শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আটলান্টিকের এপারে বসে বইমেলার গন্ধ পাচ্ছি

এবারের বইমেলাও শেষ হওয়ার পথে, প্রায় তিন সপ্তাহ পেরিয়ে যাচ্ছে। এ বছর আর বইমেলায় যাওয়া হলো না। প্রায় ১০-১২ বছরের অভ্যাস এবং আনন্দ উপভোগের একটা ছেদ ও বিচ্ছেদ। একান্ত হৃদয়ের টানে দেশের বাইরে, আমেরিকায় আছি, তাও প্রায় তিন মাস পেরিয়ে গেল। প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে ইংরেজি পঞ্জিকার তিনটি মাস বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তার মধ্যে ফেব্রুয়ারি একটি, আর অন্য দুটি মার্চ ও ডিসেম্বর। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোপিত স্বাধীনতার বীজ মাটি ফুঁড়ে পরস্ফুিটিত হয় একাত্তরের মার্চে এবং ওই বছরই ডিসেম্বর মাসে মুক্তির পথে চূড়ান্ত বিজয় আমরা অর্জন করি। তাই ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও ডিসেম্বর, তিন মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ভিন্ন হলেও একটির সঙ্গে আরেকটি লতাপাতার মতো জড়িয়ে আছে। একটি ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। তাই তিন মাসেই বাঙালি হৃদয়ের প্রতিক্রিয়া এবং অনুভূতি এক ও অভিন্ন। আর একদিন পরেই একুশে ফেব্রুয়ারি, সে দিনের স্মৃতিকে ধারণ করেই ঢাকায় মাসব্যাপী বইমেলা হয়। আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি... এই গান যার হৃদয়কে স্পর্শ করে না, সে বাঙালি নয়। জীবন স্মৃতিতে যতদূর মনে পড়ে তাতে নষ্টালজিয়া এসে হৃদয় মনকে ভারী করে দেয় শিশু মনের সেই প্রথম প্রভাত ফেরির কথা। গ্রামের পাঠশালায় তখন ক্লাস টু কি থ্রিতে পড়ি। আমাদের স্যার ২০ তারিখ ছুটির আগে সবাইকে বলে দিলেন আগামীকাল সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে সবাই যেন ফুল হাতে পাঠশালায় হাজির হই। তখন গ্রামে সব বাড়িতে ফুল পাওয়া যেত না। তবে পূজার জন্য প্রত্যেক হিন্দু পরিবারের ঘরের আশপাশে একটা না একটা ফুল সব সময় পাওয়া যেত। আমাদের ক্লাসের অরুণের সঙ্গে আমার একটু বন্ধুত্ব ছিল। ছোট একটা খালের ওপারে আমাদের বাড়ির পাশেই ওদের গ্রাম। অরুণই আমাকে বলে গেছে বিকালে ওদের বাড়িতে যাওয়ার জন্য। অরুণের মাকে গিয়ে বললাম কাকীমা আমাকে দুটো ফুল দেবেন। বলার সঙ্গে সঙ্গে কাকিমা আমার হাত ধরে ঘরের পেছনে নিয়ে পাঁচ-ছয়টা ফুল হাতে তুলে দেলেন। আর বললেন, কাল সকালে অরুণও যাবে, তোমরা একসঙ্গে শহীদ মিনারে ফুল দিও। এরপর থেকে অরুণের সঙ্গে ভীষণ বন্ধুত্ব তৈরি হয়। ও যখন-তখন আমাদের বাড়িতে আসত, আমিও ওদের বাড়িতে যেতাম। মনে পড়ে কতদিন অরুণের সঙ্গে ওদের চুলার পাশে বসে কাকীমার হাতে বানানো গরম গরম শীতের পিঠা খেয়েছি। এসএসসি পর্যন্ত অরুণ আর আমি একই স্কুলে পড়েছি। পরীক্ষাও দিলাম একসঙ্গে ১৯৭০ সালে। দুজনেই ফার্স্ট ডিভিশন পেলাম। তবে দুজনে ভর্তি হলাম দুই কলেজে। অরুণ গোপালগঞ্জ কায়দে আজম কলেজ, আর আমি ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজ। তারপর একাত্তর। আকাশ ভেঙে পড়ল, মহাগজব নেমে এলো। সব কিছু চুরমার হয়ে গেল। আমাদের এলাকায় প্রথমবার পাকিস্তান মিলিটারি এসে অন্যদের সঙ্গে অরুণের বাবা, আমার শ্রদ্ধেয় কাকা বাবু শ্রী কমলকান্তি পালকে হত্যা করে। অরুণদের বাড়িতে আগুন দিয়ে সব কিছু পুড়িয়ে দেয়। কাকীমা অরুণ ও তার ছোট বোনকে নিয়ে ভারতে চলে যান শরণার্থী হিসেবে। অরুণ আর ফিরে আসেনি, থেকে যায় ওর এক মাসিমার কাছে। যুদ্ধের পরে কাকীমা মেয়েকে নিয়ে ফেরত এসেছিলেন। কিন্তু বছরখানেক পরে আবার ভারতে চলে যান। এ কাহিনী লিখে শেষ করা যাবে না। এসব স্মৃতি আজ মনে পড়লে হৃদয় ভেঙে হু হু করে চোখ দিয়ে পানি নেমে আসে। পূজা অর্চনা এবং নামাজ-রোজা ব্যতিরেকে হিন্দু-মুসলমানে আর কোনো পার্থক্য আছে কি না তা জানতাম না, কখনো টের পাইনি। একুশ আর বইমেলা কীসের জন্য, কার জন্য। এর মূল চেতনা অসাম্প্রদায়িকতা যদি জাগ্রত না হয়, ধারণ না করি তাহলে সব তো পোশাকি হয়ে যায়। বই তো সারা বছর নিউমার্কেট আর বাংলাবাজারে গেলেই পাওয়া যায়। সেই শিশুকাল থেকে আজ প্রৌঢ় বয়সে এসে সুদূর সাত সমুদ্র তের নদীর এপারে বসে যখন একুশে ফেব্রুয়ারি ও বইমেলার কথা ভাবছি তখন মনে হচ্ছে এত ব্যথা, কষ্ট, বিচ্ছেদ, বেদনা ও ত্যাগ এবং এত জীবনের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হলো, কিন্তু যে রকম দেশ চেয়েছিলাম তা তো এখনো পেলাম না। ভাবনায় আসছে, আমার বন্ধু অরুণ যদি দেশে থাকত, তাহলে সে এবং তার পরিবারও কি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের মতো কোনো ঘটনার শিকার হতো? শুনেছি এবারের বইমেলা খুব ভালো এবং সুন্দর সাজানো গোছানো হয়েছে। প্রতিদিন রাতে বাংলাদেশি চ্যানেলে বইমেলার প্রতিবেদনটি ভালো করে দেখি। নতুন বইয়ের খবরটা শুনতে চাই। ক্রমশ পাঠক-দর্শকের ভিড় বাড়ছে শুনতে ভালোই লাগে। বইমেলা এখন আর শুধু বই কেনা-বেচার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটি এখন বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উৎসব। খবরে দেখলাম ডিএমপি কর্তৃপক্ষ সব রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। পুলিশ আছে, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা আছে। গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন আছে। এক বিবেচনায় এটা খুব ভালো। পুলিশের দায়িত্ব পুলিশ যত্নসহকারে পালন করছে, সতর্ক ও সচেতন আছে। কিন্তু অন্য বিবেচনায় মনে প্রশ্ন ওঠে।

যে মূল্যবোধ ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করলাম তার উৎসব পালন করার জন্য স্বাধীন বাংলাদেশে পুলিশি পাহারার প্রয়োজন হবে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা সবাই জানি। গত সপ্তাহে এ বিষয়ের ওপর একটা টেলিভিশন চ্যানেলে টকশো দেখছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিনিয়র অধ্যাপক বললেন, সবার অজান্তে ও নীরবে বাংলাদেশে একটা ইসলামী পুনর্জাগরণ বা রেনেসাঁ ঘটে গেছে, যা আমাদের অনেকের কাছে ধরা পড়েনি বা বুঝতে পারিনি। আমি তার কথা শুনে বিস্মিত ও হতবাক হয়েছি। তিনি কোনটাকে  ইসলামী পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ বলছেন, তার বৈশিষ্ট্য ও স্বরূপ কেমন তা বুঝতে পারিনি। আমরা খোলা চোখে কি দেখেছি। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতের দুজন মন্ত্রী হওয়ার দম্ভে যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে হুমায়ুন আজাদের পাকসার জমিন সাদবাদ বই সম্পর্কে ভয়ঙ্কর উসকানিমূলক বক্তব্য এবং হুমকি প্রদান করে বলেন, এর জন্য লেখককে চরম মূল্য দিতে হবে। তার কয়েক দিনের মাথায় ২০০৪ সালে বইমেলার শেষ দিনে মেলা থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হুমায়ুন আজাদের ওপর আক্রমণ হয়। ওই আক্রমণ যে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী করেছে সে কথা হুমায়ুন আজাদ নিজের মুখেই বলে গেছেন। দুই বছর আগে মেলা থেকে বের হওয়ার পথে খুন হন লেখক অভিজিত রায়। ধর্মীয় উগ্রবাদীদের অপছন্দের বইয়ের জন্য হত্যা ও আক্রমণ করা হয় লেখক ও প্রকাশকদের ওপর। ২০১৫-২০১৬ সালে কয়েকজন ভিন্নমতাবলম্বী মুসলমান পীর মাওলানা এবং অন্য ধর্মের কয়েকজন ধর্মগুরু ও যাজককে ইসলামিস্ট উগ্রবাদী জঙ্গিরা হত্যা করে। ২০১৩ সালে হেফাজতের তাণ্ডব ও ১৩ দফার স্বরূপ এবং বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কয়েকশ বছরের পশ্চাৎপদতা ও কূপমণ্ডকতার হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এরা কয়েক হাজার কওমি মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্রকে হিউম্যান শিল্ড বা মানব বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্গেইনিং পক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তারা পশ্চাৎপদতাকে রাষ্ট্রের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে, যার সঙ্গে দেশের শতকরা ৯৮ ভাগ মানুষ সহমত পোষণ করে না। তবে হ্যাঁ একটা পরিবর্তন ঘটেছে তা হলো, ২০ বছর আগে যা ছিল না তার থেকে দ্বিগুণ সংখ্যক নারী এখন বোরখা পরেন। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া উপরোক্ত ঘটনাগুলোকে সেদিনের আলোচক অধ্যাপক ইসলামিক পুনর্জাগরণ বলেছেন কিনা জানি না। মধ্যযুগে ইসলামিক পরিমণ্ডলে এবং আধুনিক যুগে পশ্চিমা বিশ্বের পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁর বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ইসলামিস্টদের কর্মকাণ্ডের কোনো মিল নেই। অ্যারিস্টটল এবং তারও আগের প্রাচীন গ্রিক সভ্যতার জ্ঞানের ভাণ্ডারের সূত্র ধরে সারা বিশ্বের মানব কল্যাণে জ্ঞানের মশাল জ্বালিয়েছেন ইবনে সিনা (৯৮০-১০৩৭) এবং ইবনে রুশদের (১১২৬-১১৯৮) মতো ইসলামিক পণ্ডিতরা। ধর্মতত্ত্ব, প্রকৃতিগত দর্শন ও ওষুধ বিজ্ঞানে ইসলামিক পণ্ডিতদের অবদান এখনো স্মরণীয় এবং অনুকরণীয়। তখন ছিল ইসলাম ও মুসলমানদের সত্যিকার স্বর্ণযুগ। পরবর্তীতে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ইসলামিক পণ্ডিতদের কাছ থেকে আহরিত দর্শনে পশ্চিমা বিশ্বের খ্রিস্টান জগৎ সমৃদ্ধ হয়েছে। গণিতের অন্যতম শাখা অ্যালজেবরার উৎপত্তি হয় আরবি শব্দ আল জাবর থেকে, ৮২০ সালে যার আবিষ্কারক পার্সিয়ান মুসলিম গণিতবিদ আল খাওয়াজশী। এক কথায় তখন বিজ্ঞান, দর্শন শাস্ত্র, ইতিহাস, ভূগোলসহ অগ্রায়নের সব ক্ষেত্রে ইসলামিক পণ্ডিতরা অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে শুরু হয়ে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপে বিজ্ঞানের ধারাবাহিক অগ্রায়নে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন ঘটে। এর শুরু পোলান্ডের বিজ্ঞানী নিকোলাস কোপারনিকাসের (১৫৬৪-১৬৪২) সূর্যের চারদিকে পৃথিবী ঘোরে তত্ত্বের মধ্য দিয়ে সেটিকে পরবর্তীতে গ্যালিলিও (১৫৬৪-১৬৪২) এগিয়ে নেন। আইজ্যাক নিউটনের (১৬৪২-১৭২৭) গতিবিদ্যা এবং ল অব গ্র্যাভিটেশন সূত্রের মধ্য দিয়ে সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়। অষ্টাদশ শতাব্দীতে জন লক (১৬৩২-১৭০৪), ভলতেয়ার (১৬৯৪-১৭৭৮), অ্যাডাম স্মিথ (১৭২৩-১৭৯০) এবং জ্যাক রুশো (১৭১২-১৭৭৮) প্রমুখ দার্শনিকের অবদানে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় ঘটে বুদ্ধিভিত্তিক পুনর্জাগরণ ও রেনেসাঁ, যাকে বলা হয়— ঊত্ধ ড়ভ ঊহষরমযঃবহসবহঃ. এই সময়ে ব্রিটিশ দার্শনিক জন লকের প্রণীত, শাসক ও শাসিতের মধ্যে সম্পর্কের মৌলিক কথা সোশ্যাল কন্ট্র্যাক্ট তত্ত্ব ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে, যার মূল কথা যুক্তিই হবে সবকিছুর নির্ধারক, অন্ধ বিশ্বাস নয়। ফ্রান্সের দার্শনিক ভলতিয়ারকে বলা হয় মুক্তচিন্তা ও সহিষ্ণুতার জনক, যিনি জন লক ও নিউটনের তত্ত্ব-সূত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। সায়েন্টিফিক রেভ্যুলেশন, ইউরোপের রেনেসাঁ ও শিল্প বিপ্লবের অভিজ্ঞতা এবং উন্মোচিত জ্ঞানভাণ্ডার থেকে সম্পূর্ণ মুখ ফিরিয়ে রাখার কারণে মুসলমান বিশ্ব ওই যে পিছে পড়ে যায়, আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি, যার রেশ এখনো বিদ্যমান। ইউরোপের রেনেসাঁর সময়ে অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে আরবের একজন ধর্মীয় পণ্ডিত মাওলানা মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯৩) কট্টর ইসলামিক ধর্মতত্ত্ব প্রবর্তন করেন, সেটি এখন ওয়াহাবিবাদ নামে পরিচিত। ওয়াহাবিতন্ত্র মতে, গণতন্ত্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের সব আবিষ্কার ও দৃষ্টিভঙ্গি মুসলমানদের জন্য হারাম। ইহুদি-নাসারাদের সবকিছু ইসলাম ধর্মের জন্য ক্ষতিকর। সময়ের বিবর্তনে উপমহাদেশেও ওয়াহাবিতন্ত্রের প্রভাব পড়তে শুরু করে। এই মতবাদের ওপর ভিত্তি করে রাজনীতিতে জামায়াত মওদুদিবাদের প্রভাব ও বিস্তার সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই কিছু জানি। ১৮৭৩ সালে স্যার সৈয়দ আহমদ আলিগড়ে আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন, যার মাধ্যমে কট্টরপন্থি পশ্চাৎপদ ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারীদের কবল থেকে মুসলমান সম্প্রদায়কে তিনি রক্ষা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সে চেষ্টা শতভাগ সফল হয়নি বলে আজ বাংলাদেশে ওয়াহাবিতন্ত্র এবং তার থেকে জঙ্গিবাদের উৎপত্তি ঘটেছে। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ও সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে মাদ্রাসার লাখ লাখ নিরীহ ছাত্র এই ওয়াহাবিবাদীদের ধারক-বাহক জামায়াত হেফাজতের কবলে পড়ে গেছে, জিম্মি হয়ে আছে। সুতরাং বাংলাদেশে ধর্মকে নিয়ে যা ঘটে চলেছে সেটি ওয়াহাবিবাদী কট্টর উগ্র ধর্মান্ধ তত্ত্বের প্রভাব ছাড়া অন্য কিছু নয়। এটাকে কেউ ইসলামিক পুনর্জাগরণ বললে তা ইসলাম ধর্ম ও বাংলাদেশের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। লেখাটি শুরু করেছিলাম বইমেলা নিয়ে। প্রসঙ্গক্রমে অনেক কথা এসে গেল। বইমেলা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাবে, অন্ধকার ও পশ্চাৎপদতা থেকে দূরে রাখবে এই প্রত্যাশা করি। বিকৃত বক্তব্য দ্বারা তারা যেন আক্রান্ত না হন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা