শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

একাত্তরে পরাজয়ের আগের দিনগুলোতে ইয়াহিয়া খান নিক্সন, সপ্তম নৌবহর এবং নূরজাহান

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরে পরাজয়ের আগের দিনগুলোতে ইয়াহিয়া খান নিক্সন, সপ্তম নৌবহর এবং নূরজাহান

৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১। পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি জেনারেল ইয়াহিয়া খান তার এডিসি, স্কোয়াড্রন লিডার আরশাদ সামি খানকে ডেকে বলেছিলেন যে, বিকাল ঠিক ৪টার সময় জেনারেল হামিদ ইসলামাবাদে রাষ্ট্রপতি ভবনে আসবেন। তারা এমন একটা জায়গায় যাবেন, যে জায়গার নাম তিনি আগেভাগে নিজের এডিসিকেও বলতে পারবেন না।

৪টার সময় জেনারেল হামিদ তার নিজের মিলিটারি জিপ চালিয়ে এসেছিলেন। জিপে তার পাশেই চড়ে বসেছিলেন জেনারেল ইয়াহিয়া। আর দুজন এডিসি পেছনের আসনে। বিপত্তি বাধল শুরুতেই। কোথা থেকে একটা বড় শকুন এসে জিপের সামনে বসে পড়ল। হর্ন দেওয়া হলো, কিন্তু তাতেও শকুনটার নড়ার কোনো লক্ষণ দেখা গেল না। ইয়াহিয়া খান জিপ থেকে নেমে গিয়ে হাতের ব্যাটনটা দিয়ে শকুনটাকে সরানোর চেষ্টা করলেন। তাও সে নড়ে না! শেষমেশ বাগানে কাজ করা এক মালী দৌড়ে এসে হাতের কোদালটা দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ধরে খোঁচা দিয়ে শকুনটাকে সরালো ওখান থেকে। দুই জেনারেলকে নিয়ে জিপ এগোলো।

কিছুক্ষণের মধ্যে তারা চারজন একটা ভবনের সামনে পৌঁছলেন, যেটাকে বাইরে থেকে দেখলে গুদাম মনে হবে। হর্ন বাজাতেই এক রক্ষী বাইরে এসে জেনারেল ইয়াহিয়াকে দেখে স্যালুট করে দরজা খুলে দিল। ভবনের সামনেই অপেক্ষা করছিলেন পাকিস্তান বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল রহিম খান। ভবনটি আসলে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর সদর দফতর— তাকে সাধারণ মানুষের চোখের আড়ালে রাখা হয়েছিল। ভিতরে যখন বৈঠকে সবাই বসছেন, ততক্ষণে পাকিস্তানের এফ-৮৬ বোমারু বিমানগুলো ভারতের ওপরে হামলা করার জন্য উড়ে গেছে। আধঘণ্টার বৈঠকের পরে যখন জেনারেল ইয়াহিয়া খানের ফিরে যাওয়ার সময় হলো, তখনই বিমান হামলার সাইরেন বাজতে শুরু করল।

জেনারেল ইয়াহিয়া খানের এডিসি আরশাদ সামি খান বিবিসি হিন্দিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, দেখলাম খুব নিচু দিয়ে বেশ কয়েকটি যুদ্ধবিমান উড়ে গেল। ইয়াহিয়া খান ড্রাইভারকে ইঞ্জিন বন্ধ করে, আলো নিভিয়ে দিতে বলেছিলেন। তখন উল্টো দিক থেকে আরও কয়েকটি বিমান উড়ে আসতে দেখলাম। ইয়াহিয়া খান বেশ গর্বের সঙ্গে বললেন এগুলো আমাদের ইন্টারসেপ্টার বিমান। আসলে ’৭১-এর যুদ্ধটা তখন ইয়াহিয়া খানের প্রত্যাশার ঠিক উল্টো দিকে গড়াচ্ছিল। চারদিক থেকেই ব্যর্থতার খবর আসছে। চীন থেকে কোনো সাহায্য পাওয়ার আশা তিনি ছেড়ে দিয়েছেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিক্সনকে ফোন করেছিলেন জেনারেল ইয়াহিয়া, কিন্তু নিক্সন তখন একটা বৈঠকে ব্যস্ত।

আরশাদ সামি খান বলছিলেন, ১৩ ডিসেম্বর রাত প্রায় ২টার দিকে রাষ্ট্রপতি ভবনের টেলিফোন অপারেটর আমকে জানান যে, প্রেসিডেন্ট নিক্সন ফোন করেছেন। আমি সঙ্গে সঙ্গে জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে ঘুম থেকে ডেকে তুলি। টেলিফোন লাইনটা খুব খারাপ ছিল। জেনারেল আমায় ঘুম জড়ানো গলায় বলেছিলেন আমি যেন অন্য টেলিফোনে সব কথা শুনি আর লাইন যদি কেটে যায় তাহলে আমিই যেন প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে কথা চালিয়ে যাই।

প্রেসিডেন্ট নিক্সনের কথার সার ছিল এই যে, তিনি পাকিস্তানের সুরক্ষার ব্যাপারে খুবই উতলা। তাই সাহায্যের জন্য সপ্তম নৌবহরকে বঙ্গোপসাগরের দিকে রওনা করিয়ে দিয়েছেন।

নিক্সনের ফোন শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জেনারেল ইয়াহিয়া আমায় বললেন, জেনারেল হামিদকে ফোন কর। হামিদ ফোনটা ধরতেই ইয়াহিয়া প্রায় চিৎকার করে বলেছিলেন, ‘উই হ্যাভ ডান ইট। আমেরিকান্স আর অন দেয়ার ওয়ে।’ পরদিন তো দূরের কথা, ঢাকার পতনের দিন পর্যন্তও সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরে এলো না। শেষমেশ দেশকে দুই টুকরো করে ‘নিজের ধার পরিশোধ’ করতে হয়েছিল জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে! কোন ঋণ পরিশোধ করেছিলেন তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছেড়ে দিয়ে?

জেনারেল এস কে সিনহা তার আত্মজীবনী ‘আ সোলজার রিমেম্বারস’-এ লিখেছেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফিল্ড মার্শাল স্যাম মানেকশর কাছে ইয়াহিয়া খানের সেই ধার নেওয়ার কাহিনী। ১৯৪৭-এ স্বাধীনতার সময়ে মানেকশ আর ইয়াহিয়া দুজনই দিল্লিতে সেনা সদর দফতরে কর্মরত ছিলেন।

ইয়াহিয়ার অনেক দিনের পছন্দ ছিল মানেকশর লাল রঙের মোটরসাইকেলটি। ’৪৭-এ যখন ইয়াহিয়া পাকিস্তানে চলে যাচ্ছেন, তখন মানেকশ নিজের লাল মোটরসাইকেলটি ইয়াহিয়াকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি করে দিয়েছিলেন।

ইয়াহিয়া কথা দিয়েছিলেন যে, পাকিস্তানে পৌঁছে টাকাটা তিনি মানেকশকে পাঠিয়ে দেবেন। কিন্তু তা তিনি ভুলে যান।

’৭১-এর যুদ্ধের পর মানেকশ মজা করে বলেছিলেন, ‘ইয়াহিয়া খানের চেক আসবে বলে ২৪ বছর অপেক্ষা করেছি, কিন্তু চেক আর আসেনি। সেই ’৪৭-এ যে ধার করেছিলেন, নিজের দেশের অর্ধেকটা দিয়ে সেই ধার শোধ করলেন ইয়াহিয়া।’ ইয়াহিয়া খানের যে শুধু মানেকশর লাল মোটরসাইকেলের প্রতি নজর ছিল, তা নয়। তার নারীপ্রীতিও সবাই জানে। তাকে ‘লেডিসম্যান’ বলা হতো। অনেক নারীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ছিল, যার মধ্যে অন্যতম ছিলেন ‘মালিকা-এ-তরন্নুম’ নামে খ্যাত গায়িকা নূরজাহান।

নূরজাহানকে নূরি বলে ডাকতেন ইয়াহিয়া; আর তিনি ইয়াহিয়াকে ‘সরকার’ বলে সম্বোধন করতেন। নূরজাহান আর ইয়াহিয়ার সম্পর্ক নিয়ে একটা গল্প শোনাচ্ছিলেন আরশাদ সামি। একবার করাচিতে ইয়াহিয়া তার বন্ধুদের সঙ্গে এক আসরে বসে ছিলেন। তিনি গভীর রাতে আমাকে ডেকে বললেন, নূরজাহানের একটা নতুন গান বেরিয়েছে ‘মেরি চিচি দা’ নামে। বন্ধুরা বলছে এ গানটা সবে বেরিয়েছে, এখনো নাকি বাজারে আসেনি। কিন্তু ইয়াহিয়া বন্ধুদের চ্যালেঞ্জ করে বলে দিয়েছেন যে, তার এডিসি, অর্থাৎ আমি, ওই গানের রেকর্ডটা যেভাবেই হোক জোগাড় করে আনতে পারব।

সেদিনের কথা মনে করে স্কোয়াড্রন লিডার সামি বলছিলেন, গানটার লাইন মনে করতে করতে আমার নিজের ঘরে পৌঁছলাম, কিন্তু ঘরে গিয়ে গানের কলিটা ভুলে গেলাম। আমার স্ত্রীকে ফোন করে জিজ্ঞাসা করলাম নূরজাহানের নতুন গানটার কথা ও জানে কিনা, যা ‘চ’ দিয়ে শুরু হয়েছে! আমার স্ত্রী কথা শেষ হওয়ার আগেই বলে দিল, ‘মেরি চিচি দা’।

এবার সেই গানের রেকর্ড খুঁজে বের করার পালা। রাত ১১টায় গাড়ি আনিয়ে করাচির গোড়ি বাজার গেলেন আরশাদ সামি। সব দোকান বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ গলি-ও গলি ঘুরে শেষমেশ একটা রেকর্ডের দোকান খুঁজে পেয়েছিলেন। দরজায় ধাক্কা দিয়ে মালিককে ঘুম থেকে তুলে বলেছিলেন নূরজাহানের নতুন রেকর্ডের কথা।

সেই ভদ্রলোক বললেন পরদিন সকালে আসতে।

কিন্তু জেনারেল ইয়াহিয়া বন্ধুদের সঙ্গে চ্যালেঞ্জ নিয়ে বসে আছেন যে তার এডিসি ওই রেকর্ড নিয়ে আসবেই। আরশাদ সামি সেই দোকানিকে বলেছিলেন, না ভাই, কাল সকালে না, আজই লাগবে। একজনের সঙ্গে চ্যালেঞ্জ নিয়েছি যে আজকেই রেকর্ডটা জোগাড় করব। যা দাম চাইবেন, তাই দেব।

দোকানি হয়তো আরশাদ সামিকে বিগড়ে যাওয়া কোনো নবাবপুত্তুর ভেবেছিলেন। দোকান খুলে রেকর্ডটা বার করে দিয়েছিলেন তিনি। সেই সময়ে রেকর্ডের দাম ছিল ৫ টাকা। আরশাদ সামি ৫০ টাকা ধরিয়ে দিয়েছিলেন দোকানিকে। সেই রেকর্ড নিয়ে গিয়ে ইয়াহিয়া খানের হাতে দিতেই তিনি খুশিতে ফেটে পড়েছিলেন। শুধু নারীতে নয়, সুরাতেও অসম্ভব আসক্ত ছিলেন জেনারেল ইয়াহিয়া। পার্টিতে যাওয়া ছিল তার একটা অন্যতম শখ। একবার রাষ্ট্রপতি হিসেবে পূর্ব পাকিস্তানে গিয়েছিলেন জেনারেল ইয়াহিয়া। সঙ্গে আরশাদ সামি খান। সামি বিবিসিকে বলছিলেন, ইয়াহিয়া একদিন সন্ধ্যায় আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, পার্টিতে যাবে? আমি হ্যাঁ বলতেই তিনি জানতে চেয়েছিলেন আমি কোন গাড়ি ব্যবহার করি। মার্সিডিজের কথা বলতেই তিনি বলেছিলেন আজ অন্য কোনো গাড়ি নাও। ড্রাইভারকে বলে দেবে তোমার ঘরের পাশে পার্ক করে রাখতে। ড্রাইভারকে ছুটি দিয়ে দিও। ঠিক রাত ৯টা ৫ মিনিটে পেছনের বারান্দার কাছে এসে গাড়ির লাইট নিভিয়ে দেবে, পেছনের দরজাটা খুলে রাখবে। আমি ৯টা ১৫-এ গাড়িতে উঠব। একটা চাদর দিয়ে আমায় ঢেকে দেবে। কেউ যেন বুঝতে না পায় গাড়িতে কে আছে। সেই মতোই জেনারেল ইয়াহিয়াকে নিয়ে ঢাকার রাস্তায় গাড়ি চালিয়ে বেরিয়েছিলেন আরশাদ। তবে কিছুদূর গিয়েই পেছন থেকে চালকের পাশের আসনে চলে আসেন ইয়াহিয়া। আরও একটু পরে তিনি বলেন, ‘মিসেস খন্দকারের জন্য ফুল কিনতে হবে।’

বন্ধু মি. খন্দকারের বাড়িতে পৌঁছে নিজের হাতেই দরজার বেল টিপলেন ইয়াহিয়া। খন্দকার সাহেব তো দরজায় ইয়াহিয়া খানকে দেখে অবাক। তিনি ভাবতেও পারেননি যে সাইরেন না বাজিয়ে, লোকলস্কর না নিয়ে চুপচাপ ইয়াহিয়া তার বাড়িতে আসবেন! ইয়াহিয়া কিন্তু অবাক হয়ে যাওয়া বন্ধুকে বলেছিলেন, ‘কী কানু, তুমি ভিতরে যেতে বলবে না?’ ভারী চেহারা নিয়েও পার্টিতে খুব ভালো নাচতে পারতেন ইয়াহিয়া। সেই রাতে মি. খন্দকারের পার্টিতে যতজন মহিলা ছিলেন, প্রত্যেকের সঙ্গে নেচেছিলেন ইয়াহিয়া। মাঝে মাঝে আমাকে জিজ্ঞাসা করছিলেন আমার ঘুম পাচ্ছে কিনা। ইয়াহিয়ার আরেকটা শখ ছিল লোকজনকে উপহার দেওয়া। এডিসি আরশাদকে প্রথম দিনেই বলে দিয়েছিলেন যে, সব সময় যেন দেশ-বিদেশের অতিথিদের দেওয়ার জন্য কিছু উপহার মজুদ থাকে। একবার বেগম ইয়াহিয়ার এক বান্ধবী তার সঙ্গে দেখা করতে ঢাকা থেকে ইসলামাবাদে এলেন। তারা দুজনে চা খাচ্ছিলেন, আর জেনারেল ইয়াহিয়া গলফ খেলে ফিরেছিলেন তখন।

আরশাদ সামি বলছিলেন,”বেগম ইয়াহিয়া ফারসিতে জেনারেলকে বলেছিলেন, সেদিন তার বান্ধবীর জন্মদিন। ইয়াহিয়া জিজ্ঞাসা করেছিলেন কী উপহার তিনি তাকে দিতে পারেন। মহিলা খুব সংকোচ নিয়ে বলেছিলেন, আপনার ব্যবহার করা কোনো কিছু দিন। ইয়াহিয়া বলেন, গলফ টি-শার্ট, প্যান্ট আর জুতা ছাড়া আর কিছু তো নেই! ওগুলো তো কোনো মহিলাকে দেওয়া যায় না! তার পরই তার খেয়াল হয় যে একটা তোয়ালে রুমাল আছে, ঘামে ভেজা। তবে পরক্ষণেই তিনি বলেন, ‘আরও একটা জিনিস আছে। আপনি চোখ বন্ধ করে আমার দিকে হাত বাড়ান।’ ওই মহিলা চোখ বন্ধ করে হাত বাড়াতেই ইয়াহিয়া নিজের হাত থেকে সোনার রোলেক্স ঘড়িটি খুলে ওই মহিলার কব্জিতে পরিয়ে দেন। ভদ্রমহিলা চোখ খুলে ঘড়িটি দেখেই বলেন, ‘এটা তো খুব দামি জিনিস, এটা আপনি ফিরিয়ে নিন।’ ইয়াহিয়া জবাব দিয়েছিলেন, ‘একবার উপহার দেওয়া কোনো কিছু ফেরত নেওয়া যায় না।’ ’৭১-এর যুদ্ধটাও যেন অনেকটা সে রকমই ছিল ইয়াহিয়া খানের কাছে। একবার হাত থেকে নিয়ন্ত্রণ চলে যাওয়ার পরে আর যুদ্ধটাকে নিজের কব্জায় ফিরিয়ে আনতে পারেননি তিনি।

তবে তার জন্য ইয়াহিয়া ও তার অন্য জেনারেলদের অত্যধিক আত্মবিশ্বাসই বেশি দায়ী বলে মনে করেন সত্তরের দশকে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব পদে কাজ করা সুলতান মুহম্মদ খান। ‘মেময়ার্স এন্ড রিফ্লেকশন অব আ পাকিস্তানি ডিপ্লোম্যাট’ নামে আত্মজীবনী লিখেছেন। ওই বইতে তিনি বলেন, ইয়াহিয়া খান বিশ্বাস করতে চাইতেন না যে ভারত পূর্ব পাকিস্তানে হস্তক্ষেপ করবে। সেই সময়ে পাকিস্তানের সেনা জেনারেলদের মধ্যেও এই ভুল ধারণা ছিল যে, তারা ছররা বন্দুক দিয়েই বাঙালিদের মাথা নত করিয়ে দিতে পারবেন, কারণ বাঙালিরা যুদ্ধ করতে জানে না। কিন্তু ইতিহাস প্রমাণ করেছে তারা কতটা ভুল ছিলেন।

আরশাদ সামি খানের সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বিবিসি হিন্দির রেহান ফজল।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা