শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬

দখলে হারাচ্ছে চকের প্রাচীন নিদর্শন

শ্যামপুর টু লালবাগ ৬
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
দখলে হারাচ্ছে চকের প্রাচীন নিদর্শন

প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত পুরান ঢাকার চকবাজার থানা এলাকাটি এক সময় অত্যন্ত সুপরিকল্পিত, সুন্দর ও ছিমছাম একটি নগরী ছিল। কিন্তু মুঘল শাসকদের পতনের পর থেকে পুরান ঢাকায় যেন বিপর্যয় নেমে আসে। ব্রিটিশ শাসকরা এ শহরের কিছু দেখভাল করলেও বর্তমান সময়ের প্রশাসনযন্ত্রের অবহেলায় পুরান ঢাকা ধীরে ধীরে তার শ্রী, ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো হারিয়ে ফেলতে শুরু করেছে। লালবাগ ও কোতোয়ালি থানার অংশ থেকে ২০০৯ সালের ৩০ আগস্ট চকবাজার মডেল থানা গঠন করা হয়। এখানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৮, ৩০ ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডগুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এ এলাকায় প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদের মধ্যে রয়েছে— হোসনি দালান, বড় কাটরা, ছোট কাটরা, মীর ইয়াকুব ইমামবাড়ী, করতলব খান মসজিদ ও হাসিনা মঞ্জিল। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে— চকবাজার শাহী মসজিদ, তাঁতখানা     লেন জামে মসজিদ, বায়তুল ইজ্জত শাহী মসজিদ, বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি কেন্দ্রীয় মসজিদ, লালবাগ ছাতা মসজিদ, খাজো দেওয়ান মসজিদ, আহমদিয়া মুসলিম জামাত মসজিদ, বকশীবাজার জামে মসজিদ, বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, হজরত মাক্কুশাহর (রহ.) মাজার, ঢাকেশ্বরী মন্দির প্রভৃতি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো— স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, ড. শহীদুল্লাহ কলেজ, তিব্বিয়া হাবিবিয়া কলেজ, মেট্রোপলিশ ডিগ্রি কলেজ, বেগম আনোয়ারা গার্লস কলেজ, শেখ বোরহানউদ্দিন পোস্টগ্র্যাজুয়েট কলেজ, বেগম আনোয়ারা মুসলিম বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ইসলামবাগ আশরাফ আলী উচ্চবিদ্যালয়, ইসলামিয়া উচ্চবিদ্যালয়, নবকুমার ইনস্টিটিউট, চম্পাতলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পেয়ারু সর্দার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া। এখানে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ক্লাব রয়েছে ১১টি, জিমনেসিয়াম একটি, কমিউনিটি সেন্টার সাতটি ও খেলার মাঠ চারটি। আছে শহীদ মতিউর রহমান স্মৃতি কেন্দ্র ও লাইব্রেরি।

জানা যায়, ২০০৯ সালে সরকারি গেজেটে যে ৯৩টি ভবন ও চারটি এলাকাকে হেরিটেজ হিসেবে সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছিল, চকবাজারের মধ্যে থাকা সেসব স্থাপনা বাদ যাচ্ছে না ধ্বংসের হাত থেকে। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাধারণত শতাধিক বছরের পুরনো স্থাপনাকে হেরিটেজের তালিকায় রাখা হয়ে থাকে। ওই তালিকাভুক্ত স্থাপনা ভেঙে নতুন স্থাপনা গড়তে বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে হেরিটেজ তালিকায় থাকা এসব স্থাপনা ভাঙতে হলে রাজউকের বিশেষ অনুমোদনের প্রয়োজন রয়েছে। ২০০৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি রাজউকের এক গেজেটে বলা হয়েছে, ‘নগর উন্নয়ন কমিটির অনুমোদন ব্যতীত তালিকাভুক্ত হেরিটেজ ভবন, স্থাপনা অপসারণ, পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং পুনর্নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হইল।’ প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য আইন, ২০০৪-এর খসড়া আইনের ১৮ ধারায় বলা আছে, ‘কোন স্থাবর প্রত্নসম্পদ সংরক্ষিত ঘোষণা করা হইয়াছে (ভূমি মালিকানা যাহার থাকুক না কেন) উহার ধ্বংস, ভাঙা, বিনষ্ট, পরিবর্তন, ক্ষতিসাধন করা হইলে সর্বোচ্চ ১০ (দশ) বছরের কারাদণ্ড অথবা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবে।’

জানা গেছে, ঐতিহাসিক যে কোনো স্থাপনার আশপাশের ২৫০ মিটার এলাকাকে ‘বাফার জোন’ বলা হয়, যেখানে কোনো বহুতল ভবন নির্মাণ নিষিদ্ধ। এ ছাড়া ছোট কাটরার কিছু অংশ দখল করেছে স্থানীয় কিছু সাবান ও প্লাস্টিক ফ্যাক্টরির মালিক। ঐতিহাসিক ভাওয়াল রাজার বাড়িটিরও পুরনো চিত্র বের করা প্রায় দুরূহ হয়ে পড়েছে, যার দেয়াল ও ভবন দখল প্রতিযোগিতায় নেমেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা এমন অভিযোগ পাওয়া যায়। বংশসূত্রে ৬৪টি জন ব্যক্তির নামে লিজ দেওয়া হলে পরবর্তী সময়ে তারা নিজেদের মালিক দাবি করে ভবনের সামনে সাইনবোর্ড টানিয়ে দেন। এমনকি ডিআইটি ও রাজউকের মানচিত্র থেকেও ছোট কাটরা, বড় কাটরা ও ভাওয়াল জমিদারবাড়ী মুছে ফেলা হয়েছে।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুঘল সম্রাট শাহজাহানের ছেলে শাহ সুজার নির্দেশে ১৬৪১ সালে নির্মিত হয় বড় কাটরা। আর মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খান আনুমানিক ১৬৬৩-১৬৬৪ সালে নির্মাণ করেন ছোট কাটরা। এ দুটোই সে সময় ব্যবহার করা হতো সরাইখানা হিসেবে। ইংরেজ শাসনামলে ১৮১৬ সালে মিশনারি লিওনার্দ ছোট কাটরায় খুলেছিলেন ঢাকার প্রথম ইংরেজি স্কুল।

চকবাজারের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হাফিজুল্লাহ রোডের ‘দারোগাবাড়ী’ নামে পরিচিত শতবর্ষী ভবনটির প্রায় ৫০ শতাংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। বিভিন্ন বহুতল ভবনের আধিক্যে আড়ালে ঢাকা পড়ে গেছে ঐতিহাসিক বিভিন্ন নিদর্শন, যেগুলো খুঁজে বের করতে ঐতিহ্যপ্রেমীদের বেশ বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে ভবন নির্মাণ ও দখল চলছে কয়েক শ বছরের পুরনো মুঘল স্থাপত্য ছোট কাটরার ভিতর ও বাইরে। একই পরিস্থিতি বড় কাটরার ভিতরেরও। চারপাশে স্থানীয় এমপি হাজী সেলিম ও তেলমালিক সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আলীর মালিকাধীন বহুতল কোল্ডস্টোরেজ ও আবাসিক ভবনের কারণে সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছে ঐতিহাসিক নিদর্শন ছোট ও বড় কাটরা। এমনকি এসব ভবন নির্মাণ করা হয়েছে সোয়ারীঘাটের গড়ে ওঠা চরের জায়গায়। ১৪ নম্বর বেচারাম দেউরী পুরান ঘরটি অযত্নে-অবহেলায় পড়ে আছে বহু বছর ধরে। এর নিচের অংশে জুতার কারখানা বসানো হয়েছে। মৌলভীবাজারের আলী হোসেন খান রোডের দোকানপাট নির্মাণ করা হয়েছে রাস্তার বেশির ভাগ অংশ দখল করে। ১৬/২ বেচারাম দেউরী লেনের আজগরী মঞ্জিলের অবস্থাও একই। ৩৪ ও ৬৭ বেগমবাজারের বাড়িগুলো দেখলেই বোঝা যাবে শতাধিক বছরের পুরনো। এসব সংরক্ষণ ও সংস্কারের নেই কোনো ধরনের উদ্যোগ। মিটফোর্ড রোডের উত্তরা ব্যাংকের দক্ষিণ পাশের লাগানো ভবনটি উঁচু করা হয়েছে অপরিকল্পিতভাবে। ১ নম্বর মকিম কাটরা কার দখলে জানে না কেউই। প্রাচীন নিদর্শন দখলের প্রতিযোগিতায় যেভাবে হারিয়ে যাচ্ছে তেমনিভাবে এখানে অসাধু ব্যবসায়ীদেরও দৌরাত্ম্য কম নয়। ছোট কাটরা এলাকার ১৬/এ নম্বর বাড়ি ও ৫/৫ ফিরোজা ম্যানসন গলি থেকে অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ফিল্টার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে আশপাশের বিভিন্ন দোকানে। একই সঙ্গে ইমামগঞ্জের নলগোলা, রাজবাড়ী ও জুম্মন বেপারী লেনে বিভিন্ন অলিগলিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা হয়েছে পলিথিনের কারখানা।

আরও জানা যায়, মিটফোর্ড রোডের রেড ক্রিসেন্ট মার্কেটের সামনে ও চক মোগলটুলীর ইমামগঞ্জ মোড়ে ময়লা-আবর্জনার বিশাল স্তূপ রাস্তার ওপর ফেলে রাখা আছে। কাটা বটগাছ ৫৭ নম্বর বেচারাম দেউরীর পায়রা চত্বরটি তার সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলছে।

প্রাচীন স্থাপত্য ধ্বংস, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পানির জার সরবরাহ ও নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদনে কে বা কারা জড়িত এমন প্রশ্নের উত্তর মুঠোফোনে জানতে চাওয়া হয় ২৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আনোয়ার হোসেন পারভেজের কাছে। কিন্তু তিনি এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। অপর দুই কাউন্সিলর মো. হাসান ও রফিকুল ইসলাম রাসেলের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিজ নিচ্ছে রিভাইভাল
বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিজ নিচ্ছে রিভাইভাল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৮ কর্মকর্তা রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৮ কর্মকর্তা রদবদল
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন আজ, নিয়েছেন ৩১ প্রার্থী
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন আজ, নিয়েছেন ৩১ প্রার্থী
সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন
সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন
শিক্ষা খাতে ব্যয়ের একটি অংশ সরকারকে বহন করতে হবে
শিক্ষা খাতে ব্যয়ের একটি অংশ সরকারকে বহন করতে হবে
জুলাই সনদ ও গণভোট ঝুঁকিতে পড়তে পারে
জুলাই সনদ ও গণভোট ঝুঁকিতে পড়তে পারে
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
আমরা এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রাখি
আমরা এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রাখি
সরকারের আশ্বাসে স্থগিত বিচারকদের কলমবিরতি
সরকারের আশ্বাসে স্থগিত বিচারকদের কলমবিরতি
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে
রায় যাই হোক কার্যকর হবে জনগণ মানবে
রায় যাই হোক কার্যকর হবে জনগণ মানবে
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব নিয়ে গোলটেবিল
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব নিয়ে গোলটেবিল
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

এই মাত্র | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম