শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের?

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের?

সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের, নাকি সবার? সবারই যদি হবে, তাহলে বেসরকারি চাকুরেদের কথা সরকার একেবারেই ভাবে না কেন? অনেক দিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথায় কিলবিল করছিল। কিন্তু গত ২ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেট পেশের পর প্রশ্নটা রাগে পরিণত হলো।  কদিন আগে সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে। নির্ধারিত সময়ের পর বেতন বাড়াটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু এবারের বেতন বাড়াটা দারুণ আনন্দের উপলক্ষ হয়ে এসেছে। কারণ কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। এটা ঠিক বিশ্বের আর সব দেশের মতো বাংলাদেশেও সরকারি চাকরির চেয়ে  কোনো কোনো বেসরকারি চাকরিতে বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি। বিশেষ করে সরকারি আর বেসরকারি ব্যাংক, সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বেতনের পার্থক্যটা ছিল চোখে পড়ার মতো। সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ানোর পরও ব্যবধানটা কারও কারও চোখে পড়বে, তবে তা আগের মতো পোড়াবে না। ব্যবধান অনেকটাই কমে এসেছে। তবে সরকারি চাকুরেদের সঙ্গে বেসরকারি চাকুরেদের বেতনের পার্থক্যেরও কিছু যুক্তি আছে। সরকারি চাকরি মানেই নিশ্চিন্তি। বড় কোনো ফৌজদারি অপরাধ না করলে চাকরি যাওয়ার ভয় নেই। মাসের প্রথম সপ্তাহে বেতন, বছর বছর ইনক্রিমেন্ট, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, পেনশন— জীবনভর নিশ্চিন্তি। এমনকি মারা যাওয়ার পরও পেনশন পাওয়া যায়। সেখানে বেসরকারি চাকুরেদের চাকরি যেন কচুপাতার পানির মতোই টলোমলো। এমডি সাহেবের পছন্দ না হলেই চাকরি করা কঠিন। কথায় কথায় চাকরি নট। দারুণ প্রতিযোগিতা। অনেকেই বাড়তি বেতনের আশায় ছোটাছুটি করেন, আজ এখানে তো কাল ওখানে। ফলে শেকড় গজায় না কোথাও। তাই কাগজে-কলমে থাকা প্রভিডেন্ট ফান্ড বা গ্র্যাচুইটির দেখা মেলে না। পেনশনের তো প্রশ্নই ওঠে না। প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার ভয়ে বেসরকারি চাকুরেরা পাওনা সব ছুটি নেন না বা নিতে পারেন না। অফিস টাইমের কোনো বালাই নেই। ক্যারিয়ারের দিকে তাকাতে গিয়ে ঘড়ির দিকে তাকানোর সময় থাকে না অনেকের। সন্তানকে সব সময় দেখেন ঘুমে। তাই সন্তান কত বড় হয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরে, বেসরকারি চাকুরেরা দুই হাত আড়াআড়ি করে দেখান, লম্বালম্বি নয়। চাকরি ছাড়া বা ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে অনেক প্রতিষ্ঠানই দেশের প্রচলিত আইন মানে না, ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হন অনেকে। অনেক প্রতিষ্ঠান দেশের প্রচলিত আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নিয়ম বানিয়ে প্রতিষ্ঠান চালান। প্রতিবাদ করলেই চাকরি নট। আদালতে গেলে প্রতিকার পাওয়ার সুযোগ আছে বটে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আদালতের রায় কর্মীর পক্ষে যায়, তবুও খুব বেশি লোক আদালতে যান না। একবার ‘মামলাবাজ’ খেতাব জুটে গেলে পরে চাকরি পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। অসুখ-বিসুখ হলে, বয়স একটু বেড়ে গেলে, বেতন বেড়ে গেলে সব সময় ছাঁটাইয়ের ঝুঁকিতে থাকতে হয়। এত ঝুঁকি যারা নেন, তারা তো একটু বেশি বেতন পেতেই পারেন। এই কদিন আগেই সরকারি চাকুরেরা বোনাস নিয়ে বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ করেছে। আর বেসরকারি চাকুরেরা চেয়ে চেয়ে দেখেছে।

কেউ ভাববেন না, সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে বলে আমি হিংসায় জ্বলে-পুড়ে যাচ্ছি। মোটেই তা নয়। আমার পিতা সরকারি চাকরি করতেন। তাই সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়লে, তাদের সংসারে যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়, এতদিন পরও তা ভেবে আনন্দ পাই। সরকারি চাকুরেরা ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না। সরকারি চাকরিতে ফাঁকি মারার, দুর্নীতি করার, ঘুষ খাওয়ার অনেক সুযোগ থাকে। অনেকে সে সুযোগটা নেনও। তারপরও সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ায় আমরা সত্যি আনন্দিত। কিন্তু ১৪ লাখ সরকারি চাকুরেকে খুশি করতে গিয়ে যে সরকার কত কোটি মানুষকে প্রবল চাপের মধ্যে ফেলেছে, তা কি ভেবে দেখেছেন কেউ? সরকারি চাকুরেদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, তাতে বাজারে প্রভাব পড়েছে, জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। কিন্তু বেসরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়েনি। ফলে তাদের জীবনমান অনেক কাট করতে হয়েছে। সব প্রতিষ্ঠানে না হলেও অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট দেয়। কিন্তু ইনক্রিমেন্ট কখনই বেতন বৃদ্ধি নয়, এটা হলো মূল্যস্ফীতির সমন্বয়। সরকারি চাকুরেদেরও ইনক্রিমেন্ট হয়। বেতন কমিশন করে যেটা বাড়ানো হয়, সেটা বেতন বৃদ্ধি। বেসরকারি চাকুরেদের জন্য তেমন কোনো কমিশন নেই। তবে সংবাদপত্রসেবীদের দিকে সরকারের বিশেষ নজর আছে। তাদের জন্য সরকার ওয়েজ বোর্ড গঠন করে দেয়। সেই বোর্ডের সুপারিশ সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থাগুলোর অনুসরণ করার কথা। কোনো কোনো পত্রিকা ওয়েজ বোর্ডের চেয়ে বেশি সুবিধা দেয় সাংবাদিকদের। তবে বেশির ভাগ পত্রিকাই ওয়েজ বোর্ড মানে না। বেশির ভাগ পত্রিকা আগের ওয়েজ বোর্ড না মানলেও কিছু দিন পরপর সাংবাদিক নেতারা নতুন ওয়েজ বোর্ডের দাবিতে আন্দোলন করেন। বোঝাই যায়, এটা তাদের নেতা হওয়ার জন্য সমঝোতামূলক আন্দোলন। সরকারও দাবি মেনে বোর্ড গঠন করে দেয়।

ব্যস বোর্ড গঠন করেই খালাস। বোর্ড গঠন করলে তো সরকারের কোনো লস নেই, বরং বিনা কষ্টে সাংবাদিকদের খুশি করা যায়। কে মানল, না মানল; তা দেখার যেন কেউ নেই। কদিন আগে আদালত রায় দিয়েছে, সংবাদপত্রসেবীদের আয়কর দেবে প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এটা শুধু ওয়েজ বোর্ডের অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠানের জন্য। টেলিভিশন সাংবাদিকদের জন্য কোনো ওয়েজ বোর্ড নেই। তাই আয়কর সংক্রান্ত আদালতের রায় মানার বাধ্যবাধকতাও নেই। এই আয়কর নিয়ে দুকথা বলার জন্যই এত কথা। তবে আমি জানি এটুকু পড়েই সবাই বলবেন, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে না। মানলাম। কিন্তু নিয়ন্ত্রণ না করুক, একটু নজরদারি তো করতে পারে, সব নিয়ম মতো হচ্ছে কিনা। আর সরকার তো আরও একটু সহানুভূতি নিয়ে পাশে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু ঘটনা ঘটেছে উল্টো। প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী ব্যক্তি আয়কর খাতে যে পরিবর্তন এনেছেন, তার মূল চাপটা যাবে বেসরকারি চাকরিজীবী আর সৎ ব্যক্তি করদাতাদের ওপর দিয়ে। প্রথম কথা হলো, করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানো হয়নি, আগের মতো আড়াই লাখ টাকাই আছে। বাড়েনি মানে কিন্তু কমে গেছে। কারণ এক বছর আগের আড়াই লাখ টাকা আর এক বছর পরের আড়াই লাখ টাকা এক নয়। মুদ্রাস্ফীতির সুবাদে আড়াই লাখ টাকার অর্থমূল্য এখন কমে গেছে। অর্থমন্ত্রী সবচেয়ে জটিল কৌশলটা নিয়েছেন, আয়করদাতাদের বিনিয়োগ সুবিধা ও আয়কর রেয়াতের নিয়মে। এতদিন আয়করদাতারা তার আয়ের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ করে ১৫ শতাংশ রেয়াত পেতেন। কিন্তু অর্থমন্ত্রী এখানে রীতিমতো শাখের করাত। বিনিয়োগের সীমা নামিয়ে এনেছেন সর্বোচ্চ ২০ শতাংশে, রেয়াতও পাবেন কম ১০ শতাংশ। তার মানে সৎ আয়করদাতারা দুদিক থেকেই বঞ্চিত হবেন। আর নিরুৎসাহিত হবেন বিনিয়োগে। হিসাব করে দেখা গেছে, যাদের মাসিক করযোগ্য আয় ৪০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা, তাদের আয়কর বাড়বে ২৭ থেকে ৫১৪ ভাগ পর্যন্ত। আর বাড়তি এই আয়কর আপনাকে দিতে হবে গত বছরের জুলাই থেকে। ব্যক্তি আয়করদাতাদের ওপর খড়গ আছে আরও। এতদিন উেস করের টাকা আয়করের সঙ্গে সমন্বয় করা যেত। অর্থাৎ উেস করের চেয়ে আয়কর কম হলে ফেরত পাওয়ার বিধান ছিল। এখন তা তুলে দিয়ে বলা হয়েছে, উেস করের চেয়ে আয়কর কম হতে পারবে না। আমরা জানি সরকারের আয়ের প্রধান উৎস রাজস্ব। আর রাজস্বের প্রধান একটি উৎস আয়কর। রাষ্ট্র যে আমার জন্য এত কিছু করছে, তার জন্য রাষ্ট্রকে আমার কর দিতে হবে। আমি আনন্দের সঙ্গে, গর্বের সঙ্গে আয়কর দিই। কিন্তু সরকারেরও উচিত আয়করদাতাদের সামর্থ্যের সীমাটা বিবেচনায় নেওয়া। ১৬ কোটি মানুষের এই দেশে পরিবার আছে তিন কোটি। কিন্তু আয়কর দেন মাত্র ১২ লাখ মানুষ। সংখ্যাটা অবিশ্বাস্যরকম কম। কারণ আয়মুক্ত করসীমা আড়াই লাখ টাকা মানে, বছরে এর চেয়ে বেশি আয় করলে আপনাকে আয়কর দিতে হবে। বছরে আড়াই লাখ টাকা মানে দুই ঈদের বোনাসসহ মাসে ১৭ হাজার ৮৫৭ টাকা। বাংলাদেশে মাত্র ১২ লাখ লোক মাসে ১৭ হাজার ৮৫৭ টাকার বেশি আয় করেন, এই তথ্য পাগলেও বিশ্বাস করবে না। আমি নিশ্চিত এই সংখ্যাটা কয়েকগুণ বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই ১২ লাখ লোককে জালে আটকাতে পেরেছে। ব্যস, এখন এই ১২ লাখ লোকের ওপরই যত স্টিম রোলার চালাও। অথচ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আরও দক্ষতার সঙ্গে আয়কর জাল দেশজুড়ে ছড়িয়ে দিতে পারলে এই খাতে সরকারের আয় কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু এখন প্রতিবছরই রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার অনেক নিচে থাকে। রাজস্ব বোর্ডের ব্যর্থতা আর অদক্ষতার দায় বয়ে বেড়াতে হয় সৎ আয়করদাতাদের। সত্যিকারের আয়করদাতাদের খুঁজে বের করতে ব্যর্থ হয়ে সরকার যারা জালে আটকা আছে, তাদের নিয়েই খেলছে। আর জালের দিকে আসছে এমন চুনোপুঁটিদের ধরার জন্য আগাম ফাঁদ পাতছে। এবার অর্থমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, যাদের মাসিক আয় ১৬ হাজার টাকা, তাদেরও আয়কর রিটার্নস দিতে হবে। কিন্তু মাসিক আয় ১৬ হাজার টাকা হলেই কিন্তু তিনি আয়করের আওতায় পড়েন না। তাহলে তাকে কেন রিটার্ন দিতে হবে? আসলে রাজস্ব বোর্ড দুয়েক বছর পরের সম্ভাব্য আয়করদাতার তালিকায় তাদের নাম তুলে রাখছে। জালের ভিতরে থাকা চুনোপুঁটিদের নিয়ে সরকারের পরিকল্পনার অভাব নেই। কীভাবে তাদের আরও চিপা যায়, তাই নিয়ে কত পরিকল্পনা। কিন্তু জালের বাইরে রাঘববোয়ালরা আয়েশে ঘুরে বেরাচ্ছে, তাদের দিকে সরকারের নজর নেই।

এই যে করদাতাদের ছিবড়ে আদায় করা আয়কর কোথায় ব্যয় হয়? একটি কল্যাণ রাষ্ট্র অবশ্যই নাগরিকদের কল্যাণেই আয়কর ব্যয় করার কথা। কিন্তু তা কি হচ্ছে? অর্থমন্ত্রী নিজেই স্বীকার করেছেন, ব্যাংকিং খাতে এখন আর পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে। দুর্নীতিবাজরা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ভল্ট খালি করে ফেলছেন বছরের পর বছর ধরে। আর প্রতিবছর অর্থমন্ত্রী তা পূরণ করছেন, আমাদের মানে আমজনতার কাছ থেকে আদায় করা করের টাকায়। প্রস্তাবিত বাজেটেও সরকারি ব্যাংকগুলোর মূলধন জোগাতে দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আগামী অর্থবছরেও নিশ্চয়ই সাগর চোরেরা এই দুই হাজার কোটি টাকা সাবার করে দেবে। তো এই দুই হাজার কোটি টাকা আসবে কোত্থেকে? নিশ্চয়ই আপনার আমার দেওয়া করের টাকা থেকে। অর্থমন্ত্রী যখন বলেন, ব্যাংকিং খাতে পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে; তখন আমরা খুশি হতে পারি না। বরং অর্থমন্ত্রীর কণ্ঠে অসহায়ত্বটাই টের পাই। এই সাগর চোরদের ধরার দায়িত্বও তো অর্থমন্ত্রীর। কিন্তু তিনি তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। দেশের অধিকাংশ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান চলে লোকসানে, জনগণের করের টাকায়। দুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ছাপা হওয়া একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১১২টি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের বকেয়া ১ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা, ব্যাংকে ঋণ ২৭ হাজার কোটি টাকা। সরকার তাদের প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওনা আদায় করতে পারে না। আর আমাদের কাছ থেকে গলায় পাড়া দিয়ে ট্যাক্স আদায় করে। এটা কল্যাণ রাষ্ট্রের লক্ষণ নয়।

আমরা জানি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও আয়কর দিতে হয়। কিন্তু তাদের আয়কর দিতে হয় শুধু মূল বেতনের ওপর আর বেসরকারি চাকুরেদের বেতন-ভাতা সবকিছুর ওপর। বেসরকারি চাকুরেদের সমস্যা হলো, তাদের কোনো সমিতি নেই, অ্যাসোসিয়েশন নেই। তারা রাস্তায় নেমে বা ধর্মঘট করে দাবি আদায় করতে পারবেন না। সরকারও তাই নিশ্চিন্তে তাদের শুষে যাচ্ছে। মাননীয় অর্থমন্ত্রী আমরা আয়কর দিতে চাই মনের আনন্দে।  অন্যায়, অন্যায্য, অনৈতিক আয়কর আমাদের ওপর চাপিয়ে দেবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

probhash2000¦gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা
প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা

এই মাত্র | শোবিজ

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত
চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ
দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন
লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ
অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি
কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও

১৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ
বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার
জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি
প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম