শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

উধাও হওয়ার যত অদ্ভুত ঘটনা

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এমন অনেক ঘটনার প্রমাণ মেলে যেখানে এক বা একাধিক মানুষ একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে হঠাৎ করে উধাও হয়ে গেছে। পরে তাদের কোনো চিহ্নও খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং ঘটনাগুলোর কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব হয়নি। এমন আশ্চর্যজনক ঘটনা নিয়েই এ রকমারি-
প্রিন্ট ভার্সন
উধাও হওয়ার যত অদ্ভুত ঘটনা

গ্রাম উধাও

কেউ যদি গুম বা গায়েব হয়ে যায় তবে নানাভাবেই এর ব্যাখ্যা দেওয়া যায়। কিন্তু একটি গ্রামই যখন উধাও হয়ে যায় তখন আর কী বলা যায়! এমন ঘটনা ঘটেছে ১৯৩০ সালে উত্তর কানাডায়। প্রায় ২ হাজার মানুষ বসবাসকারী একটি গ্রাম সম্পূর্ণ উধাও হয়ে গেল। উত্তর কানাডার আনজিকুনি গ্রামে জো লেবেল নামে এক ব্যক্তি আসেন। ইতঃপূর্বেও বেশ কয়েকবার তিনি বিশেষ কাজে গ্রামে এসেছিলেন এবং সেখানকার মানুষের কাছে তিনি পরিচিত মুখ। কিন্তু সব সময়ের চেয়ে এবারের যাত্রায় এসে তিনি অবাক! পুরো গ্রামটি যেন একটি শ্মশানঘাট। গ্রামে লোকজন থাকবে এটা স্বাভাবিক কিন্তু জনমানব শূন্য গ্রামই বরং অস্বাভাবিক। জো ফিরে গিয়ে কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান। একদল বিশেষজ্ঞ বিষয়টির তদন্ত করেন। এমন কোনো বাড়ি বা ঘর ছিল না যেখানে অভিযান হয়নি কিন্তু কোনো মানুষের দেখা মেলেনি। এমনকি পায়ের ছাপও মেলেনি! কয়েকটি কুকুরকে মৃত পাওয়া গেল ১২ ফুট গভীর বরফের নিচে। বসবাসকারীরা না খেতে পেয়ে মারা গেছে বলে ধারণা করা হলেও গুদামগুলোতে প্রচুর খাবার দেখা যায়। আর সবচেয়ে অবাক করা বিষয়- গ্রামের কিছু পুরনো কবরের কফিনে সংরক্ষিত মরদেহও গায়েব!

 

 

অলিভার লার্চ

অনেক অদ্ভুতুড়ে ঘটনার একটি অলিভার লার্চের ঘটনা। অলিভার লার্চ রাসের একজন প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, কোনো এক শীতের সন্ধ্যায় লার্চ গিয়েছিল কুয়ো থেকে জল আনতে। জল নিয়ে ফেরার পথে দুজন দাঁড়িয়ে থাকা লোকের সামনে থেকে সে উধাও হয়ে যায়। লার্চের আর কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি। বরফের ওপর দিয়ে হেঁটে আসায় তার যে পায়ের ছাপ পড়ছিল তা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে হঠাৎ থেমে গেছে। ঘটনাটি ঘটেছিল উনিশ শতকের শুরুর দিকে উত্তর ওয়েলসের ইন্ডিয়ানায়। সে সময়কার অনেক বই-পুস্তকে ঘটনাটির উল্লেখ আছে। এ নিয়ে কেউ কেউ বিতর্ক তৈরির চেষ্টা করলেও অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান এবং অনেকের লেখায় বিষয়টির উল্লেখ থাকায় সন্দেহাতীতভাবে এই উধাওয়ের ঘটনাটি রহস্যময় ঘটনা হিসেবে আলাদা স্থান দখল করে আছে।

 

বাতিঘর রক্ষী গায়েব

বাতিঘর বা চার্চ যাই হোক না কেন, নিরাপত্তারক্ষী থাকবে আর সে পাহারা দেবে এটাই স্বাভাবিক; কিন্তু সেই নিরাপত্তারক্ষীই যদি গায়েব হয়ে যায় বিষয়টি কেমন যেন অস্বাভাবিক। ১৯০০ সালের ডিসেম্বরে স্কটল্যান্ডের ফ্লানান দ্বীপপুঞ্জের বাতিঘরে তিনজন নিরাপত্তাকর্মী একসঙ্গে তাদের নিরাপত্তার কাজ করছিল; কিন্তু হঠাৎই সেখান থেকে উধাও হয়ে যায়। পড়ে থাকে শুধু তাদের বাতিঘরে ব্যবহারের জিনিসপত্রগুলো। এই অলৌকিক ঘটনার পর অনেক তল্লাশি চালানোর পরও তাদের কোনো হদিস পাওয়া গেল না। কেউ কেউ ব্যাখ্যা দিয়েছে যে, হঠাৎ করে সমুদ্রের বিশাল ঢেউ এসে তাদের হয়তো ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো তাদের যদি ভাসিয়ে নিয়ে যায় তাহলে তাদের জিনিসপত্রগুলো কেন পড়ে থাকবে?

 

বিকলাঙ্গ ব্যক্তি

বিকলাঙ্গ ব্যক্তি যার নিজেরই চলতে কষ্ট হয় সেই ব্যক্তি কী করে উধাও হয়! ওয়েন পারফিট নামের তেমনি এক ব্যক্তি গায়েব হওয়ার ঘটনা ঘটে প্রায় ১৭৬৩ সালে। ওয়েন একটি বিরাট আঘাতে নিজের অঙ্গ হারিয়ে চিরতরে পঙ্গু হয়ে যায়। ঘটনাটি ১৭৬৩ সালের জুন মাসের। কোনো এক সন্ধ্যায় ওয়েন তার বোনের সঙ্গে বাড়ির বাইরে বসে কথা বলছিল। ষাট বছর বয়সী প্যারালাইজড ওয়েনের যেখানে নড়াচড়া করার মতো শক্তি নেই। সেই বয়স্ক ব্যক্তিটিই হঠাৎ উধাও হয়ে যায়। পাশের একটি কারখানা থেকে একজন শ্রমিক ওয়েনের বোনের ডাকে এগিয়ে আসে। তারা দুজনই দেখলো ওয়েনের পরনের পোশাকটি ছাড়া আর কিছুই সেখানে নেই। সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হলো, প্রায় দুইশ বছর পর এই উধাও হওয়ার ঘটনাটির তদন্ত করা হয়; কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো ব্যাখ্যা মেলেনি।

 

নিউজার্সি সুড়ঙ্গ

ঘটনাটি অবশ্য খুব বেশি দিন আগের নয়। এই তো ১৯৭৫ সালের ঘটনা। ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের।

সে বছর জ্যাকসন রাইট নামে একজন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে নিউজার্সি থেকে নিউইয়র্কে আসছিলেন। পথে তাদের লিংকন টানেল পার হতে হয়। টানেলের ভেতর সে দিন বেশ খানিকটা অন্ধকার ছিল। জ্যাকসন রাইট দ্রুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে টানেল পার হয়ে এলেন। কিন্তু টানেল থেকে বের হয়ে এসে অবাক চোখে তাকিয়ে দেখে পাশের সিটে কেউ নেই। তার স্ত্রী মার্থা রাইট বেমালুম গায়েব হয়ে গেছে! পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তিনি তার স্ত্রীকে খুঁজে পাননি। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, গাড়ির দরজা কিংবা উইন্ডো সবই ভেতর থেকে লক করা ছিল!

 

সেনাদল গায়েব

দেশরক্ষার কাজে নিয়োজিত সেনাদল যদি গায়েব হয়ে যায়, তাহলে কেমন হয় বিষয়টি। অবাক হওয়ারই কথা! ১৯১৫ সালে তিনজন সেনার দাবি, চোখের সামনে থেকে গোটা একটা সেনাদল উধাও হয়ে যায়। সেনা তিনজন নিউজিল্যান্ডের বিশেষ সামরিক বাহিনী রয়্যাল নরফোক রেজিমেন্টের সদস্য। তুরস্কের সুভলা উপসাগরের পাশের পাহাড়ি অঞ্চলে বিশেষ মিশনে তারা এসেছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শী সেনারা দল থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন বলে তারা বেঁচে যান। গন্তব্যে পৌঁছে দেখেন, সেনাদের সম্পূর্ণ ব্যাটালিয়নটি গায়েব হয়ে গেছে!

 

 

 বেলিংটান ত্রিভুজ

উনিশ শতকের মাঝামাঝিতে বেশ কিছু আশ্চর্যজনক ঘটনার উদ্ভব হয়। ১৯২০-১৯৫০ সাল এ সময়ের মধ্যে ভারমন্টের বেনিংটনে উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটে। অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে ১৯৫০ সালের অক্টোবর মাসে। পল জেপসন নামের একটি বাচ্চা খামার থেকেহারিয়ে যায়। পলের মা তার ছেলেকে শূকরছানা চরানোর জন্য মাঠে রেখে আসেন। কিন্তু ফিরে এসে ছেলেটির দেখা আর পাননি। শূকরছানাগুলোরও কোনো হদিস মেলেনি! পরে এদের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

 

স্টোনহ্যাঞ্জ

আজব সব পাথরের জন্য স্টোনহ্যাঞ্জ মানুষের কাছে সব সময়ই অন্যরকম বিস্ময়। কিন্তু ১৯৭১ সালের আগস্টের একটি ঘটনা আরও রহস্যের ধূম্রজাল তৈরি করে দেয়। ১৯৭১ সালে ইংল্যান্ডের স্টোনহ্যাঞ্জে ঘটে এক আশ্চর্য ঘটনা। স্টোনহ্যাঞ্জে সাধারণের প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণ নিষেধ ছিল। একদল হিপ্পি স্টোনহ্যাঞ্জে ঘুরতে এলো। রাতের বেলা তারা ক্যাম্প ফেলল শহরের উপকণ্ঠে। ক্যাম্প ফায়ারের আশপাশে বসে তারা চা-সিগারেট পান করছিল আর চলছিল উদ্দাম গান বাজনা। আশ্চর্যজনক ঘটনাটি ঘটল রাতে। হঠাৎ করে কোথাও প্রচন্ড শব্দে বাজ পড়ল, সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ চমকে আলোকিত হয়ে উঠল গোটা অঞ্চল। একজন পুলিশ ও অপর একজন ব্যক্তি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। তারা দেখল পুরনো পাথরের মূর্তি থেকে অদ্ভুত এক ধরনের উজ্জ্বল নীল রঙের আলো এসে পড়েছে হিপ্পিদের ক্যাম্পের ওপর। সেই আলো এতই প্রখর ছিল যে, সবাই চোখ বন্ধ করতে বাধ্য হলো। আলো কমে যাওয়ার পর দেখা গেল সমস্ত ক্যাম্প খালি পড়ে আছে এবং কোথাও হিপ্পিদের দেখা নেই। একদল মানুষ যেন বাতাসেই মিলিয়ে গেছে।

 

ডিপ্লোম্যাটিক উধাও

১৮০৯ সালের ঘটনা। আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে একটি অদ্ভুত উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল। সে বছর অস্ট্রিয়া থেকে হামবুর্গে ফেরার পথে একজন ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাট রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যান। সেই ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাটের নাম ছিল বেঞ্জামিন বারথাস্ট।

এই কূটনৈতিক অস্ট্রিয়া থেকে ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ফিরছিলেন।

পথে রাত হয়ে যায়। এরপর রাস্তাতেই তিনি একটি রেস্তোরাঁয় তার রাতের খাবার সেরে নেন। রাতে খাবার শেষ করার পর আবার শুরু হয় যাত্রা। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছানোর পর গাড়ির কোচোয়ান দেখল ঘোড়ার গাড়ির ভেতরটা খালি। আসার পথে গাড়ি থেকে কেউ নামেনি, তাহলে সেই ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাট গেল কোথায়?

 

ডেভিড ল্যাং কিংবদন্তি

ডেভিড ল্যাংয়ের গায়েব বা গুম হওয়ার বিষয়টি অনেকটা অলিভার থমাসের মতোই। অবিস্মরণীয় ঘটনাটি ঘটে ১৯৮০ সালের দিকে। টেনেসার গালাটিন নামক এলাকার একটা ফার্ম হাউস ছিল। ডেভিড ল্যাং ও তার সহধর্মিণী এমা একদিন বাড়ির সদর দরজার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। তাদের দুই সন্তান সারাহ ও জন বাড়ির উঠোনে একসঙ্গে খেলা করছিল। ডেভিড কি এক কাজে সামনে এগিয়ে যান। বাড়ির সামনেই বেঁধে রাখা কয়েকটি ঘোড়ার কাছে সে এগিয়ে আসেন। ঠিক সে মুহূর্তে বাড়িতে প্রবেশ করেন তার পারিবারিক বন্ধু জাজ অগাস্ট পিক। ডেভিড ঘোড়ার কাছে দাঁড়িয়ে অগাস্ট পিককে দেখে হাত নাড়ে। কি যেন একটা বিশেষ কিছু দেখান। বন্ধু জাজ একটু এগিয়ে তার কাছে আসতেই সবার সামনেই ডেভিড হঠাৎই উধাও হয়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে সবাই অবাক হয়ে যান এবং সবাই দৌড়ে আসে ডেভিডের দাঁড়িয়ে থাকার স্থানে। কিন্তু ডেভিড ল্যাংয়ের কোনো চিহ্নও পাওয়া গেল না! এতগুলো লোকের সামনে থেকে একটি জলজ্যান্ত মানুষ গায়েব হয়ে গেলেন অথচ উধাও হওয়া জায়গাটিতে ঘাসের ওপর শুধু একটি বৃত্ত খুঁজে পাওয়া গেল!     

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম