শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

উধাও হওয়ার যত অদ্ভুত ঘটনা

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এমন অনেক ঘটনার প্রমাণ মেলে যেখানে এক বা একাধিক মানুষ একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে হঠাৎ করে উধাও হয়ে গেছে। পরে তাদের কোনো চিহ্নও খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং ঘটনাগুলোর কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব হয়নি। এমন আশ্চর্যজনক ঘটনা নিয়েই এ রকমারি-
প্রিন্ট ভার্সন
উধাও হওয়ার যত অদ্ভুত ঘটনা

গ্রাম উধাও

কেউ যদি গুম বা গায়েব হয়ে যায় তবে নানাভাবেই এর ব্যাখ্যা দেওয়া যায়। কিন্তু একটি গ্রামই যখন উধাও হয়ে যায় তখন আর কী বলা যায়! এমন ঘটনা ঘটেছে ১৯৩০ সালে উত্তর কানাডায়। প্রায় ২ হাজার মানুষ বসবাসকারী একটি গ্রাম সম্পূর্ণ উধাও হয়ে গেল। উত্তর কানাডার আনজিকুনি গ্রামে জো লেবেল নামে এক ব্যক্তি আসেন। ইতঃপূর্বেও বেশ কয়েকবার তিনি বিশেষ কাজে গ্রামে এসেছিলেন এবং সেখানকার মানুষের কাছে তিনি পরিচিত মুখ। কিন্তু সব সময়ের চেয়ে এবারের যাত্রায় এসে তিনি অবাক! পুরো গ্রামটি যেন একটি শ্মশানঘাট। গ্রামে লোকজন থাকবে এটা স্বাভাবিক কিন্তু জনমানব শূন্য গ্রামই বরং অস্বাভাবিক। জো ফিরে গিয়ে কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান। একদল বিশেষজ্ঞ বিষয়টির তদন্ত করেন। এমন কোনো বাড়ি বা ঘর ছিল না যেখানে অভিযান হয়নি কিন্তু কোনো মানুষের দেখা মেলেনি। এমনকি পায়ের ছাপও মেলেনি! কয়েকটি কুকুরকে মৃত পাওয়া গেল ১২ ফুট গভীর বরফের নিচে। বসবাসকারীরা না খেতে পেয়ে মারা গেছে বলে ধারণা করা হলেও গুদামগুলোতে প্রচুর খাবার দেখা যায়। আর সবচেয়ে অবাক করা বিষয়- গ্রামের কিছু পুরনো কবরের কফিনে সংরক্ষিত মরদেহও গায়েব!

 

 

অলিভার লার্চ

অনেক অদ্ভুতুড়ে ঘটনার একটি অলিভার লার্চের ঘটনা। অলিভার লার্চ রাসের একজন প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, কোনো এক শীতের সন্ধ্যায় লার্চ গিয়েছিল কুয়ো থেকে জল আনতে। জল নিয়ে ফেরার পথে দুজন দাঁড়িয়ে থাকা লোকের সামনে থেকে সে উধাও হয়ে যায়। লার্চের আর কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়নি। বরফের ওপর দিয়ে হেঁটে আসায় তার যে পায়ের ছাপ পড়ছিল তা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে হঠাৎ থেমে গেছে। ঘটনাটি ঘটেছিল উনিশ শতকের শুরুর দিকে উত্তর ওয়েলসের ইন্ডিয়ানায়। সে সময়কার অনেক বই-পুস্তকে ঘটনাটির উল্লেখ আছে। এ নিয়ে কেউ কেউ বিতর্ক তৈরির চেষ্টা করলেও অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান এবং অনেকের লেখায় বিষয়টির উল্লেখ থাকায় সন্দেহাতীতভাবে এই উধাওয়ের ঘটনাটি রহস্যময় ঘটনা হিসেবে আলাদা স্থান দখল করে আছে।

 

বাতিঘর রক্ষী গায়েব

বাতিঘর বা চার্চ যাই হোক না কেন, নিরাপত্তারক্ষী থাকবে আর সে পাহারা দেবে এটাই স্বাভাবিক; কিন্তু সেই নিরাপত্তারক্ষীই যদি গায়েব হয়ে যায় বিষয়টি কেমন যেন অস্বাভাবিক। ১৯০০ সালের ডিসেম্বরে স্কটল্যান্ডের ফ্লানান দ্বীপপুঞ্জের বাতিঘরে তিনজন নিরাপত্তাকর্মী একসঙ্গে তাদের নিরাপত্তার কাজ করছিল; কিন্তু হঠাৎই সেখান থেকে উধাও হয়ে যায়। পড়ে থাকে শুধু তাদের বাতিঘরে ব্যবহারের জিনিসপত্রগুলো। এই অলৌকিক ঘটনার পর অনেক তল্লাশি চালানোর পরও তাদের কোনো হদিস পাওয়া গেল না। কেউ কেউ ব্যাখ্যা দিয়েছে যে, হঠাৎ করে সমুদ্রের বিশাল ঢেউ এসে তাদের হয়তো ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো তাদের যদি ভাসিয়ে নিয়ে যায় তাহলে তাদের জিনিসপত্রগুলো কেন পড়ে থাকবে?

 

বিকলাঙ্গ ব্যক্তি

বিকলাঙ্গ ব্যক্তি যার নিজেরই চলতে কষ্ট হয় সেই ব্যক্তি কী করে উধাও হয়! ওয়েন পারফিট নামের তেমনি এক ব্যক্তি গায়েব হওয়ার ঘটনা ঘটে প্রায় ১৭৬৩ সালে। ওয়েন একটি বিরাট আঘাতে নিজের অঙ্গ হারিয়ে চিরতরে পঙ্গু হয়ে যায়। ঘটনাটি ১৭৬৩ সালের জুন মাসের। কোনো এক সন্ধ্যায় ওয়েন তার বোনের সঙ্গে বাড়ির বাইরে বসে কথা বলছিল। ষাট বছর বয়সী প্যারালাইজড ওয়েনের যেখানে নড়াচড়া করার মতো শক্তি নেই। সেই বয়স্ক ব্যক্তিটিই হঠাৎ উধাও হয়ে যায়। পাশের একটি কারখানা থেকে একজন শ্রমিক ওয়েনের বোনের ডাকে এগিয়ে আসে। তারা দুজনই দেখলো ওয়েনের পরনের পোশাকটি ছাড়া আর কিছুই সেখানে নেই। সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হলো, প্রায় দুইশ বছর পর এই উধাও হওয়ার ঘটনাটির তদন্ত করা হয়; কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো ব্যাখ্যা মেলেনি।

 

নিউজার্সি সুড়ঙ্গ

ঘটনাটি অবশ্য খুব বেশি দিন আগের নয়। এই তো ১৯৭৫ সালের ঘটনা। ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের।

সে বছর জ্যাকসন রাইট নামে একজন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে নিউজার্সি থেকে নিউইয়র্কে আসছিলেন। পথে তাদের লিংকন টানেল পার হতে হয়। টানেলের ভেতর সে দিন বেশ খানিকটা অন্ধকার ছিল। জ্যাকসন রাইট দ্রুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে টানেল পার হয়ে এলেন। কিন্তু টানেল থেকে বের হয়ে এসে অবাক চোখে তাকিয়ে দেখে পাশের সিটে কেউ নেই। তার স্ত্রী মার্থা রাইট বেমালুম গায়েব হয়ে গেছে! পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তিনি তার স্ত্রীকে খুঁজে পাননি। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, গাড়ির দরজা কিংবা উইন্ডো সবই ভেতর থেকে লক করা ছিল!

 

সেনাদল গায়েব

দেশরক্ষার কাজে নিয়োজিত সেনাদল যদি গায়েব হয়ে যায়, তাহলে কেমন হয় বিষয়টি। অবাক হওয়ারই কথা! ১৯১৫ সালে তিনজন সেনার দাবি, চোখের সামনে থেকে গোটা একটা সেনাদল উধাও হয়ে যায়। সেনা তিনজন নিউজিল্যান্ডের বিশেষ সামরিক বাহিনী রয়্যাল নরফোক রেজিমেন্টের সদস্য। তুরস্কের সুভলা উপসাগরের পাশের পাহাড়ি অঞ্চলে বিশেষ মিশনে তারা এসেছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শী সেনারা দল থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন বলে তারা বেঁচে যান। গন্তব্যে পৌঁছে দেখেন, সেনাদের সম্পূর্ণ ব্যাটালিয়নটি গায়েব হয়ে গেছে!

 

 

 বেলিংটান ত্রিভুজ

উনিশ শতকের মাঝামাঝিতে বেশ কিছু আশ্চর্যজনক ঘটনার উদ্ভব হয়। ১৯২০-১৯৫০ সাল এ সময়ের মধ্যে ভারমন্টের বেনিংটনে উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটে। অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে ১৯৫০ সালের অক্টোবর মাসে। পল জেপসন নামের একটি বাচ্চা খামার থেকেহারিয়ে যায়। পলের মা তার ছেলেকে শূকরছানা চরানোর জন্য মাঠে রেখে আসেন। কিন্তু ফিরে এসে ছেলেটির দেখা আর পাননি। শূকরছানাগুলোরও কোনো হদিস মেলেনি! পরে এদের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

 

স্টোনহ্যাঞ্জ

আজব সব পাথরের জন্য স্টোনহ্যাঞ্জ মানুষের কাছে সব সময়ই অন্যরকম বিস্ময়। কিন্তু ১৯৭১ সালের আগস্টের একটি ঘটনা আরও রহস্যের ধূম্রজাল তৈরি করে দেয়। ১৯৭১ সালে ইংল্যান্ডের স্টোনহ্যাঞ্জে ঘটে এক আশ্চর্য ঘটনা। স্টোনহ্যাঞ্জে সাধারণের প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণ নিষেধ ছিল। একদল হিপ্পি স্টোনহ্যাঞ্জে ঘুরতে এলো। রাতের বেলা তারা ক্যাম্প ফেলল শহরের উপকণ্ঠে। ক্যাম্প ফায়ারের আশপাশে বসে তারা চা-সিগারেট পান করছিল আর চলছিল উদ্দাম গান বাজনা। আশ্চর্যজনক ঘটনাটি ঘটল রাতে। হঠাৎ করে কোথাও প্রচন্ড শব্দে বাজ পড়ল, সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ চমকে আলোকিত হয়ে উঠল গোটা অঞ্চল। একজন পুলিশ ও অপর একজন ব্যক্তি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। তারা দেখল পুরনো পাথরের মূর্তি থেকে অদ্ভুত এক ধরনের উজ্জ্বল নীল রঙের আলো এসে পড়েছে হিপ্পিদের ক্যাম্পের ওপর। সেই আলো এতই প্রখর ছিল যে, সবাই চোখ বন্ধ করতে বাধ্য হলো। আলো কমে যাওয়ার পর দেখা গেল সমস্ত ক্যাম্প খালি পড়ে আছে এবং কোথাও হিপ্পিদের দেখা নেই। একদল মানুষ যেন বাতাসেই মিলিয়ে গেছে।

 

ডিপ্লোম্যাটিক উধাও

১৮০৯ সালের ঘটনা। আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে একটি অদ্ভুত উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল। সে বছর অস্ট্রিয়া থেকে হামবুর্গে ফেরার পথে একজন ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাট রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যান। সেই ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাটের নাম ছিল বেঞ্জামিন বারথাস্ট।

এই কূটনৈতিক অস্ট্রিয়া থেকে ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ফিরছিলেন।

পথে রাত হয়ে যায়। এরপর রাস্তাতেই তিনি একটি রেস্তোরাঁয় তার রাতের খাবার সেরে নেন। রাতে খাবার শেষ করার পর আবার শুরু হয় যাত্রা। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছানোর পর গাড়ির কোচোয়ান দেখল ঘোড়ার গাড়ির ভেতরটা খালি। আসার পথে গাড়ি থেকে কেউ নামেনি, তাহলে সেই ব্রিটিশ ডিপ্লোম্যাট গেল কোথায়?

 

ডেভিড ল্যাং কিংবদন্তি

ডেভিড ল্যাংয়ের গায়েব বা গুম হওয়ার বিষয়টি অনেকটা অলিভার থমাসের মতোই। অবিস্মরণীয় ঘটনাটি ঘটে ১৯৮০ সালের দিকে। টেনেসার গালাটিন নামক এলাকার একটা ফার্ম হাউস ছিল। ডেভিড ল্যাং ও তার সহধর্মিণী এমা একদিন বাড়ির সদর দরজার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। তাদের দুই সন্তান সারাহ ও জন বাড়ির উঠোনে একসঙ্গে খেলা করছিল। ডেভিড কি এক কাজে সামনে এগিয়ে যান। বাড়ির সামনেই বেঁধে রাখা কয়েকটি ঘোড়ার কাছে সে এগিয়ে আসেন। ঠিক সে মুহূর্তে বাড়িতে প্রবেশ করেন তার পারিবারিক বন্ধু জাজ অগাস্ট পিক। ডেভিড ঘোড়ার কাছে দাঁড়িয়ে অগাস্ট পিককে দেখে হাত নাড়ে। কি যেন একটা বিশেষ কিছু দেখান। বন্ধু জাজ একটু এগিয়ে তার কাছে আসতেই সবার সামনেই ডেভিড হঠাৎই উধাও হয়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে সবাই অবাক হয়ে যান এবং সবাই দৌড়ে আসে ডেভিডের দাঁড়িয়ে থাকার স্থানে। কিন্তু ডেভিড ল্যাংয়ের কোনো চিহ্নও পাওয়া গেল না! এতগুলো লোকের সামনে থেকে একটি জলজ্যান্ত মানুষ গায়েব হয়ে গেলেন অথচ উধাও হওয়া জায়গাটিতে ঘাসের ওপর শুধু একটি বৃত্ত খুঁজে পাওয়া গেল!     

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন