শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জঙ্গি ও মহিলা প্রতারক কাহিনী

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি ও মহিলা প্রতারক কাহিনী

আমাদের শৈশবে পিতা-মাতারা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বর্ণপরিচয় হাতে তুলে দিয়েছিলেন। কৈশোরেও ছিল ঈশ্বরচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, নজরুলসহ সেকালের অনেক লেখকের কিশোরদের পাঠ উপযোগী গল্প কবিতা এবং একই সঙ্গে ছিল পণ্ডিতজনের হিতোপদেশ। সেই শৈশব-কৈশোরে, মা শিখিয়েছিলেন, ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’- মায়ের শেখানো অপর একটি কবিতার চরণ এখনো মনে গেঁথে আছে, ‘আমি হবো সকাল বেলার পাখি’..., এবং ওই বয়সেই পাড়ার হুজুরের কাছ থেকে পবিত্র কোরআন পাঠসহ ধর্মীয় অনুশাসন এবং বড়দের কীভাবে সম্মান দেখাতে হবে, সালাম আদাব, গুরুজনদের আদেশসহ পড়াশোনা করতে হবে, ফুটবল, কানামাছিসহ কিছু না কিছু না খেললে মানসিক বিকাশ হবে না। উপরন্তু বড় হয়ে যেন মিথ্যা কথা না বলি, সত্য সব সময়ই সত্য, এ কথাটি একাধিকবার শিখিয়েছিলেন গুরুজনেরা।

ওই একই কথা বলতেন, পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের আরবির শিক্ষক মাওলানা মহিউদ্দিন আহমদ এবং সংস্কৃতির শিক্ষক টিকিধারী ক্ষিতিশ পণ্ডিত। আমার স্কুলজীবনের ওই দুই শিক্ষক প্রায়শই একই কথা বলতেন, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ আমরা সবাই ভাই ভাই এবং যার যার ধর্ম, তার তার। হিন্দু সম্প্রদায় বিভিন্ন পর্বে পূজা অর্চনা করে, মুসলমানেরা প্রদর্শন করে তাদের ভক্তি-শ্রদ্ধা নিরাকার ঈশ্বরের প্রতি, প্রতিটি মানুষেরই বিশ্বাস ও তার নিজের, সেখানে অন্যের ধর্মের বা মানুষের প্রতি কখনোই কোনোদিন বিদ্বেষ পোষণ করাটা হবে অমানবিক। স্কুলজীবনের পরবর্তী শিক্ষাজীবনে মনে রেখেছি, সেসব শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের কথা এবং মায়ের শেখানো রবিঠাকুর আর নজরুলের কিশোরদের জন্য উপদেশমূলক গদ্য।

আমাদের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এমনকি কর্মময় জীবনের শুরুতে কোনোদিনই শুনিনি (১) মহিলা প্রতারক, (২) মৌলবাদী, (৩) অজ্ঞান পার্টি, (৪) হাইজ্যাকার, (৬) জংলি, (৬) জঙ্গি, (৭) বোমাবাজ। ওইসব বিশেষণের সঙ্গে বিগত শতকের আশির দশকের দিক থেকে আমরা পরিচিত হয়েছি। শব্দগুলো শ্রুতিকটু তবুও বলতে দ্বিধা নেই এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা স্কুলজীবনের শুরুতেই বিভিন্ন মিডিয়া থেকে, বিশেষত টেলিভিশনে দেখতে পাচ্ছে পৃথিবীর অনেক দেশের নারকীয় ঘটনা। ৬০ দশকের শুরুতেই শুনেছিলাম এক কৃষ্ণাঙ্গ নেতা প্যাটিস লুবাম্বা এবং চে গুয়েভারার নাম। তারা উভয়েই ছিলেন নিজ দেশের স্বাধিকার আন্দোলনের প্রবক্তা। চে এসেছিলেন নিজ ভূমি ছেড়ে অন্য দেশের জন্য লড়াই করতে। কলেজজীবনের শুরুতেই একদিন জানতে পারলাম, আমেরিকানরা ভিয়েতনামে যুদ্ধ শুরু করেছে, ভিয়েতনামেরই এক নেতার সঙ্গে শলাপরামর্শ করে। মূল লক্ষ্য আমেরিকার আধিপত্য বিস্তার। ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ করেছিল, তার আগে ১৯৬২ সালে চীন দেশের সঙ্গে ভারত। যেহেতু সেকালে পত্রপত্রিকার আধিক্য এই দেশে ছিল না, ছিল না টেলিভিশনের দৈনন্দিন অত্যাচার, থাকার মধ্যে ছিল পাকিস্তান রেডিও এবং ভারতের আকাশ বাণী।

আমাদের স্কুলজীবনে রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্রের সম্প্রচার চলত সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত, দুপুর ১টা থেকে ৩টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। আমার জানামতে পাবনা শহরের জনাকয়েক ধনীর ছিল রেডিও, আর দৈনিক পত্রিকাগুলো ঢাকা থেকে যেত এক দিন পরে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সব জেলাতেই পত্রিকা যেত ট্রেনে, কিংবা লঞ্চে। সেটিও পরের দিন বিকালে ৫টা-৬টার পরে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আসত অমৃতবাজার, লোক সেবক। মাঝে মধ্যে পাবনা অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরিতে আনন্দ বাজারসহ সাপ্তাহিক ‘দেশ’ এবং আরও দুই চারটি পত্রিকা, ইত্তেফাক, আজাদ, সংবাদ, সেকালের ছোট ছোট শহরে পাবলিক লাইব্রেরিতে। স্কুল-কলেজের ছেলেদের অনেকেই মেম্বার হতেন মাত্র ৮ আনার বিনিময়ে। শিশু-কিশোরদের উপযোগী বইয়ের ভিতরে উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী, সুকুমার রায়ের বইগুলো খুবই জনপ্রিয় ছিল আমাদের কিশোর বয়সে। যখন একটু উপরের শ্রেণিতে, তখনই পেলাম নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের টেনিদা, প্রেমেন্দ্র মিত্রের ঘনাদা। এ ছাড়া স্বপন কুড়ো নামের এক লেখকের সম্ভবত রহস্য সিরিজ। শিবরাম চক্রবর্তীর কিশোর উপযোগী কয়েকটি বই। তৎকালের উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে যে কয়েকটিই বড় পাবলিক লাইব্রেরি আছে তার ভিতরে বগুড়ার উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরিসহ এর বেশ কিছু পরে অন্যান্য জেলার পাবলিক লাইব্রেরিগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আমাদের স্কুলজীবনে না ছিল ল্যাপটপ, ইন্টারনেট, কম্পিউটার এমনকি দামি কোনো মোবাইল। আমরা যারা শহরের বিভিন্ন স্কুলে পড়েছি আমাদের পিতা অথবা অগ্রজেরাই পাবলিক লাইব্রেরিতে ৮ আনার বিনিময়ে মেম্বার বানিয়েছিলেন। গ্রামাঞ্চলের লোকজন খুব একটা খবর রাখতেন না, দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে। তাদের পরিচয়ের গণ্ডি ছিল স্থানীয় ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, মেম্বারদের ছত্রছায়ায়। সেকালের রাজনীতিতে মুসলিম লীগের আধিপত্য এমনভাবে বেড়ে গিয়েছিল, যা ছিল এক কথায় অপ্রতিরোধ্য। প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ, কিংবা কংগ্রেস বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে, যুক্তফ্রন্ট বানিয়ে ১৯৫৪ সালে মুসলিম লীগ সরকারকে নামিয়ে দিয়েছিল পথে। সেই রাজনীতির উন্নয়ন পতনে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা দুই-একজন বাদে, আজকের ছাত্রদের মতো সর্বকালীন কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতেন না কেউ বরং আজকাল প্রায়শই মিডিয়াতে দেখতে পাই অমুক দলের অমুক নেতা থানার নির্বাহী অফিসারকে অপদস্থ করেছেন। এমনকি থানা, পুলিশ, আইনকানুন কোনো কিছুকেই তোয়াক্কা না করে প্রশাসনকে আকারে ইঙ্গিতে এমনকি প্রকাশ্যে জানিয়ে দেন আমি অমুক মন্ত্রীর মামা শ্বশুরের ছেলের ফুফাতো শালা। প্রশাসনও বেশি এগোতে চায় না, পাছে জেলা প্রশাসক অথবা সেই নির্বাহী কর্মকর্তাকে যেতে হবে খাগড়াছড়ি অথবা কুয়াকাটায়, বান্দরবানে। যিনি অমুকের শালা, তার বিদ্যাশিক্ষা না থাকলেও আছে সামাজিক প্রতিপত্তি। এপথ, সেপথ করে হয়েছেন অনেক টাকার মালিক।

তাই তাকে পুষতে হয় তার ক্যাডার বাহিনী। এই ‘ক্যাডার’ শব্দটি আমাদের স্কুল-কলেজজীবনে কখনো শুনেছি বলে মনে পড়ে না। অপরদিকে ‘জঙ্গি’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো যুদ্ধ, লড়াই শব্দটির কথ্যরূপ জঙ্গি। রণোন্মুখ, মারমুখো ইত্যাদি। আর ‘জংলি’ শব্দটির অভিধানিক অর্থ বুনো, অসভ্য, অমার্জিত। আমরা শৈশব-কৈশোর থেকেই জেনে এসেছি, জংলিদের অবস্থান আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, আর হাইজ্যাকার কাকে বলে, দেখতে কেমন সেটিও ছিল আমাদের বোধের বাইরে।

বেশ কয়েক বছর যাবৎ অনেক নতুন শব্দের সঙ্গে এদেশের ছেলেমেয়েরা পরিচিত হতে পেরেছেন— (১) অজ্ঞান পার্টি, (২) জঙ্গি, (৩) জংলি, (৪) মলম পার্টি, (৫) ক্যাডার, (৬) মহিলা প্রতারক, (৭) সন্ত্রাসীসহ ইত্যাকার শব্দ। অতি সম্প্রতি আমাদের কোমলমতি শিশুদের মনে প্রচণ্ডভাবে রেখাপাত করেছে ১ জুলাই-২০১৬ তারিখ শুক্রবার রাতের সেই দুর্বিষহ দৃশ্যগুলো। গুলশানের হলি অর্টিজান বেকারিতে নিহত জঙ্গিদের চিত্র শিশুদের মনে অবশ্যই রেখাপাত করেছে, দেশি এবং বিদেশি মিডিয়া যেভাবে সেই বীভৎস দৃশ্যগুলো দেখিয়েছে তাতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। জংলি, জঙ্গি এরা সবাই শিক্ষিত এবং উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। কিন্তু কে বা কারা তাদের এই নিষ্ঠুর কর্মে সম্পৃক্ত করছেন, বোধকরি মধ্যপ্রাচ্যের কেউবা কেউ, কিংবা তাদেরই নিযুক্ত বাংলাদেশেরই নাগরিক, বিদ্যাশিক্ষা গ্রহণ করেছেন পৃথিবীর কোনো উন্নত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আমাদের পবিত্র ধর্মে কোথাও বলা নেই মানুষ হত্যার কথা। এমনকি গত বছরে আমি পবিত্র হজ উপলক্ষে মক্কা এবং মদিনায় গিয়ে যাদের দেখলাম ছেলে-মেয়ে, মহিলা-পুরুষ দেশি এবং বিদেশি প্রতিটি মানুষের চেহারায়, মুখে, আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনাই একমাত্র কাম্য।  সেখানে কাউকেই মৌলবাদী বলে মনে হয়নি, বরং সবাই একেশ্বরের প্রতি আত্মবিশ্বাসী। আফ্রিকান, ইন্দোনেশিয়ান, মালয়েশিয়ান, ভারত, পাকিস্তানসহ ইউরোপ, আমেরিকার মুসলমানরা সবাই সমস্বরে বলছেন, আমাদের পাপ তুমি মুছে দাও হে আল্লাহ। কাউকে দেখে মনে হয়নি, সন্ত্রাসী। এমনকি অজস্র মহিলাকে দেখেও মনে হয়নি এদের কেউ না কেউ মহিলা প্রতারক। রাজধানী ঢাকায়, জংলি, জঙ্গি, হাইজ্যাকার, অজ্ঞান পার্টি, সন্ত্রাসী ইত্যাকার শব্দের শেষ সংস্করণ বোধকরি মহিলা প্রতারক ও মলম পার্টি।

আমাদের প্রশাসন, পুলিশ, পুলিশের বিভিন্ন শাখা এবং র‌্যাবের একান্ত চেষ্টায় বারবার ওইসব অপরাধীকে গ্রেফতার করে যথারীতি পুলিশে সোপর্দ করেছেন। খুব বেশি হলে ছয় মাস সাজা ভোগের পর স্বমূর্তিতে ফিরেছেন ওইসব অপরাধীচক্রের সদস্য। কিন্তু ছয় মাস বা ছয় বছরও যদি কাউকে শাস্তি দেওয়া যায় সেটি কিন্তু খুব বেশি নয়। অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে যাদের জীবননাশ হয় কিংবা মলম পার্টির খপ্পরে পড়ে যাদের চোখ দুটি চিরতরে দৃষ্টিহীন হয়ে যায় তাদের ক্ষতির কোনো তুলনা হয় না। যারা ওই সব অপকর্ম করেন তাদের বিরুদ্ধে কী পরিমাণ শাস্তির বিধান রয়েছে আমি জানি না। কিন্তু যে যাবার সে তো পরপারে গেলেন, যিনি চোখ হারালেন, তিনি তো সবকিছুই হারালেন।

আজকাল বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় বেশ কিছু মহিলা প্রতারকের সঙ্গে পুরুষ প্রতারকও যোগ দিয়েছে। উত্তরা মডেল টাউনের ৫নং সেক্টরের একটি বাড়িতে মাত্র কিছুদিন আগে এক সুবেশী তরুণী, বাড়িওয়ালার পোল্যান্ড প্রবাসী মেয়ের খবরাখবর দেওয়ার পরে, হঠাৎ সেই প্রতারক তরুণী জানিয়েছিলেন তার কাছে ডলার আছে। তিনি ডলারগুলো স্বল্পমূল্যে দিতে চান পোল্যান্ড প্রবাসী মেয়ের মাকে। স্বল্পমূল্যের ডলারের প্রলোভনে বাড়িওয়ালি নগদ ৩৫ হাজার টাকায় কিনেছিলেন সেই জাল ডলারগুলো। ইতিমধ্যে চা, সিগারেট পর্বও শেষ হয়েছিল, প্রতারক তরুণী প্রবাসিনীর মাকে জানিয়েছিলেন আপনার জন্য আমার বান্ধবী আপনার মেয়ে লুবনা, কিছু গিফট আইটেম দিয়েছে, যেগুলো আমি গাড়িতে রেখে এসেছি, আমিই এনে দিচ্ছি, যেহেতু আমার কোনো ড্রাইভার নেই। খালাম্মা সরল বিশ্বাসে বারান্দায় দাঁড়িয়ে প্রথম দেখলেন, সুবেশীর গাড়িতে একজন পুরুষ, তিনিই গাড়িটি চালিয়ে সোজা পাড়ি দিলেন উত্তরদিকের রবীন্দ্র সরণিতে। খালাম্মার তখনই সন্দেহ জাগল যে ডলারগুলো ৭৮ টাকার বদলে মাত্র ৫০ টাকায় কিনলাম সেগুলো নকল না আসল। নিজের ঘরে এসে দেখলেন মাত্র ১ ডলারের দুটি নোট উপর নিচে অর্থাৎ বান্ডিলের সঙ্গে টেপ দিয়ে জড়ানো।

আমি ব্যক্তিগতভাবে ফিরে যেতে চাই আমার শৈশব-কৈশোরের সেই মধুমাখা দিনগুলোর কাছে, যেখানে ছিল না জংলি-জঙ্গি-হাইজ্যাকার-সন্ত্রাসী-মৌলবাদী এবং মহিলা প্রতারক নামক শব্দের ছড়াছড়ি, বরং ফিরে যেতে চাই মায়ের শেখানো ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’।

আগেই বলেছি, শান্তির ধর্ম ইসলাম কোনো হত্যাকে প্রশ্রয় দেয় না, সেটি আবারও বলা যেতে পারে। রবীন্দ্রনাথ থেকে উদ্ধৃতি— ‘ধর্মের বিকার ভয়াবহ বৈষয়িক ঈর্ষা-বিরোধ যে ক্ষতি করে তারও চেয়ে সাংঘাতিক ক্ষতি করে ধার্মিকতা।’

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর