শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৬, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬

স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

বাবলী হক
অনলাইন ভার্সন
স্মৃতিতে এ বাংলা-ও বাংলার পুজোৎসব...

আশ্বিনের শুরুতে বৃষ্টি হালকা হয়ে বর্ষার জল নামতে শুরু করল। ভাদ্র মেঘের ঘনরূপ মুছে গিয়ে আকাশ ক্রমশ নীল হতে লাগল। রোদের রং-ও কিছুটা নরম হয়ে বদলে যাচ্ছে, সেই  সময়টায় ঘর থেকে বের হলেই চোখে পরে রাস্তার পাশে ঝোপঝাড়, রেল ক্রসিং-এর গা-ছুঁয়ে কাশফুলের দোলা। শহরের আকাশ দেখে বুঝতে পারার উপায় নেই যে শরৎ এসে গেছে। কিন্তু মাটি ঠিকই জানান দিচ্ছে কৈলাস থেকে দুর্গা আসছে। প্রতিদিনই একটু একটু করে কাশফুল বড়ো হয়ে মাঠ ঘাট ছেয়ে গেল। দেখে মনে হল যেন আকাশ থেকে মেঘগুলো সব মাঠে নেমে এসেছে। শারদোৎসবের প্রারম্ভে কলকাতায় এসে মধ্যরাতে নিয়ন আলোয় বড় এক বিলবোর্ডে চোখ পড়ল ‘পাগলা মা কি তোর একার’। জানতে পারলাম প্রতিযোগিতার পালটা জবাবে এই বিজ্ঞপ্তি। বড় শহরে এখন পূজার মণ্ডপ হয় থিমকেন্দ্রিক আর বাংলাদেশে জানতে পারলাম সনাতনী মূর্তির চেয়ে অজন্তা মূর্তির কদর বেশি।

ছোটোবেলার পূজার দিনগুলোর কথা মনে পড়ল। বাবা কোরবানি ঈদের প্রস্ততি নিয়ে গ্রামে যেতেন আর একবারে দুর্গা পূজার বিসর্জন শেষে ঢাকায় ফিরতেন। এই ঈদের  জন্য আমরা একটু বেশি আগ্রহী থাকতাম কারণ দুটা উৎসব একসঙ্গে পেতাম। আত্মীয়স্বজন যাঁরা ঢাকার বাইরে থাকতেন তাঁরাও গ্রামে ঈদ করতে আসতেন। বছরের এই সময়টায় সবার সঙ্গে দেখা হত, তারপর সারা বছর হয়তো কোনো খোঁজই থাকত না তাদের। কেউ কেউ তো আবার নতুন বর বা বউকে নিয়ে আসত। সেই নতুন মানুষগুলোর সঙ্গে আমরা দুষ্টামি করতে করতে ভাব জমাতাম। ঈদের দিনের নতুন জামা-কাপড় পরে দুপুর নাগাদ খুলে ভাঁজ করে আবার তুলে রাখতাম পূজার সময় পরব বলে। দত্ত বাড়ির মিতালি, গোপা আর রঞ্জন আমাদের প্রায় সমবয়সী ছিল। ওরাও পূজার নতুন কাপড় পরে ঈদের দিন আমার মা, চাচী, ফুপুদের পা ছুঁয়ে সালাম করত আর ঈদি পেত। গ্রামে অনেকগুলো পূজা হত, কিন্তু আমাদের বাড়ির তিনটা বাড়ির পরই দত্তদের বাড়ির পূজা নিয়েই সবার মাতামাতি হইচই লেগে থাকত। পূজা শুরু হতেই দত্ত বাড়ির মেয়েদের ঘর লেপা, আলপনা আঁকা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতাম। মেয়েরা চিঁড়া ও ধানের খই কুটত আর মুড়ি ভাজতে লেগে যেত। তৈরি  হত নারকেলের সন্দেশ ও নাড়ু, মুড়ি, চিঁড়া আর খইয়ের মোয়া। ওই বাড়ির ছেলেমেয়েদের সঙ্গে আমরাও উঠানে মোয়া, নাড়ু খেতে খেতে খেলতাম। দূর থেকে স্কুলের মাঠে বারোয়ারি পূজা্র ঢাকের শব্দ ভেসে আসত। মা ভাইদের কিছু বলত না কিন্তু আমাকে বারবার করে বলে দিত, ‘দত্তদের বাড়ির পূজা দেখেই ফিরে আসবে বাড়িতে, খবরদার স্কুলের মাঠে যাবে না’। এই বারোয়ারি পূজাতে দূর থেকে অন্য গ্রামের লোকেরাও আসত।  কত পরিচিত, অপরিচিত  মানুষের সঙ্গে দেখা হত তাই আমার মনও পড়ে  থাকত বারোয়ারি পূজার মণ্ডপে। দত্ত বাড়িতে জেঠি-কাকিদের হাতের লুচি-সবজি খেয়ে নাড়ুগুলো জামার পকেটে নিয়ে ভাইদের সঙ্গে ঠিক চলে যেতাম স্কুলের মাঠে। ঢাকের কাছে গিয়ে চিৎকার করে বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলা আর শুনতে না পারলে বার বার বলাও ছিল আমাদের একটা মজার খেলা। স্কুলের মাঠ জুড়ে হত প্যান্ডাল আর লাল শালুর শামিয়ানা। মণ্ডপের সামনের সারিতে মাদুর পেতে অঞ্জলি দিয়ে বসার আয়োজন করা হত। পটুয়ারা সারাদিন প্রতিমার গায়ে রং দিয়ে যাচ্ছে। জরি, পাটের শাড়ি, আর কত অলংকার দিয়ে প্রতিমা সাজাত! দেখতে দেখতে বেলা শেষ হয়ে যেত। নাওয়া-খাওয়া ভুলে যেতাম। মা বাড়ি থেকে লোক পাঠিয়ে আমাদের নিয়ে যেত। যাবার পর বড়দের বকুনি শাসন কোনকিছুই গুরুত্ব পেত না সেই আনন্দের কাছে। আশ্বিনের বিকেল আসতে না আসতেই সন্ধ্যা নেমে আসে। গ্রামের নদীপারের ঘাসফুল আর নলখাগড়ার মাথায় ফড়িং আর প্রজাপতি যেমন নেচে নেচে বেড়ায়, আমরাও একদল ছেলেমেয়ে ফড়িংয়ের মতই নেচে নেচে বাড়ি  ফিরতাম। দেখতাম নদীর ঘাটে বাজারের দোকানগুলোতে একটা একটা করে হ্যাজাকবাতি, হ্যারিকেন আর কেরোসিনের কুপি জলে উঠছে। বাতাসে কুপির আলো যখন কাঁপতে থাকত দূর থেকে মনে হত জোনাকপোকা জ্বলছে নিভছে।

আর একটা বড়ো আকর্ষণ ছিল সপ্তমী, অষ্টমীর রাতে যাত্রা আর নাটক দেখা। রাবণ-বধ, রুপবান ও রহিম বাদশা, সীতার বনবাস এসব পালা হত। লাল, নীল রং দিয়ে হাতে লেখা বিজ্ঞাপন গাছে গাছে ঝুলিয়ে দিত। সেই সব বিজ্ঞাপনে কখন রাবনের মুখ আঁকা থাকত, কখন রহিম বাদশাকে কোলে নিয়ে রাজকন্যা রূপবান দাঁড়িয়ে থাকত।

পালা শুরু হত একটু রাত করে। বাড়ির ছেলেমেয়েদের ঘুম পাড়িয়ে সবাই যেত পালা  দেখতে। মেয়েদের জন্য আলাদা বসার জায়গা করা থাকত। আমরা ছোটোরা ঘুমের ভান করে শুয়ে থাকতাম। বাড়ির সবাই বেরিয়ে গেলেই গায়ের কাঁথা ছুড়ে ফেলে জামার উপর আর একটা জামা পরে তৈরি থাকতাম। মিতালি, রঞ্জন এসে ডাক দিতেই ঘর থেকে বেরিয়ে পড়তাম। শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটতে গিয়ে স্যান্ডেল ভিজে উঠত। অস্পষ্ট চাঁদের আলো আর কুয়াশায় মাখা রাতকে মনে হত  রুপকথার কোন এক দেশ। বাঁশঝাড়ের পাশ ঘেঁষে যাবার সময় একবারও মনে হত  না বাঁশঝাড়ের ভূতকে আমরা কত ভয় পাই। মাথায় তখন পালা দেখার উত্তেজনা। ভয়ে নয় শীতে কাঁপতে কাঁপতে যাত্রার আসরে পালা শুনতাম। উপরের জামাটা মাথা ঢেকে বসতাম। তাতে দুটা কাজ হত– কেউ মুখ চিনত না আর শীত কিছুটা কমও লাগত। সারাদিনের ছুটাছুটির ক্লান্তি আর যাত্রার লম্বা লম্বা সংলাপ শুনতে শুনতে কখন যেন ঘুমে ঢলে পড়েছি… টিনের তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে আবার সোজা হয়ে বসতাম। ঝলমলে পোশাক, মাথায় রাংতার মুকুট পরে রাজারা যুদ্ধ করে চলেছে। আসরের পাশে বাজনদাররা বসে নানারকম বাদ্য বাজাতে থাকত। উচ্চ শব্দে কনসার্ট বেজে যেত। হঠাৎ দেখতাম মাথায় পাগড়ি বাঁধা একটা লোক আমাদের পাশ থেকে ছুটে স্টেজে উঠে গান শুরু করে দিলো। জানতে পারলাম ও হচ্ছে বিবেক। বিরতির ফাঁকে সবাই গুড়ের চা আর মুড়ি খেত। কিন্তু আমাদের কপালে চা-মুড়ি আর জুটত না কারণ এমন আড়াল করে বসতাম, যেন পরিচিত কেউ না দেখে। পাশ থেকে কেউ সাধলেও হাত বাড়িয়ে নিতাম না যদি ধরা পড়ে যাই এই ভয়ে! লুকিয়ে লজেন্স না হয় বাতাসা কাগজে মুড়ে নিয়ে আসতাম, তাই ভাগাভাগি করে খেতাম সবাই।

পূজার এই চার-পাঁচটা দিন যে কী করে কেটে যেত বলতেই পারতাম না। খাবার সময় নাই, যখন যেখানে যা পাচ্ছি তাই খেয়ে নিচ্ছি। প্রসাদের জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি তো করছি। বিসর্জনের সকাল থেকে মন খারাপ শুরু হত কারন দুয়েক দিন পরই ঢাকায় ফিরে যাব বন্ধুদের ছেড়ে, এত আনন্দ ছেড়ে। আবার সেই একঘেয়ে স্কুলের পড়াশোনা, ক্লাসওয়ার্ক, হোমওয়ার্ক।

কিন্তু সবকিছুই অন্যরকম হয়ে গেল একাত্তরের ছাব্বিশে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর পর। দেশে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। আমরা সবাই ঢাকা থেকে দেশের বাড়ি চলে এলাম। অন্যান্য শহর থেকেও আমাদের আত্মীয়স্বজনরা চলে এল গ্রামের বাড়ি। কিন্তু এবারে একসঙ্গে আসা কোনো উৎসবে নয়। সবার খুব মন খারাপ থাকত। বাড়ি-ঘর ফেলে সমস্ত কাজকর্ম ফেলে, সবাই গ্রামে থাকল দুশ্চিন্তা আর উদ্বেগ নিয়ে। আরও মন খারাপ হল সে বছর শরতে দুর্গা পূজা হল না, নদীর ঘাটে মেলা বসল না। যাত্রা, নাটক সব বন্ধ। তবুও আশ্বিনের হালকা শীত গায়ে মেখে সকাল হয়। নদীর তীর কাশফুলে ছেয়ে যায়। শিউলি ফুল গাছ থেকে হলুদ বোঁটা নিয়ে ঝরে পড়ে। প্রকৃতি মনে হয় কখনোই মানুষকে বঞ্চিত করে না। বাড়িতে পূজা হল না, স্কুলের মাঠে  বারোয়ারি পূজাও হল না, কিন্তু প্রতিটি ঘরে মেয়েরা দুর্গা হয়ে জেগে থাকল মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে। ভাঁড়ার ঘরে চাল, ডাল, আলু, মশলা তুলে রাখা হত আলাদা করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। যে কোনো সময় ওরা এলে চট করে যাতে রেঁধে তাদের খেতে দেওয়া যায়। সাধারণত রাতের অন্ধকারেই মুক্তিযোদ্ধারা আসত। বাড়িতে ওষুধ রাখা হত যারা আহত হয়ে আসত তাদের প্রাথমিক সেবার জন্য। রাতের অন্ধকারেই জামাকাপড় ধুয়ে দিত মেয়েরা। অনেক সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অস্ত্র ঘরের মেঝেতে পুঁতে রেখে যেত আর সঙ্গে নিয়ে যেত বিস্কুটের প্যাকেট, চিঁড়াভাজা, মুড়িভাজা। সে শরতের বাতাসে পূজার ঢাকের শব্দ কেউ শুনল না কিন্তু তার বদলে রাতভর গুলির আওয়াজ শুনতে শুনতে আমরা ঘুমিয়ে পড়তাম।

এখন আর পূজা মণ্ডপে গিয়ে পূজা দেখা হয় না ছোটোবেলার মতো। টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রেখে পূজার স্বাদ পাবার চেষ্টা করি। কিন্তু কোথায় পাব সেই শিশির ভেজা সকালে শিউলি কুড়ানো ভোর আর লুকিয়ে যাত্রাপালা দেখার বাতাসার স্বাদ!

কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে পথে নেমে পূজার আবহ বোঝা গেল। পথের পাশে বাঁশ, খড় ও বেত দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। দোকানপাট শপিংমলে পূজার পণ্যের বিজ্ঞপ্তি, বিশেষ অফার। সকাল থেকেই মানুষ আর গাড়ির ভিড় দেখে বোঝা গেল পূজা আসছে। আমার বসবাস ছিল নিউমার্কেট এলাকায়। মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে ভালোলাগার রেশ নিয়ে আমিও ভিড়ের একজন ছিলাম। ষষ্ঠীর বোধন থেকে দশমীর সিঁদুরখেলার কেনাকাটা চলছে। ফুটপাথ থেকে দোকান– সব জায়গায় ভিড় ঠেলে মানুষ কাজ সেরে নিচ্ছে সঙ্গে পেট পূজাও। পাউ ভাজি, রোল, ছোলেবাটুরা, ফুচকা, মো মো, আখের রস, ভাঁড়ের চা থেকে শুরু করে আইসক্রিম, কুলফি কিছুই বাদ যাচ্ছিল না। বেচাকেনা ভালো দেখে দোকানিরা খুব খুশি। ভিড়ের পেট চিরে ট্যাক্সি ধরার যুদ্ধটাও কম ছিল না। একজন থামালে আর একজন বসে যাচ্ছে।

এই যাত্রায় আমার একটি বড়ো প্রাপ্তি ছিল নীলকণ্ঠ পাখি দেখা, তাজপুরের পথে, ধানখেতের ধারে। যে পাখি বিরহী শিবের কাছে পার্বতীর কৈলাসে ফেরার খবর নিয়ে যায়। আমাদের চোখ জুড়িয়ে দিয়ে সে পাখি উড়ে গেল। কোথায় গেল? কৈলাসে কি? কিন্তু তখনও তো পার্বতী বঙ্গদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানাই দেয়নি। আগেভাগেই কি সে মহড়া দিচ্ছিল? এত দূর পথের?

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ অক্টোবর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য