শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের?

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের?

সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের, নাকি সবার? সবারই যদি হবে, তাহলে বেসরকারি চাকুরেদের কথা সরকার একেবারেই ভাবে না কেন? অনেক দিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথায় কিলবিল করছিল। কিন্তু গত ২ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেট পেশের পর প্রশ্নটা রাগে পরিণত হলো।  কদিন আগে সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে। নির্ধারিত সময়ের পর বেতন বাড়াটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু এবারের বেতন বাড়াটা দারুণ আনন্দের উপলক্ষ হয়ে এসেছে। কারণ কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। এটা ঠিক বিশ্বের আর সব দেশের মতো বাংলাদেশেও সরকারি চাকরির চেয়ে  কোনো কোনো বেসরকারি চাকরিতে বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি। বিশেষ করে সরকারি আর বেসরকারি ব্যাংক, সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বেতনের পার্থক্যটা ছিল চোখে পড়ার মতো। সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ানোর পরও ব্যবধানটা কারও কারও চোখে পড়বে, তবে তা আগের মতো পোড়াবে না। ব্যবধান অনেকটাই কমে এসেছে। তবে সরকারি চাকুরেদের সঙ্গে বেসরকারি চাকুরেদের বেতনের পার্থক্যেরও কিছু যুক্তি আছে। সরকারি চাকরি মানেই নিশ্চিন্তি। বড় কোনো ফৌজদারি অপরাধ না করলে চাকরি যাওয়ার ভয় নেই। মাসের প্রথম সপ্তাহে বেতন, বছর বছর ইনক্রিমেন্ট, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, পেনশন— জীবনভর নিশ্চিন্তি। এমনকি মারা যাওয়ার পরও পেনশন পাওয়া যায়। সেখানে বেসরকারি চাকুরেদের চাকরি যেন কচুপাতার পানির মতোই টলোমলো। এমডি সাহেবের পছন্দ না হলেই চাকরি করা কঠিন। কথায় কথায় চাকরি নট। দারুণ প্রতিযোগিতা। অনেকেই বাড়তি বেতনের আশায় ছোটাছুটি করেন, আজ এখানে তো কাল ওখানে। ফলে শেকড় গজায় না কোথাও। তাই কাগজে-কলমে থাকা প্রভিডেন্ট ফান্ড বা গ্র্যাচুইটির দেখা মেলে না। পেনশনের তো প্রশ্নই ওঠে না। প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার ভয়ে বেসরকারি চাকুরেরা পাওনা সব ছুটি নেন না বা নিতে পারেন না। অফিস টাইমের কোনো বালাই নেই। ক্যারিয়ারের দিকে তাকাতে গিয়ে ঘড়ির দিকে তাকানোর সময় থাকে না অনেকের। সন্তানকে সব সময় দেখেন ঘুমে। তাই সন্তান কত বড় হয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরে, বেসরকারি চাকুরেরা দুই হাত আড়াআড়ি করে দেখান, লম্বালম্বি নয়। চাকরি ছাড়া বা ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে অনেক প্রতিষ্ঠানই দেশের প্রচলিত আইন মানে না, ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হন অনেকে। অনেক প্রতিষ্ঠান দেশের প্রচলিত আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নিয়ম বানিয়ে প্রতিষ্ঠান চালান। প্রতিবাদ করলেই চাকরি নট। আদালতে গেলে প্রতিকার পাওয়ার সুযোগ আছে বটে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আদালতের রায় কর্মীর পক্ষে যায়, তবুও খুব বেশি লোক আদালতে যান না। একবার ‘মামলাবাজ’ খেতাব জুটে গেলে পরে চাকরি পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। অসুখ-বিসুখ হলে, বয়স একটু বেড়ে গেলে, বেতন বেড়ে গেলে সব সময় ছাঁটাইয়ের ঝুঁকিতে থাকতে হয়। এত ঝুঁকি যারা নেন, তারা তো একটু বেশি বেতন পেতেই পারেন। এই কদিন আগেই সরকারি চাকুরেরা বোনাস নিয়ে বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ করেছে। আর বেসরকারি চাকুরেরা চেয়ে চেয়ে দেখেছে।

কেউ ভাববেন না, সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে বলে আমি হিংসায় জ্বলে-পুড়ে যাচ্ছি। মোটেই তা নয়। আমার পিতা সরকারি চাকরি করতেন। তাই সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়লে, তাদের সংসারে যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়, এতদিন পরও তা ভেবে আনন্দ পাই। সরকারি চাকুরেরা ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না। সরকারি চাকরিতে ফাঁকি মারার, দুর্নীতি করার, ঘুষ খাওয়ার অনেক সুযোগ থাকে। অনেকে সে সুযোগটা নেনও। তারপরও সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ায় আমরা সত্যি আনন্দিত। কিন্তু ১৪ লাখ সরকারি চাকুরেকে খুশি করতে গিয়ে যে সরকার কত কোটি মানুষকে প্রবল চাপের মধ্যে ফেলেছে, তা কি ভেবে দেখেছেন কেউ? সরকারি চাকুরেদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, তাতে বাজারে প্রভাব পড়েছে, জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। কিন্তু বেসরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়েনি। ফলে তাদের জীবনমান অনেক কাট করতে হয়েছে। সব প্রতিষ্ঠানে না হলেও অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট দেয়। কিন্তু ইনক্রিমেন্ট কখনই বেতন বৃদ্ধি নয়, এটা হলো মূল্যস্ফীতির সমন্বয়। সরকারি চাকুরেদেরও ইনক্রিমেন্ট হয়। বেতন কমিশন করে যেটা বাড়ানো হয়, সেটা বেতন বৃদ্ধি। বেসরকারি চাকুরেদের জন্য তেমন কোনো কমিশন নেই। তবে সংবাদপত্রসেবীদের দিকে সরকারের বিশেষ নজর আছে। তাদের জন্য সরকার ওয়েজ বোর্ড গঠন করে দেয়। সেই বোর্ডের সুপারিশ সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থাগুলোর অনুসরণ করার কথা। কোনো কোনো পত্রিকা ওয়েজ বোর্ডের চেয়ে বেশি সুবিধা দেয় সাংবাদিকদের। তবে বেশির ভাগ পত্রিকাই ওয়েজ বোর্ড মানে না। বেশির ভাগ পত্রিকা আগের ওয়েজ বোর্ড না মানলেও কিছু দিন পরপর সাংবাদিক নেতারা নতুন ওয়েজ বোর্ডের দাবিতে আন্দোলন করেন। বোঝাই যায়, এটা তাদের নেতা হওয়ার জন্য সমঝোতামূলক আন্দোলন। সরকারও দাবি মেনে বোর্ড গঠন করে দেয়।

ব্যস বোর্ড গঠন করেই খালাস। বোর্ড গঠন করলে তো সরকারের কোনো লস নেই, বরং বিনা কষ্টে সাংবাদিকদের খুশি করা যায়। কে মানল, না মানল; তা দেখার যেন কেউ নেই। কদিন আগে আদালত রায় দিয়েছে, সংবাদপত্রসেবীদের আয়কর দেবে প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এটা শুধু ওয়েজ বোর্ডের অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠানের জন্য। টেলিভিশন সাংবাদিকদের জন্য কোনো ওয়েজ বোর্ড নেই। তাই আয়কর সংক্রান্ত আদালতের রায় মানার বাধ্যবাধকতাও নেই। এই আয়কর নিয়ে দুকথা বলার জন্যই এত কথা। তবে আমি জানি এটুকু পড়েই সবাই বলবেন, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে না। মানলাম। কিন্তু নিয়ন্ত্রণ না করুক, একটু নজরদারি তো করতে পারে, সব নিয়ম মতো হচ্ছে কিনা। আর সরকার তো আরও একটু সহানুভূতি নিয়ে পাশে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু ঘটনা ঘটেছে উল্টো। প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী ব্যক্তি আয়কর খাতে যে পরিবর্তন এনেছেন, তার মূল চাপটা যাবে বেসরকারি চাকরিজীবী আর সৎ ব্যক্তি করদাতাদের ওপর দিয়ে। প্রথম কথা হলো, করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানো হয়নি, আগের মতো আড়াই লাখ টাকাই আছে। বাড়েনি মানে কিন্তু কমে গেছে। কারণ এক বছর আগের আড়াই লাখ টাকা আর এক বছর পরের আড়াই লাখ টাকা এক নয়। মুদ্রাস্ফীতির সুবাদে আড়াই লাখ টাকার অর্থমূল্য এখন কমে গেছে। অর্থমন্ত্রী সবচেয়ে জটিল কৌশলটা নিয়েছেন, আয়করদাতাদের বিনিয়োগ সুবিধা ও আয়কর রেয়াতের নিয়মে। এতদিন আয়করদাতারা তার আয়ের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ করে ১৫ শতাংশ রেয়াত পেতেন। কিন্তু অর্থমন্ত্রী এখানে রীতিমতো শাখের করাত। বিনিয়োগের সীমা নামিয়ে এনেছেন সর্বোচ্চ ২০ শতাংশে, রেয়াতও পাবেন কম ১০ শতাংশ। তার মানে সৎ আয়করদাতারা দুদিক থেকেই বঞ্চিত হবেন। আর নিরুৎসাহিত হবেন বিনিয়োগে। হিসাব করে দেখা গেছে, যাদের মাসিক করযোগ্য আয় ৪০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা, তাদের আয়কর বাড়বে ২৭ থেকে ৫১৪ ভাগ পর্যন্ত। আর বাড়তি এই আয়কর আপনাকে দিতে হবে গত বছরের জুলাই থেকে। ব্যক্তি আয়করদাতাদের ওপর খড়গ আছে আরও। এতদিন উেস করের টাকা আয়করের সঙ্গে সমন্বয় করা যেত। অর্থাৎ উেস করের চেয়ে আয়কর কম হলে ফেরত পাওয়ার বিধান ছিল। এখন তা তুলে দিয়ে বলা হয়েছে, উেস করের চেয়ে আয়কর কম হতে পারবে না। আমরা জানি সরকারের আয়ের প্রধান উৎস রাজস্ব। আর রাজস্বের প্রধান একটি উৎস আয়কর। রাষ্ট্র যে আমার জন্য এত কিছু করছে, তার জন্য রাষ্ট্রকে আমার কর দিতে হবে। আমি আনন্দের সঙ্গে, গর্বের সঙ্গে আয়কর দিই। কিন্তু সরকারেরও উচিত আয়করদাতাদের সামর্থ্যের সীমাটা বিবেচনায় নেওয়া। ১৬ কোটি মানুষের এই দেশে পরিবার আছে তিন কোটি। কিন্তু আয়কর দেন মাত্র ১২ লাখ মানুষ। সংখ্যাটা অবিশ্বাস্যরকম কম। কারণ আয়মুক্ত করসীমা আড়াই লাখ টাকা মানে, বছরে এর চেয়ে বেশি আয় করলে আপনাকে আয়কর দিতে হবে। বছরে আড়াই লাখ টাকা মানে দুই ঈদের বোনাসসহ মাসে ১৭ হাজার ৮৫৭ টাকা। বাংলাদেশে মাত্র ১২ লাখ লোক মাসে ১৭ হাজার ৮৫৭ টাকার বেশি আয় করেন, এই তথ্য পাগলেও বিশ্বাস করবে না। আমি নিশ্চিত এই সংখ্যাটা কয়েকগুণ বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই ১২ লাখ লোককে জালে আটকাতে পেরেছে। ব্যস, এখন এই ১২ লাখ লোকের ওপরই যত স্টিম রোলার চালাও। অথচ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আরও দক্ষতার সঙ্গে আয়কর জাল দেশজুড়ে ছড়িয়ে দিতে পারলে এই খাতে সরকারের আয় কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু এখন প্রতিবছরই রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার অনেক নিচে থাকে। রাজস্ব বোর্ডের ব্যর্থতা আর অদক্ষতার দায় বয়ে বেড়াতে হয় সৎ আয়করদাতাদের। সত্যিকারের আয়করদাতাদের খুঁজে বের করতে ব্যর্থ হয়ে সরকার যারা জালে আটকা আছে, তাদের নিয়েই খেলছে। আর জালের দিকে আসছে এমন চুনোপুঁটিদের ধরার জন্য আগাম ফাঁদ পাতছে। এবার অর্থমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, যাদের মাসিক আয় ১৬ হাজার টাকা, তাদেরও আয়কর রিটার্নস দিতে হবে। কিন্তু মাসিক আয় ১৬ হাজার টাকা হলেই কিন্তু তিনি আয়করের আওতায় পড়েন না। তাহলে তাকে কেন রিটার্ন দিতে হবে? আসলে রাজস্ব বোর্ড দুয়েক বছর পরের সম্ভাব্য আয়করদাতার তালিকায় তাদের নাম তুলে রাখছে। জালের ভিতরে থাকা চুনোপুঁটিদের নিয়ে সরকারের পরিকল্পনার অভাব নেই। কীভাবে তাদের আরও চিপা যায়, তাই নিয়ে কত পরিকল্পনা। কিন্তু জালের বাইরে রাঘববোয়ালরা আয়েশে ঘুরে বেরাচ্ছে, তাদের দিকে সরকারের নজর নেই।

এই যে করদাতাদের ছিবড়ে আদায় করা আয়কর কোথায় ব্যয় হয়? একটি কল্যাণ রাষ্ট্র অবশ্যই নাগরিকদের কল্যাণেই আয়কর ব্যয় করার কথা। কিন্তু তা কি হচ্ছে? অর্থমন্ত্রী নিজেই স্বীকার করেছেন, ব্যাংকিং খাতে এখন আর পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে। দুর্নীতিবাজরা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ভল্ট খালি করে ফেলছেন বছরের পর বছর ধরে। আর প্রতিবছর অর্থমন্ত্রী তা পূরণ করছেন, আমাদের মানে আমজনতার কাছ থেকে আদায় করা করের টাকায়। প্রস্তাবিত বাজেটেও সরকারি ব্যাংকগুলোর মূলধন জোগাতে দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আগামী অর্থবছরেও নিশ্চয়ই সাগর চোরেরা এই দুই হাজার কোটি টাকা সাবার করে দেবে। তো এই দুই হাজার কোটি টাকা আসবে কোত্থেকে? নিশ্চয়ই আপনার আমার দেওয়া করের টাকা থেকে। অর্থমন্ত্রী যখন বলেন, ব্যাংকিং খাতে পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে; তখন আমরা খুশি হতে পারি না। বরং অর্থমন্ত্রীর কণ্ঠে অসহায়ত্বটাই টের পাই। এই সাগর চোরদের ধরার দায়িত্বও তো অর্থমন্ত্রীর। কিন্তু তিনি তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। দেশের অধিকাংশ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান চলে লোকসানে, জনগণের করের টাকায়। দুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ছাপা হওয়া একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১১২টি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের বকেয়া ১ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা, ব্যাংকে ঋণ ২৭ হাজার কোটি টাকা। সরকার তাদের প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওনা আদায় করতে পারে না। আর আমাদের কাছ থেকে গলায় পাড়া দিয়ে ট্যাক্স আদায় করে। এটা কল্যাণ রাষ্ট্রের লক্ষণ নয়।

আমরা জানি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও আয়কর দিতে হয়। কিন্তু তাদের আয়কর দিতে হয় শুধু মূল বেতনের ওপর আর বেসরকারি চাকুরেদের বেতন-ভাতা সবকিছুর ওপর। বেসরকারি চাকুরেদের সমস্যা হলো, তাদের কোনো সমিতি নেই, অ্যাসোসিয়েশন নেই। তারা রাস্তায় নেমে বা ধর্মঘট করে দাবি আদায় করতে পারবেন না। সরকারও তাই নিশ্চিন্তে তাদের শুষে যাচ্ছে। মাননীয় অর্থমন্ত্রী আমরা আয়কর দিতে চাই মনের আনন্দে।  অন্যায়, অন্যায্য, অনৈতিক আয়কর আমাদের ওপর চাপিয়ে দেবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

probhash2000¦gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৫৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে