শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

মোহাম্মদ আলী আশরাফ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

একাত্তরের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা-সংগ্রামের পটভূমিতে বাংলাদেশ নামে যে নতুন জাতিরাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে তার প্রথম সরকারপ্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু ব্যাপক সামাজিক প্রকর্ষ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের আশায় একটি বিপ্লবী সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেন। সদ্য-স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে তখন যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে যে বিপুল প্রতিকূলতা বিরাজ করছিল তা ছিল গৃহীত কর্মসূচির বিরাট অন্তরায়, বিশেষ করে ধর্মসামন্তবাদী পরাজিত অপশক্তি নানা কূটকৌশলে শুরু থেকেই তাদের ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা নস্যাতের পাঁয়তারা করেই যাচ্ছিল। এতে প্রকাশ্য প্রচেষ্টার লক্ষণ প্রকট না হলেও চোরাগোপ্তা, চক্রান্তবাদী প্রক্রিয়ায় তারা আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক দুই উপায়েই নবগঠিত রাষ্ট্রকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছিল। ফ্যাসিবাদী পরাজিত অপশক্তির নৈতিক অন্তঃসারশূন্যতার স্বরূপ বুঝতে চাইলে স্বাধীনতাযুদ্ধে তাদের বিরোধী অবস্থানের পক্ষে যে মানসিকতার পটভূমিতে তারা নিজের দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল তা বিচার করলেই তাদের চরিত্রের কলুষতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ধর্মানুভূতির বাহানায় তারা পাকিস্তানের ভৌগোলিক অখণ্ডতার যে অজুহাত দাঁড় করায় তা যে নিছক ফাঁকা বুলি তাও সহজেই বোঝা যায় যখন দেখি তারা রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দিক থেকে আত্মস্বার্থ চরিতার্থ করতেই ধর্মের প্রশ্নটি সামনে নিয়ে আসে। ধর্মের যে অনুভূতির দোহাই দিয়ে তারা পাকিস্তানের অখণ্ডতার পক্ষে যৌক্তিকতা দেখিয়েছে সে অনুভূতির পক্ষে তারা আদৌ কোনো সত্য-সংবেদনা পাকিস্তানের বিদ্যমান দশায় প্রমাণ করতে পারনি। তারা যদি ইসলামের সত্যিকার অনুসারী ও শুভাকাঙ্ক্ষী হতো তাহলে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অনৈতিক, হঠকারী অবস্থানের সঙ্গে কখনই একাত্মতা প্রকাশ করত না; শোষণ যে শোষণই সেই সহজ সত্য স্বীকার করলে ধর্মের অপব্যবহার করে অপশাসনের পক্ষে যুক্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন পড়ত না।

১৫ আগস্টে ঘাতক চক্র যে চেতনা থেকে হত্যার পথ অবলম্বন করে তা অবশ্যই অনৈতিক উপায়ে রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগের লিপ্সাজাত জঙ্গিবাদী চেতনা, ধর্মবোধ-আশ্রয়ী বিকৃতি থেকে তার জন্ম, ধর্ম সম্পর্কিত অপধারণার গহ্বরে তার উত্পত্তি। একাত্তরের ঘাতকতায় চক্রান্তমূলক বৈদেশিক হস্তক্ষেপও যে সক্রিয় ছিল পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে তার নানা নজির ঐতিহাসিকভাবেই দৃশ্যমান হয়েছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে যে জঙ্গি সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছে তারও একটা আন্তর্জাতিক বা বহুজাতিক স্বরূপ স্বীকার না করে উপায় নেই। সন্ত্রাসবাদের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের সম্প্রসারণ হিসেবে এখানে এই সংস্কৃতির সূত্রপাত অসম্ভব নয়, তবে তা একমাত্র অবয়বে, মোটা দাগে চিহ্নিত হতে পারে না। কেননা বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটভূমি বিচার করে দেখা যায় মানুষ হত্যায় এখানে কয়েকটি অপরাজনৈতিক গোষ্ঠীই নিয়োজিত হয়েছে। বিচ্ছিন্নভাবে খুনের ঘটনা ঘটে সেটা সত্য, তবে বিশেষ বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জামায়াত-বিএনপি যে গণহত্যার আয়োজন করে তা-ই এ ভূখণ্ডের প্রধান জঙ্গি কার্যক্রম বা সন্ত্রাসবাদ। অন্য যেসব বিচ্ছিন্ন জঙ্গি সন্ত্রাসের দৃষ্টান্ত চোখে পড়ে তারও একটা উল্লেখযোগ্য অংশ এই সন্ত্রাসের সঙ্গে পরোক্ষসূত্রে সম্পর্কিত। এটা সত্য যে, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে অরাজকতার রাজনীতির যারা গোড়াপত্তন করেছে তারাও একাত্তরের পরাজিত পক্ষের উত্তরসূরি।

সাম্প্রতিক সময়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুবিধার্থে জঙ্গিবাদ আমদানি করা হচ্ছে সেটা যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য যারা এটা করছে তাদের চক্রান্ত শুরু স্বাধীনতারও আগে এবং তার চরম প্রকাশ ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ। আগস্ট ট্র্যাজেডি সম্ভব করতে না পারলে দেশে বর্তমান জঙ্গিবাদী পটভূমি গড়ে তোলা মুক্তিযুদ্ধে পরাজিতদের পক্ষে সম্ভব হতো না, বরং সব সম্প্রদায়ের মানুষের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা স্বাধীন রাষ্ট্রে সমতার ভিত্তিতে সহাবস্থানের যে সংস্কৃতি তাতে আঁচড় কাটার কথা কেউ কল্পনাও করতে পারত না। বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী বিভিন্ন কূটকৌশলে আপাত-ধর্মানুকূল অস্বচ্ছ পরিস্থিতি বজায় রেখে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করেছে এবং তা অব্যাহত রেখেছে। চলতি বিশ্বের সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের বিপরীতে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদী ঘটনার সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের সাদৃশ্য প্রমাণ সম্ভব। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হতে দেখে ঘাতক পাকিস্তানপন্থিরা বুঝতে পেরেছিল এটা বহাল থাকলে ধর্মের নামে অপরাজনৈতিক অনুশীলনের মাধ্যমে তাদের ফায়দা লোটার রাস্তাটি অচিরেই বন্ধ হয়ে যাবে। তাই তারা তাদের জঙ্গি-সন্ত্রাসী মনোবাসনা পূর্ণ করতে বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত হয়। ১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডির মধ্য দিয়ে তার পরিণতি ঘটে। পরে নানা ঘটনা প্রবাহে তার প্রচ্ছন্ন বিস্তার ঘটতে থাকে, কিন্তু নিকট-সাম্প্রতিককালের নির্বাচন-পরবর্তী জামায়াত-বিএনপির সহিংসতায় জঙ্গিবাদের নানা আলামত স্পষ্টতর হয়ে ওঠে। বাঙালির স্বাভাবিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এমন যে আত্মঘাতী অবস্থানের জন্য তা মানুষকে বিন্দুমাত্র প্ররোচিত করে না। ঐতিহ্যগতভাবেই বাংলাদেশ প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও ভৌগোলিক সুষমার দেশ, মরুভূমির রুক্ষতা এখানে ফলপ্রসূ হতে পারে না। বিশ্বের নানা স্থান বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বিশেষ কিছু দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখানে যে জঙ্গিবাদের আমদানি ও আবাদ করে দেখানোর চেষ্টা চলছে তা একটি কৃত্রিম প্রচেষ্টা, অচিরেই এর ব্যর্থতার প্রমাণ পাওয়া যাবে। বাঙালির প্রাণের বৈশিষ্ট্য পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় তারা সহাবস্থানপ্রিয়, শান্তিকামী এবং ঐক্যসন্ধানী। বহু যুগ ধরে এখানকার মুসলমান তার প্রধান প্রতিবেশী হিন্দু জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে বসবাস করে আসছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে সংকীর্ণবাদী, কায়েমি রাজনৈতিক স্বার্থ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় ধর্ম-অপব্যবহারকারী চক্রসমূহ উদ্বিগ্ন হয়ে অসংলগ্ন আচরণ শুরু করেছে— পঁচাত্তরেও তারা একই কারণে একই কাজটি করেছিল, সেটাও ছিল জঙ্গিবাদের আঙ্গিকে এক কাপুরুষোচিত হত্যাকাণ্ড। জঙ্গিরা দুর্বলতম মুহূর্তে চোরাগোপ্তা পদ্ধতিতে মানুষকে আক্রমণে করে বৃহত্তর মানবতাকেই অপমানিত করে। এটাই তাদের পদ্ধতি এবং এর বাইরে তাদের আর কোনো মানবতাবাদী অবস্থান নেই।

লেখক : সাবেক ছাত্রনেতা ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক