সম্রাট আকবরের রাজত্বকাল সম্বন্ধে যে চারটি শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক গ্রন্থ রয়েছে। এগুলো হলো- আবুল ফজলের 'আকবরনামা', 'আইন-ই-আকবরী', আবুল কাদির বাদাউনের 'মুন্তাখাব-উৎ তাওয়ারিখ' এবং নিজামউদ্দীন আহমদের 'তাবাকত-ই-আকবরী'। আকবরনামা সম্রাট আকবরের রাজত্বকালের একটি সরকারি বিবরণ। স্বাভাবিকভাবেই সম্রাটের মনতুষ্টির প্রতি দৃষ্টি রেখে এটা রচিত। এর রচনাভঙ্গি সাবলীল ও আড়ম্বরপূর্ণ। আকবরনামা একটি ঐতিহাসিক দলিল হিসেবেও গণ্য হয়। আকবর সম্বন্ধে বিস্তারিত জানার জন্য এর ঐতিহাসিক মূল্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আইন-ই-আকবরী ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে লিখিত গ্রন্থ। এর প্রথম খণ্ড সরকার ও রাজপ্রাসাদের পারিবারিক বিধিবিধান নিয়ে লিখিত। দ্বিতীয় খণ্ডে সাম্রাজ্যের রাজস্বের পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় খণ্ড আল-বেরুনীর প্রসিদ্ধ গ্রন্থের আলোকে হিন্দুদের ধর্ম ও দর্শন নিয়ে লিখিত। এ গ্রন্থে আবুল ফজলের রচনাবলি এবং পরিভাষার ব্যবহার এটাকে দুর্বোধ্য করেছে। তা সত্ত্বেও আইন-ই-আকবরীর মূল্য কম নয়। এতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্যেরও বিবরণ রয়েছে। এক কথায় আবুল ফজলের আকবরনামা ও আইন-ই আকবরী গ্রন্থদ্বয় থেকে আমরা আকবরের রাজত্বকাল সম্বন্ধে বিশদ ও গুরুত্বপূর্ণ বিবরণ পেতে পারি।
শিরোনাম
- দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
- সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
- সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
- সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
- ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
- বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
- জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
- বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
- লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ বাংলাদেশি
- আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
- বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
- ১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
- পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
- সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
- রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
- শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
- গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
- আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা