শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

সংকট-সমস্যায় ত্যক্ত নগরবাসী

রাস্তায় বের হলে যানজট, ঘরে মশার উৎপাত, গ্যাস পানি বিদ্যুৎ নিয়ে ক্ষোভ, বাড়তি যোগ হয়েছে সেবা খাতের ভুতুড়ে বিল
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
সংকট-সমস্যায় ত্যক্ত নগরবাসী

রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএসের একজন বাসিন্দা ভুতুড়ে পানির বিলের অভিযোগ করতে যান মহাখালীর ওয়াসা অফিসে। সে অভিযোগ নেয়নি ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্ট বাসিন্দা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে পানির বিল আসত প্রতি মাসে ৪ থেকে ৬ হাজার টাকা। হঠাৎ করে গত দুই মাসে প্রথম ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আসে। আর এ মাসে এসেছে ৫০ হাজার টাকা। অভিযোগ করতে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার কক্ষে প্রবেশও করতে পারেননি তারা। এভাবে অন্যান্য সেবা খাতেও নগরবাসী ভুতুড়ে বিলের কবলে পড়ছেন। আর অভিযোগ করতে রাস্তায় বের হয়েই পড়ছেন যানজটে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটের কবলে থাকলেও অসহায়ত্ব প্রকাশ করা ছাড়া কিছুই করার নেই। উত্তরার অধিবাসী মঞ্জুরুল আহসান বলেন, তিন দিন আগে রাত ১১টায় র‌্যাডিসন হোটেলের বিপরীতে যানজটের কবলে পড়েন। রাত সোয়া ১টায় পৌঁছেন রাজলক্ষ্মীর সামনে। যানজটের এখন রাত আর দিন বলে কিছু নেই। উত্তরা থেকে গাজীপুর যাওয়ার অবস্থা ভয়াবহ। টঙ্গী-গাজীপুর সড়কটি ১২ বছর ধরে শুধু মেরামতই হচ্ছে। কবে শেষ হবে এই কাজ কেউ জানে না। শুধু নগর নয়, মহাসড়কেও এখন যানজট হয়। রাজধানীতে এখন ১২ মাসই যানজটসহ নাগরিক সমস্যা হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নাগরিক সংকট দূর করতে আরও বেশি সমন্বয় এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রয়োজন।

সবকিছু মিলিয়ে এই কঠিন পরিস্থিতি সম্পর্কে নগর বিশ্লেষক স্থপতি মোবাশ্বের হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রোজার সময় এতগুলো নাগরিক সমস্যা যা দেখা যাচ্ছে তা ইচ্ছা করলেই সমাধান করা যায়। আমি ধারণা করছি সরকারকে বিব্রত করার জন্য সরকারের মধ্যে থাকা পাওয়ারফুল লোকগুলোই এ কাজ করছেন। ঠিক রোজার আগে গ্যাসের সংকট সৃষ্টি হলো কেন! এই ঘটনা এর আগেও ঘটেছে। পৃথিবীতে শুধু বাংলাদেশেই রোজার সময় নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি করা হয়। কিছু ব্যবসায়ী রমজান মাসকে কেন্দ্র করেই মানুষের গলায় পাড়া দিয়ে আয় করতে চান। প্রতি বছর যখন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পায় তখন এর কারণ জানতে চায় সরকার। কিন্তু এটি কেন হয় তা ছয় মাস আগেই বের করা উচিত। এই ঘটনাগুলোর রাজনৈতিক সমাধান হওয়া উচিত।’ চৈত্রের শেষে এসে ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান মাস। রোজা শুরুর সঙ্গে এক লাফে ইফতারে ব্যবহৃত খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। বাড়তি ভোগান্তি হিসেবে যুক্ত হয়েছে গ্যাস ও পানি সংকট। দুর্ভোগ বাড়িয়েছে লোডশেডিং। আবার শহরজুড়ে তীব্র যানজটও মানুষের ভোগান্তি বাড়িয়েছে কয়েক গুণ। যানজটে রোজাদারদের অনেকেই গণপরিবহন ও প্রাইভেট কারে বসে শুধু পানি পান করে রোজা খুলছেন। সব মিলিয়ে মানুষ এখন ত্যক্তবিরক্ত।

কর্মজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার রোজাদাররা ঘরের বাইরে বের হয়ে দীর্ঘ সময় যানজটে পড়ে একদিকে যেমন কাহিল হয়ে পড়ছেন, অন্যদিকে কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফিরে গ্যাস সংকটে তাদের দুর্ভোগ আরও বাড়ছে। গ্যাস স্বল্পতার জন্য মানুষজন খাবার ও ইফতার বানাতে ঝামেলায় পড়ছেন। আবার দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ফলে গতবারের তুলনায় এবার হোটেল-রেস্টুরেন্টে বানানো ইফতারসামগ্রীর দামও বেড়েছে। আবার বাজারে ইফতারে ব্যবহৃত বিভিন্ন দ্রব্যমূল্য- যেমন ছোলা, চিনি, বেগুন, শসা, ধনেপাতা, পিঁয়াজ, মাংসের দামও বেড়েছে।

রোজায় অফিস থেকে বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ইফতার করার ইচ্ছা থাকলেও তৃতীয় রোজাতেও তা পারেননি বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান। মতিঝিল থেকে বেলা ৩টায় মিরপুরে বাসার উদ্দেশে রওনা দিয়েও ইফতারের আগে পৌঁছতে পারেননি। শেষে যানজটে বাসের মধ্যে বোতলজাত পানি পান করে রোজা খোলেন সিদ্দিকুর। তীব্র যানজটের জন্য ইফতারের সময় সিদ্দিকুরের মতো অন্য রোজাদারদেরও দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কে চলা মেগা প্রকল্পের কাজের জন্য সড়ক খুঁড়ে রাখায় যানজট ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। এর সঙ্গে সড়কে গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় যানজট তীব্র আকার ধারণ করেছে।

রোজার প্রথম দিন থেকে হঠাৎ করে গ্যাস সংকট শুরু হওয়ায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছে। বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয় ও পেট্রোবাংলার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শেভরন পরিচালিত বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য কোনো কোনো এলাকায় গ্যাস স্বল্পতা সৃষ্টি হচ্ছে। দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো বলছে, রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামতের কাজ শেষ হলে দ্রুততম সময়ের মধ্যেই গ্যাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। এরই মধ্যে বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রের সংকট কাটতে শুরু করেছে বলে গতকাল নিশ্চিত করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। যোগাযোগ করা হলে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিডেটের পরিচালক (অপারেশন) প্রকৌশলী মো. সেলিম মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছে। আগের চেয়ে পরিস্থিতি কিছুটা ভালো হয়েছে। পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও ২ থেকে ৩ দিন লাগবে।’ গ্যাস সংকটে এরই মধ্যে ভোগান্তি বেড়েছে গ্রাহকের। মিরপুর ১২ নম্বর এলাকার বাসিন্দা বিলকিস বানু গতকাল সকালে তার বাসার ছাদে মাটির চুলায় রান্না বসিয়েছিলেন। তিনি জানান, কোনোমতে রাতের খাবার ও সাহরি বানালেও রোজার প্রথম দিন থেকেই গ্যাস স্বল্পতার কারণে ইফতার বানাতে পারছেন না। তার পরিবারকে হোটেল থেকে ইফতার কিনে খেতে হচ্ছে।

গ্যাস সংকটের কারণে নগরীর সিএনজি স্টেশনগুলোতে গ্যাস নেওয়ার জন্য সকাল থেকেই দেখা যাচ্ছে গাড়ির দীর্ঘ লাইন। গ্যাস নিতে না পেরে অনেক সিএনজি অটোরিকশাচালক এক বেলা চালিয়ে অন্য বেলা গাড়ি চালানো বন্ধ রাখেন।

গ্যাসের অভাবে এরই মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এবার রোজায় বাড়তি চাহিদা পূরণ করতে সরকার ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আবার বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন করতে এবং গ্যাসের সরবরাহ বৃদ্ধির জন্য দেশের সব সিএনজি স্টেশন আরও এক ঘণ্টা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। কিন্তু এর পরও রোজার প্রথম দিন থেকেই গ্যাস সংকটের জন্য ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে রাজধানীবাসীকে। এদিকে গরম শুরু হওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুতের চাহিদা। সেচকাজের জন্যও বিদ্যুতের চাহিদা এখন বেশি। এ অবস্থায় ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় রাতে-দিনে প্রায়ই লোডশেডিং হচ্ছে। বিশেষ করে ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলাশহরে এরই মধ্যে লোডশেডিংয়ের জন্য গ্রাহকরা অভিযোগ করতে শুরু করেছেন। নগর পরিকল্পনাবিদ ও স্থপতি ইকবাল হাবিব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করার ক্ষেত্রে অপারগ। যে সংকটগুলো আমরা মানসিক ও পারিপার্শ্বিকভাবে মোকাবিলা করতে পারি, সেগুলোর ক্ষেত্রেই আমরা অবহেলা ও অবজ্ঞা প্রকাশের মাধ্যমে একে জটিল করে তুলছি। শুধু গণপরিবহনভিত্তিক একটি চলাচল ব্যবস্থা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করতে আমরা সাংঘাতিকভাবে বিমুখ। ব্যক্তিগত গাড়ি ও পাতালরেল প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য মানুষের চলাচল বন্ধ হতে চলেছে। রাজনৈতিক সদিচ্ছায় স্বল্প খরচে সবচেয়ে বেশি মানুষকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নেওয়ার যে গণপরিবহনভিত্তিক সিদ্ধান্ত ও প্রস্তাবনা সেগুলো সবার কাছে পরিষ্কার। সেগুলো অগ্রাধিকার দিয়ে করা হচ্ছে না। এ মুহূর্তে দেশে এমন কোনো সংকট নেই যাতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। কৃষক দাম পাচ্ছে না, অথচ সেই একই পণ্য গুদামে যাওয়ায় দাম তিন গুণ বেশি হয়ে যায়। বাণিজ্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এই পুরো বিষয়টি নজরদারি করা উচিত। রোজার মাস সামনে রেখে একদল মাফিয়া, মজুতদার পুরো বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ফেলে। আর যানজট নিরসনে যদি আমরা কিছু কারণ বের করতাম তাহলে এর নিয়ন্ত্রণ করাও সম্ভব হতো।

নগরজুড়ে মশার উৎপাতেও মানুষ এখন অতিষ্ঠ। দিনে-রাতে মশার কামড়ে ঢাকাবাসী ত্যক্ত-বিরক্ত। সন্ধ্যার পর কয়েল জ্বালিয়েও মশার উৎপাত থেকে রেহাই পাওয়া যাচ্ছে না। গরমে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এরই মধ্যে ওয়াসার পানির সংকট দেখা দিয়েছে। মিরপুর, উত্তরার অনেক বাসিন্দা কয়েক দিন ধরে খাওয়ার পানির অভাবে ভুগছেন। এতে ব্যাহত হচ্ছে তাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। এ দুটি এলাকা ছাড়াও সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার থেকে যেসব এলাকায় পানি সরবরাহ করা হয় সেসব এলাকায় পানি সংকটের পাশাপাশি পানিতে দুর্গন্ধও বেড়ে গেছে। যাত্রাবাড়ী, মুগদা, মানিকনগর, বাসাবো এলাকার বাসিন্দারা কয়েক দিন ধরেই পানি সংকটে ভুগছেন।

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা