শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৬

উড়োজাহাজ কাহিনী

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উড়োজাহাজ কাহিনী

আকাশ জয়ের গল্প অনেকেরই জানা। দুই রাইট ভাইয়ের হাত ধরে আধুনিক উড়োজাহাজের দেখা পেয়েছে পৃথিবীবাসী। তারপর প্রযুক্তির উৎকর্ষে বহু আধুনিকায়ন হয়েছে আকাশ যোগাযোগে। গতি, নিরাপত্তা ও নকশায় এসেছে পরিবর্তন। এ পথে হাঁটতে গিয়ে বহু চ্যালেঞ্জ এসেছে নকশাবিদদের সামনে। বিজ্ঞানী ও গবেষকদের যৌথ প্রচেষ্টায় সমস্যার সমাধান মিলেছে। এখন আকাশপথে যাত্রী ও মালামাল পরিবহন বেড়েছে। উড়োজাহাজের বিবর্তনের দিকে তাকালে বিস্মিত হতে হয়। আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নকে কীভাবে বাস্তবে নামিয়ে এনেছে মানুষ তাতে বিস্ময় জাগাটাই স্বাভাবিক। তবে এখানেই থামা নয়। ভবিষ্যতের বিমান নিয়ে বিজ্ঞানী দল নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। উড়োজাহাজের বিবর্তন ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে আজকের রকমারি—

 

কত রকম বিমান!

আকাশের দানব—

আকাশের দানব বলেই মানছেন সবাই। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমানের নাম ‘এয়ারল্যান্ডার-১০’। সম্প্রতি এ বিমান আকাশে উড়ে উড়োজাহাজের ভবিষ্যতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে। প্রায় ৮৫ বছরের সাধনার পর উড়োজাহাজ ইঞ্জিনিয়ারদের মুখে হাসি ফোটায় এয়ারল্যান্ডার-১০। ৯২ মিটার দীর্ঘ এয়ারল্যান্ডার-১০ তৈরি করে হাইব্রিড এয়ার ভেহিক্যালস (এইচএভি) কর্তৃপক্ষ। ১৩ লাখ ঘনফুট হিলিয়ামে ১৬ হাজার ফুট উচ্চতা পর্যন্ত উড়তে পারবে এটি। যাত্রী ছাড়া দুই সপ্তাহ এবং যাত্রীসহ পাঁচ দিন আকাশে উড়তে পারবে এ যান। ভবিষ্যতে বাণিজ্যিকভাবেও ব্যবহার করা যাবে এয়ারল্যান্ডার-১০। মানবিক ত্রাণ বিতরণ, যোগাযোগ ও নজরদারির জন্যও ব্যবহার করা যাবে এটি।

 

৩০০ ফুট দীর্ঘ বিমান—

বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান তৈরির চ্যালেঞ্জ নিয়ে যাত্রা শুরু করে হাইব্রিড এয়ার ভেহিক্যালস লিমিটেড (এইচএভি)। এয়ারবাস এ-৩৮০ কে পেছনে ফেলে যাত্রীবাহী বিমানের রাজত্ব নিজের করে নিতেই এই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া। বিমানটির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এটি তার জ্বালানি ট্যাংক একবার ফুল বা পরিপূর্ণ করার পরে একটানা তিন সপ্তাহ ধরে আকাশে উড়তে সক্ষম। আর ঠিক এই কারণে সবাই বেশ উৎসাহিত কারণ এখনো এমন অনেক বিমান আছে যেগুলোর শুধু ফুয়েল ট্যাংক লোড দেওয়ার জন্য যাত্রাবিরতি দিতে হতো। এ বিমানটি তৈরি করতে খরচ হবে প্রায় ৬০০ কোটি পাউন্ড। শুরুর দিকে পরিকল্পনা রয়েছে এটি মূলত মার্কিন সামরিক বাহিনী ব্যবহার করবে। উড়োজাহাজটি তুলনামূলক কম কার্বন নিঃসরণ করবে, একবার জ্বালানি নিয়েই কয়েক দিন উড়তে পারবে এবং সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে, এটি বিমানবন্দর ছাড়াই যেখানে প্রয়োজন সেখানেই হেলিকপ্টারের মতো অবতরণ করতে পারবে। এটি আকাশে সেরা প্রযুক্তির উদাহরণ হতে পারে।

 

অ্যান্টোনভ নিজেই এক বিস্ময়—

ধারণক্ষমতার দিক দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানটির নাম অ্যান্টোনভ এএন-২২৫।

১৯৮৮ সালের ডিসেম্বর মাসে অ্যান্টোনভ এএন-২২৫ বিমানটি যাত্রা শুরু করে। এ বিমানটির ডানার দৈর্ঘ্য ৮৮ মিটার বা ২৯০ ফুট। এ ছাড়া এর প্রস্থ ৮৪ মিটার বা ২৭৫ ফুট। বিমানটি ওড়ানোর জন্য কমপক্ষে ছয় ক্রু প্রয়োজন হয়। শুরুর দিকে বিমানটি নির্মিত হয়েছিল বুরান স্পেস শাটল ও তার রকেট বুস্টার পরিবহনের জন্য। পরবর্তীতে অ্যান্টোনভ এয়ারলাইন্স এটি বিশেষ মালামাল পরিবহনের জন্য ব্যবহার করছে। অ্যান্টোনভ এএন-২২৫ বিমানটিতে রয়েছে ৩২টি চাকা। এ চাকাগুলো টেক অফের সময় সর্বোচ্চ ৬৪০ টন ওজন নিতে পারে। তবে বিমানটিতে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ওজন নেওয়া হয়েছে ১৯০ টন। যা একটি বিশ্বরেকর্ডও বটে। বিমানটি স্পেস শাটল পরিবহনের কাজেও ব্যবহৃত হয়েছে।

 

কাচের বিমান—

এবার প্রথম এমন একটি বিমান আকাশে উড়তে চলেছে যার কোনো জানালা নেই। সেখানে রয়েছে বিশাল বিশাল পর্দা। সহজ ভাষায় বললে, এই বিমানের জানালাগুলোর জায়গায় যাত্রীদের চোখে পড়বে টিভি পর্দায় ভেসে ওঠা প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি। আর তাতে যাত্রীদের মনে হবে বিমানের জানালা দিয়ে বাইরের নীল আকাশ, মেঘ দেখা যাচ্ছে। এখানে কিন্তু একটু ফাঁকি রয়েছে। এই মেঘ ও আকাশ বাস্তবের নয়। পুরোটাই জানালার পরিবর্তে বিমানের পর্দায় ফুটে ওঠা আগে থেকে রেকর্ড করা ভিডিও ও ছবি। বিমানটি কোন জায়গার উপর দিয়ে উড়ছে সেই তথ্যও ফুটে উঠবে ওই স্ক্রিনেই। যাত্রীরা চাইলে আঙুল দিয়ে স্পর্শ করতে পারবে সে পর্দা। তবে এই ফাঁকি সহজেই চোখে ধরা দেবে না। মনে হবে এটি কাচের বিমান।

 

কেমন হবে ভবিষ্যতের উড়োজাহাজ

১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর। আমেরিকার বাসিন্দা তারা দুই ভাই। অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট। বিশ্ববাসীকে অবাক করে দিয়েছিলেন তারা দুজন। মানুষের সফলভাবে আকাশে উড়ার যাত্রা শুরু। এরপর বছরের পর বছর ধরে উড়োজাহাজের আধুনিকীকরণ চলেছে। আধুনিক উড়োজাহাজগুলো অনেক গতিশীল ও নিরাপদ। এখন গতি ছাড়াও জ্বালানি সাশ্রয় ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি নিয়ে বিজ্ঞানীরা বেশি কাজ করছেন। দ্রুত এবং নিরাপদ ভ্রমণের জন্য ভবিষ্যতের বিমান তৈরির কাজ করে থাকে নাসা। এ বিষয়টা মাথায় রেখেই নাসা ভবিষ্যতের জন্য দারুণ কিছু উড়োজাহাজ তৈরি করতে যাচ্ছে। এগুলো আকাশে ডানা মেলতে শুরু করবে ২০২৫ সালের দিকে। শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির বিমানে চড়ার আগ্রহী যাত্রী আছেন অনেক। সেই চাহিদা মেটাতে নাসা এবার এমন বিমান তৈরি করতে চায় যেটা দ্রুতগতিতে যাওয়ার পাশাপাশি শব্দ করবে কনকর্ডের চেয়ে অনেক কম। বিমানটি দেখতে কেমন হবে, শিল্পীর চোখ দিয়ে তার একটি ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছে নাসা। তবে আসল বিমানের নকশা কে করবে তা ঠিক করতে নির্মাতাদের কাছ থেকে নকশা চাওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে লকহিড মার্টিনকে বেছে নিয়েছে নাসা। কোয়াইট সুপারসনিক টেকনোলজি বা কিউএসএসটি বিমানের নকশা তৈরির জন্য আগামী ১৭ মাসে নাসার কাছ থেকে ২০ মিলিয়ন ডলার পাবে লকহিড। নাসা আশা করছে, প্রয়োজনীয় অর্থ পেলে ২০২০ সালের মধ্যে এই বিমান পরীক্ষামূলকভাবে আকাশে উড়তে পারে।এই বিমানের নাম ‘সুপারসনিক গ্রিন মেশিন’। ওড়ার সময় যেন শব্দ (সনিক বুম) কম হয় সেই জন্য প্লেনের পেছনের পাখায় ‘উলটো ভি’এর মতো যে জিনিসটি দেখা যাচ্ছে সেখানে সুপার সনিক জেট ইঞ্জিন বসিয়েছে লকহিড। নাসার কমিটির সামনে ২০১০ সালে এই নকশা পেশ করেছিল লকহিড। সে সময় তারা জানিয়েছিলেন, ২০৩০-৩৫ সালের দিকে বিমানটি আকাশে উড়তে পারে। আগামী দিনের আকাশে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি সাশ্রয়ী বিমানের রাজত্ব তৈরি করতে চাইছেন বিজ্ঞানীরা। সোলার চালিত বিমানের উন্নয়ন নিয়ে কাজ চলছে বছরের পর বছর ধরে। সেই ধারাবাহিকতায় সবচেয়ে বড় সাফল্যের দেখা মিলল। প্র্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দিল সৌরচালিত বিমান। বিশ্বের প্রথম সৌরচালিত বিমান সোলার ইমপালস হাওয়াই থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় যাওয়ার অংশ হিসেবে প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দেয়। তিন দিনের ফ্লাইট শেষ করে বিমানটি ক্যালিফোর্নিয়ায় অবতরণ করে। জাপান থেকে একটি ফ্লাইট শুরুর পর বিমানের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায়। পরে আট মাস ধরে সংস্কার কাজের জন্য উড্ডয়ন বিরতির পর বিমানটি হাওয়াই থেকে উড্ডয়ন করে। ক্যালিফোর্নিয়ায় অবতরণের জন্য বিমানটি স্যান ফ্রান্সিসকোর গোল্ডেন গেইট ব্রিজের উপর দিয়ে উড়ে যায়। বিশ্ব ভ্রমণের অংশ হিসেবে এটি বিমানটির নবম ফ্লাইট।

 

যেভাবে আকাশ জয়

আমেরিকান অরভিল রাইট এবং উইলবার রাইট। দুই ভাই। বহু আগে থেকে মানুষ আকাশ জয়ের কথা ভাবলেও রাইট ভ্রাতৃদ্বয়কে উড়োজাহাজের আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করা হয়। বাস্তবমুখী সাফল্য তাদের হাতেই ধরা দিয়েছে। উড়োজাহাজ তৈরির চিন্তাভাবনা শুরু হয় ১৮৯৬ সাল থেকে। একজন র্জামান ইঞ্জিনিয়ার অটো লিলিয়েনথাল কয়েক বছর ধরে উড়ন্ত যান নিয়ে গবেষণা করেছিলেন। ১৮৯৬ সালে লিলিয়েনথালের আকস্মিক মৃত্যুর পর রাইট ভাইয়েরা লিলিয়েনথালের তৈরি উড়ন্ত যানের নকশা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এর ত্রুটিগুলো খুঁজে বের করেন।  শুরুর দিকে শুধু ব্যর্থতাই মিলেছে তাদের। শেষ পর্যন্ত দুই ভাই দীর্ঘ এক বছরের সাধনায় তৈরি হলো এক বিশাল গ্লাইডার বা উড়ন্ত যান। এই গ্লাইডার বাতাসে ভারসাম্য রেখে সহজেই উড়তে সক্ষম হয়। গ্লাইডারের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে দুই ভাই তৈরি করলেন দুই পাখাবিশিষ্ট ছোট বিমান। এ বিমানের সামনে ও পেছনের ভারসাম্য রক্ষার জন্য একটা ছোট যন্ত্র সংযোজন করা হলো। পরবর্তীতে তাদের উদ্ভাবিত বিমানের কলাকৌশলে কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন হয়। কয়েক মাসের চেষ্টায় তৈরি হয় বিমানে ব্যবহারের উপযুক্ত ইঞ্জিন। ১৭ ডিসেম্বর, ১৯০৩ সালের এক শীতের সকালে উড়ল তাদের বিমান। প্রথম বিমান উড়ল বাতাসে।

 

দ্বিতল বিমান

এয়ারবাস এ-৩৮০। এটি একটি দ্বিতল বিমান। দোতলা বিমান এক সময় মানুষকে চমকে দেওয়া বিমানের প্রতিচ্ছবি ছিল। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করে।

২০০৪ সালের দিকে এটি মানুষের নজর কাড়তে সক্ষম হয় তার অতিকায় রূপ নিয়ে। যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের উদ্দেশে ব্যবহৃত এই বিমান আকাশে মানুষের রাজত্বের নতুন মাত্রা যোগ করে। ১০ বছরের ব্যবধানে আকাশে আরও বড়, দানবাকৃতির উড়োজাহাজ জায়গা করে নিলেও এই এয়ারবাসের গুরুত্ব একেবারেই ভিন্নমাত্রায় রয়েছে। ৩০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করে তৈরি এই বিমানটিতে রয়েছে চারটি ইঞ্জিন। ইঞ্জিন তৈরির দিক দিয়েও এই এয়ারবাসটি অনন্য। যে সময় এটি আকাশে পাখা মেলবে বলে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল তখন এর ইঞ্জিন নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনার কথা বলা হয়। এই অতিকায় যাত্রীবাহী বিমানটির নির্মাতা ইউরোপীয় ইএডিএসের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। এটি বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী বিমান। আকাশে মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থায় সর্বাধুনিক সংযোজনের পাশাপাশি অল্প সময়ে, অধিক সংখ্যক যাত্রী পরিবহনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিমানটির নকশা প্রণয়ন করা হয়েছিল। বিমানটি বাস্তবে রূপ নিতে ব্যবসায়িকভাবেও চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল অন্যতম জনপ্রিয় যাত্রীবাহী বিমান বোয়িংকে। বোয়িংয়ের ওপর আকাশে যাত্রীর আস্থা বাড়াতে বিমান দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা ও আরামের ব্যবস্থা আরও আধুনিকায়নের ওপর জোর দেওয়া হয়।

এয়ারবাস এ-৩৮০ সেটাই করে দেখিয়েছে। এ-৩৮০ প্রথমবারের মতো আকাশে ওড়ে ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল এবং সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের মাধ্যমে ২০০৭ সালে প্রথম বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করে। এ-৩৮০ এর ওপরতলা বিমানের মূল কাঠামোর সম্পূর্ণ দৈর্ঘ্য বরাবর বিস্তৃত। প্রস্থেও একটি বড় বিমানের সমান। এর ফলে একটি এ-৩৮০-৮০০ বিমানের কেবিনের মেঝের আয়তন ৪৭৮ বর্গমিটার। একটি এ-৩৮০ বিমানে তিন শ্রেণির আসন ব্যবস্থায় ৫২৫ জনের বসার ব্যবস্থা করা যায়। এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় প্রায় ৯০০ কিলোমিটার।

 

উড়োজাহাজের বিবর্তন

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

২৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়