শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০১৬

পূজা আসে প্রতিবার

তপন কুমার ঘোষ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পূজা আসে প্রতিবার

শুরু হয়েছে বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব। পূজার প্রস্তুতি চলছে কয়েক মাস ধরেই। শরতের নীল আকাশ, ঘাসের আগায় শিশির বিন্দু, ভোরের মাটিতে ঝরেপড়া শিউলি, কাশবনের ঢেউ— এসব কিছুই জানিয়ে দিচ্ছে পূজা এসে গেছে।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর মহালয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা। চণ্ডী পাঠ করে দেবী দুর্গাকে মর্ত্যে আবাহন জানানোর অনুষ্ঠান হচ্ছে মহালয়া। দুর্গোৎসবের মূল পর্বের অনুষ্ঠানমালা শুরু ষষ্ঠীপূজা থেকে। ৭ অক্টোবর ষষ্ঠী তিথিতে দেবী বোধনের মধ্য দিয়ে দেবীকে বরণ করে নেওয়া হয়। পাঁচ দিন ধরে চলবে দুর্গাপূজার আচার-অনুষ্ঠান। দিনে পূজা-অর্চনা, অঞ্জলি প্রদান, প্রসাদ বিতরণ ও রাতে আরতি নৃত্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ভক্তরা পার করবেন ব্যস্ত সময়। ১১ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে দেবীকে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এই আনন্দযজ্ঞ।

এ বছর বাংলাদেশে ২৯ হাজারেরও বেশি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মণ্ডপ নির্মাণে আনা হয়েছে বৈচিত্র্য। প্রতিমা নির্মাণ ও সাজসজ্জায় এসেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। ব্যতিক্রমী মণ্ডপ নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। নোয়াখালীর চৌমুহনীতে এবার নির্মাণ করা হয়েছে দেশের সবচে বড় দুর্গা প্রতিমা। উচ্চতা ৭১ ফুট। দিনাজপুরের কান্তজীর মন্দিরের আদলে তৈরি করা হয়েছে গুলশান-বনানী সার্বজনীন পূজা ফাউন্ডেশনের পূজামণ্ডপ। এখন বড় শহরে বড় বাজেটের পূজা হয়। স্পন্সরও জুটে যায়। সরকারি অনুদানের টাকা যথাসময়ে পৌঁছে গেছে পূজা কমিটিগুলোর হাতে।

দুর্গোৎসব উপলক্ষে বিভিন্ন মণ্ডপে গরিবদের মধ্যে বস্ত্র বিতরণ করা হবে। স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচিতে অনেকে অংশগ্রহণ করবেন। আত্মীয়স্বজনের মধ্যে চিরাচরিত প্রথায় উপহার বিনিময়ের পর্বটি শেষ হয়েছে আগেই।

পূজার কদিন দর্শনার্থীদের ভিড়ে মুখরিত থাকবে পূজা প্রাঙ্গণ। নতুন পোশাক পরে অভিভাবকদের হাত ধরে শিশু-কিশোররা ঘুরে বেড়াবে এক মণ্ডপ থেকে অন্য মণ্ডপে। বিভিন্ন স্থানে বসবে পূজাকেন্দ্রিক মেলা। মেলায় গিয়ে এটা-ওটা কিনে দেওয়ার বায়না ধরবে শিশুরা। পছন্দের জিনিসটা হাতে পেলে মনে হবে তার চেয়ে খুশি এ পৃথিবীতে আর কেউ নেই!

নানা আচার-অনুষ্ঠানের কারণে দুর্গাপূজা এতটাই ব্যয়বহুল যে, সম্পন্ন পরিবার ছাড়া এককভাবে এ পূজা করা সম্ভব নয়। সেকালেও রাজা এবং জমিদাররা ছিলেন দুর্গাপূজার প্রধান পৃষ্ঠপোষক। যশোরের প্রাচীন পূজাগুলোর মধ্যে রায়চৌধুরী পরিবারের পূজা অন্যতম। শহরের অদূরে বিরামপুরের রায়চৌধুরী পরিবারের পূজার বয়স প্রায় ২০০ বছর। ২০০ বছরের পুরনো পারিবারিক পূজা কালক্রমে সার্বজনীন পূজায় রূপান্তরিত হয়েছে। এভাবেই পারিবারিক পূজার সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছুই বদলে যায়। এখন আর ভিড়ের মধ্যে মণ্ডপে মণ্ডপে ঘুরতে মন চায় না। ইলেকট্রনিক মিডিয়ার বদৌলতে ঘরে বসেই উপভোগ করি পূজার আনন্দ। স্মৃতি রোমন্থন করে হারিয়ে যাওয়া শৈশবকে খুঁজে ফিরি। নড়াইলের কালিয়া উপজেলার একটি অজ গ্রাম ‘সুমেরু খোলা’। চিত্রা নদীর পারের ওই ছোট্ট গ্রামে কেটেছে আমার শৈশব-কৈশোর।

মহালয়ার দিন ভোরে আকাশ বাণী থেকে প্রচার করা হতো চণ্ডীপাঠের অনুষ্ঠান ‘মহিষাসুর মর্দিনী’। বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে ভুবন মাতানো নিবেদন একসঙ্গে বসে শোনা, নতুন জামা-কাপড় পরে দলবেঁধে ঠাকুর দেখতে যাওয়া, পূজার বাজনা, পুরোহিতের উচ্চকণ্ঠে মন্ত্র উচ্চারণ— সব মিলিয়ে পূজার আনন্দটাই ছিল অন্য রকম। মণ্ডপের এক পাশে দাঁড় করিয়ে রাখা হতো ‘কলাবউ’। নদীর অপর পারে সিকদার বাড়ির পূজায় পাঁঠাবলি দেওয়া হতো। লোকে বলাবলি করত, এক কোপে পাঁঠাকে বলি দিতে হবে। নইলে মা দুর্গা অসন্তুষ্ট হবেন। সবার অমঙ্গল হবে। পাড়ার একজন শক্ত সামর্থ্য লোককে এ দায়িত্ব দেওয়া হতো। নবমীতে বলি দেওয়া হতো চালকুমড়া ও আখ।

বিজয়া দশমীতে বড়দের প্রণাম করলে আড়ং খরচ বাবদ হাতে কাঁচা পয়সা গুঁজে দিতেন। একটা চকচকে সিকি অথবা আধুলি পেলে সে কি আনন্দ! সূর্যাস্তের পর আশপাশের সব প্রতিমা নিয়ে জড়ো করা হতো সিঙ্গাশোলপুর বাজারের খেয়াঘাটে। সেখানে ঢাকের লড়াই হতো। সন্ধ্যায় বড় নৌকায় প্রতিমা নিয়ে নদীবক্ষে ভেসে বেড়াতেন ভক্তরা। রাত কিছুটা গভীর হলে শুরু হতো প্রতিমা নিরঞ্জন। মাঝ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হতো প্রতিমা। এটাকে স্থানীয়ভাবে ‘ভাসান’ বলে। ‘চিত্রা নদীর পারে’ চলচ্চিত্রে এ দৃশ্যটি চিত্রায়ণ করা হয়েছে। ছেলেবেলার পূজায় চাকচিক্য না থাকলেও আনন্দের কমতি ছিল না।

বিশ্বের বড় বড় শহরে প্রবাসী বাঙালি হিন্দুরা মিলে পূজার আয়োজন করেন। কলকাতা থেকে বাক্সবন্দী করে প্রতিমা নিয়ে যাওয়া হয়। প্রবাসে পঞ্জিকা মেনে নির্ঘণ্ট অনুযায়ী পূজা হয় না। পূজায় ছুটি নেই। তাই পূজা আয়োজন করা হয় কাছাকাছি উইক এন্ডে। শনি ও রবিবারে। পাঁচ দিনের পূজা এক বা দু’ দিনেই সেরে ফেলা হয়। ‘প্রবাসে নিয়ম নাস্তি’। অনেক দেশেই উন্মুক্ত স্থানে পূজা করার অনুমতি নেই। হল ভাড়া করে পূজা করতে হয়। আবার পূজা শেষে প্রতিমা বিসর্জনও দেওয়া হয় না। ফি বছর একই প্রতিমা পূজা করা হয়।

দুর্গোৎসব শুধু ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা নয়; এর সঙ্গে বিনোদনও জড়িত। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মেলা দুর্গোৎসবের বড় আকর্ষণ। পূজার আচার-অনুষ্ঠান হিন্দু সম্প্র্রদায়ের হলেও পূজাকেন্দ্রিক বিনোদন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন সব সম্প্রদায়ের লোক। ঢাকা শহরের পূজামণ্ডপগুলোর দর্শনার্থীদের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ অন্য সম্প্রদায়ের।

পূজা প্রাঙ্গণগুলো প্রকৃত অর্থেই মানুষের মিলনমেলা। ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সব শ্রেণির মানুষের ঢল নামবে পূজামণ্ডপগুলো ঘিরে। চেনা-অচেনা কত মানুষের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ হবে। কুশল বিনিময় হবে। পারস্পরিক মেলামেশা ও আলাপচারিতা ভ্রাতৃত্ববোধ জাগিয়ে তোলে। সামাজিক অনুষ্ঠানে সবার অংশগ্রহণের ফলে মানুষে মানুষে সম্প্রীতির মেলবন্ধন রচিত হয়। ঘুচে যায় দূরত্ব। হানাহানির এ বিশ্বে বিভিন্ন পালাপার্বণ ও উৎসব-আনন্দ থেকে এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী-ই বা হতে পারে। সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা।

লেখক : সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি), জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য