শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৪, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

'বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি'

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পদ্যোক্তা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেছেন, যাত্রা শুরুর দশ বছর হতে চলেছে দেশের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের। এই পত্রিকাটির কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। একটা সময় ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিন কি লিখলো আর লিখলো না, তাতে কিছু যেত আসতো না, ভাবতোও না। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে এখন মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। নিউইয়র্ক এবং লন্ডনেও বাংলাদেশ প্রতিদিন ১ নম্বর পত্রিকা।

বুধবার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইস্টওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের কনফারেন্স হলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলনে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, পাঠক প্রতিদিনই খবরে কিছু পরিবর্তন চায়। শত শত পত্রিকা হারিয়ে গেছে। পত্রিকা, অনলাইন, টেলিভিশন, রেডিওর প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকা একটি কঠিন ব্যাপার। বিশেষ করে বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে মানুষের প্রত্যাশাটাও অনেক বেশি।

‘১৯৯৮ সালে বসুন্ধরা সিটি নির্মাণের সময় কোরিয়ার একটি পত্রিকায় খবর বের হয়েছিল ১০ বছরেও এই বিল্ডিং করা সম্ভব না। বাই দ্য গ্রেস অব অলমাইটি, আমরা সেই বিল্ডিং এক বছরে করেছিলাম। আমরা মানুষকে দেখিয়েছিলাম। ওই সময়টা নিঃসন্দেহে আকাশচুম্বী একটা স্বপ্নই ছিল।’

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আরও বলেন, বসুন্ধরা সিটির স্থপতি পলাশকে আজকে আরেকটা বিল্ডিংয়ের নকশা দেয়া হলো। তিনি তখন বললেন, আপনাদের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি।

সম্মেলনে উপস্থিত প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, কারো বিরুদ্ধে রিপোর্ট করার আগে সম্পাদকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেবেন। অনেক সময় দেখা যায়, একজনের পক্ষ হয়ে আরেকজনকে আক্রমণ করা হচ্ছে। এটা কখনোই সহ্য করা হবে না। আমি চাই অপ্রিয় হলেও সত্য প্রকাশ হোক। বাংলাদেশ প্রতিদিন অনেক নিউজ করেছে। যেগুলো কারও পছন্দ হয়নি। কিন্তু নিউজগুলো ছিল বাস্তব এবং সত্য। অনেক পত্রিকা হারিয়ে গেলেও শত বছরের পুরোনো পত্রিকাও এখনো টিকে আছে। লন্ডনের টাইমস, ফিন্যান্সিয়াল নিউজ, আমেরিকার ওয়াশিংটন টাইমস, এরা আজও সদর্পে দাঁড়িয়ে আছে।

তিনি বলেন, অনলাইন, টেলিভিশন থাকার পরও প্রিন্ট মিডিয়ার যে একটা আবেদন সেটা কিন্তু এখনো আছে। আমাদের টিকে থাকতে হবে। বাংলাদেশ যতদিন আছে ইনশাল্লাহ আমরাও টিকে থাকবো। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবো। আমাদের পত্রিকাটি হবে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং। দেশের ভালোগুলো বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে হবে।

‘অনলাইনে ১৮১টি দেশে বাংলাদেশ প্রতিদিন দেখা যায়। সুতরাং ভালো কিছু বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখলে সেটা ১৮১টি দেশের মানুষ দেখতে পায়। দেশের ভালো আমাদের প্রচার করতে হবে। একটা সময় ছিল নেগেটিভ না লিখলে পত্রিকা চলতো না। কিন্তু ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া পুরো পজিটিভ। আমরা সরকারের সমালোচনাও করি, সরকারের ভালো দিকগুলোও তুলে ধরি। সরকার যেসব জিনিসে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে সেসব বিষয়ে আমরা আগেই সচেতন করি। আলো থাকলে আলো হবে, অন্ধকার থাকলে অন্ধকার হবে।’

এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, আপনারা সবাই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিজের পত্রিকা মনে করে কাজ করবেন। আমরা কিছুদিনের মধ্যে খেলাধুলা বিষয়ক নতুন টেলিভিশন তিতাস চালু করতে যাচ্ছি। ভবিষ্যতে আমাদের আরও টেলিভিশন হতে পারে। শিক্ষার্থীদের জন্য, শিশুদের জন্য। আরও অনেক কিছুই হয়তো বসুন্ধরা গ্রুপ কর‍ার চেষ্টা করবে। সাউথ এশিয়ার সবচেয়ে বড় স্পোটর্স কমপ্লেক্স বসুন্ধরা করতে যাচ্ছে। বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য এটাও গর্বের ব্যাপার। খাওয়া, পড়ার পরেই মানুষের স্পোটর্সের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। এখন সুস্থ থাকাটাই বড় চ্যালেঞ্জ।

প্রতিনিধি সম্মেলনের সঞ্চালক বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, অনলাইনগুলোর একচেটিয়া দাপট, বিজ্ঞাপনের বাজার সংকুচিত হওয়ায় দেশের প্রিন্ট মিডিয়া কঠিন সময় পার করছে। এই সময়ে একটি পত্রিকা কীভাবে টিকে থাকবে তার জন্য সম্মিলিতভাবে সবাইকে চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে বলেন, বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি মানবিক প্রতিষ্ঠান। বিপদে আপদে চেয়ারম্যানকে পাশেই পাবেন। টেরও পাবেন না, কিন্ত কাজটি ইবাদতের মতো করেন। সাংবাদিকতা থ্যাংকসলেস জব। এখানে ভালো করাটাই স্বাভাবিক, পুরস্কৃত হওয়ার কোনো সুযোগ নাই। এটা গভীর দেশ প্রেম, সত্যের অনুসন্ধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন যেন আরও অনেক বেশি সাফল্য পায় সেই আশা ব্যক্ত করেন কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন।

সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন- বাংলাদেশ প্রতিদিনের যুগ্ম-সম্পাদক আবু তাহের, উপ-সম্পাদক মাহমুদ হাসান, বার্তা সম্পাদক কামাল মাহমুদ, মফস্বল সম্পাদক শায়খুল হাসান মুকুল, অনলাইন ইনচার্জ শামছুল হক রাসেল।

এছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন জিএম অ্যান্ড হেড অব মার্কেটিং মাসুদুর রহমান, জিএম অ্যান্ড হেড অব সার্কুলেশন বিল্লাল হোসেন মন্টু।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক