শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জঙ্গি কথন

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি কথন

আমার নাম নিবরাস অথবা আবীর অথবা আকাশ কিংবা মানুষ। আমার নাম যাই হোক আমি সমাজে পরিচিত একজন জঙ্গি হিসেবে। আমি আত্মঘাতী। আমি জানি, আমার মা-বাবা আমার পরিচয় দিতে অস্বীকৃতি জানাবে। আমার ভাইবোনেরা আমার পরিচয় লুকাতে প্রাণান্ত চেষ্টা করবে। আত্মীয়স্বজন তো আমাকে মনেই করতে পারবে না। আমাকে নিয়ে সমাজে কী ঘৃণা! আমি যেন নর্দমার কীট, কিংবা তার চেয়ে দুর্গন্ধময় কিছু। আমার আত্মহননের পর টেলিভিশনে, সংবাদপত্রে, চায়ের কাপে সব জায়গায় আলোচনাই আমি এবং আমার সঙ্গীরা। কেন আমি জঙ্গি হলাম? কত রকম গল্প, কত রকম কল্পনা, কত রকম গবেষণা। অধিকাংশ আলোচনাই বাখওয়াস, ফালতু। (এসব বাঁচাল পণ্ডিতগুলোকে যদি গুলি করে মারা যেত!) কেউ আমাদের শেকড় খুঁজছে না। কেউ দেখছে না আমাদের জঙ্গি হওয়ার কারণ। তাই তো আমার জীবনের গল্পটা আপনাদের বলতে চাই।

আমার জন্ম ৯০-এ নাকি ৯২-এ। দেখুন আমার জন্ম নিয়েই বিতর্ক, মিথ্যাচার। মা-বাবা জন্মের পর স্কুলে ভর্তির সময় আমার জন্মসাল দুই বছর বাড়িয়ে দিল। আমার স্কুলে যাওয়ার প্রথম দিন আমাকে প্রথম মিথ্যা শেখালেন আমার মা, প্রিয় মা। বললেন ‘বাবু তোমাকে কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবে, তোমার জন্ম ’৯২ সালে ঠিক আছে।’ এই যে মিথ্যার শুরু, তারপর প্রতিদিন মিথ্যা, মিথ্যা আর মিথ্যা। আমার জীবনটাই মিথ্যা হয়ে গেল।

আমার বাবা সরকারি চাকরি করতেন। মাস গেলে নির্দিষ্ট বেতন। অনেক পরে ও লেভেলের সময় জেনেছি বাবার সাকল্যে বেতন ৪৫ হাজার টাকা। অথচ আমার স্কুলের ফিসই ছিল মাসে এক লাখ টাকা। আমার পাঁচজন টিউটর, আরও এক লাখ টাকা। আমার নিত্যদিনের খরচ। গাড়ি, ড্রাইভার কোনো কিছুর অভাব নেই। আচ্ছা আমার বাবার কি আলাদিনের চেরাগ ছিল?

আমার মনে আছে, আমি যখন অনেক ছোট, ক্লাস সিক্সে পড়ি। তখন আমি স্কুলে যেতাম একটা ছোট টয়োটা গাড়িতে। সঙ্গে যেত একজন কাজের লোক রহিম ভাই। এক রাতে মার চিৎকারে আমার ঘুম ভেঙে গেল। দেখি মা চিৎকার করে বলছেন, এরকম ফকিরের গাড়িতে তিনি আমাকে আর স্কুলে পাঠাতে চান না। আমি সারা রাত ভেবেছিলাম, ফকিরেরও কি তাহলে গাড়ি আছে? কিন্তু ওই গাড়িগুলো কোথায় রাখে? তাহলে যারা রিকশা, বাসে চলে কিংবা পায়ে হাঁটে তারা কি মানুষ নয়? এসব প্রশ্নের উত্তর হাতড়াতে হাতড়াতে আমি ঘুমের রাজ্যে। পরদিন মা আমাকে স্কুলে যেতে দেননি। তার পরদিনও না। আমি বাসায় বসে টিভি দেখি, কম্পিউটারে গেম খেলি। মা সারাক্ষণ ফোনে কথা, অথবা বাইরে। তৃতীয় দিন রাতে দেখলাম, বাবা এসেই আমাকে, মাকে আমাদের ফ্ল্যাটের নিচে নিয়ে গেলেন। চকচকে ল্যান্ডক্রজার গাড়ি। মা খুশি হলেন কিন্তু তেমন না। বললেন, ‘বিএম ডব্লিউ হলে তাও বুঝতাম। যাক তাও মানসম্মান তো বাঁচল। পরদিন থেকে আমার স্কুলে যাওয়া শুরু হলো। স্কুলেও বিত্ত, বৈভবের কারণে আমার কদর ছিল। মাঝে মাঝে মা আমার ব্যাগে প্যাকেট দিতেন। টাকার প্যাকেট। আমি স্কুলে গেলে মিস কিংবা টিচার সেই প্যাকেট চেয়ে নিত। ফলে প্রতিবার ক্লাসে আমার ফাস্ট পজিশন ছিল অবধারিত।

শুধু একটি বিপর্যয় ঘটেছিল। একদিন আমার বন্ধু পরশ আমাকে আড়ালে ডেকে নিয়ে বলেছিল, তোর বাবা চোর। তোর গাড়ি চুরির, তোর রেজাল্টাও চুরির। আমার এখনো মনে আছে, আমি হু হু করে কেঁদেছিলাম। আমি ক্লাসে মিসকে বলেছিলাম। যে মিস আমাকে বাসায়ও পড়ান। পরে বিচার, শালিস। মা এসেছিলেন (বাবা কোনো দিনই স্কুলে আসতেন না)। দেখলাম মা’র কি অগ্নিমূর্তি। মা ঘোষণা দিলেন, পরশকে স্কুল থেকে বের করা না হলে, তিনি দেখে নেবেন। সত্যি সত্যিই পরশকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হলো। পরশ অনেক মেধাবী ছিল। চমৎকার গান গাইত। ক’দিন আগে পেপারে দেখলাম, পরশ হার্ভার্ড থেকে পাস করেছে। তাক করে দেওয়া রেজাল্ট করেছে। আহারে পরশ! কিন্তু একদিন আমি জানলাম পরশের কথাই সত্যি। পত্রিকায় বাবাকে নিয়ে কী সব লেখালেখি হলো। বাবা লাপাত্তা। একদিন বাসায় পুলিশ এলো। তখন আমি বোঝার মতো বয়সের। কিন্তু আমি বুঝতে চাইনি আমাকে কেউই বুঝতে দেয়নি। অবশ্য আমাদের দম বন্ধ করা দিন খুব বেশি দিন থাকেনি। আমার মা খুবই করিৎকর্মা। সব ম্যানেজ করলেন। বাসায় সব ভারী ভারী লোকজন আসা শুরু হলো। মা’র বেশভুষা বদলে গেল। বাসায় যখন তারা আসত তখন আমার ঘর থেকে বেরুনো নিষিদ্ধ ছিল। আমার ছোটঘরে যাতে দমবন্ধ না হয় সে জন্য বসানো হলো প্লে স্টেশন, টিভি, ট্যাব আর সঙ্গে তো রহিম ভাই আছেই। একদিন বাবা ফিরলেন। সেদিন থেকেই বাবাকে আমার অচেনা মনে হলো। মনে হলো অন্য কেউ। আমাকে দেখে বাবাও কেমন যেন ইতস্তত হতেন। বাকি জীবনটা এভাবেই কেটে গেল। অচেনা হয়েছিল আমার মাও। সারা দিন সেজেগুজে মা ঘরে বাইরে ভিশন ব্যস্ত। তবে মায়ের কিছু পাগলামি ছিল। হুটহাট আমার ঘরে ঢুকে যেতেন। আমাকে জড়িয়ে ধরে বড় বড় নিঃশ্বাস নিতেন। আমার সব শূন্যতা, দুঃখ যেন শুঁষে নেওয়ার চেষ্টা করতেন। মা কি কাঁদতেন? হঠাৎ করেই আমাদের জীবন অন্য রকম হয়ে গেল। আমরা বড় দুই ফ্ল্যাটের বাসায় গেলাম। এক ফ্ল্যাট শুধু অতিথিদের জন্য। আর এক ফ্ল্যাট আমার রাজত্বে। নতুন ফ্ল্যাটে এসে বাবা-মায়ের সঙ্গে আমার দেখা সাক্ষাৎ প্রায় বন্ধ হলো। একাকী জীবন। আমি এ লেভেল পাস করলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলাম। নামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে গিয়ে আমি অনেক বন্ধু পেলাম। দেখলাম আমি একা না, আমার মতো হতভাগা অনেকে। আনিসের বাবা নেই। তার মা গাড়ি বদলের মতো স্বামী বদল করেন। হঠাৎ হঠাৎ এসে একগাদা টাকা দিয়ে যান। আনিস নেশা করত। একদিন আমাকে গাড়ি ড্রাইভ করে নিয়ে গেল, ঢাকার এক অচেনা কোণে। চারদিকে কাশফুল। এর মধ্যে গাড়ি থামাল আনিস। জীবনে প্রথম আমি প্রকৃতি দেখলাম। জীবনে প্রথম নেশার স্বাদও পেলাম। নেশা এতো চমৎকার! আমি সব ভুলে গেলাম।

আমার কষ্ট, আমার বেদনা, আমার একাকিত্ব, আমার আর্তনাদ। সব কর্পূরের মতো উবে গেল।

আমার জীবন নতুন দিকে বাঁক নিল। আমি সব কিছু ভুলে শুধু অপেক্ষায় থাকতাম, সেই মুহূর্তের। যখন আমরা একসঙ্গে নেশার সাগরে সাঁতার কাটব। আমরা সাতজন ছিলাম নিয়মিত সঙ্গী। মাঝে মাঝে অতিথিও আসত। একবার এক অতিথি এলো শায়লা। স্মার্ট মেয়ে। সাপের ফণার মতো চেহারা। কথা বলে যেন অক্রেস্টার সুরের মতো। শায়লা যখন আসে তখন প্রকৃতি যেন থমকে যায়। শায়লা এলে আমি নেশা ভুলে যাই। শায়লা যেন সব কিছু ছাপিয়ে আমার সামনে এক জ্বলজ্বলে মশাল। আমার মনে হতো ঝাঁপ দিই ওই মশালের আগুনে। এক সময় শায়লা আমার জীবনের সব কিছু জলোচ্ছ্বাসের মতো ভাসিয়ে নিল। নেশার আড্ডায় আমি অনিয়মিত হয়ে গেলাম। আমার ভাবনাজুড়ে কেবল শায়লা। শায়লা এক সন্তানের জননী। খুব অল্প বয়সে পালিয়ে বিয়ে করেছে। দরিদ্র কী কঠিন তা আমি প্রথম অনুধাবন করি শায়লার জবানীতে। স্বামীর ঘরে এসে শায়লার কটা দিন ভালোই কেটেছিল। কিন্তু তারপর স্বামীর টাকা উপার্জনের মেশিনে পরিণত হয় শায়লা। কোনো দিন ব্যাংকের এমডির কাছে। কোনো দিন বড় ব্যবসায়ীর কাছে, কোনো দিন আরও বড় ক্ষমতাবানদের কাছে। এভাবে শায়লা উঁচুতলার মানুষদের হট কেকে পরিণত হলো। শায়লা যেন মানুষ থেকে মেশিনে পরিণত হলো। তার প্রিয় স্বামী তাকে রিমোটের মতো চালাত। আর ক্লান্ত শায়লাকে টনিক হিসেবে দেওয়া হতো নানা নেশা। এক সময় শায়লা ক্লান্ত হয়ে গেল। হঠাৎ একদিন আচমকা শায়লার ভিতরের মানুষটা জেগে উঠল। শায়লা এক সকালে সব ছেড়ে ঘর থেকে বেরুলো তার মেয়েকে হাতে নিয়ে। শায়লার ব্যাংকে তখন টাকা পয়সা ভালোই। কিন্তু টাকার মোহ তার উঠে গেছে। শায়লা গিয়ে উঠল তার বাবার বাড়িতে। বাবা-মা ছোট ভাই। শায়লাকে দেখে কেউ খুশি হলো না। মা এসে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে তার বাড়ি আসার কারণ জানতে চাইলেন। বাবা দারিদ্র্যের মধ্যে দুটো মানুষের চাপ সামলানোর চিন্তায় অস্থির হয়ে উঠল। শায়লা তখন তার টাকার ঝুড়ি বের করল। বাড়িতে এসি লাগাল, ফ্রিজ কিনল। দ্রুত এই জীর্ণ বাসা বদলে নতুন বাসা নিল। বাবা-মাও যেন সোনার ডিম পাড়া হাঁস পেলেন। চাহিদার ফর্দ প্রতিদিন বাড়তে থাকল। এর মাঝে পুরনো ধনাঢ্যরা আবার যোগাযোগ শুরু করল। শায়লা আবার টাকার কাছে আত্মসমর্পণ করল। আবার একই জীবন, শুধু মালিকানা বদল হলো। এরকম সময়েই আমার সঙ্গে শায়লার সখ্য।

আমরা মাঝে মধ্যে হারিয়ে যেতাম। কিন্তু একদিন সকালে ফোন এলো। শায়লার ভাই ফোন করে আমাকে জানাল শায়লা আত্মহত্যা করেছে।

দুই দিন আমি আমার ঘরে সব কিছু বন্ধ করে কাটালাম। তৃতীয় দিন সিদ্ধান্ত নিলাম এই দেশে থাকব না। জীবনে এমন কখনো হয়নি যে মায়ের কাছে কিছু চেয়ে পাইনি। মায়ের সঙ্গে আমার দেখা হলো বহুদিন পর। আগের মতো মা জড়িয়ে ধরল। বলল, কোথায় থাকিস, কী করিস? মাকে বললাম, দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাই। মা তো খুশিতে আটখানা। ম্যাজিকের মতো আমার বিদেশে যাওয়ার ব্যবস্থা হলো। চলে গেলাম দূরদেশে (দেশের নামটা নাই বা বললাম)। সেখানে গিয়ে দেখলাম, সেই একই অবস্থা। এ যেন সেই সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কবিতার মতো ‘বিরূপ বিশ্বে মানুষ নিয়ত একাকী’...। কেউ মা ছাড়া কেউ বাবা ছাড়া, কারও সবাই আছে কিন্তু কিছুই নেই। শেকড় ছেঁড়া তারুণ্যের মেলা।

দূরদেশে গিয়ে আমি প্রথম বুঝলাম। আমরা একা, আমাদের সামনে কোনো স্বপ্ন নেই, সম্ভাবনা নেই। আমাদের কোনো আদর্শ নেই, অনুকরণীয় নেই। এই সমাজ এই বিশ্ব আমাদের প্রতিপক্ষ। আমরা যখন হতাশার চর্চা করি তখনই আমাদের সামনে এলেন একজন নতুন নেশা নিয়ে। এই নেশার নাম ধর্ম। তিনি অদ্ভুত অদ্ভুত সব কথা বলতেন। সবকিছু ভেঙে সাজাতে বলতেন। জীবনে প্রথম নতুন কথা শুনলাম। আস্তে আস্তে তিনি হয়ে উঠলেন আমাদের আদর্শ। আমাদের অস্ত্র দেওয়া হলো, সমাজটাকে ভাঙতে। আমাদের মন্ত্র দেওয়া হলো অনিয়ম, অবিচারকে দূর করতে। নেশা, প্রেম আর আদর্শহীন বেড়ে ওঠা আমার মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো ‘জিহাদ’। ‘জিহাদই মুক্তি’। কার জিহাদ, কিসের জিহাদ কিছুই জানি না। শুধু জানি এই প্রথম একটি কাজ পেলাম। কর্মহীন মানুষ যেমন কাজ পেয়ে চিত্তে চাঞ্চল্য অনুভব করে, আমিও তেমনি শিহরিত হলাম। একদিন ভোরে আমাদের গুরু বললেন, তোমাদের ট্রেনিং শেষ। এখন তোমাদের দেশে যেতে হবে। জিহাদ করতে হবে। আমার সামনে ভেসে উঠল কিছু কুিসত চেহারা। একজন যে মাকে কষে চড় মেরে খুব খারাপ গালি দিয়েছিল তাকে। একজন যে শায়লাকে রোবট বানিয়েছিল।

আমার এক শিক্ষক যে টাকা নিয়ে আমাকে ডিগ্রি দিয়েছিল।

আমি বলে ছিলাম, সমাজটাই তো পচা। জিহাদ কার বিরুদ্ধে? গুরু আমার পিঠ চাপড়ে কি যেন বিড় বিড় করে বলেছিল। যাক, তারপর দেশে ফিরলাম। বাবা-মাকে না জানিয়েই। এয়ারপোর্টে একটা মাইক্রোবাস এসেছিল আমাকে নেওয়ার জন্য। যেখানে পরিচয় হলো জহীর এবং খায়রুলের সঙ্গে। দুজনই হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান। মাদ্রাসায় পড়েছে। একবেলা খেয়েছে, একবেলা খায়নি। এক কাপড়ে থেকেছে দিনের পর দিন। এখন তারা বেহেস্তে যেতে চায়। আমি সব পাওয়া মাকাল ফল। এই পৃথিবীতে আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। আমিও বেহেস্তে যেতে চাই। বেহেস্তে যাওয়ার সোজা পথ এখন পেয়েছি। একটা অপারেশন, ব্যস।

আমাদের অপারেশন পুরো বিশ্ব কাঁপিয়ে দিল। তারপর কি শোরগোল। কত কথা। মানববন্ধন। কিন্তু দেখুন কেউ আয়নায় নিজের মুখটা দেখছে না। কেউ দেখছে না, পরিবার, সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের গলদগুলো। কেউ আমার মতো জঙ্গি হচ্ছে, কেউ আনিসের মতো নেশায় আসক্ত হচ্ছে। কেউ কি হিসাব করে দেখেছে, এই সমাজে এখন কজন তরুণ সুস্থ আছে? মুস্তাফিজ কিংবা সাকিবের মতো ক্রিকেটার। পরশের মতো মেধাবী কজন? ওরাই এখন হাতেগোনা ব্যতিক্রম। বেশির ভাগ তরুণই তো হতাশার অন্ধকারে হাতড়াতে হাতড়াতে হয় জঙ্গি না হয় মাদকাশক্ত হচ্ছে। এত আলোচনা হচ্ছে, অথচ দেখুন তো আমাদের মতো তরুণদের জন্য এই সমাজে কী আছে? একটা ভালো সিনেমা আছে? একটা পার্ক আছে? একটা জিম আছে? আমরা কার মতো হব বলতে পারেন?

তাই আমার বিনীত অনুরোধ, এসব পণ্ডিতি ছেড়ে আগাছা পরিষ্কার করুন। এই সমাজটাকে বাসযোগ্য করুন। জঙ্গি টঙ্গি কোনো অসুখ নয়, আসল অসুখ সমাজে, পরিবারে, রাষ্ট্রে। এই অসুখ না সারলে আজ জঙ্গি হবে, কাজ হবে সর্বহারা, পরশু মাদকাসক্তি। আমাদের একটা জায়গা দিন প্লিজ।

(এই লেখার সব চরিত্র কাল্পনিক। জীবিত অথবা মৃত কারও সঙ্গে কোনো মিল খুঁজতে যাওয়া অবান্তর)

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

ই-মেইল : [email protected]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে