শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৭, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৬

আইন, নৈতিক মূল্যবোধ ও রাষ্ট্রের কর্তব্য

আহসান হাবীব
অনলাইন ভার্সন
আইন, নৈতিক মূল্যবোধ ও রাষ্ট্রের কর্তব্য

আইন, আদালত কিংবা পুলিশ কোনো সভ্য সমাজের প্রথম প্রতিরক্ষা লাইন না। এর মাধ্যমে সামাজিক অবক্ষয় রোধ করাও সম্ভব না। এটা একটা সমাজের সামাজিক শৃংখলা রক্ষার সর্বশেষ হাতিয়ার হতে পারে। কোন একটি সমাজের সামাজিক শৃংখলা নির্ভর করে ঐ সমাজের মানুষের মধ্যে সামাজিক রীতিনীতি, ঐতিহ্য ও নৈতিক মূল্যবোধের চর্চার ব্যাপ্তির উপর। এটা আমাদের দুর্ভাগ্য যে, কোন ধরনের সামাজিক অসঙ্গতি প্রতিরোধে আমরা প্রথমেই পুলিশ কিংবা আইন-আদালতের দ্বারস্থ হই। সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গিবাদ আমাদের সমাজের মাথা ব্যাথার কারণ। একটা ছেলে জঙ্গি হয়েছে, আপনি তাকে চিহ্নিত করে মেরে ফেললেন। কিছুদিন পরে অন্য কোন স্থানে দেখলেন আরও কয়েকজন যুবক জঙ্গিবাদী কার্যক্রমের সাথে যুক্ত। আবার তাদের মেরে ফেললেন। এটা সমস্যার সমাধান না। যুবকরা কোন ধরনের পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিতে এ ধরনের জঙ্গিবাদের সাথে যুক্ত হচ্ছে, সেটা চিহ্নিত করে প্রতিকারের ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী। কিন্তু এই আসল কাজটাতেই আমাদের কর্তাব্যক্তিদের যত অনীহা।

এ পর্যন্ত জঙ্গী হামলায় অনেকে নিহত হয়েছে। তারচেয়েও বেশি সংখ্যক মানুষ নিহত হচ্ছে প্রতিদিন। সপ্তাহখানেক আবদ্ধ থাকার পর কোন কক্ষে প্রবেশে যে অস্বস্থিকর, গুমোট ও শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থার মুখোমুখি হতে হয়। এখনকার প্রতিটি সকালকেই আমার এমন মনে হয়। চারদিকে শুধু হত্যা, খুন, গুম, ধর্ষণের খবর। এগুলো পৃথিবীর শুরু থেকেই ছিল। কিন্তু বর্তমান অবস্থা অন্যান্য স্বাভাবিক অবস্থা থেকে ভিন্ন। মা-বাবা হত্যা করছে সন্তানকে, সন্তানের হাতে খুন হচ্ছে বাবা-মা। ভাই-বোন একজনের হাতে আরেকজন নিরাপদ না। ঠুনকো কারণে সবচেয়ে নিকটের বন্ধু বা সহপাঠীকে হত্যা করা হচ্ছে। ধর্ষণ এ সমাজের নিত্য-নৈমত্তিক ঘটনা। এরসাথে যুক্ত হয়েছে ধর্ষণ পরবর্তী হত্যাকাণ্ড। এরচেয়েও আসল কথা হচ্ছে খুন হয়ে যাচ্ছে মানুষের মানস, মূল্যবোধ ও নৈতিকতা।

মূল্যবোধের শিক্ষা ও চর্চা একটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। যদি একজন মানুষের মধ্যে মূল্যবোধ না থাকে তাহলে তার পক্ষে এটা মূল্যায়ন করা অসম্ভব যে, কোনটা সঠিক আর কোনটা ভুল। জন্মের পর থেকে একজন শিশুকে আমরা যে ধরনের একাকিত্বের মধ্যে ফেলে দেই, সেখান থেকেই তার মধ্যে এক ধরনের স্বার্থপরতার তৈরী হতে শুরু করে। নৈতিক মূল্যবোধ বলতে কোন মানুষের মনে ভালবাসা, দয়া, সততা, অপরকে শ্রদ্ধা, সহযোগিতা, ক্ষমা ও ধৈর্য্যের অস্তিত্বকে বোঝা হয়। এধরনের মূল্যবোধ তৈরী করার জন্য একজন মানুষকে খুব ছোটকাল থেকে গ্রুপ ভিত্তিক কাজের সাথে যুক্ত থাকা দরকার। যে সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ এই মূল্যবোধগুলো শিখবে তার চারটি বাহন রয়েছে। যেগুলো হলো- পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সমবয়সী বা বন্ধু-বান্ধবী এবং গণমাধ্যম।

আধুনিকায়ন, নগরায়ন, শিল্পায়ন প্রভৃতি কারণে পরিবারগুলো একক পরিবারে রুপান্তরিত হচ্ছে। যেখানে একজন শিশু জন্মের পর থেকেই একাকিত্বের মুখোমুখি হতে হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে একজন শিশুর উপর পাঠ্য-বইয়ের বোঝা, এ প্লাস পাওয়ার মানসিক চাপ তৈরী করে দিচ্ছে সেখানে মূল্যবোধ শিক্ষা ও চর্চার সময় কোথায়! স্কুল, কোচিং আর গৃহশিক্ষকের চাপে সমবয়সীদের সাথে সময় কাটানোও সম্ভব হচ্ছে না। আমাদের মানস গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে এমন গণমাধ্যম খুঁজে পাওয়াও অনেক কঠিন। এমন পরিপ্রেক্ষিতে ব্যক্তি উদ্যোগে এই ধরনের মূল্যবোধের অবক্ষয় থেকে প্রজন্মকে বের করে আনা কঠিন।

আপনার শিশু যখন মোবাইলে গেম খেলে, তখন আপনি অন্য কাজ করেন। আপনার ইচ্ছা হয় তাকে মাঠে নিয়ে যাবেন। কিন্তু মাঠ কিনে দেয়ার সামর্থ্যতো অনেকের নেই। এটা রাষ্ট্রের কাজ। আপনি হয়ত আপনার শিশুকে পার্কে নিয়ে যেতে পারেন, কিন্তু সেখানে আপনার নিজের কাজ বন্ধ রাখতে হবে। উন্নতবিশ্বে বাচ্চাদের খেলার জন্য বাসা থেকে দূরে আলাদা পার্ক ও খেলার মাঠ আছে। পাশাপাশি সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিরাপদ পরিবহন ব্যবস্থাও রয়েছে। বাবা-মা তার সন্তানকে খেলার জন্য ছেড়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে পারে। এই নিরাপদ পরিবহন ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তার দায়িত্ব সন্তানের অভিভাবকরা নিতে পারবে না। এই দায়িত্ব রাষ্ট্রের। যথাযথ সুযোগের অভাবে একজন অপরাধের দিকে পা বাড়াবে আর রাষ্ট্র তাকে ধরে মেরে ফেলবে, এ জন্য জনগন ট্যাক্স দেয় না। একজন মানুষ যেন সুস্থ-স্বাভাবিক পরিবেশে বেড়ে উঠতে পারে সে পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্যই জনগন ট্যাক্স দেয়।

শিশুর বিনোদনের দরকার আছে। সে কার্টুন দেখবে, খেলবে, নাটক দেখবে, গল্পের বই পড়বে। কিন্তু এই সবকিছু আপনি নিশ্চিত করতে পারবেন না। তার প্রয়োজন পূরণে মানসম্মত বই, কার্টুন, নাটক-সিনেমা কোথায়! আপনি চাচ্ছেন আপনার সন্তান ভালো মানুষ হোক। এ জন্য তাকে ভালো স্কুলে ভর্তি করে দিয়েছেন, ভালো টিচার দিয়েছেন, মাস শেষে ঠিকঠাক খরচ দিচ্ছেন। কিন্তু সে কি করবে, কোনদিকে যাবে, সে কি খুনি হবে নাকি মাদকাশক্ত হবে, সে পর্নোগ্রাফীতে আশক্ত হবে নাকি জঙ্গি হবে, সে ভালো মানুষ হবে নাকি ধর্ষক হবে এটা পুরোপুরি আপনার হাতে নাই। তার ভবিষ্যত পুরোপুরি আপনার হাতে নির্ভর করে না। এই সমাজ যে ব্যবস্থা করে রেখেছে তাতে সে যা হবার তাই হবে। তার মনের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ তৈরীতে আপনি ব্যক্তি পর্যায়ে চেষ্টা করতে পারেন কিন্তু সামগ্রিক পরিবর্তন ছাড়া বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন কঠিন। সামগ্রিক পরিবর্তনের ভ্যানগার্ডতো রাষ্ট্রই। রাষ্ট্র উদ্যোক্তা হোক, মানুষ সহায়ক হবে।


লেখক: শিক্ষক, সমাজবিজ্ঞান ও নৃবিজ্ঞান বিভাগ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২০ অক্টোবর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা