শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬

দখলে হারাচ্ছে চকের প্রাচীন নিদর্শন

শ্যামপুর টু লালবাগ ৬
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
দখলে হারাচ্ছে চকের প্রাচীন নিদর্শন

প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত পুরান ঢাকার চকবাজার থানা এলাকাটি এক সময় অত্যন্ত সুপরিকল্পিত, সুন্দর ও ছিমছাম একটি নগরী ছিল। কিন্তু মুঘল শাসকদের পতনের পর থেকে পুরান ঢাকায় যেন বিপর্যয় নেমে আসে। ব্রিটিশ শাসকরা এ শহরের কিছু দেখভাল করলেও বর্তমান সময়ের প্রশাসনযন্ত্রের অবহেলায় পুরান ঢাকা ধীরে ধীরে তার শ্রী, ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো হারিয়ে ফেলতে শুরু করেছে। লালবাগ ও কোতোয়ালি থানার অংশ থেকে ২০০৯ সালের ৩০ আগস্ট চকবাজার মডেল থানা গঠন করা হয়। এখানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৮, ৩০ ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডগুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এ এলাকায় প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদের মধ্যে রয়েছে— হোসনি দালান, বড় কাটরা, ছোট কাটরা, মীর ইয়াকুব ইমামবাড়ী, করতলব খান মসজিদ ও হাসিনা মঞ্জিল। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে— চকবাজার শাহী মসজিদ, তাঁতখানা     লেন জামে মসজিদ, বায়তুল ইজ্জত শাহী মসজিদ, বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি কেন্দ্রীয় মসজিদ, লালবাগ ছাতা মসজিদ, খাজো দেওয়ান মসজিদ, আহমদিয়া মুসলিম জামাত মসজিদ, বকশীবাজার জামে মসজিদ, বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, হজরত মাক্কুশাহর (রহ.) মাজার, ঢাকেশ্বরী মন্দির প্রভৃতি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো— স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, ড. শহীদুল্লাহ কলেজ, তিব্বিয়া হাবিবিয়া কলেজ, মেট্রোপলিশ ডিগ্রি কলেজ, বেগম আনোয়ারা গার্লস কলেজ, শেখ বোরহানউদ্দিন পোস্টগ্র্যাজুয়েট কলেজ, বেগম আনোয়ারা মুসলিম বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ইসলামবাগ আশরাফ আলী উচ্চবিদ্যালয়, ইসলামিয়া উচ্চবিদ্যালয়, নবকুমার ইনস্টিটিউট, চম্পাতলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পেয়ারু সর্দার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া। এখানে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ক্লাব রয়েছে ১১টি, জিমনেসিয়াম একটি, কমিউনিটি সেন্টার সাতটি ও খেলার মাঠ চারটি। আছে শহীদ মতিউর রহমান স্মৃতি কেন্দ্র ও লাইব্রেরি।

জানা যায়, ২০০৯ সালে সরকারি গেজেটে যে ৯৩টি ভবন ও চারটি এলাকাকে হেরিটেজ হিসেবে সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছিল, চকবাজারের মধ্যে থাকা সেসব স্থাপনা বাদ যাচ্ছে না ধ্বংসের হাত থেকে। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাধারণত শতাধিক বছরের পুরনো স্থাপনাকে হেরিটেজের তালিকায় রাখা হয়ে থাকে। ওই তালিকাভুক্ত স্থাপনা ভেঙে নতুন স্থাপনা গড়তে বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে হেরিটেজ তালিকায় থাকা এসব স্থাপনা ভাঙতে হলে রাজউকের বিশেষ অনুমোদনের প্রয়োজন রয়েছে। ২০০৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি রাজউকের এক গেজেটে বলা হয়েছে, ‘নগর উন্নয়ন কমিটির অনুমোদন ব্যতীত তালিকাভুক্ত হেরিটেজ ভবন, স্থাপনা অপসারণ, পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং পুনর্নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হইল।’ প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য আইন, ২০০৪-এর খসড়া আইনের ১৮ ধারায় বলা আছে, ‘কোন স্থাবর প্রত্নসম্পদ সংরক্ষিত ঘোষণা করা হইয়াছে (ভূমি মালিকানা যাহার থাকুক না কেন) উহার ধ্বংস, ভাঙা, বিনষ্ট, পরিবর্তন, ক্ষতিসাধন করা হইলে সর্বোচ্চ ১০ (দশ) বছরের কারাদণ্ড অথবা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবে।’

জানা গেছে, ঐতিহাসিক যে কোনো স্থাপনার আশপাশের ২৫০ মিটার এলাকাকে ‘বাফার জোন’ বলা হয়, যেখানে কোনো বহুতল ভবন নির্মাণ নিষিদ্ধ। এ ছাড়া ছোট কাটরার কিছু অংশ দখল করেছে স্থানীয় কিছু সাবান ও প্লাস্টিক ফ্যাক্টরির মালিক। ঐতিহাসিক ভাওয়াল রাজার বাড়িটিরও পুরনো চিত্র বের করা প্রায় দুরূহ হয়ে পড়েছে, যার দেয়াল ও ভবন দখল প্রতিযোগিতায় নেমেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা এমন অভিযোগ পাওয়া যায়। বংশসূত্রে ৬৪টি জন ব্যক্তির নামে লিজ দেওয়া হলে পরবর্তী সময়ে তারা নিজেদের মালিক দাবি করে ভবনের সামনে সাইনবোর্ড টানিয়ে দেন। এমনকি ডিআইটি ও রাজউকের মানচিত্র থেকেও ছোট কাটরা, বড় কাটরা ও ভাওয়াল জমিদারবাড়ী মুছে ফেলা হয়েছে।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুঘল সম্রাট শাহজাহানের ছেলে শাহ সুজার নির্দেশে ১৬৪১ সালে নির্মিত হয় বড় কাটরা। আর মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খান আনুমানিক ১৬৬৩-১৬৬৪ সালে নির্মাণ করেন ছোট কাটরা। এ দুটোই সে সময় ব্যবহার করা হতো সরাইখানা হিসেবে। ইংরেজ শাসনামলে ১৮১৬ সালে মিশনারি লিওনার্দ ছোট কাটরায় খুলেছিলেন ঢাকার প্রথম ইংরেজি স্কুল।

চকবাজারের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হাফিজুল্লাহ রোডের ‘দারোগাবাড়ী’ নামে পরিচিত শতবর্ষী ভবনটির প্রায় ৫০ শতাংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। বিভিন্ন বহুতল ভবনের আধিক্যে আড়ালে ঢাকা পড়ে গেছে ঐতিহাসিক বিভিন্ন নিদর্শন, যেগুলো খুঁজে বের করতে ঐতিহ্যপ্রেমীদের বেশ বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে ভবন নির্মাণ ও দখল চলছে কয়েক শ বছরের পুরনো মুঘল স্থাপত্য ছোট কাটরার ভিতর ও বাইরে। একই পরিস্থিতি বড় কাটরার ভিতরেরও। চারপাশে স্থানীয় এমপি হাজী সেলিম ও তেলমালিক সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আলীর মালিকাধীন বহুতল কোল্ডস্টোরেজ ও আবাসিক ভবনের কারণে সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছে ঐতিহাসিক নিদর্শন ছোট ও বড় কাটরা। এমনকি এসব ভবন নির্মাণ করা হয়েছে সোয়ারীঘাটের গড়ে ওঠা চরের জায়গায়। ১৪ নম্বর বেচারাম দেউরী পুরান ঘরটি অযত্নে-অবহেলায় পড়ে আছে বহু বছর ধরে। এর নিচের অংশে জুতার কারখানা বসানো হয়েছে। মৌলভীবাজারের আলী হোসেন খান রোডের দোকানপাট নির্মাণ করা হয়েছে রাস্তার বেশির ভাগ অংশ দখল করে। ১৬/২ বেচারাম দেউরী লেনের আজগরী মঞ্জিলের অবস্থাও একই। ৩৪ ও ৬৭ বেগমবাজারের বাড়িগুলো দেখলেই বোঝা যাবে শতাধিক বছরের পুরনো। এসব সংরক্ষণ ও সংস্কারের নেই কোনো ধরনের উদ্যোগ। মিটফোর্ড রোডের উত্তরা ব্যাংকের দক্ষিণ পাশের লাগানো ভবনটি উঁচু করা হয়েছে অপরিকল্পিতভাবে। ১ নম্বর মকিম কাটরা কার দখলে জানে না কেউই। প্রাচীন নিদর্শন দখলের প্রতিযোগিতায় যেভাবে হারিয়ে যাচ্ছে তেমনিভাবে এখানে অসাধু ব্যবসায়ীদেরও দৌরাত্ম্য কম নয়। ছোট কাটরা এলাকার ১৬/এ নম্বর বাড়ি ও ৫/৫ ফিরোজা ম্যানসন গলি থেকে অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ফিল্টার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে আশপাশের বিভিন্ন দোকানে। একই সঙ্গে ইমামগঞ্জের নলগোলা, রাজবাড়ী ও জুম্মন বেপারী লেনে বিভিন্ন অলিগলিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা হয়েছে পলিথিনের কারখানা।

আরও জানা যায়, মিটফোর্ড রোডের রেড ক্রিসেন্ট মার্কেটের সামনে ও চক মোগলটুলীর ইমামগঞ্জ মোড়ে ময়লা-আবর্জনার বিশাল স্তূপ রাস্তার ওপর ফেলে রাখা আছে। কাটা বটগাছ ৫৭ নম্বর বেচারাম দেউরীর পায়রা চত্বরটি তার সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলছে।

প্রাচীন স্থাপত্য ধ্বংস, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পানির জার সরবরাহ ও নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদনে কে বা কারা জড়িত এমন প্রশ্নের উত্তর মুঠোফোনে জানতে চাওয়া হয় ২৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আনোয়ার হোসেন পারভেজের কাছে। কিন্তু তিনি এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। অপর দুই কাউন্সিলর মো. হাসান ও রফিকুল ইসলাম রাসেলের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
নাসির সিন্টেক্স মোটরস লিমিটেড
নাসির সিন্টেক্স মোটরস লিমিটেড
তিন দিনের পাট প্রদর্শনী শুরু
তিন দিনের পাট প্রদর্শনী শুরু
মনোনয়নপত্র নিলেন ৩১২ জন
মনোনয়নপত্র নিলেন ৩১২ জন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম
মামুনের রায় প্রত্যাখ্যান করছি
মামুনের রায় প্রত্যাখ্যান করছি
আগুন নাশকতা গাড়ি স্থাপনায়
আগুন নাশকতা গাড়ি স্থাপনায়
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
নাফিজ সরাফতের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য
নাফিজ সরাফতের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনে আবারও চিঠি
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনে আবারও চিঠি
এ রায় বিচার বিভাগের অনন্য দৃষ্টান্ত
এ রায় বিচার বিভাগের অনন্য দৃষ্টান্ত
সর্বশেষ খবর
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ