শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

হোক চির অবসান, শিশু নিধন শিশু নির্যাতন

লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হোক চির অবসান, শিশু নিধন শিশু নির্যাতন

সুকান্ত তার ছাড়পত্রে লিখেছিলেন...

চলে যাব-তবুও যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ

প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি।

নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।

সুকান্ত মানুষের নিষ্ঠুরতা, সমাজের অবিচার আর অবক্ষয় তার কবিতায় বলে গেছেন।

সুকান্ত তারুণ্যের কবি। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও বিদ্রোহের কবি। সুকান্ত স্বপ্নচারী। শোষণহীন, বঞ্চনাহীন সমাজ তিনি সৃষ্টি করতে পারেননি। পারেননি শিশুদের বাসযোগ্য পৃথিবী নির্মাণ করতে। তার স্বপ্ন পূরণ হয়নি। তিনি অকালে মাত্র বাইশ বছর বয়সে তার অঙ্গীকার পালন না করেই পৃথিবী থেকে বিদায় নেন। বাংলা সাহিত্য এক মহান প্রতিভাকে হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে এক প্রতিশ্রুতিবান মহান কবিকে, যা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। সাহিত্য কাননে এক অঙ্কুরিত গোলাপ কুসুমেই ঝরে পড়ে। দুর্ভাগ্য এ বিশ্বের। দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের। দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের হতভাগা শিশুদের।

শিশুরাই আমাদের প্রজন্ম। আমাদের ভবিষ্যৎ। তারাই তো ভাবিকালের আমরা। ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে। শিশুরাই গড়বে উন্নত সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। নির্মাণ করবে আগামী দিনের শোষণহীন, বঞ্চনাহীন, বৈষম্যহীন এক আনন্দ পৃথিবী।

বাংলাদেশের শিশুরা চরম অসহায়। তারা নির্যাতনের সহজ শিকার। তারা অমানবিকভাবে উদয়াস্ত পরিশ্রম করে। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে। তারা খেটেই চলে। সবাই মিলে খাটতে বাধ্য করে। বিশ্রামহীন, নিদ্রাহীন, ক্লান্তিহীন জীবন তাদের। তাদের শ্রমের কোনো মূল্য  নেই। শিশুশ্রম বাংলাদেশে পানির চেয়েও সস্তা এক পণ্য। ঢাকা মহানগরীতে কোটি মানুষের বাস। নগরবাসীর জীবনকে চলমান রেখেছে স্বস্তি দিচ্ছে শিশুশ্রম। শিশুরাই প্রত্যেকের ঘরে ঘরে ভৃত্যের কাজ করে চলেছে। গৃহভৃত্যরা সবাই মোটামুটি শিশুভৃত্য। এটাই বাংলাদেশের বাস্তব চিত্র। ঘরের বাইরেও শিশুরা নাগরিক জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সহজ করতে রক্ত পানি করছে। তাদের এ কঠিন শ্রমের ফসল উপভোগ করছে তাদের পিতা-মাতা ও অভিভাবকরাও। উপচিয়ে উপভোগ করছে তাদের শ্রমগ্রহীতারা, তাদের মালিকরা, মালিকপত্নীরা, মালিক পরিবারের সদস্যরা। শ্রম-শিশুরা শ্রমের বিনিময়ে কোনো পারিশ্রমিক পায় না। হয়তো দুমুঠো খাবার জোটে। মালিকরা এটা ভালো করেই জানেন শিশু শ্রমের দীর্ঘ সুবিধা নিতে হলে তাকে ন্যূনতম হলেও কিছু খাবার খাইয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তাদের ভাগ্যে কখনো জোটে না কোনো ভালো ব্যবহার, কোনো ভালো কথা। হয়তো জোটে ঈদে, পূজা-পার্বণে দু-এক পয়সা বকশিশ এর বেশি কিছু নয়।

শ্রম-শিশুরা শিক্ষাবঞ্চিত। অধিকারবঞ্চিত আন্তর্জাতিক আইনে শিশুশ্রম নিষিদ্ধ, অপরাধযোগ্য। কিন্তু বাংলাদেশে লাখ লাখ শিশু উদয়াস্ত খেটে চলেছে। আইন রক্ষাকারী সংস্থাকে এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোথাও কেউ এগিয়ে আসতে দেখেনি। আইন অমান্যকারীদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে দেখেনি। ঘরের শ্রমে শিশুদের গৃহবধূরা অগ্নিদগ্ধ করে পুড়িয়ে মেরে ফেলে। কেরোসিন গায়ে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। অ্যাসিড ছুড়ে মারে। এমন ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটছে। বার বার ঘটেই চলেছে। এর ব্যাপকতা প্রতি পাড়ায় প্রতি মহল্লায় প্রতি ঘরে ঘরে। সমাজে আজ শিশু শ্রমিক সবচেয়ে নিরাপত্তাহীনতার শিকার। তারা সবচেয়ে অত্যাচারিত ও নির্যাতিত।

কিছুদিন আগে পত্রিকায় পড়েছিলাম এক কাজের শিশুকে শাস্তি দিতে গাড়িচালক চাকায় গ্যাস দেওয়ার মেশিন শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গে প্রবেশ করিয়ে গ্যাস ছেড়ে মেরে ফেলে। এ রকম মর্মান্তিক পৈশাচিক মৃত্যুর শিকার শিশুরা ঢাকা শহরে ও বিভিন্ন জায়গায় বার বার হচ্ছে। শিশু শাস্তির এ অভিনব আবিষ্কার ও কার্যকরণে এ রকম পৈশাচিক পরিতৃপ্তি নরকের অপদেবতাকেও হার মানায়। সমাজ আজ কোথায় চলেছে।

 

 

কিছুদিন আগে পত্রিকায়, টেলিভিশনে দেখেছিলাম চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলার চেয়ারম্যান এক হাইস্কুলের অনুষ্ঠানে এক মানব সাঁকো বানিয়ে পরম আনন্দে গর্বের সঙ্গে জুতা পরে তাদের ঘাড়ের ওপর দিয়ে কিছু পথ হেঁটে চলেছেন। কী এক অদ্ভুত পৈশাচিক আনন্দ তিনি লাভ করেছেন, গর্ববোধ করেছেন। স্কুলের হেডমাস্টার উপজেলা চেয়ারম্যানের সম্মানে এত বড় মানব সাঁকোর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পেরে নিজেকে ধন্য ধন্য মনে করেছেন। প্রধান শিক্ষকের একি বিকৃত অভিরুচি, একি বিচিত্র মন-মানসিকতা! অবাক হই এই ভেবে, এরাই কি মানুষ গড়ার কারিগর! আমি দিনাজপুর জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেছি। সে গত শতকের পঞ্চাশ দশকের দিকের কথা। কবি কাজী কাদের নেওয়াজ ছিলেন আমার প্রধান শিক্ষক। তার নাম মনে হলে এখনো শ্রদ্ধায় মাথানত হয়ে আসে। তার ছাত্ররা যুগ যুগ ধরে তাকে স্মরণ করে চলেছে। আমার অত্যন্ত প্রিয় শিক্ষক ছিলেন গোপাল চন্দ্র ভট্টাচার্য্য। তিনি শরত্চন্দ্রের ইন্দ্রনাথ চরিত্র পড়াতেন। আমরা প্রত্যেকে ইন্দ্রনাথের মতো পরোপকারী দুঃসাহসী হতে চাইতাম। তিনি তার পছন্দের বইগুলো আমাদের পড়তে বলতেন। লাইব্রেরি থেকে জোগাড় করে দিতেন। আমার স্কুলের শিক্ষকরা সবাই আদর্শ চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। আমাদের নীতির প্রশ্নে অবিচল থাকতে বলেছেন। প্রতিকূল অবস্থায় সাহস ও ধৈর্য ধরতে বলেছেন। মানুষ হতে বলেছেন। আমার অনেক সময় মনে হয় অনেক স্কুলে ছাত্রদের যেভাবে দৈহিক শাস্তি দেওয়া হয় তা নির্যাতনেরই নামান্তর। শাস্তির পরিণতিতে অনেক ছাত্রকে মৃত্যুবরণ করতে শুনেছি। অনেক ছাত্র বিকলাঙ্গ হয়েছে। অনেক স্কুল যেন এখনো টর্চারিং সেল।

শিশুদের সবচেয়ে বড় আশ্রয়ের জায়গাটি তার মাতৃকোল। কী নির্মম হৃদয়হীন এ পৃথিবী! শিশুরা হত্যা হচ্ছে। ঘাতক আর কেউ নয় শিশুর স্বীয় জন্মদাত্রী মা। এও কি সম্ভব! কী নিষ্ঠুর, কী নিদারুণ মা। স্বামী-স্ত্রীর কলহ। বলি হচ্ছে সন্তান। মা আছাড় দিয়ে মারছে। পিতা পানিতে ডুবিয়ে মারছে। ছুরি দিয়ে গলা কাটছে। মায়ের পরকীয়ার বলি হচ্ছে তার গর্ভজাত সন্তান। মা আপন সন্তানকে বিষ খাওয়াচ্ছে। শ্বাসরোধ করে গলাটিপে হত্যা করছে। এ শিশু হত্যার মহামারী রোগ গোটা সমাজে বিস্তার ঘটাচ্ছে। শিশুর সবচেয়ে নির্ভরের জায়গাটি, সবচেয়ে নিরাপদ স্থানটি তার মা, তার মায়ের কোল। এটি আর এখন থাকল না। উদগ্র যৌন কামনা, লোভ লালসা, প্রতিহিংসা, মায়ের স্বর্গীয় স্নেহ ভালোবাসার জায়গাটি ভেঙে তছনছ করেছে। কিন্তু এটা কী করে সম্ভব! তবে কি মানুষ ইতিমধ্যে পশুতে পরিণত হয়েছে? কিন্তু পশুদের মধ্যেও মাতৃস্নেহ হাজার কোটি বছরে এতটুকুও কমতি কেউ দেখেনি। একটি মুরগিও তার ছোট্ট ছানাগুলোকে চিলের কবল থেকে রক্ষা করতে কী রুদ্ররূপ ধারণ করে চিলকে প্রতিহত করে তা আমরা সব সময় দেখি।

আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে আরব দেশে কন্যা সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে পিতা তাকে মাটিতে পুঁতে হত্যা করত। তখন নারীদের কোনো মর্যাদা, কোনো কদর সম্মান ছিল না। পরিবারে নারীদের চরম কলঙ্ক বলে গণ্য করা হতো। কিন্তু সে তো দেড় হাজার বছর আগে আইয়ামে জাহেলিয়াতের কথা। বাংলাদেশ কি সে অন্ধকার যুগে ফিরে যাচ্ছে? একবিংশ শতাব্দীর মাঝ পথে তারা কীভাবে শিশু হত্যা করছে? তারা শিশু হত্যা করছে, লিঙ্গ বিচারে নয়, তারা হত্যা করছে যৌনাচারের তাড়নায় পশুত্বের চরম নিম্নতায় নেমে এসে।

শিশুরা প্রত্যেকে স্বর্গোদ্যানের এক একটি কুসুমিত ফুল। তারা সুন্দর, নিষ্পাপ, নিষ্কলুষ। তারা সবাই বিশাল সম্ভাবনাময় অমিত প্রতিশ্রুতিবান। তারা আমাদের প্রজন্ম, আমাদের উত্তরসূরি, আমাদের ভবিষ্যৎ। প্রতিটি শিশুকে পরিপূর্ণ বিকশিত হওয়ার সুস্থ পরিবেশ আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না। শিশুদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের গভীরভাবে ভাবতে হবে। সমাজ ও রাষ্ট্রকে, প্রতিটি পিতা-মাতাকে, প্রতিটি নাগরিককে এর পূর্ণ দায়িত্ব নিতে হবে। এ দায়িত্ব বিধাতা প্রদত্ত, প্রতিটি মানুষের জন্য। শিশুর অযত্নে, অবহেলায়, দায়ী যে-ই হোক না কেন, তাকে আইনের কঠিন আওতায় এনে চরম শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিটি শিশুই দেবশিশু। তারা স্বর্গ হতে প্রেরিত। বিধাতার পবিত্র দান। প্রতিটি শিশুর জীবন পরিপূর্ণতা লাভ করে বিকশিত হোক উদ্ভাসিত হোক। যারা পথে কাঁটা বিছায়, পথ রুদ্ধ করে, প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তারা দুর্বৃৃত্ত, তারা পাপিষ্ঠ। তাদের বিরুদ্ধেই সুকান্তের প্রতিবাদ ও অঙ্গীকার— ‘এ পৃথিবীকে শিশুদের বাসযোগ্য করে যাব আমি’ দৃঢ়কণ্ঠে উচ্চারিত। বাংলার আকাশে বাতাসে সুকান্তের অঙ্গীকার ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হোক সবার কণ্ঠে। মুক্তিযুদ্ধে একটি গান ছিল— একটি ফুলকে বাঁচাব বলে মোরা যুদ্ধ করি। দেশের প্রতিটি শিশু এক একটি কুসুমিত ফুল। তাদের বাঁচাতে হবে। প্রয়োজনে জাতিকে তার জন্য যুদ্ধ করতে হবে, যেমন করেছিল ১৯৭১-এ।

     লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে