শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই?

রোহিঙ্গারা যখন বার্মা থেকে দলে দলে নদী পার হয়ে বাংলাদেশে ঢুকে যাচ্ছে, আমি বলেছিলাম বাংলাদেশ কেন ওদের বাধা দিচ্ছে, সবাইকে আশ্রয় দেওয়া উচিত। কিন্তু আমার ভাই বললো, ‘তুই দেশে থাকিস না, তুই জানিস না, রোহিঙ্গারা কী করে, ওরা ইয়াবা মাদকের ব্যবসা করে, দেশের যুব সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে এই ইয়াবা’। ভাই আরও বললো, ‘ওদের প্রচুর বাচ্চা হয়’। আমি বললাম, ‘তাতে কী? একটা সম্প্রদায়কে যদি তুমি গরিব করে রাখো, অশিক্ষিত করে রাখো, এমন তো হবেই’। ভাই এরপর বললো, ‘ওদের জিহাদি ট্রেনিং দিয়ে জিহাদি বানানো হচ্ছে। জামায়াতে ইসলামের লোকেরা চায় রোহিঙ্গারা থাকুক বাংলাদেশে, কারণ রোহিঙ্গাদের জিহাদি বানানো সোজা’। এদিকে ভারতে যে চল্লিশ হাজার রোহিঙ্গা ঢুকেছিল, ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওদের তাড়িয়ে দেবে। ভারতের যে মিডিয়া আমার মত জানতে চেয়েছে রোহিঙ্গাদের কী করা উচিত, সবাইকে বলেছি, রোহিঙ্গাদের থাকতে দেওয়া উচিত ভারতে। বার্মা ওদের নেবে না, বাংলাদেশে পাঠালে ওরা হয়তো জিহাদি হয়ে যাবে। প্রতিবেশী দেশে জিহাদিদের উৎপাত বাড়লে ভারতের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হবে, সবচেয়ে বড় কথা, ভারত চিরকালই দুর্দশাগ্রস্ত মানুষকে আশ্রয় দিয়েছে, ভারতের উদার বাহু কত ভিন্ন ধর্মের কত ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষকে আলিঙ্গন করেছে, আশ্রয়প্রার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। এখন রোহিঙ্গাদের মতো অসহায় প্রাণীদের কেন আশ্রয় দেবে না! ১২০ কোটি মানুষের বাস ভারতে। চল্লিশ হাজার নিতান্তই কম সংখ্যক লোক। ভারতে বাস করলে রোহিঙ্গাদের অন্তত জিহাদি হওয়ার আশঙ্কা নেই। ভারত সরকার রোহিঙ্গাদের নিয়ে কী করবে, তা ভারত সরকারই ভালো জানে। আমার উপদেশ শোনার প্রয়োজন কারোরই নেই। তবে বাংলাদেশ সাড়ে সাত লাখ গৃহহীন, দেশহীন লোককে কী করে যে আশ্রয় দিয়েছে, নিজেদের কত ক্ষতি করে, তা দেখে আমি সত্যি অবাক বনেছি। বার্মার মিলিটারি রোহিঙ্গাদের বাড়ি ঘর পুড়িয়ে দিয়েছে, প্রচুর পুরুষকে খুন করেছে, মেয়েদের ধর্ষণ করেছে, যারা বেঁচে আছে জীবন বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অন্ধকারে খরস্রোতা নদীতে ডিঙ্গি নৌকা ভাসিয়ে দিয়েছে, যে তীরেই গিয়ে পৌঁছোয়।

পৃথিবীর অনেক দেশই রোহিঙ্গাদের জন্য খরচের টাকা পয়সা দিচ্ছে বাংলাদেশকে, কিন্তু রোহিঙ্গাদের কেউ নিজের দেশে ঠাঁই দিতে চায় না। অদ্ভুত এক জনগোষ্ঠী বটে, চাষবাস করা, নামাজ রোজা করা আর সন্তান উৎপাদন করা ছাড়া বেশি কিছু জানে না। মনে হয় দশ হাজার বছর আগের কোনও জনগোষ্ঠী হঠাৎ আধুনিক পৃথিবীতে এসে উপস্থিত। মাঝখানে যে কত বিপ্ল­ব ঘটে গেছে, তার কিছুর ছোঁয়া তাদের গায়ে লাগেনি। পরিবার ছোট হয়ে গেছে, মেয়েরা ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে, চাকরি বাকরি করছে, বাল্যবিবাহ কমে গেছে, নারীর সমানাধিকারের জন্য আন্দোলন হচ্ছে, কারখানা গড়ে উঠেছে, চাষাবাদ ছেড়ে অনেকে কারখানায় কাজ করছে। কী করে আধুনিক শিক্ষা নেবে রোহিঙ্গারা? শুনেছি বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিশু-কিশোরদের জন্য যত না ইস্কুল খোলা হয়েছে, তার চেয়ে বেশি মাদ্রাসা খোলা হয়েছে। শত শত মাদ্রাসা, তাদের আদৌ আধুনিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে বলে আমার মনে হয় না। সম্ভবত ধর্ম দিয়ে ডুবিয়ে রাখলে জিহাদি বানানোর পথটা সহজ হয় বলেই এই পরিকল্পনা।

বাংলাদেশে রোহিঙ্গা যুবকরা তাদের ক্যাম্পের আশেপাশের শহরে ডাকাতি করছে, মেয়েদের বাল্যবিবাহ হচ্ছে, অথবা তারা পতিতা ব্যবসা করতে নেমেছে। বার্মায় কিছু রোহিঙ্গা অস্ত্র হাতে নিয়েছিল, বাংলাদেশেও তাই হয়েছে। ওদের জন্য চাষবাস আর সন্তান উৎপাদনের বাইরে জিহাদি হওয়াটাই সম্ভবত এক্সট্রা অরডিনারি কাজ।

খুব স্বাভাবিক যে রোহিঙ্গাদের কেউ চায় না নিজের দেশে ঢুকিয়ে ঝামেলা বাড়াতে। বাংলাদেশ সরকার ওদের জায়গা দিয়েছে, যত না মানবতার জন্য, তার চেয়ে বেশি সম্ভবত মুসলমানদের ভোট পাওয়ার জন্য। ভিন্ন মতাবলম্বী মুক্তচিন্তকরা এক এক করে নিজের দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছে, সরকার কাউকে নিরাপত্তা দিতে আগ্রহী নয়। এমন দেশে, অবাক কান্ড, বহিরাগত রোহিঙ্গাদের জন্য জনগণের আবেগ উথলে ওঠে, সরকারের আবেগও সেই সাথে উথলে ওঠে, রোহিঙ্গারা মুসলমান বলেই। প্রতিবেশী কোনও দেশ থেকে দলে দলে অমুসলিম লোকেরা বাংলাদেশে ভিড় করলে এভাবে কি সবাইকে আশ্রয় দিত বাংলাদেশ? আমার সন্দেহ হয়। আমার আজকের প্রশ্ন, সৌদি আরব কেন রোহিঙ্গাদের বিদেয় করছে? বাংলাদেশের পাসপোর্টে হজ বা উমরাহ করার ভিসা নিয়ে যে রোহিঙ্গারা সৌদি আরবে গিয়ে অবৈধভাবে থাকতে শুরু করেছিল, তাদের না তাড়িয়ে বরং ভিসা শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভিসা বাড়ানোই তো সাচ্চা মুসলমানের কাজ। সারা দুনিয়ার মুসলমানের কাছে সৌদি আরব একটি পবিত্র জায়গা। সৌদি আরব ইসলামের জম্ম ভূমি। নবী বলতেন, এক মুসলমান আরেক মুসলমানের ভাই। তবে যে ভাইকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হচ্ছে? সৌদি আরবে বিধর্মী অনেকে বাস করেন, তাঁরা নাগরিক না হতে পারেন, কিন্তু বাস করার অনুমতি পাচ্ছেন। বিধর্মী অনেক শ্রমিকও সৌদি আরবে আছেন। রোহিঙ্গাদের তো শ্রমিক হিসেবেও আশ্রয় দেওয়া যায়! যে শ্রম গরিব দেশের লোকেরা দিচ্ছে সৌদি আরবে, সেই শ্রম রোহিঙ্গারাও দিতে সক্ষম। সৌদি আরব কিছুদিন আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৩০ লাখ ফিলিস্তিনি মুসলমানকে হজ করার ভিসা দেবে না। ফিলিস্তিনি মুসলমানকে হজ করা থেকে বঞ্চিত করে কাকে খুশি করতে চাইছে দেশটি?

মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই, এ কথা জম্মে র পর থেকে শুনে আসছি। অথচ জীবনভর দেখলাম বাক্যটি কী ভীষণ রকম ভুল। ন’ বছর বয়সে দেখেছি পাঞ্জাবি মুসলমান বাঙালি মুসলমানদের ঘৃণা করে, তাদের গুলি করে হত্যা করে, তাদের ধর্ষণ করে, তাদের টাকা পয়সা সোনাদানা লুঠ করে। এখনও দেখছি পাকিস্তানের সুন্নি মুসলমান শিয়া মুসলমানদের ঘৃণা করে, আহমদিয়া মুসলমানদের মুসলমান বলেই মনে করে না। ইরাকে দেখছি সুন্নি মুসলমান শিয়া মুসলমানদের ঘৃণা করে, শিয়া মুসলমানও সুন্নি মুসলমানদের ঘৃণা করে। দেখছি সৌদি মুসলমান ইয়েমেনি মুসলমানদের ঘৃণা করে। দেখছি ধনী মুসলমান গরিব মুসলমানদের ঘৃণা করে। মুসলমান মুসলমান আর যাই হোক, ভাই ভাই নয়। সৌদি আরব আমেরিকা আর ইজরাইলকে যত আপন মনে করে, তত আপন কোনও মুসলিম দেশকে মনে করে না। ধর্ম নিছক লোক দেখানো। হিসেবটা সবসময়ই ধন দৌলতের। ইয়েমেনের লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে বোমা মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব, অনাহারে মারা যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ শিশু। তাতে সৌদি আরবের কিছু যায় আসে না, অন্যান্য মুসলিম দেশেরও কিছু যায় আসে না। আসলে গরিবদের নিয়ে কারও কোনও মাথা ব্যথা নেই। ঠিক যেমন রোহিঙ্গাদের নিয়ে নেই। তবুও রোহিঙ্গাদের জন্য সাহায্য অনেক দেশই দিয়েছে। কিন্তু সাহায্য দিয়ে দিয়ে আর কতকাল বাঁচিয়ে রাখা হবে একটা জনগোষ্ঠীকে। সবচেয়ে বড় প্রয়োজন, ওদের শিক্ষা স্বাস্থ্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। পরিবার পরিকল্পনা করার, সৎ উপায়ে উপার্জন করার, বাল্য বিবাহ না করার, অপরাধ না করার, জিহাদি না হওয়ার শিক্ষাটা ওদের জন্য জরুরি। তাদের প্রয়োজন একটি রাষ্ট্রের, যে রাষ্ট্র তাদের নাগরিকত্ব দেবে।

বার্মা রাজি হয়েছে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেবে। বাংলাদেশ ফেরত পাঠাতে চাইছে রোহিঙ্গাদের। সাড়ে সাত লাখের মধ্যে কয়েক হাজার পাঠাবে, এমন সময় জাতিসংঘ বলছে, আগে দেখে নিতে হবে বার্মায় রোহিঙ্গাদের জন্য সত্যিকার নিরাপত্তা আদৌ আছে কিনা। এর মধ্যে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদের সর্বোচ্চ যে পুরস্কার দিয়েছিল অং সান সু চিকে, সেটি ফেরত নিয়েছে। এই মহিলার কাছ থেকে মানবাধিকারের জন্য পাওয়া সব পুরস্কার ফেরতই নেওয়া উচিত।

ধর্মের ভিত্তিতে দেশ বানানো, ভাই বানানো সম্পূর্ণ ভুল সিদ্ধান্ত। রাষ্ট্রের ভিত্তি হতে হয় গণতন্ত্র, যেখানে সব ধর্মের, সব সম্প্রদায়ের, সব লিঙ্গের মানুষের অধিকার সমান। যে রাষ্ট্রে মানবাধিকারের এবং মত প্রকাশের অধিকারের মূল্য সবচেয়ে বেশি। আজ যদি এই বিশ্বাসটা সবার থাকতো, তাহলে পাকিস্তানের এই পরিণতি হয় না, বার্মার রোহিঙ্গাদেরও এই হাল হয় না। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় রাজনীতিকরা ভালো ভালো কথা শুধু বলার জন্যই বলেন, কাজে লাগাবার জন্য বলেন না। মানুষকে ধোঁকা দেওয়াটা তাদের একটা পেশা। এই দুঃসময় একদিন দূর হবে, এই আমার আশা।

 

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা