শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

হোক চির অবসান, শিশু নিধন শিশু নির্যাতন

লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হোক চির অবসান, শিশু নিধন শিশু নির্যাতন

সুকান্ত তার ছাড়পত্রে লিখেছিলেন...

চলে যাব-তবুও যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ

প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি।

নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।

সুকান্ত মানুষের নিষ্ঠুরতা, সমাজের অবিচার আর অবক্ষয় তার কবিতায় বলে গেছেন।

সুকান্ত তারুণ্যের কবি। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও বিদ্রোহের কবি। সুকান্ত স্বপ্নচারী। শোষণহীন, বঞ্চনাহীন সমাজ তিনি সৃষ্টি করতে পারেননি। পারেননি শিশুদের বাসযোগ্য পৃথিবী নির্মাণ করতে। তার স্বপ্ন পূরণ হয়নি। তিনি অকালে মাত্র বাইশ বছর বয়সে তার অঙ্গীকার পালন না করেই পৃথিবী থেকে বিদায় নেন। বাংলা সাহিত্য এক মহান প্রতিভাকে হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে এক প্রতিশ্রুতিবান মহান কবিকে, যা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। সাহিত্য কাননে এক অঙ্কুরিত গোলাপ কুসুমেই ঝরে পড়ে। দুর্ভাগ্য এ বিশ্বের। দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের। দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের হতভাগা শিশুদের।

শিশুরাই আমাদের প্রজন্ম। আমাদের ভবিষ্যৎ। তারাই তো ভাবিকালের আমরা। ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে। শিশুরাই গড়বে উন্নত সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। নির্মাণ করবে আগামী দিনের শোষণহীন, বঞ্চনাহীন, বৈষম্যহীন এক আনন্দ পৃথিবী।

বাংলাদেশের শিশুরা চরম অসহায়। তারা নির্যাতনের সহজ শিকার। তারা অমানবিকভাবে উদয়াস্ত পরিশ্রম করে। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে। তারা খেটেই চলে। সবাই মিলে খাটতে বাধ্য করে। বিশ্রামহীন, নিদ্রাহীন, ক্লান্তিহীন জীবন তাদের। তাদের শ্রমের কোনো মূল্য  নেই। শিশুশ্রম বাংলাদেশে পানির চেয়েও সস্তা এক পণ্য। ঢাকা মহানগরীতে কোটি মানুষের বাস। নগরবাসীর জীবনকে চলমান রেখেছে স্বস্তি দিচ্ছে শিশুশ্রম। শিশুরাই প্রত্যেকের ঘরে ঘরে ভৃত্যের কাজ করে চলেছে। গৃহভৃত্যরা সবাই মোটামুটি শিশুভৃত্য। এটাই বাংলাদেশের বাস্তব চিত্র। ঘরের বাইরেও শিশুরা নাগরিক জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সহজ করতে রক্ত পানি করছে। তাদের এ কঠিন শ্রমের ফসল উপভোগ করছে তাদের পিতা-মাতা ও অভিভাবকরাও। উপচিয়ে উপভোগ করছে তাদের শ্রমগ্রহীতারা, তাদের মালিকরা, মালিকপত্নীরা, মালিক পরিবারের সদস্যরা। শ্রম-শিশুরা শ্রমের বিনিময়ে কোনো পারিশ্রমিক পায় না। হয়তো দুমুঠো খাবার জোটে। মালিকরা এটা ভালো করেই জানেন শিশু শ্রমের দীর্ঘ সুবিধা নিতে হলে তাকে ন্যূনতম হলেও কিছু খাবার খাইয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তাদের ভাগ্যে কখনো জোটে না কোনো ভালো ব্যবহার, কোনো ভালো কথা। হয়তো জোটে ঈদে, পূজা-পার্বণে দু-এক পয়সা বকশিশ এর বেশি কিছু নয়।

শ্রম-শিশুরা শিক্ষাবঞ্চিত। অধিকারবঞ্চিত আন্তর্জাতিক আইনে শিশুশ্রম নিষিদ্ধ, অপরাধযোগ্য। কিন্তু বাংলাদেশে লাখ লাখ শিশু উদয়াস্ত খেটে চলেছে। আইন রক্ষাকারী সংস্থাকে এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোথাও কেউ এগিয়ে আসতে দেখেনি। আইন অমান্যকারীদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে দেখেনি। ঘরের শ্রমে শিশুদের গৃহবধূরা অগ্নিদগ্ধ করে পুড়িয়ে মেরে ফেলে। কেরোসিন গায়ে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। অ্যাসিড ছুড়ে মারে। এমন ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটছে। বার বার ঘটেই চলেছে। এর ব্যাপকতা প্রতি পাড়ায় প্রতি মহল্লায় প্রতি ঘরে ঘরে। সমাজে আজ শিশু শ্রমিক সবচেয়ে নিরাপত্তাহীনতার শিকার। তারা সবচেয়ে অত্যাচারিত ও নির্যাতিত।

কিছুদিন আগে পত্রিকায় পড়েছিলাম এক কাজের শিশুকে শাস্তি দিতে গাড়িচালক চাকায় গ্যাস দেওয়ার মেশিন শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গে প্রবেশ করিয়ে গ্যাস ছেড়ে মেরে ফেলে। এ রকম মর্মান্তিক পৈশাচিক মৃত্যুর শিকার শিশুরা ঢাকা শহরে ও বিভিন্ন জায়গায় বার বার হচ্ছে। শিশু শাস্তির এ অভিনব আবিষ্কার ও কার্যকরণে এ রকম পৈশাচিক পরিতৃপ্তি নরকের অপদেবতাকেও হার মানায়। সমাজ আজ কোথায় চলেছে।

 

 

কিছুদিন আগে পত্রিকায়, টেলিভিশনে দেখেছিলাম চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলার চেয়ারম্যান এক হাইস্কুলের অনুষ্ঠানে এক মানব সাঁকো বানিয়ে পরম আনন্দে গর্বের সঙ্গে জুতা পরে তাদের ঘাড়ের ওপর দিয়ে কিছু পথ হেঁটে চলেছেন। কী এক অদ্ভুত পৈশাচিক আনন্দ তিনি লাভ করেছেন, গর্ববোধ করেছেন। স্কুলের হেডমাস্টার উপজেলা চেয়ারম্যানের সম্মানে এত বড় মানব সাঁকোর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পেরে নিজেকে ধন্য ধন্য মনে করেছেন। প্রধান শিক্ষকের একি বিকৃত অভিরুচি, একি বিচিত্র মন-মানসিকতা! অবাক হই এই ভেবে, এরাই কি মানুষ গড়ার কারিগর! আমি দিনাজপুর জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেছি। সে গত শতকের পঞ্চাশ দশকের দিকের কথা। কবি কাজী কাদের নেওয়াজ ছিলেন আমার প্রধান শিক্ষক। তার নাম মনে হলে এখনো শ্রদ্ধায় মাথানত হয়ে আসে। তার ছাত্ররা যুগ যুগ ধরে তাকে স্মরণ করে চলেছে। আমার অত্যন্ত প্রিয় শিক্ষক ছিলেন গোপাল চন্দ্র ভট্টাচার্য্য। তিনি শরত্চন্দ্রের ইন্দ্রনাথ চরিত্র পড়াতেন। আমরা প্রত্যেকে ইন্দ্রনাথের মতো পরোপকারী দুঃসাহসী হতে চাইতাম। তিনি তার পছন্দের বইগুলো আমাদের পড়তে বলতেন। লাইব্রেরি থেকে জোগাড় করে দিতেন। আমার স্কুলের শিক্ষকরা সবাই আদর্শ চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। আমাদের নীতির প্রশ্নে অবিচল থাকতে বলেছেন। প্রতিকূল অবস্থায় সাহস ও ধৈর্য ধরতে বলেছেন। মানুষ হতে বলেছেন। আমার অনেক সময় মনে হয় অনেক স্কুলে ছাত্রদের যেভাবে দৈহিক শাস্তি দেওয়া হয় তা নির্যাতনেরই নামান্তর। শাস্তির পরিণতিতে অনেক ছাত্রকে মৃত্যুবরণ করতে শুনেছি। অনেক ছাত্র বিকলাঙ্গ হয়েছে। অনেক স্কুল যেন এখনো টর্চারিং সেল।

শিশুদের সবচেয়ে বড় আশ্রয়ের জায়গাটি তার মাতৃকোল। কী নির্মম হৃদয়হীন এ পৃথিবী! শিশুরা হত্যা হচ্ছে। ঘাতক আর কেউ নয় শিশুর স্বীয় জন্মদাত্রী মা। এও কি সম্ভব! কী নিষ্ঠুর, কী নিদারুণ মা। স্বামী-স্ত্রীর কলহ। বলি হচ্ছে সন্তান। মা আছাড় দিয়ে মারছে। পিতা পানিতে ডুবিয়ে মারছে। ছুরি দিয়ে গলা কাটছে। মায়ের পরকীয়ার বলি হচ্ছে তার গর্ভজাত সন্তান। মা আপন সন্তানকে বিষ খাওয়াচ্ছে। শ্বাসরোধ করে গলাটিপে হত্যা করছে। এ শিশু হত্যার মহামারী রোগ গোটা সমাজে বিস্তার ঘটাচ্ছে। শিশুর সবচেয়ে নির্ভরের জায়গাটি, সবচেয়ে নিরাপদ স্থানটি তার মা, তার মায়ের কোল। এটি আর এখন থাকল না। উদগ্র যৌন কামনা, লোভ লালসা, প্রতিহিংসা, মায়ের স্বর্গীয় স্নেহ ভালোবাসার জায়গাটি ভেঙে তছনছ করেছে। কিন্তু এটা কী করে সম্ভব! তবে কি মানুষ ইতিমধ্যে পশুতে পরিণত হয়েছে? কিন্তু পশুদের মধ্যেও মাতৃস্নেহ হাজার কোটি বছরে এতটুকুও কমতি কেউ দেখেনি। একটি মুরগিও তার ছোট্ট ছানাগুলোকে চিলের কবল থেকে রক্ষা করতে কী রুদ্ররূপ ধারণ করে চিলকে প্রতিহত করে তা আমরা সব সময় দেখি।

আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে আরব দেশে কন্যা সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে পিতা তাকে মাটিতে পুঁতে হত্যা করত। তখন নারীদের কোনো মর্যাদা, কোনো কদর সম্মান ছিল না। পরিবারে নারীদের চরম কলঙ্ক বলে গণ্য করা হতো। কিন্তু সে তো দেড় হাজার বছর আগে আইয়ামে জাহেলিয়াতের কথা। বাংলাদেশ কি সে অন্ধকার যুগে ফিরে যাচ্ছে? একবিংশ শতাব্দীর মাঝ পথে তারা কীভাবে শিশু হত্যা করছে? তারা শিশু হত্যা করছে, লিঙ্গ বিচারে নয়, তারা হত্যা করছে যৌনাচারের তাড়নায় পশুত্বের চরম নিম্নতায় নেমে এসে।

শিশুরা প্রত্যেকে স্বর্গোদ্যানের এক একটি কুসুমিত ফুল। তারা সুন্দর, নিষ্পাপ, নিষ্কলুষ। তারা সবাই বিশাল সম্ভাবনাময় অমিত প্রতিশ্রুতিবান। তারা আমাদের প্রজন্ম, আমাদের উত্তরসূরি, আমাদের ভবিষ্যৎ। প্রতিটি শিশুকে পরিপূর্ণ বিকশিত হওয়ার সুস্থ পরিবেশ আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না। শিশুদের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের গভীরভাবে ভাবতে হবে। সমাজ ও রাষ্ট্রকে, প্রতিটি পিতা-মাতাকে, প্রতিটি নাগরিককে এর পূর্ণ দায়িত্ব নিতে হবে। এ দায়িত্ব বিধাতা প্রদত্ত, প্রতিটি মানুষের জন্য। শিশুর অযত্নে, অবহেলায়, দায়ী যে-ই হোক না কেন, তাকে আইনের কঠিন আওতায় এনে চরম শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিটি শিশুই দেবশিশু। তারা স্বর্গ হতে প্রেরিত। বিধাতার পবিত্র দান। প্রতিটি শিশুর জীবন পরিপূর্ণতা লাভ করে বিকশিত হোক উদ্ভাসিত হোক। যারা পথে কাঁটা বিছায়, পথ রুদ্ধ করে, প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তারা দুর্বৃৃত্ত, তারা পাপিষ্ঠ। তাদের বিরুদ্ধেই সুকান্তের প্রতিবাদ ও অঙ্গীকার— ‘এ পৃথিবীকে শিশুদের বাসযোগ্য করে যাব আমি’ দৃঢ়কণ্ঠে উচ্চারিত। বাংলার আকাশে বাতাসে সুকান্তের অঙ্গীকার ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হোক সবার কণ্ঠে। মুক্তিযুদ্ধে একটি গান ছিল— একটি ফুলকে বাঁচাব বলে মোরা যুদ্ধ করি। দেশের প্রতিটি শিশু এক একটি কুসুমিত ফুল। তাদের বাঁচাতে হবে। প্রয়োজনে জাতিকে তার জন্য যুদ্ধ করতে হবে, যেমন করেছিল ১৯৭১-এ।

     লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা