শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৬, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬

স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

বাবলী হক
অনলাইন ভার্সন
স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

আশ্বিনের শুরুতে বৃষ্টি হালকা হয়ে বর্ষার জল নামতে শুরু করল। ভাদ্র মেঘের ঘনরূপ মুছে গিয়ে আকাশ ক্রমশ নীল হতে লাগল। রোদের রং-ও কিছুটা নরম হয়ে বদলে যাচ্ছে, সেই  সময়টায় ঘর থেকে বের হলেই চোখে পরে রাস্তার পাশে ঝোপঝাড়, রেল ক্রসিং-এর গা-ছুঁয়ে কাশফুলের দোলা। শহরের আকাশ দেখে বুঝতে পারার উপায় নেই যে শরৎ এসে গেছে। কিন্তু মাটি ঠিকই জানান দিচ্ছে কৈলাস থেকে দুর্গা আসছে। প্রতিদিনই একটু একটু করে কাশফুল বড়ো হয়ে মাঠ ঘাট ছেয়ে গেল। দেখে মনে হল যেন আকাশ থেকে মেঘগুলো সব মাঠে নেমে এসেছে। শারদোৎসবের প্রারম্ভে কলকাতায় এসে মধ্যরাতে নিয়ন আলোয় বড় এক বিলবোর্ডে চোখ পড়ল ‘পাগলা মা কি তোর একার’। জানতে পারলাম প্রতিযোগিতার পালটা জবাবে এই বিজ্ঞপ্তি। বড় শহরে এখন পূজার মণ্ডপ হয় থিমকেন্দ্রিক আর বাংলাদেশে জানতে পারলাম সনাতনী মূর্তির চেয়ে অজন্তা মূর্তির কদর বেশি।

ছোটোবেলার পূজার দিনগুলোর কথা মনে পড়ল। বাবা কোরবানি ঈদের প্রস্ততি নিয়ে গ্রামে যেতেন আর একবারে দুর্গা পূজার বিসর্জন শেষে ঢাকায় ফিরতেন। এই ঈদের  জন্য আমরা একটু বেশি আগ্রহী থাকতাম কারণ দুটা উৎসব একসঙ্গে পেতাম। আত্মীয়স্বজন যাঁরা ঢাকার বাইরে থাকতেন তাঁরাও গ্রামে ঈদ করতে আসতেন। বছরের এই সময়টায় সবার সঙ্গে দেখা হত, তারপর সারা বছর হয়তো কোনো খোঁজই থাকত না তাদের। কেউ কেউ তো আবার নতুন বর বা বউকে নিয়ে আসত। সেই নতুন মানুষগুলোর সঙ্গে আমরা দুষ্টামি করতে করতে ভাব জমাতাম। ঈদের দিনের নতুন জামা-কাপড় পরে দুপুর নাগাদ খুলে ভাঁজ করে আবার তুলে রাখতাম পূজার সময় পরব বলে। দত্ত বাড়ির মিতালি, গোপা আর রঞ্জন আমাদের প্রায় সমবয়সী ছিল। ওরাও পূজার নতুন কাপড় পরে ঈদের দিন আমার মা, চাচী, ফুপুদের পা ছুঁয়ে সালাম করত আর ঈদি পেত। গ্রামে অনেকগুলো পূজা হত, কিন্তু আমাদের বাড়ির তিনটা বাড়ির পরই দত্তদের বাড়ির পূজা নিয়েই সবার মাতামাতি হইচই লেগে থাকত। পূজা শুরু হতেই দত্ত বাড়ির মেয়েদের ঘর লেপা, আলপনা আঁকা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতাম। মেয়েরা চিঁড়া ও ধানের খই কুটত আর মুড়ি ভাজতে লেগে যেত। তৈরি  হত নারকেলের সন্দেশ ও নাড়ু, মুড়ি, চিঁড়া আর খইয়ের মোয়া। ওই বাড়ির ছেলেমেয়েদের সঙ্গে আমরাও উঠানে মোয়া, নাড়ু খেতে খেতে খেলতাম। দূর থেকে স্কুলের মাঠে বারোয়ারি পূজা্র ঢাকের শব্দ ভেসে আসত। মা ভাইদের কিছু বলত না কিন্তু আমাকে বারবার করে বলে দিত, ‘দত্তদের বাড়ির পূজা দেখেই ফিরে আসবে বাড়িতে, খবরদার স্কুলের মাঠে যাবে না’। এই বারোয়ারি পূজাতে দূর থেকে অন্য গ্রামের লোকেরাও আসত।  কত পরিচিত, অপরিচিত  মানুষের সঙ্গে দেখা হত তাই আমার মনও পড়ে  থাকত বারোয়ারি পূজার মণ্ডপে। দত্ত বাড়িতে জেঠি-কাকিদের হাতের লুচি-সবজি খেয়ে নাড়ুগুলো জামার পকেটে নিয়ে ভাইদের সঙ্গে ঠিক চলে যেতাম স্কুলের মাঠে। ঢাকের কাছে গিয়ে চিৎকার করে বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলা আর শুনতে না পারলে বার বার বলাও ছিল আমাদের একটা মজার খেলা। স্কুলের মাঠ জুড়ে হত প্যান্ডাল আর লাল শালুর শামিয়ানা। মণ্ডপের সামনের সারিতে মাদুর পেতে অঞ্জলি দিয়ে বসার আয়োজন করা হত। পটুয়ারা সারাদিন প্রতিমার গায়ে রং দিয়ে যাচ্ছে। জরি, পাটের শাড়ি, আর কত অলংকার দিয়ে প্রতিমা সাজাত! দেখতে দেখতে বেলা শেষ হয়ে যেত। নাওয়া-খাওয়া ভুলে যেতাম। মা বাড়ি থেকে লোক পাঠিয়ে আমাদের নিয়ে যেত। যাবার পর বড়দের বকুনি শাসন কোনকিছুই গুরুত্ব পেত না সেই আনন্দের কাছে। আশ্বিনের বিকেল আসতে না আসতেই সন্ধ্যা নেমে আসে। গ্রামের নদীপারের ঘাসফুল আর নলখাগড়ার মাথায় ফড়িং আর প্রজাপতি যেমন নেচে নেচে বেড়ায়, আমরাও একদল ছেলেমেয়ে ফড়িংয়ের মতই নেচে নেচে বাড়ি  ফিরতাম। দেখতাম নদীর ঘাটে বাজারের দোকানগুলোতে একটা একটা করে হ্যাজাকবাতি, হ্যারিকেন আর কেরোসিনের কুপি জলে উঠছে। বাতাসে কুপির আলো যখন কাঁপতে থাকত দূর থেকে মনে হত জোনাকপোকা জ্বলছে নিভছে।

আর একটা বড়ো আকর্ষণ ছিল সপ্তমী, অষ্টমীর রাতে যাত্রা আর নাটক দেখা। রাবণ-বধ, রুপবান ও রহিম বাদশা, সীতার বনবাস এসব পালা হত। লাল, নীল রং দিয়ে হাতে লেখা বিজ্ঞাপন গাছে গাছে ঝুলিয়ে দিত। সেই সব বিজ্ঞাপনে কখন রাবনের মুখ আঁকা থাকত, কখন রহিম বাদশাকে কোলে নিয়ে রাজকন্যা রূপবান দাঁড়িয়ে থাকত।

পালা শুরু হত একটু রাত করে। বাড়ির ছেলেমেয়েদের ঘুম পাড়িয়ে সবাই যেত পালা  দেখতে। মেয়েদের জন্য আলাদা বসার জায়গা করা থাকত। আমরা ছোটোরা ঘুমের ভান করে শুয়ে থাকতাম। বাড়ির সবাই বেরিয়ে গেলেই গায়ের কাঁথা ছুড়ে ফেলে জামার উপর আর একটা জামা পরে তৈরি থাকতাম। মিতালি, রঞ্জন এসে ডাক দিতেই ঘর থেকে বেরিয়ে পড়তাম। শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটতে গিয়ে স্যান্ডেল ভিজে উঠত। অস্পষ্ট চাঁদের আলো আর কুয়াশায় মাখা রাতকে মনে হত  রুপকথার কোন এক দেশ। বাঁশঝাড়ের পাশ ঘেঁষে যাবার সময় একবারও মনে হত  না বাঁশঝাড়ের ভূতকে আমরা কত ভয় পাই। মাথায় তখন পালা দেখার উত্তেজনা। ভয়ে নয় শীতে কাঁপতে কাঁপতে যাত্রার আসরে পালা শুনতাম। উপরের জামাটা মাথা ঢেকে বসতাম। তাতে দুটা কাজ হত– কেউ মুখ চিনত না আর শীত কিছুটা কমও লাগত। সারাদিনের ছুটাছুটির ক্লান্তি আর যাত্রার লম্বা লম্বা সংলাপ শুনতে শুনতে কখন যেন ঘুমে ঢলে পড়েছি… টিনের তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে আবার সোজা হয়ে বসতাম। ঝলমলে পোশাক, মাথায় রাংতার মুকুট পরে রাজারা যুদ্ধ করে চলেছে। আসরের পাশে বাজনদাররা বসে নানারকম বাদ্য বাজাতে থাকত। উচ্চ শব্দে কনসার্ট বেজে যেত। হঠাৎ দেখতাম মাথায় পাগড়ি বাঁধা একটা লোক আমাদের পাশ থেকে ছুটে স্টেজে উঠে গান শুরু করে দিলো। জানতে পারলাম ও হচ্ছে বিবেক। বিরতির ফাঁকে সবাই গুড়ের চা আর মুড়ি খেত। কিন্তু আমাদের কপালে চা-মুড়ি আর জুটত না কারণ এমন আড়াল করে বসতাম, যেন পরিচিত কেউ না দেখে। পাশ থেকে কেউ সাধলেও হাত বাড়িয়ে নিতাম না যদি ধরা পড়ে যাই এই ভয়ে! লুকিয়ে লজেন্স না হয় বাতাসা কাগজে মুড়ে নিয়ে আসতাম, তাই ভাগাভাগি করে খেতাম সবাই।

পূজার এই চার-পাঁচটা দিন যে কী করে কেটে যেত বলতেই পারতাম না। খাবার সময় নাই, যখন যেখানে যা পাচ্ছি তাই খেয়ে নিচ্ছি। প্রসাদের জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি তো করছি। বিসর্জনের সকাল থেকে মন খারাপ শুরু হত কারন দুয়েক দিন পরই ঢাকায় ফিরে যাব বন্ধুদের ছেড়ে, এত আনন্দ ছেড়ে। আবার সেই একঘেয়ে স্কুলের পড়াশোনা, ক্লাসওয়ার্ক, হোমওয়ার্ক।

কিন্তু সবকিছুই অন্যরকম হয়ে গেল একাত্তরের ছাব্বিশে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর পর। দেশে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। আমরা সবাই ঢাকা থেকে দেশের বাড়ি চলে এলাম। অন্যান্য শহর থেকেও আমাদের আত্মীয়স্বজনরা চলে এল গ্রামের বাড়ি। কিন্তু এবারে একসঙ্গে আসা কোনো উৎসবে নয়। সবার খুব মন খারাপ থাকত। বাড়ি-ঘর ফেলে সমস্ত কাজকর্ম ফেলে, সবাই গ্রামে থাকল দুশ্চিন্তা আর উদ্বেগ নিয়ে। আরও মন খারাপ হল সে বছর শরতে দুর্গা পূজা হল না, নদীর ঘাটে মেলা বসল না। যাত্রা, নাটক সব বন্ধ। তবুও আশ্বিনের হালকা শীত গায়ে মেখে সকাল হয়। নদীর তীর কাশফুলে ছেয়ে যায়। শিউলি ফুল গাছ থেকে হলুদ বোঁটা নিয়ে ঝরে পড়ে। প্রকৃতি মনে হয় কখনোই মানুষকে বঞ্চিত করে না। বাড়িতে পূজা হল না, স্কুলের মাঠে  বারোয়ারি পূজাও হল না, কিন্তু প্রতিটি ঘরে মেয়েরা দুর্গা হয়ে জেগে থাকল মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে। ভাঁড়ার ঘরে চাল, ডাল, আলু, মশলা তুলে রাখা হত আলাদা করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। যে কোনো সময় ওরা এলে চট করে যাতে রেঁধে তাদের খেতে দেওয়া যায়। সাধারণত রাতের অন্ধকারেই মুক্তিযোদ্ধারা আসত। বাড়িতে ওষুধ রাখা হত যারা আহত হয়ে আসত তাদের প্রাথমিক সেবার জন্য। রাতের অন্ধকারেই জামাকাপড় ধুয়ে দিত মেয়েরা। অনেক সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অস্ত্র ঘরের মেঝেতে পুঁতে রেখে যেত আর সঙ্গে নিয়ে যেত বিস্কুটের প্যাকেট, চিঁড়াভাজা, মুড়িভাজা। সে শরতের বাতাসে পূজার ঢাকের শব্দ কেউ শুনল না কিন্তু তার বদলে রাতভর গুলির আওয়াজ শুনতে শুনতে আমরা ঘুমিয়ে পড়তাম।

এখন আর পূজা মণ্ডপে গিয়ে পূজা দেখা হয় না ছোটোবেলার মতো। টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রেখে পূজার স্বাদ পাবার চেষ্টা করি। কিন্তু কোথায় পাব সেই শিশির ভেজা সকালে শিউলি কুড়ানো ভোর আর লুকিয়ে যাত্রাপালা দেখার বাতাসার স্বাদ!

কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে পথে নেমে পূজার আবহ বোঝা গেল। পথের পাশে বাঁশ, খড় ও বেত দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। দোকানপাট শপিংমলে পূজার পণ্যের বিজ্ঞপ্তি, বিশেষ অফার। সকাল থেকেই মানুষ আর গাড়ির ভিড় দেখে বোঝা গেল পূজা আসছে। আমার বসবাস ছিল নিউমার্কেট এলাকায়। মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে ভালোলাগার রেশ নিয়ে আমিও ভিড়ের একজন ছিলাম। ষষ্ঠীর বোধন থেকে দশমীর সিঁদুরখেলার কেনাকাটা চলছে। ফুটপাথ থেকে দোকান– সব জায়গায় ভিড় ঠেলে মানুষ কাজ সেরে নিচ্ছে সঙ্গে পেট পূজাও। পাউ ভাজি, রোল, ছোলেবাটুরা, ফুচকা, মো মো, আখের রস, ভাঁড়ের চা থেকে শুরু করে আইসক্রিম, কুলফি কিছুই বাদ যাচ্ছিল না। বেচাকেনা ভালো দেখে দোকানিরা খুব খুশি। ভিড়ের পেট চিরে ট্যাক্সি ধরার যুদ্ধটাও কম ছিল না। একজন থামালে আর একজন বসে যাচ্ছে।

এই যাত্রায় আমার একটি বড়ো প্রাপ্তি ছিল নীলকণ্ঠ পাখি দেখা, তাজপুরের পথে, ধানখেতের ধারে। যে পাখি বিরহী শিবের কাছে পার্বতীর কৈলাসে ফেরার খবর নিয়ে যায়। আমাদের চোখ জুড়িয়ে দিয়ে সে পাখি উড়ে গেল। কোথায় গেল? কৈলাসে কি? কিন্তু তখনও তো পার্বতী বঙ্গদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানাই দেয়নি। আগেভাগেই কি সে মহড়া দিচ্ছিল? এত দূর পথের?

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ অক্টোবর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা