শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ মে, ২০১৫

টেন্ডার বাণিজ্যে এমপি নেতারা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
টেন্ডার বাণিজ্যে এমপি নেতারা

টেন্ডার বাণিজ্যের সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে পড়ছেন সরকারি দলের এমপি ও জেলা-উপজেলার নেতারা। ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দল-উপদল, কোন্দলও হচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়। এমনকি হানাহানি ও সংঘাত এবং খুনাখুনির ঘটনাও ঘটছে। সর্বক্ষেত্রে ই-টেন্ডার চালু না হওয়ায় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সমস্যা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। সরকারি দলের এই অভ্যন্তরীণ বিরোধের সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে টেন্ডার বা বিভিন্ন বৈধ-অবৈধ বাণিজ্য। আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনগুলোর মধ্যে সংঘাত হয় চাঁদাবাজির ভাগাভাগি নিয়ে। জানা গেছে, দেশের সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলোতে সবচেয়ে বেশি উন্নয়ন কাজ হয়ে থাকে। এর পাশাপাশি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর, পানি উন্নয়ন বোর্ড, গণপূর্ত বিভাগসহ সরকারি বিভিন্ন বড় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন কাজের নিয়ন্ত্রণ নিতে কোনো রকম রাখঢাক না রেখেই সরকারি দলের মাঠপর্যায়ে প্রভাবশালী নেতারা এবং তাদের অনুসারীরা দাপট খাটান। শুধু তাই নয়, তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকর্তার পক্ষেই অবস্থান নেওয়া সম্ভব নয়। জানা গেছে, ঢাকা সিটি করপোরেশনের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করেন নির্দিষ্টসংখ্যক যুবলীগ নেতা। তাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন কাজসহ সব ধরনের কাজ নিয়ন্ত্রিত হয়। সিটি করপোরেশনের এমন কোনো কাজ নেই যেখানে এই নেতারা হস্তক্ষেপ করেন না। চিহ্নিত এই যুবলীগ নেতাদের নিয়ে রীতিমতো ঝামেলায় আছেন দুই সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত দুই নগর পিতা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই যুবলীগ নেতাদের নিয়ন্ত্রণ থেকে নগর ভবনকে উদ্ধার করা না গেলে কোনোভাবেই স্বাভাবিক কাজ করতে পারবেন না দুই নগর পিতা। রাজধানীর বাইরে জেলায় জেলায় গড়ে উঠেছে ছাত্রলীগ-যুবলীগের অপ্রতিরোধ্য সিন্ডিকেট।  

ঝিনাইদহে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মিলে গড়ে তুলেছেন একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট। আবার তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে জেলা যুবলীগ ও ছাত্রলীগ যৌথভাবে গড়ে তুলেছেন আরেকটি সিন্ডিকেট। এই দুই সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করে জেলার সব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের টেন্ডার। জানা গেছে, এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মাঝে মাঝেই সহিংস ঘটনা ঘটে। প্রায় একই চিত্র কুমিল্লা জেলা ও সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ঘিরে। এখানে অবশ্য জেলার সব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের টেন্ডার এককভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। জানা গেছে, টেন্ডারকে ঘিরে সরকারের গত মেয়াদে এ ধরনের পরিস্থিতি অনেক বেশি ছিল। ওই সময়ে টেন্ডারবাজি নিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রায়ই সহিংস ঘটনা ঘটত। কিন্তু ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর কিছুটা পরিবর্তন আসে এই চিত্রে। তবে সেটি বেশি দিন টিকেনি। প্রথম দিকে এসব বিষয় সরকারের যথেষ্ট নিয়ন্ত্রণে থাকলেও ক্রমান্বয়ে পরিস্থিতি অবনতির দিকে যাচ্ছে। টেন্ডারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ধীরে ধীরে দেশের বিভিন্ন জেলায় সহিংস ঘটনা ঘটছে। আর এমন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গিয়ে রীতিমতো বেকায়দায় সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। দেশের বিভিন্ন এলাকায় টেন্ডারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সরকারি দলের একাধিক গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়ালে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে। আবার অনেক সময় দেখা যায়, যে গ্রুপ শক্তিশালী আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা সেই গ্রুপের পক্ষাবলম্বন করে। এতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়ে ওঠে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, টেন্ডারের সঙ্গে আমাদের দলের কেউ জড়িত আছে বলে জানা নেই। যদি এরকম কোনো তথ্য আমরা পাই তাহলে অবশ্যই সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

ই-টেন্ডার চালু স্বল্প পরিসরে : বিগত মহাজোট সরকারের প্রথম দিকেই অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছিলেন, টেন্ডারবাজি এবং টেন্ডারকে ঘিরে সব ধরনের সহিংসতা বন্ধে সর্বক্ষেত্রে ই-টেন্ডার ব্যবস্থা চালু করা হবে। তারপর এ নিয়ে কাজও শুরু করে সরকার। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রথম দিকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয় ই-টেন্ডারিং ব্যবস্থা। পরবর্তীতে বিগত কয়েক বছরে সরকারের অন্তত ১৭ মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দফতরে কেনাকাটা ও উন্নয়ন কাজের দরপত্র বা টেন্ডার আহ্বান করা হয় ই-টেন্ডারের মাধ্যমে। তবে সমস্যা অন্য জায়গায়, ই-টেন্ডার চালু হলেও তা হয়েছে সীমিত আকারে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে ১৭টি মন্ত্রণালয়ের অধীন পানি উন্নয়ন বোর্ড, গৃহায়ন ও গণপূর্ত অধিদফতর, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, সড়ক বিভাগ, ওয়াসা, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দফতরের ৫০ কোটি টাকার নিচের কেনাকাটা ও উন্নয়ন কাজের দরপত্র আহ্বান করা হয় ই-টেন্ডারের মাধ্যমে। সূত্র জানায়, ই-টেন্ডার বিষয়ে অভিজ্ঞতা না থাকায় অর্থাৎ যারা ই-টেন্ডারে অংশ নেবেন, যারা এ কাজ করবেন তাদের অনভিজ্ঞতার কারণে পুরোদমে সর্বক্ষেত্রে ই-টেন্ডার ব্যবস্থা চালু করা যাচ্ছে না। 

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজির ঘটনা আগেও হয়েছে, এখনো হচ্ছে। তবে সরকার ইচ্ছা করলে টেন্ডারবাজি নিয়ে ঘটা সহিংসতা, চাঁদাবাজি একদিনেই বন্ধ করে দিতে পারে। নিজেদের নেতা-কর্মীদের খুশি রাখার জন্য সরকার টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি ঠেকানোর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নানা উদ্যোগের কথা তারা বললেও বাস্তবে কিছুই করছে না। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো এখন রাজনীতিকেন্দ্রিক না হয়ে ক্ষমতাকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। তারা মনে করেন, ক্ষমতায় থাকলে সম্পদ বাড়ানো যাবে। সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের বালাই নেই। আমাদের দেশের দলগুলো রাজনীতিকে সম্পদ আহরণের উপায় হিসেবে মনে করে। ক্ষমতাকে কেন্দ্র করে সম্পদ বাড়াতে আগ্রহ দেখা যায়। তিনি বলেন, যখন কেউ কম পান আর কেউ বেশি পান তখন তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। টেন্ডারবাজি বন্ধে ই-টেন্ডার পদ্ধতি ‘পরীক্ষামূলক’ই রয়ে গেছে। প্রযুক্তিগত দুর্বলতা ও যারা এসব পরিচালনা করবেন তাদের সক্ষমতার অভাবেই এ প্রক্রিয়া আটকে আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ১৯ জন
ঠাকুরগাঁওয়ে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ১৯ জন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে গেল ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ
বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে গেল ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর পর সমাজে ফিরলেন নবীনগরের ধনঞ্জয়-রানী দম্পতি
৩৬ বছর পর সমাজে ফিরলেন নবীনগরের ধনঞ্জয়-রানী দম্পতি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মচ্যুতির আশঙ্কায় বেনাপোল বন্দরে শ্রমিক বিক্ষোভ
কর্মচ্যুতির আশঙ্কায় বেনাপোল বন্দরে শ্রমিক বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১২৪৭ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন
টাঙ্গাইলে ১২৪৭ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহা গ্রেফতার
মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি
পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির
নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় উৎপাদন বেশি হলেও সবজির দাম বাড়তি
বগুড়ায় উৎপাদন বেশি হলেও সবজির দাম বাড়তি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রাশিয়ার কতো সেনা যুদ্ধ করছেন জানালেন পুতিন
ইউক্রেনে রাশিয়ার কতো সেনা যুদ্ধ করছেন জানালেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বই উপহার দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ময়মনসিংহে বই উপহার দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গুইমারায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত
গুইমারায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প
শাবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওষুধের দোকানের আড়ালে মদ বিক্রি, আইনজীবীসহ আটক ৩
ওষুধের দোকানের আড়ালে মদ বিক্রি, আইনজীবীসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা
ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দুর্গাপূজা ঘিরে ষড়যন্ত্র হলে বিএনপি রুখে দেবে: দুলু
দুর্গাপূজা ঘিরে ষড়যন্ত্র হলে বিএনপি রুখে দেবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যা ও জীবাশ্ম জ্বালানির বিরুদ্ধে মোংলায় সাইকেল র‍্যালি
গণহত্যা ও জীবাশ্ম জ্বালানির বিরুদ্ধে মোংলায় সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে বিশাল মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো চালের দাম
জাপানে বিশাল মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো চালের দাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি
মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ