শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

কেরালার কোট্টায়েম অঞ্চলে সিরো-মালাবার ক্যাথলিক গির্জার এক সন্ন্যাসিনী খোদ বিশপের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেছেন। দীর্ঘ চার বছর ধরে বিশপ তাঁকে জরুরি কাজের ছুতোয় ডেকে ডেকে ধর্ষণ করছেন। ২০১৪ সালের মে মাসে কুরাভিলাঙ্গারের একটি গেস্ট হাউসে প্রথমে তাঁকে ধর্ষণ করেন বিশপ। গির্জা-কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে জানিয়েছিলেন সন্ন্যাসিনী। কিন্তু গির্জা-কর্তৃপক্ষ বিশপের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেননি। তার পর বিভিন্ন সময়ে তাঁকে বিশপের যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়। সব মিলিয়ে মোট ১৩ বার তাঁকে ধর্ষণ ও যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। গির্জা থেকে কোনও ন্যায়বিচার না পেয়ে সন্ন্যাসিনী পুলিশের কাছে যান। বিশপ ছোটখাটো কেউ নন, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রচ- প্রভাবশালী ব্যক্তি তিনি। ধর্মযাজকরা নিজেদের গুরু হিসেবে বিশপকে নির্বাচন করেন। এমন মহান গুরুর বিরুদ্ধে এমন নোংরা অভিযোগ গির্জার লোকেরা মানবে কেন! তাই সব রাগ গিয়ে পড়েছে ওই সন্ন্যাসিনীর ওপর। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। এ নিয়ে হৈ চৈ ভারতে।

গির্জার খুব বাজে একটা নিয়ম এই, সন্ন্যাসিনী, ধর্মযাজক, বিশপ সকলকেই কৌমার্য ব্রত গ্রহণ করতে হয়। বিয়ে, যৌনতা তাঁদের জন্য নিষিদ্ধ। শুধু খ্রিস্টানদের মধ্যে নয়; হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ ধর্মেও কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য পালনের রীতি আছে। সকলে যে এই ব্রতটি সুষ্ঠুভাবে পালন করেন তা নয়। আদিকাল থেকেই এই ব্রত মানুষ যেমন পালন করেছে, তেমন ভেঙেছে। জাপানের বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এই ব্রতটি এত ভাঙ্গতো যে, এখন জাপানে ভিক্ষুদের বিয়ে করার নিয়ম চালু হয়েছে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রত পালন করতে পুরোহিতদের বাধ্য করার নিয়মটি উঠে যাওয়া উচিত। উঠে গেলে, আমি কিন্তু বলছি না, শিশু ধর্ষণ বা নারী ধর্ষণ বন্ধ হবে। উঠে গেলে অন্তত পুরোহিতরা নিয়মটি ইচ্ছে হলে পালন করার এবং ইচ্ছে না হলে না করার স্বাধীনতা পাবেন। কৌমার্য ব্রত পালন করলে কেউ তাঁদের বাধা দেবে না, আবার না করলেও কেউ বাধা দেবে না। কৌমার্য ব্রতের সংগে বাধ্যতামূলকের নিয়মটি বাতিল হয়ে গেলে, ঈশ্বর এবং ভগবানের সেবকের সংখ্যা বরং বাড়বে গির্জায়। ঘরে স্বামী বা স্ত্রী রেখে, সংসার ধর্ম পালন করে ঈশ্বরে বা ভগবানে মন দেওয়া যায় না, যারা বলে, ভুল বলে। শরীরকে অশান্ত আর অস্থির রেখে মনকে কোনও কিছুতে স্থির করাই বরং কষ্টকর। যৌনতা ক্ষুধা তৃষ্ণার মতোই স্বাভাবিক, এটি কোনও কারণেই ঈশ্বর বা ভগবানবিরোধী কোনও বিষয় নয়। যদি ঈশ্বর জগতের সব কিছুই সৃষ্টি করে থাকেন, তবে যৌনতাও তাঁর সৃষ্টি।

আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে নারীদের যৌন নিগ্রহ বেশি হলেও যৌন নিগ্রহের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের মী টু আন্দোলনের মতো কোনও আন্দোলন গড়ে ওঠেনি। প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করলে, প্রভাবশালীদের কোনও অসুবিধে হয় না, বরং অভিযোগকারীকে অথবা ধর্ষণের শিকারকে লোকেরা ‘বেশ্যা’ বলে গালি দেয়। কেরালায় গির্জার ধর্মযাজকরা ধর্ষিতা সন্ন্যাসিনীর পাশে দাঁড়াননি। বরং পাশে দাঁড়িয়েছেন বিশপের। এক ধর্মযাজক সন্ন্যাসিনীকে আপস করার প্রস্তাব দিয়েছেন এভাবে, ‘আমরা কিছু জায়গা কিনব, সেখানে কনভেন্ট বানানো হবে এবং আপনাদের সকলকে সেখানে সুরক্ষিতভাবে সরানো হবে। যৌন হেনস্তার অভিযোগ তুলে নিন।’ এর পর আপস না করতে চাইলে ধর্মযাজক হুমকি দেন সন্ন্যাসিনীকে।

কোট্টায়েমের সন্ন্যাসিনী যখন জালন্ধরের বিশপ ফ্র্যাংকো মুলাক্কালের বিরুদ্ধে লড়ছেন, তখন কেরালার অন্য এক অঞ্চলে একটি কনভেন্টের কুয়ো থেকে উদ্ধার হয় এক সন্ন্যাসিনীর দেহ। কুয়োর আশপাশে ছিল রক্তের দাগ। সন্ন্যাসিনীর নাম সুজান। এর আগেও আরও এক সন্ন্যাসিনীর দেহ কুয়োর ভিতর পাওয়া গেছে। অভয়া সন্ন্যাসিনীর দেহ। তাঁরা কি আত্মহত্যা করেছেন? নাকি কেউ তাঁদের মেরে ফেলেছে? আজও আমরা জানি না।

পুরুষেরা কিছুতেই সহ্য করতে পারে না যে নারী হয়ে পুরুষের, সে পুরুষ ধর্ষক হোক, বা খুনি হোক, কোনও বিপদ ডেকে আনবে। এমন নারীকে, সেই সন্ন্যাসিনীকে, পি সি জর্জ নামে রাজ্যের এক বিধায়ক ‘বেশ্যা’ বলে গালি দিয়েছেন। সন্ন্যাসিনীটি ধর্ষণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, সে কারণে বিধায়ক বলেছেন, ‘ওই সন্ন্যাসিনী যে একজন পতিতা, তাতে সন্দেহ নেই।’ যেহেতু সন্ন্যাসিনী বলেছেন, তাঁকে মোট ১৩ বার ধর্ষণ করেছেন বিশপ, তাই বিধায়কের কটূক্তি, ‘১২ বার ধর্ষণে আপত্তি ছিল না। ১৩তম বারই তাঁর মনে হলো ধর্ষণ করা হচ্ছে। আপত্তি থাকলে প্রথম বারেই কেন অভিযোগ করেননি?’ রাজ্যের বিধায়কসহ হোমরা-চোমরা অনেকে ক্ষেপেছেন। প্রথম বার ধর্ষণ হওয়ার পর যেহেতু অভিযোগ করেননি সন্ন্যাসিনী, তাই ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যে! অনেকে, বিশপ আদৌ ধর্ষণ করেছেন কি না, তার প্রমাণ দেখতে চায়। মী টু আন্দোলনের শুরুতে হলিউডের প্রভাবশালী ব্যক্তি হারভি উইন্সটাইনের বিরুদ্ধে অভিনেত্রী গ্লিনিথ পাল্ট্রো, জেনিফার লোরেন্স, অ্যাশলি জাড যে ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন, কেউ কি প্রমাণ চেয়েছিল? তদন্ত করে দেখতে চেয়েছিল? কেউ চায়নি, কারণ ‘আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে’- মেয়েদের এই স্বীকারোক্তিই ধর্ষণের যথেষ্ট প্রমাণ। কেউ সাক্ষী রেখে ধর্ষণ করে না। পুবের মেয়েরা তো বটেই, পাশ্চাত্যের মেয়েরাও সহজে মুখ ফুটে ধর্ষণের কথা কাউকে বলে না। বললে নিজেদেরই লাঞ্ছিত হতে হয়। যদি কখনও কেউ ফাঁস করে প্রভাবশালী পুরুষদের কীর্তি কাহিনী, নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই করে। সমাজের লোকেরা তাঁকে বেশ্যা বলে গালি দেবে, জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে জেনেও যারা ধর্ষণের অভিযোগ করে প্রভাবশালী কারো বিরুদ্ধে, তারা ধর্ষণ ঘটেছে বলেই করে। মী টু আন্দোলন কিছু মেয়েকে মুখ খুলিয়েছে, বিশেষ করে পাশ্চাত্যে। কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে আজও ধর্ষিতা মেয়েরা মুখ বুজে আছে। কেরালার সন্ন্যাসিনী সত্যিকার সাহসিনী বলেই পেরেছেন কিছুকে অথবা কাউকে পরোয়া না করতে। এমন সাহসিনীর সংখ্যা খুবই কম আমাদের। অবশ্য এই সাহস তিনি ১৩তম ধর্ষণের পর অর্জন করেছেন। অনেকে তো শততম ধর্ষণের পরও নারী বিদ্বেষী সমাজকে ধর্ষণের কথা জানাতে ভয় পায়। লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়।

এই সমাজ প্রচ- নারী বিদ্বেষী এবং পুরুষতান্ত্রিক। সে কারণেই ধর্ষণের অভিযোগ করার পর থেকেই সন্ন্যাসিনী একা হয়ে গেছেন। গির্জাও সরে দাঁড়িয়েছে। রেশন বা ভাতার সুবেধে আর পাচ্ছেন না। খবরটি মিডিয়ায় এসেছে বলে, জনগণ তদন্তের জন্য চাপ দিচ্ছে। অগত্যা তদন্ত শুরু হয়েছে। অগত্যা বিশপকে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে হয়েছে। পত্রপত্রিকায় খবরটি ছাপা না হলে ঠিক ঠিক ধামা চাপা পড়ে যেত বিষয়টি। কোনও একদিন হয়তো সন্ন্যাসিনীর দেহ পাওয়া যেত কোনও এক কুয়োয়।

অনেকে বলছেন, পুরোহিত, বিশপ, নান বা সন্ন্যাসিনীদের কৌমার্য ব্রতের রীতি বন্ধ করে দিলেই শিশু এবং নারী-ধর্ষণ বন্ধ হবে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রতের রীতি পুরোপুরি যুক্তিহীন উদ্ভট এক রীতি, এটি বন্ধ হওয়া উচিত। এটি বন্ধ হলে ধর্ষণ বন্ধ হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ষণ যারা করে, তারা অবিবাহিত বা তাদের যৌন সংগী নেই বলে ধর্ষণ করে- তা ঠিক নয়। তারা ধর্ষণ করে যেহেতু পুরুষতন্ত্র তাদের শিখিয়েছে, তারা সবল এবং নারীরা দুর্বল, সুতরাং তারা নারীকে নিয়ন্ত্রণ করার এবং নির্যাতন করার সব রকম অধিকার রাখে। পুরুষতন্ত্র তাদের এতটাই পাষ- বানিয়ে ফেলে এতটাই নির্মম নিষ্ঠুর যে, নিরীহ শিশুদের যৌন নির্যাতন করতে তাদের এতটুকু দ্বিধা হয় না।

আজ ইউরোপ আমেরিকায় ক্যাথলিক গির্জার বিরুদ্ধে মানুষ সরব। কারণ ধর্মযাজকেরা বহু যুগ ধরে শিশুদের ধর্ষণ করেছে। শিশুরা মুখ বুজে ছিল এতকাল। এখন তারা প্রাপ্তবয়স্ক। এখন তারা বিচার চায়। পোপ কোনও সমস্যার সমাধান দিতে পারেন না, শুধু ক্ষমা চেয়ে বেড়ান। শুধু খ্রিস্টান ধর্মগুরুদেরই দোষ নয়, মসজিদের ইমাম আর মাদ্রাসার শিক্ষক অহরহই ধর্ষণ করছে শিশুদের। হিন্দু ধর্মগুরুরাও মানুষকে ঠকিয়ে টাকা পয়সার পাহাড় বানায়, দেদারসে ধর্ষণও করে। বেশ কিছু ধর্মগুরু এখন জেলের ভাত খাচ্ছে। বৌদ্ধ ভিক্ষুও ধর্ষণ করতে জানে। মানুষ খুনও তারা করে। অথচ মানুষ এদের কত কাল সৎ এবং নিরাপদ মানুষ হিসেবে বিশ্বাস করেছে।

অন্যায় করে কোনও ধর্মগুরু, কোনও ইমাম, কোনও হুজুর, কোনও ধর্মযাজক, কোনও বিশপ, এমনকী পোপও যেন পার না পেতে পারে। সবারই যেন বিচার হয়। ধর্মের নামে মানুষকে শোষণ নির্যাতন করার ইতিহাস বহু পুরনো। আজও এই শোষণ নির্যাতনকে যারা নির্বিচারে চলতে দেয়, তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না তুললে ভবিষ্যৎ বড় অন্ধকার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

এই মাত্র | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি