শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

গণতন্ত্র একটি সরকার-ব্যবস্থা গণতন্ত্র একটি মূল্যবোধ

রোবায়েত ফেরদৌস
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র একটি সরকার-ব্যবস্থা গণতন্ত্র একটি মূল্যবোধ

রিখটার স্কেল দিয়ে ভূতাত্ত্বিকরা পরিমাপ করেন ভূমিকম্পের মাত্রা কতটুকু; তাদের স্কেলের পরিসীমা ১ থেকে ১০; সংখ্যা যত বেশি ভূমিকম্পের মাত্রা তত জোরালো; কিন্তু সর্বজন গ্রহণযোগ্য এমন গজকাঠি কি আছে যা দিয়ে গণতন্ত্র মাপা যায়? দেশে এখন কতখানি গণতন্ত্র বিদ্যমান কোন বাটখারা দিয়ে এর ওজন করব? ভূকম্পন একটি ‘পরিমাণগত’ বিষয়, একে তাই মাপা যায়, পক্ষান্তরে গণতন্ত্র একটি ‘গুণগত’ বিষয়, একে কি সংখ্যা দিয়ে মাপা সম্ভব?  কিন্তু আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে গ্রিক গণিতজ্ঞ পিথাগোরাস বলেছিলেন, ‘everything can be interpreted in terms of numbers’ – অর্থাৎ ‘সবকিছুকেই সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা যায়’। গণতন্ত্র-গবেষকগণও তাই অনেকগুলো চলক বিবেচনায় নিয়ে একটি দেশে কী পরিমাণ গণতন্ত্র বিদ্যমান তা হিসাব কষার চেষ্টা করেন। চলকগুলো হতে পারে এরকম— ক. সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন খ. মত প্রকাশের স্বাধীনতা, ভিন্নমতের সম্মান ও পরমতসহিষ্ণুতা গ. আইনের শাসন ও বিচার পাওয়ার অধিকার ঘ. কার্যকর সংসদ ঙ. সরকারের দক্ষতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা চ. সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশগ্রহণ ইত্যাদি।

প্রশ্ন হচ্ছে, বর্তমান সময়ে যে সংসদীয় গণতন্ত্র বিদ্যমান আছে সেখানে সরকারি ও বিরোধী দলের ভূমিকা কী চোখে পড়ার মতো? এসব প্রশ্নের উত্তরে, হ্যাঁ বলার সুযোগ কম। কারণ দেশের একটি বড় রাজনৈতিক দলসহ বেশ কিছু দল এখন সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চার বাইরে। সরকারের ইচ্ছা কিংবা অনিচ্ছা যাই বলা হোক না কেন বিশাল একটি রাজনৈতিক শক্তি ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের গণতান্ত্রিক চর্চা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। যেমনটা এর আগে ’৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে হয়েছিল। সুখের বিষয় হলো সেই সময়ের সরকারটি দেশ শাসন করতে পারেনি। বর্তমান যে সরকার তারা ’৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মতো ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি একটি নির্বাচন করে দেশ চালাচ্ছে। এ নির্বাচনের পর অনেকেই বলেছিল গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন দেশ বলছে এবং এর আগেও বলেছে দেশে গণতন্ত্র অনুপস্থিত। বর্তমান সরকারও বলেছিল যে, গণতন্ত্র রক্ষার জন্য পুনরায় নির্বাচন দেওয়া হবে। তিন বছর হতে চলল এখন পর্যন্ত কোনো নির্বাচন দেয়নি সরকার। পাঠক বলতে পারেন, দেশ তো ভালোই চলছে, নির্বাচনের কী দরকার? আসলেই কি নির্বাচনের দরকার নেই? তাহলে প্রশ্ন এই যে দেশে অস্থিরতা বিরাজ করছে, এ সংকট কাটবে কী করে? বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র কাজ করছে, তা অবিশ্বাস করার উপায় নেই। র‌্যাব, পুলিশ, বাঁশের লাঠি দিয়ে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা করা যাবে না। এ জন্য অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে সত্যিকার অর্থে গণতান্ত্রিক, জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং সব পর্যায়ে জনগণের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে হবে। যদি ধরে নেওয়া যায় নির্বাচন না দিয়েও এই সংকট সমাধান করা সম্ভব, তবে বর্তমান সরকার কেন পারছে না এ সংকট কাটিয়ে উঠতে? আর যদি এই দায় বিএনপিসহ সংসদের বাইরে থাকা দলগুলোকে দিতে হয় তবে অবশ্যই তাদের কথা বলার ও কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। এ কথা বলার ও কাজ করার সুযোগ না দিয়ে তাদের ওপর দায় চাপানোর কোনো যৌক্তিকতা আছে কিনা সেটাও  ভেবে দেখা দরকার।

গণতন্ত্র কেবল একটি সরকার ব্যবস্থা নয়, গণতন্ত্র একটি মূল্যবোধের নাম, গণতন্ত্র একটি দৃষ্টিভঙ্গি, একটি জীবন-ব্যবস্থা— কমপ্লিট কোড অব লাইফ; যে মূল্যবোধের মূল কথা টলারেন্স, পরমতসহিষ্ণুতা, অন্যের মতকে সম্মান দেওয়া; দেশে সেটা কতটুকু আছে? প্রতিদিন আমরা দেখছি গালাগালি আর দোষারোপের রাজনীতি; কুরুচি, চরিত্র হননকর আর অশ্লীল বাক্যবাণ। অথচ দার্শনিক ভলতেয়ার বলেছিলেন, ‘আমি তোমার সঙ্গে দ্বিমত করতে পারি, কিন্তু তোমার কথা বলতে দেওয়ার জন্য আমি আমার জীবন দিতে পারি’— এর চেয়ে ভালো করে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের কথা, আমার মনে হয়, আর কেউ বলতে পারেননি; তো সেই ভলতেরিয়ান ফিলসফি থেকে আমাদের চলমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি কত দূরে? দেশ স্বাধীনের পর কিছু দিন পরই আমাদের মাঝ থেকে হারিয়ে যায় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ। এরপর ১৯৯১ সালে নির্বাচনমুখী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন হয়। এই দীর্ঘদিন গণতন্ত্রের অনুপস্থিতি রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে একটি অবিশ্বাসের জন্ম দিয়েছে। সেটা হলো, সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চায় নিজের অংশগ্রহণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ার অবিশ্বাস। এ কারণে বিএনপি ’৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন করেছিল। এরপর আওয়ামী লীগ তার সর্বশক্তি প্রয়োগ করে বিএনপিকে ক্ষমতাচ্যুত করে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। এরপর আবার বিএনপি। কিন্তু আওয়ামী লীগ আসলে এই ভুলটা করতে চায়নি। তারাও চেয়েছিল ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসতে। পাঠক আপনাদের অনেকের মনে আছে হয়তো, নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর এই আওয়ামী লীগই বলেছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকার বেইমানি করেছে। বিএনপি ক্ষমতায় আসা মানে কি বেইমানি করা? এরপর আবার দেখুন, বিএনপি কিন্তু একই কাজ করল। ১/১১ মতো একটি সরকার আসার প্রেক্ষপট তৈরি হলো। তার মানে বর্তমান দুই বৃহৎ রাজনৈতিক দল সবসময় একই পথে হেঁটেছে। কেউ কাউকে ক্ষমতার অংশীদারিত্ব দিতে চায়নি। চেয়েছে ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে। কিন্তু একটি গণতান্ত্রিক দেশে কিংবা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চর্চার ক্ষেত্রে এটা হওয়ার কথা না। কারণ গণতন্ত্র শুধু গণতন্ত্র নয়, এটার মূল রূপ হলো অংশীদারিত্বের গণতন্ত্র। রাজনৈতিক দলগুলো যদি এই ভাবনা ভাবতে না পারে যে, সরকার চালানোর জন্যই বিরোধী দল প্রয়োজন, তাহলে সেখানে ‘গণতন্ত্রের অ্যান্টিবায়োটিক’ প্রয়োগ করেও কোনো লাভ হবে না।

আরেকটি বিষয় দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা। পাঠক আপনারাই বলুন, দুই বড় দল/জোটের ভিতরে কি গণতন্ত্রের চর্চা আছে? আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপির সভাপতি কিংবা চেয়ারপারসন কি কোনো দিন পরিবর্তন হবে? তার মানে এই নয় যে, দুই দলে আর কোনো যোগ্য লোক নেই। মূল ব্যাপারটা হলো দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা। দলের মাঝে গণতন্ত্রের চর্চা না করে দুই দল দেশের মাঝে গণতন্ত্র চর্চা করতে চায় কীভাবে? একটি মৌলিক প্রশ্ন বটে।

আর নির্বাচনের পর দলগুলো হেন কোনো দুর্নীতি নেই যা করেনি। প্রত্যেকটি দল ক্ষমতায় এসে তাদের দলের নেতাদের সুবিধা দিয়েছে এবং সুবিধা নিয়েছে। এর ফলে তাদের আদর্শিক ভিত নড়বড়ে হয়ে গেছে, নীতিও দুর্বল হয়ে পড়েছে। পরিণামে, দলগুলো জনগণের প্রত্যাশামাফিক কাজ যেমন, জনমানুষের স্বার্থ সংরক্ষণ, নীতি প্রণয়ন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সংহতকরণ— সব বিষয়ে অনীহা দেখায়। তখন একটা ভীতি তৈরি হয়। আর যার ফলাফল এখন সাধারণ মানুষকে ভোগ করতে হচ্ছে। গণতন্ত্রের সবচেয়ে দরকারি বিষয় সরকারের জবাবদিহিতা। সরকার সংসদের কাছে তার প্রত্যেকটি কাজের জন্য জবাবদিহি করতে বাধ্য। সেটি আজ বিলীন হয়ে গেছে;  হাঁস আর সজারু মিলে এখন যে হাঁস সজারুমার্কা ‘সরকারি-বিরোধী দল’ আছে সংসদে, তাদের যে কথা বলার সাহস নেই, প্রতিবাদের সাহস নেই, সেটা সবার জানা। এমন একটি তাঁবেদার বিরোধী দল দিয়ে গণতন্ত্রের সঠিক চর্চা যে সম্ভব নয় তা বর্তমান বিরোধী দলের লোকজনও জানে। এখন চলছে ‘তাঁবেদারিত্বের গণতন্ত্র’।

গণতন্ত্রে সাধারণ মানুষের কণ্ঠস্বর শোনা যায়। গণতন্ত্র সাধারণ মানুষের কথা বলে। সেই অবস্থা কী বর্তমানে আছে? জনমানুষের সেই ‘ভয়েস’ কোথায়? সেই ভয়েস সংসদে অনুুপস্থিত, অনুপস্থিত বাইরেও। গণতন্ত্রের সঠিক চর্চা করতে হলে এই ভয়েসকে ফিরিয়ে আনতে হবে। নিজের নৈতিক জায়গা যখন দুর্বল হয়ে যায় তখন বিরোধী শক্তিকে আর সহ্য করার ক্ষমতা থাকে না। বর্তমান অবস্থা তাই। এখানে যে লড়াইটা এখন আছে সেটা ক্ষমতা দখলের। অবশ্যই গণতন্ত্র চর্চার জন্য নয়। তবে নাই-মামার থেকে যেহেতু কানা-মামা ভালো সে জন্য সামরিক বা ভিন্নরকম শাসনের চাইতে দুর্বল গণতন্ত্র অন্যতম।

ছোট্ট একটা তথ্য দেই, গেল ৭ জুন ফ্রান্সের স্ত্রাসবুর্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বলা হয়েছে, স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের স্বার্থে সংলাপ প্রয়োজন। বাংলাদেশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত লক্ষ্যগুলো সম্ভবত ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়া এবং সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশের জনগণকে দারিদ্র্যমুক্ত করার কাজ চালিয়ে যাওয়াই হবে প্রথম অগ্রাধিকার। এ অতি উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য পূরণ করতে হলে বাংলাদেশের সব নাগরিক ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ প্রয়োজন এবং সেই সঙ্গে প্রয়োজন দেশটির আন্তর্জাতিক সহযোগীদের সমর্থন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদ্বেগজনক রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহ অত্যন্ত প্রতিবন্ধকতাপূর্ণ হতে পারে (প্রথম আলো, ১৪ জুন, ২০১৬)।

আমরা কি এ উদ্বেগ থেকে শিক্ষা নিচ্ছি? বরং বছরের পর বছর ধরে দলগুলোর ভিতরে ক্ষয়িষ্ণু গণতান্ত্রিক ধারাই কেবল লক্ষ করছি। সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রেও তাই। এখানে একটি রাজনৈতিক শক্তি আরেকটি রাজনৈতিক শক্তিকে সহ্য করতে পারে না। এই যে ‘পলিটিক্স অব অ্যানিহিলেশন’ বা ধ্বংসের রাজনীতি— এ ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। একটি রাজনৈতিক শক্তিকে বিনাশ করে আরেকটি শক্তি টিকে থাকতে পারে না। বর্তমান অবস্থায় সেই চেষ্টা চলছে। সেটা শুধু বিএনপির জন্য নয়, সব বিরোধী চিন্তা ও রাজনৈতিক শক্তি ধ্বংস হলে কী হবে, একবারও কী ভেবে দেখা হয়েছে? রাজনীতিতে যে ভ্যাকুয়াম তৈরি হচ্ছে তার পরিণতি কী হতে পারে, সেটা কি ভেবে দেখা হয়েছে? জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ তো আকাশ থেকে পড়ছে না।  দেশ পরিচালনা আর দেশকে সাংস্কৃতিকভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এক কাজ নয়। দেশকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সমান্তরালে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিকভাবে এগিয়ে নিতে হলে সবাই মিলে কাজ করতে হবে। সবার কথা বলার সুযোগ করে দিতে হবে।  ভিন্নমত ও ভিন্ন মতাদর্শের তাদের কথা মূল্যায়নের সুযোগ করে দিতে হবে। তবেই গণতন্ত্রের সঠিক রূপ আমাদের কাছে ধরা দেবে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শ্রমিককে পুনর্বহালের দাবিতে সড়ক অবরোধ
সিদ্ধিরগঞ্জে শ্রমিককে পুনর্বহালের দাবিতে সড়ক অবরোধ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

৫৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী
‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান
সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক
গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা