শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫১, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

শিরোনামে উল্লিখিত বিষয়ের ওপর ১২ এপ্রিল জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বড় আকারের একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিলেন শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও মইন উদ্দীন খান বাদলের নেতৃত্বাধীন জাসদ। বিশ্বজুড়ে জঙ্গিবাদের ভয়াবহতা এবং বাংলাদেশের বিরাজমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এমন একটি খোলামেলা আলোচনা আমার কাছে খুবই সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে। মূল উদ্যোক্তা মইন উদ্দীন খান বাদলকে এ জন্য ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশে পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে সাম্প্রদায়িকতার যে ভয়ঙ্কর বিষ বাংলাদেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে তার শিকড়-বাঁকল সব উপড়ে ফেলে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করতে হবে। সেটি না করা পর্যন্ত গণতন্ত্রের চলার পথ নিরাপদ হবে না এবং দেশে শান্তিও আসবে না। সাম্প্রদায়িক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতিকে জিইয়ে রেখে, তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন তারা আসলে প্রবঞ্চকের কাতারে পড়েন। এরা কথামালার ফুলঝুরিতে জনগণকে বিভ্রান্তিতে রেখে নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য লুটতরাজ কায়েম ও ক্ষমতার প্রতিহিংসাকে চরিতার্থ করতে চান। এদের আগের ইতিহাস তাই বলে। সুতরাং এদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষ ও তরুণ প্রজন্মকে সতর্ক করার জন্য এ ধরনের আলোচনা, সেমিনার ও কথোপকথন দেশব্যাপী সারা বছর অব্যাহত রাখা একান্ত প্রয়োজন। ১২ এপ্রিল প্রেসক্লাবের ওই সেমিনারে একজন আলোচক হিসেবে আমিও উপস্থিত ছিলাম। তবে সঙ্গত কারণেই এ ধরনের অনুষ্ঠানে কোনো একজনের পক্ষে বিষয়ের ওপর নিজের পরিপূর্ণ চিন্তা ও বক্তব্য তুলে ধরা সম্ভব হয় না। আর এ কারণেই আজকের এই লেখার অবতারণা।

বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা ও জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে না, এটা যেমন ঠিক, তেমনি এটাও ঠিক যে, ১৯৭৫ সালের পর দুজন সামরিক শাসক ও তাদের প্রতিভূরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে ধর্ম নিয়ে ভণ্ডচারিতার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মনে ধর্ম সম্পর্কে এক ধরনের মিথ্যা মিথ এবং ভ্রান্ত মনস্তাত্ত্বিকতা তৈরি করতে পেরেছেন। মূলত এরা পাকিস্তানি শাসকচক্রের ধ্যান-ধারণার পুনরোত্থান ঘটিয়েছেন, যার থেকে আমরা মুক্ত হয়েছিলাম একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। সুতরাং দীর্ঘদিনের ধারাবাহিকতায় ধর্মের লেবাসধারী, ছদ্মবেশী রাজনৈতিক দলগুলো ছুতানাতা পেলেই যখন ধর্মের নামে অপধর্ম করে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে উদ্যত হয় তখন এই বর্ণচোরদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় বৃহত্তর জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন পাওয়া যায় না। বেশিরভাগ মানুষ নীরব ও নির্লিপ্ত থাকে। বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জের মানুষ এখনো সরল সোজা এবং ধর্মের বিষয়ে অতি সংবেদনশীল। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও ধর্ষণকারী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মিথ্যা লেবাস পরে আল্লামা সেজে মানুষকে কী পরিণাম ধোঁকা দিতে সক্ষম হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় যখন জামায়াত-শিবির প্রচার করল সাঈদীকে চাঁদে দেখা গেছে এবং তা দেখার জন্য মানুষ বাড়ির ছাদে ও গাছে ওঠল। সমস্যা হলো এই লেবাসধারী ধার্মিকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার আগে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে এই কঠিন ও ভ্রান্ত বাস্তবতাকে মনে রাখতে হয়। মানুষকে এই অন্ধ বিশ্বাস ও ধর্ম ব্যবসায়ীদের কবল থেকে মুক্ত করা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৭৮ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান কর্তৃক বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আর্দশ ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিল এবং অনুচ্ছেদ ১২ পুরোটা বিলুপ্ত ও ৩৮ অনুচ্ছেদের শর্তাদি বিলোপ করার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের শিকড় এখানে। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি যতদিন বহাল থাকবে ততদিন জঙ্গি উৎপাদন ও বিস্তার ঠেকিয়ে রাখা যাবে না এবং তার ফলশ্রুতিতে গণতন্ত্র কখনো পূর্ণতা পাবে না। মানুষের জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যাবে না। রাজনীতির গোড়ার সংকটের কারণে যে ধরনের নিরাপত্তার হুমকি সৃষ্টি হয় তাকে পুলিশ দিয়ে সম্পূর্ণ নিবৃত্ত করা কখনো কোথাও সম্ভব হয়নি। চিহ্নিত সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক পক্ষ পূর্ণ শক্তি নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকলে তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে তার উদাহরণ দেখা যায় ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের সময়। হেফাজতের ১৩ দফা আর তালেবানিতন্ত্র ও তথাকথিত ইসলামিক স্টেটের আবু বকর বাগদাদী তন্ত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অথচ ২০১৩ সালের ৫ মে বিএনপির সিনিয়র নেতারা প্রকাশ্য মঞ্চে ওঠে হেফাজতের ১৩ দফাকে সমর্থন করলেন। এর যে পরিণতি হয়েছে তার থেকে আমরা কবে বের হতে পারব তা কেবল ভবিতব্যই বলতে পারে। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রধান খুঁটি আওয়ামী লীগ গত পাঁচ-সাত বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্র ও সমাজের ভিতরে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে কতটুকু শক্তিশালী করতে পেরেছে এবং দলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মনে অসাম্প্রদায়িক আদর্শের দীক্ষা কতটুকু প্রোথিত করতে পেরেছে তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে। কিন্তু তারপরও বলতে হবে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভরসা এখনো আওয়ামী লীগ ও তার নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কোনো বিকল্প এখনো নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার পরও বিগত পাঁচ-ছয় বছরে রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দিতে পারেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগের বিকল্প তো বিএনপি-জামায়াত হতে পারে না এবং কেন পারে না তার কারণ সন্দেহাতীতভাবে দেখা গেছে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের সরকারের সময়। ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতির কবল থেকে মুক্ত হতে হলে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থা ছাড়া তা সম্ভব নয়, যেখানে বিএনপির অবস্থান সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী, তারা ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থায় বিশ্বাস করে না। কিন্তু ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি থেকে বের না হওয়া পর্যন্ত এর গর্ভ থেকে জঙ্গিদের জন্ম ও বিস্তার এবং সস্ত্রাসায়ন পরিপূর্ণভাবে রোধ করা সম্ভব নয়। তাই চাপাতি, বোমা, গ্রেনেড নিয়ে অবিরত মাঠে নামা জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষের রক্তক্ষরণ কীভাবে রোধ করা যায় সেটাই উদ্বেগ ও উত্কণ্ঠার বিষয়। জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষকে বাঁচাতে হলে জঙ্গিয়ায়নের কারণগুলো সবিস্তারে সংশ্লিষ্ট সবাইকে উপলব্ধি করতে হবে। তাই যে কারণগুলো বাংলাদেশে বিরাজমান থাকায় জামায়াত ও তাদের জঙ্গি সংগঠনগুলো জঙ্গি রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন এবং সশস্ত্রায়নের সুযোগ পাচ্ছে সে সম্পর্কে লেখার এ পর্যায়ে একটু নজর দিই।

এক. সামাজিক ও ধর্মীয় কাজের ছদ্মবেশে জামায়াত এবং তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব লন্ডনভিত্তিক যে এনজিওগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে আছে তারা নানা কৌশল ও আবরণে গ্রামগঞ্জের সাধারণ মানুষকে ধর্মান্ধ চিন্তা চেতনায় উদ্বুদ্ধ করছে। দুই. জামায়াত, হেফাজতসহ বিভিন্ন ধর্মীয় রাজনৈতিক দলের তত্ত্বাবধানে ও নিয়ন্ত্রণে কওমিসহ অন্য হাজার হাজার যে মাদ্রাসা আছে এবং নিত্যনতুন গজিয়ে উঠছে এগুলোর কোনো কোনোটি জঙ্গি রিক্রুট, প্রশিক্ষণ ও আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরির উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে। তিন. এ মাদ্রাসাগুলোর সঙ্গে ভারত ও পাকিস্তানের অনেক মাদ্রাসার শিক্ষাসংযোগ ও সহায়তা বিনিময়ের ছদ্মবেশে ভিনদেশি অনেক কট্টর উগ্রবাদী ইসলামিস্ট নেতা বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোতে সফরে আসছেন। এ সুযোগে তাদের হাত দিয়ে জঙ্গিদের জন্য বিদেশি অর্থ সাহায্য আসছে এবং বাংলাদেশি জঙ্গিরা চোরাইপথে অস্ত্র আনার নেটওয়ার্ক স্থাপনের সুযোগ পাচ্ছে। চার. জামায়াত ও তাদের সহযোগী সংগঠনের কয়েকশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান আছে। এখান থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনের হাতে যাচ্ছে। এটা এখন সর্বজনবিদিত যে, বিশাল অঙ্কের টাকার বিনিময়েই আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরি করা হয়। পাঁচ. দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধতা ও মিত্রতার পুরো রাজনৈতিক ফায়দা উঠাচ্ছে জামায়াত, হেফাজত ও ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশ। কোনো কোনো এলাকায় বিএনপির সরাসরি সমর্থনে জামায়াতের নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছে। ছয়. আল-কায়েদা, আইএস ও এদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা চলছে তার একটা পরোক্ষ উদ্বুদ্ধকরণ প্রভাব কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি সংগঠনগুলো। সাত. আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতি, সাম্প্রদায়িক আদর্শ ও প্যান ইসলামইজমের অন্ধতায় পাকিস্তান বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থার চরম বিরুদ্ধে। যার কারণে জামায়াত-বিএনপির সঙ্গে সংযোগের সুবিধা ও কূটনৈতিক আবরণে পাকিস্তান বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সরাসরি জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত, যার অনেক প্রমাণ হাতেনাতে নিকট অতীতে পাওয়া গেছে। আট. বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার ভিতরে যেমন অশিক্ষা ও বেকার তৈরির উপাদানে ভরপুর, তেমনি কুসংস্কার প্রতিরোধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়ার মতো কর্মসূচি না থাকায় অশুভ রাজনৈতিক শক্তিপ্রসূত ধর্মান্ধতা ও জঙ্গি তত্পরতার বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টি হচ্ছে না, যা পরোক্ষভাবে জঙ্গিয়ায়নের পথকে সহজ করে দিচ্ছে। নয়. সমাজ ও রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবে জঙ্গি সংগঠন কর্তৃক মানুষ হত্যা, গ্রেনেড বোমা মারার বিচার হচ্ছে না, শাস্তি হচ্ছে না। বেশিরভাগ জামিনে ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। শোনা যায় এক্ষেত্রে জঙ্গিদের অঢেল টাকাই কাজ করছে।

জামিন পেয়ে জঙ্গিরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে এবং বিপরীতে সাধারণ মানুষ জীবনের মায়ায় নীরব ও নিশ্চুপ হয়ে যাচ্ছে। জঙ্গিরা এটাই চায়, এটাই তাদের কৌশল, মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তোলা। উপরে এক থেকে নয় নম্বর ক্রমিকে উল্লিখিত রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কারণে জঙ্গি তৈরি অব্যাহত আছে এবং তা সহজে বন্ধ হবে না। উপরন্তু বাংলাদেশের চরম রাজনৈতিক বিভাজন দূর হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক কারণগুলোর সহসা কোনো সমাধানও দেখা যাচ্ছে না। ফলে সঙ্গত কারণেই মানুষের রক্তক্ষরণ ঠেকানোর জন্য আধুনিক, স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র এবং নিবেদিত মিশন ওরিয়েন্টেড বিশেষ বাহিনীর প্রয়োজন। বাহিনী দক্ষ হলে মানুষের রক্তক্ষরণের মাত্রা কমানো যাবে, কিন্তু মূল কারণ দূর না হলে জঙ্গি নির্মূল হবে না। বাংলাদেশকে জঙ্গিমুক্ত রাখতে হলে এবং পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা চাইলে এদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে ধর্মাশ্রয়ী ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে এবং ব্যবহারিক ক্ষেত্রে চিরদিনের জন্য বিদায় করতে হবে। গণজাগরণ সৃষ্টি করার জন্য সেক্যুলার আদর্শে বিশ্বাসী সব সংগঠনকে মাঠে নামতে হবে। শুধু ঢাকায় বসে সেমিনার আর গোলটেবিল করে কাজ হবে না, যদিও মিডিয়ার যুগে এটিও অপরিহার্য ভূমিকা রাখতে পারে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সারা বছর দেশব্যাপী স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি চালানো প্রয়োজন। কারণ কঠিন বাস্তবতার মুখে গণজাগরণ ও গণপ্রতিরোধ ব্যতিরেকে সাম্প্রদায়িক শক্তির কবল থেকে দেশকে মুক্ত করা যাবে না।

লেখক :  কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা