শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

এবারের বইমেলাও শেষ হওয়ার পথে, প্রায় তিন সপ্তাহ পেরিয়ে যাচ্ছে। এ বছর আর বইমেলায় যাওয়া হলো না। প্রায় ১০-১২ বছরের অভ্যাস এবং আনন্দ উপভোগের একটা ছেদ ও বিচ্ছেদ। একান্ত হৃদয়ের টানে দেশের বাইরে, আমেরিকায় আছি, তাও প্রায় তিন মাস পেরিয়ে গেল। প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে ইংরেজি পঞ্জিকার তিনটি মাস বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তার মধ্যে ফেব্রুয়ারি একটি, আর অন্য দুটি মার্চ ও ডিসেম্বর। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোপিত স্বাধীনতার বীজ মাটি ফুঁড়ে পরস্ফুিটিত হয় একাত্তরের মার্চে এবং ওই বছরই ডিসেম্বর মাসে মুক্তির পথে চূড়ান্ত বিজয় আমরা অর্জন করি। তাই ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর, তিন মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ভিন্ন হলেও একটির সঙ্গে আরেকটি লতাপাতার মতো জড়িয়ে আছে। একটি ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। তাই তিন মাসেই বাঙালি হৃদয়ের প্রতিক্রিয়া এবং অনুভূতি এক ও অভিন্ন। আর একদিন পরেই একুশে ফেব্রুয়ারি, সে দিনের স্মৃতিকে ধারণ করেই ঢাকায় মাসব্যাপী বইমেলা হয়। আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি... এই গান যার হৃদয়কে স্পর্শ করে না, সে বাঙালি নয়। জীবন স্মৃতিতে যতদূর মনে পড়ে তাতে নষ্টালজিয়া এসে হৃদয় মনকে ভারী করে দেয় শিশু মনের সেই প্রথম প্রভাত ফেরির কথা। গ্রামের পাঠশালায় তখন ক্লাস টু কি থ্রিতে পড়ি। আমাদের স্যার ২০ তারিখ ছুটির আগে সবাইকে বলে দিলেন আগামীকাল সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে সবাই যেন ফুল হাতে পাঠশালায় হাজির হই। তখন গ্রামে সব বাড়িতে ফুল পাওয়া যেত না। তবে পূজার জন্য প্রত্যেক হিন্দু পরিবারের ঘরের আশপাশে একটা না একটা ফুল সব সময় পাওয়া যেত। আমাদের ক্লাসের অরুণের সঙ্গে আমার একটু বন্ধুত্ব ছিল। ছোট একটা খালের ওপারে আমাদের বাড়ির পাশেই ওদের গ্রাম। অরুণই আমাকে বলে গেছে বিকালে ওদের বাড়িতে যাওয়ার জন্য। অরুণের মাকে গিয়ে বললাম কাকীমা আমাকে দুটো ফুল দেবেন। বলার সঙ্গে সঙ্গে কাকিমা আমার হাত ধরে ঘরের পেছনে নিয়ে পাঁচ-ছয়টা ফুল হাতে তুলে দেলেন। আর বললেন, কাল সকালে অরুণও যাবে, তোমরা একসঙ্গে শহীদ মিনারে ফুল দিও। এরপর থেকে অরুণের সঙ্গে ভীষণ বন্ধুত্ব তৈরি হয়। ও যখন-তখন আমাদের বাড়িতে আসত, আমিও ওদের বাড়িতে যেতাম। মনে পড়ে কতদিন অরুণের সঙ্গে ওদের চুলার পাশে বসে কাকীমার হাতে বানানো গরম গরম শীতের পিঠা খেয়েছি। এসএসসি পর্যন্ত অরুণ আর আমি একই স্কুলে পড়েছি। পরীক্ষাও দিলাম একসঙ্গে ১৯৭০ সালে। দুজনেই ফার্স্ট ডিভিশন পেলাম। তবে দুজনে ভর্তি হলাম দুই কলেজে। অরুণ গোপালগঞ্জ কায়দে আজম কলেজ, আর আমি ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজ। তারপর একাত্তর। আকাশ ভেঙে পড়ল, মহাগজব নেমে এলো। সব কিছু চুরমার হয়ে গেল। আমাদের এলাকায় প্রথমবার পাকিস্তান মিলিটারি এসে অন্যদের সঙ্গে অরুণের বাবা, আমার শ্রদ্ধেয় কাকা বাবু শ্রী কমলকান্তি পালকে হত্যা করে। অরুণদের বাড়িতে আগুন দিয়ে সব কিছু পুড়িয়ে দেয়। কাকীমা অরুণ ও তার ছোট বোনকে নিয়ে ভারতে চলে যান শরণার্থী হিসেবে। অরুণ আর ফিরে আসেনি, থেকে যায় ওর এক মাসিমার কাছে। যুদ্ধের পরে কাকীমা মেয়েকে নিয়ে ফেরত এসেছিলেন। কিন্তু বছরখানেক পরে আবার ভারতে চলে যান। এ কাহিনী লিখে শেষ করা যাবে না। এসব স্মৃতি আজ মনে পড়লে হৃদয় ভেঙে হু হু করে চোখ দিয়ে পানি নেমে আসে। পূজা অর্চনা এবং নামাজ-রোজা ব্যতিরেকে হিন্দু-মুসলমানে আর কোনো পার্থক্য আছে কি না তা জানতাম না, কখনো টের পাইনি। একুশ আর বইমেলা কীসের জন্য, কার জন্য। এর মূল চেতনা অসাম্প্রদায়িকতা যদি জাগ্রত না হয়, ধারণ না করি তাহলে সব তো পোশাকি হয়ে যায়। বই তো সারা বছর নিউমার্কেট আর বাংলাবাজারে গেলেই পাওয়া যায়। সেই শিশুকাল থেকে আজ প্রৌঢ় বয়সে এসে সুদূর সাত সমুদ্র তের নদীর এপারে বসে যখন একুশে ফেব্রুয়ারি ও বইমেলার কথা ভাবছি তখন মনে হচ্ছে এত ব্যথা, কষ্ট, বিচ্ছেদ, বেদনা ও ত্যাগ এবং এত জীবনের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হলো, কিন্তু যে রকম দেশ চেয়েছিলাম তা তো এখনো পেলাম না। ভাবনায় আসছে, আমার বন্ধু অরুণ যদি দেশে থাকত, তাহলে সে এবং তার পরিবারও কি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের মতো কোনো ঘটনার শিকার হতো? শুনেছি এবারের বইমেলা খুব ভালো এবং সুন্দর সাজানো গোছানো হয়েছে। প্রতিদিন রাতে বাংলাদেশি চ্যানেলে বইমেলার প্রতিবেদনটি ভালো করে দেখি। নতুন বইয়ের খবরটা শুনতে চাই। ক্রমশ পাঠক-দর্শকের ভিড় বাড়ছে শুনতে ভালোই লাগে। বইমেলা এখন আর শুধু বই কেনা-বেচার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটি এখন বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উৎসব। খবরে দেখলাম ডিএমপি কর্তৃপক্ষ সব রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পুলিশ আছে, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা আছে। গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন আছে। এক বিবেচনায় এটা খুব ভালো। পুলিশের দায়িত্ব পুলিশ যত্নসহকারে পালন করছে, সতর্ক ও সচেতন আছে। কিন্তু অন্য বিবেচনায় মনে প্রশ্ন ওঠে।

যে মূল্যবোধ ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করলাম তার উৎসব পালন করার জন্য স্বাধীন বাংলাদেশে পুলিশি পাহারার প্রয়োজন হবে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা সবাই জানি। গত সপ্তাহে এ বিষয়ের ওপর একটা টেলিভিশন চ্যানেলে টকশো দেখছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিনিয়র অধ্যাপক বললেন, সবার অজান্তে ও নীরবে বাংলাদেশে একটা ইসলামী পুনর্জাগরণ বা রেনেসাঁ ঘটে গেছে, যা আমাদের অনেকের কাছে ধরা পড়েনি বা বুঝতে পারিনি। আমি তার কথা শুনে বিস্মিত ও হতবাক হয়েছি। তিনি কোনটাকে  ইসলামী পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ বলছেন, তার বৈশিষ্ট্য ও স্বরূপ কেমন তা বুঝতে পারিনি। আমরা খোলা চোখে কি দেখেছি। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতের দুজন মন্ত্রী হওয়ার দম্ভে যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে হুমায়ুন আজাদের পাকসার জমিন সাদবাদ বই সম্পর্কে ভয়ঙ্কর উসকানিমূলক বক্তব্য এবং হুমকি প্রদান করে বলেন, এর জন্য লেখককে চরম মূল্য দিতে হবে। তার কয়েক দিনের মাথায় ২০০৪ সালে বইমেলার শেষ দিনে মেলা থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হুমায়ুন আজাদের ওপর আক্রমণ হয়। ওই আক্রমণ যে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী করেছে সে কথা হুমায়ুন আজাদ নিজের মুখেই বলে গেছেন। দুই বছর আগে মেলা থেকে বের হওয়ার পথে খুন হন লেখক অভিজিত রায়। ধর্মীয় উগ্রবাদীদের অপছন্দের বইয়ের জন্য হত্যা ও আক্রমণ করা হয় লেখক ও প্রকাশকদের ওপর। ২০১৫-২০১৬ সালে কয়েকজন ভিন্নমতাবলম্বী মুসলমান পীর মাওলানা এবং অন্য ধর্মের কয়েকজন ধর্মগুরু ও যাজককে ইসলামিস্ট উগ্রবাদী জঙ্গিরা হত্যা করে। ২০১৩ সালে হেফাজতের তাণ্ডব ও ১৩ দফার স্বরূপ এবং বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কয়েকশ বছরের পশ্চাৎপদতা ও কূপমণ্ডকতার হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এরা কয়েক হাজার কওমি মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্রকে হিউম্যান শিল্ড বা মানব বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্গেইনিং পক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তারা পশ্চাৎপদতাকে রাষ্ট্রের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে, যার সঙ্গে দেশের শতকরা ৯৮ ভাগ মানুষ সহমত পোষণ করে না। তবে হ্যাঁ একটা পরিবর্তন ঘটেছে তা হলো, ২০ বছর আগে যা ছিল না তার থেকে দ্বিগুণ সংখ্যক নারী এখন বোরখা পরেন। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া উপরোক্ত ঘটনাগুলোকে সেদিনের আলোচক অধ্যাপক ইসলামিক পুনর্জাগরণ বলেছেন কিনা জানি না। মধ্যযুগে ইসলামিক পরিমণ্ডলে এবং আধুনিক যুগে পশ্চিমা বিশ্বের পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁর বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ইসলামিস্টদের কর্মকাণ্ডের কোনো মিল নেই। অ্যারিস্টটল এবং তারও আগের প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার জ্ঞানের ভাণ্ডারের সূত্র ধরে সারা বিশ্বের মানব কল্যাণে জ্ঞানের মশাল জ্বালিয়েছেন ইবনে সিনা (৯৮০-১০৩৭) এবং ইবনে রুশদের (১১২৬-১১৯৮) মতো ইসলামিক পণ্ডিতরা। ধর্মতত্ত্ব, প্রকৃতিগত দর্শন ও ওষুধ বিজ্ঞানে ইসলামিক পণ্ডিতদের অবদান এখনো স্মরণীয় এবং অনুকরণীয়। তখন ছিল ইসলাম ও মুসলমানদের সত্যিকার স্বর্ণযুগ। পরবর্তীতে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ইসলামিক পণ্ডিতদের কাছ থেকে আহরিত দর্শনে পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিস্টান জগৎ সমৃদ্ধ হয়েছে। গণিতের অন্যতম শাখা অ্যালজেবরার উৎপত্তি হয় আরবি শব্দ আল জাবর থেকে, ৮২০ সালে যার আবিষ্কারক পার্সিয়ান মুসলিম গণিতবিদ আল খাওয়াজশী। এক কথায় তখন বিজ্ঞান, দর্শন শাস্ত্র, ইতিহাস, ভূগোলসহ অগ্রায়নের সব ক্ষেত্রে ইসলামিক পণ্ডিতরা অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে শুরু হয়ে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপে বিজ্ঞানের ধারাবাহিক অগ্রায়নে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন ঘটে। এর শুরু পোলান্ডের বিজ্ঞানী নিকোলাস কোপারনিকাসের (১৫৬৪-১৬৪২) সূর্যের চারদিকে পৃথিবী ঘোরে তত্ত্বের মধ্য দিয়ে সেটিকে পরবর্তীতে গ্যালিলিও (১৫৬৪-১৬৪২) এগিয়ে নেন। আইজ্যাক নিউটনের (১৬৪২-১৭২৭) গতিবিদ্যা এবং ল অব গ্র্যাভিটেশন সূত্রের মধ্য দিয়ে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়। অষ্টাদশ শতাব্দীতে জন লক (১৬৩২-১৭০৪), ভলতেয়ার (১৬৯৪-১৭৭৮), অ্যাডাম স্মিথ (১৭২৩-১৭৯০) এবং জ্যাক রুশো (১৭১২-১৭৭৮) প্রমুখ দার্শনিকের অবদানে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় ঘটে বুদ্ধিভিত্তিক পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ, যাকে বলা হয়— ঊত্ধ ড়ভ ঊহষরমযঃবহসবহঃ. এই সময়ে ব্রিটিশ দার্শনিক জন লকের প্রণীত, শাসক ও শাসিতের মধ্যে সম্পর্কের মৌলিক কথা সোশ্যাল কন্ট্র্যাক্ট তত্ত্ব ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে, যার মূল কথা যুক্তিই হবে সবকিছুর নির্ধারক, অন্ধ বিশ্বাস নয়। ফ্রান্সের দার্শনিক ভলতিয়ারকে বলা হয় মুক্তচিন্তা ও সহিষ্ণুতার জনক, যিনি জন লক ও নিউটনের তত্ত্ব-সূত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন, ইউরোপের রেনেসাঁ ও শিল্প বিপ্লবের অভিজ্ঞতা এবং উন্মোচিত জ্ঞানভাণ্ডার থেকে সম্পূর্ণ মুখ ফিরিয়ে রাখার কারণে মুসলমান বিশ্ব ওই যে পিছে পড়ে যায়, আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি, যার রেশ এখনো বিদ্যমান। ইউরোপের রেনেসাঁর সময়ে অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে আরবের একজন ধর্মীয় পণ্ডিত মাওলানা মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯৩) কট্টর ইসলামিক ধর্মতত্ত্ব প্রবর্তন করেন, সেটি এখন ওয়াহাবিবাদ নামে পরিচিত। ওয়াহাবিতন্ত্র মতে, গণতন্ত্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের সব আবিষ্কার ও দৃষ্টিভঙ্গি মুসলমানদের জন্য হারাম। ইহুদি-নাসারাদের সবকিছু ইসলাম ধর্মের জন্য ক্ষতিকর। সময়ের বিবর্তনে উপমহাদেশেও ওয়াহাবিতন্ত্রের প্রভাব পড়তে শুরু করে। এই মতবাদের ওপর ভিত্তি করে রাজনীতিতে জামায়াত মওদুদিবাদের প্রভাব ও বিস্তার সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই কিছু জানি। ১৮৭৩ সালে স্যার সৈয়দ আহমদ আলিগড়ে আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন, যার মাধ্যমে কট্টরপন্থি পশ্চাৎপদ ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারীদের কবল থেকে মুসলমান সম্প্রদায়কে তিনি রক্ষা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সে চেষ্টা শতভাগ সফল হয়নি বলে আজ বাংলাদেশে ওয়াহাবিতন্ত্র এবং তার থেকে জঙ্গিবাদের উৎপত্তি ঘটেছে। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ও সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্র এই ওয়াহাবিবাদীদের ধারক-বাহক জামায়াত হেফাজতের কবলে পড়ে গেছে, জিম্মি হয়ে আছে। সুতরাং বাংলাদেশে ধর্মকে নিয়ে যা ঘটে চলেছে সেটি ওয়াহাবিবাদী কট্টর উগ্র ধর্মান্ধ তত্ত্বের প্রভাব ছাড়া অন্য কিছু নয়। এটাকে কেউ ইসলামিক পুনর্জাগরণ বললে তা ইসলাম ধর্ম ও বাংলাদেশের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। লেখাটি শুরু করেছিলাম বইমেলা নিয়ে। প্রসঙ্গক্রমে অনেক কথা এসে গেল। বইমেলা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাবে, অন্ধকার ও পশ্চাৎপদতা থেকে দূরে রাখবে এই প্রত্যাশা করি। বিকৃত বক্তব্য দ্বারা তারা যেন আক্রান্ত না হন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা