শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জঙ্গি ও মহিলা প্রতারক কাহিনী

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি ও মহিলা প্রতারক কাহিনী

আমাদের শৈশবে পিতা-মাতারা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বর্ণপরিচয় হাতে তুলে দিয়েছিলেন। কৈশোরেও ছিল ঈশ্বরচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, নজরুলসহ সেকালের অনেক লেখকের কিশোরদের পাঠ উপযোগী গল্প কবিতা এবং একই সঙ্গে ছিল পণ্ডিতজনের হিতোপদেশ। সেই শৈশব-কৈশোরে, মা শিখিয়েছিলেন, ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’- মায়ের শেখানো অপর একটি কবিতার চরণ এখনো মনে গেঁথে আছে, ‘আমি হবো সকাল বেলার পাখি’..., এবং ওই বয়সেই পাড়ার হুজুরের কাছ থেকে পবিত্র কোরআন পাঠসহ ধর্মীয় অনুশাসন এবং বড়দের কীভাবে সম্মান দেখাতে হবে, সালাম আদাব, গুরুজনদের আদেশসহ পড়াশোনা করতে হবে, ফুটবল, কানামাছিসহ কিছু না কিছু না খেললে মানসিক বিকাশ হবে না। উপরন্তু বড় হয়ে যেন মিথ্যা কথা না বলি, সত্য সব সময়ই সত্য, এ কথাটি একাধিকবার শিখিয়েছিলেন গুরুজনেরা।

ওই একই কথা বলতেন, পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের আরবির শিক্ষক মাওলানা মহিউদ্দিন আহমদ এবং সংস্কৃতির শিক্ষক টিকিধারী ক্ষিতিশ পণ্ডিত। আমার স্কুলজীবনের ওই দুই শিক্ষক প্রায়শই একই কথা বলতেন, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ আমরা সবাই ভাই ভাই এবং যার যার ধর্ম, তার তার। হিন্দু সম্প্রদায় বিভিন্ন পর্বে পূজা অর্চনা করে, মুসলমানেরা প্রদর্শন করে তাদের ভক্তি-শ্রদ্ধা নিরাকার ঈশ্বরের প্রতি, প্রতিটি মানুষেরই বিশ্বাস ও তার নিজের, সেখানে অন্যের ধর্মের বা মানুষের প্রতি কখনোই কোনোদিন বিদ্বেষ পোষণ করাটা হবে অমানবিক। স্কুলজীবনের পরবর্তী শিক্ষাজীবনে মনে রেখেছি, সেসব শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের কথা এবং মায়ের শেখানো রবিঠাকুর আর নজরুলের কিশোরদের জন্য উপদেশমূলক গদ্য।

আমাদের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এমনকি কর্মময় জীবনের শুরুতে কোনোদিনই শুনিনি (১) মহিলা প্রতারক, (২) মৌলবাদী, (৩) অজ্ঞান পার্টি, (৪) হাইজ্যাকার, (৬) জংলি, (৬) জঙ্গি, (৭) বোমাবাজ। ওইসব বিশেষণের সঙ্গে বিগত শতকের আশির দশকের দিক থেকে আমরা পরিচিত হয়েছি। শব্দগুলো শ্রুতিকটু তবুও বলতে দ্বিধা নেই এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা স্কুলজীবনের শুরুতেই বিভিন্ন মিডিয়া থেকে, বিশেষত টেলিভিশনে দেখতে পাচ্ছে পৃথিবীর অনেক দেশের নারকীয় ঘটনা। ৬০ দশকের শুরুতেই শুনেছিলাম এক কৃষ্ণাঙ্গ নেতা প্যাটিস লুবাম্বা এবং চে গুয়েভারার নাম। তারা উভয়েই ছিলেন নিজ দেশের স্বাধিকার আন্দোলনের প্রবক্তা। চে এসেছিলেন নিজ ভূমি ছেড়ে অন্য দেশের জন্য লড়াই করতে। কলেজজীবনের শুরুতেই একদিন জানতে পারলাম, আমেরিকানরা ভিয়েতনামে যুদ্ধ শুরু করেছে, ভিয়েতনামেরই এক নেতার সঙ্গে শলাপরামর্শ করে। মূল লক্ষ্য আমেরিকার আধিপত্য বিস্তার। ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ করেছিল, তার আগে ১৯৬২ সালে চীন দেশের সঙ্গে ভারত। যেহেতু সেকালে পত্রপত্রিকার আধিক্য এই দেশে ছিল না, ছিল না টেলিভিশনের দৈনন্দিন অত্যাচার, থাকার মধ্যে ছিল পাকিস্তান রেডিও এবং ভারতের আকাশ বাণী।

আমাদের স্কুলজীবনে রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্রের সম্প্রচার চলত সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত, দুপুর ১টা থেকে ৩টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। আমার জানামতে পাবনা শহরের জনাকয়েক ধনীর ছিল রেডিও, আর দৈনিক পত্রিকাগুলো ঢাকা থেকে যেত এক দিন পরে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সব জেলাতেই পত্রিকা যেত ট্রেনে, কিংবা লঞ্চে। সেটিও পরের দিন বিকালে ৫টা-৬টার পরে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আসত অমৃতবাজার, লোক সেবক। মাঝে মধ্যে পাবনা অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরিতে আনন্দ বাজারসহ সাপ্তাহিক ‘দেশ’ এবং আরও দুই চারটি পত্রিকা, ইত্তেফাক, আজাদ, সংবাদ, সেকালের ছোট ছোট শহরে পাবলিক লাইব্রেরিতে। স্কুল-কলেজের ছেলেদের অনেকেই মেম্বার হতেন মাত্র ৮ আনার বিনিময়ে। শিশু-কিশোরদের উপযোগী বইয়ের ভিতরে উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী, সুকুমার রায়ের বইগুলো খুবই জনপ্রিয় ছিল আমাদের কিশোর বয়সে। যখন একটু উপরের শ্রেণিতে, তখনই পেলাম নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের টেনিদা, প্রেমেন্দ্র মিত্রের ঘনাদা। এ ছাড়া স্বপন কুড়ো নামের এক লেখকের সম্ভবত রহস্য সিরিজ। শিবরাম চক্রবর্তীর কিশোর উপযোগী কয়েকটি বই। তৎকালের উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে যে কয়েকটিই বড় পাবলিক লাইব্রেরি আছে তার ভিতরে বগুড়ার উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরিসহ এর বেশ কিছু পরে অন্যান্য জেলার পাবলিক লাইব্রেরিগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আমাদের স্কুলজীবনে না ছিল ল্যাপটপ, ইন্টারনেট, কম্পিউটার এমনকি দামি কোনো মোবাইল। আমরা যারা শহরের বিভিন্ন স্কুলে পড়েছি আমাদের পিতা অথবা অগ্রজেরাই পাবলিক লাইব্রেরিতে ৮ আনার বিনিময়ে মেম্বার বানিয়েছিলেন। গ্রামাঞ্চলের লোকজন খুব একটা খবর রাখতেন না, দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে। তাদের পরিচয়ের গণ্ডি ছিল স্থানীয় ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, মেম্বারদের ছত্রছায়ায়। সেকালের রাজনীতিতে মুসলিম লীগের আধিপত্য এমনভাবে বেড়ে গিয়েছিল, যা ছিল এক কথায় অপ্রতিরোধ্য। প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ, কিংবা কংগ্রেস বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে, যুক্তফ্রন্ট বানিয়ে ১৯৫৪ সালে মুসলিম লীগ সরকারকে নামিয়ে দিয়েছিল পথে। সেই রাজনীতির উন্নয়ন পতনে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা দুই-একজন বাদে, আজকের ছাত্রদের মতো সর্বকালীন কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতেন না কেউ বরং আজকাল প্রায়শই মিডিয়াতে দেখতে পাই অমুক দলের অমুক নেতা থানার নির্বাহী অফিসারকে অপদস্থ করেছেন। এমনকি থানা, পুলিশ, আইনকানুন কোনো কিছুকেই তোয়াক্কা না করে প্রশাসনকে আকারে ইঙ্গিতে এমনকি প্রকাশ্যে জানিয়ে দেন আমি অমুক মন্ত্রীর মামা শ্বশুরের ছেলের ফুফাতো শালা। প্রশাসনও বেশি এগোতে চায় না, পাছে জেলা প্রশাসক অথবা সেই নির্বাহী কর্মকর্তাকে যেতে হবে খাগড়াছড়ি অথবা কুয়াকাটায়, বান্দরবানে। যিনি অমুকের শালা, তার বিদ্যাশিক্ষা না থাকলেও আছে সামাজিক প্রতিপত্তি। এপথ, সেপথ করে হয়েছেন অনেক টাকার মালিক।

তাই তাকে পুষতে হয় তার ক্যাডার বাহিনী। এই ‘ক্যাডার’ শব্দটি আমাদের স্কুল-কলেজজীবনে কখনো শুনেছি বলে মনে পড়ে না। অপরদিকে ‘জঙ্গি’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো যুদ্ধ, লড়াই শব্দটির কথ্যরূপ জঙ্গি। রণোন্মুখ, মারমুখো ইত্যাদি। আর ‘জংলি’ শব্দটির অভিধানিক অর্থ বুনো, অসভ্য, অমার্জিত। আমরা শৈশব-কৈশোর থেকেই জেনে এসেছি, জংলিদের অবস্থান আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, আর হাইজ্যাকার কাকে বলে, দেখতে কেমন সেটিও ছিল আমাদের বোধের বাইরে।

বেশ কয়েক বছর যাবৎ অনেক নতুন শব্দের সঙ্গে এদেশের ছেলেমেয়েরা পরিচিত হতে পেরেছেন— (১) অজ্ঞান পার্টি, (২) জঙ্গি, (৩) জংলি, (৪) মলম পার্টি, (৫) ক্যাডার, (৬) মহিলা প্রতারক, (৭) সন্ত্রাসীসহ ইত্যাকার শব্দ। অতি সম্প্রতি আমাদের কোমলমতি শিশুদের মনে প্রচণ্ডভাবে রেখাপাত করেছে ১ জুলাই-২০১৬ তারিখ শুক্রবার রাতের সেই দুর্বিষহ দৃশ্যগুলো। গুলশানের হলি অর্টিজান বেকারিতে নিহত জঙ্গিদের চিত্র শিশুদের মনে অবশ্যই রেখাপাত করেছে, দেশি এবং বিদেশি মিডিয়া যেভাবে সেই বীভৎস দৃশ্যগুলো দেখিয়েছে তাতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। জংলি, জঙ্গি এরা সবাই শিক্ষিত এবং উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। কিন্তু কে বা কারা তাদের এই নিষ্ঠুর কর্মে সম্পৃক্ত করছেন, বোধকরি মধ্যপ্রাচ্যের কেউবা কেউ, কিংবা তাদেরই নিযুক্ত বাংলাদেশেরই নাগরিক, বিদ্যাশিক্ষা গ্রহণ করেছেন পৃথিবীর কোনো উন্নত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আমাদের পবিত্র ধর্মে কোথাও বলা নেই মানুষ হত্যার কথা। এমনকি গত বছরে আমি পবিত্র হজ উপলক্ষে মক্কা এবং মদিনায় গিয়ে যাদের দেখলাম ছেলে-মেয়ে, মহিলা-পুরুষ দেশি এবং বিদেশি প্রতিটি মানুষের চেহারায়, মুখে, আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনাই একমাত্র কাম্য।  সেখানে কাউকেই মৌলবাদী বলে মনে হয়নি, বরং সবাই একেশ্বরের প্রতি আত্মবিশ্বাসী। আফ্রিকান, ইন্দোনেশিয়ান, মালয়েশিয়ান, ভারত, পাকিস্তানসহ ইউরোপ, আমেরিকার মুসলমানরা সবাই সমস্বরে বলছেন, আমাদের পাপ তুমি মুছে দাও হে আল্লাহ। কাউকে দেখে মনে হয়নি, সন্ত্রাসী। এমনকি অজস্র মহিলাকে দেখেও মনে হয়নি এদের কেউ না কেউ মহিলা প্রতারক। রাজধানী ঢাকায়, জংলি, জঙ্গি, হাইজ্যাকার, অজ্ঞান পার্টি, সন্ত্রাসী ইত্যাকার শব্দের শেষ সংস্করণ বোধকরি মহিলা প্রতারক ও মলম পার্টি।

আমাদের প্রশাসন, পুলিশ, পুলিশের বিভিন্ন শাখা এবং র‌্যাবের একান্ত চেষ্টায় বারবার ওইসব অপরাধীকে গ্রেফতার করে যথারীতি পুলিশে সোপর্দ করেছেন। খুব বেশি হলে ছয় মাস সাজা ভোগের পর স্বমূর্তিতে ফিরেছেন ওইসব অপরাধীচক্রের সদস্য। কিন্তু ছয় মাস বা ছয় বছরও যদি কাউকে শাস্তি দেওয়া যায় সেটি কিন্তু খুব বেশি নয়। অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে যাদের জীবননাশ হয় কিংবা মলম পার্টির খপ্পরে পড়ে যাদের চোখ দুটি চিরতরে দৃষ্টিহীন হয়ে যায় তাদের ক্ষতির কোনো তুলনা হয় না। যারা ওই সব অপকর্ম করেন তাদের বিরুদ্ধে কী পরিমাণ শাস্তির বিধান রয়েছে আমি জানি না। কিন্তু যে যাবার সে তো পরপারে গেলেন, যিনি চোখ হারালেন, তিনি তো সবকিছুই হারালেন।

আজকাল বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় বেশ কিছু মহিলা প্রতারকের সঙ্গে পুরুষ প্রতারকও যোগ দিয়েছে। উত্তরা মডেল টাউনের ৫নং সেক্টরের একটি বাড়িতে মাত্র কিছুদিন আগে এক সুবেশী তরুণী, বাড়িওয়ালার পোল্যান্ড প্রবাসী মেয়ের খবরাখবর দেওয়ার পরে, হঠাৎ সেই প্রতারক তরুণী জানিয়েছিলেন তার কাছে ডলার আছে। তিনি ডলারগুলো স্বল্পমূল্যে দিতে চান পোল্যান্ড প্রবাসী মেয়ের মাকে। স্বল্পমূল্যের ডলারের প্রলোভনে বাড়িওয়ালি নগদ ৩৫ হাজার টাকায় কিনেছিলেন সেই জাল ডলারগুলো। ইতিমধ্যে চা, সিগারেট পর্বও শেষ হয়েছিল, প্রতারক তরুণী প্রবাসিনীর মাকে জানিয়েছিলেন আপনার জন্য আমার বান্ধবী আপনার মেয়ে লুবনা, কিছু গিফট আইটেম দিয়েছে, যেগুলো আমি গাড়িতে রেখে এসেছি, আমিই এনে দিচ্ছি, যেহেতু আমার কোনো ড্রাইভার নেই। খালাম্মা সরল বিশ্বাসে বারান্দায় দাঁড়িয়ে প্রথম দেখলেন, সুবেশীর গাড়িতে একজন পুরুষ, তিনিই গাড়িটি চালিয়ে সোজা পাড়ি দিলেন উত্তরদিকের রবীন্দ্র সরণিতে। খালাম্মার তখনই সন্দেহ জাগল যে ডলারগুলো ৭৮ টাকার বদলে মাত্র ৫০ টাকায় কিনলাম সেগুলো নকল না আসল। নিজের ঘরে এসে দেখলেন মাত্র ১ ডলারের দুটি নোট উপর নিচে অর্থাৎ বান্ডিলের সঙ্গে টেপ দিয়ে জড়ানো।

আমি ব্যক্তিগতভাবে ফিরে যেতে চাই আমার শৈশব-কৈশোরের সেই মধুমাখা দিনগুলোর কাছে, যেখানে ছিল না জংলি-জঙ্গি-হাইজ্যাকার-সন্ত্রাসী-মৌলবাদী এবং মহিলা প্রতারক নামক শব্দের ছড়াছড়ি, বরং ফিরে যেতে চাই মায়ের শেখানো ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’।

আগেই বলেছি, শান্তির ধর্ম ইসলাম কোনো হত্যাকে প্রশ্রয় দেয় না, সেটি আবারও বলা যেতে পারে। রবীন্দ্রনাথ থেকে উদ্ধৃতি— ‘ধর্মের বিকার ভয়াবহ বৈষয়িক ঈর্ষা-বিরোধ যে ক্ষতি করে তারও চেয়ে সাংঘাতিক ক্ষতি করে ধার্মিকতা।’

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা