শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৬, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬

স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

বাবলী হক
অনলাইন ভার্সন
স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

আশ্বিনের শুরুতে বৃষ্টি হালকা হয়ে বর্ষার জল নামতে শুরু করল। ভাদ্র মেঘের ঘনরূপ মুছে গিয়ে আকাশ ক্রমশ নীল হতে লাগল। রোদের রং-ও কিছুটা নরম হয়ে বদলে যাচ্ছে, সেই  সময়টায় ঘর থেকে বের হলেই চোখে পরে রাস্তার পাশে ঝোপঝাড়, রেল ক্রসিং-এর গা-ছুঁয়ে কাশফুলের দোলা। শহরের আকাশ দেখে বুঝতে পারার উপায় নেই যে শরৎ এসে গেছে। কিন্তু মাটি ঠিকই জানান দিচ্ছে কৈলাস থেকে দুর্গা আসছে। প্রতিদিনই একটু একটু করে কাশফুল বড়ো হয়ে মাঠ ঘাট ছেয়ে গেল। দেখে মনে হল যেন আকাশ থেকে মেঘগুলো সব মাঠে নেমে এসেছে। শারদোৎসবের প্রারম্ভে কলকাতায় এসে মধ্যরাতে নিয়ন আলোয় বড় এক বিলবোর্ডে চোখ পড়ল ‘পাগলা মা কি তোর একার’। জানতে পারলাম প্রতিযোগিতার পালটা জবাবে এই বিজ্ঞপ্তি। বড় শহরে এখন পূজার মণ্ডপ হয় থিমকেন্দ্রিক আর বাংলাদেশে জানতে পারলাম সনাতনী মূর্তির চেয়ে অজন্তা মূর্তির কদর বেশি।

ছোটোবেলার পূজার দিনগুলোর কথা মনে পড়ল। বাবা কোরবানি ঈদের প্রস্ততি নিয়ে গ্রামে যেতেন আর একবারে দুর্গা পূজার বিসর্জন শেষে ঢাকায় ফিরতেন। এই ঈদের  জন্য আমরা একটু বেশি আগ্রহী থাকতাম কারণ দুটা উৎসব একসঙ্গে পেতাম। আত্মীয়স্বজন যাঁরা ঢাকার বাইরে থাকতেন তাঁরাও গ্রামে ঈদ করতে আসতেন। বছরের এই সময়টায় সবার সঙ্গে দেখা হত, তারপর সারা বছর হয়তো কোনো খোঁজই থাকত না তাদের। কেউ কেউ তো আবার নতুন বর বা বউকে নিয়ে আসত। সেই নতুন মানুষগুলোর সঙ্গে আমরা দুষ্টামি করতে করতে ভাব জমাতাম। ঈদের দিনের নতুন জামা-কাপড় পরে দুপুর নাগাদ খুলে ভাঁজ করে আবার তুলে রাখতাম পূজার সময় পরব বলে। দত্ত বাড়ির মিতালি, গোপা আর রঞ্জন আমাদের প্রায় সমবয়সী ছিল। ওরাও পূজার নতুন কাপড় পরে ঈদের দিন আমার মা, চাচী, ফুপুদের পা ছুঁয়ে সালাম করত আর ঈদি পেত। গ্রামে অনেকগুলো পূজা হত, কিন্তু আমাদের বাড়ির তিনটা বাড়ির পরই দত্তদের বাড়ির পূজা নিয়েই সবার মাতামাতি হইচই লেগে থাকত। পূজা শুরু হতেই দত্ত বাড়ির মেয়েদের ঘর লেপা, আলপনা আঁকা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতাম। মেয়েরা চিঁড়া ও ধানের খই কুটত আর মুড়ি ভাজতে লেগে যেত। তৈরি  হত নারকেলের সন্দেশ ও নাড়ু, মুড়ি, চিঁড়া আর খইয়ের মোয়া। ওই বাড়ির ছেলেমেয়েদের সঙ্গে আমরাও উঠানে মোয়া, নাড়ু খেতে খেতে খেলতাম। দূর থেকে স্কুলের মাঠে বারোয়ারি পূজা্র ঢাকের শব্দ ভেসে আসত। মা ভাইদের কিছু বলত না কিন্তু আমাকে বারবার করে বলে দিত, ‘দত্তদের বাড়ির পূজা দেখেই ফিরে আসবে বাড়িতে, খবরদার স্কুলের মাঠে যাবে না’। এই বারোয়ারি পূজাতে দূর থেকে অন্য গ্রামের লোকেরাও আসত।  কত পরিচিত, অপরিচিত  মানুষের সঙ্গে দেখা হত তাই আমার মনও পড়ে  থাকত বারোয়ারি পূজার মণ্ডপে। দত্ত বাড়িতে জেঠি-কাকিদের হাতের লুচি-সবজি খেয়ে নাড়ুগুলো জামার পকেটে নিয়ে ভাইদের সঙ্গে ঠিক চলে যেতাম স্কুলের মাঠে। ঢাকের কাছে গিয়ে চিৎকার করে বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলা আর শুনতে না পারলে বার বার বলাও ছিল আমাদের একটা মজার খেলা। স্কুলের মাঠ জুড়ে হত প্যান্ডাল আর লাল শালুর শামিয়ানা। মণ্ডপের সামনের সারিতে মাদুর পেতে অঞ্জলি দিয়ে বসার আয়োজন করা হত। পটুয়ারা সারাদিন প্রতিমার গায়ে রং দিয়ে যাচ্ছে। জরি, পাটের শাড়ি, আর কত অলংকার দিয়ে প্রতিমা সাজাত! দেখতে দেখতে বেলা শেষ হয়ে যেত। নাওয়া-খাওয়া ভুলে যেতাম। মা বাড়ি থেকে লোক পাঠিয়ে আমাদের নিয়ে যেত। যাবার পর বড়দের বকুনি শাসন কোনকিছুই গুরুত্ব পেত না সেই আনন্দের কাছে। আশ্বিনের বিকেল আসতে না আসতেই সন্ধ্যা নেমে আসে। গ্রামের নদীপারের ঘাসফুল আর নলখাগড়ার মাথায় ফড়িং আর প্রজাপতি যেমন নেচে নেচে বেড়ায়, আমরাও একদল ছেলেমেয়ে ফড়িংয়ের মতই নেচে নেচে বাড়ি  ফিরতাম। দেখতাম নদীর ঘাটে বাজারের দোকানগুলোতে একটা একটা করে হ্যাজাকবাতি, হ্যারিকেন আর কেরোসিনের কুপি জলে উঠছে। বাতাসে কুপির আলো যখন কাঁপতে থাকত দূর থেকে মনে হত জোনাকপোকা জ্বলছে নিভছে।

আর একটা বড়ো আকর্ষণ ছিল সপ্তমী, অষ্টমীর রাতে যাত্রা আর নাটক দেখা। রাবণ-বধ, রুপবান ও রহিম বাদশা, সীতার বনবাস এসব পালা হত। লাল, নীল রং দিয়ে হাতে লেখা বিজ্ঞাপন গাছে গাছে ঝুলিয়ে দিত। সেই সব বিজ্ঞাপনে কখন রাবনের মুখ আঁকা থাকত, কখন রহিম বাদশাকে কোলে নিয়ে রাজকন্যা রূপবান দাঁড়িয়ে থাকত।

পালা শুরু হত একটু রাত করে। বাড়ির ছেলেমেয়েদের ঘুম পাড়িয়ে সবাই যেত পালা  দেখতে। মেয়েদের জন্য আলাদা বসার জায়গা করা থাকত। আমরা ছোটোরা ঘুমের ভান করে শুয়ে থাকতাম। বাড়ির সবাই বেরিয়ে গেলেই গায়ের কাঁথা ছুড়ে ফেলে জামার উপর আর একটা জামা পরে তৈরি থাকতাম। মিতালি, রঞ্জন এসে ডাক দিতেই ঘর থেকে বেরিয়ে পড়তাম। শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটতে গিয়ে স্যান্ডেল ভিজে উঠত। অস্পষ্ট চাঁদের আলো আর কুয়াশায় মাখা রাতকে মনে হত  রুপকথার কোন এক দেশ। বাঁশঝাড়ের পাশ ঘেঁষে যাবার সময় একবারও মনে হত  না বাঁশঝাড়ের ভূতকে আমরা কত ভয় পাই। মাথায় তখন পালা দেখার উত্তেজনা। ভয়ে নয় শীতে কাঁপতে কাঁপতে যাত্রার আসরে পালা শুনতাম। উপরের জামাটা মাথা ঢেকে বসতাম। তাতে দুটা কাজ হত– কেউ মুখ চিনত না আর শীত কিছুটা কমও লাগত। সারাদিনের ছুটাছুটির ক্লান্তি আর যাত্রার লম্বা লম্বা সংলাপ শুনতে শুনতে কখন যেন ঘুমে ঢলে পড়েছি… টিনের তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে আবার সোজা হয়ে বসতাম। ঝলমলে পোশাক, মাথায় রাংতার মুকুট পরে রাজারা যুদ্ধ করে চলেছে। আসরের পাশে বাজনদাররা বসে নানারকম বাদ্য বাজাতে থাকত। উচ্চ শব্দে কনসার্ট বেজে যেত। হঠাৎ দেখতাম মাথায় পাগড়ি বাঁধা একটা লোক আমাদের পাশ থেকে ছুটে স্টেজে উঠে গান শুরু করে দিলো। জানতে পারলাম ও হচ্ছে বিবেক। বিরতির ফাঁকে সবাই গুড়ের চা আর মুড়ি খেত। কিন্তু আমাদের কপালে চা-মুড়ি আর জুটত না কারণ এমন আড়াল করে বসতাম, যেন পরিচিত কেউ না দেখে। পাশ থেকে কেউ সাধলেও হাত বাড়িয়ে নিতাম না যদি ধরা পড়ে যাই এই ভয়ে! লুকিয়ে লজেন্স না হয় বাতাসা কাগজে মুড়ে নিয়ে আসতাম, তাই ভাগাভাগি করে খেতাম সবাই।

পূজার এই চার-পাঁচটা দিন যে কী করে কেটে যেত বলতেই পারতাম না। খাবার সময় নাই, যখন যেখানে যা পাচ্ছি তাই খেয়ে নিচ্ছি। প্রসাদের জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি তো করছি। বিসর্জনের সকাল থেকে মন খারাপ শুরু হত কারন দুয়েক দিন পরই ঢাকায় ফিরে যাব বন্ধুদের ছেড়ে, এত আনন্দ ছেড়ে। আবার সেই একঘেয়ে স্কুলের পড়াশোনা, ক্লাসওয়ার্ক, হোমওয়ার্ক।

কিন্তু সবকিছুই অন্যরকম হয়ে গেল একাত্তরের ছাব্বিশে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর পর। দেশে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। আমরা সবাই ঢাকা থেকে দেশের বাড়ি চলে এলাম। অন্যান্য শহর থেকেও আমাদের আত্মীয়স্বজনরা চলে এল গ্রামের বাড়ি। কিন্তু এবারে একসঙ্গে আসা কোনো উৎসবে নয়। সবার খুব মন খারাপ থাকত। বাড়ি-ঘর ফেলে সমস্ত কাজকর্ম ফেলে, সবাই গ্রামে থাকল দুশ্চিন্তা আর উদ্বেগ নিয়ে। আরও মন খারাপ হল সে বছর শরতে দুর্গা পূজা হল না, নদীর ঘাটে মেলা বসল না। যাত্রা, নাটক সব বন্ধ। তবুও আশ্বিনের হালকা শীত গায়ে মেখে সকাল হয়। নদীর তীর কাশফুলে ছেয়ে যায়। শিউলি ফুল গাছ থেকে হলুদ বোঁটা নিয়ে ঝরে পড়ে। প্রকৃতি মনে হয় কখনোই মানুষকে বঞ্চিত করে না। বাড়িতে পূজা হল না, স্কুলের মাঠে  বারোয়ারি পূজাও হল না, কিন্তু প্রতিটি ঘরে মেয়েরা দুর্গা হয়ে জেগে থাকল মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে। ভাঁড়ার ঘরে চাল, ডাল, আলু, মশলা তুলে রাখা হত আলাদা করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। যে কোনো সময় ওরা এলে চট করে যাতে রেঁধে তাদের খেতে দেওয়া যায়। সাধারণত রাতের অন্ধকারেই মুক্তিযোদ্ধারা আসত। বাড়িতে ওষুধ রাখা হত যারা আহত হয়ে আসত তাদের প্রাথমিক সেবার জন্য। রাতের অন্ধকারেই জামাকাপড় ধুয়ে দিত মেয়েরা। অনেক সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অস্ত্র ঘরের মেঝেতে পুঁতে রেখে যেত আর সঙ্গে নিয়ে যেত বিস্কুটের প্যাকেট, চিঁড়াভাজা, মুড়িভাজা। সে শরতের বাতাসে পূজার ঢাকের শব্দ কেউ শুনল না কিন্তু তার বদলে রাতভর গুলির আওয়াজ শুনতে শুনতে আমরা ঘুমিয়ে পড়তাম।

এখন আর পূজা মণ্ডপে গিয়ে পূজা দেখা হয় না ছোটোবেলার মতো। টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রেখে পূজার স্বাদ পাবার চেষ্টা করি। কিন্তু কোথায় পাব সেই শিশির ভেজা সকালে শিউলি কুড়ানো ভোর আর লুকিয়ে যাত্রাপালা দেখার বাতাসার স্বাদ!

কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে পথে নেমে পূজার আবহ বোঝা গেল। পথের পাশে বাঁশ, খড় ও বেত দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। দোকানপাট শপিংমলে পূজার পণ্যের বিজ্ঞপ্তি, বিশেষ অফার। সকাল থেকেই মানুষ আর গাড়ির ভিড় দেখে বোঝা গেল পূজা আসছে। আমার বসবাস ছিল নিউমার্কেট এলাকায়। মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে ভালোলাগার রেশ নিয়ে আমিও ভিড়ের একজন ছিলাম। ষষ্ঠীর বোধন থেকে দশমীর সিঁদুরখেলার কেনাকাটা চলছে। ফুটপাথ থেকে দোকান– সব জায়গায় ভিড় ঠেলে মানুষ কাজ সেরে নিচ্ছে সঙ্গে পেট পূজাও। পাউ ভাজি, রোল, ছোলেবাটুরা, ফুচকা, মো মো, আখের রস, ভাঁড়ের চা থেকে শুরু করে আইসক্রিম, কুলফি কিছুই বাদ যাচ্ছিল না। বেচাকেনা ভালো দেখে দোকানিরা খুব খুশি। ভিড়ের পেট চিরে ট্যাক্সি ধরার যুদ্ধটাও কম ছিল না। একজন থামালে আর একজন বসে যাচ্ছে।

এই যাত্রায় আমার একটি বড়ো প্রাপ্তি ছিল নীলকণ্ঠ পাখি দেখা, তাজপুরের পথে, ধানখেতের ধারে। যে পাখি বিরহী শিবের কাছে পার্বতীর কৈলাসে ফেরার খবর নিয়ে যায়। আমাদের চোখ জুড়িয়ে দিয়ে সে পাখি উড়ে গেল। কোথায় গেল? কৈলাসে কি? কিন্তু তখনও তো পার্বতী বঙ্গদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানাই দেয়নি। আগেভাগেই কি সে মহড়া দিচ্ছিল? এত দূর পথের?

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ অক্টোবর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কারকির স্বামী
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কারকির স্বামী

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়াহিদ সাদিক এখন সুস্থ - শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
ওয়াহিদ সাদিক এখন সুস্থ - শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেল তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেল তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জান-মালের নিরাপত্তা দাবি সিপিবির
জান-মালের নিরাপত্তা দাবি সিপিবির

দেশগ্রাম