শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের?

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের?

সরকার কি শুধু সরকারি কর্মচারীদের, নাকি সবার? সবারই যদি হবে, তাহলে বেসরকারি চাকুরেদের কথা সরকার একেবারেই ভাবে না কেন? অনেক দিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথায় কিলবিল করছিল। কিন্তু গত ২ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেট পেশের পর প্রশ্নটা রাগে পরিণত হলো।  কদিন আগে সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে। নির্ধারিত সময়ের পর বেতন বাড়াটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু এবারের বেতন বাড়াটা দারুণ আনন্দের উপলক্ষ হয়ে এসেছে। কারণ কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। এটা ঠিক বিশ্বের আর সব দেশের মতো বাংলাদেশেও সরকারি চাকরির চেয়ে  কোনো কোনো বেসরকারি চাকরিতে বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি। বিশেষ করে সরকারি আর বেসরকারি ব্যাংক, সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বেতনের পার্থক্যটা ছিল চোখে পড়ার মতো। সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ানোর পরও ব্যবধানটা কারও কারও চোখে পড়বে, তবে তা আগের মতো পোড়াবে না। ব্যবধান অনেকটাই কমে এসেছে। তবে সরকারি চাকুরেদের সঙ্গে বেসরকারি চাকুরেদের বেতনের পার্থক্যেরও কিছু যুক্তি আছে। সরকারি চাকরি মানেই নিশ্চিন্তি। বড় কোনো ফৌজদারি অপরাধ না করলে চাকরি যাওয়ার ভয় নেই। মাসের প্রথম সপ্তাহে বেতন, বছর বছর ইনক্রিমেন্ট, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, পেনশন— জীবনভর নিশ্চিন্তি। এমনকি মারা যাওয়ার পরও পেনশন পাওয়া যায়। সেখানে বেসরকারি চাকুরেদের চাকরি যেন কচুপাতার পানির মতোই টলোমলো। এমডি সাহেবের পছন্দ না হলেই চাকরি করা কঠিন। কথায় কথায় চাকরি নট। দারুণ প্রতিযোগিতা। অনেকেই বাড়তি বেতনের আশায় ছোটাছুটি করেন, আজ এখানে তো কাল ওখানে। ফলে শেকড় গজায় না কোথাও। তাই কাগজে-কলমে থাকা প্রভিডেন্ট ফান্ড বা গ্র্যাচুইটির দেখা মেলে না। পেনশনের তো প্রশ্নই ওঠে না। প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার ভয়ে বেসরকারি চাকুরেরা পাওনা সব ছুটি নেন না বা নিতে পারেন না। অফিস টাইমের কোনো বালাই নেই। ক্যারিয়ারের দিকে তাকাতে গিয়ে ঘড়ির দিকে তাকানোর সময় থাকে না অনেকের। সন্তানকে সব সময় দেখেন ঘুমে। তাই সন্তান কত বড় হয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরে, বেসরকারি চাকুরেরা দুই হাত আড়াআড়ি করে দেখান, লম্বালম্বি নয়। চাকরি ছাড়া বা ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে অনেক প্রতিষ্ঠানই দেশের প্রচলিত আইন মানে না, ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হন অনেকে। অনেক প্রতিষ্ঠান দেশের প্রচলিত আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নিয়ম বানিয়ে প্রতিষ্ঠান চালান। প্রতিবাদ করলেই চাকরি নট। আদালতে গেলে প্রতিকার পাওয়ার সুযোগ আছে বটে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আদালতের রায় কর্মীর পক্ষে যায়, তবুও খুব বেশি লোক আদালতে যান না। একবার ‘মামলাবাজ’ খেতাব জুটে গেলে পরে চাকরি পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। অসুখ-বিসুখ হলে, বয়স একটু বেড়ে গেলে, বেতন বেড়ে গেলে সব সময় ছাঁটাইয়ের ঝুঁকিতে থাকতে হয়। এত ঝুঁকি যারা নেন, তারা তো একটু বেশি বেতন পেতেই পারেন। এই কদিন আগেই সরকারি চাকুরেরা বোনাস নিয়ে বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ করেছে। আর বেসরকারি চাকুরেরা চেয়ে চেয়ে দেখেছে।

কেউ ভাববেন না, সরকারি চাকুরেদের বেতন বেড়েছে বলে আমি হিংসায় জ্বলে-পুড়ে যাচ্ছি। মোটেই তা নয়। আমার পিতা সরকারি চাকরি করতেন। তাই সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়লে, তাদের সংসারে যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়, এতদিন পরও তা ভেবে আনন্দ পাই। সরকারি চাকুরেরা ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না। সরকারি চাকরিতে ফাঁকি মারার, দুর্নীতি করার, ঘুষ খাওয়ার অনেক সুযোগ থাকে। অনেকে সে সুযোগটা নেনও। তারপরও সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ায় আমরা সত্যি আনন্দিত। কিন্তু ১৪ লাখ সরকারি চাকুরেকে খুশি করতে গিয়ে যে সরকার কত কোটি মানুষকে প্রবল চাপের মধ্যে ফেলেছে, তা কি ভেবে দেখেছেন কেউ? সরকারি চাকুরেদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, তাতে বাজারে প্রভাব পড়েছে, জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। কিন্তু বেসরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়েনি। ফলে তাদের জীবনমান অনেক কাট করতে হয়েছে। সব প্রতিষ্ঠানে না হলেও অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট দেয়। কিন্তু ইনক্রিমেন্ট কখনই বেতন বৃদ্ধি নয়, এটা হলো মূল্যস্ফীতির সমন্বয়। সরকারি চাকুরেদেরও ইনক্রিমেন্ট হয়। বেতন কমিশন করে যেটা বাড়ানো হয়, সেটা বেতন বৃদ্ধি। বেসরকারি চাকুরেদের জন্য তেমন কোনো কমিশন নেই। তবে সংবাদপত্রসেবীদের দিকে সরকারের বিশেষ নজর আছে। তাদের জন্য সরকার ওয়েজ বোর্ড গঠন করে দেয়। সেই বোর্ডের সুপারিশ সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থাগুলোর অনুসরণ করার কথা। কোনো কোনো পত্রিকা ওয়েজ বোর্ডের চেয়ে বেশি সুবিধা দেয় সাংবাদিকদের। তবে বেশির ভাগ পত্রিকাই ওয়েজ বোর্ড মানে না। বেশির ভাগ পত্রিকা আগের ওয়েজ বোর্ড না মানলেও কিছু দিন পরপর সাংবাদিক নেতারা নতুন ওয়েজ বোর্ডের দাবিতে আন্দোলন করেন। বোঝাই যায়, এটা তাদের নেতা হওয়ার জন্য সমঝোতামূলক আন্দোলন। সরকারও দাবি মেনে বোর্ড গঠন করে দেয়।

ব্যস বোর্ড গঠন করেই খালাস। বোর্ড গঠন করলে তো সরকারের কোনো লস নেই, বরং বিনা কষ্টে সাংবাদিকদের খুশি করা যায়। কে মানল, না মানল; তা দেখার যেন কেউ নেই। কদিন আগে আদালত রায় দিয়েছে, সংবাদপত্রসেবীদের আয়কর দেবে প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এটা শুধু ওয়েজ বোর্ডের অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠানের জন্য। টেলিভিশন সাংবাদিকদের জন্য কোনো ওয়েজ বোর্ড নেই। তাই আয়কর সংক্রান্ত আদালতের রায় মানার বাধ্যবাধকতাও নেই। এই আয়কর নিয়ে দুকথা বলার জন্যই এত কথা। তবে আমি জানি এটুকু পড়েই সবাই বলবেন, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে না। মানলাম। কিন্তু নিয়ন্ত্রণ না করুক, একটু নজরদারি তো করতে পারে, সব নিয়ম মতো হচ্ছে কিনা। আর সরকার তো আরও একটু সহানুভূতি নিয়ে পাশে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু ঘটনা ঘটেছে উল্টো। প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী ব্যক্তি আয়কর খাতে যে পরিবর্তন এনেছেন, তার মূল চাপটা যাবে বেসরকারি চাকরিজীবী আর সৎ ব্যক্তি করদাতাদের ওপর দিয়ে। প্রথম কথা হলো, করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানো হয়নি, আগের মতো আড়াই লাখ টাকাই আছে। বাড়েনি মানে কিন্তু কমে গেছে। কারণ এক বছর আগের আড়াই লাখ টাকা আর এক বছর পরের আড়াই লাখ টাকা এক নয়। মুদ্রাস্ফীতির সুবাদে আড়াই লাখ টাকার অর্থমূল্য এখন কমে গেছে। অর্থমন্ত্রী সবচেয়ে জটিল কৌশলটা নিয়েছেন, আয়করদাতাদের বিনিয়োগ সুবিধা ও আয়কর রেয়াতের নিয়মে। এতদিন আয়করদাতারা তার আয়ের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ করে ১৫ শতাংশ রেয়াত পেতেন। কিন্তু অর্থমন্ত্রী এখানে রীতিমতো শাখের করাত। বিনিয়োগের সীমা নামিয়ে এনেছেন সর্বোচ্চ ২০ শতাংশে, রেয়াতও পাবেন কম ১০ শতাংশ। তার মানে সৎ আয়করদাতারা দুদিক থেকেই বঞ্চিত হবেন। আর নিরুৎসাহিত হবেন বিনিয়োগে। হিসাব করে দেখা গেছে, যাদের মাসিক করযোগ্য আয় ৪০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা, তাদের আয়কর বাড়বে ২৭ থেকে ৫১৪ ভাগ পর্যন্ত। আর বাড়তি এই আয়কর আপনাকে দিতে হবে গত বছরের জুলাই থেকে। ব্যক্তি আয়করদাতাদের ওপর খড়গ আছে আরও। এতদিন উেস করের টাকা আয়করের সঙ্গে সমন্বয় করা যেত। অর্থাৎ উেস করের চেয়ে আয়কর কম হলে ফেরত পাওয়ার বিধান ছিল। এখন তা তুলে দিয়ে বলা হয়েছে, উেস করের চেয়ে আয়কর কম হতে পারবে না। আমরা জানি সরকারের আয়ের প্রধান উৎস রাজস্ব। আর রাজস্বের প্রধান একটি উৎস আয়কর। রাষ্ট্র যে আমার জন্য এত কিছু করছে, তার জন্য রাষ্ট্রকে আমার কর দিতে হবে। আমি আনন্দের সঙ্গে, গর্বের সঙ্গে আয়কর দিই। কিন্তু সরকারেরও উচিত আয়করদাতাদের সামর্থ্যের সীমাটা বিবেচনায় নেওয়া। ১৬ কোটি মানুষের এই দেশে পরিবার আছে তিন কোটি। কিন্তু আয়কর দেন মাত্র ১২ লাখ মানুষ। সংখ্যাটা অবিশ্বাস্যরকম কম। কারণ আয়মুক্ত করসীমা আড়াই লাখ টাকা মানে, বছরে এর চেয়ে বেশি আয় করলে আপনাকে আয়কর দিতে হবে। বছরে আড়াই লাখ টাকা মানে দুই ঈদের বোনাসসহ মাসে ১৭ হাজার ৮৫৭ টাকা। বাংলাদেশে মাত্র ১২ লাখ লোক মাসে ১৭ হাজার ৮৫৭ টাকার বেশি আয় করেন, এই তথ্য পাগলেও বিশ্বাস করবে না। আমি নিশ্চিত এই সংখ্যাটা কয়েকগুণ বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই ১২ লাখ লোককে জালে আটকাতে পেরেছে। ব্যস, এখন এই ১২ লাখ লোকের ওপরই যত স্টিম রোলার চালাও। অথচ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আরও দক্ষতার সঙ্গে আয়কর জাল দেশজুড়ে ছড়িয়ে দিতে পারলে এই খাতে সরকারের আয় কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু এখন প্রতিবছরই রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার অনেক নিচে থাকে। রাজস্ব বোর্ডের ব্যর্থতা আর অদক্ষতার দায় বয়ে বেড়াতে হয় সৎ আয়করদাতাদের। সত্যিকারের আয়করদাতাদের খুঁজে বের করতে ব্যর্থ হয়ে সরকার যারা জালে আটকা আছে, তাদের নিয়েই খেলছে। আর জালের দিকে আসছে এমন চুনোপুঁটিদের ধরার জন্য আগাম ফাঁদ পাতছে। এবার অর্থমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, যাদের মাসিক আয় ১৬ হাজার টাকা, তাদেরও আয়কর রিটার্নস দিতে হবে। কিন্তু মাসিক আয় ১৬ হাজার টাকা হলেই কিন্তু তিনি আয়করের আওতায় পড়েন না। তাহলে তাকে কেন রিটার্ন দিতে হবে? আসলে রাজস্ব বোর্ড দুয়েক বছর পরের সম্ভাব্য আয়করদাতার তালিকায় তাদের নাম তুলে রাখছে। জালের ভিতরে থাকা চুনোপুঁটিদের নিয়ে সরকারের পরিকল্পনার অভাব নেই। কীভাবে তাদের আরও চিপা যায়, তাই নিয়ে কত পরিকল্পনা। কিন্তু জালের বাইরে রাঘববোয়ালরা আয়েশে ঘুরে বেরাচ্ছে, তাদের দিকে সরকারের নজর নেই।

এই যে করদাতাদের ছিবড়ে আদায় করা আয়কর কোথায় ব্যয় হয়? একটি কল্যাণ রাষ্ট্র অবশ্যই নাগরিকদের কল্যাণেই আয়কর ব্যয় করার কথা। কিন্তু তা কি হচ্ছে? অর্থমন্ত্রী নিজেই স্বীকার করেছেন, ব্যাংকিং খাতে এখন আর পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে। দুর্নীতিবাজরা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ভল্ট খালি করে ফেলছেন বছরের পর বছর ধরে। আর প্রতিবছর অর্থমন্ত্রী তা পূরণ করছেন, আমাদের মানে আমজনতার কাছ থেকে আদায় করা করের টাকায়। প্রস্তাবিত বাজেটেও সরকারি ব্যাংকগুলোর মূলধন জোগাতে দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আগামী অর্থবছরেও নিশ্চয়ই সাগর চোরেরা এই দুই হাজার কোটি টাকা সাবার করে দেবে। তো এই দুই হাজার কোটি টাকা আসবে কোত্থেকে? নিশ্চয়ই আপনার আমার দেওয়া করের টাকা থেকে। অর্থমন্ত্রী যখন বলেন, ব্যাংকিং খাতে পুকুরচুরি নয়, সাগরচুরি হচ্ছে; তখন আমরা খুশি হতে পারি না। বরং অর্থমন্ত্রীর কণ্ঠে অসহায়ত্বটাই টের পাই। এই সাগর চোরদের ধরার দায়িত্বও তো অর্থমন্ত্রীর। কিন্তু তিনি তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। দেশের অধিকাংশ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান চলে লোকসানে, জনগণের করের টাকায়। দুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ছাপা হওয়া একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১১২টি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের বকেয়া ১ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা, ব্যাংকে ঋণ ২৭ হাজার কোটি টাকা। সরকার তাদের প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওনা আদায় করতে পারে না। আর আমাদের কাছ থেকে গলায় পাড়া দিয়ে ট্যাক্স আদায় করে। এটা কল্যাণ রাষ্ট্রের লক্ষণ নয়।

আমরা জানি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও আয়কর দিতে হয়। কিন্তু তাদের আয়কর দিতে হয় শুধু মূল বেতনের ওপর আর বেসরকারি চাকুরেদের বেতন-ভাতা সবকিছুর ওপর। বেসরকারি চাকুরেদের সমস্যা হলো, তাদের কোনো সমিতি নেই, অ্যাসোসিয়েশন নেই। তারা রাস্তায় নেমে বা ধর্মঘট করে দাবি আদায় করতে পারবেন না। সরকারও তাই নিশ্চিন্তে তাদের শুষে যাচ্ছে। মাননীয় অর্থমন্ত্রী আমরা আয়কর দিতে চাই মনের আনন্দে।  অন্যায়, অন্যায্য, অনৈতিক আয়কর আমাদের ওপর চাপিয়ে দেবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

probhash2000¦gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা