শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পাহাড়ি বুনো গরু যে কারণে গৃহপালিত হয়ে উঠছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাহাড়ি বুনো গরু যে কারণে গৃহপালিত হয়ে উঠছে

নাম গয়াল হলেও প্রাণীটি পাহাড়ি গরু বা বন গরু হিসেবে স্থানীয়ভাবে পরিচিত। বাংলাদেশের পার্বত্য বনাঞ্চলের গহীন অরণ্যের এই প্রাণীটির এখন সমতলভূমিকেও লালন-পালন শুরু হয়েছে। অনেকে বাণিজ্যিকভাবে বা খামার আকারেও এক সময়ের বুনো এই গরুটি পালন করতে শুরু করেছেন।

বাংলাদেশের পাহাড়ি গ্রামগুলোর বাসিন্দারা অবশ্য বহুদিন আগে থেকেই বন থেকে এই গরু ধরে পালন করতেন। পাহাড়িদের কাছে এই প্রাণীটির মাংসের বেশ কদর রয়েছে।

এখন এই কদর ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশের সমতল এলাকাতেও। গত কয়েক বছর ধরে কোরবানির সময়ে বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, চট্টগ্রামের হাটগুলোয় এই প্রাণীটি দেখা যাচ্ছে।

চিটাগং বাইসন

গয়াল বন্য গরুর একটি প্রজাতি বলে প্রাণীবিদরা বলছেন। বাংলাদেশে এটি চিটাগং বাইসন নামেও এর পরিচিতি রয়েছে। ভারতে একে ডাকা হয় মিথুন নামে। ইংরেজি গাউর নামে যে বনগরুকে বর্ণনা করা হয়, তা থেকে কিছুটা ভিন্ন প্রজাতির গয়াল।

বাংলাদেশের পাহাড়ি বনাঞ্চল, ভারতের উত্তর-পূর্ব এলাকা, মিয়ানমার, চীনের ইয়ুনান প্রদেশে গয়াল দেখা যায়।

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অফ ন্যাচার (আইইউসিএন) ২০১৫ সালের লাল তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বন থেকে গয়াল বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

তবে বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক (বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল) মোল্যা রেজাউল করিম বলছেন, ‘আইইউসিএন বিলুপ্ত বললেও আমি এরপরেও অন্তত দুইটা বুনো গয়াল দেখেছি। আমাদের হিসাবে বাংলাদেশের বনে অন্তত ২৫টি বুনো গয়াল রয়েছে।’

তিনি জানান, গয়ালের পরিবেশ ও খাবার নষ্ট, ফাঁদ পেতে অবৈধ শিকারের কারণে বাংলাদেশের বন থেকে এই প্রজাতি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে।

বুনো প্রাণী থেকে গৃহপালিত গরু

১৯৬৪ সালেও এই প্রাণীটি ছিল বন্য প্রাণীর তালিকাভুক্ত একটি প্রাণী। তবে এর আগে থেকেই পাহাড়ি বাসিন্দারা মাংসের জন্য গয়াল শিকার করতেন। অনেক গ্রামের বাসিন্দারা গয়াল ধরে লালনপালনও করতেন।

গয়াল লবণাক্ত মাটি খেতে পছন্দ করে। এটি ফাঁদ হিসাবে ব্যবহার করে বন থেকে গয়াল ধরা হতো।

১৯৬৪ সাল থেকে গয়ালকে বুনো প্রাণীর তালিকা থেকে সরিয়ে গবাদি পশু হিসাবে গণ্য করা হয়।

প্রাণীবিদ ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছেন, ‌‘সেই সময় পার্বত্য অঞ্চলে গয়ালের ভালো বিচরণ ছিল। কিন্তু তখন ফাঁদ পেতে গয়াল ধরে চোরাই পথে বিক্রি হতো। এরপর পরিবেশ অধিদপ্তর এটিতে গৃহপালিত পশু হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু বন থেকে ওই ভাবে গয়াল নিয়ে এসে লালন-পালন করার খুব বেশি প্রচলন ছিল না। পাহাড়ি জেলাগুলোর কিছু গ্রামের বাসিন্দারা নিজেদের জন্য গয়াল পালন করতেন। তবে সমতলে এই প্রাণীটি খুব একটা আসতো না।’

তিনি জানান, সেখানেও আসলে গয়ালগুলো বনে-পাহাড়ে ছাড়া থাকে, শুধু এগুলোর গলায় কিছু ঘণ্টা বাধা থাকে।

গয়াল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পার্বত্য এলাকার গভীরে বিভিন্ন পাড়ার আশেপাশে একেকজন বাসিন্দা পাঁচ থেকে ১০টা করে গয়াল পালন করেন। এগুলো সেখানে মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়ায়। তবে কে কোনটার মালিক, তার চিহ্ন দেয়া থাকে। মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়ানোর কারণে এগুলোর বুনো স্বভাব থেকে যায়, পুরোপুরি গৃহপালিত হয় না।

বিক্রির উপযোগী হলে লবণের ফাঁদ দিয়ে গয়াল ধরে বিক্রি করা হয়। ব্যবসায়ীরা কয়েকদিন ধরে নানা পাহাড় ডিঙিয়ে জনপদে নিয়ে এসে গয়াল বিক্রি করেন।

খামারে গয়ালের পালন

দুই দশক ধরে কয়েকজন খামারি নিজেদের উদ্যোগে পাহাড়ি গ্রাম থেকে গয়াল নিয়ে এসে পালন করতে শুরু করেন।

এরকম একটি খামারের মালিক চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার এরশাদ মাহমুদ। সুখ বিলাস নামের এই খামারে ১৫ বছর আগে তিনিই প্রথম বাণিজ্যিক আকারে গয়ালের পালন করতে শুরু করেন। তিনটি গয়াল দিয়ে তিনি শুরু করেছিলেন, বর্তমানে তার খামারে শতাধিক গয়াল রয়েছে।

এরশাদ মাহমুদ বলছিলেন, ‘শুনছিলাম গয়াল নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। তাই ২০০৭ সালে পাহাড়ি গ্রাম থেকে তিনটা গয়াল আমার খামারে নিয়ে এসে পালন করতে শুরু করি। এরপর সেগুলোর বাচ্চাকাচ্চা হয়েছে। পরে আরও গয়াল সংগ্রহ করেছি। এখন সবমিলিয়ে একশোর বেশি গয়াল আমার খামারে রয়েছে।’ 

তিনি জানান, তার কাছ থেকে কিনে গিয়ে সারা দেশে অন্তত ২০টি খামারে এখন গয়াল লালনপালন করা হচ্ছে। আটশো কেজি ওজনের একেকটি গয়াল ন্যূনতম ছয় লাখ টাকা দামে বিক্রি হয়।

চট্টগ্রাম এলাকায় মূলত ওরস, মেজবানি বা বড় অনুষ্ঠানে গয়াল খাওয়ানো হয়ে থাকে।

‘গয়ালের মাংসে গরুর মাংসের মতো অতো চর্বি থাকে না। মাংসও বেশ সুস্বাদু,’ এরশাদ মাহমুদ জানান।

পাহাড় থেকে আনার পর এসব গয়াল পোষ মানাতে বেশ সময় লাগে। তবে আস্তে আস্তে অন্য পোষা গয়াল ও গরুগুলোর সঙ্গে মিশে সেগুলো শান্ত হয়ে ওঠে।

প্রাণীবিদ ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছিলেন, ‘আমি যখন প্রথম ২০১৭ সালে একটি খামারে গিয়ে গয়াল দেখি, তখন দূর থেকেই আমাকে দেখে গয়ালগুলো ফোঁসফোঁস শব্দ করতে শুরু করে। তারা যে বন্য, সেটা বুঝতে পারা যাচ্ছিল। কিন্তু গত পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন কাজের সুবাদে এগুলোর কাছাকাছি যাওয়ার ফলে এখন বলা যায় যে, ৮০ শতাংশের বেশি এগুলো গৃহপালিত হয়ে উঠেছে।’ 

সারা দেশেই গয়ালের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে বলে জানান রশিদ।

‘আমার কাছে এখন অনেক ফোন আসে। দিনাজপুর থেকে, রাজশাহী থেকে, অনেক দূরের জেলা থেকে অনেকে ফোন করেন যে, তারা গয়াল কিনতে চান, লালনপালন করতে চান। ফলে বোঝা যাচ্ছে, গয়ালের প্রতি মানুষজনের আগ্রহ বেশ বাড়ছে।’

এখন কুমিল্লা, ফেনী, ঢাকা, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রামে অনেক খামারি ব্যক্তি উদ্যোগে গয়াল পালন করতে শুরু করেছেন।

বন সংরক্ষক মোল্যা রেজাউল করিম বলছেন, ‘আটক অবস্থায় হয়তো এটার (গয়ালের) সংখ্যা বাড়বে। কিন্তু বন্য প্রাণীর বন্যতা মানব সমাজ, সভ্যতা এবং পৃথিবীর ইকো-সিস্টেমের জন্য জরুরি। আটকে রাখা প্রাণী থেকে বাণিজ্যিক সুবিধা হয়তো পাওয়া যাবে, কিন্তু সেই ইকো-সিস্টেমের উপকারিতা পাওয়া যাবে না।’

বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, এখনো বনে যেসব বুনো গয়াল রয়েছে, সেগুলো রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছেন তারা।

গরু-মহিষের সঙ্গে গয়ালের পার্থক্য

অনেকটা গরুর মতো দেখতে হলেও সাধারণ সমতলের গরু বা মহিষের সঙ্গে গয়ালের অনেক পার্থক্য রয়েছে। সবচেয়ে বড় পার্থক্য এই প্রাণীটি আকারে অনেক বড় হয়, মাংসের পরিমাণ অনেক হয়। তবে গয়াল থেকে দুধ দোয়ানো যায় না।

ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছেন, ‘গরুর একটি প্রজাতি বলা যায় গয়ালকে। তবে গরু-মহিষের চেয়ে গয়ালের ওজন অনেক বেশি হয়ে থাকে।’

বাংলাদেশের দেশি গরুর ওজন সাধারণত দুইশ থেকে চারশো কেজির মধ্যে থাকে, মহিষের ওজন হয় পাঁচশো বা ছয়শ কেজি পর্যন্ত। কিন্তু একেকটি গয়ালের ওজন হতে পারে চারশো থেকে আটশো-নয়শো কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

গয়ালের গজ বা কুজের জায়গাটা গয়ালের ক্ষেত্রে অনেক প্রশস্ত হয়।

গঠনের দিক থেকে শিং গোড়া থেকে অনেক মোটা, লম্বা হয়। পিওর ব্রিড গয়ালের পুরো শরীর কালো বা বাদামি হলেও পায়ের নীচের অংশে সাদা দাগ থাকে।

গয়ালের প্রজননে ১০ থেকে ১১ মাস লাগে। একেকটি গয়াল ১৫ থেকে ১৬ বছর বাঁচে। ঘাস, পাতা, খড় ইত্যাদি খেয়ে থাকে।

তবে গয়াল থেকে দুধ পাওয়া যায় না। কারণ সাধারণ গাভীর মতো স্ত্রী গয়ালের ওলান থাকে না। ফলে শুধু মাংসের জন্যই গয়ালের লালনপালন করা হয়ে থাকে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
হারিয়ে যাচ্ছে শাপলা
হারিয়ে যাচ্ছে শাপলা
বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না
বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
দেখা মিললো বিরল পরিযায়ী খয়রাপাখ পাপিয়া পাখির
দেখা মিললো বিরল পরিযায়ী খয়রাপাখ পাপিয়া পাখির
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
নবীনগরে জমজমাট ধানের চারার হাট
নবীনগরে জমজমাট ধানের চারার হাট
শিবপুরে আখ চাষে দ্বিগুণ লাভ, কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি
শিবপুরে আখ চাষে দ্বিগুণ লাভ, কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি
টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা
বগুড়ায় কৃষকদের ৫০ কোটি টাকার আগাম জাতের সবজির চারা বিক্রির আশা
বগুড়ায় কৃষকদের ৫০ কোটি টাকার আগাম জাতের সবজির চারা বিক্রির আশা
বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
সর্বশেষ খবর
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেল তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেল তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

জান-মালের নিরাপত্তা দাবি সিপিবির
জান-মালের নিরাপত্তা দাবি সিপিবির

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়াহিদ সাদিক এখন সুস্থ - শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
ওয়াহিদ সাদিক এখন সুস্থ - শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে

সম্পাদকীয়

কেরানীগঞ্জে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত

দেশগ্রাম

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

বেগমগঞ্জে পাচারকালে ৪২৫টি কচ্ছপ উদ্ধার
বেগমগঞ্জে পাচারকালে ৪২৫টি কচ্ছপ উদ্ধার

দেশগ্রাম