শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫১, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

শিরোনামে উল্লিখিত বিষয়ের ওপর ১২ এপ্রিল জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বড় আকারের একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিলেন শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও মইন উদ্দীন খান বাদলের নেতৃত্বাধীন জাসদ। বিশ্বজুড়ে জঙ্গিবাদের ভয়াবহতা এবং বাংলাদেশের বিরাজমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এমন একটি খোলামেলা আলোচনা আমার কাছে খুবই সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে। মূল উদ্যোক্তা মইন উদ্দীন খান বাদলকে এ জন্য ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশে পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে সাম্প্রদায়িকতার যে ভয়ঙ্কর বিষ বাংলাদেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে তার শিকড়-বাঁকল সব উপড়ে ফেলে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করতে হবে। সেটি না করা পর্যন্ত গণতন্ত্রের চলার পথ নিরাপদ হবে না এবং দেশে শান্তিও আসবে না। সাম্প্রদায়িক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতিকে জিইয়ে রেখে, তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন তারা আসলে প্রবঞ্চকের কাতারে পড়েন। এরা কথামালার ফুলঝুরিতে জনগণকে বিভ্রান্তিতে রেখে নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য লুটতরাজ কায়েম ও ক্ষমতার প্রতিহিংসাকে চরিতার্থ করতে চান। এদের আগের ইতিহাস তাই বলে। সুতরাং এদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষ ও তরুণ প্রজন্মকে সতর্ক করার জন্য এ ধরনের আলোচনা, সেমিনার ও কথোপকথন দেশব্যাপী সারা বছর অব্যাহত রাখা একান্ত প্রয়োজন। ১২ এপ্রিল প্রেসক্লাবের ওই সেমিনারে একজন আলোচক হিসেবে আমিও উপস্থিত ছিলাম। তবে সঙ্গত কারণেই এ ধরনের অনুষ্ঠানে কোনো একজনের পক্ষে বিষয়ের ওপর নিজের পরিপূর্ণ চিন্তা ও বক্তব্য তুলে ধরা সম্ভব হয় না। আর এ কারণেই আজকের এই লেখার অবতারণা।

বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা ও জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে না, এটা যেমন ঠিক, তেমনি এটাও ঠিক যে, ১৯৭৫ সালের পর দুজন সামরিক শাসক ও তাদের প্রতিভূরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে ধর্ম নিয়ে ভণ্ডচারিতার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মনে ধর্ম সম্পর্কে এক ধরনের মিথ্যা মিথ এবং ভ্রান্ত মনস্তাত্ত্বিকতা তৈরি করতে পেরেছেন। মূলত এরা পাকিস্তানি শাসকচক্রের ধ্যান-ধারণার পুনরোত্থান ঘটিয়েছেন, যার থেকে আমরা মুক্ত হয়েছিলাম একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। সুতরাং দীর্ঘদিনের ধারাবাহিকতায় ধর্মের লেবাসধারী, ছদ্মবেশী রাজনৈতিক দলগুলো ছুতানাতা পেলেই যখন ধর্মের নামে অপধর্ম করে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে উদ্যত হয় তখন এই বর্ণচোরদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় বৃহত্তর জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন পাওয়া যায় না। বেশিরভাগ মানুষ নীরব ও নির্লিপ্ত থাকে। বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জের মানুষ এখনো সরল সোজা এবং ধর্মের বিষয়ে অতি সংবেদনশীল। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও ধর্ষণকারী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মিথ্যা লেবাস পরে আল্লামা সেজে মানুষকে কী পরিণাম ধোঁকা দিতে সক্ষম হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় যখন জামায়াত-শিবির প্রচার করল সাঈদীকে চাঁদে দেখা গেছে এবং তা দেখার জন্য মানুষ বাড়ির ছাদে ও গাছে ওঠল। সমস্যা হলো এই লেবাসধারী ধার্মিকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার আগে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে এই কঠিন ও ভ্রান্ত বাস্তবতাকে মনে রাখতে হয়। মানুষকে এই অন্ধ বিশ্বাস ও ধর্ম ব্যবসায়ীদের কবল থেকে মুক্ত করা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৭৮ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান কর্তৃক বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আর্দশ ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিল এবং অনুচ্ছেদ ১২ পুরোটা বিলুপ্ত ও ৩৮ অনুচ্ছেদের শর্তাদি বিলোপ করার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের শিকড় এখানে। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি যতদিন বহাল থাকবে ততদিন জঙ্গি উৎপাদন ও বিস্তার ঠেকিয়ে রাখা যাবে না এবং তার ফলশ্রুতিতে গণতন্ত্র কখনো পূর্ণতা পাবে না। মানুষের জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যাবে না। রাজনীতির গোড়ার সংকটের কারণে যে ধরনের নিরাপত্তার হুমকি সৃষ্টি হয় তাকে পুলিশ দিয়ে সম্পূর্ণ নিবৃত্ত করা কখনো কোথাও সম্ভব হয়নি। চিহ্নিত সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক পক্ষ পূর্ণ শক্তি নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকলে তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে তার উদাহরণ দেখা যায় ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের সময়। হেফাজতের ১৩ দফা আর তালেবানিতন্ত্র ও তথাকথিত ইসলামিক স্টেটের আবু বকর বাগদাদী তন্ত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অথচ ২০১৩ সালের ৫ মে বিএনপির সিনিয়র নেতারা প্রকাশ্য মঞ্চে ওঠে হেফাজতের ১৩ দফাকে সমর্থন করলেন। এর যে পরিণতি হয়েছে তার থেকে আমরা কবে বের হতে পারব তা কেবল ভবিতব্যই বলতে পারে। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রধান খুঁটি আওয়ামী লীগ গত পাঁচ-সাত বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্র ও সমাজের ভিতরে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে কতটুকু শক্তিশালী করতে পেরেছে এবং দলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মনে অসাম্প্রদায়িক আদর্শের দীক্ষা কতটুকু প্রোথিত করতে পেরেছে তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে। কিন্তু তারপরও বলতে হবে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভরসা এখনো আওয়ামী লীগ ও তার নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কোনো বিকল্প এখনো নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার পরও বিগত পাঁচ-ছয় বছরে রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দিতে পারেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগের বিকল্প তো বিএনপি-জামায়াত হতে পারে না এবং কেন পারে না তার কারণ সন্দেহাতীতভাবে দেখা গেছে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের সরকারের সময়। ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতির কবল থেকে মুক্ত হতে হলে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থা ছাড়া তা সম্ভব নয়, যেখানে বিএনপির অবস্থান সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী, তারা ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থায় বিশ্বাস করে না। কিন্তু ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি থেকে বের না হওয়া পর্যন্ত এর গর্ভ থেকে জঙ্গিদের জন্ম ও বিস্তার এবং সস্ত্রাসায়ন পরিপূর্ণভাবে রোধ করা সম্ভব নয়। তাই চাপাতি, বোমা, গ্রেনেড নিয়ে অবিরত মাঠে নামা জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষের রক্তক্ষরণ কীভাবে রোধ করা যায় সেটাই উদ্বেগ ও উত্কণ্ঠার বিষয়। জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষকে বাঁচাতে হলে জঙ্গিয়ায়নের কারণগুলো সবিস্তারে সংশ্লিষ্ট সবাইকে উপলব্ধি করতে হবে। তাই যে কারণগুলো বাংলাদেশে বিরাজমান থাকায় জামায়াত ও তাদের জঙ্গি সংগঠনগুলো জঙ্গি রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন এবং সশস্ত্রায়নের সুযোগ পাচ্ছে সে সম্পর্কে লেখার এ পর্যায়ে একটু নজর দিই।

এক. সামাজিক ও ধর্মীয় কাজের ছদ্মবেশে জামায়াত এবং তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব লন্ডনভিত্তিক যে এনজিওগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে আছে তারা নানা কৌশল ও আবরণে গ্রামগঞ্জের সাধারণ মানুষকে ধর্মান্ধ চিন্তা চেতনায় উদ্বুদ্ধ করছে। দুই. জামায়াত, হেফাজতসহ বিভিন্ন ধর্মীয় রাজনৈতিক দলের তত্ত্বাবধানে ও নিয়ন্ত্রণে কওমিসহ অন্য হাজার হাজার যে মাদ্রাসা আছে এবং নিত্যনতুন গজিয়ে উঠছে এগুলোর কোনো কোনোটি জঙ্গি রিক্রুট, প্রশিক্ষণ ও আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরির উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে। তিন. এ মাদ্রাসাগুলোর সঙ্গে ভারত ও পাকিস্তানের অনেক মাদ্রাসার শিক্ষাসংযোগ ও সহায়তা বিনিময়ের ছদ্মবেশে ভিনদেশি অনেক কট্টর উগ্রবাদী ইসলামিস্ট নেতা বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোতে সফরে আসছেন। এ সুযোগে তাদের হাত দিয়ে জঙ্গিদের জন্য বিদেশি অর্থ সাহায্য আসছে এবং বাংলাদেশি জঙ্গিরা চোরাইপথে অস্ত্র আনার নেটওয়ার্ক স্থাপনের সুযোগ পাচ্ছে। চার. জামায়াত ও তাদের সহযোগী সংগঠনের কয়েকশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান আছে। এখান থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনের হাতে যাচ্ছে। এটা এখন সর্বজনবিদিত যে, বিশাল অঙ্কের টাকার বিনিময়েই আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরি করা হয়। পাঁচ. দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধতা ও মিত্রতার পুরো রাজনৈতিক ফায়দা উঠাচ্ছে জামায়াত, হেফাজত ও ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশ। কোনো কোনো এলাকায় বিএনপির সরাসরি সমর্থনে জামায়াতের নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছে। ছয়. আল-কায়েদা, আইএস ও এদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা চলছে তার একটা পরোক্ষ উদ্বুদ্ধকরণ প্রভাব কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি সংগঠনগুলো। সাত. আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতি, সাম্প্রদায়িক আদর্শ ও প্যান ইসলামইজমের অন্ধতায় পাকিস্তান বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থার চরম বিরুদ্ধে। যার কারণে জামায়াত-বিএনপির সঙ্গে সংযোগের সুবিধা ও কূটনৈতিক আবরণে পাকিস্তান বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সরাসরি জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত, যার অনেক প্রমাণ হাতেনাতে নিকট অতীতে পাওয়া গেছে। আট. বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার ভিতরে যেমন অশিক্ষা ও বেকার তৈরির উপাদানে ভরপুর, তেমনি কুসংস্কার প্রতিরোধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়ার মতো কর্মসূচি না থাকায় অশুভ রাজনৈতিক শক্তিপ্রসূত ধর্মান্ধতা ও জঙ্গি তত্পরতার বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টি হচ্ছে না, যা পরোক্ষভাবে জঙ্গিয়ায়নের পথকে সহজ করে দিচ্ছে। নয়. সমাজ ও রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবে জঙ্গি সংগঠন কর্তৃক মানুষ হত্যা, গ্রেনেড বোমা মারার বিচার হচ্ছে না, শাস্তি হচ্ছে না। বেশিরভাগ জামিনে ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। শোনা যায় এক্ষেত্রে জঙ্গিদের অঢেল টাকাই কাজ করছে।

জামিন পেয়ে জঙ্গিরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে এবং বিপরীতে সাধারণ মানুষ জীবনের মায়ায় নীরব ও নিশ্চুপ হয়ে যাচ্ছে। জঙ্গিরা এটাই চায়, এটাই তাদের কৌশল, মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তোলা। উপরে এক থেকে নয় নম্বর ক্রমিকে উল্লিখিত রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কারণে জঙ্গি তৈরি অব্যাহত আছে এবং তা সহজে বন্ধ হবে না। উপরন্তু বাংলাদেশের চরম রাজনৈতিক বিভাজন দূর হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক কারণগুলোর সহসা কোনো সমাধানও দেখা যাচ্ছে না। ফলে সঙ্গত কারণেই মানুষের রক্তক্ষরণ ঠেকানোর জন্য আধুনিক, স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র এবং নিবেদিত মিশন ওরিয়েন্টেড বিশেষ বাহিনীর প্রয়োজন। বাহিনী দক্ষ হলে মানুষের রক্তক্ষরণের মাত্রা কমানো যাবে, কিন্তু মূল কারণ দূর না হলে জঙ্গি নির্মূল হবে না। বাংলাদেশকে জঙ্গিমুক্ত রাখতে হলে এবং পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা চাইলে এদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে ধর্মাশ্রয়ী ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে এবং ব্যবহারিক ক্ষেত্রে চিরদিনের জন্য বিদায় করতে হবে। গণজাগরণ সৃষ্টি করার জন্য সেক্যুলার আদর্শে বিশ্বাসী সব সংগঠনকে মাঠে নামতে হবে। শুধু ঢাকায় বসে সেমিনার আর গোলটেবিল করে কাজ হবে না, যদিও মিডিয়ার যুগে এটিও অপরিহার্য ভূমিকা রাখতে পারে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সারা বছর দেশব্যাপী স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি চালানো প্রয়োজন। কারণ কঠিন বাস্তবতার মুখে গণজাগরণ ও গণপ্রতিরোধ ব্যতিরেকে সাম্প্রদায়িক শক্তির কবল থেকে দেশকে মুক্ত করা যাবে না।

লেখক :  কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
সর্বশেষ খবর
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা