শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দিদির কী কথা হতো

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দিদির কী কথা হতো

আমার ঠিক মনে আছে, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তান জেল থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন-দিল্লি হয়ে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দরে নামেন। লাখ লাখ মানুষের হর্ষধ্বনির মধ্যে তিনি পৌঁছে যান রমনা ময়দানে, যার বর্তমান নাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।  দেশে ফিরে এসে প্রথম জনসভায় তিনি কী বলেছিলেন? তিনি সাড়ে সাত কোটি বাংলাদেশবাসীকে (যার মধ্যে ৩০ লাখ লোক নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে মারা যান) বলেছিলেন আমি আজ সকালে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বলেছি, তার সহযোগিতা নিয়ে আপনারা কীভাবে দেশকে মুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, ‘আমার দেশের প্রতি, আমার প্রতি, আপনাদের প্রতি বিশাল একটা ষড়যন্ত্র চলছে। আপনারা সতর্ক থাকুন। আমাদের সেই ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।’

তিনি যে কত বড় ভবিষ্যত্দ্রষ্টা ছিলেন তা তার প্রথম বক্তৃতায় বোঝা গেছিল। তার যাবতীয় আশঙ্কা পরবর্তীকালে সত্যি হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের প্রথম শিকার হন তিনি নিজে এবং তার পরিবার। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, ‘আমার দেশ সেক্যুলার দেশ। মুসলমানরা যাবেন মসজিদে নামাজ আদায় করতে, আর হিন্দুরা যাবেন মন্দিরে। তার বিরুদ্ধে সে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল স্বাধীনতার কিছু দিন পর থেকেই। যারা চায়নি পাকিস্তান ভেঙে বাঙালিদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র হোক, তারা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীনই হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে হত্যা করেছে। এটা ঐতিহাসিক তথ্য। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের অন্যদের হত্যা করে ষড়যন্ত্রকারীরা আত্মসন্তুষ্ট হয়েছিল। তারা হয়তো হিসাব করেছিল, আবার পাকিস্তান ফিরে আসবে।

কিন্তু যতদিন ইন্ধিরা গান্ধী জীবিত ছিলেন ততদিন তাদের কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসেনি। ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করার পরই তাদের সামনে রাস্তা খুলে গেল। আমার মনে আছে ১৯৭৪ সালে ঢাকার এখানে-ওখানে শোনা যেত, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হতে পারে। সে সময় এক দিন বিকালে গণভবনে বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলাম— আপনার দেশে শোনা যাচ্ছে আপনাকে...। আমার কথা শেষ হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু আমার বুকে একটা ঘুষি মেরে বললেন, আপনি তো বরিশালের পোলা। আপনি জানেন না আমি জাতির পিতা। আমাকে কে মারবে?

এই মানুষটিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্দ্বিধায় বলা যায়, তিনি শুধু বাংলাদেশ স্বাধীন করার মূল সেনাই নন, তিনি ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষতার একজন নিষ্ঠাবান অনুসারী। তিনি সব সময়ই বলতেন, আমার দেশ স্বাধীন করার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ২১ শতাংশই ছিল সংখ্যালঘু।

বাংলাদেশে তাদের সংখ্যাগুরুদের সঙ্গে সমান অধিকার। আর গত কয়েক বছরে ষড়যন্ত্রকারীরা সব কিছু চূরমার করে পদ্মা-মেঘনার জলে ভাসিয়ে দিয়েছে। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ পবিত্র রমজান মাসে ঢাকার গুলশানে যে হত্যালীলা হয়ে গেল। পবিত্র ঈদের দিন কিশোরগঞ্জে যেভাবে সন্ত্রাসবাদীরা নিরীহ মানুষদের হত্যা করল, সেটা বঙ্গবন্ধুর বলে যাওয়া ষড়যন্ত্রেরই আরেকটা প্রমাণ।

ষড়যন্ত্রকারীরা যখন দেখল, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশকে আর্থিক দিক দিয়ে বলীয়ান করার জন্য লড়াই করছেন, তখন তাকে থামানোর জন্য বেছে বেছে বিদেশিদের ওপর আক্রমণ চালানো হলো। যে বিদেশি বহুজাতিক সংস্থাগুলোর সাহায্য নিয়ে পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে সেই সময় এই ধাক্কা বাংলাদেশকে কতটা পিছিয়ে দিল তা ইতিহাসবিদরা পরবর্তীকালে ব্যাখ্যা করবেন। নির্দ্বিধায় বলা যায়, এই ষড়যন্ত্রের হেডকোয়ার্টার কোথায়? ইসলামাবাদ না ওয়াশিংটন? খবরে প্রকাশ, ঢাকায় নারকীয় কাণ্ডের পর ওয়াশিংটনের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই তদন্তে সাহায্য করার আগ্রহ দেখিয়েছে।

১৯৭৫ সালে ক্ষমতায় আসার পর জেনারেল জিয়া সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার উচ্ছেদ ঘটান। জেনারেল এরশাদ শুধু প্রত্যাহার নয়, ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেন। শেখ হাসিনার আমলে সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গিরা বেশ কিছু হামলা চালিয়ে ছিল। সে সময় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ওপর একের পর এক হামলা চলে। সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান ঘটনাস্থলেই মারা যান। আরও বেশ কয়েকশ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী আহত হন। পরবর্তীকালে দিল্লিতে এনে তাদের চিকিৎসা করানো হয়েছিল। ইতিহাসকে বেশি দিন ছাইচাপা দিয়ে রাখা যায় না। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার দল ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে বাংলাদেশের জামায়াত, তাদের সহযোগী আলবদর ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামে কোমর বেঁধে। হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে।

আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদী আল কায়দা, আইসিস জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ আলবদর, আল-শামস, পাকিস্তানের আইএসআইয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাংলাদেশকে খণ্ড-বিচ্ছিন্ন করতে চাইছে। তাদের প্রথম অগ্রাধিকার বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘুদের বিতাড়ন করা। গত ৪৫ বছরে কম করেও দেড় কোটির মতো সংখ্যালঘু ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে চলে এসেছেন। ২০০১ সালে খালেদা যখন ক্ষমতায় সে সময় পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি সরকারের রেলমন্ত্রী। তার সঙ্গে জামায়াত নেতাদের কী কথা হতো তা দিল্লির অফিসাররা বিলক্ষণ জানেন। জানেন শেখ হাসিনাও। ওইসব বৈঠকের পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জামায়াতের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। সেই সম্পর্কের জের টেনেই ২০১১ সালের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জামায়াত নেতাদের পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় দিতে শুরু করেন। এ তথ্য ভারতের গোয়েন্দা সূত্রেই পাওয়া যায়। ২০১১ থেকে এখন পর্যন্ত জামায়াতীদের তিনি আশ্রয় দিয়ে চলেছেন।

পশ্চিমবঙ্গের দিদির সঙ্গে দিল্লির দাদার যতই সুসম্পর্ক থাকুক, এই বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার অর্থই হবে সর্বনাশের পথ প্রশস্ত করা। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বড় শত্রু হলো মৌলবাদ এবং জঙ্গিবাদ। এই দুটি বিপদের মোকাবিলায় হাসিনা সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ‘হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ’ বলেছে তারা সেই সিদ্ধান্তের পাশেই ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। ঐক্য পরিষদের নেতারা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে তাদের এই দৃঢ়তার কথা আরেকবার স্পষ্ট করে দেন। তারা মনে করেন আওয়ামী লীগ এবং হাসিনার নেতৃত্ব বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদী হামলার মোকাবিলা করতে সক্ষম। মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ বাংলাদেশ থেকে নির্মূল করার হাসিনা সরকারের সব রকম চেষ্টার পাশে তারা থাকবেন।

খাগড়াগড় কাণ্ডের পর একবার পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতিটা দেখা যাক। বাংলাদেশি আইএস জঙ্গি সুলেমানের কাছ থেকে নেওয়া টাকায় প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলার জন্য জমি কিনেছিল  পশ্চিমবঙ্গ থেকে ধৃত ইসলামিক স্টেট ফর ইরাক ও সিরিয়া জঙ্গি মুসা। বীরভূমে কেনা হয়েছিল এই জমি। কীভাবে এই প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলা হবে সে বিষয়ে সিরিয়া থেকে নির্দেশ দিয়েছিল আইএস জঙ্গি সফি আরমার। পশ্চিমবঙ্গে বসে বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি কাজকর্ম পরিচালনা করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। কত টাকায় কার কাছ থেকে এই জমি কেনা হয়েছিল, সে বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছেন তদন্তকারী অফিসাররা। এই মুসা কাজ করত স্থানীয় একটি কল সেন্টারে।

পশ্চিমবঙ্গে আইএস যাতে দ্রুত ডালপালা ছড়াতে পারে সে জন্য পুরোদমে কাজ করছিল আইএসের বাংলাভাষী উইং। তাদের হাতে আসা তথ্য অনুযায়ী ঢাকার গুলশানে হোলি আর্টিজেন কাফেতে হামলাকারী আইএস মডিউলের সদস্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল এই মুসার। তারা বীরভূমে মুসার বাড়িতেও এসেছিল। এমনকি মুসার তামিলনাডুর আস্তানাতেও ঘুরে এসেছে তারা। দুই বাংলাকে এক করে শরিয়ত আইন চালু করার যে চেষ্টা বাংলাদেশের আইএস জঙ্গিরা করছিল তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল মুসার। খাগড়াগড় কাণ্ডের পলাতক জঙ্গি ইউসুফের হাত ধরেই সে বাংলাদেশে গিয়ে আইএসের গোপন বৈঠকে যোগ দেয়। তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয় পশ্চিমবঙ্গে যারা আইএসের প্রতি সহানুভূতিশীল, তাদের মধ্যে প্রচার চালানো। আইএসের কার্যকলাপ নিয়ে বাংলায় বই ছাপানোর দায়িত্বও দেওয়া হয় মুসাকে।

১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট পরিবারসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর থেকেই ইন্দিরা গান্ধীর গোয়েন্দারা বারবার সতর্ক করেছিলেন— আপনাকেও বঙ্গবন্ধুর কায়দায় মারা হবে। আমার মনে আছে, তার হত্যার সাত সপ্তাহ আগে সেপ্টেম্বর মাসে উড়িষ্যার এক জনসভায় তিনি বলেছিলেন, তাকে হত্যা করা হতে পারে। পরদিন কলকাতার রাজভবনে ইন্দিরা গান্ধীকে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনাকে কে হত্যা করতে পারে? আরও বলেছিলাম ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রীকে কারা হত্যা করতে চায় তা মানুষ জানতে চায়। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে আমাকে বললেন, তুমি জান না? আমাকে কেন জিজ্ঞেস করছ? পরে আমাকে ডেকে নিয়ে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে বললেন, তোমরা লিখছ না কেন? বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরাই আমাকে মারতে চায়।  এর ঠিক সাত সপ্তাহ পরে নিজের বাড়িতে দেহরক্ষীদের গুলিতে তার মৃত্যু হয়।

রমজান মাসে এবং ঈদের দিনে বাংলাদেশের এই ঘটনাকে হালকাভাবে দেখা হবে একটা ঐতিহাসিক ভুল। এখন সময় এসেছে আবার বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর এবং তাদের বিদেশি বন্ধুদেরও বোঝানো। দিল্লিকে মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হলে ভারতের পক্ষে বড় দুর্দিন হয়ে দেখা দেবে। সহনশীলতার চর্চার পাশাপাশি এটাও মনে রাখতে হবে যে, ভবিষ্যত্দ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর সব আশঙ্কাই এক এক করে সত্যি হচ্ছে।  জাতের নামে বজ্জাতি বন্ধ করতে মোদি আর হাসিনাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

 

     লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক