শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বেরকে খোলা চিঠি

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বেরকে খোলা চিঠি

প্রিয় বলে সম্বোধন করতে পারলাম না। কীভাবে করি? তোমাদের হাত যে রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। ইতিহাসের জঘন্যতম ঘটনা তোমরা ঘটিয়েছ।

তবুও আজ তোমাদের চিঠি লিখছি। জানি তোমরা এ চিঠি পড়বে না। কিন্তু তোমাদের হয়ে তোমাদের বয়সী যারা নিরুদ্দেশ হয়েছে, কিংবা হতে চায় তারা পড়বে— এ আশায় লিখছি। যদি তাদের একটু আত্মোপলব্ধি হয় সে প্রত্যাশায় লিখছি।

আচ্ছা তোমরা এখন কোথায় আছ? বেহেশতে গিয়েছ? কী করে যাবে? তোমাদের নিথর দেহ মেডিকেল কলেজ মর্গে পড়ে আছে। তোমাদের এই যে প্রিয় বাবা-মা, যারা তোমাদের কত কষ্ট করে না বড় করেছেন। কই তারা তো একবারও গেলেন না ওই নিথর দেহটা দেখতে। ইসলামী বিধান মতে তোমাদের কবরস্থ করতে। আদরের সন্তানদের শেষবারের মতো দেখতে। কত কষ্ট বুকে চাপা দিয়ে তারা পড়ে আছেন তোমরা কি তা বুঝতে পার? তারা তোমাদের আর নিজেদের সন্তান মনে করেন না বুঝতে পারছ? তোমরা তো ধর্মের জন্য প্রাণ দিয়েছ তোমরা কী জানতে না বাবা-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। তোমরা ২২ জন মানুষকে নৃশংসভাবে খুন করেছ। তাদের পিতা-মাতার বুক খালি করেছ। কত সন্তানকে মা-বাবা হারা করেছ। তোমাদের পিতা-মাতারা কীভাবে যাবেন সন্তানকে শেষবারের মতো দেখতে। তোমরা তো তাদের আদরের ছেলে হয়ে থাকনি। তোমরা হয়ে গেছ জঙ্গি। বেহেশতের দরজা তো তোমাদের জন্য খুলবে না। ইসলাম ধর্মে তো কখনো পিতা-মাতার অবাধ্য হতে শিক্ষা দেয় না।

ইসলাম কি মানুষ হত্যা সমর্থন করে? তোমরা ভাবলে না এ মানুষগুলো তো আল্লাহর সৃষ্টি। নিরীহ মানুষগুলো তো কোনো অন্যায় করেনি যে তাদের খুন হতে হবে। আল্লাহর  সৃষ্টির সেরা মানুষ। মানুষ তৈরি করে আল্লাহ ফেরেশতাদের বলেছিলেন মানুষকে সিজদা করতে। যে ফেরেশতা সিজদা করেনি তাকে বেহেশত থেকে বের করে দেওয়া হয়। সে-ই হচ্ছে শয়তান। মানুষকে কুমন্ত্রণা দেয়। অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করতে হবে আল্লাহ কি কোথাও বলেছেন? পাপ-পুণ্যের বিচার করবেন আল্লাহ। যারা বিদেশি, বিধর্মী তারা তো এক আল্লাহর সৃষ্টি। আল্লাহ নিজেই বলেছেন, ‘যারা ইমান আনে, তারা খ্রিস্টান হোক, ইহুদি হোক কিংবা সাবী হোক (তারাই মুসলমান)। এদের যে কেউই আল্লাহর ওপর ইমান আনবে, ইমান আনবে পরকালের ওপর এবং যথার্থ ভালো কাজ করবে, আল্লাহতায়ালা তাদের অবশ্যই পুরস্কৃত করবেন এবং এসব লোকের যেমন ভয় নেই, তেমনি তারা চিন্তিতও হবে না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত ৬২)। তোমরাই বল ধর্মের কোথায় আছে যে অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করতে হবে?

কে সূরা পড়তে পারে আর কে পারে না তার বিচার করার তোমরা কে? কী দোষ ছিল ফারাজ, ইশরাত, অবন্তীর? তোমরা কে তাদের বিচার করার? সব মানুষের বিচারের ভার তো আল্লাহ নিয়েছেন। আল্লাহ বলেছেন, ‘আমি তাকে (চলার) পথ দেখিয়ে দিয়েছি, সে চাইলে (আল্লাহর) কৃতজ্ঞ বান্দাহ হতে পারে, আবার চাইলে কাফের হয়ে যেতে পারে। তবে যারা কুফরির পথ বেছে নেবে তাদের পাকড়াও করার জন্য আমি শেকল, বেড়ি ও (শাস্তির জন্য) আগুনের লেলিহান শিখার ব্যবস্থা করে রেখেছি।’ (সূরা আদদাহ্র আয়াত ৩-৪)। আর তোমরা কিনা বেহেশত যাওয়ার আশায় নিজেরা আল্লাহর কাজ হাতে নিয়ে নিলে! এতটা মগজধোলাই তোমাদের হলো কীভাবে?

মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী এই বাংলাদেশ। কোনো অপশক্তির কাছে এ দেশ হার মানবে না। তোমরা মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোননি? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, সবাই মিলে এ দেশটা স্বাধীন করেছে। ভারত এবং কত দেশ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছে। পাকিস্তানি অপশক্তি এদেশে নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়েছে। তারাও বিকৃত ফতোয়া দিয়ে গণিমতের মাল বলে তোমাদের মা-বোনকে অপমান করেছে। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এদেশের মানুষ রুখে দাঁড়িয়েছে। অবশেষে এক অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে এ বাংলাদেশের জন্ম। তোমাদের হয়তোবা মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের ইতিহাস কেউ বলেনি। যদি জানতে তাহলে এত গৌরবময় দেশে জন্ম নিয়ে তোমরা এমন জঙ্গি হতে পারতে না। বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদ সন্ত্রাসের কোনো স্থান নেই।

ধর্মীয় জঙ্গিবাদ আজ সারা বিশ্বে একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জঙ্গিবাদীরা তোমাদের মতো তরুণ ছেলেমেয়েদের মগজধোলাই করে প্ররোচিত করছে সন্ত্রাসবাদের দিকে। তোমরা যে কোন নেশায় বুঁদ হয়েছিলে! বুঝতে পারলে না কতটা অসত্যের পথে পা বাড়াচ্ছ। জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস সিরিয়া ও ইরাকে যে যুদ্ধ করছে তাতে ইসলামের কী লাভ হচ্ছে? ইরাকে সাদ্দামের বাথ পার্টির ক্ষমতাচ্যুত সৈন্যরা গঠন করেছে আইএস। তারা তাদের হারানো ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার লোভে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে। ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য কিছু পশ্চিমা শক্তি তাদের মদদ দিচ্ছে। এখন শোনা যাচ্ছে যে এর পেছনে ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদের হাত রয়েছে।

তোমাদের মতো তরুণদের সামনে সারা পৃথিবী খোলা। জঙ্গিবাদে জড়ানোর আগে তোমাদের উচিত ছিল ঘটনার পেছনের ঘটনা বিশ্লেষণ করা। যুক্তি দিয়ে বোঝা— সত্যি কোনটা। আজ আইএস জঙ্গিদের কারণে নারী ও শিশুসহ লাখ লাখ মুসলমান উদ্বাস্তুর জীবনযাপন করছে। অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টে তারা দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে। কত ছোট ছোট শিশুর মৃত্যু ঘটছে। একটু আশ্রয়ের খোঁজে পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বারস্থ হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আজ মুসলমানদের সন্দেহের চোখে দেখা হচ্ছে। জঙ্গিরা আল্লাহর সৃষ্ট এ পৃথিবীতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আল্লাহ কোথায় বলেছেন, তার এই পৃথিবীতে অশান্তি তৈরি করতে? আল্লাহ নিজেও কোনোরকম অশান্তি তৈরির ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। সূরা আল বাকারায় বলেছেন, ‘(স্মরণ কর) যখন মূসা তার লোকদের পানি সরবরাহের জন্য (আমার কাছে) দোয়া করল, আমি (তাকে) বললাম, তোমার হাতের লাঠি দিয়ে তুমি (এই) পাথরে আঘাত কর, (আঘাত করা মাত্রই) এই পাথর থেকে ১২টি নহর (পানির) উৎসারিত হয়ে গেল, প্রত্যেক গোত্রই নিজ নিজ (পানির) নহর চিনে নিল। (আমি বললাম) আমার দেওয়া রিজিক থেকে তোমরা উপভোগ কর, তবে আমার জমিনে বিপর্যয় সৃষ্টি কর না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত-৬০)।

আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত অপশক্তি। যারা কোনো দিন এদেশের জন্ম মেনে নেয়নি, তারা এখনো এদেশকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তোমরা তাদের খপ্পরে পড়লে? ধর্মের  উগ্রবাদী দীক্ষায় দীক্ষিত হলে। তোমাদের জানা উচিত ছিল এদেশের মানুষ ধর্মের উগ্রবাদিতাকে মেনে নেবে না। ধর্মের নামে কোনো হত্যাকাণ্ড মেনে নেবে না। ইসলাম অর্থ শান্তি। ইসলাম শান্তির ধর্ম, কোনো ধর্মই মানুষ হত্যা সমর্থন করে না। ধর্ম মানুষকে শান্তি ও সৌহার্দ্যের কথা বলে। ইসলামের কোথাও নেই মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের মানুষ পৃথিবীতে বাঁচতে পারবে না। তবে যুদ্ধ সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহতায়ালার পথে সেসব লোকের সঙ্গে লড়াই কর, যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই তোমরা সীমা লঙ্ঘন কোরো না, কারণ আল্লাহতায়ালা কখনো সীমা লঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করে না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত-১৯০)। হলি আর্টিজানের নিরীহ বিদেশি মানুষগুলো তো এদেশের মানুষের জন্য কাজ করতেই এসেছিল। তোমরাই বল তাদের হত্যা করে তোমরা কোন ধর্মের কাজটি করেছ?

তোমরা সবে স্কুল-কলেজ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দিয়েছিলে। মোবাশ্বের তো কলেজ শেষ করেনি। এত অল্প বয়সে সৃষ্টির এ রহস্য, ধর্ম, সর্বোপরি জীবন সম্বন্ধে এত বড় সিদ্ধান্ত নিলে? তোমাদের এত সহজে জঙ্গিরা মগজধোলাই করে ফেলল? তোমাদের আরও জানার, আরও পড়ার, আরও বোঝার দরকার ছিল। তোমরা চোখ, কান খোলা রেখে পড়াশোনা করলে সঠিক আর ভুল বুঝতে পারতে। জঙ্গিরা সুন্দর বৈষম্যহীন জীবনের কথা বলে তোমাদের মধ্যে ধর্মীয় বিভ্রান্তির বীজ বুনে দিল? তোমরা মানুষ থেকে জঙ্গি হয়ে গেলে। বুঝলে না ধর্ম শান্তির কথা বলে, নিরীহ মানুষ খুনের কথা বলে না। তোমরা নাকি ইসলামী সমাজ কায়েমের শর্ত দিয়েছিলে। জঙ্গি কর্মকাণ্ডে সমাজ বদল হয় না। এক সময় সমাজ বদলের অঙ্গীকার করে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের স্লোগানে এদেশে সর্বহারা পার্টির নামে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা হয়েছিল। একশ্রেণির তরুণ হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল, শ্রেণিশত্রু খতমের নামে তারা মানুষ খুন শুরু করেছিল। তারা আজ কোথায়? যুগে যুগে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, তা কঠোর হস্তে দমন করা হয়েছে।

এ চিঠি তোমাদের কেন লিখছি জান? কারণ আমি একজন মা। সন্তান বিপথগামী হলে মায়ের যে কী কষ্ট তা মা ছাড়া কেউ কি এতটা বুঝতে পারবে? তোমাদের বয়সী আমার ছেলে আছে। দূর দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। ভালো ফলাফলের জন্য প্রতিবছর ডিন অ্যাওয়ার্ড পায়। প্রায় প্রতিদিনই মাকে ফোন করে জানতে চায় মা ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করছে কিনা, ওষুধ খেয়েছে কিনা। এর ব্যতিক্রম হলে বুক ধুকপুক করতে থাকে। মা তো!

তোমাদের বলছি, তোমরা বেহেশত যেতে চেয়েছিলে তো! কীভাবে যাবে? তোমাদের মায়েদের কষ্ট একবারও টের পেলে না। জঙ্গিবাদে দীক্ষিত হওয়ার আগে মায়ের মুখটা মনে পড়ল না?

তোমাদের পিতা-মাতা যতদিন বাঁচবে কত কষ্ট নিয়ে বাঁচবে। তোমরা নাকি একটি বড় ঘটনা ঘটিয়ে ইতিহাসে জায়গা করে নিতে চেয়েছিলে। হ্যাঁ বাঙালি জাতি যতদিন থাকবে, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, তোমাদের নাম মানুষ ঘৃণাভরে স্মরণ করবে। কত মানুষ তোমাদের অভিশাপ দেবে। তোমাদের নাম শুনলেই উচ্চারিত হবে ধিক! লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন