শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

রূপান্তরিত নারীদের অধিকার চাই

ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ
প্রিন্ট ভার্সন
রূপান্তরিত নারীদের অধিকার চাই

গত শুক্রবার ছিল আন্তর্জাতিক নারী দিবস। নারীসত্তার মর্যাদা আলাদা করে নিশ্চিত করার একটি দিন। যুগ পাল্টেছে, পাল্টেছে সময়। অসাধারণ নারীদের ক্ষমতা ও অধিকার নিয়ে আমরা যেমন উচ্ছ্বসিত, সাধারণ নারীদের অধিকার ও দাবি নিয়েও তেমনি সোচ্চার। কিন্তু রূপান্তরিত নারীদের কথা আমরা তেমন ভাবি না, বলতে গেলে উদাসীনই থেকে এসেছি বরাবর। রূপান্তরিত নারী, শব্দটি আমাদের কাছে খুব অপরিচিত বলে মনে হয়। নারী তো নারী, নারী আবার রূপান্তরিত কী করে হবে? কিন্তু আশ্চর্য মনে হলেও রূপান্তরিত নারীরা কিন্তু আমাদের খুবই পরিচিত। আমরা সাধারণত এদের চিনি ‘হিজড়া’ হিসেবে। সময় এসেছে আমাদের এ ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে আসার। ‘হিজড়া’ একটি সংস্কৃতি বা রীতি। ট্রান্সজেন্ডার বা রূপান্তরিত মানবরা কিন্তু ‘হিজড়া’ নয়। ট্রান্সজেন্ডার বা রূপান্তরিত মানবরা হলো তারা, যারা জন্মের সময় যে জেন্ডার পরিচয় নিয়ে জন্মায় তার সঙ্গে তাদের আচরণের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। অর্থাৎ দৈহিকভাবে পুরুষ হলেও মানসিকভাবে তারা এক একজন নারী। ট্রান্সজেন্ডারদের মাঝে অনেকে হরমোন থেরাপি বা অপারেশনের মাধ্যমে নিজেদের যৌনাঙ্গ পরিবর্তন করে। আর তাদেরই আমরা বলি রূপান্তরিত নারী।

ধরুন পুরুষ হিসেবে জন্ম নেওয়া একজন মানুষ নিজেকে পরিবর্তন করে নিল একজন নারী হিসেবে। সে নারীদের মতো লম্বা চুল রাখল, নিজেকে সাজাল শাড়িতে, চুড়িতে, কাজলে। তাকে এ সমাজ কিন্তু সহজভাবে মেনে নিতে পারে না। পারিবারিক ও সামাজিক শত অপমান আর লাঞ্ছনার ভিতর দিয়ে যেতে হয় সেই মানুষটিকে। অনেককেই সর্বপ্রথম হারাতে হয় নিজের পরিবারকে। সে না পায় শিক্ষার সুযোগ, না খুঁজে পায় রোজগারের উপায়। মানুষটি হয়ে পড়ে খুব একা। তখন হয়তো সে গিয়ে যোগ দেয় কোনো ‘হিজড়া’ ডেরায়। এ পর্যায়ে সে এসে শিকার হয় আরও নির্যাতন ও ঘৃণার। অনেকেই অভিযোগ করেন রাস্তায় ‘হিজড়ারা’ খুব বিরক্ত করে টাকা চেয়ে চেয়ে। বাচ্চা হওয়া কিংবা বিয়েবাড়ি সবখানেই উপস্থিত হয়ে যায় হিজড়ারা। কিন্তু এহেন ব্যবহারের পেছনের কষ্টের গল্পটা কিন্তু আমরা ভেবে দেখি না, হয়তো জানিই না। সমাজই কিন্তু বাধ্য করছে তাদের এ কাজে। আমরা কি এই রূপান্তরিত নারীদের কর্মসংস্থান করে দিতে পেরেছি? আমাদের সমাজ যেখানে এখনো পুরোপুরি নারীবান্ধব নয়, সেখানে এই রূপান্তরিত নারীদের জন্য তো আরও নয়।

এ তো গেল সামাজিক গ্রহণযোগ্যতার কথা। সামাজিকভাবে হেয় হয়েও বাঁচতে গেলে মানুষের কিছু চাহিদা তো থেকেই যায়। পেটের ক্ষুধা কিংবা রোগবালাই তো জেন্ডার বোঝে না। কখনো কি ‘হিজড়া’ ডেড়ায় গিয়েছেন? গেলে বুঝতে পারবেন, এভাবে বেঁচে থাকা কত কঠিন। আয়ের টাকার প্রায় পুরোটা চলে যায় ‘গুরু’র কাছে। কেউ আলাদা থাকতে চাইলে তাও সম্ভব হয় না। আমাদের এ দেশে একলা একজন নারী বাসা ভাড়া পায় না, সেখানে একজন রূপান্তরিত নারী বাসা ভাড়া চাইলে যে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে সেটাই তো স্বাভাবিক। অসুস্থ হলে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করাও হয়ে পড়ে এক যুদ্ধ। মহিলা ওয়ার্ডে নিয়ে গেলে বাকি নারী রোগীদের কাছ থেকে আসে প্রতিবাদ। অনেকেই বলেন রূপান্তরিত নারীরা শিক্ষিত না হওয়ায় তাদের চাকরি দেওয়া সম্ভব হয় না। কিন্তু তারা শিক্ষিত হতে পারছে না কেন? কারণ তাদের আচরণ বাকি সহপাঠীদের থেকে ভিন্ন হওয়ায় প্রথম বৈষম্যের শিকার হতে হয় সহপাঠী ও শিক্ষকদের কাছ থেকেই। এ কারণে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয় অনেকেই। কেউ বা স্কুল পেরোলেও একবার নারী হিসেবে নিজেকে সাজালে কোনো প্রতিষ্ঠানেই তাদের ভর্তি করতে চায় না।

বর্তমান সরকার হিজড়া জনগোষ্ঠীকে দিয়েছে তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি। কিন্তু তাতে কি তারা পাচ্ছে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার? উত্তরটি হচ্ছে, না। তারা নিজেদের বলছে রূপান্তরিত নারী। তারা তাদের নাম বদলে ফেলছে, তারা বদলে ফেলছে তাদের রূপ। কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্রে কি পরিবর্তন হয়েছে? হয়নি। গত নির্বাচনেও তারা অনেকেই পারেনি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে। ভোট দিতে গিয়ে দাঁড়াতে পারেনি তারা কোনো লাইনেই। তাদের কেউ কেউ হয়তো গিয়ে দাঁড়িয়েছে এবং ভোটও দিয়েছে কিন্তু সে তো আগের নামে।

কিছুদিন আগেও আমরা সংবাদপত্রগুলোয় দেখতে পেয়েছি সংসদের নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনে লড়াই করার জন্য মনোনয়নপত্র কিনেছেন বেশ কয়েকজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ। কেন তারা নারী আসনের জন্য মনোনয়নপত্র কিনলেনÑ এ প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, তারা নিজেদের নারী হিসেবে ভাবেন। কিন্তু তারা ভাবলেও সমাজ তো ভাবে না। আমাদের সংবিধানেও তো নারী বা পুরুষের বাইরে আলাদা করে কিছু বলা নেই। তাই বলা চলে গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চা ও অধিকার নিশ্চিত করা থেকেও বঞ্চিত এই রূপান্তরিত নারীরা।

এবার আসি সম্পত্তি পাওয়ার অধিকার ও বাস্তবতা প্রসঙ্গে। বাংলাদেশে সম্পত্তি বণ্টনের ক্ষেত্রে আমরা ধর্মীয় আইন মেনে চলি। ফিকাহ ও বিভিন্ন ইসলামী পণ্ডিতের মতবাদ অনুযায়ী এই মানুষদের সম্পত্তি পাওয়ার ব্যাপারে বলা রয়েছে। কিন্তু লোভের কারণে তাদের বঞ্চিত করা হয় এ অধিকার থেকে। ইমাম শাফি বর্ণিত একটি পন্থা হলো, যাদের মাঝে পুরুষালি বৈশিষ্ট্য বেশি তারা পুরুষের মতো এবং যাদের মাঝে নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য বেশি তারা নারীর মতো অংশ পাবে। আরেকটি পন্থা হলো, তারা সম্পত্তির সবচেয়ে ছোট অংশটি পাবে। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখতে পাই, রূপান্তরিত হওয়ার পরে তারা উত্তরাধিকারী হিসেবে কোনো সম্পত্তিই পায় না, এ বিষয়ে আদালতে গিয়েও কোনো  লাভ হয় না। এমনও ঘটনা ঘটেছে যে, রূপান্তরিত নারীদের মৃত্যুর পর তাদের কবর দেওয়ার জন্য একটু স্থান পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে।

আমরা বলি, সমাজ এগিয়ে যাচ্ছে। নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু একটি জনগোষ্ঠীকে এড়িয়ে গিয়ে কি আমরা সত্যি এগিয়ে যেতে পারি? এই রূপান্তরিত নারীরাও কিন্তু সুযোগ পেলে অনেক এগিয়ে যেতে পারবে। তাদের মাঝেও রয়েছে অনেক মেধা ও মনন। শারীরিক কিংবা মানসিক, সব রূপেই সব নারী অনন্য। নারী এবং রূপান্তরিত নারী সবাই মানুষ। সবাই একসঙ্গে কাজ করলে সব বাধা পার হওয়া সম্ভব। আমরা যদি রূপান্তরিত নারীদের আলাদা না ভেবে আমাদের মতোই একজন ভাবতে শুরু করি, তাহলে হয়তো তাদের অবস্থান পরিবর্তন করা খুব কঠিন কিছু হবে না। আসলে পরিবর্তন দরকার আমাদের সবার মাঝে, আমাদের সবার মানসিকতায়।

            লেখক : আইনজীবী ও আইনের শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

এই মাত্র | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

৩০ মিনিট আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স
যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : 
ধর্ম উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : ধর্ম উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন
ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম