শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই?

রোহিঙ্গারা যখন বার্মা থেকে দলে দলে নদী পার হয়ে বাংলাদেশে ঢুকে যাচ্ছে, আমি বলেছিলাম বাংলাদেশ কেন ওদের বাধা দিচ্ছে, সবাইকে আশ্রয় দেওয়া উচিত। কিন্তু আমার ভাই বললো, ‘তুই দেশে থাকিস না, তুই জানিস না, রোহিঙ্গারা কী করে, ওরা ইয়াবা মাদকের ব্যবসা করে, দেশের যুব সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে এই ইয়াবা’। ভাই আরও বললো, ‘ওদের প্রচুর বাচ্চা হয়’। আমি বললাম, ‘তাতে কী? একটা সম্প্রদায়কে যদি তুমি গরিব করে রাখো, অশিক্ষিত করে রাখো, এমন তো হবেই’। ভাই এরপর বললো, ‘ওদের জিহাদি ট্রেনিং দিয়ে জিহাদি বানানো হচ্ছে। জামায়াতে ইসলামের লোকেরা চায় রোহিঙ্গারা থাকুক বাংলাদেশে, কারণ রোহিঙ্গাদের জিহাদি বানানো সোজা’। এদিকে ভারতে যে চল্লিশ হাজার রোহিঙ্গা ঢুকেছিল, ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওদের তাড়িয়ে দেবে। ভারতের যে মিডিয়া আমার মত জানতে চেয়েছে রোহিঙ্গাদের কী করা উচিত, সবাইকে বলেছি, রোহিঙ্গাদের থাকতে দেওয়া উচিত ভারতে। বার্মা ওদের নেবে না, বাংলাদেশে পাঠালে ওরা হয়তো জিহাদি হয়ে যাবে। প্রতিবেশী দেশে জিহাদিদের উৎপাত বাড়লে ভারতের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হবে, সবচেয়ে বড় কথা, ভারত চিরকালই দুর্দশাগ্রস্ত মানুষকে আশ্রয় দিয়েছে, ভারতের উদার বাহু কত ভিন্ন ধর্মের কত ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষকে আলিঙ্গন করেছে, আশ্রয়প্রার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। এখন রোহিঙ্গাদের মতো অসহায় প্রাণীদের কেন আশ্রয় দেবে না! ১২০ কোটি মানুষের বাস ভারতে। চল্লিশ হাজার নিতান্তই কম সংখ্যক লোক। ভারতে বাস করলে রোহিঙ্গাদের অন্তত জিহাদি হওয়ার আশঙ্কা নেই। ভারত সরকার রোহিঙ্গাদের নিয়ে কী করবে, তা ভারত সরকারই ভালো জানে। আমার উপদেশ শোনার প্রয়োজন কারোরই নেই। তবে বাংলাদেশ সাড়ে সাত লাখ গৃহহীন, দেশহীন লোককে কী করে যে আশ্রয় দিয়েছে, নিজেদের কত ক্ষতি করে, তা দেখে আমি সত্যি অবাক বনেছি। বার্মার মিলিটারি রোহিঙ্গাদের বাড়ি ঘর পুড়িয়ে দিয়েছে, প্রচুর পুরুষকে খুন করেছে, মেয়েদের ধর্ষণ করেছে, যারা বেঁচে আছে জীবন বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অন্ধকারে খরস্রোতা নদীতে ডিঙ্গি নৌকা ভাসিয়ে দিয়েছে, যে তীরেই গিয়ে পৌঁছোয়।

পৃথিবীর অনেক দেশই রোহিঙ্গাদের জন্য খরচের টাকা পয়সা দিচ্ছে বাংলাদেশকে, কিন্তু রোহিঙ্গাদের কেউ নিজের দেশে ঠাঁই দিতে চায় না। অদ্ভুত এক জনগোষ্ঠী বটে, চাষবাস করা, নামাজ রোজা করা আর সন্তান উৎপাদন করা ছাড়া বেশি কিছু জানে না। মনে হয় দশ হাজার বছর আগের কোনও জনগোষ্ঠী হঠাৎ আধুনিক পৃথিবীতে এসে উপস্থিত। মাঝখানে যে কত বিপ্ল­ব ঘটে গেছে, তার কিছুর ছোঁয়া তাদের গায়ে লাগেনি। পরিবার ছোট হয়ে গেছে, মেয়েরা ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে, চাকরি বাকরি করছে, বাল্যবিবাহ কমে গেছে, নারীর সমানাধিকারের জন্য আন্দোলন হচ্ছে, কারখানা গড়ে উঠেছে, চাষাবাদ ছেড়ে অনেকে কারখানায় কাজ করছে। কী করে আধুনিক শিক্ষা নেবে রোহিঙ্গারা? শুনেছি বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিশু-কিশোরদের জন্য যত না ইস্কুল খোলা হয়েছে, তার চেয়ে বেশি মাদ্রাসা খোলা হয়েছে। শত শত মাদ্রাসা, তাদের আদৌ আধুনিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে বলে আমার মনে হয় না। সম্ভবত ধর্ম দিয়ে ডুবিয়ে রাখলে জিহাদি বানানোর পথটা সহজ হয় বলেই এই পরিকল্পনা।

বাংলাদেশে রোহিঙ্গা যুবকরা তাদের ক্যাম্পের আশেপাশের শহরে ডাকাতি করছে, মেয়েদের বাল্যবিবাহ হচ্ছে, অথবা তারা পতিতা ব্যবসা করতে নেমেছে। বার্মায় কিছু রোহিঙ্গা অস্ত্র হাতে নিয়েছিল, বাংলাদেশেও তাই হয়েছে। ওদের জন্য চাষবাস আর সন্তান উৎপাদনের বাইরে জিহাদি হওয়াটাই সম্ভবত এক্সট্রা অরডিনারি কাজ।

খুব স্বাভাবিক যে রোহিঙ্গাদের কেউ চায় না নিজের দেশে ঢুকিয়ে ঝামেলা বাড়াতে। বাংলাদেশ সরকার ওদের জায়গা দিয়েছে, যত না মানবতার জন্য, তার চেয়ে বেশি সম্ভবত মুসলমানদের ভোট পাওয়ার জন্য। ভিন্ন মতাবলম্বী মুক্তচিন্তকরা এক এক করে নিজের দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছে, সরকার কাউকে নিরাপত্তা দিতে আগ্রহী নয়। এমন দেশে, অবাক কান্ড, বহিরাগত রোহিঙ্গাদের জন্য জনগণের আবেগ উথলে ওঠে, সরকারের আবেগও সেই সাথে উথলে ওঠে, রোহিঙ্গারা মুসলমান বলেই। প্রতিবেশী কোনও দেশ থেকে দলে দলে অমুসলিম লোকেরা বাংলাদেশে ভিড় করলে এভাবে কি সবাইকে আশ্রয় দিত বাংলাদেশ? আমার সন্দেহ হয়। আমার আজকের প্রশ্ন, সৌদি আরব কেন রোহিঙ্গাদের বিদেয় করছে? বাংলাদেশের পাসপোর্টে হজ বা উমরাহ করার ভিসা নিয়ে যে রোহিঙ্গারা সৌদি আরবে গিয়ে অবৈধভাবে থাকতে শুরু করেছিল, তাদের না তাড়িয়ে বরং ভিসা শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভিসা বাড়ানোই তো সাচ্চা মুসলমানের কাজ। সারা দুনিয়ার মুসলমানের কাছে সৌদি আরব একটি পবিত্র জায়গা। সৌদি আরব ইসলামের জম্ম ভূমি। নবী বলতেন, এক মুসলমান আরেক মুসলমানের ভাই। তবে যে ভাইকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হচ্ছে? সৌদি আরবে বিধর্মী অনেকে বাস করেন, তাঁরা নাগরিক না হতে পারেন, কিন্তু বাস করার অনুমতি পাচ্ছেন। বিধর্মী অনেক শ্রমিকও সৌদি আরবে আছেন। রোহিঙ্গাদের তো শ্রমিক হিসেবেও আশ্রয় দেওয়া যায়! যে শ্রম গরিব দেশের লোকেরা দিচ্ছে সৌদি আরবে, সেই শ্রম রোহিঙ্গারাও দিতে সক্ষম। সৌদি আরব কিছুদিন আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৩০ লাখ ফিলিস্তিনি মুসলমানকে হজ করার ভিসা দেবে না। ফিলিস্তিনি মুসলমানকে হজ করা থেকে বঞ্চিত করে কাকে খুশি করতে চাইছে দেশটি?

মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই, এ কথা জম্মে র পর থেকে শুনে আসছি। অথচ জীবনভর দেখলাম বাক্যটি কী ভীষণ রকম ভুল। ন’ বছর বয়সে দেখেছি পাঞ্জাবি মুসলমান বাঙালি মুসলমানদের ঘৃণা করে, তাদের গুলি করে হত্যা করে, তাদের ধর্ষণ করে, তাদের টাকা পয়সা সোনাদানা লুঠ করে। এখনও দেখছি পাকিস্তানের সুন্নি মুসলমান শিয়া মুসলমানদের ঘৃণা করে, আহমদিয়া মুসলমানদের মুসলমান বলেই মনে করে না। ইরাকে দেখছি সুন্নি মুসলমান শিয়া মুসলমানদের ঘৃণা করে, শিয়া মুসলমানও সুন্নি মুসলমানদের ঘৃণা করে। দেখছি সৌদি মুসলমান ইয়েমেনি মুসলমানদের ঘৃণা করে। দেখছি ধনী মুসলমান গরিব মুসলমানদের ঘৃণা করে। মুসলমান মুসলমান আর যাই হোক, ভাই ভাই নয়। সৌদি আরব আমেরিকা আর ইজরাইলকে যত আপন মনে করে, তত আপন কোনও মুসলিম দেশকে মনে করে না। ধর্ম নিছক লোক দেখানো। হিসেবটা সবসময়ই ধন দৌলতের। ইয়েমেনের লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে বোমা মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব, অনাহারে মারা যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ শিশু। তাতে সৌদি আরবের কিছু যায় আসে না, অন্যান্য মুসলিম দেশেরও কিছু যায় আসে না। আসলে গরিবদের নিয়ে কারও কোনও মাথা ব্যথা নেই। ঠিক যেমন রোহিঙ্গাদের নিয়ে নেই। তবুও রোহিঙ্গাদের জন্য সাহায্য অনেক দেশই দিয়েছে। কিন্তু সাহায্য দিয়ে দিয়ে আর কতকাল বাঁচিয়ে রাখা হবে একটা জনগোষ্ঠীকে। সবচেয়ে বড় প্রয়োজন, ওদের শিক্ষা স্বাস্থ্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। পরিবার পরিকল্পনা করার, সৎ উপায়ে উপার্জন করার, বাল্য বিবাহ না করার, অপরাধ না করার, জিহাদি না হওয়ার শিক্ষাটা ওদের জন্য জরুরি। তাদের প্রয়োজন একটি রাষ্ট্রের, যে রাষ্ট্র তাদের নাগরিকত্ব দেবে।

বার্মা রাজি হয়েছে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেবে। বাংলাদেশ ফেরত পাঠাতে চাইছে রোহিঙ্গাদের। সাড়ে সাত লাখের মধ্যে কয়েক হাজার পাঠাবে, এমন সময় জাতিসংঘ বলছে, আগে দেখে নিতে হবে বার্মায় রোহিঙ্গাদের জন্য সত্যিকার নিরাপত্তা আদৌ আছে কিনা। এর মধ্যে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদের সর্বোচ্চ যে পুরস্কার দিয়েছিল অং সান সু চিকে, সেটি ফেরত নিয়েছে। এই মহিলার কাছ থেকে মানবাধিকারের জন্য পাওয়া সব পুরস্কার ফেরতই নেওয়া উচিত।

ধর্মের ভিত্তিতে দেশ বানানো, ভাই বানানো সম্পূর্ণ ভুল সিদ্ধান্ত। রাষ্ট্রের ভিত্তি হতে হয় গণতন্ত্র, যেখানে সব ধর্মের, সব সম্প্রদায়ের, সব লিঙ্গের মানুষের অধিকার সমান। যে রাষ্ট্রে মানবাধিকারের এবং মত প্রকাশের অধিকারের মূল্য সবচেয়ে বেশি। আজ যদি এই বিশ্বাসটা সবার থাকতো, তাহলে পাকিস্তানের এই পরিণতি হয় না, বার্মার রোহিঙ্গাদেরও এই হাল হয় না। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় রাজনীতিকরা ভালো ভালো কথা শুধু বলার জন্যই বলেন, কাজে লাগাবার জন্য বলেন না। মানুষকে ধোঁকা দেওয়াটা তাদের একটা পেশা। এই দুঃসময় একদিন দূর হবে, এই আমার আশা।

 

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়