শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

হোক চির অবসান, শিশু নিধন শিশু নির্যাতন

লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হোক চির অবসান, শিশু নিধন শিশু নির্যাতন

সুকান্ত তার ছাড়পত্রে লিখেছিলেন...

চলে যাব-তবুও যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ

প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি।

নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।

সুকান্ত মানুষের নিষ্ঠুরতা, সমাজের অবিচার আর অবক্ষয় তার কবিতায় বলে গেছেন।

সুকান্ত তারুণ্যের কবি। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও বিদ্রোহের কবি। সুকান্ত স্বপ্নচারী। শোষণহীন, বঞ্চনাহীন সমাজ তিনি সৃষ্টি করতে পারেননি। পারেননি শিশুদের বাসযোগ্য পৃথিবী নির্মাণ করতে। তার স্বপ্ন পূরণ হয়নি। তিনি অকালে মাত্র বাইশ বছর বয়সে তার অঙ্গীকার পালন না করেই পৃথিবী থেকে বিদায় নেন। বাংলা সাহিত্য এক মহান প্রতিভাকে হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে এক প্রতিশ্রুতিবান মহান কবিকে, যা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। সাহিত্য কাননে এক অঙ্কুরিত গোলাপ কুসুমেই ঝরে পড়ে। দুর্ভাগ্য এ বিশ্বের। দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের। দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের হতভাগা শিশুদের।

শিশুরাই আমাদের প্রজন্ম। আমাদের ভবিষ্যৎ। তারাই তো ভাবিকালের আমরা। ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে। শিশুরাই গড়বে উন্নত সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। নির্মাণ করবে আগামী দিনের শোষণহীন, বঞ্চনাহীন, বৈষম্যহীন এক আনন্দ পৃথিবী।

বাংলাদেশের শিশুরা চরম অসহায়। তারা নির্যাতনের সহজ শিকার। তারা অমানবিকভাবে উদয়াস্ত পরিশ্রম করে। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে। তারা খেটেই চলে। সবাই মিলে খাটতে বাধ্য করে। বিশ্রামহীন, নিদ্রাহীন, ক্লান্তিহীন জীবন তাদের। তাদের শ্রমের কোনো মূল্য  নেই। শিশুশ্রম বাংলাদেশে পানির চেয়েও সস্তা এক পণ্য। ঢাকা মহানগরীতে কোটি মানুষের বাস। নগরবাসীর জীবনকে চলমান রেখেছে স্বস্তি দিচ্ছে শিশুশ্রম। শিশুরাই প্রত্যেকের ঘরে ঘরে ভৃত্যের কাজ করে চলেছে। গৃহভৃত্যরা সবাই মোটামুটি শিশুভৃত্য। এটাই বাংলাদেশের বাস্তব চিত্র। ঘরের বাইরেও শিশুরা নাগরিক জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সহজ করতে রক্ত পানি করছে। তাদের এ কঠিন শ্রমের ফসল উপভোগ করছে তাদের পিতা-মাতা ও অভিভাবকরাও। উপচিয়ে উপভোগ করছে তাদের শ্রমগ্রহীতারা, তাদের মালিকরা, মালিকপত্নীরা, মালিক পরিবারের সদস্যরা। শ্রম-শিশুরা শ্রমের বিনিময়ে কোনো পারিশ্রমিক পায় না। হয়তো দুমুঠো খাবার জোটে। মালিকরা এটা ভালো করেই জানেন শিশু শ্রমের দীর্ঘ সুবিধা নিতে হলে তাকে ন্যূনতম হলেও কিছু খাবার খাইয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তাদের ভাগ্যে কখনো জোটে না কোনো ভালো ব্যবহার, কোনো ভালো কথা। হয়তো জোটে ঈদে, পূজা-পার্বণে দু-এক পয়সা বকশিশ এর বেশি কিছু নয়।

শ্রম-শিশুরা শিক্ষাবঞ্চিত। অধিকারবঞ্চিত আন্তর্জাতিক আইনে শিশুশ্রম নিষিদ্ধ, অপরাধযোগ্য। কিন্তু বাংলাদেশে লাখ লাখ শিশু উদয়াস্ত খেটে চলেছে। আইন রক্ষাকারী সংস্থাকে এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোথাও কেউ এগিয়ে আসতে দেখেনি। আইন অমান্যকারীদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে দেখেনি। ঘরের শ্রমে শিশুদের গৃহবধূরা অগ্নিদগ্ধ করে পুড়িয়ে মেরে ফেলে। কেরোসিন গায়ে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। অ্যাসিড ছুড়ে মারে। এমন ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটছে। বার বার ঘটেই চলেছে। এর ব্যাপকতা প্রতি পাড়ায় প্রতি মহল্লায় প্রতি ঘরে ঘরে। সমাজে আজ শিশু শ্রমিক সবচেয়ে নিরাপত্তাহীনতার শিকার। তারা সবচেয়ে অত্যাচারিত ও নির্যাতিত।

কিছুদিন আগে পত্রিকায় পড়েছিলাম এক কাজের শিশুকে শাস্তি দিতে গাড়িচালক চাকায় গ্যাস দেওয়ার মেশিন শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গে প্রবেশ করিয়ে গ্যাস ছেড়ে মেরে ফেলে। এ রকম মর্মান্তিক পৈশাচিক মৃত্যুর শিকার শিশুরা ঢাকা শহরে ও বিভিন্ন জায়গায় বার বার হচ্ছে। শিশু শাস্তির এ অভিনব আবিষ্কার ও কার্যকরণে এ রকম পৈশাচিক পরিতৃপ্তি নরকের অপদেবতাকেও হার মানায়। সমাজ আজ কোথায় চলেছে।

 

 

কিছুদিন আগে পত্রিকায়, টেলিভিশনে দেখেছিলাম চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলার চেয়ারম্যান এক হাইস্কুলের অনুষ্ঠানে এক মানব সাঁকো বানিয়ে পরম আনন্দে গর্বের সঙ্গে জুতা পরে তাদের ঘাড়ের ওপর দিয়ে কিছু পথ হেঁটে চলেছেন। কী এক অদ্ভুত পৈশাচিক আনন্দ তিনি লাভ করেছেন, গর্ববোধ করেছেন। স্কুলের হেডমাস্টার উপজেলা চেয়ারম্যানের সম্মানে এত বড় মানব সাঁকোর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পেরে নিজেকে ধন্য ধন্য মনে করেছেন। প্রধান শিক্ষকের একি বিকৃত অভিরুচি, একি বিচিত্র মন-মানসিকতা! অবাক হই এই ভেবে, এরাই কি মানুষ গড়ার কারিগর! আমি দিনাজপুর জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেছি। সে গত শতকের পঞ্চাশ দশকের দিকের কথা। কবি কাজী কাদের নেওয়াজ ছিলেন আমার প্রধান শিক্ষক। তার নাম মনে হলে এখনো শ্রদ্ধায় মাথানত হয়ে আসে। তার ছাত্ররা যুগ যুগ ধরে তাকে স্মরণ করে চলেছে। আমার অত্যন্ত প্রিয় শিক্ষক ছিলেন গোপাল চন্দ্র ভট্টাচার্য্য। তিনি শরত্চন্দ্রের ইন্দ্রনাথ চরিত্র পড়াতেন। আমরা প্রত্যেকে ইন্দ্রনাথের মতো পরোপকারী দুঃসাহসী হতে চাইতাম। তিনি তার পছন্দের বইগুলো আমাদের পড়তে বলতেন। লাইব্রেরি থেকে জোগাড় করে দিতেন। আমার স্কুলের শিক্ষকরা সবাই আদর্শ চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। আমাদের নীতির প্রশ্নে অবিচল থাকতে বলেছেন। প্রতিকূল অবস্থায় সাহস ও ধৈর্য ধরতে বলেছেন। মানুষ হতে বলেছেন। আমার অনেক সময় মনে হয় অনেক স্কুলে ছাত্রদের যেভাবে দৈহিক শাস্তি দেওয়া হয় তা নির্যাতনেরই নামান্তর। শাস্তির পরিণতিতে অনেক ছাত্রকে মৃত্যুবরণ করতে শুনেছি। অনেক ছাত্র বিকলাঙ্গ হয়েছে। অনেক স্কুল যেন এখনো টর্চারিং সেল।

শিশুদের সবচেয়ে বড় আশ্রয়ের জায়গাটি তার মাতৃকোল। কী নির্মম হৃদয়হীন এ পৃথিবী! শিশুরা হত্যা হচ্ছে। ঘাতক আর কেউ নয় শিশুর স্বীয় জন্মদাত্রী মা। এও কি সম্ভব! কী নিষ্ঠুর, কী নিদারুণ মা। স্বামী-স্ত্রীর কলহ। বলি হচ্ছে সন্তান। মা আছাড় দিয়ে মারছে। পিতা পানিতে ডুবিয়ে মারছে। ছুরি দিয়ে গলা কাটছে। মায়ের পরকীয়ার বলি হচ্ছে তার গর্ভজাত সন্তান। মা আপন সন্তানকে বিষ খাওয়াচ্ছে। শ্বাসরোধ করে গলাটিপে হত্যা করছে। এ শিশু হত্যার মহামারী রোগ গোটা সমাজে বিস্তার ঘটাচ্ছে। শিশুর সবচেয়ে নির্ভরের জায়গাটি, সবচেয়ে নিরাপদ স্থানটি তার মা, তার মায়ের কোল। এটি আর এখন থাকল না। উদগ্র যৌন কামনা, লোভ লালসা, প্রতিহিংসা, মায়ের স্বর্গীয় স্নেহ ভালোবাসার জায়গাটি ভেঙে তছনছ করেছে। কিন্তু এটা কী করে সম্ভব! তবে কি মানুষ ইতিমধ্যে পশুতে পরিণত হয়েছে? কিন্তু পশুদের মধ্যেও মাতৃস্নেহ হাজার কোটি বছরে এতটুকুও কমতি কেউ দেখেনি। একটি মুরগিও তার ছোট্ট ছানাগুলোকে চিলের কবল থেকে রক্ষা করতে কী রুদ্ররূপ ধারণ করে চিলকে প্রতিহত করে তা আমরা সব সময় দেখি।

আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে আরব দেশে কন্যা সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে পিতা তাকে মাটিতে পুঁতে হত্যা করত। তখন নারীদের কোনো মর্যাদা, কোনো কদর সম্মান ছিল না। পরিবারে নারীদের চরম কলঙ্ক বলে গণ্য করা হতো। কিন্তু সে তো দেড় হাজার বছর আগে আইয়ামে জাহেলিয়াতের কথা। বাংলাদেশ কি সে অন্ধকার যুগে ফিরে যাচ্ছে? একবিংশ শতাব্দীর মাঝ পথে তারা কীভাবে শিশু হত্যা করছে? তারা শিশু হত্যা করছে, লিঙ্গ বিচারে নয়, তারা হত্যা করছে যৌনাচারের তাড়নায় পশুত্বের চরম নিম্নতায় নেমে এসে।

শিশুরা প্রত্যেকে স্বর্গোদ্যানের এক একটি কুসুমিত ফুল। তারা সুন্দর, নিষ্পাপ, নিষ্কলুষ। তারা সবাই বিশাল সম্ভাবনাময় অমিত প্রতিশ্রুতিবান। তারা আমাদের প্রজন্ম, আমাদের উত্তরসূরি, আমাদের ভবিষ্যৎ। প্রতিটি শিশুকে পরিপূর্ণ বিকশিত হওয়ার সুস্থ পরিবেশ আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না। শিশুদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের গভীরভাবে ভাবতে হবে। সমাজ ও রাষ্ট্রকে, প্রতিটি পিতা-মাতাকে, প্রতিটি নাগরিককে এর পূর্ণ দায়িত্ব নিতে হবে। এ দায়িত্ব বিধাতা প্রদত্ত, প্রতিটি মানুষের জন্য। শিশুর অযত্নে, অবহেলায়, দায়ী যে-ই হোক না কেন, তাকে আইনের কঠিন আওতায় এনে চরম শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিটি শিশুই দেবশিশু। তারা স্বর্গ হতে প্রেরিত। বিধাতার পবিত্র দান। প্রতিটি শিশুর জীবন পরিপূর্ণতা লাভ করে বিকশিত হোক উদ্ভাসিত হোক। যারা পথে কাঁটা বিছায়, পথ রুদ্ধ করে, প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তারা দুর্বৃৃত্ত, তারা পাপিষ্ঠ। তাদের বিরুদ্ধেই সুকান্তের প্রতিবাদ ও অঙ্গীকার— ‘এ পৃথিবীকে শিশুদের বাসযোগ্য করে যাব আমি’ দৃঢ়কণ্ঠে উচ্চারিত। বাংলার আকাশে বাতাসে সুকান্তের অঙ্গীকার ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হোক সবার কণ্ঠে। মুক্তিযুদ্ধে একটি গান ছিল— একটি ফুলকে বাঁচাব বলে মোরা যুদ্ধ করি। দেশের প্রতিটি শিশু এক একটি কুসুমিত ফুল। তাদের বাঁচাতে হবে। প্রয়োজনে জাতিকে তার জন্য যুদ্ধ করতে হবে, যেমন করেছিল ১৯৭১-এ।

     লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম