শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জুন, ২০১৬ আপডেট:

ভিসা পদ্ধতি সহজ করুন

মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভিসা পদ্ধতি সহজ করুন

বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশের ভিসা পাওয়া একটা জটিল ব্যাপার। কোনো কোনো দেশে (দু-তিনটির বেশি নয়) ভিসা পাওয়া হয়তো তুলনামূলকভাবে সহজ। কিন্তু বেশিরভাগ দেশের ভিসা পাওয়া বেশ কঠিন কাজ। বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি পর্যটক, রোগী ও আত্মীয় সন্দর্শনে মানুষ ভারতে যায়। ভারতের ভিসা পাওয়াও বেশ কঠিন, সময়সাপেক্ষ ও জটিল। যদিও ঢাকায় নতুন হাইকমিশনার আসার পর আসন্ন ঈদ উপলক্ষে ভারতীয় হাইকমিশন সহজভাবে ভিসা দেওয়ার জন্য উত্তরায় ‘ভিসা ক্যাম্প’ খুলেছে। এতে বেশ ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে। এ জন্য ভারতীয় হাইকমিশনকে ধন্যবাদ। তবে ‘ভিসা ক্যাম্প’ একটি অস্থায়ী ব্যবস্থা। আমরা সহজে ভারতীয় ভিসা পেতে আগ্রহী।

বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশের ভিসা পাওয়া যেমন জটিল তেমনি ভারতসহ অন্য অনেক দেশ থেকে বাংলাদেশের ভিসা পাওয়াও কঠিন। উন্নত দেশগুলো তাদের দেশের ভিসা দিতে নানা শর্ত আরোপ করার পেছনে কিছু যুক্তি রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ তো সেরকম কোনো উন্নত বা পর্যটক পছন্দ দেশ নয়। বাংলাদেশ এখনো সেরকম আকর্ষণীয় দেশে পরিণত হয়নি। হয়তো আগামীতে হবে। কাজেই বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাস ভিসা দিতে এত অবন্ধুসুলভ আচরণ করে কেন? এটা সরকার বা বিদেশ মন্ত্রণালয়ের কোনো ভালো নীতি নয়। আমাদের অনুরোধ, বাংলাদেশ যেন ভিসার ব্যাপারে আরও উদার হয়।

অন্যান্য দেশের কথায় পরে আসছি। প্রথমে ভারতীয় ভিসার বিষয়ে কিছু আলোচনা করা যাক। ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে নিকট প্রতিবেশী ও বন্ধু দেশ। অন্তত পাঁচটা বড় কারণে বাংলাদেশ থেকে মানুষ ভারতে যান। পর্যটন, ব্যবসা, চিকিৎসা ছাড়াও ১৯৪৭-এর দেশভাগের কারণে দুই দেশের বহু মানুষ দুই দেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে বছরে অন্তত একবার বা দুবার যেতে চান। এটা বাংলাদেশের সঙ্গে পৃথিবীর অন্য কোনো দেশের জন্য প্রযোজ্য নয়, শুধু ভারতের জন্য প্রযোজ্য। ভারতের পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে এই রাজনৈতিক বাস্তবতা বুঝতে হবে। আত্মীয়স্বজনের কাছে (প্রমাণ সাপেক্ষে) যারা নিয়মিত যেতে চান তাদের পাঁচ বছরের জন্য মাল্টিপল ভিসা দেওয়া যেতে পারে। অন্তত পরিবারের প্রবীণদের দেওয়া যেতে পারে। তাতে ভিসার ভিড় কিছুটা কমে যাবে।

ভারতীয় হাইকমিশন বাংলাদেশে ভিসা প্রত্যাশীদের সঙ্গে এমন আচরণ করে (টোকেন, ঘুষ দিয়ে তারিখ নেওয়া, রাস্তায় লাইন ধরা, ছোট ছোট রুমে বসতে দেওয়া ইত্যাদি) যাতে মনে হয় বাংলাদেশের মানুষ ভারতে যেতে চেয়ে বড় অপরাধ করে ফেলেছেন। অথচ ঘটনাটি উল্টো। বাংলাদেশিরা ভারতে গিয়ে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করেন। কলকাতার বহু মার্কেট, হোটেল ও রেস্তোরাঁ বাংলাদেশিদের ওপর টিকে আছে। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশের নাগরিক ভারতে গিয়ে এত বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করেন না। বাংলাদেশ থেকে এক শতাংশ পর্যটকও আয় করার জন্য ভারতে যান না। যদি তথ্য গোপন করে কেউ ভারতে গিয়ে কুলি-মজুরের কাজ করেও তাদের সংখ্যা মোট ভিসা প্রার্থীর এক শতাংশও হবে না। বাকি ৯৯ শতাংশ ভিসা প্রার্থী ভারতে বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করতে যান। এ ধরনের ব্যক্তির সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনের আরেকটু ভালো ব্যবহার করা উচিত। ভিসার নিয়ম আরও সহজ করা উচিত। আমরা এখনো পাকিস্তান আমলে বাস করছি না, এটা ভারতীয় হাইকমিশনের বোঝা উচিত।

বাংলাদেশ থেকে কত মানুষ প্রতিদিন ভারতে যান তার সরকারি তথ্য আমাদের কাছে নেই। বেসরকারি হিসাব মতে, দৈনিক পাঁচ হাজার নাগরিক ভারতে যান। তারা গড়ে দৈনিক ১০০ মার্কিন ডলার ব্যয় করেন।

প্রত্যেকে অন্তত গড়ে ৭ দিন ভারতে অবস্থান করেন। (৭০০ ডলার) এদের মধ্যে অন্তত ২৫ শতাংশ ব্যক্তি চিকিৎসার জন্য যান। তারা গড়ে পাঁচ হাজার মার্কিন ডলার ব্যয় করেন। বাংলাদেশ থেকে অনেক ধনী পরিবার বিয়ের বাজার করার জন্যও ভারতে যান। এরকম ধনী লোক প্রতি বছর অন্তত পাঁচ হাজার পাওয়া যাবে। এসব পরিবার গড়ে ১০ হাজার মার্কিন ডলারের বিয়ের বাজার করে থাকে। এ ধরনের ব্যক্তিই ভারতের ভিসা প্রত্যাশী। এরা ভারতে গেলে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করেন। ভারতের বিরুদ্ধে যড়যন্ত্র, চক্রান্ত করতে আগ্রহী, ভারতে চাকরি করা, ভারতে অবৈধভাবে থেকে যাওয়া (কুলি-মজুর হয়ে) বাংলাদেশে এরকম লোকের সংখ্যা খুবই কম। বাংলাদেশ এখন অতি দরিদ্র একটি দেশ নয়। বাংলাদেশ আগামী এক দশকের মধ্যে মধ্য আয়ের স্ট্যাটাস পেতে যাচ্ছে। ভারত সরকার মনে হয় বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বা বিভিন্ন অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান সম্পর্কে ভালোভাবে অবহিত নয়।

ভারতীয় ভিসা সহজীকরণ সম্পর্কে আমাদের কয়েকটি প্রস্তাব : ১) ৩০ বছরের নিচে বেকার ব্যক্তি ও ছাত্রদের জন্য আপনারা কিছু শর্ত আরোপ করতে পারেন। ২) সিনিয়র পেশাজীবী, সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী (যার টিন নম্বর রয়েছে), অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি সবাইকে আবেদনের প্রথম পনেরো বছর পাঁচ বছর করে ও ১৫ বছর পরে দশ বছরের মাল্টিপল ভিসা দিলে কোনো ক্ষতি হবে না। ৩) ৬৫+ ব্যক্তিদের অন অ্যারাইভাল ভিসা দিয়ে সম্মান দেখাতে পারেন। ৪) যারা ভারতের কোনো ক্ষতি করেছে, নিজের তথ্য গোপন করেছে, ভারতে গিয়ে অবৈধভাবে চাকরি বা ব্যবসা করেছে তাদের ধরতে পারলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন। অপরাধীকে শাস্তি পেতেই হবে। কিন্তু নির্দোষ সাধারণ ভিসা প্রত্যাশীদের প্রতি সম্মান দেখান। তারা ভারতের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে ভারতে যাচ্ছে। ৫) ভিসা ফরমটি আরও সংক্ষিপ্ত ও সহজ করুন। ৬) হাইকমিশনে লোকবল কম হলে কোনো এজেন্সিকে ভিসা প্রসেস করার দায়িত্ব দিন। আমরা তাদের সার্ভিস চার্জ দেব। পাঁচ বছর, দশ বছর, অন অ্যারাইভাল ভিসা প্রবর্তন করলে হাইকমিশনের ওপর তেমন চাপ আর থাকবে না।

ভারতীয় হাইকমিশনকে বুঝতে হবে বাংলাদেশের গড়পড়তা শিক্ষিত লোক এখন ভারতে গিয়ে অবৈধভাবে বসবাস করবে না। যে দেশ ত্যাগ করতে চায় তার আরও বহু টার্গেট দেশ রয়েছে। ভারত তার লক্ষ্য কখনো নয়। ভারত সেরকম কোনো দেশও নয়। তবে পর্যটন ও চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশিদের প্রথম পছন্দ ভারত। এটা মানতে আমাদের কোনো দ্বিধা নেই।

আমাদের পর্যবেক্ষণ : বাংলাদেশিদের সম্পর্কে ভারতে কিছু ভুল বা পুরনো (তিন দশক আগের) ধারণার কারণে ভারত ভিসার ব্যাপারে অহেতুক কড়াকড়ি করছে। ছয় মাসের বেশি ভিসা দিতে এখনো কার্পণ্য করে। এটা মানা যায় না। আমেরিকা বা ব্রিটেনের মতো উন্নত দেশ উপযুক্ত তথ্য ও প্রমাণ দিতে পারলে বাংলাদেশের রাম শ্যাম যদু মধুকেও পাঁচ বছরের মাল্টিপল ভিসা দিচ্ছে প্রায় প্রতিদিন।

ভারত বাংলাদেশের অতি ঘনিষ্ঠ বন্ধু দেশ। বর্তমান সরকার ভারতের ব্যাপারে নানা ব্যবসায়িক, যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত সুবিধা দিয়েছে। যা স্বাধীনতার পরে আর কোনো সরকার দেয়নি। অথচ বিনিময়ে সামান্য ভিসার ব্যাপারে ভারত অবন্ধুসুলভ ব্যবহার করছে। এটা প্রত্যাশিত নয়। আমরা আশা করব নতুন হাইকমিশনার ভারতীয় ভিসার ব্যাপারটি সম্পূর্ণভাবে পর্যালোচনা করে নতুন নীতি গ্রহণ করবেন। যে নীতিতে দুই দেশের বন্ধুত্ব প্রতিফলিত হবে। ভারতীয় নাগরিকদের ভিসার ব্যাপারেও বাংলাদেশ সরকারকে তাদের ভিসা নীতি পর্যালোচনা করে বন্ধুসুলভ ও পর্যটকবান্ধব ভিসা নীতি প্রবর্তন করতে হবে।

নানা কাজে, ব্যবসা ও পর্যটনের জন্য বাংলাদেশের মানুষ এখন পৃথিবীর নানা দেশে যাচ্ছেন। কেউ কেউ ভাগ্য অন্বেষণে বিভিন্ন দেশে অবৈধভাবে থেকেও যাচ্ছেন। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন কিছুটা ভালো হওয়া সত্ত্বেও নানা কারণে বহু হতাশ যুবক বিদেশে অবৈধভাবে থেকে যায়। বৈধভাবেও অনেকে চাকরি নিয়ে বিদেশে যাচ্ছেন। ব্যবসার সম্ভাবনা যাচাই করাও বহু লোকের লক্ষ্য। নানা লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশিরা এখন বিদেশে যান। চীন, জাপান ছাড়া এশিয়ার অন্যান্য দেশ বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়ার ব্যাপারে তেমন কড়াকড়ি আরোপ করেনি। কিন্তু যুক্তরাজ্য, ইউরোপ, (সেনজেন) আমেরিকা ও কানাডার ভিসা পেতে এখনো বেশ কাঠখড় পোড়াতে হয়। অসংখ্য তথ্য ও নানা কাগজ জমা দিতে হয়। এসব দেশ ভিসা প্রক্রিয়াকে বেশ জটিল করে রেখেছে। তাদের প্রায় সবার আশঙ্কা, সাধারণ বাংলাদেশিরা তাদের দেশে গেলে আর ফিরবে না। যেন তাদের দেশে কত মধু! ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সের অনেকের কাছে বিদেশে থেকে যাওয়া আকর্ষণ হতে পারে, সবার কাছে আকর্ষণ নয়। চলচ্চিত্র, টিভি, সংগীত, নৃত্য জগতের নামিদামি তারকারা বিদেশে স্যাটেল করা প্রায় আত্মহত্যার শামিল!! তাদের দাপট তো এদেশেই। অথচ তাদেরও সন্দেহ করে। বিদেশি রাষ্ট্রের ভিসা কর্মকর্তা রুনা লায়লা ও উঠতি তরুণ গায়িকাকে একই দৃষ্টিতে দেখে। এটাই বড় সমস্যা। এটা সত্য যে, কিছু মানুষ বিদেশে গিয়ে অবৈধভাবে থেকে যায়। তাই সন্দেহটা তারা সবাইকে করেন। এটা ঠিক নীতি নয়।

বাংলাদেশের অনেক মানুষ যে নিছক পর্যটনের জন্য তাদের দেশে যেতে আগ্রহী হতে পারে তারা তা বিশ্বাসই করে না। তারা আমন্ত্রণপত্র চায়, স্পন্সরের ব্যাংক ডকুমেন্ট চায়, ভিসা প্রার্থীর বিয়ের কাবিননামা চায় (কী হাস্যকর!!!) একজন পর্যটকের তো এসব নাও থাকতে পারে। এগুলো না থাকলে কোনো বাংলাদেশি পর্যটক ইউরোপ (সেনজেন), আমেরিকা, চীন বা জাপানে বেড়াতে যেতে পারবে না? পাঁচ-দশটা দেশে অতীতে বেড়াতে বা কাজে গেছেন তার ভিসা থাকলেও অনেক দেশ আস্থা রাখতে পারে না। এরা ভাবে : ‘তাদের দেশেই শুধু মধু আছে, অন্য দেশে নেই। তাদের দেশে গেলে এই ব্যাটা আর ফিরবে না!!!’ কী বিপদ! বাংলাদেশ যে অনেকে বাংলাদেশির কাছে পরম শান্তির দেশ, সস্তার দেশ, ভালো আবহাওয়ার দেশ তা অনেক দেশের ভিসা অফিসাররা বুঝতে চান না।

যেহেতু বাংলাদেশের কিছু নাগরিক বিদেশে গিয়ে অবৈধভাবে এখনো থেকে যায় এ জন্য অন্যদেরও ভিসার কড়াকড়ি সহ্য করতে হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে কিছু প্রস্তাব দিই। ১) অবসরপ্রাপ্ত (৬০+) সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, শিক্ষক, প্রতিষ্ঠিত তারকা, অবসরপ্রাপ্ত পেশাজীবীদের পাঁচ বছরের মাল্টিপল ভিসা দেওয়া যায়, ২) পাঁচটি দেশ সফর করেছে এমন পর্যটককে কোনো ডকুমেন্ট ছাড়াই তিন মাসের মাল্টিপল ভিসা দেওয়া যায়,     ৩) প্রত্যেক সিনিয়র (চাকরিতে একটানা পনেরো বছর) পেশাজীবীকে এক বা দুই বছরের মাল্টিপল ভিসা দেওয়া যায়,             ৪) ব্যাংকে টাকা, সঞ্চয়পত্র, ফিক্সড ডিপোজিট মিলে দুই বছর ধরে ন্যূনতম পঁচিশ লাখ টাকা সঞ্চয় রয়েছে ও দেশে একটি বাড়ি বা ফ্ল্যাটের মালিক এমন ব্যক্তিকে পাঁচ বছরের মাল্টিপল ভিসা দেওয়া যায়, ৫) এ ধরনের ব্যক্তির স্ত্রীকেও একই ভিসা দেওয়া যায়,             ৬) ছাত্র, তরুণ, ও বেকার যুবকদের (৩৫ বছর পর্যন্ত) জন্য বিভিন্ন শর্ত আরোপ করা যেতে পারে। ৭) কারও কাছে বিয়ের কাবিননামা চাওয়া উচিত নয়। এটা মানহানিকর। বিভিন্ন দেশের দূতাবাস সত্তরোর্ধ্ব প্রবীণ ব্যক্তিদের কাছেও কাবিননামা চায়!! এই শর্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। ৮) যেসব ব্যক্তির সন্তান বিদেশের নাগরিক ও বিদেশেই থাকেন সেই মা-বাবাকে পাঁচ বছরের মাল্টিপল ভিসা দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশ হতে চলেছে। বাংলাদেশের অনেক মানুষের আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন হয়েছে। অনেকে নিছক ফুটবল ম্যাচ দেখতেও এখন ইউরোপে যান। ৩০ বছর আগে ভিসা নিয়ে বিভিন্ন দেশ যে ব্যবহার করত এখনো তা করলে তা অবমাননাকর হবে। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরা বিষয়টি পর্যালোচনা করলে ভালো হয়।

  লেখক : মিডিয়া ও উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ