শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬

দখলে হারাচ্ছে চকের প্রাচীন নিদর্শন

শ্যামপুর টু লালবাগ ৬
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
দখলে হারাচ্ছে চকের প্রাচীন নিদর্শন

প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত পুরান ঢাকার চকবাজার থানা এলাকাটি এক সময় অত্যন্ত সুপরিকল্পিত, সুন্দর ও ছিমছাম একটি নগরী ছিল। কিন্তু মুঘল শাসকদের পতনের পর থেকে পুরান ঢাকায় যেন বিপর্যয় নেমে আসে। ব্রিটিশ শাসকরা এ শহরের কিছু দেখভাল করলেও বর্তমান সময়ের প্রশাসনযন্ত্রের অবহেলায় পুরান ঢাকা ধীরে ধীরে তার শ্রী, ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো হারিয়ে ফেলতে শুরু করেছে। লালবাগ ও কোতোয়ালি থানার অংশ থেকে ২০০৯ সালের ৩০ আগস্ট চকবাজার মডেল থানা গঠন করা হয়। এখানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৮, ৩০ ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডগুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এ এলাকায় প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদের মধ্যে রয়েছে— হোসনি দালান, বড় কাটরা, ছোট কাটরা, মীর ইয়াকুব ইমামবাড়ী, করতলব খান মসজিদ ও হাসিনা মঞ্জিল। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে— চকবাজার শাহী মসজিদ, তাঁতখানা     লেন জামে মসজিদ, বায়তুল ইজ্জত শাহী মসজিদ, বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি কেন্দ্রীয় মসজিদ, লালবাগ ছাতা মসজিদ, খাজো দেওয়ান মসজিদ, আহমদিয়া মুসলিম জামাত মসজিদ, বকশীবাজার জামে মসজিদ, বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, হজরত মাক্কুশাহর (রহ.) মাজার, ঢাকেশ্বরী মন্দির প্রভৃতি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো— স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, ড. শহীদুল্লাহ কলেজ, তিব্বিয়া হাবিবিয়া কলেজ, মেট্রোপলিশ ডিগ্রি কলেজ, বেগম আনোয়ারা গার্লস কলেজ, শেখ বোরহানউদ্দিন পোস্টগ্র্যাজুয়েট কলেজ, বেগম আনোয়ারা মুসলিম বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ইসলামবাগ আশরাফ আলী উচ্চবিদ্যালয়, ইসলামিয়া উচ্চবিদ্যালয়, নবকুমার ইনস্টিটিউট, চম্পাতলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পেয়ারু সর্দার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া। এখানে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ক্লাব রয়েছে ১১টি, জিমনেসিয়াম একটি, কমিউনিটি সেন্টার সাতটি ও খেলার মাঠ চারটি। আছে শহীদ মতিউর রহমান স্মৃতি কেন্দ্র ও লাইব্রেরি।

জানা যায়, ২০০৯ সালে সরকারি গেজেটে যে ৯৩টি ভবন ও চারটি এলাকাকে হেরিটেজ হিসেবে সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছিল, চকবাজারের মধ্যে থাকা সেসব স্থাপনা বাদ যাচ্ছে না ধ্বংসের হাত থেকে। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাধারণত শতাধিক বছরের পুরনো স্থাপনাকে হেরিটেজের তালিকায় রাখা হয়ে থাকে। ওই তালিকাভুক্ত স্থাপনা ভেঙে নতুন স্থাপনা গড়তে বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে হেরিটেজ তালিকায় থাকা এসব স্থাপনা ভাঙতে হলে রাজউকের বিশেষ অনুমোদনের প্রয়োজন রয়েছে। ২০০৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি রাজউকের এক গেজেটে বলা হয়েছে, ‘নগর উন্নয়ন কমিটির অনুমোদন ব্যতীত তালিকাভুক্ত হেরিটেজ ভবন, স্থাপনা অপসারণ, পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং পুনর্নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হইল।’ প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য আইন, ২০০৪-এর খসড়া আইনের ১৮ ধারায় বলা আছে, ‘কোন স্থাবর প্রত্নসম্পদ সংরক্ষিত ঘোষণা করা হইয়াছে (ভূমি মালিকানা যাহার থাকুক না কেন) উহার ধ্বংস, ভাঙা, বিনষ্ট, পরিবর্তন, ক্ষতিসাধন করা হইলে সর্বোচ্চ ১০ (দশ) বছরের কারাদণ্ড অথবা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবে।’

জানা গেছে, ঐতিহাসিক যে কোনো স্থাপনার আশপাশের ২৫০ মিটার এলাকাকে ‘বাফার জোন’ বলা হয়, যেখানে কোনো বহুতল ভবন নির্মাণ নিষিদ্ধ। এ ছাড়া ছোট কাটরার কিছু অংশ দখল করেছে স্থানীয় কিছু সাবান ও প্লাস্টিক ফ্যাক্টরির মালিক। ঐতিহাসিক ভাওয়াল রাজার বাড়িটিরও পুরনো চিত্র বের করা প্রায় দুরূহ হয়ে পড়েছে, যার দেয়াল ও ভবন দখল প্রতিযোগিতায় নেমেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা এমন অভিযোগ পাওয়া যায়। বংশসূত্রে ৬৪টি জন ব্যক্তির নামে লিজ দেওয়া হলে পরবর্তী সময়ে তারা নিজেদের মালিক দাবি করে ভবনের সামনে সাইনবোর্ড টানিয়ে দেন। এমনকি ডিআইটি ও রাজউকের মানচিত্র থেকেও ছোট কাটরা, বড় কাটরা ও ভাওয়াল জমিদারবাড়ী মুছে ফেলা হয়েছে।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুঘল সম্রাট শাহজাহানের ছেলে শাহ সুজার নির্দেশে ১৬৪১ সালে নির্মিত হয় বড় কাটরা। আর মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খান আনুমানিক ১৬৬৩-১৬৬৪ সালে নির্মাণ করেন ছোট কাটরা। এ দুটোই সে সময় ব্যবহার করা হতো সরাইখানা হিসেবে। ইংরেজ শাসনামলে ১৮১৬ সালে মিশনারি লিওনার্দ ছোট কাটরায় খুলেছিলেন ঢাকার প্রথম ইংরেজি স্কুল।

চকবাজারের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হাফিজুল্লাহ রোডের ‘দারোগাবাড়ী’ নামে পরিচিত শতবর্ষী ভবনটির প্রায় ৫০ শতাংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। বিভিন্ন বহুতল ভবনের আধিক্যে আড়ালে ঢাকা পড়ে গেছে ঐতিহাসিক বিভিন্ন নিদর্শন, যেগুলো খুঁজে বের করতে ঐতিহ্যপ্রেমীদের বেশ বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে ভবন নির্মাণ ও দখল চলছে কয়েক শ বছরের পুরনো মুঘল স্থাপত্য ছোট কাটরার ভিতর ও বাইরে। একই পরিস্থিতি বড় কাটরার ভিতরেরও। চারপাশে স্থানীয় এমপি হাজী সেলিম ও তেলমালিক সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আলীর মালিকাধীন বহুতল কোল্ডস্টোরেজ ও আবাসিক ভবনের কারণে সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছে ঐতিহাসিক নিদর্শন ছোট ও বড় কাটরা। এমনকি এসব ভবন নির্মাণ করা হয়েছে সোয়ারীঘাটের গড়ে ওঠা চরের জায়গায়। ১৪ নম্বর বেচারাম দেউরী পুরান ঘরটি অযত্নে-অবহেলায় পড়ে আছে বহু বছর ধরে। এর নিচের অংশে জুতার কারখানা বসানো হয়েছে। মৌলভীবাজারের আলী হোসেন খান রোডের দোকানপাট নির্মাণ করা হয়েছে রাস্তার বেশির ভাগ অংশ দখল করে। ১৬/২ বেচারাম দেউরী লেনের আজগরী মঞ্জিলের অবস্থাও একই। ৩৪ ও ৬৭ বেগমবাজারের বাড়িগুলো দেখলেই বোঝা যাবে শতাধিক বছরের পুরনো। এসব সংরক্ষণ ও সংস্কারের নেই কোনো ধরনের উদ্যোগ। মিটফোর্ড রোডের উত্তরা ব্যাংকের দক্ষিণ পাশের লাগানো ভবনটি উঁচু করা হয়েছে অপরিকল্পিতভাবে। ১ নম্বর মকিম কাটরা কার দখলে জানে না কেউই। প্রাচীন নিদর্শন দখলের প্রতিযোগিতায় যেভাবে হারিয়ে যাচ্ছে তেমনিভাবে এখানে অসাধু ব্যবসায়ীদেরও দৌরাত্ম্য কম নয়। ছোট কাটরা এলাকার ১৬/এ নম্বর বাড়ি ও ৫/৫ ফিরোজা ম্যানসন গলি থেকে অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ফিল্টার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে আশপাশের বিভিন্ন দোকানে। একই সঙ্গে ইমামগঞ্জের নলগোলা, রাজবাড়ী ও জুম্মন বেপারী লেনে বিভিন্ন অলিগলিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা হয়েছে পলিথিনের কারখানা।

আরও জানা যায়, মিটফোর্ড রোডের রেড ক্রিসেন্ট মার্কেটের সামনে ও চক মোগলটুলীর ইমামগঞ্জ মোড়ে ময়লা-আবর্জনার বিশাল স্তূপ রাস্তার ওপর ফেলে রাখা আছে। কাটা বটগাছ ৫৭ নম্বর বেচারাম দেউরীর পায়রা চত্বরটি তার সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলছে।

প্রাচীন স্থাপত্য ধ্বংস, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পানির জার সরবরাহ ও নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদনে কে বা কারা জড়িত এমন প্রশ্নের উত্তর মুঠোফোনে জানতে চাওয়া হয় ২৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আনোয়ার হোসেন পারভেজের কাছে। কিন্তু তিনি এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। অপর দুই কাউন্সিলর মো. হাসান ও রফিকুল ইসলাম রাসেলের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক ফ্লিট রিভিউতে অংশ নিচ্ছে ‘প্রত্যয়’
আন্তর্জাতিক ফ্লিট রিভিউতে অংশ নিচ্ছে ‘প্রত্যয়’
আইসিসিবিতে কৃষিপ্রযুক্তি প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে কৃষিপ্রযুক্তি প্রদর্শনী শুরু
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিশুদের মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিশুদের মাঝে কোরআন বিতরণ
সাবেক বনসংরক্ষক মোশাররফের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সাবেক বনসংরক্ষক মোশাররফের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ভোটের আগে ঢাকার তিন আসনে বিশেষ বরাদ্দ
ভোটের আগে ঢাকার তিন আসনে বিশেষ বরাদ্দ
স্বাস্থ্য খাতে এস আর হেলথ কমপ্লেক্স
স্বাস্থ্য খাতে এস আর হেলথ কমপ্লেক্স
আবারও জামায়াতের কঠোর সমালোচনায় হেফাজত আমির
আবারও জামায়াতের কঠোর সমালোচনায় হেফাজত আমির
ইসির সংলাপে ডাক পেল না জাপাসহ সাত দল
ইসির সংলাপে ডাক পেল না জাপাসহ সাত দল
বিচারকের ছেলে হত্যা, আসামি ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যা, আসামি ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে
রাশিয়ার যুদ্ধে মানব পাচারের হোতা গ্রেপ্তার
রাশিয়ার যুদ্ধে মানব পাচারের হোতা গ্রেপ্তার
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে দুর্বৃত্তের আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে দুর্বৃত্তের আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
গোপন চুক্তি জাতীয় স্বার্থবিরোধী
গোপন চুক্তি জাতীয় স্বার্থবিরোধী
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা