শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

মোহাম্মদ আলী আশরাফ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

একাত্তরের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা-সংগ্রামের পটভূমিতে বাংলাদেশ নামে যে নতুন জাতিরাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে তার প্রথম সরকারপ্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু ব্যাপক সামাজিক প্রকর্ষ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের আশায় একটি বিপ্লবী সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেন। সদ্য-স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে তখন যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে যে বিপুল প্রতিকূলতা বিরাজ করছিল তা ছিল গৃহীত কর্মসূচির বিরাট অন্তরায়, বিশেষ করে ধর্মসামন্তবাদী পরাজিত অপশক্তি নানা কূটকৌশলে শুরু থেকেই তাদের ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা নস্যাতের পাঁয়তারা করেই যাচ্ছিল। এতে প্রকাশ্য প্রচেষ্টার লক্ষণ প্রকট না হলেও চোরাগোপ্তা, চক্রান্তবাদী প্রক্রিয়ায় তারা আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক দুই উপায়েই নবগঠিত রাষ্ট্রকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছিল। ফ্যাসিবাদী পরাজিত অপশক্তির নৈতিক অন্তঃসারশূন্যতার স্বরূপ বুঝতে চাইলে স্বাধীনতাযুদ্ধে তাদের বিরোধী অবস্থানের পক্ষে যে মানসিকতার পটভূমিতে তারা নিজের দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল তা বিচার করলেই তাদের চরিত্রের কলুষতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ধর্মানুভূতির বাহানায় তারা পাকিস্তানের ভৌগোলিক অখণ্ডতার যে অজুহাত দাঁড় করায় তা যে নিছক ফাঁকা বুলি তাও সহজেই বোঝা যায় যখন দেখি তারা রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দিক থেকে আত্মস্বার্থ চরিতার্থ করতেই ধর্মের প্রশ্নটি সামনে নিয়ে আসে। ধর্মের যে অনুভূতির দোহাই দিয়ে তারা পাকিস্তানের অখণ্ডতার পক্ষে যৌক্তিকতা দেখিয়েছে সে অনুভূতির পক্ষে তারা আদৌ কোনো সত্য-সংবেদনা পাকিস্তানের বিদ্যমান দশায় প্রমাণ করতে পারনি। তারা যদি ইসলামের সত্যিকার অনুসারী ও শুভাকাঙ্ক্ষী হতো তাহলে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অনৈতিক, হঠকারী অবস্থানের সঙ্গে কখনই একাত্মতা প্রকাশ করত না; শোষণ যে শোষণই সেই সহজ সত্য স্বীকার করলে ধর্মের অপব্যবহার করে অপশাসনের পক্ষে যুক্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন পড়ত না।

১৫ আগস্টে ঘাতক চক্র যে চেতনা থেকে হত্যার পথ অবলম্বন করে তা অবশ্যই অনৈতিক উপায়ে রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগের লিপ্সাজাত জঙ্গিবাদী চেতনা, ধর্মবোধ-আশ্রয়ী বিকৃতি থেকে তার জন্ম, ধর্ম সম্পর্কিত অপধারণার গহ্বরে তার উত্পত্তি। একাত্তরের ঘাতকতায় চক্রান্তমূলক বৈদেশিক হস্তক্ষেপও যে সক্রিয় ছিল পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে তার নানা নজির ঐতিহাসিকভাবেই দৃশ্যমান হয়েছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে যে জঙ্গি সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছে তারও একটা আন্তর্জাতিক বা বহুজাতিক স্বরূপ স্বীকার না করে উপায় নেই। সন্ত্রাসবাদের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের সম্প্রসারণ হিসেবে এখানে এই সংস্কৃতির সূত্রপাত অসম্ভব নয়, তবে তা একমাত্র অবয়বে, মোটা দাগে চিহ্নিত হতে পারে না। কেননা বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটভূমি বিচার করে দেখা যায় মানুষ হত্যায় এখানে কয়েকটি অপরাজনৈতিক গোষ্ঠীই নিয়োজিত হয়েছে। বিচ্ছিন্নভাবে খুনের ঘটনা ঘটে সেটা সত্য, তবে বিশেষ বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জামায়াত-বিএনপি যে গণহত্যার আয়োজন করে তা-ই এ ভূখণ্ডের প্রধান জঙ্গি কার্যক্রম বা সন্ত্রাসবাদ। অন্য যেসব বিচ্ছিন্ন জঙ্গি সন্ত্রাসের দৃষ্টান্ত চোখে পড়ে তারও একটা উল্লেখযোগ্য অংশ এই সন্ত্রাসের সঙ্গে পরোক্ষসূত্রে সম্পর্কিত। এটা সত্য যে, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে অরাজকতার রাজনীতির যারা গোড়াপত্তন করেছে তারাও একাত্তরের পরাজিত পক্ষের উত্তরসূরি।

সাম্প্রতিক সময়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুবিধার্থে জঙ্গিবাদ আমদানি করা হচ্ছে সেটা যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য যারা এটা করছে তাদের চক্রান্ত শুরু স্বাধীনতারও আগে এবং তার চরম প্রকাশ ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ। আগস্ট ট্র্যাজেডি সম্ভব করতে না পারলে দেশে বর্তমান জঙ্গিবাদী পটভূমি গড়ে তোলা মুক্তিযুদ্ধে পরাজিতদের পক্ষে সম্ভব হতো না, বরং সব সম্প্রদায়ের মানুষের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা স্বাধীন রাষ্ট্রে সমতার ভিত্তিতে সহাবস্থানের যে সংস্কৃতি তাতে আঁচড় কাটার কথা কেউ কল্পনাও করতে পারত না। বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী বিভিন্ন কূটকৌশলে আপাত-ধর্মানুকূল অস্বচ্ছ পরিস্থিতি বজায় রেখে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করেছে এবং তা অব্যাহত রেখেছে। চলতি বিশ্বের সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের বিপরীতে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদী ঘটনার সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের সাদৃশ্য প্রমাণ সম্ভব। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হতে দেখে ঘাতক পাকিস্তানপন্থিরা বুঝতে পেরেছিল এটা বহাল থাকলে ধর্মের নামে অপরাজনৈতিক অনুশীলনের মাধ্যমে তাদের ফায়দা লোটার রাস্তাটি অচিরেই বন্ধ হয়ে যাবে। তাই তারা তাদের জঙ্গি-সন্ত্রাসী মনোবাসনা পূর্ণ করতে বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত হয়। ১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডির মধ্য দিয়ে তার পরিণতি ঘটে। পরে নানা ঘটনা প্রবাহে তার প্রচ্ছন্ন বিস্তার ঘটতে থাকে, কিন্তু নিকট-সাম্প্রতিককালের নির্বাচন-পরবর্তী জামায়াত-বিএনপির সহিংসতায় জঙ্গিবাদের নানা আলামত স্পষ্টতর হয়ে ওঠে। বাঙালির স্বাভাবিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এমন যে আত্মঘাতী অবস্থানের জন্য তা মানুষকে বিন্দুমাত্র প্ররোচিত করে না। ঐতিহ্যগতভাবেই বাংলাদেশ প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও ভৌগোলিক সুষমার দেশ, মরুভূমির রুক্ষতা এখানে ফলপ্রসূ হতে পারে না। বিশ্বের নানা স্থান বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বিশেষ কিছু দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখানে যে জঙ্গিবাদের আমদানি ও আবাদ করে দেখানোর চেষ্টা চলছে তা একটি কৃত্রিম প্রচেষ্টা, অচিরেই এর ব্যর্থতার প্রমাণ পাওয়া যাবে। বাঙালির প্রাণের বৈশিষ্ট্য পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় তারা সহাবস্থানপ্রিয়, শান্তিকামী এবং ঐক্যসন্ধানী। বহু যুগ ধরে এখানকার মুসলমান তার প্রধান প্রতিবেশী হিন্দু জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে বসবাস করে আসছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে সংকীর্ণবাদী, কায়েমি রাজনৈতিক স্বার্থ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় ধর্ম-অপব্যবহারকারী চক্রসমূহ উদ্বিগ্ন হয়ে অসংলগ্ন আচরণ শুরু করেছে— পঁচাত্তরেও তারা একই কারণে একই কাজটি করেছিল, সেটাও ছিল জঙ্গিবাদের আঙ্গিকে এক কাপুরুষোচিত হত্যাকাণ্ড। জঙ্গিরা দুর্বলতম মুহূর্তে চোরাগোপ্তা পদ্ধতিতে মানুষকে আক্রমণে করে বৃহত্তর মানবতাকেই অপমানিত করে। এটাই তাদের পদ্ধতি এবং এর বাইরে তাদের আর কোনো মানবতাবাদী অবস্থান নেই।

লেখক : সাবেক ছাত্রনেতা ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম