগরের দৃশ্যসহ বিলাসবহুল ভাসমান ভিলাগুলোই আগত অতিথিদের মূল আকর্ষণ। বাড়িগুলোকে ‘ইউরোপের হৃদয়’ বলা হয়। অনেকটা ক্লাস্টার দ্বীপের মতো দেখতে এখানকার আবাসন; যা দৃশ্যত ইউরোপের দেশগুলো অনুকরণ করে নির্মাণ করা হয়েছে। মাত্র তিন তলাবিশিষ্ট ফ্লোটিং সি হর্স ভিলাগুলোর আংশিক রয়েছে পানির নিচে। একাধিক ডেকসহ এই ভিলায় রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম। সৌর বিদ্যুতে আচ্ছাদিত গোটা ভিলা। মেঝে থেকে ছাদ; পুরোটাই যেন জানালা। যেখানে দৃশ্যত ফুটে উঠেছে সমুদ্রের পুরো পরিবেশ। জানালার বাইরে সামুদ্রিক প্রাণের প্রাচুর্যসহ প্রবালের দেখা মেলে। সব ভিলাই দ্বীপগুলোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।

 

নরওয়ে

বিলাসবহুল রিসোর্ট

ফ্লোটিং বার্গেন হাউস; বিলাসবহুল বাড়িটি উত্তর নরওয়েতে অবস্থিত। আশ্চর্যজনক এ ভাসমান বাড়িটি পরিবেশের কারণে নরওয়ে তো বটেই, বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সৈকত ও পাহাড়ের কোলঘেঁষে অবস্থান হওয়ায় বরাবরই এটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিন সকালে ঢেউয়ের গর্জন আর পাহাড়ি পরিবেশের দৃশ্য এখানে পর্যটকদের টানে। ভাসমান দোতলা বাড়িটির বিশাল ট্যারেস, ছয়টি বেডরুম এবং তিনটি বাথরুম রয়েছে। শতভাগ সৌরশক্তিচালিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থার পাশাপাশি অতিথিদের জন্য রয়েছে ওয়াইফাই সুবিধা।

 

ইতালি

ওয়াটার নেস্ট-১০০

ইতালিয়ান স্থপতি জিয়ানকার্লো জেমা পানির ওপর বাড়ি তৈরির যে নকশাগুলো করেছেন তন্মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ‘ওয়াটার নেস্ট-১০০’। এ ধরনের বাড়ি মিলবে হ্রদ বা নদীর ওপর। যেখানে ব্যবহার করা হয়েছে সৌরবিদ্যুৎ। এই বাড়িতে রয়েছে দুটি বেডরুম, লিভিং রুম, রান্নাঘর, বাথরুম ও বারান্দা। এ বাড়িতে চার সদস্যের একটি পরিবার বেশ আয়েশেই থাকতে পারে। বিশাল গোলাকার এ বাড়ির মডেলটির ব্যাসার্ধ ৩৯ ফুট। বারান্দাসহ ১ হাজার ৭৬ বর্গফুটের বাড়িটি ১৩ ফুট উঁচু। স্থপতি জেমার ভাসমান এ বাড়িটি আসলে জলজ পাখির বাসার আদলেই নকশা করেছেন। লন্ডনভিত্তিক ইকোফ্লোলাইফ কোম্পানি এ ধরনের বাড়ি নির্মাণ এবং বিক্রির কাজ করে থাকে।

 

ফ্রান্স

দিমিত্রর ভাসমান বাড়ি

প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে যাদের ইচ্ছা হয়, তাদের জন্য সিঙ্গাপুরভিত্তিক স্থপতি দিমিত্র মালসিউর ভাসমান এ বাড়িটির নকশা করেছেন। সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি বাড়িটির চারপাশজুড়ে আছে কাচের জানালা। যার মাধ্যমে সমুদ্রের সম্পূর্ণ দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এমনকি চাইলে সামুদ্রিক মাছকে সঙ্গী করে ডিনারটাও সেরে ফেলতে পারবেন। এই রিসোর্টটি তৈরি হয়েছে ফ্রান্সে। যার চারপাশে রয়েছে মাছ ও পানি। আছে প্রবাল প্রাচীরের সমারোহ। সমুদ্রপ্রেমীদের কাছে এর চেয়ে ভালো বিস্ময় আর নেই। মাথার ওপর ছায়ার জন্য নিপুণভাবে স্থাপন করা ওভারহ্যাং; যা পুরো বাড়ির পরিধিকে ঘিরে রেখেছে। ভিতরের প্রতিটি রুম ওপর থেকে খোলা রয়েছে। ফলে দিন-রাত আকাশের রূপ বদলের দেখা মিলবে বাড়িটি থেকে।

 

বাজিনা বাস্তা, সার্বিয়া

নদীর ওপর ভাসমান বাড়ি

বাজিনা বাস্তা নগরীর বাইরে এক কথায় লোকালয় থেকে খানিকটা দূরে খরস্রোতা দ্রিনা নদীর ওপর পাথুরে টিলায় ১৯৬৯ সালে গড়ে ওঠে অদ্ভুত একটি বাড়ি। ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই  বিখ্যাত, নামহীন বাড়িটি নদীর মাঝখানে একটি পাথরের ওপরে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। তবে এক সময় এখানে কোনো বসতি ছিল না। কালের পরিক্রমায় নদীটির আশপাশে গড়ে ওঠে মানুষের বসতি। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর শেষে সেই নদীর ওপরই ঘর বানানো শুরু করে তারা। সার্বিয়ার ১৬০ কিলোমিটার পশ্চিমে নদীর ওপর রয়েছে বেশ কিছু পাথরের স্তম্ভ। যার ওপর বাড়ি তৈরি করতে পারলে তা হবে বসবাসের জন্য আদর্শ; এমন ভাবনা থেকেই প্রথম তৈরি হয়েছিল বাড়িটি। পানির উচ্চতা বেড়ে গেলেও অলৌকিকভাবে বাড়িটি সুরক্ষিত থাকে। তাই তো এমন নদীর মাঝে রাত কাটাতে চান পর্যটকরা।

 

নেদারল্যান্ডস

আমস্টারডামের ভাসমান শহর

নেদারল্যান্ডসের দুই-তৃতীয়াংশ ভূমি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা থেকে নিচে। সে কারণে প্রচুর নদ-নদী ছড়িয়ে আছে এই দেশে। এখানে জনপদ গড়ে উঠতে পারে একসময় এটি কল্পনায়ও ছিল না কারও। বন্যার পানি তলিয়ে দিত অঞ্চলটিকে। সব মিলিয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জই ছিল এখানে শহর স্থাপন। কিন্তু আধুনিক স্থাপত্যবিদদের নকশায় সেখানে গড়ে উঠেছে একটি আধুনিক শহর। ডাচ ফার্ম!২৯ এর নকশার কল্যাণে পরবর্তীতে গড়ে ওঠে ভাসমান এক শহর। প্রথমেই বাঁধ দেওয়া হয় শহরের চারপাশে। একেবারেই প্রাচীন বাঁধ দেওয়ার কৌশলই সে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তারপর পানির ওপর বাড়ি বানানোর দিকে ঝোঁকেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। পানির নিচে ভিত্তি স্থাপন করা হয় বাড়িগুলোর। তারপর সম্পূর্ণ বাড়ি। এখানকার বেশির ভাগ বাড়িই একতলা। ধীরে ধীরে এটি এতটাই নান্দনিক হয়ে ওঠে যে, শহরটি ভ্রমণে লাখো মানুষের ঢল নামে। এখানকার সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা অ্যামস্টেল নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। মূলত রাজধানী শহরটি নদীর মোহনায় যুক্ত হয়েছে। আর নর্থ সি ক্যানেলের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে উত্তর সাগরে। আমস্টারডামে পর্যটকদের প্রথম পছন্দ ক্যানেল ক্রুজ। ক্রুজ পুরো শহরের ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া চওড়া ক্যানেল। এটি দিয়ে পুরো শহরে চলাচল করা যায়।

 

অস্ট্রেলিয়া

দ্য লিলিপ্যাড

সিডনি থেকে মাত্র ঘণ্টাখানেক দূরত্বে উত্তর দিকের লিলিপ্যাড পাম সৈকত পর্যটকদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয় একটি বাড়ি। যেখানে রয়েছে শতভাগ সৌরশক্তিচালিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। ফলে অতিথিদের থাকা-খাওয়া নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। সৌরচালিত বিদ্যুতের মাধ্যমে পুরো বাড়িটি অদ্ভুত এক উষ্ণ আবহ তৈরি করে। পানির ওপর নির্জনতা, দূরে পাহাড় আর সৈকতের মোহ টানে পর্যটকদের। স্থপতি চক আন্ডারসনের দীর্ঘ ১৩ মাসের প্রচেষ্টায় পানির ওপর নির্মিত হয়েছে লিলিপ্যাড। মনোরম পরিবেশ একে পর্যটকদের কাছে করেছে আরও বেশি জনপ্রিয়।

 

সুইডেন

ভাসমান ভিলা ডব্লিউ

সুন্দর এ ভাসমান বাড়িটি সুইডেনের স্টকহোমের কাছে অবস্থিত। মেরিনস্ট্যাডেনেন দর্শনীয় ভাসমান বাড়িটি নির্মাণে সহযোগিতা করেছিল সুইডেনের প্রতিষ্ঠান ব্লুয়েট লিমিটেড এবং মেরিনটেক গ্রুপ। পুরো বাড়িটিই তৈরি করা হয়েছে উন্নত এবং টেকসই কাঠ দিয়ে। ভাসমান বাড়িটি নির্মাণে কাঠগুলো এমন প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয়েছে; যা জলবায়ু পরিবর্তনে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। ফলে বাড়িগুলো অত্যন্ত টেকসই, শক্ত এবং স্থিতিশীল। ‘ভিলা ডব্লিউ’-এর পাশে পাহাড়ি পরিবেশ এবং নদীর জলস্রোতের অভিপ্রায়ে বাড়িটি নির্মিত হয়েছিল। সহজ এবং হালকা ওজনের কারণে ভাসমান বাড়িগুলো বেশ জনপ্রিয়তা পায়।

 

স্পেন

বিলবাও ভাসমান মিউজিয়াম

গুগেনহেইম মিউজিয়াম; আমেরিকান স্থপতি ফ্রাঙ্ক গেহরির নকশা করা বিশ্ব স্থাপত্যের এক অনন্য উদাহরণ ভাসমান মিউজিয়াম। স্পেনের বিলবাও নগরীর পানির ওপর নির্মিত মিউজিয়ামটি তার অদ্ভুত নকশার জন্য বেশি জনপ্রিয়। ১৯৯৭ সালে আজব নকশার ভবনটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছিল স্পেন সরকার। ভবনটির আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার পেছনে রয়েছে এর অদ্ভুত নকশা। মূলত গুগেনহাইম মিউজিয়াম বেশ কয়েকটি আন্তঃসংযোগের নকশাকে জটিল করেছে। লেকের পারে পুরো ভবনটি টাইটানিয়াম, চুনাপাথর এবং কাচে আবৃত। এই মিউজিয়ামটি নেভারিয়ন নদীর পাশে অবস্থিত, যা ভবনটিকে আরও বেশি দৃষ্টিনন্দন করে তুলেছে। এই মিউজিয়ামে সমসাময়িক শিল্পীদের অসংখ্য শিল্পকর্ম রয়েছে।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন