শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

মন ভারাক্রান্ত। প্রিয় ছোট বোন শুশু তিন মাস দেশে কাটিয়ে আজ বিকালে কানাডায় যাবে। প্রায় ৪০-৪৫ বছর বিদেশে। কী যে করে তা ও-ই জানে। আগে থাকত দুবাই না আবুধাবি। শুশুকে নিয়ে আমাদের আশা আমাদের স্বপ্নের শেষ ছিল না। আমি যখন এক কলম লিখতে পারতাম না তখন শুশু অবলীলায় লিখে যেত দিনের পর দিন। ’৬৭-’৬৮-এর দিকে ‘পূর্বদেশ’-এ মাঝেমধ্যেই কচিকাঁচার পাতা সম্পাদনা করত। রেডিও-টিভিতে পাকিস্তান আমল থেকেই ওর লেখা কথিকা পড়া হতো। তাতে কিছু টাকাও পেত। আমার গর্ব ছিল পরিবারের মধ্যে আমিই প্রথম উপার্জন করেছি। ’৬৫-তে বাড়ি থেকে পালিয়ে সেনাবাহিনীতে গিয়ে মাসে শতেক টাকা রোজগার করতাম। কিন্তু আমার চাইতে অনেক বেশি ’৬৭-’৬৮ থেকে শুশু করেছে, রহিমা করেছে। ’৬৩-’৬৪-তে রহিমার কবিতা-গল্প কলকাতার ‘দেশ’-এ ছাপা হতো। সেজন্য আইয়ুববিরোধী আন্দোলনের সময় বড় ভাই জেলে থাকলে মাঝেমধ্যেই রহিমাকে নিয়ে ঝামেলা হতো। বড় ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি মিলত না। সেই শুশু আজ চলে যাচ্ছে। তাই লিখতে বসে খুব একটা ভালো লাগছে না। আমরা পাকিস্তান আমলে বেশ কষ্টে ছিলাম। এখনো যে কষ্টে নেই, তেমন নয়। তবে আইয়ুব-মোনায়েম পণ করেছিল আমাদের ধ্বংস করে দেবে। বাবা জেল থেকে বেরোলে বড় ভাই জেলে যেত, আবার বড় ভাই বেরোলে বাবা জেলেÑ এই ছিল আমাদের বাড়ির নিয়মিত ঘটনা। মা কীভাবে সংসার চালাতেন তা তিনিই জানতেন। জমিজমা কম ছিল না। বলতে গেলে অনেকের চাইতে বেশিই ছিল। কিন্তু অভিভাবক না থাকায় জমিজমা ধরা দিত না। তবে যত কষ্টেই থাকি আমরা ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজনরা লতায়-পাতায় জড়িয়ে ছিলাম, বড় আনন্দে ছিলাম। সারা দিন না খেয়ে থাকতাম। কিন্তু আমাদের আনন্দ আমাদের খুশি কেউ কখনো কেড়ে নিতে পারত না। রহিমা-শুশু-শাহানা তিন বোনের মধ্যে শুশু ছিল বেশি দায়িত্বশীল। সবার জন্য ভাবত, সবার জন্য এটাওটা করার চেষ্টা করত। আর আমার ছিল সব থেকে প্রিয়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমাদের পরিবার ভেঙে খানখান হয়ে যায়। তার আগেও আঘাত এসেছে পরিবার ভেঙেছে আবার জোড়া লেগেছে। ’৭১-এ আমরা টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সময় ছিল খুবই কম। স্বাধীনতাযুদ্ধের নয় মাসের সাত-আট মাস আমরা বিচ্ছিন্ন ছিলাম। আবার সুখের পায়রা ধরা দিয়েছিল। স্বাধীনতার পর শুধু অভাব ছিল বঙ্গবন্ধুর, তাকেও পেয়েছিলাম ২০-২৫ দিনের মধ্যে। করাচি থেকে লন্ডন, সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি পিতা তার জন্ম দেওয়া দেশে সদর্পে পা রেখেছিলেন। কিন্তু ’৭৫-এর আঘাত সে বড় অসহনীয়। প্রায় সবাই তাদের জায়গা ফিরে পেয়েছে বরং হারানোর চাইতে শতগুণ বেশি পেয়েছে। কিন্তু আমাদের আনন্দের নীড় টুটাফাটা সংসার আর জোড়া লাগেনি। আর যে কখনো লাগবে সে আর বলতে পারি না। এই যে বোনটি কানাডায় গেল আবার দেখা হবে তার গ্যারান্টি কোথায়। বয়স তো কারও কম হয়নি। বড় ভাই ৮০ পার করে ফেলেছেন, আমি কদিন পরই ৭৩-এ পা দেব, শুশুরও ৬৫। সাধারণ বাঙালি ১০-২০ বছর আগে ৫০-৬০ বছরে চলে যেত। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫০ বছরের মানুষকে বৃদ্ধ মনে হতো। তাই মনটা যেন কেমন খচখচ করছে।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অমন অভাবনীয় অসুস্থতা খুব একটা বেশি দেখা যায় না। আমার কাছে তো অনেকটাই বঙ্গবন্ধুর হত্যার দিনের মতোই মনে হয়েছে। কারণ রাত পৌনে ২টায় বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে হাসতে হাসতে বাবর রোডে ফিরেছিলাম। ঘুম ভাঙতেই সব শেষ। বড় বেশি মুমূর্ষু অবস্থায় ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছিল। এখন নাকি অনেকটাই ভালো। স্বজনদের সঙ্গে কথাবার্তাও বলতে পারছেন। অবস্থা এ রকম থাকলে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট থেকে কেবিনে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাকে ভালো করুন মনে-প্রাণে তা-ই চাই। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে থাকুক তা কখনো কোনো দিন চাইতাম না। এখনো চাই না। কারও অকল্যাণ কামনা করলে বা অকল্যাণ চাইলে আল্লাহ যে নারাজ হন। আল্লাহর বান্দা হিসেবে তাকে নারাজ করি কী করে। আর উপরে উপরে নয়, মনে-প্রাণেই তার রোগমুক্তি চাই। এটা কাউকে দেখানোর জন্য নয়, এটাই আমার সারা জীবনের আকুতি। পরম শত্রুরও আমি কল্যাণ চাই। অফিসের সামনে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর বোমা আক্রমণে আহত হয়ে চিকিৎসা নিতে যখন দিল্লির এ্যাপোলোয় গিয়েছিলেন তখন আমার হাত ধরে ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি এভাবে মরে যাব?’ ওবায়দুল কাদের এখন মস্তবড় নেতা, সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। কিন্তু তখন তিনি অত বড় ছিলেন না। তার সে দিনের কথা এখনো আমার কানে বাজে। তাই আল্লাহর কাছে কামনা করি আল্লাহ যেন তাকে আমাদের মাঝে সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনেন। যতক্ষণ বেঁচে থাকেন সুস্থভাবে বেঁচে থাকেন। রোগ-শোক-জরা এটা কারও কাম্য নয়। মৃত্যুর হাত থেকে জীবনের মুক্তি নেই। কিন্তু কেউ জরাগ্রস্ত হোন তা কাম্য নয়। যদিও আমরা ধীরে ধীরে অনেকটাই স্বাভাবিকতা মানবিকতা দেশপ্রেম হারিয়ে ফেলছি। একে অন্যের প্রতি আমাদের তেমন কোনো বিশ্বাস নেই। অবাক হয়ে শুনি ওবায়দুল কাদেরের নামে বা ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে যে স্বাস্থ্য বুলেটিন প্রচার করা হয় অনেকে তা বিশ্বাস করেন না। বিশ্বাসের এত অভাব মনে হয় পৃথিবীর আর কোথাও নেই। এই যে আমি লিখছি যারা পছন্দ করেন তারা লুফে নেন আর যারা অপছন্দ করেন তারা তাকিয়েও দেখেন না। একবারের জন্যও ভাবেন না, আমি তাদের অপছন্দের হতে পারি। কিন্তু আমার কথাগুলো অপছন্দের নাও হতে পারে। সেদিন ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালামের ‘উইংস অব ফায়ার’ পড়ছিলাম। আজ ভারত যেখানে গেছে তারা মহাশূন্যে তাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে। মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের জনক অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন এ পি জে আবদুল কালাম যোগ দেন তখন ভারতের মহাকাশ গবেষণার এমন অবস্থা ছিল না। এখন যেভাবে ধীরে ধীরে তাদের গবেষণা বিশ্বমানে পৌঁছেছে। অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন ভারতীয় মহাকাশ প্রকল্প বেশ জোরেশোরে এগোচ্ছিল ঠিক তখনই আকাশ ভেঙে পড়ে। এ পি জে আবদুল কালামের সঙ্গে অধ্যাপক সারাভাইয়ের কথা হয়েছিল ত্রিবান্দ্রাম বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে। কিন্তু তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছে শোনেন একটু আগে সারাভাই মারা গেছেন। এমন অভাবনীয় ঘটনা সবার জীবনে ঘটে না। পরে সারাভাইর নামানুসারে কেন্দ্রটির নাম করা হয় বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার (VSSC) । এ পি জে আবদুল কালাম নেতৃত্ব গঠন নিয়ে অভাবনীয় বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা সবসময় খবরদারি করে তার সঙ্গে কাজ করে কোনো নতুন নেতৃত্ব গড়ে ওঠে না। আবার যে নেতা সাথীদের কাজ দিয়ে কোনো খোঁজখবর করে না সহকর্মীরা তার সম্পর্কে মনে করে নেতার নেতৃত্বের কোনো গুণাবলি নেই, আগ্রহ নেই।’ তিনি তার লেখার মাঝে কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘আমি তোমাদের কাছে যা প্রচার করেছি তা তোমাদের আগে যারা গিয়েছে এবং পরে যারা যাবে তাদের কথা জানিয়েছি এবং ধার্মিক মানুষদের সতর্কবাণী শুনিয়েছি।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘আলোর উপরে আলো। আল্লাহ তাঁর আলোর কাছে যাদের তাঁর ইচ্ছা তাদের নিয়ে যান। তিনি সর্বাঙ্গ।’ কি চমৎকার। একজন বিজ্ঞানী তাও আবার ভারতের মতো দেশের বিজ্ঞানী। তিনি এভাবে কোরআন থেকে উদ্ধৃতি দিতে পারেন। আমাদের দেশে এমন ছিল না। দল-মতের ঊর্ধ্বে নেতৃত্ব ছিল কর্তৃত্ব ছিল। কিন্তু এখন কিছু নেই। যদি তা থাকত আমরা যদি একজনের কথা আরেকজন বিশ্বাস করতে পারতাম তাহলে এত উন্নতির পরও দেশ এতটা আস্থাহীনতায় ভুগত না, সমাজ এতটা আনন্দহীন হয়ে পড়ত না। সবার মধ্যে থাকত উচ্ছ্বাস-আনন্দ-কোলাহল। গতকাল কত বছর পর ডাকসুর নির্বাচন হলো। আমরা যখন কলেজে ছিলাম ডাকসুর নির্বাচন নিয়ে সারা দেশে নাড়া পড়ত। কিন্তু এবার রাস্তাঘাটে এমনকি ঢাকা শহরেও তেমন আলোচনা নেই। আর কী বলব, জাতীয় নির্বাচন যেমন অনিয়মে ডুবে গেছে, নির্বাচনের নামে প্রহসন ডাকসুও তেমন হয় কিনা ফলাফল বেরোনোর আগেই যেহেতু লেখা দিতে হলো তাই এ সম্পর্কে কিছু বলতে পারলাম না। তবে ব্যালট পেপার বাইরে মেয়েদের হাতে হাতে দেখে বিস্মিত না হয়ে পারা যায়নি। অধ্যাপক কবি সামাদকে যেভাবে মিডিয়ায় দেখানো হলো নির্বাচন নিয়ে কী বলা হবে ঠিক ভেবে পাচ্ছি না।

দেশের জ্বলন্ত আলোচনা ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের শপথ পাঠ। কী বলি যেখানে সুন্দর পথই নেই, সেখানে আবার শপথ। জনমতের বিরুদ্ধে বা জনমতের অপছন্দের কেউ ভালো থাকতে পারে না। সুলতান মনসুরের গর্বিত অতীত কোথায় মিলিয়ে গেল। হয়তো কূটচালে পড়ে তিনি ভেবে দেখেননি। কোনো জিনিসের এক পিঠ দেখতে নেই, উল্টো পিঠও দেখতে হয়। যার উল্টো পিঠ আলোকিত সে-ই হলো ভাগ্যবান। পেছনে অন্ধকার রেখে গভীর অন্ধকারের দিকে ছুটে চলা কোনো গৌরবের নয়। দেশের মানুষ খুবই ক্ষুব্ধ বিরক্ত সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের সংসদে অংশ নেওয়ায়। তিনি হয়তো ভাবছেন পার পেয়ে যাবেন।

ঐক্যফ্রন্ট নেতা ড. কামাল হোসেন গতকাল ডেকেছিলেন। তাই টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার পথে ছিলাম। হঠাৎই ফোন পেলাম নালিতাবাড়ীর সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের। কুশলাদি জিজ্ঞাসা করতেই বলল, ‘স্যার, শরীর ভালো না। দু-তিন মাস কোনো কাজ করতে পারি না। খুবই অসুস্থ। চলে গেলে ক্ষমা করে দিয়েন।’ কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগল। আমার থেকে না হলেও ১০ বছরের ছোট। তার চলে যাবার চিন্তা! জিজ্ঞাসা করলাম, কী হয়েছে? বলল, ‘ডান পাশটা অবশ হয়ে গিয়েছিল। এখন একটু ভালো। ওষুধ খাব তারও জোগাড় নেই। খুব খারাপ অবস্থায় আছি।’ বড় খারাপ লাগল। ’৭৫-এ প্রতিরোধ সংগ্রামে নালিতাবাড়ী-নকলার বিপুলসংখ্যক কর্মী যোগদান করেছিল। অগ্রদূত সংঘের ১১ বা ১৩ জন এক বিকালে বারোমারিতে গিয়ে প্রতিরোধ সংগ্রামে অংশ নেয়। তার মধ্যে হালিম উকিল যেমন ছিল, ছিল হায়দার, বাহাদুর, জিন্নাহ, গৌরাঙ্গ পাল, বৈদ্যনাথ, জসিম আরও কে কে। জসিম, বাহাদুর, গৌরাঙ্গ ’৯৬-এর আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। বৈদ্য ব্রহ্মপুত্র নদে জীবন দিয়েছে। তার জীবনদানও এক অভাবনীয়। ব্রিটিশ ভারতের শেষ দিকে বিপ্লবী অনুশীলন পার্টির লোকজন যেভাবে কখনো-সখনো শত্রুকবলিত হয়ে জীবন দিত অনেকটা ঠিক তেমনি। এক অভিযানে সে তার দলবল নিয়ে জামালপুর গিয়েছিল। অভিযান সফল হয়েছিল। কিন্তু ফেরার পথে চারদিক থেকে ঘেরাওয়ের মধ্যে পড়ে আহত হয়। ইতিমধ্যে তার দলের তিন-চার জন মারা যায়। একপর্যায়ে শত্রুর ঘেরাও শক্ত ও কাছাকাছি হলে যখন দেখে প্রাণ নিয়ে আর বেরিয়ে যাওয়ার কোনো পথ নেই তখন সাথী যোদ্ধাকে বলে আমাকে গুলি করে নদীতে ফেলে দে। সে কিছুতেই বৈদ্যকে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলতে রাজি হচ্ছিল না। একপর্যায়ে সে বলে তুই যে আমার হুকুম মানছিস না, যদি বেঁচে থাকি আর স্যারের কাছে যদি তোর এই হুকুম না মানার কথা বলা হয় সেদিন কী শাস্তি হবে ভেবে দেখেছিস। ছেলেটি ঘাবড়ে যায়। কাঁদতে কাঁদতে একসময় বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলে দেয়। এরপর কীভাবে শত্রুর শক্ত ঘেরাও নরম হতে থাকে। নৌকাটি ভাটির টানে অনেক দূর ভেসে যায়। ছেলেটি অক্ষত বেঁচে যায়। হেডকোয়ার্টারে ফিরে বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলার বর্ণনা দিলে আমরা সবাই দারুণ মর্মাহত হই। কিন্তু তাকে তো আর ফিরে পাওয়ার কোনো পথ ছিল না। সেই বৈদ্যের পরিবারের খবর বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার রাখে না। সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের ওষুধের পয়সা নেই সরকারের কাছে তার কোনো খবর নেই। জানি, নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ’৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যতটা যা করার ছিল তার অনেকটাই করতে পারিনি, ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদেরও যেভাবে যা করার ছিল করে উঠতে পারিনিÑ এটাই নিয়তি, এটাই সত্য। সব ক্ষেত্রেই এমন হয়। পুরোপুরি অভীষ্টে পৌঁছতে না পারলে আশপাশে যারা থাকে তারা প্রকৃত যোদ্ধা বা সংগ্রামীদের এভাবেই নিশ্চিহ্ন বা নির্মূলের চেষ্টা করে। ’৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রাম নিয়ে সবসময়ই একটা মাদারির খেল হয়েছে। আর বিশেষ করে মানুষের নৈতিকতা আগের মতো নেই। রাষ্ট্রের নৈতিকতায় স্খলন ধরলে ব্যক্তিপর্যায়ে যে তা হবে না তা কোনোভাবেই বলা যায় না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা

দেশগ্রাম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো
যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম