শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

বহুমাত্রিক শিল্পী হামিদুজ্জামান খান

দেশের অন্যতম প্রধান ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান। জলরঙ, তৈলচিত্রের পাশাপাশি নিয়মিত ভাস্কর্যশিল্পের চর্চা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য বিভাগের অনারারি এই অধ্যাপকের চার দশকের শিল্পচর্চা নিয়ে আজকের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
বহুমাত্রিক শিল্পী হামিদুজ্জামান খান

আপনার জন্ম কিশোরগঞ্জে। কেমন ছিল আপনার ছেলেবেলা?

আমার জন্ম কিশোরগঞ্জের গচিহাটার সহশ্রামে। গচিহাটা একটি রেল ইস্টিশনের নাম। এই বিখ্যাত ইস্টিশনটি ও রেলগাড়ির সঙ্গে ছোটবেলা থেকে আমার পরিচয়। আমাদের অঞ্চলকে বলা হয় 'হাওর' অঞ্চল। কিন্তু রেললাইন গেছে উঁচু জায়গা দিয়ে। আমাদের জায়গাটা একটু উঁচু। ফলে দূরের গ্রামগুলো দেখা যায় না।

আমাদের বাড়িটা হাওরের কিনারায়। ছেলেবেলায় খেলাধুলা করেছি, হেসে-খেলে বড় হয়েছি। আমার স্কুলের নাম বড়গ্রাম হাইস্কুল। খুব নামকরা স্কুল। বাড়ি থেকে তিন কিলোমিটার দূরে। ওই স্কুল থেকে আমি ১৯৬২ সালে মেট্রিক পাস করি। আমাদের স্কুলটা বিখ্যাত লেখক নীরোদ চৌধুরীর বাড়ির খুব কাছে।

তার ভাইপো আমার সঙ্গে পড়ত। সেই সুবাদে আমি নীরোদ চৌধুরীর বাড়িতে কয়েকদিন পরপর যেতাম। আমাদের গ্রামে অনেক উচ্চশিক্ষিত লোকজন বাস করত, ফলে আমার মানস গঠনে অনেক সহযোগিতা পেয়েছি।

ছোটবেলায় কি আপনি ছবি অাঁকতেন?

ছেলেবেলায় আমি স্কেচ করতাম। মনে পড়ে, আমার দাদার একটি ড্রইং করেছিলাম যা তার মুখাবয়ের সঙ্গে মিলে যায়। এতে সবাই খুব খুশি হয়। তখন তো ছবি-টবি এত ছিল না। এটাই ঘরে ফ্রেম করে রেখে দেওয়া হয়। আমার আব্বা ধার্মিক ছিলেন। কিন্তু আমার ছবি অাঁকাটা পছন্দ করতেন। উনি হয়তো আমাকে কোনো জায়গায় নিয়ে গেলেন... টাউনে, নিয়ে বলতেন- তুমি মসজিদের ছবি অাঁকো। মসজিদের ছবি অাঁকলাম। আমাদের কিশোরগঞ্জে শহীদে মসজিদ। আব্বা ওই মসজিদের ইমামের কাছে আমাকে নিয়ে গিয়ে বললেন, আমার ছেলে এটা এঁকেছে, আপনাকে দিবে। আরে কী খুশি!

তুমি মসজিদেরই ছবি এঁকেছো, সুন্দর হয়েছে তো! এরকম ঘটনা কিছু ছিল। তারপরে আমি টাউনে গেলেই আব্বাকে বলতাম, আমাকে রঙ কিনে দেন। আব্বা কিনে দিতেন। তখন আস্তে আস্তে গ্রো করল। আমাদের স্কুলটা ছিল হিন্দুপ্রধান। ভালো ভালো টিচার ছিল।

আমি ইন্টারমিডিয়েট ভর্তি হয়েছিলাম ভৈরব কলেজে। মাসখানেক ক্লাস করার পর এই সাবজেক্টটা আমার একদম ভালো লাগল না। আমি পড়াশোনা বাদ দিয়ে সিলেট চলে যাই।

তারপরই কী আর্ট কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন? আমার চারুকলায় পড়ার ইচ্ছা কিন্তু আব্বাকে বলতে পারছি না। তখন আমাদের পোস্টমাস্টার একদিন আব্বাকে বললেন, 'আপনার ছেলে আর্ট কলেজে পড়তে চায়, ওকে সেখানে ভর্তি করে দিন।' আব্বা ওনার কথায় রাজি হলেন। আব্বার সঙ্গে ঢাকায় এলাম। আমরা আবেদিন স্যারের খোঁজে সরাসরি তার শান্তিনগরের বাসায় গেলাম। উনি বারান্দায় বসে ছিলেন। এই প্রথম আমি জয়নুল আবেদিনকে দেখলাম। আমার আব্বা সহজ-সরল মানুষ। তিনি আবেদিন স্যারকে বললেন, 'ও তো আর্ট কলেজে ভর্তি হতে চায়।' স্যার বললেন, 'কালকে নিয়ে আস, আমি ওকে ভর্তি করে নিব।' পরদিন আর্ট কলেজে যাওয়ার পর, আবেদিন স্যার আমার কাগজপত্র, ড্রয়িং দেখে ভর্তি করে নিলেন।

ছাত্রজীবনে আপনার আদর্শ শিক্ষক কে ছিলেন?

শিল্পী মুস্তাফা মনোয়ার আমাকে খুব সাহস দিতেন। সারা রাত ছবি এঁকে সকালে ক্লাসে এসে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। স্যার বললেন, 'ওকে ডেকো না।' ওই দিন তিনি আমার স্কেচ খাতা নিয়ে দেখেন- খাতাভর্তি স্কেচ। আরেকটি ঘটনা মনে পড়ে, সেকেন্ড ইয়ারে পড়ার সময় হঠাৎ একদিন আবেদিন স্যার আমাকে ডাকলেন। আমি তো ভয় পেয়ে গেলাম। উনার সামনে যাওয়ার পর তিনি জিজ্ঞসা করলেন, 'তোমার এক্সিবিশনে কতগুলি ওয়াটার কালার আছে? এগুলো আমরা ডিপার্টমেন্ট থেকে ফ্রেম করে দিচ্ছি।' আমাদের প্রিন্ট মেকিংয়ের অনেকগুলো বড় বড় ফ্রেম ছিল। টিচাররা ইউজ করত মাঝে মাঝে। আমি গিয়ে দেখি, আমার ছবিগুলো সব ফ্রেম করা হয়ে গেছে। ছবিগুলো টাঙানো হলো। তারপর আবেদিন স্যার বললেন, 'এই শোনো, তোমার যে কয়টা ছবি আছে আমি কিনে নিলাম, এগুলো আমার। আমার যে বিভিন্ন গেস্ট আসে তাদের এগুলো প্রেজেন্ট করব। তুমি অফিস থেকে পয়সা নিয়ে যাও।' আমি খুশিতে কেঁদে ফেলি। ফাইনাল ইয়ারে পড়ার সময় আমার একটি মেজর অ্যাকসিডেন্ট হয়। ওই সময় আবেদিন স্যার সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করেছেন। মোটামুটি সুস্থ হওয়ার পর ফাইনাল পরীক্ষায় অংশ নেই। তারপর ডা. আছির উদ্দিনের পরামর্শে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যাই।

লন্ডনে চিকিৎসাকালীন আপনি তো বহু গ্যালারি পরিদর্শন করেছিলেন।

লন্ডনে যাওয়ার আগে আবেদিন স্যারের পরামর্শে চট্টগ্রাম ক্লাবে একটি প্রদর্শনী করে কিছু টাকা জোগাড় করি। তারপর লন্ডনে গেলাম। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ডাক্তাররা আমাকে চার মাস লন্ডনে থাকতে বললেন। এমনকি চিকিৎসকরা আমি স্টুডেন্ট বিধায় আমার চিকিৎসা খরচ ফ্রি করে দিলেন। ওই সময় আমি ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ভিক্টোরিয়া আলবার্ট মিউজিয়াম, পোট্রেট গ্যালারি, ন্যাশনাল মিউজিয়াম, প্যারিসের লুভ্যর মিউজিয়ামসহ রোমের বিখ্যাতসব গ্যালারি পরিদর্শন করি। এরপর চিত্রকলা সম্পর্কে আমার ধারণা বদ্ধমূল হয়। দেশে ফিরে তখন একটাই স্বপ্ন নতুন কিছু করব।

তারপরই কী আর্ট কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিলেন?

আমি আর্ট কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেই ১৯৭০ সালে। শিল্পী আবদুর রাজ্জাক ভাস্কর্য বিভাগ চালু করেছেন। ওই বিভাগের শিক্ষক হিসেবে জয়নুল আবেদিনই আমাকে নিয়োগ দিলেন। তিনি বললেন, 'হামিদ, তুমি পারবা। আজ থেকে ভাস্কর্য বানানো শুরু কর। তবে জলরঙটা ছেড় না।'

ভাস্কর্য বিষয়ে আপনি উচ্চতর পড়াশোনা করেছেন ভারত এবং আমেরিকায়।

দেশ স্বাধীন হওয়ায় ইন্ডিয়ান স্কলারশিপ ওপেন হলো। আবেদিন স্যার বললেন, 'তুমি স্কলারশিপের জন্য অ্যাপ্লাই করো, মাস্টার্স কইরা আসো।' অ্যাপ্লাই করলাম। তিনি সিলেকশন কমিটির মেম্বার ছিলেন। নির্দিষ্ট দিনে আমি ইন্টারভিউ দিতে ঢুকছি, দেখি আবেদিন স্যার চলে যাচ্ছেন। স্যারকে বললাম, 'স্যার আমি তো ইন্টারভিউ দিতে আসছি।' উনি বললেন, 'যাও ইন্টাভিউ হবে না। আমি সিলেকশন দিয়ে আসছি, তোমার স্কলারশিপ হয়ে গেছে।' তারপর ১৯৭৪ সালে গেলাম বড়দা মহারাজা সাহজিরাও বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে ১৯৭৬ সালে এমএফএ করলাম। পরে ১৯৮২-১৯৮৩ তে নিউইয়র্কের স্কাল্পচার সেন্টারে উচ্চশিক্ষা নিই।

জলরঙ, তেলচিত্রের পাশাপাশি আপনি নিয়মিত ভাস্কর্যচর্চা করছেন।

আমার শিল্পচর্চার শুরু হয় পেইন্টিং দিয়ে। এ জন্য এখনো আমি জলরঙ, তেলরঙ, স্কেচ করি। এ মাধ্যমে আমি একাধিক প্রদর্শনীও করেছি। তবে ভাস্কর্যচর্চার মূল প্রেরণা আবেদিন স্যার ও রাজ্জাক স্যার। আমাদের দেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য 'জাগ্রত চৌরঙ্গী' তৈরির সময় আমি রাজ্জাক স্যারের সহশিল্পী হিসেবে কাজ করি। বড়দায় থাকতে বৌম্বের এক প্রদর্শনীতে আমার ভাস্কর্য উপমহাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী মকবুল ফিদা হুসেনের নজর কাড়ে। হুসেনও আমাকে সাহস জুগিয়েছেন। এরপর ১৯৮১ সালে বঙ্গভবনে 'পাখি পরিবার', সিউল অলিম্পিকে ১৯৮৮, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৯০-তে 'সংসপ্তক', ২০০৩ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় জাতীয় ভাস্কর্য উদ্যানে আমি ভাস্কর্য করেছি। এ ছাড়া ঢাকা, সিলেট ক্যান্টনমেন্টসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে আমি ভাস্কর্য করেছি। ফলে মানুষের কাছে ভাস্কর্যশিল্পের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে।

আপনি তো ঝুলন্ত ভাস্কর্য, ইলোস্ট্রেশন করছেন।

আসলে শিল্প মানে প্রতিনিয়ত নিরীক্ষা। আমি ভাস্কর্যশিল্পকে নতুন মাত্রা দিতে চেষ্টা করেছি। বিভিন্ন ফর্মের পাশাপাশি ঢাকার ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ইউনাইটেড হাসপাতালে ঝুলন্ত ভাস্কর্য করেছি। আমার স্বপ্ন ভাস্কর্যশিল্প মানুষের ঘরে পৌঁছে দেওয়া। এতে শিল্পরুচির বিকাশ ঘটবে।

আপনি তো একটি ভাস্কর্যউদ্যান করতে চেয়েছিলেন?

এশিয়ার মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া জাতীয় ভাস্কর্য উদ্যান করেছে। আমি সাভারে নিজ উদ্যোগে একটি স্কাল্পচার পার্ক তৈরির চেষ্টা করছি। তারপরও সরকারি উদ্যোগে একটি ভাস্কর্য উদ্যান তৈরি করা দরকার। তাহলে বিশ্ববাসীর কাছে দেশ ও জাতি হিসেবে আমাদের আত্মমর্যাদা, সম্মান বাড়বে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে