শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, রবিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পাহাড়ি বুনো গরু যে কারণে গৃহপালিত হয়ে উঠছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাহাড়ি বুনো গরু যে কারণে গৃহপালিত হয়ে উঠছে

নাম গয়াল হলেও প্রাণীটি পাহাড়ি গরু বা বন গরু হিসেবে স্থানীয়ভাবে পরিচিত। বাংলাদেশের পার্বত্য বনাঞ্চলের গহীন অরণ্যের এই প্রাণীটির এখন সমতলভূমিকেও লালন-পালন শুরু হয়েছে। অনেকে বাণিজ্যিকভাবে বা খামার আকারেও এক সময়ের বুনো এই গরুটি পালন করতে শুরু করেছেন।

বাংলাদেশের পাহাড়ি গ্রামগুলোর বাসিন্দারা অবশ্য বহুদিন আগে থেকেই বন থেকে এই গরু ধরে পালন করতেন। পাহাড়িদের কাছে এই প্রাণীটির মাংসের বেশ কদর রয়েছে।

এখন এই কদর ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশের সমতল এলাকাতেও। গত কয়েক বছর ধরে কোরবানির সময়ে বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, চট্টগ্রামের হাটগুলোয় এই প্রাণীটি দেখা যাচ্ছে।

চিটাগং বাইসন

গয়াল বন্য গরুর একটি প্রজাতি বলে প্রাণীবিদরা বলছেন। বাংলাদেশে এটি চিটাগং বাইসন নামেও এর পরিচিতি রয়েছে। ভারতে একে ডাকা হয় মিথুন নামে। ইংরেজি গাউর নামে যে বনগরুকে বর্ণনা করা হয়, তা থেকে কিছুটা ভিন্ন প্রজাতির গয়াল।

বাংলাদেশের পাহাড়ি বনাঞ্চল, ভারতের উত্তর-পূর্ব এলাকা, মিয়ানমার, চীনের ইয়ুনান প্রদেশে গয়াল দেখা যায়।

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অফ ন্যাচার (আইইউসিএন) ২০১৫ সালের লাল তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বন থেকে গয়াল বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

তবে বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক (বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল) মোল্যা রেজাউল করিম বলছেন, ‘আইইউসিএন বিলুপ্ত বললেও আমি এরপরেও অন্তত দুইটা বুনো গয়াল দেখেছি। আমাদের হিসাবে বাংলাদেশের বনে অন্তত ২৫টি বুনো গয়াল রয়েছে।’

তিনি জানান, গয়ালের পরিবেশ ও খাবার নষ্ট, ফাঁদ পেতে অবৈধ শিকারের কারণে বাংলাদেশের বন থেকে এই প্রজাতি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে।

বুনো প্রাণী থেকে গৃহপালিত গরু

১৯৬৪ সালেও এই প্রাণীটি ছিল বন্য প্রাণীর তালিকাভুক্ত একটি প্রাণী। তবে এর আগে থেকেই পাহাড়ি বাসিন্দারা মাংসের জন্য গয়াল শিকার করতেন। অনেক গ্রামের বাসিন্দারা গয়াল ধরে লালনপালনও করতেন।

গয়াল লবণাক্ত মাটি খেতে পছন্দ করে। এটি ফাঁদ হিসাবে ব্যবহার করে বন থেকে গয়াল ধরা হতো।

১৯৬৪ সাল থেকে গয়ালকে বুনো প্রাণীর তালিকা থেকে সরিয়ে গবাদি পশু হিসাবে গণ্য করা হয়।

প্রাণীবিদ ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছেন, ‌‘সেই সময় পার্বত্য অঞ্চলে গয়ালের ভালো বিচরণ ছিল। কিন্তু তখন ফাঁদ পেতে গয়াল ধরে চোরাই পথে বিক্রি হতো। এরপর পরিবেশ অধিদপ্তর এটিতে গৃহপালিত পশু হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু বন থেকে ওই ভাবে গয়াল নিয়ে এসে লালন-পালন করার খুব বেশি প্রচলন ছিল না। পাহাড়ি জেলাগুলোর কিছু গ্রামের বাসিন্দারা নিজেদের জন্য গয়াল পালন করতেন। তবে সমতলে এই প্রাণীটি খুব একটা আসতো না।’

তিনি জানান, সেখানেও আসলে গয়ালগুলো বনে-পাহাড়ে ছাড়া থাকে, শুধু এগুলোর গলায় কিছু ঘণ্টা বাধা থাকে।

গয়াল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পার্বত্য এলাকার গভীরে বিভিন্ন পাড়ার আশেপাশে একেকজন বাসিন্দা পাঁচ থেকে ১০টা করে গয়াল পালন করেন। এগুলো সেখানে মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়ায়। তবে কে কোনটার মালিক, তার চিহ্ন দেয়া থাকে। মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়ানোর কারণে এগুলোর বুনো স্বভাব থেকে যায়, পুরোপুরি গৃহপালিত হয় না।

বিক্রির উপযোগী হলে লবণের ফাঁদ দিয়ে গয়াল ধরে বিক্রি করা হয়। ব্যবসায়ীরা কয়েকদিন ধরে নানা পাহাড় ডিঙিয়ে জনপদে নিয়ে এসে গয়াল বিক্রি করেন।

খামারে গয়ালের পালন

দুই দশক ধরে কয়েকজন খামারি নিজেদের উদ্যোগে পাহাড়ি গ্রাম থেকে গয়াল নিয়ে এসে পালন করতে শুরু করেন।

এরকম একটি খামারের মালিক চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার এরশাদ মাহমুদ। সুখ বিলাস নামের এই খামারে ১৫ বছর আগে তিনিই প্রথম বাণিজ্যিক আকারে গয়ালের পালন করতে শুরু করেন। তিনটি গয়াল দিয়ে তিনি শুরু করেছিলেন, বর্তমানে তার খামারে শতাধিক গয়াল রয়েছে।

এরশাদ মাহমুদ বলছিলেন, ‘শুনছিলাম গয়াল নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। তাই ২০০৭ সালে পাহাড়ি গ্রাম থেকে তিনটা গয়াল আমার খামারে নিয়ে এসে পালন করতে শুরু করি। এরপর সেগুলোর বাচ্চাকাচ্চা হয়েছে। পরে আরও গয়াল সংগ্রহ করেছি। এখন সবমিলিয়ে একশোর বেশি গয়াল আমার খামারে রয়েছে।’ 

তিনি জানান, তার কাছ থেকে কিনে গিয়ে সারা দেশে অন্তত ২০টি খামারে এখন গয়াল লালনপালন করা হচ্ছে। আটশো কেজি ওজনের একেকটি গয়াল ন্যূনতম ছয় লাখ টাকা দামে বিক্রি হয়।

চট্টগ্রাম এলাকায় মূলত ওরস, মেজবানি বা বড় অনুষ্ঠানে গয়াল খাওয়ানো হয়ে থাকে।

‘গয়ালের মাংসে গরুর মাংসের মতো অতো চর্বি থাকে না। মাংসও বেশ সুস্বাদু,’ এরশাদ মাহমুদ জানান।

পাহাড় থেকে আনার পর এসব গয়াল পোষ মানাতে বেশ সময় লাগে। তবে আস্তে আস্তে অন্য পোষা গয়াল ও গরুগুলোর সঙ্গে মিশে সেগুলো শান্ত হয়ে ওঠে।

প্রাণীবিদ ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছিলেন, ‘আমি যখন প্রথম ২০১৭ সালে একটি খামারে গিয়ে গয়াল দেখি, তখন দূর থেকেই আমাকে দেখে গয়ালগুলো ফোঁসফোঁস শব্দ করতে শুরু করে। তারা যে বন্য, সেটা বুঝতে পারা যাচ্ছিল। কিন্তু গত পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন কাজের সুবাদে এগুলোর কাছাকাছি যাওয়ার ফলে এখন বলা যায় যে, ৮০ শতাংশের বেশি এগুলো গৃহপালিত হয়ে উঠেছে।’ 

সারা দেশেই গয়ালের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে বলে জানান রশিদ।

‘আমার কাছে এখন অনেক ফোন আসে। দিনাজপুর থেকে, রাজশাহী থেকে, অনেক দূরের জেলা থেকে অনেকে ফোন করেন যে, তারা গয়াল কিনতে চান, লালনপালন করতে চান। ফলে বোঝা যাচ্ছে, গয়ালের প্রতি মানুষজনের আগ্রহ বেশ বাড়ছে।’

এখন কুমিল্লা, ফেনী, ঢাকা, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রামে অনেক খামারি ব্যক্তি উদ্যোগে গয়াল পালন করতে শুরু করেছেন।

বন সংরক্ষক মোল্যা রেজাউল করিম বলছেন, ‘আটক অবস্থায় হয়তো এটার (গয়ালের) সংখ্যা বাড়বে। কিন্তু বন্য প্রাণীর বন্যতা মানব সমাজ, সভ্যতা এবং পৃথিবীর ইকো-সিস্টেমের জন্য জরুরি। আটকে রাখা প্রাণী থেকে বাণিজ্যিক সুবিধা হয়তো পাওয়া যাবে, কিন্তু সেই ইকো-সিস্টেমের উপকারিতা পাওয়া যাবে না।’

বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, এখনো বনে যেসব বুনো গয়াল রয়েছে, সেগুলো রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছেন তারা।

গরু-মহিষের সঙ্গে গয়ালের পার্থক্য

অনেকটা গরুর মতো দেখতে হলেও সাধারণ সমতলের গরু বা মহিষের সঙ্গে গয়ালের অনেক পার্থক্য রয়েছে। সবচেয়ে বড় পার্থক্য এই প্রাণীটি আকারে অনেক বড় হয়, মাংসের পরিমাণ অনেক হয়। তবে গয়াল থেকে দুধ দোয়ানো যায় না।

ড. মো. হারুন উর রশিদ বলছেন, ‘গরুর একটি প্রজাতি বলা যায় গয়ালকে। তবে গরু-মহিষের চেয়ে গয়ালের ওজন অনেক বেশি হয়ে থাকে।’

বাংলাদেশের দেশি গরুর ওজন সাধারণত দুইশ থেকে চারশো কেজির মধ্যে থাকে, মহিষের ওজন হয় পাঁচশো বা ছয়শ কেজি পর্যন্ত। কিন্তু একেকটি গয়ালের ওজন হতে পারে চারশো থেকে আটশো-নয়শো কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

গয়ালের গজ বা কুজের জায়গাটা গয়ালের ক্ষেত্রে অনেক প্রশস্ত হয়।

গঠনের দিক থেকে শিং গোড়া থেকে অনেক মোটা, লম্বা হয়। পিওর ব্রিড গয়ালের পুরো শরীর কালো বা বাদামি হলেও পায়ের নীচের অংশে সাদা দাগ থাকে।

গয়ালের প্রজননে ১০ থেকে ১১ মাস লাগে। একেকটি গয়াল ১৫ থেকে ১৬ বছর বাঁচে। ঘাস, পাতা, খড় ইত্যাদি খেয়ে থাকে।

তবে গয়াল থেকে দুধ পাওয়া যায় না। কারণ সাধারণ গাভীর মতো স্ত্রী গয়ালের ওলান থাকে না। ফলে শুধু মাংসের জন্যই গয়ালের লালনপালন করা হয়ে থাকে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
রংপুরে দুই লাখ তাল গাছ গেল কই
রংপুরে দুই লাখ তাল গাছ গেল কই
মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য
মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য
মাস্ক ও গ্লাভস পরে বরবটি চাষে চমক!
মাস্ক ও গ্লাভস পরে বরবটি চাষে চমক!
টাইগার মুরগি পালন করে বাজিমাত
টাইগার মুরগি পালন করে বাজিমাত
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
যেভাবে সমুদ্র পেল নতুন প্রজন্মের ১০ হাজার কাছিম
যেভাবে সমুদ্র পেল নতুন প্রজন্মের ১০ হাজার কাছিম
নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ
নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ
উলটচন্ডালের লালহলুদ শোভা হারিয়ে যাচ্ছে
উলটচন্ডালের লালহলুদ শোভা হারিয়ে যাচ্ছে
উচ্চ লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জাত উদ্ভাবন
উচ্চ লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জাত উদ্ভাবন
গাকৃবিতে উচ্চ লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জাত উদ্ভাবন
গাকৃবিতে উচ্চ লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জাত উদ্ভাবন
ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল
তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা
তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা
সর্বশেষ খবর
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান
লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু ওবায়দাকে ইসরায়েলের হুঁশিয়ারি
আবু ওবায়দাকে ইসরায়েলের হুঁশিয়ারি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স
সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূতমারা খালের কচুরিপানা ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন
ভূতমারা খালের কচুরিপানা ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোলাম দস্তগীর গাজীর শেয়ার, গাড়ি ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
গোলাম দস্তগীর গাজীর শেয়ার, গাড়ি ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগর উত্তাল, কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ
সাগর উত্তাল, কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে স্কুল-কলেজের টাকা আত্মসাতের মামলা
শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে স্কুল-কলেজের টাকা আত্মসাতের মামলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাটগ্রাম থানায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আরও দুইজন আটক
পাটগ্রাম থানায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আরও দুইজন আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোটচাঁদপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১
কোটচাঁদপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইছামতি নদীর তীরে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
ইছামতি নদীর তীরে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে শেষ আটে আলকারাস ও সাবালেঙ্কা
উইম্বলডনে শেষ আটে আলকারাস ও সাবালেঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ
টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৪ জুলাই, পিএসসির ৪ নির্দেশনা
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৪ জুলাই, পিএসসির ৪ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা এখনও স্বপদে বহাল, বহিষ্কারের এখতিয়ার নেই : আনিসুল মাহমুদ
আমরা এখনও স্বপদে বহাল, বহিষ্কারের এখতিয়ার নেই : আনিসুল মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দুই লাখ তাল গাছ গেল কই
রংপুরে দুই লাখ তাল গাছ গেল কই

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ তারকাকে ছাড়াই বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান
পাঁচ তারকাকে ছাড়াই বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই স্মরণে তরুণদের অংশগ্রহণে আইডিয়া প্রতিযোগিতা
জুলাই স্মরণে তরুণদের অংশগ্রহণে আইডিয়া প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রাইভেট কারে মিলল হেরোইন, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় প্রাইভেট কারে মিলল হেরোইন, গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শিনওয়ারি আর নেই
আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শিনওয়ারি আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে চট্টগ্রাম
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে চট্টগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে