শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বেরকে খোলা চিঠি

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বেরকে খোলা চিঠি

প্রিয় বলে সম্বোধন করতে পারলাম না। কীভাবে করি? তোমাদের হাত যে রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। ইতিহাসের জঘন্যতম ঘটনা তোমরা ঘটিয়েছ।

তবুও আজ তোমাদের চিঠি লিখছি। জানি তোমরা এ চিঠি পড়বে না। কিন্তু তোমাদের হয়ে তোমাদের বয়সী যারা নিরুদ্দেশ হয়েছে, কিংবা হতে চায় তারা পড়বে— এ আশায় লিখছি। যদি তাদের একটু আত্মোপলব্ধি হয় সে প্রত্যাশায় লিখছি।

আচ্ছা তোমরা এখন কোথায় আছ? বেহেশতে গিয়েছ? কী করে যাবে? তোমাদের নিথর দেহ মেডিকেল কলেজ মর্গে পড়ে আছে। তোমাদের এই যে প্রিয় বাবা-মা, যারা তোমাদের কত কষ্ট করে না বড় করেছেন। কই তারা তো একবারও গেলেন না ওই নিথর দেহটা দেখতে। ইসলামী বিধান মতে তোমাদের কবরস্থ করতে। আদরের সন্তানদের শেষবারের মতো দেখতে। কত কষ্ট বুকে চাপা দিয়ে তারা পড়ে আছেন তোমরা কি তা বুঝতে পার? তারা তোমাদের আর নিজেদের সন্তান মনে করেন না বুঝতে পারছ? তোমরা তো ধর্মের জন্য প্রাণ দিয়েছ তোমরা কী জানতে না বাবা-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। তোমরা ২২ জন মানুষকে নৃশংসভাবে খুন করেছ। তাদের পিতা-মাতার বুক খালি করেছ। কত সন্তানকে মা-বাবা হারা করেছ। তোমাদের পিতা-মাতারা কীভাবে যাবেন সন্তানকে শেষবারের মতো দেখতে। তোমরা তো তাদের আদরের ছেলে হয়ে থাকনি। তোমরা হয়ে গেছ জঙ্গি। বেহেশতের দরজা তো তোমাদের জন্য খুলবে না। ইসলাম ধর্মে তো কখনো পিতা-মাতার অবাধ্য হতে শিক্ষা দেয় না।

ইসলাম কি মানুষ হত্যা সমর্থন করে? তোমরা ভাবলে না এ মানুষগুলো তো আল্লাহর সৃষ্টি। নিরীহ মানুষগুলো তো কোনো অন্যায় করেনি যে তাদের খুন হতে হবে। আল্লাহর  সৃষ্টির সেরা মানুষ। মানুষ তৈরি করে আল্লাহ ফেরেশতাদের বলেছিলেন মানুষকে সিজদা করতে। যে ফেরেশতা সিজদা করেনি তাকে বেহেশত থেকে বের করে দেওয়া হয়। সে-ই হচ্ছে শয়তান। মানুষকে কুমন্ত্রণা দেয়। অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করতে হবে আল্লাহ কি কোথাও বলেছেন? পাপ-পুণ্যের বিচার করবেন আল্লাহ। যারা বিদেশি, বিধর্মী তারা তো এক আল্লাহর সৃষ্টি। আল্লাহ নিজেই বলেছেন, ‘যারা ইমান আনে, তারা খ্রিস্টান হোক, ইহুদি হোক কিংবা সাবী হোক (তারাই মুসলমান)। এদের যে কেউই আল্লাহর ওপর ইমান আনবে, ইমান আনবে পরকালের ওপর এবং যথার্থ ভালো কাজ করবে, আল্লাহতায়ালা তাদের অবশ্যই পুরস্কৃত করবেন এবং এসব লোকের যেমন ভয় নেই, তেমনি তারা চিন্তিতও হবে না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত ৬২)। তোমরাই বল ধর্মের কোথায় আছে যে অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করতে হবে?

কে সূরা পড়তে পারে আর কে পারে না তার বিচার করার তোমরা কে? কী দোষ ছিল ফারাজ, ইশরাত, অবন্তীর? তোমরা কে তাদের বিচার করার? সব মানুষের বিচারের ভার তো আল্লাহ নিয়েছেন। আল্লাহ বলেছেন, ‘আমি তাকে (চলার) পথ দেখিয়ে দিয়েছি, সে চাইলে (আল্লাহর) কৃতজ্ঞ বান্দাহ হতে পারে, আবার চাইলে কাফের হয়ে যেতে পারে। তবে যারা কুফরির পথ বেছে নেবে তাদের পাকড়াও করার জন্য আমি শেকল, বেড়ি ও (শাস্তির জন্য) আগুনের লেলিহান শিখার ব্যবস্থা করে রেখেছি।’ (সূরা আদদাহ্র আয়াত ৩-৪)। আর তোমরা কিনা বেহেশত যাওয়ার আশায় নিজেরা আল্লাহর কাজ হাতে নিয়ে নিলে! এতটা মগজধোলাই তোমাদের হলো কীভাবে?

মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী এই বাংলাদেশ। কোনো অপশক্তির কাছে এ দেশ হার মানবে না। তোমরা মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোননি? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, সবাই মিলে এ দেশটা স্বাধীন করেছে। ভারত এবং কত দেশ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছে। পাকিস্তানি অপশক্তি এদেশে নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়েছে। তারাও বিকৃত ফতোয়া দিয়ে গণিমতের মাল বলে তোমাদের মা-বোনকে অপমান করেছে। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এদেশের মানুষ রুখে দাঁড়িয়েছে। অবশেষে এক অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে এ বাংলাদেশের জন্ম। তোমাদের হয়তোবা মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের ইতিহাস কেউ বলেনি। যদি জানতে তাহলে এত গৌরবময় দেশে জন্ম নিয়ে তোমরা এমন জঙ্গি হতে পারতে না। বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদ সন্ত্রাসের কোনো স্থান নেই।

ধর্মীয় জঙ্গিবাদ আজ সারা বিশ্বে একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জঙ্গিবাদীরা তোমাদের মতো তরুণ ছেলেমেয়েদের মগজধোলাই করে প্ররোচিত করছে সন্ত্রাসবাদের দিকে। তোমরা যে কোন নেশায় বুঁদ হয়েছিলে! বুঝতে পারলে না কতটা অসত্যের পথে পা বাড়াচ্ছ। জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস সিরিয়া ও ইরাকে যে যুদ্ধ করছে তাতে ইসলামের কী লাভ হচ্ছে? ইরাকে সাদ্দামের বাথ পার্টির ক্ষমতাচ্যুত সৈন্যরা গঠন করেছে আইএস। তারা তাদের হারানো ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার লোভে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে। ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য কিছু পশ্চিমা শক্তি তাদের মদদ দিচ্ছে। এখন শোনা যাচ্ছে যে এর পেছনে ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদের হাত রয়েছে।

তোমাদের মতো তরুণদের সামনে সারা পৃথিবী খোলা। জঙ্গিবাদে জড়ানোর আগে তোমাদের উচিত ছিল ঘটনার পেছনের ঘটনা বিশ্লেষণ করা। যুক্তি দিয়ে বোঝা— সত্যি কোনটা। আজ আইএস জঙ্গিদের কারণে নারী ও শিশুসহ লাখ লাখ মুসলমান উদ্বাস্তুর জীবনযাপন করছে। অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টে তারা দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে। কত ছোট ছোট শিশুর মৃত্যু ঘটছে। একটু আশ্রয়ের খোঁজে পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বারস্থ হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আজ মুসলমানদের সন্দেহের চোখে দেখা হচ্ছে। জঙ্গিরা আল্লাহর সৃষ্ট এ পৃথিবীতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আল্লাহ কোথায় বলেছেন, তার এই পৃথিবীতে অশান্তি তৈরি করতে? আল্লাহ নিজেও কোনোরকম অশান্তি তৈরির ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। সূরা আল বাকারায় বলেছেন, ‘(স্মরণ কর) যখন মূসা তার লোকদের পানি সরবরাহের জন্য (আমার কাছে) দোয়া করল, আমি (তাকে) বললাম, তোমার হাতের লাঠি দিয়ে তুমি (এই) পাথরে আঘাত কর, (আঘাত করা মাত্রই) এই পাথর থেকে ১২টি নহর (পানির) উৎসারিত হয়ে গেল, প্রত্যেক গোত্রই নিজ নিজ (পানির) নহর চিনে নিল। (আমি বললাম) আমার দেওয়া রিজিক থেকে তোমরা উপভোগ কর, তবে আমার জমিনে বিপর্যয় সৃষ্টি কর না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত-৬০)।

আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত অপশক্তি। যারা কোনো দিন এদেশের জন্ম মেনে নেয়নি, তারা এখনো এদেশকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তোমরা তাদের খপ্পরে পড়লে? ধর্মের  উগ্রবাদী দীক্ষায় দীক্ষিত হলে। তোমাদের জানা উচিত ছিল এদেশের মানুষ ধর্মের উগ্রবাদিতাকে মেনে নেবে না। ধর্মের নামে কোনো হত্যাকাণ্ড মেনে নেবে না। ইসলাম অর্থ শান্তি। ইসলাম শান্তির ধর্ম, কোনো ধর্মই মানুষ হত্যা সমর্থন করে না। ধর্ম মানুষকে শান্তি ও সৌহার্দ্যের কথা বলে। ইসলামের কোথাও নেই মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের মানুষ পৃথিবীতে বাঁচতে পারবে না। তবে যুদ্ধ সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহতায়ালার পথে সেসব লোকের সঙ্গে লড়াই কর, যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই তোমরা সীমা লঙ্ঘন কোরো না, কারণ আল্লাহতায়ালা কখনো সীমা লঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করে না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত-১৯০)। হলি আর্টিজানের নিরীহ বিদেশি মানুষগুলো তো এদেশের মানুষের জন্য কাজ করতেই এসেছিল। তোমরাই বল তাদের হত্যা করে তোমরা কোন ধর্মের কাজটি করেছ?

তোমরা সবে স্কুল-কলেজ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দিয়েছিলে। মোবাশ্বের তো কলেজ শেষ করেনি। এত অল্প বয়সে সৃষ্টির এ রহস্য, ধর্ম, সর্বোপরি জীবন সম্বন্ধে এত বড় সিদ্ধান্ত নিলে? তোমাদের এত সহজে জঙ্গিরা মগজধোলাই করে ফেলল? তোমাদের আরও জানার, আরও পড়ার, আরও বোঝার দরকার ছিল। তোমরা চোখ, কান খোলা রেখে পড়াশোনা করলে সঠিক আর ভুল বুঝতে পারতে। জঙ্গিরা সুন্দর বৈষম্যহীন জীবনের কথা বলে তোমাদের মধ্যে ধর্মীয় বিভ্রান্তির বীজ বুনে দিল? তোমরা মানুষ থেকে জঙ্গি হয়ে গেলে। বুঝলে না ধর্ম শান্তির কথা বলে, নিরীহ মানুষ খুনের কথা বলে না। তোমরা নাকি ইসলামী সমাজ কায়েমের শর্ত দিয়েছিলে। জঙ্গি কর্মকাণ্ডে সমাজ বদল হয় না। এক সময় সমাজ বদলের অঙ্গীকার করে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের স্লোগানে এদেশে সর্বহারা পার্টির নামে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা হয়েছিল। একশ্রেণির তরুণ হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল, শ্রেণিশত্রু খতমের নামে তারা মানুষ খুন শুরু করেছিল। তারা আজ কোথায়? যুগে যুগে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, তা কঠোর হস্তে দমন করা হয়েছে।

এ চিঠি তোমাদের কেন লিখছি জান? কারণ আমি একজন মা। সন্তান বিপথগামী হলে মায়ের যে কী কষ্ট তা মা ছাড়া কেউ কি এতটা বুঝতে পারবে? তোমাদের বয়সী আমার ছেলে আছে। দূর দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। ভালো ফলাফলের জন্য প্রতিবছর ডিন অ্যাওয়ার্ড পায়। প্রায় প্রতিদিনই মাকে ফোন করে জানতে চায় মা ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করছে কিনা, ওষুধ খেয়েছে কিনা। এর ব্যতিক্রম হলে বুক ধুকপুক করতে থাকে। মা তো!

তোমাদের বলছি, তোমরা বেহেশত যেতে চেয়েছিলে তো! কীভাবে যাবে? তোমাদের মায়েদের কষ্ট একবারও টের পেলে না। জঙ্গিবাদে দীক্ষিত হওয়ার আগে মায়ের মুখটা মনে পড়ল না?

তোমাদের পিতা-মাতা যতদিন বাঁচবে কত কষ্ট নিয়ে বাঁচবে। তোমরা নাকি একটি বড় ঘটনা ঘটিয়ে ইতিহাসে জায়গা করে নিতে চেয়েছিলে। হ্যাঁ বাঙালি জাতি যতদিন থাকবে, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, তোমাদের নাম মানুষ ঘৃণাভরে স্মরণ করবে। কত মানুষ তোমাদের অভিশাপ দেবে। তোমাদের নাম শুনলেই উচ্চারিত হবে ধিক! লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা