শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরোহিতদের কৌমার্য ব্রত বন্ধ হলেই কি গির্জার ধর্ষণ বন্ধ হবে?

কেরালার কোট্টায়েম অঞ্চলে সিরো-মালাবার ক্যাথলিক গির্জার এক সন্ন্যাসিনী খোদ বিশপের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেছেন। দীর্ঘ চার বছর ধরে বিশপ তাঁকে জরুরি কাজের ছুতোয় ডেকে ডেকে ধর্ষণ করছেন। ২০১৪ সালের মে মাসে কুরাভিলাঙ্গারের একটি গেস্ট হাউসে প্রথমে তাঁকে ধর্ষণ করেন বিশপ। গির্জা-কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে জানিয়েছিলেন সন্ন্যাসিনী। কিন্তু গির্জা-কর্তৃপক্ষ বিশপের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেননি। তার পর বিভিন্ন সময়ে তাঁকে বিশপের যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়। সব মিলিয়ে মোট ১৩ বার তাঁকে ধর্ষণ ও যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। গির্জা থেকে কোনও ন্যায়বিচার না পেয়ে সন্ন্যাসিনী পুলিশের কাছে যান। বিশপ ছোটখাটো কেউ নন, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রচ- প্রভাবশালী ব্যক্তি তিনি। ধর্মযাজকরা নিজেদের গুরু হিসেবে বিশপকে নির্বাচন করেন। এমন মহান গুরুর বিরুদ্ধে এমন নোংরা অভিযোগ গির্জার লোকেরা মানবে কেন! তাই সব রাগ গিয়ে পড়েছে ওই সন্ন্যাসিনীর ওপর। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। এ নিয়ে হৈ চৈ ভারতে।

গির্জার খুব বাজে একটা নিয়ম এই, সন্ন্যাসিনী, ধর্মযাজক, বিশপ সকলকেই কৌমার্য ব্রত গ্রহণ করতে হয়। বিয়ে, যৌনতা তাঁদের জন্য নিষিদ্ধ। শুধু খ্রিস্টানদের মধ্যে নয়; হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ ধর্মেও কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য পালনের রীতি আছে। সকলে যে এই ব্রতটি সুষ্ঠুভাবে পালন করেন তা নয়। আদিকাল থেকেই এই ব্রত মানুষ যেমন পালন করেছে, তেমন ভেঙেছে। জাপানের বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এই ব্রতটি এত ভাঙ্গতো যে, এখন জাপানে ভিক্ষুদের বিয়ে করার নিয়ম চালু হয়েছে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রত পালন করতে পুরোহিতদের বাধ্য করার নিয়মটি উঠে যাওয়া উচিত। উঠে গেলে, আমি কিন্তু বলছি না, শিশু ধর্ষণ বা নারী ধর্ষণ বন্ধ হবে। উঠে গেলে অন্তত পুরোহিতরা নিয়মটি ইচ্ছে হলে পালন করার এবং ইচ্ছে না হলে না করার স্বাধীনতা পাবেন। কৌমার্য ব্রত পালন করলে কেউ তাঁদের বাধা দেবে না, আবার না করলেও কেউ বাধা দেবে না। কৌমার্য ব্রতের সংগে বাধ্যতামূলকের নিয়মটি বাতিল হয়ে গেলে, ঈশ্বর এবং ভগবানের সেবকের সংখ্যা বরং বাড়বে গির্জায়। ঘরে স্বামী বা স্ত্রী রেখে, সংসার ধর্ম পালন করে ঈশ্বরে বা ভগবানে মন দেওয়া যায় না, যারা বলে, ভুল বলে। শরীরকে অশান্ত আর অস্থির রেখে মনকে কোনও কিছুতে স্থির করাই বরং কষ্টকর। যৌনতা ক্ষুধা তৃষ্ণার মতোই স্বাভাবিক, এটি কোনও কারণেই ঈশ্বর বা ভগবানবিরোধী কোনও বিষয় নয়। যদি ঈশ্বর জগতের সব কিছুই সৃষ্টি করে থাকেন, তবে যৌনতাও তাঁর সৃষ্টি।

আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে নারীদের যৌন নিগ্রহ বেশি হলেও যৌন নিগ্রহের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের মী টু আন্দোলনের মতো কোনও আন্দোলন গড়ে ওঠেনি। প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করলে, প্রভাবশালীদের কোনও অসুবিধে হয় না, বরং অভিযোগকারীকে অথবা ধর্ষণের শিকারকে লোকেরা ‘বেশ্যা’ বলে গালি দেয়। কেরালায় গির্জার ধর্মযাজকরা ধর্ষিতা সন্ন্যাসিনীর পাশে দাঁড়াননি। বরং পাশে দাঁড়িয়েছেন বিশপের। এক ধর্মযাজক সন্ন্যাসিনীকে আপস করার প্রস্তাব দিয়েছেন এভাবে, ‘আমরা কিছু জায়গা কিনব, সেখানে কনভেন্ট বানানো হবে এবং আপনাদের সকলকে সেখানে সুরক্ষিতভাবে সরানো হবে। যৌন হেনস্তার অভিযোগ তুলে নিন।’ এর পর আপস না করতে চাইলে ধর্মযাজক হুমকি দেন সন্ন্যাসিনীকে।

কোট্টায়েমের সন্ন্যাসিনী যখন জালন্ধরের বিশপ ফ্র্যাংকো মুলাক্কালের বিরুদ্ধে লড়ছেন, তখন কেরালার অন্য এক অঞ্চলে একটি কনভেন্টের কুয়ো থেকে উদ্ধার হয় এক সন্ন্যাসিনীর দেহ। কুয়োর আশপাশে ছিল রক্তের দাগ। সন্ন্যাসিনীর নাম সুজান। এর আগেও আরও এক সন্ন্যাসিনীর দেহ কুয়োর ভিতর পাওয়া গেছে। অভয়া সন্ন্যাসিনীর দেহ। তাঁরা কি আত্মহত্যা করেছেন? নাকি কেউ তাঁদের মেরে ফেলেছে? আজও আমরা জানি না।

পুরুষেরা কিছুতেই সহ্য করতে পারে না যে নারী হয়ে পুরুষের, সে পুরুষ ধর্ষক হোক, বা খুনি হোক, কোনও বিপদ ডেকে আনবে। এমন নারীকে, সেই সন্ন্যাসিনীকে, পি সি জর্জ নামে রাজ্যের এক বিধায়ক ‘বেশ্যা’ বলে গালি দিয়েছেন। সন্ন্যাসিনীটি ধর্ষণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, সে কারণে বিধায়ক বলেছেন, ‘ওই সন্ন্যাসিনী যে একজন পতিতা, তাতে সন্দেহ নেই।’ যেহেতু সন্ন্যাসিনী বলেছেন, তাঁকে মোট ১৩ বার ধর্ষণ করেছেন বিশপ, তাই বিধায়কের কটূক্তি, ‘১২ বার ধর্ষণে আপত্তি ছিল না। ১৩তম বারই তাঁর মনে হলো ধর্ষণ করা হচ্ছে। আপত্তি থাকলে প্রথম বারেই কেন অভিযোগ করেননি?’ রাজ্যের বিধায়কসহ হোমরা-চোমরা অনেকে ক্ষেপেছেন। প্রথম বার ধর্ষণ হওয়ার পর যেহেতু অভিযোগ করেননি সন্ন্যাসিনী, তাই ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যে! অনেকে, বিশপ আদৌ ধর্ষণ করেছেন কি না, তার প্রমাণ দেখতে চায়। মী টু আন্দোলনের শুরুতে হলিউডের প্রভাবশালী ব্যক্তি হারভি উইন্সটাইনের বিরুদ্ধে অভিনেত্রী গ্লিনিথ পাল্ট্রো, জেনিফার লোরেন্স, অ্যাশলি জাড যে ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন, কেউ কি প্রমাণ চেয়েছিল? তদন্ত করে দেখতে চেয়েছিল? কেউ চায়নি, কারণ ‘আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে’- মেয়েদের এই স্বীকারোক্তিই ধর্ষণের যথেষ্ট প্রমাণ। কেউ সাক্ষী রেখে ধর্ষণ করে না। পুবের মেয়েরা তো বটেই, পাশ্চাত্যের মেয়েরাও সহজে মুখ ফুটে ধর্ষণের কথা কাউকে বলে না। বললে নিজেদেরই লাঞ্ছিত হতে হয়। যদি কখনও কেউ ফাঁস করে প্রভাবশালী পুরুষদের কীর্তি কাহিনী, নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই করে। সমাজের লোকেরা তাঁকে বেশ্যা বলে গালি দেবে, জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে জেনেও যারা ধর্ষণের অভিযোগ করে প্রভাবশালী কারো বিরুদ্ধে, তারা ধর্ষণ ঘটেছে বলেই করে। মী টু আন্দোলন কিছু মেয়েকে মুখ খুলিয়েছে, বিশেষ করে পাশ্চাত্যে। কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে আজও ধর্ষিতা মেয়েরা মুখ বুজে আছে। কেরালার সন্ন্যাসিনী সত্যিকার সাহসিনী বলেই পেরেছেন কিছুকে অথবা কাউকে পরোয়া না করতে। এমন সাহসিনীর সংখ্যা খুবই কম আমাদের। অবশ্য এই সাহস তিনি ১৩তম ধর্ষণের পর অর্জন করেছেন। অনেকে তো শততম ধর্ষণের পরও নারী বিদ্বেষী সমাজকে ধর্ষণের কথা জানাতে ভয় পায়। লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়।

এই সমাজ প্রচ- নারী বিদ্বেষী এবং পুরুষতান্ত্রিক। সে কারণেই ধর্ষণের অভিযোগ করার পর থেকেই সন্ন্যাসিনী একা হয়ে গেছেন। গির্জাও সরে দাঁড়িয়েছে। রেশন বা ভাতার সুবেধে আর পাচ্ছেন না। খবরটি মিডিয়ায় এসেছে বলে, জনগণ তদন্তের জন্য চাপ দিচ্ছে। অগত্যা তদন্ত শুরু হয়েছে। অগত্যা বিশপকে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে হয়েছে। পত্রপত্রিকায় খবরটি ছাপা না হলে ঠিক ঠিক ধামা চাপা পড়ে যেত বিষয়টি। কোনও একদিন হয়তো সন্ন্যাসিনীর দেহ পাওয়া যেত কোনও এক কুয়োয়।

অনেকে বলছেন, পুরোহিত, বিশপ, নান বা সন্ন্যাসিনীদের কৌমার্য ব্রতের রীতি বন্ধ করে দিলেই শিশু এবং নারী-ধর্ষণ বন্ধ হবে। কৌমার্য ব্রত বা ব্রহ্মচর্য ব্রতের রীতি পুরোপুরি যুক্তিহীন উদ্ভট এক রীতি, এটি বন্ধ হওয়া উচিত। এটি বন্ধ হলে ধর্ষণ বন্ধ হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ষণ যারা করে, তারা অবিবাহিত বা তাদের যৌন সংগী নেই বলে ধর্ষণ করে- তা ঠিক নয়। তারা ধর্ষণ করে যেহেতু পুরুষতন্ত্র তাদের শিখিয়েছে, তারা সবল এবং নারীরা দুর্বল, সুতরাং তারা নারীকে নিয়ন্ত্রণ করার এবং নির্যাতন করার সব রকম অধিকার রাখে। পুরুষতন্ত্র তাদের এতটাই পাষ- বানিয়ে ফেলে এতটাই নির্মম নিষ্ঠুর যে, নিরীহ শিশুদের যৌন নির্যাতন করতে তাদের এতটুকু দ্বিধা হয় না।

আজ ইউরোপ আমেরিকায় ক্যাথলিক গির্জার বিরুদ্ধে মানুষ সরব। কারণ ধর্মযাজকেরা বহু যুগ ধরে শিশুদের ধর্ষণ করেছে। শিশুরা মুখ বুজে ছিল এতকাল। এখন তারা প্রাপ্তবয়স্ক। এখন তারা বিচার চায়। পোপ কোনও সমস্যার সমাধান দিতে পারেন না, শুধু ক্ষমা চেয়ে বেড়ান। শুধু খ্রিস্টান ধর্মগুরুদেরই দোষ নয়, মসজিদের ইমাম আর মাদ্রাসার শিক্ষক অহরহই ধর্ষণ করছে শিশুদের। হিন্দু ধর্মগুরুরাও মানুষকে ঠকিয়ে টাকা পয়সার পাহাড় বানায়, দেদারসে ধর্ষণও করে। বেশ কিছু ধর্মগুরু এখন জেলের ভাত খাচ্ছে। বৌদ্ধ ভিক্ষুও ধর্ষণ করতে জানে। মানুষ খুনও তারা করে। অথচ মানুষ এদের কত কাল সৎ এবং নিরাপদ মানুষ হিসেবে বিশ্বাস করেছে।

অন্যায় করে কোনও ধর্মগুরু, কোনও ইমাম, কোনও হুজুর, কোনও ধর্মযাজক, কোনও বিশপ, এমনকী পোপও যেন পার না পেতে পারে। সবারই যেন বিচার হয়। ধর্মের নামে মানুষকে শোষণ নির্যাতন করার ইতিহাস বহু পুরনো। আজও এই শোষণ নির্যাতনকে যারা নির্বিচারে চলতে দেয়, তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না তুললে ভবিষ্যৎ বড় অন্ধকার।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা