শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৪

দেশে দেশে যত দীর্ঘ নদী

 দেশে দেশে যত দীর্ঘ নদী

নীল নদ [আফ্রিকা]

দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ৬৫০ কি.মি, প্রস্থ : ২.৮ কি.মি

বিশ্বের দীর্ঘতম নদ নীল নদ অবস্থিত আফ্রিকা মহাদেশে। নীলের উত্তরাংশ সুদানে শুরু হয়ে মিসর পাড়ি দিয়ে প্রায় পুরোটায় মরুভূমির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। মিসরের সভ্যতা প্রাচীনকাল থেকেই নীলের ওপর নির্ভরশীল। মিসরের জনসংখ্যার অধিকাংশ এবং বেশির ভাগ শহরের অবস্থান আসওয়ানের উত্তরে নীল নদের উপত্যকায় অবস্থিত। প্রাচীন মিসরের প্রায় সমস্ত সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাও এর তীরেই অবস্থিত। বিশাল ব-দ্বীপ সৃষ্টি করে নীল নদ ভূমধ্যসাগরে গিয়ে মিশেছে। নীল নদের দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ৬৫০ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ২.৮ কিলোমিটার। এই নদ বয়ে চলেছে ৩৪ লাখ বর্গকিলোমিটার অববাহিকায়। এর দুটি উপনদী রয়েছে। একটি শ্বেত নীল নদ অন্যটি নীলাভ নীল নদ। এর মধ্যে শ্বেত নীল নদ দীর্ঘতর। শ্বেত নীল নদ আফ্রিকার মধ্যভাগের হৃদ অঞ্চল থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। এর সর্বদক্ষিণের উৎস হলো দক্ষিণ রুয়ান্ডাতে। সেখান থেকে উত্তর দিকে তাঞ্জানিয়া, লেক ভিক্টোরিয়া, উগান্ডা ও দক্ষিণ সুদানের মধ্য দিয়ে নদটি প্রবাহিত হয়েছে। নীলাভ নীল নদ ইথিওপিয়ার তানা হৃদ হতে উৎপন্ন হয়ে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে সুদানে প্রবেশ করেছে। এর দুটি উপনদী সুদানের রাজধানী খার্তুমের নিকটে মিলিত হয়েছে। এই নদটি বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। যেমন- পৃথিবীর সব নদনদী উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হলেও নীল নদ দক্ষিণ থেকে উত্তরে প্রবাহিত হয়। এই বৈশিষ্ট্য অবশ্য পাকিস্তানের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত সিন্ধু নদও ধারণ করে। এর আরও একটি বৈশিষ্ট্য হলো- বছরের নির্দিষ্ট কিছু সময়ে যখন পৃথিবীর অন্যান্য নদী শুকিয়ে যায় তখন নীল নদ পানিতে থাকে কানায় কানায় পূর্ণ। আর নীল নদ যখন শুকিয়ে যায় তখন অন্যান্য নদী পানিতে পূর্ণ থাকে। খ্রিস্টপূর্ব ৩১০০ অব্দে নীলের অববাহিকায় গড়ে উঠেছিল সবচেয়ে বড় সভ্যতা। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে তার বিস্তৃতি। নীল নদের আশীর্বাদপুষ্ট হয়েছে ১০টি দেশ। সেগুলো- মিসর, সুদান, দক্ষিণ সুদান, বুরুন্ডি, রুয়ান্ডা, কঙ্গো, তানজানিয়া, কেনিয়া, ইথিওপিয়া ও উগান্ডা। নীল নদ একদিকে যেমন মিসরকে করে তুলত শস্য-শ্যামলা, তেমনি বন্যার সময় ধারণ করত বিরাটাকার মূর্তি। সমস্ত ফসল ভাসিয়ে নিয়ে যেত, বেড়ে যেত অসুখ-বিসুখ। এই নদীর তীরে ফলানো হতো প্রধান প্রধান শস্য যেমন- যব, রুটির জন্য গম এবং বিয়ারের জন্য বার্লি। কাপড় ও দড়ি তৈরির উপকরণ হিসেবে ফলানো হতো একজাতীয় শনগাছ। প্যাপিরাস নামক একটি গাছের চাষ হতো যার মূল খাওয়া যেত। ওপরের অংশ দিয়ে তৈরি হতো মাদুর ও নৌকা আর বানানো হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম কাগজ।  পৃথিবীর ইতিহাস, সভ্যতার সঙ্গে জড়িয়ে আছে নীল নদের নাম।

অ্যামাজন [যুক্তরাষ্ট্র]

দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ৪০০ কিলোমিটার

পৃথিবীর দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী অ্যামাজন। তবে আয়তনের দিক থেকে এটি সবচেয়ে বড়। এর উৎপত্তিস্থল আন্দিজ পর্বতমালার ব্রাজিল অংশের নেভাদো মিসমি নামক চূড়া। অ্যামাজন নদী দক্ষিণ যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৬ হাজার ৪০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে পেরু, ইকুয়েডর, বলিভিয়া, ভেনেজুয়েলা হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে পড়েছে। অ্যামাজন নদী যে স্থানটিতে সাগরে গিয়ে মিশেছে সেখানে প্রতি সেকেন্ডে ৪.২ মিলিয়ন ঘন ফুট পানি পতিত হয়। অন্যান্য যে কোনো নদীর থেকে এর পানি ধারণক্ষমতাও অনেক। বর্ষা মৌসুমে এর পরিমাণ গিয়ে দাঁড়ায় প্রায় ৭ মিলিয়ন ঘন ফুট। পৃথিবীর সব নদী একত্রে যে পরিমাণ পানি সমুদ্রে ফেলছে অ্যামাজন একাই তার প্রায় ২০ ভাগ পানি সমুদ্রে বহন করে। এ কারণেই অ্যামাজনকে অনেক সময় ডাকা হয় ‘সাগরনদী’ নামে। এর প্রায় ১ হাজার ১০০টি উপনদী আছে যার প্রায় ১৭টির দৈর্ঘ্য ১ হাজার মাইলের বেশি। অ্যামাজনের বেসিন হলো পৃথিবীর সর্ববৃহৎ পানি নিষ্কাশন বেসিন, যা প্রায় ৭০ লাখ ৫০ হাজার বর্গকিলোমিটার বিস্তৃত। ইউরোপীয়দের কাছে নদীটি শুরুতে মারুন নামে পরিচিত ছিল। পেরুভিয়ানরা এখনো সেই নামে চিনে থাকে। স্প্যানিশ এবং পর্তুগিজরা নদীটিকে রিও অ্যামাজনাস নামে ডাকে আর ইংরেজিতে একে বলা হয় অ্যামাজন।

ইয়াংজি [চীন]

দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ৩০০ কিলোমিটার

পৃথিবীর তৃতীয় দীর্ঘতম নদী চীনের ইয়াংজি। নদীটি শুধু চীনা সভ্যতা গড়ে তুলতে নয়, চীনের আর্থ-সামাজিক টেকসই উন্নয়নেও রেখেছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। ইয়াংজি নদীর দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ৩০০ কিলোমিটার। ইয়াংজি নদীর অববাহিকার আয়তন ১৮ লাখ বর্গকিলোমিটার যা চীনের মোট আয়তনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ। দেশটির ১৯টি প্রদেশ, স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল ও কেন্দ্রশাসিত মহানগরের সঙ্গে ইয়াংজি নদীর সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। এ ছাড়াও বেশ কিছু নদী, হৃদ এবং বদ্বীপ সমতলভূমি ইয়াংজি নদীর অববাহিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। ইয়াংজি নদীর অববাহিকায় গোটা চীনের এক-তৃতীয়াংশ মানুষের বসবাস। চীনের এক-তৃতীয়াংশ খাদ্যশস্য এই ইয়াংজি নদীর অববাহিকায় উৎপাদন হয়। নদীর অববাহিকা থেকে চীন পেয়ে থাকে ৩৬.৫ শতাংশ জলসম্পদ ও ৪৮ শতাংশ ব্যবহার্য জলশক্তি সম্পদ। দেশটির ৫২.৫ শতাংশ নাব্য নদীপথ ও এক-তৃতীয়াংশ শহর রয়েছে ইয়াংজি নদীর অববাহিকায়। ইয়াংজি নদীর অববাহিকা চীনের প্রধান জলবিদ্যুৎ উৎপাদন ঘাঁটি। আন্তর্জাতিক বাজারে ইয়াংজি নদীর অববাহিকার প্রতিদ্বন্দ্বিতা চালানোর সামর্থ্য সবচেয়ে বেশি। এই নদীর অববাহিকা রণনৈতিক অবস্থানের দিক থেকেও অদ্বিতীয়।

 

মিসিসিপি [যুক্তরাষ্ট্র]

দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ২৭০ কিলোমিটার

মিসিসিপি অর্থ ‘মহানদী’। এই নদীর সঙ্গে মিলেছে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম দীর্ঘতম নদী মিজুরি। দুই নদীর দৈর্ঘ্য একসঙ্গে হিসাব করলে উত্তর আমেরিকার দীর্ঘতম এবং বিশ্বের চতুর্থ দীর্ঘতম নদী মিসিসিপি-মিজুরি। এর দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ২৭০ কিলোমিটার (৩ হাজার ৯০০ মাইল)। মিসিসিপির প্রধান শাখা ওহাইও নদী। উত্তর আমেরিকার ড্রেনেজ সিস্টেম ব্যবস্থাপনার প্রধান সহায়ক মিসিসিপি। যুক্তরাষ্ট্রজুড়েই নদীটি প্রবাহিত হয়েছে। এর ড্রেনেজ সিস্টেম এতটাই দীর্ঘ যে, তা কানাডা পর্যন্ত বিস্তৃতিলাভ করেছে। এর মধ্যে আমেরিকার ৩১টি রাজ্য এবং কানাডার দুটি রাজ্য রয়েছে। মিসিসিপির তীর ঘেঁষে বসতি আছে আদিবাসী মার্কিনিদের। তাদের অধিকাংশের পেশা শিকার করা বা কৃষিকাজ। তবে ১৫০০ সালে নদীটির তীরে ইউরোপিয়ানদের অনুপ্রবেশ ঘটলে আদিবাসী মার্কিনিদের জীবনযাত্রার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। বর্তমানে নদীটির তীরে চাষাবাদ আর জনসংখ্যা এতটাই বেড়ে গেছে যে, তা রীতিমতো পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলছে। নদীটি নিউ স্পেন, নিউ ফ্রান্স এবং আমেরিকা আবিষ্কারের প্রথম দিকে নদীপথে যোগাযোগ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বর্তমান সময়ে প্রতিনিয়তই নদীর তীরে গড়ে উঠছে নতুন শিল্প-কলকারখানা ও আবাসন প্রকল্প। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩১টি রাষ্ট্রের পানি সরবরাহের কাজ করে এই নদী। ১৮২০ সালে এই নদীপথে বিখ্যাত বাষ্পচালিত নৌকায় বাণিজ্য চালু হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
বিখ্যাতদের নির্বাসন
বিখ্যাতদের নির্বাসন
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
হেমন্তের চাঁদ
হেমন্তের চাঁদ
গোপন মানুষ
গোপন মানুষ
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
সাকরাইন
সাকরাইন
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
ভয়ংকর গাছ
ভয়ংকর গাছ
এ যুগের আবিষ্কার
এ যুগের আবিষ্কার
অবাক জলযান
অবাক জলযান
সর্বশেষ খবর
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৮ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৬ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৫ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন