শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৬

উড়োজাহাজ কাহিনী

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উড়োজাহাজ কাহিনী

আকাশ জয়ের গল্প অনেকেরই জানা। দুই রাইট ভাইয়ের হাত ধরে আধুনিক উড়োজাহাজের দেখা পেয়েছে পৃথিবীবাসী। তারপর প্রযুক্তির উৎকর্ষে বহু আধুনিকায়ন হয়েছে আকাশ যোগাযোগে। গতি, নিরাপত্তা ও নকশায় এসেছে পরিবর্তন। এ পথে হাঁটতে গিয়ে বহু চ্যালেঞ্জ এসেছে নকশাবিদদের সামনে। বিজ্ঞানী ও গবেষকদের যৌথ প্রচেষ্টায় সমস্যার সমাধান মিলেছে। এখন আকাশপথে যাত্রী ও মালামাল পরিবহন বেড়েছে। উড়োজাহাজের বিবর্তনের দিকে তাকালে বিস্মিত হতে হয়। আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নকে কীভাবে বাস্তবে নামিয়ে এনেছে মানুষ তাতে বিস্ময় জাগাটাই স্বাভাবিক। তবে এখানেই থামা নয়। ভবিষ্যতের বিমান নিয়ে বিজ্ঞানী দল নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। উড়োজাহাজের বিবর্তন ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে আজকের রকমারি—

 

কত রকম বিমান!

আকাশের দানব—

আকাশের দানব বলেই মানছেন সবাই। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমানের নাম ‘এয়ারল্যান্ডার-১০’। সম্প্রতি এ বিমান আকাশে উড়ে উড়োজাহাজের ভবিষ্যতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে। প্রায় ৮৫ বছরের সাধনার পর উড়োজাহাজ ইঞ্জিনিয়ারদের মুখে হাসি ফোটায় এয়ারল্যান্ডার-১০। ৯২ মিটার দীর্ঘ এয়ারল্যান্ডার-১০ তৈরি করে হাইব্রিড এয়ার ভেহিক্যালস (এইচএভি) কর্তৃপক্ষ। ১৩ লাখ ঘনফুট হিলিয়ামে ১৬ হাজার ফুট উচ্চতা পর্যন্ত উড়তে পারবে এটি। যাত্রী ছাড়া দুই সপ্তাহ এবং যাত্রীসহ পাঁচ দিন আকাশে উড়তে পারবে এ যান। ভবিষ্যতে বাণিজ্যিকভাবেও ব্যবহার করা যাবে এয়ারল্যান্ডার-১০। মানবিক ত্রাণ বিতরণ, যোগাযোগ ও নজরদারির জন্যও ব্যবহার করা যাবে এটি।

 

৩০০ ফুট দীর্ঘ বিমান—

বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান তৈরির চ্যালেঞ্জ নিয়ে যাত্রা শুরু করে হাইব্রিড এয়ার ভেহিক্যালস লিমিটেড (এইচএভি)। এয়ারবাস এ-৩৮০ কে পেছনে ফেলে যাত্রীবাহী বিমানের রাজত্ব নিজের করে নিতেই এই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া। বিমানটির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এটি তার জ্বালানি ট্যাংক একবার ফুল বা পরিপূর্ণ করার পরে একটানা তিন সপ্তাহ ধরে আকাশে উড়তে সক্ষম। আর ঠিক এই কারণে সবাই বেশ উৎসাহিত কারণ এখনো এমন অনেক বিমান আছে যেগুলোর শুধু ফুয়েল ট্যাংক লোড দেওয়ার জন্য যাত্রাবিরতি দিতে হতো। এ বিমানটি তৈরি করতে খরচ হবে প্রায় ৬০০ কোটি পাউন্ড। শুরুর দিকে পরিকল্পনা রয়েছে এটি মূলত মার্কিন সামরিক বাহিনী ব্যবহার করবে। উড়োজাহাজটি তুলনামূলক কম কার্বন নিঃসরণ করবে, একবার জ্বালানি নিয়েই কয়েক দিন উড়তে পারবে এবং সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে, এটি বিমানবন্দর ছাড়াই যেখানে প্রয়োজন সেখানেই হেলিকপ্টারের মতো অবতরণ করতে পারবে। এটি আকাশে সেরা প্রযুক্তির উদাহরণ হতে পারে।

 

অ্যান্টোনভ নিজেই এক বিস্ময়—

ধারণক্ষমতার দিক দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানটির নাম অ্যান্টোনভ এএন-২২৫।

১৯৮৮ সালের ডিসেম্বর মাসে অ্যান্টোনভ এএন-২২৫ বিমানটি যাত্রা শুরু করে। এ বিমানটির ডানার দৈর্ঘ্য ৮৮ মিটার বা ২৯০ ফুট। এ ছাড়া এর প্রস্থ ৮৪ মিটার বা ২৭৫ ফুট। বিমানটি ওড়ানোর জন্য কমপক্ষে ছয় ক্রু প্রয়োজন হয়। শুরুর দিকে বিমানটি নির্মিত হয়েছিল বুরান স্পেস শাটল ও তার রকেট বুস্টার পরিবহনের জন্য। পরবর্তীতে অ্যান্টোনভ এয়ারলাইন্স এটি বিশেষ মালামাল পরিবহনের জন্য ব্যবহার করছে। অ্যান্টোনভ এএন-২২৫ বিমানটিতে রয়েছে ৩২টি চাকা। এ চাকাগুলো টেক অফের সময় সর্বোচ্চ ৬৪০ টন ওজন নিতে পারে। তবে বিমানটিতে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ওজন নেওয়া হয়েছে ১৯০ টন। যা একটি বিশ্বরেকর্ডও বটে। বিমানটি স্পেস শাটল পরিবহনের কাজেও ব্যবহৃত হয়েছে।

 

কাচের বিমান—

এবার প্রথম এমন একটি বিমান আকাশে উড়তে চলেছে যার কোনো জানালা নেই। সেখানে রয়েছে বিশাল বিশাল পর্দা। সহজ ভাষায় বললে, এই বিমানের জানালাগুলোর জায়গায় যাত্রীদের চোখে পড়বে টিভি পর্দায় ভেসে ওঠা প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি। আর তাতে যাত্রীদের মনে হবে বিমানের জানালা দিয়ে বাইরের নীল আকাশ, মেঘ দেখা যাচ্ছে। এখানে কিন্তু একটু ফাঁকি রয়েছে। এই মেঘ ও আকাশ বাস্তবের নয়। পুরোটাই জানালার পরিবর্তে বিমানের পর্দায় ফুটে ওঠা আগে থেকে রেকর্ড করা ভিডিও ও ছবি। বিমানটি কোন জায়গার উপর দিয়ে উড়ছে সেই তথ্যও ফুটে উঠবে ওই স্ক্রিনেই। যাত্রীরা চাইলে আঙুল দিয়ে স্পর্শ করতে পারবে সে পর্দা। তবে এই ফাঁকি সহজেই চোখে ধরা দেবে না। মনে হবে এটি কাচের বিমান।

 

কেমন হবে ভবিষ্যতের উড়োজাহাজ

১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর। আমেরিকার বাসিন্দা তারা দুই ভাই। অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট। বিশ্ববাসীকে অবাক করে দিয়েছিলেন তারা দুজন। মানুষের সফলভাবে আকাশে উড়ার যাত্রা শুরু। এরপর বছরের পর বছর ধরে উড়োজাহাজের আধুনিকীকরণ চলেছে। আধুনিক উড়োজাহাজগুলো অনেক গতিশীল ও নিরাপদ। এখন গতি ছাড়াও জ্বালানি সাশ্রয় ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি নিয়ে বিজ্ঞানীরা বেশি কাজ করছেন। দ্রুত এবং নিরাপদ ভ্রমণের জন্য ভবিষ্যতের বিমান তৈরির কাজ করে থাকে নাসা। এ বিষয়টা মাথায় রেখেই নাসা ভবিষ্যতের জন্য দারুণ কিছু উড়োজাহাজ তৈরি করতে যাচ্ছে। এগুলো আকাশে ডানা মেলতে শুরু করবে ২০২৫ সালের দিকে। শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির বিমানে চড়ার আগ্রহী যাত্রী আছেন অনেক। সেই চাহিদা মেটাতে নাসা এবার এমন বিমান তৈরি করতে চায় যেটা দ্রুতগতিতে যাওয়ার পাশাপাশি শব্দ করবে কনকর্ডের চেয়ে অনেক কম। বিমানটি দেখতে কেমন হবে, শিল্পীর চোখ দিয়ে তার একটি ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছে নাসা। তবে আসল বিমানের নকশা কে করবে তা ঠিক করতে নির্মাতাদের কাছ থেকে নকশা চাওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে লকহিড মার্টিনকে বেছে নিয়েছে নাসা। কোয়াইট সুপারসনিক টেকনোলজি বা কিউএসএসটি বিমানের নকশা তৈরির জন্য আগামী ১৭ মাসে নাসার কাছ থেকে ২০ মিলিয়ন ডলার পাবে লকহিড। নাসা আশা করছে, প্রয়োজনীয় অর্থ পেলে ২০২০ সালের মধ্যে এই বিমান পরীক্ষামূলকভাবে আকাশে উড়তে পারে।এই বিমানের নাম ‘সুপারসনিক গ্রিন মেশিন’। ওড়ার সময় যেন শব্দ (সনিক বুম) কম হয় সেই জন্য প্লেনের পেছনের পাখায় ‘উলটো ভি’এর মতো যে জিনিসটি দেখা যাচ্ছে সেখানে সুপার সনিক জেট ইঞ্জিন বসিয়েছে লকহিড। নাসার কমিটির সামনে ২০১০ সালে এই নকশা পেশ করেছিল লকহিড। সে সময় তারা জানিয়েছিলেন, ২০৩০-৩৫ সালের দিকে বিমানটি আকাশে উড়তে পারে। আগামী দিনের আকাশে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি সাশ্রয়ী বিমানের রাজত্ব তৈরি করতে চাইছেন বিজ্ঞানীরা। সোলার চালিত বিমানের উন্নয়ন নিয়ে কাজ চলছে বছরের পর বছর ধরে। সেই ধারাবাহিকতায় সবচেয়ে বড় সাফল্যের দেখা মিলল। প্র্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দিল সৌরচালিত বিমান। বিশ্বের প্রথম সৌরচালিত বিমান সোলার ইমপালস হাওয়াই থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় যাওয়ার অংশ হিসেবে প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দেয়। তিন দিনের ফ্লাইট শেষ করে বিমানটি ক্যালিফোর্নিয়ায় অবতরণ করে। জাপান থেকে একটি ফ্লাইট শুরুর পর বিমানের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায়। পরে আট মাস ধরে সংস্কার কাজের জন্য উড্ডয়ন বিরতির পর বিমানটি হাওয়াই থেকে উড্ডয়ন করে। ক্যালিফোর্নিয়ায় অবতরণের জন্য বিমানটি স্যান ফ্রান্সিসকোর গোল্ডেন গেইট ব্রিজের উপর দিয়ে উড়ে যায়। বিশ্ব ভ্রমণের অংশ হিসেবে এটি বিমানটির নবম ফ্লাইট।

 

যেভাবে আকাশ জয়

আমেরিকান অরভিল রাইট এবং উইলবার রাইট। দুই ভাই। বহু আগে থেকে মানুষ আকাশ জয়ের কথা ভাবলেও রাইট ভ্রাতৃদ্বয়কে উড়োজাহাজের আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করা হয়। বাস্তবমুখী সাফল্য তাদের হাতেই ধরা দিয়েছে। উড়োজাহাজ তৈরির চিন্তাভাবনা শুরু হয় ১৮৯৬ সাল থেকে। একজন র্জামান ইঞ্জিনিয়ার অটো লিলিয়েনথাল কয়েক বছর ধরে উড়ন্ত যান নিয়ে গবেষণা করেছিলেন। ১৮৯৬ সালে লিলিয়েনথালের আকস্মিক মৃত্যুর পর রাইট ভাইয়েরা লিলিয়েনথালের তৈরি উড়ন্ত যানের নকশা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এর ত্রুটিগুলো খুঁজে বের করেন।  শুরুর দিকে শুধু ব্যর্থতাই মিলেছে তাদের। শেষ পর্যন্ত দুই ভাই দীর্ঘ এক বছরের সাধনায় তৈরি হলো এক বিশাল গ্লাইডার বা উড়ন্ত যান। এই গ্লাইডার বাতাসে ভারসাম্য রেখে সহজেই উড়তে সক্ষম হয়। গ্লাইডারের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে দুই ভাই তৈরি করলেন দুই পাখাবিশিষ্ট ছোট বিমান। এ বিমানের সামনে ও পেছনের ভারসাম্য রক্ষার জন্য একটা ছোট যন্ত্র সংযোজন করা হলো। পরবর্তীতে তাদের উদ্ভাবিত বিমানের কলাকৌশলে কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন হয়। কয়েক মাসের চেষ্টায় তৈরি হয় বিমানে ব্যবহারের উপযুক্ত ইঞ্জিন। ১৭ ডিসেম্বর, ১৯০৩ সালের এক শীতের সকালে উড়ল তাদের বিমান। প্রথম বিমান উড়ল বাতাসে।

 

দ্বিতল বিমান

এয়ারবাস এ-৩৮০। এটি একটি দ্বিতল বিমান। দোতলা বিমান এক সময় মানুষকে চমকে দেওয়া বিমানের প্রতিচ্ছবি ছিল। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করে।

২০০৪ সালের দিকে এটি মানুষের নজর কাড়তে সক্ষম হয় তার অতিকায় রূপ নিয়ে। যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের উদ্দেশে ব্যবহৃত এই বিমান আকাশে মানুষের রাজত্বের নতুন মাত্রা যোগ করে। ১০ বছরের ব্যবধানে আকাশে আরও বড়, দানবাকৃতির উড়োজাহাজ জায়গা করে নিলেও এই এয়ারবাসের গুরুত্ব একেবারেই ভিন্নমাত্রায় রয়েছে। ৩০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করে তৈরি এই বিমানটিতে রয়েছে চারটি ইঞ্জিন। ইঞ্জিন তৈরির দিক দিয়েও এই এয়ারবাসটি অনন্য। যে সময় এটি আকাশে পাখা মেলবে বলে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল তখন এর ইঞ্জিন নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনার কথা বলা হয়। এই অতিকায় যাত্রীবাহী বিমানটির নির্মাতা ইউরোপীয় ইএডিএসের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। এটি বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী বিমান। আকাশে মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থায় সর্বাধুনিক সংযোজনের পাশাপাশি অল্প সময়ে, অধিক সংখ্যক যাত্রী পরিবহনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিমানটির নকশা প্রণয়ন করা হয়েছিল। বিমানটি বাস্তবে রূপ নিতে ব্যবসায়িকভাবেও চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল অন্যতম জনপ্রিয় যাত্রীবাহী বিমান বোয়িংকে। বোয়িংয়ের ওপর আকাশে যাত্রীর আস্থা বাড়াতে বিমান দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা ও আরামের ব্যবস্থা আরও আধুনিকায়নের ওপর জোর দেওয়া হয়।

এয়ারবাস এ-৩৮০ সেটাই করে দেখিয়েছে। এ-৩৮০ প্রথমবারের মতো আকাশে ওড়ে ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল এবং সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের মাধ্যমে ২০০৭ সালে প্রথম বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করে। এ-৩৮০ এর ওপরতলা বিমানের মূল কাঠামোর সম্পূর্ণ দৈর্ঘ্য বরাবর বিস্তৃত। প্রস্থেও একটি বড় বিমানের সমান। এর ফলে একটি এ-৩৮০-৮০০ বিমানের কেবিনের মেঝের আয়তন ৪৭৮ বর্গমিটার। একটি এ-৩৮০ বিমানে তিন শ্রেণির আসন ব্যবস্থায় ৫২৫ জনের বসার ব্যবস্থা করা যায়। এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় প্রায় ৯০০ কিলোমিটার।

 

উড়োজাহাজের বিবর্তন

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি