শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

মন ভারাক্রান্ত। প্রিয় ছোট বোন শুশু তিন মাস দেশে কাটিয়ে আজ বিকালে কানাডায় যাবে। প্রায় ৪০-৪৫ বছর বিদেশে। কী যে করে তা ও-ই জানে। আগে থাকত দুবাই না আবুধাবি। শুশুকে নিয়ে আমাদের আশা আমাদের স্বপ্নের শেষ ছিল না। আমি যখন এক কলম লিখতে পারতাম না তখন শুশু অবলীলায় লিখে যেত দিনের পর দিন। ’৬৭-’৬৮-এর দিকে ‘পূর্বদেশ’-এ মাঝেমধ্যেই কচিকাঁচার পাতা সম্পাদনা করত। রেডিও-টিভিতে পাকিস্তান আমল থেকেই ওর লেখা কথিকা পড়া হতো। তাতে কিছু টাকাও পেত। আমার গর্ব ছিল পরিবারের মধ্যে আমিই প্রথম উপার্জন করেছি। ’৬৫-তে বাড়ি থেকে পালিয়ে সেনাবাহিনীতে গিয়ে মাসে শতেক টাকা রোজগার করতাম। কিন্তু আমার চাইতে অনেক বেশি ’৬৭-’৬৮ থেকে শুশু করেছে, রহিমা করেছে। ’৬৩-’৬৪-তে রহিমার কবিতা-গল্প কলকাতার ‘দেশ’-এ ছাপা হতো। সেজন্য আইয়ুববিরোধী আন্দোলনের সময় বড় ভাই জেলে থাকলে মাঝেমধ্যেই রহিমাকে নিয়ে ঝামেলা হতো। বড় ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি মিলত না। সেই শুশু আজ চলে যাচ্ছে। তাই লিখতে বসে খুব একটা ভালো লাগছে না। আমরা পাকিস্তান আমলে বেশ কষ্টে ছিলাম। এখনো যে কষ্টে নেই, তেমন নয়। তবে আইয়ুব-মোনায়েম পণ করেছিল আমাদের ধ্বংস করে দেবে। বাবা জেল থেকে বেরোলে বড় ভাই জেলে যেত, আবার বড় ভাই বেরোলে বাবা জেলেÑ এই ছিল আমাদের বাড়ির নিয়মিত ঘটনা। মা কীভাবে সংসার চালাতেন তা তিনিই জানতেন। জমিজমা কম ছিল না। বলতে গেলে অনেকের চাইতে বেশিই ছিল। কিন্তু অভিভাবক না থাকায় জমিজমা ধরা দিত না। তবে যত কষ্টেই থাকি আমরা ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজনরা লতায়-পাতায় জড়িয়ে ছিলাম, বড় আনন্দে ছিলাম। সারা দিন না খেয়ে থাকতাম। কিন্তু আমাদের আনন্দ আমাদের খুশি কেউ কখনো কেড়ে নিতে পারত না। রহিমা-শুশু-শাহানা তিন বোনের মধ্যে শুশু ছিল বেশি দায়িত্বশীল। সবার জন্য ভাবত, সবার জন্য এটাওটা করার চেষ্টা করত। আর আমার ছিল সব থেকে প্রিয়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমাদের পরিবার ভেঙে খানখান হয়ে যায়। তার আগেও আঘাত এসেছে পরিবার ভেঙেছে আবার জোড়া লেগেছে। ’৭১-এ আমরা টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সময় ছিল খুবই কম। স্বাধীনতাযুদ্ধের নয় মাসের সাত-আট মাস আমরা বিচ্ছিন্ন ছিলাম। আবার সুখের পায়রা ধরা দিয়েছিল। স্বাধীনতার পর শুধু অভাব ছিল বঙ্গবন্ধুর, তাকেও পেয়েছিলাম ২০-২৫ দিনের মধ্যে। করাচি থেকে লন্ডন, সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি পিতা তার জন্ম দেওয়া দেশে সদর্পে পা রেখেছিলেন। কিন্তু ’৭৫-এর আঘাত সে বড় অসহনীয়। প্রায় সবাই তাদের জায়গা ফিরে পেয়েছে বরং হারানোর চাইতে শতগুণ বেশি পেয়েছে। কিন্তু আমাদের আনন্দের নীড় টুটাফাটা সংসার আর জোড়া লাগেনি। আর যে কখনো লাগবে সে আর বলতে পারি না। এই যে বোনটি কানাডায় গেল আবার দেখা হবে তার গ্যারান্টি কোথায়। বয়স তো কারও কম হয়নি। বড় ভাই ৮০ পার করে ফেলেছেন, আমি কদিন পরই ৭৩-এ পা দেব, শুশুরও ৬৫। সাধারণ বাঙালি ১০-২০ বছর আগে ৫০-৬০ বছরে চলে যেত। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫০ বছরের মানুষকে বৃদ্ধ মনে হতো। তাই মনটা যেন কেমন খচখচ করছে।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অমন অভাবনীয় অসুস্থতা খুব একটা বেশি দেখা যায় না। আমার কাছে তো অনেকটাই বঙ্গবন্ধুর হত্যার দিনের মতোই মনে হয়েছে। কারণ রাত পৌনে ২টায় বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে হাসতে হাসতে বাবর রোডে ফিরেছিলাম। ঘুম ভাঙতেই সব শেষ। বড় বেশি মুমূর্ষু অবস্থায় ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছিল। এখন নাকি অনেকটাই ভালো। স্বজনদের সঙ্গে কথাবার্তাও বলতে পারছেন। অবস্থা এ রকম থাকলে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট থেকে কেবিনে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাকে ভালো করুন মনে-প্রাণে তা-ই চাই। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে থাকুক তা কখনো কোনো দিন চাইতাম না। এখনো চাই না। কারও অকল্যাণ কামনা করলে বা অকল্যাণ চাইলে আল্লাহ যে নারাজ হন। আল্লাহর বান্দা হিসেবে তাকে নারাজ করি কী করে। আর উপরে উপরে নয়, মনে-প্রাণেই তার রোগমুক্তি চাই। এটা কাউকে দেখানোর জন্য নয়, এটাই আমার সারা জীবনের আকুতি। পরম শত্রুরও আমি কল্যাণ চাই। অফিসের সামনে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর বোমা আক্রমণে আহত হয়ে চিকিৎসা নিতে যখন দিল্লির এ্যাপোলোয় গিয়েছিলেন তখন আমার হাত ধরে ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি এভাবে মরে যাব?’ ওবায়দুল কাদের এখন মস্তবড় নেতা, সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। কিন্তু তখন তিনি অত বড় ছিলেন না। তার সে দিনের কথা এখনো আমার কানে বাজে। তাই আল্লাহর কাছে কামনা করি আল্লাহ যেন তাকে আমাদের মাঝে সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনেন। যতক্ষণ বেঁচে থাকেন সুস্থভাবে বেঁচে থাকেন। রোগ-শোক-জরা এটা কারও কাম্য নয়। মৃত্যুর হাত থেকে জীবনের মুক্তি নেই। কিন্তু কেউ জরাগ্রস্ত হোন তা কাম্য নয়। যদিও আমরা ধীরে ধীরে অনেকটাই স্বাভাবিকতা মানবিকতা দেশপ্রেম হারিয়ে ফেলছি। একে অন্যের প্রতি আমাদের তেমন কোনো বিশ্বাস নেই। অবাক হয়ে শুনি ওবায়দুল কাদেরের নামে বা ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে যে স্বাস্থ্য বুলেটিন প্রচার করা হয় অনেকে তা বিশ্বাস করেন না। বিশ্বাসের এত অভাব মনে হয় পৃথিবীর আর কোথাও নেই। এই যে আমি লিখছি যারা পছন্দ করেন তারা লুফে নেন আর যারা অপছন্দ করেন তারা তাকিয়েও দেখেন না। একবারের জন্যও ভাবেন না, আমি তাদের অপছন্দের হতে পারি। কিন্তু আমার কথাগুলো অপছন্দের নাও হতে পারে। সেদিন ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালামের ‘উইংস অব ফায়ার’ পড়ছিলাম। আজ ভারত যেখানে গেছে তারা মহাশূন্যে তাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে। মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের জনক অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন এ পি জে আবদুল কালাম যোগ দেন তখন ভারতের মহাকাশ গবেষণার এমন অবস্থা ছিল না। এখন যেভাবে ধীরে ধীরে তাদের গবেষণা বিশ্বমানে পৌঁছেছে। অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন ভারতীয় মহাকাশ প্রকল্প বেশ জোরেশোরে এগোচ্ছিল ঠিক তখনই আকাশ ভেঙে পড়ে। এ পি জে আবদুল কালামের সঙ্গে অধ্যাপক সারাভাইয়ের কথা হয়েছিল ত্রিবান্দ্রাম বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে। কিন্তু তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছে শোনেন একটু আগে সারাভাই মারা গেছেন। এমন অভাবনীয় ঘটনা সবার জীবনে ঘটে না। পরে সারাভাইর নামানুসারে কেন্দ্রটির নাম করা হয় বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার (VSSC) । এ পি জে আবদুল কালাম নেতৃত্ব গঠন নিয়ে অভাবনীয় বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা সবসময় খবরদারি করে তার সঙ্গে কাজ করে কোনো নতুন নেতৃত্ব গড়ে ওঠে না। আবার যে নেতা সাথীদের কাজ দিয়ে কোনো খোঁজখবর করে না সহকর্মীরা তার সম্পর্কে মনে করে নেতার নেতৃত্বের কোনো গুণাবলি নেই, আগ্রহ নেই।’ তিনি তার লেখার মাঝে কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘আমি তোমাদের কাছে যা প্রচার করেছি তা তোমাদের আগে যারা গিয়েছে এবং পরে যারা যাবে তাদের কথা জানিয়েছি এবং ধার্মিক মানুষদের সতর্কবাণী শুনিয়েছি।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘আলোর উপরে আলো। আল্লাহ তাঁর আলোর কাছে যাদের তাঁর ইচ্ছা তাদের নিয়ে যান। তিনি সর্বাঙ্গ।’ কি চমৎকার। একজন বিজ্ঞানী তাও আবার ভারতের মতো দেশের বিজ্ঞানী। তিনি এভাবে কোরআন থেকে উদ্ধৃতি দিতে পারেন। আমাদের দেশে এমন ছিল না। দল-মতের ঊর্ধ্বে নেতৃত্ব ছিল কর্তৃত্ব ছিল। কিন্তু এখন কিছু নেই। যদি তা থাকত আমরা যদি একজনের কথা আরেকজন বিশ্বাস করতে পারতাম তাহলে এত উন্নতির পরও দেশ এতটা আস্থাহীনতায় ভুগত না, সমাজ এতটা আনন্দহীন হয়ে পড়ত না। সবার মধ্যে থাকত উচ্ছ্বাস-আনন্দ-কোলাহল। গতকাল কত বছর পর ডাকসুর নির্বাচন হলো। আমরা যখন কলেজে ছিলাম ডাকসুর নির্বাচন নিয়ে সারা দেশে নাড়া পড়ত। কিন্তু এবার রাস্তাঘাটে এমনকি ঢাকা শহরেও তেমন আলোচনা নেই। আর কী বলব, জাতীয় নির্বাচন যেমন অনিয়মে ডুবে গেছে, নির্বাচনের নামে প্রহসন ডাকসুও তেমন হয় কিনা ফলাফল বেরোনোর আগেই যেহেতু লেখা দিতে হলো তাই এ সম্পর্কে কিছু বলতে পারলাম না। তবে ব্যালট পেপার বাইরে মেয়েদের হাতে হাতে দেখে বিস্মিত না হয়ে পারা যায়নি। অধ্যাপক কবি সামাদকে যেভাবে মিডিয়ায় দেখানো হলো নির্বাচন নিয়ে কী বলা হবে ঠিক ভেবে পাচ্ছি না।

দেশের জ্বলন্ত আলোচনা ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের শপথ পাঠ। কী বলি যেখানে সুন্দর পথই নেই, সেখানে আবার শপথ। জনমতের বিরুদ্ধে বা জনমতের অপছন্দের কেউ ভালো থাকতে পারে না। সুলতান মনসুরের গর্বিত অতীত কোথায় মিলিয়ে গেল। হয়তো কূটচালে পড়ে তিনি ভেবে দেখেননি। কোনো জিনিসের এক পিঠ দেখতে নেই, উল্টো পিঠও দেখতে হয়। যার উল্টো পিঠ আলোকিত সে-ই হলো ভাগ্যবান। পেছনে অন্ধকার রেখে গভীর অন্ধকারের দিকে ছুটে চলা কোনো গৌরবের নয়। দেশের মানুষ খুবই ক্ষুব্ধ বিরক্ত সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের সংসদে অংশ নেওয়ায়। তিনি হয়তো ভাবছেন পার পেয়ে যাবেন।

ঐক্যফ্রন্ট নেতা ড. কামাল হোসেন গতকাল ডেকেছিলেন। তাই টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার পথে ছিলাম। হঠাৎই ফোন পেলাম নালিতাবাড়ীর সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের। কুশলাদি জিজ্ঞাসা করতেই বলল, ‘স্যার, শরীর ভালো না। দু-তিন মাস কোনো কাজ করতে পারি না। খুবই অসুস্থ। চলে গেলে ক্ষমা করে দিয়েন।’ কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগল। আমার থেকে না হলেও ১০ বছরের ছোট। তার চলে যাবার চিন্তা! জিজ্ঞাসা করলাম, কী হয়েছে? বলল, ‘ডান পাশটা অবশ হয়ে গিয়েছিল। এখন একটু ভালো। ওষুধ খাব তারও জোগাড় নেই। খুব খারাপ অবস্থায় আছি।’ বড় খারাপ লাগল। ’৭৫-এ প্রতিরোধ সংগ্রামে নালিতাবাড়ী-নকলার বিপুলসংখ্যক কর্মী যোগদান করেছিল। অগ্রদূত সংঘের ১১ বা ১৩ জন এক বিকালে বারোমারিতে গিয়ে প্রতিরোধ সংগ্রামে অংশ নেয়। তার মধ্যে হালিম উকিল যেমন ছিল, ছিল হায়দার, বাহাদুর, জিন্নাহ, গৌরাঙ্গ পাল, বৈদ্যনাথ, জসিম আরও কে কে। জসিম, বাহাদুর, গৌরাঙ্গ ’৯৬-এর আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। বৈদ্য ব্রহ্মপুত্র নদে জীবন দিয়েছে। তার জীবনদানও এক অভাবনীয়। ব্রিটিশ ভারতের শেষ দিকে বিপ্লবী অনুশীলন পার্টির লোকজন যেভাবে কখনো-সখনো শত্রুকবলিত হয়ে জীবন দিত অনেকটা ঠিক তেমনি। এক অভিযানে সে তার দলবল নিয়ে জামালপুর গিয়েছিল। অভিযান সফল হয়েছিল। কিন্তু ফেরার পথে চারদিক থেকে ঘেরাওয়ের মধ্যে পড়ে আহত হয়। ইতিমধ্যে তার দলের তিন-চার জন মারা যায়। একপর্যায়ে শত্রুর ঘেরাও শক্ত ও কাছাকাছি হলে যখন দেখে প্রাণ নিয়ে আর বেরিয়ে যাওয়ার কোনো পথ নেই তখন সাথী যোদ্ধাকে বলে আমাকে গুলি করে নদীতে ফেলে দে। সে কিছুতেই বৈদ্যকে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলতে রাজি হচ্ছিল না। একপর্যায়ে সে বলে তুই যে আমার হুকুম মানছিস না, যদি বেঁচে থাকি আর স্যারের কাছে যদি তোর এই হুকুম না মানার কথা বলা হয় সেদিন কী শাস্তি হবে ভেবে দেখেছিস। ছেলেটি ঘাবড়ে যায়। কাঁদতে কাঁদতে একসময় বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলে দেয়। এরপর কীভাবে শত্রুর শক্ত ঘেরাও নরম হতে থাকে। নৌকাটি ভাটির টানে অনেক দূর ভেসে যায়। ছেলেটি অক্ষত বেঁচে যায়। হেডকোয়ার্টারে ফিরে বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলার বর্ণনা দিলে আমরা সবাই দারুণ মর্মাহত হই। কিন্তু তাকে তো আর ফিরে পাওয়ার কোনো পথ ছিল না। সেই বৈদ্যের পরিবারের খবর বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার রাখে না। সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের ওষুধের পয়সা নেই সরকারের কাছে তার কোনো খবর নেই। জানি, নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ’৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যতটা যা করার ছিল তার অনেকটাই করতে পারিনি, ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদেরও যেভাবে যা করার ছিল করে উঠতে পারিনিÑ এটাই নিয়তি, এটাই সত্য। সব ক্ষেত্রেই এমন হয়। পুরোপুরি অভীষ্টে পৌঁছতে না পারলে আশপাশে যারা থাকে তারা প্রকৃত যোদ্ধা বা সংগ্রামীদের এভাবেই নিশ্চিহ্ন বা নির্মূলের চেষ্টা করে। ’৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রাম নিয়ে সবসময়ই একটা মাদারির খেল হয়েছে। আর বিশেষ করে মানুষের নৈতিকতা আগের মতো নেই। রাষ্ট্রের নৈতিকতায় স্খলন ধরলে ব্যক্তিপর্যায়ে যে তা হবে না তা কোনোভাবেই বলা যায় না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা