শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

এবারের বইমেলাও শেষ হওয়ার পথে, প্রায় তিন সপ্তাহ পেরিয়ে যাচ্ছে। এ বছর আর বইমেলায় যাওয়া হলো না। প্রায় ১০-১২ বছরের অভ্যাস এবং আনন্দ উপভোগের একটা ছেদ ও বিচ্ছেদ। একান্ত হৃদয়ের টানে দেশের বাইরে, আমেরিকায় আছি, তাও প্রায় তিন মাস পেরিয়ে গেল। প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে ইংরেজি পঞ্জিকার তিনটি মাস বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তার মধ্যে ফেব্রুয়ারি একটি, আর অন্য দুটি মার্চ ও ডিসেম্বর। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোপিত স্বাধীনতার বীজ মাটি ফুঁড়ে পরস্ফুিটিত হয় একাত্তরের মার্চে এবং ওই বছরই ডিসেম্বর মাসে মুক্তির পথে চূড়ান্ত বিজয় আমরা অর্জন করি। তাই ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর, তিন মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ভিন্ন হলেও একটির সঙ্গে আরেকটি লতাপাতার মতো জড়িয়ে আছে। একটি ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। তাই তিন মাসেই বাঙালি হৃদয়ের প্রতিক্রিয়া এবং অনুভূতি এক ও অভিন্ন। আর একদিন পরেই একুশে ফেব্রুয়ারি, সে দিনের স্মৃতিকে ধারণ করেই ঢাকায় মাসব্যাপী বইমেলা হয়। আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি... এই গান যার হৃদয়কে স্পর্শ করে না, সে বাঙালি নয়। জীবন স্মৃতিতে যতদূর মনে পড়ে তাতে নষ্টালজিয়া এসে হৃদয় মনকে ভারী করে দেয় শিশু মনের সেই প্রথম প্রভাত ফেরির কথা। গ্রামের পাঠশালায় তখন ক্লাস টু কি থ্রিতে পড়ি। আমাদের স্যার ২০ তারিখ ছুটির আগে সবাইকে বলে দিলেন আগামীকাল সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে সবাই যেন ফুল হাতে পাঠশালায় হাজির হই। তখন গ্রামে সব বাড়িতে ফুল পাওয়া যেত না। তবে পূজার জন্য প্রত্যেক হিন্দু পরিবারের ঘরের আশপাশে একটা না একটা ফুল সব সময় পাওয়া যেত। আমাদের ক্লাসের অরুণের সঙ্গে আমার একটু বন্ধুত্ব ছিল। ছোট একটা খালের ওপারে আমাদের বাড়ির পাশেই ওদের গ্রাম। অরুণই আমাকে বলে গেছে বিকালে ওদের বাড়িতে যাওয়ার জন্য। অরুণের মাকে গিয়ে বললাম কাকীমা আমাকে দুটো ফুল দেবেন। বলার সঙ্গে সঙ্গে কাকিমা আমার হাত ধরে ঘরের পেছনে নিয়ে পাঁচ-ছয়টা ফুল হাতে তুলে দেলেন। আর বললেন, কাল সকালে অরুণও যাবে, তোমরা একসঙ্গে শহীদ মিনারে ফুল দিও। এরপর থেকে অরুণের সঙ্গে ভীষণ বন্ধুত্ব তৈরি হয়। ও যখন-তখন আমাদের বাড়িতে আসত, আমিও ওদের বাড়িতে যেতাম। মনে পড়ে কতদিন অরুণের সঙ্গে ওদের চুলার পাশে বসে কাকীমার হাতে বানানো গরম গরম শীতের পিঠা খেয়েছি। এসএসসি পর্যন্ত অরুণ আর আমি একই স্কুলে পড়েছি। পরীক্ষাও দিলাম একসঙ্গে ১৯৭০ সালে। দুজনেই ফার্স্ট ডিভিশন পেলাম। তবে দুজনে ভর্তি হলাম দুই কলেজে। অরুণ গোপালগঞ্জ কায়দে আজম কলেজ, আর আমি ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজ। তারপর একাত্তর। আকাশ ভেঙে পড়ল, মহাগজব নেমে এলো। সব কিছু চুরমার হয়ে গেল। আমাদের এলাকায় প্রথমবার পাকিস্তান মিলিটারি এসে অন্যদের সঙ্গে অরুণের বাবা, আমার শ্রদ্ধেয় কাকা বাবু শ্রী কমলকান্তি পালকে হত্যা করে। অরুণদের বাড়িতে আগুন দিয়ে সব কিছু পুড়িয়ে দেয়। কাকীমা অরুণ ও তার ছোট বোনকে নিয়ে ভারতে চলে যান শরণার্থী হিসেবে। অরুণ আর ফিরে আসেনি, থেকে যায় ওর এক মাসিমার কাছে। যুদ্ধের পরে কাকীমা মেয়েকে নিয়ে ফেরত এসেছিলেন। কিন্তু বছরখানেক পরে আবার ভারতে চলে যান। এ কাহিনী লিখে শেষ করা যাবে না। এসব স্মৃতি আজ মনে পড়লে হৃদয় ভেঙে হু হু করে চোখ দিয়ে পানি নেমে আসে। পূজা অর্চনা এবং নামাজ-রোজা ব্যতিরেকে হিন্দু-মুসলমানে আর কোনো পার্থক্য আছে কি না তা জানতাম না, কখনো টের পাইনি। একুশ আর বইমেলা কীসের জন্য, কার জন্য। এর মূল চেতনা অসাম্প্রদায়িকতা যদি জাগ্রত না হয়, ধারণ না করি তাহলে সব তো পোশাকি হয়ে যায়। বই তো সারা বছর নিউমার্কেট আর বাংলাবাজারে গেলেই পাওয়া যায়। সেই শিশুকাল থেকে আজ প্রৌঢ় বয়সে এসে সুদূর সাত সমুদ্র তের নদীর এপারে বসে যখন একুশে ফেব্রুয়ারি ও বইমেলার কথা ভাবছি তখন মনে হচ্ছে এত ব্যথা, কষ্ট, বিচ্ছেদ, বেদনা ও ত্যাগ এবং এত জীবনের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হলো, কিন্তু যে রকম দেশ চেয়েছিলাম তা তো এখনো পেলাম না। ভাবনায় আসছে, আমার বন্ধু অরুণ যদি দেশে থাকত, তাহলে সে এবং তার পরিবারও কি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের মতো কোনো ঘটনার শিকার হতো? শুনেছি এবারের বইমেলা খুব ভালো এবং সুন্দর সাজানো গোছানো হয়েছে। প্রতিদিন রাতে বাংলাদেশি চ্যানেলে বইমেলার প্রতিবেদনটি ভালো করে দেখি। নতুন বইয়ের খবরটা শুনতে চাই। ক্রমশ পাঠক-দর্শকের ভিড় বাড়ছে শুনতে ভালোই লাগে। বইমেলা এখন আর শুধু বই কেনা-বেচার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটি এখন বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উৎসব। খবরে দেখলাম ডিএমপি কর্তৃপক্ষ সব রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পুলিশ আছে, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা আছে। গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন আছে। এক বিবেচনায় এটা খুব ভালো। পুলিশের দায়িত্ব পুলিশ যত্নসহকারে পালন করছে, সতর্ক ও সচেতন আছে। কিন্তু অন্য বিবেচনায় মনে প্রশ্ন ওঠে।

যে মূল্যবোধ ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করলাম তার উৎসব পালন করার জন্য স্বাধীন বাংলাদেশে পুলিশি পাহারার প্রয়োজন হবে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা সবাই জানি। গত সপ্তাহে এ বিষয়ের ওপর একটা টেলিভিশন চ্যানেলে টকশো দেখছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিনিয়র অধ্যাপক বললেন, সবার অজান্তে ও নীরবে বাংলাদেশে একটা ইসলামী পুনর্জাগরণ বা রেনেসাঁ ঘটে গেছে, যা আমাদের অনেকের কাছে ধরা পড়েনি বা বুঝতে পারিনি। আমি তার কথা শুনে বিস্মিত ও হতবাক হয়েছি। তিনি কোনটাকে  ইসলামী পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ বলছেন, তার বৈশিষ্ট্য ও স্বরূপ কেমন তা বুঝতে পারিনি। আমরা খোলা চোখে কি দেখেছি। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতের দুজন মন্ত্রী হওয়ার দম্ভে যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে হুমায়ুন আজাদের পাকসার জমিন সাদবাদ বই সম্পর্কে ভয়ঙ্কর উসকানিমূলক বক্তব্য এবং হুমকি প্রদান করে বলেন, এর জন্য লেখককে চরম মূল্য দিতে হবে। তার কয়েক দিনের মাথায় ২০০৪ সালে বইমেলার শেষ দিনে মেলা থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হুমায়ুন আজাদের ওপর আক্রমণ হয়। ওই আক্রমণ যে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী করেছে সে কথা হুমায়ুন আজাদ নিজের মুখেই বলে গেছেন। দুই বছর আগে মেলা থেকে বের হওয়ার পথে খুন হন লেখক অভিজিত রায়। ধর্মীয় উগ্রবাদীদের অপছন্দের বইয়ের জন্য হত্যা ও আক্রমণ করা হয় লেখক ও প্রকাশকদের ওপর। ২০১৫-২০১৬ সালে কয়েকজন ভিন্নমতাবলম্বী মুসলমান পীর মাওলানা এবং অন্য ধর্মের কয়েকজন ধর্মগুরু ও যাজককে ইসলামিস্ট উগ্রবাদী জঙ্গিরা হত্যা করে। ২০১৩ সালে হেফাজতের তাণ্ডব ও ১৩ দফার স্বরূপ এবং বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কয়েকশ বছরের পশ্চাৎপদতা ও কূপমণ্ডকতার হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এরা কয়েক হাজার কওমি মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্রকে হিউম্যান শিল্ড বা মানব বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্গেইনিং পক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তারা পশ্চাৎপদতাকে রাষ্ট্রের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে, যার সঙ্গে দেশের শতকরা ৯৮ ভাগ মানুষ সহমত পোষণ করে না। তবে হ্যাঁ একটা পরিবর্তন ঘটেছে তা হলো, ২০ বছর আগে যা ছিল না তার থেকে দ্বিগুণ সংখ্যক নারী এখন বোরখা পরেন। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া উপরোক্ত ঘটনাগুলোকে সেদিনের আলোচক অধ্যাপক ইসলামিক পুনর্জাগরণ বলেছেন কিনা জানি না। মধ্যযুগে ইসলামিক পরিমণ্ডলে এবং আধুনিক যুগে পশ্চিমা বিশ্বের পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁর বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ইসলামিস্টদের কর্মকাণ্ডের কোনো মিল নেই। অ্যারিস্টটল এবং তারও আগের প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার জ্ঞানের ভাণ্ডারের সূত্র ধরে সারা বিশ্বের মানব কল্যাণে জ্ঞানের মশাল জ্বালিয়েছেন ইবনে সিনা (৯৮০-১০৩৭) এবং ইবনে রুশদের (১১২৬-১১৯৮) মতো ইসলামিক পণ্ডিতরা। ধর্মতত্ত্ব, প্রকৃতিগত দর্শন ও ওষুধ বিজ্ঞানে ইসলামিক পণ্ডিতদের অবদান এখনো স্মরণীয় এবং অনুকরণীয়। তখন ছিল ইসলাম ও মুসলমানদের সত্যিকার স্বর্ণযুগ। পরবর্তীতে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ইসলামিক পণ্ডিতদের কাছ থেকে আহরিত দর্শনে পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিস্টান জগৎ সমৃদ্ধ হয়েছে। গণিতের অন্যতম শাখা অ্যালজেবরার উৎপত্তি হয় আরবি শব্দ আল জাবর থেকে, ৮২০ সালে যার আবিষ্কারক পার্সিয়ান মুসলিম গণিতবিদ আল খাওয়াজশী। এক কথায় তখন বিজ্ঞান, দর্শন শাস্ত্র, ইতিহাস, ভূগোলসহ অগ্রায়নের সব ক্ষেত্রে ইসলামিক পণ্ডিতরা অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে শুরু হয়ে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপে বিজ্ঞানের ধারাবাহিক অগ্রায়নে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন ঘটে। এর শুরু পোলান্ডের বিজ্ঞানী নিকোলাস কোপারনিকাসের (১৫৬৪-১৬৪২) সূর্যের চারদিকে পৃথিবী ঘোরে তত্ত্বের মধ্য দিয়ে সেটিকে পরবর্তীতে গ্যালিলিও (১৫৬৪-১৬৪২) এগিয়ে নেন। আইজ্যাক নিউটনের (১৬৪২-১৭২৭) গতিবিদ্যা এবং ল অব গ্র্যাভিটেশন সূত্রের মধ্য দিয়ে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়। অষ্টাদশ শতাব্দীতে জন লক (১৬৩২-১৭০৪), ভলতেয়ার (১৬৯৪-১৭৭৮), অ্যাডাম স্মিথ (১৭২৩-১৭৯০) এবং জ্যাক রুশো (১৭১২-১৭৭৮) প্রমুখ দার্শনিকের অবদানে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় ঘটে বুদ্ধিভিত্তিক পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ, যাকে বলা হয়— ঊত্ধ ড়ভ ঊহষরমযঃবহসবহঃ. এই সময়ে ব্রিটিশ দার্শনিক জন লকের প্রণীত, শাসক ও শাসিতের মধ্যে সম্পর্কের মৌলিক কথা সোশ্যাল কন্ট্র্যাক্ট তত্ত্ব ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে, যার মূল কথা যুক্তিই হবে সবকিছুর নির্ধারক, অন্ধ বিশ্বাস নয়। ফ্রান্সের দার্শনিক ভলতিয়ারকে বলা হয় মুক্তচিন্তা ও সহিষ্ণুতার জনক, যিনি জন লক ও নিউটনের তত্ত্ব-সূত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন, ইউরোপের রেনেসাঁ ও শিল্প বিপ্লবের অভিজ্ঞতা এবং উন্মোচিত জ্ঞানভাণ্ডার থেকে সম্পূর্ণ মুখ ফিরিয়ে রাখার কারণে মুসলমান বিশ্ব ওই যে পিছে পড়ে যায়, আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি, যার রেশ এখনো বিদ্যমান। ইউরোপের রেনেসাঁর সময়ে অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে আরবের একজন ধর্মীয় পণ্ডিত মাওলানা মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯৩) কট্টর ইসলামিক ধর্মতত্ত্ব প্রবর্তন করেন, সেটি এখন ওয়াহাবিবাদ নামে পরিচিত। ওয়াহাবিতন্ত্র মতে, গণতন্ত্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের সব আবিষ্কার ও দৃষ্টিভঙ্গি মুসলমানদের জন্য হারাম। ইহুদি-নাসারাদের সবকিছু ইসলাম ধর্মের জন্য ক্ষতিকর। সময়ের বিবর্তনে উপমহাদেশেও ওয়াহাবিতন্ত্রের প্রভাব পড়তে শুরু করে। এই মতবাদের ওপর ভিত্তি করে রাজনীতিতে জামায়াত মওদুদিবাদের প্রভাব ও বিস্তার সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই কিছু জানি। ১৮৭৩ সালে স্যার সৈয়দ আহমদ আলিগড়ে আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন, যার মাধ্যমে কট্টরপন্থি পশ্চাৎপদ ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারীদের কবল থেকে মুসলমান সম্প্রদায়কে তিনি রক্ষা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সে চেষ্টা শতভাগ সফল হয়নি বলে আজ বাংলাদেশে ওয়াহাবিতন্ত্র এবং তার থেকে জঙ্গিবাদের উৎপত্তি ঘটেছে। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ও সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্র এই ওয়াহাবিবাদীদের ধারক-বাহক জামায়াত হেফাজতের কবলে পড়ে গেছে, জিম্মি হয়ে আছে। সুতরাং বাংলাদেশে ধর্মকে নিয়ে যা ঘটে চলেছে সেটি ওয়াহাবিবাদী কট্টর উগ্র ধর্মান্ধ তত্ত্বের প্রভাব ছাড়া অন্য কিছু নয়। এটাকে কেউ ইসলামিক পুনর্জাগরণ বললে তা ইসলাম ধর্ম ও বাংলাদেশের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। লেখাটি শুরু করেছিলাম বইমেলা নিয়ে। প্রসঙ্গক্রমে অনেক কথা এসে গেল। বইমেলা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাবে, অন্ধকার ও পশ্চাৎপদতা থেকে দূরে রাখবে এই প্রত্যাশা করি। বিকৃত বক্তব্য দ্বারা তারা যেন আক্রান্ত না হন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে