শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বেরকে খোলা চিঠি

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বেরকে খোলা চিঠি

প্রিয় বলে সম্বোধন করতে পারলাম না। কীভাবে করি? তোমাদের হাত যে রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। ইতিহাসের জঘন্যতম ঘটনা তোমরা ঘটিয়েছ।

তবুও আজ তোমাদের চিঠি লিখছি। জানি তোমরা এ চিঠি পড়বে না। কিন্তু তোমাদের হয়ে তোমাদের বয়সী যারা নিরুদ্দেশ হয়েছে, কিংবা হতে চায় তারা পড়বে— এ আশায় লিখছি। যদি তাদের একটু আত্মোপলব্ধি হয় সে প্রত্যাশায় লিখছি।

আচ্ছা তোমরা এখন কোথায় আছ? বেহেশতে গিয়েছ? কী করে যাবে? তোমাদের নিথর দেহ মেডিকেল কলেজ মর্গে পড়ে আছে। তোমাদের এই যে প্রিয় বাবা-মা, যারা তোমাদের কত কষ্ট করে না বড় করেছেন। কই তারা তো একবারও গেলেন না ওই নিথর দেহটা দেখতে। ইসলামী বিধান মতে তোমাদের কবরস্থ করতে। আদরের সন্তানদের শেষবারের মতো দেখতে। কত কষ্ট বুকে চাপা দিয়ে তারা পড়ে আছেন তোমরা কি তা বুঝতে পার? তারা তোমাদের আর নিজেদের সন্তান মনে করেন না বুঝতে পারছ? তোমরা তো ধর্মের জন্য প্রাণ দিয়েছ তোমরা কী জানতে না বাবা-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। তোমরা ২২ জন মানুষকে নৃশংসভাবে খুন করেছ। তাদের পিতা-মাতার বুক খালি করেছ। কত সন্তানকে মা-বাবা হারা করেছ। তোমাদের পিতা-মাতারা কীভাবে যাবেন সন্তানকে শেষবারের মতো দেখতে। তোমরা তো তাদের আদরের ছেলে হয়ে থাকনি। তোমরা হয়ে গেছ জঙ্গি। বেহেশতের দরজা তো তোমাদের জন্য খুলবে না। ইসলাম ধর্মে তো কখনো পিতা-মাতার অবাধ্য হতে শিক্ষা দেয় না।

ইসলাম কি মানুষ হত্যা সমর্থন করে? তোমরা ভাবলে না এ মানুষগুলো তো আল্লাহর সৃষ্টি। নিরীহ মানুষগুলো তো কোনো অন্যায় করেনি যে তাদের খুন হতে হবে। আল্লাহর  সৃষ্টির সেরা মানুষ। মানুষ তৈরি করে আল্লাহ ফেরেশতাদের বলেছিলেন মানুষকে সিজদা করতে। যে ফেরেশতা সিজদা করেনি তাকে বেহেশত থেকে বের করে দেওয়া হয়। সে-ই হচ্ছে শয়তান। মানুষকে কুমন্ত্রণা দেয়। অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করতে হবে আল্লাহ কি কোথাও বলেছেন? পাপ-পুণ্যের বিচার করবেন আল্লাহ। যারা বিদেশি, বিধর্মী তারা তো এক আল্লাহর সৃষ্টি। আল্লাহ নিজেই বলেছেন, ‘যারা ইমান আনে, তারা খ্রিস্টান হোক, ইহুদি হোক কিংবা সাবী হোক (তারাই মুসলমান)। এদের যে কেউই আল্লাহর ওপর ইমান আনবে, ইমান আনবে পরকালের ওপর এবং যথার্থ ভালো কাজ করবে, আল্লাহতায়ালা তাদের অবশ্যই পুরস্কৃত করবেন এবং এসব লোকের যেমন ভয় নেই, তেমনি তারা চিন্তিতও হবে না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত ৬২)। তোমরাই বল ধর্মের কোথায় আছে যে অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করতে হবে?

কে সূরা পড়তে পারে আর কে পারে না তার বিচার করার তোমরা কে? কী দোষ ছিল ফারাজ, ইশরাত, অবন্তীর? তোমরা কে তাদের বিচার করার? সব মানুষের বিচারের ভার তো আল্লাহ নিয়েছেন। আল্লাহ বলেছেন, ‘আমি তাকে (চলার) পথ দেখিয়ে দিয়েছি, সে চাইলে (আল্লাহর) কৃতজ্ঞ বান্দাহ হতে পারে, আবার চাইলে কাফের হয়ে যেতে পারে। তবে যারা কুফরির পথ বেছে নেবে তাদের পাকড়াও করার জন্য আমি শেকল, বেড়ি ও (শাস্তির জন্য) আগুনের লেলিহান শিখার ব্যবস্থা করে রেখেছি।’ (সূরা আদদাহ্র আয়াত ৩-৪)। আর তোমরা কিনা বেহেশত যাওয়ার আশায় নিজেরা আল্লাহর কাজ হাতে নিয়ে নিলে! এতটা মগজধোলাই তোমাদের হলো কীভাবে?

মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী এই বাংলাদেশ। কোনো অপশক্তির কাছে এ দেশ হার মানবে না। তোমরা মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোননি? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, সবাই মিলে এ দেশটা স্বাধীন করেছে। ভারত এবং কত দেশ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছে। পাকিস্তানি অপশক্তি এদেশে নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়েছে। তারাও বিকৃত ফতোয়া দিয়ে গণিমতের মাল বলে তোমাদের মা-বোনকে অপমান করেছে। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এদেশের মানুষ রুখে দাঁড়িয়েছে। অবশেষে এক অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে এ বাংলাদেশের জন্ম। তোমাদের হয়তোবা মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের ইতিহাস কেউ বলেনি। যদি জানতে তাহলে এত গৌরবময় দেশে জন্ম নিয়ে তোমরা এমন জঙ্গি হতে পারতে না। বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদ সন্ত্রাসের কোনো স্থান নেই।

ধর্মীয় জঙ্গিবাদ আজ সারা বিশ্বে একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জঙ্গিবাদীরা তোমাদের মতো তরুণ ছেলেমেয়েদের মগজধোলাই করে প্ররোচিত করছে সন্ত্রাসবাদের দিকে। তোমরা যে কোন নেশায় বুঁদ হয়েছিলে! বুঝতে পারলে না কতটা অসত্যের পথে পা বাড়াচ্ছ। জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস সিরিয়া ও ইরাকে যে যুদ্ধ করছে তাতে ইসলামের কী লাভ হচ্ছে? ইরাকে সাদ্দামের বাথ পার্টির ক্ষমতাচ্যুত সৈন্যরা গঠন করেছে আইএস। তারা তাদের হারানো ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার লোভে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে। ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য কিছু পশ্চিমা শক্তি তাদের মদদ দিচ্ছে। এখন শোনা যাচ্ছে যে এর পেছনে ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদের হাত রয়েছে।

তোমাদের মতো তরুণদের সামনে সারা পৃথিবী খোলা। জঙ্গিবাদে জড়ানোর আগে তোমাদের উচিত ছিল ঘটনার পেছনের ঘটনা বিশ্লেষণ করা। যুক্তি দিয়ে বোঝা— সত্যি কোনটা। আজ আইএস জঙ্গিদের কারণে নারী ও শিশুসহ লাখ লাখ মুসলমান উদ্বাস্তুর জীবনযাপন করছে। অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টে তারা দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে। কত ছোট ছোট শিশুর মৃত্যু ঘটছে। একটু আশ্রয়ের খোঁজে পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বারস্থ হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আজ মুসলমানদের সন্দেহের চোখে দেখা হচ্ছে। জঙ্গিরা আল্লাহর সৃষ্ট এ পৃথিবীতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আল্লাহ কোথায় বলেছেন, তার এই পৃথিবীতে অশান্তি তৈরি করতে? আল্লাহ নিজেও কোনোরকম অশান্তি তৈরির ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। সূরা আল বাকারায় বলেছেন, ‘(স্মরণ কর) যখন মূসা তার লোকদের পানি সরবরাহের জন্য (আমার কাছে) দোয়া করল, আমি (তাকে) বললাম, তোমার হাতের লাঠি দিয়ে তুমি (এই) পাথরে আঘাত কর, (আঘাত করা মাত্রই) এই পাথর থেকে ১২টি নহর (পানির) উৎসারিত হয়ে গেল, প্রত্যেক গোত্রই নিজ নিজ (পানির) নহর চিনে নিল। (আমি বললাম) আমার দেওয়া রিজিক থেকে তোমরা উপভোগ কর, তবে আমার জমিনে বিপর্যয় সৃষ্টি কর না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত-৬০)।

আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত অপশক্তি। যারা কোনো দিন এদেশের জন্ম মেনে নেয়নি, তারা এখনো এদেশকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তোমরা তাদের খপ্পরে পড়লে? ধর্মের  উগ্রবাদী দীক্ষায় দীক্ষিত হলে। তোমাদের জানা উচিত ছিল এদেশের মানুষ ধর্মের উগ্রবাদিতাকে মেনে নেবে না। ধর্মের নামে কোনো হত্যাকাণ্ড মেনে নেবে না। ইসলাম অর্থ শান্তি। ইসলাম শান্তির ধর্ম, কোনো ধর্মই মানুষ হত্যা সমর্থন করে না। ধর্ম মানুষকে শান্তি ও সৌহার্দ্যের কথা বলে। ইসলামের কোথাও নেই মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের মানুষ পৃথিবীতে বাঁচতে পারবে না। তবে যুদ্ধ সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহতায়ালার পথে সেসব লোকের সঙ্গে লড়াই কর, যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই তোমরা সীমা লঙ্ঘন কোরো না, কারণ আল্লাহতায়ালা কখনো সীমা লঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করে না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত-১৯০)। হলি আর্টিজানের নিরীহ বিদেশি মানুষগুলো তো এদেশের মানুষের জন্য কাজ করতেই এসেছিল। তোমরাই বল তাদের হত্যা করে তোমরা কোন ধর্মের কাজটি করেছ?

তোমরা সবে স্কুল-কলেজ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দিয়েছিলে। মোবাশ্বের তো কলেজ শেষ করেনি। এত অল্প বয়সে সৃষ্টির এ রহস্য, ধর্ম, সর্বোপরি জীবন সম্বন্ধে এত বড় সিদ্ধান্ত নিলে? তোমাদের এত সহজে জঙ্গিরা মগজধোলাই করে ফেলল? তোমাদের আরও জানার, আরও পড়ার, আরও বোঝার দরকার ছিল। তোমরা চোখ, কান খোলা রেখে পড়াশোনা করলে সঠিক আর ভুল বুঝতে পারতে। জঙ্গিরা সুন্দর বৈষম্যহীন জীবনের কথা বলে তোমাদের মধ্যে ধর্মীয় বিভ্রান্তির বীজ বুনে দিল? তোমরা মানুষ থেকে জঙ্গি হয়ে গেলে। বুঝলে না ধর্ম শান্তির কথা বলে, নিরীহ মানুষ খুনের কথা বলে না। তোমরা নাকি ইসলামী সমাজ কায়েমের শর্ত দিয়েছিলে। জঙ্গি কর্মকাণ্ডে সমাজ বদল হয় না। এক সময় সমাজ বদলের অঙ্গীকার করে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের স্লোগানে এদেশে সর্বহারা পার্টির নামে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা হয়েছিল। একশ্রেণির তরুণ হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল, শ্রেণিশত্রু খতমের নামে তারা মানুষ খুন শুরু করেছিল। তারা আজ কোথায়? যুগে যুগে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, তা কঠোর হস্তে দমন করা হয়েছে।

এ চিঠি তোমাদের কেন লিখছি জান? কারণ আমি একজন মা। সন্তান বিপথগামী হলে মায়ের যে কী কষ্ট তা মা ছাড়া কেউ কি এতটা বুঝতে পারবে? তোমাদের বয়সী আমার ছেলে আছে। দূর দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। ভালো ফলাফলের জন্য প্রতিবছর ডিন অ্যাওয়ার্ড পায়। প্রায় প্রতিদিনই মাকে ফোন করে জানতে চায় মা ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করছে কিনা, ওষুধ খেয়েছে কিনা। এর ব্যতিক্রম হলে বুক ধুকপুক করতে থাকে। মা তো!

তোমাদের বলছি, তোমরা বেহেশত যেতে চেয়েছিলে তো! কীভাবে যাবে? তোমাদের মায়েদের কষ্ট একবারও টের পেলে না। জঙ্গিবাদে দীক্ষিত হওয়ার আগে মায়ের মুখটা মনে পড়ল না?

তোমাদের পিতা-মাতা যতদিন বাঁচবে কত কষ্ট নিয়ে বাঁচবে। তোমরা নাকি একটি বড় ঘটনা ঘটিয়ে ইতিহাসে জায়গা করে নিতে চেয়েছিলে। হ্যাঁ বাঙালি জাতি যতদিন থাকবে, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, তোমাদের নাম মানুষ ঘৃণাভরে স্মরণ করবে। কত মানুষ তোমাদের অভিশাপ দেবে। তোমাদের নাম শুনলেই উচ্চারিত হবে ধিক! লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম