শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জঙ্গি ও মহিলা প্রতারক কাহিনী

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি ও মহিলা প্রতারক কাহিনী

আমাদের শৈশবে পিতা-মাতারা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বর্ণপরিচয় হাতে তুলে দিয়েছিলেন। কৈশোরেও ছিল ঈশ্বরচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, নজরুলসহ সেকালের অনেক লেখকের কিশোরদের পাঠ উপযোগী গল্প কবিতা এবং একই সঙ্গে ছিল পণ্ডিতজনের হিতোপদেশ। সেই শৈশব-কৈশোরে, মা শিখিয়েছিলেন, ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’- মায়ের শেখানো অপর একটি কবিতার চরণ এখনো মনে গেঁথে আছে, ‘আমি হবো সকাল বেলার পাখি’..., এবং ওই বয়সেই পাড়ার হুজুরের কাছ থেকে পবিত্র কোরআন পাঠসহ ধর্মীয় অনুশাসন এবং বড়দের কীভাবে সম্মান দেখাতে হবে, সালাম আদাব, গুরুজনদের আদেশসহ পড়াশোনা করতে হবে, ফুটবল, কানামাছিসহ কিছু না কিছু না খেললে মানসিক বিকাশ হবে না। উপরন্তু বড় হয়ে যেন মিথ্যা কথা না বলি, সত্য সব সময়ই সত্য, এ কথাটি একাধিকবার শিখিয়েছিলেন গুরুজনেরা।

ওই একই কথা বলতেন, পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের আরবির শিক্ষক মাওলানা মহিউদ্দিন আহমদ এবং সংস্কৃতির শিক্ষক টিকিধারী ক্ষিতিশ পণ্ডিত। আমার স্কুলজীবনের ওই দুই শিক্ষক প্রায়শই একই কথা বলতেন, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ আমরা সবাই ভাই ভাই এবং যার যার ধর্ম, তার তার। হিন্দু সম্প্রদায় বিভিন্ন পর্বে পূজা অর্চনা করে, মুসলমানেরা প্রদর্শন করে তাদের ভক্তি-শ্রদ্ধা নিরাকার ঈশ্বরের প্রতি, প্রতিটি মানুষেরই বিশ্বাস ও তার নিজের, সেখানে অন্যের ধর্মের বা মানুষের প্রতি কখনোই কোনোদিন বিদ্বেষ পোষণ করাটা হবে অমানবিক। স্কুলজীবনের পরবর্তী শিক্ষাজীবনে মনে রেখেছি, সেসব শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের কথা এবং মায়ের শেখানো রবিঠাকুর আর নজরুলের কিশোরদের জন্য উপদেশমূলক গদ্য।

আমাদের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এমনকি কর্মময় জীবনের শুরুতে কোনোদিনই শুনিনি (১) মহিলা প্রতারক, (২) মৌলবাদী, (৩) অজ্ঞান পার্টি, (৪) হাইজ্যাকার, (৬) জংলি, (৬) জঙ্গি, (৭) বোমাবাজ। ওইসব বিশেষণের সঙ্গে বিগত শতকের আশির দশকের দিক থেকে আমরা পরিচিত হয়েছি। শব্দগুলো শ্রুতিকটু তবুও বলতে দ্বিধা নেই এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা স্কুলজীবনের শুরুতেই বিভিন্ন মিডিয়া থেকে, বিশেষত টেলিভিশনে দেখতে পাচ্ছে পৃথিবীর অনেক দেশের নারকীয় ঘটনা। ৬০ দশকের শুরুতেই শুনেছিলাম এক কৃষ্ণাঙ্গ নেতা প্যাটিস লুবাম্বা এবং চে গুয়েভারার নাম। তারা উভয়েই ছিলেন নিজ দেশের স্বাধিকার আন্দোলনের প্রবক্তা। চে এসেছিলেন নিজ ভূমি ছেড়ে অন্য দেশের জন্য লড়াই করতে। কলেজজীবনের শুরুতেই একদিন জানতে পারলাম, আমেরিকানরা ভিয়েতনামে যুদ্ধ শুরু করেছে, ভিয়েতনামেরই এক নেতার সঙ্গে শলাপরামর্শ করে। মূল লক্ষ্য আমেরিকার আধিপত্য বিস্তার। ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ করেছিল, তার আগে ১৯৬২ সালে চীন দেশের সঙ্গে ভারত। যেহেতু সেকালে পত্রপত্রিকার আধিক্য এই দেশে ছিল না, ছিল না টেলিভিশনের দৈনন্দিন অত্যাচার, থাকার মধ্যে ছিল পাকিস্তান রেডিও এবং ভারতের আকাশ বাণী।

আমাদের স্কুলজীবনে রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্রের সম্প্রচার চলত সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত, দুপুর ১টা থেকে ৩টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। আমার জানামতে পাবনা শহরের জনাকয়েক ধনীর ছিল রেডিও, আর দৈনিক পত্রিকাগুলো ঢাকা থেকে যেত এক দিন পরে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সব জেলাতেই পত্রিকা যেত ট্রেনে, কিংবা লঞ্চে। সেটিও পরের দিন বিকালে ৫টা-৬টার পরে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আসত অমৃতবাজার, লোক সেবক। মাঝে মধ্যে পাবনা অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরিতে আনন্দ বাজারসহ সাপ্তাহিক ‘দেশ’ এবং আরও দুই চারটি পত্রিকা, ইত্তেফাক, আজাদ, সংবাদ, সেকালের ছোট ছোট শহরে পাবলিক লাইব্রেরিতে। স্কুল-কলেজের ছেলেদের অনেকেই মেম্বার হতেন মাত্র ৮ আনার বিনিময়ে। শিশু-কিশোরদের উপযোগী বইয়ের ভিতরে উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী, সুকুমার রায়ের বইগুলো খুবই জনপ্রিয় ছিল আমাদের কিশোর বয়সে। যখন একটু উপরের শ্রেণিতে, তখনই পেলাম নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের টেনিদা, প্রেমেন্দ্র মিত্রের ঘনাদা। এ ছাড়া স্বপন কুড়ো নামের এক লেখকের সম্ভবত রহস্য সিরিজ। শিবরাম চক্রবর্তীর কিশোর উপযোগী কয়েকটি বই। তৎকালের উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে যে কয়েকটিই বড় পাবলিক লাইব্রেরি আছে তার ভিতরে বগুড়ার উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরিসহ এর বেশ কিছু পরে অন্যান্য জেলার পাবলিক লাইব্রেরিগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আমাদের স্কুলজীবনে না ছিল ল্যাপটপ, ইন্টারনেট, কম্পিউটার এমনকি দামি কোনো মোবাইল। আমরা যারা শহরের বিভিন্ন স্কুলে পড়েছি আমাদের পিতা অথবা অগ্রজেরাই পাবলিক লাইব্রেরিতে ৮ আনার বিনিময়ে মেম্বার বানিয়েছিলেন। গ্রামাঞ্চলের লোকজন খুব একটা খবর রাখতেন না, দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে। তাদের পরিচয়ের গণ্ডি ছিল স্থানীয় ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, মেম্বারদের ছত্রছায়ায়। সেকালের রাজনীতিতে মুসলিম লীগের আধিপত্য এমনভাবে বেড়ে গিয়েছিল, যা ছিল এক কথায় অপ্রতিরোধ্য। প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ, কিংবা কংগ্রেস বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে, যুক্তফ্রন্ট বানিয়ে ১৯৫৪ সালে মুসলিম লীগ সরকারকে নামিয়ে দিয়েছিল পথে। সেই রাজনীতির উন্নয়ন পতনে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা দুই-একজন বাদে, আজকের ছাত্রদের মতো সর্বকালীন কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতেন না কেউ বরং আজকাল প্রায়শই মিডিয়াতে দেখতে পাই অমুক দলের অমুক নেতা থানার নির্বাহী অফিসারকে অপদস্থ করেছেন। এমনকি থানা, পুলিশ, আইনকানুন কোনো কিছুকেই তোয়াক্কা না করে প্রশাসনকে আকারে ইঙ্গিতে এমনকি প্রকাশ্যে জানিয়ে দেন আমি অমুক মন্ত্রীর মামা শ্বশুরের ছেলের ফুফাতো শালা। প্রশাসনও বেশি এগোতে চায় না, পাছে জেলা প্রশাসক অথবা সেই নির্বাহী কর্মকর্তাকে যেতে হবে খাগড়াছড়ি অথবা কুয়াকাটায়, বান্দরবানে। যিনি অমুকের শালা, তার বিদ্যাশিক্ষা না থাকলেও আছে সামাজিক প্রতিপত্তি। এপথ, সেপথ করে হয়েছেন অনেক টাকার মালিক।

তাই তাকে পুষতে হয় তার ক্যাডার বাহিনী। এই ‘ক্যাডার’ শব্দটি আমাদের স্কুল-কলেজজীবনে কখনো শুনেছি বলে মনে পড়ে না। অপরদিকে ‘জঙ্গি’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো যুদ্ধ, লড়াই শব্দটির কথ্যরূপ জঙ্গি। রণোন্মুখ, মারমুখো ইত্যাদি। আর ‘জংলি’ শব্দটির অভিধানিক অর্থ বুনো, অসভ্য, অমার্জিত। আমরা শৈশব-কৈশোর থেকেই জেনে এসেছি, জংলিদের অবস্থান আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, আর হাইজ্যাকার কাকে বলে, দেখতে কেমন সেটিও ছিল আমাদের বোধের বাইরে।

বেশ কয়েক বছর যাবৎ অনেক নতুন শব্দের সঙ্গে এদেশের ছেলেমেয়েরা পরিচিত হতে পেরেছেন— (১) অজ্ঞান পার্টি, (২) জঙ্গি, (৩) জংলি, (৪) মলম পার্টি, (৫) ক্যাডার, (৬) মহিলা প্রতারক, (৭) সন্ত্রাসীসহ ইত্যাকার শব্দ। অতি সম্প্রতি আমাদের কোমলমতি শিশুদের মনে প্রচণ্ডভাবে রেখাপাত করেছে ১ জুলাই-২০১৬ তারিখ শুক্রবার রাতের সেই দুর্বিষহ দৃশ্যগুলো। গুলশানের হলি অর্টিজান বেকারিতে নিহত জঙ্গিদের চিত্র শিশুদের মনে অবশ্যই রেখাপাত করেছে, দেশি এবং বিদেশি মিডিয়া যেভাবে সেই বীভৎস দৃশ্যগুলো দেখিয়েছে তাতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। জংলি, জঙ্গি এরা সবাই শিক্ষিত এবং উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। কিন্তু কে বা কারা তাদের এই নিষ্ঠুর কর্মে সম্পৃক্ত করছেন, বোধকরি মধ্যপ্রাচ্যের কেউবা কেউ, কিংবা তাদেরই নিযুক্ত বাংলাদেশেরই নাগরিক, বিদ্যাশিক্ষা গ্রহণ করেছেন পৃথিবীর কোনো উন্নত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আমাদের পবিত্র ধর্মে কোথাও বলা নেই মানুষ হত্যার কথা। এমনকি গত বছরে আমি পবিত্র হজ উপলক্ষে মক্কা এবং মদিনায় গিয়ে যাদের দেখলাম ছেলে-মেয়ে, মহিলা-পুরুষ দেশি এবং বিদেশি প্রতিটি মানুষের চেহারায়, মুখে, আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনাই একমাত্র কাম্য।  সেখানে কাউকেই মৌলবাদী বলে মনে হয়নি, বরং সবাই একেশ্বরের প্রতি আত্মবিশ্বাসী। আফ্রিকান, ইন্দোনেশিয়ান, মালয়েশিয়ান, ভারত, পাকিস্তানসহ ইউরোপ, আমেরিকার মুসলমানরা সবাই সমস্বরে বলছেন, আমাদের পাপ তুমি মুছে দাও হে আল্লাহ। কাউকে দেখে মনে হয়নি, সন্ত্রাসী। এমনকি অজস্র মহিলাকে দেখেও মনে হয়নি এদের কেউ না কেউ মহিলা প্রতারক। রাজধানী ঢাকায়, জংলি, জঙ্গি, হাইজ্যাকার, অজ্ঞান পার্টি, সন্ত্রাসী ইত্যাকার শব্দের শেষ সংস্করণ বোধকরি মহিলা প্রতারক ও মলম পার্টি।

আমাদের প্রশাসন, পুলিশ, পুলিশের বিভিন্ন শাখা এবং র‌্যাবের একান্ত চেষ্টায় বারবার ওইসব অপরাধীকে গ্রেফতার করে যথারীতি পুলিশে সোপর্দ করেছেন। খুব বেশি হলে ছয় মাস সাজা ভোগের পর স্বমূর্তিতে ফিরেছেন ওইসব অপরাধীচক্রের সদস্য। কিন্তু ছয় মাস বা ছয় বছরও যদি কাউকে শাস্তি দেওয়া যায় সেটি কিন্তু খুব বেশি নয়। অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে যাদের জীবননাশ হয় কিংবা মলম পার্টির খপ্পরে পড়ে যাদের চোখ দুটি চিরতরে দৃষ্টিহীন হয়ে যায় তাদের ক্ষতির কোনো তুলনা হয় না। যারা ওই সব অপকর্ম করেন তাদের বিরুদ্ধে কী পরিমাণ শাস্তির বিধান রয়েছে আমি জানি না। কিন্তু যে যাবার সে তো পরপারে গেলেন, যিনি চোখ হারালেন, তিনি তো সবকিছুই হারালেন।

আজকাল বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় বেশ কিছু মহিলা প্রতারকের সঙ্গে পুরুষ প্রতারকও যোগ দিয়েছে। উত্তরা মডেল টাউনের ৫নং সেক্টরের একটি বাড়িতে মাত্র কিছুদিন আগে এক সুবেশী তরুণী, বাড়িওয়ালার পোল্যান্ড প্রবাসী মেয়ের খবরাখবর দেওয়ার পরে, হঠাৎ সেই প্রতারক তরুণী জানিয়েছিলেন তার কাছে ডলার আছে। তিনি ডলারগুলো স্বল্পমূল্যে দিতে চান পোল্যান্ড প্রবাসী মেয়ের মাকে। স্বল্পমূল্যের ডলারের প্রলোভনে বাড়িওয়ালি নগদ ৩৫ হাজার টাকায় কিনেছিলেন সেই জাল ডলারগুলো। ইতিমধ্যে চা, সিগারেট পর্বও শেষ হয়েছিল, প্রতারক তরুণী প্রবাসিনীর মাকে জানিয়েছিলেন আপনার জন্য আমার বান্ধবী আপনার মেয়ে লুবনা, কিছু গিফট আইটেম দিয়েছে, যেগুলো আমি গাড়িতে রেখে এসেছি, আমিই এনে দিচ্ছি, যেহেতু আমার কোনো ড্রাইভার নেই। খালাম্মা সরল বিশ্বাসে বারান্দায় দাঁড়িয়ে প্রথম দেখলেন, সুবেশীর গাড়িতে একজন পুরুষ, তিনিই গাড়িটি চালিয়ে সোজা পাড়ি দিলেন উত্তরদিকের রবীন্দ্র সরণিতে। খালাম্মার তখনই সন্দেহ জাগল যে ডলারগুলো ৭৮ টাকার বদলে মাত্র ৫০ টাকায় কিনলাম সেগুলো নকল না আসল। নিজের ঘরে এসে দেখলেন মাত্র ১ ডলারের দুটি নোট উপর নিচে অর্থাৎ বান্ডিলের সঙ্গে টেপ দিয়ে জড়ানো।

আমি ব্যক্তিগতভাবে ফিরে যেতে চাই আমার শৈশব-কৈশোরের সেই মধুমাখা দিনগুলোর কাছে, যেখানে ছিল না জংলি-জঙ্গি-হাইজ্যাকার-সন্ত্রাসী-মৌলবাদী এবং মহিলা প্রতারক নামক শব্দের ছড়াছড়ি, বরং ফিরে যেতে চাই মায়ের শেখানো ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’।

আগেই বলেছি, শান্তির ধর্ম ইসলাম কোনো হত্যাকে প্রশ্রয় দেয় না, সেটি আবারও বলা যেতে পারে। রবীন্দ্রনাথ থেকে উদ্ধৃতি— ‘ধর্মের বিকার ভয়াবহ বৈষয়িক ঈর্ষা-বিরোধ যে ক্ষতি করে তারও চেয়ে সাংঘাতিক ক্ষতি করে ধার্মিকতা।’

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১২ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম