শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৩, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

শিক্ষা ক্ষেত্রে সামগ্রিক সংকট দূর করতে অবিলম্বে শিক্ষাবিদ, শিক্ষক অভিভাবক ছাত্র সংগঠনসহ অংশীজনদের নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে একটি ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের একাংশ। শুক্রবার সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের একাংশের আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরসি মজুমদার আর্টস অডিটোরিয়ামে ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী শিক্ষা ভাবনা, কেমন শিক্ষা ব্যবস্থা চাই’ শীর্ষক সংলাপে এ দাবি জানানো হয়।

সংলাপে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ছাত্র ফ্রন্টের একাংশের কেন্দ্রীয় কমিটির স্কুল বিষয়ক সম্পাদক দীপা মজুমদার। প্রবন্ধে বলা হয়, স্কুল-কলেজগুলো শিক্ষার মূলকেন্দ্রে পরিণত হওয়ার কথা থাকলেও বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রবণতায় আক্রান্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। কোচিং এবং গাইড ব্যবসার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি স্কুল-কলেজগুলোকে অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করছে। ছাত্র-শিক্ষকের শ্রদ্ধাপূর্ণ সম্পর্ককে বাণিজ্যিক সম্পর্কে রূপান্তরিত করছে। অতীতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো জ্ঞানচর্চা এবং নৈতিক মূল্যবোধ গড়ে তালার ক্ষেত্রে যে ভূমিকা রাখতো তা প্রতিনিয়ত কমছে। শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি নিয়মিত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এসবের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে গোটা সমাজে। মাদক- অশ্লীলতা-গ্যাং কালচারে যুক্ত হয়ে অসংখ্য কিশোর-তরুণ বিপথগামী হচ্ছে।

একধারার শিক্ষা পদ্ধতির অনুপস্থিতিতে বহুধারার শিক্ষা পদ্ধতি জাতীয় পরিসরে বৃহত্তর সামাজিক ঐক্য বিনষ্ট করছে উল্লেখ করে বলা হয়,  নানা রকম মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বে পুরো সমাজ বহুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ছে। বিজ্ঞান শেখার সামগ্রিক আয়োজন না থাকায় অসংখ্য শিক্ষার্থী বিজ্ঞান শিক্ষা নিলেও তাদের মধ্যে বিজ্ঞান মানসিকতা তৈরি হচ্ছে না। শিক্ষাব্যবস্থা সেক্যুলার না হওয়ায় সাম্প্রদায়িক মনন তৈরি হচ্ছে। শিক্ষানীতি ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নসহ গোটা শিক্ষা ব্যবস্থায় গণতান্ত্রিক পদ্ধতি না থাকায় শিক্ষাক্ষেত্রে সংকট আরো ঘনীভূত হচ্ছে। অসংখ্য ছাত্র জনতা রক্তের বিনিময়ে আমরা গণ অভ্যুত্থানোত্তর বাংলাদেশ পেয়েছি-এর অন্তর্নিহিত আকাঙ্ক্ষা একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও শিক্ষা ব্যবস্থার।

প্রবন্ধে শিক্ষা সংস্কার প্রস্তাবনায় বলা হয়,  গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী শিক্ষার নীতিগত বিষয় হিসেবে সর্বজনীন বিজ্ঞানভিত্তিক সেক্যুলার গণতান্ত্রিক একই ধারার শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে শিক্ষাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। শিক্ষা সংশ্লিষ্ট নীতি সমূহ সরকার আমলাতান্ত্রিক উপায় গ্রহণ না করে শিক্ষাবিদ-শিক্ষক-অভিভাবক-ছাত্র সংগঠনসহ বিভিন্ন অংশীজনদের মতামত নিয়ে গ্রহণ করবে।

এ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ধাপগুলোর সংস্কারের রূপরেখা দেওয়া হয়। প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা বেসরকারি স্কুল ও কিন্ডারগার্টেন ভিত্তিক হওয়াই তা সরকারি উদ্যোগে প্রাথমিক স্কুলগুলোতে অন্তর্ভুক্তি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো ও জাতীয়করণ, পাঠ্যপুস্তক থেকে অবৈজ্ঞানিক সাম্প্রদায়িক এবং পশ্চাৎপদ ধারণা বাতিল করে পাঠ্যপুস্তকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ, ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানসহ চঞ্চলের মানুষের গণতান্ত্রিকের লড়াইয়ের ইতিহাস অন্তর্ভুক্ত করা, ইংরেজি মাধ্যম প্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ করা, ২০২১ সালের শিক্ষাক্রম বাতিল হওয়ার পর স্কুলে পাঠদান, নতুন সিলেবাস, পরীক্ষা পদ্ধতি কেমন হবে-এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তগুলো দ্রুততার সাথে স্কুলগুলোতে পৌঁছে দেওয়া এবং তদারকি বাড়ানো ও  সর্বজনীন, বিজ্ঞান ভিত্তিক, সেক্যুলার, গণতান্ত্রিক এবং একই ধারার শিক্ষার পরিপূরক শিক্ষা নীতি ও শিক্ষাক্রম প্রণয়ন এবং শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি, স্কুল কলেজগুলোতে অভিভাবকদের প্রত্যক্ষ বটে পরিচালনা পর্ষদ গঠন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করার দাবি  জানানো হয়।

প্রস্তাবনায় শিক্ষার প্রধান মাধ্যম হিসেবে বাংলা এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে বিভিন্ন মৌলিক গ্রন্থ সমূহ বাংলা ভাষায় অনুবাদ এবং তার সহজলভ্য করার জন্য জাতীয় অনুবাদ সংস্থা প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়। সংখ্যালঘু জাতি গোষ্ঠী ও অধিকার বঞ্চিতদের জন্য উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলা হয়।

এছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত এ সন্ত্রাস দখলদারিত্ব মুক্তকরণ, ছাত্র রাজনীতি বন্ধের অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত বাতিল, অবিলম্বে ডাকসুসহ সকল ছাত্র সংসদ নির্বাচন, নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেল চালু, ভিন্ন মত প্রকাশের স্বাধীনতা, অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিল, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিশ্ব ব্যাংকসহ সাম্রাজ্যবাদী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রণীত বাণিজ্যিকীকরণ বেসরকারিকরণের নীতি থেকে সরে আসা, বাণিজ্যিক সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো বাতিল, ইউজিসির কৌশল পত্র পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ ও এক্রিডিটেশন কাউন্সিলসহ সকল শিক্ষা বিধ্বংসী প্রকল্প বাতিল এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিন্ন টিউশন ফি নির্ধারণ এবং ১৫ শতাংশ ট্যাক্স আরো বেশি সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানানো হয়।

সংলাপে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন  শিক্ষাবিদ ও গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সামিনা লুৎফা নিত্রা, লেখক ও সম্পাদক রাখাল রাহা, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাভিন মুর্শিদ এবং ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ আদর্শ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠের সিনিয়র শিক্ষক শামীম জামান। 

বক্তৃতায় শিক্ষাবিদ ও গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান বলেন, যার শিক্ষার খরচ নাই তার শিক্ষার খরচ সমাজই বহন করবে। সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে আমাদের রাষ্ট্র বহন করবে। সমস্ত শিক্ষাই সমাজভিত্তিক। শিক্ষার ব্যয়টা সমাজই বহন করে। কিন্তু সেই ব্যয়টা যখন আপনি সামরিক খাতে নিয়ে যান বা আমলা খাতে নিয়ে যান শিক্ষা খাতকে বঞ্চিত করে, সেখানে কিন্তু এক ধরনের অন্যায় হচ্ছে। আসলে আমরা একজনের টাকা দিয়ে আরেকজনকে শিক্ষিত করছি। শিক্ষা তো সবার জন্যই হওয়া উচিত। শিক্ষা যদি একটা অধিকার হয় তাহলে শিক্ষা কত বছর পর্যন্ত অধিকার তা ঠিক করতে হবে।

তিনি বলেন, ১৮ বছর পর্যন্ত শিক্ষা যদি অবৈতনিক না হয় তাহলে শিক্ষা অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে এটা  আদৌ বলা যাবে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন বিগত সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থার সমালোচনা করে বলেন, ক্লাস নাইনের ইংরেজি বইয়েও রাজনীতি ঢোকানো হয়েছে। প্রতিটা বইয়ে রাজনৈতিক বক্তব্য, প্রচ্ছদের পিছনে রাজনৈতিক ছবি।

তিনি বলেন, যে ইংরেজি মাধ্যমে পড়ে সে হলো এক্সপোর্ট কোয়ালিটি। সে এখানে পড়ে বিদেশে চলে যায়। যদি সে ফিরেও আসে তাকে দেওয়ার মত চাকরি এ দেশে নাই। এই যে বাংলা মাধ্যম পড়লে একরকম হবে, আলিয়া মাদ্রাসায় পড়লে একরকম হবে, কওমি মাদ্রাসায় পড়লে আরেক রকম হবে। এই যে এদের মধ্যে সামাজিক কোনো বন্ধন হওয়া বা একটা সমাজে বাস করার জন্য একটা মিথস্ক্রিয়া দরকার সেটা সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তনের কথা বলতে গিয়ে বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত কীভাবে সবচেয়ে বেশিরভাগ মানুষকে সবচেয়ে কম ক্ষয়ক্ষতি করে আমি পরিবর্তনটা ঘটাতে পারি। সবচাইতে কম ক্ষয়ক্ষতি যেন হয় শিক্ষার্থীদের।  শিশু মন খুবই জটিল জিনিস। এটা যদি আপনি খুব দ্রুত বারবার পরিবর্তন করেন, তাহলে এটা কোনো ভালো ফল বয়ে আনে না।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি
আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি
সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'
সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'
পর্দা নামল চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিতর্ক উৎসবের
পর্দা নামল চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিতর্ক উৎসবের
রাবি ভর্তির স্থগিত আবেদন শুরু সোমবার, থাকছে না পোষ্য কোটা
রাবি ভর্তির স্থগিত আবেদন শুরু সোমবার, থাকছে না পোষ্য কোটা
ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুলে চতুর্থ আন্তঃস্কুল স্টেম ফেস্ট অনুষ্ঠিত
ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুলে চতুর্থ আন্তঃস্কুল স্টেম ফেস্ট অনুষ্ঠিত
বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বহাল চেয়ে ‘লং মার্চ টু ইউজিসি’
বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বহাল চেয়ে ‘লং মার্চ টু ইউজিসি’
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
দ্বিতীয় মৈত্রী শহীদ নাফিসা স্মৃতি বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন বিএনডিপি
দ্বিতীয় মৈত্রী শহীদ নাফিসা স্মৃতি বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন বিএনডিপি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল
সর্বশেষ খবর
আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি
আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে আদালত কর্মচারীদের ৩ দিনের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সিগঞ্জে আদালত কর্মচারীদের ৩ দিনের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ শুরু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ জোয়ার্দার আর নেই
ঝিনাইদহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ জোয়ার্দার আর নেই

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নানা আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় নানা আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুধু কাগজে-কলমেই সিলেট!
শুধু কাগজে-কলমেই সিলেট!

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাসে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতে অন্যের সাজা খাটছেন দিনমজুর যুবক
মাসে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতে অন্যের সাজা খাটছেন দিনমজুর যুবক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'
সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন এনার্জি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাকের মানববন্ধন
ক্লিন এনার্জি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাকের মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের উপর হামলা, ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা
গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের উপর হামলা, ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে অপহরণ চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে অপহরণ চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু
পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু

৪৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচিত সরকার যত দ্রুত আসবে দেশের মঙ্গল তত দ্রুত হবে: আলাল
নির্বাচিত সরকার যত দ্রুত আসবে দেশের মঙ্গল তত দ্রুত হবে: আলাল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ফাহমিদা নবীর ডায়েরি’ আসছে এবারের বইমেলায়
‘ফাহমিদা নবীর ডায়েরি’ আসছে এবারের বইমেলায়

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
বগুড়ায় থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ হামাসের
যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ হামাসের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ঝরের কথা-সুরে বাপ্পার গান
নির্ঝরের কথা-সুরে বাপ্পার গান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় প্রধান উপদেষ্টার অংশগ্রহণ ছিল গুরুত্বপূর্ণ’
‘বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় প্রধান উপদেষ্টার অংশগ্রহণ ছিল গুরুত্বপূর্ণ’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি নিয়ে রেলওয়ের সতর্ক বার্তা
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি নিয়ে রেলওয়ের সতর্ক বার্তা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে পুনাকের পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
বাগেরহাটে পুনাকের পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বছরের ব্যবধানে সরিষা চাষ বেড়েছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রামে বছরের ব্যবধানে সরিষা চাষ বেড়েছে দ্বিগুণ

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তেঁতুলিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিশুদের হস্তশিল্প প্রদর্শন
তেঁতুলিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিশুদের হস্তশিল্প প্রদর্শন

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁপাইনবাবগঞ্জের বড় শত্রু ভারত : শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বড় শত্রু ভারত : শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে থানা থেকে লুট হওয়া ১৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার
চট্টগ্রামে থানা থেকে লুট হওয়া ১৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলতি মাসের প্রথম ২৫ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৭ কোটি ৫৯ লাখ মার্কিন ডলার
চলতি মাসের প্রথম ২৫ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৭ কোটি ৫৯ লাখ মার্কিন ডলার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম কেনায় অনিয়ম খতিয়ে দেখছে দুদক
ইভিএম কেনায় অনিয়ম খতিয়ে দেখছে দুদক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল
যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই
সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

১৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু
দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’
‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি
ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতুলের কানাডার নাগরিকত্বের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
পুতুলের কানাডার নাগরিকত্বের প্রমাণ পেয়েছে দুদক

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি
১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প
আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

১৮ ঘন্টা আগে | পরবাস

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

১২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে
বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?
সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য
করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন আসবে এমন খবর আপাতত নেই’
‘উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন আসবে এমন খবর আপাতত নেই’

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে গেলে অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হবে: সিইসি
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে গেলে অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হবে: সিইসি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে
ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে

শোবিজ

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসকবিহীন ২১ দিন
প্রশাসকবিহীন ২১ দিন

নগর জীবন

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন

খবর

অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী
অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী

শোবিজ

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম