শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বেরকে খোলা চিঠি

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিবরাস, রোহান ও মোবাশ্বেরকে খোলা চিঠি

প্রিয় বলে সম্বোধন করতে পারলাম না। কীভাবে করি? তোমাদের হাত যে রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। ইতিহাসের জঘন্যতম ঘটনা তোমরা ঘটিয়েছ।

তবুও আজ তোমাদের চিঠি লিখছি। জানি তোমরা এ চিঠি পড়বে না। কিন্তু তোমাদের হয়ে তোমাদের বয়সী যারা নিরুদ্দেশ হয়েছে, কিংবা হতে চায় তারা পড়বে— এ আশায় লিখছি। যদি তাদের একটু আত্মোপলব্ধি হয় সে প্রত্যাশায় লিখছি।

আচ্ছা তোমরা এখন কোথায় আছ? বেহেশতে গিয়েছ? কী করে যাবে? তোমাদের নিথর দেহ মেডিকেল কলেজ মর্গে পড়ে আছে। তোমাদের এই যে প্রিয় বাবা-মা, যারা তোমাদের কত কষ্ট করে না বড় করেছেন। কই তারা তো একবারও গেলেন না ওই নিথর দেহটা দেখতে। ইসলামী বিধান মতে তোমাদের কবরস্থ করতে। আদরের সন্তানদের শেষবারের মতো দেখতে। কত কষ্ট বুকে চাপা দিয়ে তারা পড়ে আছেন তোমরা কি তা বুঝতে পার? তারা তোমাদের আর নিজেদের সন্তান মনে করেন না বুঝতে পারছ? তোমরা তো ধর্মের জন্য প্রাণ দিয়েছ তোমরা কী জানতে না বাবা-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। তোমরা ২২ জন মানুষকে নৃশংসভাবে খুন করেছ। তাদের পিতা-মাতার বুক খালি করেছ। কত সন্তানকে মা-বাবা হারা করেছ। তোমাদের পিতা-মাতারা কীভাবে যাবেন সন্তানকে শেষবারের মতো দেখতে। তোমরা তো তাদের আদরের ছেলে হয়ে থাকনি। তোমরা হয়ে গেছ জঙ্গি। বেহেশতের দরজা তো তোমাদের জন্য খুলবে না। ইসলাম ধর্মে তো কখনো পিতা-মাতার অবাধ্য হতে শিক্ষা দেয় না।

ইসলাম কি মানুষ হত্যা সমর্থন করে? তোমরা ভাবলে না এ মানুষগুলো তো আল্লাহর সৃষ্টি। নিরীহ মানুষগুলো তো কোনো অন্যায় করেনি যে তাদের খুন হতে হবে। আল্লাহর  সৃষ্টির সেরা মানুষ। মানুষ তৈরি করে আল্লাহ ফেরেশতাদের বলেছিলেন মানুষকে সিজদা করতে। যে ফেরেশতা সিজদা করেনি তাকে বেহেশত থেকে বের করে দেওয়া হয়। সে-ই হচ্ছে শয়তান। মানুষকে কুমন্ত্রণা দেয়। অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করতে হবে আল্লাহ কি কোথাও বলেছেন? পাপ-পুণ্যের বিচার করবেন আল্লাহ। যারা বিদেশি, বিধর্মী তারা তো এক আল্লাহর সৃষ্টি। আল্লাহ নিজেই বলেছেন, ‘যারা ইমান আনে, তারা খ্রিস্টান হোক, ইহুদি হোক কিংবা সাবী হোক (তারাই মুসলমান)। এদের যে কেউই আল্লাহর ওপর ইমান আনবে, ইমান আনবে পরকালের ওপর এবং যথার্থ ভালো কাজ করবে, আল্লাহতায়ালা তাদের অবশ্যই পুরস্কৃত করবেন এবং এসব লোকের যেমন ভয় নেই, তেমনি তারা চিন্তিতও হবে না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত ৬২)। তোমরাই বল ধর্মের কোথায় আছে যে অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করতে হবে?

কে সূরা পড়তে পারে আর কে পারে না তার বিচার করার তোমরা কে? কী দোষ ছিল ফারাজ, ইশরাত, অবন্তীর? তোমরা কে তাদের বিচার করার? সব মানুষের বিচারের ভার তো আল্লাহ নিয়েছেন। আল্লাহ বলেছেন, ‘আমি তাকে (চলার) পথ দেখিয়ে দিয়েছি, সে চাইলে (আল্লাহর) কৃতজ্ঞ বান্দাহ হতে পারে, আবার চাইলে কাফের হয়ে যেতে পারে। তবে যারা কুফরির পথ বেছে নেবে তাদের পাকড়াও করার জন্য আমি শেকল, বেড়ি ও (শাস্তির জন্য) আগুনের লেলিহান শিখার ব্যবস্থা করে রেখেছি।’ (সূরা আদদাহ্র আয়াত ৩-৪)। আর তোমরা কিনা বেহেশত যাওয়ার আশায় নিজেরা আল্লাহর কাজ হাতে নিয়ে নিলে! এতটা মগজধোলাই তোমাদের হলো কীভাবে?

মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী এই বাংলাদেশ। কোনো অপশক্তির কাছে এ দেশ হার মানবে না। তোমরা মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোননি? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, সবাই মিলে এ দেশটা স্বাধীন করেছে। ভারত এবং কত দেশ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছে। পাকিস্তানি অপশক্তি এদেশে নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়েছে। তারাও বিকৃত ফতোয়া দিয়ে গণিমতের মাল বলে তোমাদের মা-বোনকে অপমান করেছে। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এদেশের মানুষ রুখে দাঁড়িয়েছে। অবশেষে এক অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে এ বাংলাদেশের জন্ম। তোমাদের হয়তোবা মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের ইতিহাস কেউ বলেনি। যদি জানতে তাহলে এত গৌরবময় দেশে জন্ম নিয়ে তোমরা এমন জঙ্গি হতে পারতে না। বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদ সন্ত্রাসের কোনো স্থান নেই।

ধর্মীয় জঙ্গিবাদ আজ সারা বিশ্বে একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জঙ্গিবাদীরা তোমাদের মতো তরুণ ছেলেমেয়েদের মগজধোলাই করে প্ররোচিত করছে সন্ত্রাসবাদের দিকে। তোমরা যে কোন নেশায় বুঁদ হয়েছিলে! বুঝতে পারলে না কতটা অসত্যের পথে পা বাড়াচ্ছ। জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস সিরিয়া ও ইরাকে যে যুদ্ধ করছে তাতে ইসলামের কী লাভ হচ্ছে? ইরাকে সাদ্দামের বাথ পার্টির ক্ষমতাচ্যুত সৈন্যরা গঠন করেছে আইএস। তারা তাদের হারানো ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার লোভে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে। ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য কিছু পশ্চিমা শক্তি তাদের মদদ দিচ্ছে। এখন শোনা যাচ্ছে যে এর পেছনে ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদের হাত রয়েছে।

তোমাদের মতো তরুণদের সামনে সারা পৃথিবী খোলা। জঙ্গিবাদে জড়ানোর আগে তোমাদের উচিত ছিল ঘটনার পেছনের ঘটনা বিশ্লেষণ করা। যুক্তি দিয়ে বোঝা— সত্যি কোনটা। আজ আইএস জঙ্গিদের কারণে নারী ও শিশুসহ লাখ লাখ মুসলমান উদ্বাস্তুর জীবনযাপন করছে। অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টে তারা দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে। কত ছোট ছোট শিশুর মৃত্যু ঘটছে। একটু আশ্রয়ের খোঁজে পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বারস্থ হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আজ মুসলমানদের সন্দেহের চোখে দেখা হচ্ছে। জঙ্গিরা আল্লাহর সৃষ্ট এ পৃথিবীতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আল্লাহ কোথায় বলেছেন, তার এই পৃথিবীতে অশান্তি তৈরি করতে? আল্লাহ নিজেও কোনোরকম অশান্তি তৈরির ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। সূরা আল বাকারায় বলেছেন, ‘(স্মরণ কর) যখন মূসা তার লোকদের পানি সরবরাহের জন্য (আমার কাছে) দোয়া করল, আমি (তাকে) বললাম, তোমার হাতের লাঠি দিয়ে তুমি (এই) পাথরে আঘাত কর, (আঘাত করা মাত্রই) এই পাথর থেকে ১২টি নহর (পানির) উৎসারিত হয়ে গেল, প্রত্যেক গোত্রই নিজ নিজ (পানির) নহর চিনে নিল। (আমি বললাম) আমার দেওয়া রিজিক থেকে তোমরা উপভোগ কর, তবে আমার জমিনে বিপর্যয় সৃষ্টি কর না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত-৬০)।

আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত অপশক্তি। যারা কোনো দিন এদেশের জন্ম মেনে নেয়নি, তারা এখনো এদেশকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তোমরা তাদের খপ্পরে পড়লে? ধর্মের  উগ্রবাদী দীক্ষায় দীক্ষিত হলে। তোমাদের জানা উচিত ছিল এদেশের মানুষ ধর্মের উগ্রবাদিতাকে মেনে নেবে না। ধর্মের নামে কোনো হত্যাকাণ্ড মেনে নেবে না। ইসলাম অর্থ শান্তি। ইসলাম শান্তির ধর্ম, কোনো ধর্মই মানুষ হত্যা সমর্থন করে না। ধর্ম মানুষকে শান্তি ও সৌহার্দ্যের কথা বলে। ইসলামের কোথাও নেই মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের মানুষ পৃথিবীতে বাঁচতে পারবে না। তবে যুদ্ধ সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহতায়ালার পথে সেসব লোকের সঙ্গে লড়াই কর, যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই তোমরা সীমা লঙ্ঘন কোরো না, কারণ আল্লাহতায়ালা কখনো সীমা লঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করে না।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত-১৯০)। হলি আর্টিজানের নিরীহ বিদেশি মানুষগুলো তো এদেশের মানুষের জন্য কাজ করতেই এসেছিল। তোমরাই বল তাদের হত্যা করে তোমরা কোন ধর্মের কাজটি করেছ?

তোমরা সবে স্কুল-কলেজ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দিয়েছিলে। মোবাশ্বের তো কলেজ শেষ করেনি। এত অল্প বয়সে সৃষ্টির এ রহস্য, ধর্ম, সর্বোপরি জীবন সম্বন্ধে এত বড় সিদ্ধান্ত নিলে? তোমাদের এত সহজে জঙ্গিরা মগজধোলাই করে ফেলল? তোমাদের আরও জানার, আরও পড়ার, আরও বোঝার দরকার ছিল। তোমরা চোখ, কান খোলা রেখে পড়াশোনা করলে সঠিক আর ভুল বুঝতে পারতে। জঙ্গিরা সুন্দর বৈষম্যহীন জীবনের কথা বলে তোমাদের মধ্যে ধর্মীয় বিভ্রান্তির বীজ বুনে দিল? তোমরা মানুষ থেকে জঙ্গি হয়ে গেলে। বুঝলে না ধর্ম শান্তির কথা বলে, নিরীহ মানুষ খুনের কথা বলে না। তোমরা নাকি ইসলামী সমাজ কায়েমের শর্ত দিয়েছিলে। জঙ্গি কর্মকাণ্ডে সমাজ বদল হয় না। এক সময় সমাজ বদলের অঙ্গীকার করে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের স্লোগানে এদেশে সর্বহারা পার্টির নামে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা হয়েছিল। একশ্রেণির তরুণ হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল, শ্রেণিশত্রু খতমের নামে তারা মানুষ খুন শুরু করেছিল। তারা আজ কোথায়? যুগে যুগে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, তা কঠোর হস্তে দমন করা হয়েছে।

এ চিঠি তোমাদের কেন লিখছি জান? কারণ আমি একজন মা। সন্তান বিপথগামী হলে মায়ের যে কী কষ্ট তা মা ছাড়া কেউ কি এতটা বুঝতে পারবে? তোমাদের বয়সী আমার ছেলে আছে। দূর দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। ভালো ফলাফলের জন্য প্রতিবছর ডিন অ্যাওয়ার্ড পায়। প্রায় প্রতিদিনই মাকে ফোন করে জানতে চায় মা ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করছে কিনা, ওষুধ খেয়েছে কিনা। এর ব্যতিক্রম হলে বুক ধুকপুক করতে থাকে। মা তো!

তোমাদের বলছি, তোমরা বেহেশত যেতে চেয়েছিলে তো! কীভাবে যাবে? তোমাদের মায়েদের কষ্ট একবারও টের পেলে না। জঙ্গিবাদে দীক্ষিত হওয়ার আগে মায়ের মুখটা মনে পড়ল না?

তোমাদের পিতা-মাতা যতদিন বাঁচবে কত কষ্ট নিয়ে বাঁচবে। তোমরা নাকি একটি বড় ঘটনা ঘটিয়ে ইতিহাসে জায়গা করে নিতে চেয়েছিলে। হ্যাঁ বাঙালি জাতি যতদিন থাকবে, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, তোমাদের নাম মানুষ ঘৃণাভরে স্মরণ করবে। কত মানুষ তোমাদের অভিশাপ দেবে। তোমাদের নাম শুনলেই উচ্চারিত হবে ধিক! লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা