শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪

সবুজে ঘেরা যত দেশ

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজে ঘেরা যত দেশ

বনভূমি ও বনাঞ্চল এই গ্রহের মানুষের বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, প্রাণিকুলের শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রধান উপাদান অক্সিজেন থেকে মানুষের জৈবিক তথা জীবিকানির্বাহ- পুরোটাই আসে সবুজে ঘেরা বনাঞ্চল থেকে।  ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর কোন কোন দেশে বেশি বনভূমি বা বনাঞ্চল রয়েছে, রইল তার বিস্তারিত...

 

বনভূমি ও বনাঞ্চল পৃথিবীতে মানুষ ও সব প্রাণীর বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, মানুষ এবং প্রাণিকুলের বেঁচে থাকার অক্সিজেন থেকে জীবিকানির্বাহ, সব ক্ষেত্রে বনের গুরুত্বকে কোনোভাবেই ছোট করে দেখা যায় না। প্রাথমিকভাবে বন হলো বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল। আর প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ বনাঞ্চল থেকে নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। এ ছাড়া মানুষের ঘরবাড়ি নির্মাণে ব্যবহৃত কাঠের প্রধান উৎসও এই বন। আসলে বনভূমি ও বনাঞ্চল নানাভাবে এই গ্রহের পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে। যেমন- নদীনালা, খালবিল এবং জলাশয়ের সুরক্ষা প্রদান, মাটির ক্ষয়রোধ এবং জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে বনাঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পৃথিবীর প্রায় ৭০ শতাংশ বন্যপ্রাণী বনে বসবাস করে। আর মোট গাছপালার চার ভাগের তিন ভাগই রয়েছে পৃথিবীর ছড়িয়ে থাকা বনাঞ্চলগুলোয়। আবার পৃথিবীর মোট বনভূমি ও বনাঞ্চলের প্রায় ৬৭ শতাংশই দখল করে আছে বৃহত্তম ১০টি দেশ; যা সবুজে ঘেরা পৃথিবীর বৃহৎ অংশীদার। যদিও বন পুড়িয়ে ফেলা এবং এতে বসবাসরত প্রাণী শিকারের মতো অপরাধে অতীতে এই গ্রহ অসংখ্য সম্পদ হারিয়েছে। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য- আধুনিক বিশ্বে ক্রমবর্ধমান বন উজাড় মানবসৃষ্ট বিপর্যয় ডেকে এনেছে। বার্ষিক প্রায় ৪৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার (ওয়েলসের আয়তনের প্রায় দ্বিগুণ এলাকা) বনভূমি পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে গত ৫০ বছরে পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত অ্যামাজন বন তার ১৭ শতাংশ বনাঞ্চল হারিয়েছে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো- বিশ্বের কিছু কিছু দেশে বনাঞ্চল বৃদ্ধি পেয়েছে। জেনে রাখা ভালো- বনাঞ্চল হলো এমন জমি যেখানে অন্তত পাঁচ মিটার উচ্চতার প্রাকৃতিক বা রোপণ করা গাছ রয়েছে। এ তালিকায় কৃষিজ ব্যবস্থাপনার কোনো শস্য কিংবা গাছ থাকে না। আজ জানব ভৌগোলিকভাবে বৈশ্বিক বনভূমির অবস্থান এবং কোন কোন দেশে সবচেয়ে বেশি বন রয়েছে।

পৃথিবীর উপরিভাগের কত ভাগ বন?

হাজার হাজার বছর আগে পৃথিবীর বনভূমি কি আজকের বিশ্বের মতো ছিল? উত্তর হলো- না। হিস্টোরি ডেটাবেজ অব গ্লোবাল এনভায়রনমেন্টের তথ্য অনুসারে, প্রায় ১০ হাজার বছর (বরফ যুগের শেষে) আগে পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের ৫৭ শতাংশ ছিল বনভূমি। আর প্রাচীন পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের প্রায় ৭১ শতাংশই ছিল বনভূমি, তৃণভূমি ও ঝোপঝাড়ে পূর্ণ। ৫ হাজার বছর আগে যার পরিমাণ ২ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৫৫ শতাংশ। ১৭০০ খিস্টাব্দ পর্যন্ত এর হিসাবে কোনো পরিবর্তন আসেনি। তখন পৃথিবীর বনভূমির পরিমাণ ছিল ৫২ শতাংশ, তৃণভূমি-ঝোপঝাড়ের পরিমাণ ছিল ৪৮ শতাংশ, গবাদি পশুর চারণভূমি ছিল ৬ শতাংশ এবং খাদ্যশস্য চাষের ভূমির পরিমাণ ছিল মাত্র ৩ শতাংশ। তবে ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে পৃথিবী তার অর্ধেকাংশ বন হারায়। এ সময় পৃথিবীর বনভূমির পরিমাণ ছিল ৪৮ শতাংশ, তৃণভূমি ও ঝোপঝাড়ের পরিমাণ ছিল ২৭ শতাংশ। অন্যদিকে গবাদি পশুর চরণভূমির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ শতাংশ এবং খাদ্যশস্য চাষের ভূমির পরিমাণ ৮ শতাংশ। আমরা জানি, পৃথিবীর ১০ শতাংশ হিমবাহে আচ্ছাদিত, আর ১৯ শতাংশ অনুর্বর ভূমি। অর্থাৎ মরুভূমি, সৈকত, বালির টিলা ইত্যাদি। এগুলোকে সাধারণত ‘বাসযোগ্য ভূমি’ বলা হয়। আবার বাসযোগ্য ভূমির এক-তৃতীয়াংশের (৩৮ শতাংশ) বেশি বনভূমি রয়েছে। বলা বাহুল্য, কৃষি সম্প্রসারণের কারণে বিশ্বব্যাপী বনভূমি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। বিশ্বব্যাপী এখন বসবাসযোগ্য জমির অর্ধেকাংশ কৃষিকাজের জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। বিশেষ করে গবাদি পশু পালনের জন্য পৃথিবীর যতটুকু ভূমি ব্যবহার করা হচ্ছে- তা গোটা প্রায় সব বনভূমির সমান।

যেসব অঞ্চলজুড়ে বনভূমি বিস্তৃত

বৈশ্বিক মানচিত্রের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সমগ্র ইউরোপ অঞ্চল এবং রাশিয়ায় রয়েছে পৃথিবীর বনাঞ্চলের আধিপত্য। অর্থাৎ এই অঞ্চলগুলোই পৃথিবীর সর্বাধিক বনাঞ্চলের অংশ। বলা হয়, পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ বনভূমি এখানকার অধিবাসীদের আবাসস্থল। এরপর হলো দক্ষিণ আমেরিকা, যেখানে রয়েছে বৈশ্বিক এক-পঞ্চমাংশ বনভূমি। ইউএন ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশন-এর তথ্য অনুসারে, পৃথিবীর মোট বনাঞ্চলের ২৫.০৭ শতাংশ বনভূমি রয়েছে ইউরোপ মহাদেশে। ১৫.৬৮ শতাংশ আফ্রিকা মহাদেশে, ১৫.৩৬ শতাংশ এশিয়া মহাদশে এবং ৪.৫৬ শতাংশ বনভূমি রয়েছে ওশেনীয় মহাদেশে। ২০১৫ সালে নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়, টমাস ক্রোথার এবং সহকর্মীরা একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেন। যেখানে তারা বিশ্বজুড়ে গাছের সংখ্যা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন। এর জন্য, তারা বনের গাছের একটি বিশ্ব মানচিত্র তৈরি করেন। সেই মানচিত্রের তথ্য অনুসারে, পৃথিবীর প্রতিটি মহাদেশে প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গাছের পরিমাণ ৪ লাখ ২৯ হাজার ৭৭৫। সমীক্ষায় গবেষকরা, ন্যূনতম ১০ সেন্টিমিটার ব্যাস কিংবা তার চেয়ে বড় ডালপালাসহ গাছগুলোকে বোঝান। তারা অনুমান করেন, পৃথিবীতে আনুমানিক ৩ দশমিক ০৪ ট্রিলিয়ন (৩ লাখ ৪ হাজার কোটি) গাছ রয়েছে।

দেশ অনুযায়ী মোট বনাঞ্চল

রাশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম বনাঞ্চল এলাকা। ব্রাজিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়া এবং ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বনভূমি রয়েছে। এই দেশগুলোর প্রত্যেকটিতে ১০ কোটি হেক্টরের বেশি বনভূমি রয়েছে।

রাশিয়ায় রয়েছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ কাঠের মজুদ

বিশ্বের বৃহত্তম বনভূমি ও বনাঞ্চলের দেশ রাশিয়া। দেশটির মোট আয়তনের মধ্যে প্রায় ৮১ লাখ ৫১ হাজার ৩৫৬ বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি অঞ্চল বনভূমিতে আচ্ছাদিত। এখানেই শেষ নয়, এই দেশটিতে রয়েছে পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ কাঠের মজুদ। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশটির মোট আয়তনের ৪৫ শতাংশই বনাঞ্চল। এখানে প্রধানত শঙ্কুযুক্ত গাছের প্রজাতি রয়েছে। যেমন- পাইন, স্প্রুস, লার্চ এবং সিডার ইত্যাদি। পৃথিবীর মোট বনাঞ্চলের মধ্যে রাশিয়ান ফেডারেশনেরই ২০ শতাংশেরও বেশি অক্ষত (অস্পর্শিত বন) রয়েছে। ১৯৯০ সালের পর দেশটির বন বিভাগ এসব বন সংরক্ষণে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। দেশটির বন বিভাগ, রাষ্ট্রীয় বন তহবিলকে (কর্মপরিকল্পনাসহ) চার ভাগে ভাগ করেছে। প্রথমত, জলরোধক সংরক্ষিত বন। যেখানে বনের উন্নতির জন্য শুধু স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী গাছগুলো কাটা হয়। দ্বিতীয়ত বনভূমি- যেখানে সরকার শুধু বাছাইকৃত গাছগুলো কাটার অনুমতি দেয়। যদিও এতে বনভূমি ও বনাঞ্চলের আয়তন বৃদ্ধিতে তেমন কোনো প্রভাব বিস্তার করে না। তৃতীয়ত, অপারেটিং ফরেস্ট। এই প্রক্রিয়ায় বন বিভাগের কর্মীরা বনাঞ্চল পরিষ্কার কিংবা কাটার কাজে নিয়োজিত থাকেন।

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভূমির দেশ ব্রাজিল

অ্যামাজন বনের দেশ ব্রাজিল। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভূমির  রাষ্ট্র। প্রায় ৪ কোটি ৯৮ লাখ ৪ হাজার ৫৮০ বর্গকিলোমিটারের বেশি বনভূমি রয়েছে এখানে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্য অনুসারে, ব্রাজিলের ৬২ দশমিক ৪ শতাংশ ভূমি (৫১ কোটি ৯৫ লাখ ২২ হাজার হেক্টর) বনে আচ্ছাদিত। তবে দেশটির সরকার বলছে, এই আয়তনের বেশির ভাগই প্রাথমিক বন কিংবা ঘন বনাঞ্চল। ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে ব্রাজিলের বনভূমিতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। দেশটি বছরে গড়ে ২৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৫০ হেক্টর বা দশমিক ৪৮ শতাংশ হারিয়েছে; যা দেশটির অভ্যন্তরে তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও ভীষণ উদ্বেগের। তবে সুখবর হলো- দেশটির কর্তৃপক্ষ বন সংরক্ষণে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যারা ২০৩০ সাল নাগাদ বন উজাড় বন্ধ করা বা গাছ কাটার ছাড়পত্র বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্যমতে, অ্যামাজনে বসবাসকারী ৩ হাজার ৬৩৬টি প্রজাতির উভচর প্রাণী, পাখি, স্তন্যপায়ী এবং সরীসৃপ সংরক্ষণে এসব বনাঞ্চলকে রক্ষা করতেই হবে।

সবুজায়নের দেশ হওয়ায় বৈশ্বিকভাবে কানাডার গুরুত্ব অনেক

ভৌগোলিক স্থান ও বনভূমির কারণে বৈশ্বিকভাবে কানাডার গুরুত্ব অনেক। বিশ্বের মোট বনভূমির ৯ শতাংশ রয়েছে এই দেশে। কানাডার ৩০ শতাংশ ভূমি বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত। যার পরিমাণ ৩৪ লাখ ৭৩ হাজার ২০ বর্গকিলোমিটার। এর অধিকাংশই আবার বোরোয়াল বন অঞ্চল এবং উপার্চ বনাঞ্চলে ঘেরা। সরকারি তথ্যমতে- দেশটির অর্ধেকই বন; যা আটটি অঞ্চলে অবস্থিত। সেগুলো হলো- অ্যাকাডিয়ান বন, বোরিয়াল বন, উপকূলীয় বন, কলম্বিয়া বন, পর্ণমোচী বন, গ্রেট লেকস-সেন্ট, লরেন্স ফরেস্ট, মন্টেন ফরেস্ট রিজিয়ন এবং সুবলপাইন ফরেস্ট রিজিয়ন। এসব বনভূমি দেশটির বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল। এমনকি এই বনগুলো দেশটির জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এখানে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন ও কার্বন সঞ্চয় হয়, একইভাবে বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাইঅক্সাইড হ্রাস হয়; যা মূলত গ্রিনহাউস গ্যাস। কানাডার বনাঞ্চলের প্রধান পণ্য লম্বা সফটউড (নির্মাণকাজে ব্যবহৃত), কাগজ তৈরির উদ্ভিজ্জ এবং পাতলা কাঠ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনে এই দেশে ঘন ঘন দাবানল দেখা যাচ্ছে। সবশেষ তথ্য মতে, ২০০০-২০২৩ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রায় ২০ শতাংশ বন দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বন জাতীয় উদ্যান হিসেবে সংরক্ষিত

বিশ্বের বৃহত্তম সবুজ দেশগুলোর একটি যুক্তরাষ্ট্র। ধারণা করা হয়, ইউরোপীয়দের বসতি স্থাপনের আগে এই দেশে প্রায় ১০০ কোটি একর (৪০ লাখ বর্গ কিলোমিটার) বনভূমি ছিল। যদিও এখন প্রায় ৩০ লাখ ৮৭ হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার বনভূমি রয়েছে। বৈশ্বিক বনাঞ্চলের বেশ কটি শর্তাবলি যেমন- গাছের ঘনত্ব, গাছপালা এবং প্রাণিজগতের বিস্তারে  আমেরিকার বনগুলো সামান্য পিছিয়ে। যদিও দেশটির জলবায়ু- জলাভূমি, নাতিশীতোষ্ণ বন, আল্পাইন বনের পাশাপাশি মরুভূমি অঞ্চলেও গাছপালা বিকাশের জন্য বেশ উপযোগী। তবে দেশটির কর্তৃপক্ষ বেশির ভাগ বনভূমিগুলোকে জাতীয় উদ্যান এবং রাজ্য উদ্যান হিসেবে সংরক্ষণ করে রেখেছে। সাম্প্রতিককালে কয়েকটি দাবানল, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, কীটপতঙ্গ, উন্নয়ন ও খনন, গাছ নিধন এবং ব্যাপকভাবে বন উজাড়ের কারণে যুক্তরাষ্ট্র তাদের লাখ লাখ একর বনাঞ্চল হারিয়েছে। যদিও আমেরিকার সরকার বন পুনরুদ্ধার ও অধিবাসীদের বনাঞ্চলের প্রাকৃতিক সুবিধা প্রদানে নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

কঙ্গোয় দেখা যাবে আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি গাছ

ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো বিশ্বের বৃহৎ বনভূমি ও বনাঞ্চলের অন্যতম অংশীদার। দেশটির ১৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৫০ বর্গকিলোমিটারের বেশি ভূমি বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত; যা দেশটির মোট ভূমির ৫২ শতাংশের সমান। আফ্রিকান অঞ্চলের মধ্যে এটিই একমাত্র দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি গাছগাছালি রয়েছে। আফ্রিকার এই দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটির বনভূমি ও বনাঞ্চল নানা বৈচিত্র্যে পূর্ণ। এখানকার বনাঞ্চলে ১০ হাজারের বেশি প্রজাতির উদ্ভিদ, ৪০৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১ হাজার ১১৭ প্রজাতির পাখি রয়েছে। এখানেই শেষ নয়, এসব বনাঞ্চলের নদীনালা, খালবিলে ৪০০ প্রজাতির বেশি মাছ পাওয়া যায়। দেশটির অভ্যন্তরীণ বনভূমিগুলো আফ্রিকা অঞ্চলে আর্দ্র গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনগুলোর প্রধান অংশ। এ ছাড়া ব্রাজিলের অ্যামাজনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট দেখা যাবে আফ্রিকার দেশ কঙ্গোয়। দেশটি তাদের বনাঞ্চলকে কয়েকটি ইকো-রিজিয়নে (অঞ্চলে) ভাগ করেছে। যেমন- আটলান্টিক নিরক্ষীয় উপকূলীয় বন, পশ্চিম কঙ্গোলিয়ান সোয়াম্প ফরেস্ট, ইস্টার্ন কঙ্গোলিয়ান সোয়াম্প ফরেস্ট, সেন্ট্রাল কঙ্গোলিয়ান নিম্নভূমি বনাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্ব কঙ্গোলিয়ান নিম্নভূমি বন।

শুষ্কতম দেশ অস্ট্রেলিয়াও সবুজে ঘেরা

বিশ্বের শুষ্কতম মহাদেশগুলোর একটি অস্ট্রেলিয়া। পৃথিবীর সবুজে ঘেরা দেশগুলোর তালিকায় থাকা অস্ট্রেলিয়ার ১২ লাখ ৩২ হাজার ১১০ বর্গকিলোমিটার অঞ্চল বনভূমিতে আচ্ছাদিত। যা দেশটির মোট ভূমির প্রায় ১৯ শতাংশজুড়ে বিস্তৃত। এর কারণ অস্ট্রেলিয়ার বেশির ভাগ অংশ উর্বর বা শুষ্ক জমি নিয়ে গঠিত। যেখানে বিশুদ্ধ পানির পরিমাণ খুবই সীমিত। তবে এখানকার বনাঞ্চলগুলোর মধ্যে রয়েছে শক্ত কাঠের গাছ। যা কেবল স্থানীয় ইউক্যালিপ্ট বনেই বেশি দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়া তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে পাইনের মতো নরম কাঠের বদলে এসব শক্ত কাঠ ব্যবহার হয়ে থাকে। অস্ট্রেলিয়ার সাতটি স্থানীয় বন রয়েছে। সেগুলো যথাক্রমে রেইনফরেস্ট, মেলালেউকা বন, ইউক্যালিপ্ট বনাঞ্চল, ক্যাসুয়ারিনা বন, ক্যালিট্রিস বন, বাবলা বন এবং ম্যানগ্রোভ বন। দেশটির সরকার এবং বন বিভাগ কর্তৃপক্ষ সরাসরি তাদের অঞ্চলের বন পরিচালনা এবং নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে। এ কারণে অস্ট্রিলিয়ার সরকার ১৯৯২ সালের জাতীয় বন নীতি (NFPS) মেনে সব নির্দেশনা দেয়।

বিশাল জনসংখ্যার পাশাপাশি চীনে আছে বৃহৎ বনভূমি

দক্ষিণ এশিয়ার চীন বিশাল জনসংখ্যার পাশাপাশি বৃহৎ বনভূমিরও মালিক। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুসারে, চীনের মোট ভূমির ২১ দশমিক ৯ শতাংশ বন। তবে দেশটি শুধু ৫ দশমিক ৬ শতাংশ অঞ্চলকে জীববৈচিত্র্য এবং প্রাথমিক বন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আয়তনে তা প্রায় ১ কোটি ১৬ লাখ ৩২ হাজার বর্গকিলোমিটার। কিন্তু ঊনবিংশ শতাব্দীর পর চীনের বন উদ্বেগজনক হারে কমতে থাকে। বিশেষত খনি ও এলাকা আধুনিকায়নের প্রভাব চীনের সরকারকে ভাবিয়ে তোলে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্যমতে, ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে চীন তাদের বনভূমির বিশাল একটা অংশ হারায়। যার পরিমাণ প্রায় ২৪ লাখ ৮৬ হাজার বর্গকিলোমিটার। তবে আশার কথা- দেশটি তাদের পরিকল্পিত বনায়ন এবং জাতীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিকাশে জোর দেয়। ফলে জীববৈচিত্র্যের পাশাপাশি জল ও মৃত্তিকারও উন্নতি ঘটে। এখাকে মূল্যবান ও বিরল গাছের দেখা মেলে। এখানকার বনাঞ্চলে ২ হাজার ৪৮৭টি প্রজাতির উভচর প্রাণী, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। এসব প্রাণীকূলের মধ্যে ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ কেবল চীনেই দেখা যায়। অন্য কোনো দেশে নয়।

বৃষ্টির কারণে ইন্দোনেশিয়ায় বেশি বনাঞ্চল

আয়তনে ইন্দোনেশিয়া যদিও তুলনামূলক ছোট রাষ্ট্র, তবে দেশটিতে ১৭ হাজারের বেশি দ্বীপ রয়েছে। এর বাইরেও দেশটির মোট ভূমির ৫২ শতাংশই বন। ইন্দোনেশিয়ার জনগণের জন্য বন ও বনাঞ্চল এবং এর ভিতরের জীববৈচিত্র্য তাদের পরিচয়েরই অংশ, সেই সঙ্গে এগুলো তাদের সংস্কৃতিরও অংশ। ইন্দোনেশিয়ার বনভূমি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বনাঞ্চল। দেশটির মোট বনভূমির পরিমাণ ৯ কোটি ৪৪ লাখ ৩২ হাজার বর্গ কিলোমিটার। তবে এর ৫০ শতাংশ বনভূমি (৪ কোটি ৭২ লাখ ৩৬ হাজার) বর্গকিলোমিটার এলাকাকে  প্রাথমিক বনাঞ্চল হিসেবে পরিচিত। ইন্দোনেশিয়ার সরকারি তথ্য মতে, এখানে ১৯টি বিভিন্ন ধরনের বন রয়েছে। এই দেশের গ্রীষ্মমন্ডলীয় রেইনফরেস্ট নিজেই অ্যামাজন এবং ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রেইনফরেস্টের পরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বন। ইন্দোনেশিয়া দ্বীপপুঞ্জ নিরক্ষরেখাজুড়ে বিস্তৃত। এ কারণে দেশটিতে সারা বছরই বৃষ্টির দেখা মেলে। ফলে ইন্দোনেশিয়ায় বনভূমি ও বনাঞ্চল ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। আর এখানে দেখা মেলে জীববৈচিত্র্য, ঘন বনাঞ্চল এবং রেইনফরেস্ট। এই বনাঞ্চলগুলো বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণীর আশ্রয়স্থল। বলা হয়, ব্রাজিলের পর ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জীববৈচিত্র্যের দেশ। জানা গেছে, এখানকার বনগুলোয় ৩ হাজার ৩০৫টি পরিচিত প্রজাতির উভচর, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। এশিয়ার অন্যান্য দেশের মতো ইন্দোনেশিয়ায়ও বন উজাড় প্রধান সমস্যা। সম্প্রতি দেশটির সরকার নানা প্রজাতির প্রাণী সংরক্ষণ ও বন সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

ভারতের বন বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থল এবং প্রাকৃতিক ওষুধের বড় উৎস

ভারত বিশ্বের বৃহত্তম বনাঞ্চলের দেশগুলোর একটি এবং এটি প্রচুর গাছের আবাসস্থল। ভারত সেই দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম যেখানে নব্বই দশকের পর থেকে বনাঞ্চলের পরিমাণ বেড়েছে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ১৯৯০-২০০০ সালের মধ্যে ভারতে বার্ষিক শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ হারে এবং পরবর্তী ২০০০-২০১০ সালের মধ্যে বছরে গড়ে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ হারে বনভূমির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের বনভূমি ৭ লাখ ৮ হাজার ৬০৪ বর্গকিলোমিটার; যা দেশটির আয়তনের প্রায় ২২ শতাংশ। এর মধ্যে বেশির ভাগই বিভিন্ন ধরনের গাছ-গাছালিতে আবৃত; যা কেবল বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থলই নয়, প্রাকৃতিক ওষুধেরও একটি বড় উৎস। ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলে অসাধারণ কয়েকটি বনভূমি রয়েছে; যা পযর্টন স্পটও। যেমন- সুন্দরবন, জিম কর্বেট ন্যাশনাল পার্ক, খাসি পর্বতমালা, খানা ন্যাশনাল পার্ক ইত্যাদি।

ভৌগোলিকভাবে পেরুতে প্রকৃতির সব উপাদানই বিদ্যমান

কী নেই এই দেশে! মরুভূমি, সবুজ মরূদ্যান, বন-বনাঞ্চল, বরফাবৃত পর্বতমালা, উচ্চ মালভূমি এবং গভীর উপত্যকা; প্রকৃতি যেন এখানেই সব সাজিয়েছে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, পেরু বৃহত্তম বনভূমির রাষ্ট্র। দেশটির মোট আয়তনের ৫৩ দশমিক ১ শতাংশ (৬ কোটি ৭৯ লাখ ৯২ হাজার হেক্টর) বনভূমি রয়েছে। যার মধ্যে আবার ৮৮ দশমিক ৫ শতাংশই প্রাথমিক বনাঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এ কারণে এখানকার প্রকৃতি বৈচিত্র্যময় এবং ঘন বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত। জানা গেছে, পেরুতে ৯ লাখ ৯৩ হাজার হেক্টর পরিকল্পিত বন (রোপিত বন) রয়েছে। তবে বন উজাড়ের বৈশ্বিক প্রভাব থেকে এই দেশটিও বাঁচতে পারেনি। ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে দেশটি বছরে গড়ে ১ লাখ ৮ হাজার ২০০ হেক্টর বন হারিয়েছে। বিশ্ব সংরক্ষণের পরিসংখ্যান বলছে, দেশটিতে ২ হাজার ৯৩৭টি পরিচিত প্রজাতির উভচর, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। যার মধ্যে ১৬ শতাংশ কেবল পেরুতেই দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা