শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৭, সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

রাজশাহী বিভাগে চলছে সংক্রমণের 'পিকআওয়ার', মৃত্যু দাঁড়াল ৭৩৯, আক্রান্ত ৪৮ হাজার

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহী বিভাগে চলছে সংক্রমণের 'পিকআওয়ার', মৃত্যু দাঁড়াল ৭৩৯, আক্রান্ত ৪৮ হাজার

রাজশাহী বিভাগে করোনার ‘হটস্পট’ এখন রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ। এরই মধ্যে ভারত সীমান্তবর্তী এ তিন জেলায় ‘বিশেষ বিধিনিষেধ ও লকডাউন’ চলছে। কিন্তু তার পরও থামছে না মৃত্যুর মিছিল। পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ হচ্ছে। 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশেষ লকডাউনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে অনেক দেরি হয়ে গেছে। এ জন্য এখনও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না। তাই কেবল লকডাউন দিয়েই হবে না, ভাবতে হবে ভিন্ন কৌশলও। গেল ২৪ ঘণ্টায়ও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে করোনাকাল শুরু থেকে (গত বছরের ২৫ মার্চ) সোমবার (২১ জুন সকাল ৮টা) পর্যন্ত ৭৩৯ জনের মৃত্যু হলো। আর বিভাগের আট জেলায় করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৪৮ হাজার ৫৬ জন। 

রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় থেকে সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. নাজমা আক্তার জানান, বিভাগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান আছে গত বছরের ২৫ মার্চ সর্ব প্রথম লকডাউন ঘোষণার পর থেকে এ বছরের ২১ জুন পর্যন্ত। 

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সোমবার বিভাগে আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে বিভাগে সোমবার পর্যন্ত করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৩৯ জন। এর মধ্যে বিভাগের রাজশাহীতে ১২৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৯১ জন, নওগাঁয় ৬৪ জন, নাটোরে ৪২ জন, জয়পুরহাটে ২০ জন, বগুড়ায় ৩৪৮ জন, সিরাজগঞ্জ ২৮ জন ও পাবনায় ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিভাগে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বগুড়ায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২৪ জন মারা গেছেন রাজশাহী জেলায়। রাজশাহীর এই আট জেলায় সোমবার পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ৫৬ জন। 

এর মধ্যে বিভাগের রাজশাহী জেলায় ৮ হাজার ৮৮৩ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২ হাজার ৩০৪ জন, নওগাঁয় ২ হাজার ৪২৩ জন, নাটোরে ১ হাজার ৫৫৯ জন, জয়পুরহাটে ১ হাজার ৭৩৮ জন, বগুড়ায় ১২ হাজার ২০৬ জন, সিরাজগঞ্জে ৩ হাজার ৯১ জন ও পাবনায় ৩ হাজার ৩৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩৫ হাজার ৫৭৬ জন। এ পর্যন্ত রাজশাহী বিভাগের আট জেলার প্রতিটি বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৪ হাজার ৭৬২ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী।

স্বাস্ব্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার রাজশাহী অঞ্চলের সহকারী পরিচালক ডা. নাজমা আক্তার আরও বলেন, ‘রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণ এখন ‘পিক টাইম’ বা সর্বোচ্চ অবস্থা চলছে বলে আমরা ধারণা করছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এটিকে আর বাড়তে না দেওয়া। এ ক্ষেত্রে সর্বাত্মক লকডাউনের পাশাপাশি সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার এখন আর কোনো বিকল্প নেই। আর সঠিক নিয়মের মাস্ক ব্যবহার করলে ভারতীয় বা যে কোনো ভেরিয়েন্টের সংক্রমণই প্রতিরোধ করা সম্ভব।'

এদিকে, করোনা সেবায় রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলের সর্বোবৃহৎ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার (২১ জুন) দুপুরে প্রেস ব্রিফিং করা হয়েছে। এতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী প্রথমেই করোনায় মৃত্যু ও আক্রান্তের বিভিন্ন পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। পরে রাজশাহীসহ আশপাশের জেলার করোনা পরিস্থিতির বিভিন্ন তথ্য সাংবাদিকদের সামনে উপস্থাপন করেন।

এ সময় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘বিশেষ লকডাউন প্রশ্নে সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের দেরি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিটে করোনা আক্রান্ত হয়ে এবং করোনার উপসর্গ নিয়ে আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২ জন।'

এছাড়া সোমবার (২১ জুন) সকাল ৮টা পর্যন্ত এ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ৪০২ জন। এর মধ্যে রাজশাহীর ২৬৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৭০ জন, নাটোরের ৩০ জন, নওগাঁর ২৯ জন, পাবনার ৫, কুষ্টিয়ার ২ জন এবং চুয়াডাঙ্গার দুজন রয়েছেন। আগের দিন ভর্তি ছিলেন ৩৭৭ জন। বর্তমানে হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৩০৯টি। আর যারা আছেন তাদের সবারই অক্সিজেন প্রয়োজন পড়ছে। হাসপাতালের বেড সংখ্যা বাড়িয়েও রোগীদের সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। তাই পরিস্থিতি উত্তরণে শুধু লকডাউনের ওপর নির্ভর না থেকে ভিন্ন কোনো কৌশলও খুঁজতে হবে। এর পাশাপাশি সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সতর্কতার সঙ্গে থাকতে হবে।

রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. হাবিবুল আহসান তালুকদার বলেন, এই মুহূর্তে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ছাড়া আর কোনো বিকল্প পথ নেই। সবাইকে সরকারি নির্দেশনা মেনে ঘরে থাকতে হবে। বিশেষ প্রয়োজনে বাইরে বের হলে অবশ্যই সঠিক উপায়ে মুখে মাস্ক পড়তে হবে। সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে এবং চলমান লকডাউনে প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাহির না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।  

এদিকে, ভারত সীমান্তবর্তী জেলা রাজশাহীতে গত ১১ জুন থেকে চলছে 'বিশেষ লকডাউন'। এরপরও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর সংখ্যা কমছে না। সেই সঙ্গে রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে করোনা রোগীদের জায়গা দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় হাসপাতালের আরও একটি সাধারণ ওয়ার্ডকে কোভিড ওয়ার্ডে রূপান্তরের কাজ চলছে। এখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২৯-৩০, ৩৯-৪০, ২৫, ২২, ২৭, ১৬, ১৫, ৩ এবং ১ নম্বর ওয়ার্ডে করােনা আক্রান্ত রােগীদের চিকিৎসা চলছে। এছাড়া নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ২০টি ও কেবিনে ১৫টি করোনা ডেডিকেটেড শয্যা আছে। সবমিলিয়ে মোট শয্যার সংখ্যা ৩০৯টি।

করোনা রোগীদের জন্য হাসপাতালের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডটিতে এখন অক্সিজেন সরবরাহ লাইনের কাজ চলছে। এই ওয়ার্ডে ৩৬টি শয্যা আছে। সেখানে বারান্দায় আরও বাড়তি ১২টি শয্যার ব্যবস্থা করা যাবে। ফলে সেখানে মোট ৪৮ জনের চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে। সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ লাইনের কাজ শেষ হলে এই ওয়ার্ডটিও যুক্ত হবে। এতে শয্যা সংখ্যা বেড়ে ৩৫৭টিতে দাঁড়াবে। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা
শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা

৩৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার
জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী গাড়িতে ডাকাতি, নারীসহ আহত ৯
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী গাড়িতে ডাকাতি, নারীসহ আহত ৯

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ
নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে এক শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে এক শ্রমিকের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ২ আসামিসহ গ্রেফতার ৩
ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ২ আসামিসহ গ্রেফতার ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোমে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চম ধাপের পরমাণু আলোচনা
রোমে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পঞ্চম ধাপের পরমাণু আলোচনা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৬
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৬

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাওনা টাকা চাওয়ার জেরে মারধর, ৬ দিন পর মৃত্যু
পাওনা টাকা চাওয়ার জেরে মারধর, ৬ দিন পর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা
নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এক প্যাকেট চিপসের জন্য প্রাণ গেল ১২ বছরের কিশোরের!
এক প্যাকেট চিপসের জন্য প্রাণ গেল ১২ বছরের কিশোরের!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে হবে’
‘সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক আরোপের আগেই প্রবৃদ্ধি বেড়েছে জার্মানির
শুল্ক আরোপের আগেই প্রবৃদ্ধি বেড়েছে জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের নজিরবিহীন ছবি প্রকাশ
১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের নজিরবিহীন ছবি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রংপুরে বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে বৃক্ষরোপণ
রংপুরে বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের চেম্বারে ছাত্রী, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে উভয়কে অব্যাহতি
রাবি শিক্ষকের চেম্বারে ছাত্রী, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে উভয়কে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেত্রকোনায় পোস্টার লাগানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ১
নেত্রকোনায় পোস্টার লাগানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় মাদ্রাসা কমিটি গঠনে জালিয়াতি, শিক্ষক গ্রেফতার
কুলাউড়ায় মাদ্রাসা কমিটি গঠনে জালিয়াতি, শিক্ষক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট উত্তরণের পথ জাতীয় সনদ ও নির্বাচন : আ স ম‌ রব
সংকট উত্তরণের পথ জাতীয় সনদ ও নির্বাচন : আ স ম‌ রব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না'
'আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী
চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা