শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

কেরালার কোট্টায়েম অঞ্চলে সিরো-মালাবার ক্যাথলিক গির্জার এক সন্ন্যাসিনী খোদ বিশপের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেছেন। দীর্ঘ চার বছর ধরে বিশপ তাঁকে জরুরি কাজের ছুতোয় ডেকে ডেকে ধর্ষণ করছেন। ২০১৪ সালের মে মাসে কুরাভিলাঙ্গারের একটি গেস্ট হাউসে প্রথমে তাঁকে ধর্ষণ করেন বিশপ। গির্জা-কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে জানিয়েছিলেন সন্ন্যাসিনী। কিন্তু গির্জা-কর্তৃপক্ষ বিশপের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেননি। তার পর বিভিন্ন সময়ে তাঁকে বিশপের যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়। সব মিলিয়ে মোট ১৩ বার তাঁকে ধর্ষণ ও যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। গির্জা থেকে কোনও ন্যায়বিচার না পেয়ে সন্ন্যাসিনী পুলিশের কাছে যান। বিশপ ছোটখাটো কেউ নন, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রচ- প্রভাবশালী ব্যক্তি তিনি। ধর্মযাজকরা নিজেদের গুরু হিসেবে বিশপকে নির্বাচন করেন। এমন মহান গুরুর বিরুদ্ধে এমন নোংরা অভিযোগ গির্জার লোকেরা মানবে কেন! তাই সব রাগ গিয়ে পড়েছে ওই সন্ন্যাসিনীর ওপর। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। এ নিয়ে হৈ চৈ ভারতে।

গির্জার খুব বাজে একটা নিয়ম এই, সন্ন্যাসিনী, ধর্মযাজক, বিশপ সকলকেই কৌমার্য ব্রত গ্রহণ করতে হয়। বিয়ে, যৌনতা তাঁদের জন্য নিষিদ্ধ। শুধু খ্রিস্টানদের মধ্যে নয়; হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ ধর্মেও কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য পালনের রীতি আছে। সকলে যে এই ব্রতটি সুষ্ঠুভাবে পালন করেন তা নয়। আদিকাল থেকেই এই ব্রত মানুষ যেমন পালন করেছে, তেমন ভেঙেছে। জাপানের বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এই ব্রতটি এত ভাঙ্গতো যে, এখন জাপানে ভিক্ষুদের বিয়ে করার নিয়ম চালু হয়েছে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রত পালন করতে পুরোহিতদের বাধ্য করার নিয়মটি উঠে যাওয়া উচিত। উঠে গেলে, আমি কিন্তু বলছি না, শিশু ধর্ষণ বা নারী ধর্ষণ বন্ধ হবে। উঠে গেলে অন্তত পুরোহিতরা নিয়মটি ইচ্ছে হলে পালন করার এবং ইচ্ছে না হলে না করার স্বাধীনতা পাবেন। কৌমার্য ব্রত পালন করলে কেউ তাঁদের বাধা দেবে না, আবার না করলেও কেউ বাধা দেবে না। কৌমার্য ব্রতের সংগে বাধ্যতামূলকের নিয়মটি বাতিল হয়ে গেলে, ঈশ্বর এবং ভগবানের সেবকের সংখ্যা বরং বাড়বে গির্জায়। ঘরে স্বামী বা স্ত্রী রেখে, সংসার ধর্ম পালন করে ঈশ্বরে বা ভগবানে মন দেওয়া যায় না, যারা বলে, ভুল বলে। শরীরকে অশান্ত আর অস্থির রেখে মনকে কোনও কিছুতে স্থির করাই বরং কষ্টকর। যৌনতা ক্ষুধা তৃষ্ণার মতোই স্বাভাবিক, এটি কোনও কারণেই ঈশ্বর বা ভগবানবিরোধী কোনও বিষয় নয়। যদি ঈশ্বর জগতের সব কিছুই সৃষ্টি করে থাকেন, তবে যৌনতাও তাঁর সৃষ্টি।

আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে নারীদের যৌন নিগ্রহ বেশি হলেও যৌন নিগ্রহের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের মী টু আন্দোলনের মতো কোনও আন্দোলন গড়ে ওঠেনি। প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করলে, প্রভাবশালীদের কোনও অসুবিধে হয় না, বরং অভিযোগকারীকে অথবা ধর্ষণের শিকারকে লোকেরা ‘বেশ্যা’ বলে গালি দেয়। কেরালায় গির্জার ধর্মযাজকরা ধর্ষিতা সন্ন্যাসিনীর পাশে দাঁড়াননি। বরং পাশে দাঁড়িয়েছেন বিশপের। এক ধর্মযাজক সন্ন্যাসিনীকে আপস করার প্রস্তাব দিয়েছেন এভাবে, ‘আমরা কিছু জায়গা কিনব, সেখানে কনভেন্ট বানানো হবে এবং আপনাদের সকলকে সেখানে সুরক্ষিতভাবে সরানো হবে। যৌন হেনস্তার অভিযোগ তুলে নিন।’ এর পর আপস না করতে চাইলে ধর্মযাজক হুমকি দেন সন্ন্যাসিনীকে।

কোট্টায়েমের সন্ন্যাসিনী যখন জালন্ধরের বিশপ ফ্র্যাংকো মুলাক্কালের বিরুদ্ধে লড়ছেন, তখন কেরালার অন্য এক অঞ্চলে একটি কনভেন্টের কুয়ো থেকে উদ্ধার হয় এক সন্ন্যাসিনীর দেহ। কুয়োর আশপাশে ছিল রক্তের দাগ। সন্ন্যাসিনীর নাম সুজান। এর আগেও আরও এক সন্ন্যাসিনীর দেহ কুয়োর ভিতর পাওয়া গেছে। অভয়া সন্ন্যাসিনীর দেহ। তাঁরা কি আত্মহত্যা করেছেন? নাকি কেউ তাঁদের মেরে ফেলেছে? আজও আমরা জানি না।

পুরুষেরা কিছুতেই সহ্য করতে পারে না যে নারী হয়ে পুরুষের, সে পুরুষ ধর্ষক হোক, বা খুনি হোক, কোনও বিপদ ডেকে আনবে। এমন নারীকে, সেই সন্ন্যাসিনীকে, পি সি জর্জ নামে রাজ্যের এক বিধায়ক ‘বেশ্যা’ বলে গালি দিয়েছেন। সন্ন্যাসিনীটি ধর্ষণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, সে কারণে বিধায়ক বলেছেন, ‘ওই সন্ন্যাসিনী যে একজন পতিতা, তাতে সন্দেহ নেই।’ যেহেতু সন্ন্যাসিনী বলেছেন, তাঁকে মোট ১৩ বার ধর্ষণ করেছেন বিশপ, তাই বিধায়কের কটূক্তি, ‘১২ বার ধর্ষণে আপত্তি ছিল না। ১৩তম বারই তাঁর মনে হলো ধর্ষণ করা হচ্ছে। আপত্তি থাকলে প্রথম বারেই কেন অভিযোগ করেননি?’ রাজ্যের বিধায়কসহ হোমরা-চোমরা অনেকে ক্ষেপেছেন। প্রথম বার ধর্ষণ হওয়ার পর যেহেতু অভিযোগ করেননি সন্ন্যাসিনী, তাই ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যে! অনেকে, বিশপ আদৌ ধর্ষণ করেছেন কি না, তার প্রমাণ দেখতে চায়। মী টু আন্দোলনের শুরুতে হলিউডের প্রভাবশালী ব্যক্তি হারভি উইন্সটাইনের বিরুদ্ধে অভিনেত্রী গ্লিনিথ পাল্ট্রো, জেনিফার লোরেন্স, অ্যাশলি জাড যে ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন, কেউ কি প্রমাণ চেয়েছিল? তদন্ত করে দেখতে চেয়েছিল? কেউ চায়নি, কারণ ‘আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে’- মেয়েদের এই স্বীকারোক্তিই ধর্ষণের যথেষ্ট প্রমাণ। কেউ সাক্ষী রেখে ধর্ষণ করে না। পুবের মেয়েরা তো বটেই, পাশ্চাত্যের মেয়েরাও সহজে মুখ ফুটে ধর্ষণের কথা কাউকে বলে না। বললে নিজেদেরই লাঞ্ছিত হতে হয়। যদি কখনও কেউ ফাঁস করে প্রভাবশালী পুরুষদের কীর্তি কাহিনী, নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই করে। সমাজের লোকেরা তাঁকে বেশ্যা বলে গালি দেবে, জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে জেনেও যারা ধর্ষণের অভিযোগ করে প্রভাবশালী কারো বিরুদ্ধে, তারা ধর্ষণ ঘটেছে বলেই করে। মী টু আন্দোলন কিছু মেয়েকে মুখ খুলিয়েছে, বিশেষ করে পাশ্চাত্যে। কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে আজও ধর্ষিতা মেয়েরা মুখ বুজে আছে। কেরালার সন্ন্যাসিনী সত্যিকার সাহসিনী বলেই পেরেছেন কিছুকে অথবা কাউকে পরোয়া না করতে। এমন সাহসিনীর সংখ্যা খুবই কম আমাদের। অবশ্য এই সাহস তিনি ১৩তম ধর্ষণের পর অর্জন করেছেন। অনেকে তো শততম ধর্ষণের পরও নারী বিদ্বেষী সমাজকে ধর্ষণের কথা জানাতে ভয় পায়। লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়।

এই সমাজ প্রচ- নারী বিদ্বেষী এবং পুরুষতান্ত্রিক। সে কারণেই ধর্ষণের অভিযোগ করার পর থেকেই সন্ন্যাসিনী একা হয়ে গেছেন। গির্জাও সরে দাঁড়িয়েছে। রেশন বা ভাতার সুবেধে আর পাচ্ছেন না। খবরটি মিডিয়ায় এসেছে বলে, জনগণ তদন্তের জন্য চাপ দিচ্ছে। অগত্যা তদন্ত শুরু হয়েছে। অগত্যা বিশপকে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে হয়েছে। পত্রপত্রিকায় খবরটি ছাপা না হলে ঠিক ঠিক ধামা চাপা পড়ে যেত বিষয়টি। কোনও একদিন হয়তো সন্ন্যাসিনীর দেহ পাওয়া যেত কোনও এক কুয়োয়।

অনেকে বলছেন, পুরোহিত, বিশপ, নান বা সন্ন্যাসিনীদের কৌমার্য ব্রতের রীতি বন্ধ করে দিলেই শিশু এবং নারী-ধর্ষণ বন্ধ হবে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রতের রীতি পুরোপুরি যুক্তিহীন উদ্ভট এক রীতি, এটি বন্ধ হওয়া উচিত। এটি বন্ধ হলে ধর্ষণ বন্ধ হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ষণ যারা করে, তারা অবিবাহিত বা তাদের যৌন সংগী নেই বলে ধর্ষণ করে- তা ঠিক নয়। তারা ধর্ষণ করে যেহেতু পুরুষতন্ত্র তাদের শিখিয়েছে, তারা সবল এবং নারীরা দুর্বল, সুতরাং তারা নারীকে নিয়ন্ত্রণ করার এবং নির্যাতন করার সব রকম অধিকার রাখে। পুরুষতন্ত্র তাদের এতটাই পাষ- বানিয়ে ফেলে এতটাই নির্মম নিষ্ঠুর যে, নিরীহ শিশুদের যৌন নির্যাতন করতে তাদের এতটুকু দ্বিধা হয় না।

আজ ইউরোপ আমেরিকায় ক্যাথলিক গির্জার বিরুদ্ধে মানুষ সরব। কারণ ধর্মযাজকেরা বহু যুগ ধরে শিশুদের ধর্ষণ করেছে। শিশুরা মুখ বুজে ছিল এতকাল। এখন তারা প্রাপ্তবয়স্ক। এখন তারা বিচার চায়। পোপ কোনও সমস্যার সমাধান দিতে পারেন না, শুধু ক্ষমা চেয়ে বেড়ান। শুধু খ্রিস্টান ধর্মগুরুদেরই দোষ নয়, মসজিদের ইমাম আর মাদ্রাসার শিক্ষক অহরহই ধর্ষণ করছে শিশুদের। হিন্দু ধর্মগুরুরাও মানুষকে ঠকিয়ে টাকা পয়সার পাহাড় বানায়, দেদারসে ধর্ষণও করে। বেশ কিছু ধর্মগুরু এখন জেলের ভাত খাচ্ছে। বৌদ্ধ ভিক্ষুও ধর্ষণ করতে জানে। মানুষ খুনও তারা করে। অথচ মানুষ এদের কত কাল সৎ এবং নিরাপদ মানুষ হিসেবে বিশ্বাস করেছে।

অন্যায় করে কোনও ধর্মগুরু, কোনও ইমাম, কোনও হুজুর, কোনও ধর্মযাজক, কোনও বিশপ, এমনকী পোপও যেন পার না পেতে পারে। সবারই যেন বিচার হয়। ধর্মের নামে মানুষকে শোষণ নির্যাতন করার ইতিহাস বহু পুরনো। আজও এই শোষণ নির্যাতনকে যারা নির্বিচারে চলতে দেয়, তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না তুললে ভবিষ্যৎ বড় অন্ধকার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে