শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪

সবুজে ঘেরা যত দেশ

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজে ঘেরা যত দেশ

বনভূমি ও বনাঞ্চল এই গ্রহের মানুষের বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, প্রাণিকুলের শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রধান উপাদান অক্সিজেন থেকে মানুষের জৈবিক তথা জীবিকানির্বাহ- পুরোটাই আসে সবুজে ঘেরা বনাঞ্চল থেকে।  ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর কোন কোন দেশে বেশি বনভূমি বা বনাঞ্চল রয়েছে, রইল তার বিস্তারিত...

 

বনভূমি ও বনাঞ্চল পৃথিবীতে মানুষ ও সব প্রাণীর বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, মানুষ এবং প্রাণিকুলের বেঁচে থাকার অক্সিজেন থেকে জীবিকানির্বাহ, সব ক্ষেত্রে বনের গুরুত্বকে কোনোভাবেই ছোট করে দেখা যায় না। প্রাথমিকভাবে বন হলো বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল। আর প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ বনাঞ্চল থেকে নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। এ ছাড়া মানুষের ঘরবাড়ি নির্মাণে ব্যবহৃত কাঠের প্রধান উৎসও এই বন। আসলে বনভূমি ও বনাঞ্চল নানাভাবে এই গ্রহের পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে। যেমন- নদীনালা, খালবিল এবং জলাশয়ের সুরক্ষা প্রদান, মাটির ক্ষয়রোধ এবং জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে বনাঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পৃথিবীর প্রায় ৭০ শতাংশ বন্যপ্রাণী বনে বসবাস করে। আর মোট গাছপালার চার ভাগের তিন ভাগই রয়েছে পৃথিবীর ছড়িয়ে থাকা বনাঞ্চলগুলোয়। আবার পৃথিবীর মোট বনভূমি ও বনাঞ্চলের প্রায় ৬৭ শতাংশই দখল করে আছে বৃহত্তম ১০টি দেশ; যা সবুজে ঘেরা পৃথিবীর বৃহৎ অংশীদার। যদিও বন পুড়িয়ে ফেলা এবং এতে বসবাসরত প্রাণী শিকারের মতো অপরাধে অতীতে এই গ্রহ অসংখ্য সম্পদ হারিয়েছে। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য- আধুনিক বিশ্বে ক্রমবর্ধমান বন উজাড় মানবসৃষ্ট বিপর্যয় ডেকে এনেছে। বার্ষিক প্রায় ৪৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার (ওয়েলসের আয়তনের প্রায় দ্বিগুণ এলাকা) বনভূমি পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে গত ৫০ বছরে পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত অ্যামাজন বন তার ১৭ শতাংশ বনাঞ্চল হারিয়েছে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো- বিশ্বের কিছু কিছু দেশে বনাঞ্চল বৃদ্ধি পেয়েছে। জেনে রাখা ভালো- বনাঞ্চল হলো এমন জমি যেখানে অন্তত পাঁচ মিটার উচ্চতার প্রাকৃতিক বা রোপণ করা গাছ রয়েছে। এ তালিকায় কৃষিজ ব্যবস্থাপনার কোনো শস্য কিংবা গাছ থাকে না। আজ জানব ভৌগোলিকভাবে বৈশ্বিক বনভূমির অবস্থান এবং কোন কোন দেশে সবচেয়ে বেশি বন রয়েছে।

পৃথিবীর উপরিভাগের কত ভাগ বন?

হাজার হাজার বছর আগে পৃথিবীর বনভূমি কি আজকের বিশ্বের মতো ছিল? উত্তর হলো- না। হিস্টোরি ডেটাবেজ অব গ্লোবাল এনভায়রনমেন্টের তথ্য অনুসারে, প্রায় ১০ হাজার বছর (বরফ যুগের শেষে) আগে পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের ৫৭ শতাংশ ছিল বনভূমি। আর প্রাচীন পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের প্রায় ৭১ শতাংশই ছিল বনভূমি, তৃণভূমি ও ঝোপঝাড়ে পূর্ণ। ৫ হাজার বছর আগে যার পরিমাণ ২ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৫৫ শতাংশ। ১৭০০ খিস্টাব্দ পর্যন্ত এর হিসাবে কোনো পরিবর্তন আসেনি। তখন পৃথিবীর বনভূমির পরিমাণ ছিল ৫২ শতাংশ, তৃণভূমি-ঝোপঝাড়ের পরিমাণ ছিল ৪৮ শতাংশ, গবাদি পশুর চারণভূমি ছিল ৬ শতাংশ এবং খাদ্যশস্য চাষের ভূমির পরিমাণ ছিল মাত্র ৩ শতাংশ। তবে ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে পৃথিবী তার অর্ধেকাংশ বন হারায়। এ সময় পৃথিবীর বনভূমির পরিমাণ ছিল ৪৮ শতাংশ, তৃণভূমি ও ঝোপঝাড়ের পরিমাণ ছিল ২৭ শতাংশ। অন্যদিকে গবাদি পশুর চরণভূমির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ শতাংশ এবং খাদ্যশস্য চাষের ভূমির পরিমাণ ৮ শতাংশ। আমরা জানি, পৃথিবীর ১০ শতাংশ হিমবাহে আচ্ছাদিত, আর ১৯ শতাংশ অনুর্বর ভূমি। অর্থাৎ মরুভূমি, সৈকত, বালির টিলা ইত্যাদি। এগুলোকে সাধারণত ‘বাসযোগ্য ভূমি’ বলা হয়। আবার বাসযোগ্য ভূমির এক-তৃতীয়াংশের (৩৮ শতাংশ) বেশি বনভূমি রয়েছে। বলা বাহুল্য, কৃষি সম্প্রসারণের কারণে বিশ্বব্যাপী বনভূমি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। বিশ্বব্যাপী এখন বসবাসযোগ্য জমির অর্ধেকাংশ কৃষিকাজের জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। বিশেষ করে গবাদি পশু পালনের জন্য পৃথিবীর যতটুকু ভূমি ব্যবহার করা হচ্ছে- তা গোটা প্রায় সব বনভূমির সমান।

যেসব অঞ্চলজুড়ে বনভূমি বিস্তৃত

বৈশ্বিক মানচিত্রের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সমগ্র ইউরোপ অঞ্চল এবং রাশিয়ায় রয়েছে পৃথিবীর বনাঞ্চলের আধিপত্য। অর্থাৎ এই অঞ্চলগুলোই পৃথিবীর সর্বাধিক বনাঞ্চলের অংশ। বলা হয়, পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ বনভূমি এখানকার অধিবাসীদের আবাসস্থল। এরপর হলো দক্ষিণ আমেরিকা, যেখানে রয়েছে বৈশ্বিক এক-পঞ্চমাংশ বনভূমি। ইউএন ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশন-এর তথ্য অনুসারে, পৃথিবীর মোট বনাঞ্চলের ২৫.০৭ শতাংশ বনভূমি রয়েছে ইউরোপ মহাদেশে। ১৫.৬৮ শতাংশ আফ্রিকা মহাদেশে, ১৫.৩৬ শতাংশ এশিয়া মহাদশে এবং ৪.৫৬ শতাংশ বনভূমি রয়েছে ওশেনীয় মহাদেশে। ২০১৫ সালে নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়, টমাস ক্রোথার এবং সহকর্মীরা একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেন। যেখানে তারা বিশ্বজুড়ে গাছের সংখ্যা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন। এর জন্য, তারা বনের গাছের একটি বিশ্ব মানচিত্র তৈরি করেন। সেই মানচিত্রের তথ্য অনুসারে, পৃথিবীর প্রতিটি মহাদেশে প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গাছের পরিমাণ ৪ লাখ ২৯ হাজার ৭৭৫। সমীক্ষায় গবেষকরা, ন্যূনতম ১০ সেন্টিমিটার ব্যাস কিংবা তার চেয়ে বড় ডালপালাসহ গাছগুলোকে বোঝান। তারা অনুমান করেন, পৃথিবীতে আনুমানিক ৩ দশমিক ০৪ ট্রিলিয়ন (৩ লাখ ৪ হাজার কোটি) গাছ রয়েছে।

দেশ অনুযায়ী মোট বনাঞ্চল

রাশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম বনাঞ্চল এলাকা। ব্রাজিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়া এবং ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বনভূমি রয়েছে। এই দেশগুলোর প্রত্যেকটিতে ১০ কোটি হেক্টরের বেশি বনভূমি রয়েছে।

রাশিয়ায় রয়েছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ কাঠের মজুদ

বিশ্বের বৃহত্তম বনভূমি ও বনাঞ্চলের দেশ রাশিয়া। দেশটির মোট আয়তনের মধ্যে প্রায় ৮১ লাখ ৫১ হাজার ৩৫৬ বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি অঞ্চল বনভূমিতে আচ্ছাদিত। এখানেই শেষ নয়, এই দেশটিতে রয়েছে পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ কাঠের মজুদ। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশটির মোট আয়তনের ৪৫ শতাংশই বনাঞ্চল। এখানে প্রধানত শঙ্কুযুক্ত গাছের প্রজাতি রয়েছে। যেমন- পাইন, স্প্রুস, লার্চ এবং সিডার ইত্যাদি। পৃথিবীর মোট বনাঞ্চলের মধ্যে রাশিয়ান ফেডারেশনেরই ২০ শতাংশেরও বেশি অক্ষত (অস্পর্শিত বন) রয়েছে। ১৯৯০ সালের পর দেশটির বন বিভাগ এসব বন সংরক্ষণে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। দেশটির বন বিভাগ, রাষ্ট্রীয় বন তহবিলকে (কর্মপরিকল্পনাসহ) চার ভাগে ভাগ করেছে। প্রথমত, জলরোধক সংরক্ষিত বন। যেখানে বনের উন্নতির জন্য শুধু স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী গাছগুলো কাটা হয়। দ্বিতীয়ত বনভূমি- যেখানে সরকার শুধু বাছাইকৃত গাছগুলো কাটার অনুমতি দেয়। যদিও এতে বনভূমি ও বনাঞ্চলের আয়তন বৃদ্ধিতে তেমন কোনো প্রভাব বিস্তার করে না। তৃতীয়ত, অপারেটিং ফরেস্ট। এই প্রক্রিয়ায় বন বিভাগের কর্মীরা বনাঞ্চল পরিষ্কার কিংবা কাটার কাজে নিয়োজিত থাকেন।

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভূমির দেশ ব্রাজিল

অ্যামাজন বনের দেশ ব্রাজিল। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভূমির  রাষ্ট্র। প্রায় ৪ কোটি ৯৮ লাখ ৪ হাজার ৫৮০ বর্গকিলোমিটারের বেশি বনভূমি রয়েছে এখানে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্য অনুসারে, ব্রাজিলের ৬২ দশমিক ৪ শতাংশ ভূমি (৫১ কোটি ৯৫ লাখ ২২ হাজার হেক্টর) বনে আচ্ছাদিত। তবে দেশটির সরকার বলছে, এই আয়তনের বেশির ভাগই প্রাথমিক বন কিংবা ঘন বনাঞ্চল। ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে ব্রাজিলের বনভূমিতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। দেশটি বছরে গড়ে ২৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৫০ হেক্টর বা দশমিক ৪৮ শতাংশ হারিয়েছে; যা দেশটির অভ্যন্তরে তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও ভীষণ উদ্বেগের। তবে সুখবর হলো- দেশটির কর্তৃপক্ষ বন সংরক্ষণে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যারা ২০৩০ সাল নাগাদ বন উজাড় বন্ধ করা বা গাছ কাটার ছাড়পত্র বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্যমতে, অ্যামাজনে বসবাসকারী ৩ হাজার ৬৩৬টি প্রজাতির উভচর প্রাণী, পাখি, স্তন্যপায়ী এবং সরীসৃপ সংরক্ষণে এসব বনাঞ্চলকে রক্ষা করতেই হবে।

সবুজায়নের দেশ হওয়ায় বৈশ্বিকভাবে কানাডার গুরুত্ব অনেক

ভৌগোলিক স্থান ও বনভূমির কারণে বৈশ্বিকভাবে কানাডার গুরুত্ব অনেক। বিশ্বের মোট বনভূমির ৯ শতাংশ রয়েছে এই দেশে। কানাডার ৩০ শতাংশ ভূমি বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত। যার পরিমাণ ৩৪ লাখ ৭৩ হাজার ২০ বর্গকিলোমিটার। এর অধিকাংশই আবার বোরোয়াল বন অঞ্চল এবং উপার্চ বনাঞ্চলে ঘেরা। সরকারি তথ্যমতে- দেশটির অর্ধেকই বন; যা আটটি অঞ্চলে অবস্থিত। সেগুলো হলো- অ্যাকাডিয়ান বন, বোরিয়াল বন, উপকূলীয় বন, কলম্বিয়া বন, পর্ণমোচী বন, গ্রেট লেকস-সেন্ট, লরেন্স ফরেস্ট, মন্টেন ফরেস্ট রিজিয়ন এবং সুবলপাইন ফরেস্ট রিজিয়ন। এসব বনভূমি দেশটির বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল। এমনকি এই বনগুলো দেশটির জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এখানে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন ও কার্বন সঞ্চয় হয়, একইভাবে বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাইঅক্সাইড হ্রাস হয়; যা মূলত গ্রিনহাউস গ্যাস। কানাডার বনাঞ্চলের প্রধান পণ্য লম্বা সফটউড (নির্মাণকাজে ব্যবহৃত), কাগজ তৈরির উদ্ভিজ্জ এবং পাতলা কাঠ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনে এই দেশে ঘন ঘন দাবানল দেখা যাচ্ছে। সবশেষ তথ্য মতে, ২০০০-২০২৩ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রায় ২০ শতাংশ বন দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বন জাতীয় উদ্যান হিসেবে সংরক্ষিত

বিশ্বের বৃহত্তম সবুজ দেশগুলোর একটি যুক্তরাষ্ট্র। ধারণা করা হয়, ইউরোপীয়দের বসতি স্থাপনের আগে এই দেশে প্রায় ১০০ কোটি একর (৪০ লাখ বর্গ কিলোমিটার) বনভূমি ছিল। যদিও এখন প্রায় ৩০ লাখ ৮৭ হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার বনভূমি রয়েছে। বৈশ্বিক বনাঞ্চলের বেশ কটি শর্তাবলি যেমন- গাছের ঘনত্ব, গাছপালা এবং প্রাণিজগতের বিস্তারে  আমেরিকার বনগুলো সামান্য পিছিয়ে। যদিও দেশটির জলবায়ু- জলাভূমি, নাতিশীতোষ্ণ বন, আল্পাইন বনের পাশাপাশি মরুভূমি অঞ্চলেও গাছপালা বিকাশের জন্য বেশ উপযোগী। তবে দেশটির কর্তৃপক্ষ বেশির ভাগ বনভূমিগুলোকে জাতীয় উদ্যান এবং রাজ্য উদ্যান হিসেবে সংরক্ষণ করে রেখেছে। সাম্প্রতিককালে কয়েকটি দাবানল, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, কীটপতঙ্গ, উন্নয়ন ও খনন, গাছ নিধন এবং ব্যাপকভাবে বন উজাড়ের কারণে যুক্তরাষ্ট্র তাদের লাখ লাখ একর বনাঞ্চল হারিয়েছে। যদিও আমেরিকার সরকার বন পুনরুদ্ধার ও অধিবাসীদের বনাঞ্চলের প্রাকৃতিক সুবিধা প্রদানে নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

কঙ্গোয় দেখা যাবে আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি গাছ

ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো বিশ্বের বৃহৎ বনভূমি ও বনাঞ্চলের অন্যতম অংশীদার। দেশটির ১৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৫০ বর্গকিলোমিটারের বেশি ভূমি বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত; যা দেশটির মোট ভূমির ৫২ শতাংশের সমান। আফ্রিকান অঞ্চলের মধ্যে এটিই একমাত্র দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি গাছগাছালি রয়েছে। আফ্রিকার এই দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটির বনভূমি ও বনাঞ্চল নানা বৈচিত্র্যে পূর্ণ। এখানকার বনাঞ্চলে ১০ হাজারের বেশি প্রজাতির উদ্ভিদ, ৪০৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১ হাজার ১১৭ প্রজাতির পাখি রয়েছে। এখানেই শেষ নয়, এসব বনাঞ্চলের নদীনালা, খালবিলে ৪০০ প্রজাতির বেশি মাছ পাওয়া যায়। দেশটির অভ্যন্তরীণ বনভূমিগুলো আফ্রিকা অঞ্চলে আর্দ্র গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনগুলোর প্রধান অংশ। এ ছাড়া ব্রাজিলের অ্যামাজনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট দেখা যাবে আফ্রিকার দেশ কঙ্গোয়। দেশটি তাদের বনাঞ্চলকে কয়েকটি ইকো-রিজিয়নে (অঞ্চলে) ভাগ করেছে। যেমন- আটলান্টিক নিরক্ষীয় উপকূলীয় বন, পশ্চিম কঙ্গোলিয়ান সোয়াম্প ফরেস্ট, ইস্টার্ন কঙ্গোলিয়ান সোয়াম্প ফরেস্ট, সেন্ট্রাল কঙ্গোলিয়ান নিম্নভূমি বনাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্ব কঙ্গোলিয়ান নিম্নভূমি বন।

শুষ্কতম দেশ অস্ট্রেলিয়াও সবুজে ঘেরা

বিশ্বের শুষ্কতম মহাদেশগুলোর একটি অস্ট্রেলিয়া। পৃথিবীর সবুজে ঘেরা দেশগুলোর তালিকায় থাকা অস্ট্রেলিয়ার ১২ লাখ ৩২ হাজার ১১০ বর্গকিলোমিটার অঞ্চল বনভূমিতে আচ্ছাদিত। যা দেশটির মোট ভূমির প্রায় ১৯ শতাংশজুড়ে বিস্তৃত। এর কারণ অস্ট্রেলিয়ার বেশির ভাগ অংশ উর্বর বা শুষ্ক জমি নিয়ে গঠিত। যেখানে বিশুদ্ধ পানির পরিমাণ খুবই সীমিত। তবে এখানকার বনাঞ্চলগুলোর মধ্যে রয়েছে শক্ত কাঠের গাছ। যা কেবল স্থানীয় ইউক্যালিপ্ট বনেই বেশি দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়া তো বটেই, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে পাইনের মতো নরম কাঠের বদলে এসব শক্ত কাঠ ব্যবহার হয়ে থাকে। অস্ট্রেলিয়ার সাতটি স্থানীয় বন রয়েছে। সেগুলো যথাক্রমে রেইনফরেস্ট, মেলালেউকা বন, ইউক্যালিপ্ট বনাঞ্চল, ক্যাসুয়ারিনা বন, ক্যালিট্রিস বন, বাবলা বন এবং ম্যানগ্রোভ বন। দেশটির সরকার এবং বন বিভাগ কর্তৃপক্ষ সরাসরি তাদের অঞ্চলের বন পরিচালনা এবং নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে। এ কারণে অস্ট্রিলিয়ার সরকার ১৯৯২ সালের জাতীয় বন নীতি (NFPS) মেনে সব নির্দেশনা দেয়।

বিশাল জনসংখ্যার পাশাপাশি চীনে আছে বৃহৎ বনভূমি

দক্ষিণ এশিয়ার চীন বিশাল জনসংখ্যার পাশাপাশি বৃহৎ বনভূমিরও মালিক। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুসারে, চীনের মোট ভূমির ২১ দশমিক ৯ শতাংশ বন। তবে দেশটি শুধু ৫ দশমিক ৬ শতাংশ অঞ্চলকে জীববৈচিত্র্য এবং প্রাথমিক বন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আয়তনে তা প্রায় ১ কোটি ১৬ লাখ ৩২ হাজার বর্গকিলোমিটার। কিন্তু ঊনবিংশ শতাব্দীর পর চীনের বন উদ্বেগজনক হারে কমতে থাকে। বিশেষত খনি ও এলাকা আধুনিকায়নের প্রভাব চীনের সরকারকে ভাবিয়ে তোলে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের তথ্যমতে, ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে চীন তাদের বনভূমির বিশাল একটা অংশ হারায়। যার পরিমাণ প্রায় ২৪ লাখ ৮৬ হাজার বর্গকিলোমিটার। তবে আশার কথা- দেশটি তাদের পরিকল্পিত বনায়ন এবং জাতীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিকাশে জোর দেয়। ফলে জীববৈচিত্র্যের পাশাপাশি জল ও মৃত্তিকারও উন্নতি ঘটে। এখাকে মূল্যবান ও বিরল গাছের দেখা মেলে। এখানকার বনাঞ্চলে ২ হাজার ৪৮৭টি প্রজাতির উভচর প্রাণী, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। এসব প্রাণীকূলের মধ্যে ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ কেবল চীনেই দেখা যায়। অন্য কোনো দেশে নয়।

বৃষ্টির কারণে ইন্দোনেশিয়ায় বেশি বনাঞ্চল

আয়তনে ইন্দোনেশিয়া যদিও তুলনামূলক ছোট রাষ্ট্র, তবে দেশটিতে ১৭ হাজারের বেশি দ্বীপ রয়েছে। এর বাইরেও দেশটির মোট ভূমির ৫২ শতাংশই বন। ইন্দোনেশিয়ার জনগণের জন্য বন ও বনাঞ্চল এবং এর ভিতরের জীববৈচিত্র্য তাদের পরিচয়েরই অংশ, সেই সঙ্গে এগুলো তাদের সংস্কৃতিরও অংশ। ইন্দোনেশিয়ার বনভূমি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বনাঞ্চল। দেশটির মোট বনভূমির পরিমাণ ৯ কোটি ৪৪ লাখ ৩২ হাজার বর্গ কিলোমিটার। তবে এর ৫০ শতাংশ বনভূমি (৪ কোটি ৭২ লাখ ৩৬ হাজার) বর্গকিলোমিটার এলাকাকে  প্রাথমিক বনাঞ্চল হিসেবে পরিচিত। ইন্দোনেশিয়ার সরকারি তথ্য মতে, এখানে ১৯টি বিভিন্ন ধরনের বন রয়েছে। এই দেশের গ্রীষ্মমন্ডলীয় রেইনফরেস্ট নিজেই অ্যামাজন এবং ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রেইনফরেস্টের পরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বন। ইন্দোনেশিয়া দ্বীপপুঞ্জ নিরক্ষরেখাজুড়ে বিস্তৃত। এ কারণে দেশটিতে সারা বছরই বৃষ্টির দেখা মেলে। ফলে ইন্দোনেশিয়ায় বনভূমি ও বনাঞ্চল ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করেছে। আর এখানে দেখা মেলে জীববৈচিত্র্য, ঘন বনাঞ্চল এবং রেইনফরেস্ট। এই বনাঞ্চলগুলো বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণীর আশ্রয়স্থল। বলা হয়, ব্রাজিলের পর ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জীববৈচিত্র্যের দেশ। জানা গেছে, এখানকার বনগুলোয় ৩ হাজার ৩০৫টি পরিচিত প্রজাতির উভচর, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। এশিয়ার অন্যান্য দেশের মতো ইন্দোনেশিয়ায়ও বন উজাড় প্রধান সমস্যা। সম্প্রতি দেশটির সরকার নানা প্রজাতির প্রাণী সংরক্ষণ ও বন সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

ভারতের বন বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থল এবং প্রাকৃতিক ওষুধের বড় উৎস

ভারত বিশ্বের বৃহত্তম বনাঞ্চলের দেশগুলোর একটি এবং এটি প্রচুর গাছের আবাসস্থল। ভারত সেই দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম যেখানে নব্বই দশকের পর থেকে বনাঞ্চলের পরিমাণ বেড়েছে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ১৯৯০-২০০০ সালের মধ্যে ভারতে বার্ষিক শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ হারে এবং পরবর্তী ২০০০-২০১০ সালের মধ্যে বছরে গড়ে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ হারে বনভূমির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের বনভূমি ৭ লাখ ৮ হাজার ৬০৪ বর্গকিলোমিটার; যা দেশটির আয়তনের প্রায় ২২ শতাংশ। এর মধ্যে বেশির ভাগই বিভিন্ন ধরনের গাছ-গাছালিতে আবৃত; যা কেবল বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থলই নয়, প্রাকৃতিক ওষুধেরও একটি বড় উৎস। ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলে অসাধারণ কয়েকটি বনভূমি রয়েছে; যা পযর্টন স্পটও। যেমন- সুন্দরবন, জিম কর্বেট ন্যাশনাল পার্ক, খাসি পর্বতমালা, খানা ন্যাশনাল পার্ক ইত্যাদি।

ভৌগোলিকভাবে পেরুতে প্রকৃতির সব উপাদানই বিদ্যমান

কী নেই এই দেশে! মরুভূমি, সবুজ মরূদ্যান, বন-বনাঞ্চল, বরফাবৃত পর্বতমালা, উচ্চ মালভূমি এবং গভীর উপত্যকা; প্রকৃতি যেন এখানেই সব সাজিয়েছে। জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, পেরু বৃহত্তম বনভূমির রাষ্ট্র। দেশটির মোট আয়তনের ৫৩ দশমিক ১ শতাংশ (৬ কোটি ৭৯ লাখ ৯২ হাজার হেক্টর) বনভূমি রয়েছে। যার মধ্যে আবার ৮৮ দশমিক ৫ শতাংশই প্রাথমিক বনাঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এ কারণে এখানকার প্রকৃতি বৈচিত্র্যময় এবং ঘন বনাঞ্চলে আচ্ছাদিত। জানা গেছে, পেরুতে ৯ লাখ ৯৩ হাজার হেক্টর পরিকল্পিত বন (রোপিত বন) রয়েছে। তবে বন উজাড়ের বৈশ্বিক প্রভাব থেকে এই দেশটিও বাঁচতে পারেনি। ১৯৯০-২০১০ সালের মধ্যে দেশটি বছরে গড়ে ১ লাখ ৮ হাজার ২০০ হেক্টর বন হারিয়েছে। বিশ্ব সংরক্ষণের পরিসংখ্যান বলছে, দেশটিতে ২ হাজার ৯৩৭টি পরিচিত প্রজাতির উভচর, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং সরীসৃপের বসবাস। যার মধ্যে ১৬ শতাংশ কেবল পেরুতেই দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি