শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই?

রোহিঙ্গারা যখন বার্মা থেকে দলে দলে নদী পার হয়ে বাংলাদেশে ঢুকে যাচ্ছে, আমি বলেছিলাম বাংলাদেশ কেন ওদের বাধা দিচ্ছে, সবাইকে আশ্রয় দেওয়া উচিত। কিন্তু আমার ভাই বললো, ‘তুই দেশে থাকিস না, তুই জানিস না, রোহিঙ্গারা কী করে, ওরা ইয়াবা মাদকের ব্যবসা করে, দেশের যুব সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে এই ইয়াবা’। ভাই আরও বললো, ‘ওদের প্রচুর বাচ্চা হয়’। আমি বললাম, ‘তাতে কী? একটা সম্প্রদায়কে যদি তুমি গরিব করে রাখো, অশিক্ষিত করে রাখো, এমন তো হবেই’। ভাই এরপর বললো, ‘ওদের জিহাদি ট্রেনিং দিয়ে জিহাদি বানানো হচ্ছে। জামায়াতে ইসলামের লোকেরা চায় রোহিঙ্গারা থাকুক বাংলাদেশে, কারণ রোহিঙ্গাদের জিহাদি বানানো সোজা’। এদিকে ভারতে যে চল্লিশ হাজার রোহিঙ্গা ঢুকেছিল, ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওদের তাড়িয়ে দেবে। ভারতের যে মিডিয়া আমার মত জানতে চেয়েছে রোহিঙ্গাদের কী করা উচিত, সবাইকে বলেছি, রোহিঙ্গাদের থাকতে দেওয়া উচিত ভারতে। বার্মা ওদের নেবে না, বাংলাদেশে পাঠালে ওরা হয়তো জিহাদি হয়ে যাবে। প্রতিবেশী দেশে জিহাদিদের উৎপাত বাড়লে ভারতের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হবে, সবচেয়ে বড় কথা, ভারত চিরকালই দুর্দশাগ্রস্ত মানুষকে আশ্রয় দিয়েছে, ভারতের উদার বাহু কত ভিন্ন ধর্মের কত ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষকে আলিঙ্গন করেছে, আশ্রয়প্রার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। এখন রোহিঙ্গাদের মতো অসহায় প্রাণীদের কেন আশ্রয় দেবে না! ১২০ কোটি মানুষের বাস ভারতে। চল্লিশ হাজার নিতান্তই কম সংখ্যক লোক। ভারতে বাস করলে রোহিঙ্গাদের অন্তত জিহাদি হওয়ার আশঙ্কা নেই। ভারত সরকার রোহিঙ্গাদের নিয়ে কী করবে, তা ভারত সরকারই ভালো জানে। আমার উপদেশ শোনার প্রয়োজন কারোরই নেই। তবে বাংলাদেশ সাড়ে সাত লাখ গৃহহীন, দেশহীন লোককে কী করে যে আশ্রয় দিয়েছে, নিজেদের কত ক্ষতি করে, তা দেখে আমি সত্যি অবাক বনেছি। বার্মার মিলিটারি রোহিঙ্গাদের বাড়ি ঘর পুড়িয়ে দিয়েছে, প্রচুর পুরুষকে খুন করেছে, মেয়েদের ধর্ষণ করেছে, যারা বেঁচে আছে জীবন বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অন্ধকারে খরস্রোতা নদীতে ডিঙ্গি নৌকা ভাসিয়ে দিয়েছে, যে তীরেই গিয়ে পৌঁছোয়।

পৃথিবীর অনেক দেশই রোহিঙ্গাদের জন্য খরচের টাকা পয়সা দিচ্ছে বাংলাদেশকে, কিন্তু রোহিঙ্গাদের কেউ নিজের দেশে ঠাঁই দিতে চায় না। অদ্ভুত এক জনগোষ্ঠী বটে, চাষবাস করা, নামাজ রোজা করা আর সন্তান উৎপাদন করা ছাড়া বেশি কিছু জানে না। মনে হয় দশ হাজার বছর আগের কোনও জনগোষ্ঠী হঠাৎ আধুনিক পৃথিবীতে এসে উপস্থিত। মাঝখানে যে কত বিপ্ল­ব ঘটে গেছে, তার কিছুর ছোঁয়া তাদের গায়ে লাগেনি। পরিবার ছোট হয়ে গেছে, মেয়েরা ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে, চাকরি বাকরি করছে, বাল্যবিবাহ কমে গেছে, নারীর সমানাধিকারের জন্য আন্দোলন হচ্ছে, কারখানা গড়ে উঠেছে, চাষাবাদ ছেড়ে অনেকে কারখানায় কাজ করছে। কী করে আধুনিক শিক্ষা নেবে রোহিঙ্গারা? শুনেছি বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিশু-কিশোরদের জন্য যত না ইস্কুল খোলা হয়েছে, তার চেয়ে বেশি মাদ্রাসা খোলা হয়েছে। শত শত মাদ্রাসা, তাদের আদৌ আধুনিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে বলে আমার মনে হয় না। সম্ভবত ধর্ম দিয়ে ডুবিয়ে রাখলে জিহাদি বানানোর পথটা সহজ হয় বলেই এই পরিকল্পনা।

বাংলাদেশে রোহিঙ্গা যুবকরা তাদের ক্যাম্পের আশেপাশের শহরে ডাকাতি করছে, মেয়েদের বাল্যবিবাহ হচ্ছে, অথবা তারা পতিতা ব্যবসা করতে নেমেছে। বার্মায় কিছু রোহিঙ্গা অস্ত্র হাতে নিয়েছিল, বাংলাদেশেও তাই হয়েছে। ওদের জন্য চাষবাস আর সন্তান উৎপাদনের বাইরে জিহাদি হওয়াটাই সম্ভবত এক্সট্রা অরডিনারি কাজ।

খুব স্বাভাবিক যে রোহিঙ্গাদের কেউ চায় না নিজের দেশে ঢুকিয়ে ঝামেলা বাড়াতে। বাংলাদেশ সরকার ওদের জায়গা দিয়েছে, যত না মানবতার জন্য, তার চেয়ে বেশি সম্ভবত মুসলমানদের ভোট পাওয়ার জন্য। ভিন্ন মতাবলম্বী মুক্তচিন্তকরা এক এক করে নিজের দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছে, সরকার কাউকে নিরাপত্তা দিতে আগ্রহী নয়। এমন দেশে, অবাক কান্ড, বহিরাগত রোহিঙ্গাদের জন্য জনগণের আবেগ উথলে ওঠে, সরকারের আবেগও সেই সাথে উথলে ওঠে, রোহিঙ্গারা মুসলমান বলেই। প্রতিবেশী কোনও দেশ থেকে দলে দলে অমুসলিম লোকেরা বাংলাদেশে ভিড় করলে এভাবে কি সবাইকে আশ্রয় দিত বাংলাদেশ? আমার সন্দেহ হয়। আমার আজকের প্রশ্ন, সৌদি আরব কেন রোহিঙ্গাদের বিদেয় করছে? বাংলাদেশের পাসপোর্টে হজ বা উমরাহ করার ভিসা নিয়ে যে রোহিঙ্গারা সৌদি আরবে গিয়ে অবৈধভাবে থাকতে শুরু করেছিল, তাদের না তাড়িয়ে বরং ভিসা শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভিসা বাড়ানোই তো সাচ্চা মুসলমানের কাজ। সারা দুনিয়ার মুসলমানের কাছে সৌদি আরব একটি পবিত্র জায়গা। সৌদি আরব ইসলামের জম্ম ভূমি। নবী বলতেন, এক মুসলমান আরেক মুসলমানের ভাই। তবে যে ভাইকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হচ্ছে? সৌদি আরবে বিধর্মী অনেকে বাস করেন, তাঁরা নাগরিক না হতে পারেন, কিন্তু বাস করার অনুমতি পাচ্ছেন। বিধর্মী অনেক শ্রমিকও সৌদি আরবে আছেন। রোহিঙ্গাদের তো শ্রমিক হিসেবেও আশ্রয় দেওয়া যায়! যে শ্রম গরিব দেশের লোকেরা দিচ্ছে সৌদি আরবে, সেই শ্রম রোহিঙ্গারাও দিতে সক্ষম। সৌদি আরব কিছুদিন আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৩০ লাখ ফিলিস্তিনি মুসলমানকে হজ করার ভিসা দেবে না। ফিলিস্তিনি মুসলমানকে হজ করা থেকে বঞ্চিত করে কাকে খুশি করতে চাইছে দেশটি?

মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই, এ কথা জম্মে র পর থেকে শুনে আসছি। অথচ জীবনভর দেখলাম বাক্যটি কী ভীষণ রকম ভুল। ন’ বছর বয়সে দেখেছি পাঞ্জাবি মুসলমান বাঙালি মুসলমানদের ঘৃণা করে, তাদের গুলি করে হত্যা করে, তাদের ধর্ষণ করে, তাদের টাকা পয়সা সোনাদানা লুঠ করে। এখনও দেখছি পাকিস্তানের সুন্নি মুসলমান শিয়া মুসলমানদের ঘৃণা করে, আহমদিয়া মুসলমানদের মুসলমান বলেই মনে করে না। ইরাকে দেখছি সুন্নি মুসলমান শিয়া মুসলমানদের ঘৃণা করে, শিয়া মুসলমানও সুন্নি মুসলমানদের ঘৃণা করে। দেখছি সৌদি মুসলমান ইয়েমেনি মুসলমানদের ঘৃণা করে। দেখছি ধনী মুসলমান গরিব মুসলমানদের ঘৃণা করে। মুসলমান মুসলমান আর যাই হোক, ভাই ভাই নয়। সৌদি আরব আমেরিকা আর ইজরাইলকে যত আপন মনে করে, তত আপন কোনও মুসলিম দেশকে মনে করে না। ধর্ম নিছক লোক দেখানো। হিসেবটা সবসময়ই ধন দৌলতের। ইয়েমেনের লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে বোমা মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব, অনাহারে মারা যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ শিশু। তাতে সৌদি আরবের কিছু যায় আসে না, অন্যান্য মুসলিম দেশেরও কিছু যায় আসে না। আসলে গরিবদের নিয়ে কারও কোনও মাথা ব্যথা নেই। ঠিক যেমন রোহিঙ্গাদের নিয়ে নেই। তবুও রোহিঙ্গাদের জন্য সাহায্য অনেক দেশই দিয়েছে। কিন্তু সাহায্য দিয়ে দিয়ে আর কতকাল বাঁচিয়ে রাখা হবে একটা জনগোষ্ঠীকে। সবচেয়ে বড় প্রয়োজন, ওদের শিক্ষা স্বাস্থ্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। পরিবার পরিকল্পনা করার, সৎ উপায়ে উপার্জন করার, বাল্য বিবাহ না করার, অপরাধ না করার, জিহাদি না হওয়ার শিক্ষাটা ওদের জন্য জরুরি। তাদের প্রয়োজন একটি রাষ্ট্রের, যে রাষ্ট্র তাদের নাগরিকত্ব দেবে।

বার্মা রাজি হয়েছে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেবে। বাংলাদেশ ফেরত পাঠাতে চাইছে রোহিঙ্গাদের। সাড়ে সাত লাখের মধ্যে কয়েক হাজার পাঠাবে, এমন সময় জাতিসংঘ বলছে, আগে দেখে নিতে হবে বার্মায় রোহিঙ্গাদের জন্য সত্যিকার নিরাপত্তা আদৌ আছে কিনা। এর মধ্যে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদের সর্বোচ্চ যে পুরস্কার দিয়েছিল অং সান সু চিকে, সেটি ফেরত নিয়েছে। এই মহিলার কাছ থেকে মানবাধিকারের জন্য পাওয়া সব পুরস্কার ফেরতই নেওয়া উচিত।

ধর্মের ভিত্তিতে দেশ বানানো, ভাই বানানো সম্পূর্ণ ভুল সিদ্ধান্ত। রাষ্ট্রের ভিত্তি হতে হয় গণতন্ত্র, যেখানে সব ধর্মের, সব সম্প্রদায়ের, সব লিঙ্গের মানুষের অধিকার সমান। যে রাষ্ট্রে মানবাধিকারের এবং মত প্রকাশের অধিকারের মূল্য সবচেয়ে বেশি। আজ যদি এই বিশ্বাসটা সবার থাকতো, তাহলে পাকিস্তানের এই পরিণতি হয় না, বার্মার রোহিঙ্গাদেরও এই হাল হয় না। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় রাজনীতিকরা ভালো ভালো কথা শুধু বলার জন্যই বলেন, কাজে লাগাবার জন্য বলেন না। মানুষকে ধোঁকা দেওয়াটা তাদের একটা পেশা। এই দুঃসময় একদিন দূর হবে, এই আমার আশা।

 

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক