শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

উধাও হওয়ার যত অদ্ভুত ঘটনা

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এমন অনেক ঘটনার প্রমাণ মেলে যেখানে এক বা একাধিক মানুষ একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে হঠাৎ করে উধাও হয়ে গেছে। পরে তাদের কোনো চিহ্নও খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং ঘটনাগুলোর কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব হয়নি। এমন আশ্চর্যজনক ঘটনা নিয়েই এ রকমারি-
প্রিন্ট ভার্সন
উধাও হওয়ার যত অদ্ভুত ঘটনা

গ্রাম উধাও

কেউ যদি গুম বা গায়েব হয়ে যায় তবে নানাভাবেই এর ব্যাখ্যা দেওয়া যায়। কিন্তু একটি গ্রামই যখন উধাও হয়ে যায় তখন আর কী বলা যায়! এমন ঘটনা ঘটেছে ১৯৩০ সালে উত্তর কানাডায়। প্রায় ২ হাজার মানুষ বসবাসকারী একটি গ্রাম সম্পূর্ণ উধাও হয়ে গেল। উত্তর কানাডার আনজিকুনি গ্রামে জো লেবেল নামে এক ব্যক্তি আসেন। ইতঃপূর্বেও বেশ কয়েকবার তিনি বিশেষ কাজে গ্রামে এসেছিলেন এবং সেখানকার মানুষের কাছে তিনি পরিচিত মুখ। কিন্তু সব সময়ের চেয়ে এবারের যাত্রায় এসে তিনি অবাক! পুরো গ্রামটি যেন একটি শ্মশানঘাট। গ্রামে লোকজন থাকবে এটা স্বাভাবিক কিন্তু জনমানব শূন্য গ্রামই বরং অস্বাভাবিক। জো ফিরে গিয়ে কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান। একদল বিশেষজ্ঞ বিষয়টির তদন্ত করেন। এমন কোনো বাড়ি বা ঘর ছিল না যেখানে অভিযান হয়নি কিন্তু কোনো মানুষের দেখা মেলেনি। এমনকি পায়ের ছাপও মেলেনি! কয়েকটি কুকুরকে মৃত পাওয়া গেল ১২ ফুট গভীর বরফের নিচে। বসবাসকারীরা না খেতে পেয়ে মারা গেছে বলে ধারণা করা হলেও গুদামগুলোতে প্রচুর খাবার দেখা যায়। আর সবচেয়ে অবাক করা বিষয়- গ্রামের কিছু পুরনো কবরের কফিনে সংরক্ষিত মরদেহও গায়েব!

 

 

অলিভার লার্চ

অনেক অদ্ভুতুড়ে ঘটনার একটি অলিভার লার্চের ঘটনা। অলিভার লার্চ রাসের একজন প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, কোনো এক শীতের সন্ধ্যায় লার্চ গিয়েছিল কুয়ো থেকে জল আনতে। জল নিয়ে ফেরার পথে দুজন দাঁড়িয়ে থাকা লোকের সামনে থেকে সে উধাও হয়ে যায়। লার্চের আর কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি। বরফের ওপর দিয়ে হেঁটে আসায় তার যে পায়ের ছাপ পড়ছিল তা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে হঠাৎ থেমে গেছে। ঘটনাটি ঘটেছিল উনিশ শতকের শুরুর দিকে উত্তর ওয়েলসের ইন্ডিয়ানায়। সে সময়কার অনেক বই-পুস্তকে ঘটনাটির উল্লেখ আছে। এ নিয়ে কেউ কেউ বিতর্ক তৈরির চেষ্টা করলেও অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান এবং অনেকের লেখায় বিষয়টির উল্লেখ থাকায় সন্দেহাতীতভাবে এই উধাওয়ের ঘটনাটি রহস্যময় ঘটনা হিসেবে আলাদা স্থান দখল করে আছে।

 

বাতিঘর রক্ষী গায়েব

বাতিঘর বা চার্চ যাই হোক না কেন, নিরাপত্তারক্ষী থাকবে আর সে পাহারা দেবে এটাই স্বাভাবিক; কিন্তু সেই নিরাপত্তারক্ষীই যদি গায়েব হয়ে যায় বিষয়টি কেমন যেন অস্বাভাবিক। ১৯০০ সালের ডিসেম্বরে স্কটল্যান্ডের ফ্লানান দ্বীপপুঞ্জের বাতিঘরে তিনজন নিরাপত্তাকর্মী একসঙ্গে তাদের নিরাপত্তার কাজ করছিল; কিন্তু হঠাৎই সেখান থেকে উধাও হয়ে যায়। পড়ে থাকে শুধু তাদের বাতিঘরে ব্যবহারের জিনিসপত্রগুলো। এই অলৌকিক ঘটনার পর অনেক তল্লাশি চালানোর পরও তাদের কোনো হদিস পাওয়া গেল না। কেউ কেউ ব্যাখ্যা দিয়েছে যে, হঠাৎ করে সমুদ্রের বিশাল ঢেউ এসে তাদের হয়তো ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো তাদের যদি ভাসিয়ে নিয়ে যায় তাহলে তাদের জিনিসপত্রগুলো কেন পড়ে থাকবে?

 

বিকলাঙ্গ ব্যক্তি

বিকলাঙ্গ ব্যক্তি যার নিজেরই চলতে কষ্ট হয় সেই ব্যক্তি কী করে উধাও হয়! ওয়েন পারফিট নামের তেমনি এক ব্যক্তি গায়েব হওয়ার ঘটনা ঘটে প্রায় ১৭৬৩ সালে। ওয়েন একটি বিরাট আঘাতে নিজের অঙ্গ হারিয়ে চিরতরে পঙ্গু হয়ে যায়। ঘটনাটি ১৭৬৩ সালের জুন মাসের। কোনো এক সন্ধ্যায় ওয়েন তার বোনের সঙ্গে বাড়ির বাইরে বসে কথা বলছিল। ষাট বছর বয়সী প্যারালাইজড ওয়েনের যেখানে নড়াচড়া করার মতো শক্তি নেই। সেই বয়স্ক ব্যক্তিটিই হঠাৎ উধাও হয়ে যায়। পাশের একটি কারখানা থেকে একজন শ্রমিক ওয়েনের বোনের ডাকে এগিয়ে আসে। তারা দুজনই দেখলো ওয়েনের পরনের পোশাকটি ছাড়া আর কিছুই সেখানে নেই। সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হলো, প্রায় দুইশ বছর পর এই উধাও হওয়ার ঘটনাটির তদন্ত করা হয়; কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো ব্যাখ্যা মেলেনি।

 

নিউজার্সি সুড়ঙ্গ

ঘটনাটি অবশ্য খুব বেশি দিন আগের নয়। এই তো ১৯৭৫ সালের ঘটনা। ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের।

সে বছর জ্যাকসন রাইট নামে একজন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে নিউজার্সি থেকে নিউইয়র্কে আসছিলেন। পথে তাদের লিংকন টানেল পার হতে হয়। টানেলের ভেতর সে দিন বেশ খানিকটা অন্ধকার ছিল। জ্যাকসন রাইট দ্রুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে টানেল পার হয়ে এলেন। কিন্তু টানেল থেকে বের হয়ে এসে অবাক চোখে তাকিয়ে দেখে পাশের সিটে কেউ নেই। তার স্ত্রী মার্থা রাইট বেমালুম গায়েব হয়ে গেছে! পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তিনি তার স্ত্রীকে খুঁজে পাননি। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, গাড়ির দরজা কিংবা উইন্ডো সবই ভেতর থেকে লক করা ছিল!

 

সেনাদল গায়েব

দেশরক্ষার কাজে নিয়োজিত সেনাদল যদি গায়েব হয়ে যায়, তাহলে কেমন হয় বিষয়টি। অবাক হওয়ারই কথা! ১৯১৫ সালে তিনজন সেনার দাবি, চোখের সামনে থেকে গোটা একটা সেনাদল উধাও হয়ে যায়। সেনা তিনজন নিউজিল্যান্ডের বিশেষ সামরিক বাহিনী রয়্যাল নরফোক রেজিমেন্টের সদস্য। তুরস্কের সুভলা উপসাগরের পাশের পাহাড়ি অঞ্চলে বিশেষ মিশনে তারা এসেছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শী সেনারা দল থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন বলে তারা বেঁচে যান। গন্তব্যে পৌঁছে দেখেন, সেনাদের সম্পূর্ণ ব্যাটালিয়নটি গায়েব হয়ে গেছে!

 

 

 বেলিংটান ত্রিভুজ

উনিশ শতকের মাঝামাঝিতে বেশ কিছু আশ্চর্যজনক ঘটনার উদ্ভব হয়। ১৯২০-১৯৫০ সাল এ সময়ের মধ্যে ভারমন্টের বেনিংটনে উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটে। অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে ১৯৫০ সালের অক্টোবর মাসে। পল জেপসন নামের একটি বাচ্চা খামার থেকেহারিয়ে যায়। পলের মা তার ছেলেকে শূকরছানা চরানোর জন্য মাঠে রেখে আসেন। কিন্তু ফিরে এসে ছেলেটির দেখা আর পাননি। শূকরছানাগুলোরও কোনো হদিস মেলেনি! পরে এদের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

 

স্টোনহ্যাঞ্জ

আজব সব পাথরের জন্য স্টোনহ্যাঞ্জ মানুষের কাছে সব সময়ই অন্যরকম বিস্ময়। কিন্তু ১৯৭১ সালের আগস্টের একটি ঘটনা আরও রহস্যের ধূম্রজাল তৈরি করে দেয়। ১৯৭১ সালে ইংল্যান্ডের স্টোনহ্যাঞ্জে ঘটে এক আশ্চর্য ঘটনা। স্টোনহ্যাঞ্জে সাধারণের প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণ নিষেধ ছিল। একদল হিপ্পি স্টোনহ্যাঞ্জে ঘুরতে এলো। রাতের বেলা তারা ক্যাম্প ফেলল শহরের উপকণ্ঠে। ক্যাম্প ফায়ারের আশপাশে বসে তারা চা-সিগারেট পান করছিল আর চলছিল উদ্দাম গান বাজনা। আশ্চর্যজনক ঘটনাটি ঘটল রাতে। হঠাৎ করে কোথাও প্রচন্ড শব্দে বাজ পড়ল, সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ চমকে আলোকিত হয়ে উঠল গোটা অঞ্চল। একজন পুলিশ ও অপর একজন ব্যক্তি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। তারা দেখল পুরনো পাথরের মূর্তি থেকে অদ্ভুত এক ধরনের উজ্জ্বল নীল রঙের আলো এসে পড়েছে হিপ্পিদের ক্যাম্পের ওপর। সেই আলো এতই প্রখর ছিল যে, সবাই চোখ বন্ধ করতে বাধ্য হলো। আলো কমে যাওয়ার পর দেখা গেল সমস্ত ক্যাম্প খালি পড়ে আছে এবং কোথাও হিপ্পিদের দেখা নেই। একদল মানুষ যেন বাতাসেই মিলিয়ে গেছে।

 

ডিপ্লোম্যাটিক উধাও

১৮০৯ সালের ঘটনা। আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে একটি অদ্ভুত উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল। সে বছর অস্ট্রিয়া থেকে হামবুর্গে ফেরার পথে একজন ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাট রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যান। সেই ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাটের নাম ছিল বেঞ্জামিন বারথাস্ট।

এই কূটনৈতিক অস্ট্রিয়া থেকে ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ফিরছিলেন।

পথে রাত হয়ে যায়। এরপর রাস্তাতেই তিনি একটি রেস্তোরাঁয় তার রাতের খাবার সেরে নেন। রাতে খাবার শেষ করার পর আবার শুরু হয় যাত্রা। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছানোর পর গাড়ির কোচোয়ান দেখল ঘোড়ার গাড়ির ভেতরটা খালি। আসার পথে গাড়ি থেকে কেউ নামেনি, তাহলে সেই ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাট গেল কোথায়?

 

ডেভিড ল্যাং কিংবদন্তি

ডেভিড ল্যাংয়ের গায়েব বা গুম হওয়ার বিষয়টি অনেকটা অলিভার থমাসের মতোই। অবিস্মরণীয় ঘটনাটি ঘটে ১৯৮০ সালের দিকে। টেনেসার গালাটিন নামক এলাকার একটা ফার্ম হাউস ছিল। ডেভিড ল্যাং ও তার সহধর্মিণী এমা একদিন বাড়ির সদর দরজার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। তাদের দুই সন্তান সারাহ ও জন বাড়ির উঠোনে একসঙ্গে খেলা করছিল। ডেভিড কি এক কাজে সামনে এগিয়ে যান। বাড়ির সামনেই বেঁধে রাখা কয়েকটি ঘোড়ার কাছে সে এগিয়ে আসেন। ঠিক সে মুহূর্তে বাড়িতে প্রবেশ করেন তার পারিবারিক বন্ধু জাজ অগাস্ট পিক। ডেভিড ঘোড়ার কাছে দাঁড়িয়ে অগাস্ট পিককে দেখে হাত নাড়ে। কি যেন একটা বিশেষ কিছু দেখান। বন্ধু জাজ একটু এগিয়ে তার কাছে আসতেই সবার সামনেই ডেভিড হঠাৎই উধাও হয়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে সবাই অবাক হয়ে যান এবং সবাই দৌড়ে আসে ডেভিডের দাঁড়িয়ে থাকার স্থানে। কিন্তু ডেভিড ল্যাংয়ের কোনো চিহ্নও পাওয়া গেল না! এতগুলো লোকের সামনে থেকে একটি জলজ্যান্ত মানুষ গায়েব হয়ে গেলেন অথচ উধাও হওয়া জায়গাটিতে ঘাসের ওপর শুধু একটি বৃত্ত খুঁজে পাওয়া গেল!     

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম