শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দিদির কী কথা হতো

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দিদির কী কথা হতো

আমার ঠিক মনে আছে, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তান জেল থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন-দিল্লি হয়ে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দরে নামেন। লাখ লাখ মানুষের হর্ষধ্বনির মধ্যে তিনি পৌঁছে যান রমনা ময়দানে, যার বর্তমান নাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।  দেশে ফিরে এসে প্রথম জনসভায় তিনি কী বলেছিলেন? তিনি সাড়ে সাত কোটি বাংলাদেশবাসীকে (যার মধ্যে ৩০ লাখ লোক নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে মারা যান) বলেছিলেন আমি আজ সকালে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বলেছি, তার সহযোগিতা নিয়ে আপনারা কীভাবে দেশকে মুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, ‘আমার দেশের প্রতি, আমার প্রতি, আপনাদের প্রতি বিশাল একটা ষড়যন্ত্র চলছে। আপনারা সতর্ক থাকুন। আমাদের সেই ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।’

তিনি যে কত বড় ভবিষ্যত্দ্রষ্টা ছিলেন তা তার প্রথম বক্তৃতায় বোঝা গেছিল। তার যাবতীয় আশঙ্কা পরবর্তীকালে সত্যি হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের প্রথম শিকার হন তিনি নিজে এবং তার পরিবার। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, ‘আমার দেশ সেক্যুলার দেশ। মুসলমানরা যাবেন মসজিদে নামাজ আদায় করতে, আর হিন্দুরা যাবেন মন্দিরে। তার বিরুদ্ধে সে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল স্বাধীনতার কিছু দিন পর থেকেই। যারা চায়নি পাকিস্তান ভেঙে বাঙালিদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র হোক, তারা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীনই হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে হত্যা করেছে। এটা ঐতিহাসিক তথ্য। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের অন্যদের হত্যা করে ষড়যন্ত্রকারীরা আত্মসন্তুষ্ট হয়েছিল। তারা হয়তো হিসাব করেছিল, আবার পাকিস্তান ফিরে আসবে।

কিন্তু যতদিন ইন্ধিরা গান্ধী জীবিত ছিলেন ততদিন তাদের কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসেনি। ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করার পরই তাদের সামনে রাস্তা খুলে গেল। আমার মনে আছে ১৯৭৪ সালে ঢাকার এখানে-ওখানে শোনা যেত, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হতে পারে। সে সময় এক দিন বিকালে গণভবনে বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলাম— আপনার দেশে শোনা যাচ্ছে আপনাকে...। আমার কথা শেষ হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু আমার বুকে একটা ঘুষি মেরে বললেন, আপনি তো বরিশালের পোলা। আপনি জানেন না আমি জাতির পিতা। আমাকে কে মারবে?

এই মানুষটিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্দ্বিধায় বলা যায়, তিনি শুধু বাংলাদেশ স্বাধীন করার মূল সেনাই নন, তিনি ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষতার একজন নিষ্ঠাবান অনুসারী। তিনি সব সময়ই বলতেন, আমার দেশ স্বাধীন করার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ২১ শতাংশই ছিল সংখ্যালঘু।

বাংলাদেশে তাদের সংখ্যাগুরুদের সঙ্গে সমান অধিকার। আর গত কয়েক বছরে ষড়যন্ত্রকারীরা সব কিছু চূরমার করে পদ্মা-মেঘনার জলে ভাসিয়ে দিয়েছে। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ পবিত্র রমজান মাসে ঢাকার গুলশানে যে হত্যালীলা হয়ে গেল। পবিত্র ঈদের দিন কিশোরগঞ্জে যেভাবে সন্ত্রাসবাদীরা নিরীহ মানুষদের হত্যা করল, সেটা বঙ্গবন্ধুর বলে যাওয়া ষড়যন্ত্রেরই আরেকটা প্রমাণ।

ষড়যন্ত্রকারীরা যখন দেখল, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশকে আর্থিক দিক দিয়ে বলীয়ান করার জন্য লড়াই করছেন, তখন তাকে থামানোর জন্য বেছে বেছে বিদেশিদের ওপর আক্রমণ চালানো হলো। যে বিদেশি বহুজাতিক সংস্থাগুলোর সাহায্য নিয়ে পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে সেই সময় এই ধাক্কা বাংলাদেশকে কতটা পিছিয়ে দিল তা ইতিহাসবিদরা পরবর্তীকালে ব্যাখ্যা করবেন। নির্দ্বিধায় বলা যায়, এই ষড়যন্ত্রের হেডকোয়ার্টার কোথায়? ইসলামাবাদ না ওয়াশিংটন? খবরে প্রকাশ, ঢাকায় নারকীয় কাণ্ডের পর ওয়াশিংটনের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই তদন্তে সাহায্য করার আগ্রহ দেখিয়েছে।

১৯৭৫ সালে ক্ষমতায় আসার পর জেনারেল জিয়া সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার উচ্ছেদ ঘটান। জেনারেল এরশাদ শুধু প্রত্যাহার নয়, ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেন। শেখ হাসিনার আমলে সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গিরা বেশ কিছু হামলা চালিয়ে ছিল। সে সময় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ওপর একের পর এক হামলা চলে। সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান ঘটনাস্থলেই মারা যান। আরও বেশ কয়েকশ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী আহত হন। পরবর্তীকালে দিল্লিতে এনে তাদের চিকিৎসা করানো হয়েছিল। ইতিহাসকে বেশি দিন ছাইচাপা দিয়ে রাখা যায় না। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার দল ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে বাংলাদেশের জামায়াত, তাদের সহযোগী আলবদর ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামে কোমর বেঁধে। হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে।

আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদী আল কায়দা, আইসিস জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ আলবদর, আল-শামস, পাকিস্তানের আইএসআইয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাংলাদেশকে খণ্ড-বিচ্ছিন্ন করতে চাইছে। তাদের প্রথম অগ্রাধিকার বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘুদের বিতাড়ন করা। গত ৪৫ বছরে কম করেও দেড় কোটির মতো সংখ্যালঘু ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে চলে এসেছেন। ২০০১ সালে খালেদা যখন ক্ষমতায় সে সময় পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি সরকারের রেলমন্ত্রী। তার সঙ্গে জামায়াত নেতাদের কী কথা হতো তা দিল্লির অফিসাররা বিলক্ষণ জানেন। জানেন শেখ হাসিনাও। ওইসব বৈঠকের পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জামায়াতের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। সেই সম্পর্কের জের টেনেই ২০১১ সালের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জামায়াত নেতাদের পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় দিতে শুরু করেন। এ তথ্য ভারতের গোয়েন্দা সূত্রেই পাওয়া যায়। ২০১১ থেকে এখন পর্যন্ত জামায়াতীদের তিনি আশ্রয় দিয়ে চলেছেন।

পশ্চিমবঙ্গের দিদির সঙ্গে দিল্লির দাদার যতই সুসম্পর্ক থাকুক, এই বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার অর্থই হবে সর্বনাশের পথ প্রশস্ত করা। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বড় শত্রু হলো মৌলবাদ এবং জঙ্গিবাদ। এই দুটি বিপদের মোকাবিলায় হাসিনা সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ‘হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ’ বলেছে তারা সেই সিদ্ধান্তের পাশেই ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। ঐক্য পরিষদের নেতারা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে তাদের এই দৃঢ়তার কথা আরেকবার স্পষ্ট করে দেন। তারা মনে করেন আওয়ামী লীগ এবং হাসিনার নেতৃত্ব বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদী হামলার মোকাবিলা করতে সক্ষম। মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ বাংলাদেশ থেকে নির্মূল করার হাসিনা সরকারের সব রকম চেষ্টার পাশে তারা থাকবেন।

খাগড়াগড় কাণ্ডের পর একবার পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতিটা দেখা যাক। বাংলাদেশি আইএস জঙ্গি সুলেমানের কাছ থেকে নেওয়া টাকায় প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলার জন্য জমি কিনেছিল  পশ্চিমবঙ্গ থেকে ধৃত ইসলামিক স্টেট ফর ইরাক ও সিরিয়া জঙ্গি মুসা। বীরভূমে কেনা হয়েছিল এই জমি। কীভাবে এই প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলা হবে সে বিষয়ে সিরিয়া থেকে নির্দেশ দিয়েছিল আইএস জঙ্গি সফি আরমার। পশ্চিমবঙ্গে বসে বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি কাজকর্ম পরিচালনা করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। কত টাকায় কার কাছ থেকে এই জমি কেনা হয়েছিল, সে বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছেন তদন্তকারী অফিসাররা। এই মুসা কাজ করত স্থানীয় একটি কল সেন্টারে।

পশ্চিমবঙ্গে আইএস যাতে দ্রুত ডালপালা ছড়াতে পারে সে জন্য পুরোদমে কাজ করছিল আইএসের বাংলাভাষী উইং। তাদের হাতে আসা তথ্য অনুযায়ী ঢাকার গুলশানে হোলি আর্টিজেন কাফেতে হামলাকারী আইএস মডিউলের সদস্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল এই মুসার। তারা বীরভূমে মুসার বাড়িতেও এসেছিল। এমনকি মুসার তামিলনাডুর আস্তানাতেও ঘুরে এসেছে তারা। দুই বাংলাকে এক করে শরিয়ত আইন চালু করার যে চেষ্টা বাংলাদেশের আইএস জঙ্গিরা করছিল তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল মুসার। খাগড়াগড় কাণ্ডের পলাতক জঙ্গি ইউসুফের হাত ধরেই সে বাংলাদেশে গিয়ে আইএসের গোপন বৈঠকে যোগ দেয়। তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয় পশ্চিমবঙ্গে যারা আইএসের প্রতি সহানুভূতিশীল, তাদের মধ্যে প্রচার চালানো। আইএসের কার্যকলাপ নিয়ে বাংলায় বই ছাপানোর দায়িত্বও দেওয়া হয় মুসাকে।

১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট পরিবারসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর থেকেই ইন্দিরা গান্ধীর গোয়েন্দারা বারবার সতর্ক করেছিলেন— আপনাকেও বঙ্গবন্ধুর কায়দায় মারা হবে। আমার মনে আছে, তার হত্যার সাত সপ্তাহ আগে সেপ্টেম্বর মাসে উড়িষ্যার এক জনসভায় তিনি বলেছিলেন, তাকে হত্যা করা হতে পারে। পরদিন কলকাতার রাজভবনে ইন্দিরা গান্ধীকে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনাকে কে হত্যা করতে পারে? আরও বলেছিলাম ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রীকে কারা হত্যা করতে চায় তা মানুষ জানতে চায়। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে আমাকে বললেন, তুমি জান না? আমাকে কেন জিজ্ঞেস করছ? পরে আমাকে ডেকে নিয়ে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে বললেন, তোমরা লিখছ না কেন? বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরাই আমাকে মারতে চায়।  এর ঠিক সাত সপ্তাহ পরে নিজের বাড়িতে দেহরক্ষীদের গুলিতে তার মৃত্যু হয়।

রমজান মাসে এবং ঈদের দিনে বাংলাদেশের এই ঘটনাকে হালকাভাবে দেখা হবে একটা ঐতিহাসিক ভুল। এখন সময় এসেছে আবার বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর এবং তাদের বিদেশি বন্ধুদেরও বোঝানো। দিল্লিকে মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হলে ভারতের পক্ষে বড় দুর্দিন হয়ে দেখা দেবে। সহনশীলতার চর্চার পাশাপাশি এটাও মনে রাখতে হবে যে, ভবিষ্যত্দ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর সব আশঙ্কাই এক এক করে সত্যি হচ্ছে।  জাতের নামে বজ্জাতি বন্ধ করতে মোদি আর হাসিনাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

 

     লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
নেপালে জনবিস্ফোরণ
নেপালে জনবিস্ফোরণ
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা
জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার
অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল
আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের
জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন