সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার গুচ্ছ গ্রামে মনোয়ারা খাতুন (৩০) নামে এক গৃহবধূ খুন হয়েছেন। তার পিতা আব্দুল খালেকের দাবি সোমবার গভীর রাতে ধর্ষণের পর তার মেয়েকে কে বা কারা হত্যা করে পালিয়েগেছে।
পুলিশ নিহত বিধবা ওই মহিলার লাশ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।
আশাশুনি থানার উপ-পরিদর্শক আব্দুর রাজ্জাক জানান, স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে রাতে গাজীপুর গুচ্ছ গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে মনোয়ারার লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত মনোয়ারার দেহে একাধীক ক্ষতের চিহ্ন রয়েছে। মনোয়ারার স্বামী আবুল কালাম মারা যাওয়ার পর থেকেই গুচ্ছ গ্রামের একটি ছাপড়া ঘরে তিনি একাই বসবাস করতেন। রাতের কোন এক সময় ধর্ষণের পর দুবৃর্ত্তরা তার মেয়েকে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে বলে নিহতের পিতা খালেক সরদার দাবি করেন।
আশাশুনি থানার ওসি আজমল হুদা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, রাতেই তিনিসহ সহকারী পুলিশ সুপার (কালিগঞ্জ সার্কেল) মীর মনির হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপরে নিহত গৃহবধূর বাবা খালেক সরদার থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
বিডি-প্রতিদিন/ ২০ অক্টোবর ১৫/ সালাহ উদ্দীন