শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫

বকুল কোচ ও দ্রুত বিচার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বকুল কোচ ও দ্রুত বিচার

বাণিজ্যের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার কি কোনো উপায় আছে? মহাত্নাগান্ধীজির সাতটি Deadly sin অর্থাৎ মহাপাপের দুটি হলো Commerce without morality এবং Politics without principle, তাহলে ওই সময়ে কি গান্ধীজি তার প্রজ্ঞা দিয়ে এটা বলেছিলেন, নাকি সামনে বিরাজমান অবস্থা থেকে তিনি এটা অনুধাবন করেছিলেন। সে যাই হোক, আমি নিশ্চিত বর্তমান পরিস্থিতি আগের চেয়ে ভয়াবহ। বাণিজ্য কোথায় নেই? সরকারি অফিসে, ঠিকাদারিতে, যানবাহন চলাচলে, (ফিটনেস দেওয়া, তেল চুরি, গাড়ির পার্টস খুলে বিক্রি করা, গাড়ির ভাড়া আদায় এবং মালিককে পরিশোধ করা ইত্যাদি), চিকিৎসাসেবা, শিক্ষা, ওকালতি, পেশকারি, পাইকারি-খুচরা বাজার সর্বত্র।

চোখ খুলে তাকালে বাণিজ্য ছাড়া কিছুই দেখা যায় না। ইদানীং ডাক্তারি প্র্যাকটিসে এমন দামি উপঢৌকন দেওয়া হয় সেটাও কল্পনার অতীত। ৪০ বছরের পেশাগত জীবনের অভিজ্ঞতায় বর্তমানে এর উপদ্রব অনেক বেড়ে গেছে। ১৯৭৭ সালে যখন পেশাগত জীবন শুরু করি, তখন জামশেরুজ্জামান মে অ্যান্ড বেকার ফার্মা প্রায়ই ভিজিট করতেন, মোহাম্মদ আলী ভাই ফাইজারসহ অনেকে, তার অব্যবহিত পরে স্কয়ার কোম্পানির সাইফুল ভাই, যাদের কাছ থেকে ডাক্তার হিসেবে অনেক কিছু শিখেছি। কোন ওষুধ কখন লেখা যায় বা লেখা যায় না, কখন খাওয়া যায় বা যায় না। অনেক সময় নিজেরা স্বাদ নিয়ে বলতেন এটা ছোট বাচ্চাদের লিখো না, প্রচণ্ড তিতা। কখনো তাদের কাছ থেকে কোনো বাজে অফার পাইনি। বরং কোনো গরিব রোগীর জন্য ফ্রি ওষুধ চাইলেই পাওয়া যেত। ওষুধ কোম্পানির কাছ থেকে ওষুধ নিয়ে, আলমিরা ভরপুর করে রেখে দিতাম, যেন কোনো ওষুধের অভাব না হয় কোনো রোগীর জন্য। এখন নিজের জন্যই আমরা বেশি চাই। তাই রোগীর জন্য চাইতে পারি না। ওষুধ কোম্পানিগুলো দল বেঁধে ডাক্তারদের এসব উপঢৌকন না দিয়ে ওষুধের দাম কমালে কত উপকারই না হতো। ল্যাব বা ক্লিনিক কমিশন আগে কল্পনাতেই ছিল না। কারণ বাইরে তেমন কোনো ল্যাব ছিল না, প্রাইভেট ক্লিনিকের প্রশ্নই উঠত না। সবাই মেডিকেল কলেজসহ সদর হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হতো। পরীক্ষা-নিরীক্ষা সবই সেখানে হতো। সুতরাং কমিশন কে কাকে দেবে। সামান্যটুকু যা ছিল তা শুধু রেডিওলজিসহ বিভিন্ন প্যাথলজি পরীক্ষায় সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তাও কমিশন নয়, ঝুঁকিভাতা। আমার মেয়ের মতো একটা ছোট উপজাতি মেয়ে অনেক দিন ধরেই আমাদের পরিবারের সঙ্গে ছিল এবং আছে। আমাদের হাত ধরে বড় হলো। স্বাভাবিক নিয়মে বিয়ে হয়ে শ্বশুরবাড়ি চলে গেল। তারই নিজ এলাকায়। স্বল্পভাষী। কাজ করছে তো করছে। রাগ করতে কখনো দেখিনি। কখনো বলেনি চলে যাব। মেয়েটির নাম শশী রানী কোচ, স্বামী বকুল কোচ। যেমন বলেছি আমার মেয়ের মতো। বিয়ে এবং বিয়ের পরে আর্থিক এবং সামাজিক বন্ধন নিজের মেয়ের মতোই। সে যখন আমাদের পরিবারে, তখন তার বড় বোনের বিয়ে হয়। বড় বোনাই অর্থাৎ ভগ্নিপতিকে আমি আমার চেম্বারে কাজ দিয়ে নিয়ে আসি।

জানুয়ারি, ২০১০ সালে শশীর স্বামীর বিরুদ্ধে শেরপুরে একটি মামলা হয়। তার বাড়ি খলচান্দা, উপজেলা নালিতাবাড়ী। মামলাটি হলো কেস নম্বর ০১/২০১০ বিষয়বস্তু : বিশেষ আদালত ১৯৭৪ সালের ২৫ (বি) ধারা তিন কেজি চিনি চোরাচালানের জন্য। দায়রা জজ আদালত। যেহেতু আইন সম্পর্কে, আদালত সম্পর্কে কিছু জানি না তবে আইন এবং আদালতের প্রতি যথেষ্ট ভক্তি, শ্রদ্ধা ও সম্মান আমার রয়েছে। বিচারকদের প্রতি আরও গভীর শ্রদ্ধা। পরকালের বিচার দেখব কিনা জানি না, দ্রুত পুনর্জন্ম পেলে হয়তো বিচার হবে না। তবে সেখানকার বিচারক স্রষ্টা, যেমন অসীম দয়ালু, তেমনি অসীম ক্ষমতাবান।

জন্ম ডাক্তারবাড়িতে, ডাক্তার অশ্বিনীকুমার দত্ত, আমার ছোট দাদু। একান্নবর্তী পরিবার। ঠাকুরমা হলেন উকিলবাড়ির মেয়ে। তার বড় ভাই উকিল রমণী মোহন পাল। শুধু উকিল নন, ছোটবেলায় শুনতাম জাঁদরেল উকিল। উকিল দাদুর মেধার একটা উদাহরণ দিচ্ছি। মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। হোস্টেল রুমে ‘সংবাদ’ পত্রিকা রাখি ও পড়ি। প্রথম কারণ দরবার-ই-জহুর এবং আরও দু-এক জনের লেখা পড়ার জন্য। দ্বিতীয় কারণ রুমমেটের তিনজন ছাত্র ইউনিয়ন, আমি একা ছাত্রলীগ। এক বৃহস্পতিবার একটা বক্স করা খবর ত্যাজ্য ঘোষণা’ এবং দৈনিক সংবাদের প্রথম পৃষ্ঠায়। দাদু রমণী মোহন পাল তার বড় দুই ছেলেকে (ললিত এবং সন্তোষ) ত্যাজ্য ঘোষণা করেছেন। অবশ্যই অনেক আগে থেকে তারা ত্রিপুরায় থাকেন এবং ভালো আছেন। ত্যাজ্য ঘোষণা বিজ্ঞপ্তিটি দেখে মনে খুব কষ্ট হলো। সঙ্গে সঙ্গে বাহাদুরাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনে কুমিল্লা চলে আসি। বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম ঘটনাটা কী? তিনি বললেন তুমি বুঝবে না’। আমি আবারও বললাম, মেডিকেল কলেজের লেখাপড়া অর্থাৎ অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি বুঝতে পারি, এ ক্ষেত্রে ত্যাজ্য ঘোষণার কারণ আমাকে ব্যাখ্যা করলে বুঝব না, এটা তো হয় না। অনেক পীড়াপীড়ির পর বাবা বলতে বাধ্য হলেন। বললেন পাকিস্তান সরকার শত্রু সম্পত্তি আইন করেছে। যে আইনে তার ছেলেরা ভারতে থাকলে অর্ধেক সম্পত্তি রাষ্ট্রের মালিকানায় চলে যাবে। এখন ওদের ত্যাজ্য করাতে সুবিধা হলো। তাদের সম্পত্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত করে পুরো সম্পত্তি দেশে যে দুজন থাকে তাদের নামে লিখে দিতে পারবেন। একেই বলে উকিলের বুদ্ধি। এবং সে জন্যই বোধ হয় সব উকিল রাজনীতি করেন অথবা যারা রাজনীতি করেন তাদের অনেকেই ওকালতি পড়ে নেন। তবে বাংলাদেশে শুধু ব্যবসায়ীদের কাছেই রাজনীতিবিদ উকিলরা মাঝেমধ্যে ধরাশায়ী হয়ে যান বিভিন্ন নির্বাচনে।

বলছিলাম শশীর স্বামীর মামলার কথা, পাঁচ বছরে তার স্বামীর মামলার শুনানি শেষ হলো না। কিন্তু মাসে মাসে তারিখ পড়ে। বিবাদীর তিন কেজি চিনি চোরাচালানের মামলায় প্রতি মাসে উকিল, কোর্ট-কাচারি বাবদ প্রায় হাজার পাঁচেক টাকা চলে যায়। বিচারপতিরা আমার কাছে নমস্য। তবে বর্তমান প্রধান বিচারপতি শুধু নমস্য নন অত্যন্ত গতিশীল। কিছু দিন আগে আমার আত্মীয় স্বদেশ এবং জনকণ্ঠের আতিকউল্লাহ খান মাসুদের বিরুদ্ধে যে মামলাটি হয়েছিল তা ইতিহাসে রেকর্ড করা দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তি হয়েছে। স্বদেশ আমার আত্মীয় এবং øেহভাজন। তাই সকালে আদালতে যাই। তলব হওয়ার পরপরই স্বদেশকে বললাম, ‘আমার অতি আপনজন, দুজন ব্যারিস্টার আছেন তাদের কাছে যাও, তাদের তোমার উকিল হিসেবে ঠিক কর।’ স্বদেশ আমাকে জানাল, অনেককে অনুরোধ করা হয়েছে তারা নানানভাবে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছেন। তারা কেউ হয়তো স্বদেশকে পছন্দ করেননি, তার লেখা হয়তো সত্যিই দোষণীয় বা অন্যায় হয়েছে, অথবা মামলায় জেতানো যাবে না। আমার পরিচিত ব্যারিস্টারদের না নেওয়ার কারণ জিজ্ঞাসা করলে বলল, তারা বর্তমান সরকারের আস্থাভাজন তাই নেননি। যুক্তিটা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। তবে এটুকু বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে স্বদেশ জ্ঞানী, প্রচুর লেখাপড়া করে, তবে রাজনীতি বা ধান্দা বোঝে না। প্রথম শুনানির দিন আমি আদালতে গেলাম। অজ্ঞতার কারণে সাংবাদিক না হয়েও আমি সাংবাদিকদের সঙ্গে এজলাসের ভিতরে চলে গেলাম। বুঝতে পারলাম এটা অন্যায়। যখন আদালত থেকে বেরিয়ে দেখলাম ড. মুনতাসীর মামুন বাইরে দাঁড়িয়ে তখন আর বুঝতে বাকি রইল না। প্রবেশটা অন্যায় হয়েছে। শুধু যে এজলাসে ঢুকেছি তাই-ই নয়, বরং আতিকউল্লাহ খান মাসুদ ও স্বদেশের মাঝে গিয়ে বসলাম। বিচারপতিরা এক এক করে চারজন, প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে এজলাসে বিচারকের আসনে এসে বসলেন। ৩ আগস্ট যেভাবে অতি দ্রুত, ১০ আগস্টের তারিখ দেওয়া হলো, আমার মতো আইনজ্ঞানহীন একজন অকালকুষ্মাণ্ডও বুঝতে পেরেছি স্বদেশের শাস্তি হবে। আমার অনুজপ্রতিম সুভাষ সিংহ রায় আমাকে বলল, স্বদেশ দা ক্ষমা চাইলেই পারেন। সবাই তো ক্ষমা চায়। কয়েক দিন আগেও যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে ড. কামাল হোসেনের জামাতাকে নিয়ে একটি বিবৃতি দেওয়ার পরে এক এক করে সবাই ক্ষমা চাইলেন। এমনকি ডা. জাফরুল্লাহ টালবাহনা করেও পার পেলেন না। নিঃশর্তভাবে ক্ষমা চাইতে হলো। এর আগে অনেক সম্পাদকও আদালতে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। কিন্তু এখন যেই দ্রুততার সঙ্গে অর্থাৎ ৩ আগস্ট, পরবর্তী তারিখ ১০ আগস্ট এবং বৃহত্তর বেঞ্চ নিয়ে চ‚ড়ান্ত রায় ১৪ আগস্ট। অর্থাৎ দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের চেয়েও দ্রুততম সময়ে বিচার শেষ। তাই এ দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি গর্বিত। বিচারে স্বদেশের শাস্তি হয়েছে। আমার চিন্তা হলো, আমার মেয়ে শশীর স্বামীর মামলাটা কবে নিষ্পত্তি হবে, নয় তো, প্রতি মাসে এ বেচারাকে যে ফিস দিতে হয় তা আগেই বলেছি। সংশ্লিষ্ট সম্মানিত বিচারকের কাছে আমার আকুল আবেদনÑ বিচারটা শেষ করে যে শাস্তি তার হওয়া উচিত তাই দিন। শাস্তিটা ভোগ করে সে পারিবারিক কাজে মন দিক। আজকে আমার বার বার মনে হচ্ছে, আইন এবং আদালত সম্পর্কে সেই অমোঘ বাণী :

‘Justice delayed, Justice denied, Justice hurried, Justice buried’.আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার মতো যদি স্বদেশ এবং আতিকউল্লাহ খান মাসুদের মামলায় শুনানি হতো, শাস্তি দেওয়ার জন্য যে উপাদান বিবেচনায় আনা হলো তা যদি জনসমক্ষে আসত, জনগণ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার মতো সব পড়ে জ্ঞান লাভ করতে পারত, বিবেক দিয়ে বিশ্লেষণ করতে পারত। তাহলে বিভিন্ন লেখক এ মামলা থেকে শিক্ষা নিতে পারত। ব্যাপারটাও অত্যন্ত পরিষ্কার হতো।

স্বদেশ অন্যায় করেছে, শাস্তি পেয়েছে। সর্বোচ্চ আদালতের বয়োজ্যেষ্ঠ বিচারকের মাধ্যমে যে রায় এর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। এই মাত্র খবর পেলাম আমার মেয়ে শশীর স্বামী বকুল কোচের মামলাটি নিষ্পত্তি হয়ে সে খালাস পেয়ে গেছে। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা বিচার বিভাগের প্রতি।

হলেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম