শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৪

হারানো শহর

প্রিন্ট ভার্সন
হারানো শহর

সভ্যতার ইতিহাস হাজার বছরের পুরনো। আর সে ইতিহাসের পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে জানা-অজানা নানা বিস্ময়। কালের আবর্তে অনেক বিস্ময়কর সমৃদ্ধ নগরী হারিয়ে গেছে। লুপ্ত হয়েছে অনেক জনপদ। এর কোনোটির হদিস আমাদের একেবারেই অজানা।  আবার কোনো কোনোটি সম্পর্কে ইতিহাসবিদরা খুঁজে বের করেছেন নানা তথ্য-উপাত্ত। বিখ্যাত কতগুলো হারিয়ে যাওয়া শহর নিয়েই এ আয়োজন।

 

পাথর কেটে তৈরি হয়েছিল শহরটি

১৮১২ সালে অনিন্দ্যসুন্দর এই নগরীর অস্তিত্ব তুলে ধরেন সুইস পরিব্রাজক জোহান লুডিগ বুর্খার্দত। পেত্রা শহরটির অবস্থান বর্তমান জর্ডানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে হুর পাহাড়ের পাদদেশে। পেত্রা শব্দটির অর্থ পাথর। পাহাড়ের মধ্যে পাথর কেটে তৈরি হয়েছিল শহরটি। এ শহরটি মূলত একটি গুহার মধ্যে তৈরি। যা কোনো কোনো স্থানে মাত্র ১২ ফুট চওড়া। পেত্রা শহরে পাথরের দেয়ালের গায়ে গ্রথিত প্রাচীন দালানগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হলো ‘খাজনেত ফিরাউন’ নামক একটি মন্দির। এ মন্দিরটি ফারাওদের ধনভান্ডার হিসেবে বেশ পরিচিত। এ ছাড়া সেখানে রয়েছে অর্ধাগোলাকৃতির একটি নাট্যশালা। আর এ নাট্যশালায় এক সঙ্গে প্রায় ৩ হাজার লোকের বসার ব্যবস্থা ছিল। এক সময়ের সংস্কৃতি, সম্পদ আর ক্ষমতায় সমৃদ্ধশালী এ শহরটিকে ১৯৮৫ সালে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করে ইউনেস্কো। ইতিহাসবিদদের গবেষণা অনুসারে, এ শহরটি ৪০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত নাবাতাইন রাজ্যের রাজধানী ছিল। পশ্চিমের গাজা, উত্তরের বসরা ও দামাস্কাস, লোহিত সাগরের পাশের আকুয়াবা ও লিউস এবং মরুভূমির ওপর দিয়ে পারস্য উপসাগরে যাওয়ার প্রধান সব বাণিজ্যিক পথগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করত পেত্রা। রোমান শাসনের সময় সমুদ্রকেন্দ্রিক বাণিজ্য পুরোদমে শুরু হলে পেত্রা দ্রুত ধ্বংস হতে থাকে। ১০৬ এডিতে রোমানরা এটিকে দখল করে তাদের ‘আরব পেত্রাইয়া’ প্রদেশের অংশীভূত করে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতকে বাণিজ্যিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ শহরটির দখল নেয় পামিরা। তখন থেকেই এর গুরুত্ব কমতে থাকে। সপ্তম শতকে মুসলমানরা ও দ্বাদশ শতকে ক্রুসেডাররা পেত্রার দখল নেয়। মূলত এরপর থেকেই পেত্রা ধ্বংস হতে শুরু করে।

 

অগ্ন্যুৎপাতে পুড়ে যাওয়া এক শহর

পম্পেই ছিল ইতালির কাম্পানিয়া অঞ্চলের আধুনিক নেপলসের (নাপোলি) কাছে পম্পেই ইউনিয়নে অবস্থিত একটি ছোট শহর। এ শহরটি ৭৯ খ্রিস্টাব্দে ভিসুভিয়াস আগ্নেয়গিরির দুই দিন স্থায়ী অগ্ন্যুৎপাতে সম্পূর্ণ পুড়ে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। ৬০ ফুট উঁচু ছাই এবং ঝামাপাথরের নিচে শহরটি চাপা পড়ে যায়। রোমান শহরটির সঙ্গে হারকিউলিনিয়াম শহরটিও এ ভিসুভিয়াসের অগুœ্যৎপাতে ধ্বংস হয়ে যায়। এর ঠিক কয়েক বছর আগে ৬২ খ্রিস্টাব্দে একটি ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছিল যা কাম্পানিয়া অঞ্চলের পম্পেই নগরী, হারকিউলিনিয়াম এবং অন্যান্য শহরেও আঘাত করেছিল। এটি একটি সতর্কীকরণ ছাড়া আর কিছুই ছিল না যে, কয়েক বছরের মধ্যে এর থেকে আরও বড় ধরনের বিপর্যয় শহরটিতে আঘাত করবে। ভূমিকম্পের ফলে পম্পেই নগরী ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও প্রায় সঙ্গে সঙ্গে এর পুনর্নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ১৭ বছর পরও যখন পুনর্নির্মাণ কাজ একই গতিতে এগিয়ে যাচ্ছিল তখনই অগ্ন্যুৎপাতের ফলে প্রাচুর্যে ভরা পম্পেই নগরী লাভার নিচে পড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। হারিয়ে যাওয়ার পর আস্তে আস্তে শহরটি মানুষের মন থেকেও হারিয়ে যায়। ১৫৯৯ সালের দিকে পম্পেইয়ের একটি অংশ মাটি থেকে বেরিয়ে আসে। তারপর পুনঃখননের ফলে বেরিয়ে আসে হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস। তবে এটি সম্পূর্ণরূপে আবিষ্কৃত হয় ১৭৪৮ সালে।

 

রহস্যঘেরা আটলান্টিস

পৃথিবীর সেরা রহস্যময় জায়গাগুলোর একটি ধরা হয় আটলান্টিসকে। দূর কোনো অতীতে আটলান্টিস পৌঁছে গিয়েছিল উন্নতি আর আধুনিকতার চরম শিখরে। আটলান্টিস ছিল এক ঐশ্বর্যময় এলাকা। সুজলা-সুফলা পরিবেশের পাশাপাশি এখানকার খনিগুলো ভরা ছিল সোনা, রুপা আর তামার আকরিকে। মহাদেশের দক্ষিণে আটলান্টিসের নৃপতিরা গড়ে তুলেছিলেন অনুপম এক নগরী। নগরীটির নামও ছিল আটলান্টিস। একের পর এক সাজানো জলপথ আর স্থলপথ আইটির মতো বেষ্টন করে রেখেছিল এ নগরীকে। নগরের প্রধান আকর্ষণ ছিল এর কেন্দ্রে অবস্থিত রাজপ্রাসাদটি। ছোট্ট একটি টিলার ওপর গড়ে তোলা হয়েছিল এ সুরম্য প্রাসাদ। একে ঘিরে রেখেছিল তিনটি খাল। প্রাসাদ চত্বরের একেবারে কেন্দ্রস্থলে ছিল একটি মন্দির। আটলান্টিসের মহাক্ষমতাধর রাজা অ্যাটলাস আর তার ৯ ভাই নিয়মিত মিলিত হতেন এ মন্দিরে। উল্লেখ্য, রাজাদের সুশাসনে বড় শান্তিতে, সমৃদ্ধিতে, সুখে দিন কাটছিল দ্বীপটির বাসিন্দাদের। কিন্তু হঠাৎই যেন দ্বীপটিতে ঘনিয়ে এলো মহাপ্রলয়! ভয়ংকর ভূমিকম্পের সঙ্গে সঙ্গে মনে হলো, বিস্ফোরিত হতে চলেছে ভয়ংকর কোনো আগ্নেয়গিরি। তাই হলো। মহাপ্রলয় শুরু হলো সমুদ্রে। দানবীয় থাবা নিয়ে দ্বীপের ওপর লাফিয়ে পড়ল শত ফুট উঁচু সমুদ্রের হিংস্র ঢেউ। হারিয়ে গেল সেই দ্বীপটি। হারিয়ে গেল অভাবনীয় এক সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিশাল এক ভান্ডার। আকস্মিক দুর্বিপাক নিমিষে গায়েব করে দিয়েছিল আটলান্টিসের ৫ কোটি মানুষকে। মাত্র এক দিন এক রাতের ভিতরে গোটা মহাদেশটি বিলীন হয়ে যায় সাগরের গভীরে। বাস্তবে আটলান্টিস বলে উন্নত কোনো শহর ছিল? আসলেই কি এমন এক মহাপ্রলয়ে হারিয়ে গিয়েছিল অস্বাভাবিকভাবে গড়ে ওঠা এক সভ্যতা? সত্যি যাই হোক না কেন হাজার বছর ধরে আটলান্টিসের গল্প করে আসছে মানুষ। আর এ শহরের কথা প্রথমবারের মতো তুলে ধরেন গ্রিক দার্শনিক প্লেটো। প্লেটোর বর্ণনা মতে, বর্তমান জিব্রাল্টা প্রণালির কাছেই অসম্ভব উন্নত, আধুনিক ও সুশৃঙ্খল এক দ্বীপ ছিল আটলান্টিস। অদ্ভুত সব আবিষ্কার, সুন্দর সমাজব্যবস্থা ও আধুনিক জীবনধারা সবই ছিল আটলান্টিসবাসীর কাছে। প্লেটোই বর্ণনা দিয়েছেন, প্রায় ১২ হাজার বছর আগে, শেষ বরফ যুগের আগে ভয়াবহ এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে হারিয়ে যায় আটলান্টিস।

 

দুর্গম অঞ্চলে সমৃদ্ধ অ্যাংকর নগরী

কম্বোডিয়ার দুর্গম অঞ্চলে অবস্থিত এ শহরটির সামগ্রিক পরিচিতি জানা না গেলেও অনেক কিছুই খুঁজে বের করেছেন গবেষকরা। ধারণা করা হয়, খ্রিস্টপূর্ব ৮০২ সালের দিকে কম্বুজা [এখনকার কম্বোডিয়া ও তার আশপাশের দেশ] ছিল জাভা দ্বীপের সম্রাটের অধীনে। ‘জয়বর্মণ’ জাভার রাজার কাছ থেকে কম্বুজাকে স্বাধীন করেন। তারপর সেখানে এক নতুন সাম্রাজ্য স্থাপন করেন, গোড়াপত্তন করেন এক নতুন নগরের। আর সেটিই হচ্ছে ‘অ্যাংকর’। সেই সময়ের সবচেয়ে অভিজাত ও সমৃদ্ধ নগরীগুলোর একটি ছিল এই অ্যাংকর। আংকরিয়ানরা ছিল পাথর খোদাইয়ে শ্রেষ্ঠ। তার প্রমাণ হলো কম্বোডিয়ায় অবস্থিত বিশাল বিশাল মন্দির ও কবর। মজার ব্যাপার হলো একটি খোদাইকৃত পাথরে ওই সময়ের গবাদিপশুর বর্ণনা পাওয়া যায়। আয়তনে নগরটি ছিল বিশাল, আর তাতে তখনই বাস করত প্রায় সাড়ে ৭ লাখ মানুষ। এ সমৃদ্ধ নগরীর প্রভাব-প্রতিপত্তি ঠাটবাট বজায় ছিল বহু বছর। সবশেষে ১৪৩১ সালে অযোধ্যার রাজার কাছে পরাজিত হয়ে ধ্বংস হয়ে যায় অ্যাংকর নগর। ২০০৭ সালে একদল গবেষক উপগ্রহ থেকে তোলা ছবি ও আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে প্রমাণ করেন, অ্যাংকর হলো শিল্পযুগের আগে স্থাপিত সবচেয়ে বড় শহর। তারা এও দাবি করেন, এ শহরটির আয়তন ছিল ১১৫০ বর্গকিলোমিটার।

 

সুন্দরী হেলেন ও ট্রয়ের ইতিহাস

বিশ্বের ইতিহাসে ধ্বংসপ্রাপ্ত নগরীগুলোর মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত একটি নগরী হলো ট্রয়। এটি একটি কিংবদন্তি শহর যেটিকে কেন্দ্র করে বিখ্যাত ট্রয়ের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এ শহর এবং সংশ্লিষ্ট যুদ্ধের বর্ণনা প্রাচীন গ্রিসের অনেক মহাকাব্যেই পাওয়া যায়। ট্রয়ের নাগরিক এবং সংস্কৃতি বোঝাতে ট্রোজান শব্দটি ব্যবহৃত হয়। ট্রয় নগরীর সত্যিকার অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার কোনো তথ্য-উপাত্ত না থাকলেও ইতিহাসখ্যাত সুন্দরী হেলেনকে নিয়ে সংঘটিত ট্রয়ের যুদ্ধের কারণে এটি ইতিহাসে আলাদা স্থান দখল করে আছে। বলা হয়ে থাকে, এ যুদ্ধের কারণেই নগরীটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল। রোমান সম্রাট অগাস্টাসের রাজত্বকালে প্রাচীন ট্রয় নগরীর ধ্বংসস্তূপের ওপর ইলিয়াম নামে নতুন একটি শহর নির্মিত হয়। কনস্টান্টিনোপল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ইলিয়াম বিকশিত হয়েছে, কিন্তু বাইজান্টাইন রাজত্বের সময় ধীরে ধীরে এর পতন হতে থাকে। ১৮৭০ সালে জার্মান প্রত্নতত্ত্ববিদ হাইনরিশ শ্লিমান এ এলাকায় খননকাজ শুরু করেন। এ খনন চলতে থাকায় একসময় প্রমাণিত হয় যে, এখানে একের পর এক বেশ কয়েকটি শহর নির্মিত হয়েছিল। সম্ভবত এই শহরগুলোরই একটি হোমারের ট্রয়। অবশ্য এ নিয়ে সন্দেহ আছে। কিন্তু এটা প্রায় নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হয়েছে, হিত্তীয় রচনায় উল্লিখিত উইলুসা শহরটি এখানেই অবস্থিত ছিল। অনেকে মনে করেন, ইলিয়ন এই উইলুসা নামেরই গ্রিক সংস্করণ। খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে ধ্বংস হয়ে যায়, যার মূল কারণ ছিল ভূমিকম্প।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন