শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জঙ্গি কথন

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি কথন

আমার নাম নিবরাস অথবা আবীর অথবা আকাশ কিংবা মানুষ। আমার নাম যাই হোক আমি সমাজে পরিচিত একজন জঙ্গি হিসেবে। আমি আত্মঘাতী। আমি জানি, আমার মা-বাবা আমার পরিচয় দিতে অস্বীকৃতি জানাবে। আমার ভাইবোনেরা আমার পরিচয় লুকাতে প্রাণান্ত চেষ্টা করবে। আত্মীয়স্বজন তো আমাকে মনেই করতে পারবে না। আমাকে নিয়ে সমাজে কী ঘৃণা! আমি যেন নর্দমার কীট, কিংবা তার চেয়ে দুর্গন্ধময় কিছু। আমার আত্মহননের পর টেলিভিশনে, সংবাদপত্রে, চায়ের কাপে সব জায়গায় আলোচনাই আমি এবং আমার সঙ্গীরা। কেন আমি জঙ্গি হলাম? কত রকম গল্প, কত রকম কল্পনা, কত রকম গবেষণা। অধিকাংশ আলোচনাই বাখওয়াস, ফালতু। (এসব বাঁচাল পণ্ডিতগুলোকে যদি গুলি করে মারা যেত!) কেউ আমাদের শেকড় খুঁজছে না। কেউ দেখছে না আমাদের জঙ্গি হওয়ার কারণ। তাই তো আমার জীবনের গল্পটা আপনাদের বলতে চাই।

আমার জন্ম ৯০-এ নাকি ৯২-এ। দেখুন আমার জন্ম নিয়েই বিতর্ক, মিথ্যাচার। মা-বাবা জন্মের পর স্কুলে ভর্তির সময় আমার জন্মসাল দুই বছর বাড়িয়ে দিল। আমার স্কুলে যাওয়ার প্রথম দিন আমাকে প্রথম মিথ্যা শেখালেন আমার মা, প্রিয় মা। বললেন ‘বাবু তোমাকে কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবে, তোমার জন্ম ’৯২ সালে ঠিক আছে।’ এই যে মিথ্যার শুরু, তারপর প্রতিদিন মিথ্যা, মিথ্যা আর মিথ্যা। আমার জীবনটাই মিথ্যা হয়ে গেল।

আমার বাবা সরকারি চাকরি করতেন। মাস গেলে নির্দিষ্ট বেতন। অনেক পরে ও লেভেলের সময় জেনেছি বাবার সাকল্যে বেতন ৪৫ হাজার টাকা। অথচ আমার স্কুলের ফিসই ছিল মাসে এক লাখ টাকা। আমার পাঁচজন টিউটর, আরও এক লাখ টাকা। আমার নিত্যদিনের খরচ। গাড়ি, ড্রাইভার কোনো কিছুর অভাব নেই। আচ্ছা আমার বাবার কি আলাদিনের চেরাগ ছিল?

আমার মনে আছে, আমি যখন অনেক ছোট, ক্লাস সিক্সে পড়ি। তখন আমি স্কুলে যেতাম একটা ছোট টয়োটা গাড়িতে। সঙ্গে যেত একজন কাজের লোক রহিম ভাই। এক রাতে মার চিৎকারে আমার ঘুম ভেঙে গেল। দেখি মা চিৎকার করে বলছেন, এরকম ফকিরের গাড়িতে তিনি আমাকে আর স্কুলে পাঠাতে চান না। আমি সারা রাত ভেবেছিলাম, ফকিরেরও কি তাহলে গাড়ি আছে? কিন্তু ওই গাড়িগুলো কোথায় রাখে? তাহলে যারা রিকশা, বাসে চলে কিংবা পায়ে হাঁটে তারা কি মানুষ নয়? এসব প্রশ্নের উত্তর হাতড়াতে হাতড়াতে আমি ঘুমের রাজ্যে। পরদিন মা আমাকে স্কুলে যেতে দেননি। তার পরদিনও না। আমি বাসায় বসে টিভি দেখি, কম্পিউটারে গেম খেলি। মা সারাক্ষণ ফোনে কথা, অথবা বাইরে। তৃতীয় দিন রাতে দেখলাম, বাবা এসেই আমাকে, মাকে আমাদের ফ্ল্যাটের নিচে নিয়ে গেলেন। চকচকে ল্যান্ডক্রজার গাড়ি। মা খুশি হলেন কিন্তু তেমন না। বললেন, ‘বিএম ডব্লিউ হলে তাও বুঝতাম। যাক তাও মানসম্মান তো বাঁচল। পরদিন থেকে আমার স্কুলে যাওয়া শুরু হলো। স্কুলেও বিত্ত, বৈভবের কারণে আমার কদর ছিল। মাঝে মাঝে মা আমার ব্যাগে প্যাকেট দিতেন। টাকার প্যাকেট। আমি স্কুলে গেলে মিস কিংবা টিচার সেই প্যাকেট চেয়ে নিত। ফলে প্রতিবার ক্লাসে আমার ফাস্ট পজিশন ছিল অবধারিত।

শুধু একটি বিপর্যয় ঘটেছিল। একদিন আমার বন্ধু পরশ আমাকে আড়ালে ডেকে নিয়ে বলেছিল, তোর বাবা চোর। তোর গাড়ি চুরির, তোর রেজাল্টাও চুরির। আমার এখনো মনে আছে, আমি হু হু করে কেঁদেছিলাম। আমি ক্লাসে মিসকে বলেছিলাম। যে মিস আমাকে বাসায়ও পড়ান। পরে বিচার, শালিস। মা এসেছিলেন (বাবা কোনো দিনই স্কুলে আসতেন না)। দেখলাম মা’র কি অগ্নিমূর্তি। মা ঘোষণা দিলেন, পরশকে স্কুল থেকে বের করা না হলে, তিনি দেখে নেবেন। সত্যি সত্যিই পরশকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হলো। পরশ অনেক মেধাবী ছিল। চমৎকার গান গাইত। ক’দিন আগে পেপারে দেখলাম, পরশ হার্ভার্ড থেকে পাস করেছে। তাক করে দেওয়া রেজাল্ট করেছে। আহারে পরশ! কিন্তু একদিন আমি জানলাম পরশের কথাই সত্যি। পত্রিকায় বাবাকে নিয়ে কী সব লেখালেখি হলো। বাবা লাপাত্তা। একদিন বাসায় পুলিশ এলো। তখন আমি বোঝার মতো বয়সের। কিন্তু আমি বুঝতে চাইনি আমাকে কেউই বুঝতে দেয়নি। অবশ্য আমাদের দম বন্ধ করা দিন খুব বেশি দিন থাকেনি। আমার মা খুবই করিৎকর্মা। সব ম্যানেজ করলেন। বাসায় সব ভারী ভারী লোকজন আসা শুরু হলো। মা’র বেশভুষা বদলে গেল। বাসায় যখন তারা আসত তখন আমার ঘর থেকে বেরুনো নিষিদ্ধ ছিল। আমার ছোটঘরে যাতে দমবন্ধ না হয় সে জন্য বসানো হলো প্লে স্টেশন, টিভি, ট্যাব আর সঙ্গে তো রহিম ভাই আছেই। একদিন বাবা ফিরলেন। সেদিন থেকেই বাবাকে আমার অচেনা মনে হলো। মনে হলো অন্য কেউ। আমাকে দেখে বাবাও কেমন যেন ইতস্তত হতেন। বাকি জীবনটা এভাবেই কেটে গেল। অচেনা হয়েছিল আমার মাও। সারা দিন সেজেগুজে মা ঘরে বাইরে ভিশন ব্যস্ত। তবে মায়ের কিছু পাগলামি ছিল। হুটহাট আমার ঘরে ঢুকে যেতেন। আমাকে জড়িয়ে ধরে বড় বড় নিঃশ্বাস নিতেন। আমার সব শূন্যতা, দুঃখ যেন শুঁষে নেওয়ার চেষ্টা করতেন। মা কি কাঁদতেন? হঠাৎ করেই আমাদের জীবন অন্য রকম হয়ে গেল। আমরা বড় দুই ফ্ল্যাটের বাসায় গেলাম। এক ফ্ল্যাট শুধু অতিথিদের জন্য। আর এক ফ্ল্যাট আমার রাজত্বে। নতুন ফ্ল্যাটে এসে বাবা-মায়ের সঙ্গে আমার দেখা সাক্ষাৎ প্রায় বন্ধ হলো। একাকী জীবন। আমি এ লেভেল পাস করলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম। নামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে গিয়ে আমি অনেক বন্ধু পেলাম। দেখলাম আমি একা না, আমার মতো হতভাগা অনেকে। আনিসের বাবা নেই। তার মা গাড়ি বদলের মতো স্বামী বদল করেন। হঠাৎ হঠাৎ এসে একগাদা টাকা দিয়ে যান। আনিস নেশা করত। একদিন আমাকে গাড়ি ড্রাইভ করে নিয়ে গেল, ঢাকার এক অচেনা কোণে। চারদিকে কাশফুল। এর মধ্যে গাড়ি থামাল আনিস। জীবনে প্রথম আমি প্রকৃতি দেখলাম। জীবনে প্রথম নেশার স্বাদও পেলাম। নেশা এতো চমৎকার! আমি সব ভুলে গেলাম।

আমার কষ্ট, আমার বেদনা, আমার একাকিত্ব, আমার আর্তনাদ। সব কর্পূরের মতো উবে গেল।

আমার জীবন নতুন দিকে বাঁক নিল। আমি সব কিছু ভুলে শুধু অপেক্ষায় থাকতাম, সেই মুহূর্তের। যখন আমরা একসঙ্গে নেশার সাগরে সাঁতার কাটব। আমরা সাতজন ছিলাম নিয়মিত সঙ্গী। মাঝে মাঝে অতিথিও আসত। একবার এক অতিথি এলো শায়লা। স্মার্ট মেয়ে। সাপের ফণার মতো চেহারা। কথা বলে যেন অক্রেস্টার সুরের মতো। শায়লা যখন আসে তখন প্রকৃতি যেন থমকে যায়। শায়লা এলে আমি নেশা ভুলে যাই। শায়লা যেন সব কিছু ছাপিয়ে আমার সামনে এক জ্বলজ্বলে মশাল। আমার মনে হতো ঝাঁপ দিই ওই মশালের আগুনে। এক সময় শায়লা আমার জীবনের সব কিছু জলোচ্ছ্বাসের মতো ভাসিয়ে নিল। নেশার আড্ডায় আমি অনিয়মিত হয়ে গেলাম। আমার ভাবনাজুড়ে কেবল শায়লা। শায়লা এক সন্তানের জননী। খুব অল্প বয়সে পালিয়ে বিয়ে করেছে। দরিদ্র কী কঠিন তা আমি প্রথম অনুধাবন করি শায়লার জবানীতে। স্বামীর ঘরে এসে শায়লার কটা দিন ভালোই কেটেছিল। কিন্তু তারপর স্বামীর টাকা উপার্জনের মেশিনে পরিণত হয় শায়লা। কোনো দিন ব্যাংকের এমডির কাছে। কোনো দিন বড় ব্যবসায়ীর কাছে, কোনো দিন আরও বড় ক্ষমতাবানদের কাছে। এভাবে শায়লা উঁচুতলার মানুষদের হট কেকে পরিণত হলো। শায়লা যেন মানুষ থেকে মেশিনে পরিণত হলো। তার প্রিয় স্বামী তাকে রিমোটের মতো চালাত। আর ক্লান্ত শায়লাকে টনিক হিসেবে দেওয়া হতো নানা নেশা। এক সময় শায়লা ক্লান্ত হয়ে গেল। হঠাৎ একদিন আচমকা শায়লার ভিতরের মানুষটা জেগে উঠল। শায়লা এক সকালে সব ছেড়ে ঘর থেকে বেরুলো তার মেয়েকে হাতে নিয়ে। শায়লার ব্যাংকে তখন টাকা পয়সা ভালোই। কিন্তু টাকার মোহ তার উঠে গেছে। শায়লা গিয়ে উঠল তার বাবার বাড়িতে। বাবা-মা ছোট ভাই। শায়লাকে দেখে কেউ খুশি হলো না। মা এসে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে তার বাড়ি আসার কারণ জানতে চাইলেন। বাবা দারিদ্র্যের মধ্যে দুটো মানুষের চাপ সামলানোর চিন্তায় অস্থির হয়ে উঠল। শায়লা তখন তার টাকার ঝুড়ি বের করল। বাড়িতে এসি লাগাল, ফ্রিজ কিনল। দ্রুত এই জীর্ণ বাসা বদলে নতুন বাসা নিল। বাবা-মাও যেন সোনার ডিম পাড়া হাঁস পেলেন। চাহিদার ফর্দ প্রতিদিন বাড়তে থাকল। এর মাঝে পুরনো ধনাঢ্যরা আবার যোগাযোগ শুরু করল। শায়লা আবার টাকার কাছে আত্মসমর্পণ করল। আবার একই জীবন, শুধু মালিকানা বদল হলো। এরকম সময়েই আমার সঙ্গে শায়লার সখ্য।

আমরা মাঝে মধ্যে হারিয়ে যেতাম। কিন্তু একদিন সকালে ফোন এলো। শায়লার ভাই ফোন করে আমাকে জানাল শায়লা আত্মহত্যা করেছে।

দুই দিন আমি আমার ঘরে সব কিছু বন্ধ করে কাটালাম। তৃতীয় দিন সিদ্ধান্ত নিলাম এই দেশে থাকব না। জীবনে এমন কখনো হয়নি যে মায়ের কাছে কিছু চেয়ে পাইনি। মায়ের সঙ্গে আমার দেখা হলো বহুদিন পর। আগের মতো মা জড়িয়ে ধরল। বলল, কোথায় থাকিস, কী করিস? মাকে বললাম, দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাই। মা তো খুশিতে আটখানা। ম্যাজিকের মতো আমার বিদেশে যাওয়ার ব্যবস্থা হলো। চলে গেলাম দূরদেশে (দেশের নামটা নাই বা বললাম)। সেখানে গিয়ে দেখলাম, সেই একই অবস্থা। এ যেন সেই সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কবিতার মতো ‘বিরূপ বিশ্বে মানুষ নিয়ত একাকী’...। কেউ মা ছাড়া কেউ বাবা ছাড়া, কারও সবাই আছে কিন্তু কিছুই নেই। শেকড় ছেঁড়া তারুণ্যের মেলা।

দূরদেশে গিয়ে আমি প্রথম বুঝলাম। আমরা একা, আমাদের সামনে কোনো স্বপ্ন নেই, সম্ভাবনা নেই। আমাদের কোনো আদর্শ নেই, অনুকরণীয় নেই। এই সমাজ এই বিশ্ব আমাদের প্রতিপক্ষ। আমরা যখন হতাশার চর্চা করি তখনই আমাদের সামনে এলেন একজন নতুন নেশা নিয়ে। এই নেশার নাম ধর্ম। তিনি অদ্ভুত অদ্ভুত সব কথা বলতেন। সবকিছু ভেঙে সাজাতে বলতেন। জীবনে প্রথম নতুন কথা শুনলাম। আস্তে আস্তে তিনি হয়ে উঠলেন আমাদের আদর্শ। আমাদের অস্ত্র দেওয়া হলো, সমাজটাকে ভাঙতে। আমাদের মন্ত্র দেওয়া হলো অনিয়ম, অবিচারকে দূর করতে। নেশা, প্রেম আর আদর্শহীন বেড়ে ওঠা আমার মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো ‘জিহাদ’। ‘জিহাদই মুক্তি’। কার জিহাদ, কিসের জিহাদ কিছুই জানি না। শুধু জানি এই প্রথম একটি কাজ পেলাম। কর্মহীন মানুষ যেমন কাজ পেয়ে চিত্তে চাঞ্চল্য অনুভব করে, আমিও তেমনি শিহরিত হলাম। একদিন ভোরে আমাদের গুরু বললেন, তোমাদের ট্রেনিং শেষ। এখন তোমাদের দেশে যেতে হবে। জিহাদ করতে হবে। আমার সামনে ভেসে উঠল কিছু কুিসত চেহারা। একজন যে মাকে কষে চড় মেরে খুব খারাপ গালি দিয়েছিল তাকে। একজন যে শায়লাকে রোবট বানিয়েছিল।

আমার এক শিক্ষক যে টাকা নিয়ে আমাকে ডিগ্রি দিয়েছিল।

আমি বলে ছিলাম, সমাজটাই তো পচা। জিহাদ কার বিরুদ্ধে? গুরু আমার পিঠ চাপড়ে কি যেন বিড় বিড় করে বলেছিল। যাক, তারপর দেশে ফিরলাম। বাবা-মাকে না জানিয়েই। এয়ারপোর্টে একটা মাইক্রোবাস এসেছিল আমাকে নেওয়ার জন্য। যেখানে পরিচয় হলো জহীর এবং খায়রুলের সঙ্গে। দুজনই হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান। মাদ্রাসায় পড়েছে। একবেলা খেয়েছে, একবেলা খায়নি। এক কাপড়ে থেকেছে দিনের পর দিন। এখন তারা বেহেস্তে যেতে চায়। আমি সব পাওয়া মাকাল ফল। এই পৃথিবীতে আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। আমিও বেহেস্তে যেতে চাই। বেহেস্তে যাওয়ার সোজা পথ এখন পেয়েছি। একটা অপারেশন, ব্যস।

আমাদের অপারেশন পুরো বিশ্ব কাঁপিয়ে দিল। তারপর কি শোরগোল। কত কথা। মানববন্ধন। কিন্তু দেখুন কেউ আয়নায় নিজের মুখটা দেখছে না। কেউ দেখছে না, পরিবার, সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের গলদগুলো। কেউ আমার মতো জঙ্গি হচ্ছে, কেউ আনিসের মতো নেশায় আসক্ত হচ্ছে। কেউ কি হিসাব করে দেখেছে, এই সমাজে এখন কজন তরুণ সুস্থ আছে? মুস্তাফিজ কিংবা সাকিবের মতো ক্রিকেটার। পরশের মতো মেধাবী কজন? ওরাই এখন হাতেগোনা ব্যতিক্রম। বেশির ভাগ তরুণই তো হতাশার অন্ধকারে হাতড়াতে হাতড়াতে হয় জঙ্গি না হয় মাদকাশক্ত হচ্ছে। এত আলোচনা হচ্ছে, অথচ দেখুন তো আমাদের মতো তরুণদের জন্য এই সমাজে কী আছে? একটা ভালো সিনেমা আছে? একটা পার্ক আছে? একটা জিম আছে? আমরা কার মতো হব বলতে পারেন?

তাই আমার বিনীত অনুরোধ, এসব পণ্ডিতি ছেড়ে আগাছা পরিষ্কার করুন। এই সমাজটাকে বাসযোগ্য করুন। জঙ্গি টঙ্গি কোনো অসুখ নয়, আসল অসুখ সমাজে, পরিবারে, রাষ্ট্রে। এই অসুখ না সারলে আজ জঙ্গি হবে, কাজ হবে সর্বহারা, পরশু মাদকাসক্তি। আমাদের একটা জায়গা দিন প্লিজ।

(এই লেখার সব চরিত্র কাল্পনিক। জীবিত অথবা মৃত কারও সঙ্গে কোনো মিল খুঁজতে যাওয়া অবান্তর)

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

ই-মেইল : [email protected]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা