শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৬

আরেক শহীদ দিবস

এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আরেক শহীদ দিবস

১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহকে কার্ল মার্কস ভারতবর্ষের প্রথম স্বাধীনতাযুদ্ধ হিসেবে অভিহিত করেছেন। সিপাহি বিপ্লবের প্রেক্ষাপট ছিল গভীর এবং সুদূর অতীতব্যাপী প্রসারিত। একদিনে হঠাৎ সশস্ত্র বিস্ফোরণের ভিত রচিত হয়নি। ১৭৫৭ সালে বাংলা, উড়িষ্যা এবং বিহারের নবাব সিরাজউদ্দৌলা পলাশীর যুদ্ধে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট পরাস্ত, আটক ও শহীদ হলে ইংরেজরা মুর্শিদাবাদের সিংহাসনে পুতুল শাসক হিসেবে মীর জাফর আলী খাঁ-কে অধিষ্ঠিত করে। এর পর থেকে ক্রমান্বয়ে পুরো ভারতে ইংরেজদের প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি পেতে থাকে; একপর্যায়ে তারা দেওয়ানি প্রাপ্ত হয়ে তাদের প্রতিপত্তির ‘বৈধতা’ অর্জন করে। এই প্রক্রিয়ায় ধীরে ধীরে ভারতবর্ষে কোম্পানির শাসন প্রতিষ্ঠা পায়। ব্রিটিশ বেনিয়াদের শাসন অতিদ্রুত দেশীয় কৃষক-প্রজাদের ওপর নির্মম, নিষ্ঠুর, অবর্ণনীয় বর্বরতার স্বরূপে আবির্ভূত হয়। ইউরোপিয়ানদের উপনিবেশিক নির্যাতনের ক্রমবৃদ্ধি সমান্তরালভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে ঘৃণা ও ক্ষোভের সঞ্চারণ ঘটাতে থাকে। ভারতবর্ষের নানা প্রান্তে সূচিত হয় বিচ্ছিন্ন, অসংগঠিত কৃষক বিদ্রোহ ও আন্দোলন; যার মধ্য দিয়ে রচিত হয় প্রথম স্বাধীনতাযুদ্ধের ভিত্তিভূমি। ইতিহাসের এমনি এক গৌরবদীপ্ত সশস্ত্র বিদ্রোহ এবং ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাসে প্রথম শহীদ হওয়ার ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল সিলেট শহরের শাহী ঈদগাহে। ১৯৮৭ সালে তৎকালীন সিলেট পৌরসভার আতিথ্যে সিলেট শহরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির অষ্টম জাতীয় ইতিহাস সম্মেলনে ইতিহাসবেত্তা-গবেষকদের আলোচনা, উপস্থাপিত তথ্য ও বক্তব্য থেকে ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রথম শহীদ দিবস হিসেবে এটি স্বীকৃতি লাভ করেছে। পলাশীযুদ্ধের মাত্র ২৫ বছরের মাথায় ১৭৮২ সালে সংঘটিত হয়েছিল ঐতিহাসিক এ বিদ্রোহ। হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী ইতিহাসের সোনালি অথচ বিষাদময় দিনটি ছিল ১০ মহররম। ওইসময় সিলেটের রেসিডেন্ট বা ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টর ছিলেন রবার্ট লিন্ডসে। লিন্ডসের সুসজ্জিত বাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন শহরের কুমারপাড়া সংলগ্ন ঝরনারপারের ঐতিহ্যবাহী সৈয়দ পরিবারের সৈয়দ হাদী এবং সৈয়দ মাহদী ভ্রাতৃদ্বয়। লোক ইতিহাসে তারা হাদা মিয়া-মাদা মিয়া নামে খ্যাত। ঝরনারপার সৈয়দ পরিবারের অনেক মুরিদ বা অনুসারী ছিলেন। অনুসারীদের কেবল সিলেট নয়, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ এবং অপরাপর এলাকায় বিস্তৃতি ছিল। প্রতিবছর পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বাংলা এবং আসামের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সৈয়দ পরিবারের মুরিদানরা কয়েকদিন পূর্ব থেকে ঝরনারপারে জড়ো হতেন এবং মহররম মাসের দশম দিবসে লাঠি, তাজিয়া, তরবারি ও দেশীয় অস্ত্র সজ্জিত অবস্থায় মোঘল স্থাপনা, পাহাড়ঘেরা শাহী ঈদগাহ ময়দানে সমবেত হয়ে নানা কসরত প্রদর্শন করতেন। এটি ছিল কারবালার শহীদদের আত্মত্যাগ স্মরণে শোকের মাতম ও একই সঙ্গে বঞ্চনা-পরাজয়ের বিরুদ্ধে শৌর্য-বীর্যের মহড়া। সৈয়দ বংশের গদিনশীন পীরজাদা ও তার সহোদর এ ধরনের একটি সশস্ত্র সমাবেশ থেকেই ইংরেজ বাহিনীকে পরাজিত করা সহজতর ভেবে ১০ মহররম বিদ্রোহের তারিখ নির্ধারণ করেছিলেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বিদ্রোহের পূর্বঘোষণা কৌশলগত দিক থেকে সম্ভবত যথাযথ ছিল না। রবার্ট লিন্ডসে পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের ব্রিটিশবিরোধী মনোভাব সম্পর্কে অবহিত ছিলেন। তিনি বিদ্রোহের তথ্য গুপ্তচর মাধ্যমে জেনে যান এবং ১০ মহররম অপরাহ্নে ঘোড়ায় চড়ে সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে শাহী ঈদগাহ ময়দানে হাজির হলে বিদ্রোহী সৈয়দ হাদী-সৈয়দ মাহদী ভ্রাতৃদ্বয় খোলা তরবারি হাতে এগিয়ে যান ও লিন্ডসে কে আশুরা অনুষ্ঠানের সীমানায় প্রবেশে বাধা প্রদান করেন। লিন্ডসে নিজ অবস্থানে থেকে পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের বিরুদ্ধে ‘আনীত অভিযোগ’  উচ্চারণ করেন ও সমবেত জনতাকে অস্ত্র ত্যাগ করে মাঠ ছেড়ে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ জারি করেন। তত্ক্ষণাত গৌরবময় ইতিহাসের নেতা সৈয়দ ভ্রাতৃদ্বয় ঘৃণাভরে ইংরেজ রেসিডেন্টের নির্দেশ অমান্যক্রমে দৃঢ়চিত্তে ঘোষণা করেন ‘আমরা ফিরিঙ্গি হুকুম মানি না। ... আজই ইংরেজ শাসন খতম হবে।’ এই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সমাবেশস্থল অগ্নিমূর্তি ধারণ করে। অপরদিকে লিন্ডসে তরবারি হাতে সৈয়দ হাদীকে আক্রমণ করেন।

শুরু হয় আধুনিক সমর বিদ্যায় প্রশিক্ষিত ইংরেজ বাহিনীর বিরুদ্ধে ভারতবর্ষের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠীর এক অসমযুদ্ধ। সৈয়দ হাদীর আঘাতের পর আঘাতে রবার্ট লিন্ডসের তরবারি খণ্ডিত হয়ে যায় এবং তিনি ধরাশায়ী হন। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে পেছন থেকে একজন ইংরেজ জমাদার লিন্ডসের হাতে একটি পিস্তল এগিয়ে দিলে লিন্ডসে সঙ্গে সঙ্গে সৈয়দ হাদীকে গুলি করে হত্যা করেন। একইভাবে প্রতিরোধে এগিয়ে আসা  অপর বীর সৈয়দ মাহদীও পিস্তলের গুলিতে শহীদ হন। পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের অনুসারীরা পার্শ্ববর্তী পাহাড়-টিলায় অবস্থান নিয়ে বেনিয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে গেলেও বিদ্রোহের দুই নেতা শহীদ হওয়ায় তারা মনোবল হারিয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। পরবর্তী ইতিহাস বিয়োগান্তক এবং কণ্টকাকীর্ণ।

ভারতবর্ষের স্বাধীনতা-বিদ্রোহের সূচনাপর্ব প্রাচীন ও সমসাময়িক হলেও শাহাদাতবরণের দৃষ্টান্ত এটি হচ্ছে প্রথম। ব্রিটিশবিরোধী প্রথম শহীদ হাদী ও শহীদ মাহদীর সমাধি সিলেট নগরীর শাহী ঈদগাহ থেকে অনতিদূরে নয়াসড়ক মিশনারি টিলার পশ্চিম-উত্তরাংশে অনেকটা নিশ্চিহ্ন অবস্থায়  পৌঁছেছে। ত্যাগ ও গৌরবগাথা ঐতিহ্যের স্মারক এই সমাধি দুটি পুনরুদ্ধার, পূর্বউচ্চতায় ফিরিয়ে নেওয়া ও মর্যাদার সঙ্গে সংরক্ষণ করার জন্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর, ওয়াকফ্ প্রশাসন এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রতি বিনম্র অনুরোধ।

লেখক : প্রাক্তন সভাপতি, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতি

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আটক ৭
সিরাজগঞ্জে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আটক ৭

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাইবান্ধায় হাইজিন ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন
স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাইবান্ধায় হাইজিন ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন

৪০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কার্তিকেও পুড়ছে সিলেট
কার্তিকেও পুড়ছে সিলেট

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার দলীয় নেতৃত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা
এবার দলীয় নেতৃত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারের কেয়ারটেকার মোডে যাওয়া উচিত’
‘নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারের কেয়ারটেকার মোডে যাওয়া উচিত’

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

লামিয়া ধর্ষণ মামলায় তিন আসামির কারদণ্ড
লামিয়া ধর্ষণ মামলায় তিন আসামির কারদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মর্দানি ৩’-এ ফিরছেন রানি মুখার্জি
‘মর্দানি ৩’-এ ফিরছেন রানি মুখার্জি

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

৬৬৪ কোটি টাকায় ৩ দেশ থেকে সার কিনছে সরকার
৬৬৪ কোটি টাকায় ৩ দেশ থেকে সার কিনছে সরকার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শতভাগ মার্জিন ছাড়াই শিশুখাদ্য আমদানি করা যাবে
শতভাগ মার্জিন ছাড়াই শিশুখাদ্য আমদানি করা যাবে

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি

৩৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চাঁদপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
চাঁদপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫ বছরে মারা গেলেন ভারতীয় সংগীতশিল্পী
৩৫ বছরে মারা গেলেন ভারতীয় সংগীতশিল্পী

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং
২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বারের ভিডিও ভাইরাল
কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বারের ভিডিও ভাইরাল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা
হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান
ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা