শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

হৃদরোগ : প্রতিরোধই সর্বোত্তম উপায়

ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হৃদরোগ : প্রতিরোধই সর্বোত্তম উপায়

আজ বিশ্ব হার্ট দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘হৃদরোগের ঝুঁকিসমূহ জানুন, জীবনে গতি আনুন’। সবাই হৃদরোগের ঝুঁকিসমূহ জানুন, হার্টকে ভালোবাসুন এবং আপনার স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন হোন। বিজ্ঞানের অবিস্মরণীয় উন্নতির ফলে চিকিৎসাবিজ্ঞানেরও অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে। কলেরা, ডায়রিয়া, বসন্ত, যক্ষ্মা, হাম এবং বিভিন্ন সংক্রামক ব্যাধি সহজেই চিকিৎসায় নিরাময় এবং প্রতিরোধযোগ্য। চিকিৎসাবিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে নিরাপদ পানি, খাদ্য সরবরাহ, চিকিৎসাপদ্ধতি, কার্যকরী টিকা কর্মসূচি, সর্বোপরি মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে সংক্রামক ব্যাধি কমে যাচ্ছে, মানুষের গড় আয়ু বাড়ছে। ফলশ্রুতিতে বার্ধক্যজনিত রোগ যেমন অস্টিওপরোসিস, অস্টিওআর্থ্রোসিস, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি বাড়ছে এবং হয়ে উঠছে বড় ঘাতক। বর্তমানে সমগ্র বিশ্বে হৃদরোগ এবং স্ট্রোক সবচেয়ে বড় ঘাতক ব্যাধি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। অসংক্রামক রোগের ১২.৫ ভাগ মৃত্যু হয় হৃদরোগে, যার মধ্যে শতকরা ৮২ ভাগ মৃত্যু হয় নিম্ন ও মধ্যম আয়ের জনগণের। কারণ এর চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি এবং অনেক ব্যয়বহুল। সাধারণ কিংবা মধ্যবিত্ত রোগীর পক্ষে এ ব্যয় বহন করা অনেক সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না।

হৃৎপিণ্ড এবং রক্তনালির রোগসমূহ : মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হার্ট বা হৃৎপিণ্ড। হৃদরোগের ঝুঁকির ব্যাপারটি নির্ভর করে আপনি কীভাবে জীবনযাপন করছেন তার ওপর। অতিরিক্ত ধূমপান, শুয়ে বসে সময় কাটানো, শরীর চর্চাহীন জীবন এবং চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণের কারণে চর্বি জমা হয়ে ধমনিগুলো সরু হতে থাকে। হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে রক্ত চলাচলের পথ বা ধমনির ভিতর রক্ত প্রবেশের পথ আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে হৃৎপিণ্ডকে অক্সিজেন দিতে ব্যর্থ হলেই ঘটতে পারে হার্ট অ্যাটাকের মতো জটিল রোগ।

হৃৎপিণ্ড এবং রক্তনালির রোগসমূহের মধ্যে এনজাইনা পেকটোরিস, অ্যাকিউট করোনারি সিন্ড্রোম, মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, পেরিকারডাইটিস বা হৃৎপিণ্ডের আবরণে প্রদাহ, এওরটিক ডিসেকশন বা ছিঁড়ে যাওয়া ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। হৃদরোগের রিস্ক ফ্যাক্টর বা ঝুঁকিসমূহ— বিভিন্ন কারণে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যাকে বলা হয় রিস্ক ফ্যাক্টর বা ঝুঁকিসমূহ। কিছু কিছু সহজেই নিয়ন্ত্রণযোগ্য, আর কিছু অনিয়ন্ত্রণযোগ্য। অনিয়ন্ত্রণযোগ্য রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো হলো বয়স, লিঙ্গ ও বংশগত। নিয়ন্ত্রণযোগ্য রিস্ক ফ্যাক্টরের মধ্যে রয়েছে— ধূমপান, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টেরলের আধিক্য, ডায়াবেটিস, মুটিয়ে যাওয়া, কায়িক পরিশ্রমের অভাব, চর্বিজাতীয় খাদ্য বেশি এবং আঁশজাতীয় খাদ্য কম খাওয়া, মানসিক চাপ, মদ্যপান, জন্মনিয়ন্ত্রক পিল খাওয়া ইত্যাদি।

কী করে বুঝবেন আপনি হৃদরোগে আক্রান্ত? ১. মাঝে মাঝে সামান্য বুকে ব্যথা বা চাপ চাপ ভাব অনুভব করেন। বিশেষ করে পরিশ্রম বা হাঁটাচলা, সিঁড়িতে ওঠানামা করলে এমনকি খাওয়ার সময়ও বুকের ব্যথা বা চাপ অনুভূত হয়, আবার বিশ্রাম নিলে কমে যায়। ২. হঠাৎ খুব বেশি বুকের মাঝে ব্যথা অনুভূত হওয়া, যা বাম হাতের দিকে এমনকি গলা বা চোয়ালেও ছড়িয়ে যায়। হঠাৎ কাশি বা তীব্রতর শ্বাসকষ্ট, অস্বস্তিবোধ, দুর্বলতা বা ক্লান্তিবোধ হওয়া। ৩. বুকের ব্যথার সঙ্গে বমি বমি ভাব এমনকি বমি হওয়া, শরীরে অতিরিক্ত ঘাম, হঠাৎ মাথা ঘুরানো এমনকি অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বুক ধড়ফড় করা এবং হৃদক্রিয়ার ছন্দ বেড়ে যাওয়া। কোনোরকম ব্যথা ছাড়াও হঠাৎ শ্বাসকষ্ট অনুভূত হওয়া এবং বিছানায় চিৎ হয়ে শুতে গেলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া। ৪. ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে বুকে তীব্র ব্যথা অনুভূত না-ও হতে পারে। তবে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ঘাম ঝরা, মাথা ঘোরা ও ক্ষণিকের জন্য চেতনাহীন হয়ে পড়াটাই এই রোগীদের হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ। ৫. হঠাৎ করে পেটে ব্যথা বা গ্যাস হওয়া, বমি, বদ হজমজাতীয় লক্ষণ হতে পারে, যাকে অনেকেই সাধারণ গ্যাস্ট্রিক মনে করে অবহেলা করেন।

হার্ট অ্যাটাক হলে করণীয় : ১. উপরের যে কোনো লক্ষণ অনুভূত হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত, বিশেষ করে যারা আগে থেকেই কোনো না কোনো হৃদরোগে ভুগছেন। এমনকি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তে অতিমাত্রায় কোলেস্টেরল রোগীদের বেলায়ও এসব লক্ষণ অনুভূত হলে অবহেলা করা উচিত নয়। ২. বুকে মারাত্মক ব্যথা হলে যদি কোনো নিকটস্থ হাসপাতাল বা ক্লিনিক থাকে, তবে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য অ্যাম্বুলেন্স পাঠানোর অনুরোধ করুন। ৩. আপনি একা থাকলে সাহায্যের জন্য প্রতিবেশীকে ডাকুন এবং পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে নিয়ে যেতে অনুরোধ করুন, নিজে গাড়ি চালিয়ে না যাওয়াই ভালো। তবে নিছক প্রয়োজন হলে শেষ আশ্রয় হিসেবে গাড়ি চালিয়ে চলে যাবেন। ৪. যদি আগেই আপনার হৃদরোগ সম্পর্কে জানা থাকে, তবে বুকে ব্যথা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নাইট্রোগ্লিসারিন স্প্রে অথবা ট্যাবলেট জিহ্বার নিচে নিতে পারেন। ৩০০ মি.গ্রা. এর একটি অ্যাসপিরিন বড়ি কিছু খাওয়ার পর খেয়ে নিতে পারেন।

কীভাবে হৃদরোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব : হৃদরোগের চিকিৎসা প্রায়ই ব্যয়বহুল। একবার আক্রান্ত হলে সারা জীবন এই মারাত্মক ব্যাধি পুষতে হয় এবং অনেক ওষুধপত্র খেতে হয়। তাই এ রোগ প্রতিরোধ করাই উত্তম। নিরাময়যোগ্য রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো প্রতিরোধে যথাযথ ব্যবস্থা নিলেই অনেক ক্ষেত্রে হৃদরোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ১. ধূমপানকে না বলুন, ধূমপান অবশ্যই বর্জনীয়। এমনকি ধূমপায়ীর সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন। তামাক পাতা, জর্দা, গুল লাগানো ইত্যাদিও পরিহার করতে হবে। ২. মোটা মানুষের ওজন কমাতে হবে। খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। একবার লক্ষ্য অনুযায়ী ওজনে পৌঁছালে সীমিত আহার করা উচিত এবং ব্যায়াম অব্যাহত রাখতে হবে। ওষুধ খেয়ে ওজন কমানো বিপজ্জনক। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওজন কমানোর ওষুধ না খাওয়াই ভালো। ৩. কম চর্বি ও কম কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন খাসি বা গরুর গোস্ত, কলিজা, মগজ, গিলা, গুর্দা, ডিম কম খেতে হবে। কম তেলে রান্না করা খাবার এবং ননী তোলা দুধ, অসম্পৃক্ত চর্বি যেমন সয়াবিন, ক্যানোলা, ভুট্টার তেল অথবা সুর্যমুখীর তেল খাওয়া যাবে। বেশি আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা ভালো। আটার রুটি এবং সুজিজাতীয় খাবার পরিমাণ মতো খাওয়া ভালো। ৪. তরকারিতে প্রয়োজনীয় লবণের বাইরে অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে। ৫. অতিরিক্ত মদ্যপান পরিহার করতে হবে। ৬. যাদের ডায়াবেটিস আছে, তা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ৭. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে : নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করানো উচিত। যত আগে উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে, তত আগে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জটিল রোগ বা প্রতিক্রিয়া হতে রক্ষা পাওয়া যায়। ৮. সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাচলা, সম্ভব হলে দৌড়ানো, হালকা ব্যায়াম, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার ইত্যাদি। কায়িক শ্রম ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। সম্ভব হলে অল্প দূরত্বে গাড়ি বা রিকশা ব্যবহার না করে হেঁটে গেলে ভালো। ৯. আমাদের সামাজিক জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রায়ই চর্বিজাতীয় যেমন পোলাও, বিরিয়ানি, মিষ্টি ইত্যাদি খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। ১০. মানসিক ও শারীরিক চাপ পরিহার করতে হবে : নিয়মিত বিশ্রাম, সময় মতো ঘুমানো, শরীরকে অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম দিতে হবে। নিজের শখের কাজ করা, নিজ ধর্মের চর্চা করা ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক শান্তি পাওয়া যায় এবং মন প্রফুল্ল থাকে। ১১. শিক্ষা ও সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। এসব ক্ষেত্রে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সংবাদপত্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। হৃদরোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হতে হবে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে। তবে সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে যদি হৃদরোগের ঝুঁকিগুলো জেনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন তাহলেই হৃদরোগ এবং এর ঝুঁকিপূর্ণ অকাল মৃত্যু এড়ানো সম্ভব। মনে রাখতে হবে শুধু নিজে নয়, পরিবারের অন্য সদস্যদেরও এ ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।

লেখক : ডিন, মেডিসিন অনুষদ, অধ্যাপক মেডিসিন বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে