নাব্যতা সংকটের কারণে শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে অধিকাংশ ফেরি বন্ধ থাকায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে লঞ্চ ও স্পিডবোটে যাত্রীদের ভিড় বেড়েছে। এতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছে যাত্রীরা।
কয়েকদিন ধরেই ঈদ শেষে রাজধানীগামী যাত্রীদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যাতায়াতের অন্যতম নৌরুট শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি ঘাটে। তবে নাব্যতা সংকটের কারণে ১৪টি ফেরি বন্ধ থাকায় মাত্র ৬টি ফেরি দিয়ে ছোট ছোট যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। তবে যাত্রীবাহি পরিবহনের যাত্রীরা লঞ্চ ও স্পিডবোটে পারাপার হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে যাত্রীদের চাপ বাড়তে থাকে। আগে লঞ্চে নির্ধারিত ৩৩ টাকার স্থলে এখন নেয়া হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা আর স্পিডবোটে ১২০টাকার স্থলে নেয়া হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া এসব নৌযানে অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে পদ্মা নদী পার করা হচ্ছে। এতে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন যাত্রীরা।
বিআইডব্লিউটিসি-এর চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম মিয়া বলেন, নাব্যতা সংকট নিরসন না হওয়া পর্যন্ত বড় বড় পরিবহন ও ট্রাক দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ফেরি ঘাট দিয়ে চলাচল করবে। এখন মাঝারি ও হালকা পরিবহন সীমিত আকারে পার করা হচ্ছে।
বিডি প্রতিদিন/৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭/হিমেল