শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জঙ্গি কথন

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি কথন

আমার নাম নিবরাস অথবা আবীর অথবা আকাশ কিংবা মানুষ। আমার নাম যাই হোক আমি সমাজে পরিচিত একজন জঙ্গি হিসেবে। আমি আত্মঘাতী। আমি জানি, আমার মা-বাবা আমার পরিচয় দিতে অস্বীকৃতি জানাবে। আমার ভাইবোনেরা আমার পরিচয় লুকাতে প্রাণান্ত চেষ্টা করবে। আত্মীয়স্বজন তো আমাকে মনেই করতে পারবে না। আমাকে নিয়ে সমাজে কী ঘৃণা! আমি যেন নর্দমার কীট, কিংবা তার চেয়ে দুর্গন্ধময় কিছু। আমার আত্মহননের পর টেলিভিশনে, সংবাদপত্রে, চায়ের কাপে সব জায়গায় আলোচনাই আমি এবং আমার সঙ্গীরা। কেন আমি জঙ্গি হলাম? কত রকম গল্প, কত রকম কল্পনা, কত রকম গবেষণা। অধিকাংশ আলোচনাই বাখওয়াস, ফালতু। (এসব বাঁচাল পণ্ডিতগুলোকে যদি গুলি করে মারা যেত!) কেউ আমাদের শেকড় খুঁজছে না। কেউ দেখছে না আমাদের জঙ্গি হওয়ার কারণ। তাই তো আমার জীবনের গল্পটা আপনাদের বলতে চাই।

আমার জন্ম ৯০-এ নাকি ৯২-এ। দেখুন আমার জন্ম নিয়েই বিতর্ক, মিথ্যাচার। মা-বাবা জন্মের পর স্কুলে ভর্তির সময় আমার জন্মসাল দুই বছর বাড়িয়ে দিল। আমার স্কুলে যাওয়ার প্রথম দিন আমাকে প্রথম মিথ্যা শেখালেন আমার মা, প্রিয় মা। বললেন ‘বাবু তোমাকে কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবে, তোমার জন্ম ’৯২ সালে ঠিক আছে।’ এই যে মিথ্যার শুরু, তারপর প্রতিদিন মিথ্যা, মিথ্যা আর মিথ্যা। আমার জীবনটাই মিথ্যা হয়ে গেল।

আমার বাবা সরকারি চাকরি করতেন। মাস গেলে নির্দিষ্ট বেতন। অনেক পরে ও লেভেলের সময় জেনেছি বাবার সাকল্যে বেতন ৪৫ হাজার টাকা। অথচ আমার স্কুলের ফিসই ছিল মাসে এক লাখ টাকা। আমার পাঁচজন টিউটর, আরও এক লাখ টাকা। আমার নিত্যদিনের খরচ। গাড়ি, ড্রাইভার কোনো কিছুর অভাব নেই। আচ্ছা আমার বাবার কি আলাদিনের চেরাগ ছিল?

আমার মনে আছে, আমি যখন অনেক ছোট, ক্লাস সিক্সে পড়ি। তখন আমি স্কুলে যেতাম একটা ছোট টয়োটা গাড়িতে। সঙ্গে যেত একজন কাজের লোক রহিম ভাই। এক রাতে মার চিৎকারে আমার ঘুম ভেঙে গেল। দেখি মা চিৎকার করে বলছেন, এরকম ফকিরের গাড়িতে তিনি আমাকে আর স্কুলে পাঠাতে চান না। আমি সারা রাত ভেবেছিলাম, ফকিরেরও কি তাহলে গাড়ি আছে? কিন্তু ওই গাড়িগুলো কোথায় রাখে? তাহলে যারা রিকশা, বাসে চলে কিংবা পায়ে হাঁটে তারা কি মানুষ নয়? এসব প্রশ্নের উত্তর হাতড়াতে হাতড়াতে আমি ঘুমের রাজ্যে। পরদিন মা আমাকে স্কুলে যেতে দেননি। তার পরদিনও না। আমি বাসায় বসে টিভি দেখি, কম্পিউটারে গেম খেলি। মা সারাক্ষণ ফোনে কথা, অথবা বাইরে। তৃতীয় দিন রাতে দেখলাম, বাবা এসেই আমাকে, মাকে আমাদের ফ্ল্যাটের নিচে নিয়ে গেলেন। চকচকে ল্যান্ডক্রজার গাড়ি। মা খুশি হলেন কিন্তু তেমন না। বললেন, ‘বিএম ডব্লিউ হলে তাও বুঝতাম। যাক তাও মানসম্মান তো বাঁচল। পরদিন থেকে আমার স্কুলে যাওয়া শুরু হলো। স্কুলেও বিত্ত, বৈভবের কারণে আমার কদর ছিল। মাঝে মাঝে মা আমার ব্যাগে প্যাকেট দিতেন। টাকার প্যাকেট। আমি স্কুলে গেলে মিস কিংবা টিচার সেই প্যাকেট চেয়ে নিত। ফলে প্রতিবার ক্লাসে আমার ফাস্ট পজিশন ছিল অবধারিত।

শুধু একটি বিপর্যয় ঘটেছিল। একদিন আমার বন্ধু পরশ আমাকে আড়ালে ডেকে নিয়ে বলেছিল, তোর বাবা চোর। তোর গাড়ি চুরির, তোর রেজাল্টাও চুরির। আমার এখনো মনে আছে, আমি হু হু করে কেঁদেছিলাম। আমি ক্লাসে মিসকে বলেছিলাম। যে মিস আমাকে বাসায়ও পড়ান। পরে বিচার, শালিস। মা এসেছিলেন (বাবা কোনো দিনই স্কুলে আসতেন না)। দেখলাম মা’র কি অগ্নিমূর্তি। মা ঘোষণা দিলেন, পরশকে স্কুল থেকে বের করা না হলে, তিনি দেখে নেবেন। সত্যি সত্যিই পরশকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হলো। পরশ অনেক মেধাবী ছিল। চমৎকার গান গাইত। ক’দিন আগে পেপারে দেখলাম, পরশ হার্ভার্ড থেকে পাস করেছে। তাক করে দেওয়া রেজাল্ট করেছে। আহারে পরশ! কিন্তু একদিন আমি জানলাম পরশের কথাই সত্যি। পত্রিকায় বাবাকে নিয়ে কী সব লেখালেখি হলো। বাবা লাপাত্তা। একদিন বাসায় পুলিশ এলো। তখন আমি বোঝার মতো বয়সের। কিন্তু আমি বুঝতে চাইনি আমাকে কেউই বুঝতে দেয়নি। অবশ্য আমাদের দম বন্ধ করা দিন খুব বেশি দিন থাকেনি। আমার মা খুবই করিৎকর্মা। সব ম্যানেজ করলেন। বাসায় সব ভারী ভারী লোকজন আসা শুরু হলো। মা’র বেশভুষা বদলে গেল। বাসায় যখন তারা আসত তখন আমার ঘর থেকে বেরুনো নিষিদ্ধ ছিল। আমার ছোটঘরে যাতে দমবন্ধ না হয় সে জন্য বসানো হলো প্লে স্টেশন, টিভি, ট্যাব আর সঙ্গে তো রহিম ভাই আছেই। একদিন বাবা ফিরলেন। সেদিন থেকেই বাবাকে আমার অচেনা মনে হলো। মনে হলো অন্য কেউ। আমাকে দেখে বাবাও কেমন যেন ইতস্তত হতেন। বাকি জীবনটা এভাবেই কেটে গেল। অচেনা হয়েছিল আমার মাও। সারা দিন সেজেগুজে মা ঘরে বাইরে ভিশন ব্যস্ত। তবে মায়ের কিছু পাগলামি ছিল। হুটহাট আমার ঘরে ঢুকে যেতেন। আমাকে জড়িয়ে ধরে বড় বড় নিঃশ্বাস নিতেন। আমার সব শূন্যতা, দুঃখ যেন শুঁষে নেওয়ার চেষ্টা করতেন। মা কি কাঁদতেন? হঠাৎ করেই আমাদের জীবন অন্য রকম হয়ে গেল। আমরা বড় দুই ফ্ল্যাটের বাসায় গেলাম। এক ফ্ল্যাট শুধু অতিথিদের জন্য। আর এক ফ্ল্যাট আমার রাজত্বে। নতুন ফ্ল্যাটে এসে বাবা-মায়ের সঙ্গে আমার দেখা সাক্ষাৎ প্রায় বন্ধ হলো। একাকী জীবন। আমি এ লেভেল পাস করলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম। নামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে গিয়ে আমি অনেক বন্ধু পেলাম। দেখলাম আমি একা না, আমার মতো হতভাগা অনেকে। আনিসের বাবা নেই। তার মা গাড়ি বদলের মতো স্বামী বদল করেন। হঠাৎ হঠাৎ এসে একগাদা টাকা দিয়ে যান। আনিস নেশা করত। একদিন আমাকে গাড়ি ড্রাইভ করে নিয়ে গেল, ঢাকার এক অচেনা কোণে। চারদিকে কাশফুল। এর মধ্যে গাড়ি থামাল আনিস। জীবনে প্রথম আমি প্রকৃতি দেখলাম। জীবনে প্রথম নেশার স্বাদও পেলাম। নেশা এতো চমৎকার! আমি সব ভুলে গেলাম।

আমার কষ্ট, আমার বেদনা, আমার একাকিত্ব, আমার আর্তনাদ। সব কর্পূরের মতো উবে গেল।

আমার জীবন নতুন দিকে বাঁক নিল। আমি সব কিছু ভুলে শুধু অপেক্ষায় থাকতাম, সেই মুহূর্তের। যখন আমরা একসঙ্গে নেশার সাগরে সাঁতার কাটব। আমরা সাতজন ছিলাম নিয়মিত সঙ্গী। মাঝে মাঝে অতিথিও আসত। একবার এক অতিথি এলো শায়লা। স্মার্ট মেয়ে। সাপের ফণার মতো চেহারা। কথা বলে যেন অক্রেস্টার সুরের মতো। শায়লা যখন আসে তখন প্রকৃতি যেন থমকে যায়। শায়লা এলে আমি নেশা ভুলে যাই। শায়লা যেন সব কিছু ছাপিয়ে আমার সামনে এক জ্বলজ্বলে মশাল। আমার মনে হতো ঝাঁপ দিই ওই মশালের আগুনে। এক সময় শায়লা আমার জীবনের সব কিছু জলোচ্ছ্বাসের মতো ভাসিয়ে নিল। নেশার আড্ডায় আমি অনিয়মিত হয়ে গেলাম। আমার ভাবনাজুড়ে কেবল শায়লা। শায়লা এক সন্তানের জননী। খুব অল্প বয়সে পালিয়ে বিয়ে করেছে। দরিদ্র কী কঠিন তা আমি প্রথম অনুধাবন করি শায়লার জবানীতে। স্বামীর ঘরে এসে শায়লার কটা দিন ভালোই কেটেছিল। কিন্তু তারপর স্বামীর টাকা উপার্জনের মেশিনে পরিণত হয় শায়লা। কোনো দিন ব্যাংকের এমডির কাছে। কোনো দিন বড় ব্যবসায়ীর কাছে, কোনো দিন আরও বড় ক্ষমতাবানদের কাছে। এভাবে শায়লা উঁচুতলার মানুষদের হট কেকে পরিণত হলো। শায়লা যেন মানুষ থেকে মেশিনে পরিণত হলো। তার প্রিয় স্বামী তাকে রিমোটের মতো চালাত। আর ক্লান্ত শায়লাকে টনিক হিসেবে দেওয়া হতো নানা নেশা। এক সময় শায়লা ক্লান্ত হয়ে গেল। হঠাৎ একদিন আচমকা শায়লার ভিতরের মানুষটা জেগে উঠল। শায়লা এক সকালে সব ছেড়ে ঘর থেকে বেরুলো তার মেয়েকে হাতে নিয়ে। শায়লার ব্যাংকে তখন টাকা পয়সা ভালোই। কিন্তু টাকার মোহ তার উঠে গেছে। শায়লা গিয়ে উঠল তার বাবার বাড়িতে। বাবা-মা ছোট ভাই। শায়লাকে দেখে কেউ খুশি হলো না। মা এসে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে তার বাড়ি আসার কারণ জানতে চাইলেন। বাবা দারিদ্র্যের মধ্যে দুটো মানুষের চাপ সামলানোর চিন্তায় অস্থির হয়ে উঠল। শায়লা তখন তার টাকার ঝুড়ি বের করল। বাড়িতে এসি লাগাল, ফ্রিজ কিনল। দ্রুত এই জীর্ণ বাসা বদলে নতুন বাসা নিল। বাবা-মাও যেন সোনার ডিম পাড়া হাঁস পেলেন। চাহিদার ফর্দ প্রতিদিন বাড়তে থাকল। এর মাঝে পুরনো ধনাঢ্যরা আবার যোগাযোগ শুরু করল। শায়লা আবার টাকার কাছে আত্মসমর্পণ করল। আবার একই জীবন, শুধু মালিকানা বদল হলো। এরকম সময়েই আমার সঙ্গে শায়লার সখ্য।

আমরা মাঝে মধ্যে হারিয়ে যেতাম। কিন্তু একদিন সকালে ফোন এলো। শায়লার ভাই ফোন করে আমাকে জানাল শায়লা আত্মহত্যা করেছে।

দুই দিন আমি আমার ঘরে সব কিছু বন্ধ করে কাটালাম। তৃতীয় দিন সিদ্ধান্ত নিলাম এই দেশে থাকব না। জীবনে এমন কখনো হয়নি যে মায়ের কাছে কিছু চেয়ে পাইনি। মায়ের সঙ্গে আমার দেখা হলো বহুদিন পর। আগের মতো মা জড়িয়ে ধরল। বলল, কোথায় থাকিস, কী করিস? মাকে বললাম, দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাই। মা তো খুশিতে আটখানা। ম্যাজিকের মতো আমার বিদেশে যাওয়ার ব্যবস্থা হলো। চলে গেলাম দূরদেশে (দেশের নামটা নাই বা বললাম)। সেখানে গিয়ে দেখলাম, সেই একই অবস্থা। এ যেন সেই সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কবিতার মতো ‘বিরূপ বিশ্বে মানুষ নিয়ত একাকী’...। কেউ মা ছাড়া কেউ বাবা ছাড়া, কারও সবাই আছে কিন্তু কিছুই নেই। শেকড় ছেঁড়া তারুণ্যের মেলা।

দূরদেশে গিয়ে আমি প্রথম বুঝলাম। আমরা একা, আমাদের সামনে কোনো স্বপ্ন নেই, সম্ভাবনা নেই। আমাদের কোনো আদর্শ নেই, অনুকরণীয় নেই। এই সমাজ এই বিশ্ব আমাদের প্রতিপক্ষ। আমরা যখন হতাশার চর্চা করি তখনই আমাদের সামনে এলেন একজন নতুন নেশা নিয়ে। এই নেশার নাম ধর্ম। তিনি অদ্ভুত অদ্ভুত সব কথা বলতেন। সবকিছু ভেঙে সাজাতে বলতেন। জীবনে প্রথম নতুন কথা শুনলাম। আস্তে আস্তে তিনি হয়ে উঠলেন আমাদের আদর্শ। আমাদের অস্ত্র দেওয়া হলো, সমাজটাকে ভাঙতে। আমাদের মন্ত্র দেওয়া হলো অনিয়ম, অবিচারকে দূর করতে। নেশা, প্রেম আর আদর্শহীন বেড়ে ওঠা আমার মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো ‘জিহাদ’। ‘জিহাদই মুক্তি’। কার জিহাদ, কিসের জিহাদ কিছুই জানি না। শুধু জানি এই প্রথম একটি কাজ পেলাম। কর্মহীন মানুষ যেমন কাজ পেয়ে চিত্তে চাঞ্চল্য অনুভব করে, আমিও তেমনি শিহরিত হলাম। একদিন ভোরে আমাদের গুরু বললেন, তোমাদের ট্রেনিং শেষ। এখন তোমাদের দেশে যেতে হবে। জিহাদ করতে হবে। আমার সামনে ভেসে উঠল কিছু কুিসত চেহারা। একজন যে মাকে কষে চড় মেরে খুব খারাপ গালি দিয়েছিল তাকে। একজন যে শায়লাকে রোবট বানিয়েছিল।

আমার এক শিক্ষক যে টাকা নিয়ে আমাকে ডিগ্রি দিয়েছিল।

আমি বলে ছিলাম, সমাজটাই তো পচা। জিহাদ কার বিরুদ্ধে? গুরু আমার পিঠ চাপড়ে কি যেন বিড় বিড় করে বলেছিল। যাক, তারপর দেশে ফিরলাম। বাবা-মাকে না জানিয়েই। এয়ারপোর্টে একটা মাইক্রোবাস এসেছিল আমাকে নেওয়ার জন্য। যেখানে পরিচয় হলো জহীর এবং খায়রুলের সঙ্গে। দুজনই হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান। মাদ্রাসায় পড়েছে। একবেলা খেয়েছে, একবেলা খায়নি। এক কাপড়ে থেকেছে দিনের পর দিন। এখন তারা বেহেস্তে যেতে চায়। আমি সব পাওয়া মাকাল ফল। এই পৃথিবীতে আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। আমিও বেহেস্তে যেতে চাই। বেহেস্তে যাওয়ার সোজা পথ এখন পেয়েছি। একটা অপারেশন, ব্যস।

আমাদের অপারেশন পুরো বিশ্ব কাঁপিয়ে দিল। তারপর কি শোরগোল। কত কথা। মানববন্ধন। কিন্তু দেখুন কেউ আয়নায় নিজের মুখটা দেখছে না। কেউ দেখছে না, পরিবার, সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের গলদগুলো। কেউ আমার মতো জঙ্গি হচ্ছে, কেউ আনিসের মতো নেশায় আসক্ত হচ্ছে। কেউ কি হিসাব করে দেখেছে, এই সমাজে এখন কজন তরুণ সুস্থ আছে? মুস্তাফিজ কিংবা সাকিবের মতো ক্রিকেটার। পরশের মতো মেধাবী কজন? ওরাই এখন হাতেগোনা ব্যতিক্রম। বেশির ভাগ তরুণই তো হতাশার অন্ধকারে হাতড়াতে হাতড়াতে হয় জঙ্গি না হয় মাদকাশক্ত হচ্ছে। এত আলোচনা হচ্ছে, অথচ দেখুন তো আমাদের মতো তরুণদের জন্য এই সমাজে কী আছে? একটা ভালো সিনেমা আছে? একটা পার্ক আছে? একটা জিম আছে? আমরা কার মতো হব বলতে পারেন?

তাই আমার বিনীত অনুরোধ, এসব পণ্ডিতি ছেড়ে আগাছা পরিষ্কার করুন। এই সমাজটাকে বাসযোগ্য করুন। জঙ্গি টঙ্গি কোনো অসুখ নয়, আসল অসুখ সমাজে, পরিবারে, রাষ্ট্রে। এই অসুখ না সারলে আজ জঙ্গি হবে, কাজ হবে সর্বহারা, পরশু মাদকাসক্তি। আমাদের একটা জায়গা দিন প্লিজ।

(এই লেখার সব চরিত্র কাল্পনিক। জীবিত অথবা মৃত কারও সঙ্গে কোনো মিল খুঁজতে যাওয়া অবান্তর)

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

ই-মেইল : [email protected]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

হাজারীবাগে ৯ তলার ছাদ থেকে পড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু
হাজারীবাগে ৯ তলার ছাদ থেকে পড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ঘুষের টাকা না দেওয়ায়...
ঘুষের টাকা না দেওয়ায়...

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বাসচাপায় পথচারী নিহত, আহত ৩
বাসচাপায় পথচারী নিহত, আহত ৩

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম