শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

মন ভারাক্রান্ত। প্রিয় ছোট বোন শুশু তিন মাস দেশে কাটিয়ে আজ বিকালে কানাডায় যাবে। প্রায় ৪০-৪৫ বছর বিদেশে। কী যে করে তা ও-ই জানে। আগে থাকত দুবাই না আবুধাবি। শুশুকে নিয়ে আমাদের আশা আমাদের স্বপ্নের শেষ ছিল না। আমি যখন এক কলম লিখতে পারতাম না তখন শুশু অবলীলায় লিখে যেত দিনের পর দিন। ’৬৭-’৬৮-এর দিকে ‘পূর্বদেশ’-এ মাঝেমধ্যেই কচিকাঁচার পাতা সম্পাদনা করত। রেডিও-টিভিতে পাকিস্তান আমল থেকেই ওর লেখা কথিকা পড়া হতো। তাতে কিছু টাকাও পেত। আমার গর্ব ছিল পরিবারের মধ্যে আমিই প্রথম উপার্জন করেছি। ’৬৫-তে বাড়ি থেকে পালিয়ে সেনাবাহিনীতে গিয়ে মাসে শতেক টাকা রোজগার করতাম। কিন্তু আমার চাইতে অনেক বেশি ’৬৭-’৬৮ থেকে শুশু করেছে, রহিমা করেছে। ’৬৩-’৬৪-তে রহিমার কবিতা-গল্প কলকাতার ‘দেশ’-এ ছাপা হতো। সেজন্য আইয়ুববিরোধী আন্দোলনের সময় বড় ভাই জেলে থাকলে মাঝেমধ্যেই রহিমাকে নিয়ে ঝামেলা হতো। বড় ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি মিলত না। সেই শুশু আজ চলে যাচ্ছে। তাই লিখতে বসে খুব একটা ভালো লাগছে না। আমরা পাকিস্তান আমলে বেশ কষ্টে ছিলাম। এখনো যে কষ্টে নেই, তেমন নয়। তবে আইয়ুব-মোনায়েম পণ করেছিল আমাদের ধ্বংস করে দেবে। বাবা জেল থেকে বেরোলে বড় ভাই জেলে যেত, আবার বড় ভাই বেরোলে বাবা জেলেÑ এই ছিল আমাদের বাড়ির নিয়মিত ঘটনা। মা কীভাবে সংসার চালাতেন তা তিনিই জানতেন। জমিজমা কম ছিল না। বলতে গেলে অনেকের চাইতে বেশিই ছিল। কিন্তু অভিভাবক না থাকায় জমিজমা ধরা দিত না। তবে যত কষ্টেই থাকি আমরা ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজনরা লতায়-পাতায় জড়িয়ে ছিলাম, বড় আনন্দে ছিলাম। সারা দিন না খেয়ে থাকতাম। কিন্তু আমাদের আনন্দ আমাদের খুশি কেউ কখনো কেড়ে নিতে পারত না। রহিমা-শুশু-শাহানা তিন বোনের মধ্যে শুশু ছিল বেশি দায়িত্বশীল। সবার জন্য ভাবত, সবার জন্য এটাওটা করার চেষ্টা করত। আর আমার ছিল সব থেকে প্রিয়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমাদের পরিবার ভেঙে খানখান হয়ে যায়। তার আগেও আঘাত এসেছে পরিবার ভেঙেছে আবার জোড়া লেগেছে। ’৭১-এ আমরা টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সময় ছিল খুবই কম। স্বাধীনতাযুদ্ধের নয় মাসের সাত-আট মাস আমরা বিচ্ছিন্ন ছিলাম। আবার সুখের পায়রা ধরা দিয়েছিল। স্বাধীনতার পর শুধু অভাব ছিল বঙ্গবন্ধুর, তাকেও পেয়েছিলাম ২০-২৫ দিনের মধ্যে। করাচি থেকে লন্ডন, সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি পিতা তার জন্ম দেওয়া দেশে সদর্পে পা রেখেছিলেন। কিন্তু ’৭৫-এর আঘাত সে বড় অসহনীয়। প্রায় সবাই তাদের জায়গা ফিরে পেয়েছে বরং হারানোর চাইতে শতগুণ বেশি পেয়েছে। কিন্তু আমাদের আনন্দের নীড় টুটাফাটা সংসার আর জোড়া লাগেনি। আর যে কখনো লাগবে সে আর বলতে পারি না। এই যে বোনটি কানাডায় গেল আবার দেখা হবে তার গ্যারান্টি কোথায়। বয়স তো কারও কম হয়নি। বড় ভাই ৮০ পার করে ফেলেছেন, আমি কদিন পরই ৭৩-এ পা দেব, শুশুরও ৬৫। সাধারণ বাঙালি ১০-২০ বছর আগে ৫০-৬০ বছরে চলে যেত। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫০ বছরের মানুষকে বৃদ্ধ মনে হতো। তাই মনটা যেন কেমন খচখচ করছে।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অমন অভাবনীয় অসুস্থতা খুব একটা বেশি দেখা যায় না। আমার কাছে তো অনেকটাই বঙ্গবন্ধুর হত্যার দিনের মতোই মনে হয়েছে। কারণ রাত পৌনে ২টায় বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে হাসতে হাসতে বাবর রোডে ফিরেছিলাম। ঘুম ভাঙতেই সব শেষ। বড় বেশি মুমূর্ষু অবস্থায় ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছিল। এখন নাকি অনেকটাই ভালো। স্বজনদের সঙ্গে কথাবার্তাও বলতে পারছেন। অবস্থা এ রকম থাকলে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট থেকে কেবিনে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাকে ভালো করুন মনে-প্রাণে তা-ই চাই। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে থাকুক তা কখনো কোনো দিন চাইতাম না। এখনো চাই না। কারও অকল্যাণ কামনা করলে বা অকল্যাণ চাইলে আল্লাহ যে নারাজ হন। আল্লাহর বান্দা হিসেবে তাকে নারাজ করি কী করে। আর উপরে উপরে নয়, মনে-প্রাণেই তার রোগমুক্তি চাই। এটা কাউকে দেখানোর জন্য নয়, এটাই আমার সারা জীবনের আকুতি। পরম শত্রুরও আমি কল্যাণ চাই। অফিসের সামনে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর বোমা আক্রমণে আহত হয়ে চিকিৎসা নিতে যখন দিল্লির এ্যাপোলোয় গিয়েছিলেন তখন আমার হাত ধরে ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি এভাবে মরে যাব?’ ওবায়দুল কাদের এখন মস্তবড় নেতা, সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। কিন্তু তখন তিনি অত বড় ছিলেন না। তার সে দিনের কথা এখনো আমার কানে বাজে। তাই আল্লাহর কাছে কামনা করি আল্লাহ যেন তাকে আমাদের মাঝে সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনেন। যতক্ষণ বেঁচে থাকেন সুস্থভাবে বেঁচে থাকেন। রোগ-শোক-জরা এটা কারও কাম্য নয়। মৃত্যুর হাত থেকে জীবনের মুক্তি নেই। কিন্তু কেউ জরাগ্রস্ত হোন তা কাম্য নয়। যদিও আমরা ধীরে ধীরে অনেকটাই স্বাভাবিকতা মানবিকতা দেশপ্রেম হারিয়ে ফেলছি। একে অন্যের প্রতি আমাদের তেমন কোনো বিশ্বাস নেই। অবাক হয়ে শুনি ওবায়দুল কাদেরের নামে বা ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে যে স্বাস্থ্য বুলেটিন প্রচার করা হয় অনেকে তা বিশ্বাস করেন না। বিশ্বাসের এত অভাব মনে হয় পৃথিবীর আর কোথাও নেই। এই যে আমি লিখছি যারা পছন্দ করেন তারা লুফে নেন আর যারা অপছন্দ করেন তারা তাকিয়েও দেখেন না। একবারের জন্যও ভাবেন না, আমি তাদের অপছন্দের হতে পারি। কিন্তু আমার কথাগুলো অপছন্দের নাও হতে পারে। সেদিন ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালামের ‘উইংস অব ফায়ার’ পড়ছিলাম। আজ ভারত যেখানে গেছে তারা মহাশূন্যে তাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে। মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের জনক অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন এ পি জে আবদুল কালাম যোগ দেন তখন ভারতের মহাকাশ গবেষণার এমন অবস্থা ছিল না। এখন যেভাবে ধীরে ধীরে তাদের গবেষণা বিশ্বমানে পৌঁছেছে। অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন ভারতীয় মহাকাশ প্রকল্প বেশ জোরেশোরে এগোচ্ছিল ঠিক তখনই আকাশ ভেঙে পড়ে। এ পি জে আবদুল কালামের সঙ্গে অধ্যাপক সারাভাইয়ের কথা হয়েছিল ত্রিবান্দ্রাম বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে। কিন্তু তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছে শোনেন একটু আগে সারাভাই মারা গেছেন। এমন অভাবনীয় ঘটনা সবার জীবনে ঘটে না। পরে সারাভাইর নামানুসারে কেন্দ্রটির নাম করা হয় বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার (VSSC) । এ পি জে আবদুল কালাম নেতৃত্ব গঠন নিয়ে অভাবনীয় বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা সবসময় খবরদারি করে তার সঙ্গে কাজ করে কোনো নতুন নেতৃত্ব গড়ে ওঠে না। আবার যে নেতা সাথীদের কাজ দিয়ে কোনো খোঁজখবর করে না সহকর্মীরা তার সম্পর্কে মনে করে নেতার নেতৃত্বের কোনো গুণাবলি নেই, আগ্রহ নেই।’ তিনি তার লেখার মাঝে কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘আমি তোমাদের কাছে যা প্রচার করেছি তা তোমাদের আগে যারা গিয়েছে এবং পরে যারা যাবে তাদের কথা জানিয়েছি এবং ধার্মিক মানুষদের সতর্কবাণী শুনিয়েছি।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘আলোর উপরে আলো। আল্লাহ তাঁর আলোর কাছে যাদের তাঁর ইচ্ছা তাদের নিয়ে যান। তিনি সর্বাঙ্গ।’ কি চমৎকার। একজন বিজ্ঞানী তাও আবার ভারতের মতো দেশের বিজ্ঞানী। তিনি এভাবে কোরআন থেকে উদ্ধৃতি দিতে পারেন। আমাদের দেশে এমন ছিল না। দল-মতের ঊর্ধ্বে নেতৃত্ব ছিল কর্তৃত্ব ছিল। কিন্তু এখন কিছু নেই। যদি তা থাকত আমরা যদি একজনের কথা আরেকজন বিশ্বাস করতে পারতাম তাহলে এত উন্নতির পরও দেশ এতটা আস্থাহীনতায় ভুগত না, সমাজ এতটা আনন্দহীন হয়ে পড়ত না। সবার মধ্যে থাকত উচ্ছ্বাস-আনন্দ-কোলাহল। গতকাল কত বছর পর ডাকসুর নির্বাচন হলো। আমরা যখন কলেজে ছিলাম ডাকসুর নির্বাচন নিয়ে সারা দেশে নাড়া পড়ত। কিন্তু এবার রাস্তাঘাটে এমনকি ঢাকা শহরেও তেমন আলোচনা নেই। আর কী বলব, জাতীয় নির্বাচন যেমন অনিয়মে ডুবে গেছে, নির্বাচনের নামে প্রহসন ডাকসুও তেমন হয় কিনা ফলাফল বেরোনোর আগেই যেহেতু লেখা দিতে হলো তাই এ সম্পর্কে কিছু বলতে পারলাম না। তবে ব্যালট পেপার বাইরে মেয়েদের হাতে হাতে দেখে বিস্মিত না হয়ে পারা যায়নি। অধ্যাপক কবি সামাদকে যেভাবে মিডিয়ায় দেখানো হলো নির্বাচন নিয়ে কী বলা হবে ঠিক ভেবে পাচ্ছি না।

দেশের জ্বলন্ত আলোচনা ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের শপথ পাঠ। কী বলি যেখানে সুন্দর পথই নেই, সেখানে আবার শপথ। জনমতের বিরুদ্ধে বা জনমতের অপছন্দের কেউ ভালো থাকতে পারে না। সুলতান মনসুরের গর্বিত অতীত কোথায় মিলিয়ে গেল। হয়তো কূটচালে পড়ে তিনি ভেবে দেখেননি। কোনো জিনিসের এক পিঠ দেখতে নেই, উল্টো পিঠও দেখতে হয়। যার উল্টো পিঠ আলোকিত সে-ই হলো ভাগ্যবান। পেছনে অন্ধকার রেখে গভীর অন্ধকারের দিকে ছুটে চলা কোনো গৌরবের নয়। দেশের মানুষ খুবই ক্ষুব্ধ বিরক্ত সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের সংসদে অংশ নেওয়ায়। তিনি হয়তো ভাবছেন পার পেয়ে যাবেন।

ঐক্যফ্রন্ট নেতা ড. কামাল হোসেন গতকাল ডেকেছিলেন। তাই টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার পথে ছিলাম। হঠাৎই ফোন পেলাম নালিতাবাড়ীর সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের। কুশলাদি জিজ্ঞাসা করতেই বলল, ‘স্যার, শরীর ভালো না। দু-তিন মাস কোনো কাজ করতে পারি না। খুবই অসুস্থ। চলে গেলে ক্ষমা করে দিয়েন।’ কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগল। আমার থেকে না হলেও ১০ বছরের ছোট। তার চলে যাবার চিন্তা! জিজ্ঞাসা করলাম, কী হয়েছে? বলল, ‘ডান পাশটা অবশ হয়ে গিয়েছিল। এখন একটু ভালো। ওষুধ খাব তারও জোগাড় নেই। খুব খারাপ অবস্থায় আছি।’ বড় খারাপ লাগল। ’৭৫-এ প্রতিরোধ সংগ্রামে নালিতাবাড়ী-নকলার বিপুলসংখ্যক কর্মী যোগদান করেছিল। অগ্রদূত সংঘের ১১ বা ১৩ জন এক বিকালে বারোমারিতে গিয়ে প্রতিরোধ সংগ্রামে অংশ নেয়। তার মধ্যে হালিম উকিল যেমন ছিল, ছিল হায়দার, বাহাদুর, জিন্নাহ, গৌরাঙ্গ পাল, বৈদ্যনাথ, জসিম আরও কে কে। জসিম, বাহাদুর, গৌরাঙ্গ ’৯৬-এর আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। বৈদ্য ব্রহ্মপুত্র নদে জীবন দিয়েছে। তার জীবনদানও এক অভাবনীয়। ব্রিটিশ ভারতের শেষ দিকে বিপ্লবী অনুশীলন পার্টির লোকজন যেভাবে কখনো-সখনো শত্রুকবলিত হয়ে জীবন দিত অনেকটা ঠিক তেমনি। এক অভিযানে সে তার দলবল নিয়ে জামালপুর গিয়েছিল। অভিযান সফল হয়েছিল। কিন্তু ফেরার পথে চারদিক থেকে ঘেরাওয়ের মধ্যে পড়ে আহত হয়। ইতিমধ্যে তার দলের তিন-চার জন মারা যায়। একপর্যায়ে শত্রুর ঘেরাও শক্ত ও কাছাকাছি হলে যখন দেখে প্রাণ নিয়ে আর বেরিয়ে যাওয়ার কোনো পথ নেই তখন সাথী যোদ্ধাকে বলে আমাকে গুলি করে নদীতে ফেলে দে। সে কিছুতেই বৈদ্যকে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলতে রাজি হচ্ছিল না। একপর্যায়ে সে বলে তুই যে আমার হুকুম মানছিস না, যদি বেঁচে থাকি আর স্যারের কাছে যদি তোর এই হুকুম না মানার কথা বলা হয় সেদিন কী শাস্তি হবে ভেবে দেখেছিস। ছেলেটি ঘাবড়ে যায়। কাঁদতে কাঁদতে একসময় বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলে দেয়। এরপর কীভাবে শত্রুর শক্ত ঘেরাও নরম হতে থাকে। নৌকাটি ভাটির টানে অনেক দূর ভেসে যায়। ছেলেটি অক্ষত বেঁচে যায়। হেডকোয়ার্টারে ফিরে বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলার বর্ণনা দিলে আমরা সবাই দারুণ মর্মাহত হই। কিন্তু তাকে তো আর ফিরে পাওয়ার কোনো পথ ছিল না। সেই বৈদ্যের পরিবারের খবর বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার রাখে না। সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের ওষুধের পয়সা নেই সরকারের কাছে তার কোনো খবর নেই। জানি, নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ’৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যতটা যা করার ছিল তার অনেকটাই করতে পারিনি, ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদেরও যেভাবে যা করার ছিল করে উঠতে পারিনিÑ এটাই নিয়তি, এটাই সত্য। সব ক্ষেত্রেই এমন হয়। পুরোপুরি অভীষ্টে পৌঁছতে না পারলে আশপাশে যারা থাকে তারা প্রকৃত যোদ্ধা বা সংগ্রামীদের এভাবেই নিশ্চিহ্ন বা নির্মূলের চেষ্টা করে। ’৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রাম নিয়ে সবসময়ই একটা মাদারির খেল হয়েছে। আর বিশেষ করে মানুষের নৈতিকতা আগের মতো নেই। রাষ্ট্রের নৈতিকতায় স্খলন ধরলে ব্যক্তিপর্যায়ে যে তা হবে না তা কোনোভাবেই বলা যায় না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

২ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল
ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা
বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান
স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স
জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যেসব চুক্তি করতে ভারতে আসছেন পুতিন
যেসব চুক্তি করতে ভারতে আসছেন পুতিন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত তফসিল ঘোষণা করতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত তফসিল ঘোষণা করতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ায় প্রতিরক্ষা হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪
রাশিয়ায় প্রতিরক্ষা হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্য সংকটে লাখো বাংলাদেশিসহ ৪ কোটি আমেরিকান!
খাদ্য সংকটে লাখো বাংলাদেশিসহ ৪ কোটি আমেরিকান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর শেষের আগে ভারত সফর করবেন পুতিন : ক্রেমলিন
চলতি বছর শেষের আগে ভারত সফর করবেন পুতিন : ক্রেমলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময় সভা
টুঙ্গিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে দল থেকে ছিটকে গেলেন ফরাসি স্ট্রাইকার
চোটে দল থেকে ছিটকে গেলেন ফরাসি স্ট্রাইকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে বনদস্যু সুমন বাহিনীর হাতে জেলে অপহৃত
সুন্দরবনে বনদস্যু সুমন বাহিনীর হাতে জেলে অপহৃত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপুল অস্ত্রসহ হাকিম হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
বিপুল অস্ত্রসহ হাকিম হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফটিকছড়িতে চোরাকারবারিদের হামলায় ২ বনকর্মী আহত
ফটিকছড়িতে চোরাকারবারিদের হামলায় ২ বনকর্মী আহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরিয়ার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট শারাকে হত্যার ষড়যন্ত্র নস্যাতের দাবি
সিরিয়ার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট শারাকে হত্যার ষড়যন্ত্র নস্যাতের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট
বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে