শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫১, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

শিরোনামে উল্লিখিত বিষয়ের ওপর ১২ এপ্রিল জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বড় আকারের একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিলেন শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও মইন উদ্দীন খান বাদলের নেতৃত্বাধীন জাসদ। বিশ্বজুড়ে জঙ্গিবাদের ভয়াবহতা এবং বাংলাদেশের বিরাজমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এমন একটি খোলামেলা আলোচনা আমার কাছে খুবই সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে। মূল উদ্যোক্তা মইন উদ্দীন খান বাদলকে এ জন্য ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশে পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে সাম্প্রদায়িকতার যে ভয়ঙ্কর বিষ বাংলাদেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে তার শিকড়-বাঁকল সব উপড়ে ফেলে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করতে হবে। সেটি না করা পর্যন্ত গণতন্ত্রের চলার পথ নিরাপদ হবে না এবং দেশে শান্তিও আসবে না। সাম্প্রদায়িক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতিকে জিইয়ে রেখে, তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন তারা আসলে প্রবঞ্চকের কাতারে পড়েন। এরা কথামালার ফুলঝুরিতে জনগণকে বিভ্রান্তিতে রেখে নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য লুটতরাজ কায়েম ও ক্ষমতার প্রতিহিংসাকে চরিতার্থ করতে চান। এদের আগের ইতিহাস তাই বলে। সুতরাং এদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষ ও তরুণ প্রজন্মকে সতর্ক করার জন্য এ ধরনের আলোচনা, সেমিনার ও কথোপকথন দেশব্যাপী সারা বছর অব্যাহত রাখা একান্ত প্রয়োজন। ১২ এপ্রিল প্রেসক্লাবের ওই সেমিনারে একজন আলোচক হিসেবে আমিও উপস্থিত ছিলাম। তবে সঙ্গত কারণেই এ ধরনের অনুষ্ঠানে কোনো একজনের পক্ষে বিষয়ের ওপর নিজের পরিপূর্ণ চিন্তা ও বক্তব্য তুলে ধরা সম্ভব হয় না। আর এ কারণেই আজকের এই লেখার অবতারণা।

বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা ও জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে না, এটা যেমন ঠিক, তেমনি এটাও ঠিক যে, ১৯৭৫ সালের পর দুজন সামরিক শাসক ও তাদের প্রতিভূরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে ধর্ম নিয়ে ভণ্ডচারিতার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মনে ধর্ম সম্পর্কে এক ধরনের মিথ্যা মিথ এবং ভ্রান্ত মনস্তাত্ত্বিকতা তৈরি করতে পেরেছেন। মূলত এরা পাকিস্তানি শাসকচক্রের ধ্যান-ধারণার পুনরোত্থান ঘটিয়েছেন, যার থেকে আমরা মুক্ত হয়েছিলাম একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। সুতরাং দীর্ঘদিনের ধারাবাহিকতায় ধর্মের লেবাসধারী, ছদ্মবেশী রাজনৈতিক দলগুলো ছুতানাতা পেলেই যখন ধর্মের নামে অপধর্ম করে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে উদ্যত হয় তখন এই বর্ণচোরদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় বৃহত্তর জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন পাওয়া যায় না। বেশিরভাগ মানুষ নীরব ও নির্লিপ্ত থাকে। বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জের মানুষ এখনো সরল সোজা এবং ধর্মের বিষয়ে অতি সংবেদনশীল। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও ধর্ষণকারী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মিথ্যা লেবাস পরে আল্লামা সেজে মানুষকে কী পরিণাম ধোঁকা দিতে সক্ষম হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় যখন জামায়াত-শিবির প্রচার করল সাঈদীকে চাঁদে দেখা গেছে এবং তা দেখার জন্য মানুষ বাড়ির ছাদে ও গাছে ওঠল। সমস্যা হলো এই লেবাসধারী ধার্মিকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার আগে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে এই কঠিন ও ভ্রান্ত বাস্তবতাকে মনে রাখতে হয়। মানুষকে এই অন্ধ বিশ্বাস ও ধর্ম ব্যবসায়ীদের কবল থেকে মুক্ত করা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৭৮ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান কর্তৃক বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আর্দশ ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিল এবং অনুচ্ছেদ ১২ পুরোটা বিলুপ্ত ও ৩৮ অনুচ্ছেদের শর্তাদি বিলোপ করার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের শিকড় এখানে। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি যতদিন বহাল থাকবে ততদিন জঙ্গি উৎপাদন ও বিস্তার ঠেকিয়ে রাখা যাবে না এবং তার ফলশ্রুতিতে গণতন্ত্র কখনো পূর্ণতা পাবে না। মানুষের জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যাবে না। রাজনীতির গোড়ার সংকটের কারণে যে ধরনের নিরাপত্তার হুমকি সৃষ্টি হয় তাকে পুলিশ দিয়ে সম্পূর্ণ নিবৃত্ত করা কখনো কোথাও সম্ভব হয়নি। চিহ্নিত সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক পক্ষ পূর্ণ শক্তি নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকলে তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে তার উদাহরণ দেখা যায় ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের সময়। হেফাজতের ১৩ দফা আর তালেবানিতন্ত্র ও তথাকথিত ইসলামিক স্টেটের আবু বকর বাগদাদী তন্ত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অথচ ২০১৩ সালের ৫ মে বিএনপির সিনিয়র নেতারা প্রকাশ্য মঞ্চে ওঠে হেফাজতের ১৩ দফাকে সমর্থন করলেন। এর যে পরিণতি হয়েছে তার থেকে আমরা কবে বের হতে পারব তা কেবল ভবিতব্যই বলতে পারে। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রধান খুঁটি আওয়ামী লীগ গত পাঁচ-সাত বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্র ও সমাজের ভিতরে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে কতটুকু শক্তিশালী করতে পেরেছে এবং দলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মনে অসাম্প্রদায়িক আদর্শের দীক্ষা কতটুকু প্রোথিত করতে পেরেছে তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে। কিন্তু তারপরও বলতে হবে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভরসা এখনো আওয়ামী লীগ ও তার নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কোনো বিকল্প এখনো নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার পরও বিগত পাঁচ-ছয় বছরে রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দিতে পারেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগের বিকল্প তো বিএনপি-জামায়াত হতে পারে না এবং কেন পারে না তার কারণ সন্দেহাতীতভাবে দেখা গেছে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের সরকারের সময়। ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতির কবল থেকে মুক্ত হতে হলে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থা ছাড়া তা সম্ভব নয়, যেখানে বিএনপির অবস্থান সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী, তারা ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থায় বিশ্বাস করে না। কিন্তু ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি থেকে বের না হওয়া পর্যন্ত এর গর্ভ থেকে জঙ্গিদের জন্ম ও বিস্তার এবং সস্ত্রাসায়ন পরিপূর্ণভাবে রোধ করা সম্ভব নয়। তাই চাপাতি, বোমা, গ্রেনেড নিয়ে অবিরত মাঠে নামা জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষের রক্তক্ষরণ কীভাবে রোধ করা যায় সেটাই উদ্বেগ ও উত্কণ্ঠার বিষয়। জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষকে বাঁচাতে হলে জঙ্গিয়ায়নের কারণগুলো সবিস্তারে সংশ্লিষ্ট সবাইকে উপলব্ধি করতে হবে। তাই যে কারণগুলো বাংলাদেশে বিরাজমান থাকায় জামায়াত ও তাদের জঙ্গি সংগঠনগুলো জঙ্গি রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন এবং সশস্ত্রায়নের সুযোগ পাচ্ছে সে সম্পর্কে লেখার এ পর্যায়ে একটু নজর দিই।

এক. সামাজিক ও ধর্মীয় কাজের ছদ্মবেশে জামায়াত এবং তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব লন্ডনভিত্তিক যে এনজিওগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে আছে তারা নানা কৌশল ও আবরণে গ্রামগঞ্জের সাধারণ মানুষকে ধর্মান্ধ চিন্তা চেতনায় উদ্বুদ্ধ করছে। দুই. জামায়াত, হেফাজতসহ বিভিন্ন ধর্মীয় রাজনৈতিক দলের তত্ত্বাবধানে ও নিয়ন্ত্রণে কওমিসহ অন্য হাজার হাজার যে মাদ্রাসা আছে এবং নিত্যনতুন গজিয়ে উঠছে এগুলোর কোনো কোনোটি জঙ্গি রিক্রুট, প্রশিক্ষণ ও আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরির উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে। তিন. এ মাদ্রাসাগুলোর সঙ্গে ভারত ও পাকিস্তানের অনেক মাদ্রাসার শিক্ষাসংযোগ ও সহায়তা বিনিময়ের ছদ্মবেশে ভিনদেশি অনেক কট্টর উগ্রবাদী ইসলামিস্ট নেতা বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোতে সফরে আসছেন। এ সুযোগে তাদের হাত দিয়ে জঙ্গিদের জন্য বিদেশি অর্থ সাহায্য আসছে এবং বাংলাদেশি জঙ্গিরা চোরাইপথে অস্ত্র আনার নেটওয়ার্ক স্থাপনের সুযোগ পাচ্ছে। চার. জামায়াত ও তাদের সহযোগী সংগঠনের কয়েকশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান আছে। এখান থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনের হাতে যাচ্ছে। এটা এখন সর্বজনবিদিত যে, বিশাল অঙ্কের টাকার বিনিময়েই আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরি করা হয়। পাঁচ. দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধতা ও মিত্রতার পুরো রাজনৈতিক ফায়দা উঠাচ্ছে জামায়াত, হেফাজত ও ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশ। কোনো কোনো এলাকায় বিএনপির সরাসরি সমর্থনে জামায়াতের নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছে। ছয়. আল-কায়েদা, আইএস ও এদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা চলছে তার একটা পরোক্ষ উদ্বুদ্ধকরণ প্রভাব কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি সংগঠনগুলো। সাত. আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতি, সাম্প্রদায়িক আদর্শ ও প্যান ইসলামইজমের অন্ধতায় পাকিস্তান বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থার চরম বিরুদ্ধে। যার কারণে জামায়াত-বিএনপির সঙ্গে সংযোগের সুবিধা ও কূটনৈতিক আবরণে পাকিস্তান বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সরাসরি জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত, যার অনেক প্রমাণ হাতেনাতে নিকট অতীতে পাওয়া গেছে। আট. বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার ভিতরে যেমন অশিক্ষা ও বেকার তৈরির উপাদানে ভরপুর, তেমনি কুসংস্কার প্রতিরোধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়ার মতো কর্মসূচি না থাকায় অশুভ রাজনৈতিক শক্তিপ্রসূত ধর্মান্ধতা ও জঙ্গি তত্পরতার বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টি হচ্ছে না, যা পরোক্ষভাবে জঙ্গিয়ায়নের পথকে সহজ করে দিচ্ছে। নয়. সমাজ ও রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবে জঙ্গি সংগঠন কর্তৃক মানুষ হত্যা, গ্রেনেড বোমা মারার বিচার হচ্ছে না, শাস্তি হচ্ছে না। বেশিরভাগ জামিনে ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। শোনা যায় এক্ষেত্রে জঙ্গিদের অঢেল টাকাই কাজ করছে।

জামিন পেয়ে জঙ্গিরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে এবং বিপরীতে সাধারণ মানুষ জীবনের মায়ায় নীরব ও নিশ্চুপ হয়ে যাচ্ছে। জঙ্গিরা এটাই চায়, এটাই তাদের কৌশল, মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তোলা। উপরে এক থেকে নয় নম্বর ক্রমিকে উল্লিখিত রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কারণে জঙ্গি তৈরি অব্যাহত আছে এবং তা সহজে বন্ধ হবে না। উপরন্তু বাংলাদেশের চরম রাজনৈতিক বিভাজন দূর হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক কারণগুলোর সহসা কোনো সমাধানও দেখা যাচ্ছে না। ফলে সঙ্গত কারণেই মানুষের রক্তক্ষরণ ঠেকানোর জন্য আধুনিক, স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র এবং নিবেদিত মিশন ওরিয়েন্টেড বিশেষ বাহিনীর প্রয়োজন। বাহিনী দক্ষ হলে মানুষের রক্তক্ষরণের মাত্রা কমানো যাবে, কিন্তু মূল কারণ দূর না হলে জঙ্গি নির্মূল হবে না। বাংলাদেশকে জঙ্গিমুক্ত রাখতে হলে এবং পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা চাইলে এদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে ধর্মাশ্রয়ী ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে এবং ব্যবহারিক ক্ষেত্রে চিরদিনের জন্য বিদায় করতে হবে। গণজাগরণ সৃষ্টি করার জন্য সেক্যুলার আদর্শে বিশ্বাসী সব সংগঠনকে মাঠে নামতে হবে। শুধু ঢাকায় বসে সেমিনার আর গোলটেবিল করে কাজ হবে না, যদিও মিডিয়ার যুগে এটিও অপরিহার্য ভূমিকা রাখতে পারে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সারা বছর দেশব্যাপী স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি চালানো প্রয়োজন। কারণ কঠিন বাস্তবতার মুখে গণজাগরণ ও গণপ্রতিরোধ ব্যতিরেকে সাম্প্রদায়িক শক্তির কবল থেকে দেশকে মুক্ত করা যাবে না।

লেখক :  কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

হিতে বিপরীত
হিতে বিপরীত

রকমারি রম্য

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

মূল্যবৃদ্ধি
মূল্যবৃদ্ধি

রকমারি রম্য

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল

নগর জীবন