শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৩, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

শিক্ষা ক্ষেত্রে সামগ্রিক সংকট দূর করতে অবিলম্বে শিক্ষাবিদ, শিক্ষক অভিভাবক ছাত্র সংগঠনসহ অংশীজনদের নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে একটি ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের একাংশ। শুক্রবার সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের একাংশের আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরসি মজুমদার আর্টস অডিটোরিয়ামে ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী শিক্ষা ভাবনা, কেমন শিক্ষা ব্যবস্থা চাই’ শীর্ষক সংলাপে এ দাবি জানানো হয়।

সংলাপে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ছাত্র ফ্রন্টের একাংশের কেন্দ্রীয় কমিটির স্কুল বিষয়ক সম্পাদক দীপা মজুমদার। প্রবন্ধে বলা হয়, স্কুল-কলেজগুলো শিক্ষার মূলকেন্দ্রে পরিণত হওয়ার কথা থাকলেও বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রবণতায় আক্রান্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। কোচিং এবং গাইড ব্যবসার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি স্কুল-কলেজগুলোকে অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করছে। ছাত্র-শিক্ষকের শ্রদ্ধাপূর্ণ সম্পর্ককে বাণিজ্যিক সম্পর্কে রূপান্তরিত করছে। অতীতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো জ্ঞানচর্চা এবং নৈতিক মূল্যবোধ গড়ে তালার ক্ষেত্রে যে ভূমিকা রাখতো তা প্রতিনিয়ত কমছে। শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি নিয়মিত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এসবের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে গোটা সমাজে। মাদক- অশ্লীলতা-গ্যাং কালচারে যুক্ত হয়ে অসংখ্য কিশোর-তরুণ বিপথগামী হচ্ছে।

একধারার শিক্ষা পদ্ধতির অনুপস্থিতিতে বহুধারার শিক্ষা পদ্ধতি জাতীয় পরিসরে বৃহত্তর সামাজিক ঐক্য বিনষ্ট করছে উল্লেখ করে বলা হয়,  নানা রকম মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বে পুরো সমাজ বহুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ছে। বিজ্ঞান শেখার সামগ্রিক আয়োজন না থাকায় অসংখ্য শিক্ষার্থী বিজ্ঞান শিক্ষা নিলেও তাদের মধ্যে বিজ্ঞান মানসিকতা তৈরি হচ্ছে না। শিক্ষাব্যবস্থা সেক্যুলার না হওয়ায় সাম্প্রদায়িক মনন তৈরি হচ্ছে। শিক্ষানীতি ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নসহ গোটা শিক্ষা ব্যবস্থায় গণতান্ত্রিক পদ্ধতি না থাকায় শিক্ষাক্ষেত্রে সংকট আরো ঘনীভূত হচ্ছে। অসংখ্য ছাত্র জনতা রক্তের বিনিময়ে আমরা গণ অভ্যুত্থানোত্তর বাংলাদেশ পেয়েছি-এর অন্তর্নিহিত আকাঙ্ক্ষা একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও শিক্ষা ব্যবস্থার।

প্রবন্ধে শিক্ষা সংস্কার প্রস্তাবনায় বলা হয়,  গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী শিক্ষার নীতিগত বিষয় হিসেবে সর্বজনীন বিজ্ঞানভিত্তিক সেক্যুলার গণতান্ত্রিক একই ধারার শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে শিক্ষাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। শিক্ষা সংশ্লিষ্ট নীতি সমূহ সরকার আমলাতান্ত্রিক উপায় গ্রহণ না করে শিক্ষাবিদ-শিক্ষক-অভিভাবক-ছাত্র সংগঠনসহ বিভিন্ন অংশীজনদের মতামত নিয়ে গ্রহণ করবে।

এ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ধাপগুলোর সংস্কারের রূপরেখা দেওয়া হয়। প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা বেসরকারি স্কুল ও কিন্ডারগার্টেন ভিত্তিক হওয়াই তা সরকারি উদ্যোগে প্রাথমিক স্কুলগুলোতে অন্তর্ভুক্তি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো ও জাতীয়করণ, পাঠ্যপুস্তক থেকে অবৈজ্ঞানিক সাম্প্রদায়িক এবং পশ্চাৎপদ ধারণা বাতিল করে পাঠ্যপুস্তকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ, ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানসহ চঞ্চলের মানুষের গণতান্ত্রিকের লড়াইয়ের ইতিহাস অন্তর্ভুক্ত করা, ইংরেজি মাধ্যম প্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ করা, ২০২১ সালের শিক্ষাক্রম বাতিল হওয়ার পর স্কুলে পাঠদান, নতুন সিলেবাস, পরীক্ষা পদ্ধতি কেমন হবে-এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তগুলো দ্রুততার সাথে স্কুলগুলোতে পৌঁছে দেওয়া এবং তদারকি বাড়ানো ও  সর্বজনীন, বিজ্ঞান ভিত্তিক, সেক্যুলার, গণতান্ত্রিক এবং একই ধারার শিক্ষার পরিপূরক শিক্ষা নীতি ও শিক্ষাক্রম প্রণয়ন এবং শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি, স্কুল কলেজগুলোতে অভিভাবকদের প্রত্যক্ষ বটে পরিচালনা পর্ষদ গঠন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করার দাবি  জানানো হয়।

প্রস্তাবনায় শিক্ষার প্রধান মাধ্যম হিসেবে বাংলা এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে বিভিন্ন মৌলিক গ্রন্থ সমূহ বাংলা ভাষায় অনুবাদ এবং তার সহজলভ্য করার জন্য জাতীয় অনুবাদ সংস্থা প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়। সংখ্যালঘু জাতি গোষ্ঠী ও অধিকার বঞ্চিতদের জন্য উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলা হয়।

এছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত এ সন্ত্রাস দখলদারিত্ব মুক্তকরণ, ছাত্র রাজনীতি বন্ধের অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত বাতিল, অবিলম্বে ডাকসুসহ সকল ছাত্র সংসদ নির্বাচন, নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেল চালু, ভিন্ন মত প্রকাশের স্বাধীনতা, অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিল, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিশ্ব ব্যাংকসহ সাম্রাজ্যবাদী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রণীত বাণিজ্যিকীকরণ বেসরকারিকরণের নীতি থেকে সরে আসা, বাণিজ্যিক সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো বাতিল, ইউজিসির কৌশল পত্র পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ ও এক্রিডিটেশন কাউন্সিলসহ সকল শিক্ষা বিধ্বংসী প্রকল্প বাতিল এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিন্ন টিউশন ফি নির্ধারণ এবং ১৫ শতাংশ ট্যাক্স আরো বেশি সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানানো হয়।

সংলাপে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন  শিক্ষাবিদ ও গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সামিনা লুৎফা নিত্রা, লেখক ও সম্পাদক রাখাল রাহা, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাভিন মুর্শিদ এবং ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ আদর্শ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠের সিনিয়র শিক্ষক শামীম জামান। 

বক্তৃতায় শিক্ষাবিদ ও গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান বলেন, যার শিক্ষার খরচ নাই তার শিক্ষার খরচ সমাজই বহন করবে। সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে আমাদের রাষ্ট্র বহন করবে। সমস্ত শিক্ষাই সমাজভিত্তিক। শিক্ষার ব্যয়টা সমাজই বহন করে। কিন্তু সেই ব্যয়টা যখন আপনি সামরিক খাতে নিয়ে যান বা আমলা খাতে নিয়ে যান শিক্ষা খাতকে বঞ্চিত করে, সেখানে কিন্তু এক ধরনের অন্যায় হচ্ছে। আসলে আমরা একজনের টাকা দিয়ে আরেকজনকে শিক্ষিত করছি। শিক্ষা তো সবার জন্যই হওয়া উচিত। শিক্ষা যদি একটা অধিকার হয় তাহলে শিক্ষা কত বছর পর্যন্ত অধিকার তা ঠিক করতে হবে।

তিনি বলেন, ১৮ বছর পর্যন্ত শিক্ষা যদি অবৈতনিক না হয় তাহলে শিক্ষা অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে এটা  আদৌ বলা যাবে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন বিগত সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থার সমালোচনা করে বলেন, ক্লাস নাইনের ইংরেজি বইয়েও রাজনীতি ঢোকানো হয়েছে। প্রতিটা বইয়ে রাজনৈতিক বক্তব্য, প্রচ্ছদের পিছনে রাজনৈতিক ছবি।

তিনি বলেন, যে ইংরেজি মাধ্যমে পড়ে সে হলো এক্সপোর্ট কোয়ালিটি। সে এখানে পড়ে বিদেশে চলে যায়। যদি সে ফিরেও আসে তাকে দেওয়ার মত চাকরি এ দেশে নাই। এই যে বাংলা মাধ্যম পড়লে একরকম হবে, আলিয়া মাদ্রাসায় পড়লে একরকম হবে, কওমি মাদ্রাসায় পড়লে আরেক রকম হবে। এই যে এদের মধ্যে সামাজিক কোনো বন্ধন হওয়া বা একটা সমাজে বাস করার জন্য একটা মিথস্ক্রিয়া দরকার সেটা সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তনের কথা বলতে গিয়ে বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত কীভাবে সবচেয়ে বেশিরভাগ মানুষকে সবচেয়ে কম ক্ষয়ক্ষতি করে আমি পরিবর্তনটা ঘটাতে পারি। সবচাইতে কম ক্ষয়ক্ষতি যেন হয় শিক্ষার্থীদের।  শিশু মন খুবই জটিল জিনিস। এটা যদি আপনি খুব দ্রুত বারবার পরিবর্তন করেন, তাহলে এটা কোনো ভালো ফল বয়ে আনে না।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু
ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু
এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে: হাবিপ্রবি ভিসি
এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে: হাবিপ্রবি ভিসি
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৭ মার্চ
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৭ মার্চ
আইএসইউ’র শিক্ষকদের দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বৃদ্ধিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
আইএসইউ’র শিক্ষকদের দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বৃদ্ধিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর
এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব
এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পূর্ব-পশ্চিম

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে