শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

এবারের বইমেলাও শেষ হওয়ার পথে, প্রায় তিন সপ্তাহ পেরিয়ে যাচ্ছে। এ বছর আর বইমেলায় যাওয়া হলো না। প্রায় ১০-১২ বছরের অভ্যাস এবং আনন্দ উপভোগের একটা ছেদ ও বিচ্ছেদ। একান্ত হৃদয়ের টানে দেশের বাইরে, আমেরিকায় আছি, তাও প্রায় তিন মাস পেরিয়ে গেল। প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে ইংরেজি পঞ্জিকার তিনটি মাস বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তার মধ্যে ফেব্রুয়ারি একটি, আর অন্য দুটি মার্চ ও ডিসেম্বর। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোপিত স্বাধীনতার বীজ মাটি ফুঁড়ে পরস্ফুিটিত হয় একাত্তরের মার্চে এবং ওই বছরই ডিসেম্বর মাসে মুক্তির পথে চূড়ান্ত বিজয় আমরা অর্জন করি। তাই ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর, তিন মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ভিন্ন হলেও একটির সঙ্গে আরেকটি লতাপাতার মতো জড়িয়ে আছে। একটি ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। তাই তিন মাসেই বাঙালি হৃদয়ের প্রতিক্রিয়া এবং অনুভূতি এক ও অভিন্ন। আর একদিন পরেই একুশে ফেব্রুয়ারি, সে দিনের স্মৃতিকে ধারণ করেই ঢাকায় মাসব্যাপী বইমেলা হয়। আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি... এই গান যার হৃদয়কে স্পর্শ করে না, সে বাঙালি নয়। জীবন স্মৃতিতে যতদূর মনে পড়ে তাতে নষ্টালজিয়া এসে হৃদয় মনকে ভারী করে দেয় শিশু মনের সেই প্রথম প্রভাত ফেরির কথা। গ্রামের পাঠশালায় তখন ক্লাস টু কি থ্রিতে পড়ি। আমাদের স্যার ২০ তারিখ ছুটির আগে সবাইকে বলে দিলেন আগামীকাল সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে সবাই যেন ফুল হাতে পাঠশালায় হাজির হই। তখন গ্রামে সব বাড়িতে ফুল পাওয়া যেত না। তবে পূজার জন্য প্রত্যেক হিন্দু পরিবারের ঘরের আশপাশে একটা না একটা ফুল সব সময় পাওয়া যেত। আমাদের ক্লাসের অরুণের সঙ্গে আমার একটু বন্ধুত্ব ছিল। ছোট একটা খালের ওপারে আমাদের বাড়ির পাশেই ওদের গ্রাম। অরুণই আমাকে বলে গেছে বিকালে ওদের বাড়িতে যাওয়ার জন্য। অরুণের মাকে গিয়ে বললাম কাকীমা আমাকে দুটো ফুল দেবেন। বলার সঙ্গে সঙ্গে কাকিমা আমার হাত ধরে ঘরের পেছনে নিয়ে পাঁচ-ছয়টা ফুল হাতে তুলে দেলেন। আর বললেন, কাল সকালে অরুণও যাবে, তোমরা একসঙ্গে শহীদ মিনারে ফুল দিও। এরপর থেকে অরুণের সঙ্গে ভীষণ বন্ধুত্ব তৈরি হয়। ও যখন-তখন আমাদের বাড়িতে আসত, আমিও ওদের বাড়িতে যেতাম। মনে পড়ে কতদিন অরুণের সঙ্গে ওদের চুলার পাশে বসে কাকীমার হাতে বানানো গরম গরম শীতের পিঠা খেয়েছি। এসএসসি পর্যন্ত অরুণ আর আমি একই স্কুলে পড়েছি। পরীক্ষাও দিলাম একসঙ্গে ১৯৭০ সালে। দুজনেই ফার্স্ট ডিভিশন পেলাম। তবে দুজনে ভর্তি হলাম দুই কলেজে। অরুণ গোপালগঞ্জ কায়দে আজম কলেজ, আর আমি ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজ। তারপর একাত্তর। আকাশ ভেঙে পড়ল, মহাগজব নেমে এলো। সব কিছু চুরমার হয়ে গেল। আমাদের এলাকায় প্রথমবার পাকিস্তান মিলিটারি এসে অন্যদের সঙ্গে অরুণের বাবা, আমার শ্রদ্ধেয় কাকা বাবু শ্রী কমলকান্তি পালকে হত্যা করে। অরুণদের বাড়িতে আগুন দিয়ে সব কিছু পুড়িয়ে দেয়। কাকীমা অরুণ ও তার ছোট বোনকে নিয়ে ভারতে চলে যান শরণার্থী হিসেবে। অরুণ আর ফিরে আসেনি, থেকে যায় ওর এক মাসিমার কাছে। যুদ্ধের পরে কাকীমা মেয়েকে নিয়ে ফেরত এসেছিলেন। কিন্তু বছরখানেক পরে আবার ভারতে চলে যান। এ কাহিনী লিখে শেষ করা যাবে না। এসব স্মৃতি আজ মনে পড়লে হৃদয় ভেঙে হু হু করে চোখ দিয়ে পানি নেমে আসে। পূজা অর্চনা এবং নামাজ-রোজা ব্যতিরেকে হিন্দু-মুসলমানে আর কোনো পার্থক্য আছে কি না তা জানতাম না, কখনো টের পাইনি। একুশ আর বইমেলা কীসের জন্য, কার জন্য। এর মূল চেতনা অসাম্প্রদায়িকতা যদি জাগ্রত না হয়, ধারণ না করি তাহলে সব তো পোশাকি হয়ে যায়। বই তো সারা বছর নিউমার্কেট আর বাংলাবাজারে গেলেই পাওয়া যায়। সেই শিশুকাল থেকে আজ প্রৌঢ় বয়সে এসে সুদূর সাত সমুদ্র তের নদীর এপারে বসে যখন একুশে ফেব্রুয়ারি ও বইমেলার কথা ভাবছি তখন মনে হচ্ছে এত ব্যথা, কষ্ট, বিচ্ছেদ, বেদনা ও ত্যাগ এবং এত জীবনের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হলো, কিন্তু যে রকম দেশ চেয়েছিলাম তা তো এখনো পেলাম না। ভাবনায় আসছে, আমার বন্ধু অরুণ যদি দেশে থাকত, তাহলে সে এবং তার পরিবারও কি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের মতো কোনো ঘটনার শিকার হতো? শুনেছি এবারের বইমেলা খুব ভালো এবং সুন্দর সাজানো গোছানো হয়েছে। প্রতিদিন রাতে বাংলাদেশি চ্যানেলে বইমেলার প্রতিবেদনটি ভালো করে দেখি। নতুন বইয়ের খবরটা শুনতে চাই। ক্রমশ পাঠক-দর্শকের ভিড় বাড়ছে শুনতে ভালোই লাগে। বইমেলা এখন আর শুধু বই কেনা-বেচার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটি এখন বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উৎসব। খবরে দেখলাম ডিএমপি কর্তৃপক্ষ সব রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পুলিশ আছে, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা আছে। গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন আছে। এক বিবেচনায় এটা খুব ভালো। পুলিশের দায়িত্ব পুলিশ যত্নসহকারে পালন করছে, সতর্ক ও সচেতন আছে। কিন্তু অন্য বিবেচনায় মনে প্রশ্ন ওঠে।

যে মূল্যবোধ ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করলাম তার উৎসব পালন করার জন্য স্বাধীন বাংলাদেশে পুলিশি পাহারার প্রয়োজন হবে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা সবাই জানি। গত সপ্তাহে এ বিষয়ের ওপর একটা টেলিভিশন চ্যানেলে টকশো দেখছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিনিয়র অধ্যাপক বললেন, সবার অজান্তে ও নীরবে বাংলাদেশে একটা ইসলামী পুনর্জাগরণ বা রেনেসাঁ ঘটে গেছে, যা আমাদের অনেকের কাছে ধরা পড়েনি বা বুঝতে পারিনি। আমি তার কথা শুনে বিস্মিত ও হতবাক হয়েছি। তিনি কোনটাকে  ইসলামী পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ বলছেন, তার বৈশিষ্ট্য ও স্বরূপ কেমন তা বুঝতে পারিনি। আমরা খোলা চোখে কি দেখেছি। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতের দুজন মন্ত্রী হওয়ার দম্ভে যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে হুমায়ুন আজাদের পাকসার জমিন সাদবাদ বই সম্পর্কে ভয়ঙ্কর উসকানিমূলক বক্তব্য এবং হুমকি প্রদান করে বলেন, এর জন্য লেখককে চরম মূল্য দিতে হবে। তার কয়েক দিনের মাথায় ২০০৪ সালে বইমেলার শেষ দিনে মেলা থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হুমায়ুন আজাদের ওপর আক্রমণ হয়। ওই আক্রমণ যে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী করেছে সে কথা হুমায়ুন আজাদ নিজের মুখেই বলে গেছেন। দুই বছর আগে মেলা থেকে বের হওয়ার পথে খুন হন লেখক অভিজিত রায়। ধর্মীয় উগ্রবাদীদের অপছন্দের বইয়ের জন্য হত্যা ও আক্রমণ করা হয় লেখক ও প্রকাশকদের ওপর। ২০১৫-২০১৬ সালে কয়েকজন ভিন্নমতাবলম্বী মুসলমান পীর মাওলানা এবং অন্য ধর্মের কয়েকজন ধর্মগুরু ও যাজককে ইসলামিস্ট উগ্রবাদী জঙ্গিরা হত্যা করে। ২০১৩ সালে হেফাজতের তাণ্ডব ও ১৩ দফার স্বরূপ এবং বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কয়েকশ বছরের পশ্চাৎপদতা ও কূপমণ্ডকতার হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এরা কয়েক হাজার কওমি মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্রকে হিউম্যান শিল্ড বা মানব বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্গেইনিং পক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তারা পশ্চাৎপদতাকে রাষ্ট্রের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে, যার সঙ্গে দেশের শতকরা ৯৮ ভাগ মানুষ সহমত পোষণ করে না। তবে হ্যাঁ একটা পরিবর্তন ঘটেছে তা হলো, ২০ বছর আগে যা ছিল না তার থেকে দ্বিগুণ সংখ্যক নারী এখন বোরখা পরেন। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া উপরোক্ত ঘটনাগুলোকে সেদিনের আলোচক অধ্যাপক ইসলামিক পুনর্জাগরণ বলেছেন কিনা জানি না। মধ্যযুগে ইসলামিক পরিমণ্ডলে এবং আধুনিক যুগে পশ্চিমা বিশ্বের পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁর বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ইসলামিস্টদের কর্মকাণ্ডের কোনো মিল নেই। অ্যারিস্টটল এবং তারও আগের প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার জ্ঞানের ভাণ্ডারের সূত্র ধরে সারা বিশ্বের মানব কল্যাণে জ্ঞানের মশাল জ্বালিয়েছেন ইবনে সিনা (৯৮০-১০৩৭) এবং ইবনে রুশদের (১১২৬-১১৯৮) মতো ইসলামিক পণ্ডিতরা। ধর্মতত্ত্ব, প্রকৃতিগত দর্শন ও ওষুধ বিজ্ঞানে ইসলামিক পণ্ডিতদের অবদান এখনো স্মরণীয় এবং অনুকরণীয়। তখন ছিল ইসলাম ও মুসলমানদের সত্যিকার স্বর্ণযুগ। পরবর্তীতে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ইসলামিক পণ্ডিতদের কাছ থেকে আহরিত দর্শনে পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিস্টান জগৎ সমৃদ্ধ হয়েছে। গণিতের অন্যতম শাখা অ্যালজেবরার উৎপত্তি হয় আরবি শব্দ আল জাবর থেকে, ৮২০ সালে যার আবিষ্কারক পার্সিয়ান মুসলিম গণিতবিদ আল খাওয়াজশী। এক কথায় তখন বিজ্ঞান, দর্শন শাস্ত্র, ইতিহাস, ভূগোলসহ অগ্রায়নের সব ক্ষেত্রে ইসলামিক পণ্ডিতরা অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে শুরু হয়ে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপে বিজ্ঞানের ধারাবাহিক অগ্রায়নে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন ঘটে। এর শুরু পোলান্ডের বিজ্ঞানী নিকোলাস কোপারনিকাসের (১৫৬৪-১৬৪২) সূর্যের চারদিকে পৃথিবী ঘোরে তত্ত্বের মধ্য দিয়ে সেটিকে পরবর্তীতে গ্যালিলিও (১৫৬৪-১৬৪২) এগিয়ে নেন। আইজ্যাক নিউটনের (১৬৪২-১৭২৭) গতিবিদ্যা এবং ল অব গ্র্যাভিটেশন সূত্রের মধ্য দিয়ে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়। অষ্টাদশ শতাব্দীতে জন লক (১৬৩২-১৭০৪), ভলতেয়ার (১৬৯৪-১৭৭৮), অ্যাডাম স্মিথ (১৭২৩-১৭৯০) এবং জ্যাক রুশো (১৭১২-১৭৭৮) প্রমুখ দার্শনিকের অবদানে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় ঘটে বুদ্ধিভিত্তিক পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ, যাকে বলা হয়— ঊত্ধ ড়ভ ঊহষরমযঃবহসবহঃ. এই সময়ে ব্রিটিশ দার্শনিক জন লকের প্রণীত, শাসক ও শাসিতের মধ্যে সম্পর্কের মৌলিক কথা সোশ্যাল কন্ট্র্যাক্ট তত্ত্ব ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে, যার মূল কথা যুক্তিই হবে সবকিছুর নির্ধারক, অন্ধ বিশ্বাস নয়। ফ্রান্সের দার্শনিক ভলতিয়ারকে বলা হয় মুক্তচিন্তা ও সহিষ্ণুতার জনক, যিনি জন লক ও নিউটনের তত্ত্ব-সূত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন, ইউরোপের রেনেসাঁ ও শিল্প বিপ্লবের অভিজ্ঞতা এবং উন্মোচিত জ্ঞানভাণ্ডার থেকে সম্পূর্ণ মুখ ফিরিয়ে রাখার কারণে মুসলমান বিশ্ব ওই যে পিছে পড়ে যায়, আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি, যার রেশ এখনো বিদ্যমান। ইউরোপের রেনেসাঁর সময়ে অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে আরবের একজন ধর্মীয় পণ্ডিত মাওলানা মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯৩) কট্টর ইসলামিক ধর্মতত্ত্ব প্রবর্তন করেন, সেটি এখন ওয়াহাবিবাদ নামে পরিচিত। ওয়াহাবিতন্ত্র মতে, গণতন্ত্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের সব আবিষ্কার ও দৃষ্টিভঙ্গি মুসলমানদের জন্য হারাম। ইহুদি-নাসারাদের সবকিছু ইসলাম ধর্মের জন্য ক্ষতিকর। সময়ের বিবর্তনে উপমহাদেশেও ওয়াহাবিতন্ত্রের প্রভাব পড়তে শুরু করে। এই মতবাদের ওপর ভিত্তি করে রাজনীতিতে জামায়াত মওদুদিবাদের প্রভাব ও বিস্তার সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই কিছু জানি। ১৮৭৩ সালে স্যার সৈয়দ আহমদ আলিগড়ে আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন, যার মাধ্যমে কট্টরপন্থি পশ্চাৎপদ ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারীদের কবল থেকে মুসলমান সম্প্রদায়কে তিনি রক্ষা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সে চেষ্টা শতভাগ সফল হয়নি বলে আজ বাংলাদেশে ওয়াহাবিতন্ত্র এবং তার থেকে জঙ্গিবাদের উৎপত্তি ঘটেছে। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ও সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্র এই ওয়াহাবিবাদীদের ধারক-বাহক জামায়াত হেফাজতের কবলে পড়ে গেছে, জিম্মি হয়ে আছে। সুতরাং বাংলাদেশে ধর্মকে নিয়ে যা ঘটে চলেছে সেটি ওয়াহাবিবাদী কট্টর উগ্র ধর্মান্ধ তত্ত্বের প্রভাব ছাড়া অন্য কিছু নয়। এটাকে কেউ ইসলামিক পুনর্জাগরণ বললে তা ইসলাম ধর্ম ও বাংলাদেশের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। লেখাটি শুরু করেছিলাম বইমেলা নিয়ে। প্রসঙ্গক্রমে অনেক কথা এসে গেল। বইমেলা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাবে, অন্ধকার ও পশ্চাৎপদতা থেকে দূরে রাখবে এই প্রত্যাশা করি। বিকৃত বক্তব্য দ্বারা তারা যেন আক্রান্ত না হন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা