শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪

সবুজে ঘেরা যত দেশ

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজে ঘেরা যত দেশ

বনভূমি ও বনাঞ্চল এই গ্রহের মানুষের বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, প্রাণিকুলের শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রধান উপাদান অক্সিজেন থেকে মানুষের জৈবিক তথা জীবিকানির্বাহ- পুরোটাই আসে সবুজে ঘেরা বনাঞ্চল থেকে।  ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর কোন কোন দেশে বেশি বনভূমি বা বনাঞ্চল রয়েছে, রইল তার বিস্তারিত...

 

বনভূমি ও বনাঞ্চল পৃথিবীতে মানুষ ও সব প্রাণীর বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, মানুষ এবং প্রাণিকুলের বেঁচে থাকার অক্সিজেন থেকে জীবিকানির্বাহ, সব ক্ষেত্রে বনের গুরুত্বকে কোনোভাবেই ছোট করে দেখা যায় না। প্রাথমিকভাবে বন হলো বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল। আর প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ বনাঞ্চল থেকে নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। এ ছাড়া মানুষের ঘরবাড়ি নির্মাণে ব্যবহৃত কাঠের প্রধান উৎসও এই বন। আসলে বনভূমি ও বনাঞ্চল নানাভাবে এই গ্রহের পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে। যেমন- নদীনালা, খালবিল এবং জলাশয়ের সুরক্ষা প্রদান, মাটির ক্ষয়রোধ এবং জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে বনাঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পৃথিবীর প্রায় ৭০ শতাংশ বন্যপ্রাণী বনে বসবাস করে। আর মোট গাছপালার চার ভাগের তিন ভাগই রয়েছে পৃথিবীর ছড়িয়ে থাকা বনাঞ্চলগুলোয়। আবার পৃথিবীর মোট বনভূমি ও বনাঞ্চলের প্রায় ৬৭ শতাংশই দখল করে আছে বৃহত্তম ১০টি দেশ; যা সবুজে ঘেরা পৃথিবীর বৃহৎ অংশীদার। যদিও বন পুড়িয়ে ফেলা এবং এতে বসবাসরত প্রাণী শিকারের মতো অপরাধে অতীতে এই গ্রহ অসংখ্য সম্পদ হারিয়েছে। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য- আধুনিক বিশ্বে ক্রমবর্ধমান বন উজাড় মানবসৃষ্ট বিপর্যয় ডেকে এনেছে। বার্ষিক প্রায় ৪৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার (ওয়েলসের আয়তনের প্রায় দ্বিগুণ এলাকা) বনভূমি পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে গত ৫০ বছরে পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত অ্যামাজন বন তার ১৭ শতাংশ বনাঞ্চল হারিয়েছে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো- বিশ্বের কিছু কিছু দেশে বনাঞ্চল বৃদ্ধি পেয়েছে। জেনে রাখা ভালো- বনাঞ্চল হলো এমন জমি যেখানে অন্তত পাঁচ মিটার উচ্চতার প্রাকৃতিক বা রোপণ করা গাছ রয়েছে। এ তালিকায় কৃষিজ ব্যবস্থাপনার কোনো শস্য কিংবা গাছ থাকে না। আজ জানব ভৌগোলিকভাবে বৈশ্বিক বনভূমির অবস্থান এবং কোন কোন দেশে সবচেয়ে বেশি বন রয়েছে।

পৃথিবীর উপরিভাগের কত ভাগ বন?

হাজার হাজার বছর আগে পৃথিবীর বনভূমি কি আজকের বিশ্বের মতো ছিল? উত্তর হলো- না। হিস্টোরি ডেটাবেজ অব গ্লোবাল এনভায়রনমেন্টের তথ্য অনুসারে, প্রায় ১০ হাজার বছর (বরফ যুগের শেষে) আগে পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের ৫৭ শতাংশ ছিল বনভূমি। আর প্রাচীন পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের প্রায় ৭১ শতাংশই ছিল বনভূমি, তৃণভূমি ও ঝোপঝাড়ে পূর্ণ। ৫ হাজার বছর আগে যার পরিমাণ ২ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৫৫ শতাংশ। ১৭০০ খিস্টাব্দ পর্যন্ত এর হিসাবে কোনো পরিবর্তন আসেনি। তখন পৃথিবীর বনভূমির পরিমাণ ছিল ৫২ শতাংশ, তৃণভূমি-ঝোপঝাড়ের পরিমাণ ছিল ৪৮ শতাংশ, গবাদি পশুর চারণভূমি ছিল ৬ শতাংশ এবং খাদ্যশস্য চাষের ভূমির পরিমাণ ছিল মাত্র ৩ শতাংশ। তবে ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে পৃথিবী তার অর্ধেকাংশ বন হারায়। এ সময় পৃথিবীর বনভূমির পরিমাণ ছিল ৪৮ শতাংশ, তৃণভূমি ও ঝোপঝাড়ের পরিমাণ ছিল ২৭ শতাংশ। অন্যদিকে গবাদি পশুর চরণভূমির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ শতাংশ এবং খাদ্যশস্য চাষের ভূমির পরিমাণ ৮ শতাংশ। আমরা জানি, পৃথিবীর ১০ শতাংশ হিমবাহে আচ্ছাদিত, আর ১৯ শতাংশ অনুর্বর ভূমি। অর্থাৎ মরুভূমি, সৈকত, বালির টিলা ইত্যাদি। এগুলোকে সাধারণত ‘বাসযোগ্য ভূমি’ বলা হয়। আবার বাসযোগ্য ভূমির এক-তৃতীয়াংশের (৩৮ শতাংশ) বেশি বনভূমি রয়েছে। বলা বাহুল্য, কৃষি সম্প্রসারণের কারণে বিশ্বব্যাপী বনভূমি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। বিশ্বব্যাপী এখন বসবাসযোগ্য জমির অর্ধেকাংশ কৃষিকাজের জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। বিশেষ করে গবাদি পশু পালনের জন্য পৃথিবীর যতটুকু ভূমি ব্যবহার করা হচ্ছে- তা গোটা প্রায় সব বনভূমির সমান।

যেসব অঞ্চলজুড়ে বনভূমি বিস্তৃত

বৈশ্বিক মানচিত্রের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সমগ্র ইউরোপ অঞ্চল এবং রাশিয়ায় রয়েছে পৃথিবীর বনাঞ্চলের আধিপত্য। অর্থাৎ এই অঞ্চলগুলোই পৃথিবীর সর্বাধিক বনাঞ্চলের অংশ। বলা হয়, পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ বনভূমি এখানকার অধিবাসীদের আবাসস্থল। এরপর হলো দক্ষিণ আমেরিকা, যেখানে রয়েছে বৈশ্বিক এক-পঞ্চমাংশ বনভূমি। ইউএন ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশন-এর তথ্য অনুসারে, পৃথিবীর মোট বনাঞ্চলের ২৫.০৭ শতাংশ বনভূমি রয়েছে ইউরোপ মহাদেশে। ১৫.৬৮ শতাংশ আফ্রিকা মহাদেশে, ১৫.৩৬ শতাংশ এশিয়া মহাদশে এবং ৪.৫৬ শতাংশ বনভূমি রয়েছে ওশেনীয় মহাদেশে। ২০১৫ সালে নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়, টমাস ক্রোথার এবং সহকর্মীরা একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেন। যেখানে তারা বিশ্বজুড়ে গাছের সংখ্যা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন। এর জন্য, তারা বনের গাছের একটি বিশ্ব মানচিত্র তৈরি করেন। সেই মানচিত্রের তথ্য অনুসারে, পৃথিবীর প্রতিটি মহাদেশে প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গাছের পরিমাণ ৪ লাখ ২৯ হাজার ৭৭৫। সমীক্ষায় গবেষকরা, ন্যূনতম ১০ সেন্টিমিটার ব্যাস কিংবা তার চেয়ে বড় ডালপালাসহ গাছগুলোকে বোঝান। তারা অনুমান করেন, পৃথিবীতে আনুমানিক ৩ দশমিক ০৪ ট্রিলিয়ন (৩ লাখ ৪ হাজার কোটি) গাছ রয়েছে।

দেশ অনুযায়ী মোট বনাঞ্চল

রাশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম বনাঞ্চল এলাকা। ব্রাজিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়া এবং ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বনভূমি রয়েছে। এই দেশগুলোর প্রত্যেকটিতে ১০ কোটি হেক্টরের বেশি বনভূমি রয়েছে।

রাশিয়ায় রয়েছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ কাঠের মজুদ

বিশ্বের বৃহত্তম বনভূমি ও বনাঞ্চলের দেশ রাশিয়া। দেশটির মোট আয়তনের মধ্যে প্রায় ৮১ লাখ ৫১ হাজার ৩৫৬ বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি অঞ্চল বনভূমিতে আচ্ছাদিত। এখানেই শেষ নয়, এই দেশটিতে রয়েছে পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ কাঠের মজুদ। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশটির মোট আয়তনের ৪৫ শতাংশই বনাঞ্চল। এখানে প্রধানত শঙ্কুযুক্ত গাছের প্রজাতি রয়েছে। যেমন- পাইন, স্প্রুস, লার্চ এবং সিডার ইত্যাদি। পৃথিবীর মোট বনাঞ্চলের মধ্যে রাশিয়ান ফেডারেশনেরই ২০ শতাংশেরও বেশি অক্ষত (অস্পর্শিত বন) রয়েছে। ১৯৯০ সালের পর দেশটির বন বিভাগ এসব বন সংরক্ষণে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। দেশটির বন বিভাগ, রাষ্ট্রীয় বন তহবিলকে (কর্মপরিকল্পনাসহ) চার ভাগে ভাগ করেছে। প্রথমত, জলরোধক সংরক্ষিত বন। যেখানে বনের উন্নতির জন্য শুধু স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী গাছগুলো কাটা হয়। দ্বিতীয়ত বনভূমি- যেখানে সরকার শুধু বাছাইকৃত গাছগুলো কাটার অনুমতি দেয়। যদিও এতে বনভূমি ও বনাঞ্চলের আয়তন বৃদ্ধিতে তেমন কোনো প্রভাব বিস্তার করে না। তৃতীয়ত, অপারেটিং ফরেস্ট। এই প্রক্রিয়ায় বন বিভাগের কর্মীরা বনাঞ্চল পরিষ্কার কিংবা কাটার কাজে নিয়োজিত থাকেন।

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভূমির দেশ ব্রাজিল

অ্যামাজন বনের দেশ ব্রাজিল। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভূমির  রাষ্ট্র। প্রায় ৪ কোটি ৯৮ লাখ ৪ হাজার ৫৮০ বর্গকিলোমিটারের বেশি বনভূমি রয়েছে এখানে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্য অনুসারে, ব্রাজিলের ৬২ দশমিক ৪ শতাংশ ভূমি (৫১ কোটি ৯৫ লাখ ২২ হাজার হেক্টর) বনে আচ্ছাদিত। তবে দেশটির সরকার বলছে, এই আয়তনের বেশির ভাগই প্রাথমিক বন কিংবা ঘন বনাঞ্চল। ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে ব্রাজিলের বনভূমিতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। দেশটি বছরে গড়ে ২৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৫০ হেক্টর বা দশমিক ৪৮ শতাংশ হারিয়েছে; যা দেশটির অভ্যন্তরে তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও ভীষণ উদ্বেগের। তবে সুখবর হলো- দেশটির কর্তৃপক্ষ বন সংরক্ষণে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যারা ২০৩০ সাল নাগাদ বন উজাড় বন্ধ করা বা গাছ কাটার ছাড়পত্র বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্যমতে, অ্যামাজনে বসবাসকারী ৩ হাজার ৬৩৬টি প্রজাতির উভচর প্রাণী, পাখি, স্তন্যপায়ী এবং সরীসৃপ সংরক্ষণে এসব বনাঞ্চলকে রক্ষা করতেই হবে।

সবুজায়নের দেশ হওয়ায় বৈশ্বিকভাবে কানাডার গুরুত্ব অনেক

ভৌগোলিক স্থান ও বনভূমির কারণে বৈশ্বিকভাবে কানাডার গুরুত্ব অনেক। বিশ্বের মোট বনভূমির ৯ শতাংশ রয়েছে এই দেশে। কানাডার ৩০ শতাংশ ভূমি বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত। যার পরিমাণ ৩৪ লাখ ৭৩ হাজার ২০ বর্গকিলোমিটার। এর অধিকাংশই আবার বোরোয়াল বন অঞ্চল এবং উপার্চ বনাঞ্চলে ঘেরা। সরকারি তথ্যমতে- দেশটির অর্ধেকই বন; যা আটটি অঞ্চলে অবস্থিত। সেগুলো হলো- অ্যাকাডিয়ান বন, বোরিয়াল বন, উপকূলীয় বন, কলম্বিয়া বন, পর্ণমোচী বন, গ্রেট লেকস-সেন্ট, লরেন্স ফরেস্ট, মন্টেন ফরেস্ট রিজিয়ন এবং সুবলপাইন ফরেস্ট রিজিয়ন। এসব বনভূমি দেশটির বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল। এমনকি এই বনগুলো দেশটির জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এখানে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন ও কার্বন সঞ্চয় হয়, একইভাবে বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাইঅক্সাইড হ্রাস হয়; যা মূলত গ্রিনহাউস গ্যাস। কানাডার বনাঞ্চলের প্রধান পণ্য লম্বা সফটউড (নির্মাণকাজে ব্যবহৃত), কাগজ তৈরির উদ্ভিজ্জ এবং পাতলা কাঠ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনে এই দেশে ঘন ঘন দাবানল দেখা যাচ্ছে। সবশেষ তথ্য মতে, ২০০০-২০২৩ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রায় ২০ শতাংশ বন দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বন জাতীয় উদ্যান হিসেবে সংরক্ষিত

বিশ্বের বৃহত্তম সবুজ দেশগুলোর একটি যুক্তরাষ্ট্র। ধারণা করা হয়, ইউরোপীয়দের বসতি স্থাপনের আগে এই দেশে প্রায় ১০০ কোটি একর (৪০ লাখ বর্গ কিলোমিটার) বনভূমি ছিল। যদিও এখন প্রায় ৩০ লাখ ৮৭ হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার বনভূমি রয়েছে। বৈশ্বিক বনাঞ্চলের বেশ কটি শর্তাবলি যেমন- গাছের ঘনত্ব, গাছপালা এবং প্রাণিজগতের বিস্তারে  আমেরিকার বনগুলো সামান্য পিছিয়ে। যদিও দেশটির জলবায়ু- জলাভূমি, নাতিশীতোষ্ণ বন, আল্পাইন বনের পাশাপাশি মরুভূমি অঞ্চলেও গাছপালা বিকাশের জন্য বেশ উপযোগী। তবে দেশটির কর্তৃপক্ষ বেশির ভাগ বনভূমিগুলোকে জাতীয় উদ্যান এবং রাজ্য উদ্যান হিসেবে সংরক্ষণ করে রেখেছে। সাম্প্রতিককালে কয়েকটি দাবানল, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, কীটপতঙ্গ, উন্নয়ন ও খনন, গাছ নিধন এবং ব্যাপকভাবে বন উজাড়ের কারণে যুক্তরাষ্ট্র তাদের লাখ লাখ একর বনাঞ্চল হারিয়েছে। যদিও আমেরিকার সরকার বন পুনরুদ্ধার ও অধিবাসীদের বনাঞ্চলের প্রাকৃতিক সুবিধা প্রদানে নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

কঙ্গোয় দেখা যাবে আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি গাছ

ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো বিশ্বের বৃহৎ বনভূমি ও বনাঞ্চলের অন্যতম অংশীদার। দেশটির ১৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৫০ বর্গকিলোমিটারের বেশি ভূমি বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত; যা দেশটির মোট ভূমির ৫২ শতাংশের সমান। আফ্রিকান অঞ্চলের মধ্যে এটিই একমাত্র দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি গাছগাছালি রয়েছে। আফ্রিকার এই দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটির বনভূমি ও বনাঞ্চল নানা বৈচিত্র্যে পূর্ণ। এখানকার বনাঞ্চলে ১০ হাজারের বেশি প্রজাতির উদ্ভিদ, ৪০৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১ হাজার ১১৭ প্রজাতির পাখি রয়েছে। এখানেই শেষ নয়, এসব বনাঞ্চলের নদীনালা, খালবিলে ৪০০ প্রজাতির বেশি মাছ পাওয়া যায়। দেশটির অভ্যন্তরীণ বনভূমিগুলো আফ্রিকা অঞ্চলে আর্দ্র গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনগুলোর প্রধান অংশ। এ ছাড়া ব্রাজিলের অ্যামাজনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট দেখা যাবে আফ্রিকার দেশ কঙ্গোয়। দেশটি তাদের বনাঞ্চলকে কয়েকটি ইকো-রিজিয়নে (অঞ্চলে) ভাগ করেছে। যেমন- আটলান্টিক নিরক্ষীয় উপকূলীয় বন, পশ্চিম কঙ্গোলিয়ান সোয়াম্প ফরেস্ট, ইস্টার্ন কঙ্গোলিয়ান সোয়াম্প ফরেস্ট, সেন্ট্রাল কঙ্গোলিয়ান নিম্নভূমি বনাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্ব কঙ্গোলিয়ান নিম্নভূমি বন।

শুষ্কতম দেশ অস্ট্রেলিয়াও সবুজে ঘেরা

বিশ্বের শুষ্কতম মহাদেশগুলোর একটি অস্ট্রেলিয়া। পৃথিবীর সবুজে ঘেরা দেশগুলোর তালিকায় থাকা অস্ট্রেলিয়ার ১২ লাখ ৩২ হাজার ১১০ বর্গকিলোমিটার অঞ্চল বনভূমিতে আচ্ছাদিত। যা দেশটির মোট ভূমির প্রায় ১৯ শতাংশজুড়ে বিস্তৃত। এর কারণ অস্ট্রেলিয়ার বেশির ভাগ অংশ উর্বর বা শুষ্ক জমি নিয়ে গঠিত। যেখানে বিশুদ্ধ পানির পরিমাণ খুবই সীমিত। তবে এখানকার বনাঞ্চলগুলোর মধ্যে রয়েছে শক্ত কাঠের গাছ। যা কেবল স্থানীয় ইউক্যালিপ্ট বনেই বেশি দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়া তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে পাইনের মতো নরম কাঠের বদলে এসব শক্ত কাঠ ব্যবহার হয়ে থাকে। অস্ট্রেলিয়ার সাতটি স্থানীয় বন রয়েছে। সেগুলো যথাক্রমে রেইনফরেস্ট, মেলালেউকা বন, ইউক্যালিপ্ট বনাঞ্চল, ক্যাসুয়ারিনা বন, ক্যালিট্রিস বন, বাবলা বন এবং ম্যানগ্রোভ বন। দেশটির সরকার এবং বন বিভাগ কর্তৃপক্ষ সরাসরি তাদের অঞ্চলের বন পরিচালনা এবং নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে। এ কারণে অস্ট্রিলিয়ার সরকার ১৯৯২ সালের জাতীয় বন নীতি (NFPS) মেনে সব নির্দেশনা দেয়।

বিশাল জনসংখ্যার পাশাপাশি চীনে আছে বৃহৎ বনভূমি

দক্ষিণ এশিয়ার চীন বিশাল জনসংখ্যার পাশাপাশি বৃহৎ বনভূমিরও মালিক। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুসারে, চীনের মোট ভূমির ২১ দশমিক ৯ শতাংশ বন। তবে দেশটি শুধু ৫ দশমিক ৬ শতাংশ অঞ্চলকে জীববৈচিত্র্য এবং প্রাথমিক বন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আয়তনে তা প্রায় ১ কোটি ১৬ লাখ ৩২ হাজার বর্গকিলোমিটার। কিন্তু ঊনবিংশ শতাব্দীর পর চীনের বন উদ্বেগজনক হারে কমতে থাকে। বিশেষত খনি ও এলাকা আধুনিকায়নের প্রভাব চীনের সরকারকে ভাবিয়ে তোলে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্যমতে, ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে চীন তাদের বনভূমির বিশাল একটা অংশ হারায়। যার পরিমাণ প্রায় ২৪ লাখ ৮৬ হাজার বর্গকিলোমিটার। তবে আশার কথা- দেশটি তাদের পরিকল্পিত বনায়ন এবং জাতীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিকাশে জোর দেয়। ফলে জীববৈচিত্র্যের পাশাপাশি জল ও মৃত্তিকারও উন্নতি ঘটে। এখাকে মূল্যবান ও বিরল গাছের দেখা মেলে। এখানকার বনাঞ্চলে ২ হাজার ৪৮৭টি প্রজাতির উভচর প্রাণী, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। এসব প্রাণীকূলের মধ্যে ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ কেবল চীনেই দেখা যায়। অন্য কোনো দেশে নয়।

বৃষ্টির কারণে ইন্দোনেশিয়ায় বেশি বনাঞ্চল

আয়তনে ইন্দোনেশিয়া যদিও তুলনামূলক ছোট রাষ্ট্র, তবে দেশটিতে ১৭ হাজারের বেশি দ্বীপ রয়েছে। এর বাইরেও দেশটির মোট ভূমির ৫২ শতাংশই বন। ইন্দোনেশিয়ার জনগণের জন্য বন ও বনাঞ্চল এবং এর ভিতরের জীববৈচিত্র্য তাদের পরিচয়েরই অংশ, সেই সঙ্গে এগুলো তাদের সংস্কৃতিরও অংশ। ইন্দোনেশিয়ার বনভূমি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বনাঞ্চল। দেশটির মোট বনভূমির পরিমাণ ৯ কোটি ৪৪ লাখ ৩২ হাজার বর্গ কিলোমিটার। তবে এর ৫০ শতাংশ বনভূমি (৪ কোটি ৭২ লাখ ৩৬ হাজার) বর্গকিলোমিটার এলাকাকে  প্রাথমিক বনাঞ্চল হিসেবে পরিচিত। ইন্দোনেশিয়ার সরকারি তথ্য মতে, এখানে ১৯টি বিভিন্ন ধরনের বন রয়েছে। এই দেশের গ্রীষ্মমন্ডলীয় রেইনফরেস্ট নিজেই অ্যামাজন এবং ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রেইনফরেস্টের পরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বন। ইন্দোনেশিয়া দ্বীপপুঞ্জ নিরক্ষরেখাজুড়ে বিস্তৃত। এ কারণে দেশটিতে সারা বছরই বৃষ্টির দেখা মেলে। ফলে ইন্দোনেশিয়ায় বনভূমি ও বনাঞ্চল ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। আর এখানে দেখা মেলে জীববৈচিত্র্য, ঘন বনাঞ্চল এবং রেইনফরেস্ট। এই বনাঞ্চলগুলো বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণীর আশ্রয়স্থল। বলা হয়, ব্রাজিলের পর ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জীববৈচিত্র্যের দেশ। জানা গেছে, এখানকার বনগুলোয় ৩ হাজার ৩০৫টি পরিচিত প্রজাতির উভচর, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। এশিয়ার অন্যান্য দেশের মতো ইন্দোনেশিয়ায়ও বন উজাড় প্রধান সমস্যা। সম্প্রতি দেশটির সরকার নানা প্রজাতির প্রাণী সংরক্ষণ ও বন সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

ভারতের বন বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থল এবং প্রাকৃতিক ওষুধের বড় উৎস

ভারত বিশ্বের বৃহত্তম বনাঞ্চলের দেশগুলোর একটি এবং এটি প্রচুর গাছের আবাসস্থল। ভারত সেই দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম যেখানে নব্বই দশকের পর থেকে বনাঞ্চলের পরিমাণ বেড়েছে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ১৯৯০-২০০০ সালের মধ্যে ভারতে বার্ষিক শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ হারে এবং পরবর্তী ২০০০-২০১০ সালের মধ্যে বছরে গড়ে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ হারে বনভূমির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের বনভূমি ৭ লাখ ৮ হাজার ৬০৪ বর্গকিলোমিটার; যা দেশটির আয়তনের প্রায় ২২ শতাংশ। এর মধ্যে বেশির ভাগই বিভিন্ন ধরনের গাছ-গাছালিতে আবৃত; যা কেবল বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থলই নয়, প্রাকৃতিক ওষুধেরও একটি বড় উৎস। ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলে অসাধারণ কয়েকটি বনভূমি রয়েছে; যা পযর্টন স্পটও। যেমন- সুন্দরবন, জিম কর্বেট ন্যাশনাল পার্ক, খাসি পর্বতমালা, খানা ন্যাশনাল পার্ক ইত্যাদি।

ভৌগোলিকভাবে পেরুতে প্রকৃতির সব উপাদানই বিদ্যমান

কী নেই এই দেশে! মরুভূমি, সবুজ মরূদ্যান, বন-বনাঞ্চল, বরফাবৃত পর্বতমালা, উচ্চ মালভূমি এবং গভীর উপত্যকা; প্রকৃতি যেন এখানেই সব সাজিয়েছে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, পেরু বৃহত্তম বনভূমির রাষ্ট্র। দেশটির মোট আয়তনের ৫৩ দশমিক ১ শতাংশ (৬ কোটি ৭৯ লাখ ৯২ হাজার হেক্টর) বনভূমি রয়েছে। যার মধ্যে আবার ৮৮ দশমিক ৫ শতাংশই প্রাথমিক বনাঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এ কারণে এখানকার প্রকৃতি বৈচিত্র্যময় এবং ঘন বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত। জানা গেছে, পেরুতে ৯ লাখ ৯৩ হাজার হেক্টর পরিকল্পিত বন (রোপিত বন) রয়েছে। তবে বন উজাড়ের বৈশ্বিক প্রভাব থেকে এই দেশটিও বাঁচতে পারেনি। ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে দেশটি বছরে গড়ে ১ লাখ ৮ হাজার ২০০ হেক্টর বন হারিয়েছে। বিশ্ব সংরক্ষণের পরিসংখ্যান বলছে, দেশটিতে ২ হাজার ৯৩৭টি পরিচিত প্রজাতির উভচর, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। যার মধ্যে ১৬ শতাংশ কেবল পেরুতেই দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা