শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

মোহাম্মদ আলী আশরাফ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

একাত্তরের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা-সংগ্রামের পটভূমিতে বাংলাদেশ নামে যে নতুন জাতিরাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে তার প্রথম সরকারপ্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু ব্যাপক সামাজিক প্রকর্ষ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের আশায় একটি বিপ্লবী সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেন। সদ্য-স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে তখন যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে যে বিপুল প্রতিকূলতা বিরাজ করছিল তা ছিল গৃহীত কর্মসূচির বিরাট অন্তরায়, বিশেষ করে ধর্মসামন্তবাদী পরাজিত অপশক্তি নানা কূটকৌশলে শুরু থেকেই তাদের ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা নস্যাতের পাঁয়তারা করেই যাচ্ছিল। এতে প্রকাশ্য প্রচেষ্টার লক্ষণ প্রকট না হলেও চোরাগোপ্তা, চক্রান্তবাদী প্রক্রিয়ায় তারা আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক দুই উপায়েই নবগঠিত রাষ্ট্রকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছিল। ফ্যাসিবাদী পরাজিত অপশক্তির নৈতিক অন্তঃসারশূন্যতার স্বরূপ বুঝতে চাইলে স্বাধীনতাযুদ্ধে তাদের বিরোধী অবস্থানের পক্ষে যে মানসিকতার পটভূমিতে তারা নিজের দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল তা বিচার করলেই তাদের চরিত্রের কলুষতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ধর্মানুভূতির বাহানায় তারা পাকিস্তানের ভৌগোলিক অখণ্ডতার যে অজুহাত দাঁড় করায় তা যে নিছক ফাঁকা বুলি তাও সহজেই বোঝা যায় যখন দেখি তারা রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দিক থেকে আত্মস্বার্থ চরিতার্থ করতেই ধর্মের প্রশ্নটি সামনে নিয়ে আসে। ধর্মের যে অনুভূতির দোহাই দিয়ে তারা পাকিস্তানের অখণ্ডতার পক্ষে যৌক্তিকতা দেখিয়েছে সে অনুভূতির পক্ষে তারা আদৌ কোনো সত্য-সংবেদনা পাকিস্তানের বিদ্যমান দশায় প্রমাণ করতে পারনি। তারা যদি ইসলামের সত্যিকার অনুসারী ও শুভাকাঙ্ক্ষী হতো তাহলে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অনৈতিক, হঠকারী অবস্থানের সঙ্গে কখনই একাত্মতা প্রকাশ করত না; শোষণ যে শোষণই সেই সহজ সত্য স্বীকার করলে ধর্মের অপব্যবহার করে অপশাসনের পক্ষে যুক্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন পড়ত না।

১৫ আগস্টে ঘাতক চক্র যে চেতনা থেকে হত্যার পথ অবলম্বন করে তা অবশ্যই অনৈতিক উপায়ে রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগের লিপ্সাজাত জঙ্গিবাদী চেতনা, ধর্মবোধ-আশ্রয়ী বিকৃতি থেকে তার জন্ম, ধর্ম সম্পর্কিত অপধারণার গহ্বরে তার উত্পত্তি। একাত্তরের ঘাতকতায় চক্রান্তমূলক বৈদেশিক হস্তক্ষেপও যে সক্রিয় ছিল পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে তার নানা নজির ঐতিহাসিকভাবেই দৃশ্যমান হয়েছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে যে জঙ্গি সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছে তারও একটা আন্তর্জাতিক বা বহুজাতিক স্বরূপ স্বীকার না করে উপায় নেই। সন্ত্রাসবাদের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের সম্প্রসারণ হিসেবে এখানে এই সংস্কৃতির সূত্রপাত অসম্ভব নয়, তবে তা একমাত্র অবয়বে, মোটা দাগে চিহ্নিত হতে পারে না। কেননা বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটভূমি বিচার করে দেখা যায় মানুষ হত্যায় এখানে কয়েকটি অপরাজনৈতিক গোষ্ঠীই নিয়োজিত হয়েছে। বিচ্ছিন্নভাবে খুনের ঘটনা ঘটে সেটা সত্য, তবে বিশেষ বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জামায়াত-বিএনপি যে গণহত্যার আয়োজন করে তা-ই এ ভূখণ্ডের প্রধান জঙ্গি কার্যক্রম বা সন্ত্রাসবাদ। অন্য যেসব বিচ্ছিন্ন জঙ্গি সন্ত্রাসের দৃষ্টান্ত চোখে পড়ে তারও একটা উল্লেখযোগ্য অংশ এই সন্ত্রাসের সঙ্গে পরোক্ষসূত্রে সম্পর্কিত। এটা সত্য যে, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে অরাজকতার রাজনীতির যারা গোড়াপত্তন করেছে তারাও একাত্তরের পরাজিত পক্ষের উত্তরসূরি।

সাম্প্রতিক সময়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুবিধার্থে জঙ্গিবাদ আমদানি করা হচ্ছে সেটা যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য যারা এটা করছে তাদের চক্রান্ত শুরু স্বাধীনতারও আগে এবং তার চরম প্রকাশ ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ। আগস্ট ট্র্যাজেডি সম্ভব করতে না পারলে দেশে বর্তমান জঙ্গিবাদী পটভূমি গড়ে তোলা মুক্তিযুদ্ধে পরাজিতদের পক্ষে সম্ভব হতো না, বরং সব সম্প্রদায়ের মানুষের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা স্বাধীন রাষ্ট্রে সমতার ভিত্তিতে সহাবস্থানের যে সংস্কৃতি তাতে আঁচড় কাটার কথা কেউ কল্পনাও করতে পারত না। বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী বিভিন্ন কূটকৌশলে আপাত-ধর্মানুকূল অস্বচ্ছ পরিস্থিতি বজায় রেখে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করেছে এবং তা অব্যাহত রেখেছে। চলতি বিশ্বের সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের বিপরীতে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদী ঘটনার সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের সাদৃশ্য প্রমাণ সম্ভব। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হতে দেখে ঘাতক পাকিস্তানপন্থিরা বুঝতে পেরেছিল এটা বহাল থাকলে ধর্মের নামে অপরাজনৈতিক অনুশীলনের মাধ্যমে তাদের ফায়দা লোটার রাস্তাটি অচিরেই বন্ধ হয়ে যাবে। তাই তারা তাদের জঙ্গি-সন্ত্রাসী মনোবাসনা পূর্ণ করতে বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত হয়। ১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডির মধ্য দিয়ে তার পরিণতি ঘটে। পরে নানা ঘটনা প্রবাহে তার প্রচ্ছন্ন বিস্তার ঘটতে থাকে, কিন্তু নিকট-সাম্প্রতিককালের নির্বাচন-পরবর্তী জামায়াত-বিএনপির সহিংসতায় জঙ্গিবাদের নানা আলামত স্পষ্টতর হয়ে ওঠে। বাঙালির স্বাভাবিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এমন যে আত্মঘাতী অবস্থানের জন্য তা মানুষকে বিন্দুমাত্র প্ররোচিত করে না। ঐতিহ্যগতভাবেই বাংলাদেশ প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও ভৌগোলিক সুষমার দেশ, মরুভূমির রুক্ষতা এখানে ফলপ্রসূ হতে পারে না। বিশ্বের নানা স্থান বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বিশেষ কিছু দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখানে যে জঙ্গিবাদের আমদানি ও আবাদ করে দেখানোর চেষ্টা চলছে তা একটি কৃত্রিম প্রচেষ্টা, অচিরেই এর ব্যর্থতার প্রমাণ পাওয়া যাবে। বাঙালির প্রাণের বৈশিষ্ট্য পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় তারা সহাবস্থানপ্রিয়, শান্তিকামী এবং ঐক্যসন্ধানী। বহু যুগ ধরে এখানকার মুসলমান তার প্রধান প্রতিবেশী হিন্দু জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে বসবাস করে আসছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে সংকীর্ণবাদী, কায়েমি রাজনৈতিক স্বার্থ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় ধর্ম-অপব্যবহারকারী চক্রসমূহ উদ্বিগ্ন হয়ে অসংলগ্ন আচরণ শুরু করেছে— পঁচাত্তরেও তারা একই কারণে একই কাজটি করেছিল, সেটাও ছিল জঙ্গিবাদের আঙ্গিকে এক কাপুরুষোচিত হত্যাকাণ্ড। জঙ্গিরা দুর্বলতম মুহূর্তে চোরাগোপ্তা পদ্ধতিতে মানুষকে আক্রমণে করে বৃহত্তর মানবতাকেই অপমানিত করে। এটাই তাদের পদ্ধতি এবং এর বাইরে তাদের আর কোনো মানবতাবাদী অবস্থান নেই।

লেখক : সাবেক ছাত্রনেতা ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত
মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা