শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

কেরালার কোট্টায়েম অঞ্চলে সিরো-মালাবার ক্যাথলিক গির্জার এক সন্ন্যাসিনী খোদ বিশপের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেছেন। দীর্ঘ চার বছর ধরে বিশপ তাঁকে জরুরি কাজের ছুতোয় ডেকে ডেকে ধর্ষণ করছেন। ২০১৪ সালের মে মাসে কুরাভিলাঙ্গারের একটি গেস্ট হাউসে প্রথমে তাঁকে ধর্ষণ করেন বিশপ। গির্জা-কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে জানিয়েছিলেন সন্ন্যাসিনী। কিন্তু গির্জা-কর্তৃপক্ষ বিশপের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেননি। তার পর বিভিন্ন সময়ে তাঁকে বিশপের যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়। সব মিলিয়ে মোট ১৩ বার তাঁকে ধর্ষণ ও যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। গির্জা থেকে কোনও ন্যায়বিচার না পেয়ে সন্ন্যাসিনী পুলিশের কাছে যান। বিশপ ছোটখাটো কেউ নন, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রচ- প্রভাবশালী ব্যক্তি তিনি। ধর্মযাজকরা নিজেদের গুরু হিসেবে বিশপকে নির্বাচন করেন। এমন মহান গুরুর বিরুদ্ধে এমন নোংরা অভিযোগ গির্জার লোকেরা মানবে কেন! তাই সব রাগ গিয়ে পড়েছে ওই সন্ন্যাসিনীর ওপর। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। এ নিয়ে হৈ চৈ ভারতে।

গির্জার খুব বাজে একটা নিয়ম এই, সন্ন্যাসিনী, ধর্মযাজক, বিশপ সকলকেই কৌমার্য ব্রত গ্রহণ করতে হয়। বিয়ে, যৌনতা তাঁদের জন্য নিষিদ্ধ। শুধু খ্রিস্টানদের মধ্যে নয়; হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ ধর্মেও কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য পালনের রীতি আছে। সকলে যে এই ব্রতটি সুষ্ঠুভাবে পালন করেন তা নয়। আদিকাল থেকেই এই ব্রত মানুষ যেমন পালন করেছে, তেমন ভেঙেছে। জাপানের বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এই ব্রতটি এত ভাঙ্গতো যে, এখন জাপানে ভিক্ষুদের বিয়ে করার নিয়ম চালু হয়েছে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রত পালন করতে পুরোহিতদের বাধ্য করার নিয়মটি উঠে যাওয়া উচিত। উঠে গেলে, আমি কিন্তু বলছি না, শিশু ধর্ষণ বা নারী ধর্ষণ বন্ধ হবে। উঠে গেলে অন্তত পুরোহিতরা নিয়মটি ইচ্ছে হলে পালন করার এবং ইচ্ছে না হলে না করার স্বাধীনতা পাবেন। কৌমার্য ব্রত পালন করলে কেউ তাঁদের বাধা দেবে না, আবার না করলেও কেউ বাধা দেবে না। কৌমার্য ব্রতের সংগে বাধ্যতামূলকের নিয়মটি বাতিল হয়ে গেলে, ঈশ্বর এবং ভগবানের সেবকের সংখ্যা বরং বাড়বে গির্জায়। ঘরে স্বামী বা স্ত্রী রেখে, সংসার ধর্ম পালন করে ঈশ্বরে বা ভগবানে মন দেওয়া যায় না, যারা বলে, ভুল বলে। শরীরকে অশান্ত আর অস্থির রেখে মনকে কোনও কিছুতে স্থির করাই বরং কষ্টকর। যৌনতা ক্ষুধা তৃষ্ণার মতোই স্বাভাবিক, এটি কোনও কারণেই ঈশ্বর বা ভগবানবিরোধী কোনও বিষয় নয়। যদি ঈশ্বর জগতের সব কিছুই সৃষ্টি করে থাকেন, তবে যৌনতাও তাঁর সৃষ্টি।

আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে নারীদের যৌন নিগ্রহ বেশি হলেও যৌন নিগ্রহের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের মী টু আন্দোলনের মতো কোনও আন্দোলন গড়ে ওঠেনি। প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করলে, প্রভাবশালীদের কোনও অসুবিধে হয় না, বরং অভিযোগকারীকে অথবা ধর্ষণের শিকারকে লোকেরা ‘বেশ্যা’ বলে গালি দেয়। কেরালায় গির্জার ধর্মযাজকরা ধর্ষিতা সন্ন্যাসিনীর পাশে দাঁড়াননি। বরং পাশে দাঁড়িয়েছেন বিশপের। এক ধর্মযাজক সন্ন্যাসিনীকে আপস করার প্রস্তাব দিয়েছেন এভাবে, ‘আমরা কিছু জায়গা কিনব, সেখানে কনভেন্ট বানানো হবে এবং আপনাদের সকলকে সেখানে সুরক্ষিতভাবে সরানো হবে। যৌন হেনস্তার অভিযোগ তুলে নিন।’ এর পর আপস না করতে চাইলে ধর্মযাজক হুমকি দেন সন্ন্যাসিনীকে।

কোট্টায়েমের সন্ন্যাসিনী যখন জালন্ধরের বিশপ ফ্র্যাংকো মুলাক্কালের বিরুদ্ধে লড়ছেন, তখন কেরালার অন্য এক অঞ্চলে একটি কনভেন্টের কুয়ো থেকে উদ্ধার হয় এক সন্ন্যাসিনীর দেহ। কুয়োর আশপাশে ছিল রক্তের দাগ। সন্ন্যাসিনীর নাম সুজান। এর আগেও আরও এক সন্ন্যাসিনীর দেহ কুয়োর ভিতর পাওয়া গেছে। অভয়া সন্ন্যাসিনীর দেহ। তাঁরা কি আত্মহত্যা করেছেন? নাকি কেউ তাঁদের মেরে ফেলেছে? আজও আমরা জানি না।

পুরুষেরা কিছুতেই সহ্য করতে পারে না যে নারী হয়ে পুরুষের, সে পুরুষ ধর্ষক হোক, বা খুনি হোক, কোনও বিপদ ডেকে আনবে। এমন নারীকে, সেই সন্ন্যাসিনীকে, পি সি জর্জ নামে রাজ্যের এক বিধায়ক ‘বেশ্যা’ বলে গালি দিয়েছেন। সন্ন্যাসিনীটি ধর্ষণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, সে কারণে বিধায়ক বলেছেন, ‘ওই সন্ন্যাসিনী যে একজন পতিতা, তাতে সন্দেহ নেই।’ যেহেতু সন্ন্যাসিনী বলেছেন, তাঁকে মোট ১৩ বার ধর্ষণ করেছেন বিশপ, তাই বিধায়কের কটূক্তি, ‘১২ বার ধর্ষণে আপত্তি ছিল না। ১৩তম বারই তাঁর মনে হলো ধর্ষণ করা হচ্ছে। আপত্তি থাকলে প্রথম বারেই কেন অভিযোগ করেননি?’ রাজ্যের বিধায়কসহ হোমরা-চোমরা অনেকে ক্ষেপেছেন। প্রথম বার ধর্ষণ হওয়ার পর যেহেতু অভিযোগ করেননি সন্ন্যাসিনী, তাই ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যে! অনেকে, বিশপ আদৌ ধর্ষণ করেছেন কি না, তার প্রমাণ দেখতে চায়। মী টু আন্দোলনের শুরুতে হলিউডের প্রভাবশালী ব্যক্তি হারভি উইন্সটাইনের বিরুদ্ধে অভিনেত্রী গ্লিনিথ পাল্ট্রো, জেনিফার লোরেন্স, অ্যাশলি জাড যে ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন, কেউ কি প্রমাণ চেয়েছিল? তদন্ত করে দেখতে চেয়েছিল? কেউ চায়নি, কারণ ‘আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে’- মেয়েদের এই স্বীকারোক্তিই ধর্ষণের যথেষ্ট প্রমাণ। কেউ সাক্ষী রেখে ধর্ষণ করে না। পুবের মেয়েরা তো বটেই, পাশ্চাত্যের মেয়েরাও সহজে মুখ ফুটে ধর্ষণের কথা কাউকে বলে না। বললে নিজেদেরই লাঞ্ছিত হতে হয়। যদি কখনও কেউ ফাঁস করে প্রভাবশালী পুরুষদের কীর্তি কাহিনী, নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই করে। সমাজের লোকেরা তাঁকে বেশ্যা বলে গালি দেবে, জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে জেনেও যারা ধর্ষণের অভিযোগ করে প্রভাবশালী কারো বিরুদ্ধে, তারা ধর্ষণ ঘটেছে বলেই করে। মী টু আন্দোলন কিছু মেয়েকে মুখ খুলিয়েছে, বিশেষ করে পাশ্চাত্যে। কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে আজও ধর্ষিতা মেয়েরা মুখ বুজে আছে। কেরালার সন্ন্যাসিনী সত্যিকার সাহসিনী বলেই পেরেছেন কিছুকে অথবা কাউকে পরোয়া না করতে। এমন সাহসিনীর সংখ্যা খুবই কম আমাদের। অবশ্য এই সাহস তিনি ১৩তম ধর্ষণের পর অর্জন করেছেন। অনেকে তো শততম ধর্ষণের পরও নারী বিদ্বেষী সমাজকে ধর্ষণের কথা জানাতে ভয় পায়। লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়।

এই সমাজ প্রচ- নারী বিদ্বেষী এবং পুরুষতান্ত্রিক। সে কারণেই ধর্ষণের অভিযোগ করার পর থেকেই সন্ন্যাসিনী একা হয়ে গেছেন। গির্জাও সরে দাঁড়িয়েছে। রেশন বা ভাতার সুবেধে আর পাচ্ছেন না। খবরটি মিডিয়ায় এসেছে বলে, জনগণ তদন্তের জন্য চাপ দিচ্ছে। অগত্যা তদন্ত শুরু হয়েছে। অগত্যা বিশপকে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে হয়েছে। পত্রপত্রিকায় খবরটি ছাপা না হলে ঠিক ঠিক ধামা চাপা পড়ে যেত বিষয়টি। কোনও একদিন হয়তো সন্ন্যাসিনীর দেহ পাওয়া যেত কোনও এক কুয়োয়।

অনেকে বলছেন, পুরোহিত, বিশপ, নান বা সন্ন্যাসিনীদের কৌমার্য ব্রতের রীতি বন্ধ করে দিলেই শিশু এবং নারী-ধর্ষণ বন্ধ হবে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রতের রীতি পুরোপুরি যুক্তিহীন উদ্ভট এক রীতি, এটি বন্ধ হওয়া উচিত। এটি বন্ধ হলে ধর্ষণ বন্ধ হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ষণ যারা করে, তারা অবিবাহিত বা তাদের যৌন সংগী নেই বলে ধর্ষণ করে- তা ঠিক নয়। তারা ধর্ষণ করে যেহেতু পুরুষতন্ত্র তাদের শিখিয়েছে, তারা সবল এবং নারীরা দুর্বল, সুতরাং তারা নারীকে নিয়ন্ত্রণ করার এবং নির্যাতন করার সব রকম অধিকার রাখে। পুরুষতন্ত্র তাদের এতটাই পাষ- বানিয়ে ফেলে এতটাই নির্মম নিষ্ঠুর যে, নিরীহ শিশুদের যৌন নির্যাতন করতে তাদের এতটুকু দ্বিধা হয় না।

আজ ইউরোপ আমেরিকায় ক্যাথলিক গির্জার বিরুদ্ধে মানুষ সরব। কারণ ধর্মযাজকেরা বহু যুগ ধরে শিশুদের ধর্ষণ করেছে। শিশুরা মুখ বুজে ছিল এতকাল। এখন তারা প্রাপ্তবয়স্ক। এখন তারা বিচার চায়। পোপ কোনও সমস্যার সমাধান দিতে পারেন না, শুধু ক্ষমা চেয়ে বেড়ান। শুধু খ্রিস্টান ধর্মগুরুদেরই দোষ নয়, মসজিদের ইমাম আর মাদ্রাসার শিক্ষক অহরহই ধর্ষণ করছে শিশুদের। হিন্দু ধর্মগুরুরাও মানুষকে ঠকিয়ে টাকা পয়সার পাহাড় বানায়, দেদারসে ধর্ষণও করে। বেশ কিছু ধর্মগুরু এখন জেলের ভাত খাচ্ছে। বৌদ্ধ ভিক্ষুও ধর্ষণ করতে জানে। মানুষ খুনও তারা করে। অথচ মানুষ এদের কত কাল সৎ এবং নিরাপদ মানুষ হিসেবে বিশ্বাস করেছে।

অন্যায় করে কোনও ধর্মগুরু, কোনও ইমাম, কোনও হুজুর, কোনও ধর্মযাজক, কোনও বিশপ, এমনকী পোপও যেন পার না পেতে পারে। সবারই যেন বিচার হয়। ধর্মের নামে মানুষকে শোষণ নির্যাতন করার ইতিহাস বহু পুরনো। আজও এই শোষণ নির্যাতনকে যারা নির্বিচারে চলতে দেয়, তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না তুললে ভবিষ্যৎ বড় অন্ধকার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে