শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫১, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতি

শিরোনামে উল্লিখিত বিষয়ের ওপর ১২ এপ্রিল জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বড় আকারের একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিলেন শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও মইন উদ্দীন খান বাদলের নেতৃত্বাধীন জাসদ। বিশ্বজুড়ে জঙ্গিবাদের ভয়াবহতা এবং বাংলাদেশের বিরাজমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এমন একটি খোলামেলা আলোচনা আমার কাছে খুবই সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে। মূল উদ্যোক্তা মইন উদ্দীন খান বাদলকে এ জন্য ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশে পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে সাম্প্রদায়িকতার যে ভয়ঙ্কর বিষ বাংলাদেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে তার শিকড়-বাঁকল সব উপড়ে ফেলে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করতে হবে। সেটি না করা পর্যন্ত গণতন্ত্রের চলার পথ নিরাপদ হবে না এবং দেশে শান্তিও আসবে না। সাম্প্রদায়িক ও ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতিকে জিইয়ে রেখে, তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন তারা আসলে প্রবঞ্চকের কাতারে পড়েন। এরা কথামালার ফুলঝুরিতে জনগণকে বিভ্রান্তিতে রেখে নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য লুটতরাজ কায়েম ও ক্ষমতার প্রতিহিংসাকে চরিতার্থ করতে চান। এদের আগের ইতিহাস তাই বলে। সুতরাং এদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষ ও তরুণ প্রজন্মকে সতর্ক করার জন্য এ ধরনের আলোচনা, সেমিনার ও কথোপকথন দেশব্যাপী সারা বছর অব্যাহত রাখা একান্ত প্রয়োজন। ১২ এপ্রিল প্রেসক্লাবের ওই সেমিনারে একজন আলোচক হিসেবে আমিও উপস্থিত ছিলাম। তবে সঙ্গত কারণেই এ ধরনের অনুষ্ঠানে কোনো একজনের পক্ষে বিষয়ের ওপর নিজের পরিপূর্ণ চিন্তা ও বক্তব্য তুলে ধরা সম্ভব হয় না। আর এ কারণেই আজকের এই লেখার অবতারণা।

বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা ও জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে না, এটা যেমন ঠিক, তেমনি এটাও ঠিক যে, ১৯৭৫ সালের পর দুজন সামরিক শাসক ও তাদের প্রতিভূরা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে ধর্ম নিয়ে ভণ্ডচারিতার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মনে ধর্ম সম্পর্কে এক ধরনের মিথ্যা মিথ এবং ভ্রান্ত মনস্তাত্ত্বিকতা তৈরি করতে পেরেছেন। মূলত এরা পাকিস্তানি শাসকচক্রের ধ্যান-ধারণার পুনরোত্থান ঘটিয়েছেন, যার থেকে আমরা মুক্ত হয়েছিলাম একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। সুতরাং দীর্ঘদিনের ধারাবাহিকতায় ধর্মের লেবাসধারী, ছদ্মবেশী রাজনৈতিক দলগুলো ছুতানাতা পেলেই যখন ধর্মের নামে অপধর্ম করে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে উদ্যত হয় তখন এই বর্ণচোরদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় বৃহত্তর জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন পাওয়া যায় না। বেশিরভাগ মানুষ নীরব ও নির্লিপ্ত থাকে। বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জের মানুষ এখনো সরল সোজা এবং ধর্মের বিষয়ে অতি সংবেদনশীল। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও ধর্ষণকারী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মিথ্যা লেবাস পরে আল্লামা সেজে মানুষকে কী পরিণাম ধোঁকা দিতে সক্ষম হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় যখন জামায়াত-শিবির প্রচার করল সাঈদীকে চাঁদে দেখা গেছে এবং তা দেখার জন্য মানুষ বাড়ির ছাদে ও গাছে ওঠল। সমস্যা হলো এই লেবাসধারী ধার্মিকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার আগে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে এই কঠিন ও ভ্রান্ত বাস্তবতাকে মনে রাখতে হয়। মানুষকে এই অন্ধ বিশ্বাস ও ধর্ম ব্যবসায়ীদের কবল থেকে মুক্ত করা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির জন্য এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৭৮ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান কর্তৃক বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আর্দশ ধর্মনিরপেক্ষতা বাতিল এবং অনুচ্ছেদ ১২ পুরোটা বিলুপ্ত ও ৩৮ অনুচ্ছেদের শর্তাদি বিলোপ করার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের শিকড় এখানে। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি যতদিন বহাল থাকবে ততদিন জঙ্গি উৎপাদন ও বিস্তার ঠেকিয়ে রাখা যাবে না এবং তার ফলশ্রুতিতে গণতন্ত্র কখনো পূর্ণতা পাবে না। মানুষের জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যাবে না। রাজনীতির গোড়ার সংকটের কারণে যে ধরনের নিরাপত্তার হুমকি সৃষ্টি হয় তাকে পুলিশ দিয়ে সম্পূর্ণ নিবৃত্ত করা কখনো কোথাও সম্ভব হয়নি। চিহ্নিত সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক পক্ষ পূর্ণ শক্তি নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকলে তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে তার উদাহরণ দেখা যায় ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের সময়। হেফাজতের ১৩ দফা আর তালেবানিতন্ত্র ও তথাকথিত ইসলামিক স্টেটের আবু বকর বাগদাদী তন্ত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অথচ ২০১৩ সালের ৫ মে বিএনপির সিনিয়র নেতারা প্রকাশ্য মঞ্চে ওঠে হেফাজতের ১৩ দফাকে সমর্থন করলেন। এর যে পরিণতি হয়েছে তার থেকে আমরা কবে বের হতে পারব তা কেবল ভবিতব্যই বলতে পারে। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রধান খুঁটি আওয়ামী লীগ গত পাঁচ-সাত বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্র ও সমাজের ভিতরে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে কতটুকু শক্তিশালী করতে পেরেছে এবং দলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মনে অসাম্প্রদায়িক আদর্শের দীক্ষা কতটুকু প্রোথিত করতে পেরেছে তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে। কিন্তু তারপরও বলতে হবে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভরসা এখনো আওয়ামী লীগ ও তার নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কোনো বিকল্প এখনো নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার পরও বিগত পাঁচ-ছয় বছরে রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দিতে পারেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগের বিকল্প তো বিএনপি-জামায়াত হতে পারে না এবং কেন পারে না তার কারণ সন্দেহাতীতভাবে দেখা গেছে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের সরকারের সময়। ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতির কবল থেকে মুক্ত হতে হলে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থা ছাড়া তা সম্ভব নয়, যেখানে বিএনপির অবস্থান সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী, তারা ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থায় বিশ্বাস করে না। কিন্তু ধর্মাশ্রয়ী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি থেকে বের না হওয়া পর্যন্ত এর গর্ভ থেকে জঙ্গিদের জন্ম ও বিস্তার এবং সস্ত্রাসায়ন পরিপূর্ণভাবে রোধ করা সম্ভব নয়। তাই চাপাতি, বোমা, গ্রেনেড নিয়ে অবিরত মাঠে নামা জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষের রক্তক্ষরণ কীভাবে রোধ করা যায় সেটাই উদ্বেগ ও উত্কণ্ঠার বিষয়। জঙ্গিদের কবল থেকে মানুষকে বাঁচাতে হলে জঙ্গিয়ায়নের কারণগুলো সবিস্তারে সংশ্লিষ্ট সবাইকে উপলব্ধি করতে হবে। তাই যে কারণগুলো বাংলাদেশে বিরাজমান থাকায় জামায়াত ও তাদের জঙ্গি সংগঠনগুলো জঙ্গি রিক্রুটমেন্ট, প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন এবং সশস্ত্রায়নের সুযোগ পাচ্ছে সে সম্পর্কে লেখার এ পর্যায়ে একটু নজর দিই।

এক. সামাজিক ও ধর্মীয় কাজের ছদ্মবেশে জামায়াত এবং তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব লন্ডনভিত্তিক যে এনজিওগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে আছে তারা নানা কৌশল ও আবরণে গ্রামগঞ্জের সাধারণ মানুষকে ধর্মান্ধ চিন্তা চেতনায় উদ্বুদ্ধ করছে। দুই. জামায়াত, হেফাজতসহ বিভিন্ন ধর্মীয় রাজনৈতিক দলের তত্ত্বাবধানে ও নিয়ন্ত্রণে কওমিসহ অন্য হাজার হাজার যে মাদ্রাসা আছে এবং নিত্যনতুন গজিয়ে উঠছে এগুলোর কোনো কোনোটি জঙ্গি রিক্রুট, প্রশিক্ষণ ও আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরির উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে। তিন. এ মাদ্রাসাগুলোর সঙ্গে ভারত ও পাকিস্তানের অনেক মাদ্রাসার শিক্ষাসংযোগ ও সহায়তা বিনিময়ের ছদ্মবেশে ভিনদেশি অনেক কট্টর উগ্রবাদী ইসলামিস্ট নেতা বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোতে সফরে আসছেন। এ সুযোগে তাদের হাত দিয়ে জঙ্গিদের জন্য বিদেশি অর্থ সাহায্য আসছে এবং বাংলাদেশি জঙ্গিরা চোরাইপথে অস্ত্র আনার নেটওয়ার্ক স্থাপনের সুযোগ পাচ্ছে। চার. জামায়াত ও তাদের সহযোগী সংগঠনের কয়েকশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান আছে। এখান থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনের হাতে যাচ্ছে। এটা এখন সর্বজনবিদিত যে, বিশাল অঙ্কের টাকার বিনিময়েই আত্মঘাতী জঙ্গি তৈরি করা হয়। পাঁচ. দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধতা ও মিত্রতার পুরো রাজনৈতিক ফায়দা উঠাচ্ছে জামায়াত, হেফাজত ও ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশ। কোনো কোনো এলাকায় বিএনপির সরাসরি সমর্থনে জামায়াতের নেতারা স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছে। ছয়. আল-কায়েদা, আইএস ও এদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী যে জঙ্গি তত্পরতা চলছে তার একটা পরোক্ষ উদ্বুদ্ধকরণ প্রভাব কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি সংগঠনগুলো। সাত. আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতি, সাম্প্রদায়িক আদর্শ ও প্যান ইসলামইজমের অন্ধতায় পাকিস্তান বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থার চরম বিরুদ্ধে। যার কারণে জামায়াত-বিএনপির সঙ্গে সংযোগের সুবিধা ও কূটনৈতিক আবরণে পাকিস্তান বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সরাসরি জঙ্গি তত্পরতার সঙ্গে জড়িত, যার অনেক প্রমাণ হাতেনাতে নিকট অতীতে পাওয়া গেছে। আট. বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার ভিতরে যেমন অশিক্ষা ও বেকার তৈরির উপাদানে ভরপুর, তেমনি কুসংস্কার প্রতিরোধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়ার মতো কর্মসূচি না থাকায় অশুভ রাজনৈতিক শক্তিপ্রসূত ধর্মান্ধতা ও জঙ্গি তত্পরতার বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টি হচ্ছে না, যা পরোক্ষভাবে জঙ্গিয়ায়নের পথকে সহজ করে দিচ্ছে। নয়. সমাজ ও রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবে জঙ্গি সংগঠন কর্তৃক মানুষ হত্যা, গ্রেনেড বোমা মারার বিচার হচ্ছে না, শাস্তি হচ্ছে না। বেশিরভাগ জামিনে ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। শোনা যায় এক্ষেত্রে জঙ্গিদের অঢেল টাকাই কাজ করছে।

জামিন পেয়ে জঙ্গিরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে এবং বিপরীতে সাধারণ মানুষ জীবনের মায়ায় নীরব ও নিশ্চুপ হয়ে যাচ্ছে। জঙ্গিরা এটাই চায়, এটাই তাদের কৌশল, মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তোলা। উপরে এক থেকে নয় নম্বর ক্রমিকে উল্লিখিত রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কারণে জঙ্গি তৈরি অব্যাহত আছে এবং তা সহজে বন্ধ হবে না। উপরন্তু বাংলাদেশের চরম রাজনৈতিক বিভাজন দূর হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক কারণগুলোর সহসা কোনো সমাধানও দেখা যাচ্ছে না। ফলে সঙ্গত কারণেই মানুষের রক্তক্ষরণ ঠেকানোর জন্য আধুনিক, স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বতন্ত্র এবং নিবেদিত মিশন ওরিয়েন্টেড বিশেষ বাহিনীর প্রয়োজন। বাহিনী দক্ষ হলে মানুষের রক্তক্ষরণের মাত্রা কমানো যাবে, কিন্তু মূল কারণ দূর না হলে জঙ্গি নির্মূল হবে না। বাংলাদেশকে জঙ্গিমুক্ত রাখতে হলে এবং পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা চাইলে এদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে ধর্মাশ্রয়ী ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে সাংবিধানিকভাবে এবং ব্যবহারিক ক্ষেত্রে চিরদিনের জন্য বিদায় করতে হবে। গণজাগরণ সৃষ্টি করার জন্য সেক্যুলার আদর্শে বিশ্বাসী সব সংগঠনকে মাঠে নামতে হবে। শুধু ঢাকায় বসে সেমিনার আর গোলটেবিল করে কাজ হবে না, যদিও মিডিয়ার যুগে এটিও অপরিহার্য ভূমিকা রাখতে পারে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সারা বছর দেশব্যাপী স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি চালানো প্রয়োজন। কারণ কঠিন বাস্তবতার মুখে গণজাগরণ ও গণপ্রতিরোধ ব্যতিরেকে সাম্প্রদায়িক শক্তির কবল থেকে দেশকে মুক্ত করা যাবে না।

লেখক :  কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম