শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দিদির কী কথা হতো

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে দিদির কী কথা হতো

আমার ঠিক মনে আছে, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তান জেল থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন-দিল্লি হয়ে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দরে নামেন। লাখ লাখ মানুষের হর্ষধ্বনির মধ্যে তিনি পৌঁছে যান রমনা ময়দানে, যার বর্তমান নাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।  দেশে ফিরে এসে প্রথম জনসভায় তিনি কী বলেছিলেন? তিনি সাড়ে সাত কোটি বাংলাদেশবাসীকে (যার মধ্যে ৩০ লাখ লোক নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে মারা যান) বলেছিলেন আমি আজ সকালে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বলেছি, তার সহযোগিতা নিয়ে আপনারা কীভাবে দেশকে মুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, ‘আমার দেশের প্রতি, আমার প্রতি, আপনাদের প্রতি বিশাল একটা ষড়যন্ত্র চলছে। আপনারা সতর্ক থাকুন। আমাদের সেই ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।’

তিনি যে কত বড় ভবিষ্যত্দ্রষ্টা ছিলেন তা তার প্রথম বক্তৃতায় বোঝা গেছিল। তার যাবতীয় আশঙ্কা পরবর্তীকালে সত্যি হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের প্রথম শিকার হন তিনি নিজে এবং তার পরিবার। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন, ‘আমার দেশ সেক্যুলার দেশ। মুসলমানরা যাবেন মসজিদে নামাজ আদায় করতে, আর হিন্দুরা যাবেন মন্দিরে। তার বিরুদ্ধে সে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল স্বাধীনতার কিছু দিন পর থেকেই। যারা চায়নি পাকিস্তান ভেঙে বাঙালিদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র হোক, তারা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীনই হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে হত্যা করেছে। এটা ঐতিহাসিক তথ্য। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের অন্যদের হত্যা করে ষড়যন্ত্রকারীরা আত্মসন্তুষ্ট হয়েছিল। তারা হয়তো হিসাব করেছিল, আবার পাকিস্তান ফিরে আসবে।

কিন্তু যতদিন ইন্ধিরা গান্ধী জীবিত ছিলেন ততদিন তাদের কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসেনি। ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করার পরই তাদের সামনে রাস্তা খুলে গেল। আমার মনে আছে ১৯৭৪ সালে ঢাকার এখানে-ওখানে শোনা যেত, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হতে পারে। সে সময় এক দিন বিকালে গণভবনে বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলাম— আপনার দেশে শোনা যাচ্ছে আপনাকে...। আমার কথা শেষ হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু আমার বুকে একটা ঘুষি মেরে বললেন, আপনি তো বরিশালের পোলা। আপনি জানেন না আমি জাতির পিতা। আমাকে কে মারবে?

এই মানুষটিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্দ্বিধায় বলা যায়, তিনি শুধু বাংলাদেশ স্বাধীন করার মূল সেনাই নন, তিনি ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষতার একজন নিষ্ঠাবান অনুসারী। তিনি সব সময়ই বলতেন, আমার দেশ স্বাধীন করার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ২১ শতাংশই ছিল সংখ্যালঘু।

বাংলাদেশে তাদের সংখ্যাগুরুদের সঙ্গে সমান অধিকার। আর গত কয়েক বছরে ষড়যন্ত্রকারীরা সব কিছু চূরমার করে পদ্মা-মেঘনার জলে ভাসিয়ে দিয়েছে। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ পবিত্র রমজান মাসে ঢাকার গুলশানে যে হত্যালীলা হয়ে গেল। পবিত্র ঈদের দিন কিশোরগঞ্জে যেভাবে সন্ত্রাসবাদীরা নিরীহ মানুষদের হত্যা করল, সেটা বঙ্গবন্ধুর বলে যাওয়া ষড়যন্ত্রেরই আরেকটা প্রমাণ।

ষড়যন্ত্রকারীরা যখন দেখল, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশকে আর্থিক দিক দিয়ে বলীয়ান করার জন্য লড়াই করছেন, তখন তাকে থামানোর জন্য বেছে বেছে বিদেশিদের ওপর আক্রমণ চালানো হলো। যে বিদেশি বহুজাতিক সংস্থাগুলোর সাহায্য নিয়ে পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে সেই সময় এই ধাক্কা বাংলাদেশকে কতটা পিছিয়ে দিল তা ইতিহাসবিদরা পরবর্তীকালে ব্যাখ্যা করবেন। নির্দ্বিধায় বলা যায়, এই ষড়যন্ত্রের হেডকোয়ার্টার কোথায়? ইসলামাবাদ না ওয়াশিংটন? খবরে প্রকাশ, ঢাকায় নারকীয় কাণ্ডের পর ওয়াশিংটনের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই তদন্তে সাহায্য করার আগ্রহ দেখিয়েছে।

১৯৭৫ সালে ক্ষমতায় আসার পর জেনারেল জিয়া সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার উচ্ছেদ ঘটান। জেনারেল এরশাদ শুধু প্রত্যাহার নয়, ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেন। শেখ হাসিনার আমলে সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গিরা বেশ কিছু হামলা চালিয়ে ছিল। সে সময় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ওপর একের পর এক হামলা চলে। সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান ঘটনাস্থলেই মারা যান। আরও বেশ কয়েকশ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী আহত হন। পরবর্তীকালে দিল্লিতে এনে তাদের চিকিৎসা করানো হয়েছিল। ইতিহাসকে বেশি দিন ছাইচাপা দিয়ে রাখা যায় না। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার দল ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে বাংলাদেশের জামায়াত, তাদের সহযোগী আলবদর ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামে কোমর বেঁধে। হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে।

আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদী আল কায়দা, আইসিস জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ আলবদর, আল-শামস, পাকিস্তানের আইএসআইয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাংলাদেশকে খণ্ড-বিচ্ছিন্ন করতে চাইছে। তাদের প্রথম অগ্রাধিকার বাংলাদেশ থেকে সংখ্যালঘুদের বিতাড়ন করা। গত ৪৫ বছরে কম করেও দেড় কোটির মতো সংখ্যালঘু ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে চলে এসেছেন। ২০০১ সালে খালেদা যখন ক্ষমতায় সে সময় পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি সরকারের রেলমন্ত্রী। তার সঙ্গে জামায়াত নেতাদের কী কথা হতো তা দিল্লির অফিসাররা বিলক্ষণ জানেন। জানেন শেখ হাসিনাও। ওইসব বৈঠকের পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জামায়াতের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। সেই সম্পর্কের জের টেনেই ২০১১ সালের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জামায়াত নেতাদের পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় দিতে শুরু করেন। এ তথ্য ভারতের গোয়েন্দা সূত্রেই পাওয়া যায়। ২০১১ থেকে এখন পর্যন্ত জামায়াতীদের তিনি আশ্রয় দিয়ে চলেছেন।

পশ্চিমবঙ্গের দিদির সঙ্গে দিল্লির দাদার যতই সুসম্পর্ক থাকুক, এই বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার অর্থই হবে সর্বনাশের পথ প্রশস্ত করা। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বড় শত্রু হলো মৌলবাদ এবং জঙ্গিবাদ। এই দুটি বিপদের মোকাবিলায় হাসিনা সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ‘হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ’ বলেছে তারা সেই সিদ্ধান্তের পাশেই ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। ঐক্য পরিষদের নেতারা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে তাদের এই দৃঢ়তার কথা আরেকবার স্পষ্ট করে দেন। তারা মনে করেন আওয়ামী লীগ এবং হাসিনার নেতৃত্ব বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদী হামলার মোকাবিলা করতে সক্ষম। মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ বাংলাদেশ থেকে নির্মূল করার হাসিনা সরকারের সব রকম চেষ্টার পাশে তারা থাকবেন।

খাগড়াগড় কাণ্ডের পর একবার পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতিটা দেখা যাক। বাংলাদেশি আইএস জঙ্গি সুলেমানের কাছ থেকে নেওয়া টাকায় প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলার জন্য জমি কিনেছিল  পশ্চিমবঙ্গ থেকে ধৃত ইসলামিক স্টেট ফর ইরাক ও সিরিয়া জঙ্গি মুসা। বীরভূমে কেনা হয়েছিল এই জমি। কীভাবে এই প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলা হবে সে বিষয়ে সিরিয়া থেকে নির্দেশ দিয়েছিল আইএস জঙ্গি সফি আরমার। পশ্চিমবঙ্গে বসে বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি কাজকর্ম পরিচালনা করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। কত টাকায় কার কাছ থেকে এই জমি কেনা হয়েছিল, সে বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছেন তদন্তকারী অফিসাররা। এই মুসা কাজ করত স্থানীয় একটি কল সেন্টারে।

পশ্চিমবঙ্গে আইএস যাতে দ্রুত ডালপালা ছড়াতে পারে সে জন্য পুরোদমে কাজ করছিল আইএসের বাংলাভাষী উইং। তাদের হাতে আসা তথ্য অনুযায়ী ঢাকার গুলশানে হোলি আর্টিজেন কাফেতে হামলাকারী আইএস মডিউলের সদস্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল এই মুসার। তারা বীরভূমে মুসার বাড়িতেও এসেছিল। এমনকি মুসার তামিলনাডুর আস্তানাতেও ঘুরে এসেছে তারা। দুই বাংলাকে এক করে শরিয়ত আইন চালু করার যে চেষ্টা বাংলাদেশের আইএস জঙ্গিরা করছিল তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল মুসার। খাগড়াগড় কাণ্ডের পলাতক জঙ্গি ইউসুফের হাত ধরেই সে বাংলাদেশে গিয়ে আইএসের গোপন বৈঠকে যোগ দেয়। তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয় পশ্চিমবঙ্গে যারা আইএসের প্রতি সহানুভূতিশীল, তাদের মধ্যে প্রচার চালানো। আইএসের কার্যকলাপ নিয়ে বাংলায় বই ছাপানোর দায়িত্বও দেওয়া হয় মুসাকে।

১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট পরিবারসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর থেকেই ইন্দিরা গান্ধীর গোয়েন্দারা বারবার সতর্ক করেছিলেন— আপনাকেও বঙ্গবন্ধুর কায়দায় মারা হবে। আমার মনে আছে, তার হত্যার সাত সপ্তাহ আগে সেপ্টেম্বর মাসে উড়িষ্যার এক জনসভায় তিনি বলেছিলেন, তাকে হত্যা করা হতে পারে। পরদিন কলকাতার রাজভবনে ইন্দিরা গান্ধীকে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনাকে কে হত্যা করতে পারে? আরও বলেছিলাম ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রীকে কারা হত্যা করতে চায় তা মানুষ জানতে চায়। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে আমাকে বললেন, তুমি জান না? আমাকে কেন জিজ্ঞেস করছ? পরে আমাকে ডেকে নিয়ে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে বললেন, তোমরা লিখছ না কেন? বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরাই আমাকে মারতে চায়।  এর ঠিক সাত সপ্তাহ পরে নিজের বাড়িতে দেহরক্ষীদের গুলিতে তার মৃত্যু হয়।

রমজান মাসে এবং ঈদের দিনে বাংলাদেশের এই ঘটনাকে হালকাভাবে দেখা হবে একটা ঐতিহাসিক ভুল। এখন সময় এসেছে আবার বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর এবং তাদের বিদেশি বন্ধুদেরও বোঝানো। দিল্লিকে মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হলে ভারতের পক্ষে বড় দুর্দিন হয়ে দেখা দেবে। সহনশীলতার চর্চার পাশাপাশি এটাও মনে রাখতে হবে যে, ভবিষ্যত্দ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর সব আশঙ্কাই এক এক করে সত্যি হচ্ছে।  জাতের নামে বজ্জাতি বন্ধ করতে মোদি আর হাসিনাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

 

     লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক