শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পাহাড়ি বুনো গরু যে কারণে গৃহপালিত হয়ে উঠছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাহাড়ি বুনো গরু যে কারণে গৃহপালিত হয়ে উঠছে

নাম গয়াল হলেও প্রাণীটি পাহাড়ি গরু বা বন গরু হিসেবে স্থানীয়ভাবে পরিচিত। বাংলাদেশের পার্বত্য বনাঞ্চলের গহীন অরণ্যের এই প্রাণীটির এখন সমতলভূমিকেও লালন-পালন শুরু হয়েছে। অনেকে বাণিজ্যিকভাবে বা খামার আকারেও এক সময়ের বুনো এই গরুটি পালন করতে শুরু করেছেন।

বাংলাদেশের পাহাড়ি গ্রামগুলোর বাসিন্দারা অবশ্য বহুদিন আগে থেকেই বন থেকে এই গরু ধরে পালন করতেন। পাহাড়িদের কাছে এই প্রাণীটির মাংসের বেশ কদর রয়েছে।

এখন এই কদর ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশের সমতল এলাকাতেও। গত কয়েক বছর ধরে কোরবানির সময়ে বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, চট্টগ্রামের হাটগুলোয় এই প্রাণীটি দেখা যাচ্ছে।

চিটাগং বাইসন

গয়াল বন্য গরুর একটি প্রজাতি বলে প্রাণীবিদরা বলছেন। বাংলাদেশে এটি চিটাগং বাইসন নামেও এর পরিচিতি রয়েছে। ভারতে একে ডাকা হয় মিথুন নামে। ইংরেজি গাউর নামে যে বনগরুকে বর্ণনা করা হয়, তা থেকে কিছুটা ভিন্ন প্রজাতির গয়াল।

বাংলাদেশের পাহাড়ি বনাঞ্চল, ভারতের উত্তর-পূর্ব এলাকা, মিয়ানমার, চীনের ইয়ুনান প্রদেশে গয়াল দেখা যায়।

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অফ ন্যাচার (আইইউসিএন) ২০১৫ সালের লাল তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বন থেকে গয়াল বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

তবে বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক (বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল) মোল্যা রেজাউল করিম বলছেন, ‘আইইউসিএন বিলুপ্ত বললেও আমি এরপরেও অন্তত দুইটা বুনো গয়াল দেখেছি। আমাদের হিসাবে বাংলাদেশের বনে অন্তত ২৫টি বুনো গয়াল রয়েছে।’

তিনি জানান, গয়ালের পরিবেশ ও খাবার নষ্ট, ফাঁদ পেতে অবৈধ শিকারের কারণে বাংলাদেশের বন থেকে এই প্রজাতি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে।

বুনো প্রাণী থেকে গৃহপালিত গরু

১৯৬৪ সালেও এই প্রাণীটি ছিল বন্য প্রাণীর তালিকাভুক্ত একটি প্রাণী। তবে এর আগে থেকেই পাহাড়ি বাসিন্দারা মাংসের জন্য গয়াল শিকার করতেন। অনেক গ্রামের বাসিন্দারা গয়াল ধরে লালনপালনও করতেন।

গয়াল লবণাক্ত মাটি খেতে পছন্দ করে। এটি ফাঁদ হিসাবে ব্যবহার করে বন থেকে গয়াল ধরা হতো।

১৯৬৪ সাল থেকে গয়ালকে বুনো প্রাণীর তালিকা থেকে সরিয়ে গবাদি পশু হিসাবে গণ্য করা হয়।

প্রাণীবিদ ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছেন, ‌‘সেই সময় পার্বত্য অঞ্চলে গয়ালের ভালো বিচরণ ছিল। কিন্তু তখন ফাঁদ পেতে গয়াল ধরে চোরাই পথে বিক্রি হতো। এরপর পরিবেশ অধিদপ্তর এটিতে গৃহপালিত পশু হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু বন থেকে ওই ভাবে গয়াল নিয়ে এসে লালন-পালন করার খুব বেশি প্রচলন ছিল না। পাহাড়ি জেলাগুলোর কিছু গ্রামের বাসিন্দারা নিজেদের জন্য গয়াল পালন করতেন। তবে সমতলে এই প্রাণীটি খুব একটা আসতো না।’

তিনি জানান, সেখানেও আসলে গয়ালগুলো বনে-পাহাড়ে ছাড়া থাকে, শুধু এগুলোর গলায় কিছু ঘণ্টা বাধা থাকে।

গয়াল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পার্বত্য এলাকার গভীরে বিভিন্ন পাড়ার আশেপাশে একেকজন বাসিন্দা পাঁচ থেকে ১০টা করে গয়াল পালন করেন। এগুলো সেখানে মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়ায়। তবে কে কোনটার মালিক, তার চিহ্ন দেয়া থাকে। মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়ানোর কারণে এগুলোর বুনো স্বভাব থেকে যায়, পুরোপুরি গৃহপালিত হয় না।

বিক্রির উপযোগী হলে লবণের ফাঁদ দিয়ে গয়াল ধরে বিক্রি করা হয়। ব্যবসায়ীরা কয়েকদিন ধরে নানা পাহাড় ডিঙিয়ে জনপদে নিয়ে এসে গয়াল বিক্রি করেন।

খামারে গয়ালের পালন

দুই দশক ধরে কয়েকজন খামারি নিজেদের উদ্যোগে পাহাড়ি গ্রাম থেকে গয়াল নিয়ে এসে পালন করতে শুরু করেন।

এরকম একটি খামারের মালিক চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার এরশাদ মাহমুদ। সুখ বিলাস নামের এই খামারে ১৫ বছর আগে তিনিই প্রথম বাণিজ্যিক আকারে গয়ালের পালন করতে শুরু করেন। তিনটি গয়াল দিয়ে তিনি শুরু করেছিলেন, বর্তমানে তার খামারে শতাধিক গয়াল রয়েছে।

এরশাদ মাহমুদ বলছিলেন, ‘শুনছিলাম গয়াল নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। তাই ২০০৭ সালে পাহাড়ি গ্রাম থেকে তিনটা গয়াল আমার খামারে নিয়ে এসে পালন করতে শুরু করি। এরপর সেগুলোর বাচ্চাকাচ্চা হয়েছে। পরে আরও গয়াল সংগ্রহ করেছি। এখন সবমিলিয়ে একশোর বেশি গয়াল আমার খামারে রয়েছে।’ 

তিনি জানান, তার কাছ থেকে কিনে গিয়ে সারা দেশে অন্তত ২০টি খামারে এখন গয়াল লালনপালন করা হচ্ছে। আটশো কেজি ওজনের একেকটি গয়াল ন্যূনতম ছয় লাখ টাকা দামে বিক্রি হয়।

চট্টগ্রাম এলাকায় মূলত ওরস, মেজবানি বা বড় অনুষ্ঠানে গয়াল খাওয়ানো হয়ে থাকে।

‘গয়ালের মাংসে গরুর মাংসের মতো অতো চর্বি থাকে না। মাংসও বেশ সুস্বাদু,’ এরশাদ মাহমুদ জানান।

পাহাড় থেকে আনার পর এসব গয়াল পোষ মানাতে বেশ সময় লাগে। তবে আস্তে আস্তে অন্য পোষা গয়াল ও গরুগুলোর সঙ্গে মিশে সেগুলো শান্ত হয়ে ওঠে।

প্রাণীবিদ ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছিলেন, ‘আমি যখন প্রথম ২০১৭ সালে একটি খামারে গিয়ে গয়াল দেখি, তখন দূর থেকেই আমাকে দেখে গয়ালগুলো ফোঁসফোঁস শব্দ করতে শুরু করে। তারা যে বন্য, সেটা বুঝতে পারা যাচ্ছিল। কিন্তু গত পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন কাজের সুবাদে এগুলোর কাছাকাছি যাওয়ার ফলে এখন বলা যায় যে, ৮০ শতাংশের বেশি এগুলো গৃহপালিত হয়ে উঠেছে।’ 

সারা দেশেই গয়ালের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে বলে জানান রশিদ।

‘আমার কাছে এখন অনেক ফোন আসে। দিনাজপুর থেকে, রাজশাহী থেকে, অনেক দূরের জেলা থেকে অনেকে ফোন করেন যে, তারা গয়াল কিনতে চান, লালনপালন করতে চান। ফলে বোঝা যাচ্ছে, গয়ালের প্রতি মানুষজনের আগ্রহ বেশ বাড়ছে।’

এখন কুমিল্লা, ফেনী, ঢাকা, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রামে অনেক খামারি ব্যক্তি উদ্যোগে গয়াল পালন করতে শুরু করেছেন।

বন সংরক্ষক মোল্যা রেজাউল করিম বলছেন, ‘আটক অবস্থায় হয়তো এটার (গয়ালের) সংখ্যা বাড়বে। কিন্তু বন্য প্রাণীর বন্যতা মানব সমাজ, সভ্যতা এবং পৃথিবীর ইকো-সিস্টেমের জন্য জরুরি। আটকে রাখা প্রাণী থেকে বাণিজ্যিক সুবিধা হয়তো পাওয়া যাবে, কিন্তু সেই ইকো-সিস্টেমের উপকারিতা পাওয়া যাবে না।’

বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, এখনো বনে যেসব বুনো গয়াল রয়েছে, সেগুলো রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছেন তারা।

গরু-মহিষের সঙ্গে গয়ালের পার্থক্য

অনেকটা গরুর মতো দেখতে হলেও সাধারণ সমতলের গরু বা মহিষের সঙ্গে গয়ালের অনেক পার্থক্য রয়েছে। সবচেয়ে বড় পার্থক্য এই প্রাণীটি আকারে অনেক বড় হয়, মাংসের পরিমাণ অনেক হয়। তবে গয়াল থেকে দুধ দোয়ানো যায় না।

ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছেন, ‘গরুর একটি প্রজাতি বলা যায় গয়ালকে। তবে গরু-মহিষের চেয়ে গয়ালের ওজন অনেক বেশি হয়ে থাকে।’

বাংলাদেশের দেশি গরুর ওজন সাধারণত দুইশ থেকে চারশো কেজির মধ্যে থাকে, মহিষের ওজন হয় পাঁচশো বা ছয়শ কেজি পর্যন্ত। কিন্তু একেকটি গয়ালের ওজন হতে পারে চারশো থেকে আটশো-নয়শো কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

গয়ালের গজ বা কুজের জায়গাটা গয়ালের ক্ষেত্রে অনেক প্রশস্ত হয়।

গঠনের দিক থেকে শিং গোড়া থেকে অনেক মোটা, লম্বা হয়। পিওর ব্রিড গয়ালের পুরো শরীর কালো বা বাদামি হলেও পায়ের নীচের অংশে সাদা দাগ থাকে।

গয়ালের প্রজননে ১০ থেকে ১১ মাস লাগে। একেকটি গয়াল ১৫ থেকে ১৬ বছর বাঁচে। ঘাস, পাতা, খড় ইত্যাদি খেয়ে থাকে।

তবে গয়াল থেকে দুধ পাওয়া যায় না। কারণ সাধারণ গাভীর মতো স্ত্রী গয়ালের ওলান থাকে না। ফলে শুধু মাংসের জন্যই গয়ালের লালনপালন করা হয়ে থাকে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু
পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু
চাকরি ছেড়ে সফল উদ্যোক্তা
চাকরি ছেড়ে সফল উদ্যোক্তা
গাজীপুর সাফারি পার্কের শেষ জিরাফটিও মারা গেল
গাজীপুর সাফারি পার্কের শেষ জিরাফটিও মারা গেল
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে
দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে
ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা