শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০১৮

বর্তমান বেহাল হলে কি উন্নয়নের স্বপ্ন দেখা যায়?

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
বর্তমান বেহাল হলে কি উন্নয়নের স্বপ্ন দেখা যায়?

ঢাকার রাস্তায় ভয়াবহ ট্রাফিক জ্যামে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে গিয়ে গাড়ির ড্রাইভার যখন অঘোরে ঘুমিয়ে পড়ে তখন আমি পত্রিকার পাতায় ডুবে থেকে রাস্তায় আটকে থাকার কষ্ট ভুলে থাকার চেষ্টা করি। পত্রিকা পড়ে মনে আরাম পাওয়ার চেষ্টা করি এটা বললে বুঝতে হবে আমি বোকার স্বর্গে বাস করছি। পত্রিকা পড়ে মন ভালো হওয়ার মতো কোনো খবর কি ওখানে ছাপা হয়? পত্রিকার পৃষ্ঠাগুলো হত্যা, ধর্ষণ, ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যে দলীয় এবং অন্তর্দলীয় কোন্দল, মাদক এবং দুর্নীতির খবরে ঠাসা।  সামান্য যেটুকু জায়গা বাকি থাকে সেটুকু সরকারি দলের নেতা-নেত্রীদের বয়ানে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের আমলনামা এবং বিএনপি দলের নিন্দা কাহিনী দিয়ে ঠাসা। ক্ষমতাসীন দলের নেতা-নেত্রীদের বয়ানে উন্নয়নের যে ফিরিস্তি পাওয়া যায় তাতে মনে হয় এই সরকার ক্ষমতায় আসার পরে ঢাকা শহরসহ দেশব্যাপী যোগাযোগ ব্যবস্থার শনৈ শনৈ উন্নতি হয়েছে। রাজনীতিকদের উন্নয়নের বর্ণনা বিশ্বাস করার সাধ থাকলেও মনে প্রশ্ন জাগে, যোগাযোগ ব্যবস্থার এত উন্নতির পরে আমাদের বর্তমান অবস্থা এত বেহাল কেন? ঢাকা শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থা কতখানি বেহাল হলে একটি পত্রিকার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়া শেষ হয়ে গেলেও গাড়ি এক জায়গায় অচল দাঁড়িয়ে থাকে। রাস্তাগুলো ভয়ানক ভাঙাচোরা। কোনোটি বছরের পর বছর মেরামত হচ্ছে না। যেটি সদ্য মেরামত হয়েছে সেটির দিকে খেয়াল করে দেখলে বোঝা যায় রাস্তাটা সত্যিকার অর্থে মেরামত হয়নি। মেরামতের নামে রাস্তার এখানে সেখানে সামান্য পলেস্তারা পড়েছে যা কয়েক দিনের মধ্যে চটা উঠে যথা পূর্বং তথা পরং রূপ নেবে। শুধু তাই নয়, সদ্য মেরামত করা রাস্তায় বিটুমিন ঢালা শেষ হতে না হতে সেখানে বেসুমার খোঁড়াখুঁড়ি শুরু হয়ে যায়। বোঝা যায়, মোদ্দা কথা, উল্টেপাল্টে দেরে মা লুটেপুটে খাই। রাস্তার মাঝখানে অসহায়ভাবে বসে থেকে চারদিকে চোখ বুলিয়ে দেখি, দুই পাশে রাস্তার অর্ধেক জায়গা দখল করে রিকশা কিংবা ভ্যানগাড়ি এলোপাতাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। রিকশা, ভ্যানগাড়ি কিংবা পার্কিং করে রাখা বাস ট্রাকগুলো সরিয়ে দিতে পারলে জনদুর্ভোগ অনেকখানি কমতে পারত। রাস্তার জায়গা যানবাহন চলাচলের জন্য কতটুকু ব্যবহার হচ্ছে আর কতখানি জায়গা দখলদারদের কবলে সেটি দেখভাল করার জন্য সরকারের কি কোনো কর্তৃপক্ষ আছে? যদি থেকে থাকে তারা কি জনগণের টাকায় বেতন ভাতা খায়? তাহলে এত জনদুর্ভোগ কেন? রাস্তার জায়গা দখলদারদের কবলে আটকে আছে বলে আমরা সাধারণ মানুষ এত ভোগান্তি সহ্য করছি ভাবলে কষ্ট আরও বেড়ে যায়। মনে হয় পদ্মা সেতু, পাতাল রেল, এক্সপ্রেস হাইওয়ে ইত্যাদি একদিন হয়তো তৈরি করা শেষ হবে। যেদিন এসব মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ হবে সেদিন কি আমরা তার সুফল ভোগ করতে পারব? আমার তো মনে হয় মেগা প্রকল্পের মেগা ম্যানেজমেন্টের কল্যাণে সেগুলোও জবরদখলদারীদের কবলে চলে যাবে। মানুষ বর্তমান বাস্তবতার নিরিখে ভবিষ্যৎ যাচাই করার চেষ্টা করে। বর্তমান বাস্তবতার নিরিখে ভবিষ্যতের উন্নত বাংলাদেশ কল্পনা করা কঠিন। এখন দেশজুড়ে যেসব রাস্তাঘাট তৈরি করা আছে সেগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে তার সবটুকু জায়গা মানুষের চলাচলের উপযোগী করে দিলে জনজীবন সচল থাকতে পারত। রাস্তাঘাটের ম্যানেজমেন্ট সঠিক হলে মানুষকে দিনের পর দিন অচল অবস্থায় রাস্তার মাঝখানে বসে ঝিমাতে হতো না। ঢাকার ফুটপাথ কিংবা ফুটওভারব্রিজ হকারদের দখলে, রাস্তার অর্ধেক জায়গা ট্রাক, বাস, রিকশা কিংবা ভ্যানগাড়ির পার্কিং লট। যানবাহনগুলো রাস্তার একচিলতে সরু লেন ধরে চলার চেষ্টা করতে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছে। একটু মনোযোগ দিয়ে চারপাশের দুরবস্থা খেয়াল করে দেখলে বোঝা যায়, কোনো অদৃশ্য শক্তি বছরের পর বছর ঢাকার রাস্তা এবং ফুটপাথকে তাদের আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবহার করছে। জনস্বার্থ দেখার দায়িত্ব যদি সরকারের হয়ে থাকে তাহলে আমরা বলতে বাধ্য সরকার তার দায়িত্ব পালনে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। খোদ রাজধানী শহরে সরকারের চোখের সামনে জনস্বার্থের বেহাল দুর্গতি দেখে অনুমান করি রাজধানীর বাইরে পরিস্থিতি নিশ্চয়ই আরও খারাপ। সারা দেশে জনগণ ঘণ্টার পর ঘণ্টা তীব্র যানজটে আটকে থাকলেও রাস্তার জায়গা দখল করে দাঁড়িয়ে থাকা উটকো যানবাহন কিংবা দোকানপাট সরিয়ে দিয়ে জ্যাম থেকে জনগণকে মুক্তি দেওয়ার কেউ নেই। রাস্তার জ্যাম ছুটিয়ে আমাদের গাড়ির চাকায় গতি দেওয়ার দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে ট্রাফিক পুলিশ রাস্তায় মজুদ আছে। খেয়াল করলে দেখবেন, ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল কিংবা সার্জন রাস্তার পাশে ভিন্ন কাজে মগ্ন। আমাদের কষ্ট লাঘব করার জন্য সামান্য উদ্যোগ নেওয়ার সদিচ্ছা তাদের নেই। ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবলকে দেখি রাস্তার এক কোনায় ছোট পিকআপ ভ্যানের ড্রাইভারের সঙ্গে লেনদেন নিয়ে দর কষাকষিতে ব্যস্ত। মোটরবাইকে বসা ট্রাফিক সার্জেন্টের চোখ তখন চাঁদাবাজিতে মত্ত কনস্টেবলের হাতের দিকে নিরিখ করে বাঁধা। চাঁদাবাজ কনস্টেবল পিকআপ ভ্যানের ড্রাইভারের কাছ থেকে কত টাকা আদায় করছে সেটি তত্ত্বাবধান করায় ব্যস্ত সার্জন রাস্তার যানজট ছোটাবে কখন। দীর্ঘ অপেক্ষার পরে একসময় গাড়ি ধীরগতিতে চলতে শুরু করলে কয়েক মিনিটের মধ্যে সামনে কোনো রেলক্রসিংয়ের ঘণ্টা বেজে ওঠে।

শহরের মধ্য দিয়ে রেলগাড়ি ক্রস করবে বলে দুই দিকে বাঁশের বার নেমে এসে রাস্তা আটকে দেয়। রাস্তার যাত্রীদের আবার অপেক্ষার পালা। কখন একটি ট্রেন রেলক্রসিং পার হয়ে আমাদের অপেক্ষার হাত থেকে মুক্তি দেবে সেই আশায় বসে থাকি। ক্লান্ত ড্রাইভার তার একঘেয়েমি দূর করার জন্য রেডিও চালু করলে সেখানে নেতা-নেত্রীদের বয়ানে উন্নয়নের তুবরি ছোটে। রেডিওর খবরে উন্নয়নের ধাপগুলোর টাইম ফ্রেম শুনতে পাই।

সরকারি দলের নেতা-নেত্রীর ভাষ্যে জানতে পারি ২০২১ সালে বাংলাদেশ নামের দেশটি মধ্যম আয়ের দেশ বনে যাবে। আর ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে। খবর শুনে ভাবি, উন্নয়নের চড়ায় পৌঁছানোর জন্য আমাদের কি ধাপে ধাপে সিঁড়ি বেয়ে উঠতে হবে নাকি ২০৪১ সালে একটি উন্নত বাংলাদেশ আসমান থেকে ঝপ করে আমাদের সামনে নাজেল হবে! ২০১৮ সালের বাংলাদেশের মানুষ তাদের দৈনন্দিন জীবনে উন্নয়নের কোনো লক্ষণ কি সাদা চোখে দেখতে পাচ্ছে? ঢাকা শহরসহ ছোট-বড় সব শহরে পাকিস্তান আমলের মতো আজও সড়কের দুই মাথায় বাঁশের লাঠি ফেলে যানবাহন আটকে রেখে ট্রেন চলার পথ করে দেওয়া হচ্ছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে কত সরকার এলো গেল কোনো সরকারই কি রেললাইনের মুখে বাঁশের লাঠি ফেলার কালচার থেকে দেশকে এক ধাপ এগিয়ে নিতে পারল না? রেলক্রসিংয়ে বাঁশের লাঠির সামনে গাড়িতে আটকে বসে থেকে ভবিষ্যতে উন্নত বাংলাদেশ কল্পনা করা আমার মতো দুর্বল কল্পনা শক্তির মানুষের জন্য কঠিন। মনে হয় সরকারের পরিকল্পনা কি সত্যি নাকি উন্নয়ন এখন পরি এবং কল্পনা যা কোনো দিন বাস্তবে ধরা দেবে না। রাস্তার জ্যামে বেহাল অবস্থায় বসে থেকে রেডিওর খবরে মন্ত্রীদের মুখে উন্নয়নের ফিরিস্তি শুনে আমার একটি গল্প মনে পড়ে। অনেক দিন আগে গুলিস্তানে দুই ব্যক্তির মধ্যে ভয়ানক ঝগড়া বেধে গেছে। ঝগড়ার একপর্যায়ে একজন রেগে কাঁই হয়ে আরেকজনকে বলছে, ‘আর একটা কথা বললে তোকে একটা লাথি মেরে চাঁদে চালান করে দেব।’ দুই ঝগড়াটের পাশে এক লোক সদরঘাট যাবে বলে বাসের আশায় দাঁড়িয়ে ছিল। সে তখন নিজের পশ্চাদ্দেশ ক্ষিপ্ত বক্তার সামনে বাড়িয়ে দিয়ে বলে, ‘চাঁদ তো অনেক দূরের পথ। উনার জন্য কড়া লাত্থির বন্দোবস্ত দরকার। ওনার ব্যবস্থা আপনি পরে ধীরেসুস্থে করতে পারবেন। তার আগে আমাকে হালকার ওপর ছোট্ট একটা লাথি ঝেড়ে দিন। আমি ভাইজান সদরঘাট যেতে চাই।’ রাস্তার জ্যামে আটকে থেকে আমিও সদরঘাট যাত্রীর মতো ভাবি, বাংলাদেশ নামের নৌকাটা উন্নয়নের জোয়ারে তরতর করে উজান বেয়ে চলুক।

২০৪১ সালে দেশটি উন্নত বাংলাদেশ হয়ে যাক, আমরা তাতে বেজায় খুশি। সরকারের কাছে এ মুহূর্তে আমাদের বিনীত অনুরোধ, বাংলাদেশের ফুটপাথ-রাস্তা-ফুটওভারব্রিজগুলো মাস্তান-পুলিশের হাত থেকে উদ্ধার করে আমাদের বুঝিয়ে দিন।  আমাদের দৈনন্দিন জীবনে একটু গতি আসুক।  বর্তমানে দেশের যা সম্বল আছে সেটা স্বস্তির সঙ্গে ব্যবহার করার সুযোগ পেলে আমরাও আপনাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উন্নয়নের স্বপ্ন দেখার সাহস পাব।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম