শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের?

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের?

সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের, নাকি সবার? সবারই যদি হবে, তাহলে বেসরকারি চাকুরেদের কথা সরকার একেবারেই ভাবে না কেন? অনেক দিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথায় কিলবিল করছিল। কিন্তু গত ২ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেট পেশের পর প্রশ্নটা রাগে পরিণত হলো।  কদিন আগে সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে। নির্ধারিত সময়ের পর বেতন বাড়াটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু এবারের বেতন বাড়াটা দারুণ আনন্দের উপলক্ষ হয়ে এসেছে। কারণ কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। এটা ঠিক বিশ্বের আর সব দেশের মতো বাংলাদেশেও সরকারি চাকরির চেয়ে  কোনো কোনো বেসরকারি চাকরিতে বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি। বিশেষ করে সরকারি আর বেসরকারি ব্যাংক, সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বেতনের পার্থক্যটা ছিল চোখে পড়ার মতো। সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ানোর পরও ব্যবধানটা কারও কারও চোখে পড়বে, তবে তা আগের মতো পোড়াবে না। ব্যবধান অনেকটাই কমে এসেছে। তবে সরকারি চাকুরেদের সঙ্গে বেসরকারি চাকুরেদের বেতনের পার্থক্যেরও কিছু যুক্তি আছে। সরকারি চাকরি মানেই নিশ্চিন্তি। বড় কোনো ফৌজদারি অপরাধ না করলে চাকরি যাওয়ার ভয় নেই। মাসের প্রথম সপ্তাহে বেতন, বছর বছর ইনক্রিমেন্ট, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, পেনশন— জীবনভর নিশ্চিন্তি। এমনকি মারা যাওয়ার পরও পেনশন পাওয়া যায়। সেখানে বেসরকারি চাকুরেদের চাকরি যেন কচুপাতার পানির মতোই টলোমলো। এমডি সাহেবের পছন্দ না হলেই চাকরি করা কঠিন। কথায় কথায় চাকরি নট। দারুণ প্রতিযোগিতা। অনেকেই বাড়তি বেতনের আশায় ছোটাছুটি করেন, আজ এখানে তো কাল ওখানে। ফলে শেকড় গজায় না কোথাও। তাই কাগজে-কলমে থাকা প্রভিডেন্ট ফান্ড বা গ্র্যাচুইটির দেখা মেলে না। পেনশনের তো প্রশ্নই ওঠে না। প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার ভয়ে বেসরকারি চাকুরেরা পাওনা সব ছুটি নেন না বা নিতে পারেন না। অফিস টাইমের কোনো বালাই নেই। ক্যারিয়ারের দিকে তাকাতে গিয়ে ঘড়ির দিকে তাকানোর সময় থাকে না অনেকের। সন্তানকে সব সময় দেখেন ঘুমে। তাই সন্তান কত বড় হয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরে, বেসরকারি চাকুরেরা দুই হাত আড়াআড়ি করে দেখান, লম্বালম্বি নয়। চাকরি ছাড়া বা ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে অনেক প্রতিষ্ঠানই দেশের প্রচলিত আইন মানে না, ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হন অনেকে। অনেক প্রতিষ্ঠান দেশের প্রচলিত আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নিয়ম বানিয়ে প্রতিষ্ঠান চালান। প্রতিবাদ করলেই চাকরি নট। আদালতে গেলে প্রতিকার পাওয়ার সুযোগ আছে বটে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আদালতের রায় কর্মীর পক্ষে যায়, তবুও খুব বেশি লোক আদালতে যান না। একবার ‘মামলাবাজ’ খেতাব জুটে গেলে পরে চাকরি পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। অসুখ-বিসুখ হলে, বয়স একটু বেড়ে গেলে, বেতন বেড়ে গেলে সব সময় ছাঁটাইয়ের ঝুঁকিতে থাকতে হয়। এত ঝুঁকি যারা নেন, তারা তো একটু বেশি বেতন পেতেই পারেন। এই কদিন আগেই সরকারি চাকুরেরা বোনাস নিয়ে বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ করেছে। আর বেসরকারি চাকুরেরা চেয়ে চেয়ে দেখেছে।

কেউ ভাববেন না, সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে বলে আমি হিংসায় জ্বলে-পুড়ে যাচ্ছি। মোটেই তা নয়। আমার পিতা সরকারি চাকরি করতেন। তাই সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়লে, তাদের সংসারে যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়, এতদিন পরও তা ভেবে আনন্দ পাই। সরকারি চাকুরেরা ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না। সরকারি চাকরিতে ফাঁকি মারার, দুর্নীতি করার, ঘুষ খাওয়ার অনেক সুযোগ থাকে। অনেকে সে সুযোগটা নেনও। তারপরও সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ায় আমরা সত্যি আনন্দিত। কিন্তু ১৪ লাখ সরকারি চাকুরেকে খুশি করতে গিয়ে যে সরকার কত কোটি মানুষকে প্রবল চাপের মধ্যে ফেলেছে, তা কি ভেবে দেখেছেন কেউ? সরকারি চাকুরেদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, তাতে বাজারে প্রভাব পড়েছে, জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। কিন্তু বেসরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়েনি। ফলে তাদের জীবনমান অনেক কাট করতে হয়েছে। সব প্রতিষ্ঠানে না হলেও অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট দেয়। কিন্তু ইনক্রিমেন্ট কখনই বেতন বৃদ্ধি নয়, এটা হলো মূল্যস্ফীতির সমন্বয়। সরকারি চাকুরেদেরও ইনক্রিমেন্ট হয়। বেতন কমিশন করে যেটা বাড়ানো হয়, সেটা বেতন বৃদ্ধি। বেসরকারি চাকুরেদের জন্য তেমন কোনো কমিশন নেই। তবে সংবাদপত্রসেবীদের দিকে সরকারের বিশেষ নজর আছে। তাদের জন্য সরকার ওয়েজ বোর্ড গঠন করে দেয়। সেই বোর্ডের সুপারিশ সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থাগুলোর অনুসরণ করার কথা। কোনো কোনো পত্রিকা ওয়েজ বোর্ডের চেয়ে বেশি সুবিধা দেয় সাংবাদিকদের। তবে বেশির ভাগ পত্রিকাই ওয়েজ বোর্ড মানে না। বেশির ভাগ পত্রিকা আগের ওয়েজ বোর্ড না মানলেও কিছু দিন পরপর সাংবাদিক নেতারা নতুন ওয়েজ বোর্ডের দাবিতে আন্দোলন করেন। বোঝাই যায়, এটা তাদের নেতা হওয়ার জন্য সমঝোতামূলক আন্দোলন। সরকারও দাবি মেনে বোর্ড গঠন করে দেয়।

ব্যস বোর্ড গঠন করেই খালাস। বোর্ড গঠন করলে তো সরকারের কোনো লস নেই, বরং বিনা কষ্টে সাংবাদিকদের খুশি করা যায়। কে মানল, না মানল; তা দেখার যেন কেউ নেই। কদিন আগে আদালত রায় দিয়েছে, সংবাদপত্রসেবীদের আয়কর দেবে প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এটা শুধু ওয়েজ বোর্ডের অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠানের জন্য। টেলিভিশন সাংবাদিকদের জন্য কোনো ওয়েজ বোর্ড নেই। তাই আয়কর সংক্রান্ত আদালতের রায় মানার বাধ্যবাধকতাও নেই। এই আয়কর নিয়ে দুকথা বলার জন্যই এত কথা। তবে আমি জানি এটুকু পড়েই সবাই বলবেন, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে না। মানলাম। কিন্তু নিয়ন্ত্রণ না করুক, একটু নজরদারি তো করতে পারে, সব নিয়ম মতো হচ্ছে কিনা। আর সরকার তো আরও একটু সহানুভূতি নিয়ে পাশে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু ঘটনা ঘটেছে উল্টো। প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী ব্যক্তি আয়কর খাতে যে পরিবর্তন এনেছেন, তার মূল চাপটা যাবে বেসরকারি চাকরিজীবী আর সৎ ব্যক্তি করদাতাদের ওপর দিয়ে। প্রথম কথা হলো, করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানো হয়নি, আগের মতো আড়াই লাখ টাকাই আছে। বাড়েনি মানে কিন্তু কমে গেছে। কারণ এক বছর আগের আড়াই লাখ টাকা আর এক বছর পরের আড়াই লাখ টাকা এক নয়। মুদ্রাস্ফীতির সুবাদে আড়াই লাখ টাকার অর্থমূল্য এখন কমে গেছে। অর্থমন্ত্রী সবচেয়ে জটিল কৌশলটা নিয়েছেন, আয়করদাতাদের বিনিয়োগ সুবিধা ও আয়কর রেয়াতের নিয়মে। এতদিন আয়করদাতারা তার আয়ের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ করে ১৫ শতাংশ রেয়াত পেতেন। কিন্তু অর্থমন্ত্রী এখানে রীতিমতো শাখের করাত। বিনিয়োগের সীমা নামিয়ে এনেছেন সর্বোচ্চ ২০ শতাংশে, রেয়াতও পাবেন কম ১০ শতাংশ। তার মানে সৎ আয়করদাতারা দুদিক থেকেই বঞ্চিত হবেন। আর নিরুৎসাহিত হবেন বিনিয়োগে। হিসাব করে দেখা গেছে, যাদের মাসিক করযোগ্য আয় ৪০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা, তাদের আয়কর বাড়বে ২৭ থেকে ৫১৪ ভাগ পর্যন্ত। আর বাড়তি এই আয়কর আপনাকে দিতে হবে গত বছরের জুলাই থেকে। ব্যক্তি আয়করদাতাদের ওপর খড়গ আছে আরও। এতদিন উেস করের টাকা আয়করের সঙ্গে সমন্বয় করা যেত। অর্থাৎ উেস করের চেয়ে আয়কর কম হলে ফেরত পাওয়ার বিধান ছিল। এখন তা তুলে দিয়ে বলা হয়েছে, উেস করের চেয়ে আয়কর কম হতে পারবে না। আমরা জানি সরকারের আয়ের প্রধান উৎস রাজস্ব। আর রাজস্বের প্রধান একটি উৎস আয়কর। রাষ্ট্র যে আমার জন্য এত কিছু করছে, তার জন্য রাষ্ট্রকে আমার কর দিতে হবে। আমি আনন্দের সঙ্গে, গর্বের সঙ্গে আয়কর দিই। কিন্তু সরকারেরও উচিত আয়করদাতাদের সামর্থ্যের সীমাটা বিবেচনায় নেওয়া। ১৬ কোটি মানুষের এই দেশে পরিবার আছে তিন কোটি। কিন্তু আয়কর দেন মাত্র ১২ লাখ মানুষ। সংখ্যাটা অবিশ্বাস্যরকম কম। কারণ আয়মুক্ত করসীমা আড়াই লাখ টাকা মানে, বছরে এর চেয়ে বেশি আয় করলে আপনাকে আয়কর দিতে হবে। বছরে আড়াই লাখ টাকা মানে দুই ঈদের বোনাসসহ মাসে ১৭ হাজার ৮৫৭ টাকা। বাংলাদেশে মাত্র ১২ লাখ লোক মাসে ১৭ হাজার ৮৫৭ টাকার বেশি আয় করেন, এই তথ্য পাগলেও বিশ্বাস করবে না। আমি নিশ্চিত এই সংখ্যাটা কয়েকগুণ বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই ১২ লাখ লোককে জালে আটকাতে পেরেছে। ব্যস, এখন এই ১২ লাখ লোকের ওপরই যত স্টিম রোলার চালাও। অথচ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আরও দক্ষতার সঙ্গে আয়কর জাল দেশজুড়ে ছড়িয়ে দিতে পারলে এই খাতে সরকারের আয় কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু এখন প্রতিবছরই রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার অনেক নিচে থাকে। রাজস্ব বোর্ডের ব্যর্থতা আর অদক্ষতার দায় বয়ে বেড়াতে হয় সৎ আয়করদাতাদের। সত্যিকারের আয়করদাতাদের খুঁজে বের করতে ব্যর্থ হয়ে সরকার যারা জালে আটকা আছে, তাদের নিয়েই খেলছে। আর জালের দিকে আসছে এমন চুনোপুঁটিদের ধরার জন্য আগাম ফাঁদ পাতছে। এবার অর্থমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, যাদের মাসিক আয় ১৬ হাজার টাকা, তাদেরও আয়কর রিটার্নস দিতে হবে। কিন্তু মাসিক আয় ১৬ হাজার টাকা হলেই কিন্তু তিনি আয়করের আওতায় পড়েন না। তাহলে তাকে কেন রিটার্ন দিতে হবে? আসলে রাজস্ব বোর্ড দুয়েক বছর পরের সম্ভাব্য আয়করদাতার তালিকায় তাদের নাম তুলে রাখছে। জালের ভিতরে থাকা চুনোপুঁটিদের নিয়ে সরকারের পরিকল্পনার অভাব নেই। কীভাবে তাদের আরও চিপা যায়, তাই নিয়ে কত পরিকল্পনা। কিন্তু জালের বাইরে রাঘববোয়ালরা আয়েশে ঘুরে বেরাচ্ছে, তাদের দিকে সরকারের নজর নেই।

এই যে করদাতাদের ছিবড়ে আদায় করা আয়কর কোথায় ব্যয় হয়? একটি কল্যাণ রাষ্ট্র অবশ্যই নাগরিকদের কল্যাণেই আয়কর ব্যয় করার কথা। কিন্তু তা কি হচ্ছে? অর্থমন্ত্রী নিজেই স্বীকার করেছেন, ব্যাংকিং খাতে এখন আর পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে। দুর্নীতিবাজরা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ভল্ট খালি করে ফেলছেন বছরের পর বছর ধরে। আর প্রতিবছর অর্থমন্ত্রী তা পূরণ করছেন, আমাদের মানে আমজনতার কাছ থেকে আদায় করা করের টাকায়। প্রস্তাবিত বাজেটেও সরকারি ব্যাংকগুলোর মূলধন জোগাতে দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আগামী অর্থবছরেও নিশ্চয়ই সাগর চোরেরা এই দুই হাজার কোটি টাকা সাবার করে দেবে। তো এই দুই হাজার কোটি টাকা আসবে কোত্থেকে? নিশ্চয়ই আপনার আমার দেওয়া করের টাকা থেকে। অর্থমন্ত্রী যখন বলেন, ব্যাংকিং খাতে পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে; তখন আমরা খুশি হতে পারি না। বরং অর্থমন্ত্রীর কণ্ঠে অসহায়ত্বটাই টের পাই। এই সাগর চোরদের ধরার দায়িত্বও তো অর্থমন্ত্রীর। কিন্তু তিনি তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। দেশের অধিকাংশ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান চলে লোকসানে, জনগণের করের টাকায়। দুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ছাপা হওয়া একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১১২টি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের বকেয়া ১ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা, ব্যাংকে ঋণ ২৭ হাজার কোটি টাকা। সরকার তাদের প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওনা আদায় করতে পারে না। আর আমাদের কাছ থেকে গলায় পাড়া দিয়ে ট্যাক্স আদায় করে। এটা কল্যাণ রাষ্ট্রের লক্ষণ নয়।

আমরা জানি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও আয়কর দিতে হয়। কিন্তু তাদের আয়কর দিতে হয় শুধু মূল বেতনের ওপর আর বেসরকারি চাকুরেদের বেতন-ভাতা সবকিছুর ওপর। বেসরকারি চাকুরেদের সমস্যা হলো, তাদের কোনো সমিতি নেই, অ্যাসোসিয়েশন নেই। তারা রাস্তায় নেমে বা ধর্মঘট করে দাবি আদায় করতে পারবেন না। সরকারও তাই নিশ্চিন্তে তাদের শুষে যাচ্ছে। মাননীয় অর্থমন্ত্রী আমরা আয়কর দিতে চাই মনের আনন্দে।  অন্যায়, অন্যায্য, অনৈতিক আয়কর আমাদের ওপর চাপিয়ে দেবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

probhash2000¦gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

৩০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির
ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়