শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

কেরালার কোট্টায়েম অঞ্চলে সিরো-মালাবার ক্যাথলিক গির্জার এক সন্ন্যাসিনী খোদ বিশপের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেছেন। দীর্ঘ চার বছর ধরে বিশপ তাঁকে জরুরি কাজের ছুতোয় ডেকে ডেকে ধর্ষণ করছেন। ২০১৪ সালের মে মাসে কুরাভিলাঙ্গারের একটি গেস্ট হাউসে প্রথমে তাঁকে ধর্ষণ করেন বিশপ। গির্জা-কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে জানিয়েছিলেন সন্ন্যাসিনী। কিন্তু গির্জা-কর্তৃপক্ষ বিশপের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেননি। তার পর বিভিন্ন সময়ে তাঁকে বিশপের যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়। সব মিলিয়ে মোট ১৩ বার তাঁকে ধর্ষণ ও যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। গির্জা থেকে কোনও ন্যায়বিচার না পেয়ে সন্ন্যাসিনী পুলিশের কাছে যান। বিশপ ছোটখাটো কেউ নন, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রচ- প্রভাবশালী ব্যক্তি তিনি। ধর্মযাজকরা নিজেদের গুরু হিসেবে বিশপকে নির্বাচন করেন। এমন মহান গুরুর বিরুদ্ধে এমন নোংরা অভিযোগ গির্জার লোকেরা মানবে কেন! তাই সব রাগ গিয়ে পড়েছে ওই সন্ন্যাসিনীর ওপর। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। এ নিয়ে হৈ চৈ ভারতে।

গির্জার খুব বাজে একটা নিয়ম এই, সন্ন্যাসিনী, ধর্মযাজক, বিশপ সকলকেই কৌমার্য ব্রত গ্রহণ করতে হয়। বিয়ে, যৌনতা তাঁদের জন্য নিষিদ্ধ। শুধু খ্রিস্টানদের মধ্যে নয়; হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ ধর্মেও কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য পালনের রীতি আছে। সকলে যে এই ব্রতটি সুষ্ঠুভাবে পালন করেন তা নয়। আদিকাল থেকেই এই ব্রত মানুষ যেমন পালন করেছে, তেমন ভেঙেছে। জাপানের বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এই ব্রতটি এত ভাঙ্গতো যে, এখন জাপানে ভিক্ষুদের বিয়ে করার নিয়ম চালু হয়েছে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রত পালন করতে পুরোহিতদের বাধ্য করার নিয়মটি উঠে যাওয়া উচিত। উঠে গেলে, আমি কিন্তু বলছি না, শিশু ধর্ষণ বা নারী ধর্ষণ বন্ধ হবে। উঠে গেলে অন্তত পুরোহিতরা নিয়মটি ইচ্ছে হলে পালন করার এবং ইচ্ছে না হলে না করার স্বাধীনতা পাবেন। কৌমার্য ব্রত পালন করলে কেউ তাঁদের বাধা দেবে না, আবার না করলেও কেউ বাধা দেবে না। কৌমার্য ব্রতের সংগে বাধ্যতামূলকের নিয়মটি বাতিল হয়ে গেলে, ঈশ্বর এবং ভগবানের সেবকের সংখ্যা বরং বাড়বে গির্জায়। ঘরে স্বামী বা স্ত্রী রেখে, সংসার ধর্ম পালন করে ঈশ্বরে বা ভগবানে মন দেওয়া যায় না, যারা বলে, ভুল বলে। শরীরকে অশান্ত আর অস্থির রেখে মনকে কোনও কিছুতে স্থির করাই বরং কষ্টকর। যৌনতা ক্ষুধা তৃষ্ণার মতোই স্বাভাবিক, এটি কোনও কারণেই ঈশ্বর বা ভগবানবিরোধী কোনও বিষয় নয়। যদি ঈশ্বর জগতের সব কিছুই সৃষ্টি করে থাকেন, তবে যৌনতাও তাঁর সৃষ্টি।

আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে নারীদের যৌন নিগ্রহ বেশি হলেও যৌন নিগ্রহের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের মী টু আন্দোলনের মতো কোনও আন্দোলন গড়ে ওঠেনি। প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করলে, প্রভাবশালীদের কোনও অসুবিধে হয় না, বরং অভিযোগকারীকে অথবা ধর্ষণের শিকারকে লোকেরা ‘বেশ্যা’ বলে গালি দেয়। কেরালায় গির্জার ধর্মযাজকরা ধর্ষিতা সন্ন্যাসিনীর পাশে দাঁড়াননি। বরং পাশে দাঁড়িয়েছেন বিশপের। এক ধর্মযাজক সন্ন্যাসিনীকে আপস করার প্রস্তাব দিয়েছেন এভাবে, ‘আমরা কিছু জায়গা কিনব, সেখানে কনভেন্ট বানানো হবে এবং আপনাদের সকলকে সেখানে সুরক্ষিতভাবে সরানো হবে। যৌন হেনস্তার অভিযোগ তুলে নিন।’ এর পর আপস না করতে চাইলে ধর্মযাজক হুমকি দেন সন্ন্যাসিনীকে।

কোট্টায়েমের সন্ন্যাসিনী যখন জালন্ধরের বিশপ ফ্র্যাংকো মুলাক্কালের বিরুদ্ধে লড়ছেন, তখন কেরালার অন্য এক অঞ্চলে একটি কনভেন্টের কুয়ো থেকে উদ্ধার হয় এক সন্ন্যাসিনীর দেহ। কুয়োর আশপাশে ছিল রক্তের দাগ। সন্ন্যাসিনীর নাম সুজান। এর আগেও আরও এক সন্ন্যাসিনীর দেহ কুয়োর ভিতর পাওয়া গেছে। অভয়া সন্ন্যাসিনীর দেহ। তাঁরা কি আত্মহত্যা করেছেন? নাকি কেউ তাঁদের মেরে ফেলেছে? আজও আমরা জানি না।

পুরুষেরা কিছুতেই সহ্য করতে পারে না যে নারী হয়ে পুরুষের, সে পুরুষ ধর্ষক হোক, বা খুনি হোক, কোনও বিপদ ডেকে আনবে। এমন নারীকে, সেই সন্ন্যাসিনীকে, পি সি জর্জ নামে রাজ্যের এক বিধায়ক ‘বেশ্যা’ বলে গালি দিয়েছেন। সন্ন্যাসিনীটি ধর্ষণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, সে কারণে বিধায়ক বলেছেন, ‘ওই সন্ন্যাসিনী যে একজন পতিতা, তাতে সন্দেহ নেই।’ যেহেতু সন্ন্যাসিনী বলেছেন, তাঁকে মোট ১৩ বার ধর্ষণ করেছেন বিশপ, তাই বিধায়কের কটূক্তি, ‘১২ বার ধর্ষণে আপত্তি ছিল না। ১৩তম বারই তাঁর মনে হলো ধর্ষণ করা হচ্ছে। আপত্তি থাকলে প্রথম বারেই কেন অভিযোগ করেননি?’ রাজ্যের বিধায়কসহ হোমরা-চোমরা অনেকে ক্ষেপেছেন। প্রথম বার ধর্ষণ হওয়ার পর যেহেতু অভিযোগ করেননি সন্ন্যাসিনী, তাই ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যে! অনেকে, বিশপ আদৌ ধর্ষণ করেছেন কি না, তার প্রমাণ দেখতে চায়। মী টু আন্দোলনের শুরুতে হলিউডের প্রভাবশালী ব্যক্তি হারভি উইন্সটাইনের বিরুদ্ধে অভিনেত্রী গ্লিনিথ পাল্ট্রো, জেনিফার লোরেন্স, অ্যাশলি জাড যে ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন, কেউ কি প্রমাণ চেয়েছিল? তদন্ত করে দেখতে চেয়েছিল? কেউ চায়নি, কারণ ‘আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে’- মেয়েদের এই স্বীকারোক্তিই ধর্ষণের যথেষ্ট প্রমাণ। কেউ সাক্ষী রেখে ধর্ষণ করে না। পুবের মেয়েরা তো বটেই, পাশ্চাত্যের মেয়েরাও সহজে মুখ ফুটে ধর্ষণের কথা কাউকে বলে না। বললে নিজেদেরই লাঞ্ছিত হতে হয়। যদি কখনও কেউ ফাঁস করে প্রভাবশালী পুরুষদের কীর্তি কাহিনী, নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই করে। সমাজের লোকেরা তাঁকে বেশ্যা বলে গালি দেবে, জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে জেনেও যারা ধর্ষণের অভিযোগ করে প্রভাবশালী কারো বিরুদ্ধে, তারা ধর্ষণ ঘটেছে বলেই করে। মী টু আন্দোলন কিছু মেয়েকে মুখ খুলিয়েছে, বিশেষ করে পাশ্চাত্যে। কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে আজও ধর্ষিতা মেয়েরা মুখ বুজে আছে। কেরালার সন্ন্যাসিনী সত্যিকার সাহসিনী বলেই পেরেছেন কিছুকে অথবা কাউকে পরোয়া না করতে। এমন সাহসিনীর সংখ্যা খুবই কম আমাদের। অবশ্য এই সাহস তিনি ১৩তম ধর্ষণের পর অর্জন করেছেন। অনেকে তো শততম ধর্ষণের পরও নারী বিদ্বেষী সমাজকে ধর্ষণের কথা জানাতে ভয় পায়। লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়।

এই সমাজ প্রচ- নারী বিদ্বেষী এবং পুরুষতান্ত্রিক। সে কারণেই ধর্ষণের অভিযোগ করার পর থেকেই সন্ন্যাসিনী একা হয়ে গেছেন। গির্জাও সরে দাঁড়িয়েছে। রেশন বা ভাতার সুবেধে আর পাচ্ছেন না। খবরটি মিডিয়ায় এসেছে বলে, জনগণ তদন্তের জন্য চাপ দিচ্ছে। অগত্যা তদন্ত শুরু হয়েছে। অগত্যা বিশপকে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে হয়েছে। পত্রপত্রিকায় খবরটি ছাপা না হলে ঠিক ঠিক ধামা চাপা পড়ে যেত বিষয়টি। কোনও একদিন হয়তো সন্ন্যাসিনীর দেহ পাওয়া যেত কোনও এক কুয়োয়।

অনেকে বলছেন, পুরোহিত, বিশপ, নান বা সন্ন্যাসিনীদের কৌমার্য ব্রতের রীতি বন্ধ করে দিলেই শিশু এবং নারী-ধর্ষণ বন্ধ হবে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রতের রীতি পুরোপুরি যুক্তিহীন উদ্ভট এক রীতি, এটি বন্ধ হওয়া উচিত। এটি বন্ধ হলে ধর্ষণ বন্ধ হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ষণ যারা করে, তারা অবিবাহিত বা তাদের যৌন সংগী নেই বলে ধর্ষণ করে- তা ঠিক নয়। তারা ধর্ষণ করে যেহেতু পুরুষতন্ত্র তাদের শিখিয়েছে, তারা সবল এবং নারীরা দুর্বল, সুতরাং তারা নারীকে নিয়ন্ত্রণ করার এবং নির্যাতন করার সব রকম অধিকার রাখে। পুরুষতন্ত্র তাদের এতটাই পাষ- বানিয়ে ফেলে এতটাই নির্মম নিষ্ঠুর যে, নিরীহ শিশুদের যৌন নির্যাতন করতে তাদের এতটুকু দ্বিধা হয় না।

আজ ইউরোপ আমেরিকায় ক্যাথলিক গির্জার বিরুদ্ধে মানুষ সরব। কারণ ধর্মযাজকেরা বহু যুগ ধরে শিশুদের ধর্ষণ করেছে। শিশুরা মুখ বুজে ছিল এতকাল। এখন তারা প্রাপ্তবয়স্ক। এখন তারা বিচার চায়। পোপ কোনও সমস্যার সমাধান দিতে পারেন না, শুধু ক্ষমা চেয়ে বেড়ান। শুধু খ্রিস্টান ধর্মগুরুদেরই দোষ নয়, মসজিদের ইমাম আর মাদ্রাসার শিক্ষক অহরহই ধর্ষণ করছে শিশুদের। হিন্দু ধর্মগুরুরাও মানুষকে ঠকিয়ে টাকা পয়সার পাহাড় বানায়, দেদারসে ধর্ষণও করে। বেশ কিছু ধর্মগুরু এখন জেলের ভাত খাচ্ছে। বৌদ্ধ ভিক্ষুও ধর্ষণ করতে জানে। মানুষ খুনও তারা করে। অথচ মানুষ এদের কত কাল সৎ এবং নিরাপদ মানুষ হিসেবে বিশ্বাস করেছে।

অন্যায় করে কোনও ধর্মগুরু, কোনও ইমাম, কোনও হুজুর, কোনও ধর্মযাজক, কোনও বিশপ, এমনকী পোপও যেন পার না পেতে পারে। সবারই যেন বিচার হয়। ধর্মের নামে মানুষকে শোষণ নির্যাতন করার ইতিহাস বহু পুরনো। আজও এই শোষণ নির্যাতনকে যারা নির্বিচারে চলতে দেয়, তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না তুললে ভবিষ্যৎ বড় অন্ধকার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন