শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দিদির কী কথা হতো

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দিদির কী কথা হতো

আমার ঠিক মনে আছে, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তান জেল থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন-দিল্লি হয়ে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দরে নামেন। লাখ লাখ মানুষের হর্ষধ্বনির মধ্যে তিনি পৌঁছে যান রমনা ময়দানে, যার বর্তমান নাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।  দেশে ফিরে এসে প্রথম জনসভায় তিনি কী বলেছিলেন? তিনি সাড়ে সাত কোটি বাংলাদেশবাসীকে (যার মধ্যে ৩০ লাখ লোক নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে মারা যান) বলেছিলেন আমি আজ সকালে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বলেছি, তার সহযোগিতা নিয়ে আপনারা কীভাবে দেশকে মুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, ‘আমার দেশের প্রতি, আমার প্রতি, আপনাদের প্রতি বিশাল একটা ষড়যন্ত্র চলছে। আপনারা সতর্ক থাকুন। আমাদের সেই ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।’

তিনি যে কত বড় ভবিষ্যত্দ্রষ্টা ছিলেন তা তার প্রথম বক্তৃতায় বোঝা গেছিল। তার যাবতীয় আশঙ্কা পরবর্তীকালে সত্যি হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের প্রথম শিকার হন তিনি নিজে এবং তার পরিবার। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, ‘আমার দেশ সেক্যুলার দেশ। মুসলমানরা যাবেন মসজিদে নামাজ আদায় করতে, আর হিন্দুরা যাবেন মন্দিরে। তার বিরুদ্ধে সে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল স্বাধীনতার কিছু দিন পর থেকেই। যারা চায়নি পাকিস্তান ভেঙে বাঙালিদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র হোক, তারা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীনই হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে হত্যা করেছে। এটা ঐতিহাসিক তথ্য। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের অন্যদের হত্যা করে ষড়যন্ত্রকারীরা আত্মসন্তুষ্ট হয়েছিল। তারা হয়তো হিসাব করেছিল, আবার পাকিস্তান ফিরে আসবে।

কিন্তু যতদিন ইন্ধিরা গান্ধী জীবিত ছিলেন ততদিন তাদের কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসেনি। ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করার পরই তাদের সামনে রাস্তা খুলে গেল। আমার মনে আছে ১৯৭৪ সালে ঢাকার এখানে-ওখানে শোনা যেত, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হতে পারে। সে সময় এক দিন বিকালে গণভবনে বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলাম— আপনার দেশে শোনা যাচ্ছে আপনাকে...। আমার কথা শেষ হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু আমার বুকে একটা ঘুষি মেরে বললেন, আপনি তো বরিশালের পোলা। আপনি জানেন না আমি জাতির পিতা। আমাকে কে মারবে?

এই মানুষটিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্দ্বিধায় বলা যায়, তিনি শুধু বাংলাদেশ স্বাধীন করার মূল সেনাই নন, তিনি ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষতার একজন নিষ্ঠাবান অনুসারী। তিনি সব সময়ই বলতেন, আমার দেশ স্বাধীন করার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ২১ শতাংশই ছিল সংখ্যালঘু।

বাংলাদেশে তাদের সংখ্যাগুরুদের সঙ্গে সমান অধিকার। আর গত কয়েক বছরে ষড়যন্ত্রকারীরা সব কিছু চূরমার করে পদ্মা-মেঘনার জলে ভাসিয়ে দিয়েছে। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ পবিত্র রমজান মাসে ঢাকার গুলশানে যে হত্যালীলা হয়ে গেল। পবিত্র ঈদের দিন কিশোরগঞ্জে যেভাবে সন্ত্রাসবাদীরা নিরীহ মানুষদের হত্যা করল, সেটা বঙ্গবন্ধুর বলে যাওয়া ষড়যন্ত্রেরই আরেকটা প্রমাণ।

ষড়যন্ত্রকারীরা যখন দেখল, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশকে আর্থিক দিক দিয়ে বলীয়ান করার জন্য লড়াই করছেন, তখন তাকে থামানোর জন্য বেছে বেছে বিদেশিদের ওপর আক্রমণ চালানো হলো। যে বিদেশি বহুজাতিক সংস্থাগুলোর সাহায্য নিয়ে পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে সেই সময় এই ধাক্কা বাংলাদেশকে কতটা পিছিয়ে দিল তা ইতিহাসবিদরা পরবর্তীকালে ব্যাখ্যা করবেন। নির্দ্বিধায় বলা যায়, এই ষড়যন্ত্রের হেডকোয়ার্টার কোথায়? ইসলামাবাদ না ওয়াশিংটন? খবরে প্রকাশ, ঢাকায় নারকীয় কাণ্ডের পর ওয়াশিংটনের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই তদন্তে সাহায্য করার আগ্রহ দেখিয়েছে।

১৯৭৫ সালে ক্ষমতায় আসার পর জেনারেল জিয়া সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার উচ্ছেদ ঘটান। জেনারেল এরশাদ শুধু প্রত্যাহার নয়, ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেন। শেখ হাসিনার আমলে সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গিরা বেশ কিছু হামলা চালিয়ে ছিল। সে সময় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ওপর একের পর এক হামলা চলে। সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান ঘটনাস্থলেই মারা যান। আরও বেশ কয়েকশ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী আহত হন। পরবর্তীকালে দিল্লিতে এনে তাদের চিকিৎসা করানো হয়েছিল। ইতিহাসকে বেশি দিন ছাইচাপা দিয়ে রাখা যায় না। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার দল ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে বাংলাদেশের জামায়াত, তাদের সহযোগী আলবদর ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামে কোমর বেঁধে। হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে।

আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদী আল কায়দা, আইসিস জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ আলবদর, আল-শামস, পাকিস্তানের আইএসআইয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাংলাদেশকে খণ্ড-বিচ্ছিন্ন করতে চাইছে। তাদের প্রথম অগ্রাধিকার বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘুদের বিতাড়ন করা। গত ৪৫ বছরে কম করেও দেড় কোটির মতো সংখ্যালঘু ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে চলে এসেছেন। ২০০১ সালে খালেদা যখন ক্ষমতায় সে সময় পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি সরকারের রেলমন্ত্রী। তার সঙ্গে জামায়াত নেতাদের কী কথা হতো তা দিল্লির অফিসাররা বিলক্ষণ জানেন। জানেন শেখ হাসিনাও। ওইসব বৈঠকের পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জামায়াতের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। সেই সম্পর্কের জের টেনেই ২০১১ সালের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জামায়াত নেতাদের পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় দিতে শুরু করেন। এ তথ্য ভারতের গোয়েন্দা সূত্রেই পাওয়া যায়। ২০১১ থেকে এখন পর্যন্ত জামায়াতীদের তিনি আশ্রয় দিয়ে চলেছেন।

পশ্চিমবঙ্গের দিদির সঙ্গে দিল্লির দাদার যতই সুসম্পর্ক থাকুক, এই বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার অর্থই হবে সর্বনাশের পথ প্রশস্ত করা। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বড় শত্রু হলো মৌলবাদ এবং জঙ্গিবাদ। এই দুটি বিপদের মোকাবিলায় হাসিনা সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ‘হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ’ বলেছে তারা সেই সিদ্ধান্তের পাশেই ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। ঐক্য পরিষদের নেতারা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে তাদের এই দৃঢ়তার কথা আরেকবার স্পষ্ট করে দেন। তারা মনে করেন আওয়ামী লীগ এবং হাসিনার নেতৃত্ব বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদী হামলার মোকাবিলা করতে সক্ষম। মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ বাংলাদেশ থেকে নির্মূল করার হাসিনা সরকারের সব রকম চেষ্টার পাশে তারা থাকবেন।

খাগড়াগড় কাণ্ডের পর একবার পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতিটা দেখা যাক। বাংলাদেশি আইএস জঙ্গি সুলেমানের কাছ থেকে নেওয়া টাকায় প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলার জন্য জমি কিনেছিল  পশ্চিমবঙ্গ থেকে ধৃত ইসলামিক স্টেট ফর ইরাক ও সিরিয়া জঙ্গি মুসা। বীরভূমে কেনা হয়েছিল এই জমি। কীভাবে এই প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলা হবে সে বিষয়ে সিরিয়া থেকে নির্দেশ দিয়েছিল আইএস জঙ্গি সফি আরমার। পশ্চিমবঙ্গে বসে বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি কাজকর্ম পরিচালনা করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। কত টাকায় কার কাছ থেকে এই জমি কেনা হয়েছিল, সে বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছেন তদন্তকারী অফিসাররা। এই মুসা কাজ করত স্থানীয় একটি কল সেন্টারে।

পশ্চিমবঙ্গে আইএস যাতে দ্রুত ডালপালা ছড়াতে পারে সে জন্য পুরোদমে কাজ করছিল আইএসের বাংলাভাষী উইং। তাদের হাতে আসা তথ্য অনুযায়ী ঢাকার গুলশানে হোলি আর্টিজেন কাফেতে হামলাকারী আইএস মডিউলের সদস্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল এই মুসার। তারা বীরভূমে মুসার বাড়িতেও এসেছিল। এমনকি মুসার তামিলনাডুর আস্তানাতেও ঘুরে এসেছে তারা। দুই বাংলাকে এক করে শরিয়ত আইন চালু করার যে চেষ্টা বাংলাদেশের আইএস জঙ্গিরা করছিল তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল মুসার। খাগড়াগড় কাণ্ডের পলাতক জঙ্গি ইউসুফের হাত ধরেই সে বাংলাদেশে গিয়ে আইএসের গোপন বৈঠকে যোগ দেয়। তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয় পশ্চিমবঙ্গে যারা আইএসের প্রতি সহানুভূতিশীল, তাদের মধ্যে প্রচার চালানো। আইএসের কার্যকলাপ নিয়ে বাংলায় বই ছাপানোর দায়িত্বও দেওয়া হয় মুসাকে।

১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট পরিবারসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর থেকেই ইন্দিরা গান্ধীর গোয়েন্দারা বারবার সতর্ক করেছিলেন— আপনাকেও বঙ্গবন্ধুর কায়দায় মারা হবে। আমার মনে আছে, তার হত্যার সাত সপ্তাহ আগে সেপ্টেম্বর মাসে উড়িষ্যার এক জনসভায় তিনি বলেছিলেন, তাকে হত্যা করা হতে পারে। পরদিন কলকাতার রাজভবনে ইন্দিরা গান্ধীকে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনাকে কে হত্যা করতে পারে? আরও বলেছিলাম ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রীকে কারা হত্যা করতে চায় তা মানুষ জানতে চায়। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে আমাকে বললেন, তুমি জান না? আমাকে কেন জিজ্ঞেস করছ? পরে আমাকে ডেকে নিয়ে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে বললেন, তোমরা লিখছ না কেন? বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরাই আমাকে মারতে চায়।  এর ঠিক সাত সপ্তাহ পরে নিজের বাড়িতে দেহরক্ষীদের গুলিতে তার মৃত্যু হয়।

রমজান মাসে এবং ঈদের দিনে বাংলাদেশের এই ঘটনাকে হালকাভাবে দেখা হবে একটা ঐতিহাসিক ভুল। এখন সময় এসেছে আবার বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর এবং তাদের বিদেশি বন্ধুদেরও বোঝানো। দিল্লিকে মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হলে ভারতের পক্ষে বড় দুর্দিন হয়ে দেখা দেবে। সহনশীলতার চর্চার পাশাপাশি এটাও মনে রাখতে হবে যে, ভবিষ্যত্দ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর সব আশঙ্কাই এক এক করে সত্যি হচ্ছে।  জাতের নামে বজ্জাতি বন্ধ করতে মোদি আর হাসিনাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

 

     লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি
মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোলায় বিএনপি বিজেপি সংঘর্ষ
ভোলায় বিএনপি বিজেপি সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা