শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

মোহাম্মদ আলী আশরাফ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদের পূর্বসূরিরা

একাত্তরের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা-সংগ্রামের পটভূমিতে বাংলাদেশ নামে যে নতুন জাতিরাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে তার প্রথম সরকারপ্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু ব্যাপক সামাজিক প্রকর্ষ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের আশায় একটি বিপ্লবী সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেন। সদ্য-স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে তখন যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে যে বিপুল প্রতিকূলতা বিরাজ করছিল তা ছিল গৃহীত কর্মসূচির বিরাট অন্তরায়, বিশেষ করে ধর্মসামন্তবাদী পরাজিত অপশক্তি নানা কূটকৌশলে শুরু থেকেই তাদের ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা নস্যাতের পাঁয়তারা করেই যাচ্ছিল। এতে প্রকাশ্য প্রচেষ্টার লক্ষণ প্রকট না হলেও চোরাগোপ্তা, চক্রান্তবাদী প্রক্রিয়ায় তারা আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক দুই উপায়েই নবগঠিত রাষ্ট্রকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছিল। ফ্যাসিবাদী পরাজিত অপশক্তির নৈতিক অন্তঃসারশূন্যতার স্বরূপ বুঝতে চাইলে স্বাধীনতাযুদ্ধে তাদের বিরোধী অবস্থানের পক্ষে যে মানসিকতার পটভূমিতে তারা নিজের দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল তা বিচার করলেই তাদের চরিত্রের কলুষতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ধর্মানুভূতির বাহানায় তারা পাকিস্তানের ভৌগোলিক অখণ্ডতার যে অজুহাত দাঁড় করায় তা যে নিছক ফাঁকা বুলি তাও সহজেই বোঝা যায় যখন দেখি তারা রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দিক থেকে আত্মস্বার্থ চরিতার্থ করতেই ধর্মের প্রশ্নটি সামনে নিয়ে আসে। ধর্মের যে অনুভূতির দোহাই দিয়ে তারা পাকিস্তানের অখণ্ডতার পক্ষে যৌক্তিকতা দেখিয়েছে সে অনুভূতির পক্ষে তারা আদৌ কোনো সত্য-সংবেদনা পাকিস্তানের বিদ্যমান দশায় প্রমাণ করতে পারনি। তারা যদি ইসলামের সত্যিকার অনুসারী ও শুভাকাঙ্ক্ষী হতো তাহলে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অনৈতিক, হঠকারী অবস্থানের সঙ্গে কখনই একাত্মতা প্রকাশ করত না; শোষণ যে শোষণই সেই সহজ সত্য স্বীকার করলে ধর্মের অপব্যবহার করে অপশাসনের পক্ষে যুক্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন পড়ত না।

১৫ আগস্টে ঘাতক চক্র যে চেতনা থেকে হত্যার পথ অবলম্বন করে তা অবশ্যই অনৈতিক উপায়ে রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগের লিপ্সাজাত জঙ্গিবাদী চেতনা, ধর্মবোধ-আশ্রয়ী বিকৃতি থেকে তার জন্ম, ধর্ম সম্পর্কিত অপধারণার গহ্বরে তার উত্পত্তি। একাত্তরের ঘাতকতায় চক্রান্তমূলক বৈদেশিক হস্তক্ষেপও যে সক্রিয় ছিল পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে তার নানা নজির ঐতিহাসিকভাবেই দৃশ্যমান হয়েছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে যে জঙ্গি সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছে তারও একটা আন্তর্জাতিক বা বহুজাতিক স্বরূপ স্বীকার না করে উপায় নেই। সন্ত্রাসবাদের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের সম্প্রসারণ হিসেবে এখানে এই সংস্কৃতির সূত্রপাত অসম্ভব নয়, তবে তা একমাত্র অবয়বে, মোটা দাগে চিহ্নিত হতে পারে না। কেননা বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটভূমি বিচার করে দেখা যায় মানুষ হত্যায় এখানে কয়েকটি অপরাজনৈতিক গোষ্ঠীই নিয়োজিত হয়েছে। বিচ্ছিন্নভাবে খুনের ঘটনা ঘটে সেটা সত্য, তবে বিশেষ বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জামায়াত-বিএনপি যে গণহত্যার আয়োজন করে তা-ই এ ভূখণ্ডের প্রধান জঙ্গি কার্যক্রম বা সন্ত্রাসবাদ। অন্য যেসব বিচ্ছিন্ন জঙ্গি সন্ত্রাসের দৃষ্টান্ত চোখে পড়ে তারও একটা উল্লেখযোগ্য অংশ এই সন্ত্রাসের সঙ্গে পরোক্ষসূত্রে সম্পর্কিত। এটা সত্য যে, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে অরাজকতার রাজনীতির যারা গোড়াপত্তন করেছে তারাও একাত্তরের পরাজিত পক্ষের উত্তরসূরি।

সাম্প্রতিক সময়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুবিধার্থে জঙ্গিবাদ আমদানি করা হচ্ছে সেটা যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য যারা এটা করছে তাদের চক্রান্ত শুরু স্বাধীনতারও আগে এবং তার চরম প্রকাশ ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ। আগস্ট ট্র্যাজেডি সম্ভব করতে না পারলে দেশে বর্তমান জঙ্গিবাদী পটভূমি গড়ে তোলা মুক্তিযুদ্ধে পরাজিতদের পক্ষে সম্ভব হতো না, বরং সব সম্প্রদায়ের মানুষের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা স্বাধীন রাষ্ট্রে সমতার ভিত্তিতে সহাবস্থানের যে সংস্কৃতি তাতে আঁচড় কাটার কথা কেউ কল্পনাও করতে পারত না। বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী বিভিন্ন কূটকৌশলে আপাত-ধর্মানুকূল অস্বচ্ছ পরিস্থিতি বজায় রেখে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করেছে এবং তা অব্যাহত রেখেছে। চলতি বিশ্বের সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের বিপরীতে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদী ঘটনার সঙ্গে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের সাদৃশ্য প্রমাণ সম্ভব। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হতে দেখে ঘাতক পাকিস্তানপন্থিরা বুঝতে পেরেছিল এটা বহাল থাকলে ধর্মের নামে অপরাজনৈতিক অনুশীলনের মাধ্যমে তাদের ফায়দা লোটার রাস্তাটি অচিরেই বন্ধ হয়ে যাবে। তাই তারা তাদের জঙ্গি-সন্ত্রাসী মনোবাসনা পূর্ণ করতে বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত হয়। ১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডির মধ্য দিয়ে তার পরিণতি ঘটে। পরে নানা ঘটনা প্রবাহে তার প্রচ্ছন্ন বিস্তার ঘটতে থাকে, কিন্তু নিকট-সাম্প্রতিককালের নির্বাচন-পরবর্তী জামায়াত-বিএনপির সহিংসতায় জঙ্গিবাদের নানা আলামত স্পষ্টতর হয়ে ওঠে। বাঙালির স্বাভাবিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এমন যে আত্মঘাতী অবস্থানের জন্য তা মানুষকে বিন্দুমাত্র প্ররোচিত করে না। ঐতিহ্যগতভাবেই বাংলাদেশ প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও ভৌগোলিক সুষমার দেশ, মরুভূমির রুক্ষতা এখানে ফলপ্রসূ হতে পারে না। বিশ্বের নানা স্থান বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের বিশেষ কিছু দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখানে যে জঙ্গিবাদের আমদানি ও আবাদ করে দেখানোর চেষ্টা চলছে তা একটি কৃত্রিম প্রচেষ্টা, অচিরেই এর ব্যর্থতার প্রমাণ পাওয়া যাবে। বাঙালির প্রাণের বৈশিষ্ট্য পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় তারা সহাবস্থানপ্রিয়, শান্তিকামী এবং ঐক্যসন্ধানী। বহু যুগ ধরে এখানকার মুসলমান তার প্রধান প্রতিবেশী হিন্দু জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে বসবাস করে আসছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে সংকীর্ণবাদী, কায়েমি রাজনৈতিক স্বার্থ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় ধর্ম-অপব্যবহারকারী চক্রসমূহ উদ্বিগ্ন হয়ে অসংলগ্ন আচরণ শুরু করেছে— পঁচাত্তরেও তারা একই কারণে একই কাজটি করেছিল, সেটাও ছিল জঙ্গিবাদের আঙ্গিকে এক কাপুরুষোচিত হত্যাকাণ্ড। জঙ্গিরা দুর্বলতম মুহূর্তে চোরাগোপ্তা পদ্ধতিতে মানুষকে আক্রমণে করে বৃহত্তর মানবতাকেই অপমানিত করে। এটাই তাদের পদ্ধতি এবং এর বাইরে তাদের আর কোনো মানবতাবাদী অবস্থান নেই।

লেখক : সাবেক ছাত্রনেতা ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৫৬ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম