শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জঙ্গি ও মহিলা প্রতারক কাহিনী

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গি ও মহিলা প্রতারক কাহিনী

আমাদের শৈশবে পিতা-মাতারা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বর্ণপরিচয় হাতে তুলে দিয়েছিলেন। কৈশোরেও ছিল ঈশ্বরচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, নজরুলসহ সেকালের অনেক লেখকের কিশোরদের পাঠ উপযোগী গল্প কবিতা এবং একই সঙ্গে ছিল পণ্ডিতজনের হিতোপদেশ। সেই শৈশব-কৈশোরে, মা শিখিয়েছিলেন, ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’- মায়ের শেখানো অপর একটি কবিতার চরণ এখনো মনে গেঁথে আছে, ‘আমি হবো সকাল বেলার পাখি’..., এবং ওই বয়সেই পাড়ার হুজুরের কাছ থেকে পবিত্র কোরআন পাঠসহ ধর্মীয় অনুশাসন এবং বড়দের কীভাবে সম্মান দেখাতে হবে, সালাম আদাব, গুরুজনদের আদেশসহ পড়াশোনা করতে হবে, ফুটবল, কানামাছিসহ কিছু না কিছু না খেললে মানসিক বিকাশ হবে না। উপরন্তু বড় হয়ে যেন মিথ্যা কথা না বলি, সত্য সব সময়ই সত্য, এ কথাটি একাধিকবার শিখিয়েছিলেন গুরুজনেরা।

ওই একই কথা বলতেন, পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের আরবির শিক্ষক মাওলানা মহিউদ্দিন আহমদ এবং সংস্কৃতির শিক্ষক টিকিধারী ক্ষিতিশ পণ্ডিত। আমার স্কুলজীবনের ওই দুই শিক্ষক প্রায়শই একই কথা বলতেন, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ আমরা সবাই ভাই ভাই এবং যার যার ধর্ম, তার তার। হিন্দু সম্প্রদায় বিভিন্ন পর্বে পূজা অর্চনা করে, মুসলমানেরা প্রদর্শন করে তাদের ভক্তি-শ্রদ্ধা নিরাকার ঈশ্বরের প্রতি, প্রতিটি মানুষেরই বিশ্বাস ও তার নিজের, সেখানে অন্যের ধর্মের বা মানুষের প্রতি কখনোই কোনোদিন বিদ্বেষ পোষণ করাটা হবে অমানবিক। স্কুলজীবনের পরবর্তী শিক্ষাজীবনে মনে রেখেছি, সেসব শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের কথা এবং মায়ের শেখানো রবিঠাকুর আর নজরুলের কিশোরদের জন্য উপদেশমূলক গদ্য।

আমাদের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এমনকি কর্মময় জীবনের শুরুতে কোনোদিনই শুনিনি (১) মহিলা প্রতারক, (২) মৌলবাদী, (৩) অজ্ঞান পার্টি, (৪) হাইজ্যাকার, (৬) জংলি, (৬) জঙ্গি, (৭) বোমাবাজ। ওইসব বিশেষণের সঙ্গে বিগত শতকের আশির দশকের দিক থেকে আমরা পরিচিত হয়েছি। শব্দগুলো শ্রুতিকটু তবুও বলতে দ্বিধা নেই এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা স্কুলজীবনের শুরুতেই বিভিন্ন মিডিয়া থেকে, বিশেষত টেলিভিশনে দেখতে পাচ্ছে পৃথিবীর অনেক দেশের নারকীয় ঘটনা। ৬০ দশকের শুরুতেই শুনেছিলাম এক কৃষ্ণাঙ্গ নেতা প্যাটিস লুবাম্বা এবং চে গুয়েভারার নাম। তারা উভয়েই ছিলেন নিজ দেশের স্বাধিকার আন্দোলনের প্রবক্তা। চে এসেছিলেন নিজ ভূমি ছেড়ে অন্য দেশের জন্য লড়াই করতে। কলেজজীবনের শুরুতেই একদিন জানতে পারলাম, আমেরিকানরা ভিয়েতনামে যুদ্ধ শুরু করেছে, ভিয়েতনামেরই এক নেতার সঙ্গে শলাপরামর্শ করে। মূল লক্ষ্য আমেরিকার আধিপত্য বিস্তার। ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ করেছিল, তার আগে ১৯৬২ সালে চীন দেশের সঙ্গে ভারত। যেহেতু সেকালে পত্রপত্রিকার আধিক্য এই দেশে ছিল না, ছিল না টেলিভিশনের দৈনন্দিন অত্যাচার, থাকার মধ্যে ছিল পাকিস্তান রেডিও এবং ভারতের আকাশ বাণী।

আমাদের স্কুলজীবনে রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্রের সম্প্রচার চলত সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত, দুপুর ১টা থেকে ৩টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। আমার জানামতে পাবনা শহরের জনাকয়েক ধনীর ছিল রেডিও, আর দৈনিক পত্রিকাগুলো ঢাকা থেকে যেত এক দিন পরে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সব জেলাতেই পত্রিকা যেত ট্রেনে, কিংবা লঞ্চে। সেটিও পরের দিন বিকালে ৫টা-৬টার পরে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আসত অমৃতবাজার, লোক সেবক। মাঝে মধ্যে পাবনা অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরিতে আনন্দ বাজারসহ সাপ্তাহিক ‘দেশ’ এবং আরও দুই চারটি পত্রিকা, ইত্তেফাক, আজাদ, সংবাদ, সেকালের ছোট ছোট শহরে পাবলিক লাইব্রেরিতে। স্কুল-কলেজের ছেলেদের অনেকেই মেম্বার হতেন মাত্র ৮ আনার বিনিময়ে। শিশু-কিশোরদের উপযোগী বইয়ের ভিতরে উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী, সুকুমার রায়ের বইগুলো খুবই জনপ্রিয় ছিল আমাদের কিশোর বয়সে। যখন একটু উপরের শ্রেণিতে, তখনই পেলাম নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের টেনিদা, প্রেমেন্দ্র মিত্রের ঘনাদা। এ ছাড়া স্বপন কুড়ো নামের এক লেখকের সম্ভবত রহস্য সিরিজ। শিবরাম চক্রবর্তীর কিশোর উপযোগী কয়েকটি বই। তৎকালের উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে যে কয়েকটিই বড় পাবলিক লাইব্রেরি আছে তার ভিতরে বগুড়ার উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরিসহ এর বেশ কিছু পরে অন্যান্য জেলার পাবলিক লাইব্রেরিগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আমাদের স্কুলজীবনে না ছিল ল্যাপটপ, ইন্টারনেট, কম্পিউটার এমনকি দামি কোনো মোবাইল। আমরা যারা শহরের বিভিন্ন স্কুলে পড়েছি আমাদের পিতা অথবা অগ্রজেরাই পাবলিক লাইব্রেরিতে ৮ আনার বিনিময়ে মেম্বার বানিয়েছিলেন। গ্রামাঞ্চলের লোকজন খুব একটা খবর রাখতেন না, দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে। তাদের পরিচয়ের গণ্ডি ছিল স্থানীয় ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, মেম্বারদের ছত্রছায়ায়। সেকালের রাজনীতিতে মুসলিম লীগের আধিপত্য এমনভাবে বেড়ে গিয়েছিল, যা ছিল এক কথায় অপ্রতিরোধ্য। প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ, কিংবা কংগ্রেস বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে, যুক্তফ্রন্ট বানিয়ে ১৯৫৪ সালে মুসলিম লীগ সরকারকে নামিয়ে দিয়েছিল পথে। সেই রাজনীতির উন্নয়ন পতনে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা দুই-একজন বাদে, আজকের ছাত্রদের মতো সর্বকালীন কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতেন না কেউ বরং আজকাল প্রায়শই মিডিয়াতে দেখতে পাই অমুক দলের অমুক নেতা থানার নির্বাহী অফিসারকে অপদস্থ করেছেন। এমনকি থানা, পুলিশ, আইনকানুন কোনো কিছুকেই তোয়াক্কা না করে প্রশাসনকে আকারে ইঙ্গিতে এমনকি প্রকাশ্যে জানিয়ে দেন আমি অমুক মন্ত্রীর মামা শ্বশুরের ছেলের ফুফাতো শালা। প্রশাসনও বেশি এগোতে চায় না, পাছে জেলা প্রশাসক অথবা সেই নির্বাহী কর্মকর্তাকে যেতে হবে খাগড়াছড়ি অথবা কুয়াকাটায়, বান্দরবানে। যিনি অমুকের শালা, তার বিদ্যাশিক্ষা না থাকলেও আছে সামাজিক প্রতিপত্তি। এপথ, সেপথ করে হয়েছেন অনেক টাকার মালিক।

তাই তাকে পুষতে হয় তার ক্যাডার বাহিনী। এই ‘ক্যাডার’ শব্দটি আমাদের স্কুল-কলেজজীবনে কখনো শুনেছি বলে মনে পড়ে না। অপরদিকে ‘জঙ্গি’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো যুদ্ধ, লড়াই শব্দটির কথ্যরূপ জঙ্গি। রণোন্মুখ, মারমুখো ইত্যাদি। আর ‘জংলি’ শব্দটির অভিধানিক অর্থ বুনো, অসভ্য, অমার্জিত। আমরা শৈশব-কৈশোর থেকেই জেনে এসেছি, জংলিদের অবস্থান আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, আর হাইজ্যাকার কাকে বলে, দেখতে কেমন সেটিও ছিল আমাদের বোধের বাইরে।

বেশ কয়েক বছর যাবৎ অনেক নতুন শব্দের সঙ্গে এদেশের ছেলেমেয়েরা পরিচিত হতে পেরেছেন— (১) অজ্ঞান পার্টি, (২) জঙ্গি, (৩) জংলি, (৪) মলম পার্টি, (৫) ক্যাডার, (৬) মহিলা প্রতারক, (৭) সন্ত্রাসীসহ ইত্যাকার শব্দ। অতি সম্প্রতি আমাদের কোমলমতি শিশুদের মনে প্রচণ্ডভাবে রেখাপাত করেছে ১ জুলাই-২০১৬ তারিখ শুক্রবার রাতের সেই দুর্বিষহ দৃশ্যগুলো। গুলশানের হলি অর্টিজান বেকারিতে নিহত জঙ্গিদের চিত্র শিশুদের মনে অবশ্যই রেখাপাত করেছে, দেশি এবং বিদেশি মিডিয়া যেভাবে সেই বীভৎস দৃশ্যগুলো দেখিয়েছে তাতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। জংলি, জঙ্গি এরা সবাই শিক্ষিত এবং উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। কিন্তু কে বা কারা তাদের এই নিষ্ঠুর কর্মে সম্পৃক্ত করছেন, বোধকরি মধ্যপ্রাচ্যের কেউবা কেউ, কিংবা তাদেরই নিযুক্ত বাংলাদেশেরই নাগরিক, বিদ্যাশিক্ষা গ্রহণ করেছেন পৃথিবীর কোনো উন্নত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আমাদের পবিত্র ধর্মে কোথাও বলা নেই মানুষ হত্যার কথা। এমনকি গত বছরে আমি পবিত্র হজ উপলক্ষে মক্কা এবং মদিনায় গিয়ে যাদের দেখলাম ছেলে-মেয়ে, মহিলা-পুরুষ দেশি এবং বিদেশি প্রতিটি মানুষের চেহারায়, মুখে, আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনাই একমাত্র কাম্য।  সেখানে কাউকেই মৌলবাদী বলে মনে হয়নি, বরং সবাই একেশ্বরের প্রতি আত্মবিশ্বাসী। আফ্রিকান, ইন্দোনেশিয়ান, মালয়েশিয়ান, ভারত, পাকিস্তানসহ ইউরোপ, আমেরিকার মুসলমানরা সবাই সমস্বরে বলছেন, আমাদের পাপ তুমি মুছে দাও হে আল্লাহ। কাউকে দেখে মনে হয়নি, সন্ত্রাসী। এমনকি অজস্র মহিলাকে দেখেও মনে হয়নি এদের কেউ না কেউ মহিলা প্রতারক। রাজধানী ঢাকায়, জংলি, জঙ্গি, হাইজ্যাকার, অজ্ঞান পার্টি, সন্ত্রাসী ইত্যাকার শব্দের শেষ সংস্করণ বোধকরি মহিলা প্রতারক ও মলম পার্টি।

আমাদের প্রশাসন, পুলিশ, পুলিশের বিভিন্ন শাখা এবং র‌্যাবের একান্ত চেষ্টায় বারবার ওইসব অপরাধীকে গ্রেফতার করে যথারীতি পুলিশে সোপর্দ করেছেন। খুব বেশি হলে ছয় মাস সাজা ভোগের পর স্বমূর্তিতে ফিরেছেন ওইসব অপরাধীচক্রের সদস্য। কিন্তু ছয় মাস বা ছয় বছরও যদি কাউকে শাস্তি দেওয়া যায় সেটি কিন্তু খুব বেশি নয়। অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে যাদের জীবননাশ হয় কিংবা মলম পার্টির খপ্পরে পড়ে যাদের চোখ দুটি চিরতরে দৃষ্টিহীন হয়ে যায় তাদের ক্ষতির কোনো তুলনা হয় না। যারা ওই সব অপকর্ম করেন তাদের বিরুদ্ধে কী পরিমাণ শাস্তির বিধান রয়েছে আমি জানি না। কিন্তু যে যাবার সে তো পরপারে গেলেন, যিনি চোখ হারালেন, তিনি তো সবকিছুই হারালেন।

আজকাল বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় বেশ কিছু মহিলা প্রতারকের সঙ্গে পুরুষ প্রতারকও যোগ দিয়েছে। উত্তরা মডেল টাউনের ৫নং সেক্টরের একটি বাড়িতে মাত্র কিছুদিন আগে এক সুবেশী তরুণী, বাড়িওয়ালার পোল্যান্ড প্রবাসী মেয়ের খবরাখবর দেওয়ার পরে, হঠাৎ সেই প্রতারক তরুণী জানিয়েছিলেন তার কাছে ডলার আছে। তিনি ডলারগুলো স্বল্পমূল্যে দিতে চান পোল্যান্ড প্রবাসী মেয়ের মাকে। স্বল্পমূল্যের ডলারের প্রলোভনে বাড়িওয়ালি নগদ ৩৫ হাজার টাকায় কিনেছিলেন সেই জাল ডলারগুলো। ইতিমধ্যে চা, সিগারেট পর্বও শেষ হয়েছিল, প্রতারক তরুণী প্রবাসিনীর মাকে জানিয়েছিলেন আপনার জন্য আমার বান্ধবী আপনার মেয়ে লুবনা, কিছু গিফট আইটেম দিয়েছে, যেগুলো আমি গাড়িতে রেখে এসেছি, আমিই এনে দিচ্ছি, যেহেতু আমার কোনো ড্রাইভার নেই। খালাম্মা সরল বিশ্বাসে বারান্দায় দাঁড়িয়ে প্রথম দেখলেন, সুবেশীর গাড়িতে একজন পুরুষ, তিনিই গাড়িটি চালিয়ে সোজা পাড়ি দিলেন উত্তরদিকের রবীন্দ্র সরণিতে। খালাম্মার তখনই সন্দেহ জাগল যে ডলারগুলো ৭৮ টাকার বদলে মাত্র ৫০ টাকায় কিনলাম সেগুলো নকল না আসল। নিজের ঘরে এসে দেখলেন মাত্র ১ ডলারের দুটি নোট উপর নিচে অর্থাৎ বান্ডিলের সঙ্গে টেপ দিয়ে জড়ানো।

আমি ব্যক্তিগতভাবে ফিরে যেতে চাই আমার শৈশব-কৈশোরের সেই মধুমাখা দিনগুলোর কাছে, যেখানে ছিল না জংলি-জঙ্গি-হাইজ্যাকার-সন্ত্রাসী-মৌলবাদী এবং মহিলা প্রতারক নামক শব্দের ছড়াছড়ি, বরং ফিরে যেতে চাই মায়ের শেখানো ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’।

আগেই বলেছি, শান্তির ধর্ম ইসলাম কোনো হত্যাকে প্রশ্রয় দেয় না, সেটি আবারও বলা যেতে পারে। রবীন্দ্রনাথ থেকে উদ্ধৃতি— ‘ধর্মের বিকার ভয়াবহ বৈষয়িক ঈর্ষা-বিরোধ যে ক্ষতি করে তারও চেয়ে সাংঘাতিক ক্ষতি করে ধার্মিকতা।’

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা