শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

এবারের বইমেলাও শেষ হওয়ার পথে, প্রায় তিন সপ্তাহ পেরিয়ে যাচ্ছে। এ বছর আর বইমেলায় যাওয়া হলো না। প্রায় ১০-১২ বছরের অভ্যাস এবং আনন্দ উপভোগের একটা ছেদ ও বিচ্ছেদ। একান্ত হৃদয়ের টানে দেশের বাইরে, আমেরিকায় আছি, তাও প্রায় তিন মাস পেরিয়ে গেল। প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে ইংরেজি পঞ্জিকার তিনটি মাস বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তার মধ্যে ফেব্রুয়ারি একটি, আর অন্য দুটি মার্চ ও ডিসেম্বর। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোপিত স্বাধীনতার বীজ মাটি ফুঁড়ে পরস্ফুিটিত হয় একাত্তরের মার্চে এবং ওই বছরই ডিসেম্বর মাসে মুক্তির পথে চূড়ান্ত বিজয় আমরা অর্জন করি। তাই ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর, তিন মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ভিন্ন হলেও একটির সঙ্গে আরেকটি লতাপাতার মতো জড়িয়ে আছে। একটি ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। তাই তিন মাসেই বাঙালি হৃদয়ের প্রতিক্রিয়া এবং অনুভূতি এক ও অভিন্ন। আর একদিন পরেই একুশে ফেব্রুয়ারি, সে দিনের স্মৃতিকে ধারণ করেই ঢাকায় মাসব্যাপী বইমেলা হয়। আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি... এই গান যার হৃদয়কে স্পর্শ করে না, সে বাঙালি নয়। জীবন স্মৃতিতে যতদূর মনে পড়ে তাতে নষ্টালজিয়া এসে হৃদয় মনকে ভারী করে দেয় শিশু মনের সেই প্রথম প্রভাত ফেরির কথা। গ্রামের পাঠশালায় তখন ক্লাস টু কি থ্রিতে পড়ি। আমাদের স্যার ২০ তারিখ ছুটির আগে সবাইকে বলে দিলেন আগামীকাল সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে সবাই যেন ফুল হাতে পাঠশালায় হাজির হই। তখন গ্রামে সব বাড়িতে ফুল পাওয়া যেত না। তবে পূজার জন্য প্রত্যেক হিন্দু পরিবারের ঘরের আশপাশে একটা না একটা ফুল সব সময় পাওয়া যেত। আমাদের ক্লাসের অরুণের সঙ্গে আমার একটু বন্ধুত্ব ছিল। ছোট একটা খালের ওপারে আমাদের বাড়ির পাশেই ওদের গ্রাম। অরুণই আমাকে বলে গেছে বিকালে ওদের বাড়িতে যাওয়ার জন্য। অরুণের মাকে গিয়ে বললাম কাকীমা আমাকে দুটো ফুল দেবেন। বলার সঙ্গে সঙ্গে কাকিমা আমার হাত ধরে ঘরের পেছনে নিয়ে পাঁচ-ছয়টা ফুল হাতে তুলে দেলেন। আর বললেন, কাল সকালে অরুণও যাবে, তোমরা একসঙ্গে শহীদ মিনারে ফুল দিও। এরপর থেকে অরুণের সঙ্গে ভীষণ বন্ধুত্ব তৈরি হয়। ও যখন-তখন আমাদের বাড়িতে আসত, আমিও ওদের বাড়িতে যেতাম। মনে পড়ে কতদিন অরুণের সঙ্গে ওদের চুলার পাশে বসে কাকীমার হাতে বানানো গরম গরম শীতের পিঠা খেয়েছি। এসএসসি পর্যন্ত অরুণ আর আমি একই স্কুলে পড়েছি। পরীক্ষাও দিলাম একসঙ্গে ১৯৭০ সালে। দুজনেই ফার্স্ট ডিভিশন পেলাম। তবে দুজনে ভর্তি হলাম দুই কলেজে। অরুণ গোপালগঞ্জ কায়দে আজম কলেজ, আর আমি ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজ। তারপর একাত্তর। আকাশ ভেঙে পড়ল, মহাগজব নেমে এলো। সব কিছু চুরমার হয়ে গেল। আমাদের এলাকায় প্রথমবার পাকিস্তান মিলিটারি এসে অন্যদের সঙ্গে অরুণের বাবা, আমার শ্রদ্ধেয় কাকা বাবু শ্রী কমলকান্তি পালকে হত্যা করে। অরুণদের বাড়িতে আগুন দিয়ে সব কিছু পুড়িয়ে দেয়। কাকীমা অরুণ ও তার ছোট বোনকে নিয়ে ভারতে চলে যান শরণার্থী হিসেবে। অরুণ আর ফিরে আসেনি, থেকে যায় ওর এক মাসিমার কাছে। যুদ্ধের পরে কাকীমা মেয়েকে নিয়ে ফেরত এসেছিলেন। কিন্তু বছরখানেক পরে আবার ভারতে চলে যান। এ কাহিনী লিখে শেষ করা যাবে না। এসব স্মৃতি আজ মনে পড়লে হৃদয় ভেঙে হু হু করে চোখ দিয়ে পানি নেমে আসে। পূজা অর্চনা এবং নামাজ-রোজা ব্যতিরেকে হিন্দু-মুসলমানে আর কোনো পার্থক্য আছে কি না তা জানতাম না, কখনো টের পাইনি। একুশ আর বইমেলা কীসের জন্য, কার জন্য। এর মূল চেতনা অসাম্প্রদায়িকতা যদি জাগ্রত না হয়, ধারণ না করি তাহলে সব তো পোশাকি হয়ে যায়। বই তো সারা বছর নিউমার্কেট আর বাংলাবাজারে গেলেই পাওয়া যায়। সেই শিশুকাল থেকে আজ প্রৌঢ় বয়সে এসে সুদূর সাত সমুদ্র তের নদীর এপারে বসে যখন একুশে ফেব্রুয়ারি ও বইমেলার কথা ভাবছি তখন মনে হচ্ছে এত ব্যথা, কষ্ট, বিচ্ছেদ, বেদনা ও ত্যাগ এবং এত জীবনের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হলো, কিন্তু যে রকম দেশ চেয়েছিলাম তা তো এখনো পেলাম না। ভাবনায় আসছে, আমার বন্ধু অরুণ যদি দেশে থাকত, তাহলে সে এবং তার পরিবারও কি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের মতো কোনো ঘটনার শিকার হতো? শুনেছি এবারের বইমেলা খুব ভালো এবং সুন্দর সাজানো গোছানো হয়েছে। প্রতিদিন রাতে বাংলাদেশি চ্যানেলে বইমেলার প্রতিবেদনটি ভালো করে দেখি। নতুন বইয়ের খবরটা শুনতে চাই। ক্রমশ পাঠক-দর্শকের ভিড় বাড়ছে শুনতে ভালোই লাগে। বইমেলা এখন আর শুধু বই কেনা-বেচার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটি এখন বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উৎসব। খবরে দেখলাম ডিএমপি কর্তৃপক্ষ সব রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পুলিশ আছে, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা আছে। গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন আছে। এক বিবেচনায় এটা খুব ভালো। পুলিশের দায়িত্ব পুলিশ যত্নসহকারে পালন করছে, সতর্ক ও সচেতন আছে। কিন্তু অন্য বিবেচনায় মনে প্রশ্ন ওঠে।

যে মূল্যবোধ ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করলাম তার উৎসব পালন করার জন্য স্বাধীন বাংলাদেশে পুলিশি পাহারার প্রয়োজন হবে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা সবাই জানি। গত সপ্তাহে এ বিষয়ের ওপর একটা টেলিভিশন চ্যানেলে টকশো দেখছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিনিয়র অধ্যাপক বললেন, সবার অজান্তে ও নীরবে বাংলাদেশে একটা ইসলামী পুনর্জাগরণ বা রেনেসাঁ ঘটে গেছে, যা আমাদের অনেকের কাছে ধরা পড়েনি বা বুঝতে পারিনি। আমি তার কথা শুনে বিস্মিত ও হতবাক হয়েছি। তিনি কোনটাকে  ইসলামী পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ বলছেন, তার বৈশিষ্ট্য ও স্বরূপ কেমন তা বুঝতে পারিনি। আমরা খোলা চোখে কি দেখেছি। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতের দুজন মন্ত্রী হওয়ার দম্ভে যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে হুমায়ুন আজাদের পাকসার জমিন সাদবাদ বই সম্পর্কে ভয়ঙ্কর উসকানিমূলক বক্তব্য এবং হুমকি প্রদান করে বলেন, এর জন্য লেখককে চরম মূল্য দিতে হবে। তার কয়েক দিনের মাথায় ২০০৪ সালে বইমেলার শেষ দিনে মেলা থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হুমায়ুন আজাদের ওপর আক্রমণ হয়। ওই আক্রমণ যে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী করেছে সে কথা হুমায়ুন আজাদ নিজের মুখেই বলে গেছেন। দুই বছর আগে মেলা থেকে বের হওয়ার পথে খুন হন লেখক অভিজিত রায়। ধর্মীয় উগ্রবাদীদের অপছন্দের বইয়ের জন্য হত্যা ও আক্রমণ করা হয় লেখক ও প্রকাশকদের ওপর। ২০১৫-২০১৬ সালে কয়েকজন ভিন্নমতাবলম্বী মুসলমান পীর মাওলানা এবং অন্য ধর্মের কয়েকজন ধর্মগুরু ও যাজককে ইসলামিস্ট উগ্রবাদী জঙ্গিরা হত্যা করে। ২০১৩ সালে হেফাজতের তাণ্ডব ও ১৩ দফার স্বরূপ এবং বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কয়েকশ বছরের পশ্চাৎপদতা ও কূপমণ্ডকতার হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এরা কয়েক হাজার কওমি মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্রকে হিউম্যান শিল্ড বা মানব বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্গেইনিং পক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তারা পশ্চাৎপদতাকে রাষ্ট্রের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে, যার সঙ্গে দেশের শতকরা ৯৮ ভাগ মানুষ সহমত পোষণ করে না। তবে হ্যাঁ একটা পরিবর্তন ঘটেছে তা হলো, ২০ বছর আগে যা ছিল না তার থেকে দ্বিগুণ সংখ্যক নারী এখন বোরখা পরেন। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া উপরোক্ত ঘটনাগুলোকে সেদিনের আলোচক অধ্যাপক ইসলামিক পুনর্জাগরণ বলেছেন কিনা জানি না। মধ্যযুগে ইসলামিক পরিমণ্ডলে এবং আধুনিক যুগে পশ্চিমা বিশ্বের পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁর বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ইসলামিস্টদের কর্মকাণ্ডের কোনো মিল নেই। অ্যারিস্টটল এবং তারও আগের প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার জ্ঞানের ভাণ্ডারের সূত্র ধরে সারা বিশ্বের মানব কল্যাণে জ্ঞানের মশাল জ্বালিয়েছেন ইবনে সিনা (৯৮০-১০৩৭) এবং ইবনে রুশদের (১১২৬-১১৯৮) মতো ইসলামিক পণ্ডিতরা। ধর্মতত্ত্ব, প্রকৃতিগত দর্শন ও ওষুধ বিজ্ঞানে ইসলামিক পণ্ডিতদের অবদান এখনো স্মরণীয় এবং অনুকরণীয়। তখন ছিল ইসলাম ও মুসলমানদের সত্যিকার স্বর্ণযুগ। পরবর্তীতে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ইসলামিক পণ্ডিতদের কাছ থেকে আহরিত দর্শনে পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিস্টান জগৎ সমৃদ্ধ হয়েছে। গণিতের অন্যতম শাখা অ্যালজেবরার উৎপত্তি হয় আরবি শব্দ আল জাবর থেকে, ৮২০ সালে যার আবিষ্কারক পার্সিয়ান মুসলিম গণিতবিদ আল খাওয়াজশী। এক কথায় তখন বিজ্ঞান, দর্শন শাস্ত্র, ইতিহাস, ভূগোলসহ অগ্রায়নের সব ক্ষেত্রে ইসলামিক পণ্ডিতরা অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে শুরু হয়ে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপে বিজ্ঞানের ধারাবাহিক অগ্রায়নে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন ঘটে। এর শুরু পোলান্ডের বিজ্ঞানী নিকোলাস কোপারনিকাসের (১৫৬৪-১৬৪২) সূর্যের চারদিকে পৃথিবী ঘোরে তত্ত্বের মধ্য দিয়ে সেটিকে পরবর্তীতে গ্যালিলিও (১৫৬৪-১৬৪২) এগিয়ে নেন। আইজ্যাক নিউটনের (১৬৪২-১৭২৭) গতিবিদ্যা এবং ল অব গ্র্যাভিটেশন সূত্রের মধ্য দিয়ে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়। অষ্টাদশ শতাব্দীতে জন লক (১৬৩২-১৭০৪), ভলতেয়ার (১৬৯৪-১৭৭৮), অ্যাডাম স্মিথ (১৭২৩-১৭৯০) এবং জ্যাক রুশো (১৭১২-১৭৭৮) প্রমুখ দার্শনিকের অবদানে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় ঘটে বুদ্ধিভিত্তিক পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ, যাকে বলা হয়— ঊত্ধ ড়ভ ঊহষরমযঃবহসবহঃ. এই সময়ে ব্রিটিশ দার্শনিক জন লকের প্রণীত, শাসক ও শাসিতের মধ্যে সম্পর্কের মৌলিক কথা সোশ্যাল কন্ট্র্যাক্ট তত্ত্ব ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে, যার মূল কথা যুক্তিই হবে সবকিছুর নির্ধারক, অন্ধ বিশ্বাস নয়। ফ্রান্সের দার্শনিক ভলতিয়ারকে বলা হয় মুক্তচিন্তা ও সহিষ্ণুতার জনক, যিনি জন লক ও নিউটনের তত্ত্ব-সূত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন, ইউরোপের রেনেসাঁ ও শিল্প বিপ্লবের অভিজ্ঞতা এবং উন্মোচিত জ্ঞানভাণ্ডার থেকে সম্পূর্ণ মুখ ফিরিয়ে রাখার কারণে মুসলমান বিশ্ব ওই যে পিছে পড়ে যায়, আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি, যার রেশ এখনো বিদ্যমান। ইউরোপের রেনেসাঁর সময়ে অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে আরবের একজন ধর্মীয় পণ্ডিত মাওলানা মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯৩) কট্টর ইসলামিক ধর্মতত্ত্ব প্রবর্তন করেন, সেটি এখন ওয়াহাবিবাদ নামে পরিচিত। ওয়াহাবিতন্ত্র মতে, গণতন্ত্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের সব আবিষ্কার ও দৃষ্টিভঙ্গি মুসলমানদের জন্য হারাম। ইহুদি-নাসারাদের সবকিছু ইসলাম ধর্মের জন্য ক্ষতিকর। সময়ের বিবর্তনে উপমহাদেশেও ওয়াহাবিতন্ত্রের প্রভাব পড়তে শুরু করে। এই মতবাদের ওপর ভিত্তি করে রাজনীতিতে জামায়াত মওদুদিবাদের প্রভাব ও বিস্তার সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই কিছু জানি। ১৮৭৩ সালে স্যার সৈয়দ আহমদ আলিগড়ে আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন, যার মাধ্যমে কট্টরপন্থি পশ্চাৎপদ ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারীদের কবল থেকে মুসলমান সম্প্রদায়কে তিনি রক্ষা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সে চেষ্টা শতভাগ সফল হয়নি বলে আজ বাংলাদেশে ওয়াহাবিতন্ত্র এবং তার থেকে জঙ্গিবাদের উৎপত্তি ঘটেছে। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ও সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্র এই ওয়াহাবিবাদীদের ধারক-বাহক জামায়াত হেফাজতের কবলে পড়ে গেছে, জিম্মি হয়ে আছে। সুতরাং বাংলাদেশে ধর্মকে নিয়ে যা ঘটে চলেছে সেটি ওয়াহাবিবাদী কট্টর উগ্র ধর্মান্ধ তত্ত্বের প্রভাব ছাড়া অন্য কিছু নয়। এটাকে কেউ ইসলামিক পুনর্জাগরণ বললে তা ইসলাম ধর্ম ও বাংলাদেশের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। লেখাটি শুরু করেছিলাম বইমেলা নিয়ে। প্রসঙ্গক্রমে অনেক কথা এসে গেল। বইমেলা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাবে, অন্ধকার ও পশ্চাৎপদতা থেকে দূরে রাখবে এই প্রত্যাশা করি। বিকৃত বক্তব্য দ্বারা তারা যেন আক্রান্ত না হন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় হত্যা মামলার ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলার ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা