শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মার্চ, ২০২৩

সীমা অক্সিজেন প্লান্ট

বিস্ফোরণের ২৪ ঘণ্টা পরও জানা যায়নি কারণ

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিস্ফোরণের ২৪ ঘণ্টা পরও জানা যায়নি কারণ

সীতাকুন্ডের সোনাইছড়ির বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণে অর্ধশতাধিক মানুষের প্রাণহানির ঘটনার পরও টনক নড়েনি এখানকার অপরাপর কারখানা মালিক-কর্তৃপক্ষের। নয় মাসের মাথায় আধা কিলোমিটার দূরের সীমা অক্সিজেন প্লান্টে আবারও বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছে সোনাইছড়ি। প্রাণ গেছে ছয়জনের। হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছে ২৫ জনের বেশি। বিস্ফোরণ ঘটনার প্রায় ২৪ ঘণ্টা পরও সঠিক কারণ জানাতে পারেনি কেউ। সীমা অক্সিজেন প্লান্টে বিস্ফোরণের পর স্থানীয়রা বলছেন, সিটি গেট থেকে বাড়বকুন্ড পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পাশে জনবহুল এলাকায় অসংখ্য শিল্প-কারখানা, ডিপো, গুদাম আছে। এসব কারখানা ও ডিপোতে নানা জাতের পণ্য রাখা হয়, যেগুলোর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যও আছে। সীমা অক্সিজেন প্লান্টে বিস্ফোরণ বিএম ডিপোর বিস্ফোরণের মতো ভয়ংকর। বিএম ডিপোর বিস্ফোরণের পর যদি নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ ও মালিকরা যথাযথ উদ্যোগ নিতেন, তাহলে দুর্ঘটনা হলেও ক্ষতি কম হতো।

কেমন ক্ষয়ক্ষতি : সীমা অক্সিজেন প্লান্টের অবস্থান খুবই ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়। বিস্ফোরণে আশপাশের অন্তত ১ বর্গকিলোমিটার এলাকা কেঁপে উঠলেও সৌভাগ্যক্রমে দুর্ঘটনার তুলনায় হতাহতের সংখ্যা কম হয়েছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। ওই কারখানার আশপাশে অন্তত ১০টি ছোট আকারের স্টিল রি-রোলিং মিল, তেল শোধনাগারসহ বেশ কয়েকটি শিল্প-কারখানা আছে। বেশ কিছু বসতবাড়ি আছে। বিস্ফোরণে এসব স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি দৃশ্যমান। টিনশেড ভবনগুলোর টিন উড়ে গেছে। পুরনো ভবনগুলোর দরজা, জানালা, ভবনের কিছু কিছু অংশ খসে পড়েছে। পুরো এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তারগুলো ল-ভ- হয়ে গেছে। আশপাশের কারখানাগুলো উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। বিস্ফোরণের পর এ পর্যন্ত ছয়জন মারা গেছেন, ২৫ জন মারাত্মক আহত হয়েছেন। আহতদের অনেকে ঠিকমতো কানে শুনতে পাচ্ছেন না। বেশ কয়েকজনের হাত-পা উড়ে গেছে। তারা মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। এ ছাড়া কারখানা মালিকের দাবি, তার প্রতিষ্ঠানেরই ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

কী করছে সরকারি সংস্থাগুলো : গতকাল সকাল ৯টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিস্ফোরক অধিদফতরের একটি দল। পরিদর্শন শেষে সংস্থাটির পরিদর্শক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘প্লান্ট থেকে একটি কলামের মাধ্যমে সিলিন্ডারে অক্সিজেন ভরা হতো। সেটা বিস্ফোরণের সম্ভাবনা আছে। পরিদর্শনে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও নাইট্রোজেনের সিলিন্ডার দেখা গেছে। প্লান্টের চারটি পয়েন্টে সিলিন্ডারে গ্যাস ভরার ব্যবস্থা রয়েছে। সিলিন্ডার বিস্ফোরণের সম্ভাবনা আছে। আমরা বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেছি। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।’

প্লান্টে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল কি না তা নিয়ে এখনো পর্যন্ত কেউ নিশ্চিত হতে পারেনি। ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক আবদুল হামিদ মিয়া জানান, তারা দুর্ঘটনাস্থলে বেশ কিছু ফায়ার এস্টেঙ্গুইসার দেখেছেন। তবে পর্যাপ্ত এস্টেইঙ্গুইসার ছিল কি না তা তারা নিশ্চিত নন। তবে প্রতিষ্ঠানটির ফায়ার লাইসেন্স ছিল এবং তারা ফায়ার সেফটি প্লান্ট বাস্তবানের জন্য আবেদন করেছিল বলে জানান তিনি।

এদিকে বিস্ফোরণের কারণ অনুসন্ধান করতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গঠিত তদন্ত কমিটি এখনো তদন্তের অগ্রগতি কিছু জানাতে পারেনি। তবে তদন্ত কমিটির সদস্য সীতাকুন্ড থানার ওসি তোফায়েল আহমেদ জানিয়েছেন, ফায়ার সার্ভিস, বিস্ফোরক অধিদফতর, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন এ বিষয়ে কাজ করছে। কারণ উদঘাটন করে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। তবে প্রাথমিক তদন্তে কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব অবহেলার বিষয়টি উঠে এসেছে। যাদের দায়িত্বে অবহেলা ছিল তাদের নাম উল্লেখ করে মামলা করবে পুলিশ।

শ্রমিকদের দাবি : বিস্ফোরণে আহত শ্রমিকদের দাবি, প্লান্টের কম্প্রেশার মেশিনের অতিরিক্ত চাপের কারণে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন প্লান্টের কম্প্রেশার অপারেটর মো. ওসমান, ফিলিংম্যান আবদুল মোতালেবসহ বেশ কয়েকজন শ্রমিক একই দাবি করেছেন। তাদের দাবি, প্লান্টে তৈরি অক্সিজেন ৮০ কেজির সিলিন্ডারে ভরা হয়। দুর্ঘটনার আগে প্লান্টের কম্প্রেশার মেশিন থেকে অতিরিক্ত অক্সিজেন সিলিন্ডারে রিফিল হতে থাকে। ৮০ কেজি পার হয়ে যাওয়ার কারণে এই বিস্ফোরণ হয়েছে। তবে সংশ্লিষ্টরা শ্রমিকদের এই দাবি পুরোপুরি সমর্থন করেননি।

ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক আবদুল মালেক বলেন, ‘বিস্ফোরণের অনেক কারণ থাকতে পারে। সিলিন্ডার অথবা প্লান্ট বিস্ফোরণ হতে পারে, কম্প্রেশার মেশিনের অতিরিক্ত চাপ থেকেও বিস্ফোরণ হতে পারে। কাজ করছি। নিশ্চিত হয়ে সবাইকে জানাব।’

কারখানা মালিকের ভাষ্য : সীমা অক্সিজেন লিমিটেড সীমা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। ১৯৯১ সালে জাহাজ ভাঙা কারখানা দিয়ে এই গ্রুপের ব্যবসা শুরু হয়। এই কোম্পানির এস ট্রেডিং নামের একটি জাহাজ ভাঙা প্রতিষ্ঠান ও সীমা স্টিল রি-রোলিং মিল নামের আরও দুটি প্রতিষ্ঠান আছে। জাহাজ ভাঙার লোহা কাটা ও রি-রোলিং মিলে লোহা গলাতে অক্সিজেনের দরকার। এ কারণে ১৯৯৭ সালে অক্সিজেন কারখানা স্থাপন করেন কোম্পানি মালিক মোহাম্মদ শফি। সীমা অক্সিজেন প্লান্টে প্রতিদিন ৭০০ সিলিন্ডার অক্সিজেন উৎপাদনের সক্ষমতা আছে। তবে বর্তমানে ডলার সংকটে ইস্পাত ও জাহাজ ভাঙা শিল্প কিছুটা ধীরে চলায় অক্সিজেনের চাহিদাও কমে গেছে। সে হিসেবে বর্তমানে ৪০০-৫০০ সিলিন্ডার উৎপাদন করতেন।

কোম্পানি মালিক শফির মৃত্যুর পর তার তিন ছেলে মামুন উদ্দিন, পারভেজ উদ্দিন ও আশরাফ উদ্দিন কোম্পানির দেখাশোনা করতেন। এরমধ্যে মামুন ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে আছেন। এদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি। তবে গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় কারখানায় আসেন প্লান্টের ব্যবস্থাপক আবদুল হালীম। এ সময় তিনি দাবি করেন, প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে ফায়ার সার্ভিস, বিস্ফোরক পরিদফতরসহ সব সংস্থার ছাড়পত্র, সনদ আছে। অক্সিজেন তৈরির সব ধরনের লাইসেন্স ও দক্ষ জনবল রয়েছে। সিলিন্ডারের মেয়াদ আছে কি না তা নিয়মিত যাচাই করা হয়। সিলিন্ডার পরীক্ষার সব যন্ত্রপাতি রয়েছে। এরপরও কেন দুর্ঘটনা  ঘটেছে তা তিনি বুঝতে পারছেন না বলে জানান। তারা ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিক ও আশপাশের ভবন মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দেন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নাসির সিন্টেক্স মোটরস লিমিটেড
নাসির সিন্টেক্স মোটরস লিমিটেড
তিন দিনের পাট প্রদর্শনী শুরু
তিন দিনের পাট প্রদর্শনী শুরু
মনোনয়নপত্র নিলেন ৩১২ জন
মনোনয়নপত্র নিলেন ৩১২ জন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম
মামুনের রায় প্রত্যাখ্যান করছি
মামুনের রায় প্রত্যাখ্যান করছি
আগুন নাশকতা গাড়ি স্থাপনায়
আগুন নাশকতা গাড়ি স্থাপনায়
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
নাফিজ সরাফতের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য
নাফিজ সরাফতের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনে আবারও চিঠি
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনে আবারও চিঠি
এ রায় বিচার বিভাগের অনন্য দৃষ্টান্ত
এ রায় বিচার বিভাগের অনন্য দৃষ্টান্ত
সর্বশেষ খবর
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে