শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থা ও বিশ্বাসের বড় বেশি অভাব

মন ভারাক্রান্ত। প্রিয় ছোট বোন শুশু তিন মাস দেশে কাটিয়ে আজ বিকালে কানাডায় যাবে। প্রায় ৪০-৪৫ বছর বিদেশে। কী যে করে তা ও-ই জানে। আগে থাকত দুবাই না আবুধাবি। শুশুকে নিয়ে আমাদের আশা আমাদের স্বপ্নের শেষ ছিল না। আমি যখন এক কলম লিখতে পারতাম না তখন শুশু অবলীলায় লিখে যেত দিনের পর দিন। ’৬৭-’৬৮-এর দিকে ‘পূর্বদেশ’-এ মাঝেমধ্যেই কচিকাঁচার পাতা সম্পাদনা করত। রেডিও-টিভিতে পাকিস্তান আমল থেকেই ওর লেখা কথিকা পড়া হতো। তাতে কিছু টাকাও পেত। আমার গর্ব ছিল পরিবারের মধ্যে আমিই প্রথম উপার্জন করেছি। ’৬৫-তে বাড়ি থেকে পালিয়ে সেনাবাহিনীতে গিয়ে মাসে শতেক টাকা রোজগার করতাম। কিন্তু আমার চাইতে অনেক বেশি ’৬৭-’৬৮ থেকে শুশু করেছে, রহিমা করেছে। ’৬৩-’৬৪-তে রহিমার কবিতা-গল্প কলকাতার ‘দেশ’-এ ছাপা হতো। সেজন্য আইয়ুববিরোধী আন্দোলনের সময় বড় ভাই জেলে থাকলে মাঝেমধ্যেই রহিমাকে নিয়ে ঝামেলা হতো। বড় ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি মিলত না। সেই শুশু আজ চলে যাচ্ছে। তাই লিখতে বসে খুব একটা ভালো লাগছে না। আমরা পাকিস্তান আমলে বেশ কষ্টে ছিলাম। এখনো যে কষ্টে নেই, তেমন নয়। তবে আইয়ুব-মোনায়েম পণ করেছিল আমাদের ধ্বংস করে দেবে। বাবা জেল থেকে বেরোলে বড় ভাই জেলে যেত, আবার বড় ভাই বেরোলে বাবা জেলেÑ এই ছিল আমাদের বাড়ির নিয়মিত ঘটনা। মা কীভাবে সংসার চালাতেন তা তিনিই জানতেন। জমিজমা কম ছিল না। বলতে গেলে অনেকের চাইতে বেশিই ছিল। কিন্তু অভিভাবক না থাকায় জমিজমা ধরা দিত না। তবে যত কষ্টেই থাকি আমরা ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজনরা লতায়-পাতায় জড়িয়ে ছিলাম, বড় আনন্দে ছিলাম। সারা দিন না খেয়ে থাকতাম। কিন্তু আমাদের আনন্দ আমাদের খুশি কেউ কখনো কেড়ে নিতে পারত না। রহিমা-শুশু-শাহানা তিন বোনের মধ্যে শুশু ছিল বেশি দায়িত্বশীল। সবার জন্য ভাবত, সবার জন্য এটাওটা করার চেষ্টা করত। আর আমার ছিল সব থেকে প্রিয়। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমাদের পরিবার ভেঙে খানখান হয়ে যায়। তার আগেও আঘাত এসেছে পরিবার ভেঙেছে আবার জোড়া লেগেছে। ’৭১-এ আমরা টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সময় ছিল খুবই কম। স্বাধীনতাযুদ্ধের নয় মাসের সাত-আট মাস আমরা বিচ্ছিন্ন ছিলাম। আবার সুখের পায়রা ধরা দিয়েছিল। স্বাধীনতার পর শুধু অভাব ছিল বঙ্গবন্ধুর, তাকেও পেয়েছিলাম ২০-২৫ দিনের মধ্যে। করাচি থেকে লন্ডন, সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি পিতা তার জন্ম দেওয়া দেশে সদর্পে পা রেখেছিলেন। কিন্তু ’৭৫-এর আঘাত সে বড় অসহনীয়। প্রায় সবাই তাদের জায়গা ফিরে পেয়েছে বরং হারানোর চাইতে শতগুণ বেশি পেয়েছে। কিন্তু আমাদের আনন্দের নীড় টুটাফাটা সংসার আর জোড়া লাগেনি। আর যে কখনো লাগবে সে আর বলতে পারি না। এই যে বোনটি কানাডায় গেল আবার দেখা হবে তার গ্যারান্টি কোথায়। বয়স তো কারও কম হয়নি। বড় ভাই ৮০ পার করে ফেলেছেন, আমি কদিন পরই ৭৩-এ পা দেব, শুশুরও ৬৫। সাধারণ বাঙালি ১০-২০ বছর আগে ৫০-৬০ বছরে চলে যেত। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫০ বছরের মানুষকে বৃদ্ধ মনে হতো। তাই মনটা যেন কেমন খচখচ করছে।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অমন অভাবনীয় অসুস্থতা খুব একটা বেশি দেখা যায় না। আমার কাছে তো অনেকটাই বঙ্গবন্ধুর হত্যার দিনের মতোই মনে হয়েছে। কারণ রাত পৌনে ২টায় বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে হাসতে হাসতে বাবর রোডে ফিরেছিলাম। ঘুম ভাঙতেই সব শেষ। বড় বেশি মুমূর্ষু অবস্থায় ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছিল। এখন নাকি অনেকটাই ভালো। স্বজনদের সঙ্গে কথাবার্তাও বলতে পারছেন। অবস্থা এ রকম থাকলে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট থেকে কেবিনে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাকে ভালো করুন মনে-প্রাণে তা-ই চাই। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে থাকুক তা কখনো কোনো দিন চাইতাম না। এখনো চাই না। কারও অকল্যাণ কামনা করলে বা অকল্যাণ চাইলে আল্লাহ যে নারাজ হন। আল্লাহর বান্দা হিসেবে তাকে নারাজ করি কী করে। আর উপরে উপরে নয়, মনে-প্রাণেই তার রোগমুক্তি চাই। এটা কাউকে দেখানোর জন্য নয়, এটাই আমার সারা জীবনের আকুতি। পরম শত্রুরও আমি কল্যাণ চাই। অফিসের সামনে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর বোমা আক্রমণে আহত হয়ে চিকিৎসা নিতে যখন দিল্লির এ্যাপোলোয় গিয়েছিলেন তখন আমার হাত ধরে ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি এভাবে মরে যাব?’ ওবায়দুল কাদের এখন মস্তবড় নেতা, সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। কিন্তু তখন তিনি অত বড় ছিলেন না। তার সে দিনের কথা এখনো আমার কানে বাজে। তাই আল্লাহর কাছে কামনা করি আল্লাহ যেন তাকে আমাদের মাঝে সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনেন। যতক্ষণ বেঁচে থাকেন সুস্থভাবে বেঁচে থাকেন। রোগ-শোক-জরা এটা কারও কাম্য নয়। মৃত্যুর হাত থেকে জীবনের মুক্তি নেই। কিন্তু কেউ জরাগ্রস্ত হোন তা কাম্য নয়। যদিও আমরা ধীরে ধীরে অনেকটাই স্বাভাবিকতা মানবিকতা দেশপ্রেম হারিয়ে ফেলছি। একে অন্যের প্রতি আমাদের তেমন কোনো বিশ্বাস নেই। অবাক হয়ে শুনি ওবায়দুল কাদেরের নামে বা ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে যে স্বাস্থ্য বুলেটিন প্রচার করা হয় অনেকে তা বিশ্বাস করেন না। বিশ্বাসের এত অভাব মনে হয় পৃথিবীর আর কোথাও নেই। এই যে আমি লিখছি যারা পছন্দ করেন তারা লুফে নেন আর যারা অপছন্দ করেন তারা তাকিয়েও দেখেন না। একবারের জন্যও ভাবেন না, আমি তাদের অপছন্দের হতে পারি। কিন্তু আমার কথাগুলো অপছন্দের নাও হতে পারে। সেদিন ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালামের ‘উইংস অব ফায়ার’ পড়ছিলাম। আজ ভারত যেখানে গেছে তারা মহাশূন্যে তাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে। মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের জনক অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন এ পি জে আবদুল কালাম যোগ দেন তখন ভারতের মহাকাশ গবেষণার এমন অবস্থা ছিল না। এখন যেভাবে ধীরে ধীরে তাদের গবেষণা বিশ্বমানে পৌঁছেছে। অধ্যাপক সারাভাইয়ের নেতৃত্বে যখন ভারতীয় মহাকাশ প্রকল্প বেশ জোরেশোরে এগোচ্ছিল ঠিক তখনই আকাশ ভেঙে পড়ে। এ পি জে আবদুল কালামের সঙ্গে অধ্যাপক সারাভাইয়ের কথা হয়েছিল ত্রিবান্দ্রাম বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে। কিন্তু তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছে শোনেন একটু আগে সারাভাই মারা গেছেন। এমন অভাবনীয় ঘটনা সবার জীবনে ঘটে না। পরে সারাভাইর নামানুসারে কেন্দ্রটির নাম করা হয় বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার (VSSC) । এ পি জে আবদুল কালাম নেতৃত্ব গঠন নিয়ে অভাবনীয় বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা সবসময় খবরদারি করে তার সঙ্গে কাজ করে কোনো নতুন নেতৃত্ব গড়ে ওঠে না। আবার যে নেতা সাথীদের কাজ দিয়ে কোনো খোঁজখবর করে না সহকর্মীরা তার সম্পর্কে মনে করে নেতার নেতৃত্বের কোনো গুণাবলি নেই, আগ্রহ নেই।’ তিনি তার লেখার মাঝে কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘আমি তোমাদের কাছে যা প্রচার করেছি তা তোমাদের আগে যারা গিয়েছে এবং পরে যারা যাবে তাদের কথা জানিয়েছি এবং ধার্মিক মানুষদের সতর্কবাণী শুনিয়েছি।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘আলোর উপরে আলো। আল্লাহ তাঁর আলোর কাছে যাদের তাঁর ইচ্ছা তাদের নিয়ে যান। তিনি সর্বাঙ্গ।’ কি চমৎকার। একজন বিজ্ঞানী তাও আবার ভারতের মতো দেশের বিজ্ঞানী। তিনি এভাবে কোরআন থেকে উদ্ধৃতি দিতে পারেন। আমাদের দেশে এমন ছিল না। দল-মতের ঊর্ধ্বে নেতৃত্ব ছিল কর্তৃত্ব ছিল। কিন্তু এখন কিছু নেই। যদি তা থাকত আমরা যদি একজনের কথা আরেকজন বিশ্বাস করতে পারতাম তাহলে এত উন্নতির পরও দেশ এতটা আস্থাহীনতায় ভুগত না, সমাজ এতটা আনন্দহীন হয়ে পড়ত না। সবার মধ্যে থাকত উচ্ছ্বাস-আনন্দ-কোলাহল। গতকাল কত বছর পর ডাকসুর নির্বাচন হলো। আমরা যখন কলেজে ছিলাম ডাকসুর নির্বাচন নিয়ে সারা দেশে নাড়া পড়ত। কিন্তু এবার রাস্তাঘাটে এমনকি ঢাকা শহরেও তেমন আলোচনা নেই। আর কী বলব, জাতীয় নির্বাচন যেমন অনিয়মে ডুবে গেছে, নির্বাচনের নামে প্রহসন ডাকসুও তেমন হয় কিনা ফলাফল বেরোনোর আগেই যেহেতু লেখা দিতে হলো তাই এ সম্পর্কে কিছু বলতে পারলাম না। তবে ব্যালট পেপার বাইরে মেয়েদের হাতে হাতে দেখে বিস্মিত না হয়ে পারা যায়নি। অধ্যাপক কবি সামাদকে যেভাবে মিডিয়ায় দেখানো হলো নির্বাচন নিয়ে কী বলা হবে ঠিক ভেবে পাচ্ছি না।

দেশের জ্বলন্ত আলোচনা ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের শপথ পাঠ। কী বলি যেখানে সুন্দর পথই নেই, সেখানে আবার শপথ। জনমতের বিরুদ্ধে বা জনমতের অপছন্দের কেউ ভালো থাকতে পারে না। সুলতান মনসুরের গর্বিত অতীত কোথায় মিলিয়ে গেল। হয়তো কূটচালে পড়ে তিনি ভেবে দেখেননি। কোনো জিনিসের এক পিঠ দেখতে নেই, উল্টো পিঠও দেখতে হয়। যার উল্টো পিঠ আলোকিত সে-ই হলো ভাগ্যবান। পেছনে অন্ধকার রেখে গভীর অন্ধকারের দিকে ছুটে চলা কোনো গৌরবের নয়। দেশের মানুষ খুবই ক্ষুব্ধ বিরক্ত সুলতান মোহাম্মদ মনসুরের সংসদে অংশ নেওয়ায়। তিনি হয়তো ভাবছেন পার পেয়ে যাবেন।

ঐক্যফ্রন্ট নেতা ড. কামাল হোসেন গতকাল ডেকেছিলেন। তাই টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার পথে ছিলাম। হঠাৎই ফোন পেলাম নালিতাবাড়ীর সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের। কুশলাদি জিজ্ঞাসা করতেই বলল, ‘স্যার, শরীর ভালো না। দু-তিন মাস কোনো কাজ করতে পারি না। খুবই অসুস্থ। চলে গেলে ক্ষমা করে দিয়েন।’ কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগল। আমার থেকে না হলেও ১০ বছরের ছোট। তার চলে যাবার চিন্তা! জিজ্ঞাসা করলাম, কী হয়েছে? বলল, ‘ডান পাশটা অবশ হয়ে গিয়েছিল। এখন একটু ভালো। ওষুধ খাব তারও জোগাড় নেই। খুব খারাপ অবস্থায় আছি।’ বড় খারাপ লাগল। ’৭৫-এ প্রতিরোধ সংগ্রামে নালিতাবাড়ী-নকলার বিপুলসংখ্যক কর্মী যোগদান করেছিল। অগ্রদূত সংঘের ১১ বা ১৩ জন এক বিকালে বারোমারিতে গিয়ে প্রতিরোধ সংগ্রামে অংশ নেয়। তার মধ্যে হালিম উকিল যেমন ছিল, ছিল হায়দার, বাহাদুর, জিন্নাহ, গৌরাঙ্গ পাল, বৈদ্যনাথ, জসিম আরও কে কে। জসিম, বাহাদুর, গৌরাঙ্গ ’৯৬-এর আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। বৈদ্য ব্রহ্মপুত্র নদে জীবন দিয়েছে। তার জীবনদানও এক অভাবনীয়। ব্রিটিশ ভারতের শেষ দিকে বিপ্লবী অনুশীলন পার্টির লোকজন যেভাবে কখনো-সখনো শত্রুকবলিত হয়ে জীবন দিত অনেকটা ঠিক তেমনি। এক অভিযানে সে তার দলবল নিয়ে জামালপুর গিয়েছিল। অভিযান সফল হয়েছিল। কিন্তু ফেরার পথে চারদিক থেকে ঘেরাওয়ের মধ্যে পড়ে আহত হয়। ইতিমধ্যে তার দলের তিন-চার জন মারা যায়। একপর্যায়ে শত্রুর ঘেরাও শক্ত ও কাছাকাছি হলে যখন দেখে প্রাণ নিয়ে আর বেরিয়ে যাওয়ার কোনো পথ নেই তখন সাথী যোদ্ধাকে বলে আমাকে গুলি করে নদীতে ফেলে দে। সে কিছুতেই বৈদ্যকে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলতে রাজি হচ্ছিল না। একপর্যায়ে সে বলে তুই যে আমার হুকুম মানছিস না, যদি বেঁচে থাকি আর স্যারের কাছে যদি তোর এই হুকুম না মানার কথা বলা হয় সেদিন কী শাস্তি হবে ভেবে দেখেছিস। ছেলেটি ঘাবড়ে যায়। কাঁদতে কাঁদতে একসময় বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলে দেয়। এরপর কীভাবে শত্রুর শক্ত ঘেরাও নরম হতে থাকে। নৌকাটি ভাটির টানে অনেক দূর ভেসে যায়। ছেলেটি অক্ষত বেঁচে যায়। হেডকোয়ার্টারে ফিরে বৈদ্যকে গুলি করে পানিতে ফেলার বর্ণনা দিলে আমরা সবাই দারুণ মর্মাহত হই। কিন্তু তাকে তো আর ফিরে পাওয়ার কোনো পথ ছিল না। সেই বৈদ্যের পরিবারের খবর বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার রাখে না। সুরঞ্জিত সাহা পাইলটের ওষুধের পয়সা নেই সরকারের কাছে তার কোনো খবর নেই। জানি, নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ’৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যতটা যা করার ছিল তার অনেকটাই করতে পারিনি, ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদেরও যেভাবে যা করার ছিল করে উঠতে পারিনিÑ এটাই নিয়তি, এটাই সত্য। সব ক্ষেত্রেই এমন হয়। পুরোপুরি অভীষ্টে পৌঁছতে না পারলে আশপাশে যারা থাকে তারা প্রকৃত যোদ্ধা বা সংগ্রামীদের এভাবেই নিশ্চিহ্ন বা নির্মূলের চেষ্টা করে। ’৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রাম নিয়ে সবসময়ই একটা মাদারির খেল হয়েছে। আর বিশেষ করে মানুষের নৈতিকতা আগের মতো নেই। রাষ্ট্রের নৈতিকতায় স্খলন ধরলে ব্যক্তিপর্যায়ে যে তা হবে না তা কোনোভাবেই বলা যায় না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা