শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৬, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬

স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

বাবলী হক
অনলাইন ভার্সন
স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

আশ্বিনের শুরুতে বৃষ্টি হালকা হয়ে বর্ষার জল নামতে শুরু করল। ভাদ্র মেঘের ঘনরূপ মুছে গিয়ে আকাশ ক্রমশ নীল হতে লাগল। রোদের রং-ও কিছুটা নরম হয়ে বদলে যাচ্ছে, সেই  সময়টায় ঘর থেকে বের হলেই চোখে পরে রাস্তার পাশে ঝোপঝাড়, রেল ক্রসিং-এর গা-ছুঁয়ে কাশফুলের দোলা। শহরের আকাশ দেখে বুঝতে পারার উপায় নেই যে শরৎ এসে গেছে। কিন্তু মাটি ঠিকই জানান দিচ্ছে কৈলাস থেকে দুর্গা আসছে। প্রতিদিনই একটু একটু করে কাশফুল বড়ো হয়ে মাঠ ঘাট ছেয়ে গেল। দেখে মনে হল যেন আকাশ থেকে মেঘগুলো সব মাঠে নেমে এসেছে। শারদোৎসবের প্রারম্ভে কলকাতায় এসে মধ্যরাতে নিয়ন আলোয় বড় এক বিলবোর্ডে চোখ পড়ল ‘পাগলা মা কি তোর একার’। জানতে পারলাম প্রতিযোগিতার পালটা জবাবে এই বিজ্ঞপ্তি। বড় শহরে এখন পূজার মণ্ডপ হয় থিমকেন্দ্রিক আর বাংলাদেশে জানতে পারলাম সনাতনী মূর্তির চেয়ে অজন্তা মূর্তির কদর বেশি।

ছোটোবেলার পূজার দিনগুলোর কথা মনে পড়ল। বাবা কোরবানি ঈদের প্রস্ততি নিয়ে গ্রামে যেতেন আর একবারে দুর্গা পূজার বিসর্জন শেষে ঢাকায় ফিরতেন। এই ঈদের  জন্য আমরা একটু বেশি আগ্রহী থাকতাম কারণ দুটা উৎসব একসঙ্গে পেতাম। আত্মীয়স্বজন যাঁরা ঢাকার বাইরে থাকতেন তাঁরাও গ্রামে ঈদ করতে আসতেন। বছরের এই সময়টায় সবার সঙ্গে দেখা হত, তারপর সারা বছর হয়তো কোনো খোঁজই থাকত না তাদের। কেউ কেউ তো আবার নতুন বর বা বউকে নিয়ে আসত। সেই নতুন মানুষগুলোর সঙ্গে আমরা দুষ্টামি করতে করতে ভাব জমাতাম। ঈদের দিনের নতুন জামা-কাপড় পরে দুপুর নাগাদ খুলে ভাঁজ করে আবার তুলে রাখতাম পূজার সময় পরব বলে। দত্ত বাড়ির মিতালি, গোপা আর রঞ্জন আমাদের প্রায় সমবয়সী ছিল। ওরাও পূজার নতুন কাপড় পরে ঈদের দিন আমার মা, চাচী, ফুপুদের পা ছুঁয়ে সালাম করত আর ঈদি পেত। গ্রামে অনেকগুলো পূজা হত, কিন্তু আমাদের বাড়ির তিনটা বাড়ির পরই দত্তদের বাড়ির পূজা নিয়েই সবার মাতামাতি হইচই লেগে থাকত। পূজা শুরু হতেই দত্ত বাড়ির মেয়েদের ঘর লেপা, আলপনা আঁকা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতাম। মেয়েরা চিঁড়া ও ধানের খই কুটত আর মুড়ি ভাজতে লেগে যেত। তৈরি  হত নারকেলের সন্দেশ ও নাড়ু, মুড়ি, চিঁড়া আর খইয়ের মোয়া। ওই বাড়ির ছেলেমেয়েদের সঙ্গে আমরাও উঠানে মোয়া, নাড়ু খেতে খেতে খেলতাম। দূর থেকে স্কুলের মাঠে বারোয়ারি পূজা্র ঢাকের শব্দ ভেসে আসত। মা ভাইদের কিছু বলত না কিন্তু আমাকে বারবার করে বলে দিত, ‘দত্তদের বাড়ির পূজা দেখেই ফিরে আসবে বাড়িতে, খবরদার স্কুলের মাঠে যাবে না’। এই বারোয়ারি পূজাতে দূর থেকে অন্য গ্রামের লোকেরাও আসত।  কত পরিচিত, অপরিচিত  মানুষের সঙ্গে দেখা হত তাই আমার মনও পড়ে  থাকত বারোয়ারি পূজার মণ্ডপে। দত্ত বাড়িতে জেঠি-কাকিদের হাতের লুচি-সবজি খেয়ে নাড়ুগুলো জামার পকেটে নিয়ে ভাইদের সঙ্গে ঠিক চলে যেতাম স্কুলের মাঠে। ঢাকের কাছে গিয়ে চিৎকার করে বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলা আর শুনতে না পারলে বার বার বলাও ছিল আমাদের একটা মজার খেলা। স্কুলের মাঠ জুড়ে হত প্যান্ডাল আর লাল শালুর শামিয়ানা। মণ্ডপের সামনের সারিতে মাদুর পেতে অঞ্জলি দিয়ে বসার আয়োজন করা হত। পটুয়ারা সারাদিন প্রতিমার গায়ে রং দিয়ে যাচ্ছে। জরি, পাটের শাড়ি, আর কত অলংকার দিয়ে প্রতিমা সাজাত! দেখতে দেখতে বেলা শেষ হয়ে যেত। নাওয়া-খাওয়া ভুলে যেতাম। মা বাড়ি থেকে লোক পাঠিয়ে আমাদের নিয়ে যেত। যাবার পর বড়দের বকুনি শাসন কোনকিছুই গুরুত্ব পেত না সেই আনন্দের কাছে। আশ্বিনের বিকেল আসতে না আসতেই সন্ধ্যা নেমে আসে। গ্রামের নদীপারের ঘাসফুল আর নলখাগড়ার মাথায় ফড়িং আর প্রজাপতি যেমন নেচে নেচে বেড়ায়, আমরাও একদল ছেলেমেয়ে ফড়িংয়ের মতই নেচে নেচে বাড়ি  ফিরতাম। দেখতাম নদীর ঘাটে বাজারের দোকানগুলোতে একটা একটা করে হ্যাজাকবাতি, হ্যারিকেন আর কেরোসিনের কুপি জলে উঠছে। বাতাসে কুপির আলো যখন কাঁপতে থাকত দূর থেকে মনে হত জোনাকপোকা জ্বলছে নিভছে।

আর একটা বড়ো আকর্ষণ ছিল সপ্তমী, অষ্টমীর রাতে যাত্রা আর নাটক দেখা। রাবণ-বধ, রুপবান ও রহিম বাদশা, সীতার বনবাস এসব পালা হত। লাল, নীল রং দিয়ে হাতে লেখা বিজ্ঞাপন গাছে গাছে ঝুলিয়ে দিত। সেই সব বিজ্ঞাপনে কখন রাবনের মুখ আঁকা থাকত, কখন রহিম বাদশাকে কোলে নিয়ে রাজকন্যা রূপবান দাঁড়িয়ে থাকত।

পালা শুরু হত একটু রাত করে। বাড়ির ছেলেমেয়েদের ঘুম পাড়িয়ে সবাই যেত পালা  দেখতে। মেয়েদের জন্য আলাদা বসার জায়গা করা থাকত। আমরা ছোটোরা ঘুমের ভান করে শুয়ে থাকতাম। বাড়ির সবাই বেরিয়ে গেলেই গায়ের কাঁথা ছুড়ে ফেলে জামার উপর আর একটা জামা পরে তৈরি থাকতাম। মিতালি, রঞ্জন এসে ডাক দিতেই ঘর থেকে বেরিয়ে পড়তাম। শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটতে গিয়ে স্যান্ডেল ভিজে উঠত। অস্পষ্ট চাঁদের আলো আর কুয়াশায় মাখা রাতকে মনে হত  রুপকথার কোন এক দেশ। বাঁশঝাড়ের পাশ ঘেঁষে যাবার সময় একবারও মনে হত  না বাঁশঝাড়ের ভূতকে আমরা কত ভয় পাই। মাথায় তখন পালা দেখার উত্তেজনা। ভয়ে নয় শীতে কাঁপতে কাঁপতে যাত্রার আসরে পালা শুনতাম। উপরের জামাটা মাথা ঢেকে বসতাম। তাতে দুটা কাজ হত– কেউ মুখ চিনত না আর শীত কিছুটা কমও লাগত। সারাদিনের ছুটাছুটির ক্লান্তি আর যাত্রার লম্বা লম্বা সংলাপ শুনতে শুনতে কখন যেন ঘুমে ঢলে পড়েছি… টিনের তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে আবার সোজা হয়ে বসতাম। ঝলমলে পোশাক, মাথায় রাংতার মুকুট পরে রাজারা যুদ্ধ করে চলেছে। আসরের পাশে বাজনদাররা বসে নানারকম বাদ্য বাজাতে থাকত। উচ্চ শব্দে কনসার্ট বেজে যেত। হঠাৎ দেখতাম মাথায় পাগড়ি বাঁধা একটা লোক আমাদের পাশ থেকে ছুটে স্টেজে উঠে গান শুরু করে দিলো। জানতে পারলাম ও হচ্ছে বিবেক। বিরতির ফাঁকে সবাই গুড়ের চা আর মুড়ি খেত। কিন্তু আমাদের কপালে চা-মুড়ি আর জুটত না কারণ এমন আড়াল করে বসতাম, যেন পরিচিত কেউ না দেখে। পাশ থেকে কেউ সাধলেও হাত বাড়িয়ে নিতাম না যদি ধরা পড়ে যাই এই ভয়ে! লুকিয়ে লজেন্স না হয় বাতাসা কাগজে মুড়ে নিয়ে আসতাম, তাই ভাগাভাগি করে খেতাম সবাই।

পূজার এই চার-পাঁচটা দিন যে কী করে কেটে যেত বলতেই পারতাম না। খাবার সময় নাই, যখন যেখানে যা পাচ্ছি তাই খেয়ে নিচ্ছি। প্রসাদের জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি তো করছি। বিসর্জনের সকাল থেকে মন খারাপ শুরু হত কারন দুয়েক দিন পরই ঢাকায় ফিরে যাব বন্ধুদের ছেড়ে, এত আনন্দ ছেড়ে। আবার সেই একঘেয়ে স্কুলের পড়াশোনা, ক্লাসওয়ার্ক, হোমওয়ার্ক।

কিন্তু সবকিছুই অন্যরকম হয়ে গেল একাত্তরের ছাব্বিশে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর পর। দেশে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। আমরা সবাই ঢাকা থেকে দেশের বাড়ি চলে এলাম। অন্যান্য শহর থেকেও আমাদের আত্মীয়স্বজনরা চলে এল গ্রামের বাড়ি। কিন্তু এবারে একসঙ্গে আসা কোনো উৎসবে নয়। সবার খুব মন খারাপ থাকত। বাড়ি-ঘর ফেলে সমস্ত কাজকর্ম ফেলে, সবাই গ্রামে থাকল দুশ্চিন্তা আর উদ্বেগ নিয়ে। আরও মন খারাপ হল সে বছর শরতে দুর্গা পূজা হল না, নদীর ঘাটে মেলা বসল না। যাত্রা, নাটক সব বন্ধ। তবুও আশ্বিনের হালকা শীত গায়ে মেখে সকাল হয়। নদীর তীর কাশফুলে ছেয়ে যায়। শিউলি ফুল গাছ থেকে হলুদ বোঁটা নিয়ে ঝরে পড়ে। প্রকৃতি মনে হয় কখনোই মানুষকে বঞ্চিত করে না। বাড়িতে পূজা হল না, স্কুলের মাঠে  বারোয়ারি পূজাও হল না, কিন্তু প্রতিটি ঘরে মেয়েরা দুর্গা হয়ে জেগে থাকল মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে। ভাঁড়ার ঘরে চাল, ডাল, আলু, মশলা তুলে রাখা হত আলাদা করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। যে কোনো সময় ওরা এলে চট করে যাতে রেঁধে তাদের খেতে দেওয়া যায়। সাধারণত রাতের অন্ধকারেই মুক্তিযোদ্ধারা আসত। বাড়িতে ওষুধ রাখা হত যারা আহত হয়ে আসত তাদের প্রাথমিক সেবার জন্য। রাতের অন্ধকারেই জামাকাপড় ধুয়ে দিত মেয়েরা। অনেক সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অস্ত্র ঘরের মেঝেতে পুঁতে রেখে যেত আর সঙ্গে নিয়ে যেত বিস্কুটের প্যাকেট, চিঁড়াভাজা, মুড়িভাজা। সে শরতের বাতাসে পূজার ঢাকের শব্দ কেউ শুনল না কিন্তু তার বদলে রাতভর গুলির আওয়াজ শুনতে শুনতে আমরা ঘুমিয়ে পড়তাম।

এখন আর পূজা মণ্ডপে গিয়ে পূজা দেখা হয় না ছোটোবেলার মতো। টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রেখে পূজার স্বাদ পাবার চেষ্টা করি। কিন্তু কোথায় পাব সেই শিশির ভেজা সকালে শিউলি কুড়ানো ভোর আর লুকিয়ে যাত্রাপালা দেখার বাতাসার স্বাদ!

কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে পথে নেমে পূজার আবহ বোঝা গেল। পথের পাশে বাঁশ, খড় ও বেত দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। দোকানপাট শপিংমলে পূজার পণ্যের বিজ্ঞপ্তি, বিশেষ অফার। সকাল থেকেই মানুষ আর গাড়ির ভিড় দেখে বোঝা গেল পূজা আসছে। আমার বসবাস ছিল নিউমার্কেট এলাকায়। মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে ভালোলাগার রেশ নিয়ে আমিও ভিড়ের একজন ছিলাম। ষষ্ঠীর বোধন থেকে দশমীর সিঁদুরখেলার কেনাকাটা চলছে। ফুটপাথ থেকে দোকান– সব জায়গায় ভিড় ঠেলে মানুষ কাজ সেরে নিচ্ছে সঙ্গে পেট পূজাও। পাউ ভাজি, রোল, ছোলেবাটুরা, ফুচকা, মো মো, আখের রস, ভাঁড়ের চা থেকে শুরু করে আইসক্রিম, কুলফি কিছুই বাদ যাচ্ছিল না। বেচাকেনা ভালো দেখে দোকানিরা খুব খুশি। ভিড়ের পেট চিরে ট্যাক্সি ধরার যুদ্ধটাও কম ছিল না। একজন থামালে আর একজন বসে যাচ্ছে।

এই যাত্রায় আমার একটি বড়ো প্রাপ্তি ছিল নীলকণ্ঠ পাখি দেখা, তাজপুরের পথে, ধানখেতের ধারে। যে পাখি বিরহী শিবের কাছে পার্বতীর কৈলাসে ফেরার খবর নিয়ে যায়। আমাদের চোখ জুড়িয়ে দিয়ে সে পাখি উড়ে গেল। কোথায় গেল? কৈলাসে কি? কিন্তু তখনও তো পার্বতী বঙ্গদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানাই দেয়নি। আগেভাগেই কি সে মহড়া দিচ্ছিল? এত দূর পথের?

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ অক্টোবর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে