শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৩, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

শিক্ষা ক্ষেত্রে সামগ্রিক সংকট দূর করতে অবিলম্বে শিক্ষাবিদ, শিক্ষক অভিভাবক ছাত্র সংগঠনসহ অংশীজনদের নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে একটি ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের একাংশ। শুক্রবার সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের একাংশের আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরসি মজুমদার আর্টস অডিটোরিয়ামে ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী শিক্ষা ভাবনা, কেমন শিক্ষা ব্যবস্থা চাই’ শীর্ষক সংলাপে এ দাবি জানানো হয়।

সংলাপে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ছাত্র ফ্রন্টের একাংশের কেন্দ্রীয় কমিটির স্কুল বিষয়ক সম্পাদক দীপা মজুমদার। প্রবন্ধে বলা হয়, স্কুল-কলেজগুলো শিক্ষার মূলকেন্দ্রে পরিণত হওয়ার কথা থাকলেও বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রবণতায় আক্রান্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। কোচিং এবং গাইড ব্যবসার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি স্কুল-কলেজগুলোকে অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করছে। ছাত্র-শিক্ষকের শ্রদ্ধাপূর্ণ সম্পর্ককে বাণিজ্যিক সম্পর্কে রূপান্তরিত করছে। অতীতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো জ্ঞানচর্চা এবং নৈতিক মূল্যবোধ গড়ে তালার ক্ষেত্রে যে ভূমিকা রাখতো তা প্রতিনিয়ত কমছে। শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি নিয়মিত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এসবের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে গোটা সমাজে। মাদক- অশ্লীলতা-গ্যাং কালচারে যুক্ত হয়ে অসংখ্য কিশোর-তরুণ বিপথগামী হচ্ছে।

একধারার শিক্ষা পদ্ধতির অনুপস্থিতিতে বহুধারার শিক্ষা পদ্ধতি জাতীয় পরিসরে বৃহত্তর সামাজিক ঐক্য বিনষ্ট করছে উল্লেখ করে বলা হয়,  নানা রকম মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বে পুরো সমাজ বহুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ছে। বিজ্ঞান শেখার সামগ্রিক আয়োজন না থাকায় অসংখ্য শিক্ষার্থী বিজ্ঞান শিক্ষা নিলেও তাদের মধ্যে বিজ্ঞান মানসিকতা তৈরি হচ্ছে না। শিক্ষাব্যবস্থা সেক্যুলার না হওয়ায় সাম্প্রদায়িক মনন তৈরি হচ্ছে। শিক্ষানীতি ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নসহ গোটা শিক্ষা ব্যবস্থায় গণতান্ত্রিক পদ্ধতি না থাকায় শিক্ষাক্ষেত্রে সংকট আরো ঘনীভূত হচ্ছে। অসংখ্য ছাত্র জনতা রক্তের বিনিময়ে আমরা গণ অভ্যুত্থানোত্তর বাংলাদেশ পেয়েছি-এর অন্তর্নিহিত আকাঙ্ক্ষা একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও শিক্ষা ব্যবস্থার।

প্রবন্ধে শিক্ষা সংস্কার প্রস্তাবনায় বলা হয়,  গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী শিক্ষার নীতিগত বিষয় হিসেবে সর্বজনীন বিজ্ঞানভিত্তিক সেক্যুলার গণতান্ত্রিক একই ধারার শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে শিক্ষাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। শিক্ষা সংশ্লিষ্ট নীতি সমূহ সরকার আমলাতান্ত্রিক উপায় গ্রহণ না করে শিক্ষাবিদ-শিক্ষক-অভিভাবক-ছাত্র সংগঠনসহ বিভিন্ন অংশীজনদের মতামত নিয়ে গ্রহণ করবে।

এ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ধাপগুলোর সংস্কারের রূপরেখা দেওয়া হয়। প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা বেসরকারি স্কুল ও কিন্ডারগার্টেন ভিত্তিক হওয়াই তা সরকারি উদ্যোগে প্রাথমিক স্কুলগুলোতে অন্তর্ভুক্তি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো ও জাতীয়করণ, পাঠ্যপুস্তক থেকে অবৈজ্ঞানিক সাম্প্রদায়িক এবং পশ্চাৎপদ ধারণা বাতিল করে পাঠ্যপুস্তকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ, ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানসহ চঞ্চলের মানুষের গণতান্ত্রিকের লড়াইয়ের ইতিহাস অন্তর্ভুক্ত করা, ইংরেজি মাধ্যম প্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ করা, ২০২১ সালের শিক্ষাক্রম বাতিল হওয়ার পর স্কুলে পাঠদান, নতুন সিলেবাস, পরীক্ষা পদ্ধতি কেমন হবে-এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তগুলো দ্রুততার সাথে স্কুলগুলোতে পৌঁছে দেওয়া এবং তদারকি বাড়ানো ও  সর্বজনীন, বিজ্ঞান ভিত্তিক, সেক্যুলার, গণতান্ত্রিক এবং একই ধারার শিক্ষার পরিপূরক শিক্ষা নীতি ও শিক্ষাক্রম প্রণয়ন এবং শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি, স্কুল কলেজগুলোতে অভিভাবকদের প্রত্যক্ষ বটে পরিচালনা পর্ষদ গঠন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করার দাবি  জানানো হয়।

প্রস্তাবনায় শিক্ষার প্রধান মাধ্যম হিসেবে বাংলা এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে বিভিন্ন মৌলিক গ্রন্থ সমূহ বাংলা ভাষায় অনুবাদ এবং তার সহজলভ্য করার জন্য জাতীয় অনুবাদ সংস্থা প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়। সংখ্যালঘু জাতি গোষ্ঠী ও অধিকার বঞ্চিতদের জন্য উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলা হয়।

এছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত এ সন্ত্রাস দখলদারিত্ব মুক্তকরণ, ছাত্র রাজনীতি বন্ধের অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত বাতিল, অবিলম্বে ডাকসুসহ সকল ছাত্র সংসদ নির্বাচন, নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেল চালু, ভিন্ন মত প্রকাশের স্বাধীনতা, অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিল, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিশ্ব ব্যাংকসহ সাম্রাজ্যবাদী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রণীত বাণিজ্যিকীকরণ বেসরকারিকরণের নীতি থেকে সরে আসা, বাণিজ্যিক সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো বাতিল, ইউজিসির কৌশল পত্র পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ ও এক্রিডিটেশন কাউন্সিলসহ সকল শিক্ষা বিধ্বংসী প্রকল্প বাতিল এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিন্ন টিউশন ফি নির্ধারণ এবং ১৫ শতাংশ ট্যাক্স আরো বেশি সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানানো হয়।

সংলাপে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন  শিক্ষাবিদ ও গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সামিনা লুৎফা নিত্রা, লেখক ও সম্পাদক রাখাল রাহা, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাভিন মুর্শিদ এবং ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ আদর্শ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠের সিনিয়র শিক্ষক শামীম জামান। 

বক্তৃতায় শিক্ষাবিদ ও গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান বলেন, যার শিক্ষার খরচ নাই তার শিক্ষার খরচ সমাজই বহন করবে। সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে আমাদের রাষ্ট্র বহন করবে। সমস্ত শিক্ষাই সমাজভিত্তিক। শিক্ষার ব্যয়টা সমাজই বহন করে। কিন্তু সেই ব্যয়টা যখন আপনি সামরিক খাতে নিয়ে যান বা আমলা খাতে নিয়ে যান শিক্ষা খাতকে বঞ্চিত করে, সেখানে কিন্তু এক ধরনের অন্যায় হচ্ছে। আসলে আমরা একজনের টাকা দিয়ে আরেকজনকে শিক্ষিত করছি। শিক্ষা তো সবার জন্যই হওয়া উচিত। শিক্ষা যদি একটা অধিকার হয় তাহলে শিক্ষা কত বছর পর্যন্ত অধিকার তা ঠিক করতে হবে।

তিনি বলেন, ১৮ বছর পর্যন্ত শিক্ষা যদি অবৈতনিক না হয় তাহলে শিক্ষা অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে এটা  আদৌ বলা যাবে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন বিগত সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থার সমালোচনা করে বলেন, ক্লাস নাইনের ইংরেজি বইয়েও রাজনীতি ঢোকানো হয়েছে। প্রতিটা বইয়ে রাজনৈতিক বক্তব্য, প্রচ্ছদের পিছনে রাজনৈতিক ছবি।

তিনি বলেন, যে ইংরেজি মাধ্যমে পড়ে সে হলো এক্সপোর্ট কোয়ালিটি। সে এখানে পড়ে বিদেশে চলে যায়। যদি সে ফিরেও আসে তাকে দেওয়ার মত চাকরি এ দেশে নাই। এই যে বাংলা মাধ্যম পড়লে একরকম হবে, আলিয়া মাদ্রাসায় পড়লে একরকম হবে, কওমি মাদ্রাসায় পড়লে আরেক রকম হবে। এই যে এদের মধ্যে সামাজিক কোনো বন্ধন হওয়া বা একটা সমাজে বাস করার জন্য একটা মিথস্ক্রিয়া দরকার সেটা সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তনের কথা বলতে গিয়ে বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত কীভাবে সবচেয়ে বেশিরভাগ মানুষকে সবচেয়ে কম ক্ষয়ক্ষতি করে আমি পরিবর্তনটা ঘটাতে পারি। সবচাইতে কম ক্ষয়ক্ষতি যেন হয় শিক্ষার্থীদের।  শিশু মন খুবই জটিল জিনিস। এটা যদি আপনি খুব দ্রুত বারবার পরিবর্তন করেন, তাহলে এটা কোনো ভালো ফল বয়ে আনে না।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
‘জাপানে সুযোগ পেতে ভাষা–দক্ষতা জরুরি’
‘জাপানে সুযোগ পেতে ভাষা–দক্ষতা জরুরি’
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
২৭তম শহীদ লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
২৭তম শহীদ লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা