শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৬, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬

স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

বাবলী হক
অনলাইন ভার্সন
স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

আশ্বিনের শুরুতে বৃষ্টি হালকা হয়ে বর্ষার জল নামতে শুরু করল। ভাদ্র মেঘের ঘনরূপ মুছে গিয়ে আকাশ ক্রমশ নীল হতে লাগল। রোদের রং-ও কিছুটা নরম হয়ে বদলে যাচ্ছে, সেই  সময়টায় ঘর থেকে বের হলেই চোখে পরে রাস্তার পাশে ঝোপঝাড়, রেল ক্রসিং-এর গা-ছুঁয়ে কাশফুলের দোলা। শহরের আকাশ দেখে বুঝতে পারার উপায় নেই যে শরৎ এসে গেছে। কিন্তু মাটি ঠিকই জানান দিচ্ছে কৈলাস থেকে দুর্গা আসছে। প্রতিদিনই একটু একটু করে কাশফুল বড়ো হয়ে মাঠ ঘাট ছেয়ে গেল। দেখে মনে হল যেন আকাশ থেকে মেঘগুলো সব মাঠে নেমে এসেছে। শারদোৎসবের প্রারম্ভে কলকাতায় এসে মধ্যরাতে নিয়ন আলোয় বড় এক বিলবোর্ডে চোখ পড়ল ‘পাগলা মা কি তোর একার’। জানতে পারলাম প্রতিযোগিতার পালটা জবাবে এই বিজ্ঞপ্তি। বড় শহরে এখন পূজার মণ্ডপ হয় থিমকেন্দ্রিক আর বাংলাদেশে জানতে পারলাম সনাতনী মূর্তির চেয়ে অজন্তা মূর্তির কদর বেশি।

ছোটোবেলার পূজার দিনগুলোর কথা মনে পড়ল। বাবা কোরবানি ঈদের প্রস্ততি নিয়ে গ্রামে যেতেন আর একবারে দুর্গা পূজার বিসর্জন শেষে ঢাকায় ফিরতেন। এই ঈদের  জন্য আমরা একটু বেশি আগ্রহী থাকতাম কারণ দুটা উৎসব একসঙ্গে পেতাম। আত্মীয়স্বজন যাঁরা ঢাকার বাইরে থাকতেন তাঁরাও গ্রামে ঈদ করতে আসতেন। বছরের এই সময়টায় সবার সঙ্গে দেখা হত, তারপর সারা বছর হয়তো কোনো খোঁজই থাকত না তাদের। কেউ কেউ তো আবার নতুন বর বা বউকে নিয়ে আসত। সেই নতুন মানুষগুলোর সঙ্গে আমরা দুষ্টামি করতে করতে ভাব জমাতাম। ঈদের দিনের নতুন জামা-কাপড় পরে দুপুর নাগাদ খুলে ভাঁজ করে আবার তুলে রাখতাম পূজার সময় পরব বলে। দত্ত বাড়ির মিতালি, গোপা আর রঞ্জন আমাদের প্রায় সমবয়সী ছিল। ওরাও পূজার নতুন কাপড় পরে ঈদের দিন আমার মা, চাচী, ফুপুদের পা ছুঁয়ে সালাম করত আর ঈদি পেত। গ্রামে অনেকগুলো পূজা হত, কিন্তু আমাদের বাড়ির তিনটা বাড়ির পরই দত্তদের বাড়ির পূজা নিয়েই সবার মাতামাতি হইচই লেগে থাকত। পূজা শুরু হতেই দত্ত বাড়ির মেয়েদের ঘর লেপা, আলপনা আঁকা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতাম। মেয়েরা চিঁড়া ও ধানের খই কুটত আর মুড়ি ভাজতে লেগে যেত। তৈরি  হত নারকেলের সন্দেশ ও নাড়ু, মুড়ি, চিঁড়া আর খইয়ের মোয়া। ওই বাড়ির ছেলেমেয়েদের সঙ্গে আমরাও উঠানে মোয়া, নাড়ু খেতে খেতে খেলতাম। দূর থেকে স্কুলের মাঠে বারোয়ারি পূজা্র ঢাকের শব্দ ভেসে আসত। মা ভাইদের কিছু বলত না কিন্তু আমাকে বারবার করে বলে দিত, ‘দত্তদের বাড়ির পূজা দেখেই ফিরে আসবে বাড়িতে, খবরদার স্কুলের মাঠে যাবে না’। এই বারোয়ারি পূজাতে দূর থেকে অন্য গ্রামের লোকেরাও আসত।  কত পরিচিত, অপরিচিত  মানুষের সঙ্গে দেখা হত তাই আমার মনও পড়ে  থাকত বারোয়ারি পূজার মণ্ডপে। দত্ত বাড়িতে জেঠি-কাকিদের হাতের লুচি-সবজি খেয়ে নাড়ুগুলো জামার পকেটে নিয়ে ভাইদের সঙ্গে ঠিক চলে যেতাম স্কুলের মাঠে। ঢাকের কাছে গিয়ে চিৎকার করে বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলা আর শুনতে না পারলে বার বার বলাও ছিল আমাদের একটা মজার খেলা। স্কুলের মাঠ জুড়ে হত প্যান্ডাল আর লাল শালুর শামিয়ানা। মণ্ডপের সামনের সারিতে মাদুর পেতে অঞ্জলি দিয়ে বসার আয়োজন করা হত। পটুয়ারা সারাদিন প্রতিমার গায়ে রং দিয়ে যাচ্ছে। জরি, পাটের শাড়ি, আর কত অলংকার দিয়ে প্রতিমা সাজাত! দেখতে দেখতে বেলা শেষ হয়ে যেত। নাওয়া-খাওয়া ভুলে যেতাম। মা বাড়ি থেকে লোক পাঠিয়ে আমাদের নিয়ে যেত। যাবার পর বড়দের বকুনি শাসন কোনকিছুই গুরুত্ব পেত না সেই আনন্দের কাছে। আশ্বিনের বিকেল আসতে না আসতেই সন্ধ্যা নেমে আসে। গ্রামের নদীপারের ঘাসফুল আর নলখাগড়ার মাথায় ফড়িং আর প্রজাপতি যেমন নেচে নেচে বেড়ায়, আমরাও একদল ছেলেমেয়ে ফড়িংয়ের মতই নেচে নেচে বাড়ি  ফিরতাম। দেখতাম নদীর ঘাটে বাজারের দোকানগুলোতে একটা একটা করে হ্যাজাকবাতি, হ্যারিকেন আর কেরোসিনের কুপি জলে উঠছে। বাতাসে কুপির আলো যখন কাঁপতে থাকত দূর থেকে মনে হত জোনাকপোকা জ্বলছে নিভছে।

আর একটা বড়ো আকর্ষণ ছিল সপ্তমী, অষ্টমীর রাতে যাত্রা আর নাটক দেখা। রাবণ-বধ, রুপবান ও রহিম বাদশা, সীতার বনবাস এসব পালা হত। লাল, নীল রং দিয়ে হাতে লেখা বিজ্ঞাপন গাছে গাছে ঝুলিয়ে দিত। সেই সব বিজ্ঞাপনে কখন রাবনের মুখ আঁকা থাকত, কখন রহিম বাদশাকে কোলে নিয়ে রাজকন্যা রূপবান দাঁড়িয়ে থাকত।

পালা শুরু হত একটু রাত করে। বাড়ির ছেলেমেয়েদের ঘুম পাড়িয়ে সবাই যেত পালা  দেখতে। মেয়েদের জন্য আলাদা বসার জায়গা করা থাকত। আমরা ছোটোরা ঘুমের ভান করে শুয়ে থাকতাম। বাড়ির সবাই বেরিয়ে গেলেই গায়ের কাঁথা ছুড়ে ফেলে জামার উপর আর একটা জামা পরে তৈরি থাকতাম। মিতালি, রঞ্জন এসে ডাক দিতেই ঘর থেকে বেরিয়ে পড়তাম। শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটতে গিয়ে স্যান্ডেল ভিজে উঠত। অস্পষ্ট চাঁদের আলো আর কুয়াশায় মাখা রাতকে মনে হত  রুপকথার কোন এক দেশ। বাঁশঝাড়ের পাশ ঘেঁষে যাবার সময় একবারও মনে হত  না বাঁশঝাড়ের ভূতকে আমরা কত ভয় পাই। মাথায় তখন পালা দেখার উত্তেজনা। ভয়ে নয় শীতে কাঁপতে কাঁপতে যাত্রার আসরে পালা শুনতাম। উপরের জামাটা মাথা ঢেকে বসতাম। তাতে দুটা কাজ হত– কেউ মুখ চিনত না আর শীত কিছুটা কমও লাগত। সারাদিনের ছুটাছুটির ক্লান্তি আর যাত্রার লম্বা লম্বা সংলাপ শুনতে শুনতে কখন যেন ঘুমে ঢলে পড়েছি… টিনের তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে আবার সোজা হয়ে বসতাম। ঝলমলে পোশাক, মাথায় রাংতার মুকুট পরে রাজারা যুদ্ধ করে চলেছে। আসরের পাশে বাজনদাররা বসে নানারকম বাদ্য বাজাতে থাকত। উচ্চ শব্দে কনসার্ট বেজে যেত। হঠাৎ দেখতাম মাথায় পাগড়ি বাঁধা একটা লোক আমাদের পাশ থেকে ছুটে স্টেজে উঠে গান শুরু করে দিলো। জানতে পারলাম ও হচ্ছে বিবেক। বিরতির ফাঁকে সবাই গুড়ের চা আর মুড়ি খেত। কিন্তু আমাদের কপালে চা-মুড়ি আর জুটত না কারণ এমন আড়াল করে বসতাম, যেন পরিচিত কেউ না দেখে। পাশ থেকে কেউ সাধলেও হাত বাড়িয়ে নিতাম না যদি ধরা পড়ে যাই এই ভয়ে! লুকিয়ে লজেন্স না হয় বাতাসা কাগজে মুড়ে নিয়ে আসতাম, তাই ভাগাভাগি করে খেতাম সবাই।

পূজার এই চার-পাঁচটা দিন যে কী করে কেটে যেত বলতেই পারতাম না। খাবার সময় নাই, যখন যেখানে যা পাচ্ছি তাই খেয়ে নিচ্ছি। প্রসাদের জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি তো করছি। বিসর্জনের সকাল থেকে মন খারাপ শুরু হত কারন দুয়েক দিন পরই ঢাকায় ফিরে যাব বন্ধুদের ছেড়ে, এত আনন্দ ছেড়ে। আবার সেই একঘেয়ে স্কুলের পড়াশোনা, ক্লাসওয়ার্ক, হোমওয়ার্ক।

কিন্তু সবকিছুই অন্যরকম হয়ে গেল একাত্তরের ছাব্বিশে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর পর। দেশে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। আমরা সবাই ঢাকা থেকে দেশের বাড়ি চলে এলাম। অন্যান্য শহর থেকেও আমাদের আত্মীয়স্বজনরা চলে এল গ্রামের বাড়ি। কিন্তু এবারে একসঙ্গে আসা কোনো উৎসবে নয়। সবার খুব মন খারাপ থাকত। বাড়ি-ঘর ফেলে সমস্ত কাজকর্ম ফেলে, সবাই গ্রামে থাকল দুশ্চিন্তা আর উদ্বেগ নিয়ে। আরও মন খারাপ হল সে বছর শরতে দুর্গা পূজা হল না, নদীর ঘাটে মেলা বসল না। যাত্রা, নাটক সব বন্ধ। তবুও আশ্বিনের হালকা শীত গায়ে মেখে সকাল হয়। নদীর তীর কাশফুলে ছেয়ে যায়। শিউলি ফুল গাছ থেকে হলুদ বোঁটা নিয়ে ঝরে পড়ে। প্রকৃতি মনে হয় কখনোই মানুষকে বঞ্চিত করে না। বাড়িতে পূজা হল না, স্কুলের মাঠে  বারোয়ারি পূজাও হল না, কিন্তু প্রতিটি ঘরে মেয়েরা দুর্গা হয়ে জেগে থাকল মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে। ভাঁড়ার ঘরে চাল, ডাল, আলু, মশলা তুলে রাখা হত আলাদা করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। যে কোনো সময় ওরা এলে চট করে যাতে রেঁধে তাদের খেতে দেওয়া যায়। সাধারণত রাতের অন্ধকারেই মুক্তিযোদ্ধারা আসত। বাড়িতে ওষুধ রাখা হত যারা আহত হয়ে আসত তাদের প্রাথমিক সেবার জন্য। রাতের অন্ধকারেই জামাকাপড় ধুয়ে দিত মেয়েরা। অনেক সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অস্ত্র ঘরের মেঝেতে পুঁতে রেখে যেত আর সঙ্গে নিয়ে যেত বিস্কুটের প্যাকেট, চিঁড়াভাজা, মুড়িভাজা। সে শরতের বাতাসে পূজার ঢাকের শব্দ কেউ শুনল না কিন্তু তার বদলে রাতভর গুলির আওয়াজ শুনতে শুনতে আমরা ঘুমিয়ে পড়তাম।

এখন আর পূজা মণ্ডপে গিয়ে পূজা দেখা হয় না ছোটোবেলার মতো। টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রেখে পূজার স্বাদ পাবার চেষ্টা করি। কিন্তু কোথায় পাব সেই শিশির ভেজা সকালে শিউলি কুড়ানো ভোর আর লুকিয়ে যাত্রাপালা দেখার বাতাসার স্বাদ!

কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে পথে নেমে পূজার আবহ বোঝা গেল। পথের পাশে বাঁশ, খড় ও বেত দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। দোকানপাট শপিংমলে পূজার পণ্যের বিজ্ঞপ্তি, বিশেষ অফার। সকাল থেকেই মানুষ আর গাড়ির ভিড় দেখে বোঝা গেল পূজা আসছে। আমার বসবাস ছিল নিউমার্কেট এলাকায়। মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে ভালোলাগার রেশ নিয়ে আমিও ভিড়ের একজন ছিলাম। ষষ্ঠীর বোধন থেকে দশমীর সিঁদুরখেলার কেনাকাটা চলছে। ফুটপাথ থেকে দোকান– সব জায়গায় ভিড় ঠেলে মানুষ কাজ সেরে নিচ্ছে সঙ্গে পেট পূজাও। পাউ ভাজি, রোল, ছোলেবাটুরা, ফুচকা, মো মো, আখের রস, ভাঁড়ের চা থেকে শুরু করে আইসক্রিম, কুলফি কিছুই বাদ যাচ্ছিল না। বেচাকেনা ভালো দেখে দোকানিরা খুব খুশি। ভিড়ের পেট চিরে ট্যাক্সি ধরার যুদ্ধটাও কম ছিল না। একজন থামালে আর একজন বসে যাচ্ছে।

এই যাত্রায় আমার একটি বড়ো প্রাপ্তি ছিল নীলকণ্ঠ পাখি দেখা, তাজপুরের পথে, ধানখেতের ধারে। যে পাখি বিরহী শিবের কাছে পার্বতীর কৈলাসে ফেরার খবর নিয়ে যায়। আমাদের চোখ জুড়িয়ে দিয়ে সে পাখি উড়ে গেল। কোথায় গেল? কৈলাসে কি? কিন্তু তখনও তো পার্বতী বঙ্গদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানাই দেয়নি। আগেভাগেই কি সে মহড়া দিচ্ছিল? এত দূর পথের?

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ অক্টোবর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা