শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

বহুমাত্রিক শিল্পী হামিদুজ্জামান খান

দেশের অন্যতম প্রধান ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান। জলরঙ, তৈলচিত্রের পাশাপাশি নিয়মিত ভাস্কর্যশিল্পের চর্চা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য বিভাগের অনারারি এই অধ্যাপকের চার দশকের শিল্পচর্চা নিয়ে আজকের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
বহুমাত্রিক শিল্পী হামিদুজ্জামান খান

আপনার জন্ম কিশোরগঞ্জে। কেমন ছিল আপনার ছেলেবেলা?

আমার জন্ম কিশোরগঞ্জের গচিহাটার সহশ্রামে। গচিহাটা একটি রেল ইস্টিশনের নাম। এই বিখ্যাত ইস্টিশনটি ও রেলগাড়ির সঙ্গে ছোটবেলা থেকে আমার পরিচয়। আমাদের অঞ্চলকে বলা হয় 'হাওর' অঞ্চল। কিন্তু রেললাইন গেছে উঁচু জায়গা দিয়ে। আমাদের জায়গাটা একটু উঁচু। ফলে দূরের গ্রামগুলো দেখা যায় না।

আমাদের বাড়িটা হাওরের কিনারায়। ছেলেবেলায় খেলাধুলা করেছি, হেসে-খেলে বড় হয়েছি। আমার স্কুলের নাম বড়গ্রাম হাইস্কুল। খুব নামকরা স্কুল। বাড়ি থেকে তিন কিলোমিটার দূরে। ওই স্কুল থেকে আমি ১৯৬২ সালে মেট্রিক পাস করি। আমাদের স্কুলটা বিখ্যাত লেখক নীরোদ চৌধুরীর বাড়ির খুব কাছে।

তার ভাইপো আমার সঙ্গে পড়ত। সেই সুবাদে আমি নীরোদ চৌধুরীর বাড়িতে কয়েকদিন পরপর যেতাম। আমাদের গ্রামে অনেক উচ্চশিক্ষিত লোকজন বাস করত, ফলে আমার মানস গঠনে অনেক সহযোগিতা পেয়েছি।

ছোটবেলায় কি আপনি ছবি অাঁকতেন?

ছেলেবেলায় আমি স্কেচ করতাম। মনে পড়ে, আমার দাদার একটি ড্রইং করেছিলাম যা তার মুখাবয়ের সঙ্গে মিলে যায়। এতে সবাই খুব খুশি হয়। তখন তো ছবি-টবি এত ছিল না। এটাই ঘরে ফ্রেম করে রেখে দেওয়া হয়। আমার আব্বা ধার্মিক ছিলেন। কিন্তু আমার ছবি অাঁকাটা পছন্দ করতেন। উনি হয়তো আমাকে কোনো জায়গায় নিয়ে গেলেন... টাউনে, নিয়ে বলতেন- তুমি মসজিদের ছবি অাঁকো। মসজিদের ছবি অাঁকলাম। আমাদের কিশোরগঞ্জে শহীদে মসজিদ। আব্বা ওই মসজিদের ইমামের কাছে আমাকে নিয়ে গিয়ে বললেন, আমার ছেলে এটা এঁকেছে, আপনাকে দিবে। আরে কী খুশি!

তুমি মসজিদেরই ছবি এঁকেছো, সুন্দর হয়েছে তো! এরকম ঘটনা কিছু ছিল। তারপরে আমি টাউনে গেলেই আব্বাকে বলতাম, আমাকে রঙ কিনে দেন। আব্বা কিনে দিতেন। তখন আস্তে আস্তে গ্রো করল। আমাদের স্কুলটা ছিল হিন্দুপ্রধান। ভালো ভালো টিচার ছিল।

আমি ইন্টারমিডিয়েট ভর্তি হয়েছিলাম ভৈরব কলেজে। মাসখানেক ক্লাস করার পর এই সাবজেক্টটা আমার একদম ভালো লাগল না। আমি পড়াশোনা বাদ দিয়ে সিলেট চলে যাই।

তারপরই কী আর্ট কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন? আমার চারুকলায় পড়ার ইচ্ছা কিন্তু আব্বাকে বলতে পারছি না। তখন আমাদের পোস্টমাস্টার একদিন আব্বাকে বললেন, 'আপনার ছেলে আর্ট কলেজে পড়তে চায়, ওকে সেখানে ভর্তি করে দিন।' আব্বা ওনার কথায় রাজি হলেন। আব্বার সঙ্গে ঢাকায় এলাম। আমরা আবেদিন স্যারের খোঁজে সরাসরি তার শান্তিনগরের বাসায় গেলাম। উনি বারান্দায় বসে ছিলেন। এই প্রথম আমি জয়নুল আবেদিনকে দেখলাম। আমার আব্বা সহজ-সরল মানুষ। তিনি আবেদিন স্যারকে বললেন, 'ও তো আর্ট কলেজে ভর্তি হতে চায়।' স্যার বললেন, 'কালকে নিয়ে আস, আমি ওকে ভর্তি করে নিব।' পরদিন আর্ট কলেজে যাওয়ার পর, আবেদিন স্যার আমার কাগজপত্র, ড্রয়িং দেখে ভর্তি করে নিলেন।

ছাত্রজীবনে আপনার আদর্শ শিক্ষক কে ছিলেন?

শিল্পী মুস্তাফা মনোয়ার আমাকে খুব সাহস দিতেন। সারা রাত ছবি এঁকে সকালে ক্লাসে এসে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। স্যার বললেন, 'ওকে ডেকো না।' ওই দিন তিনি আমার স্কেচ খাতা নিয়ে দেখেন- খাতাভর্তি স্কেচ। আরেকটি ঘটনা মনে পড়ে, সেকেন্ড ইয়ারে পড়ার সময় হঠাৎ একদিন আবেদিন স্যার আমাকে ডাকলেন। আমি তো ভয় পেয়ে গেলাম। উনার সামনে যাওয়ার পর তিনি জিজ্ঞসা করলেন, 'তোমার এক্সিবিশনে কতগুলি ওয়াটার কালার আছে? এগুলো আমরা ডিপার্টমেন্ট থেকে ফ্রেম করে দিচ্ছি।' আমাদের প্রিন্ট মেকিংয়ের অনেকগুলো বড় বড় ফ্রেম ছিল। টিচাররা ইউজ করত মাঝে মাঝে। আমি গিয়ে দেখি, আমার ছবিগুলো সব ফ্রেম করা হয়ে গেছে। ছবিগুলো টাঙানো হলো। তারপর আবেদিন স্যার বললেন, 'এই শোনো, তোমার যে কয়টা ছবি আছে আমি কিনে নিলাম, এগুলো আমার। আমার যে বিভিন্ন গেস্ট আসে তাদের এগুলো প্রেজেন্ট করব। তুমি অফিস থেকে পয়সা নিয়ে যাও।' আমি খুশিতে কেঁদে ফেলি। ফাইনাল ইয়ারে পড়ার সময় আমার একটি মেজর অ্যাকসিডেন্ট হয়। ওই সময় আবেদিন স্যার সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করেছেন। মোটামুটি সুস্থ হওয়ার পর ফাইনাল পরীক্ষায় অংশ নেই। তারপর ডা. আছির উদ্দিনের পরামর্শে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যাই।

লন্ডনে চিকিৎসাকালীন আপনি তো বহু গ্যালারি পরিদর্শন করেছিলেন।

লন্ডনে যাওয়ার আগে আবেদিন স্যারের পরামর্শে চট্টগ্রাম ক্লাবে একটি প্রদর্শনী করে কিছু টাকা জোগাড় করি। তারপর লন্ডনে গেলাম। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ডাক্তাররা আমাকে চার মাস লন্ডনে থাকতে বললেন। এমনকি চিকিৎসকরা আমি স্টুডেন্ট বিধায় আমার চিকিৎসা খরচ ফ্রি করে দিলেন। ওই সময় আমি ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ভিক্টোরিয়া আলবার্ট মিউজিয়াম, পোট্রেট গ্যালারি, ন্যাশনাল মিউজিয়াম, প্যারিসের লুভ্যর মিউজিয়ামসহ রোমের বিখ্যাতসব গ্যালারি পরিদর্শন করি। এরপর চিত্রকলা সম্পর্কে আমার ধারণা বদ্ধমূল হয়। দেশে ফিরে তখন একটাই স্বপ্ন নতুন কিছু করব।

তারপরই কী আর্ট কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিলেন?

আমি আর্ট কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেই ১৯৭০ সালে। শিল্পী আবদুর রাজ্জাক ভাস্কর্য বিভাগ চালু করেছেন। ওই বিভাগের শিক্ষক হিসেবে জয়নুল আবেদিনই আমাকে নিয়োগ দিলেন। তিনি বললেন, 'হামিদ, তুমি পারবা। আজ থেকে ভাস্কর্য বানানো শুরু কর। তবে জলরঙটা ছেড় না।'

ভাস্কর্য বিষয়ে আপনি উচ্চতর পড়াশোনা করেছেন ভারত এবং আমেরিকায়।

দেশ স্বাধীন হওয়ায় ইন্ডিয়ান স্কলারশিপ ওপেন হলো। আবেদিন স্যার বললেন, 'তুমি স্কলারশিপের জন্য অ্যাপ্লাই করো, মাস্টার্স কইরা আসো।' অ্যাপ্লাই করলাম। তিনি সিলেকশন কমিটির মেম্বার ছিলেন। নির্দিষ্ট দিনে আমি ইন্টারভিউ দিতে ঢুকছি, দেখি আবেদিন স্যার চলে যাচ্ছেন। স্যারকে বললাম, 'স্যার আমি তো ইন্টারভিউ দিতে আসছি।' উনি বললেন, 'যাও ইন্টাভিউ হবে না। আমি সিলেকশন দিয়ে আসছি, তোমার স্কলারশিপ হয়ে গেছে।' তারপর ১৯৭৪ সালে গেলাম বড়দা মহারাজা সাহজিরাও বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে ১৯৭৬ সালে এমএফএ করলাম। পরে ১৯৮২-১৯৮৩ তে নিউইয়র্কের স্কাল্পচার সেন্টারে উচ্চশিক্ষা নিই।

জলরঙ, তেলচিত্রের পাশাপাশি আপনি নিয়মিত ভাস্কর্যচর্চা করছেন।

আমার শিল্পচর্চার শুরু হয় পেইন্টিং দিয়ে। এ জন্য এখনো আমি জলরঙ, তেলরঙ, স্কেচ করি। এ মাধ্যমে আমি একাধিক প্রদর্শনীও করেছি। তবে ভাস্কর্যচর্চার মূল প্রেরণা আবেদিন স্যার ও রাজ্জাক স্যার। আমাদের দেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য 'জাগ্রত চৌরঙ্গী' তৈরির সময় আমি রাজ্জাক স্যারের সহশিল্পী হিসেবে কাজ করি। বড়দায় থাকতে বৌম্বের এক প্রদর্শনীতে আমার ভাস্কর্য উপমহাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী মকবুল ফিদা হুসেনের নজর কাড়ে। হুসেনও আমাকে সাহস জুগিয়েছেন। এরপর ১৯৮১ সালে বঙ্গভবনে 'পাখি পরিবার', সিউল অলিম্পিকে ১৯৮৮, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৯০-তে 'সংসপ্তক', ২০০৩ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় জাতীয় ভাস্কর্য উদ্যানে আমি ভাস্কর্য করেছি। এ ছাড়া ঢাকা, সিলেট ক্যান্টনমেন্টসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে আমি ভাস্কর্য করেছি। ফলে মানুষের কাছে ভাস্কর্যশিল্পের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে।

আপনি তো ঝুলন্ত ভাস্কর্য, ইলোস্ট্রেশন করছেন।

আসলে শিল্প মানে প্রতিনিয়ত নিরীক্ষা। আমি ভাস্কর্যশিল্পকে নতুন মাত্রা দিতে চেষ্টা করেছি। বিভিন্ন ফর্মের পাশাপাশি ঢাকার ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ইউনাইটেড হাসপাতালে ঝুলন্ত ভাস্কর্য করেছি। আমার স্বপ্ন ভাস্কর্যশিল্প মানুষের ঘরে পৌঁছে দেওয়া। এতে শিল্পরুচির বিকাশ ঘটবে।

আপনি তো একটি ভাস্কর্যউদ্যান করতে চেয়েছিলেন?

এশিয়ার মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া জাতীয় ভাস্কর্য উদ্যান করেছে। আমি সাভারে নিজ উদ্যোগে একটি স্কাল্পচার পার্ক তৈরির চেষ্টা করছি। তারপরও সরকারি উদ্যোগে একটি ভাস্কর্য উদ্যান তৈরি করা দরকার। তাহলে বিশ্ববাসীর কাছে দেশ ও জাতি হিসেবে আমাদের আত্মমর্যাদা, সম্মান বাড়বে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
আবিষ্কারের কাহিনি
আবিষ্কারের কাহিনি
সর্বশেষ খবর
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার
মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে ভূমিকম্পের পর আটকে পড়া সব শ্রমিক নিহত
চিলির খনিতে ভূমিকম্পের পর আটকে পড়া সব শ্রমিক নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ
আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ
ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম দফাতেই শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাম্প, বাধা হয়ে দাঁড়ায় কোভিড
প্রথম দফাতেই শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাম্প, বাধা হয়ে দাঁড়ায় কোভিড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত
‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুরে পাইকপাড়া আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার
মাদারীপুরে পাইকপাড়া আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সারা দেশে ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
সারা দেশে ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
আজ সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক শক্তি অর্জনের অধিকার রয়েছে : শাহবাজ
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক শক্তি অর্জনের অধিকার রয়েছে : শাহবাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার ব্যবস্থায় মধ্যস্থতার ব্যবহার বাড়াতে আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ
বিচার ব্যবস্থায় মধ্যস্থতার ব্যবহার বাড়াতে আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৬২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৬২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় লরিচাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
আশুলিয়ায় লরিচাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকাসহ যেসব জেলায় দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ যেসব জেলায় দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬২ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬২ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা