শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২১, শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২

শিগগিরই জিআই মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়ার দই

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
শিগগিরই জিআই মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়ার দই

ঐতিহ্যবাহী বগুড়ার দই জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক চিহ্ন হিসেবে শিগগিরই অনুমোদন পেতে যাচ্ছে। এ পণ্য জিআই স্বীকৃতি পাওয়ার বিষয়ে কাজ করছে শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। জিআই স্বীকৃতি পেলে বগুড়ার তৈরী দই আরো একধাপ গিয়ে বিদেশের বাজারেও প্রবেশ করতে পারবে। 

সাধারণত একটি নির্দিষ্ট উৎপত্তিস্থলের কারণে কোনো পণ্যের গুণগত মান নিয়ে খ্যাতি তৈরি হলে তাকে জিআই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পণ্যের উৎপত্তিস্থল তথা শহর, অঞ্চল বা দেশের নামে এ নিবন্ধন দেওয়া হয়। তবে এ জন্য কোনো প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনকে পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর বরাবর আবেদন করতে হয়। বগুড়ার দইয়ের জন্য আবেদন করা হয়েছিল। বর্তমানে সেটি যাচাই-বাছাই চলছে। প্রক্রিয়াটি শেষ পর্যায়ে আছে। কয়েক দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এরপর গেজেট প্রকাশ করা হবে। এই খবর জানার পর বগুড়ার দই ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের মাঝে উৎফুল্ল দেখা দিয়েছে। 

বগুড়ার দইকে জিআই পণ্য করার জন্য আনুষ্ঠানিক আবেদন করে বগুড়া জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। সংগঠনটি ২০১৭ সালের ২৬ ডিসেম্বর পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরে (ডিপিডিটি) এ আবেদন করে। তা কয়েক দফায় যাচাই বাছাই শেষে এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের পর্যায়ে রয়েছে। রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির উল্লেখ করা হয় প্রায় দেড়শ বছর আগে বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলা সদরের প্রয়াত নীলকণ্ঠ ঘোষ প্রথম দই তৈরি শুরু করেন। এরপর থেকে ধীরে ধীরে বগুড়ার বিভিন্ন এলাকায় ভারে করে বাড়ি বাড়ি দই বিক্রি শুরু করা হয়। এক সময় বগুড়ার দই ব্রিটেনের মহারানি ভিক্টোরিয়া আর রানি এলিজাবেথও খেয়েছিলেন। তারা বগুড়ার দইয়ের প্রসাংশা করেছিলেন সেই সময়। 

কথিত আছে, নীলকণ্ঠ ঘোষ এর পরবর্তী সময়ে উনিশ শতাব্দীর ৬০ এর দশকের দিকে গৌর গোপাল পাল নামের এক ব্যবসায়ী পরীক্ষামূলকভাবে বগুড়া শহরে দই তৈরি করেন। তখন দই সম্পর্কে সবার ভালো ধারণা ছিল না। গৌর গোপালের এই দইই ধীরে ধীরে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী নবাব পরিবার ও সাতানী পরিবারের কাছে এ দই সরবরাহ করতেন গৌর গোপাল। সে সময়ে এই দইয়ের নাম ছিল নবাববাড়ির দই। নবাবী আমলে বিশেষ খাবার ছিল এই দই। কালে কালে দিন গড়িয়ে গেলেও এখনো বিশেষ খাবার হিসেবে ধরে রেখেছে দই। বিয়ে, জন্মদিন, ঈদ, পূজা, আকিকা, হালখাতা বা পারিবারিক যে কোন অনুষ্ঠানে দই বিশেষ খাবার হিসেবে পরিবেশিত হয়ে থাকে। তাছাড়া প্রতিদিনই দই বিক্রি হয়ে থাকে। 

স্বাধীনতার পর বগুড়ায় দই তৈরিতে শহরের গৌর গোপালের পাশাপাশি মহরম আলী ও বাঘোপাড়ার রফাত আলীর নাম ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় ছোট ছোট মাটির পাত্রে (স্থানীয় ভাষায় হাড়ি) দই ভরানো হতো। ঘোষদের ছোট ছোট দোকান থাকলেও তখনও ফেরি করেই দই বিক্রি হতো।

জানা যায়, দইয়ের শহর বগুড়ায় স্বাধীনতার আগে ও পরে দই বিক্রি হতো ভারে করে। বাঁশের তৈরী বিশেষ ধরনের ভার বহনকারী ভারে দইয়ের হাড়ি বসিয়ে ফেরি করে দই বিক্রি করতেন। পাড়ায় পাড়ায়, গ্রামে গ্রামে, ফেরি করে দই বিক্রির একটি প্রচলিত রীতি ছিল। কিন্তু কালের বিবর্তনে এখন অনেকাংশে কমে গেছে। ভারে করে দই বিক্রি তেমন আর দেখা যায় না। এখন জেলার সকল এলাকায় কম বেশি দই বিক্রির শোরুম গড়ে উঠছে।

সরজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বগুড়ার গাবতলী উপজেলার হাতীবান্ধা গ্রামের রন্টু ঘোষ ভারে করে দই বিক্রি করছেন জেলা শহরের ভাটকান্দি এলাকায়। তিনি কয়েক কিলোমিটার পায়ে হেঁটে ভার নিয়ে দই বিক্রি করছেন। তার ভারে সাজানো রয়েছে মিষ্টি দই, টক দই, সাদা দই। 

ফেরি করে দই বিক্রেতা রন্টু ঘোষ জানান, তার দাদাও ভাড়ে করে ফেরি করে দই বিক্রি করেছেন। তার বাবার পর রন্টু ঘোষ ফেরি করে দই বিক্রির পেশায় নিয়োজিত। রন্টু ঘোষ আরো জানান, আগে ফেরি করেই দই বিক্রি হতো। কিন্তু এখন ফেরি করে তেমন দই বিক্রি হয় না। সবাই শোরুম করেছে। শোরুম থেকেই দই বেশি বিক্রি হয়। যাদের বাপ দাদার আমল থেকে দইয়ের ব্যবসা ছিল তাদের কেউ কেউ ফেরি করে দই বিক্রি করে থাকে। তাছাড়া এখন আর গোয়ালারা তেমন দই বিক্রি করে না। 

বগুড়ার প্রবীণরা জানান, দইয়ের শুরুটা হয়েছিল বগুড়া শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে শেরপুর উপজেলায়। খাবার হিসেবে দইয়ের প্রচলন বেশি হওয়ায় জেলা শহরের আনাচে কানাচে দইয়ের শোরুম গড়ে উঠেছে। হিসাব কষলে ১২ উপজেলায় প্রায় দুই সহস্রাধিক দই এর শোরুম রয়েছে। এসব শোররুম থেকে প্রতিদিনই দই বিক্রি হচ্ছে। এরমধ্যে বর্তমানে সুনাম ছড়িয়েছে কবি নজরুল ইসলাম সড়কের আকবরিয়া লিমিটেড, বগুড়া শহরের এশিয়া সুইট মিট, নবাববাড়ির রুচিতা, বিআরটিসি মার্কেটের দইবাজার, মিষ্টিমহল, মহরম আলী, শ্যামলী, এনাম দই ঘর, শেরপুর দই ঘর, বাঘোপাড়ার রফাত দই ঘর, শেরপুরের রিপন দধি ভান্ডার, সাউদিয়া, জলযোগ, শম্পা, বৈকালী ও শুভ দধি ভান্ডার থেকে প্রতিদিন প্রচুর দই বিক্রি হয়।  

দই তৈরীর কারিগরদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দই তৈরীর রহস্য এক ধরনের দক্ষতা। দক্ষতা ছাড়া ভাল মানের দই তৈরী করা যায় না। দই তৈরীর মূল উপকরণ হলো ভাল মানের দুধ। দুধ যত ভাল মানের হবে দই তত স্বাদের হবে। দই তৈরীর কাজে বিশেষ দক্ষ কারিগর না হলে উপকরণ নষ্ট হয়ে যায়।
 
বগুড়া দই ব্যবসায়ীরা জানান, বগুড়ায় তৈরী দই দেশের বাইরেও নিয়ে যাওয়া হয়। স্থানীয়ভাবে যে প্যাকেটে দই দেন তা শীতকালে থাকে ৪/৫ দিন। আর গরম কালে থাকে ২/৩ দিন। উত্তরাঞ্চলে কোন বিদেশি বেড়াতে এলে তারা ফেরার সময় দই কিনে নিয়ে যান। হাতে হাতে করেই এই দই পৌঁছে যায় বিভিন্ন এলাকায়। তবে বিভিন্ন ব্যক্তি নিজ উদ্যোগে বগুড়ার দই বিদেশে নিয়ে যায়। বর্তমানে বগুড়া প্রতি পিচ দই বিক্রি হচ্ছে ২৪০-৩০০ টাকা পর্যন্ত। 

বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি মো. রেজাউল করিম জানান, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বগুড়ার দই পৌঁছে গেছে। ফলে এ পণ্যের রপ্তানির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ট্যারিফ লাইনে দইয়ের নাম না থাকায় রপ্তানি করতে সমস্যা হচ্ছে। পণ্যটি জিআই স্বীকৃতি পেলে রপ্তানির সুযোগ তৈরি হবে। 

পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটির) উপনিবন্ধক আলেয়া খাতুন জানান, বগুড়ার রেস্তোরাঁ মালিকদের পক্ষ থেকে দইয়ের জন্য জিআই মর্যাদা পেতে একটি আবেদন করা হয়েছিল। যেটির যাচাই বাছাই শেষ পর্যায়ে। কয়েক দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। খুব শিগগরই এ বিষয়ে গেজেট প্রকাশ করা হবে। 

গেজেট প্রকাশের দুই মাসের মধ্যে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান বা দেশ তাতে আপত্তি না জানালে চূড়ান্ত স্বীকৃতির সনদ দেয় ডিপিডিটি। তখন ওই পণ্যের একক স্বত্ব হয়ে যায় শুধু বাংলাদেশের। সে অনুযায়ী চূড়ান্তভাবে জিআই সনদ পেলে সারা বিশ্বে বগুড়ার দই একক ব্যবসা তৈরি হবে। এতে বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্ববাজারেও বগুড়ার দইয়ের ক্রেতারা আস্থা পাবেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
সর্বশেষ খবর
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস
কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা
আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের
ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল
গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ