শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

রূপান্তরিত নারীদের অধিকার চাই

ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ
প্রিন্ট ভার্সন
রূপান্তরিত নারীদের অধিকার চাই

গত শুক্রবার ছিল আন্তর্জাতিক নারী দিবস। নারীসত্তার মর্যাদা আলাদা করে নিশ্চিত করার একটি দিন। যুগ পাল্টেছে, পাল্টেছে সময়। অসাধারণ নারীদের ক্ষমতা ও অধিকার নিয়ে আমরা যেমন উচ্ছ্বসিত, সাধারণ নারীদের অধিকার ও দাবি নিয়েও তেমনি সোচ্চার। কিন্তু রূপান্তরিত নারীদের কথা আমরা তেমন ভাবি না, বলতে গেলে উদাসীনই থেকে এসেছি বরাবর। রূপান্তরিত নারী, শব্দটি আমাদের কাছে খুব অপরিচিত বলে মনে হয়। নারী তো নারী, নারী আবার রূপান্তরিত কী করে হবে? কিন্তু আশ্চর্য মনে হলেও রূপান্তরিত নারীরা কিন্তু আমাদের খুবই পরিচিত। আমরা সাধারণত এদের চিনি ‘হিজড়া’ হিসেবে। সময় এসেছে আমাদের এ ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে আসার। ‘হিজড়া’ একটি সংস্কৃতি বা রীতি। ট্রান্সজেন্ডার বা রূপান্তরিত মানবরা কিন্তু ‘হিজড়া’ নয়। ট্রান্সজেন্ডার বা রূপান্তরিত মানবরা হলো তারা, যারা জন্মের সময় যে জেন্ডার পরিচয় নিয়ে জন্মায় তার সঙ্গে তাদের আচরণের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। অর্থাৎ দৈহিকভাবে পুরুষ হলেও মানসিকভাবে তারা এক একজন নারী। ট্রান্সজেন্ডারদের মাঝে অনেকে হরমোন থেরাপি বা অপারেশনের মাধ্যমে নিজেদের যৌনাঙ্গ পরিবর্তন করে। আর তাদেরই আমরা বলি রূপান্তরিত নারী।

ধরুন পুরুষ হিসেবে জন্ম নেওয়া একজন মানুষ নিজেকে পরিবর্তন করে নিল একজন নারী হিসেবে। সে নারীদের মতো লম্বা চুল রাখল, নিজেকে সাজাল শাড়িতে, চুড়িতে, কাজলে। তাকে এ সমাজ কিন্তু সহজভাবে মেনে নিতে পারে না। পারিবারিক ও সামাজিক শত অপমান আর লাঞ্ছনার ভিতর দিয়ে যেতে হয় সেই মানুষটিকে। অনেককেই সর্বপ্রথম হারাতে হয় নিজের পরিবারকে। সে না পায় শিক্ষার সুযোগ, না খুঁজে পায় রোজগারের উপায়। মানুষটি হয়ে পড়ে খুব একা। তখন হয়তো সে গিয়ে যোগ দেয় কোনো ‘হিজড়া’ ডেরায়। এ পর্যায়ে সে এসে শিকার হয় আরও নির্যাতন ও ঘৃণার। অনেকেই অভিযোগ করেন রাস্তায় ‘হিজড়ারা’ খুব বিরক্ত করে টাকা চেয়ে চেয়ে। বাচ্চা হওয়া কিংবা বিয়েবাড়ি সবখানেই উপস্থিত হয়ে যায় হিজড়ারা। কিন্তু এহেন ব্যবহারের পেছনের কষ্টের গল্পটা কিন্তু আমরা ভেবে দেখি না, হয়তো জানিই না। সমাজই কিন্তু বাধ্য করছে তাদের এ কাজে। আমরা কি এই রূপান্তরিত নারীদের কর্মসংস্থান করে দিতে পেরেছি? আমাদের সমাজ যেখানে এখনো পুরোপুরি নারীবান্ধব নয়, সেখানে এই রূপান্তরিত নারীদের জন্য তো আরও নয়।

এ তো গেল সামাজিক গ্রহণযোগ্যতার কথা। সামাজিকভাবে হেয় হয়েও বাঁচতে গেলে মানুষের কিছু চাহিদা তো থেকেই যায়। পেটের ক্ষুধা কিংবা রোগবালাই তো জেন্ডার বোঝে না। কখনো কি ‘হিজড়া’ ডেড়ায় গিয়েছেন? গেলে বুঝতে পারবেন, এভাবে বেঁচে থাকা কত কঠিন। আয়ের টাকার প্রায় পুরোটা চলে যায় ‘গুরু’র কাছে। কেউ আলাদা থাকতে চাইলে তাও সম্ভব হয় না। আমাদের এ দেশে একলা একজন নারী বাসা ভাড়া পায় না, সেখানে একজন রূপান্তরিত নারী বাসা ভাড়া চাইলে যে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে সেটাই তো স্বাভাবিক। অসুস্থ হলে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করাও হয়ে পড়ে এক যুদ্ধ। মহিলা ওয়ার্ডে নিয়ে গেলে বাকি নারী রোগীদের কাছ থেকে আসে প্রতিবাদ। অনেকেই বলেন রূপান্তরিত নারীরা শিক্ষিত না হওয়ায় তাদের চাকরি দেওয়া সম্ভব হয় না। কিন্তু তারা শিক্ষিত হতে পারছে না কেন? কারণ তাদের আচরণ বাকি সহপাঠীদের থেকে ভিন্ন হওয়ায় প্রথম বৈষম্যের শিকার হতে হয় সহপাঠী ও শিক্ষকদের কাছ থেকেই। এ কারণে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয় অনেকেই। কেউ বা স্কুল পেরোলেও একবার নারী হিসেবে নিজেকে সাজালে কোনো প্রতিষ্ঠানেই তাদের ভর্তি করতে চায় না।

বর্তমান সরকার হিজড়া জনগোষ্ঠীকে দিয়েছে তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি। কিন্তু তাতে কি তারা পাচ্ছে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার? উত্তরটি হচ্ছে, না। তারা নিজেদের বলছে রূপান্তরিত নারী। তারা তাদের নাম বদলে ফেলছে, তারা বদলে ফেলছে তাদের রূপ। কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্রে কি পরিবর্তন হয়েছে? হয়নি। গত নির্বাচনেও তারা অনেকেই পারেনি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে। ভোট দিতে গিয়ে দাঁড়াতে পারেনি তারা কোনো লাইনেই। তাদের কেউ কেউ হয়তো গিয়ে দাঁড়িয়েছে এবং ভোটও দিয়েছে কিন্তু সে তো আগের নামে।

কিছুদিন আগেও আমরা সংবাদপত্রগুলোয় দেখতে পেয়েছি সংসদের নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনে লড়াই করার জন্য মনোনয়নপত্র কিনেছেন বেশ কয়েকজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ। কেন তারা নারী আসনের জন্য মনোনয়নপত্র কিনলেনÑ এ প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, তারা নিজেদের নারী হিসেবে ভাবেন। কিন্তু তারা ভাবলেও সমাজ তো ভাবে না। আমাদের সংবিধানেও তো নারী বা পুরুষের বাইরে আলাদা করে কিছু বলা নেই। তাই বলা চলে গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চা ও অধিকার নিশ্চিত করা থেকেও বঞ্চিত এই রূপান্তরিত নারীরা।

এবার আসি সম্পত্তি পাওয়ার অধিকার ও বাস্তবতা প্রসঙ্গে। বাংলাদেশে সম্পত্তি বণ্টনের ক্ষেত্রে আমরা ধর্মীয় আইন মেনে চলি। ফিকাহ ও বিভিন্ন ইসলামী পণ্ডিতের মতবাদ অনুযায়ী এই মানুষদের সম্পত্তি পাওয়ার ব্যাপারে বলা রয়েছে। কিন্তু লোভের কারণে তাদের বঞ্চিত করা হয় এ অধিকার থেকে। ইমাম শাফি বর্ণিত একটি পন্থা হলো, যাদের মাঝে পুরুষালি বৈশিষ্ট্য বেশি তারা পুরুষের মতো এবং যাদের মাঝে নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য বেশি তারা নারীর মতো অংশ পাবে। আরেকটি পন্থা হলো, তারা সম্পত্তির সবচেয়ে ছোট অংশটি পাবে। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখতে পাই, রূপান্তরিত হওয়ার পরে তারা উত্তরাধিকারী হিসেবে কোনো সম্পত্তিই পায় না, এ বিষয়ে আদালতে গিয়েও কোনো  লাভ হয় না। এমনও ঘটনা ঘটেছে যে, রূপান্তরিত নারীদের মৃত্যুর পর তাদের কবর দেওয়ার জন্য একটু স্থান পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে।

আমরা বলি, সমাজ এগিয়ে যাচ্ছে। নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু একটি জনগোষ্ঠীকে এড়িয়ে গিয়ে কি আমরা সত্যি এগিয়ে যেতে পারি? এই রূপান্তরিত নারীরাও কিন্তু সুযোগ পেলে অনেক এগিয়ে যেতে পারবে। তাদের মাঝেও রয়েছে অনেক মেধা ও মনন। শারীরিক কিংবা মানসিক, সব রূপেই সব নারী অনন্য। নারী এবং রূপান্তরিত নারী সবাই মানুষ। সবাই একসঙ্গে কাজ করলে সব বাধা পার হওয়া সম্ভব। আমরা যদি রূপান্তরিত নারীদের আলাদা না ভেবে আমাদের মতোই একজন ভাবতে শুরু করি, তাহলে হয়তো তাদের অবস্থান পরিবর্তন করা খুব কঠিন কিছু হবে না। আসলে পরিবর্তন দরকার আমাদের সবার মাঝে, আমাদের সবার মানসিকতায়।

            লেখক : আইনজীবী ও আইনের শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

এই মাত্র | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ