শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

রূপান্তরিত নারীদের অধিকার চাই

ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ
প্রিন্ট ভার্সন
রূপান্তরিত নারীদের অধিকার চাই

গত শুক্রবার ছিল আন্তর্জাতিক নারী দিবস। নারীসত্তার মর্যাদা আলাদা করে নিশ্চিত করার একটি দিন। যুগ পাল্টেছে, পাল্টেছে সময়। অসাধারণ নারীদের ক্ষমতা ও অধিকার নিয়ে আমরা যেমন উচ্ছ্বসিত, সাধারণ নারীদের অধিকার ও দাবি নিয়েও তেমনি সোচ্চার। কিন্তু রূপান্তরিত নারীদের কথা আমরা তেমন ভাবি না, বলতে গেলে উদাসীনই থেকে এসেছি বরাবর। রূপান্তরিত নারী, শব্দটি আমাদের কাছে খুব অপরিচিত বলে মনে হয়। নারী তো নারী, নারী আবার রূপান্তরিত কী করে হবে? কিন্তু আশ্চর্য মনে হলেও রূপান্তরিত নারীরা কিন্তু আমাদের খুবই পরিচিত। আমরা সাধারণত এদের চিনি ‘হিজড়া’ হিসেবে। সময় এসেছে আমাদের এ ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে আসার। ‘হিজড়া’ একটি সংস্কৃতি বা রীতি। ট্রান্সজেন্ডার বা রূপান্তরিত মানবরা কিন্তু ‘হিজড়া’ নয়। ট্রান্সজেন্ডার বা রূপান্তরিত মানবরা হলো তারা, যারা জন্মের সময় যে জেন্ডার পরিচয় নিয়ে জন্মায় তার সঙ্গে তাদের আচরণের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। অর্থাৎ দৈহিকভাবে পুরুষ হলেও মানসিকভাবে তারা এক একজন নারী। ট্রান্সজেন্ডারদের মাঝে অনেকে হরমোন থেরাপি বা অপারেশনের মাধ্যমে নিজেদের যৌনাঙ্গ পরিবর্তন করে। আর তাদেরই আমরা বলি রূপান্তরিত নারী।

ধরুন পুরুষ হিসেবে জন্ম নেওয়া একজন মানুষ নিজেকে পরিবর্তন করে নিল একজন নারী হিসেবে। সে নারীদের মতো লম্বা চুল রাখল, নিজেকে সাজাল শাড়িতে, চুড়িতে, কাজলে। তাকে এ সমাজ কিন্তু সহজভাবে মেনে নিতে পারে না। পারিবারিক ও সামাজিক শত অপমান আর লাঞ্ছনার ভিতর দিয়ে যেতে হয় সেই মানুষটিকে। অনেককেই সর্বপ্রথম হারাতে হয় নিজের পরিবারকে। সে না পায় শিক্ষার সুযোগ, না খুঁজে পায় রোজগারের উপায়। মানুষটি হয়ে পড়ে খুব একা। তখন হয়তো সে গিয়ে যোগ দেয় কোনো ‘হিজড়া’ ডেরায়। এ পর্যায়ে সে এসে শিকার হয় আরও নির্যাতন ও ঘৃণার। অনেকেই অভিযোগ করেন রাস্তায় ‘হিজড়ারা’ খুব বিরক্ত করে টাকা চেয়ে চেয়ে। বাচ্চা হওয়া কিংবা বিয়েবাড়ি সবখানেই উপস্থিত হয়ে যায় হিজড়ারা। কিন্তু এহেন ব্যবহারের পেছনের কষ্টের গল্পটা কিন্তু আমরা ভেবে দেখি না, হয়তো জানিই না। সমাজই কিন্তু বাধ্য করছে তাদের এ কাজে। আমরা কি এই রূপান্তরিত নারীদের কর্মসংস্থান করে দিতে পেরেছি? আমাদের সমাজ যেখানে এখনো পুরোপুরি নারীবান্ধব নয়, সেখানে এই রূপান্তরিত নারীদের জন্য তো আরও নয়।

এ তো গেল সামাজিক গ্রহণযোগ্যতার কথা। সামাজিকভাবে হেয় হয়েও বাঁচতে গেলে মানুষের কিছু চাহিদা তো থেকেই যায়। পেটের ক্ষুধা কিংবা রোগবালাই তো জেন্ডার বোঝে না। কখনো কি ‘হিজড়া’ ডেড়ায় গিয়েছেন? গেলে বুঝতে পারবেন, এভাবে বেঁচে থাকা কত কঠিন। আয়ের টাকার প্রায় পুরোটা চলে যায় ‘গুরু’র কাছে। কেউ আলাদা থাকতে চাইলে তাও সম্ভব হয় না। আমাদের এ দেশে একলা একজন নারী বাসা ভাড়া পায় না, সেখানে একজন রূপান্তরিত নারী বাসা ভাড়া চাইলে যে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে সেটাই তো স্বাভাবিক। অসুস্থ হলে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করাও হয়ে পড়ে এক যুদ্ধ। মহিলা ওয়ার্ডে নিয়ে গেলে বাকি নারী রোগীদের কাছ থেকে আসে প্রতিবাদ। অনেকেই বলেন রূপান্তরিত নারীরা শিক্ষিত না হওয়ায় তাদের চাকরি দেওয়া সম্ভব হয় না। কিন্তু তারা শিক্ষিত হতে পারছে না কেন? কারণ তাদের আচরণ বাকি সহপাঠীদের থেকে ভিন্ন হওয়ায় প্রথম বৈষম্যের শিকার হতে হয় সহপাঠী ও শিক্ষকদের কাছ থেকেই। এ কারণে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয় অনেকেই। কেউ বা স্কুল পেরোলেও একবার নারী হিসেবে নিজেকে সাজালে কোনো প্রতিষ্ঠানেই তাদের ভর্তি করতে চায় না।

বর্তমান সরকার হিজড়া জনগোষ্ঠীকে দিয়েছে তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি। কিন্তু তাতে কি তারা পাচ্ছে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার? উত্তরটি হচ্ছে, না। তারা নিজেদের বলছে রূপান্তরিত নারী। তারা তাদের নাম বদলে ফেলছে, তারা বদলে ফেলছে তাদের রূপ। কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্রে কি পরিবর্তন হয়েছে? হয়নি। গত নির্বাচনেও তারা অনেকেই পারেনি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে। ভোট দিতে গিয়ে দাঁড়াতে পারেনি তারা কোনো লাইনেই। তাদের কেউ কেউ হয়তো গিয়ে দাঁড়িয়েছে এবং ভোটও দিয়েছে কিন্তু সে তো আগের নামে।

কিছুদিন আগেও আমরা সংবাদপত্রগুলোয় দেখতে পেয়েছি সংসদের নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনে লড়াই করার জন্য মনোনয়নপত্র কিনেছেন বেশ কয়েকজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ। কেন তারা নারী আসনের জন্য মনোনয়নপত্র কিনলেনÑ এ প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, তারা নিজেদের নারী হিসেবে ভাবেন। কিন্তু তারা ভাবলেও সমাজ তো ভাবে না। আমাদের সংবিধানেও তো নারী বা পুরুষের বাইরে আলাদা করে কিছু বলা নেই। তাই বলা চলে গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চা ও অধিকার নিশ্চিত করা থেকেও বঞ্চিত এই রূপান্তরিত নারীরা।

এবার আসি সম্পত্তি পাওয়ার অধিকার ও বাস্তবতা প্রসঙ্গে। বাংলাদেশে সম্পত্তি বণ্টনের ক্ষেত্রে আমরা ধর্মীয় আইন মেনে চলি। ফিকাহ ও বিভিন্ন ইসলামী পণ্ডিতের মতবাদ অনুযায়ী এই মানুষদের সম্পত্তি পাওয়ার ব্যাপারে বলা রয়েছে। কিন্তু লোভের কারণে তাদের বঞ্চিত করা হয় এ অধিকার থেকে। ইমাম শাফি বর্ণিত একটি পন্থা হলো, যাদের মাঝে পুরুষালি বৈশিষ্ট্য বেশি তারা পুরুষের মতো এবং যাদের মাঝে নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য বেশি তারা নারীর মতো অংশ পাবে। আরেকটি পন্থা হলো, তারা সম্পত্তির সবচেয়ে ছোট অংশটি পাবে। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখতে পাই, রূপান্তরিত হওয়ার পরে তারা উত্তরাধিকারী হিসেবে কোনো সম্পত্তিই পায় না, এ বিষয়ে আদালতে গিয়েও কোনো  লাভ হয় না। এমনও ঘটনা ঘটেছে যে, রূপান্তরিত নারীদের মৃত্যুর পর তাদের কবর দেওয়ার জন্য একটু স্থান পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে।

আমরা বলি, সমাজ এগিয়ে যাচ্ছে। নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু একটি জনগোষ্ঠীকে এড়িয়ে গিয়ে কি আমরা সত্যি এগিয়ে যেতে পারি? এই রূপান্তরিত নারীরাও কিন্তু সুযোগ পেলে অনেক এগিয়ে যেতে পারবে। তাদের মাঝেও রয়েছে অনেক মেধা ও মনন। শারীরিক কিংবা মানসিক, সব রূপেই সব নারী অনন্য। নারী এবং রূপান্তরিত নারী সবাই মানুষ। সবাই একসঙ্গে কাজ করলে সব বাধা পার হওয়া সম্ভব। আমরা যদি রূপান্তরিত নারীদের আলাদা না ভেবে আমাদের মতোই একজন ভাবতে শুরু করি, তাহলে হয়তো তাদের অবস্থান পরিবর্তন করা খুব কঠিন কিছু হবে না। আসলে পরিবর্তন দরকার আমাদের সবার মাঝে, আমাদের সবার মানসিকতায়।

            লেখক : আইনজীবী ও আইনের শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে আফটার শক স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে আফটার শক স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা