শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

মন ভারাক্রান্ত। প্রিয় ছোট বোন শুশু তিন মাস দেশে কাটিয়ে আজ বিকালে কানাডায় যাবে। প্রায় ৪০-৪৫ বছর বিদেশে। কী যে করে তা ও-ই জানে। আগে থাকত দুবাই না আবুধাবি। শুশুকে নিয়ে আমাদের আশা আমাদের স্বপ্নের শেষ ছিল না। আমি যখন এক কলম লিখতে পারতাম না তখন শুশু অবলীলায় লিখে যেত দিনের পর দিন। ’৬৭-’৬৮-এর দিকে ‘পূর্বদেশ’-এ মাঝেমধ্যেই কচিকাঁচার পাতা সম্পাদনা করত। রেডিও-টিভিতে পাকিস্তান আমল থেকেই ওর লেখা কথিকা পড়া হতো। তাতে কিছু টাকাও পেত। আমার গর্ব ছিল পরিবারের মধ্যে আমিই প্রথম উপার্জন করেছি। ’৬৫-তে বাড়ি থেকে পালিয়ে সেনাবাহিনীতে গিয়ে মাসে শতেক টাকা রোজগার করতাম। কিন্তু আমার চাইতে অনেক বেশি ’৬৭-’৬৮ থেকে শুশু করেছে, রহিমা করেছে। ’৬৩-’৬৪-তে রহিমার কবিতা-গল্প কলকাতার ‘দেশ’-এ ছাপা হতো। সেজন্য আইয়ুববিরোধী আন্দোলনের সময় বড় ভাই জেলে থাকলে মাঝেমধ্যেই রহিমাকে নিয়ে ঝামেলা হতো। বড় ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি মিলত না। সেই শুশু আজ চলে যাচ্ছে। তাই লিখতে বসে খুব একটা ভালো লাগছে না। আমরা পাকিস্তান আমলে বেশ কষ্টে ছিলাম। এখনো যে কষ্টে নেই, তেমন নয়। তবে আইয়ুব-মোনায়েম পণ করেছিল আমাদের ধ্বংস করে দেবে। বাবা জেল থেকে বেরোলে বড় ভাই জেলে যেত, আবার বড় ভাই বেরোলে বাবা জেলেÑ এই ছিল আমাদের বাড়ির নিয়মিত ঘটনা। মা কীভাবে সংসার চালাতেন তা তিনিই জানতেন। জমিজমা কম ছিল না। বলতে গেলে অনেকের চাইতে বেশিই ছিল। কিন্তু অভিভাবক না থাকায় জমিজমা ধরা দিত না। তবে যত কষ্টেই থাকি আমরা ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজনরা লতায়-পাতায় জড়িয়ে ছিলাম, বড় আনন্দে ছিলাম। সারা দিন না খেয়ে থাকতাম। কিন্তু আমাদের আনন্দ আমাদের খুশি কেউ কখনো কেড়ে নিতে পারত না। রহিমা-শুশু-শাহানা তিন বোনের মধ্যে শুশু ছিল বেশি দায়িত্বশীল। সবার জন্য ভাবত, সবার জন্য এটাওটা করার চেষ্টা করত। আর আমার ছিল সব থেকে প্রিয়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমাদের পরিবার ভেঙে খানখান হয়ে যায়। তার আগেও আঘাত এসেছে পরিবার ভেঙেছে আবার জোড়া লেগেছে। ’৭১-এ আমরা টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সময় ছিল খুবই কম। স্বাধীনতাযুদ্ধের নয় মাসের সাত-আট মাস আমরা বিচ্ছিন্ন ছিলাম। আবার সুখের পায়রা ধরা দিয়েছিল। স্বাধীনতার পর শুধু অভাব ছিল বঙ্গবন্ধুর, তাকেও পেয়েছিলাম ২০-২৫ দিনের মধ্যে। করাচি থেকে লন্ডন, সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি পিতা তার জন্ম দেওয়া দেশে সদর্পে পা রেখেছিলেন। কিন্তু ’৭৫-এর আঘাত সে বড় অসহনীয়। প্রায় সবাই তাদের জায়গা ফিরে পেয়েছে বরং হারানোর চাইতে শতগুণ বেশি পেয়েছে। কিন্তু আমাদের আনন্দের নীড় টুটাফাটা সংসার আর জোড়া লাগেনি। আর যে কখনো লাগবে সে আর বলতে পারি না। এই যে বোনটি কানাডায় গেল আবার দেখা হবে তার গ্যারান্টি কোথায়। বয়স তো কারও কম হয়নি। বড় ভাই ৮০ পার করে ফেলেছেন, আমি কদিন পরই ৭৩-এ পা দেব, শুশুরও ৬৫। সাধারণ বাঙালি ১০-২০ বছর আগে ৫০-৬০ বছরে চলে যেত। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫০ বছরের মানুষকে বৃদ্ধ মনে হতো। তাই মনটা যেন কেমন খচখচ করছে।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অমন অভাবনীয় অসুস্থতা খুব একটা বেশি দেখা যায় না। আমার কাছে তো অনেকটাই বঙ্গবন্ধুর হত্যার দিনের মতোই মনে হয়েছে। কারণ রাত পৌনে ২টায় বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে হাসতে হাসতে বাবর রোডে ফিরেছিলাম। ঘুম ভাঙতেই সব শেষ। বড় বেশি মুমূর্ষু অবস্থায় ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছিল। এখন নাকি অনেকটাই ভালো। স্বজনদের সঙ্গে কথাবার্তাও বলতে পারছেন। অবস্থা এ রকম থাকলে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট থেকে কেবিনে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাকে ভালো করুন মনে-প্রাণে তা-ই চাই। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে থাকুক তা কখনো কোনো দিন চাইতাম না। এখনো চাই না। কারও অকল্যাণ কামনা করলে বা অকল্যাণ চাইলে আল্লাহ যে নারাজ হন। আল্লাহর বান্দা হিসেবে তাকে নারাজ করি কী করে। আর উপরে উপরে নয়, মনে-প্রাণেই তার রোগমুক্তি চাই। এটা কাউকে দেখানোর জন্য নয়, এটাই আমার সারা জীবনের আকুতি। পরম শত্রুরও আমি কল্যাণ চাই। অফিসের সামনে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর বোমা আক্রমণে আহত হয়ে চিকিৎসা নিতে যখন দিল্লির এ্যাপোলোয় গিয়েছিলেন তখন আমার হাত ধরে ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি এভাবে মরে যাব?’ ওবায়দুল কাদের এখন মস্তবড় নেতা, সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। কিন্তু তখন তিনি অত বড় ছিলেন না। তার সে দিনের কথা এখনো আমার কানে বাজে। তাই আল্লাহর কাছে কামনা করি আল্লাহ যেন তাকে আমাদের মাঝে সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনেন। যতক্ষণ বেঁচে থাকেন সুস্থভাবে বেঁচে থাকেন। রোগ-শোক-জরা এটা কারও কাম্য নয়। মৃত্যুর হাত থেকে জীবনের মুক্তি নেই। কিন্তু কেউ জরাগ্রস্ত হোন তা কাম্য নয়। যদিও আমরা ধীরে ধীরে অনেকটাই স্বাভাবিকতা মানবিকতা দেশপ্রেম হারিয়ে ফেলছি। একে অন্যের প্রতি আমাদের তেমন কোনো বিশ্বাস নেই। অবাক হয়ে শুনি ওবায়দুল কাদেরের নামে বা ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে যে স্বাস্থ্য বুলেটিন প্রচার করা হয় অনেকে তা বিশ্বাস করেন না। বিশ্বাসের এত অভাব মনে হয় পৃথিবীর আর কোথাও নেই। এই যে আমি লিখছি যারা পছন্দ করেন তারা লুফে নেন আর যারা অপছন্দ করেন তারা তাকিয়েও দেখেন না। একবারের জন্যও ভাবেন না, আমি তাদের অপছন্দের হতে পারি। কিন্তু আমার কথাগুলো অপছন্দের নাও হতে পারে। সেদিন ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালামের ‘উইংস অব ফায়ার’ পড়ছিলাম। আজ ভারত যেখানে গেছে তারা মহাশূন্যে তাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে। মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের জনক অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন এ পি জে আবদুল কালাম যোগ দেন তখন ভারতের মহাকাশ গবেষণার এমন অবস্থা ছিল না। এখন যেভাবে ধীরে ধীরে তাদের গবেষণা বিশ্বমানে পৌঁছেছে। অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন ভারতীয় মহাকাশ প্রকল্প বেশ জোরেশোরে এগোচ্ছিল ঠিক তখনই আকাশ ভেঙে পড়ে। এ পি জে আবদুল কালামের সঙ্গে অধ্যাপক সারাভাইয়ের কথা হয়েছিল ত্রিবান্দ্রাম বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে। কিন্তু তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছে শোনেন একটু আগে সারাভাই মারা গেছেন। এমন অভাবনীয় ঘটনা সবার জীবনে ঘটে না। পরে সারাভাইর নামানুসারে কেন্দ্রটির নাম করা হয় বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার (VSSC) । এ পি জে আবদুল কালাম নেতৃত্ব গঠন নিয়ে অভাবনীয় বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা সবসময় খবরদারি করে তার সঙ্গে কাজ করে কোনো নতুন নেতৃত্ব গড়ে ওঠে না। আবার যে নেতা সাথীদের কাজ দিয়ে কোনো খোঁজখবর করে না সহকর্মীরা তার সম্পর্কে মনে করে নেতার নেতৃত্বের কোনো গুণাবলি নেই, আগ্রহ নেই।’ তিনি তার লেখার মাঝে কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘আমি তোমাদের কাছে যা প্রচার করেছি তা তোমাদের আগে যারা গিয়েছে এবং পরে যারা যাবে তাদের কথা জানিয়েছি এবং ধার্মিক মানুষদের সতর্কবাণী শুনিয়েছি।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘আলোর উপরে আলো। আল্লাহ তাঁর আলোর কাছে যাদের তাঁর ইচ্ছা তাদের নিয়ে যান। তিনি সর্বাঙ্গ।’ কি চমৎকার। একজন বিজ্ঞানী তাও আবার ভারতের মতো দেশের বিজ্ঞানী। তিনি এভাবে কোরআন থেকে উদ্ধৃতি দিতে পারেন। আমাদের দেশে এমন ছিল না। দল-মতের ঊর্ধ্বে নেতৃত্ব ছিল কর্তৃত্ব ছিল। কিন্তু এখন কিছু নেই। যদি তা থাকত আমরা যদি একজনের কথা আরেকজন বিশ্বাস করতে পারতাম তাহলে এত উন্নতির পরও দেশ এতটা আস্থাহীনতায় ভুগত না, সমাজ এতটা আনন্দহীন হয়ে পড়ত না। সবার মধ্যে থাকত উচ্ছ্বাস-আনন্দ-কোলাহল। গতকাল কত বছর পর ডাকসুর নির্বাচন হলো। আমরা যখন কলেজে ছিলাম ডাকসুর নির্বাচন নিয়ে সারা দেশে নাড়া পড়ত। কিন্তু এবার রাস্তাঘাটে এমনকি ঢাকা শহরেও তেমন আলোচনা নেই। আর কী বলব, জাতীয় নির্বাচন যেমন অনিয়মে ডুবে গেছে, নির্বাচনের নামে প্রহসন ডাকসুও তেমন হয় কিনা ফলাফল বেরোনোর আগেই যেহেতু লেখা দিতে হলো তাই এ সম্পর্কে কিছু বলতে পারলাম না। তবে ব্যালট পেপার বাইরে মেয়েদের হাতে হাতে দেখে বিস্মিত না হয়ে পারা যায়নি। অধ্যাপক কবি সামাদকে যেভাবে মিডিয়ায় দেখানো হলো নির্বাচন নিয়ে কী বলা হবে ঠিক ভেবে পাচ্ছি না।

দেশের জ্বলন্ত আলোচনা ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের শপথ পাঠ। কী বলি যেখানে সুন্দর পথই নেই, সেখানে আবার শপথ। জনমতের বিরুদ্ধে বা জনমতের অপছন্দের কেউ ভালো থাকতে পারে না। সুলতান মনসুরের গর্বিত অতীত কোথায় মিলিয়ে গেল। হয়তো কূটচালে পড়ে তিনি ভেবে দেখেননি। কোনো জিনিসের এক পিঠ দেখতে নেই, উল্টো পিঠও দেখতে হয়। যার উল্টো পিঠ আলোকিত সে-ই হলো ভাগ্যবান। পেছনে অন্ধকার রেখে গভীর অন্ধকারের দিকে ছুটে চলা কোনো গৌরবের নয়। দেশের মানুষ খুবই ক্ষুব্ধ বিরক্ত সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের সংসদে অংশ নেওয়ায়। তিনি হয়তো ভাবছেন পার পেয়ে যাবেন।

ঐক্যফ্রন্ট নেতা ড. কামাল হোসেন গতকাল ডেকেছিলেন। তাই টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার পথে ছিলাম। হঠাৎই ফোন পেলাম নালিতাবাড়ীর সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের। কুশলাদি জিজ্ঞাসা করতেই বলল, ‘স্যার, শরীর ভালো না। দু-তিন মাস কোনো কাজ করতে পারি না। খুবই অসুস্থ। চলে গেলে ক্ষমা করে দিয়েন।’ কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগল। আমার থেকে না হলেও ১০ বছরের ছোট। তার চলে যাবার চিন্তা! জিজ্ঞাসা করলাম, কী হয়েছে? বলল, ‘ডান পাশটা অবশ হয়ে গিয়েছিল। এখন একটু ভালো। ওষুধ খাব তারও জোগাড় নেই। খুব খারাপ অবস্থায় আছি।’ বড় খারাপ লাগল। ’৭৫-এ প্রতিরোধ সংগ্রামে নালিতাবাড়ী-নকলার বিপুলসংখ্যক কর্মী যোগদান করেছিল। অগ্রদূত সংঘের ১১ বা ১৩ জন এক বিকালে বারোমারিতে গিয়ে প্রতিরোধ সংগ্রামে অংশ নেয়। তার মধ্যে হালিম উকিল যেমন ছিল, ছিল হায়দার, বাহাদুর, জিন্নাহ, গৌরাঙ্গ পাল, বৈদ্যনাথ, জসিম আরও কে কে। জসিম, বাহাদুর, গৌরাঙ্গ ’৯৬-এর আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। বৈদ্য ব্রহ্মপুত্র নদে জীবন দিয়েছে। তার জীবনদানও এক অভাবনীয়। ব্রিটিশ ভারতের শেষ দিকে বিপ্লবী অনুশীলন পার্টির লোকজন যেভাবে কখনো-সখনো শত্রুকবলিত হয়ে জীবন দিত অনেকটা ঠিক তেমনি। এক অভিযানে সে তার দলবল নিয়ে জামালপুর গিয়েছিল। অভিযান সফল হয়েছিল। কিন্তু ফেরার পথে চারদিক থেকে ঘেরাওয়ের মধ্যে পড়ে আহত হয়। ইতিমধ্যে তার দলের তিন-চার জন মারা যায়। একপর্যায়ে শত্রুর ঘেরাও শক্ত ও কাছাকাছি হলে যখন দেখে প্রাণ নিয়ে আর বেরিয়ে যাওয়ার কোনো পথ নেই তখন সাথী যোদ্ধাকে বলে আমাকে গুলি করে নদীতে ফেলে দে। সে কিছুতেই বৈদ্যকে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলতে রাজি হচ্ছিল না। একপর্যায়ে সে বলে তুই যে আমার হুকুম মানছিস না, যদি বেঁচে থাকি আর স্যারের কাছে যদি তোর এই হুকুম না মানার কথা বলা হয় সেদিন কী শাস্তি হবে ভেবে দেখেছিস। ছেলেটি ঘাবড়ে যায়। কাঁদতে কাঁদতে একসময় বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলে দেয়। এরপর কীভাবে শত্রুর শক্ত ঘেরাও নরম হতে থাকে। নৌকাটি ভাটির টানে অনেক দূর ভেসে যায়। ছেলেটি অক্ষত বেঁচে যায়। হেডকোয়ার্টারে ফিরে বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলার বর্ণনা দিলে আমরা সবাই দারুণ মর্মাহত হই। কিন্তু তাকে তো আর ফিরে পাওয়ার কোনো পথ ছিল না। সেই বৈদ্যের পরিবারের খবর বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার রাখে না। সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের ওষুধের পয়সা নেই সরকারের কাছে তার কোনো খবর নেই। জানি, নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ’৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যতটা যা করার ছিল তার অনেকটাই করতে পারিনি, ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদেরও যেভাবে যা করার ছিল করে উঠতে পারিনিÑ এটাই নিয়তি, এটাই সত্য। সব ক্ষেত্রেই এমন হয়। পুরোপুরি অভীষ্টে পৌঁছতে না পারলে আশপাশে যারা থাকে তারা প্রকৃত যোদ্ধা বা সংগ্রামীদের এভাবেই নিশ্চিহ্ন বা নির্মূলের চেষ্টা করে। ’৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রাম নিয়ে সবসময়ই একটা মাদারির খেল হয়েছে। আর বিশেষ করে মানুষের নৈতিকতা আগের মতো নেই। রাষ্ট্রের নৈতিকতায় স্খলন ধরলে ব্যক্তিপর্যায়ে যে তা হবে না তা কোনোভাবেই বলা যায় না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি