শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪

সবুজে ঘেরা যত দেশ

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজে ঘেরা যত দেশ

বনভূমি ও বনাঞ্চল এই গ্রহের মানুষের বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, প্রাণিকুলের শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রধান উপাদান অক্সিজেন থেকে মানুষের জৈবিক তথা জীবিকানির্বাহ- পুরোটাই আসে সবুজে ঘেরা বনাঞ্চল থেকে।  ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর কোন কোন দেশে বেশি বনভূমি বা বনাঞ্চল রয়েছে, রইল তার বিস্তারিত...

 

বনভূমি ও বনাঞ্চল পৃথিবীতে মানুষ ও সব প্রাণীর বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, মানুষ এবং প্রাণিকুলের বেঁচে থাকার অক্সিজেন থেকে জীবিকানির্বাহ, সব ক্ষেত্রে বনের গুরুত্বকে কোনোভাবেই ছোট করে দেখা যায় না। প্রাথমিকভাবে বন হলো বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল। আর প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ বনাঞ্চল থেকে নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। এ ছাড়া মানুষের ঘরবাড়ি নির্মাণে ব্যবহৃত কাঠের প্রধান উৎসও এই বন। আসলে বনভূমি ও বনাঞ্চল নানাভাবে এই গ্রহের পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে। যেমন- নদীনালা, খালবিল এবং জলাশয়ের সুরক্ষা প্রদান, মাটির ক্ষয়রোধ এবং জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে বনাঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পৃথিবীর প্রায় ৭০ শতাংশ বন্যপ্রাণী বনে বসবাস করে। আর মোট গাছপালার চার ভাগের তিন ভাগই রয়েছে পৃথিবীর ছড়িয়ে থাকা বনাঞ্চলগুলোয়। আবার পৃথিবীর মোট বনভূমি ও বনাঞ্চলের প্রায় ৬৭ শতাংশই দখল করে আছে বৃহত্তম ১০টি দেশ; যা সবুজে ঘেরা পৃথিবীর বৃহৎ অংশীদার। যদিও বন পুড়িয়ে ফেলা এবং এতে বসবাসরত প্রাণী শিকারের মতো অপরাধে অতীতে এই গ্রহ অসংখ্য সম্পদ হারিয়েছে। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য- আধুনিক বিশ্বে ক্রমবর্ধমান বন উজাড় মানবসৃষ্ট বিপর্যয় ডেকে এনেছে। বার্ষিক প্রায় ৪৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার (ওয়েলসের আয়তনের প্রায় দ্বিগুণ এলাকা) বনভূমি পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে গত ৫০ বছরে পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত অ্যামাজন বন তার ১৭ শতাংশ বনাঞ্চল হারিয়েছে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো- বিশ্বের কিছু কিছু দেশে বনাঞ্চল বৃদ্ধি পেয়েছে। জেনে রাখা ভালো- বনাঞ্চল হলো এমন জমি যেখানে অন্তত পাঁচ মিটার উচ্চতার প্রাকৃতিক বা রোপণ করা গাছ রয়েছে। এ তালিকায় কৃষিজ ব্যবস্থাপনার কোনো শস্য কিংবা গাছ থাকে না। আজ জানব ভৌগোলিকভাবে বৈশ্বিক বনভূমির অবস্থান এবং কোন কোন দেশে সবচেয়ে বেশি বন রয়েছে।

পৃথিবীর উপরিভাগের কত ভাগ বন?

হাজার হাজার বছর আগে পৃথিবীর বনভূমি কি আজকের বিশ্বের মতো ছিল? উত্তর হলো- না। হিস্টোরি ডেটাবেজ অব গ্লোবাল এনভায়রনমেন্টের তথ্য অনুসারে, প্রায় ১০ হাজার বছর (বরফ যুগের শেষে) আগে পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের ৫৭ শতাংশ ছিল বনভূমি। আর প্রাচীন পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের প্রায় ৭১ শতাংশই ছিল বনভূমি, তৃণভূমি ও ঝোপঝাড়ে পূর্ণ। ৫ হাজার বছর আগে যার পরিমাণ ২ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৫৫ শতাংশ। ১৭০০ খিস্টাব্দ পর্যন্ত এর হিসাবে কোনো পরিবর্তন আসেনি। তখন পৃথিবীর বনভূমির পরিমাণ ছিল ৫২ শতাংশ, তৃণভূমি-ঝোপঝাড়ের পরিমাণ ছিল ৪৮ শতাংশ, গবাদি পশুর চারণভূমি ছিল ৬ শতাংশ এবং খাদ্যশস্য চাষের ভূমির পরিমাণ ছিল মাত্র ৩ শতাংশ। তবে ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে পৃথিবী তার অর্ধেকাংশ বন হারায়। এ সময় পৃথিবীর বনভূমির পরিমাণ ছিল ৪৮ শতাংশ, তৃণভূমি ও ঝোপঝাড়ের পরিমাণ ছিল ২৭ শতাংশ। অন্যদিকে গবাদি পশুর চরণভূমির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ শতাংশ এবং খাদ্যশস্য চাষের ভূমির পরিমাণ ৮ শতাংশ। আমরা জানি, পৃথিবীর ১০ শতাংশ হিমবাহে আচ্ছাদিত, আর ১৯ শতাংশ অনুর্বর ভূমি। অর্থাৎ মরুভূমি, সৈকত, বালির টিলা ইত্যাদি। এগুলোকে সাধারণত ‘বাসযোগ্য ভূমি’ বলা হয়। আবার বাসযোগ্য ভূমির এক-তৃতীয়াংশের (৩৮ শতাংশ) বেশি বনভূমি রয়েছে। বলা বাহুল্য, কৃষি সম্প্রসারণের কারণে বিশ্বব্যাপী বনভূমি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। বিশ্বব্যাপী এখন বসবাসযোগ্য জমির অর্ধেকাংশ কৃষিকাজের জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। বিশেষ করে গবাদি পশু পালনের জন্য পৃথিবীর যতটুকু ভূমি ব্যবহার করা হচ্ছে- তা গোটা প্রায় সব বনভূমির সমান।

যেসব অঞ্চলজুড়ে বনভূমি বিস্তৃত

বৈশ্বিক মানচিত্রের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সমগ্র ইউরোপ অঞ্চল এবং রাশিয়ায় রয়েছে পৃথিবীর বনাঞ্চলের আধিপত্য। অর্থাৎ এই অঞ্চলগুলোই পৃথিবীর সর্বাধিক বনাঞ্চলের অংশ। বলা হয়, পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ বনভূমি এখানকার অধিবাসীদের আবাসস্থল। এরপর হলো দক্ষিণ আমেরিকা, যেখানে রয়েছে বৈশ্বিক এক-পঞ্চমাংশ বনভূমি। ইউএন ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশন-এর তথ্য অনুসারে, পৃথিবীর মোট বনাঞ্চলের ২৫.০৭ শতাংশ বনভূমি রয়েছে ইউরোপ মহাদেশে। ১৫.৬৮ শতাংশ আফ্রিকা মহাদেশে, ১৫.৩৬ শতাংশ এশিয়া মহাদশে এবং ৪.৫৬ শতাংশ বনভূমি রয়েছে ওশেনীয় মহাদেশে। ২০১৫ সালে নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়, টমাস ক্রোথার এবং সহকর্মীরা একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেন। যেখানে তারা বিশ্বজুড়ে গাছের সংখ্যা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন। এর জন্য, তারা বনের গাছের একটি বিশ্ব মানচিত্র তৈরি করেন। সেই মানচিত্রের তথ্য অনুসারে, পৃথিবীর প্রতিটি মহাদেশে প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গাছের পরিমাণ ৪ লাখ ২৯ হাজার ৭৭৫। সমীক্ষায় গবেষকরা, ন্যূনতম ১০ সেন্টিমিটার ব্যাস কিংবা তার চেয়ে বড় ডালপালাসহ গাছগুলোকে বোঝান। তারা অনুমান করেন, পৃথিবীতে আনুমানিক ৩ দশমিক ০৪ ট্রিলিয়ন (৩ লাখ ৪ হাজার কোটি) গাছ রয়েছে।

দেশ অনুযায়ী মোট বনাঞ্চল

রাশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম বনাঞ্চল এলাকা। ব্রাজিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়া এবং ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বনভূমি রয়েছে। এই দেশগুলোর প্রত্যেকটিতে ১০ কোটি হেক্টরের বেশি বনভূমি রয়েছে।

রাশিয়ায় রয়েছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ কাঠের মজুদ

বিশ্বের বৃহত্তম বনভূমি ও বনাঞ্চলের দেশ রাশিয়া। দেশটির মোট আয়তনের মধ্যে প্রায় ৮১ লাখ ৫১ হাজার ৩৫৬ বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি অঞ্চল বনভূমিতে আচ্ছাদিত। এখানেই শেষ নয়, এই দেশটিতে রয়েছে পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ কাঠের মজুদ। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশটির মোট আয়তনের ৪৫ শতাংশই বনাঞ্চল। এখানে প্রধানত শঙ্কুযুক্ত গাছের প্রজাতি রয়েছে। যেমন- পাইন, স্প্রুস, লার্চ এবং সিডার ইত্যাদি। পৃথিবীর মোট বনাঞ্চলের মধ্যে রাশিয়ান ফেডারেশনেরই ২০ শতাংশেরও বেশি অক্ষত (অস্পর্শিত বন) রয়েছে। ১৯৯০ সালের পর দেশটির বন বিভাগ এসব বন সংরক্ষণে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। দেশটির বন বিভাগ, রাষ্ট্রীয় বন তহবিলকে (কর্মপরিকল্পনাসহ) চার ভাগে ভাগ করেছে। প্রথমত, জলরোধক সংরক্ষিত বন। যেখানে বনের উন্নতির জন্য শুধু স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী গাছগুলো কাটা হয়। দ্বিতীয়ত বনভূমি- যেখানে সরকার শুধু বাছাইকৃত গাছগুলো কাটার অনুমতি দেয়। যদিও এতে বনভূমি ও বনাঞ্চলের আয়তন বৃদ্ধিতে তেমন কোনো প্রভাব বিস্তার করে না। তৃতীয়ত, অপারেটিং ফরেস্ট। এই প্রক্রিয়ায় বন বিভাগের কর্মীরা বনাঞ্চল পরিষ্কার কিংবা কাটার কাজে নিয়োজিত থাকেন।

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভূমির দেশ ব্রাজিল

অ্যামাজন বনের দেশ ব্রাজিল। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভূমির  রাষ্ট্র। প্রায় ৪ কোটি ৯৮ লাখ ৪ হাজার ৫৮০ বর্গকিলোমিটারের বেশি বনভূমি রয়েছে এখানে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্য অনুসারে, ব্রাজিলের ৬২ দশমিক ৪ শতাংশ ভূমি (৫১ কোটি ৯৫ লাখ ২২ হাজার হেক্টর) বনে আচ্ছাদিত। তবে দেশটির সরকার বলছে, এই আয়তনের বেশির ভাগই প্রাথমিক বন কিংবা ঘন বনাঞ্চল। ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে ব্রাজিলের বনভূমিতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। দেশটি বছরে গড়ে ২৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৫০ হেক্টর বা দশমিক ৪৮ শতাংশ হারিয়েছে; যা দেশটির অভ্যন্তরে তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও ভীষণ উদ্বেগের। তবে সুখবর হলো- দেশটির কর্তৃপক্ষ বন সংরক্ষণে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যারা ২০৩০ সাল নাগাদ বন উজাড় বন্ধ করা বা গাছ কাটার ছাড়পত্র বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্যমতে, অ্যামাজনে বসবাসকারী ৩ হাজার ৬৩৬টি প্রজাতির উভচর প্রাণী, পাখি, স্তন্যপায়ী এবং সরীসৃপ সংরক্ষণে এসব বনাঞ্চলকে রক্ষা করতেই হবে।

সবুজায়নের দেশ হওয়ায় বৈশ্বিকভাবে কানাডার গুরুত্ব অনেক

ভৌগোলিক স্থান ও বনভূমির কারণে বৈশ্বিকভাবে কানাডার গুরুত্ব অনেক। বিশ্বের মোট বনভূমির ৯ শতাংশ রয়েছে এই দেশে। কানাডার ৩০ শতাংশ ভূমি বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত। যার পরিমাণ ৩৪ লাখ ৭৩ হাজার ২০ বর্গকিলোমিটার। এর অধিকাংশই আবার বোরোয়াল বন অঞ্চল এবং উপার্চ বনাঞ্চলে ঘেরা। সরকারি তথ্যমতে- দেশটির অর্ধেকই বন; যা আটটি অঞ্চলে অবস্থিত। সেগুলো হলো- অ্যাকাডিয়ান বন, বোরিয়াল বন, উপকূলীয় বন, কলম্বিয়া বন, পর্ণমোচী বন, গ্রেট লেকস-সেন্ট, লরেন্স ফরেস্ট, মন্টেন ফরেস্ট রিজিয়ন এবং সুবলপাইন ফরেস্ট রিজিয়ন। এসব বনভূমি দেশটির বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল। এমনকি এই বনগুলো দেশটির জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এখানে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন ও কার্বন সঞ্চয় হয়, একইভাবে বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাইঅক্সাইড হ্রাস হয়; যা মূলত গ্রিনহাউস গ্যাস। কানাডার বনাঞ্চলের প্রধান পণ্য লম্বা সফটউড (নির্মাণকাজে ব্যবহৃত), কাগজ তৈরির উদ্ভিজ্জ এবং পাতলা কাঠ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনে এই দেশে ঘন ঘন দাবানল দেখা যাচ্ছে। সবশেষ তথ্য মতে, ২০০০-২০২৩ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রায় ২০ শতাংশ বন দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বন জাতীয় উদ্যান হিসেবে সংরক্ষিত

বিশ্বের বৃহত্তম সবুজ দেশগুলোর একটি যুক্তরাষ্ট্র। ধারণা করা হয়, ইউরোপীয়দের বসতি স্থাপনের আগে এই দেশে প্রায় ১০০ কোটি একর (৪০ লাখ বর্গ কিলোমিটার) বনভূমি ছিল। যদিও এখন প্রায় ৩০ লাখ ৮৭ হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার বনভূমি রয়েছে। বৈশ্বিক বনাঞ্চলের বেশ কটি শর্তাবলি যেমন- গাছের ঘনত্ব, গাছপালা এবং প্রাণিজগতের বিস্তারে  আমেরিকার বনগুলো সামান্য পিছিয়ে। যদিও দেশটির জলবায়ু- জলাভূমি, নাতিশীতোষ্ণ বন, আল্পাইন বনের পাশাপাশি মরুভূমি অঞ্চলেও গাছপালা বিকাশের জন্য বেশ উপযোগী। তবে দেশটির কর্তৃপক্ষ বেশির ভাগ বনভূমিগুলোকে জাতীয় উদ্যান এবং রাজ্য উদ্যান হিসেবে সংরক্ষণ করে রেখেছে। সাম্প্রতিককালে কয়েকটি দাবানল, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, কীটপতঙ্গ, উন্নয়ন ও খনন, গাছ নিধন এবং ব্যাপকভাবে বন উজাড়ের কারণে যুক্তরাষ্ট্র তাদের লাখ লাখ একর বনাঞ্চল হারিয়েছে। যদিও আমেরিকার সরকার বন পুনরুদ্ধার ও অধিবাসীদের বনাঞ্চলের প্রাকৃতিক সুবিধা প্রদানে নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

কঙ্গোয় দেখা যাবে আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি গাছ

ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো বিশ্বের বৃহৎ বনভূমি ও বনাঞ্চলের অন্যতম অংশীদার। দেশটির ১৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৫০ বর্গকিলোমিটারের বেশি ভূমি বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত; যা দেশটির মোট ভূমির ৫২ শতাংশের সমান। আফ্রিকান অঞ্চলের মধ্যে এটিই একমাত্র দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি গাছগাছালি রয়েছে। আফ্রিকার এই দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটির বনভূমি ও বনাঞ্চল নানা বৈচিত্র্যে পূর্ণ। এখানকার বনাঞ্চলে ১০ হাজারের বেশি প্রজাতির উদ্ভিদ, ৪০৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১ হাজার ১১৭ প্রজাতির পাখি রয়েছে। এখানেই শেষ নয়, এসব বনাঞ্চলের নদীনালা, খালবিলে ৪০০ প্রজাতির বেশি মাছ পাওয়া যায়। দেশটির অভ্যন্তরীণ বনভূমিগুলো আফ্রিকা অঞ্চলে আর্দ্র গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনগুলোর প্রধান অংশ। এ ছাড়া ব্রাজিলের অ্যামাজনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট দেখা যাবে আফ্রিকার দেশ কঙ্গোয়। দেশটি তাদের বনাঞ্চলকে কয়েকটি ইকো-রিজিয়নে (অঞ্চলে) ভাগ করেছে। যেমন- আটলান্টিক নিরক্ষীয় উপকূলীয় বন, পশ্চিম কঙ্গোলিয়ান সোয়াম্প ফরেস্ট, ইস্টার্ন কঙ্গোলিয়ান সোয়াম্প ফরেস্ট, সেন্ট্রাল কঙ্গোলিয়ান নিম্নভূমি বনাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্ব কঙ্গোলিয়ান নিম্নভূমি বন।

শুষ্কতম দেশ অস্ট্রেলিয়াও সবুজে ঘেরা

বিশ্বের শুষ্কতম মহাদেশগুলোর একটি অস্ট্রেলিয়া। পৃথিবীর সবুজে ঘেরা দেশগুলোর তালিকায় থাকা অস্ট্রেলিয়ার ১২ লাখ ৩২ হাজার ১১০ বর্গকিলোমিটার অঞ্চল বনভূমিতে আচ্ছাদিত। যা দেশটির মোট ভূমির প্রায় ১৯ শতাংশজুড়ে বিস্তৃত। এর কারণ অস্ট্রেলিয়ার বেশির ভাগ অংশ উর্বর বা শুষ্ক জমি নিয়ে গঠিত। যেখানে বিশুদ্ধ পানির পরিমাণ খুবই সীমিত। তবে এখানকার বনাঞ্চলগুলোর মধ্যে রয়েছে শক্ত কাঠের গাছ। যা কেবল স্থানীয় ইউক্যালিপ্ট বনেই বেশি দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়া তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে পাইনের মতো নরম কাঠের বদলে এসব শক্ত কাঠ ব্যবহার হয়ে থাকে। অস্ট্রেলিয়ার সাতটি স্থানীয় বন রয়েছে। সেগুলো যথাক্রমে রেইনফরেস্ট, মেলালেউকা বন, ইউক্যালিপ্ট বনাঞ্চল, ক্যাসুয়ারিনা বন, ক্যালিট্রিস বন, বাবলা বন এবং ম্যানগ্রোভ বন। দেশটির সরকার এবং বন বিভাগ কর্তৃপক্ষ সরাসরি তাদের অঞ্চলের বন পরিচালনা এবং নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে। এ কারণে অস্ট্রিলিয়ার সরকার ১৯৯২ সালের জাতীয় বন নীতি (NFPS) মেনে সব নির্দেশনা দেয়।

বিশাল জনসংখ্যার পাশাপাশি চীনে আছে বৃহৎ বনভূমি

দক্ষিণ এশিয়ার চীন বিশাল জনসংখ্যার পাশাপাশি বৃহৎ বনভূমিরও মালিক। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুসারে, চীনের মোট ভূমির ২১ দশমিক ৯ শতাংশ বন। তবে দেশটি শুধু ৫ দশমিক ৬ শতাংশ অঞ্চলকে জীববৈচিত্র্য এবং প্রাথমিক বন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আয়তনে তা প্রায় ১ কোটি ১৬ লাখ ৩২ হাজার বর্গকিলোমিটার। কিন্তু ঊনবিংশ শতাব্দীর পর চীনের বন উদ্বেগজনক হারে কমতে থাকে। বিশেষত খনি ও এলাকা আধুনিকায়নের প্রভাব চীনের সরকারকে ভাবিয়ে তোলে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্যমতে, ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে চীন তাদের বনভূমির বিশাল একটা অংশ হারায়। যার পরিমাণ প্রায় ২৪ লাখ ৮৬ হাজার বর্গকিলোমিটার। তবে আশার কথা- দেশটি তাদের পরিকল্পিত বনায়ন এবং জাতীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিকাশে জোর দেয়। ফলে জীববৈচিত্র্যের পাশাপাশি জল ও মৃত্তিকারও উন্নতি ঘটে। এখাকে মূল্যবান ও বিরল গাছের দেখা মেলে। এখানকার বনাঞ্চলে ২ হাজার ৪৮৭টি প্রজাতির উভচর প্রাণী, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। এসব প্রাণীকূলের মধ্যে ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ কেবল চীনেই দেখা যায়। অন্য কোনো দেশে নয়।

বৃষ্টির কারণে ইন্দোনেশিয়ায় বেশি বনাঞ্চল

আয়তনে ইন্দোনেশিয়া যদিও তুলনামূলক ছোট রাষ্ট্র, তবে দেশটিতে ১৭ হাজারের বেশি দ্বীপ রয়েছে। এর বাইরেও দেশটির মোট ভূমির ৫২ শতাংশই বন। ইন্দোনেশিয়ার জনগণের জন্য বন ও বনাঞ্চল এবং এর ভিতরের জীববৈচিত্র্য তাদের পরিচয়েরই অংশ, সেই সঙ্গে এগুলো তাদের সংস্কৃতিরও অংশ। ইন্দোনেশিয়ার বনভূমি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বনাঞ্চল। দেশটির মোট বনভূমির পরিমাণ ৯ কোটি ৪৪ লাখ ৩২ হাজার বর্গ কিলোমিটার। তবে এর ৫০ শতাংশ বনভূমি (৪ কোটি ৭২ লাখ ৩৬ হাজার) বর্গকিলোমিটার এলাকাকে  প্রাথমিক বনাঞ্চল হিসেবে পরিচিত। ইন্দোনেশিয়ার সরকারি তথ্য মতে, এখানে ১৯টি বিভিন্ন ধরনের বন রয়েছে। এই দেশের গ্রীষ্মমন্ডলীয় রেইনফরেস্ট নিজেই অ্যামাজন এবং ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রেইনফরেস্টের পরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বন। ইন্দোনেশিয়া দ্বীপপুঞ্জ নিরক্ষরেখাজুড়ে বিস্তৃত। এ কারণে দেশটিতে সারা বছরই বৃষ্টির দেখা মেলে। ফলে ইন্দোনেশিয়ায় বনভূমি ও বনাঞ্চল ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। আর এখানে দেখা মেলে জীববৈচিত্র্য, ঘন বনাঞ্চল এবং রেইনফরেস্ট। এই বনাঞ্চলগুলো বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণীর আশ্রয়স্থল। বলা হয়, ব্রাজিলের পর ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জীববৈচিত্র্যের দেশ। জানা গেছে, এখানকার বনগুলোয় ৩ হাজার ৩০৫টি পরিচিত প্রজাতির উভচর, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। এশিয়ার অন্যান্য দেশের মতো ইন্দোনেশিয়ায়ও বন উজাড় প্রধান সমস্যা। সম্প্রতি দেশটির সরকার নানা প্রজাতির প্রাণী সংরক্ষণ ও বন সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

ভারতের বন বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থল এবং প্রাকৃতিক ওষুধের বড় উৎস

ভারত বিশ্বের বৃহত্তম বনাঞ্চলের দেশগুলোর একটি এবং এটি প্রচুর গাছের আবাসস্থল। ভারত সেই দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম যেখানে নব্বই দশকের পর থেকে বনাঞ্চলের পরিমাণ বেড়েছে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ১৯৯০-২০০০ সালের মধ্যে ভারতে বার্ষিক শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ হারে এবং পরবর্তী ২০০০-২০১০ সালের মধ্যে বছরে গড়ে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ হারে বনভূমির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের বনভূমি ৭ লাখ ৮ হাজার ৬০৪ বর্গকিলোমিটার; যা দেশটির আয়তনের প্রায় ২২ শতাংশ। এর মধ্যে বেশির ভাগই বিভিন্ন ধরনের গাছ-গাছালিতে আবৃত; যা কেবল বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থলই নয়, প্রাকৃতিক ওষুধেরও একটি বড় উৎস। ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলে অসাধারণ কয়েকটি বনভূমি রয়েছে; যা পযর্টন স্পটও। যেমন- সুন্দরবন, জিম কর্বেট ন্যাশনাল পার্ক, খাসি পর্বতমালা, খানা ন্যাশনাল পার্ক ইত্যাদি।

ভৌগোলিকভাবে পেরুতে প্রকৃতির সব উপাদানই বিদ্যমান

কী নেই এই দেশে! মরুভূমি, সবুজ মরূদ্যান, বন-বনাঞ্চল, বরফাবৃত পর্বতমালা, উচ্চ মালভূমি এবং গভীর উপত্যকা; প্রকৃতি যেন এখানেই সব সাজিয়েছে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, পেরু বৃহত্তম বনভূমির রাষ্ট্র। দেশটির মোট আয়তনের ৫৩ দশমিক ১ শতাংশ (৬ কোটি ৭৯ লাখ ৯২ হাজার হেক্টর) বনভূমি রয়েছে। যার মধ্যে আবার ৮৮ দশমিক ৫ শতাংশই প্রাথমিক বনাঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এ কারণে এখানকার প্রকৃতি বৈচিত্র্যময় এবং ঘন বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত। জানা গেছে, পেরুতে ৯ লাখ ৯৩ হাজার হেক্টর পরিকল্পিত বন (রোপিত বন) রয়েছে। তবে বন উজাড়ের বৈশ্বিক প্রভাব থেকে এই দেশটিও বাঁচতে পারেনি। ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে দেশটি বছরে গড়ে ১ লাখ ৮ হাজার ২০০ হেক্টর বন হারিয়েছে। বিশ্ব সংরক্ষণের পরিসংখ্যান বলছে, দেশটিতে ২ হাজার ৯৩৭টি পরিচিত প্রজাতির উভচর, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। যার মধ্যে ১৬ শতাংশ কেবল পেরুতেই দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমনের ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ
ইমনের ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সোনার দাম
বাড়ল সোনার দাম

৪১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির
দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট
আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল
জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন
গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত থেকে পুশইন, পঞ্চগড়ে ১১ জন আটক
ভারত থেকে পুশইন, পঞ্চগড়ে ১১ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি
সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণদের টার্গেট করে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ শুরু
তরুণদের টার্গেট করে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা
কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বরিশালের যুবক নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বরিশালের যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এনআইডি সার্ভার ডাউন
এনআইডি সার্ভার ডাউন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা’
‘এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী স্টাইলে কোনো নির্বাচন হবে না: রফিকুল ইসলাম খান
আওয়ামী স্টাইলে কোনো নির্বাচন হবে না: রফিকুল ইসলাম খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে এক জেলে নিহত
টেকনাফে এক জেলে নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকার সভাপতি নাহিদ, সম্পাদক কিরণ
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকার সভাপতি নাহিদ, সম্পাদক কিরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
আমিরাতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেয়াল ভেঙে প্রাণ গেল শ্রমিকের
দেয়াল ভেঙে প্রাণ গেল শ্রমিকের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ভারতের পুশইন-পানি আগ্রাসনের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে’
‘ভারতের পুশইন-পানি আগ্রাসনের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক
শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে