শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

উধাও হওয়ার যত অদ্ভুত ঘটনা

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এমন অনেক ঘটনার প্রমাণ মেলে যেখানে এক বা একাধিক মানুষ একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে হঠাৎ করে উধাও হয়ে গেছে। পরে তাদের কোনো চিহ্নও খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং ঘটনাগুলোর কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব হয়নি। এমন আশ্চর্যজনক ঘটনা নিয়েই এ রকমারি-
প্রিন্ট ভার্সন
উধাও হওয়ার যত অদ্ভুত ঘটনা

গ্রাম উধাও

কেউ যদি গুম বা গায়েব হয়ে যায় তবে নানাভাবেই এর ব্যাখ্যা দেওয়া যায়। কিন্তু একটি গ্রামই যখন উধাও হয়ে যায় তখন আর কী বলা যায়! এমন ঘটনা ঘটেছে ১৯৩০ সালে উত্তর কানাডায়। প্রায় ২ হাজার মানুষ বসবাসকারী একটি গ্রাম সম্পূর্ণ উধাও হয়ে গেল। উত্তর কানাডার আনজিকুনি গ্রামে জো লেবেল নামে এক ব্যক্তি আসেন। ইতঃপূর্বেও বেশ কয়েকবার তিনি বিশেষ কাজে গ্রামে এসেছিলেন এবং সেখানকার মানুষের কাছে তিনি পরিচিত মুখ। কিন্তু সব সময়ের চেয়ে এবারের যাত্রায় এসে তিনি অবাক! পুরো গ্রামটি যেন একটি শ্মশানঘাট। গ্রামে লোকজন থাকবে এটা স্বাভাবিক কিন্তু জনমানব শূন্য গ্রামই বরং অস্বাভাবিক। জো ফিরে গিয়ে কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান। একদল বিশেষজ্ঞ বিষয়টির তদন্ত করেন। এমন কোনো বাড়ি বা ঘর ছিল না যেখানে অভিযান হয়নি কিন্তু কোনো মানুষের দেখা মেলেনি। এমনকি পায়ের ছাপও মেলেনি! কয়েকটি কুকুরকে মৃত পাওয়া গেল ১২ ফুট গভীর বরফের নিচে। বসবাসকারীরা না খেতে পেয়ে মারা গেছে বলে ধারণা করা হলেও গুদামগুলোতে প্রচুর খাবার দেখা যায়। আর সবচেয়ে অবাক করা বিষয়- গ্রামের কিছু পুরনো কবরের কফিনে সংরক্ষিত মরদেহও গায়েব!

 

 

অলিভার লার্চ

অনেক অদ্ভুতুড়ে ঘটনার একটি অলিভার লার্চের ঘটনা। অলিভার লার্চ রাসের একজন প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, কোনো এক শীতের সন্ধ্যায় লার্চ গিয়েছিল কুয়ো থেকে জল আনতে। জল নিয়ে ফেরার পথে দুজন দাঁড়িয়ে থাকা লোকের সামনে থেকে সে উধাও হয়ে যায়। লার্চের আর কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি। বরফের ওপর দিয়ে হেঁটে আসায় তার যে পায়ের ছাপ পড়ছিল তা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে হঠাৎ থেমে গেছে। ঘটনাটি ঘটেছিল উনিশ শতকের শুরুর দিকে উত্তর ওয়েলসের ইন্ডিয়ানায়। সে সময়কার অনেক বই-পুস্তকে ঘটনাটির উল্লেখ আছে। এ নিয়ে কেউ কেউ বিতর্ক তৈরির চেষ্টা করলেও অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান এবং অনেকের লেখায় বিষয়টির উল্লেখ থাকায় সন্দেহাতীতভাবে এই উধাওয়ের ঘটনাটি রহস্যময় ঘটনা হিসেবে আলাদা স্থান দখল করে আছে।

 

বাতিঘর রক্ষী গায়েব

বাতিঘর বা চার্চ যাই হোক না কেন, নিরাপত্তারক্ষী থাকবে আর সে পাহারা দেবে এটাই স্বাভাবিক; কিন্তু সেই নিরাপত্তারক্ষীই যদি গায়েব হয়ে যায় বিষয়টি কেমন যেন অস্বাভাবিক। ১৯০০ সালের ডিসেম্বরে স্কটল্যান্ডের ফ্লানান দ্বীপপুঞ্জের বাতিঘরে তিনজন নিরাপত্তাকর্মী একসঙ্গে তাদের নিরাপত্তার কাজ করছিল; কিন্তু হঠাৎই সেখান থেকে উধাও হয়ে যায়। পড়ে থাকে শুধু তাদের বাতিঘরে ব্যবহারের জিনিসপত্রগুলো। এই অলৌকিক ঘটনার পর অনেক তল্লাশি চালানোর পরও তাদের কোনো হদিস পাওয়া গেল না। কেউ কেউ ব্যাখ্যা দিয়েছে যে, হঠাৎ করে সমুদ্রের বিশাল ঢেউ এসে তাদের হয়তো ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো তাদের যদি ভাসিয়ে নিয়ে যায় তাহলে তাদের জিনিসপত্রগুলো কেন পড়ে থাকবে?

 

বিকলাঙ্গ ব্যক্তি

বিকলাঙ্গ ব্যক্তি যার নিজেরই চলতে কষ্ট হয় সেই ব্যক্তি কী করে উধাও হয়! ওয়েন পারফিট নামের তেমনি এক ব্যক্তি গায়েব হওয়ার ঘটনা ঘটে প্রায় ১৭৬৩ সালে। ওয়েন একটি বিরাট আঘাতে নিজের অঙ্গ হারিয়ে চিরতরে পঙ্গু হয়ে যায়। ঘটনাটি ১৭৬৩ সালের জুন মাসের। কোনো এক সন্ধ্যায় ওয়েন তার বোনের সঙ্গে বাড়ির বাইরে বসে কথা বলছিল। ষাট বছর বয়সী প্যারালাইজড ওয়েনের যেখানে নড়াচড়া করার মতো শক্তি নেই। সেই বয়স্ক ব্যক্তিটিই হঠাৎ উধাও হয়ে যায়। পাশের একটি কারখানা থেকে একজন শ্রমিক ওয়েনের বোনের ডাকে এগিয়ে আসে। তারা দুজনই দেখলো ওয়েনের পরনের পোশাকটি ছাড়া আর কিছুই সেখানে নেই। সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হলো, প্রায় দুইশ বছর পর এই উধাও হওয়ার ঘটনাটির তদন্ত করা হয়; কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো ব্যাখ্যা মেলেনি।

 

নিউজার্সি সুড়ঙ্গ

ঘটনাটি অবশ্য খুব বেশি দিন আগের নয়। এই তো ১৯৭৫ সালের ঘটনা। ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের।

সে বছর জ্যাকসন রাইট নামে একজন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে নিউজার্সি থেকে নিউইয়র্কে আসছিলেন। পথে তাদের লিংকন টানেল পার হতে হয়। টানেলের ভেতর সে দিন বেশ খানিকটা অন্ধকার ছিল। জ্যাকসন রাইট দ্রুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে টানেল পার হয়ে এলেন। কিন্তু টানেল থেকে বের হয়ে এসে অবাক চোখে তাকিয়ে দেখে পাশের সিটে কেউ নেই। তার স্ত্রী মার্থা রাইট বেমালুম গায়েব হয়ে গেছে! পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তিনি তার স্ত্রীকে খুঁজে পাননি। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, গাড়ির দরজা কিংবা উইন্ডো সবই ভেতর থেকে লক করা ছিল!

 

সেনাদল গায়েব

দেশরক্ষার কাজে নিয়োজিত সেনাদল যদি গায়েব হয়ে যায়, তাহলে কেমন হয় বিষয়টি। অবাক হওয়ারই কথা! ১৯১৫ সালে তিনজন সেনার দাবি, চোখের সামনে থেকে গোটা একটা সেনাদল উধাও হয়ে যায়। সেনা তিনজন নিউজিল্যান্ডের বিশেষ সামরিক বাহিনী রয়্যাল নরফোক রেজিমেন্টের সদস্য। তুরস্কের সুভলা উপসাগরের পাশের পাহাড়ি অঞ্চলে বিশেষ মিশনে তারা এসেছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শী সেনারা দল থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন বলে তারা বেঁচে যান। গন্তব্যে পৌঁছে দেখেন, সেনাদের সম্পূর্ণ ব্যাটালিয়নটি গায়েব হয়ে গেছে!

 

 

 বেলিংটান ত্রিভুজ

উনিশ শতকের মাঝামাঝিতে বেশ কিছু আশ্চর্যজনক ঘটনার উদ্ভব হয়। ১৯২০-১৯৫০ সাল এ সময়ের মধ্যে ভারমন্টের বেনিংটনে উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটে। অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে ১৯৫০ সালের অক্টোবর মাসে। পল জেপসন নামের একটি বাচ্চা খামার থেকেহারিয়ে যায়। পলের মা তার ছেলেকে শূকরছানা চরানোর জন্য মাঠে রেখে আসেন। কিন্তু ফিরে এসে ছেলেটির দেখা আর পাননি। শূকরছানাগুলোরও কোনো হদিস মেলেনি! পরে এদের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

 

স্টোনহ্যাঞ্জ

আজব সব পাথরের জন্য স্টোনহ্যাঞ্জ মানুষের কাছে সব সময়ই অন্যরকম বিস্ময়। কিন্তু ১৯৭১ সালের আগস্টের একটি ঘটনা আরও রহস্যের ধূম্রজাল তৈরি করে দেয়। ১৯৭১ সালে ইংল্যান্ডের স্টোনহ্যাঞ্জে ঘটে এক আশ্চর্য ঘটনা। স্টোনহ্যাঞ্জে সাধারণের প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণ নিষেধ ছিল। একদল হিপ্পি স্টোনহ্যাঞ্জে ঘুরতে এলো। রাতের বেলা তারা ক্যাম্প ফেলল শহরের উপকণ্ঠে। ক্যাম্প ফায়ারের আশপাশে বসে তারা চা-সিগারেট পান করছিল আর চলছিল উদ্দাম গান বাজনা। আশ্চর্যজনক ঘটনাটি ঘটল রাতে। হঠাৎ করে কোথাও প্রচন্ড শব্দে বাজ পড়ল, সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ চমকে আলোকিত হয়ে উঠল গোটা অঞ্চল। একজন পুলিশ ও অপর একজন ব্যক্তি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। তারা দেখল পুরনো পাথরের মূর্তি থেকে অদ্ভুত এক ধরনের উজ্জ্বল নীল রঙের আলো এসে পড়েছে হিপ্পিদের ক্যাম্পের ওপর। সেই আলো এতই প্রখর ছিল যে, সবাই চোখ বন্ধ করতে বাধ্য হলো। আলো কমে যাওয়ার পর দেখা গেল সমস্ত ক্যাম্প খালি পড়ে আছে এবং কোথাও হিপ্পিদের দেখা নেই। একদল মানুষ যেন বাতাসেই মিলিয়ে গেছে।

 

ডিপ্লোম্যাটিক উধাও

১৮০৯ সালের ঘটনা। আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে একটি অদ্ভুত উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল। সে বছর অস্ট্রিয়া থেকে হামবুর্গে ফেরার পথে একজন ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাট রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যান। সেই ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাটের নাম ছিল বেঞ্জামিন বারথাস্ট।

এই কূটনৈতিক অস্ট্রিয়া থেকে ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ফিরছিলেন।

পথে রাত হয়ে যায়। এরপর রাস্তাতেই তিনি একটি রেস্তোরাঁয় তার রাতের খাবার সেরে নেন। রাতে খাবার শেষ করার পর আবার শুরু হয় যাত্রা। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছানোর পর গাড়ির কোচোয়ান দেখল ঘোড়ার গাড়ির ভেতরটা খালি। আসার পথে গাড়ি থেকে কেউ নামেনি, তাহলে সেই ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাট গেল কোথায়?

 

ডেভিড ল্যাং কিংবদন্তি

ডেভিড ল্যাংয়ের গায়েব বা গুম হওয়ার বিষয়টি অনেকটা অলিভার থমাসের মতোই। অবিস্মরণীয় ঘটনাটি ঘটে ১৯৮০ সালের দিকে। টেনেসার গালাটিন নামক এলাকার একটা ফার্ম হাউস ছিল। ডেভিড ল্যাং ও তার সহধর্মিণী এমা একদিন বাড়ির সদর দরজার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। তাদের দুই সন্তান সারাহ ও জন বাড়ির উঠোনে একসঙ্গে খেলা করছিল। ডেভিড কি এক কাজে সামনে এগিয়ে যান। বাড়ির সামনেই বেঁধে রাখা কয়েকটি ঘোড়ার কাছে সে এগিয়ে আসেন। ঠিক সে মুহূর্তে বাড়িতে প্রবেশ করেন তার পারিবারিক বন্ধু জাজ অগাস্ট পিক। ডেভিড ঘোড়ার কাছে দাঁড়িয়ে অগাস্ট পিককে দেখে হাত নাড়ে। কি যেন একটা বিশেষ কিছু দেখান। বন্ধু জাজ একটু এগিয়ে তার কাছে আসতেই সবার সামনেই ডেভিড হঠাৎই উধাও হয়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে সবাই অবাক হয়ে যান এবং সবাই দৌড়ে আসে ডেভিডের দাঁড়িয়ে থাকার স্থানে। কিন্তু ডেভিড ল্যাংয়ের কোনো চিহ্নও পাওয়া গেল না! এতগুলো লোকের সামনে থেকে একটি জলজ্যান্ত মানুষ গায়েব হয়ে গেলেন অথচ উধাও হওয়া জায়গাটিতে ঘাসের ওপর শুধু একটি বৃত্ত খুঁজে পাওয়া গেল!     

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে