শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

মোহাম্মদ আলী আশরাফ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

একাত্তরের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা-সংগ্রামের পটভূমিতে বাংলাদেশ নামে যে নতুন জাতিরাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে তার প্রথম সরকারপ্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু ব্যাপক সামাজিক প্রকর্ষ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের আশায় একটি বিপ্লবী সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেন। সদ্য-স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে তখন যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে যে বিপুল প্রতিকূলতা বিরাজ করছিল তা ছিল গৃহীত কর্মসূচির বিরাট অন্তরায়, বিশেষ করে ধর্মসামন্তবাদী পরাজিত অপশক্তি নানা কূটকৌশলে শুরু থেকেই তাদের ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা নস্যাতের পাঁয়তারা করেই যাচ্ছিল। এতে প্রকাশ্য প্রচেষ্টার লক্ষণ প্রকট না হলেও চোরাগোপ্তা, চক্রান্তবাদী প্রক্রিয়ায় তারা আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক দুই উপায়েই নবগঠিত রাষ্ট্রকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছিল। ফ্যাসিবাদী পরাজিত অপশক্তির নৈতিক অন্তঃসারশূন্যতার স্বরূপ বুঝতে চাইলে স্বাধীনতাযুদ্ধে তাদের বিরোধী অবস্থানের পক্ষে যে মানসিকতার পটভূমিতে তারা নিজের দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল তা বিচার করলেই তাদের চরিত্রের কলুষতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ধর্মানুভূতির বাহানায় তারা পাকিস্তানের ভৌগোলিক অখণ্ডতার যে অজুহাত দাঁড় করায় তা যে নিছক ফাঁকা বুলি তাও সহজেই বোঝা যায় যখন দেখি তারা রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দিক থেকে আত্মস্বার্থ চরিতার্থ করতেই ধর্মের প্রশ্নটি সামনে নিয়ে আসে। ধর্মের যে অনুভূতির দোহাই দিয়ে তারা পাকিস্তানের অখণ্ডতার পক্ষে যৌক্তিকতা দেখিয়েছে সে অনুভূতির পক্ষে তারা আদৌ কোনো সত্য-সংবেদনা পাকিস্তানের বিদ্যমান দশায় প্রমাণ করতে পারনি। তারা যদি ইসলামের সত্যিকার অনুসারী ও শুভাকাঙ্ক্ষী হতো তাহলে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অনৈতিক, হঠকারী অবস্থানের সঙ্গে কখনই একাত্মতা প্রকাশ করত না; শোষণ যে শোষণই সেই সহজ সত্য স্বীকার করলে ধর্মের অপব্যবহার করে অপশাসনের পক্ষে যুক্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন পড়ত না।

১৫ আগস্টে ঘাতক চক্র যে চেতনা থেকে হত্যার পথ অবলম্বন করে তা অবশ্যই অনৈতিক উপায়ে রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগের লিপ্সাজাত জঙ্গিবাদী চেতনা, ধর্মবোধ-আশ্রয়ী বিকৃতি থেকে তার জন্ম, ধর্ম সম্পর্কিত অপধারণার গহ্বরে তার উত্পত্তি। একাত্তরের ঘাতকতায় চক্রান্তমূলক বৈদেশিক হস্তক্ষেপও যে সক্রিয় ছিল পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে তার নানা নজির ঐতিহাসিকভাবেই দৃশ্যমান হয়েছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে যে জঙ্গি সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছে তারও একটা আন্তর্জাতিক বা বহুজাতিক স্বরূপ স্বীকার না করে উপায় নেই। সন্ত্রাসবাদের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের সম্প্রসারণ হিসেবে এখানে এই সংস্কৃতির সূত্রপাত অসম্ভব নয়, তবে তা একমাত্র অবয়বে, মোটা দাগে চিহ্নিত হতে পারে না। কেননা বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটভূমি বিচার করে দেখা যায় মানুষ হত্যায় এখানে কয়েকটি অপরাজনৈতিক গোষ্ঠীই নিয়োজিত হয়েছে। বিচ্ছিন্নভাবে খুনের ঘটনা ঘটে সেটা সত্য, তবে বিশেষ বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জামায়াত-বিএনপি যে গণহত্যার আয়োজন করে তা-ই এ ভূখণ্ডের প্রধান জঙ্গি কার্যক্রম বা সন্ত্রাসবাদ। অন্য যেসব বিচ্ছিন্ন জঙ্গি সন্ত্রাসের দৃষ্টান্ত চোখে পড়ে তারও একটা উল্লেখযোগ্য অংশ এই সন্ত্রাসের সঙ্গে পরোক্ষসূত্রে সম্পর্কিত। এটা সত্য যে, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে অরাজকতার রাজনীতির যারা গোড়াপত্তন করেছে তারাও একাত্তরের পরাজিত পক্ষের উত্তরসূরি।

সাম্প্রতিক সময়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুবিধার্থে জঙ্গিবাদ আমদানি করা হচ্ছে সেটা যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য যারা এটা করছে তাদের চক্রান্ত শুরু স্বাধীনতারও আগে এবং তার চরম প্রকাশ ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ। আগস্ট ট্র্যাজেডি সম্ভব করতে না পারলে দেশে বর্তমান জঙ্গিবাদী পটভূমি গড়ে তোলা মুক্তিযুদ্ধে পরাজিতদের পক্ষে সম্ভব হতো না, বরং সব সম্প্রদায়ের মানুষের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা স্বাধীন রাষ্ট্রে সমতার ভিত্তিতে সহাবস্থানের যে সংস্কৃতি তাতে আঁচড় কাটার কথা কেউ কল্পনাও করতে পারত না। বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী বিভিন্ন কূটকৌশলে আপাত-ধর্মানুকূল অস্বচ্ছ পরিস্থিতি বজায় রেখে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করেছে এবং তা অব্যাহত রেখেছে। চলতি বিশ্বের সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের বিপরীতে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদী ঘটনার সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের সাদৃশ্য প্রমাণ সম্ভব। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হতে দেখে ঘাতক পাকিস্তানপন্থিরা বুঝতে পেরেছিল এটা বহাল থাকলে ধর্মের নামে অপরাজনৈতিক অনুশীলনের মাধ্যমে তাদের ফায়দা লোটার রাস্তাটি অচিরেই বন্ধ হয়ে যাবে। তাই তারা তাদের জঙ্গি-সন্ত্রাসী মনোবাসনা পূর্ণ করতে বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত হয়। ১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডির মধ্য দিয়ে তার পরিণতি ঘটে। পরে নানা ঘটনা প্রবাহে তার প্রচ্ছন্ন বিস্তার ঘটতে থাকে, কিন্তু নিকট-সাম্প্রতিককালের নির্বাচন-পরবর্তী জামায়াত-বিএনপির সহিংসতায় জঙ্গিবাদের নানা আলামত স্পষ্টতর হয়ে ওঠে। বাঙালির স্বাভাবিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এমন যে আত্মঘাতী অবস্থানের জন্য তা মানুষকে বিন্দুমাত্র প্ররোচিত করে না। ঐতিহ্যগতভাবেই বাংলাদেশ প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও ভৌগোলিক সুষমার দেশ, মরুভূমির রুক্ষতা এখানে ফলপ্রসূ হতে পারে না। বিশ্বের নানা স্থান বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বিশেষ কিছু দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখানে যে জঙ্গিবাদের আমদানি ও আবাদ করে দেখানোর চেষ্টা চলছে তা একটি কৃত্রিম প্রচেষ্টা, অচিরেই এর ব্যর্থতার প্রমাণ পাওয়া যাবে। বাঙালির প্রাণের বৈশিষ্ট্য পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় তারা সহাবস্থানপ্রিয়, শান্তিকামী এবং ঐক্যসন্ধানী। বহু যুগ ধরে এখানকার মুসলমান তার প্রধান প্রতিবেশী হিন্দু জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে বসবাস করে আসছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে সংকীর্ণবাদী, কায়েমি রাজনৈতিক স্বার্থ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় ধর্ম-অপব্যবহারকারী চক্রসমূহ উদ্বিগ্ন হয়ে অসংলগ্ন আচরণ শুরু করেছে— পঁচাত্তরেও তারা একই কারণে একই কাজটি করেছিল, সেটাও ছিল জঙ্গিবাদের আঙ্গিকে এক কাপুরুষোচিত হত্যাকাণ্ড। জঙ্গিরা দুর্বলতম মুহূর্তে চোরাগোপ্তা পদ্ধতিতে মানুষকে আক্রমণে করে বৃহত্তর মানবতাকেই অপমানিত করে। এটাই তাদের পদ্ধতি এবং এর বাইরে তাদের আর কোনো মানবতাবাদী অবস্থান নেই।

লেখক : সাবেক ছাত্রনেতা ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম